Tag: Bengali news

Bengali news

  • Ram Mandir: আরও ২ রামলালার মূর্তি স্থান পাবে অযোধ্যার মন্দিরে, কোথায় বসানো হবে?

    Ram Mandir: আরও ২ রামলালার মূর্তি স্থান পাবে অযোধ্যার মন্দিরে, কোথায় বসানো হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দিন আগেই অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হয়েছে মহীশূরের শিল্পী অরুণ যোগীরাজের তৈরি মূর্তির। মোট তিনটি মূর্তির মধ্য়ে বাছা হয় অরুণ যোগীরাজের মূর্তিকে। জানা গিয়েছে, বাকি দুই বিগ্রহ গর্ভগৃহে না থাকলেও নতুন মন্দিরেই রাখা হবে। তারই মধ্যে একটি বিগ্রহ ইতিমধ্যে সামনে এসেছে। শ্বেতপাথরের তৈরি ওই রামলালার মূর্তিটি তৈরি করেছেন রাজস্থানের এক শিল্পী।

    শ্বেতপাথরের তৈরি রামলালার সেই বিগ্রহের বর্ণনা

    শ্বেতপাথরের তৈরি রামলালার (Ram Mandir)  ওই মূর্তির ঠোঁটে গোলাপী আভা দেখা যাচ্ছে। রামলালা মানে বালক রামের মূর্তিতে ফুটে উঠেছে শিশুসুলভ হাসি। বিগ্রহের গায়ে গয়না এবং ধুতিও পাথর দিয়েই খোদাই করা হয়েছে। মূর্তির ঠিক পিছনেই রয়েছে আর্চের মতো কাঠামো। তাতে খোদাই করা রয়েছে ভগবান বিষ্ণুর প্রতিটি অবতার। বিগ্রহের এক হাতে সোনার তির, অন্য হাতে সোনার ধনুক। শ্বেত পাথরের এই বিগ্রহটি তৈরি করেছেন শিল্পী সত্যনারায়ণ পাণ্ডে। অন্য আর একটি বিগ্রহ তৈরি করেছেন কর্নাটকের শিল্পী গণেশ ভট্ট। সেটিও মন্দিরের (Ram Mandir)  কোনও একটা জায়গায় রাখা থাকবে বলে জানা গিয়েছে। দুই শিল্পী অবশ্য কোনওভাবেই হতাশ নন। এমন কাজের সুযোগ পেয়ে তাঁরা খুশি। এমনটাই জানিয়েছেন তাঁরা। রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছেন, ওই দুই মূর্তিও মন্দিরে রাখা হবে।

    অরুণ যোগীরাজের তৈরি মূর্তি ৫১ ইঞ্চি উচ্চতার

    সোমবার রামলালার যে মূর্তির ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হয়েছে, তা তৈরি হয়েছে কৃষ্ণশিলায়। জানা গিয়েছে, প্রায় ২৫০ কোটি বছরের পুরানো কৃষ্ণশিলা দিয়ে নির্মিত হয়েছে এই বিগ্রহ। রামলালার (Ram Mandir)  উচ্চতা ৫১ ইঞ্চি। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ রক মেকানিকসের এইচএস ভেঙ্কটেশের মতে, ‘‘এই শিলা খুবই মজবুত। জলবায়ুর পরিবর্তনের অভিঘাত সহ্য করে হাজার বছর টিকে থাকতে পারে এই নিরক্ষীয় অঞ্চলে। এটি মহীশূরের গুজ্জেগৌদানাপুরার থেকে খনন করে তোলা হয়েছে।’’

    আরও পড়ুুন: পৃথিবীর অর্ধেক বয়সের ইতিহাসের সাক্ষী রামলালার শরীরের পাথর!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার ২৪/০১/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার ২৪/০১/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) মা-বাবার সঙ্গে জরুরি আলোচনা।

    ২) দুপুরের পরে কিছু পাওনা আদায় হতে পারে।

    বৃষ

    ১) বুদ্ধির ভুলে ক্ষতি হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কর্মচারীদের সঙ্গে বিবাদে যাবেন না।

    মিথুন

    ১) মনের মতো স্থানে ভ্রমণের জন্য আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।

