Tag: Bengali news

Bengali news

  • Jalpaiguri: রিয়েল লাইফের ‘টুয়েলভথ ফেল’! জলপাইগুড়ির এসপি-র কাহিনী জানলে চমকে উঠবেন

    Jalpaiguri: রিয়েল লাইফের ‘টুয়েলভথ ফেল’! জলপাইগুড়ির এসপি-র কাহিনী জানলে চমকে উঠবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিচালক বিধু বিনোদ চোপড়ার ‘টুয়েলভথ ফেল’ সিনেমাটি দেশবাসীর মন জয় করেছেন। ‘টুয়েলভথ ফেল’ মনোজ শর্মা নামে এক পড়ুয়ার আইপিএস অফিসার হওয়ার জীবন কাহিনিকে রিল লাইফে ফুটিয়ে তুলেছেন। আরও এক আইপিএস অফিসারের জীবন কাহিনিও কম বর্ণময় নয়। বরং তিনিই হলেন রিয়েল লাইফের ‘টুয়েলভথ ফেল’ অফিসার। তাঁর নাম খন্ড বহালে উমেশ গণপত। তিনি জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) পুলিশ সুপার। মনের মধ্যে অদ্যম ইচ্ছা আর লেগে থাকার মানসিকতা থাকলে সাফল্য আসবেই। আর সেটাই প্রমাণ করেছেন।

    চাষি থেকে আইপিএস হয়ে ওঠার কাহিনী

    জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) পুলিশ সুপার খন্ড বহালে উমেশ গণপতের বাড়ি মহারাষ্ট্রের মাহিরাভনি গ্রামের বাসিন্দা। খন্ড বহালে উমেশ গণপত দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় ইংরেজিতে ২১ পেয়েছিলেন। সেই কারণে তিনি উত্তীর্ণ হতে পারেননি। পড়াশোনা ছেড়ে বাবার সঙ্গে দুধ বিক্রি শুরু করেন, মন দেন চাষ-আবাদে। ভেবে নিয়েছিলেন, এটাই তাঁর ভবিতব্য। কিন্তু, নিজের ইচ্ছের জোরে নিজেই জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিলেন তিনি। দুবছরের মাথায় দুধ বিক্রি, চাষাবাদ ছেড়ে ঘুরে দাঁড়ান তিনি। নতুন করে তিনি পড়াশুনা শুরু করেন। ভালোভাবেই তিনি দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করেন। ফলে, আরও প়়ড়ার জন্য তিনি কলেজে ভর্তি হন। সেখানেও তিনি ভালোভাবে গ্র্যাজুয়েশন সম্পূর্ণ করেন। এরপরই তিনি চাকরির পরীক্ষার জন্য সোজা সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় বসেন। আর তাতে উত্তীর্ণ হয়ে আইপিএস হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। পুলিশ অফিসার হিসেবে বিভিন্ন দায়িত্ব সামনে মাঠে চাষ করা সেই যুবক এখন জলপাইগুড়ি পুলিশের এসপি-র দায়িত্ব সামলাচ্ছেন তিনি।

    ব্যর্থতা থেকে সাফল্যের চূড়ায় ওঠার গল্প শোনান পুলিশ সুপার (Jalpaiguri)

    প্রশাসনিক কাজ সামলে সময় পেলেই গণপত চলে যান ছাত্রছাত্রীদের কাছে। তাঁদের সঙ্গে সময় কাটান। নিজের জীবনের ব্যর্থতা থেকে সাফল্যের চূড়ায় ওঠার গল্প শোনান তিনি। সকলের উদ্দেশে তাঁর বার্তা, ছোটখাটো ব্যর্থতার জন্য হতাশ না হয়ে সকলকে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের নিরাপত্তায় যোগী পুলিশই, ব্ল্যাক ক্যাটের ধাঁচে হরিয়ানায় প্রশিক্ষণ ২০০ অফিসারকে

