Tag: Bengali news

Bengali news

  • Pakistani Hindus: হিন্দু প্রার্থীদের ভোট দেওয়া যাবে না, নির্বাচনের আগে ফতোয়া পাকিস্তানে

    Pakistani Hindus: হিন্দু প্রার্থীদের ভোট দেওয়া যাবে না, নির্বাচনের আগে ফতোয়া পাকিস্তানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন রয়েছে ৮ ফেব্রুয়ারি। তার আগেই সে দেশের সংখ্যালঘু হিন্দু প্রার্থীদের (Pakistani Hindus) নানাভাবে লক্ষ্য বানানো হচ্ছে বলে খবর মিলেছে। সংখ্যালঘু হিন্দুদের উদ্দেশ্যে নানা ঘৃণামূলক প্রচারও করা হচ্ছে। ইসলামের খুব পরিচিত শব্দ রয়েছে ফতোয়া, সেই ফতোয়া জারি করা হচ্ছে ফেসবুক এবং ট্যুইটারের মাধ্যমে। সেখানে ভোটারদেরকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে যে মুসলিম প্রার্থীদেরকেই ভোট দিতে, যেখানে যেখানে সংখ্যালঘু হিন্দু প্রার্থী রয়েছে সেই আসনগুলিতে।

    কোন কোন সংগঠন ফতোয়া জারি করছে

    জানা গিয়েছে, হিন্দুদের (Pakistani Hindus) উপর ফতোয়া যারা জারি করছে এমন  সংগঠনগুলির মধ্যে রয়েছে জামিয়া উলেমা ইসলামিয়া। অন্য একটি সংগঠন রয়েছে নিউ টাউন নামে। যা সেখানে পরিচিত জামিয়া বিনোরি টাউন নামে। এই সংগঠনটি সেদেশে গুরু মন্দিরের একটি অঞ্চলে অবস্থিত। তারাও একইভাবে ফতোয়া জারি করছে বলে জানা গিয়েছে। সেদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার নতুন কিছু নয়। সারা বছরেই পাক হিন্দুদের অত্যাচারের খবর শিরোনামে থাকে। এরই মাঝে এবার হিন্দু রাজনীতিবিদদের বয়কটের আওয়াজ উঠল পাকিস্তানে (Pakistani Hindus)। পাকিস্তান সত্যিই হিন্দুদের কাছে বধ্যভূমি হয়ে উঠেছে, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    কী বলছেন পাকিস্তানের হিন্দু নেতা

    ধর্মীয়ভাবে মুসলিম প্রার্থীদের ভোট দেওয়ার জন্য সে দেশের জনগণের উপর প্রভাব তৈরি করা হচ্ছে বলে খবর মিলেছে। হিন্দু সংখ্যালঘুদের অধিকারের দাবিতে লড়াই করেন সে দেশের চমনলাল। তিনি একটি ছবি নিজের সমাজ মাধ্যমের পাতায় শেয়ার করেছেন এবং সেখানে তিনি লিখেছেন, “কিভাবে ফতোয়া জারি করা হচ্ছে। সে দেশের ১০ লাখ সংখ্যালঘুর কাছ থেকে ভোটে পাওয়ার আবেদন পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলি রাখছে কিন্তু কোনও সংখ্যালঘু হিন্দু প্রার্থী (Pakistani Hindus) যাতে জিততে না পারে সে বিষয়ে ফতোয়াও জারি করা হচ্ছে।” তাঁর আরও সংযোজন, “যেখানে পাকিস্তানের সংবিধান আমাদেরকে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সমান অধিকার দিয়েছে। সেখানে এই ধরনের বিভেদ সৃষ্টি করা হচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, মুকেশ আম্বানি থেকে অমিতাভ বচ্চন, মোট আমন্ত্রিত ৮ হাজার

    Ram Mandir: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, মুকেশ আম্বানি থেকে অমিতাভ বচ্চন, মোট আমন্ত্রিত ৮ হাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনে শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি থেকে বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চন সকলেই আমন্ত্রিত। জানা গিয়েছে মোট ৮ হাজার জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। যার মধ্যে ৩ হাজার জনই ভিভিআইপি। এই তালিকার রয়েছে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, বড় শিল্পপতি, অভিনেতা, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, উচ্চপদস্থ প্রশাসনিক আমলা থেকে কূটনীতিকরা। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রকাশিত খবর অনুযায়ী অমিতাভ বচ্চন অযোধ্যায় আসছেন নিজের ব্যক্তিগত বিমানে।

