Tag: Bengali news

Bengali news

  • Suvendu Adhikari: ‘মুসলিমদের ভোট ছাড়া মুখ্যমন্ত্রী হতে পারতেন না’, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘মুসলিমদের ভোট ছাড়া মুখ্যমন্ত্রী হতে পারতেন না’, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েকদিন ধরে নানা টানাপোড়েন চলেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরের এই দলুয়াখাঁকি গ্রামে। ১৩ নভেম্বর তৃণমূল নেতা সইফুদ্দিন লস্কর খুন হন। এই ঘটনার পর বিভিন্ন  রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বকে আটকে দেওয়া হয়েছে গ্রামের অনেক আগেই। অবশেষে হাইকোর্টের নির্দেশে গ্রামে ত্রাণ নিয়ে প্রবেশ করার অনুমতি মিলল। বৃহস্পতিবার দুপুর দুটো নাগাদ দলুয়াখাঁকি গ্রামে পৌঁছন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি গ্রামবাসীদের জন্য ত্রাণ নিয়ে যান। ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের পাশাপাশি আর্থিক সাহায্য করা হয় গ্রামবাসীদের। গ্রামের মানুষের পাশে থাকার বার্তা দেন তিনি। যারা গ্রামে অসুস্থ রয়েছেন, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থার পাশাপাশি যাদেরকে ফাঁসিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁদেরও জামিনের ব্যবস্থার আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    মুসলিমদের ভোট ছাড়া মুখ্যমন্ত্রী হতে পারতেন না, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন,’ মুসলিমদের ভোট ছাড়া মুখ্যমন্ত্রী হওয়া আপনার বাপের সাধ্যি ছিল না। সেই মুসলমানদের এই প্রতিদান দিলেন। তৃণমূলকে ভোট দেয় না বলে এদের ওপর হামলা হয়েছে। বগটুইয়ের মতো পুড়িয়ে মারার চেষ্টা হয়েছে দলুয়াখাঁকিতে। দিল্লি যাওয়ার আগে জয়নগরে একবার ঘুরে যান না। আপনি বগটুইতে পুড়িয়েছেন মুসলমানদের। আর এখানে মুসলমানদের বাড়ি পুড়িয়েছেন। বগটুইয়ের মতো পরিকল্পিত হামলা হয়েছে, নাহলে পেট্রল আর হাতুড়ি এল কোথায় থেকে। এই গ্রামের মানুষজন বিরোধী দল করেন বলেই পরিকল্পিতভাবে গ্রামের উপরে হামলা চালানো হয়েছে।’

    সিপিএম প্রতিনিধি দল যায় গ্রামে

    বিরোধী দলনেতার আগে এদিন সকালে সিপিএমের প্রতিনিধি দল গ্রামে ত্রাণ নিয়ে যান। ঘর তৈরির জন্য বাঁশ টিন থেকে শুরু করে অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেন গ্রামবাসীদের হাতে। সেই প্রতিনিধি ছিলেন সুজন চক্রবর্তী, কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়, সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়ের মত সিপিএম নেতৃত্ব। যদিও সিপিএমের প্রতিনিধি দল গ্রামের প্রবেশ করার মুখে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়ান। পাঁচজনের বেশি মানুষ গ্রামে প্রবেশ করতে পারবেন না বলে পুলিশের তরফ থেকে জানিয়ে দিলে দু পক্ষের মধ্যে বচসা বাধে। শেষ পর্যন্ত সিপিএমের তরফ থেকে ত্রাণ নিয়ে গ্রামে প্রবেশ করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel Collapse: ফোনে ছেলের গলা শুনেও উদ্বেগ কাটছে না আরামবাগের দুই পরিবারে

    Uttarkashi Tunnel Collapse: ফোনে ছেলের গলা শুনেও উদ্বেগ কাটছে না আরামবাগের দুই পরিবারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশিতে সুড়ঙ্গ ধসে (Uttarkashi Tunnel Collapse) আটকে থাকা ছেলের সঙ্গে কথা বলে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত উদ্বেগ কাটছে না দুই পরিবারে। প্রায় ১২ দিন পার হয়ে গেলেও এখনও উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশিতে ধসের জেরে সুড়ঙ্গের মধ্যে আটকে রয়েছেন ৪১জন শ্রমিক। তারমধ্যে আছে হুগলির আরামবাগ মহকুমার দুই যুবক। একজন পুরশুড়ার থানার নিমডাঙ্গির বাসিন্দা জয়দেব প্রামাণিক, অন্যজন পুরশুড়ার হরিনাখালির বাসিন্দা সৌভিক পাখিরা। তবে, উদ্ধারের কাছাকাছি পৌঁছানোর পরও তাঁদের এখনও উদ্ধার করা সম্ভব না হওয়ায় উদ্বেগে রয়েছেন পরিবারের লোকজন।

    রাজ্যে কোনও কাজ না পেয়ে বাইরে কাজে যান জয়দেব

    সৌভিক ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার ও জয়দেব সার্ভে ইঞ্জিনিয়ার কাজ করেন। প্রায় দেড় বছর আগে জয়দেব ওই কোম্পানিতে কাজে যোগ দেন। বাড়িতে বাবা তাপস প্রামাণিক ও মা তপসী প্রামাণিক। বাবার ছোট্ট চায়ের দোকান রয়েছে। সেখান থেকেই কোনওরকমে সংসার চলত তাদের। পরিবারের পাশে দাঁড়াতেই এই রাজ্যে কোনও কাজ না পেয়ে বাইরে কাজে যান জয়দেব। কিন্তু, হঠাৎ কাজ চলাকালীন সুড়ঙ্গ ধসে (Uttarkashi Tunnel Collapse) ছেলে আটকে পড়ার খবরে যেন বাবা ও মায়ের বাজ পড়ার মতো পরিস্থিতি হয়।

    ‘আমি ঠিক আছি, তোমরাও ভালো থেকো’, সুড়ঙ্গ (Uttarkashi Tunnel Collapse) থেকে বার্তা জয়দেবের

