Tag: Bengali news

Bengali news

  • Dengue: লক্ষাধিক ডেঙ্গি আক্রান্ত পশ্চিমবঙ্গে, নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙছে রাজ্য! 

    Dengue: লক্ষাধিক ডেঙ্গি আক্রান্ত পশ্চিমবঙ্গে, নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙছে রাজ্য! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙছে! গত কয়েক বছর ধরেই ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের নিরিখে দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে থাকে পশ্চিমবঙ্গ। কিন্ত এবছর পশ্চিমবঙ্গ নিজের সমস্ত রেকর্ড ভেঙেছে। ডেঙ্গি আক্রান্তের নিরিখে দেশের প্রথম স্থানে পশ্চিমবঙ্গ। তবে, আক্রান্তের সংখ্যা সর্বকালের সবচেয়ে বেশি। যা দেশে রাজ্যবাসীর স্বাস্থ্যের হাল নিয়ে দুশ্চিন্তায় বিশেষজ্ঞ মহল। 

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য? (Dengue) 

    স্বাস্থ্য ‌দফতরের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ‌ ছাড়িয়ে গিয়েছে। শুধুমাত্র দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলোতেই ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৭৩ হাজারের বেশি।‌ স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, উত্তর চব্বিশ পরগনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ হাজারের কাছাকাছি। এরপরেই আক্রান্তের নিরিখে রয়েছে কলকাতা। প্রায় ১২ হাজার মানুষ চলতি বছরে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়। এরপরে রয়েছে মুর্শিদাবাদ, নদিয়া এবং হুগলি এবং হাওড়া জেলা। 
    ন্যাশনাল ভেক্টর বোর্ন ডিজিজের তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গের আশপাশে আর কোনও রাজ্য নেই।‌ ডেঙ্গি আক্রান্তের নিরিখে আর কোনও রাজ্যই পশ্চিমবঙ্গের কাছে নেই।‌ কেরল, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটকের মতো রাজ্য দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থানে থাকলেও তাদের চলতি বছরে আক্রান্তের (Dengue) সংখ্যা দশ হাজারও‌ ছাড়ায়নি। 

    কী বলছে বিশেষজ্ঞ মহল? (Dengue) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া হিসাবের বাইরে সংখ্যা‌ আরও বেশি। সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহেই রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছিল।‌ ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেও শহরের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গি রোগীদের লম্বা ‌লাইন। কলকাতার একাধিক‌ বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, অক্টোবরের শেষে সাধারণত ডেঙ্গি রোগীর সংখ্যা কমে। কিন্ত এ বছরের ছবি অন্যরকম। এই বছর এখনও লাগাতার ডেঙ্গি আক্রান্ত হাসপাতালে‌ ভর্তি হচ্ছেন।‌ এ বছরের শীতেও ডেঙ্গি নিয়ে ভোগান্তি চলবে‌ বলেই আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
    বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে, সরকারের ডেঙ্গি প্রতিরোধ কর্মসূচি যে মুখ থুবড়ে পড়েছে, তা স্পষ্ট। একেবারেই এ নিয়ে সক্রিয়তা নেই।‌ চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, প্রথম থেকেই ডেঙ্গি নিয়ে ধামাচাপা চলে। এখনও রাজ্য সরকারের তরফে স্বাস্থ্য মন্ত্রকে নিয়মিত তথ্য পাঠানো‌ হচ্ছে না।‌ আর এই ধামাচাপা দেওয়ার প্রবণতা রাজ্যের ডেঙ্গি পরিস্থিতি সঙ্কটজনক‌ করে‌ তুলছে। চলতি বছরের শেষে পরিস্থিতি (Dengue) আরও ভয়ানক হতে পারে বলেই আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞ মহল। 

    কী বলছেন স্বাস্থ্যকর্তারা? (Dengue) 

    স্বাস্থ্যকর্তারা অবশ্য জানাচ্ছেন, রাজ্যের ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ডেঙ্গি পরীক্ষা বেশি হচ্ছে। সে কারণেই এ বছরের আক্রান্ত সংখ্যা বেশি।‌ রাজ্যের এক স্বাস্থ্যকর্তা জানান, সরকারের তরফে সব রকম কাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সাধারণ মানুষকেও ডেঙ্গি (Dengue) নিয়ে সচেতন হতে হবে। নিজের বাড়ি ও এলাকা পরিষ্কারে সক্রিয় এবং ইতিবাচক ভূমিকা নিতে হবে। কিন্তু কোনও কোনও জায়গায় সাধারণ মানুষের সচেতনতার অভাব রয়েছে। তাই কাজ কঠিন হচ্ছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বলেই জানাচ্ছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য ভবনের কর্তারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: পানীয় জলের আকাল, বছরে ৯ মাস কোনও অনুষ্ঠান হয় না এই গ্রামে!

