Tag: Bengali news

Bengali news

  • Lalu Yadav: রবিতে নীতীশের শিবির বদল, সোমবার দুর্নীতি মামলায় ইডি দফতরে হাজিরা লালুপ্রসাদের

    Lalu Yadav: রবিতে নীতীশের শিবির বদল, সোমবার দুর্নীতি মামলায় ইডি দফতরে হাজিরা লালুপ্রসাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনডিএ জোটের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নীতীশ কুমার শপথ নিয়েছেন তার ২৪ ঘণ্টার বার হয়নি, এরই মধ্যে সোমবার সকালে পাটনায় ইডি দফতরে হাজিরা দিলেন লালুপ্রসাদ যাদব (Lalu Yadav)। জমির বিনিময়ে চাকরির দুর্নীতি অভিযোগে এই মামলায় তিনি হাজিরা দেন। তাঁর সঙ্গে এদিন ছিলেন কন্যা মিসা ভারতীও। প্রসঙ্গত, লালুপ্রসাদ যাদব তার স্ত্রী তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়িদেবী, কন্যা মিসা এবং হেমা, পুত্র তেজস্বী যাদবও এই মামলায় অভিযুক্ত। জমির বিনিময়ে চাকরি দুর্নীতি মামলায় সিবিআই এবং ইডি একসঙ্গে তদন্ত করছে।

    রাবড়ি দেবীকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে ৯ ফেব্রুয়ারি

     জানা গিয়েছে, রবিবার বিকালেই দিল্লি থেকে ইডি আধিকারিকরা পাটনায় আসেন লালুপ্রসাদ যাদবকে (Lalu Yadav) জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য। চলতি মাসের ১৯ তারিখে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা লালুপ্রসাদ যাদব এবং তাঁর ছেলে তেজস্বী যাদবকে সমন পাঠিয়েছিল হাজিরা দেওয়ার জন্য। ২৯ জানুয়ারি এবং ৩০ জানুয়ারি লালুপ্রসাদ যাদব ও তাঁর পুত্র তেজস্বী যাদবকে হাজিরা দিতে বলা হয়। জানা গিয়েছে, রাবড়ি দেবী এবং তাঁর মেয়ে হেমা যাদবকে আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি পাটনার ইডি দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে, এই মর্মে তাঁদের কাছে কোর্টের সমন এসে পৌঁছায় গত ২৭ জানুয়ারি।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    প্রসঙ্গত, প্রথম ইউপিএ আমলে রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু প্রসাদ যাদব। অভিযোগ ওঠে, ২০০৪ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত এই ৫ বছরের মধ্য লালু প্রসাদ যাদব তাঁর ঘনিষ্ঠদের বেআইনিভাবে গ্রুপ ডি পদে প্রচুর জনকে রেলে চাকরি দিয়েছেন। জমির বদলে অনেককে এই চাকরি দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। এর পাশাপাশি রেলের সম্পত্তিও আত্মসাৎ করার অভিযোগ ওঠে লালু প্রসাদের বিরুদ্ধে। ইডি (ED Summons) সূত্রে খবর, এই মামলায় লালু প্রসাদ যাদব ও তাঁর পরিবার সহ আরও ১৪ জনের নাম রয়েছে। এই মামলায় নাম জড়িয়েছে একটি সংস্থার নামও। যার নাম একে ইনফোসিস প্রাইভেট লিমিটেড।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Bardhaman: কোটি টাকার ভবনে ভবঘুরেদের জন্য নেই কোনও পরিষেবা, বিস্ফোরক তৃণমূল চেয়ারম্যান!