    ছেলের চিন্তায় একেবারে খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিশেহারা অবস্থা হয়েছিল জয়দেবের মায়ের। দুশ্চিন্তা ও উদ্বিগ্নের মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছিলেন। বুধবার রাত্রে হঠাৎ প্রথমে ছেলের ভয়েস কল রেকর্ডিং শুনে কিছুটা স্বস্তি ফেরে মায়ের ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের। যদিও  রাতেই ফোনে মায়ের সঙ্গে কথা বলেন ছেলে জয়দেব। জয়দেব ফোনে মা’কে বলেন, ‘আমি ঠিক আছি, তোমরাও ভালো থেকো, সময়ে খেয়ে নিও ‘ আর ছেলের সেই কথা শুনে মনে স্বস্তি ফেরে বাবা ও মায়ের।

    বৃহস্পতিবারও পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন সৌরভ

    সৌভিকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পেরে স্বস্তি ফিরেছে পরিবারে। সৌভিকের বাবা অসিত পাখিরা  পেশায় চাষি। মা লক্ষ্মী পাখিরা গৃহবধূ। সৌভিক কলকাতার আশুতোষ কলেজ থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করে উত্তরাখণ্ডে ওই কোম্পানিতে কাজে যোগ দিয়েছিলেন। পুজোর সময় বাড়ি ফিরে দশ দিন ছুটি কাটিয়ে আবারও কাজে ফিরে যান। কাজে যোগ দেওয়ার চার দিন পরেই এই দুর্ঘটনা ঘটে টানেলের (Uttarkashi Tunnel Collapse) মধ্যে আটকে পড়েন। বুধবারের পর বৃহস্পতিবারও উত্তরাখন্ড থেকে ফোনে সৌভিক তাঁর মায়ের সঙ্গে কথা বলেন।  পরিবারের সকলে কেমন আছেন তা তিনি জানতে চান। হাসতেও শোনা যায় সৌভিককে। তারপরেই সৌভিকের মা অনেকটাই মনোবল ফিরে পান। তবে, সৌভিকের  মা চাইছেন, সকলকে যেন সুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

    সৌভিকের বাড়িতে পুজোর আয়োজন করা হয়

    শুধু সময়ের অপেক্ষা করছেন দুই বাড়ির ছেলে কখন বাড়ি ফিরবে। ছেলের মঙ্গলকামনায় বৃহস্পতিবার বাড়িতে পুরোহিত দিয়ে পূজা অর্চনা করলেন সৌভিকের মা লক্ষীদেবী। যদিও এখনও উৎকণ্ঠায় রয়েছে  দুই পরিবারই ও প্রতিবেশীরা। কবে তাদের ছেলে সহ আটকে থাকা সকলকেই  উদ্ধার করা সম্ভব হবে তার আশায় দিন কাটাচ্ছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বালুরঘাট থেকে নতুন আরও চারটি এক্সপ্রেস ট্রেন, উদ্যোগী সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: বালুরঘাট থেকে নতুন আরও চারটি এক্সপ্রেস ট্রেন, উদ্যোগী সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগেই বালুরঘাট রেল স্টেশন থেকে চারটি নতুন ট্রেন পেতে পারেন জেলাবাসী। বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বৃহস্পতিবার ভিডিও বার্তায় একথা জানান। তিনি বলেন, বালুরঘাট রেল স্টেশনে দ্রুত পিকলাইন সিকলাইনের কাজ শেষ হয়ে যাবে। পিকলাইনের কাজ শেষ হলেই বালুরঘাট থেকে নতুন নতুন রুটে ট্রেন চলাচল শুরু করবে।

    বালুরঘাট স্টেশন পরিদর্শনে আসেন ডিআরএম, জিএম

    বৃহস্পতিবার বালুরঘাট স্টেশন পরিদর্শনে আসেন ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার এবং নর্থ ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ে জেনারেল ম্যানেজার চেতন শ্রীবাস্তব। আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যেই শেষ হবে বালুরঘাট রেল স্টেশনের নির্মীয়মাণ রেল শেড, পিকলাইন সিকলাইনের কাজ। আর এই কাজ শেষ হলেই বালুরঘাট স্টেশন থেকে একাধিক দূরপাল্লার ট্রেন চালু করা সম্ভব হবে বলে জানালেন নর্থ ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার চেতন শ্রীবাস্তব। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, বালুরঘাট থেকে শিয়ালদা সরাসরি একটি নৈশ ট্রেন, বালুরঘাট থেকে গুয়াহাটি (কামাক্ষ্যা এক্সপ্রেস), বালুরঘাট থেকে বেঙ্গালুরু এবং বালুরঘাট থেকে দিল্ল্- এই চারটি নতুন এক্সপ্রেস ট্রেন পেতে চলেছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাবাসী।

    রেলের কাজের অগ্রগতিতে কড়া নজরদারি ছিল সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    উল্লেখ্য, বালুরঘাট থেকে কোনও যাত্রীকে দিল্লি বা বেঙ্গালুরুতে যেতে হলে মালদা বা হাওড়াতে গিয়ে ট্রেন পরিবর্তন করে যেতে হত। যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে উদ্যোগী হন সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। বিগত প্রায় দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে বালুরঘাট স্টেশনে পিকলাইন, সিকলাইন ও রেল শেডের কাজ চলছে। কিন্তু অত্যন্ত ধীর গতিতে কাজ চলার অভিযোগ উঠেছে একাধিকবার।  এমনকী এই অভিযোগ পেয়ে ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার বিগত কয়েক মাসে একাধিকবার বালুরঘাট স্টেশন পরিদর্শনে এসেছেন। সাংসদ সুকান্ত মজুমদারও (Sukanta Majumdar) যতবার জেলা সফরে এসেছেন, ততবার বালুরঘাট স্টেশনে গিয়ে কাজের তদারকি করেছেন এবং দ্রুত কাজ শেষ করার দাবি জানিয়েছেন। অবশেষে চেতন শ্রীবাস্তব বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেন আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যেই নির্মীয়মাণ শেড ও পিকলাইন সিকলাইনের কাজ শেষ হয়ে যাবে। জানুয়ারি মাঝামাঝি অথবা ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতেই বালুরঘাট থেকে শিয়ালদা একটি ট্রেন ছুটতে শুরু করবে। এছাড়াও একাধিক দূরপাল্লার ট্রেন চালানো সম্ভব হবে বালুরঘাট শহর থেকে।

