Tag: Bengali news

Bengali news

  • Jagadhatri Puja 2023: চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর এক ঝলকে জেনে নিন খুঁটিনাটি

    Jagadhatri Puja 2023: চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর এক ঝলকে জেনে নিন খুঁটিনাটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রস্তুতি তুঙ্গে। মেঘলা আকাশ, হালকা বৃষ্টিতে দমেনি পুজো নির্মাতারা। আগামীকাল ১৭ নভেম্বর চতুর্থীর দিন বিকেলেই  চন্দননগরের  উর্দিবাজার, বোরো, দৈবক পাড়া সহ ৬ টি পুজোর উদ্বোধন হতে চলেছে। বাকী পুজোগুলি পরে উদ্বোধন হবে। আসলে চন্দননগর জগদ্ধাত্রী পুজোর (Jagadhatri Puja 2023) ঐতিহ্য হল সুবিশাল প্রতিমা(সবই প্রায় উচ্চতায় ২০ ফুটের ওপরে), নয়নাভিরাম আলোর জাদু এবং অবশ্যই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। এই তিন জাদুকাঠির জেরে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর নাম জগৎজোড়া। এই কদিনে লক্ষ লক্ষ মানুষ ভিড় করবেন জগতের ধাত্রীকে দর্শন করতে। চন্দননগর জগদ্ধাত্রী পুজোর শুরু থেকে শেষ সবটাই জাঁকজমকপূর্ণ। বৃহস্পতিবার চন্দননগরে নিজেদের  কার্যালয়ে প্রেস মিট করে এবিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন  চন্দননগর কেন্দ্রীয় জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটির কর্মকর্তারা।

    কেন্দ্রীয় জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটির সাধারণ সম্পাদক কী বললেন? (Jagadhatri Puja 2023)

    কমিটির পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক শুভজিৎ সাউ বলেন, এবারে শাস্ত্র মতে ১৯ নভেম্বর জগদ্ধাত্রী পুজোর (Jagadhatri Puja 2023) ষষ্ঠী ও সপ্তমী একইদিনে পড়েছে। ২০ নভেম্বর অষ্টমী। তাই দশমীর দিন পর্যন্ত প্রতিমা থাকবে মণ্ডপে। প্রতিমা নিরঞ্জনের ঐতিহাসিক শোভাযাত্রা হবে আগামী ২৩ তারিখে। ওই দিন সন্ধ্যা ৬ টা থেকে পরদিন ভোরবেলা অবধি শোভাযাত্রা চলবে।  চন্দননগর কেন্দ্রীয় কমিটির অধীনে চন্দননগর, ভদ্রেশ্বর জুড়ে মোট ১৭৭ টি পুজো হচ্ছে এবারে। এর মধ্যে ৬ টি পুজো বারোয়ারির জুবিলী আছে। এদের মধ্যে কারও ২৫, কারও ৫০, কারও ৬০, আবার কেউ ৭৫ বছরে পদার্পণ করছে। এবারে পুজোর পরিবেশ হবে পরিবেশ বান্ধব। ঠাকুরের ভোগ দেওয়া হবে মাটির ভাঁড়ে। একান্ত প্রয়োজন না হলে প্লাস্টিক ব্যবহার করব না আমরা। প্রতিবছরের ঐতিহ্য মেনে ডিজে বা শব্দবাজির প্রবেশ নিষেধ চন্দননগর এলাকাতে।

    বিসর্জনের শোভাযাত্রা কত পুজো কমিটি অংশগ্রহণ করতে চলেছে?

    বিশেষ করে বিসর্জনের যে শোভাযাত্রা (Jagadhatri Puja 2023)  বের হয় তা দেখতে রাস্তার দুধারে কাতারে কাতারে লোক আসে দূর দূরান্ত থেকে। তবে, সব পুজো বারোয়ারি শোভাযাত্রায় সুযোগ পায় না। গতবারের মতো এবারও ৬২ টি পুজো কমিটি শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহন করবে। প্রতিটি কমিটির সর্বাধিক ৪ টি করে লরি থাকবে। এবার শোভাযাত্রায় মোট ২৩০ টি লরি থাকছে। এবারে কমিটি থেকে নতুন নিয়ম করা হয়েছে , যে লরিগুলিতে প্রতিমা থাকবে অর্থাৎ ৬২ টি লরিতেই  অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র বহন করা বাধ্যতামূলক। এদিন সেন্ট্রাল কমিটি থেকে আরও জানানো হয়, চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বর মিলিয়ে মোট ১৭ টি ঘাটে প্রতিমা নিরঞ্জনের ব্যবস্থা থাকবে। অগ্নিনির্বাপক দফতরের পক্ষ থেকেও পুজোর কটা দিন গোটা চারেক বড় ভ্যান চন্দননগরের বিভিন্ন জায়গায় রাখা থাকবে। কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে যাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যায়। পাশাপাশি মোবাইল (বাইক বাহিনী) টিমও থাকছে দমকলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttar Dinajpur: সহায়ক মূল্যে নয়, কম দামে ফড়়েদের কাছে ধান বিক্রি করে দিচ্ছেন চাষিরা