    Paschim Bardhaman: কোটি টাকার ভবনে ভবঘুরেদের জন্য নেই কোনও পরিষেবা, বিস্ফোরক তৃণমূল চেয়ারম্যান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ভবঘুরেদের জন্য পাঁচ বছর আগেই নীল-সাদা বিশাল ভবন নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তা চালু হয়নি। এই কঠিন হাড় কাঁপানো ১০-১২ ডিগ্রি তাপমাত্রার শীতে গৃহহীনদের খোলা আকাশের নীচে কম্বল নিয়ে শুতে হচ্ছে। সরকারি বন্দোবস্ত থাকলেও মিলছে না পরিষেবা। এমনই বাস্তব চিত্রের উদাহরণ পাওয়া গেল পশ্চিম বর্ধমানের (Paschim Bardhaman) রানীগঞ্জে। ঘটনায় এলাকা ব্যাপক সরগরম হয়েছে। একই ভাবে টাকা নিয়ে ঘর দেওয়ার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক হলেন খোদ তৃণমূল চেয়ারম্যান।

    কোটি টাকায় নির্মিত হয়েছে ভবন (Paschim Bardhaman)

    কোটি টাকা খরচ করে নির্মাণ করা হয়েছিল ভবোঘুরেদের জন্য এই ভবন। আজ থেকে প্রায় পাঁচ বছর আগে নির্মাণ করা হয়েছিল। আসানসোল (Paschim Bardhaman) পুরনিগমের ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডের উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছিল এই ভবন। মূল উদ্দেশ্য ছিল যাঁদের বাড়ি নেই, মাথা গোজার জায়গা নেই, গৃহহীন এবং ভবঘুরে তাঁদেরকে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল এখানে। রাস্তায় রাত না কাটিয়ে যাতে পাকা ছাদের নিচে বসবাস করতে পারেন, সেই উদ্দেশ্যেই নির্মাণ করা হয় এই সুবিশাল ভবন। কিন্তু ভবন নির্মাণ হলেও চালু হয়নি। মানুষকে এই শীতে বাইরেই রাত কাটাতে হচ্ছে।

    বোরো চেয়ারম্যানের বক্তব্য

    রানিগঞ্জ (Paschim Bardhaman) বরোর তৃণমূল চেয়ারম্যান মোজাম্মেল শাহজাদা বিস্ফোরক মন্তব্য করে বলেন, “এই ভবনের পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল কলকাতার এক বেসরকারি সংস্থাকে। আর এই সংস্থার পক্ষ থেকে স্থানীয় এক ব্যক্তিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সেই ব্যক্তি ঘর দেওয়ার নাম করে মানুষের কাছে ৫-৬ হাজার করে টাকা তোলে। রুম দেওয়ার নাম করে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে। পরে ঝামেলা হলে ভবনের চাবি পুরনিগমের কাছে জমা করতে বলা হয়। পরে এলাকার বিধায়ক এবং পুরনিগমকে বিষয়টি জানানো হয়। আমরা চাই দ্রুত সমস্যার সমাধান হোক। ভবনটি দ্রুত চালু করুক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: রাহুলের ন্যায় যাত্রার দিনেই মমতার সভা, ইন্ডি জোট ফের প্রশ্নের মুখে

    Malda: রাহুলের ন্যায় যাত্রার দিনেই মমতার সভা, ইন্ডি জোট ফের প্রশ্নের মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাস্তবের মাটিতে দেশে মোদি বিরোধী জোট কতটা সম্ভব, তা এই রাজ্যের রাজনীতির প্রবাহকে দেখলেই স্পষ্ট হয়। পাটনা, মুম্বই, বেঙ্গালুরু এবং দিল্লিতে একাধিকবার বৈঠক হলেও আসন নিয়ে ইন্ডিয়া জোটের মধ্যে কোনও সমঝোতা হয়নি বললেই চলে। এদিকে রাম নামের ঢেউয়ে নীতীশ ফের এনডিএ জোটে বিজেপির হাত ধরে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নিয়েছেন। সামনেই লোকসভার ভোট, জমি ছাড়তে নারাজ সব রাজনৈতিক দল। আগামী ৩১ তারিখ মালদায় রাহুল গান্ধীর ন্যায় যাত্রা প্রবেশ করবে। অন্যদিকে ওই দিনেই মালদার (Malda) ডিএসএ ময়দানে পাল্টা সভা করছেন মমতা। ইন্ডি জোট প্রশ্নের মুখে আরও একবার। ফলে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কথায় ইন্ডি জোটের পিণ্ডি যে চটকে গিয়েছে, একথা আরও একবার প্রমাণ হল।