    Dakshin Dinajpur: পানীয় জলের আকাল, বছরে ৯ মাস কোনও অনুষ্ঠান হয় না এই গ্রামে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরেই পানীয় জলের সমস্যায় জর্জরিত বিস্তীর্ণ এলাকার (Dakshin Dinajpur) মানুষ। একাধিকবার স্থানীয় প্রশাসন থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধিরা আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু তার পরেও সমস্যা সেই তিমিরেই। ফাল্গুন মাস থেকে জ্যৈষ্ঠ মাস পর্যন্ত জলকষ্টের জন্য কোনও অনুষ্ঠান করেন না দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের মালঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েতের হরিবংশীপুর গ্রামের বাসিন্দারা। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই বাস্তব। পানীয় জলের জন্য ভরসা করতে হয় সরকারি প্রকল্পে দেওয়া জলের নামমাত্র একটি ট্যাঙ্কের ওপর।

    সব আছে, জল নেই (Dakshin Dinajpur)

    মালঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েতের হরিবংশীপুর, ডাইং, ডাইং-মালঞ্চা, বালাপুর সহ বিস্তীর্ণ অঞ্চলের একই ছবি। জলের জন্য প্রতি বছরই হাহাকার ওঠে এই অঞ্চলগুলিতে। প্রসঙ্গত, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া হরিবংশীপুর গ্রামে পাকা রাস্তা হয়েছে। গ্রাম থেকে কিছুটা দূরে বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের ক্যাম্প রয়েছে। বাড়িতে বাড়িতে রয়েছে ডিশ টিভি। বিদ্যুতের ব্যবস্থাও হয়েছে। কিন্তু পানীয় জলের সমস্যার আজও সমাধান হয়নি। জলের স্তর নিচে নেমে যাওয়ার ফলে গ্রামে নলকূপ থাকলেও তা থেকে পর্যাপ্ত জল পাওয়া যায় না বলে গ্রামবাসীদের অভিযোগ। অপর দিকে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের যে পানীয় জলের প্রকল্প রয়েছে, সেখানেও জল নিয়মিত না আসায় আরও সমস্যায় এলাকার মানুষ। হরিবংশীপুরের (Dakshin Dinajpur) মোট ভোটার সংখ্যা ১২০০। জনসংখ্যা ১৭০০ এরও বেশি।

    জলাধারের উপর নির্ভরশীল

    বিপুল সংখ্যক মানুষের পানীয় জলের চাহিদা মেটানোর জন্য জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের একমাত্র কংক্রিটের তৈরি জলাধারের উপর নির্ভরশীল গ্রামের বাসিন্দারা। সেই জলাধার পরিষ্কার করার উদ্যোগ নেয় না কেউ। যদি কোনও কারণে দু-একদিন জল না আসে, তাহলে গ্রামবাসীদের (Dakshin Dinajpur) নির্ভর করতে হয় পুকুরের জলের উপর, অথবা পানীয় জল আনতে যেতে হয় পাশের গ্রামে। দ্রুত এর সমাধান চাইছেন গ্রামবাসীরা।

    “আদিম যুগের মানুষের মতো বাস করছি”

    এই বিষয়ে এক গ্রামবাসী বলেন, আমাদের এই পঞ্চায়েতের ৫টি গ্রামে (Dakshin Dinajpur) প্রচণ্ড জলকষ্ট। আমাদের গ্রামে একটি জলের ট্যাঙ্ক আছে। সেই জল আমরা খাই এবং পাশের গ্রাম থেকে এসেও জল নিয়ে যায়। সময় সময় ট্যাঙ্কের জল পরিষ্কার করতে হলে আমরা পুকুর থেকে জল এনে খাই। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর থেকে যে জলের প্রকল্প রয়েছে, সেখানেও নিয়মিত জল আসে না। আমরা এক আদিমযুগের মানুষের মতো বাস করছি। আর সবচেয়ে বড় কথা, জলকষ্টের জন্য আমাদের গ্রামে ফাল্গুন মাস থেকে জ্যৈষ্ঠ মাস পর্যন্ত কোনও অনুষ্ঠান হয় না। আমরা চাই, তপনের মানুষ দ্রুত জলকষ্ট থেকে রেহাই পাক।

    কী বললেন বিধায়ক? (Dakshin Dinajpur)

    এই বিষয়ে তপন বিধানসভার বিজেপির বিধায়ক বুধরাই টুডু বলেন, তপনের মালঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় জলকষ্ট আছে। এই জলের সমস্যা মেটানো যায়। কিন্তু আমার একার পক্ষে সম্ভব নয়। এই বিষয়ে বিডিওর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। কিন্তু তারা কোনও ভ্রূক্ষেপ করছে না। আমি বিধানসভাতে এই বিষয় নিয়ে দু’বার বলেছি। আশা করছি দ্রুত জলের সমস্যা মিটে যাবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Alipurduar: সমবায়ের ঋণদানেও জালিয়াতি! তদন্তে নেমে সিবিআই-ইডি’র আধিকারিকদের চক্ষু চড়কগাছ