    Uttar Dinajpur: সহায়ক মূল্যে নয়, কম দামে ফড়়েদের কাছে ধান বিক্রি করে দিচ্ছেন চাষিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘটা করে জেলাজুড়ে চলছে সহায়ক মূল্যে ধান কেনার জন্য প্রচার। আর চাষিরা সরকারি নির্ধারিত দামের অনেক কমে ফড়েদের কাছে তা বিক্রি করে দিচ্ছে। উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) চাকুলিয়া হাট সহ জেলা জুড়ে এই ঘটনা ঘটছে। চাষিরা যাতে সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে পারে তারজন্য প্রশাসনের কোনও উদ্যোগই চোখে পড়ছে না বলে অভিযোগ।

    ফ়ড়ে রুখতে অভিযান চালিয়েও কোনও লাভ হয়নি (Uttar Dinajpur)

    ধান বিক্রিতে ফড়ে-রাজ রুখতে কিছুদিন আগে জেলা (Uttar Dinajpur) জুড়ে বিভিন্ন হাটে সাদা পোশাকে নজরদারি শুরু করেন পুলিশ ও দুর্নীতি দমন শাখার কর্মীরা। প্রশাসন সূত্রের দাবি, সে নজরদারিতেই জেলা জুড়ে বিভিন্ন হাটে ফড়েদের বিরুদ্ধে কৃষকদের কাছ থেকে সরকারি সহায়ক দামের থেকে কম দামে ধান কেনার অভিযোগ জানতে পেরেছেন খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের কর্তারা। ইতিমধ্যেই ওই দফতরের তরফে জেলার ন’টি ব্লকে মাইক-যোগে কৃষকদের সরকারি সহায়ক দরে ধান বিক্রি করে বেশি লাভ পাওয়ার বিষয়ে প্রচারও শুরু হয়েছে। জেলার ন’টি ব্লকের সমস্ত কিষান মান্ডিতে প্রতি কুইন্টাল ধান ২,২০৩ টাকা  সরকারি সহায়ক দরে কেনার কাজ চলছে। তার মধ্যে অভিযোগ উঠেছে, জেলার বিভিন্ন হাটে কুইন্টাল প্রতি কোথাও ১,৭৫০, কোথাও আবার ১,৮০০-১,৮৫০ টাকায় কৃষকদের কাছ থেকে ফড়েরা ধান কিনছেন। ফড়েদের দাবি, তাঁরা ওই ধান পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে কুইন্টাল পিছু দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা দরে বিক্রি করবেন।

    চাষিদের কী বক্তব্য?

    চাষিদের বক্তব্য, সরকারি সহায়ক দরে ধান বিক্রির তারিখ পেতে অনেক ঝামেলা। তা ছাড়া, ধানের মান খারাপের যুক্তি দেখিয়ে প্রতি কুইন্টালে সাত থেকে ১০ কেজি অতিরিক্ত ধান নেওয়া হয় । ঝামেলা এড়াতে আমি প্রতি ১,৮৫০ টাকা দরে স্থানীয় হাটে ৫০ কুইন্টাল ধান বিক্রি করেছি।

    খাদ্য দফতরের আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    জেলা (Uttar Dinajpur) খাদ্য ও সরবরাহ আধিকারিক সঞ্জীব হালদারের বক্তব্য, সরকারি সহায়ক দরে ধান বিক্রির প্রক্রিয়ায় অনেক সরলীকরণ করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও কোনও কৃষক অসচেতন থেকে যদি নিজের ক্ষতি করে ফড়েদের কাছে ধান বিক্রি করেন, তবে আমাদের কিছু করণীয় নেই। গত বছর জেলায় ১৫টি ধান কেনার শিবির করা হয়েছিল। এ বার ১৯টি শিবির করা হয়েছে। চাকুলিয়া আরও শিবির করা যায় কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jaynagar: জয়নগরে তৃণমূল নেতা খুনে নদিয়া থেকে গ্রেফতার ‘মাস্টারমাইন্ড’

    Jaynagar: জয়নগরে তৃণমূল নেতা খুনে নদিয়া থেকে গ্রেফতার ‘মাস্টারমাইন্ড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরে (Jaynagar) তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনার সময় যত গড়িয়েছে ততই পরিষ্কার হয়ে উঠছে এই খুনের কারণ। গত সোমবার বাড়ির কাছেই খুন হন তৃণমূল নেতা সইফুদ্দিন। এরপর থেকেই অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় জয়নগর এলাকায়। তবে নেতা খুনের ঘটনায় দলুয়াখাঁকির যোগ রয়েছে বলে এখনও পর্যন্ত তদন্তে এমনটাই উঠে এসেছে। এই গোটা ঘটনার মাস্টারমাইন্ড ছিলেন আনিসুর লস্কর এমনটাই পুলিশ সূত্রে দাবি। মৃত তৃণমূল নেতার পরিবারের পক্ষ থেকে যে এফআইআর করা হয়েছিল তাতে নাম আছে তার। তাঁর বাড়ি দলুয়াখাঁকি এলাকায়। তিনি এলাকায় সিপিএম কর্মী হিসেবে পরিচিত। নদিয়া থেকে তাঁকে গ্রেফতার করল পুলিশ। সেখানেই তিনি গা ঢাকা দিয়েছিলেন।