    কংগ্রেসের বক্তব্য (Malda)

    কংগ্রসের স্পষ্ট বক্তব্য, “আমাদের রাহুল গান্ধীর প্রোগ্রাম পূর্ব ঘোষিত। এই যাত্রাকে ভঙ্গ করতে মালদায় ওই দিনেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা সভা করছেন। ৩১ জানুয়ারি বিহারের কাঠিয়ার থেকে মালদার (Malda) হরিশচন্দ্রপুর, রতুয়া হয়ে ইংরেজবাজারে আসবেন রাহুল গান্ধী। তাঁর যাত্রা মালদার সুজাপুর থেকে ১ লা ফেব্রুয়ারিতে মুর্শিদাবাদে পৌঁছাবে। কিন্তু এই সময় ইংরেজবাজারে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সভা করবেন।” জেলা কংগ্রেসের কার্যকারী সভাপতি কালীসাধন রায় বলেন, “তৃণমূল আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। প্রশাসনকে ব্যবহার করে আমাদের কর্মসূচিকে বানচাল করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    পালটা জেলা (Malda) তৃণমূলের সহ-সভাপতি দুলাল সরকার বলেন, “বাংলায় কংগ্রেসের কোনও অস্তিত্ব নেই। মুখ্যমন্ত্রী নিজের প্রশাসনিক বৈঠক করবেন। রাহুল গান্ধী তাঁর যাত্রা নিজের মতো করে করবেন। দুজনের সভা পাশপাশি চলবে। তবে মুখ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠান আগেই ঠিক হয়েছে, তাঁর নিরাপত্তার জন্য এতোদিন সূচি প্রকাশ করা হয়নি। রাহুলের অনুষ্ঠানকে বানচাল করার কোনও ইচ্ছে নেই।”

    বিজেপির বক্তব্য

    মালদা (Malda) দক্ষিণের সাংগঠনিক জেলা সাধারণ সম্পাদক আম্লান ভাদুবির সমালোচনা করে বলেন, “সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক থেকে তৃণমূল সরে যাচ্ছে। তাই কংগ্রেস এই কর্মসূচিকে ধরে সেই ভোট ব্যাঙ্ককে আবার পেতে চাইছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: নরেন্দ্রপুর স্কুলে ‘গুন্ডাগিরি’, গ্রেফতার দুই তৃণমূল কর্মী

    South 24 Parganas: নরেন্দ্রপুর স্কুলে ‘গুন্ডাগিরি’, গ্রেফতার দুই তৃণমূল কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) নরেন্দ্রপুরের বলরামপুর মন্মথনাথ বিদ্যামন্দির স্কুলে ব্যাপক উত্তেজনা। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে স্কুলের শিক্ষক তারক দাসের বিরুদ্ধে। তার জেরেই স্কুলে ঢুকে গুন্ডাগিরি করার অভিযোগ উঠেছিল বহিরাগতদের বিরুদ্ধে। পরে, শিক্ষামন্ত্রী পুলিশ প্রশাসনকে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পরই ন়ড়েচড়ে বসে পুলিশ প্রশাসন। অবশেষে গ্রেফতার করা হয় দুজন তৃণমূল কর্মীকে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম মহেশ্বর নাড়ু ও সোনু মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হয়। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। সাধারণ মানুষের প্রশ্ন, তৃণমূল কর্মীরা নিজের হাতে আইন তুলে নিয়েছে। স্কুলের ভিতরে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করার চেষ্টা করেছে তৃণমূল। অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে হবে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল? (South 24 Parganas)

    দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) নরেন্দ্রপুরের বলরামপুর মন্মথনাথ বিদ্যামন্দিরে তৃণমূল কর্মীরা ঢুকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বেধড়ক মারধর করে। ৫০-৬০ জন বহিরাগত হামলা চালায় বলে অভিযোগ। ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, স্টাফ রুমে ঢুকে শিক্ষকদের ওপর হামলা চালানো হয়। পাশাপাশি স্কুলের ভিতরে ভাঙচুর করা হয়। কয়েকজন শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মোবাইল ফোন ভেঙে দেওয়া হয়েছে। প্রধান শিক্ষকের মদতে এই মারধরের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ তোলেন। আক্রান্ত এক শিক্ষার বক্তব্য, প্রধানশিক্ষকের দুর্নীতির তথ্য আমরা সামনে এনেছি। পালটা চাপ সৃষ্টি করতে এই ধরণের ঘটনা ঘটিয়েছেন। ধর্ষণের বিষয় এখানে অন্য প্রসঙ্গ। স্কুলের ভিতরে তৃণমূলীদের তান্ডবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। পরে, ঘটনাস্থলে নরেন্দ্রপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে, থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। শিক্ষকদের প্রশ্ন, ধর্ষণের অভিযোগ এনে এভাবে স্কুলে তাণ্ডব চালিয়ে তৃণমূলের লোকজন সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চাইল। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হওয়ায় তৃণমূল এই হামলা চালিয়েছে। আমরা হামলাকারী সকলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: মহম্মদবাজার বিস্ফোরণকাণ্ডে তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা নিল এনআইএ

    Birbhum: মহম্মদবাজার বিস্ফোরণকাণ্ডে তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা নিল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজার বিস্ফোরণকাণ্ডে প্রভাবশালী শাসক দলের নেতার যোগের ইঙ্গিত মিলল। ধৃত তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। তদন্তকারী অফিসারদের অনুমান, বেআইনি অস্ত্র এবং বিস্ফোরক জোগানে প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের প্রত্যক্ষ যোগ ছিল। পাওয়া গিয়েছে অডিও মেসেজ। ঘটনায় জেলার রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    এনআইএ সূত্রে খবর (Birbhum)?

    এনআইএ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহম্মদবাজার (Birbhum) বিস্ফোরণকাণ্ডে ধৃত তৃণমূল নেতা ইসলাম চৌধুরির ভয়েস স্যাম্পেল সংগ্রহ করা হয়েছে। বিস্ফোরক এবং অবৈধ অস্ত্র সরবরাহ করার জন্য শাসক দলের অনেক প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার সম্পর্কেও তথ্য পাওয়া গিয়েছে। তথ্যের সত্যতা পরীক্ষা করতে এই তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত এই তৃণমূল নেতার মোবাইল থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অডিও পাওয়া গিয়েছে। এই সব বার্তালাপের মধ্যে বিস্ফোরণ সংক্রান্ত অনেক তথ্যের সূত্র লুকিয়া থাকার ইঙ্গিত রয়েছে। একই ভাবে তদন্তকারী অফিসারদের কাছে এই তৃণমূল নেতার সঙ্গে কেষ্টর দেহরক্ষী সেহগল হোসেনের নামও উঠে এসেছে। এই দেহরক্ষী বর্তমানে গরুপাচার মামলায় তাঁর গুরু অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে দিল্লির তিহার জেলে বন্দি রয়েছেন। সংগৃহীত নমুনা প্রথমে আদলাতে, এরপর সিএফএসএলে পাঠানো হবে বলে জানা গিয়েছে।

    উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর বিস্ফোরক

    ২০২২ সালে বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজারে ব্যাপক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। এরপর এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে একটি গাড়ি থেকে ৮১ হাজার ডিটোনেটর উদ্ধার করে কলকাতা পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল এসটিএফ। গাড়ির চালককে জেরা করে আরও ২৭ কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, ১ হাজার ৯২৫ কেজি জিটেলিন স্টিক এবং ২ হাজার ৩২৫ টি ডিটোনেটর উদ্ধার করা হয়। এই বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধারে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তদন্তের ভার যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-এর উপর। এই তদন্তকে ঘিরে শাসক দল ফের একবার চাপের মুখে পড়েছে বলে রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ‘টাকার বিনিময়ে টিকিট বিলি’, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়ে তোপ নেত্রীর