    চারটি ট্রেন চালু হওয়ার খবরে খুশি জেলাবাসী

    এই বিষয়ে এক জেলাবাসী শিল্পী বিশ্বাস বলেন, বালুরঘাট থেকে দিল্লি বা বেঙ্গালুরু যেতে হলে আমাদেররকে মালদা বা হাওড়াতে গিয়ে ট্রেন পরিবর্তন করে যেতে হয়। চলতি বছরের প্রথমে বালুরঘাট থেকে চারটি নতুন ট্রেন চালু হলে আমাদের খুব সুবিধা হবে। আমরা এই খবর শুনে খুবই আনন্দিত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: বারাকপুর শিল্পাঞ্চলে অপরাধে লাগাম কীভাবে, পুলিশকে শেখাচ্ছেন অর্জুন সিং!

    Barrackpore: বারাকপুর শিল্পাঞ্চলে অপরাধে লাগাম কীভাবে, পুলিশকে শেখাচ্ছেন অর্জুন সিং!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাকপুর (Barrackpore) শিল্পাঞ্চলে পুলিশ অনেক চেষ্টা করেও অপরাধে লাগাম টানতে পারেনি। এক বা দু’বার নয়, বার বার অপরাধীরা প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে খুন করছে। ভাটপাড়ায় তৃণমূল কর্মী খুনের ঘটনা জ্বলন্ত প্রমাণ। শুধু সামান্য বিষয় নিয়ে গন্ডগোলের জেরে মুড়়ি মুড়কির মতো বোমাবাজি হচ্ছে। কার্যত বারাকপুর শিল্পাঞ্চল অপরাধীদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। পুলিশ অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলেও বারাকপুরের সাংসদ কয়েক দফা দাওয়াই দিয়েছেন। সেগুলি মেনে চললে শিল্পাঞ্চলে অপরাধে লাগাম টানা সম্ভব বলে সাংসদের দাবি। তিনি বলেছেন, আমার বাবা, দাদু সকলেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। অপরাধে কী করে লাগাম টানতে হয়, তা আমি জানি। এই শিল্পাঞ্চলে হুকিং, জুয়া আর হেরোইন বন্ধ করতে হবে। এখান থেকে অপরাধীদের হাতে কাঁচা পয়সা আসে। আর তাতে জোর বেড়ে যায়। এই তিনটি জিনিস বন্ধ করতে হবে। আর অপরাধীদের এলাকার বাইরে, নাহলে জেলে রাখতে হবে। এই পদক্ষেপগুলি নেওয়া হলেই শিল্পাঞ্চলে অপরাধে লাগাম টানা যাবে। যদিও তাঁর এইসব বাণী শুনে আড়ালে অনেকেই হাসাহাসি করছেন। কারণ, জনশ্রুতি আছে, বারাকপুর এলাকাজুড়ে তাঁর আগোচরে নাকি কোনও অপরাধই সংঘটিত হতে পারে না। সে হেন অর্জুন দিচ্ছেন নীতিশিক্ষার পাঠ? 

    নাইন এমএম দিয়ে তৃণমূল কর্মী ভিকিকে খুন! (Barrackpore)  

    বারাকপুর (Barrackpore) শিল্পাঞ্চলে অপরাধীদের হাতে সহজেই সেভেন এমএম, নাইন এমএম পৌঁচ্ছে যাচ্ছে। ভাটপাড়ায় তৃণমূল কর্মী ভিকি যাদবকে নাইন এমএম দিয়ে খুন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ নাইন এমএম খোল উদ্ধার করেছে। ইতিমধ্যেই পুলিশের হাতে সিসিটিভি ফুটেজ এসেছে। ফুটেজ খতিয়ে দেখে অপরাধীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে পুলিশ। তবে, ঘটনার পর দুদিন কেটে গেলেও মূল অপরাধী তো দূরের কথা, যারা খুনের ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত তাদের নাগাল পেল না পুলিশ।

    জেলে বসেই হচ্ছে সমস্ত অপরাধের পরিকল্পনা

    জেলে বসেই বারাকপুর (Barrackpore) শিল্পাঞ্চলে একের পর এক অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। জগদ্দল থানার ভাটপাড়ার পুরসভায় এলাকায় তৃণমূল কর্মী খুনের ঘটনা চোখে আঙুল দিয়ে আরও একবার প্রমাণ করে দিল। বছরখানেক আগে বারাকপুরে নামী বিরিয়ানি দোকানের মালিকের উপর গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছিল। সেই হামলার ছকও হয়েছিল দমদম জেলে বসে। তদন্তে পুলিশের হাতে এই তথ্য আসে। কিছুদিন আগে পলতা এলাকায় এক তৃণমূল নেতাকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা গুলি করে। সেই ঘটনার পরিকল্পনা জেলে বসেই হয়েছিল। পাশাপাশি জেল থেকে ব্যবসায়ীদের কাছে থেকে তোলার টাকা চাওয়া হয়। বার বার জেলের নাম সামনে আসতেই  বারাকপুর পুলিস কমিশনারেট পক্ষ থেকে বারবার দমদম জেল ও বারাকপুর জেল কর্তৃপক্ষকে দুর্গা পুজোর আগে চিঠি দিয়ে সতর্ক করা হয়েছিল। কিন্তু, তাতে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না ভাটপাড়ার ঘটনা তা প্রমাণ করে দিয়েছে। জেলে বসেই দাগি অপরাধীরা অনায়াসেই মোবাইল ব্যবহার করছেন। আর সেই মোবাইল থেকেই আসছে তোলাবাজি ও খুনের হুমকি ফোন। রীতিমতো ত্রাসের সৃষ্টি হচ্ছে ওইসব ফোন। ফোনের পর ঘটে যাচ্ছে একটার পর একটা ঘটনা। তৃণমূল কর্মী ভিকিকেও জেল থেকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Deepfake: ডিপফেক প্রযুক্তির অপব্যবহার রুখতে এবার কড়া আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র