    আমন্ত্রিত অভিনেতা ও লেখকরা

    অভিনেতা ও লেখকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে আমন্ত্রিত রয়েছেন অজয় দেবগণ, অক্ষয় কুমার, দক্ষিণ ভারতের পুষ্পা খ্য়াত আল্লু আর্জুন, মোহনলাল, অনুপম খের, চিরঞ্জীবী, পরিচালক সঞ্জয় বানসালি, চন্দ্রপ্রকাশ দ্বিবেদী, লেখক প্রসূন জোশি এঁরাও আমন্ত্রিত।

    আমন্ত্রিত শিল্পপতিরা

    শিল্পপতিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে আমন্ত্রিত রয়েছেন মুকেশ আম্বানি, তাঁর মা কোকিলাবেন। স্ত্রী নীতা আম্বানি, তাঁর দুই পুত্র আকাশ এবং অনন্ত। আমন্ত্রিত (Ram Mandir) রয়েছেন মুকেশ আম্বানির জামাইও। আদিত্য বিড়লা গ্রুপের চেয়ারম্যান কুমারমঙ্গলম বিড়লা এবং তাঁর স্ত্রী আমন্ত্রিত রয়েছেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনে। পিরামল গ্রুপের চেয়ারম্যান অজয় পিরামল, টিসিএস এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কে কৃত্তিবাসন এঁরাও আমন্ত্রিত। প্রসঙ্গত রাম মন্দির নির্মাণ করছে  এল অ্যান্ড টি সংস্থা, সেই সংস্থার সিইও এস এন সুব্রহ্মণিয়ামও আমন্ত্রিত রয়েছেন। তালিকায় রয়েছেন ইনফোসিস এর প্রতিষ্ঠাতা এন আর নারায়ন মূর্তিও।

    আমন্ত্রিত বিরাট কোহলি, মিথিলা রাজ

    আমন্ত্রিত (Ram Mandir) রয়েছেন লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার মীরা কুমারী, পূর্বতন প্ল্যানিং কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান মন্টেক সিং আলু আলিয়া, ক্রিকেটার বিরাট কোহলি, ভারতীয় মহিলা দলের ক্রিকেটার মিথিলা রাজ, শচীন তেন্ডুলকরও আমন্ত্রিত রয়েছেন।

    অযোধ্যা এবং লক্ষ্ণৌতে থাকবেন অতিথিরা

    জানা গিয়েছে, এই সমস্ত ভিভিআইপিদের থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে লক্ষ্ণৌ এবং অযোধ্যাতে। ভিভিআইপি ব্যক্তিত্বদের মধ্যে কেউ নিজেদের ব্যক্তিগত বিমানে আসবেন, আবার অনেকেই বাণিজ্যিক বিমানেও এসে হাজির হবেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাঙালি শিল্পীর কণ্ঠে গাওয়া, নজরুলের লেখা ‘রাম বন্দনা’ ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: বাঙালি শিল্পীর কণ্ঠে গাওয়া, নজরুলের লেখা ‘রাম বন্দনা’ ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার রাম মন্দিরের উদ্বোধন। তার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে দেখা গেল কাজী নজরুল ইসলামের একটি গান। গানটি গেয়েছেন বাংলার শিল্পী পায়েল কর। বঙ্গ শিল্পীর নজরুলসঙ্গীতটি শেয়ার করে প্রধানমন্ত্রী নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লিখেছেন, ‘‘প্রভু শ্রীরামের প্রতি পশ্চিমবঙ্গের মানুষের অগাধ শ্রদ্ধা।’’ নজরুল ইসলামের লেখা ‘মন জপ নাম’ গানটি পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর গাওয়া গান প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করায় স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত পায়েল কর।

    কী বলছেন শিল্পী পায়েল কর?

