Tag: Bengali news

Bengali news

  • Purba Medinipur: “রাজ্য পুরোপুরি অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে, মুক্ত করুন” কালীপুজোতে প্রার্থনা শিশিরের

    Purba Medinipur: “রাজ্য পুরোপুরি অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে, মুক্ত করুন” কালীপুজোতে প্রার্থনা শিশিরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের নিউ দিঘার (Purba Medinipur) এক কালীপুজোর উদ্বোধন করতে এসে রাজ্যের তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন কাঁথির সাংসদ শিশির অধিকারী। শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি ব্যবসায়ি কমিটির শ্রী শ্রী শ্যামপুজোর শুভ সূচনা করেন তিনি। দীপান্বিতা কালী পুজোর অনুষ্ঠানে শ্যামা মায়ের কাছে প্রার্থনা করে বলেন, “রাজ্য পুরোপুরি অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে। বাংলাকে অন্ধকার থেকে মুক্ত করুন।” পাশাপাশি সেনা কর্মীদের হাতে মানপত্র তুলে দিয়ে বিশেষ সম্মান প্রদান করেন এই দীপাবলির অনুষ্ঠানে।

    কী বললেন শিশির অধিকারী (Purba Medinipur)

    নিউ দিঘায় (Purba Medinipur) কালীপুজোর শুভ সূচনা করে সাংসদ শিশির অধিকারী বলেন, “মা আমাদের অন্ধকার থেকে মুক্ত করুন, আমাদের খারাপ অবস্থা থেকে উদ্ধার করুন। বাংলা এখন পুরোপুরি ডুবে গিয়েছে। যেদিকে দেখি সে দিকেই শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার। চোখ খুললেই শুধু চুরি আর চুরি। চাল চুরি, আটা চুরি, গম চুরি, ডাল চুরি রাজ্যে লাখ লাখ টাকা চুরির কথা উঠে আসছে। রেশন কার্ডেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। এমন দিনের কথা আমরা স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি। বাংলা ও বাঙালিরা এই চুরি এবং দুর্নীতি থেকে মুক্তি পাক। সকলের মঙ্গল কামনা করি। মা কালী সকলকে এই কু-প্রভাব অন্ধকার সময় থেকে মুক্ত করুন। সর্বত্র আলোর বর্ষণ হোক। এই দিঘায় ব্যবসায়ীরা আরও বাণিজ্য লাভ করুক। সকলের সমৃদ্ধি কামনা করি।”

    তৃণমূলের সাংসদ হয়েও দুর্নীতিতে সরব

    খাতায় কলমে কাঁথির (Purba Medinipur) সাংসদ হলেন শিশির অধিকারী। যদিও তিনি বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ। কিন্তু তবুও রাজ্য রাজনীতিতে শাসক দলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আগেও। তিনি শাসক দলের দ্বারা গণতন্ত্রহরণ, সন্ত্রাস, বোমাবাজি নিয়ে সরব হয়েছিলেন। গত পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর উত্তপ্ত হলে বারবার শাসক দলের খারাপ কাজকে সমর্থন করেননি। সম্প্রতি বোর্ড গঠনে অংশ নিলে তাঁর গাড়িতে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হামালা করে বলে অভিযোগ উঠেছিল। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দুর্নীতিগ্রস্থ দলের হয়ে ভোট প্রদান করেননি বলে জানা গিয়েছে। তৃণমূলের সামালোচনা করার জন্য দলের সঙ্গে দূরত্ব বৃদ্ধি হয়েছে। সেই সঙ্গে আরও একটি কারণ হল রাজ্য বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারীর বাবা তিনি। আর এই পরিচয়টাও তৃণমূলের সর্বোচ্চ নেত্রীর কাছে প্রধান মাথা ব্যথা।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    সাংসদ শিশির অধিকারীর এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরি (Purba Medinipur) বলেন, “শিশির বাবুর অনেক বয়স হয়েছে। তাঁর জীবন এখন অন্ধকারে নিমজ্জিত। মাথা ঠিক নেই তাঁর। আর তাই সরকারের বিরুদ্ধে এই সব কিছু বলছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pollution in Kolkata: কালীপুজোর রাতে শব্দবাজির তাণ্ডবে অতিষ্ঠ শহরবাসী, বাতাসেও মিশল বিষ