    কর্কট

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে আটকে যাওয়ায় মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ২) স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    সিংহ

    ১) খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে। পারিবারিক ভ্রমণে বাধা। 

    ২) ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। 

    কন্যা

    ১) কোনও নিকটাত্মীয়ের চক্রান্তে সংসারে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় লাভ বাড়তে পারে। 

    তুলা

    ১) মনে দুর্বুদ্ধির উদয় হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে। 

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্ক-বিতর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। 

    ধনু

    ১) কর্মক্ষেত্র পরিবর্তনের সুযোগ।

    ২) আর্থিক উন্নতির জন্য খুব ভালো সময়।

    মকর

    ১) সামাজিক প্রভাব বাড়বে।

    ২) আর্থিক দিক থেকে ভালো যাবে দিনটি।

    কুম্ভ

    ১) শারীরিকভাবে দিনটি ভালো যাবে।

    ২) সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    মীন

    ১) ভ্রমণে যাওয়ার আলোচনা এখন বন্ধ রাখাই ভালো।

    ২) সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: সংখ্যালঘু ভোটে থাবা বসাল বিজেপি, অগ্নিমিত্রার হাত ধরে হল যোগদান

    Asansol: সংখ্যালঘু ভোটে থাবা বসাল বিজেপি, অগ্নিমিত্রার হাত ধরে হল যোগদান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে আসানসোলে (Asansol) সংখ্যালঘু ভোটে থাবা বসাল বিজেপি। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে যোগদান কর্মসূচিতে নানাভাবে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শত বাধার পরও বিজেপির যোগদান কর্মসূচিতে শতাধিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ যোগদান করেন।

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন? (Asansol)

    মঙ্গলবার আসানসোল (Asansol) পুরনিগমের ২৮ নং ওয়ার্ড জাহাঙ্গীর মহল্লায় বিজেপির পক্ষ থেকে যোগদানের অনুষ্ঠান করা হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানে প্রায় শতাধিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পলের হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেছে। বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল বলেন, আসানসোল রেল পাড়ে নেতাজির জন্মদিনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে কয়েকশো সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের যোগদান করার কথা ছিল। বিষয়টি জানতে পেরে সোমবার রাত থেকে তাদের হুমকি দেওয়া হয়েছে। বিজেপিতে যোগদান করলে তাদের সবরকম সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে এবং তাদের পরিবারের ওপর অত্যাচার করা হবে বলে তৃণমূলের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। কিন্তু, এখানকার জনগণ দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল কংগ্রেসের দ্বারা বঞ্চিত হওয়ার কারণে তারা বিজেপিতে যোগদান করেছে। আসলে তৃণমূল কংগ্রেস এবং পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে  সভা করতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, শত প্রতিকুলতার মধ্যে সভা করে শতাধিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ বিজেপিতে যোগদান করেছে। যা দেখে শাসক দলের নেতাকর্মীরা হতবাক হয়ে গিয়েছেন।

    আরও বহু সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ বিজেপি যোগ দেবেন!

    আসলাম নামে এক যোগদানকারী বলেন, সোমবার রাত থেকে আমাদের হুমকি দেওয়া হয়েছে। বিজেপির অনুষ্ঠান যাতে না করা হয় ডেকোরেটরদের হুমকি দেওয়া হয়েছে। ভয়ে কেউ মঞ্চ তৈরি করার সাহস দেখায়নি। কিন্তু, আমরা পথসভার মাধ্যমেই যোগদান করেছি। শাসক দলের বাধা না থাকলে এই এলাকার বহু মানুষ বিজেপিতে যোগদান করেন। তবে, বাধা দেওয়া হলেও আগামীদিনে আরও বহু কর্মী বিজেপিতে যোগ দেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “রামাতঙ্কে ভুগছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “রামাতঙ্কে ভুগছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রভু রামের জন্মস্থান দখল করতে ১ দিনে ১ লক্ষ হিন্দুকে হত্যা করেছে মোঘল সম্রাট বাবর। রামাতঙ্কে ভুগছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।”এমন ভাবেই কটাক্ষ করে আক্রমণ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দী গ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবার নন্দীগ্রাম ২ ব্লকের নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মদিনে যোগদান করে রাজ্যের তৃণমূলনেত্রীকে তোপ দাগলেন।