    দক্ষিণ কলকাতার বাসিন্দা পায়েল কর, বঙ্গবাসী কলেজের অধ্যাপিকা। তিনি অবশ্য জানতেন না তাঁর গাওয়া গান প্রধানমন্ত্রী শেয়ার করেছেন। এক পরিচিত তাঁকে বলেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ট্যুইটের ব্যাপারে। পরে সংবাদমাধ্যমকে পায়েল বলেন, ‘‘জানতে পেরে সত্যিই অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। ঠিক বিশ্বাস হচ্ছিল না। আমি ভাবতেও পারিনি যে, এত নামী শিল্পীর গলায় এই গানটি থাকলেও আমার গান স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেয়ার করবেন! তা-ও এই গানটি নতুন গাওয়া এমন নয়। বছর সাতেক আগে গানটি অ্যালবামে প্রকাশিত হয়েছিল। সেই গান এখন প্রধানমন্ত্রী শেয়ার করলেন ভেবে ভাল লাগছে।’’

    আরও পড়ুন: অটল পেনশন যোজনায় বাড়তে পারে টাকার পরিমাণ, বাজেটে ঘোষণা করবে কেন্দ্র

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    তৃণমূল সমেত বাংলার অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলি যখন রামকে বহিরাগত প্রমাণে মরিয়া হয়ে উঠেছে, তখন বাঙালির শিল্পীর কণ্ঠে গাওয়া গান প্রধানমন্ত্রীর শেয়ার করা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিন শুভেচ্ছা জানানো তো দূরের কথা, রাজ্য সংহতি মিছিলের ডাক দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আবহে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ট্যুইট বার্তাও দিল, রামের সঙ্গে বাংলার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার ২১/০১/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার ২১/০১/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে। 

    বৃষ

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কপালে অপমান জুটতে পারে। 

    মিথুন

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    কর্কট

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে। 

    সিংহ

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    কন্যা

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়তি আয় করতে গেলে বিপদ ঘটতে পারে।

    তুলা

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ পেতে পারেন। 

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) কোনও কারণে মনে সংশয় বা ভয় কাজ করবে।

    ধনু

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেখা দেবে। 

    মকর

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    কুম্ভ

    ১) শখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ। 

    মীন

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভাল সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bhatpara:  নাম না করে অর্জুনকে ফের তুলোধনা করলেন সোমনাথ

    Bhatpara: নাম না করে অর্জুনকে ফের তুলোধনা করলেন সোমনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অর্জুন সিংকে নিশানা করে আক্রমণ করলেন জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম। ভাটপাড়ায় (Bhatpara) খুন হওয়া তৃণমূল কর্মী ভিকি যাদবের স্মৃতিতে জগদ্দল সার্কাস মোড়ে তাঁর বাড়ির কাছে এলাকাবাসীর উদ্যোগে একটি কম্বল বিতরণের অনুষ্ঠান ছিল। সেখানেই হাজির হয়েছিলেন বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম।

    অর্জুনকে নিয়ে কী বললেন সোমনাথ? (Bhatpara)

    অর্জুনের নাম না করে সোমনাথ বলেন,’ একই ঘর থেকে সকালে বিজেপি বেরোচ্ছে। সন্ধ্যেয় বেরোচ্ছে অন্য পার্টির লোক। একই ঘর থেকে দু-দুটো পার্টি, এরকম বহুরূপী চাল কীভাবে চলতে পারে? যে বা যারা এসব করছে তারা যেন ভেবে নেয় মানুষ মূর্খ নয়। এসব রাজনীতি আগে চলত। ২০১৯ সালের পরে আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেনাপতিত্বে ওই চালাকি এখন আর চলে না’। তিনি বলেন, ‘ব্যক্তি বিশেষ কারও সম্পর্কে কোনও কথা বলতে আসিনি। আমার প্রশ্ন, ভাটপাড়ার (Bhatpara) তৃণমূল কর্মী ভিকি যাদবের খুনিরা কারা, কীভাবে খুন করালো, কোন পরিবার থেকে বেরিয়ে খুন হচ্ছে সেটা কেন দেখা হবে না? দলীয় কর্মী খুনের পিছনে যে বা যারা আছে তাদের বিরুদ্ধে বলছি। এখানে ব্যক্তি কোনও বিষয়ই নয়’। এদিন জগদ্দলের বিধায়ক প্রশ্ন তোলেন, ২০০৫ অথবা ২০০৬ সাল নাগাদ চোরাই গাড়িতে করে হেরোইন এবং আর্মস নিয়ে নেপাল বর্ডারে কে গ্রেফতার হয়েছিল তা খুঁজে বের করতে, না হলে তার কাছে থাকা হলুদ ফাইল আগামীদিনে এর উত্তর দেবে।  