    Pollution in Kolkata: কালীপুজোর রাতে শব্দবাজির তাণ্ডবে অতিষ্ঠ শহরবাসী, বাতাসেও মিশল বিষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজোর রাত যত বাড়ল ততই চলতে থাকল শহরে শব্দবাজির তাণ্ডব (Pollution in Kolkata)। দুর্গাপুজো থেকেই শুরু হয়েছিল শব্দবাজির দাপট, লক্ষ্মী পুজোতেও তা অব্যাহত ছিল। কালীপুজোতে যে একই তাণ্ডব চলতে পারে সে আশঙ্কা ছিলই, তবে প্রশ্ন উঠছে তার পরেও প্রশাসনিক মহল থেকে কেন কোনও রকমের কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হল না? শব্দবাজির তাণ্ডবে অতিষ্ঠ হন পুরো শহরবাসী।

    বাতাসে মিশছে বিষ

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন,  বাজি থেকে ভয়ানকভাবে বেড়েছে দূষণের (Pollution in Kolkata) পরিমাণও। বাতাসে মিশছে বিষ। হিসাব বলছে, কালীপুজোর রাত ১১টা পর্যন্ত সব থেকে অবস্থা খারাপ ছিল বালিগঞ্জের। বাতাসের দূষণকণা এবং বিভিন্ন রাসায়নিকের পরিমাপ মাপা হয় পিএম-২.৫ এর মাধ্যমে। দেখা যাচ্ছে রাত্রি আটটায় বালিগঞ্জে পিএম-২৫ এর মান প্রতি ঘনমিটারে ছিল ১৫০। রাত ৯টায় তা বেড়ে হয় ৩৮০। রাত ১০টায় তা দাঁড়ায় ৪৩২। রাত ১১টায় সেই মান দাঁড়ায় ৪৩৮। অন্যদিকে, হাওড়া জেলার ঘুসুড়ির ছবি বালিগঞ্জকেও ছাপিয়ে গিয়েছে। রাত ১১ টায় ৫০০ ছুঁয়েছে পিএম-২.৫ এর মান। হাওড়ার বেলুড়ের অবস্থাও খারাপ। রাত এগারোটায় পিএম-২.৫ এর মান ৫০০তে পৌঁছায়। অর্থাৎ পিএম-২৫ এর মানের মাধ্যমে সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে কীভাবে কালীপুজোর রাতে (Pollution in Kolkata) বাতাসে বিষাক্ত রাসায়নিক কণা কত অল্প সময়ে, কত বেশি পরিমাণে মিশেছে। সারা রাজ্যের চিত্রটাই কম বেশি একই, উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়ি, দক্ষিণবঙ্গের দুর্গাপুর, আসানসোলের মতো শহরেও বাতাসে বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ মিশেছে।

    কী বলছেন বাজি কারিগররা?

    দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ যে পরিসংখ্যান (Pollution in Kolkata) দিচ্ছে, তাতে দেখা যাচ্ছে শব্দের তাণ্ডব উঠেছে ৮৫.৪ ডেসিবেলে। সাধারণভাবে এই মান থাকার ৬৫ ডেসিবেলের মধ্যে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, কলকাতার বেশিরভাগ এলাকা থেকেই অভিযোগ আসতে শুরু করে কালীপুজোর রাতে। প্রতিটি এলাকার বাসিন্দারাই শব্দবাজির তাণ্ডবের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। এদিকে বাজির আগুনে ট্রাক পুড়ে যাওয়ার ঘটনাও সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, কামালগাজিতে সার্দান বাইপাসের নিচে পার্কিং করা ছিল একটি ট্রাক। হঠাৎ বাজির আগুনে এসে লাগে ট্রাকের ত্রিপলে এবং সেখানে আগুন ধরে যায়। বাজি সংগঠনের পক্ষ থেকে, সারা বাংলা আতসবাজি উন্নয়ন সমিতির চেয়ারম্যান বাবলা রায় জানিয়েছেন, আগে বাজি তৈরীর প্রধান উপাদান ছিল বেলিয়াম বা সোডা, গন্ধক এবং কাঠকয়লা। তবে এখন ঐ বেরিয়াম বা সোডার পরিবর্তে এক ধরনের বিশেষ কেমিক্যাল ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। এই বেরিয়াম ছাড়া শব্দবাজিকেই সবুজ বাজি বলা হয়। সবুজবাজিতে দূষণের মাত্রা ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত কমানো যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের গাছ চুরি হাতেনাতে পাকড়াও! ক্ষোভ প্রকাশ সুকান্তর