    Alipurduar: সমবায়ের ঋণদানেও জালিয়াতি! তদন্তে নেমে সিবিআই-ইডি’র আধিকারিকদের চক্ষু চড়কগাছ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) ঋণদান সমবায় সমিতির ঋণপ্রদানে বহু জালিয়াতির তথ্যপ্রমাণ হাতে পেল সিবিআই। সমবায় থেকে বিভিন্ন সময় ঋণ নিয়েছেন, এমন ১৫ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্তকারীরা চাঞ্চল্যকর বেশ কিছু তথ্য জানতে পেরেছেন। ইতিমধ্যে ওই সমবায় থেকে ঋণদানের বেশ কিছু রেজিস্টার সহ নথিপত্র বাজেয়াপ্ত করে সিবিআই দুর্নীতির তদন্ত শুরু করেছে। ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে কথা বলে সেই হিসেব মেলাতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ তদন্তকারীদের। ঋণগ্রহীতাদেরও যেন মাথায় বাজ পড়ার অবস্থা। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, বিপুল পরিমাণ অর্থ তছরুপ করেছেন সমবায়ের আধিকারিক ও কর্মীদের একাংশ। পরিকল্পিতভাবে সমবায়ের টাকা লুটপাট করা হয়েছে। তবে, সমবায়ের টাকা নযছয় করার পিছনে কোনও প্রভাবশালী যোগ রয়েছে কিনা, সেটাই তদন্তকারীরা খুঁজতে শুরু করেছেন। শাসক দলের এক প্রভাবশালী নেতার আত্মীয়কে সিবিআই বৃহস্পতিবার গভীর রাত পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়েছে, তবে এ নিয়ে তদন্তকারীরা এখনই মুখ খুলতে নারাজ।

    ঋণগ্রহীতাদের জিজ্ঞাসাবাদ (Alipurduar) 

    আলিপুরদুয়ার সমবায় ঋণদান সমিতির প্রায় ৫০ কোটি টাকা আর্থিক দুর্নীতির মামলায় সিবিআই ও ইডি যৌথভাবে তদন্ত শুরু করেছে। সমবায়ের কর্মী-আধিকারিকদের একাংশের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির খোঁজ পেয়েছেন তদন্তকারীরা। ওই সমবায় থেকে যাঁরা ঋণ নিয়েছিলেন, আদৌ কি তাঁদের ঋণ দেওয়া হয়েছিল? এনবিএসটিসির এক কর্মী পার্থ সেনগুপ্ত বলেন, সিবিআইয়ের নোটিশ পেয়ে আলিপুরদুয়ারে ছুটে এসেছি। ২ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছিলাম। তার অনেকটা পরিশোধ করেছি। বাকি ঋণ শোধ করতেও গিয়েছিলাম। কিন্তু গিয়ে দেখি সমবায়ের দরজা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বিস্তারিত সিবিআইয়ের তদন্তকারীদের জানিয়েছি। আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) পুরসভার এক কর্মী সিবিআই নোটিস পেয়ে তদন্তকারীদের মুখোমুখি হন। পৌরসভার ওই কর্মী বলেন, বাবা এক লক্ষ টাকা সমবয় থেকে ঋণ নিয়েছিলেন, উনি মারা গিয়েছেন। এখন তদন্তকারীদের কাছে যে রেকর্ড দেখছি, তাতে ঋণের পরিমাণে এক লক্ষ নব্বই হাজার টাকা লেখা রয়েছে। এতেই আমার সন্দেহ হচ্ছে, বাকি টাকা ঋণ না দিয়ে মৃত বাবার নামে লিপিবদ্ধ করে সমবায়ের কেউ সেই টাকা হাতিয়ে নিতে পারে। চিলাপাতার একটি রিসর্টের কর্মী তদন্তকারীদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, তিনি মাত্র ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর নামে দু’ লক্ষ টাকা ঋণের বোঝা কিভাবে হল, তা তিনি বুঝতে পারছেন না। কোটমোড় এলাকার এক জেরক্স ব্যবসায়ী বলেন, সমবায়ের এক কর্মী এক লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা আমাকে ঋণ পাইয়ে দেওয়ার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু সেই ঋণের টাকা একবারে পাইনি, ঋণ পাইয়ে দেওয়ার জন্য আমার কাছে চার হাজার টাকা সেই সমবায় কর্মী বকশিস আদায় করেছিল। পুরো বিষয়টি সিপিআই তদন্তকারীদের জানিয়েছি।

    মূল মাথার হদিশ চলছে (Alipurduar) 

