Tag: Bengali news

Bengali news

  • AIIMS: খুশির খবর, কল্যাণীর বহু প্রতীক্ষিত এইমস-এর উদ্বোধন করলেন মোদি

    AIIMS: খুশির খবর, কল্যাণীর বহু প্রতীক্ষিত এইমস-এর উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু প্রতীক্ষার অবসান। অবশেষে চালু হল নদিয়ার কল্যাণী এইমস (AIIMS) হাসপাতাল। পূর্ব ভারতের লক্ষ লক্ষ মানুষের চিকিৎসা পরিষেবার অন্যতম প্রতিষ্ঠান হতে চলেছে এই হাসপাতাল। রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গুজরাটের রাজকোট থেকে পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণী সহ দেশের মোট পাঁচটি অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স (এইমস) হাসপাতাল জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করলেন। কল্যাণী এইমস হাসপাতালে আজ থেকেই শুরু হয়ে গেল ইনডোর পরিষেবা। প্রধানমন্ত্রী এদিন কল্যাণী ছাড়াও রাজকোট, মঙ্গলাগিরি, ভাতিন্ডা এবং রাইবেরেলি এইমস হাসপাতালের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কী বললেন? (AIIMS)

     কল্যাণী এইমস (AIIMS) হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জাহাজ ও জলপথ পরিবহণ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার, জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামানিক, সংখ্যালঘু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জন বার্লা প্রমুখ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল তাঁর ভাষণে স্বাস্থ্য এবং আয়ুষ মন্ত্রকের সাফল্যের কথা তুলে ধরে বলেন, এ পর্যন্ত সারা দেশ জুড়ে ২৩টি এইমস হাসপাতাল গড়ে তোলা হয়েছে। এই হাসপাতাল থেকে দেশের কোটি কোটি মানুষ পরিষেবা পাচ্ছেন। নতুন পাঁচটি হাসপাতাল থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ পরিষেবা পাবেন।

    রোগীর পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস কেন্দ্রীয় সরকারের আত্মনির্ভর ভারত, আয়ুষ্মান ভারত, দীক্ষিত ভারতের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নের কথা উল্লেখ করেন। ১৭৫৪ কোটি টাকা খরচ করে ১৭৯.৮২ একর জমির ওপর ৯৬০ শয্যার কল্যাণী এইমস (AIIMS) হাসপাতাল গড়ে উঠেছে। ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি থেকে এই হাসপাতালে আউটডোর পরিষেবা চালু হয়। বর্তমানে ৪৫০টি শয্যার পরিষেবা চালু হচ্ছে। চিকিৎসার পাশাপাশি এখানে মেডিক্যাল ও নার্সিং পড়ানোর ব্যবস্থা রয়েছে। জানা গিয়েছে, আউটডোর বিভাগে পূর্ব ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার মানুষ এই হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসেন। রোগীর পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, ইনডোর পরিষেবা চালু হওয়ার ফলে আর বাইরে যেতে হবে না। কল্যাণীর এই হাসপাতাল থেরে মিলবে উন্নতমানের চিকিৎসা পরিষেবা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: তৃণমূলের যুব নেতাকে এলোপাথাড়ি কোপ, দলীয় কোন্দল প্রকাশ্যে

    Murshidabad: তৃণমূলের যুব নেতাকে এলোপাথাড়ি কোপ, দলীয় কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ফের রীতিমতো উত্তপ্ত হয়ে উঠল মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) রঘুনাথগঞ্জ-২ নম্বর ব্লকের সেকেন্দ্রা এলাকা। বিগত বেশকিছু দিন ধরে সেখানে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বারবার প্রকাশ্যে এসেছে। রবিবার সকাল গড়াতেই ফের দুই পক্ষের মধ্যে বাধে বচসা। শুরু হয় হাতাহাতি। ঘটনাস্থলে রঘুনাথগঞ্জ ব্লক যুব তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি ইশানুল শেখ যেতেই তাঁকে বেধড়ক মারধর করে দলেরই অন্য গোষ্ঠীর লোকজন। হাঁসুয়া দিয়ে কোপানো হয়। এই ঘটনায় এলাকায় চা়ঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Murshidabad)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১৮ই ফেব্রুয়ারি থেকে ১০০ দিনের কাজের টাকা দেওয়ার জন্য সহায়তা কেন্দ্র খোলা হয়েছিল। এদিন তার শেষ দিন। সেখানেই তৃণমূলের দুপক্ষের মধ্যে বচসা বাধে। বিষয়টি জানার পরই যুব তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি ইশানুল শেখ সেখানে যাওয়ার সময় তাঁর ওপর দলের অন্য গোষ্ঠীর লোকজন হামলা চালায়। লাঠি এবং লোহার রড দিয়ে হামলা চালানোর পর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়। বর্তমানে তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থায় মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। রঘুনাথগঞ্জ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকা শান্তি আইনশৃঙ্খলা যাতে বিঘ্নিত না হয় তারজন্য এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। জঙ্গিপুর এসডিপিও প্রবীর মণ্ডলের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকায় টহল মারছে। অপরদিকে আহত হন দলের বিরুদ্ধ গোষ্ঠীর এক কর্মীও। তাঁকে ইতিমধ্যেই উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বর্তমানে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে ওই এলাকায়।

