Tag: Bengali news

Bengali news

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদে ২৪ ঘণ্টায় ১১ শিশুর মৃত্যু! বাল্যবিবাহ এবং অপুষ্টিরই করুণ পরিণতি?

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদে ২৪ ঘণ্টায় ১১ শিশুর মৃত্যু! বাল্যবিবাহ এবং অপুষ্টিরই করুণ পরিণতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ১১ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আর এই মৃত্যুর ঘটনার জন্য পরিবারের লোকজন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। নজরদারি অভাব বা গাফিলতির জন্য পর পর এই শিশুমৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে, এমনই দাবি মৃতের পরিবারের লোকজনের।

    শিশুমৃত্যুর তদন্তে কী উঠে এল? (Murshidabad)

    একের পর এক শিশুমৃত্যুর কারণ নিয়ে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) মেডিক্যাল কলেজ এবং জঙ্গিপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল একে অন্যের দিকে দায় ঠেলেছে। পরিস্থিতি দেখে তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। শিশুমৃত্যুর কারণ খোঁজার চেষ্টা করেছে স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধি দল। তাতে উঠে আসে একটি তথ্য। দেখা যাচ্ছে, সদ্য সন্তান হারানো মায়েদের ঠিকানা আলাদা হলেও তাদের বেশির ভাগের মধ্যে একটি মিল, অপরিণত বয়সে বিয়ে এবং মা হওয়া। ১১ জন শিশুর মধ্যে সাত জনের মা নাবালিকা। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়ার ১৬ বছর বয়সি এক কিশোরী ৪৬০ গ্রাম ওজনের একটি সন্তানের জন্ম দেয়। জঙ্গিপুরের ১৭ বছর ৩ মাস বয়সি এক নাবালিকা যে সন্তান প্রসব করে, তার ওজন ছিল ৫১০ গ্রাম। শুধু এই দুই মা নয়, ২৪ ঘণ্টায় যে ১১ সদ্যোজাতের মৃত্যু হয়েছে, তাদের মায়েরা সবাই হয় নাবালিকা নয়তো সবে আঠারো পেরোনো। আসলে শৈশব পেরিয়ে কৈশোরে পা দিতে না দিতেই মেয়েদের পাত্রস্থ করার চল এখনও রয়েছে মুর্শিদাবাদের গ্রামগঞ্জে। বাল্যবিবাহ রুখতে কেন্দ্র এবং রাজ্যের একাধিক প্রকল্প রয়েছে। কিন্তু মুর্শিদাবাদের গ্রামে গ্রামে গেলে দেখা যাবে বাল্যবিবাহের ছবি। বাড়ির মেয়েরা ভালো খাবার না পেয়ে অপুষ্টিতে ভোগেন। আর তারই ফলশ্রুতিতে অপুষ্টিজনিত সমস্যা নিয়ে শিশুদের জন্ম হয়। জন্মের পর থেকেই বিভিন্ন অসুখে ভুগে থাকে তারা।

    বাবা-মায়েরা কন্যাসন্তানের প্রতি যত্নবান নন

    গ্রামবাংলার আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে পশ্চিমবঙ্গ শিশু অধিকার কমিশনের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য প্রসূন ভৌমিক বলেন, ‘আসলে এখনও বাবা-মায়েরা ছেলেদের প্রতি যতটা যত্নবান হন, কন্যাসন্তানের প্রতি ততটা নন। এই ভয়াবহ সামাজিক অভিশাপেই এক নাবালিকার অল্প বয়সে মা হতে হয়। প্রসবের সময় প্রাণের ঝুঁকি থাকে তাদের দু’জনেরই।’

    হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অমিত দাঁ বলেন,  আমাদের হাসপাতালে প্রচুর রেফার হচ্ছে। নার্সিংহোম থেকে শেষ মুহূর্তে রেফার করা হচ্ছে। আর ডাক্তার বা নার্সদের কোনও গাফিলতি রয়েছে কি না তা জানতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এছাড়া ১৬ থেকে ১৭ বছরের মেয়ে মা হচ্ছে। তার ফলে কম ওজনের সন্তানের জন্ম হচ্ছে। পাশাপাশি জন্মগত ত্রুটি নিয়ে সন্তানের জন্ম হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TET: গীতাপাঠের দিনেই টেট ঘোষণা রাজ্যের, হাইকোর্টে বিজেপি

