Tag: Bengali news

Bengali news

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ০২/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ০২/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) মায়ের শরীর ভাল যাবেনা, চিকিৎসায় দিনভর ব্যস্ততা থাকবে।

    ২) পারিবারিক শান্তি তবে বজায় থাকবে। 

    বৃষ

    ১) লটারি কেটে নিজের ভাগ্য পরখ করতেই পারেন। অর্থ প্রাপ্তির যোগ রয়েছে। 

    ২) সংসারে নিজের কর্তব্য পালন করুন। দায়বদ্ধতা এড়ানোর ফলে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    মিথুন

    ১) পাওনা টাকা ফেরত পাওয়ার যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ২) কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজে অপরকে বিশ্বাস করতে পারেন, ঠকবেন না। 

    কর্কট

    ১) অতিরিক্ত তর্ক করবেন না কারও সঙ্গে। এতে বিপদে পড়তে পারেন।

    ২) কোনও সামাজিক কাজের উদ্যোগ নিতে পারেন।
      
    সিংহ 

    ১) আত্মীয়দের সঙ্গে বিবাদের সম্ভাবনা রয়েছে। খুব বুঝে শুনে কথা বলবেন।

    ২) সংযমী জীবন পালন করুন। অন্যথা সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

    কন্যা

    ১) নিজের ভুলের জন্য বাড়িতে অশান্তি হতে পারে, তাই সতর্ক থাকবেন।

    ২) ব্যবসার কাজে শ্রীবৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। 

    তুলা 

    ১) গাড়িচালক বা গাড়ি ব্যবসায়ীদের জন্য দিনটি খুব ভাল।

    ২) ব্যবসায় প্রচুর পরিশ্রম হতে পারে, এতে লাভের মুখ দেখবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসায় ভাল আয়ের যোগ রয়েছে আজ।

    ২) সমাজে সম্মানহানিও হতে পারে। সতর্ক থাকুন। 

    ধনু

    ১) সঙ্গীত পেশার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের বিপুল আয় বৃদ্ধির যোগ।

    ২) গৃহনির্মাণের দীর্ঘদিনের পরিকল্পনা বাস্তবে সফল হতে পারে।

    মকর

    ১) বাড়তি আয় করতে গিয়ে ঠকে যেতে পারেন। এরফলে লোকসান হওয়ায় মনঃকষ্ট।
     
    ২) অসৎ সঙ্গে পড়ে আজ অর্থক্ষতির যোগ রয়েছে। 

    কুম্ভ

    ১) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা একটু সাবধানে থাকবেন, বিবাদে জড়াতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় উদ্বেগ দেখা যাবে। সতর্কভাবে ব্যবসা করুন।

    মীন

    ১) আপনার কোনও ভাল কাজের জন্য নিকটাত্মীয়ের গৌরব বৃদ্ধি পেতে পারে। 

    ২) শত্রুর মোকাবিলা করতে পারবেন না।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jyotipriya Mallick: চালু না হওয়া গোডাউনে চালের বস্তা বোঝাই ট্রাক ঢুকত কার? বালুর জন্মভিটেয় বাকিবুর যোগ

    Jyotipriya Mallick: চালু না হওয়া গোডাউনে চালের বস্তা বোঝাই ট্রাক ঢুকত কার? বালুর জন্মভিটেয় বাকিবুর যোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাদ্যমন্ত্রী থাকার সময় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick) খাদ্য দফতরের গোডাউন তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। মন্ত্রীর নির্দেশ মতো তাঁর জন্মভিটে পূর্ব বর্ধমানের মন্তেশ্বর ব্লকে গোডাউন তৈরি হয়। কিন্তু, খাতায় কলমে সেই গোডাউন চালু হয়নি। তাতে কী হয়েছে, মাঝে মধ্যে গোডাউনে ট্রাক বোঝাই করে চালের বস্তা ঢুকত। কিছুদিন থাকার পর তা আবার বেরিয়ে যেত। কোথায় তা নিয়ে যাওয়া হত তা কেউ জানেন না। মন্ত্রী গ্রেফতার হওয়ার পর ওই ট্রাক বোঝাই চালের মালিক কারা ছিল তা নিয়ে এলাকাবাসী প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। এই গোডাউনে বাকিবুর রহমানের মাল মজুত থাকত কি না তা নিয়ে এলাকাজুড়ে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছে।

     ঠিক কী অভিযোগ? (Jyotipriya Mallick)