    Dakshin Dinajpur: রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের গাছ চুরি হাতেনাতে পাকড়াও! ক্ষোভ প্রকাশ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাতের অন্ধকারে চোখে ধুলো দিয়ে বহু প্রাচীন সরকারি গাছ কেটে বিক্রির অভিযোগ তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীর বিরুদ্ধে। হাতেনাতে পাকড়াও করে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের। এই ঘটনাকে ঘিরে তুমুল উত্তেজনা ছড়ায় বালুরঘাটের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কালাইবাড়ি এলাকায়। ঘটনার পরেই উদ্ধার হওয়া প্রায় লক্ষাধিক টাকা মূল্যের গাছের গুড়িগুলি পঞ্চায়েত অফিসের সামনে এনে, বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) থানার পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন গ্রামবাসীরা। এই গাছের পাচার নিয়ে শাসক দলকে তীব্র আক্রমণ করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    গাছ চুরির অভিযোগ (Dakshin Dinajpur)

    দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রের খবর, ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কালাইবাড়ি এলাকায় রাতে দুটি গাছ বোঝাই ভুটভুটিকে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরতে দেখে স্থানীয়রা। যা নিয়ে কিছুটা সন্দেহ হতেই গাছের গুড়ি বোঝাই ভুটভুটি দুটিকে আটক করে স্থানীয়রা। এরপর চলে ভুটভুটি চালকদের ঘেরাও করে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভও। ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছে ভুটভুটি বোঝাই গাছের গুড়িগুলিকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে বালুরঘাট থানার পুলিশ। বিক্ষোভকারী গ্রামবাসীদের অভিযোগ, কালাইবাড়ি সংসদের স্থানীয় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী সঞ্জয় দাস গোপনে সরকারি ওই গাছগুলি হিলির তিওড়ের এক গাছ বিক্রেতার কাছে ৩২ হাজার টাকা দিয়ে বিক্রি করেছে। এদিন হাতেনাতে ধরা পড়তেই ওই পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীর বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ উগড়ে দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সেই সঙ্গে দাবি তোলা হয় গ্রেফতারিরও। যদিও এই ঘটনার কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যা জ্যোৎস্না দাস।

    গ্রামবাসীর বক্তব্য

    স্থানীয় (Dakshin Dinajpur) ভুটভুটি চালক বলেন, “পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী সঞ্জয় দাস ৩২ হাজার টাকার বিনিময়ে গাছগুলি বিক্রি করেছেন। যেগুলি কাঠ মালিকের নির্দেশে তিওড়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।” আবার গাছ পাচার বিষয়ে গ্রামবাসীরা বলেন, সরকারি গাছগুলি কার্যত পঞ্চায়েতকে অন্ধকারে রেখে পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী গোপনে বিক্রি করে দিয়েছে। যেগুলি তারা হাতেনাতে ধরে ফেলেছেন। যার বাজার মূল্য প্রায় একলক্ষ টাকার কাছাকাছি।”

    কী বললেন সুকান্ত?

    তৃণমূলের গাছ পাচার বিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ (Dakshin Dinajpur) সুকান্ত মজুমদার তৃণমূলকে আক্রমণ করে বললেন, “তৃণমূলের পুরো দলটাই চোর। তৃণমূলের এক সদস্যার বর গাছ চুরি করে বিক্রি করতে চেয়েছিল। আমাদের কর্মীরা জানতে পেরে সেই গাছের গুড়িটিকে আটকায়। সেই সঙ্গে পুলিশ-বনদপ্তরকে খবর দিলে তাঁরা গাছের গুড়িটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। কিন্তু তৃণমূল সদ্যসার বর আমাদের এক কর্মীকে মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। আমরা এর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেবো।”

    একই ভাবে ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপির উপপ্রধান শিবু সরকার বলেন, “গাছগুলো সরকারি গাছ। পুলিশ তদন্ত করে চোরদের গ্রেফতার করুক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন অযোধ্যায়, ‘স্বর্গীয়-অবিস্মরণীয়’ লিখে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন অযোধ্যায়, ‘স্বর্গীয়-অবিস্মরণীয়’ লিখে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসার পর ২০১৭ সাল থেকেই দীপাবলিতে রামনগরীকে বিশেষভাবে প্রদীপের আলোয় সাজিয়ে তোলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। চলতি বছরের দীপাবলি অযোধ্যায় একটু বিশেষ, তার কারণ দু মাস পরেই উদ্বোধন হতে চলেছে রামমন্দিরের। গত বছরের সমস্ত রেকর্ডকে ভেঙে এ বছর অযোধ্যা সেজে উঠেছিল ২২ লাখ প্রদীপের আলোয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ছাড়াও ৫৪ টি দেশের ৮৮ জন কূটনীতিক সামিল হয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে। হাজির ছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। অযোধ্যায় দীপাবলি পালনের ছবি নিজের ‘এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লক্ষ লক্ষ প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের এই দৃশ্যকে ‘আশ্চর্যজনক’, ‘স্বর্গীয়’ এবং ‘অবিস্মরণীয়’ এই সমস্ত বিশেষণের ভূষিত করেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) লেখেন,  “এর থেকে উদ্ভূত শক্তি ভারতজুড়ে নতুন উদ্যম ও উদ্দীপনা ছড়িয়ে দিচ্ছে। আমি প্রার্থনা করছি, ভগবান শ্রীরাম সমস্ত দেশবাসীর মঙ্গল করুন এবং আমার পরিবারের সকল সদস্যকে অনুপ্রাণিত করুন।”

    ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’ স্থান পেয়েছে অযোধ্যার প্রদীপ প্রজ্জ্বলন

    তথ্য বলছে, ২০১৭ সালে অযোধ্যায় প্রজ্জ্বলিত হয়েছিল ৫১ হাজার প্রদীপ। ২০১৯ সালে প্রদীপের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ লাখ ১০ হাজার। ২০২০ সালে ৬ লাখ, ২০২১ সালে প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত হয় ৯ লাখ, ২০২২ সালে ১৭ লাখ। চলতি বছরে ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন হল অযোধ্যায়। অযোধ্যার এই নয়া রেকর্ড স্থান পেয়েছে ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’।

    দীপাবলিতে হিমাচলে হাজির প্রধানমন্ত্রী

    অন্যদিকে, চলতি বছরের দীপাবলিতে হিমাচল প্রদেশের লেপচায় হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই দেশের সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করেন নমো (Narendra Modi)। এদিন হিমাচল প্রদেশের লেপচায় পৌঁছানোর পরেই প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করেন। সেখানে তিনি সেনা জওয়ানদের সঙ্গে ছবিও পোস্ট করেছেন। ওই ট্যুইটে দেখা যাচ্ছে, সেনার উর্দি পড়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলছেন। গত বছরই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়, তাতে দেখা যায়, এক জওয়ান দীপাবলির পুণ্যলগ্নে প্রধানমন্ত্রীকে গান গেয়ে শোনাচ্ছেন এবং পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উৎসাহ দিচ্ছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ১৩/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ১৩/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) আত্মীয় বা প্রতিবেশীর কাছ থেকে সুসংবাদ পাবেন।

    ২) বিরোধীরা আপনার বিরুদ্ধে কোনও রণনীতি তৈরি করবে।    

    বৃষ

    ১) সন্ধ্যাবেলা জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কোথাও ঘুরতে যাবেন।

    ২) আধিকারিকের সঙ্গে মতভেদ হতে পারে। 

    মিথুন

    ১) পারিবারিক কলহ পুনরায় মাথা চাড়া দেবে। যার ফলে আপনারা চিন্তিত হবেন। 

    ২) বিরোধীরা আপনার উন্নতি দেখে ঈর্ষান্বিত হবেন।    

    কর্কট

    ১) সন্ধ্যা নাগাদ জীবনসঙ্গীকে শপিংয়ে নিয়ে যেতে পারেন।

    ২) পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।   
      
    সিংহ 

    ১) সন্তানের ভবিষ্যৎ সংক্রান্ত কোনও বড়সড় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে ভাইয়ের পরামর্শের প্রয়োজন হবেনা।

    ২) প্রেম জীবনে বাণী কঠোর হতে দেবেন না।    

    কন্যা

    ১) পরিবারে অবসাদপূর্ণ পরিবেশ থাকবে।

    ২) বয়স্ক ব্যক্তির সঙ্গে তর্ক হতে পারে।    

    তুলা 

    ১)  ছাত্রছাত্রীদের পছন্দমতো সাফল্য লাভের জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ ধর্মীয় কাজে মনোনিবেশ করবেন।  

    বৃশ্চিক

    ১) ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় আগত সমস্ত বাধা সমাপ্ত হবে।

    ২) শ্বশুরবাড়ির কোনও সদস্যের সঙ্গে বিবাদ চললে তার সমাধান হবে।    

    ধনু

    ১) ভেবেচিন্তে যে কোনও কাজ করুন।

    ২) পরিজনদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবেন।

    মকর

    ১) দিনের অধিকাংশ সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাবার্তায় কাটিয়ে দেবেন।
     
    ২) কোনও পদক্ষেপ করার আগে মা-বাবার সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।    

    কুম্ভ

    ১) সন্তানের ভবিষ্যৎ সংক্রান্ত সুসংবাদ পেতে পারেন। যার ফলে আপনার মনোবল বাড়বে।

    ২) লগ্নির পরিকল্পনা করে থাকলে তার জন্য দিন ভালো।     

    মীন

    ১) আজ নিজের মায়ের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    ২) প্রেম জীবনে প্রিয় মানুষের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে পারেন।   