    TET: গীতাপাঠের দিনেই টেট ঘোষণা রাজ্যের, হাইকোর্টে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ’ কর্মসূচিতে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিনই রাজ্য সরকার প্রাথমিক টেট (TET) পরীক্ষার দিন ঘোষণা করেছে। প্রসঙ্গত, এর আগের টেট পরীক্ষার দিন পাল্টে সেদিনই রাখে মমতা সরকার। প্রধানমন্ত্রী এলে যানজটের সমস্যায় পড়তে পারেন পরীক্ষার্থীরা, এই দাবি নিয়ে টেট পরীক্ষার দিন বদলের আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করল বিজেপি। মামলাটি করতে চান বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। সোমবার এ বিষয়ে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। এদিন তাতে অনুমতি দিল হাইকোর্ট। এনিয়ে দিলীপ ঘোষের বক্তব্য হল, ‘‘এ রাজ্যের শাসকদল এবং মুখ্যমন্ত্রী যে সনাতন বিরোধী, তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। উনি নিজেই তাঁর নানা কাজকর্ম দিয়ে সেটা বুঝিয়ে দেন। পরীক্ষা পিছিয়ে একটি সনাতন কর্মসূচির দিনে ফেলা সেই মনোভাবেরই পরিচয়।’’

    ১০ ডিসেম্বর টেটের দিন ঘোষণা করেও কেন পিছল সরকার?

    প্রসঙ্গত, প্রথমে ১০ ডিসেম্বর প্রাইমারি টেট (TET) পরীক্ষার দিন ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার। সেই মোতাবেক প্রস্তুতিও শুরু করেছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। রীতিমতো বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয় দুপুর বারোটা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত টেট পরীক্ষা চলবে। এরপরে গত সপ্তাহের সোমবারই পর্ষদ হঠাৎ জানায় ১০ ডিসেম্বর টেট (TET) পরীক্ষা হচ্ছে না। তার পরিবর্তে তা হবে ২৪ ডিসেম্বর। তবে পরীক্ষার কোনও সময় বদল হচ্ছে না এবং তা দুপুর বারোটা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত চলবে। কিন্তু কী কারণে এই দিন বদলের সিদ্ধান্ত তা কোনওভাবেই জানানো হয়নি নতুন বিজ্ঞপ্তিতে। এতেই দানা বেঁধেছে বিতর্ক। তবে কি প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচির দিন দেখে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ওইদিন টেট পরীক্ষা ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার? এমন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তার কারণ ২৪ ডিসেম্বর যে গীতাপাঠের অনুষ্ঠান হতে চলেছে তা বিগত কয়েক মাস ধরেই সংবাদমাধ্যমের দৌলতে সবাই জানতে পেরেছেন।

    ক্ষুদ্ধ উদ্যোক্তারাও

    গীতা পাঠের দিন টেট পরীক্ষা (TET) ফেলা নিয়ে রীতিমতো ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন উদ্যোক্তারা। রবিবারই এ বিষয়ে উদ্যোক্তা কমিটির সভাপতি স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ, ‘মাধ্যম’- কে ফোনে বলেন, ‘‘কেন এরকম করা হল, সেটা বোঝা যাচ্ছে না। আমরা তো গীতা পাঠের দিনক্ষণ অনেক আগেই স্থির করে ফেলেছিলাম।’’ কোনও কোন মহল এ নিয়ে ষড়যন্ত্রও দেখছে এবং তাঁদের মতে, ‘‘রাজ্য সরকার জেনে বুঝে ২৪ ডিসেম্বর টেট পরীক্ষার দিন ঘোষণা করল, তার কারণ এতে যদি পরীক্ষার্থীরা অসুবিধা পড়েন সে ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলার সুযোগ পাবে শাসক দল।’’ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছে যে চলতি বছরে টেট পরীক্ষা দিচ্ছেন ৩ লাখ ১০ হাজার পরীক্ষার্থী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • East Medinipur: সরকারি অনুষ্ঠানে গিয়ে দলীয় বক্তব্য! বিতর্কে মন্ত্রী অখিল গিরি

    East Medinipur: সরকারি অনুষ্ঠানে গিয়ে দলীয় বক্তব্য! বিতর্কে মন্ত্রী অখিল গিরি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের (East Medinipur) ভগবানপুর ২ নম্বর ব্লকের গড়বাড়ি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের বার্ষিক সাধারণ সভাকে কেন্দ্র করে বিতর্ক! গ্রাম পঞ্চায়েতের বার্ষিক সভায় উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের প্রতীকে জেতা পঞ্চায়েত সদস্য, প্রধান থেকে বিজেপির প্রতীকে জেতা পঞ্চায়েত সদস্য ও পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা। সরকারি অনুষ্ঠানে সেখানেই দলীয় বক্তব্য রাখেন কারামন্ত্রী অখিল গিরি। বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিক্ষোভের জেরে কিছু সময়ের জন্য সভা বন্ধ হয়ে যায়। পঞ্চায়েত প্রধান জনগণের সামনে ভুল স্বীকার করলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