    কেন খুন করা হল সইফুদ্দিনকে? (Jaynagar)

    পুলিশি তদন্তে উঠে এসেছে, সুপারি কিলার দিয়েই জয়নগরে (Jaynagar) তৃণমূল নেতাকে খুনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। তাই, সবকিছুই পরিকল্পনা মতো হয়েছিল। কারণ হিসেবে উঠে আসছে দুটি তথ্য- ১) ক্রমশ এলাকায় সইফুদ্দিন শেষ কথা হয়ে উঠেছিলেন। এমনকী তিনি শাসকদলের নেতা হওয়ায় এলাকায় বিরাট অট্টালিকা থেকে শুরু করে প্রচুর টাকা-পয়সা করে ফেলেছিলেন। ২) একটি জায়গা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই তাদের ঝামেলা চলছিল। এমনকী পারিবারিক বিবাদও ছিল দীর্ঘদিনের। এমনটাই মনে করছে পুলিশ। প্রায় ১ লক্ষ টাকা সুপারি দেওয়া হয়েছিল। তবে এই গোটা বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যেই জয়নগর, বকুলতলা, কুলতলি, বারুইপুর, মন্দিরবাজার পুলিশ অফিসারদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এমনকী একটি স্পেশাল পুলিশ টিমও গঠন করা হয়েছে। টিমের মাথায় রয়েছেন পুলিশ সুপার পলাশচন্দ্র ঢালি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পার্থ ঘোষ।

    খুন কাণ্ডে বড় ভাইয়ের নাম সামনে আসছে, কে সে?

    এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ধৃত সাহারুল লস্করকে জিজ্ঞাসাবাদে যে বড় ভাইয়ের নাম উঠে এসেছে, সেই বড় ভাই কে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এখনও পর্যন্ত জয়নগর (Jaynagar) খুন কাণ্ডে পুলিশের সামনে নাসির হালদার এবং আলাউদ্দিন নামে দুজনের নাম সামনে এসেছে। এই আলাউদ্দিন নাকি নাসির বড় ভাই, তা এখনও পর্যন্ত  পুলিশ তা জানতে পারেনি। তবে, দুজনের বাড়ি মন্দিরবাজার থানার টেকপাঁজা এলাকায় বলে জানা গেছে। পাশাপাশি ধৃত সাহারুল ঘটনার পর চালতাবেড়িয়ার বাসিন্দা মোতালেফ নামে যে ব্যক্তির বাড়িতে আত্মগোপন করেছিল তিনিও এলাকায় সিপিএম কর্মী বলেই পরিচিত। তবে, ঘটনার পর থেকে সবাই ঘরছাড়া রয়েছে। ইতিমধ্যেই পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পেরেছে, এরা একদিকে যেমন সিপিএম কর্মী বা সমর্থক বলে এলাকায় পরিচিত ছিল, ঠিক তেমনি কেউ দর্জির কাজ, আবার কেউবা ফেরির কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল। তবে এই ঘটনায় যে সমস্ত অভিযুক্তের নাম উঠে আসছে তা তাদের সঠিক নাম কিনা তা ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। অন্যদিকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা নাকি পারিবারিক শত্রুতার কারণে খুন করা হয়েছে সইফুদ্দিনকে গোটা বিষয়ের তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে অবহেলিত বুনিয়াদপুর স্টেশনের শ্রী ফেরাতে উদ্যোগী সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে অবহেলিত বুনিয়াদপুর স্টেশনের শ্রী ফেরাতে উদ্যোগী সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুরে রেল প্রকল্পকে সামনে রেখে প্রচারে নামলেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বুনিয়াদপুর রেল স্টেশনের পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য ইতিমধ্যেই অর্থ বরাদ্দ করেছে রেল। লোকসভা নির্বাচনের আগে জেলায় রেলের উন্নয়নকে হাতিয়ার করে প্রচারে নেমেছে জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের হস্তক্ষেপে খুব শীঘ্রই রেলের উন্নয়নমূলক কাজের শুভারম্ভ হবে, এমনটাই প্রচার চলছে জেলাজুড়ে।

    বুনিয়াদপুরে কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করা হবে?