    Birbhum: ‘টাকার বিনিময়ে টিকিট বিলি’, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়ে তোপ নেত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলিপুরদুয়ারের পর এবার বীরভূম (Birbhum)। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলেন তৃণমূলের একাধিক নেতানেত্রী। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন তৃণমূল নেত্রী রুবিনা বিবি। এই তৃণমূল নেত্রী গত পুরসভা নির্বাচনে দুবরাজপুর পুরসভায় তৃণমূলের পদপ্রার্থী ছিলেন। টিকিট না পেয়ে নির্দল প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু, পুর নির্বাচনে হারের পর তিনি অভিযোগ তোলেন, ইভিএম বদলে দিয়ে তাঁকে হারিয়ে দিয়েছে পুলিশ। তিনি ছাড়াও পাঁচ তৃণমূল নেতা এ দিন বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। বিজেপির বীরভূম সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ধ্রুব সাহা হাত ধরে তাঁরা বিজেপিতে যোগদান করেন।

    টাকার বিনিময়ে টিকিট বিলি করা হয় (Birbhum)

    লোকসভা ভোটের আগে বীরভূমে (Birbhum) তৃণমূলে বড়সড় ধাক্কা দিল বিজেপি। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানের পর রুবিনা বিবি বলেছেন, “অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে দেখা করে তৃণমূলের হয়ে কাজ করেছিলাম। গত পুরসভা নির্বাচনে ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আমার নামে টিকিট ছিল। কিন্তু শেষ দিনে তা অন্য এক মহিলাকে দিয়ে দেওয়া হয়। যাঁর সঙ্গে দলের তেমন সম্পর্ক নেই। এর পর আমি নির্দল হয়ে লড়েছিলাম। কারচুপি করে আমাকে হারানো হয়। তৃণমূলের হয়ে অনেক খেটেছি। এখানে কোনও দাম নেই। টাকার বিনিময়ে টিকিট বিলি করা হয়। তাই তৃণমূলে থাকতে চাই না। বিজেপিতে যোগ দিলাম।”

    আরও অনেক তৃণমূল যোগ দেবেন

    এই যোগদানের প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা ধ্রুব সাহা বলেছেন, রুবিনা বিবি আজ আমাদের দলে যোগ দিলেন। দুবরাজপুর পুরসভায় রুবিনা বিবি নির্দল হয়ে দাঁড়িয়ে বুক চিতিয়ে লড়াই করেছিলেন। নৈতিক জয় হয়েছিল তাঁর। কিন্তু, প্রশাসনিক যন্ত্রকে কাজে লাগিয়ে তাঁকে হারানো হয়েছিল। রুবিনা বিবি-সহ পাঁচ জন নেতা যোগ দিয়েছেন। আরও অনেকে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। লোকসভার আগে তা দেখতে পাবেন।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    এ বিষয়ে বীরভূমের সিউড়ি শহরের তৃণমূল কংগ্রেসের শহর-সভাপতি আব্দুল শফি বলেন, তৃণমূল থেকে কেউ যোগ দেয়নি। তৃণমূল ছেড়ে অনেক আগেই ওরা চলে গিয়েছে। তৃণমূল ছেড়ে কেউ যোগ দেয়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madrassas of Uttarakhand: উত্তরাখণ্ডের মাদ্রাসাতেও এবার পড়ানো হবে রামায়ণ

    Madrassas of Uttarakhand: উত্তরাখণ্ডের মাদ্রাসাতেও এবার পড়ানো হবে রামায়ণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের মাদ্রাসাগুলিতে এবার থেকে পড়ানো হবে রামায়ণ। উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ডের (Madrassas of Uttarakhand) তরফ থেকে এ কথা বলেছেন চেয়ারম্যান সদাব শামস। আগামী শিক্ষাবর্ষেই অর্থাৎ মার্চ মাস থেকেই ভগবান রামের জীবনী মাদ্রাসাগুলিতে পড়ানো হবে বলে জানা গিয়েছে। এ নিয়ে ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান আরো জানিয়েছেন, ভগবান রাম হলেন সমাজের সকলের আদর্শ। তিনি নির্দিষ্ট কোনও জাতি, ধর্ম বা বর্ণের নন। তাই তাঁর নীতি এবং মূল্যবোধের শিক্ষা সকলের সামনে তুলে ধরা করা দরকার।