    ঠিক কী বলেছেন মন্ত্রী? (East Medinipur)

    পূর্ব মেদিনীপুরের (East Medinipur) ভগবানপুর ২ নম্বর ব্লকের গড়বাড়ি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের বার্ষিক সাধারণ সভায় বক্তব্য রাখতে উঠে মন্ত্রী অখিল গিরি মহুয়া প্রসঙ্গে বলেন, ‘যদি কোনও ব্যক্তিকে ফাঁসি দেওয়া হয়, তাহলেও তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয় আপনি কী চান? নির্লজ্জভাবে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে আমাদের সাংসদ মহুয়া মৈত্রর সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। দু’মাস-ছ’মাস পর ভোট হবে, কৃষ্ণনগর থেকে আবার জিতে আসবে মহুয়া মৈত্র।’ পাশাপাশি তিনি হুমকির সুরে বলেন, ‘বিজেপি কেমন ভাবে জিতবে সেটা আমরা দেখব। এই বক্তব্যের পরেই উপস্থিত সাধারণ মানুষ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। এই বক্তব্য থেকে বিতর্কের সূত্রপাত। বৈঠকে উপস্থিত বিজেপি কর্মীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। সরকারি অনুষ্ঠানে এই ধরনের বক্তব্য কেন তা নিয়ে বিক্ষোভকারীরা প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন। পরে নিজের বক্তব্যে অনড় থাকেন রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি। তাঁর দাবি, বিরোধীরা তাঁদের মতো বলবেন, আমরা আমাদের মতো বলব। মন্ত্রী মঞ্চ ছাড়তেই পুনরায় কার্যত জনগণের বিক্ষোভ শুরু হয়। বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। এর পরেই কোনও রকমে পরিস্থিতি সামাল দেন গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান স্বপন দাস ও প্রাক্তন মন্ত্রী জ্যোতির্ময় কর। এদিনের সভায় উপস্থিত জনগণের সামনে ক্ষমা চান গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান স্বপনকুমার দাস।

    তৃণমূল নেতার কী বক্তব্য?

    ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা জ্যোতির্ময় কর বলেন, ‘এই মঞ্চে আমাদের পক্ষ থেকে দলীয় প্রচার করার কোনও ইচ্ছা নেই। গ্রাম পঞ্চায়েতের দল-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই থাকবেন এই বার্ষিক সভায়।’

    বিজেপি নেতা কী বললেন?

    গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি নেতা অনুপম জানা বলেন, ‘গ্রাম সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সভায় একাধিক মন্ত্রী উপস্থিত রয়েছেন। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করব। এলাকার উন্নয়নের জন্য বিরোধী দল হিসেবেও সহযোগিতা করব। এই সরকারি অনুষ্ঠানটি অন্যরকম হয়ে গেল মন্ত্রী অখিল গিরির বক্তব্যে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • North 24 Parganas: দলের অঞ্চল সভাপতিকেই বেধড়ক মার! তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে

    North 24 Parganas: দলের অঞ্চল সভাপতিকেই বেধড়ক মার! তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর দ্বন্দ্বের জেরে আহত তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) হাড়োয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে। ঘটনার পর থেকেই উত্তপ্ত রয়েছে এলাকা।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (North 24 Parganas)  

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) হাড়োয়ার শালিপুর অঞ্চল তৃণমূলের সভাপতি তরিকুল ইসলাম শনিবার হাড়োয়ার ধোনপোতা বাজারে বসে চা খাচ্ছিলেন। সেই সময় আচমকা বেশ কিছু দুষ্কৃতী তাঁর ওপর হামলা চালায়। লোহার রড, লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয়। তরিকুলের চিৎকারে বাজারে থাকা বেশ কিছু লোকজন ছুটে আসলে দুষ্কৃতীরা সঙ্গে সঙ্গে পালিয়ে যায়। তারপর আহত তরিকুল ইসলামকে উদ্ধার করে হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে বেশ কিছুক্ষণ চিকিৎসা করানোর পর অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে কলকাতার একটি সরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। এই ঘটনার পর রবিবার শালিপুর অঞ্চলের তৃণমূলের সভাপতি তরিকুল ইসলামের পক্ষ থেকে হাড়োয়া পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন জনস্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায় ও শালিপুর অঞ্চলের প্রধান-সহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে হাড়েয়া থানায় খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করা হয়। এই ঘটনার পর থেকে এলাকায় যথেষ্ট উত্তেজনা ছড়িয়েছে।

    আক্রান্ত তৃণমূল নেতা কী বললেন?