    জেলার মধ্যে দীর্ঘদিন থেকেই বুনিয়াদপুর রেল স্টেশন অবহেলিত। এখনও দ্বিতীয় প্ল্যাটফর্ম না থাকার কারণে ট্রেন থেকে যাত্রীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝাঁপ দিয়ে নামতে হয়। বুনিয়াদপুরে রেলের জমিতে ওয়াগন ফ্যাক্টরি হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সেই প্রকল্পের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে। বুনিয়াদপুর রেল স্টেশনই দুরপাল্লার ট্রেন ধরতে কুশমণ্ডি, হরিরামপুর ও বংশিহারি ব্লকের মানুষের একমাত্র ভরসা। রেল স্টেশনের পরিকাঠামো উন্নয়নের খবর জানাজানি হতেই খুশির হাওয়া জেলা জুড়ে। বুনিয়াদপুর স্টেশনের দ্বিতীয় প্ল্যাটফর্ম তৈরির জন্য ৩.৩২ কোটি ও ফুটব্রিজ তৈরির জন্য ৯.১৯ কোটি সহ প্রায় ১৩ কোটি বরাদ্দ করা হয়েছে। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের কাটিহার ডিভিশনের তরফে এই উন্নয়নের কাজ করা হবে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, এই স্টেশন উন্নয়নে কেউ উদ্যোগ নেয়নি। স্থানীয় সাংসদের (Sukanta Majumdar) উদ্যোগেই এবার শ্রী ফিরতে চলেছে স্টেশনের।

    রেল প্রকল্পের কাজ নিয়ে কী বললেন বিজেপি সাংসদ সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, এর আগে তৃণমূলের সাংসদ শুধু পার্লামেন্টে গিয়েছেন, জেলার মানুষের জন্য কিছুই করেননি। জেলার মানুষ আমাকে সুযোগ দিয়েছে, আমি বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর এবং বুনিয়াদপুর রেল স্টেশনের মানোনয়ন্ত্রের জন্য রেলমন্ত্রীর কাছে দরবার করি। আমার জেলার মানুষ যেন ভালো রেল পরিষেবা পান সেটা তুলে ধরি। রেলমন্ত্রী আমার আবেদনে সাড়া দিয়ে বুনিয়াদপুর রেল স্টেশন উন্নয়নের জন্য প্রায় ১৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন। তৃণমূল একে লোকসভা ভোটের প্রচার বলছে। তাদের সাংসদ করতে পারেননি কেন? আর আমরা দায়িত্ব নিয়ে করে দেখিয়ে দিলাম। কেন্দ্রকে দিয়ে জেলায় রেলের আরও উন্নয়নমূলক কাজ করাব।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূলের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল বলেন, সাংসদের এটা কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। লোকসভা নির্বাচনের আগে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) এর কৃতিত্ব নিতে চাইছেন। আমরা আশ্চর্য হয়ে যাচ্ছি এতদিন করতে পারেননি কেন। লোকসভা নির্বাচনের আগে এমন চমক দিয়ে কোনও লাভ নেই। জেলায় বিজেপির কোনও সংগঠন নেই। আর সাংসদ জেলায় থাকেন না। সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশা তিনি কী বুঝবেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Diabetes: ভারতে প্রায় ১ লাখ শিশু টাইপ ১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত! টাইপ ২ নিয়েও দুশ্চিন্তা

    Diabetes: ভারতে প্রায় ১ লাখ শিশু টাইপ ১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত! টাইপ ২ নিয়েও দুশ্চিন্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শপিং মল হোক কিংবা পাড়ার দোকান, সর্বত্র রঙিন কাগজে জড়িয়ে থাকে নানান চকোলেট, ক্যান্ডি। প্যাকেটবন্দি থাকে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই থেকে চিকেন নাগেটের মতো সুস্বাদু খাবার। চটজলদি এই সব খাবারেই মজে থাকছে শৈশবের স্বাদ। আর তাতেই বাড়ছে বিপদ! শিশুকালে থাবা বসাচ্ছে ডায়াবেটিস (Diabetes)। যা আরও উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বলেই আশঙ্কা করছে চিকিৎসক মহল। ১৪ নভেম্বর ডায়াবেটিস সচেতনতা দিবস উপলক্ষ্যে চিকিৎসকেরা তাই একাধিক সচেতনতা কর্মশালায় জানিয়েছেন, ১৪ বছরের কম বয়সীদের জন্য ডায়াবেটিস নিয়ে সর্তক না হলে, ভবিষ্যৎ ভয়ানক হতে পারে।

    কী বলছে পরিসংখ্যান? (Diabetes) 

    ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর এক রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে প্রায় ১০ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। তার মধ্যে প্রায় ১ লাখ শিশু শুধু টাইপ ১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যাদের সুস্থ থাকার জন্য নিয়মিত ইনসুলিন ব্যবহার করতে হয়। তবে, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের প্রকোপ শিশুদের মধ্যে বাড়ছে। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, বছর পনেরো আগেও শিশুদের মধ্যে টাইপ ২ ডায়াবেটিস দেখা যেত না। শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্কদের এই রোগ হত। কিন্তু গত কয়েক বছরে দেখা গিয়েছে, ১৪ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের (Diabetes) প্রকোপ বাড়ছে। যা স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে, জীবনযাপনে অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসের জেরেই এই রোগে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে।

    কোন অভ্যাস ডায়াবেটিসের বিপদ বাড়াচ্ছে? 