    Deepfake: ডিপফেক প্রযুক্তির অপব্যবহার রুখতে এবার কড়া আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি নিয়ে এবার কড়া আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র সরকার। পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী বৃহস্পতিবারই গুগল এবং ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপের পরিচালক সংস্থা মেটা সহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানির সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক। এখানে হাজির ছিলেন মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। বৈঠক শেষে অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, ডিপফেকের অপব্যবহার রুখতে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য ১০ দিন সময় নিচ্ছে কেন্দ্র সরকার। এই ১০ দিনের মাথায় ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি নিয়ে খসড়া আইনও তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। প্রস্তাবিত আইনে কড়া শাস্তির বিধান রাখা হবে বলে জানা গিয়েছে। তবে আজকের বৈঠকই শেষ নয়, এ সংক্রান্ত পরবর্তী বৈঠক আগামী ১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, যে খসড়া আইন রচনা হবে, সে বিষয়ে সব পক্ষকে ডেকে ওই দিনই মতামত শোনা হবে। ডিপফেক প্রযুক্তিকে এদিন গণতন্ত্রের নয়া বিপদ বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। জানা গিয়েছে, বর্তমানে যে তথ্য এবং প্রযুক্তি সংক্রান্ত আইন রয়েছে, সেই আইনেই জোড়া হবে ডিপফেক (Deepfake) নিয়ে নয়া আইন। তা পরিবর্তিত অংশ হিসাবে থাকবে।

    তিন অভিনেত্রী শিকার ডিপফেক প্রযুক্তির

    প্রসঙ্গত, ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি ক্রমশই শালীনতার মাত্রাকে লঙ্ঘন করছে। এই প্রযুক্তিতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে ব্যবহার করে যে কোনও জনের শরীরে জনপ্রিয় সেলিব্রিটির মুখ বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এরপরই তৈরি করা হচ্ছে ভুয়ো ভিডিও। সম্প্রতি বলিউডে তিন অভিনেত্রী ডিপফেক প্রযুক্তির শিকার হয়েছেন। দিন কয়েক আগেই বলিউড অভিনেত্রী কাজলের একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসে। সেখানে ক্যামেরার সামনেই পোশাক বদলাতে দেখা যাচ্ছে অভিনেত্রীকে। এনিয়ে হৈচৈ শুরু হওয়ার পরে ইন্টারনেটের ফ্যাক্ট চেকিং সংস্থাগুলি ওই ভিডিওটি (Deepfake) পরীক্ষা করে এবং তারা জানায় যে ওটি আসলে এক টিকটক তারকার ভিডিও। তার মুখে জুড়ে দেওয়া হয়েছে কাজলের মুখ। একই ঘটনা ঘটতে দেখা যায় অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ এবং দক্ষিণ ভারতের নায়িকা রশ্মিকা মান্দানার সঙ্গেও। বিষয়টি নিয়ে সে সময় সোচ্চার হন অমিতাভ বচ্চনও।

    ডিপফেক নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    গত ১৭ অক্টোবর দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে দীপাবলির এক অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই ডিপফেক (Deepfake) ভিডিও নিয়ে তিনি উদ্বেগের কথা জানান। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের হাতে এখন কৃত্রিম মেধার মতো উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে। আমাদের উচিত দায়িত্ববোধের সঙ্গে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করা। কেউ যেন এই ধরনের প্রযুক্তির অপব্যবহার না করেন, তার জন্য এ ব্যাপারে উপযুক্ত শিক্ষার প্রসার ঘটানো জরুরি।’’ এনিয়ে চ্যাট জিপিটির সঙ্গে কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Success Story: শূন্য থেকে শুরু করে ৫০০ কোটির টার্নওভারে! অক্লান্ত পরিশ্রমেরই পুরস্কার?

    Success Story: শূন্য থেকে শুরু করে ৫০০ কোটির টার্নওভারে! অক্লান্ত পরিশ্রমেরই পুরস্কার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বিষ্ণু ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যাল কোম্পানি’। নামটা চেনেন? ছোট করে বলি, VICCO। হ্যাঁ, এবার নিশ্চয় চিনতে পেরেছেন? ছোটবেলা থেকেই যে কোম্পানির সঙ্গে আমরা পরিচিত, সেই কোম্পানির কর্ণধার পেনধারকর শূন্য থেকে শুরু করেছিলেন তাঁর জীবন, যাঁর প্রতিষ্ঠানের টার্নওভার এখন ৫০০ কোটির মাত্রা ছাড়িয়ে ফেলেছে (Success Story)। এই সবকিছুর পিছনেই আছে অক্লান্ত পরিশ্রম আর ধৈর্য।

    কীভাবে লক্ষ্যে পৌঁছলেন? (Success Story)

    পেনধারকর মহারাষ্ট্রের নাগরপুর জেলায় তাঁর প্রথম জীবিকা শুরু করেছিলেন একটি মুদির দোকান দিয়ে। ছোট্ট লক্ষ্য, পরিবারের ভরণপোষণ। পরে নিজের জীবিকাকে আরও মজবুত করার জন্য অন্যান্য বেশ কয়েকটি কাজ করেছিলেন (Success Story)। কিন্তু এর পর তিনি সরাসরি পরিবার নিয়ে মুম্বইয়ে পাড়ি দেন। প্রথম মুম্বইয়ের বান্দ্রাতে বসবাস শুরু করলেও শেষ পর্যন্ত পেরেলে চলে যান। সেখানে থাকাকালীন লক্ষ্য করেন, মানুষের মধ্যে অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ ও বিদেশী প্রসাধনী পণ্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই সময়েই তিনি জনপ্রিয় বিদেশী প্রসাধনী ব্র্যান্ডগুলির বিকল্প হিসাবে নিজের ব্র্যান্ড চালু করার সিদ্ধান্ত নেন।