    আলিপুরদুয়ারের সমবায় দুর্নীতির মামলায় ইতিমধ্যেই সমবায়ের কর্মী, আধিকারিক থেকে পরিচালন কমিটির পদাধিকারী, এমনকি এজেন্টদেরকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন তদন্তকারীরা। সম্প্রতি তাঁরা ঋণ গ্রহীতাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করে আর্থিক তছরুপের সুলুক সন্ধান করার চেষ্টা করছেন। কেন্দ্রীয় আরেকটি সংস্থা ইডি সম্প্রতি ওই সমবায়ের আধিকারিক ও কয়েকজন পদাধিকারীকে কলকাতায় ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। সমবয় (Alipurduar) বিপুল পরিমাণ অর্থ ২০১৪ সাল থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে নয়ছয় করা হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা প্রাথমিক তদন্তের পর জানিয়েছেন। তবে ওই আর্থিক তছরুপের পিছনে বড়সড় মাথার হাত না থাকলে এসব সম্ভব হতে পারে না। তাই কিছু কর্মী-আধিকারিকদের দুর্নীতির সরাসরি যোগসূত্র থাকলেও এখনই তাদেরকে কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তকারীরা গ্রেফতার না করে, দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রভাবশালী মূল মাথার হদিশ পেতে চাইছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: কেন্দ্রের টিম পা রাখতেই সাত সকালে বাড়ি বাড়ি ঝোলানো হল আবাস যোজনার বোর্ড!

    Birbhum: কেন্দ্রের টিম পা রাখতেই সাত সকালে বাড়ি বাড়ি ঝোলানো হল আবাস যোজনার বোর্ড!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত প্রাপকরা পাননি আবাস যোজনার বাড়ি। কারও আবার প্রকল্পের সম্পূর্ণ টাকাই অ্যাকাউন্টে ঢোকেনি। কোনও কোনও বাড়িতে সকালেই নাকি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বোর্ড বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনই সব অভিযোগ উঠে এলে কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েতি রাজ দফতরের আধিকারিকদের সামনে৷ ক্ষোভ উগরে দিলেন গ্রামবাসীরা। শুক্রবার বীরভূম জেলার বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের (Birbhum) একাধিক গ্রাম ঘুরে আবাস যোজনায় দুর্নীতি হয়েছে কিনা, তারই তদন্ত করে কেন্দ্রের প্রতিনিধি দল৷ সঙ্গে ছিলেন রাজ্য সরকারের আধিকারিকরা৷

    নানা ধরনের অভিযোগ (Birbhum)

    কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েতি রাজ দফতর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আধিকারিকদের পাঠানো হয়েছে। সেই মতো অন্যান্য জেলার পাশাপাশি এদিন বীরভূম জেলার বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের রূপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের লোহাপাড়া, বাহাদুরপুর, মোলডাঙা প্রভৃতি গ্রাম (Birbhum) ঘুরে তদন্ত করেন আধিকারিকরা। সঙ্গে ছিলেন বিডিও সত্যজিৎ বিশ্বাস। কেন্দ্রীয় আধিকারিকদের সামনে গ্রামবাসীরা ক্ষোভ উগরে দেন৷ কারও অভিযোগ, প্রকৃতি প্রাপক হওয়া সত্ত্বেও মেলেনি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বাড়ি, ভাঙাচোরা মাটির বাড়িতেই বাস করছেন বহু মানুষ। কারও অভিযোগ, আবাস যোজনার সম্পূর্ণ টাকা উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টেই ঢোকেনি৷ অনেকের অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল নেতারা তাঁদের কাছের লোকজনকে আবাস যোজনার বাড়ি পাইয়ে দিয়েছেন। এছাড়া, গ্রামবাসীরা জানান, এদিন সকালেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বোর্ড বাড়ি বাড়ি লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এভাবেই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদের সামনে ক্ষোভ উগরে দিলেন গ্রামবাসীরা।

    খতিয়ে দেখলেন আধিকারিকরা (Birbhum)

    এই রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার দুর্নীতি নিয়ে প্রথম থেকেই সরব কেন্দ্র সরকার থেকে শুরু করে বিজেপি। পাল্টা তৃণমূল ও রাজ্য সরকারের অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গ একশো দিনের কাজ থেকে শুরু করে আবাস যোজনায় কেন্দ্রীয় বঞ্চনার শিকার৷ এই বিতর্কের মাঝেই প্রত্যেকটি বাড়িতে (Birbhum) গিয়ে কথা বলেন কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েতি রাজ দফতরের আধিকারিকরা। সঠিক ভাবে টাকা পেয়েছেন কিনা, দুর্নীতি হয়েছে কিনা ইত্যাদি নানা বিষয় খতিয়ে দেখেন তাঁরা। তবে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সামনে কোনও কথা বলতে চাননি আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার ভয়াবহ অবনতি! ভর সন্ধ্যায় বাড়িতে ঢুকে ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন

    Nadia: রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার ভয়াবহ অবনতি! ভর সন্ধ্যায় বাড়িতে ঢুকে ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে কথায় কথায় গুলি চলাটা এখন যেন জলভাত হয়ে গিয়েছে। রাজনৈতিক কারণে তো বটেই, এখন গুলি চলে পারিবারিক বিবাদ, পাড়ার বিবাদ, এমনকি ব্যর্থ প্রেমের পরিণতিতেও। বিরোধীরা বার বার অভিযোগ করেন, বারুদের স্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে আছে রাজ্য। সেই অভিযোগ যে নেহাত কথার কথা নয়, তা একের পর ঘটনাতেই প্রমাণিত। এবার গুলি চলল নদিয়া জেলায় (Nadia)। তাহেরপুর থানার বাদকুল্লায় এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, শুক্রবার ভর সন্ধ্যায় বাদকুল্লার ভাদুরী এলাকার রাজা ভৌমিক নামে এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে  করে দুষ্কৃতীরা। পরিবার সূত্রে খবর, তিন জন দুষ্কৃতী বাড়িতে ঢুকে তার স্ত্রীকে চুলের মুঠি ধরে মারধর করে। এরপর বাড়ির দোতলায় থাকা রাজা ভৌমিকের সঙ্গে বচসা হয় তাদের। সেখানেই হাতাহাতি চলাকালীন দুষ্কৃতীদের হাতে গুলিবিদ্ধ হন ব্যবসায়ী রাজা ভৌমিক। ঘটনাস্থলেই রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন তিনি। এরপর ওই দুষ্কৃতীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

    শোকের ছায়া এলাকা সহ পরিবারে (Nadia)

    ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বাদকুল্লা এলাকায়। পরে এলাকাবাসীর তৎপরতায় রক্তাক্ত রাজা ভৌমিককে বাদকুল্লা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। তবে কী কারণে এই খুন, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে তাহেরপুর থানার পুলিশ (Nadia)। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য তাহেরপুর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। যদিও ভরসন্ধ্যায় এই ঘটনায় রীতিমতো শোকের ছায়া এলাকা সহ পরিবারে। ঘটনার কথা জানতে পেরে ছুটে আসেন মৃত রাজু ভৌমিকের দিদি টিংকু ভদ্র। তিনি বলেন, দোতলার উপরে উঠে আমার ভাইকে গুলি করে খুন করা হয়।

    “রাজনৈতিক সম্পর্ক নেই” (Nadia)

    এ বিষয়ে জেলার (Nadia) পুলিশ সুপার কুমার সানি রাজ বলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। এর সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক নেই। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক কারণ রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে। দোষীদের চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রানিমার পারিবারিক বিয়েতে ব্যস্ত রাজ্য, তাই চাষিদের দুঃখে নজর নেই, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রানিমার পারিবারিক বিয়েতে ব্যস্ত রাজ্য, তাই চাষিদের দুঃখে নজর নেই, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানিমার পারিবারিক বিয়েতে ব্যস্ত রাজ্য, তাই খেয়াল নেই চাষীদের প্রতি, শুক্রবার এই ভাষাতেই সরকারকে তোপ দাগলেন শুভেন্দু। অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়তেই রাজ্যেও পড়ে তার প্রভাব। শীতকালে দুদিন ধরেই অকাল বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হন রাজ্যের চাষীরা। শুক্রবার উলুবেড়িয়াতে চাষীদের এই ক্ষতির জন্য সরাসরি রাজ্য সরকারকে তোপ দাগেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এই ইস্যুতে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে চিঠিও দিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    কী বললেন শুভেন্দু?

    তিনি বলেন, ‘‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য আমি কাউকে দায়ী করব না। যদিও বর্তমানে রাজ্য সরকার রানিমার পারিবারিক বিয়েতে ব্যস্ত। অন্যান্য সময় এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগে মাইকিং থেকে শুরু করে সংবাদমাধ্যম, গণমাধ্যমে যেভাবে প্রচার করা হতো, এবারে সেটা করা হয়নি। কৃষকদের পাকা ধানে মই ও আলু চাষীদের আগামী সাত দিন আলুর বীজ না ফেলার জন্য কোনও রকমের প্রচারও করা হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকে কোনও সতর্কতামূলক প্রচার না করে কর্তব্যহীনতার পরিচয় দিয়েছে রাজ্য সরকার।’’