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের নিরাপত্তায় যোগী পুলিশই, ব্ল্যাক ক্যাটের ধাঁচে হরিয়ানায় প্রশিক্ষণ ২০০ অফিসারকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন রয়েছে ২২ জানুয়ারি। তার আগে নিরাপত্তার বজ্র আঁটুনিতে মুড়ে ফেলা হচ্ছে রাম নগরীকে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইতিমধ্যেই ওই বিশেষ দিনে জঙ্গি হামলার আশহ্কার কথা জানিয়েছে। মন্দির উদ্বোধনকে ঘিরে অযোধ্যায় নিরাপত্তার জন্য বিশেষ বাহিনী গড়ল উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকার। জানা গিয়েছে, এই উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী ‘ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড’ (এনএসজি)-এর তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের বাছাই করা ২০০ অফিসারকে। আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তিতে প্রাণপ্রতিষ্ঠার আগেই রাম মন্দিরের (Ram Mandir) দায়িত্ব যাবে ওই বাহিনীর হাতে। জানা গিয়েছে প্রত্যেক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত অফিসারেরই বয়স ৩৫ এর নীচে। দলটিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, কীভাবে কুইক রেসপন্স টিমের নির্দেশে কাজ করতে হবে, হামলার সময় ভিভিআইপি ব্যক্তিদের কীভাবে উদ্ধার করতে হবে, শত্রুপক্ষের ওপর কীভাবে আঘাত হানতে হবে, পণবন্দিদের কীভাবে উদ্ধার করতে হবে এই সমস্ত বিষয়ে। এর পাশাপাশি মোটর সাইকেলে চেপে অপারেশন চালানোর প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে।

    হরিয়ানার মানেসরে প্রশিক্ষণ নিয়েছে এই বিশেষ বাহিনী

    যোগী আদিত্যনাথ সরকার (Ram Mandir) এক্ষেত্রে ভরসা রেখেছে রাজ্য পুলিশের ইনস্পেক্টর, সাব ইনস্পেক্টর এবং কনস্টেবলদের ওপরে। ভিভিআইপি নিরাপত্তা এবং সন্ত্রাসদমন অভিযানে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এনএসজি-এর কমান্ডোদের বলা হয় ‘ব্ল্যাক ক্যাট’ বাহিনী। হরিয়ানার মানেসরে সেই বাহিনীর প্রশিক্ষণ চলছে। জানা গিয়েছে, এই শিবিরেই যোগী পুলিশের বিশেষ বাহিনী প্রশিক্ষিত হয়েছে। খাকি ড্রেসের বদলে তারা পরবে ‘ব্ল্যাক ক্যাট’ কমান্ডোদের মতোই পোশাক।

    রাজ্য পুলিশেই ভরসা

    ২০০৮ সালে যখন মুম্বইয়ে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসবাদী হামলা ঘটে, তখন তুকারাম নামের এক কনস্টেবলই কাসভকে ধরে ফেলে। অর্থাৎ রাজ্য পুলিশও যে সন্ত্রাসবাদীদের মোকাবিলা করতে সিদ্ধহস্ত, তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল মুম্বইয়ে। এবার সেই মডেলই কাজ করবে রাম মন্দির রক্ষায়। তবে শুধুমাত্র রাম মন্দিরই নয় সমগ্র রাম নগরীর (Ram Mandir) নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে যোগী পুলিশ। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ এতদিন পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করতো সিআরপিএফ। এবার থেকে মন্দির রক্ষার দায়িত্বে দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশ পুলিশকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: বিজেপি বিধায়কের চেষ্টায় হল্টের জন্য তোড়জোড় শুরু করল রেল

    Asansol: বিজেপি বিধায়কের চেষ্টায় হল্টের জন্য তোড়জোড় শুরু করল রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালিপাহাড়ি ও রানীগঞ্জের মাঝামাঝি কুমাডিতে হল্ট স্টেশন করার দাবি স্থানীয়দের অনেক দিনের। এলাকার মানুষের দাবি, কর্মক্ষেত্রে যেতে যোগাযোগের সুবিধা প্রয়োজন। এই এলাকায় আশেপাশে বহু গ্রাম রয়েছে যেমন – টিরাত, চাপুই, রতি বাটি, চেলোদ, কুমাডি, হাড়ভাঙ্গা, নিমচা। এই অঞ্চলের গরিব মানুষকে কর্মক্ষেত্রে যাতায়াতের জন্য প্রত্যেকদিন যেতে হয় রানিগঞ্জ, নয় কালিপাহাড়ি অথবা আসানসোলে (Asansol)। এছাড়াও মহিলাদের ট্রেন ধরতে অনেক অসুবিধা হয়। এবার রেলের আধিকারিকরা পরিদর্শনে এলেন। বিজপি বিধায়কের চেষ্টায় হল্টের জন্য তোড়জোড় শুরু করল রেল। উল্লেখ্য, বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল দাবি করেন, “কুমাডিতে একটি হল্ট স্টেশন হলে এখানকার মানুষের অনেক সুবিধা হবে। সেই কথা অনুযায়ী আসানসোলের ডিআরএম–এর কাছে হল্ট স্টেশনের প্রস্তাব রেখেছি।”

    কী বলল রেল?