    ঠিক কী বলেলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    নিজের বিধানসভা ক্ষেত্র নন্দীগ্রাম থেকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা দেখতে দেখতে চেয়েছিলেন এই রাজ্যের সনাতন ধর্মের ধর্মপ্রাণ হিন্দুরা। এই ঐতিহাসিক মুহূর্তকে হিন্দুরা নিজের নিজের পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সাক্ষী হয়ে থাকতে চেয়েছিলেন। আর তাই কেন্দ্রের মোদি সরকারের তরফ থেকে বেলা হয় ২টো ৩০ মিনিটের পর যেন অফিস বা দফতরে যান। উল্লেখ্য এই দিন তো ইতিহাসে বার বার আসবে না। ৩ লক্ষ রাম ভক্ত হিন্দু প্রাণ দিয়েছেন রাম মন্দিরের আন্দোলনে। একদিনে মুসলমান শাসক বাবর ১ লক্ষ হিন্দুকে কেটেছেন, রামের জন্মস্থান দখল করার জন্য। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রামাতঙ্করোগে ভুগছেন। তাই তিনি ছুটি না দিয়ে বাংলার হিন্দুদের মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী থাকতে দেননি। সবটাই চক্রান্ত।”

    নেতাজি সম্পর্কে কী বললেন?

    মমতা বারবার অভিযোগ করেন নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুকে কেন্দ্র সরকার ভুলে গিয়েছে। আর এই কথাকে লক্ষ্য করে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “নেতাজিকে সব থেকে বেশি সম্মান যদি কেউ করে থাকেন তাহলে করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশের জাতীয় রাজধানী দিল্লির প্রাণ কেন্দ্র ইন্ডিয়া গেটের কাছে কর্তব্য পথে বসানো হয়েছে নেতাজির মূর্তি। একই ভাবে কংগ্রেস সরকার যা করেনি বিজেপি সরকার নেতাজির সম্পর্কে ভারত সরকারের গোপন তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে।”

    সংহতি যাত্রা নিয়ে কী বললেন?

    রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে পালটা মমতার সংহতি যাত্রার পার্কসার্কাসের ভাষণকে সমালোচনা করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “গতকাল মমতা হিন্দুদের কাফের বলেছেন, মুসলমানরা সহ্য করছেন কীভাবে? বলছেন আল্লহর কসম! আল্লাহকে রাস্তায় নামিয়ে এনেছেন। উনি সব পারেন। নন্দী গ্রামের মানুষ চিনেছে। কলকাতার মানুষ এবার ভালো করে চিনুক।” তিনি মমতাকে চোর সম্বোধন করে আরও বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবারকে চোর বানিয়ে দিয়েছে সাধারণ মানুষ। এখন শুধু জেলে যাওয়া টাই বাকি। চোর মমতাকে আমরা জেলে দেখতে চাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ঝাড়গ্রামে তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির, উদ্যোগী রাম সেনা

    Ram Mandir: ঝাড়গ্রামে তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির, উদ্যোগী রাম সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধন নিয়ে সোমবার দেশজুড়ে নানা অনুষ্ঠান হয়। এই আবহের মধ্যেই ঝাড়গ্রামে তৈরি করা হবে রাম মন্দির। রাম সেনা সংগঠনের পক্ষ থেকে এই মন্দির তৈরি করা হবে। সংগঠনের জেলা সভাপতি মধূসূদন সিংহ নিজে উদ্যোগী হয়ে রাম মন্দির তৈরির জন্য ৫ কাঠা জমি দিয়েছেন। সেই জমিতে গড়ে তোলা হবে স্বপ্নের রাম মন্দির। সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে আলোচনার ভিত্তিতে রাজস্থান থেকে বিগ্রহ আনা হবে। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, রামের মন্দির হবে সর্বসাধারণের জন্য।

    রাম সেনার উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির (Ram Mandir)