    আয়ুর্বেদিক জ্ঞান কীভাবে? (Success Story)

    নানারকম প্রসাধনী দ্রব্য উৎপাদন করতে আয়ুর্বেদিক জ্ঞান অনিবার্য। তাই নিজস্ব ব্র্যান্ড ভিকো চালু করার আগে আয়ুর্বেদিক বিষয়ক জ্ঞানও পেনধারকরকে অর্জন করতে হয়েছিল। বিভিন্ন প্রাচীন শাস্ত্র অধ্যয়ন করেছিলেন তিনি। তাছাড়া তাঁর শ্যালকের কাছ থেকে নানা ভাবে সাহায্য পেয়েছিলেন, যিনি একজন আয়ুর্বেদিক ওষুধ বিশেষজ্ঞ ছিলেন।

    VICCO ব্র্যান্ডের প্রথম পথচলা (Success Story) 

    পেনধারকর বাড়ির রান্নাঘরকেই তাঁর পণ্য প্রস্তুতকারী ইউনিট হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন। রান্নাঘর ছাড়াও তাঁর সঙ্গে একটি গোডাউনের ব্যবস্থা করেছিলেন। ১৯৫০ এর দশকে বিদেশি টুথ পেস্টের ব্যবহার তাঁর নজরে আসে। এর পরেই তিনি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে নিজের সম্পূর্ণ দেশীয় আয়ুর্বেদিক পদ্ধতিতে তৈরি করেন টুথ পাউডার। যেটি সেই সময় মানুষ মারাত্মক ভাবে পছন্দ করতে থাকেন। পেনধারকর নিজের পণ্যকে মানুষের কাছে আরও বেশি ভাবে পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিজে লোকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করতে থাকেন। যা আস্তে আস্তে এক বিশাল জায়গা করে নেয় মানুষের মনে। চার বছরের মধ্যে তাঁর কোম্পানি এক ভালো জায়গায় পৌঁছে যায়। ১৯৭১ সালে কেশব পেনধারকর মারা যান এবং কোম্পানির সমস্ত দায়ভার তাঁর ছেলে গজানন গ্রহণ করেন। এর পর থেকেই কোম্পানি আরও নানা পণ্যের ওপর গবেষণা করতে থাকে ও নানান প্রসাধনী সামগ্রীও তৈরি করেছিল। সেই সময়েই তৈরি হয় VICCO-র দেশীয় আয়ুর্বেদিক ক্রিম, যেটি সম্পূর্ণ হলুদের গুণে সমৃদ্ধ ছিল। এর পর ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য VICCO সুগার ফ্রি পেস্ট, মাল্টিপারপাস আয়ুর্বেদিক ক্রিম, পাউডার প্রভৃতির উৎপাদন শুরু হয় (Success Story)।

    বর্তমানের VICCO

    বর্তমানে কেশব পেনধারকরের তৃতীয় প্রজন্ম সঞ্জীব পেনধারকর কোম্পানির দায়ভার গ্রহণ করেছেন। আজও কোম্পানি সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে তাদের নিজস্ব পণ্য উৎপাদন করে চলছে। যা এখন শুধু ভারতবর্ষ নয়, গোটা বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে (Success Story)। কোম্পানির মানও পৌঁছে গিয়েছে আকাশছোঁয়া জায়গায়। ২০২৩ হওয়া শেষ অর্থবর্ষে কোম্পানির ৫০০ কোটি টাকারও বেশি আয় হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chaudah Kosi Parikrama: চৌদ্দ কোশী পরিক্রমা উৎসবে প্রায় ৩০ লাখ ভক্ত সমাগম অযোধ্যায়

    Chaudah Kosi Parikrama: চৌদ্দ কোশী পরিক্রমা উৎসবে প্রায় ৩০ লাখ ভক্ত সমাগম অযোধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০ লাখেরও বেশি ভক্ত সমাগমে গমগম করছে অযোধ্যা। তবে এই বিপুল তীর্থযাত্রীদের একত্রিত হওয়ার কারণ রামমন্দির নয়। চৌদ্দ কোশী (Chaudah Kosi Parikrama) পরিক্রমা উৎসবের জন্যই এই ভিড়। হিন্দুধর্ম মতে এটি একটি পবিত্র উৎসব। এই উৎসবে শ্রদ্ধার বস্তুকে কেন্দ্র করে তার চারপাশে ঘুরতে থাকেন ভক্তরা। এই উৎসব সম্পন্ন হয় কার্তিক অক্ষয় নবমীতে। জনপ্রিয় উৎসব চৌদ্দ কোশী পরিক্রমা ব্রত শুরু হয় গত ২০ নভেম্বর রাত্রি ২:০৯ মিনিট থেকে, শেষ হয় ২১ নভেম্বর রাত্রি ১১:৩৮ মিনিটে। ভক্তরা এই সময়ের মধ্যে চৌদ্দ কোশী পরিক্রমার (Chaudah Kosi Parikrama) বিভিন্ন আচার পালন করেন। এখনও পর্যন্ত বেশিরভাগ ভক্তই রয়েছেন রামনগরীতে।