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, শিশুদের খাদ্যাভ্যাস ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ শিশুই চটজলদি খাবারে অভ্যস্থ হয়ে উঠছে। রুটি, তরকারি, ভাত, ডাল, মাছের ঝোলের পরিবর্তে তাদের জন্য থাকছে প্যাকেটজাত স্যান্ডউইচ, পিৎজা, বার্গারের মতো খাবার। নাগেট, স্ট্রিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো খাবার অধিকাংশ শিশু খাচ্ছে। যার পুষ্টিগুণ নেই বললেই চলে। বরং রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে অতিরিক্ত তেলে ভাজা এই ধরনের খাবার শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রায় গোলমাল করছে। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে। 
    তাছাড়া, অধিকাংশ শিশু মিষ্টি খেতে পছন্দ করে। তারা নানা রকম ক্যান্ডি, কেক, চকোলেট খায়। অনেক ক্ষেত্রেই এই খাওয়ার সময়ে কোনও নিয়ন্ত্রণ থাকে না। পরিমাণেও যথেচ্ছ হয়। ফলে, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে। 
    এছাড়াও, চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ শিশুর মাঠে খেলার সুযোগ কম। ব্যস্ত জীবন যাপনের জেরে শৈশবকাল মোবাইল আর ল্যাপটপের স্ক্রিনে কাটছে। আর এর জেরেই স্থূলতার সমস্যা দেখা দিচ্ছি। যা ডায়াবেটিসের (Diabetes) ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। 

    ডায়াবেটিস কি পড়াশোনা কিংবা খেলাধুলোয় সমস্যা তৈরি করতে পারে? 

    ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে এক ধরনের এনার্জি ঘাটতির সমস্যা দেখা দিতে পারে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। আর এই এনার্জি ঘাটতির জেরে শিশুদের খেলা হোক কিংবা পড়াশোনায় প্রভাব পড়তে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন চিকিৎসক মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিসে (Diabetes) আক্রান্ত শিশুদের মনোনিবেশের ক্ষেত্রেও এক ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাই পড়াশোনায় অনেক সময়েই ঘাটতি দেখা দিতে পারে। মনে রাখার ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, কম বয়স থেকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে স্মৃতি শক্তিতে প্রভাব ফেলে। তাই শিশুরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে সেই সমস্যাও দেখা দেয়। তাছাড়া, যে কোনও খেলায় প্রচুর শারীরিক পরিশ্রম হয়। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে অতিরিক্ত পরিশ্রম একাধিক শারীরিক জটিলতা তৈরি করে। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্তের ক্ষেত্রে সব ধরনের খেলা সম্ভব হয় না। 
    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, সতর্ক না থাকলে শিশুদের মধ্যে ডায়াবেটিসের প্রকোপ বাড়বে। আর তার জেরেই তাদের ভবিষ্যতে একাধিক সমস্যাও দেখা দেবে বলেই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসক মহল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue: উৎসবের মরশুমে ডেঙ্গি বেড়েছে কয়েকগুণ! শীতের শুরুতেও চলছে দাপট!

    Dengue: উৎসবের মরশুমে ডেঙ্গি বেড়েছে কয়েকগুণ! শীতের শুরুতেও চলছে দাপট!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    উৎসবের মরশুমেও চলছে ডেঙ্গির দাপট। বিগত বছরগুলির রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে ২০২৩ সালের ডেঙ্গির প্রকোপ। শীতের শুরুতে অন্যান্য বছরে ডেঙ্গির প্রকোপ কমে। কিন্তু এ বছর ডেঙ্গি একই রকম ভাবে প্রকোপ জারি রেখেছে। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের মধ্যে সর্বাধিক ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্ত রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ। চিকিৎসক মহলের আশঙ্কা, শীতকালেও ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হবে।

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট? 