    ১১৭টি মাদ্রাসা রয়েছে বর্তমানে ওয়াকফ বোর্ডের অধীনে

    জানা গিয়েছে ১১৭টি মাদ্রাসা (Madrassas of Uttarakhand) রয়েছে বর্তমানে ওয়াকফ বোর্ডের অধীনে। এবং এগুলির সিলেবাসে স্থান পেতে চলেছেন ভগবান রাম। দেরাদুন, হরিদ্বার, নৈনিতাল এই সমস্ত জায়গাগুলিতেই রয়েছে ওয়াকফ বোর্ডের অধীনে বেশিরভাগ মাদ্রাসা (Madrassas of Uttarakhand)। এই সমস্ত মাদ্রাসাগুলিতে পড়ানো হবে রামায়ণের কাহিনী। জানা গিয়েছে, এনসিআরটি সিলেবাস অনুযায়ী সংস্কৃত-র অন্যান্য কাহিনীও পড়ানো হবে ওই মাদ্রাসাগুলিতে। ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান আরো জানিয়েছেন যে এনসিআরটির সিলেবাসে রয়েছে হিন্দি, ইংরেজি, অঙ্ক, ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি বায়োলজি, আরবি। তাহলে সংস্কৃত-রও স্থান পাওয়া উচিত।

    রাম সকলের আদর্শ

    ওয়াকফ বোর্ডের সভাপতির মতে, ভগবান রামচন্দ্র এমন একজন রাজা যিনি রাজ সিংহাসন ত্যাগ করে শুধুমাত্র পিতৃ সত্য পালনের জন্য বনবাসকে বেছে নিয়েছিলেন। বিংশ শতকের মুসলিম দার্শনিক আলামা ইকবালের উদ্ধৃতিও দেন এদিন শামস। এবং বলেন, ‘‘হিন্দুস্তান ভগবান রামের অস্তিত্বে গর্বিত, এ দেশের জনগণ তাঁকে সর্বোচ্চ নেতা মানে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shantanu Thakur: ‘এক সপ্তাহের মধ্যে দেশজুড়ে সিএএ কার্যকর হবে’, আশ্বাস শান্তনুর

    Shantanu Thakur: ‘এক সপ্তাহের মধ্যে দেশজুড়ে সিএএ কার্যকর হবে’, আশ্বাস শান্তনুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে আবারও সিএএ নিয়ে বড় দাবি করলেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur)। এক সপ্তাহের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে সিএএ অর্থাৎ সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন কার্যকর হবে। রবিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের নিশ্চিন্তপুরে একটি সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এমনটাই বলেছেন শান্তনু।

    এক সপ্তাহের মধ্যে সিএএ কার্যকরী হবে (Shantanu Thakur)

    শান্তনু (Shantanu Thakur) বলেন, ‘আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দেশের প্রতিটি রাজ্যে সিএএ চালু হবে। লোকসভা নির্বাচনের আগে বাংলার প্রতিটি মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষকে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। ভারতবর্ষে সিএএ লাগু হবে, এই গ্যারান্টি দিয়ে গেলাম। সেটা আপনারা দেখতে পাবেন।হল, ২০১৯ সালে কেন্দ্রে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর সিএএ আইন সংসদে পাশ করায় নরেন্দ্র মোদি সরকার। এরপর চার বছর কেটে গেলেও সেই আইন কার্যকর করা হয়নি। বলা যায়, সিএএ কার্যত ঠান্ডাঘরে চলে গিয়েছিল। তবে গত নভেম্বরে কলকাতায় এসে ধর্মতলার সমাবেশ থেকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিলেন, সিএএ অবশ্যই কার্যকর হবে। সেদিন তৃণমূল সরকারকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে অমিত শাহকে বলতে শোনা গিয়েছিল, সিএএ গোটা দেশের আইন। বাংলার সরকার এই আইন কোনও ভাবেই রুখতে পারবে না। বাংলায় অনুপ্রবেশে মদত দিচ্ছে তৃণমূল। তাই সিএএ কার্যকর করতে চান না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু এটা দিল্লির আইন। তাই চেষ্টা করলেও এটাকে রুখতে পারবেন না। এদেশে একজন হিন্দু নাগরিকের যতটা অধিকার,শরণার্থীদের অধিকারও ঠিক ততটাই।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্র কী বলেছিলেন?