    কার্তিক পূর্ণিমার স্নান শুরু হবে আগামী ২৬ নভেম্বর

    জানা গিয়েছে, কার্তিক পূর্ণিমার স্নান শুরু হবে আগামী ২৬ নভেম্বর বেলা ৩টে ১১ মিনিটে এবং তা শেষ হবে ২৭ নভেম্বর ২টো ৩৬ মিনিটে। বিপুল ভক্তদের সমাগমের কারণে অযোধ্যায় ঢেলে সাজানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। আধা সামরিক বাহিনীও মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়াও সন্ত্রাস দমন শাখা সেখানে সর্বক্ষণে নজরদারি চালাচ্ছে। এমনিতেই দুমাস পরে অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন রয়েছে ঠিক সে কারণেই সাজোসাজো রব চলছে এখন। উত্তরপ্রদেশের উপর দিয়ে যাওয়া ২২৭বি জাতীয় সড়কের একটি বড় অংশের নামই হয়ে গিয়েছে চৌদ্দ কোশী পরিক্রমা মার্গ (Chaudah Kosi Parikrama)। এই পথ ধরেই হাঁটতে দেখা যাচ্ছে তীর্থযাত্রীদের।

    তীর্থযাত্রীদের জন্য হাসপাতালগুলিতে বেড সংরক্ষণ রাখা হয়েছে

    উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার তীর্থযাত্রীদের যাতে কোনওরকমের অসুবিধা না হয় সেদিকে নজর দিয়েছে। সেখানে স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য জায়গায় জায়গায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা ক্যাম্পও বসানো হয়েছে। এর পাশাপাশি যদি কোনও তীর্থযাত্রী অসুস্থ হয়ে যায় ঠিক সেই কারণেই উত্তরপ্রদেশের নামী মেডিক্যাল কলেজগুলির হাসপাতালের বেড সংরক্ষণ রাখা হয়েছে। জানা গিয়েছে, মেডিক্যাল কলেজ এবং জেলা হাসপাতালগুলিতে (Chaudah Kosi Parikrama) ২০টি করে বেড সংরক্ষণ করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Health: মেডিক্যাল কলেজগুলির বিশেষজ্ঞ কোর্সে প্রায় সমস্ত আসন খালি! কেন এই অনীহা?

    West Bengal Health: মেডিক্যাল কলেজগুলির বিশেষজ্ঞ কোর্সে প্রায় সমস্ত আসন খালি! কেন এই অনীহা?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    সরকারি হাসপাতালে রোগীর অনুপাতে চিকিৎসকের সংখ্যা অনেকটাই কম। দীর্ঘদিনের অভিযোগ, চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয়। এমনকি জরুরি অস্ত্রোপচারের দিন পেতেও মাসের পর মাস কেটে যায়। এসএসকেএম, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের মতো প্রথম সারির সরকারি হাসপাতাল হোক কিংবা পিছিয়ে পড়া কোনও জেলার হাসপাতাল, রোগী-ভোগান্তির চিত্র সর্বত্র এক। সেই ভোগান্তি আরও বাড়তে পারে বলেই আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট মহল। তবে, চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাজ্য প্রশাসনের সক্রিয়তার অভাবের জেরেই স্বাস্থ্যক্ষেত্রে আগামী দিনে আরও ভোগান্তি বাড়বে (West Bengal Health)।

    কেন বাড়তি ভোগান্তির আশঙ্কা? (West Bengal Health) 

    স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যের সরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলিতে সম্প্রতি স্নাতকোত্তর পর্বের বিশেষজ্ঞ কোর্সে প্রায় সমস্ত আসন খালি। অধিকাংশ বিভাগেই পড়ুয়া নেই। বিশেষত কার্ডিওভাসকুলার সার্জারি, কার্ডিওথোরাসিক সার্জারি, পেডিয়াট্রিক সার্জারি, নিউরো সার্জারি এবং ক্রিটিক্যাল কেয়ারের মতো বিভাগে একেবারেই পড়ুয়া নেই। 
    শিক্ষক-চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শল্য চিকিৎসায় স্নাতকোত্তর পাশ করার পরে কার্ডিওথোরাসিক সার্জারি, কার্ডিওভাসকুলার সার্জারি, পেডিয়াট্রিক সার্জারির মতো বিষয়গুলিতে বিশেষজ্ঞ হওয়ার জন্য পড়াশোনা হয়। কিন্তু স্বাস্থ্যকর্তারা জানাচ্ছেন, সর্বশেষ কাউন্সেলিংয়ে এই বিভাগগুলিতে দশজন করেও পড়ুয়া পাওয়া যায়নি। অধিকাংশ বিভাগ একেবারেই শূন্য। অর্থাৎ, চিকিৎসকেরা এই সমস্ত বিভাগে বিশেষজ্ঞ হওয়ার ইচ্ছা হারিয়ে ফেলছেন। এর ফলে সরাসরি প্রভাব পড়বে স্বাস্থ্য পরিষেবায়। সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়বে (West Bengal Health)। 
    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাজ্যের অধিকাংশ হাসপাতালেই হৃদরোগের অস্ত্রোপচার কিংবা স্নায়ুর জটিল অস্ত্রোপচার করতে অপেক্ষা করতে হয়। রোগী দীর্ঘ অপেক্ষার পরে পরিষেবা পান। তার কারণ, চিকিৎসকের অভাব। তার উপরে এই প্রবণতা চলতে থাকলে সেই অপেক্ষার সময় আরও দীর্ঘ হবে। সবচেয়ে করুণ পরিস্থিতি শিশু বিভাগে। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল শিশু শল্য বিভাগ ও চিকিৎসকের অভাবে ভুগছে। এ বছরেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পর্যাপ্ত পাওয়া গেল না। ফলে, এর জেরে ভোগান্তি আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট মহল।

    কেন অনীহা ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসায়? (West Bengal Health) 