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোঁয়াড় উডবার্ন ওয়ার্ডে যেতে চাইছেন বালু” কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোঁয়াড় উডবার্ন ওয়ার্ডে যেতে চাইছেন বালু” কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খেজুরির বাঁশগোড়া বাজার কমিটি আয়োজিত “শ্রীশ্রী কালীপুজো ও দীপাবলি” উৎসবের শুভ সূচনা করে সকলের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক তথা রাজ্যের বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বালুর শরীর খারাপ প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোঁয়াড় এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ডে যেতে চাইছেন।” পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে তিনি আরও বলেন, “সনাতনকে রক্ষা করতে পারলেই আমাদের উদ্বাস্তু হতে হবে না।”

    বালুকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক নিজের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আজ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “আমি মারা যাবো, অবস্থা খুব খারাপ।” এরপর বালুর শরীর খারাপ প্রসঙ্গে  শুভেন্দু বলেন, “এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ড হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোঁয়াড়। সেখানেই যেতে চাইছেন। ওখানে গেলে আদর-যত্ন ভালো পাবেন। আর এই জন্যই এমন করছেন। ওসব নাটক ছাড়া কিছুই নয়। ওঁর কিচ্ছু হয়নি।”

    খেজুরি নিয়ে কী বলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    খেজুরিতে কালীপুজোর শুভ সূচনা করে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “২০১০ সালে তৎকালীন সিপিএমের হার্মাদরা মানুষের গণতন্ত্রকে লুট করে গোটা খেজুরিতে সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করে দিয়েছিল। সেই দিন আমি এলাকার রাস্তায় নেমে পদযাত্রা করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের চোর-গুন্ডারা সনাতন ধর্মের উপর আক্রমণ করলে মানুষের পাশে দাঁড়াবো। পুজো উদ্যোগতাদের বলব বাজারের খুচরো ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্সের টাকা যেন বৃদ্ধি না করা হয়। রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী ২ কোটি বেকার তৈরি করেছেন। এই রাজ্যের প্রায় ৫০ লাখ মানুষ অন্য রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে পরিযায়ী শ্রমিক হয়েছেন।”

    সনাতন ধর্ম নিয়ে কী বলেন শুভেন্দু?

    কালীপুজোর উদ্বোধন করে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সনাতন ধর্মকে বারবার অপমান করেছেন। দুর্গাপুজোয় দেবী পক্ষের আগেই উদ্বোধন করে হিন্দু ধর্মের সম্মানহানি করেছেন তিনি। মন্ত্রের পাঠ এবং উচ্চারণ ভুল করে বিকৃত করছেন। তথাকথিত সেকুলারদের সনাতন ধর্মের উপর আক্রমণ করার সুযোগ করে দেন মাননীয়া। তাই বঙ্গে ভারতীয় সনাতনী মূল্যবোধ গীতা, উপনিষদ, বেদ, রামায়ণ, মহাভারতকে রক্ষা করতে হবে। ধর্মকে রক্ষা না করলে, ধর্মও মানুষকে রক্ষা করবে না।

    সনাতন ধর্ম রক্ষা এবং উদ্বাস্তু নিয়ে শুভেন্দু বলেন, “আফগানিস্তানে তালিবান শাসন চলছে। যাঁরা ধর্ম সংরক্ষণ করেছেন তাঁদের অনেককেই ভারতে পুনর্বসতি দেওয়া হয়েছে। আর যাঁরা ধর্ম ত্যাগ করেছেন তাঁদেরকে ধর্মও ত্যাগ করেছে। তাই এই কার্তিক মাসে আমাদের হিন্দু সনাতনী ভাবনার মূল্যবোধকে রক্ষা করতে হবে। দামোদর মাস, হরিনাম, বৈষ্ণব ভোজন, পূজা-পার্বণ করতে হবে। সেই সঙ্গে সনাতনীদের উপর আক্রমণ হলে সকলকে একত্রিত হতে হবে। এই কাজ করতে পারলেই ভারত কখনও ইউক্রেন, প্যালেস্টাইন বা লেবাবান হবে না। তাই আমরা সনাতনকে রক্ষা করলেই আর উদ্বাস্তু হবো না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,  এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: ‘কেষ্ট’ বিহনে উধাও জাঁকজমক, সোনার বদলে মায়ের গায়ে ইমিটেশনের গয়না!