    স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের সংখ্যা ৭৭ হাজার পেরিয়ে গিয়েছে। যা দেশের মধ্যে সর্বাধিক। গত বছর রাজ্যের দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬৭ হাজার। এ বছর ইতিমধ্যেই সেই রেকর্ড ভেঙে গিয়েছে। নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, উত্তর চব্বিশ পরগনা, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি এই জেলাগুলোতে ডেঙ্গির দাপট এ বছর সবচেয়ে বেশি। তার মধ্যে শুধুমাত্র উত্তর চব্বিশ পরগনাতেই ১০ হাজারের বেশি ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন। তার পরে রয়েছে কলকাতা ও অন্যান্য জেলা। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, উৎসবের মরশুমে ১০ হাজারের বেশি মানুষ ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছে।

    কী বলছে ন্যাশনাল ভেক্টর বোর্ন ডিজিজ-র রিপোর্ট? (Dengue) 

    কেন্দ্র-রাজ্যের মধ্যে ডেঙ্গির তথ্য নিয়ে চাপানউতর চলে। এ বছরেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত রাজ্যের তরফে কোনও তথ্য কেন্দ্রের কাছে পাঠানো হয়নি বলে অভিযোগ। আর তার জেরেই ন্যাশনাল ভেক্টর বোর্ন ডিজিজ-এর ওয়েবসাইটে পশ্চিমবঙ্গের ডেঙ্গি সংক্রান্ত কোনও তথ্য থাকত না। যদিও অক্টোবরের শেষে রাজ্যের তরফে তথ্য পাঠানো হয়েছে। কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রকের একাংশ মনে করছে, পশ্চিমবঙ্গের ডেঙ্গি পরিস্থিতি আরও ভয়ানক। বিশেষত ডেঙ্গিতে মৃত্যুর তথ্য নিয়ে একাধিক প্রশ্ন থাকছে। কিন্তু তার পরেও কেরল, কর্ণাটকের মতো ডেঙ্গিপ্রবণ রাজ্যের তুলনায় ডেঙ্গি আক্রান্তের নিরিখে পশ্চিমবঙ্গ দেশের মধ্যে প্রথম স্থান পেল। যা রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিচ্ছে বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    শীতকালেও থাকবে ডেঙ্গির প্রকোপ? (Dengue)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশের আশঙ্কা, এ বছর শীতকালেও ডেঙ্গি (Dengue) দাপট দেখাবে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, অক্টোবরের শেষে সাধারণ ডেঙ্গির দাপট কমে। নভেম্বর মাসে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই কমতে থাকে। কিন্তু এ বছর নভেম্বরের মাঝামাঝিতেও ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক। তাই আশঙ্কা করা যায়, ডেঙ্গি সংক্রমণ হবে। শীতেও রেহাই পাওয়া যাবে না। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রশাসনিক তৎপরতা জরুরি। ডেঙ্গিপ্রবণ এলাকাতে লাগাতার কাজ জরুরি। পরিষ্কারের পাশপাশি ডেঙ্গি যাতে ছড়াতে না পারে, সে নিয়ে লাগাতার কাজ করতে হবে। তা না হলে রাজ্য জুড়ে ডেঙ্গি আরও প্রবল শক্তিশালী হয়ে উঠবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: রাস্তা আটকে চাঁদা আদায়! প্রতিবাদ করতে গিয়ে মাথা ফাটল অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের

    Jalpaiguri: রাস্তা আটকে চাঁদা আদায়! প্রতিবাদ করতে গিয়ে মাথা ফাটল অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজোর চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়াল জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ধূপগুড়ির আংরাভাসা এলাকায়। ক্লাবের ছেলেদের হাতে আক্রান্ত হন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) ওয়াংডেন ভুটিয়া ও তাঁর নিরাপত্তারক্ষী। পরে, বিশাল পুলিশ বাহিনী নামিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়। হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ ৩ জনকে গ্রেফতার করে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Jalpaiguri)  

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ধূপগুড়ির আংরাভাসা এলাকায় একটি ক্লাবে কালীপুজোর অনুষ্ঠান চলছিল। অভিযোগ, সেই সময় ক্লাবের সদস্যরা এশিয়ান হাইওয়েতে গাড়ি থামিয়ে চাঁদা তুলছিলেন। এর ফলে রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হয়। তাতে আটকে যায় জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) ওয়াংডেন ভুটিয়ার গাড়িও। তাঁর নিরাপত্তারক্ষী গাড়ি থেকে নেমে বিষয়টি দেখতে গেলে চাঁদা আদায়কারীরা তাঁর ওপর চড়াও হন। তাঁকে মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। এরপর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নিজে গাড়ি থেকে নেমে নিরাপত্তারক্ষীকে বাঁচাতে গেলে তাঁকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। মেরে তাঁর মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনার জেরে এলাক জুড়ে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়।

    কী বললেন আক্রান্ত পুলিশ আধিকারিক?

    জখম অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওয়াংডেন বলেন, বেশ কয়েকজন রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে টাকা তুলছিল। রাস্তায় যানজট হচ্ছে বলে আমার নিরাপত্তারক্ষী বিষয়টি দেখতে যান। ওরা তাঁকে মারধর করে। চোখের সামনে নিরাপত্তারক্ষীকে মারধর করতে দেখে আমি তাঁকে বাঁচাতে যাই। ওরা আমার উপর চড়াও হয়।

    জেলার পুলিশ সুপার কী বললেন?