    রামসেনা সংগঠনটি সঙ্ঘ পরিবারের শাখাও নয়। মধুসূদনবাবু এক সময় শিবসেনার জেলা সভাপতি ছিলেন। পরে অবশ্য তিনি শিবসেনার সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করেন। মধুসূদন বলেন, পুরুষোত্তম রামচন্দ্রকে নিয়ে রাজনীতি হচ্ছে। আমরা রামকে নিয়ে বিভাজনের বিপক্ষে। জেলার মধ্যে মানিকপাড়া ও রাধানগরে রামের দু’টি ছোট মন্দির আছে। তাই  জেলা শহরে রামের দৃষ্টিনন্দন মন্দির তৈরি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সঙ্ঘের শাখা হিন্দু জাগরণ মঞ্চের জেলা সংযোজক বাপ্পা বসাক বলেন, শহরে রামের মন্দির (Ram Mandir) প্রয়োজন। ওই মন্দির তৈরির জন্য আমরাও সহযোগিতা করব। জানা গিয়েছে, সোমবার জেলায় দিনভর গেরুয়া শিবিরের ঠাসা কর্মসূচি ছিল। সরাসরি অযোধ্যা থেকে জায়ান্ট স্ক্রিনে সম্প্রচার। তার মধ্যে পৃথক ভাবে রামসেনার উদ্যোগে সব ধর্মের যুবকদের নিয়ে বাইক মিছিল করা হয়।

    রাম মন্দির নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    ঝাড়গ্রামে রামমন্দির হওয়া প্রসঙ্গে জেলা তৃণমূলের সভাপতি দুলাল মুর্মু বলেন, ধর্মনিরপেক্ষতার ঐতিহ্যকে নষ্ট করার চেষ্টা হচ্ছে। শ্রীরামচন্দ্রকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করা হচ্ছে। সিপিএমের জেলা সম্পাদক প্রদীপকুমার সরকার বলছেন, মন্দিরকে কেন্দ্র করে রাজনীতি ও পাল্টা রাজনীতিতে আমরা নেই। জেলা বিজেপির সহ-সভাপতি দেবাশিস কুণ্ডু বলছেন, রাম মন্দির (Ram Mandir) হওয়ার কথা শুনে যাঁরা ঐতিহ্য নষ্টের কথা বলছেন, তাঁরা প্রকৃতপক্ষে তোষণের রাজনীতি করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bibhas Adhikari: অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ বিভাস অধিকারীকে ফের তলব করল সিবিআই

    Bibhas Adhikari: অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ বিভাস অধিকারীকে ফের তলব করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ বিভাস অধিকারীকে (Bibhas Adhikari) ফের তলব করল সিবিআই। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামালায় নতুন তথ্য পেতেই কি এবার ডাক? প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। উল্লেখ্য রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য গ্রেফতারের পর থেকেই বিভাসের নামের গুঞ্জন উঠেছিল। সূত্রে জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারেরা এবার চলতি সপ্তাহেই কলকাতার নিজাম প্যালেসে ডেকেছেন তাঁকে। যদিও অভিযুক্ত এই তৃণমূল নেতা এই নিয়ে এখনও কোনও মন্তব্য করেননি।

    কুন্তলের মুখে নাম উঠেছিল বিভাসের (Bibhas Adhikari)

    তৃণমূলের যুব নেতা কুন্তল ঘোষকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা আগেই গ্রেফতার করেছে। জেরায় প্রথম তাঁর মুখেই প্রকাশ হয় বিভাসের নাম। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী, পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের গ্রেফতারের পরপর বিভাসের নাম নিয়ে ব্যাপক চর্চা চলেছিল। রাজ্যের বেসরকারি বিএড-ডিএড কলেজগুলির সংগঠনের সভাপতি ছিলেন বিভাস (Bibhas Adhikari)। তিনি মানিক ভট্টাচার্যের খুব কাছের বলে পরিচিত। শিক্ষক দুর্নীতি মামলায় তাঁকে আগেও বেশ কয়েকবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাছে হাজিরা দিতে হয়েছিল। গত ১৫ নভেম্বর তারিখে শেষ বার সিবিআই দফতরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