    ভাটপাড়া পুরসভায় কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি নিয়ে প্রশ্ন

    বিধায়কের প্রশ্ন, ভাটপাড়া (Bhatpara) পুরসভা থেকে যে কোম্পানি সাড়ে চার কোটি টাকা নিয়ে রেখেছে, তার সঙ্গে কার যোগ আছে, কেন সেই টাকা পুরসভাকে ফেরত দেওয়া হচ্ছে না, কোনও মঞ্চ থেকে তার কেন জবাব নেই। আরও প্রশ্ন, ভাটপাড়া নৈহাটি সমবায় ব্যাঙ্ক দুর্নীতি,ভাটপাড়া পুরসভায় কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি, পেনশন ও মিড ডে মিলে দুর্নীতি সহ জুট মিল থেকে মাটি বিক্রি, কারখানার ভেতর থেকে লোহার স্ক্রাব বিক্রির কেন কোনও জবাব নেই সেই প্রশ্নও তোলেন বিধায়ক। উল্লেখ্য, যেসব দুর্নীতির কথা সোমনাথ বলছেন, সেই সময় ভাটপাড়া পুরসভার চেয়ারম্যান পদে ছিলেন অর্জুন সিং। ফলে, অভিযোগের তির যে তার দিকেই তা একপ্রকার স্পষ্ট। যদিও সোমনাথ শ্যাম বলেন, ‘ কোন রাজনৈতিক ব্যক্তি বা কারোর উদ্দেশ্যে আমি কিছু বলিনি। আমি শুধু ভিকি যাদব খুনে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে বলেছি’।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: শাড়িতেই রামায়ণ ফুটিয়ে তুলে রাম মন্দিরের পথে পাড়ি বাংলার তাঁতশিল্পীর

    Ram Mandir: শাড়িতেই রামায়ণ ফুটিয়ে তুলে রাম মন্দিরের পথে পাড়ি বাংলার তাঁতশিল্পীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম করে শাড়ির ওপর ফুটিয়ে তুলেছেন রামায়ণের কাহিনী। এবার সেই শাড়ি অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) সীতার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করতে রওনা দিলেন নদিয়ার রানাঘাট থানার হবিবপুর গ্রামের এক যুবক। শাড়িটি বিক্রির জন্য প্রচুর টাকা অফার পেয়েছেন। কিন্তু, তিনি শাড়িটিকে বিক্রি করেন নি। হবিবপুরের রাঘবপুর পূর্ব পাড়া গ্রামের বাসিন্দা পিকুল রায়। দীর্ঘদিন ধরেই তাঁত শিল্পের সঙ্গে যুক্ত তিনি। তাঁর নিজস্ব একটি শাড়ির দোকান রয়েছে। দীর্ঘ এক বছর আগে থেকেই শুরু করেছিলেন ওই শাড়িটি তৈরি করা। কোনওরকম প্রিন্ট বা ছাপা নয়, শাড়ির ওপর নিজের কর্মদক্ষতায় ফুটিয়ে তুলেছেন রামায়ণের কাহিনী। যেখানে রয়েছে রাম এবং সীতার ছবি। তাঁদের বনবাস গল্প রয়েছে ওই শাড়ির মধ্যে।

    শাড়ি তৈরি করতে এক বছর লেগেছে (Ram Mandir)

    দুই দিন বাদেই দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধন হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই গোটা দেশজুড়ে বিজেপি এবং বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনের তরফে বিভিন্ন উৎসব পালন করছে। কোথাও নাম সংকীর্তন আবার কোথাও বিভিন্ন রাম-সীতা মন্দির পরিস্কার করার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি ওই দিনটি যাতে প্রদীপ জ্বালিয়ে রাম নাম করে উদযাপন করা যায় তা নিয়েও সকলকে অনুরোধ করা হয়েছে। দেশের বহু নামিদামি মানুষ আছে যারা অযোধ্যার রাম মন্দিরকে উৎসর্গ করে টাকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন সামগ্রী প্রদান করেছেন। এবার নিজের হাতে তৈরি সেই রামায়ণ রচয়িতা শাড়ি রাম মন্দিরের উৎসর্গ করতে চান পিকুলবাবু। এ বিষয়ে তিনি বলেন, প্রায় এক বছর আগেই রামায়ণের গল্পটি শাড়ির ওপর বসানোর চিন্তাভাবনা আসে। সেই উদ্দেশ্য নিয়েই আমি এক বছর আগে থেকে এই শাড়ি তৈরি করতে শুরু করি। শাড়িটি তৈরি হওয়ার পর অনেকে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে চেয়েছিলেন। কিন্তু. আমি তাতে রাজি হইনি। এই শাড়িটিকে অযোধ্যার রাম মন্দিরে দিতে চাই।