    আসানসোল (Asansol) রেলের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক বলেন, “এলাকার অনেক দিনের যাতায়াতের সমস্যা নিয়ে আমাদের কাছে হল্টের দাবি জানানো হয়েছিল। আমরা আজ এলাকা পরিদর্শন করেছি। এরপর আমরা ঊর্ধবতন কর্তৃপক্ষের কাছে  রিপোর্ট জমা করবো।”

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক (Asansol)?

    প্রস্তাব অনুযায়ী শুক্রবার বিধায়ক ও রেল কর্তৃপক্ষ সরজমিনে পরিদর্শনে আসেন। সব কিছু দেখার পর উচ্চ কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়। বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল (Asansol) এই প্রসঙ্গে বলেন, “এই অঞ্চলের আশেপাশের মানুষের দীর্ঘদিনের চাহিদা, এখানে একটি লোকাল ট্রেনের হল্ট স্টেশন হোক। আর তা হলে এখানকার সাধারণ মানুষ ভীষণ ভাবে উপকৃত হবেন। তাই তাঁদের অসুবিধার কথা শুনে আমরা রেলের উচ্চপদস্থ কর্তৃপক্ষকে জানাই। এরপর সেই অনুযায়ী এখানকার রেলের কর্তৃপক্ষ সমস্ত বিষয় দেখেছেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী ও রেলমন্ত্রীর উপর আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে। যদি কোনও বড় সমস্যা না হয় তাহলে হল্ট স্টেশন খুব দ্রুত সম্পাদন করা হবে।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অন্যদিকে এই অঞ্চলের (Asansol) তৃণমূলের চেয়ারম্যান বিনোদ নুনিয়া বলেন, “অনেকে এসেছেন আবার অনেকে চলেও গিয়েছেন কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এর আগেও বাবুল সুপ্রিয় যখন বিজেপিতে ছিলেন, তখন বলেছিলেন হল্ট স্টেশন এখানে হবে, কিন্তু তা হয়নি। এবার বিজেপির বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল এসেছেন। সামনে ভোট, এলাকা গরম করতে এসেছেন বিজেপির নেত্রী। এর আগে যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী ছিলেন সেই সময় পশ্চিমবঙ্গে অনেক কাজ হয়েছে। বিজেপি শুধু যখন ভোট আসে তখন অনেক প্রতিশ্রুতি দেয় কাজের কাজ কিছু হয় না। যদি হয়, তা হলে ভালোই হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Varanasi: চলুন ঘুরে আসি ভারতের ‘আধ্যাত্মিক রাজধানী’ বারাণসী

    Varanasi: চলুন ঘুরে আসি ভারতের ‘আধ্যাত্মিক রাজধানী’ বারাণসী

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়, বারাণসী থেকে ফিরে: কথাতেই রয়েছে ‘গঙ্গার পশ্চিমপাড় বারাণসীর সমান’। ভারতবর্ষে এই পুণ্যভূমির গুরুত্ব এতটাই যে বারাণসীকে (Varanasi) দেশের ‘আধ্যাত্মিক রাজধানী’ বলা হয়। গ্রীসের মিউজিয়ামে আজও উল্লেখ রয়েছে যে বারাণসীই হল পৃথিবীর প্রাচীনতম শহর। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে বারাণসীতে (Varanasi) পা পড়ল এক সন্ধ্যাবেলায়। গাড়ির চালকও বাঙালি, পেশার টানে দীর্ঘদিন ধরেই রয়েছেন বারাণসীতে। স্থানীয় মানুষজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, এই নগর এখন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। মোদি ক্ষমতায় আসার পরেই ব্যাপক উন্নয়ন চলছে শহরে। আমাদের প্রথম গন্তব্য দশাশ্বমেধ ঘাট। দশাশ্বমেধ ঘাট যাওয়ার রাস্তায় চারচাকা গাড়ির অনুমতি নেই। তাই প্রায় ১ কিমি দূর থেকেই হাঁটা শুরু করলাম। সমস্ত ভিড়ই দেখলাম মিশছে দশাশ্বমেধ ঘাটে।