    তৃণমূলের অ়ঞ্চল সভাপতি কী বললেন?

    তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মোতাহার হোসেন বলেন, দলের সহায়তা কেন্দ্রে প্রথমদিন থেকে ইশানুল সেখানে ছিলেন। বাড়ি বাড়ি কর্মীদের ডাকেন তিনি। সেই কাজে বাধা দেওয়া হয়। তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে। এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IRCTC Swiggy: চলন্ত ট্রেনে এবার সুইগির মাধ্যমেও মিলবে পছন্দের হোটেল-রেস্তরাঁর খাবার!

    IRCTC Swiggy: চলন্ত ট্রেনে এবার সুইগির মাধ্যমেও মিলবে পছন্দের হোটেল-রেস্তরাঁর খাবার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরপাল্লার ট্রেনে মিলবে নিজের পছন্দসই যে কোনও হোটেল-রেস্তরাঁর খাবার। ভারতীয় রেলের তরফে এমনই ঘোষণা করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী, আইআরসিটিসি সুইগির (IRCTC Swiggy) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ট্রেনযাত্রীদের কাছে খাবার পৌঁছে দেবে বলে জানা গিয়েছে। অর্থাৎ এক ক্লিকে এবার সরাসরি ট্রেনে নিজের মনপসন্দ হোটেল-রেস্তরাঁর খাবার।

    ভারতে প্রতিদিন ট্রেনে প্রচুর মানুষ যাতায়াত করেন। দেশের এক প্রান্ত থেকে আর এক প্রান্তে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায় রেলের মাধ্যমে। অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘ দূরত্বের যাত্রাপথে খাবারের বিষয় নিয়ে অনেক প্রশ্ন থাকে। অনেক সময় পছন্দসই খাবার পেতে সমস্যা হয় যাত্রীদের। বর্তমানে দূরপাল্লার ট্রেনে ই ক্যাটারিং চালু থাকলেও যাত্রীরা নিজের পছন্দের হোটেল বা রেস্তরাঁর খাবার পান না। আইআরসিটিসির নির্দিষ্ট করে দেওয়া জায়গা থেকেই খাবার কিনতে হয়। সুইগির সঙ্গে জোট বাঁধার পর সেই সমস্যার অনেকটাই সমাধান হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    চারটি স্টেশন দিয়ে শুরু (IRCTC Swiggy) 

    বর্তমানে এই খাবার পৌঁছানোর সুবিধা শুধুমাত্র চারটি স্টেশনে শুরু হবে। সেগুলি হল বেঙ্গালুরু, ভুবনেশ্বর, বিজয়ওয়াড়া এবং বিশাখাপত্তনম। এই পরিষেবা আগামী দিনে আরও অনেক স্টেশনে চালু হবে বলে জানা গিয়েছে। তবে আইআরসিটিসি (IRCTC Swiggy) এই ধরনের নামী সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এই প্রথম ট্রেনের যাত্রীদের খাবার সরবরাহের কাজ শুরু করেছে, এমন নয়। আইআরসিটিসি গত বছরের অক্টোবর মাস থেকে জোম্যাটোর সঙ্গে পার্টনারশিপে কাজ শুরু করেছে। ভারতের অনেক স্টেশনে এই কোম্পানি খাবার পরিষেবা দিয়ে থাকে।

    কীভাবে করবেন অর্ডার?