    ট্রেনে করে অযোধ্যা রওনা তাঁতশিল্পীর

    অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন পিকুলের দাদা অনন্ত রায়। ট্রেনে করে তাঁরা রওনা দিয়েছেন। অনন্তবাবু বলেন, আমার ভাই বিষয়টি আমাকে জানাই এবং আমি অত্যন্ত খুশি হই। সে নিজের হাতে রামায়ণের ইতিহাস বর্ণনা করেছে, সেই শাড়ি রাম মন্দিরে দান করবে। সেই কারণে আমিও ভাইয়ের সঙ্গে রওনা দিয়েছি। অন্যদিকে, পিকুল রায়ের এই উদ্যোগে খুশি প্রতিবেশীরাও। তাঁরা বলেন, পিকুলের এই উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাচ্ছি। তিনি যাতে সফলভাবে অযোধ্যার রাম মন্দিরে পৌঁছে শাড়িটিকে দান করতে পারেন সেই প্রার্থনা করছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: রঙ্গনাথস্বামী মন্দিরে মোদি, দিলেন পুজো, মাউথ অর্গ্যান বাজিয়ে শোনাল হাতি

    Narendra Modi: রঙ্গনাথস্বামী মন্দিরে মোদি, দিলেন পুজো, মাউথ অর্গ্যান বাজিয়ে শোনাল হাতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন। ঠিক দুদিন আগে শনিবারই দক্ষিণ ভারতের শ্রী রঙ্গনাথস্বামীর মন্দিরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। গবেষকদের মতে, এই মন্দিরের সঙ্গে রামায়ণেরও এক সম্পর্ক রয়েছে। কথিত আছে ওই মন্দিরে যে শ্রীরঙ্গমের মূর্তি রয়েছে তা একসময় পুজো করতেন রাম এবং তাঁর পূর্বপুরুষরা। পৌরাণিক আখ্যান অনুযায়ী ব্রহ্মা, রামের পূর্বপুরুষদের হাতে এই মূর্তি তুলে দিয়েছিলেন। এই মূর্তিই প্রতিদিন পুজো করতেন দশরথের পরিবারের সদস্যরা। রাম মন্দিরের উদ্বোধনের আগে সেই শ্রী রঙ্গনাথস্বামীর মন্দিরেই দেখা গেল প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi)। পুরাণে আরও উল্লেখ রয়েছে, ওই মূর্তি আবার বিভীষণকে দিয়েছিলেন রাম। বিভীষণ যখন রামের কাছে বহুমূল্য কোনও উপহার চেয়েছিলেন তখন এই মূর্তিই তুলে দেন রামচন্দ্র। লঙ্কা যাওয়ার পথে সেই মূর্তিটি শ্রীরঙ্গমে রেখে দেন বিভীষণ, ভক্তদের বিশ্বাস এমনটাই।

    হাতির শুঁড়ে তুলে দেন মাউথ অর্গ্যানও

    ওই মন্দিরে মূল বিগ্রহে প্রণাম করে সেখানে পুজো দেন প্রধানমন্ত্রী। পান করেন চরণামৃত। আবার সেখানে হাতির শুঁড়ে তিনি তুলে দেন মাউথ অর্গ্যান । প্রধানমন্ত্রীকে মাউথ অর্গ্যান  বাজিয়ে শোনায় হাতিটি। ভিডিওতে হাতির শুঁড়ে হাত বুলিয়ে দিতে দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi)।