    দশাশ্বমেধ ঘাটের গঙ্গা-আরতি

    গঙ্গা আরতির সময় এই ঘাট সেজে ওঠে প্রার্থনা, দেবতাদের স্তোত্র, আধ্যাত্মিকতা, ভক্তিভাব,পবিত্রতার এক মেল বন্ধনে। তরুণ পুরোহিতদের ছন্দ ও তাল মিলিয়ে আরতি সত্যিই টানে দেশের তীর্থযাত্রী ও ভক্তদের। বালক থেকে বৃদ্ধ সকলের কপালে মহাদেবের হলুদ তিলক। ভক্তি ও আধ্যাত্মিকতার এমন নগরী দেশে হয়তো আর একটাও, নেই তাই আধ্যাত্মিক রাজধানী  (Varanasi)নামকরণ একেবারে সার্থক।

    নমো ঘাট থেকে নৌকো বিহার

    পরের দিন আমরা বের হলাম নৌকো করে গঙ্গার ঘাট পরিদর্শনে। এদিন গাড়ির চালক অবশ্য ছিল স্থানীয়। তার কথা মতোই নৌকো যাত্রা করার জন্য আমরা বাছলাম নমো ঘাটকে। যাত্রা শুরু হল নমো ঘাট থেকে। নমো ঘাটের বয়স খুব বেশি নয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০১৪ সালে প্রথমবার প্রতিদ্বন্দিতা করেন বারাণসী আসন থেকে। তারপরেই নির্মাণ করা হয় এই ঘাট। নমো ঘাটে প্রতিদিনই চলে সাংস্কৃতিক উৎসব। আলোর মালায় সাজিয়ে তোলা হয়েছে পুরো নমো ঘাট। নমো ঘাট থেকে দশাশ্বমেধ ঘাট পর্যন্তই নৌকো পৌঁছাতে পারল সেদিন। গঙ্গা আরতি চলার কারণে গঙ্গাতেও দেখলাম যানজট। তাই আবার পিছন দিকে ফেরা। তীর্থযাত্রা ও পর্যটন একসঙ্গেই সম্পন্ন হতে পারে বারণাসীতে (Varanasi)। উত্তর ও দক্ষিণ ভারতের মেলবন্ধন ঘটানোর জন্য কেন্দ্রীয় সরকার নতুন কর্মসূচিও গ্রহণ করেছে নাম কাশী-তামিল সঙ্গম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Central Team: কনকনে শীতে খালি পায়ে পড়ুয়ারা, স্কুলে গিয়ে দেখল কেন্দ্রীয় দল

    Central Team: কনকনে শীতে খালি পায়ে পড়ুয়ারা, স্কুলে গিয়ে দেখল কেন্দ্রীয় দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পড়ুয়াদের পোশাক ও জুতো বিনামূল্যে দেয় রাজ্য। অথচ জঙ্গলমহলের দুই জেলা বাঁকুড়া, পুরুলিয়ার স্কুলের পড়ুয়ারা বঞ্চিত এই পরিষেবা থেকে। কনকনে শীতে খালি পায়ে স্কুলে আসছেন পড়ুয়ারা। আদিবাসী প্রধান এই দুই জেলায় শিক্ষার পরিকাঠামো খতিয়ে দেখতে এসে কেন্দ্রীয় দলের (Central Team) কাছে এই খামতি সামনে আসে।