    মুখ্যসচিবকে চিঠি

    এই ইস্যুতে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari), এ রাজ্যের মুখ্য সচিবকে চিঠিও দিয়েছেন এবং সেখানে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের দাবিও করেছেন বিরোধী দলনেতা। তিনি আরও বলেন, ‘‘দুর্ভাগ্যবশত পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, হুগলী কলকাতা, উত্তর ও  ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা, নদিয়া ও পূর্ব বর্ধমানের মতো জেলাগুলিতে আলু চাষিরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঋণের পুনঃমূল্যায়ন এবং পরিশোধ পদ্ধতিতে শিথিলতা প্রদান করা হোক।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী ধান কেনার জন্য একাধিক ব্যবস্থা নিয়েছে। দেখা যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে কুইন্টাল প্রতি ১০ থেকে ২০ কেজি ধান কেটে নেওয়া হচ্ছে। আমরা অবিলম্বে এই ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে তার আবেদন জানিয়েছি। এছাড়া আলু চাষের ক্ষেত্রেও প্রধানমন্ত্রী একাধিক ব্যবস্থা করেছেন কৃষকদের স্বার্থে । মুখ্যমন্ত্রীর অধীনে থাকা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর এরাজ্যে ঘুমোচ্ছে। সার ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যাপক কালোবাজারি চলার ফলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: পায়ে হেঁটে অযোধ্যা পাড়ি দিলেন বাংলার বিশ্বম্ভর, সঙ্গী আরাধ্য বজরঙ্গবলী

    Ram Mandir: পায়ে হেঁটে অযোধ্যা পাড়ি দিলেন বাংলার বিশ্বম্ভর, সঙ্গী আরাধ্য বজরঙ্গবলী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি রামমূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিনই রামলালাকে কোলে নিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করাবেন প্রধানমন্ত্রী। রামমন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের আগেই পশ্চিমবঙ্গ থেকে পায়ে হেঁটে অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা দিলেন বহরমপুরের হাতিনগর এলাকার বাসিন্দা বিশ্বম্ভর কলিতা। যাত্রা শুরুর আগেই তাঁর বাড়িতে পৌঁছে যান অনেক বিশিষ্টজনই। যাঁর মধ্যে ছিলেন বহরমপুরের বিজেপি বিধায়কও। ছেলেকে রওনা করে দেন বাবা-মা। বিশ্বম্ভরবাবুর সঙ্গী বলতে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যাগ, জয় শ্রী রাম লেখা পতাকা এবং তাঁর আরাধ্য বজরঙ্গবলীর মূর্তি।

    কী বললেন বিশ্বম্ভর কলিতা?

    এদিন সকালে বিশ্বম্ভরবাবু মাধ্যম নিউজ পোর্টালকে জানিয়েছেন যে, ৮৭৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে তাঁর সময় লাগবে অনেকটাই এবং ফেব্রুয়ারি মাস নাগাদ তিনি পৌঁছাতে পারবেন অযোধ্যায় (Ram Mandir)। বিশ্বম্ভরবাবুর আক্ষেপ, রামমন্দিরের উদ্বোধনের দিন তিনি থাকতে পারছেন না অযোধ্যায়। তিনি আরও বলেন, ‘‘আমি বজরঙ্গবলীর ভক্ত। বাড়িতে হনুমানজির মূর্তি প্রতিদিন পূজা করি। তাই আমার বজরঙ্গবলীকে দর্শন করাতে চাই প্রভু রামচন্দ্রের।’’ পশ্চিমবঙ্গে যেভাবে অত্যাচার ও হিংসার ঘটনা ঘটে চলছে তা থেকে মানুষের মুক্তির জন্য তিনি রামমন্দিরে প্রার্থনাও করবেন বলে জানিয়েছেন।

    বিশ্বম্ভরবাবুর যাত্রাকে কুর্নিশ জানাচ্ছেন সকলেই

    পেশার গাড়িচালক বিশ্বম্ভরবাবুর এই পদযাত্রাকে কুর্নিশ জানিয়েছেন সমাজের  সর্বস্তরের মানুষ। মাধ্যম’কে ফোনে বিশ্বম্ভরবাবু আরও জানিয়েছেন যে রামমন্দিরের আগে তিনি মধ্যপ্রদেশের বাগেশ্বর ধাম যাবেন এবং তারপরে গোরক্ষনাথ মন্দির হয়ে তিনি রামমন্দির (Ram Mandir)  দর্শন করবেন। শুক্রবারে তিনি পদব্রজে পৌঁছান বীরভূমের সিউড়িতে। সেখানে তাঁকে স্বাগত জানান বিজেপির জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা। নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে তা পোস্টও করেন বীরভূম জেলা সভাপতি। ধ্রুব সাহা বিশ্বম্ভরবাবুর এই যাত্রা সম্পর্কে বলেন, ‘‘ ওনার যাত্রার সাফল্য কামনা করি। সনাতন ধর্ম সম্পর্কে ওনার গভীর নিষ্ঠা রয়েছে। ওনাকে গতকালই আমি স্বাগত জানিয়েছি সিউড়িতে।’’