    Anubrata Mondal: ‘কেষ্ট’ বিহনে উধাও জাঁকজমক, সোনার বদলে মায়ের গায়ে ইমিটেশনের গয়না!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূম জেলার বেতাজ বাদশা ছিলেন তিনি (Anubrata Mondal)। ফলে তাঁর কালীপুজোয় যে কেমন জাঁকজমক হবে, তা বলাই বাহুল্য। বাস্তবে হতও তাই। আসলে পুজোটা হত বীরভূমে তৃণমূলের জেলা কার্যালয়ে। কিন্তু জেলার লোক জানতেন, এই পুজোর সর্বেসর্বা একজনই, তিনি আর কেউ নন, তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল, মানে ‘কেষ্টদা’। শোনা যায়, প্রায় ৩০০ ভরি সোনার গয়না দিয়ে সাজানো হত মাকে। এমনকি ২০২১ সালে নাকি মায়ের গায়ে উঠেছিল ৫৬০ ভরি সোনার গয়না, যার বাজারমূল্য ছিল আড়াই কোটি টাকার মতো। পুজোর জাঁকজমকও ছিল দেখার মতো। শুধুমাত্র মায়ের সাজ দেখতেই দলে দলে মানুষ ভিড় জমাতেন এই পুজোয়।

    গরু পাচার কাণ্ডে তিনি এখন তিহার জেলে বন্দি। স্বাভাবিকভাবে কেষ্টহীন অবস্থায় এবার পুজোয় কেমন আড়ম্বর হবে, তা নিয়ে জেলার রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা ছিল। দেখা গেল, কেষ্ট নেই, জাঁকজমকও নেই। সবচেয়ে বড় কথা, সোনার বদলে মায়ের গায়ে উঠেছে ইমিটেশনের গয়না!

    অনুব্রতর সময় কেমন ছিল পুজো(Anubrata Mondal)

    তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, আশির দশকের শেষের দিকে কেষ্টর (Anubrata Mondal) হাত ধরে এই পুজো শুরু হয়। তবে, তখন খুব বেশি জাঁকজমক হত না। তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পুজোর আড়ম্বর ক্রমশ বাড়তে শুরু করে। যদি দিন গিয়েছে, জেলা তথা রাজ্য রাজনীতিতে কেষ্টর জমি ততই শক্ত হয়েছে। আর ফি বছর মায়ের পুজোর জাঁকজমক তত বেড়েছে। ২০২০ সালে মাকে সোনার মুকুট, বাউটি, বাজুবন্ধন, কানের দুল, গলার হার, হাতের আংটি, কোমর বিছে মিলিয়ে প্রায় ৩০০ ভরির বেশি সোনার গয়নায় সাজানো হয়েছিল। গত বছর গরু পাচার মামলায় অনুব্রত সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই পরিস্থিতি বদলে যায়। এবারও আর পুজোতে তিনি থাকতে পারবেন না। ফলে, পুজোর সেই আড়ম্বরও এবার অনেকটাই ম্লান। দলীয় কার্যালয়ে থাকা মা কালীর বিপুল পরিমাণ গয়নাও তদন্তকারীদের নজরে রয়েছে বলে সূত্রের খবর। সেই গয়না দিয়েছিলেন যে ব্যবসায়ী, তাঁকেও আগে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা।

    কী বলছেন তৃণমূলের নেতারা?

    তৃণমূল নেতারা বলছেন, এবার মায়ের গায়ে দু-একটা সোনার গয়না থাকবে, বাকিটা ইমিটেশন। তাঁরা স্বীকার করছেন, তাঁদের দাদা (Anubrata Mondal) থাকলে পুজোয় যে আমেজ থাকত, দাদাবিহীন পুজোয় তা নেই। তাছাড়া ওই সব সোনার গয়না দাদা নাকি নিজে হাতে মাকে পরিয়ে দিতেন। তাই নাকি এবার গয়নায় কাটছাঁট। তাঁরা এও বলছেন, সবার মনও নাকি ভালো নেই। যদিও বিরোধীরা আড়ালে বলতে ছাড়ছেন না, আসলে এবারও যদি মায়ের গায়ে ওই বিপুল সোনার গয়না ওঠে, তাহলে তা তদন্তকারী সংস্থার নজর এড়াবে না। সেই গয়নারও খোঁজখবর শুরু হয়ে যাবে। আরও জোরদার হবে প্রভাবশালী তত্ত্ব। অগত্যা…

    বীরভূম জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় একটি সংবাদ মাধ্যমে দাবি করেছেন, এবার মা কালীকে তাঁরা প্রায় ৭০ ভরি সোনার গয়না পরিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: ৪ দিনের জেল হেফাজত বালুর, মন্ত্রীর নির্দেশেই ৩ সংস্থার ডিরেক্টর হন স্ত্রী ও কন্যা, দাবি ইডির