    পর্যাপ্ত জুতো না আসায় বিলি করা হয়নি, সাফাই কর্তৃপক্ষের

    কেন্দ্রের একটি দল (Central Team) সম্প্রতি বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করছে। তাদের রিপোর্টে দাবি, বাঁকুড়ার তালড্যাংরার মুগাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের একাংশকে খালি পায়ে স্কুলে যেতে দেখা গিয়েছে। স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, ৪৩ জন পড়ুয়ার বেশিরভাগেরই পায়ে জুতো নেই। অথচ পড়ুয়াদের পোশাক ও জুতো বিনামূল্যে দেয় রাজ্য। তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্র জয় ঘোষের বক্তব্য, প্রতি বছর পোশাক পেলেও জুতো একবারও পাইনি। স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুকুমার ভৌমিক এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তবে অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক (তালড্যাংরা পশ্চিম চক্র) নন্দিতা সিংহ বলেন, দু’বছর অন্তর জুতো বিলি হয়। এ বার পর্যাপ্ত জুতো আসেনি বলে বিলি করা হয়নি। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ২ লক্ষ ৩৪ হাজার পড়ুয়ার জন্য জুতো চেয়ে আবেদন জানানো হয়েছে। এখনও আসেনি।

    শিক্ষার পরিকাঠামো দেখে ক্ষুব্ধ কেন্দ্রীয় দল (Central Team)

    পরিদর্শক দলের নেতৃত্বে থাকা কেন্দ্রের উচ্চশিক্ষা দফতরের অধিকর্তা এম এল সোনির আরও অভিযোগ, বাঁকুড়ার সিমলাপালের লক্ষ্মীসাগর এলাকার একটি স্কুলে কেন্দ্রীয় প্রকল্পে কেনা কম্পিউটার পড়ে রয়েছে। বেশিরভাগ স্কুলে শৌচালয় অপরিষ্কার। বহু স্কুলে খোলা আকাশের নীচেই মিড- ডে মিল রান্না করা হচ্ছে। এক কথায় শিক্ষার পরিকাঠামো বেহাল অবস্থা দেখে ক্ষুব্ধ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল।

    জুতো দেওয়ার আশ্বাস কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর

    কেন্দ্রীয় দলটির (Central Team) রিপোর্টের প্রেক্ষিতে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, কেন্দ্রীয় দল জানে না, রাজ্য সব সরকার পোষিত স্কুলে পোশাক ও জুতো দেয়। যদিও এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার বলেন, মকর সংক্রান্তির মধ্যে পড়ুয়ারা জুতো না পেলে আমি নিজেই তাদের জুতো দেব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার ১৩/০১/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার ১৩/০১/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে অশান্তি সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) শরীরের সমস্যায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    বৃষ

    ১) সম্পত্তির ব্যাপারে আইনি কাজে সাফল্য আসতে পারে।

    ২) বাড়িতে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভাল হবে। 

    মিথুন

    ১) বাড়িতে সুসংবাদ আসতে পারে।

    ২) নতুন কাজের সন্ধান করতে হতে পারে। 

    কর্কট

    ১) সকালের দিকে অশান্তির জন্য মন ভাল থাকবে না।

    ২) কর্মজগতে জনপ্রিয়তা পেতে পারেন। 

    সিংহ

    ১) বাড়িতে সুসংবাদ আসতে পারে।

    ২) নতুন কাজের সন্ধান করতে হতে পারে। 

    কন্যা

    ১) অতিরিক্ত পরিশ্রমে ক্লান্তি আসতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর দ্বারা ব্যবসায় উপকার পেতে পারেন। 

    তুলা

    ১) উদ্বেগের কারণে কোনও কাজ পণ্ড হতে পারে।

    ২) প্রিয়জনের চিকিৎসায় অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    বৃশ্চিক

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে আত্মত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ধনু

    ১) গানবাজনার ক্ষেত্রে সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) অতিরিক্ত লোভ আপনার জীবনে বিপদ ডেকে আনতে পারে।

    মকর

    ১) বন্ধুদের থেকে একটু সাবধান থাকুন, অশান্তি হতে পারে।

    ২) অপরের সমালোচনা করতে যাবেন না, সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। 

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় শ্রীবৃদ্ধির যোগ।

    ২) কারও উপকার করতে গিয়ে অপমানিত হতে হবে।

    মীন

    ১) কোনও বিশেষ ব্যক্তির দ্বারা সংসারে উন্নতির যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ২) সন্তানদের পরীক্ষার ফল ভাল হবে। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: তৃণমূলের জমানাতে গঙ্গার চরও প্লট করে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে

    Hooghly: তৃণমূলের জমানাতে গঙ্গার চরও প্লট করে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের জমানাতে গঙ্গার চরও বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। আর এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে হুগলির (Hooghly) বৈদ্যবাটির ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চড়কডাঙা এলাকায়। সেখানে নিচু জমি ভরাট করে অবৈধ ভাবে ‘প্লটিং’ করার অভিযোগ উঠল প্রোমোটারদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ। বেআইনি এই কারবার বন্ধ করার তাঁরা দাবি জানিয়েছেন।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Hooghly)

    হুগলির (Hooghly) বৈদ্যবাটির ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চড়কডাঙা এলাকায় আগে ইটভাটা ছিল। নিচু জমি ভরাটের জন্য মাটিবোঝাই ট্রাক যাতায়াত করছে। তার জেরে পুরসভার জলের পাইপ ফেটে জল বেরোচ্ছে। সেই জলে রাস্তা পিচ্ছিল হয়ে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। এখানে তিনটি স্কুলও রয়েছে। গঙ্গার চর প্লট করে বিক্রি করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এতে এলাকার হাজার হাজার মানুষ চরম নাকাল হচ্ছেন। বেআইনি কারবার বন্ধ করার কথা বলা হলেও কেই শুনছে না। এবার এলাকার মানুষ বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন।

    নিচু জমি ভরাট করা হচ্ছে প্লটিংয়ের জন্য, সরব কাউন্সিলর

    তৃণমূল কাউন্সিলর রাখি সাধুখাঁ এ দিনই পুরপ্রধানের কাছে লিখিত অভিযোগ জানান। পুরসভার তরফে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ইঞ্জিনিয়ার পাঠানো হয়। কাউন্সিলর রাখি সাধুখাঁ বলেন, আগেও ওই জায়গায় বিধিবদ্ধ অনুমতি ছাড়াই প্রোমোটার গাছ কাটছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। এখন সেখানে নিচু জমি ভরাট করা হচ্ছে প্লটিংয়ের জন্য। এ জন্য পুরসভা থেকে কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি। পুরসভার উপ-পুরপ্রধান শান্তনু দত্ত বলেন, পুরসভা বা প্রশাসনের তরফে ওই জমিতে প্লটিংয়ের কোনও অনুমতি দেওয়া হয়েছে কি না, দেখতে হবে। ইঞ্জিনিয়ারের রিপোর্ট জমা পড়লে যদি দেখা যায়, সেখানে কোনও অবৈধ কাজ হয়েছে, তা হলে নির্মাণকারীদের চিহ্নিত করা হবে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    ভূমি দফতরের কী বক্তব্য?

    ভূমি দফতরের এক আধিকারিক জানান, বিনা অনুমতিতে মাটি বহন করা যায় না। যদি কোনও জমির শ্রেণি পরিবর্তন করা হয়, সে জন্য অনুমতির প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ভাবে অভিযোগ পেলে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: হাত দিলেই ভেঙে যাচ্ছে পিলার! স্কুলে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতির অভিযোগ

    Malda: হাত দিলেই ভেঙে যাচ্ছে পিলার! স্কুলে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতির অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল তৈরিতে নিম্নমানের জিনিস ব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ টাকা লুঠের অভিযোগে তীব্র শোরগোল পড়েছে মালদায় (Malda)। নির্মাণের জন্য যে লোহার রড বা সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়ছে তা অত্যন্ত নিম্নমানের। হাত দিতেই ভেঙে যাচ্ছে স্কুলের নতুন ভবনের অংশ বিশেষ। ফলে নির্মীয়মাণ স্কুল ঘর, ক্লাস ঘর, ছাত্র-ছাত্রী জন্য কতটা সুরক্ষিত? তাই নিয়েই অভিযোগ উঠেছে এলাকার মানুষের। ঘটনা ঘটেছে মনিকচক ব্লকের দক্ষিণ চণ্ডীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ব্রজলালটোলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।

    মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে কাজ বন্ধ করে দিয়েছে(Malda)