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার ০৯/১২/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার ০৯/১২/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) স্ত্রীর কথায় বিশেষ ভাবে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

    ২) খেলাধুলায় নাম করার ভাল সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে। 

    বৃষ

    ১) ভ্রমণের সুযোগ বন্ধ হতে পারে।

    ২) নিজের অজান্তেই এমন কিছু কাজ করবেন, যে সকলের প্রীতিলাভ করবেন।

    মিথুন

    ১) কর্মের দিকে ভাল সম্মান পাবেন।

    ২) একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে। 

    কর্কট

    ১) বন্ধুর জন্য অশান্তি বাড়তে পারে।

    ২) আগুন থেকে বিপদের আশঙ্কা। 

    সিংহ

    ১) অশান্তি থেকে সাবধান থাকা দরকার।

    ২) ব্যবসায় বাড়তি লাভ আসতে পারে। 

    কন্যা

    ১) ব্যবসায় কাজের দায়িত্ব বাড়তে পারে।

    ২) নেশার প্রতি আসক্তি বৃদ্ধি হতে পারে। 

    তুলা

    ১) দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে লোকে।

    ২) ব্যবসায় সমস্যার পরিমাণ বাড়তে পারে। 

    বৃশ্চিক

    ১) বিবাহিত জীবনে অশান্তির সময় এসেছে।

    ২) ব্যবসায় আজ একটু চাপ বাড়তে পারে।

    ধনু

    ১) অর্শের যন্ত্রণা বৃদ্ধি হতে পারে।

    ২) কাজের দিকে নতুন কাজের জন্য সুনাম বাড়তে পারে।

    মকর

    ১) ব্যবসায় অশান্তি বাড়তে পারে।

    ২) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে। 

    কুম্ভ

    ১) শরীরে ব্যথা পাওয়ার জন্য ব্যবসায় সময় দিতে পারবেন না।

    ২) স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নতির সময়।

    মীন

    ১) চিকিৎসার জন্য খরচ নিয়ে চিন্তা।

    ২) দুবন্ধুর সঙ্গে বিবাদের যোগ রয়েছে। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Jhalda: ঝালদার পুরপ্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা পড়ল পুরভবনে, জেলাজুড়ে শোরগোল

    Jhalda: ঝালদার পুরপ্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা পড়ল পুরভবনে, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশ মেনে ৮ ডিসেম্বর পুরুলিয়ার ঝালদা (Jhalda) পুরসভায় আস্থা ভোট হওয়ার কথা ছিল। জেলা শাসকের উপস্থিতিতে এই ভোট করানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অমৃতা সিংহ। সেই নির্দেশ খারিজ করে দিয়েছিলেন বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। এবার সেই ঝালদার পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা পড়ল পুরভবনে।

    কারা অনাস্থা প্রস্তাব আনল? (Jhalda)

    তৃণমূলে যোগ দেওয়া ঝালদার (Jhalda) পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এবার অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন সাত পুরপ্রতিনিধি। সাত পুরপ্রতিনিধির সই করা অনাস্থা প্রস্তাবের চিঠির প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে ঝালদার মহকুমাশাসক এবং পুরুলিয়ার জেলাশাসকের দফতরেও। সাতজনের মধ্যে শাসকদলের পাঁচ পুরপ্রতিনিধি। আর কংগ্রেসের দুই পুর প্রতিনিধি রয়েছেন। তপন কান্দু খুনে শাসক দলের একাংশ জড়িত রয়েছে বলে তাঁর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু অভিযোগ করেছিলেন। সেই পূর্ণিমাও এবার অনাস্থা প্রস্তাবে তৃণমূলের পুর প্রতিনিধিদের সঙ্গে হাত মেলানোয় প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও এই বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলতে চাননি পূর্ণিমা। তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য, যা বলার তা দলীয় নেতৃত্বই বলবেন। কংগ্রেসের পুরপ্রতিনিধি বিপ্লব কয়ালের বক্তব্য, সংখ্যালঘু হয়ে পড়ার পরে নৈতিকতার খাতিরে পুরপ্রধানের পদ থেকে সরে যাওয়া উচিত ছিল। তিনি তা করেননি। হাই কোর্ট জানায়, আস্থা না থাকলে যা করণীয় সেটা পুরআইন অনুযায়ী করতে হবে। আমরাও সেটাই করেছি। অনাস্থাকারীদের অন্যতম ঝালদার প্রাক্তন তৃণমূল পুরপ্রধান সুরেশ আগরওয়াল বলেন, আলোচনা করেই পুরপ্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়েছে।

    পুরপ্রধান কী বললেন?