    কেষ্ট গ্রেফতার হতেই তৃণমূল ছেড়ে দেন

    প্রাথমিক মামলার তদন্তে বিভাসের (Bibhas Adhikari) নলহাটির কৃষ্ণপুরের বাড়ি এবং কলকাতায় শিয়ালদা অফিসের ব্যাপক তল্লাশি চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাঁর ব্যক্তিগত ভাবে নলহাটিতেই নিজস্ব বিএড এবং ডিএড কলেজ রয়েছে। এমনকী কালজেগুলির মালিকানা সত্ত্বা তাঁর নিজের নামেই। এক সময় বীরভূমের তৃণমূলের সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে খুব সখ্যতা ছিল। কিন্তু গরু পাচার মামলায় অনুব্রত গ্রেফেতার হতেই কেষ্টর সঙ্গ ছেড়ে দিয়েছেন তিনি। এমনকী তৃণমূল করাও বন্ধ করে দিয়েছেন। এরপর নিজের উদ্যোগে ‘অল ইন্ডিয়া আর্য মহাসভা’ নামে একটি নতুন দল তৈরি করেন। গতকাল আমাদের সংবাদ মাধ্যম বেশ কয়েকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তিনি কোনও সাড়া দেননি।

      

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Antibiotics: যখন ইচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক! কোন‌ কোন রোগে আর কার্যকর হচ্ছে না ওষুধ? 

    Antibiotics: যখন ইচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক! কোন‌ কোন রোগে আর কার্যকর হচ্ছে না ওষুধ? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    সাধারণ সর্দি-কাশি‌ কিংবা হাল্কা কোনও চোট লাগলেও দাওয়াই হয় অ্যান্টিবায়োটিক (Antibiotics)। কখনও ওষুধের দোকান থেকে ইচ্ছেমতো কেনা, আবার কখনও নিজেই ঠিক করে খানকতক অ্যান্টিবায়োটিক ট্যাবলেট মুখে পুড়ে দেওয়া। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরেই এই রেওয়াজ চলছে। আর এর জেরেই বাড়ছে বিপদ। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই নিয়মিত ইচ্ছেমতো অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার জেরে সমস্যা বাড়ছে। বিশেষত বেশ কয়েকটি রোগের চিকিৎসা করাতে গিয়ে নাজেহাল হতে হচ্ছে। এর জেরে ভোগান্তি বাড়ছে রোগীদের। 

    কোন কোন রোগে সমস্যা বাড়ছে? (Antibiotics) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সংক্রমণ চিকিৎসার ক্ষেত্রে জটিলতা বাড়ছে। বিশেষত ফুসফুসের সংক্রমণের চিকিৎসায় সমস্যা বেশি হচ্ছে। তাই রোগীদের ভোগান্তি বাড়ছে। পালমনোলজিস্টদের একাংশ জানাচ্ছেন, বায়ুদূষণের জেরে ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষত প্রবীণদের মধ্যে এই সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক শরীরে কাজ করছে না। যে কোনও অ্যান্টিবায়োটিক অনিয়মিতভাবে অতিরিক্ত খেলে, শরীরে এক  ধরনের প্রতিষেধক শক্তি গড়ে ওঠে। তখন আর অ্যান্টিবায়োটিক কার্যকর হয় না। তাই দেখা যাচ্ছে, অনিয়মিতভাবে, অকারণে অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার জেরে সমস্যা বাড়ছে। শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না।‌ ফলে পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠছে। ভোগান্তি বাড়ছে। 
    এছাড়া, ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশনের ক্ষেত্রেও এই ধরনের জটিলতা দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মহিলাদের এই সমস্যা বেশি দেখা দেয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই রোগের মোকাবিলায় অ্যান্টিবায়োটিক কার্যকর হচ্ছে না।‌ ফলে ভোগান্তি বাড়ছে। 
    এছাড়া যে কোনও দুর্ঘটনার রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলে দেখা যাচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক (Antibiotics) ঠিকমতো শরীরে প্রভাব ফেলছে না।‌ এর জেরে অনেক ক্ষেত্রেই পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক হয়ে উঠছে। 