    যে সব যাত্রী আইআরসিটিসির (IRCTC Swiggy) মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট বুক করে থাকেন, তাঁরা খুব সহজেই ট্রেনে ভ্রমণের সময় তাঁদের ই ক্যাটারিং পোর্টালে পিএনআর নম্বর দিয়ে খাবার বুক করতে পারেন। অর্ডারের সময়ে যাত্রীরা অ্যাপে রেস্টুরেন্টের নাম, খাবারের নাম, এমনকী পছন্দের যে কোনও রেস্টুরেন্ট থেকে খাবারের অর্ডার করে থাকেন। অনলাইনে খাবার নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্যাশ ছাড়াও অনলাইনেও পেমেন্ট করা যায়। ফের নতুন এই ধরনের পরিষেবায় প্রচুর যাত্রী উপকৃত হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jaya Bachchan: জয়া বচ্চন প্রথমে আসতেই চাননি সিনেমা জগতে, জানেন সেই কাহিনি?

    Jaya Bachchan: জয়া বচ্চন প্রথমে আসতেই চাননি সিনেমা জগতে, জানেন সেই কাহিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রত্যেক মানুষেরই নিজস্ব প্রিয় পেশা বেছে নেওয়ার একটা ইচ্ছে থাকে। কারও সেই স্বপ্ন পূরণ হয়, আবার কারও হয়ে ওঠে না। তেমনই জানা গেল, কালজয়ী স্বর্ণযুগের অভিনেত্রী জয়া বচ্চন প্রথমে সিনেমা জগতে আসতে চাননি। বরং তাঁর (Jaya Bachchan) ইচ্ছে ছিল সেনাবাহিনীতে যোগদান করার। কিন্তু সেই সুযোগ আর হয়ে ওঠেনি। সম্প্রতি একটি পডকাস্ট শো-তে এসে তিনি এমনটাই জানালেন সবার সামনে।

    কী জানিয়েছেন তিনি? (Jaya Bachchan)

    বচ্চন-নাতনি নভ্যা নন্দার ভিডিও পডকাস্টের নতুন এপিসোড মুক্তি পেয়েছে। সেখানেই গেস্ট হিসেবে তাঁর মা শ্বেতা নন্দা ও দিদা জয়া বচ্চনের সাথে যোগ দিয়েছিলেন অগস্ত নন্দা। সম্প্রতি নেটফ্লিক্সে মুক্তি পাওয়া জোয়া আখতার পরিচালিত ‘দ্য আর্চিস’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন অগস্ত। এই পডকাস্ট অনুষ্ঠানে এসে নানা লিঙ্গ বৈষম্য নিয়ে কথা উঠতেই জয়া বচ্চন বলেন, “আমাদের সময় কলেজে কিছু কোর্স ছিল, যেগুলো শুধু ছেলেদের জন্য, আবার মেয়েদের জন্য আলাদা কিছু কোর্স ছিল। সেই সময় যদি কোনও ছেলেকে সরিয়ে কোনও মেয়ে ড্রাইভ করত, তাহলে সেটা খারাপ চোখে দেখা হত। অন্তত আজকের দুনিয়াটা আগের মতো নেই, মানসিকতা অনেকটা এগিয়েছে।’ এই প্রসঙ্গে কথা হতেই তিনি (Jaya Bachchan) আরও বলেন, “প্রথমে আমার অভিনয় করার কোনও ইচ্ছা ছিল না, আমি চেয়েছিলাম সেনাবাহিনীতে যোগদান করতে। কিন্তু সেটি সম্ভব হয়ে ওঠেনি। কারণ তখন সেনাবাহিনীতে মহিলাদের কেবল নার্স হিসেবেই নেওয়া হত, সেনা হিসেবে নয়।’

    জয়া বচ্চনের অভিনয় জীবনের শুরু (Jaya Bachchan)

    অনেক ছোট বয়স থেকেই জয়া বচ্চন অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন। ১৯৭১ সালে  প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর তাঁকে (Jaya Bachchan) প্রথম ‘গুড্ডি’ সিনেমায় অভিনয় করতে দেখা যায়।  আবার সম্প্রতি ২০২৩ সালে তাঁকে ‘রকি অর রানি কী প্রেম কাহানি’ তে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi:  তিন মাস বন্ধ থাকবে প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’, কেন জানেন?