    এ-প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা তরিকুল ইসলাম বলেন,’পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে থেকেই এলাকায় এলাকায় ঘুরে সংগঠন মজবুত করেছি। এলাকার মানুষের পাশে থেকে উন্নয়নের কাজ করছি। সেটা বর্তমান তৃণমূলের কর্মীদের সহ্য হচ্ছে না। তাই, ওরা আমাকে খুন করার চক্রান্ত করছে।’

    অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার কী বক্তব্য?

    হাড়োয়া পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন জনস্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ তৃণমূলের বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তরিকুল তৃণমূলের নাম করে এলাকায় সম্প্রতি তোলাবাজি শুরু করেছে। সেটা এলাকার মানুষ সহ্য করতে না-পেরে ওকে মারধর করেছে। আর ও সহানুভূতি পাওয়ার জন্য মিথ্যাভাবে তৃণমূলের উপর দোষ চাপাচ্ছে।’

    তোলাবাজির বখড়া নিয়ে বিবাদ, কটাক্ষ বিজেপির

    বিজেপির রাজ্য কমিটির নেতা তথা বসিরহাটের পর্যবেক্ষক শংকর চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘তৃণমূলের অন্দরে তোলাবাজির টাকার বখড়া নিয়ে গোলমাল শুরু হয়েছে। বখড়ায় ভাগে কম পড়লেই সংঘর্ষ হচ্ছে। শালিপুত্রের ঘটনার নেপথ্যেও রয়েছে সেই বখড়া সঙ্গে বাঁটোয়ারা সংক্রান্ত বিবাদ। মানুষ সব দেখছে। আগামী লোকসভা নিয়ে নির্বাচনে তোলাবাজদের বিরুদ্ধে মানুষ জবাব দেবে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vishnu Deo Sai: ছত্তিসগড়ের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই, এক নজরে দেখে নিন তাঁর উত্থান

    Vishnu Deo Sai: ছত্তিসগড়ের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই, এক নজরে দেখে নিন তাঁর উত্থান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভায় বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর এতদিন কে হবেন ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী, তা নিয়ে জোর জল্পনা চলছিল। সেই জল্পনায় এবার ইতি পড়ল। রবিবার সামনে এসেছে ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রীর নাম। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই হচ্ছেন ছত্তিসগড়ের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী। এ নিয়ে রায়পুরে নির্বাচিত বিজেপি বিধায়কদের সঙ্গে বিজেপির পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেই বৈঠকেই বিষ্ণু দেও সাই-কে মুখ্যমন্ত্রী করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।

    আদিবাসী সম্প্রদায়ের মুখ বলে পরিচিত বিষ্ণু দেও সাই

    আদিবাসী সম্প্রদায়ের মুখ বলে পরিচিত বিষ্ণু দেও সাই দলীয় সংগঠনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদ সামলেছেন। ছত্তিসগড়ের রাজ্য সভাপতির দায়িত্বও সামলেছেন তিনি। এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন তিনি। এবার তিনি দাঁড়িয়েছিলেন কুনকুড়ি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। তাঁর জয়ের মার্জিন ছিল ২৫ হাজার ৫৪১।

    এক নজরে বিষ্ণু দেও সাই

    ১) ১৯৬৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন বিষ্ণু দেও সাই। ছত্তিসগড়ে রাজ্যের যশপুর জেলার বাগিয়া গ্রামে তাঁর জন্ম। জানা যায়, স্থানীয় লয়লা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে তিনি স্কুল শিক্ষাজীবন শেষ করেন। পরবর্তীকালে কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে বেছে নেন।

    ২) প্রথমে নিজের রাজনৈতিক যাত্রা তিনি স্থানীয় গ্রাম প্রধান হিসেবে শুরু করেন। নিজের গ্রামেই তিনি এই দায়িত্ব সামলান। পরবর্তীকালে অবিভক্ত মধ্যপ্রদেশের ১৯৯০ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি বিধায়ক ছিলেন।

    ৩) ১৯৯৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত টানা লোকসভার সদস্য হন বিষ্ণু দেও সাই। ছত্তিসগড়ের রায়গড় কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত সাংসদ ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে পার্টির সিদ্ধান্তে তিনি রায়গড় কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি।