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা? (Antibiotics) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনিয়মিতভাবে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে না।‌ সাধারণ সর্দি-কাশি কিংবা হাল্কা চোট লাগলে অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন নেই। বরং এই ধরনের সমস্যার অন্য ওষুধ রয়েছে। তাই অকারণে অ্যান্টিবায়োটিক (Antibiotics) খাওয়ার অভ্যাস ছাড়তে হবে। একমাত্র বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ পরিস্থিতিতে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে। 
    তবে ফুসফুসের সংক্রমণ কিংবা ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশনের মতো সমস্যা এড়াতে কয়েকটি খাবার নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়া দরকার। ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশনের অন্যতম কারণ জল কম খাওয়া। এছাড়া, ক্র্যানবেরি জুসের মতো ফলের রস নিয়মিত খেলে ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশনের ঝুঁকি কমে। পাশপাশি এলাচ, রসুন, লেবু, তুলসি পাতা নিয়মিত খেলে ফুসফুসের সংক্রমণে ঝুঁকি কমে। কারণ, এগুলিতে থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। সংক্রমণের ঝুঁকি কমলে ভোগান্তিও কমবে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: এক ছাদের তলায় শিবের মন্দির ও মাজার! পাশেই রাম মন্দির তৈরি করে হল পুজো

    Ram Mandir: এক ছাদের তলায় শিবের মন্দির ও মাজার! পাশেই রাম মন্দির তৈরি করে হল পুজো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য নজির বারাকপুরের গারুলিয়া পুরসভার ওমর আলি রোডের মন্দির মাজার মোড়। এক ছাদের তলায় রয়েছে মহাদেবের মন্দির এবং মানিক পীরের মাজার। সেই মাজারের কাছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) আদলে মন্দির তৈরি করে পুজো করলেন গারুলিয়াবাসী।

    মাজারের কাছে রাম মন্দির তৈরি করে রামের পুজো (Ram Mandir)

    রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিন দেশব্যাপী নানা অনুষ্ঠানে মেতেছিলেন রাজ্যের মানুষ। নদিয়ার শান্তিপুরে গির্জায় এবং মসজিদে প্রদীপ জ্বালিয়ে রামলালার জন্মদিনকে স্মরণে রাখা হয়। হিন্দুদের সঙ্গে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষও সামিল হয়েছিলেন। আর গারুলিয়ার মন্দির মাজার মোড় সম্প্রীতির বার্তা বহন করে চলেছে। জানা গিয়েছে, মহাদেবের মন্দির এবং মানিক পীরের মাজার এক ছাদের তলায় রয়েছে। একটি দরজা দিয়েই হিন্দু এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ সেখানে যান। সেই মাজারের কাছে রাম মন্দির (Ram Mandir) তৈরি করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। রামের ছবি দিয়ে সেখানে জাঁকজমকভাবে পুজো করা হয়। পুরসভা এলাকার কয়েকশো ভক্ত রামের পুজোয় মেতে ওঠেন। স্থানীয় বাসিন্দা তারকেশ্বর রাও, ধর্মেন্দ্র সাউ বলেন, এখানে মাজার আর আমাদের শিব মন্দির একই জায়গায় রয়েছে। আর শিব মন্দিরে প্রত্যেক সোমবার নিত্যপুজো হয়। মাঝখানে রয়েছে একটি বটগাছ। যেখানে মনস্কামনা পূরণের জন্য মানুষ সুতো বাঁধেন। সেখানেই সঙ্গে হল রাম মন্দিরের পুজো। আমরা নিয়মিত এক দরজা দিয়ে সেখানে যাই। শিবের পুজো করি। আর মাজারে গিয়ে প্রার্থনা করেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ।

    শিব মন্দিরে পুজোর সঙ্গে মাজারে প্রার্থনাও চলে

    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যরা বলেন, আমরা নিয়মিত মাজারে প্রার্থনা করতে যাই। পাশেই শিব মন্দিরে হিন্দু ভাইয়েরা পুজো করেন। আর সোমবার তো অবিকল রাম মন্দির (Ram Mandir) করে সেখানে সাড়ম্বরে পুজো করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বেশ কয়েক বছর আগে একবার এখান থেকেই শুরু হয়েছিল সাম্প্রদায়িক ভেদাভেদ। তবে, তা মিটে যায়। নতুন করে অপ্রীতিকর ঘটনা আর ঘটেনি। এই সাম্প্রদায়িক মেলবন্ধন বাংলার ইতিহাস।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Midnapore: প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে নিজের এলাকার মন্দিরেই তালা! পুজো দিতে পারলেন না দিলীপ