    Ration Scam: ৪ দিনের জেল হেফাজত বালুর, মন্ত্রীর নির্দেশেই ৩ সংস্থার ডিরেক্টর হন স্ত্রী ও কন্যা, দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতে পাঠানো হল প্রাক্তন খাদ্য মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে। প্রসঙ্গত, রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে (Ration Scam) গ্রেফতারের পরে ১৪ দিনই ইডি হেফাজতে ছিলেন বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়। এদিন জ্যোতিপ্রিয়র আইনজীবী আদালতে জামিনের আবেদনও জানাননি তাঁর মক্কেলের। তবে মন্ত্রীর স্বাস্থ্যের যে অবনতি হয়েছে তা এদিন দাবি করেন জ্যোতিপ্রিয়র আইনজীবী। অন্যদিকে ইডির দাবি, জেরার মুখে জ্যোতিপ্রিয় স্বীকার করেছেন ৩ সংস্থার ডিরেক্টর পদে তাঁর স্ত্রী ও কন্যাকে তিনিই বসিয়েছিলেন।

    আদালতে কী বললেন ইডির আইনজীবী?

    প্রসঙ্গত, ১৪ দিনের ইডি হেফাজতের পর জ্যোতিপ্রিয়কে আগামী সোমবার আদালতের সামনে হাজির করানোর কথা ছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার। তবে ঠিক তার একদিন আগে রবিবারই তাঁকে পেশ (Ration Scam) করা হয় আদালতে। এখানেই কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডির আইনজীবী জানান, জ্যোতিপ্রিয়র নির্দেশেই তাঁর স্ত্রী এবং কন্যাকে তিনটি সংস্থার ডিরেক্টর করা হয়েছিল। তদন্তকারী সংস্থার কাছে একথা স্বীকারও করেছেন মন্ত্রী। অন্তত এমনটাই দাবি ইডির আইনজীবীর। এর পাশাপাশি ওই তিন সংস্থা যে জ্যোতিপ্রিয় নিজেই চালাতেন একথাও স্বীকার করেছেন মন্ত্রী। ইডির মতে, জ্যোতিপ্রিয়কে এখনও জেরা করা বাকি রয়েছে। কারণ বেশ কিছু বিষয় এখনও তদন্তে উঠে আসতে পারে বলে ধারনা কেন্দ্রীয় সংস্থার। তাই পরবর্তী জেরা তারা জেলে গিয়েই করতে চায়। এদিন ইডির আইনজীবী আদালতে বলেন, ‘‘আমরা জানি কী করতে হবে। অভিযুক্ত রাজনৈতিক ভাবে প্রভাবশালী। তাই তদন্ত সংক্রান্ত কোনও তথ্য বাইরে এলে সমস্যা হবে। আমরা বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি। সে বিষয়ে মন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ (Ration Scam) করা প্রয়োজন।’’

    কী জানাল আদালত?

    আদালত এদিন জানিয়েছে, রবিবার বাড়ির দেওয়া খাবারই খেতে পারবেন মন্ত্রী। তবে বেসরকারি হাসপাতালের তরফে মন্ত্রীকে যে ডায়েট মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তা জেলে পাওয়া যাবে কিনা সে রিপোর্ট সোমবারই দেবেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এদিন ইডি আধিকারিকরা স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য মন্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে যাওয়ার পথে সংবাদমাধ্যমের সামনে বিড়বিড় করে মন্ত্রীকে (Ration Scam) বলতে শোনা যায়, ‘‘আমি মরে যাব, অবস্থা খুব খারাপ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: বিজয়া সম্মেলনে তৃণমূলের গোষ্ঠদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! বিস্ফোরক হুমায়ুন কবীর

    Murshidabad: বিজয়া সম্মেলনে তৃণমূলের গোষ্ঠদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! বিস্ফোরক হুমায়ুন কবীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুরে তৃণমূল জেলা সভাপতির বিজয়া সম্মেলনে গরহাজির ছিলেন একাধিক দলের বিধায়ক। অসুস্থতার কথা বলে অনুপস্থিত ছিলেন জেলার সাংসদ। অবশ্য জেলার তৃণমূলের একাংশের নেতা-কর্মীদের বক্তব্য এই অনুপস্থিতি এক প্রকার অজুহাত ছিল। তবে এই প্রসঙ্গে বিস্ফোরক হলেন ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। তিনি তৃণমূলের জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে বলেন, “ওঁকে জেলা সভাপতি বলে মনেই করিনা।” এই ঘটনায় মুর্শিদাবাদে ফের একবার গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে এলো।

    প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল (Murshidabad)