    PM Modi:  তিন মাস বন্ধ থাকবে প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজতে চলেছে লোকসভা নির্বাচনের বাদ্যি। তাই আগামী তিন মাস আর শোনা যাবে না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) রেডিও অনুষ্ঠান মন কি বাত। রবিবার সম্প্রচারিত হল মন কি বাত অনুষ্ঠানের ১১০তম পর্ব। এদিনই প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেন আপাতত তিন মাস আর সম্প্রচারিত হবে না মন কি বাতের অনুষ্ঠান।

    মন কি বাত

    তিনি বলেন, “সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তাই নির্বাচনী আচরণ বিধি মেনে আগামী তিন মাস আর সম্প্রচারিত হবে না মন কি বাতের অনুষ্ঠান।” নয়া ভোটারদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অনুরোধও জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, আগামী মাসেই ঘোষণা হতে চলেছে লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। তিনি বলেন, “মন কি বাতের ১১১তম অনুষ্ঠানটি ফের সম্প্রচারিত হবে লোকসভা নির্বাচন-পর্ব মিটে যাওয়ার পর।” সংখ্যাটির শুভত্বও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    হ্যাসট্যাগ মন কি বাত

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আগামী তিন মাসের জন্য বন্ধ থাকতে পারে মন কি বাতের অনুষ্ঠান। তবে এই সময় দেশের গতি রুদ্ধ হবে না।” সোশ্যাল মিডিয়ায় হ্যাসট্যাগ মন কি বাত সম্পর্কে জানা যাবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। মন কি বাতের ইউটিউব এপিসোডগুলিও শোনার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ফের ঝাঁটা হাতে রাস্তায় মহিলারা, তাড়া খেয়ে তৃণমূল নেতা আশ্রয় নিলেন অন্যের বাড়িতে

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ভারতের নারীশক্তি প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে উন্নতির নয়া উচ্চতা স্পর্শ করছে। আজ গ্রামে গ্রামে ড্রোন দিদির আলোচনা হচ্ছে। নমো ড্রোন দিদি এখন সবার মুখে মুখে ফিরছে। এই নমো ড্রোন দিদি হয়ে উঠছে দেশের কৃষিকে আধুনিক করার বড় মাধ্যম। রাসায়নিক পদার্থের জেরে আমাদের মাতৃভূমি যে দুর্ভোগ, যে যন্ত্রণা ভোগ করছে, তাকে বাঁচাতে বড় ভূমিকা পালন করছে দেশের মাতৃশক্তি।” তিনি বলেন, “পর্যটন, সামাজিক নানা বিষয় থেকে শুরু করে জনসংযোগের কনটেন্ট প্রশংসার যোগ্য। আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি, কারণ সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন একটি নয়া অভিযান শুরু করেছে। মেরা পহেলা ভোট – দেশকে লিয়ে শীর্ষক কর্মসূচিতে বিশেষভাবে ফার্স্ট টাইম ভোটারদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের জন্য অনুপ্রাণিত করা হচ্ছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ক্ষোভের আগুনে জ্বলছে সন্দেশখালি, হাসি মুখে কীর্তনে মজে দুই মন্ত্রী

    Sandeshkhali: ক্ষোভের আগুনে জ্বলছে সন্দেশখালি, হাসি মুখে কীর্তনে মজে দুই মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিকে ক্ষোভের আগুনে জ্বলছে সন্দেশখালি (Sandeshkhali), অপর দিকে এলাকা পরিদর্শন করতে গিয়ে রাজ্যের দুই মন্ত্রী কীর্তনে মজেছেন। তৃণমূলের এই মন্ত্রীদের আজ রবিবার পেয়ে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন গ্রামবাসীরা। পলাতক নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে এলাকার মানুষ গর্জে উঠেছেন। সন্দেশখালি ২ অঞ্চল সভাপতি অজিত মাইতিকে গ্রামবাসীরা হাতে ঝাঁটা নিয়ে তাড়া করেছেন এবং ভয়ে তিনি অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।

    হাসি মুখে বাদ্যযন্ত্রে মজে মন্ত্রী পার্থ (Sandeshkhali)

    শনিবারের পর আজ রবিবার নতুন করে ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বেড়মজুর এলাকা। প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছে এলাকার মানুষ। অন্যদিকে দিল্লি থেকে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম সন্দেশখালি যেতে গেলে ব্যাপক বাধার মুখে পড়ে। রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক এবং সুজিত বোস গতকালের পর আজ ফের সন্দেশখালি পৌঁছান। তাঁদের অন্য মেজাজে দেখা গেল এদিন। গলায় খোল ঝুলিয়ে হাসিমুখে বাদ্যযন্ত্র বাজাতে দেখা গিয়েছে রাজ্যের মন্ত্রী পার্থকে।

    কী বললেন মন্ত্রী?

    রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক বলেন, “অনেক অভিযোগ প্রশমিত হয়েছে। মানুষের ক্ষোভ অনেক কমে গিয়েছে। মেয়েদের যে অভিযোগগুলি হাইলাইট করা হয়েছিল, তা মিথ্যা। জমি যদি কারও গিয়ে থাকে তাহলে ফেরত পাবেন।” আবার মন্ত্রী সুজিত বোস বলেন, “কার্যত রাজনীতি করতে এইসব কিছু জিইয়ে রাখা হচ্ছে। কিন্তু এই আন্দোলন বেশি দিন এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে না। কিছু মানুষকে দিয়ে জোর করে এইসব কাজ করানো হচ্ছে। কারা করছে আমরা বুঝতে পারছি। বেড়মজুরে (Sandeshkhali) দাঁড়িয়ে সবটাই দেখলাম।”

    ক্ষুব্ধ মহিলার বক্তব্য

    এই কথার প্রতিবাদে এলাকার (Sandeshkhali) এক মহিলা বলেন, “আমাদের বেলায় আইন, আর ওদের বেলায় আইন নেই। এত অভিযোগ যে শেষ করতে পারবো না। এই ঝাঁটা দিয়ে সব আবর্জনা ঝেঁটিয়ে বিদায় করতে হবে। মা-বোনদের ইজ্জত নিয়ে ইচ্ছে মতো খেলা করছে। শুধু আনন্দ উপভোগ করতে চাইছেন। আমরা কোনও মন্ত্রীকে চাই না। মন্ত্রী কী করে বললেন ঝামেলা নেই! উনি কি ঘুমোচ্ছিলেন?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম’’, জলের তলায় দ্বারকা পরিদর্শন করে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম’’, জলের তলায় দ্বারকা পরিদর্শন করে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাক্ষাদ্বীপের পরে এবার দ্বারকা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর গুজরাট সফরে ফের একবার চমক দিলেন। গুজরাটের দ্বারকা উপকূলে আরব সাগরে স্কুবা ডাইভিং করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কমলা রঙের পাঞ্জাবি ছিল তাঁর পরনে। নিজের স্কুবা ড্রাইভিং-এর ছবি এক্স হ্যান্ডেলে এদিন আপলোডও করেন মোদি (PM Modi)। তাতে লেখেন, ‘‘শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম।’’ প্রসঙ্গত, রবিবার সকালেই দ্বারকায় দেশের দীর্ঘতম কেবল ব্রিজ সুদর্শন সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর পৌঁছান দ্বারকাধীশ মন্দিরে। এরপর একটি বোটে সওয়ার হয়ে পাঞ্চকুনি সমুদ্র সৈকতে যান মোদি। সেখানেই ডিপ ওয়াটার স্কুবা ডাইভিং করলেন নরেন্দ্র মোদি।

    এক্স হ্যান্ডেলে কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    ধর্মীয় নগরী হিসেবে দ্বারকা প্রসিদ্ধ। মনে করা হয়, শ্রী কৃষ্ণের হাতে গড়া নগরী বর্তমানে জলের তলায় রয়েছে। গুজরাটের এই স্থান পর্যটকদের কাছেও আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) নিজের স্কুবা ড্রাইভিং-এর অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, ‘‘জলের তলায় ডুবে যাওয়া দ্বারকা নগরীতে গিয়ে প্রার্থনা করার অভিজ্ঞতা দৈবিক ছিল। একটি আধ্যাত্মিক অনুভূতি হল। শ্বাশত শক্তি এবং প্রাচীন যুগের সান্নিধ্যে আসার এই অভিজ্ঞতা কোনওদিন ভুলব না। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদ সকলের মাথায় সর্বদা থাকুক।’’

    দীর্ঘদিনের একটি স্বপ্নপূরণ, মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর 

    এনিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘আমি গভীর সমুদ্রে গিয়েছিলাম। প্রাগৈতিহাসিক দ্বারগা নগরী দর্শন করেছি। পুরাতত্ত্ববিদেরা বহুবার এই নগরীর কথা উল্লেখ করেছেন। সমুদ্রের নীচে হারিয়ে যাওয়া শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম আজ। তিনি নিজে হাতে এই নগরী তৈরি করেছিলেন। অসাধারণ শিল্প স্থাপত্য ছিল। আমি দৈব অনুভূতি লাভ করেছি। দ্বারকাধীশের পায়ে নতজানু। আমি সঙ্গে করে একটি ময়ূরের পালক নিয়ে গিয়েছিলাম। ভগবানের চরণে সেটি রেখে এসেছি। বহুদিন থেকেই এই সমুদ্রের নীচের দ্বারকা নগরী দেখার ইচ্ছে ছিল মনে। আজ সেটি দর্শনের পর আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ছি। দীর্ঘদিনের একটি স্বপ্নপূরণ হল আজ।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: এ যেন অন্য  সন্দেশখালি, বাঁধের গা থেকে উধাও ইট! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    Sandeshkhali: এ যেন অন্য সন্দেশখালি, বাঁধের গা থেকে উধাও ইট! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন ঠিক আরেক সন্দেশখালির খোঁজ মিলল দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। সেখানেও দুর্নীতির অভিযোগে সরব এলাকাবাসী। এলাকার মানুষের অভিযোগ, পুই তেঁতুলতলায় রায়মঙ্গল নদীর বাঁধের গা থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে একের পর এক ইট। রায়মঙ্গলের এক পাশে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) এবং অপর পাশে গোসাবা। সেখানে মূলত অভিযোগ, বাঁধের ইট নদীবাঁধকে রক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু তা কার্যত দিনে দিনে উধাও হয়ে যাচ্ছে। এলাকার মানুষের অভিযোগ, “এলাকায় কালোবাজারি চলছে। প্রকাশ্য দিনেদুপুরে চুরি হচ্ছে ইট।”

    ইট পাচারে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা (Sandeshkhali)

    স্থানীয় (Sandeshkhali) মানুষদের অভিযোগ, এলাকার তৃণমূল নেতা বাঁধের ইট খুলে বিক্রি করছেন। কোনও সময় গ্রামের বাইরে আবার কোনও সময় খোলা বাজারে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে এই ইট। কার্যত এলাকায় কালোবাজারি চলছে। আর এই কাজের নেতৃত্ব দিচ্ছেন গ্রামের তৃণমূল নেতা নিত্যানন্দ চক্রবর্তী। তিনি আবার এলাকার তৃণমূল নেতা রঞ্জন মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ বলেও জানা গিয়েছে। এলাকার বাসিন্দা দেবব্রত মণ্ডল জানিয়েছেন, “রঞ্জনবাবু তো এসেছিলেন এলাকায়, তাঁদের নির্দেশে ইটগুলো তুলে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। স্থানীয় ক্লাবেও কিছু ইট পাচার করা হয়েছে। আমরা প্রতিবাদ করতে গেলে আমাদের মারবে।”

    তৃণমূল নেতার বক্তব্য

    স্থানীয় তৃণমূল নেতা নিত্যান্দ চক্রবর্তী সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, “পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে ওই ইটগুলি রাস্তা নির্মাণের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। কোনও ইট বিক্রি করা হয়নি। সবটাই পাবলিকের কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। টাকা নিয়ে ইট দেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা।” অপর দিকে রঞ্জন মণ্ডল বলেন, “আমার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মিথ্যা। বিক্রি যে করা হয়েছে তার প্রমাণ দিতে বলুন। আমি রাজনীতিতে আসার আগে আমার যা সম্পত্তি ছিল আর এখন যা সম্পত্তি হয়েছে সেই বিষয়ে হিসেব নিলেই সব বোঝা যাবে। মানুষের সেবা করা আমার অপরাধ হয়ে গিয়েছে।” অপর দিকে এলাকার বিধায়ক সুব্রত মণ্ডল বলেন, “আমি এমন কোনও খবর পাইনি। এখানে গোষ্ঠী কোন্দলের কোনও বিষয় নেই।”

    তৃণমূলের রাজত্বে মানুষের ক্ষোভে এই পুই তেতুলতলা এখন নতুন এক সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) পরিণত হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ফের ঝাঁটা হাতে রাস্তায় মহিলারা, তাড়া খেয়ে তৃণমূল নেতা আশ্রয় নিলেন অন্যের বাড়িতে