    এই প্রসঙ্গে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলার পুলিশ সুপার খান্ডবহালে উমেশ গণপত বলেন,  রাস্তা আটকে চাঁদা আদায় করা অন্যায়। তারপর পুলিশ আধিকারিকের উপর চড়াও হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজেও তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Asansol: নতুন বছরের শুরুতে পাঁচটি স্টেশনকে ঢেলে সংস্কারের উদ্যোগ, তালিকায় কাদের নাম রয়েছে জানেন?

    Asansol: নতুন বছরের শুরুতে পাঁচটি স্টেশনকে ঢেলে সংস্কারের উদ্যোগ, তালিকায় কাদের নাম রয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতে আসানসোল (Asansol) ডিভিশনের পাঁচটি স্টেশনকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিল রেলমন্ত্রক। অমৃত ভারত প্রকল্পে এই উন্নয়নমূলক কাজ করা হবে। ইতিমধ্যে রেল মন্ত্রক অর্থ অনুমোদনও করেছে। আর সেই সব স্টেশনে কাজ শুরু হওয়ার পথে। নতুন করে পাঁচটি স্টেশনকে সংস্কার করার উদ্যোগ নেওয়ায় এলাকাবাসীও খুশি।

    ঢেলে সংস্কার করা হচ্ছে কোন পাঁচটি স্টেশন? (Asansol)

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ব রেলের আসানসোল (Asansol) ডিভিশনের আসানসোল, রানিগঞ্জ, অন্ডাল, পাণ্ডবেশ্বর এবং ঝাড়খণ্ডের কুমারডুবি-এই পাঁচটি স্টেশনের আধুনিকীকরণের কাজ নতুন বছরের গোড়া থেকে শুরু হবে। এর জন্য রেল মন্ত্রক প্রায় ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ইতিমধ্যেই আসানসোল স্টেশনে কাজ শুরু হয়েছে। শুরুতে অমৃত ভারত প্রকল্পে রানিগঞ্জ স্টেশনের নাম ছিল না। অথচ এই স্টেশন ১৮৫৫ সালে তৈরি হয়েছিল। হাওড়া থেকে ব্যান্ডেল পর্যন্ত রেল চালু হওয়ার পর তা সম্প্রসারণের কাজ বর্ধমান হয়ে রানিগঞ্জ পর্যন্ত হয়েছিল। তাই, এলাকার মানুষ, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সরব হন। রেল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন। পরে এই স্টেশনের নাম নথিভুক্ত করা হয়।

    কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করা হবে?

    রেল সূত্রে খবর, রানিগঞ্জে চলমান সিঁড়ি, লিফ্‌ট, আধুনিক যাত্রী প্রতীক্ষালয়, পাণ্ডবেশ্বরে সৌন্দর্যায়ন, অন্ডালে লিফ্‌ট, চলমান সিঁড়ি, ফুট ওভারব্রিজ তৈরি হবে। পাশাপাশি, পাণ্ডবেশ্বর লাগোয়া ঝাঁঝরা, সোনপুর বাজারি খনি থেকে রেলের রেকে প্রচুর পরিমাণে কয়লা পরিবহণ করা হয়। তাই পাণ্ডবেশ্বর স্টেশনটির পাশাপাশি এলাকার উন্নয়নেরও পরিকল্পনা রয়েছে রেলের। আর এই কাজের জন্য রানিগঞ্জের জন্য ৩৫ কোটি, পাণ্ডবেশ্বর স্টেশনের জন্য ২১ কোটি, অন্ডালের জন্য ২০ কোটি এবং কুমারডুবি স্টেশনের আধুনিকীকরণের জন্য ১৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

    রেল আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, প্রথম ধাপে আসানসোলের (Asansol) সঙ্গে বাকি চারটি স্টেশনের কাজও চলবে। নতুন বছরেই কাজ শুরু হবে। আসানসোল রেল ডিভিশনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হল কুমারডুবি। সেখানে নতুন স্টেশন ভবন, অত্যাধুনিক যাত্রী প্রতীক্ষালয়, দু’টি চলমান সিঁড়ি, লিফট তৈরি করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • International Relations: মধ্যপ্রাচ্যে সংকটের মধ্যেই বাইডেন-শি জিনপিং বৈঠক, লক্ষ্য সম্পর্কের স্থিতিশীলতা?