    স্কুলে ভেঙে পড়ছে দেওয়াল, কঙ্কালসার ছাদ আবার কোথাও গাছতলায় চলছে ক্লাস। সম্প্রতি এই ধরনের খবরের কথা সংবাদ মাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে। প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের একই অবস্থা। এমন কী প্রশাসনের কাছে জানিয়েও কোনও রকম ভাবে সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। কার্যত একই চিত্র দেখা গিয়েছে মালাদা (Malda) জেলাতেও। স্কুলের ভবন নির্মাণের জন্য ২৩ লক্ষ টাকা এসেছে। অথচ স্কুলের নির্মীয়মাণ ঘরের পিলার, দেওয়ালে হাত দিলেই ভেঙে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এলাকার মানুষের অভিযোগ, বরাদ্দ টাকাকে সঠিক ভাবে ব্যবহার না করে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করা হচ্ছে। আর এই দুর্বল নির্মাণের মধ্যে পড়ুয়াদের পাঠানো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এরপর এলাকার মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। সেই সঙ্গে দাবি করা হয়েছে প্রশাসনিক তদন্তেরও।

    গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যের বক্তব্য

    এলাকার (Malda) গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য অচিন্ত্য মণ্ডল তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “নির্মাণ কাজে খুবই খারাপ সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। হাত দিলে ভেঙে যাচ্ছে পিলারের অংশ। আমরা সকলে স্থানীয়রা প্রতিবাদ করে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। বিডিও-র কাছে লিখিত ভাবে অভিযোগ জানিয়ে তদন্তের কথা বলেছি।” অপরদিকে স্কুলের প্রধান শিক্ষক অরুণ মণ্ডল জানিয়েছেন, “সঠিক ভাবে কাজ হোক। আমরা ঊর্ধবতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Purulia: মাওবাদী নেতা সব্যসাচী গ্রেফতার পুরুলিয়ায়, মাথার দাম ছিল ১০ লক্ষ টাকা

    Purulia: মাওবাদী নেতা সব্যসাচী গ্রেফতার পুরুলিয়ায়, মাথার দাম ছিল ১০ লক্ষ টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গলমহলের পুরুলিয়ায় (Purulia) ফের নতুন করে সশস্ত্র মাওবাদী কার্যকলাপ সক্রিয় করে তোলার ছক কষা হচ্ছিল। এবার পুলিশের জালে গ্রেফতার হল কুখ্যাত মাওবাদী নেতা সব্যসাচী গোস্বামী। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এর ফলে বড় রকমের নাশকতামূলক চক্রান্তকে নস্যাৎ করা গিয়েছে। এই মাওবাদী নেতা সিপিআই (মাওবাদী) শাখার কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান সদস্য। তার একাধিক ছদ্মনাম ওরফে বাবু, ওরফে কিশোর, ওরফে পঙ্কজ। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ এই মাওবাদী নেতার মাথার দাম ঘোষণা করেছিল ১০ লক্ষ টাকা।

    উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাংলার করিডরের পরিকল্পনা (Purulia)

    সব্যসাচী গোস্বামীর বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার ঘোলা থানা এলাকার এইচবি সোদপুর রোড ৬ নম্বর এলাকায়। তার পরিকল্পনায় ছিল উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাংলার করিডর রচনা করা। ২০২২ সালে অসমের গুয়াহাটিতে উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে মাও কার্যকলাপের জন্য মামলা রুজু করা হয়েছিল তার নামে। বর্তমানে সে ছিল পূর্ব ক্ষেত্রের বুরোর সক্রিয় সদস্য। পুরুলিয়া (Purulia) থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। সূত্রে জানা গিয়েছে, পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এই বড় সাফল্য এসেছে। শুক্রবার স্থানীয় বেলগুমা পুলিশ লাইনে তাকে আনার কথা। এরপর আদালতে তোলা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    মোট ৫ বার গ্রেফতার

    এই নিয়ে মাও নেতা সব্যসাচী গোস্বামী মোট ৫ বার পুলিশের হাতে গ্রেফতার হল। ২০২১ সালে অসমের গোলাঘাট থেকে তাকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। ২০১৮ সালে মেদিনীপুরের গোয়ালতোড় থেকে এসটিএফ গ্রেফতার করেছিল তাকে। ঠিক তারও আগে ২০০৫ সালে একটি মামলায় তাকে গ্রেফতার করেছিল সিআইডি। কিন্তু প্রত্যেক বার জামিন পেয়ে আন্ডার গ্রাউন্ডে চলে যেত সব্যসাচী। এছাড়াও ২০২১ সালে একাধিকবার যেমন-২০২২ সালে বাঁকুড়ার বাড়িকূল থানা এলাকায় এবং ২০২৩ সালে ঝাড়গ্রামের ধরমপুর থেকে বারবার পুলিশের হাতে এসেও অল্পের জন্য পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় সে। কিন্তু পুরুলিয়াতে (Purulia) বেশ কিছুদিন সক্রিয় ছিল এই মাও নেতা।