    Sandeshkhali: ফের ঝাঁটা হাতে রাস্তায় মহিলারা, তাড়া খেয়ে তৃণমূল নেতা আশ্রয় নিলেন অন্যের বাড়িতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। ঝাঁটা হাতে রাস্তায় বের হলেন মহিলারা। রবিবারও তৃণমূল নেতাদের ওপর সমস্ত রাগ গিয়ে পড়ল জনতার। বেড়মজুরে তৃণমূলের স্থানীয় নেতা অজিত মাইতিকে তাড়া করেন গ্রামবাসীরা। অজিত দৌড়ে পালিয়ে একজনের বাড়িতে ঢুকে পড়েন। তাড়া করে সেখানে পৌঁছে যান গ্রামবাসীরা। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে বেশির ভাগই মহিলা। তাঁদের দাবি, এখনই গ্রেফতার করতে হবে অজিতকে। পরে, পুলিশ গিয়ে উত্তেজিত জনতাতে সামাল দেয়। পরে, তৃণমূল নেতা অজিতকে আটক করে পুলিশ।

    দরজা খুলবেন না, মেরে দেবে, আর্জি তৃণমূল নেতার (Sandeshkhali)

    রাজ্যের দুই মন্ত্রী- সুজিত বসু এবং পার্থ ভৌমিক এলাকাবাসীর কথা শুনবেন বলে তৃণমূলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল। মূলত রবিবার বেলায় তৃণমূল নেতা অজিত মাইতিকে দেখতে পেতেই খেপে ওঠেন গ্রামবাসীরা। তাঁরা ধাওয়া করেন অজিতকে। অজিত প্রাণ বাঁচাতে দৌড় লাগান। দৌড়ে এক ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে পড়েন তিনি। আর ঢুকেই দরজায় তালা মেরে দেন। এ দিকে ওই বাড়ির লোক তখন বাইরে স্নান করছিলেন। স্নান সেরে ঘরে ঢুকতে গিয়ে তিনি দেখেন, দরজায় তালা! ওই ব্যক্তির দাবি, নিমন্ত্রণ আছে বলে সকাল সকাল স্নান সেরে পোশাক পরতে ঘরে ঢুকতে গিয়ে দেখেন দরজায় তালা! আর ভিতর থেকে। অজিতের আর্তি, “দাদা, দরজা খুলবেন না! ওরা আমাকে মেরে ফেলবে!” অজিতের বক্তব্য, ২০১৯ সালে মারধর করে বিজেপি থেকে তৃণমূলে আনা হয়েছিল। মারধরের নেতৃত্বে ছিলেন সিরাজ ডাক্তার। অজিতের দাবি, মারধরের পর তিনি তৃণমূলে যোগ দেন। যদিও স্থানীয়দের অভিযোগ, অসত্য বলছেন অজিত। তিনি নিজেও জমি দখলে যুক্ত ছিলেন। তাই তাঁকে এখনই গ্রেফতার করতে হবে।

    অজিতকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে

    এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল মন্ত্রী পার্থকে। তিনি বলেন, “কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাঁরা অত্যাচার করেছেন, দল তাঁদের পাশে নেই।” অজিতকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    ১০০০ হাজার টাকা অনুদান চাই না, গর্জে উঠলেন মহিলারা

     রবিবার সন্দেশখালি (Sandeshkhali) গিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক ও সুজিত বসু। তাঁদের দাবি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেই আছে। একদিকে মন্ত্রীরা যখন সন্দেশখালির এক প্রান্তের ক্ষোভ শান্ত করছেন, সেই সময় ফের মহিলাদের একাংশের অভিযোগে জ্বলেছে বেলমজুর। এক মহিলা বলেন, “শেখ শাহজাহান, সিরাজ ডাক্তার, অজিত মাইতির গ্রেফতারি চাই।” অপরদিকে, আরও একজন রণচণ্ডী রূপ ধারণ করেন। বলেন, “আমাদের চাই না ১০০০ টাকা। আমাদের স্বামীরা খেটে খাওয়াতে পারে। কেন পুলিশ আমাদের বাড়ির ছেলেদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে?”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘সিরিয়াতে যা হচ্ছে বাংলাতেও তাই হচ্ছে’’, দিল্লিতে জেএনইউ-র সেমিনারে বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘সিরিয়াতে যা হচ্ছে বাংলাতেও তাই হচ্ছে’’, দিল্লিতে জেএনইউ-র সেমিনারে বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার বর্তমান পরিস্থিতিকে সিরিয়া’র সঙ্গে তুলনা করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শনিবার দিল্লিতে জহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সেমিনারে যোগ দেন বিরোধী দলনেতা। তাঁর সঙ্গে হাজির ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সেখানে মমতা সরকারকে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে শুভেন্দু বলেন, ‘‘সিরিয়াতে যা হচ্ছে বাংলাতেও তাই হচ্ছে।’’ এর পাশাপাশি তৃণমূলের সংগঠনকে হামাস জঙ্গিদের সঙ্গেও তুলনা করেন তিনি এবং বলেন, ‘‘হামাস যা করছে বাংলাতে তাই হচ্ছে।’’ মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে শুভেন্দু বলেন, ‘‘ও দিদি নয়। দিদির নামের সঙ্গে এক মমতা জড়িয়ে, ওটা একটা মানবিক ব্যাপার। কিন্তু, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শুধু নিষ্ঠুরতা। আমি নন্দীগ্রামে ওনাকে হারিয়েছিলাম। তারপরে আমার বিরুদ্ধে তিনি ৪২টা কেস করেছেন। এতটাই নিষ্ঠুর মহিলা।’’