    তৃণমূল দলের কেন্দ্রীয় স্তর থেকে স্পষ্ট নির্দেশ ছিল দলের প্রত্যেক ব্লক স্তর পর্যন্ত দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিজায় সম্মেলন করতে হবে। বিধায়ক, ব্লক সভাপতি, অঞ্চল সভাপতি, টাউন সভাপতি, ওয়ার্ডের সভাপতি এবং অঞ্চলের নেতাদের এই বিজায়র সম্মলনে যোগদান করতে হবে। এখনও পর্যন্ত মুর্শিদাবাদ জেলায় মোট ২৭ টি বিজয়া সম্মেলনের অনুষ্ঠান হয়। গতকাল শনিবার ছিল বহরমপুরে বিজায় সম্মেলন কিন্তু এই অনুষ্ঠানে তৃণমূল জেলা সভাপতি শাওনি রায়, রাজ্য সহ-সভাপতি মইনুল হাসান উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু বিজয়া সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন না নওদার (Murshidabad) বিধায়ক শাহিনা মমতাজ এবং ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। ফলে জেলায় ফের একবার হুমায়ুন কবীর বনাম শাওনি রায়ের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে।

    কী বললেন হুমায়ুন?

    বিজায় সম্মলনে উপস্থিত না থাকার কারণ হিসাবে তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন, জেলার (Murshidabad) সভাপতি শাওনি রায়ের বিরুদ্ধে বলেন, “জেলা সভাপতির সঙ্গে আমার সম্পর্ক একদম ভালো নয়। তাই আমি যাইনি। জেলা সভাপতিকে পরিবর্তন করার বিষয়ে দলকে জানিয়েছি। দল নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেবে। তবে ওঁকে আমি জেলার সভাপতি বলে মানেই করিনা”

    জেলা সভাপতির বক্তব্য

    অপর দিকে মুর্শিদাবাদের তৃণমূল জেলা সভাপতি দলের কোন্দলকে অস্বীকার করে শাওনি রায় বলেন, “গত নির্বাচনগুলি আমরা একসঙ্গে নির্বাচনে লড়াই করছি। দলের সাফল্যের মূলে অভ্যন্তরীণ সম্পর্ক বেশ ভালো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,  এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রতি বছর জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করেন প্রধানমন্ত্রী, এবার হাজির হিমাচলের লেপচায়

    Narendra Modi: প্রতি বছর জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করেন প্রধানমন্ত্রী, এবার হাজির হিমাচলের লেপচায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে মনমোহন সরকারকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সে বছর থেকেই জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলির উৎসব পালন করে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। এ বছরও তার ব্যতিক্রম দেখা গেল না। চলতি বছরের দীপাবলিতে হিমাচল প্রদেশের লেপচায় হাজির প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই দেশের সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করবেন নমো (Narendra Modi)। এদিন হিমাচল প্রদেশের লেপচায় পৌঁছানোর পরেই প্রধানমন্ত্রী  ট্যুইট করেন। সেখানে তিনি সেনা জওয়ানদের সঙ্গে ছবিও পোস্ট করেছেন। ওই ট্যুইটে দেখা যাচ্ছে, সেনার উর্দি পড়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলছেন। গত বছরই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়, তাতে দেখা যায়, এক জওয়ান দীপাবলির পুণ্যলগ্নে প্রধানমন্ত্রীকে গান গেয়ে শোনাচ্ছেন এবং পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উৎসাহ দিচ্ছেন।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    চলতি বছরের দীপাবলি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লেখেন, ‘‘আমাদের সাহসী নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করতে হিমাচল প্রদেশের লেপচায় এসেছি।’’ প্রসঙ্গত, লেপচা বর্ডার হল একেবারে চিন সীমান্তের কাছে।

    ২০১৪ সাল থেকে দীপাবলি কোথায় কোথায় পালন করেন প্রধানমন্ত্রী

    ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) দীপাবলি সিয়াচেনে উদযাপন করেছিলেন। ২০১৫ সালে দীপাবলির সময় পঞ্জাব সীমান্তে ছিলেন তিনি। ২০১৬ সালের দীপাবলিতে হিমাচল প্রদেশের চিন সীমান্তে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৭ সালের দীপাবলিতে প্রধানমন্ত্রীকে দেখা গিয়েছিল কাশ্মীরে। ২০১৮ সালের দীপাবলিতে উত্তরাখণ্ডে ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে জম্মু কাশ্মীরের রাজৌরিতে দীপাবলির উদযাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। ২০২০ সালে তিনি হাজির ছিলেন রাজস্থানের জয়সলমেরের লঙ্গেওয়ালাতে। ২০২১ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের নওসেরাতে হাজির ছিলেন মোদি। ২০২২ সালে দীপাবলির দিন কার্গিলে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share