    অস্ত্র চালাতে পারদর্শী সব্যসাচী

    সিপিআই (মাওবাদী) কলকাতা সিটি কমিটির সম্পাদক হয়েছিল সব্যসাচী। ২০০৪ সালেই রাজ্য কমিটির সদস্য পদ পেয়েছিল এই মাওবাদী নেতা। ২০১৮ সালের পর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হয়। নোনাডাঙা উচ্ছেদ কমিটির সদস্য হিসেবে বিশেষ ভূমিকা ছিল তার। ছাত্রজীবনে নকশাল নেতা সন্তোষ রানার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল। মূলত তাত্ত্বিক মাওবাদী নেতা হলেও অস্ত্র চালাতে পারদর্শী সব্যসাচী। বাংলায় মাওবাদী সংগঠনকে শক্তিশালী করাই একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল তার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: পুলিশের বাধা ধোপে টিকল না, সুকান্তর বাইক র‍্যালিতে প্রবল উচ্ছ্বাস

    Sukanta Majumdar: পুলিশের বাধা ধোপে টিকল না, সুকান্তর বাইক র‍্যালিতে প্রবল উচ্ছ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়ম মেনে পুলিশের কাছে আবেদন করেছিল বিজেপি। কিন্তু বাইক র‍্যালির অনুমতি দেয়নি পুলিশ। তৃণমূলের কথাতেই বিজেপির এই কর্মসূচি বানচাল করেছিল পুলিশ। এমনই অভিযোগ ছিল গেরুয়া শিবিরের। পুলিশের সেই বাধা উপেক্ষা করেই হল বিজেপির কর্মসূচি। শুক্রবার স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে যুব দিবসকে সামনে রেখে বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) নেতৃত্বে বাইক র‍্যালি হল গঙ্গারামপুরে।

    নাকা চেকিং করে বিজেপি কর্মীদের হেনস্থা পুলিশের

    এদিন দুপুরে গঙ্গারামপুর স্টেডিয়াম চত্বর থেকে বাইক র‍্যালি বের হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar), বালুরঘাট ও তপনের বিধায়ক অশোককুমার লাহিড়ী, বুধরাই টুডু, জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী, জেলা যুব মোর্চার জেলা সভাপতি শুভ চক্রবর্তী সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব। এদিন গঙ্গারামপুর থেকে বাইক র‍্যালি বের হয়, যা তপন হয়ে বালুরঘাটে শেষ হয়। এদিনের বাইক র‍্যালিতে হাজার খানেক বাইক অংশগ্রহণ করে। এদিনের এই যাত্রাপথে বিশাল পুলিশ মোতায়েন ছিল। আগেই পুলিশের তরফে এই র‍্যালির কোনও অনুমোদন দেয়নি। শেষে বালুরঘাট হিলি মোড়ে বিবেকানন্দের মুর্তিতে মাল্যদান করেন সাংসদ। এদিন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা জুড়ে বিভিন্ন জায়গায় চলছিল পুলিশের নাকা চেকিং। যদিও এই নাকা চেকিংকে রুটিন চেকিং বলা হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে। তবে, বিজেপির অভিযোগ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নাকা চেকিং শুরু করেছে পুলিশ।

    পুলিশ তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে, তোপ সুকান্তর

    বালুরঘাট হিলি মোড়ে কর্মসূচি শেষ করেই সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, পুলিশ বিজেপিকে অনুমতি দেয় না। গত দুদিনে আমাদের বিভিন্ন কার্যক্রমে অনুমতি দেয়নি। এদিন বালুরঘাটেও অনুমতি দেয়নি। পুলিশ যদি পুলিশের কাজ করে বিজেপি তাকে সম্মান করবে। কিন্তু, পুলিশ যদি তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে কাজ করে তাহলে বারবার বিজেপি এই ভাবেই পুলিশকে নতজানু হতে বাধ্য করবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share