    প্রবীণ চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাজ্যের পরিস্থিতির জন্য চিকিৎসক পড়ুয়াদের মধ্যে এই অনীহা তৈরি হয়েছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, গত দশ বছরে রাজ্যে একাধিক চিকিৎসক হেনস্থার ঘটনা ঘটেছে। শারীরিক নিগ্রহের শিকার হওয়ার পরে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রশাসনকে পাশে পাওয়া যায়নি। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের কড়া পদক্ষেপের নির্দশন খুবই কম। যার ফলে, চিকিৎসক পড়ুয়াদের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করার ইচ্ছে কমেছে। পেডিয়াট্রিক সার্জারি হোক কিংবা জরুরি চিকিৎসা, এই ধরনের বিভাগে কাজ করার ক্ষেত্রে নানান জটিলতা তৈরি হয়। রোগীর প্রাণ বাঁচাতে কখনোই ১০০ শতাংশ সাফল্য পাওয়া যায় না। কিন্তু সব সময় রোগী মৃত্যুর দায় চিকিৎসকের নয়। চিকিৎসায় গাফিলতিতে রোগী মারা যান, এমনটাও নয়। এই ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসা করতে হলে চিকিৎসকের সুরক্ষা নিশ্চিত থাকা জরুরি। পরিস্থিতি অন্যরকম হলে যদি চিকিৎসকদের নিগ্রহের শিকার হতে হয়, তাহলে এই ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসার প্রতি তরুণ চিকিৎসকদের আরও বেশি অনীহা তৈরি হবে বলেই মনে করছেন রাজ্যের চিকিৎসক মহল। অধিকাংশ চিকিৎসক সংগঠন জানাচ্ছে, এ রাজ্যে সরকারি হাসপাতালে প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো তৈরি করতে হবে। জটিল ও ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসা করার মতো পরিবেশ ও পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে। আর সে দায়িত্ব প্রশাসনের। সেই কাজ রাজ্য প্রশাসন ঠিকমতো করতে না পারলে আগামী দিনে এ রাজ্যে জটিল চিকিৎসা আর হবে না (West Bengal Health) বলেই আশঙ্কা করছেন রাজ্যের অধিকাংশ প্রবীণ চিকিৎসক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kalna: কাজের গতি থমকে গিয়েছে, দলের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূলের সিংহভাগ কাউন্সিলার

    Kalna: কাজের গতি থমকে গিয়েছে, দলের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূলের সিংহভাগ কাউন্সিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আস্থা নেই দলের সিংহভাগ কাউন্সিলারের। আর তাই চেয়ারম্যানকে সরাতে জোটবদ্ধ হয়েছেন দলের বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলাররা। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কালনা (Kalna) পুরসভায় তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। কালনা শহর জুড়়ে এই বিষয় নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কতজন কাউন্সিলার আনল অনাস্থা? (Kalna)

    দলীয় ও প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কালনা (Kalna) পুরসভার আসন সংখ্যা ১৮টি। এরমধ্যে ১টি আসনে সিপিএম জয়ী হয়েছে। বাকি ১৭ জন কাউন্সিলার তৃণমূলের। পুরসভার চেয়ারম্যান আনন্দ দত্তের বিরুদ্ধে দলের ১৪ জন কাউন্সিলার ক্ষুব্ধ। সকলে মিলে আনন্দ দত্তের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসেন। সেই সম্মিলিত চিঠি বুধবার ই মেল করে জেলাশাসক, মহকুমা শাসক, পুরসভায় পাঠিয়েছেন তাঁরা। যদিও সেই অনাস্থা সম্মিলিত চিঠি পুরসভায় জমা করতে গেলে কালনা পুরসভা কর্তৃপক্ষ তা নিতে অস্বীকার করে বলে বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলারদের অভিযোগ।

    কেন অনাস্থা?

    কালনা (Kalna) পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলার সুনিল চৌধুরী বলেন, চেয়ারম্যান আনন্দ দত্তের আমলে কাজের গতি থমকে গিয়েছে। নেই উন্নয়ন। মিটিংয়ে যা সিদ্ধান্ত হয় তা পরে তিনি তা মানেন না। নিজের খেয়ালখুশি মতো অফিসে আসেন। কাউন্সিলারদের কথা শোনেন না। নিজের মতো যা খুশি করে যাচ্ছেন। সাধারণ মানুষ পুরসভায় এসে পরিষেবা পাচ্ছেন না। চেয়ারম্যানের জন্য দলের প্রতি মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে। কাউন্সিলার হিসেবে আমরা ঠিকমতো কাজ করতে পারছি না। উন্নয়নমূলক কাজ করা যাচ্ছে না, তাতে মানুষের সমস্যা হচ্ছে। যার ফলে মানুষের কাছে আমাদের কথা শুনতে হচ্ছে। তাই আমরা সকলের ওই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছি।

    চেয়ারম্যান কী সাফাই দিলেন?

    কালনা (Kalna) পুরসভার চেয়ারম্যান আনন্দ দত্ত বলেন, শুনেছি কয়েকজন কাউন্সিলার অনাস্থা প্রস্তাব দাবি করেছে। কিন্তু সেই সংক্রান্ত কোনও কাগজ আমি হাতে পাইনি। কাগজ হাতে আসলে আমি বিষয়টি নিয়ে যা বলার বলব। সকলকে নিয়ে চলি। এখন কেন তাঁরা এই ধরনের কথা বলছেন জানি না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BGBS: বিনিযোগের অঙ্কে ইচ্ছামতো শূন্য বসিয়ে শিল্পের গ্যাস বেলুন ওড়াচ্ছেন মমতা?

    BGBS: বিনিযোগের অঙ্কে ইচ্ছামতো শূন্য বসিয়ে শিল্পের গ্যাস বেলুন ওড়াচ্ছেন মমতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা অনুযায়ী, এবার বিজিবিএস (BGBS) সম্মেলন থেকে রাজ্যে বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছে ৩,৭৬,২৮৮ কোটি টাকার! এর আগে রাজ্যে ছ’টি ‘বিশ্ববঙ্গ শিল্প সম্মেলন’ করেছেন তিনি। ২০১৫ থেকে ২০২২, প্রতিবার এমনই গর্বের ঘোষণা করে জানিয়েছেন বিনিয়োগের প্রস্তাবের পরিমাণ। রাজ্য সরকারে তথ্য বলছে, গত ছ’টি সম্মেলনে রাজ্যে বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছে মোট ১৩ লক্ষ ৭২ হাজার ৩২৯ কোটি টাকার!