    ৪) ছত্তিসগড় রাজ্যের বিজেপির সভাপতি দায়িত্বও সামলেছেন বিষ্ণু দেও সাই। ২০০৬ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত। পরবর্তীকালে ২০২০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব সামলেছেন।

    ৫) কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রকের দায়িত্বও সামলেছেন তিনি। ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ইস্পাত, খনি এবং শ্রম বিষয়ক মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তিনি।

    ৬) ২০২৩ সালের নির্বাচনে স্থানীয় কুনকুড়ি বিধানসভা থেকে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস প্রার্থীকে ২৫ হাজার ৫৪১ ভোটে তিনি পরাস্ত করেন।

    ৭) ১৯৯১ সালে বিষ্ণু দেও সাই-এর বিবাহিত জীবন শুরু হয়। কৌশল্যা দেবীর সঙ্গে তাঁর বিবাহ হয়। জানা যায়, বর্তমানে তাঁর এক পুত্র এবং এক কন্যা রয়েছেন।

    ৮) রাজনীতির বাইরে তাঁর সখ রয়েছে ব্যাডমিন্টন এবং ফুটবলের প্রতি। এছাড়াও বই পড়তে তিনি খুব ভালোবাসেন। সমাজসেবাও তাঁর ভালো লাগার কাজ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের পুরোহিত হলেন মোহিত পাণ্ডে, বেতন কত জানেন?

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের পুরোহিত হলেন মোহিত পাণ্ডে, বেতন কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের পুরোহিত পদে নিয়োগ পেলেন মোহিত পাণ্ডে। উত্তরপ্রদেশের দুধেশ্বরের এই পড়ুয়াকে ইতিমধ্যে বেছে নেওয়া হয়েছে। মোহিত পাণ্ডের ছবি এবং শিক্ষাগত যোগ্যতাও প্রকাশ পেয়েছে। ছয় মাসের জন্য তাঁর প্রশিক্ষণ চলবে বলে জানিয়েছে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ (Ram Mandir)। প্রসঙ্গত রাম মন্দিরের এখন ফিনিশিং টাচ চলছে। আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে মন্দিরের। আগেই শুরু হয়েছিল পুরোহিত বাছার প্রক্রিয়া এবং সেখানেই নিয়োগ পেয়েছেন মোহিত। জানা গিয়েছে, দুধেশ্বরনাথ বৈদ্য বিদ্যাপীঠের ছাত্র মোহিত পাণ্ডে ৩ হাজার জন পূজারীর সঙ্গেই আবেদন করেছিলেন এবং তার মধ্যে থেকে বাছা হয় কুড়িজনকে। সেখানেই স্থান পেয়েছেন মোহিত। জানা গিয়েছে, সবথেকে এগিয়েও রয়েছেন তিনি। ২০ জনেরই ছয় মাস পর্যন্ত ট্রেনিং হবে।

    কী বলছেন দুধেশ্বরনাথ বিদ্যাপীঠের আচার্য

    দুধেশ্বরনাথ বিদ্যাপীঠের আচার্য লক্ষীকান্ত পাড়ি এ বিষয়ে বলেন, ‘‘মোহিত সীতাপুরের বাসিন্দা। দুধেশ্বরনাথ বৈদ্য বিদ্যাপীঠে তিনি সাত বছর পর্যন্ত সামবেদের শিক্ষালাভ করেছেন। এরপর আচার্য পদের শিক্ষার জন্য তিনি তিরুপতি পাড়ি দেন।’’ জানা গিয়েছে বর্তমানে পিএইচডি-এর প্রস্তুতি নিচ্ছেন মোহিত পাণ্ডে। দুধেশ্বরনাথ মন্দিরের মহন্ত নারায়ণগিরি বলেন, ‘‘গোটা জেলার কাছে গর্বের বিষয়। এর আগে আচার্য তয়োরাজ উপাধ্যায় এবং আচার্য নিত্যানন্দকে প্রাণ প্রতিষ্ঠা (Ram Mandir) সমারোহে সামিল হওয়ার জন্য আমন্ত্রপত্র পাঠানো হয়েছে।’’