    Midnapore: প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে নিজের এলাকার মন্দিরেই তালা! পুজো দিতে পারলেন না দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনেই মেদিনীপুরে (Midnapore) পুজো দিতে পারলেন না রাজ্যের বিজেপি সাংসদ তথা বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। একদিকে যেমন অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান চলেছে, ঠিক তেমনি রাজ্যের জেলায় জেলায় প্রভু শ্রীরামের আরধনা, ভজন, কীর্তন, প্রসাদ বিতরণ চলেছে। কিন্তু মেদিনীপুর শহরের গান্ধীঘাটের রাম-সীতা মন্দিরে পুজো দিতে গিয়ে দেখা যায়, মন্দিরের গেটে তালা মারা। বিজেপি’র এই সাংসদের অভিযোগ, “মন্দিরে যাতে পুজো না করতে পারি, সেজন্যই এভাবে তালা দিয়ে রাখা হয়েছে।”

    কী বললেন দিলীপ ঘোষ(Midnapore)?

    এই গান্ধীঘাটের (Midnapore) রাম-সীতা মন্দিরের বাইরে লাগানো ছিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। সেই সঙ্গে পোস্টার লাগানো ছিল সংহতি মিছিলের। মন্দির চত্বরে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ছবি নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করেন দিলীপ। অপর দিকে ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরে রামলালার অভিষেক উপলক্ষে এই রাম-সীতা মন্দিরের বাইরে প্রদীপ প্রজ্বলন, আতশবাজি প্রদর্শনী করা হয়। একই ভাবে বিশেষ রাম কথা এবং ভাষণ পর্ব চলে। দিলীপ তৃণমূল সরকারকে নিশানা করে বলেন, “পুজো যাতে না দিতে পারি, তাই প্রশাসন থেকে এসে তালা মারা হয়েছে।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    পাল্টা জবাব দিয়ে তৃণমূলের মেদিনীপুরের (Midnapore) স্থানীয় বিধায়ক জুন মালিয়া বলেন, “মন্দির সকলের, সকলকে সব সময় মন্দিরে পুজো দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাই। যেহেতু তিনি বিজেপি সাংসদ, তাই তাঁকেও সব সময় মন্দিরে আসার জন্য আমন্ত্রণ রইল।” উল্লেখ্য গতকাল কালীঘাট মন্দিরে পুজো দিয়ে হাজরা থেকে পার্ক সার্কাস পর্যন্ত অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পাল্টা সংহতি যাত্রা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। একই ভাবে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির তৃণমূল সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী সকাল সকাল শ্রী রামের মন্দিরের গিয়ে পুজো করেন। আবার উত্তরবঙ্গের প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতম দেব নিজের হারমনিয়ামে রামের ভজন সঙ্গীত করেন। মালদায় হরিশচন্দ্রপুরের তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যরা বিজেপির শ্রী রামের শোভাযাত্রায় পায়ে পা মিলিয়ে গৈরিক বসন পরে অংশ গ্রহণ করেন। সবটা মিলিয়ে রাম নামে এখন বঙ্গের হাওয়ায় এখন বেশ উত্তেজনায় পূর্ণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram temple: অযোধ্যায় প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে মুসলিম সদ্যোজাতের নাম রাখা হল ‘রাম রহিম’ 

    Ram temple: অযোধ্যায় প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে মুসলিম সদ্যোজাতের নাম রাখা হল ‘রাম রহিম’ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram temple) উদ্বোধনের দিনে জন্ম নেওয়া নিজের সদ্যোজাত সন্তানের নাম ‘রাম রহিম’ রাখলেন উত্তরপ্রদেশের এক মুসলিম মহিলা। ২২ জানুয়রি দিনটি ছিল এক ঐতিহাসিক ‘শুভ মুহূর্ত’। প্রায় ৫০০ বছরের আন্দোলন-সংঘর্ষের পর রাম জন্মভূমিতে পুনর্নির্মিত মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হল। এই মাহেন্দ্রক্ষণে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের সন্তানকে ভূমিষ্ঠ করতে এমন এক পবিত্র দিনকেই বেছে নিয়েছিলেন অনেক মা। তাঁদেরই একজন ফিরোজাবাদের ফারজানা।