    কাম্বা রামায়ণও শোনেন প্রধানমন্ত্রী

    এই মন্দিরে পূজো দেওয়ার পাশাপাশি সেখানে কাম্বা রামায়ণও শোনেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। দ্বাদশ শতকে তামিল কবি কাম্বা ওই রামায়ণ রচনা করেছিলেন বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, সোমবার রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান রয়েছে অযোধ্যায়। তার আগে বিশেষ ব্রত পালন করছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম কোনও প্রধানমন্ত্রী এদিন হাজির হলেন রঙ্গনাথস্বামীর মন্দিরে। আপ্যায়নে মন্দিরের বিশেষ মুকুট পরিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে সম্মান জানানো হয়। ওই মুকুচকে ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ মানা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: গর্ভগৃহের বেদিতে বসানো রামলালার মূর্তির মধ্যে রয়েছে বিষ্ণুর দশাবতার

    Ram Mandir: গর্ভগৃহের বেদিতে বসানো রামলালার মূর্তির মধ্যে রয়েছে বিষ্ণুর দশাবতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামলালা (Ram Mandir) হলেন ভগবানব বিষ্ণুর অবতার। তাঁর মূর্তির মধ্যে রয়েছে স্বস্তিক চিহ্ন থেকে পদ্ম, গরুড়ু চিত্রমূর্তি। মূর্তির গঠন, আকৃতি, ডিজাইনে হিন্দু দশাবতার এবং সনাতন ধর্মের তাৎপর্যপূর্ণ প্রতীকগুলিকে চিত্রিত করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার কৃষ্ণশিলায় নির্মিত এই রামলালার মূর্তিটিকে মন্দিরের গর্ভগৃহের মূলবেদিতে স্থাপন করা হয়েছে। এরপর করা হয়েছে বিধি নিয়মের পূজাচার। একটি হলুদ কাপড়ের আবরণে রামালালার মূর্তি আবৃত করে রাখা হয়েছে। আগামী ২২ জানুয়ারি প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। উপস্থিত থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাম ভক্তদের মধ্যে এখন এই মূর্তিকে ঘিরে তীব্র উচ্ছ্বাস।

    কেমন দেখতে মূর্তি (Ram Mandir)?

    রামলালার (Ram Mandir) এই মূর্তির দৈর্ঘ্য ৪.২৪ ফুট এবং প্রস্থ ৩ ফুট। মূর্তির মধ্যে রয়েছে ভগবান বিষ্ণুর ১০ অবতারের ছোট খোদাই। রামলালার মূর্তির ডান দিকে উপর থেকে নিচে রয়েছে মৎস, কূর্ম, বরাহ, নৃসিংহ, বামনের চিত্রমূর্তি। আবার ডান দিকে উপর থেকে পরপর নিচে রয়েছে পরশুরাম, রাম, কৃষ্ণ, বুদ্ধ, কল্কির মূর্তি। মূল মূর্তির একদম উপরে রয়েছে স্বস্তিক চিহ্ন, রয়েছে ওম, চক্র, গদা, শঙ্খ। এর ঠিক নিচে রয়েছে সূর্য নারায়ণের চিত্র। একই ভাবে মূর্তির ডান দিকে একেবারে নিচে রয়েছে রাম ভক্ত হনুমানের চিত্র এবং বাঁ দিকে নিচে রয়েছে আরেক রাম ভক্ত গরুড় মূর্তি। এই দুই মূর্তির চিত্র রামলালার পাদদেশের সঙ্গে মিশে রয়েছে। এই মূর্তির ওজন ২০০ কেজি। মূর্তিটিতে রাম লালার পাঁচ বছরের রূপটিকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। রামলালার চেহারার মধ্যে শিশু সুলভ সারল্যের ভাব বর্তমান রয়েছে।

    মূর্তিটি কৃষ্ণশিলায় নির্মিত

    প্রভু রামলালার (Ram Mandie) এই মূর্তিটি কৃষ্ণশিলা থেকে খোদাই করে রামলালার অবয়ব তৈরি করা হয়েছে। মেঙ্গালুরুর কাছেই কারকালা শহরে পাওয়া যায় এই মূর্তির শিলা। কর্ণাটকের ভাস্কর অরুণ যোগীরাজ হলেন মূর্তির শিল্পী। জানা গিয়েছে, যোগীরাজের পরিবার পাঁচ পুরুষ ধরে মূর্তি নির্মাণের কাজ করছেন। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, বৈদিক ব্রাহ্মণ এবং আচার্যদের দ্বারা মূর্তি স্থাপনার পর বিশেষ ভাবে পুজো অর্চনা করা হয় গত বৃহস্পতিবার। কেদারনাথে শঙ্করাচার্যের যে মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে তা তাঁরই তৈরি করা মূর্তি। একই ভাবে দিল্লির ইন্ডিয়া গেটে স্থাপন করা সুভাষ চন্দ্র বসুর বিখ্যাত মূর্তিও যোগীরাজ তৈরি করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panihati: চেয়ারম্যানকে সরানোর দাবি! বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন তৃণমূলের কাউন্সিলররা