    কিন্তু বাস্তব কী? (BGBS)

    একই রাজ্য সরকারের অন্য আরেকটি রিপোর্ট আছে, যা তারা কেন্দ্র সরকারের কাছে পাঠায়। কেন্দ্রীয় সরকারের একটি মন্ত্রক “ডিপার্টমেন্ট অফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পলিসি অ্যান্ড প্রোমোশন” সংক্ষেপে ‘ডিআইপিপি’। তাদের দায়িত্ব কোন রাজ্যে কত বিনিয়োগ প্রস্তাব এলো, কতগুলির বাস্তব রূপায়ন হল  তার হিসাব রাখা। এবং প্রকাশ করা। সেই ডিআইপিপি তার রিপোর্টে জানাচ্ছে, ২০১৫ থেকে ২০২২-এই সময়ে পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগের লিখিত প্রস্তাব এসেছে মাত্র ৫৭ হাজার ১২৩ কোটি টাকার। অর্থাৎ বিশ্ববঙ্গ শিল্প সম্মেলনগুলিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষিত মোট প্রস্তাবের মাত্র ৪.১৬ শতাংশ। বুঝতেই পারা যাচ্ছে, বাস্তবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণার মাত্র ৪.১৬% বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছে রাজ্যে। 

    বিগত শিল্প সম্মেলনগুলির আসল ছবি কী? (BGBS)

    ২০১৫ সালে রাজ্যের শিল্প উন্নয়ন নিগম জানাচ্ছে ৪০ হাজার ১৯৭ কোটি ২৫ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাবের কথা। কিন্তু কেন্দ্রের নথি জানাচ্ছে, ওই বছর প্রস্তাব এসেছিল ১৭ হাজার ৬৬০ কোটি টাকার। ২০১৬ তে রাজ্যের শিল্প উন্নয়ন নিগম এবং কেন্দ্র সরকারের ডিআইপিপি’র রিপোর্ট মোতাবেক বিনিয়োগ প্রস্তাব যথাক্রমে ২,৫০,২৫৩ কোটি ৭৪ লক্ষ এবং ৫২০৪ কোটি টাকার। ২০১৭ সালে রাজ্যের শিল্প উন্নয়ন নিগম এবং কেন্দ্র সরকারের ডিআইপিপি’র তথ্যে বিনিয়োগ প্রস্তাব যথাক্রমে ২,৩৫,২৯০ কোটি ৩ লক্ষ এবং ৪০৭৪ কোটি টাকার। ২০১৮ সালের তুলনামূলক তথ্য হল এইরকম-বিনিয়োগ প্রস্তাব রাজ্যের শিল্প উন্নয়ন নিগমের হিসাবে ২,১৯,৯২৫ কোটি টাকা এবং কেন্দ্র সরকারের ডিআইপিপি’র হিসাবে ৪৭২২ কোটি টাকার। ২০১৯ সালের তথ্য হল-রাজ্যের শিল্প উন্নয়ন নিগম ২,৮৪,২৮৮ কোটি টাকা এবং কেন্দ্র সরকারের ডিআইপিপি’র হিসাবে বিনিয়োগ প্রস্তাব (BGBS) ৫৮৪৪ কোটি টাকার। ২০২২ সালে রাজ্যের শিল্প উন্নয়ন নিগম এবং কেন্দ্র সরকারের ডিআইপিপি দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিনিয়োগ প্রস্তাব যথাক্রমে ৩, ৪২,৩৭৫ কোটি টাকা এবং ৪৫৩২ কোটি টাকা। মাঝে করোনার জন্য দু’বছর এই বিশ্ববঙ্গ শিল্প সম্মেলন করা যায়নি। ফলে শিল্প সম্মেলনের নামে কোটি কোটি টাকা অপচয়ের হাত থেকে বেঁচেছিল রাজ্যের সরকার। কিন্তু রাজ্যে বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছিল। ডিআইপিপি জানাচ্ছে, ২০২০ এবং ২০২১ সালে রাজ্যে বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছে যথাক্রমে ৯৫৫২ কোটি টাকা এবং ৫৫৩৫ কোটি টাকার।

    শিল্প সম্মেলনের গ্যাস বেলুন? (BGBS)

    তবে মনে রাখতে হবে, এই সবগুলোই প্রস্তাব। শিল্প স্থাপন নয়। বাস্তবায়নের হিসাব দেখলে এর পরিমাণ আরও অনেকটাই কম (BGBS)। কারণ, প্রস্তাবকে প্রকল্পে রূপায়িত করতে ন্যূনতম যে কাজগুলি একটা রাজ্যের সরকারকে করতে হয়, তার কিছুই এই রাজ্যের শিল্পমন্ত্রীরা করেননি। বরং শিল্প-কর্মসংস্থান নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিজস্ব স্টাইলে ঢক্কা-নিনাদ চালিয়ে গেছেন (BGBS) এবং যে কোনও সংখ্যার ডানদিকে শূন্য, শূন্য বসিয়ে শিল্প সম্মেলনের গ্যাস বেলুন ফুলিয়েছেন আর দেখিয়ে গেছেন রাজ্যবাসীকে। এবারও রাজ্যের সব বড় সংবাদপত্রে প্রায় পাতাজোড়া বিজ্ঞাপনের ছবিতে দাবি, রাজ্যে বিনিয়োগ প্রস্তাব ৩ লক্ষ ৭৬ হাজার ২৮৮ কোটি টাকার। কিন্তু ভিতরটা যে আক্ষরিক অর্থেই কঙ্কালসার, তা ওইসব তথ্য এবং পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট। 

    স্বাভাবিক কারণেই রাজ্যের মানুষ প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন, আর কতদিন তাঁদের সঙ্গে এই প্রবঞ্চনা চলবে?! 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।    

LinkedIn
Share