    সিএএ নিয়ে গত চার বছর ধরে বিতর্ক অব্যাহত। এই আইনের সাহায্যে মূলত ধর্মীয় অত্যাচারের শিকার হওয়া হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, পার্সি, খ্রিস্টান ও জৈন শরণার্থীরা পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসে নাগরিকত্ব পাবেন। এর আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্র ঠাকুর নগরে এসে মার্চ মাসের মধ্যে সিএএ-র চূড়ান্ত খসড়া তৈরি হয়ে যাবে বলে আশ্বাস দিয়েছিলেন। তারপরই আইন আসবে বলে তিনি বলেছিলেন। এই আবহের মধ্যে রবিবার কাকদ্বীপের সভায় রীতিমতো সময় বেঁধে দিয়ে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur) দাবি করলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে এক সপ্তাহের মধ্যেই সিএএ লাগু হয়ে যাবে।’ যে দাবি যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। আর সেটা হলে লক্ষ লক্ষ মতুয়া ভোট যে বিজেপির দিকে নিশ্চিত ভাবে চলে আসবে, সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: মেডিক্যালে ভর্তি-দুর্নীতির মামলা হাইকোর্ট থেকে সরল সুপ্রিম কোর্টে

    Calcutta High Court: মেডিক্যালে ভর্তি-দুর্নীতির মামলা হাইকোর্ট থেকে সরল সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিচারপতি সৌমেন সেনের মধ্যে বেনজির সংঘাতের জল গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। গত শনিবারই সুপ্রিম কোর্টে এনিয়ে শুনানি শুরু হয়। মঙ্গলবার সকালে পাঁচ বিচারপতির বিশেষ বেঞ্চ মেডিক্যালে ভর্তি মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের শুনানিতে স্থগিতাদেশ জারি করল শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম নির্দেশের ফলে হাইকোর্টের সিঙ্গল এবং ডিভিশন বেঞ্চের কোনও নির্দেশ আপাতত কার্যকর হচ্ছে না। এবার থেকে মেডিক্যালে ভর্তির সব মামলা কলকাতা হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে স্থানান্তরিত করা হল।

    আরও পড়ুন: এনডিএ-র নেতৃত্বে নীতীশ কুমার উজ্জ্বল বিহার গঠন করবেন, জানালেন জেপি নাড্ডা

    কী জানাল দেশের শীর্ষ আদালত?

    জানা গিয়েছে, দুই বিচারপতির (Calcutta High Court) সংঘাত সংক্রান্ত মামলার পরবর্তী শুনানি সুপ্রিম কোর্টে হবে তিন সপ্তাহ পরে। এবং এরই মধ্যে কলকাতা হাইকোর্টের মেডিক্যাল ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় মামলা স্থানান্তরিত হয়ে যাবে দেশের শীর্ষ আদালতে। এদিন সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, আমরা সবদিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। এমন কিছু হবে না যাতে কলকাতা হাইকোর্টের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয়।

    প্রসঙ্গ ২ বিচারপতির সংঘাত

    প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিচারপতি সৌমেন সেনের মধ্যে নজিরবিহীন সংঘাত শুরু হয়। রাজনৈতিক নেতার মত আচরণ করছেন সৌমেন সেন এরকম মন্তব্যও করতে শোনা যায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে। রাজ্যের একাধিক মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি সংক্রান্ত দুর্নীতি বিষয়ে মামলা দায়ের করা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলা ছিল বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। মামলাতে সিবিআই নির্দেশ দেন তিনি। কিন্তু পরবর্তীকালে সেই নির্দেশকে খারিজ করে দেন ডিভিশন বেঞ্চের বিচারপতি সৌমেন সেন। পরবর্তীকালে ভরা এজলাসেই সৌমেন সেনের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ তুলতে থাকেন বিচারপতি (Calcutta High Court) অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রশ্ন করেন যে কেন সৌমেন সেনের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট করা হবে না!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • DY Chandrachud: “বিচারকদের উচিত সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হওয়া”, বললেন চন্দ্রচূড়