    পুরোহিত পদের যোগ্যতা ও বেতন

    রাম মন্দির ট্রাস্ট-এর তরফে জানানো হয়েছে যে প্রত্যেক পুরোহিত পদপ্রার্থীর বয়স ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। শর্ট লিস্টেড পুরোহিত প্রার্থীদের ছয় মাস পর্যন্ত ট্রেনিং চলবে। প্রত্যেক আবেদনকারীকে অবশ্যই গুরুকুল শিক্ষা পদ্ধতিতে শিক্ষিত হতে হবে। সম্প্রতি, পুরোহিতদের বেতন বৃদ্ধি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রধান পুরোহিতের বেতন বর্তমানে ২৫ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ৩২ হাজার ৯০০ হয়েছে। অন্যদিকে সহকারী পুরোহিতদের বেতন বর্তমানে ২০ হাজার টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩১ হাজার টাকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Winter Update: সুখবর শোনাল হাওয়া অফিস, জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়ছে চলতি সপ্তাহেই

    Winter Update: সুখবর শোনাল হাওয়া অফিস, জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়ছে চলতি সপ্তাহেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেশ জাঁকিয়ে পড়তে শুরু করেছে শীত। কনকনে ঠান্ডার অনুভূতি ভালোই পাওয়া যাচ্ছে (Winter Update)। শৈল শহরগুলির তাপমাত্রা এক ধাক্কায় অনেকটাই নেমে গিয়েছে। লে, শ্রীনগর, গুলমার্গে তা মাইনাসেও পৌঁছে গিয়েছে। এরই মাঝে দার্জিলিং-এ তুষারপাত হওয়ারও খবর মিলেছে। জাঁকিয়ে শীত পড়াকে বেশ উপভোগ করে ভোজনরসিক বাঙালি। পিঠে-পুলি খাওয়া, পিকনিক করা চলতে থাকে শীতে। ভ্রমণপ্রিয় বাঙালির ঘুরতে যাওয়ার ক্ষেত্রে শীত খুব উপযুক্ত। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে বাংলা জুড়েই প্রবল কনকনে ঠান্ডা পড়তে (Winter Update) চলেছে। মানে এবার থেকে লেপ-কম্বল মুড়ি দিয়ে থাকতে হবে।

    দেশের মধ্যে লে-তে তাপমাত্রা সব থেকে কমবে

    ভ্রমণপিপাসু বাঙালি যদি কোথাও ঘুরতে যেতে চান, তাঁদের জন্য সুখবর শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। শৈল শহর বলে পরিচিত সিমলা, মানালি লে’তে আগামী সপ্তাহেই তাপমাত্রা মাইনাসে নেমে যাচ্ছে। সারা দেশের মধ্যে সব থেকে শীতপ্রধান অঞ্চল হয়ে দাঁড়াবে (Winter Update) লে। দুদিন আগেই লে-এর তাপমাত্রা নেমে গিয়েছিল হিমাঙ্কেরও ১১ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড নিচে। দেশের অন্যান্য প্রান্তে ঘুরতে যাওয়ার যাঁরা পরিকল্পনা করেছেন, তাঁদের জন্য নিঃসন্দেহে এটা সুখবর।

    কেমন থাকবে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা

    অন্যদিকে, হাওয়া অফিস ইতিমধ্যে জানিয়েছে এবার শীত পড়ার ক্ষেত্রে আর কোথাও কোনও রকমের বাধা নেই। আকাশ পরিষ্কার থাকবে, দাপট চলবে উত্তরের হাওয়ার। আগামী চার দিনে, চার ডিগ্রি কমবে রাতের তাপমাত্রা। সারা রাজ্যে এমনটাই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে চলতি সপ্তাহের তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি থেকে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি নেমে যেতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
    অন্যদিকে উত্তরবঙ্গে দু-তিন দিনের মধ্যে দার্জিলিং জেলায় বৃষ্টির কিছুটা পূর্বাভাস রয়েছে। তবে বাকি জেলা শুষ্ক (Winter Update) থাকবে বলে জানা গিয়েছে। কুয়াশার দাপটের সঙ্গে ঠান্ডা ব্যাপকভাবে পড়বে। উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, মালদা, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ব্যাপক কুয়াশা দেখা যাবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার ১১/১২/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার ১১/১২/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) রক্তচাপের ব্যাপারে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) অশান্তি থেকে দূরে থাকুন।

    বৃষ

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।

    ২) সঙ্গীতে সাফল্য পেতে পারেন।

    মিথুন

    ১) গাড়ি একটু সাবধানে চালান।

    ২) অর্শ-জাতীয় রোগ বাড়তে পারে। 

    কর্কট

    ১) খারাপ সঙ্গ থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) লোকে দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে।

    সিংহ

    ১) সকাল থেকে বাতের ব্যথা বাড়তে পারে।

    ২) কাজের ব্যাপারে খুব ভাল যোগাযোগ হতে পারে।

    কন্যা

    ১) ভ্রমণের জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) উঁচু স্থান থেকে পড়ে যেতে পারেন।