    অনাস্থা প্রসঙ্গে ঝালদা (Jhalda) পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায় বলেন, সাত জনের সই করা অনাস্থার একটি চিঠি পুরসভার অফিসে জমা পড়েছে বলে শুনেছি। এর বেশি কিছু আমি জানি না।

    পুর প্রধানকে সরাতে মামলা হয় আদালতে

    কংগ্রেস ও নির্দল জোটের সমর্থনে ঝালদা পুরসভায় শীলা পুরপ্রধান হলেও তাতে সিলমোহর দেয়নি রাজ্য সরকার। এনিয়ে আদালতে মামলা হয়। হাই কোর্ট জানিয়েছিল, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত শীলার পুরপ্রধান পদে থাকতে সমস্যা নেই। ইতিমধ্যে শীলা ও চার কংগ্রেস পুরপ্রতিনিধি তৃণমূলে যেতেই সমীকরণ বদলায়। তৃণমূলের আদি পাঁচ পুরপ্রতিনিধি শীলাকে পুরপ্রধান হিসেবে মানতে নারাজ। শীলা সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছেন দাবি করে তৃণমূলের ওই পাঁচ পুরপ্রতিনিধি ও কংগ্রেসের দুই পুরপ্রতিনিধি তাঁকে পুরপ্রধান পদ থেকে সরাতে দু’টি পৃথক মামলা করেছিলেন। সেখানে সিঙ্গেল বেঞ্চের একটি রায়ের প্রেক্ষিতে ডিভিশন বেঞ্চ বুধবার জানায়, পুরপ্রধানের প্রতি আস্থা না থাকলে পুরআইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Murshidabad: ভোট এলেই বোমা তৈরির জন্য কদর বাড়ে ওদের! একদিনে আয় পাঁচ-আট হাজার টাকা

    Murshidabad: ভোট এলেই বোমা তৈরির জন্য কদর বাড়ে ওদের! একদিনে আয় পাঁচ-আট হাজার টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের হাত ধরে মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) নতুন কোনও শিল্প না এলেও বোমা তৈরির কারবার কুটির শিল্পের আকার নিয়েছে। এমনই অভিযোগ বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের। ভোট এলেই বোমা তৈরির কারবারীদের কদর বাড়তে শুরু করে। প্রয়োজন মতো দর হাঁকিয়ে বসে। এমনিতেই দিন মজুরি বা কোথাও কাজ করে একদিনে এত টাকা পাওয়া যায় না, একদিন বোমা তৈরি করে যা রোজগার হয়।

    বোমা তৈরি করতে একদিনে পাঁচ থেকে আট হাজার টাকা আয় (Murshidabad)

    পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণার আগে থেকে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলার একাধিক ব্লকে বোমা মজুত করা শুরু হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে শাসক দলের মদতেই এই কারবার চলে। আর বোমা তৈরির কারবারিরাও নিজেদের মতো দর হেঁকে বসে। যার কাজের হাত যত ভালো, তার রেটও বেশি। তবে, বোমা বাঁধতে গিয়ে মৃত্যুর ঘটনা এই জেলায় ঘটেছে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে বেলডাঙায় বোমা বাঁধতে দুজন তৃণমূল কর্মীর মৃত্যু হয়। আর সামশেরগঞ্জ, বেলডাঙা, রেজিনগর সহ জেলার একাধিক এলাকায় বোমা মজুত রয়েছে। অভিযান চালিয়ে পুলিশ প্রচুর বোমা বাজেয়াপ্ত করে। জানা গিয়েছে, বোমা তৈরির জন্য কারবারীদের পাঁচ থেকে আট হাজার টাকা একদিনে মজুরি দেওয়া হয়। লোভনীয় অর্থের জন্যই অনেকেই বোমা তৈরির কারবারে নামও লেখায়। আর কয়েক মাস পর লোকসভা ভোট। আর এই ভোট আসতেই আবার ওদের ডাক পড়তে শুরু করেছে। পুলিশ কড়া নজরদারি না দিলে এই সব কারবারীরা রমরমিয়ে বোমা তৈরির কাজ শুরু করবে। এমনিতেই এই জেলায় বোমা তৈরি কুটির শিল্পের আকার নিয়েছে, ভোটের আগে এই কারবার আরও জড়ালো হবে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন স্থানীয় বাসিন্দাদের

    স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, পরিত্যক্ত বোমা প্লাস্টিকের পাত্রে রাখা থাকে। পুলিশ গিয়ে তা উদ্ধার করে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ এলাকার মানুষ দেখতে পান না। জানতে পারেন না কে বা কারা ওই বোমা রেখে যায়। কিন্তু, পুলিশ জানতে পারে যে সেখানে বোমা রয়েছে। পুলিশ এসে সেই বোমা উদ্ধার করে। পুলিশ জানায়, গোপন সূত্রে খবর মিলেছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অপরাধী ধরা পড়ে না। কখনও পুলিশ অনেক পরে দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করে। পুলিশ কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করলে এই কারবার বন্ধ করা সম্ভব হয়। কিন্তু, পুলিশের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share