    International Relations: মধ্যপ্রাচ্যে সংকটের মধ্যেই বাইডেন-শি জিনপিং বৈঠক, লক্ষ্য সম্পর্কের স্থিতিশীলতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন এবং চিনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং মধ্যপ্রাচ্যে সংকট এবং তাইওয়ানের উত্তেজনার মধ্যেই সান ফ্রান্সিসকোতে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসতে চলেছেন। সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে উভয় দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে (International Relation) স্থিতিশীল করার বিষয় প্রাধান্য পাবে। সেই সঙ্গে ইজারায়েল-হামাস যুদ্ধকে প্রশমিত করার বিষয়ও আলোচানা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

    মার্কিন-চিনের সম্পর্কের স্থিতিশীলতা (International Relation)

    ভূ-রাজনীতির প্রেক্ষাপটে এটাও অনুমান করা হচ্ছে যে হামাসে বনাম ইজরায়েল যুদ্ধের বিষয় নিয়েও আলোচনা হতে পারে। উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইজরায়েলকে সমর্থন করেছে। আবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রসঙ্গে তাইওয়ানের সীমান্ত রেখায় চিনের গতিবিধি প্রবল হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে স্নায়ু যুদ্ধ ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি করেছে। তাই মার্কিন-চিনের বৈঠক কী বার্তা দেয় সেই দিকেই তাকিয়ে গোটা বিশ্ব। এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) শীর্ষ সম্মেলনের আগে এই বছর দুই নেতার সাক্ষাৎ হয়েছিল। এরপর ইন্দনেশিয়ার বালিতে জি-২০ সস্মলনে এই দুই রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। বিগত মাসগুলিতে মার্কিন বিদেশমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন এবং মার্কিন অর্থমন্ত্রী জ্যানেট ইয়েলেন বেজিংয়ে গিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ছিল চিনের সঙ্গে সংবাদের মাধ্যমে দুই দেশের উত্তেজনাকে (International Relation) প্রশমিত করা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাইবে চিনের সঙ্গে সামরিক বাহিনীর যৌথ সম্পর্কের অস্থিরতার দ্বন্দ্ব যেন ক্রমশ কেটে যায়। 

    আর্থিক সম্পর্কের গতি বাড়বে

    বেজিং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কের স্থিতিশীলতা (International Relation) চায়, কারণ মার্কিন বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসাকে চিনে আকৃষ্ট করতে আগ্রহী। দুই দেশের উত্তেজনা সত্ত্বেও, দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ৭৮৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ২০২২ সাল পর্যন্ত, চিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এফডিআই ছিল ১২৬.১ বিলিয়ন ডলার, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিনা বিনিয়োগ ছিল ২৬.৮৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র চিনকে আশ্বস্ত করেছে যে আমেরিকা তার জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা করতে চায়। পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্পর্ককে ছিন্ন করতে চায় না।

    মধ্যপ্রাচ্য সঙ্কট কী কাটবে?

    মধ্যপ্রাচ্য সঙ্কটকে কাটাতে বাইডেন কি চিনের মধ্যস্থতা চাইবেন ইরানকে বোঝাতে? কারণ ইজরায়েল-হামাসের যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পুরোপুরি উল্টো অবস্থানে মত পোষণ করে ইরান। সম্প্রতি চিনের সঙ্গে ইরানের বাণিজ্যিক সম্পর্ক (International Relation) অনেকটাই ভালো বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে এই মধ্য প্রাচ্যের সঙ্কটকে মোচন করতে বাইডেন-শি জিনপিং-এর বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন ওয়াকিবহলের একাংশ।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৬/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৬/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) নিজের অজান্তেই এমন কিছু কাজ করবেন, যাতে সকলের প্রীতি লাভ করবেন। 

    ২) কোনও বন্ধু আপনাকে ঠকাতে পারেন।     

    বৃষ

    ১) কর্মক্ষেত্রে সম্মান পাবেন। 

    ২) একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে।   

    মিথুন

    ১) বন্ধুদের জন্য অশান্তি হতে পারে। 

    ২) আগুন থেকে বিপদের আশঙ্কা।     

    কর্কট

    ১) অশান্তি থেকে সাবধান থাকা দরকার। 

    ২) ব্যবসায় বাড়তি লাভ হতে পারে।     
      
    সিংহ 

    ১) ব্যবসায় কাজের দায়িত্ব বাড়তে পারে।

    ২) নেশার প্রতি আসক্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।       

    কন্যা

    ১) লোকে দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে।

    ২) ব্যবসায় সমস্যা বাড়তে পারে।      

    তুলা 

    ১) দাম্পত্য জীবনে অশান্তির যোগ।

    ২) ব্যবসায় চাপ বাড়লেও আয় ভালই হবে।    

    বৃশ্চিক

    ১) অর্শের যন্ত্রণা বৃদ্ধি পেতে পারে। 

    ২) কাজের জন্য সুনাম বাড়তে পারে।    

    ধনু

    ১) ব্যবসার দিকে অশান্তি বাড়তে পারে।

    ২) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।

    মকর

    ১) শরীরে ব্যথা পাওয়ার জন্য ব্যবসার দিকে সময় দিতে পারবেন না।
     
    ২) স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নতির সময়।      

    কুম্ভ

    ১) চিকিৎসার জন্য খরচ নিয়ে চিন্তা।

    ২) বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদের যোগ রয়েছে।      

    মীন

    ১) স্ত্রীর কথায় বিশেষ ভাবে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

    ২) খেলাধুলায় নাম করার ভাল সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে।     

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share