    ভোট পরবর্তী হিংসা

    বাংলার ভোট পরবর্তী রাজনৈতিক হিংসাও এদিন জহরলাল নেহেরু ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে তুলে ধরেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘১৫ রাজ্যে ভোট হয়েছে। কিন্তু, একটা রাজ্যেও ভোট পরবর্তী হিংসার কথা বলতে পারেন? শুধু বাংলায় হয়েছে। ভোট গণনাকেন্দ্র লুঠ করা হয়েছে। ৫৭ বিজেপি কর্মীকে রেজাল্ট বের হওয়ার পর নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। ১ লক্ষ হিন্দু, বিশেষ করে তফসিলি জাতি উপজাতির লোকেদের ঘর ছাড়তে হয়েছে। অসমে সর্বানন্দ সোনওয়াল তখন মুখ্যমন্ত্রী। উনি আশ্রয় শিবির দিয়েছিলেন। বিহার, ওড়িশায় পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নিতে হয়েছিল।’’

    একযোগে আক্রমণ সিপিএম-তৃণমূলকে

    জহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের বামপন্থী ছাত্রদের কার্যকলাপ বরাবরই বিতর্ক টেনেছে। উঠেছে তাঁদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগও। হিন্দু সংস্কৃতির বিরুদ্ধে বিভিন্ন কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়েছেন বামপন্থী ছাত্র নেতারা। জেএনইউ-তে দাঁড়িয়ে সিপিএম-তৃণমূলকে একযোগে আক্রমণ করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এবং বলেন, ‘‘সিপিএম-তৃণমূলের সেটিং রয়েছে। ডিওয়াইএফআই-এসএফআই মমতাকে চোর বলতে বলে, আর ওদের কাকা-জ্যাঠা সীতারাম-ইয়েচুরি বেঙ্গালুরুতে, পাটনা, দিল্লিতে মমতা-অভিষেকের সঙ্গে বৈঠক করে, খাওয়া-দাওয়া করে। সেটিং করে।’’

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার?

    এদিন জেএনইউ-এর সেমিনারে বিজেপির রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদার সন্দেশখালিকে দেশের মধ্যে অন্য দেশ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘‘অনেক আগে থেকেই সন্দেশখালিতে আসলে একটা দেশের মধ্যে অন্য একটা দেশ হয়ে গিয়েছিল। যেন দেশের মধ্যে অন্য একটা রাষ্ট্র।’’ সুকান্ত মজুমদারের আরও সংযোজন, ‘‘আমাদের দেশে গণতন্ত্র আছে। জেএনইউ সর্বদা গণতন্ত্রের কথা বলা হয়। জোর গলায় এখানে গণতন্ত্রের পক্ষে সওয়াল করা হয়। কিন্তু এই গণতন্ত্র কীরকম? এখানে কিছু পড়ুয়া আছে যাঁরা নিজেরাই নিজেদের লেফট-লিবারেল বলে দাবি করে। কিন্তু, চোদ্দো সালের আগে লেফট-লিবারেলদের কতটা গণতন্ত্র এখানে ছিল তা সবাই জানাই। কত ছাত্রদের কত সমস্যার মুখে পড়তে হয়েছে। এরকমই একটা পরিবেশ সন্দেশখালিতে তৈরি করে রাখা হয়েছিল।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share