    ফিরোজাবাদের ডাক্তারের বক্তব্য(Ram temple)

    মন্দিরে (Ram temple) রামলালার অভিষেক অনুষ্ঠানের দিনেই সোমবার ফিরোজাবাদে ফারজানা নামে এক মুসলিম মহিলা হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের বার্তা দিতে তাঁর সন্তানের নামের সঙ্গে প্রভু রামের নাম জুড়ে দিলেন। জেলা মহিলা হাসপাতালের ইনচার্জ ডাঃ নবীন জৈন জানান, “সোমবার ফারজানা একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন। এখন মা এবং সন্তান উভয়েই ভালো রয়েছেন। এই সন্তানের ঠাকুরমা হোসনা বানু জানান, “মায়ের ইচ্ছায় সদ্যোজাতের নাম রাখা হয়েছে রাম রহিম। এই নামের মধ্যে রয়েছে হিন্দু-মুসলমানের ঐক্যের প্রতীক।”

    কানপুরে ২৫ শিশুর জন্ম

    রামলালার (Ram temple) অভিষেকের দিন কানপুরেও জন্ম নেওয়া শিশুদের ঘিরে তীব্র উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে। কানপুরের গণেশ শঙ্কর বিদ্যার্থী মেমোরিয়াল মেডিক্যাল কলেজের প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ সীমা দ্বিবেদী জানিয়েছেন, “গতকাল প্রভু রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার ‘শুভ মুহূর্তে’ এই হাসপাতালে মোট ২৫টি শিশুর জন্ম হয়েছে। তবে ২৫টি শিশুর মধ্যে ১০টি মেয়ে এবং বাকিরা ছেলে। এখন সকলেই সুস্থ এবং স্বাভাবিক রয়েছে।” এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “ভারতী মিশ্র নামে যিনি একটি ছেলের জন্ম দিয়েছেন, তার নাম রাখা হয়েছে রাম। তাঁদের বিশ্বাস এই দিনে জন্মের ফলে নবজাতক শিশুর ব্যক্তিত্বের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।” সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মায়েরা তাঁদের সদ্যজাত সন্তানদের নাম রেখেছেন প্রভু রামের নামানুসারে। তাদের নামকরণ হয়েছে নাম রাঘব, রাঘবেন্দ্র, রঘু ইত্যাদি। একই ভাবে মেয়ে সদ্যজাতদের নাম রাখা হয়েছে জানকী বা সীতা।

    ভাদোহিতে ৩৩ শিশুর জন্ম

    অনেক মা নিজেদের সন্তান প্রসবের জন্য রামলালার (Ram temple) প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনকেই বেছে নিয়ে ডাক্তারদের অনুরোধ করেছিলেন। ডাঃ বন্দনা সাক্সেনা নামক এক নার্সিংহোমের মালিক বলেছেন, “অযোধ্যায় ভগবান শ্রীরামের অভিষেকের দিনে আমার নার্সিং হোমের ডেলিভারি রুম এবং নবজাতক শিশুর ঘরটিকে গেরুয়া রঙে সাজিয়ে ছিলাম। প্রভু রামের আশীর্বাদ আমাদের কাম্য ছিল।” পাশাপাশি ভাদোহিতে মোট মন্দির উদ্বোধনের দিনে ৩৩টি শিশু জন্মগ্রহণ করেছে হাসপাতালে। ভাদোহির চিফ মেডিক্যাল অফিসার সন্তোষ কুমার চাক বলেছেন, “এই মায়েদের মধ্যে অনেকেই হাসপাতাল প্রশাসনের কাছে ২২ জানুয়ারী অযোধ্যার রাম মন্দির উদ্বোধনের দিনেই তাঁদের সন্তানের জন্ম দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share