    Panihati: চেয়ারম্যানকে সরানোর দাবি! বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন তৃণমূলের কাউন্সিলররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাউন্সিলারদের নজিরবিহীন প্রতিবাদে ভেস্তে গেল পানিহাটি (Panihati) পুরসভার বোর্ড মিটিং। শুক্রবার বিকেলে মিটিংয়ে উপস্থিত হওয়া শাসক দলের কাউন্সিলররা প্রকাশ্যে চেয়ারম্যানের নেতৃত্ব মানতে অস্বীকার করেন। তাঁরা বলেন, পুরসভা সঠিকভাবে চলছে না। চেয়ারম্যানকে সরাতে হবে। উচ্চ নেতৃত্ব আমাদের সঙ্গে না বসলে আমরা বোর্ড মিটিংয়ে অংশ নেব না। এরপর শাসক দলের কাউন্সিলররা হাজিরা খাতায় সই না করে বেরিয়ে যান। এই ঘটনায় সিঁদুরে মেঘ দেখতে শুরু করেছেন শাসক দলের জেলা নেতৃত্ব।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Panihati)

    পানিহাটির (Panihati) ৩৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে একটি করে কংগ্রেস ও সিপিএমের দখলে। বাকি তৃণমূলের। শুক্রবার ছিল বোর্ড মিটিং। সমস্ত পুরপ্রতিনিধির থাকার কথা থাকলেও তৃণমূলের ২৯ জন (পুরপ্রধান-সহ) এবং সিপিএম ও কংগ্রেসের দু’জন ছিলেন। দেখা যায়, একে একে সকলে এলেও বিধায়ক নির্মল ঘোষের পুত্র তথা চেয়ারম্যান পারিষদ তীর্থঙ্কর ঘোষ-সহ আরও তিন পুরপ্রতিনিধি, তাপস দে, স্বপন দাস ও সম্রাট চক্রবর্তী অনুপস্থিত। এদিন পূর্ব নির্ধারিত বোর্ড মিটিংয়ে পুরসভার এগজিকিউটিভ অফিসার ও ফিনান্স অফিসার সহ সমস্ত কাউন্সিলররা হাজির ছিলেন। কিন্তু, বৈঠকের শুরুতে শাসক দলের কাউন্সিলররা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। প্রবীর ভটাচার্য নামে তৃণমূল বিধায়ক ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর প্রকাশ্যে পুরসভা সঠিকভাবে চলছে না বলে অভিযোগ তোলেন। অন্যান্য কাউন্সিলররা তাঁকে সমর্থন করেন। চেয়ারম্যানকে সরানোর দাবি জানিয়ে ২৮ জন পুরপ্রতিনিধি আলোচনাকক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে যান। দাবি তুললেন, পুরপ্রধান বদল করতে হবে! কারণ, তাঁর নেতৃত্বে কোনও কাজই ঠিক ভাবে হচ্ছে না। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাসক দলের অন্দরে তীব্র জলঘোলা শুরু হয়েছে।

    পুরসভার চেয়ারম্যান কী বললেন?

    শাসকদলের পুরপ্রধানের বিরুদ্ধে তাঁর দলেরই পুরপ্রতিনিধিদের এ হেন অনাস্থা প্রকাশের ঘটনা শুক্রবার ঘটেছে পানিহাটিতে (Panihati)। সম্প্রতি উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় তৃণমূলের কোর কমিটির সম্প্রসারণ করেছেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই কমিটিতে পানিহাটির বিধায়ক নির্মল ঘোষকে চেয়ারম্যান করা হয়েছে। আর সেই নির্মলবাবুরই খাসতালুক বলে পরিচিত পানিহাটিতে এমন ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে জল্পনা শুরু হয়েছে। এ দিন ঘটনার পর থেকেই পানিহাটিতে জল্পনা চলছে, তা হলে কি সত্যিই পুরপ্রধান বদল করা হবে? যদিও বিষয়টি নিয়ে নির্মলবাবু কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি। পানিহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান মলয় রায় বলেন, কোরাম গঠন না হওয়ায় এদিন বোর্ড মিটিং সম্ভব হয়নি। বিষয়টি দলের উচ্চ নেতৃত্বকে জানানো হয়েছে। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নতুন করে বোর্ড মিটিংয়ে দিনক্ষণ স্থির করা হবে।