    তুলা

    ১) বাড়িতে চুরির সম্ভাবনা, সাবধান থাকুন।

    ২) দাম্পত্য কলহ নিয়ে যন্ত্রণা।

    বৃশ্চিক

    ১) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।

    ২) ব্যবসায় মহাজনের সঙ্গে তর্ক হতে পারে। 

    ধনু

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) শারীরিক কষ্ট হওয়ার জন্য কাজের সময় নষ্ট। 

    মকর

    ১) ব্যয় অতিরিক্ত পরিমাণে বাড়তে পারে।

    ২) দুর্ঘটনা থেকে সাবধান থাকা দরকার। 

    কুম্ভ

    ১) কাজের ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে।

    ২) সামাজিক সম্মান লাভের যোগ। 

    মীন

    ১) গানবাজনার প্রতি আগ্রহ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আত্মীয়কে নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kashi Vishwanath Dham: দু’ বছরে রেকর্ড ভিড় কাশীতে, বিশ্বনাথ ধাম দর্শন করেছেন ১২কোটি ৯৩ লাখ ভক্ত

    Kashi Vishwanath Dham: দু’ বছরে রেকর্ড ভিড় কাশীতে, বিশ্বনাথ ধাম দর্শন করেছেন ১২কোটি ৯৩ লাখ ভক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দু’বছরে রেকর্ড পরিমাণে ভক্তরা দর্শন করেছেন কাশীর বিশ্বনাথ ধাম। ১২ কোটি ৯২ লাখ ভক্ত কাশী বিশ্বনাথ ধামে (Kashi Vishwanath Dham) উপস্থিত হয়েছেন গত দু’ বছরে, এমনটাই বলছে তথ্য। ২০২১ সালেই এই মন্দির সংস্কার করে মোদি সরকার। কাশী বিশ্বনাথ ধাম করিডরের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপর থেকেই এই রেকর্ড পরিমাণে ভক্তদের ভিড় সেখানে লক্ষ্য করা গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

    শ্রাবণ মাসে সব থেকে বেশি ভিড়

    শ্রাবণ মাস সাধারণভাবে শিবের মাস নামেই পরিচিত, এই সময়ে গত দু’ বছরে রেকর্ড সংখ্যক ভিড় হয়েছে বিশ্বনাথ ধামে (Kashi Vishwanath Dham)। জানা গিয়েছে, কেবলমাত্র শ্রাবণ মাসেই বিশ্বনাথ ধাম দর্শন করেছেন ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ, আসলে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নানা সংস্কার ও উন্নয়নমূলক কাজ করেছে। দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য সেখানে বসানো হয়েছে জার্মান হ্যাঙার। এর মাধ্যমে ভক্তদের লাইনে দাঁড়ানো আরও অনেক বেশি সহজ হয়ে গিয়েছে। বর্ষার সময় বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া, প্রখর সূর্যের তেজ থেকে রক্ষা পাওয়া, এ সমস্ত কিছু এড়িয়ে এখন লাইনে দাঁড়াতে পারছেন ভক্তরা। এছাড়াও লাইনের শেডে রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে মাদুর, খাওয়ার জল এবং দিব্যাঙ্গদের জন্য হুইল চেয়ার। লাইনে দাঁড়ানো কোনও ব্যক্তি যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাঁদের জন্য চিকিৎসার সরঞ্জামও রাখা হয়েছে সেখানে।

    কী বলছেন মন্দিরের আধিকারিক?

    আগে এই মন্দির ছিল ৩,০০০ বর্গফুটের কিন্তু ২০২১ সালে এটাকে বাড়িয়ে ৫ লাখ বর্গফুটে করা হয়। যেখানে ৫০ থেকে ৭৫ হাজার ভক্তরা মন্দির চত্বরে দাঁড়াতে পারেন। চলতি বছরে বিশ্বনাথ ধামে হাজির হয়েছেন পাঁচ কোটি ৩০ হাজার মহাদেব ভক্ত। কাশী বিশ্বনাথ (Kashi Vishwanath Dham) মন্দিরের প্রধান আধিকারিক সুনীল কুমার বর্মার মতে, ‘‘২০২১ সালের ১৩ ডিসেম্বর শ্রী কাশী বিশ্বনাথ ধাম করিডরের উদ্বোধন হয়। সেই থেকে চলতি বছরের ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই মন্দির দর্শন করেছেন ১২ কোটি ৯২ লাখ ২৪ হাজার পুণ্যার্থী। ডিসেম্বরের শেষে এই সংখ্যা ১৩ কোটি ছাপিয়ে যাবে বলে আমাদের অনুমান।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: সোমনাথ-অর্জুন দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! একে অপরের বিরুদ্ধে কী বললেন জানেন?