    DY Chandrachud: “বিচারকদের উচিত সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হওয়া”, বললেন চন্দ্রচূড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ছিল সুপ্রিম কোর্টের ৭৫তম জন্মদিন। ১৯৫০ সালের ২৮ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা হয় দেশের শীর্ষ আদালতের। এই উপলক্ষেই আয়োজন করা হয়েছিল মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud) প্রমুখ।

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি?

    প্রধান বিচারপতি বলেন, “বিচারকদের উচিত সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রভাব মুক্ত হওয়া।” সুপ্রিম কোর্টের ডায়মন্ড জুবিলির অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি বলেন, “স্বাধীন বিচারব্যবস্থা মানে কেবল এই নয় যে এক্সিকিউটিভ এবং লেজিসলেটিভ বেঞ্চের প্রভাবমুক্ত হওয়া, এর অর্থ বিচারকদের স্বাধীনভাবে কাজ করাও।” এর পরেই শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি বলেন, “বিচারশৈলীকে অবশ্যই সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হতে হবে। মানুষের যেমন কোনও একটা দিকে ঝোঁক থাকে, বিচারকদের তেমন না থাকাই বাঞ্ছনীয়। বিচারকদের অবচেতন মনে যা রয়েছে, সেই দৃষ্টিভঙ্গীর পরিচয়ও প্রকাশ্যে না আসাই উচিত। রায় দানের সময় বিচারকদের লিঙ্গ, জাতি, ধর্মের কথা মাথায় না রাখাই ভালো।”

    সেরিমোনিয়াল বেঞ্চ

    সেরিমোনিয়াল বেঞ্চে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের ৩৪ জন বিচারপতি। নেতৃত্বে ছিলেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)। দেশের সব হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিরাও ছিলেন এই বেঞ্চে। অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীও। পেন্ডিং মামলা নিয়েও এদিন মন্তব্য করেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, “যেহেতু মামলার পাহাড় জমে যাচ্ছে, তাই বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে জনগণের আস্থা চলে যেতে পারে। তাই আমাদের নিজেদেরই নিজেদের প্রশ্ন করা প্রয়োজন যে, আমাদের কী করা প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুুন: মলদ্বীপে মৌষল-পর্ব, সংসদের অন্দরে ‘মল্লযুদ্ধ’, ভাইরাল ভিডিও

    তিনি জানান, সুপ্রিম কোর্টে এখনই জমে রয়েছে ৬৫ হাজার ৯১৫টি নথিভুক্ত মামলা। তিনি জানান, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে পেন্ডিং মামলার সংখ্যা কমাতে উদ্যোগী হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। রীতিমতো পরিসংখ্যান দিয়ে চন্দ্রচূড় জানান, ২০২৩ সালে ৪৯ হাজার ৮১৮টি মামলা নথিভুক্ত হয়েছিল। তার মধ্যে শুনানির জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল ৪১ হাজার ৫৯৪টি মামলা। বৈদ্যুতিন মাধ্যমে দায়ের করা মামলার সংখ্যাও কমেছে। প্রধান বিচারপতি (DY Chandrachud) বলেন, “আমরা প্রযুক্তি সমৃদ্ধ একটি ওয়াররুম খুলতে চলেছি। গোটা দেশের রিয়েল টাইম জুডিশিয়াল ডাটার ওপর নজর রাখতেই এটা করা হচ্ছে। সুস্বাগতম ব্যবহার করে ১.২৩ লাখ পাস তৈরি করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট সমস্ত ফাইলকে নিরাপদ পরিকাঠামোয় তুলে রাখা হবে প্রযুক্তি ব্যবহার করে।” এদিনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন দেশের তো বটেই, বিদেশেরও অনেক বিচারক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share