    তৃণমূলের জেলা সভাপতির কী বক্তব্য?

    তৃণমূলের দমদম-ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায় বলেন, সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যানের নিজের বিধানসভা এলাকার পুরসভার ঘটনা। তাই, দলের উচ্চ নেতৃত্ব বিষয়টি নিশ্চয়ই গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ভেজাল গুড়ের রমরমা! কীভাবে চিনবেন আসল নলেন গুড়?

    Nadia: ভেজাল গুড়ের রমরমা! কীভাবে চিনবেন আসল নলেন গুড়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খেজুর গুড় আমরা সকলেই খেয়েছি। খেজুর গুড় অর্থাৎ নলেন গুড় নদিয়া জেলায় বেশ কয়েক জায়গায় পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণগঞ্জ মাজদিয়া নলেন গুড়ের কথা এখন মোটামুটি জানে সকলেই। তার প্রথম ও প্রধান কারণ মাজদিয়ার এই নলেন গুড় টিউব, যা প্রক্রিয়াকরণ করে তার রপ্তানি করা হয় দেশ বিদেশের একাধিক জায়গায়। তবে, ইতিমধ্যেই এই গুড় নিয়ে বেশ কিছু অভিযোগ উঠে আসছে। ভেজাল গুড়ের রমরমা শুরু হয়েছে।

    গুড়ে মেশানো হচ্ছে চিনি! (Nadia)

    গুড়ে মেশানো হচ্ছে চিনি! নদিয়া (Nadia) জেলার  শিউলিরা খেজুর রস গাছ থেকে সংগ্রহ করে এনে তা জাল দিয়ে ফুটিয়ে তৈরি করে খেজুর গুড়। খেজুরের রস মেশানোর সময় সেই রসে শিউলিরা ঢালছেন লাগাতার চিনি। শিউলিদের বক্তব্য, কলকাতা থেকে যে সমস্ত ব্যবসায়ীরা আমাদের থেকে গুড় কেনেন তাঁরাই বলেছেন এই চিনি মেশাতে। এর ফলে খেজুরের গুড়ের রং যেমন সঠিক থাকে, ঠিক তেমনি লাভের অঙ্ক খানিকটা বেশি থাকে। তবে, চিকিৎসকেরা বলছেন চিনি মেশানো নলেন গুড় খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। এতেই সমস্যায় পড়েছেন ভোজন রসিক বাঙালিরা। তবে সমস্যার সমাধান করে দিলেন একাধিক নলেন গুড় বিশেষজ্ঞরা।

    কীভাবে চিনবেন আসল নলেন গুড়?

    কীভাবে পার্থক্য করবেন আসল এবং ভেজাল গুড়ের মধ্যে? তা বলে দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরাই। বিশেষজ্ঞদের মতে, আসল এবং ভেজাল নলেন গুড়ের প্রথম ও প্রধান পার্থক্য হবে তার রঙে। এরপর দ্বিতীয় পার্থক্য হবে গুড়ের ঘনত্বেও। আসল নলেন গুড় অত্যন্ত পাতলা এবং তার মধ্যে ভেজাল কিংবা চিনি মেশানো থাকলে সেই গুড়ে ঘনত্ব হয়ে যায় বেশি। এরপরেও আসল নলেন গুড় সংরক্ষিত করে রাখলে সেই গুড় বহুদিন পর্যন্ত রয়ে যায়। তবে ভেজাল মেশানো গুড় খুব বেশিদিন সংরক্ষিত করা যায় না। এছাড়াও আসল ও ভেজাল মিশ্রিত নলেন গুড় অনেকেই মুখে দিলেই বুঝতে পারবেন বলেও জানাচ্ছেন তারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share