    Arjun Singh: সোমনাথ-অর্জুন দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! একে অপরের বিরুদ্ধে কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জগদ্দলের তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যামের সঙ্গে সাংসদ অর্জুন সিংয়ের (Arjun Singh) লড়াই একেবারে প্রকাশ্যে চলে এল। এতদিন দাপুটে দুই নেতার মধ্যে ঠান্ডা লড়াই চলছিল। এখন তা সামনে চলে এল। রবিবার সন্ধ্যায় অর্জুন সিং ভাটপাড়ায় দলীয়  সভায় যোগ দিতে গিয়ে সোমনাথ শ্যামের নাম না করে পোলট্রি মোরগ বলে কটাক্ষ করেন।

    তৃণমূল কর্মী খুনে জড়িত সাংসদ বা তাঁর পরিবারের কেউ, সরব বিধায়ক

    এর আগে ভাটপাড়ায় তৃণমূল কর্মীকে খুনের ঘটনায় সাংসদ অর্জুন সিংকে নিশানা করেছিলেন জগদ্দলের তৃণমূল বিধায়ক। পাশাপাশি, পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনি। যা নিয়ে ফের চর্চায় এসেছে শাসকদলের গোষ্ঠী কোন্দলের বিষয়টি। ফলে অস্বস্তি বেড়েছে তৃণমূলের অন্দরে। গত ২১ নভেম্বর ভাটপাড়া পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে পুরানি তালাও সংলগ্ন এলাকায় তৃণমূল কর্মী ভিকি যাদবকে বাড়ির সামনে গুলি করে খুন করা হয়। তিন দিনের মধ্যে দু’জনকে গ্রেফতারও করে পুলিশ। যদিও ভিন রাজ্যের ভাড়াটে খুনিরা এখনও অধরা। তাদের ধরতে ইতিমধ্যেই ব্যারাকপুর কমিশনারেটের গোয়েন্দা বিভাগকে তদন্তভার দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে জগদ্দলের তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, তৃণমূল কর্মী ভিকি যাদবকে খুনের ঘটনায় দেখা গিয়েছে, মেঘনা জুটমিলের পুরাতন লাইন থেকে বেরিয়ে খুনিরা খুন করে আবার সেখানে ঢুকে যায়। এই কারণেই আমি বলেছি, কোথাও না কোথাও সাংসদ বা তাঁর পরিবারের কেউ জড়িত। পরিবারের সেই যুক্ত লোকের নাম পাপ্পু সিং। কেউ প্রভাব খাটাচ্ছে। তাই হয়তো পুলিশ পিছিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমার মনে হয়, পুলিশ এ বার পিছোবে না, কারণ পুলিশের কাছে গ্রেফতার করার জন্য যথেষ্ট তথ্য আছে। যে খুন করেছে, তাঁকে জেল খাটতেই হবে।

    সোমনাথকে নিয়ে কী বললেন অর্জুন? (Arjun Singh)

    সোমনাথ শ্যামের সেই বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করেন অর্জুন সিং (Arjun Singh)। তিনি বলেন, আমার ভাইপো আমার সঙ্গে রয়েছে, তারজন্য সে খুনি। আর আমার ভাইপো তাঁর সঙ্গে রয়েছে সে ভাল। আর ভিকি যাদবকে খুন করার পর খুনিরা মেঘনা জুটমিলে ঢুকছিল সেটা তিনি দেখেছেন। তিনি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। পুলিশমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি মুখ্যমন্ত্রীতে কার্যত চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, এক সময় আমরা হাতে গোনা কয়েকজন দল করতাম। দুদিন আগে দল করে আমার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করছে। আমার সামনে দাঁড়ানোর কোনও যোগ্যতা তাঁর নেই। দলীয় ঝান্ডা ছেড়ে বেরিয়ে এসে একটা কথা বলে দেখুক জনগন এমন হাল করবে যে তিনি তখন বুঝতে পারবেন।

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    বিজেপি রাজ্য মহিলা মোর্চার সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র বলেন, আমরা প্রথম থেকেই বলেছি রাজ্যের পুলিশ নিষ্ক্রিয়, তৃণমূল নিজেরাই নিজেদের খুন করেছে। আমাদের এই কথাটাই তৃণমূল বিধায়ক বলে দিলেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share