    খাদ্যমন্ত্রী (Jyotipriya Mallick) থাকাকালীন রেশনের চাল মজুতের গোডাউন তৈরি নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। অভিযোগ, কয়েক কোটি টাকা খরচ করে ৫ হাজার মেট্রিক টন ক্ষমতা সম্পন্ন সরকারি গোডাউনটি তৈরি হলেও চালু হয়নি এখনও। নতুন গোডাউন তৈরি হলেও কয়েক মাসের মধ্যে তার অবস্থা জীর্ণ হয়ে পড়ে। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে তৈরি হয়েছে এই গোডাউনটি বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।  জানা গিয়েছে, মন্তেশ্বর ব্লকের পুড়শুড়ি এলাকায় কয়েক বিঘা জমির উপর কয়েক কোটি টাকা সরকারি অর্থ খরচে তৈরি হয়েছে  এই রেশন সামগ্রী মজুতের বিশাল গোডাউন। এই গোডাউনে রেশনের  চাল মজুত করার কথা। আরও জানা গিয়েছে, ৫ হাজার মেট্রিক টন ক্ষমতা সম্পন্ন গোডাউনটি কয়েক বছর ধরে তৈরি করে পূর্ত দফতর।  ২০২৩ সালের মার্চ মাসে এই গোডাউনটি খাদ্য দফতরের হাতে হস্তান্তর হলেও এখনও চালু হয়নি। এর মধ্যেই রঙ চটা থেকে প্লাস্টার খসতে শুরু করেছে। গোডাউনে থাকা সাইনবোর্ড খুলে ভিতরে রাখা রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, গোডাউনে মাঝে মধ্যে ট্রাক বোঝাই করে চালের বস্তা আসত। এখন শুনছি, গোডাউন চালুই হয়নি। তাহলে ওই চালের বস্তাগুলি কাদের ছিল? গোডাউনের ইনচার্জ সুকান্ত মণ্ডল বলেন, চলতি বছরের মার্চ মাসে আমরা গোডাউনটি হাতে পেয়েছি। এখনও চালু হয়নি। তবে, গোডাউনে গাড়ি ঢোকার বিষয়ে তিনি কিছু বলতে চাননি।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি নেতা বলেন, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে গোডাউন তৈরি করা হয়েছিল। গোডাউন তৈরিতে কাটমানি খেয়েছেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick)। আমাদের এলাকায় মন্ত্রী থাকেন বলে আমরা গর্ব করতাম। এই মন্ত্রী এত দুর্নীতিগ্রস্ত তা ভাবতে পারছি না। আর অবাক হয়ে যাচ্ছি, গোডাউন চালু না হলেও কী করে সেখানে ট্রাকে করে চালের বস্তা আসত। এর পিছনে বাকিবুর জড়িত কি না তা তদন্ত করে দেখা দরকার।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূলের জেলা নেতা দেবু টুডু বলেন, বালু দাকে (Jyotipriya Mallick) চক্রান্ত করে গ্রেফতার করা হয়েছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। তিনি কোনও দুর্নীতি করেননি। আর গোডাউন নিয়ে বিরোধীরা যে সব অভিযোগ তুলছেন সবই ভিত্তিহীন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Singur: টাটার ভাঙা কারখানা থেকে লোহার রড, টিনের শেড, ক্যানাল পাইপ ইত্যাদি দেদার লুট! দায় কার?

    Singur: টাটার ভাঙা কারখানা থেকে লোহার রড, টিনের শেড, ক্যানাল পাইপ ইত্যাদি দেদার লুট! দায় কার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার ভাগ্যে আরও এক ‘টাটানগর’ গড়ে ওঠার স্বপ্ন দুরমুশ হয়ে গিয়েছিল ২০০৮ সালে। ন্যানো কারখানা, কার্যত জমি আন্দোলনের নিচে চাপা পড়ে গিয়েছিল। তারপর থেকে পশ্চিমবঙ্গে শিল্পের আর কোনও সম্ভাবনা লক্ষ্য করা যায়নি। ট্রাইবুনালের নির্দেশে সুদ সহ ক্ষতিপূরণের টাকা দিতে হবে মমতার সরকারকে। জমি বাঁচাও আন্দোলনের পর থেকেই নির্মীয়মাণ কারখানাকে মাঝ পথে ফেলে রেখে, নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছিল টাটা। সেই সময়ে সিঙ্গুরের (Singur) মাঠে পড়েছিল ভারী ভারী নির্মাণসামগ্রী। কোটি কোটি টাকার ছিল সরঞ্জাম। কিন্তু সব কেমন যেন স্রেফ উবে গেল! কিন্তু এই চুরি করল কারা?

    নির্মাণসামগ্রী লুটের অভিযোগ

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সিঙ্গুরের (Singur) এই জমিতে যে কারখানা নির্মাণ হওয়ার কথা ছিল, সেখানে ছিল কোটি কোটি টাকার সামগ্রী। এই সামগ্রী ব্যাপক ভাবে চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। লোহার রড, টিনের শেড, ক্যানাল পাইপ এবং ব্যবহার করার নানা যন্ত্রপাতি কার্যত লুট হয়েছে বলে দাবি এলাকার মানুষের।

    প্রশাসনের নিস্ক্রিয়তা

    স্থানীয় (Singur) সূত্রে জানা গিয়েছে যে এলাকায় চুরি ঠেকাতে পুলিশ তেমন ভাবে সক্রিয়তা দেখায়নি। এলাকার মানুষ প্রথম দিকে অভিযোগ জানিয়েছিলেন পুলিশকে। পুলিশ সেই মতো হাতে গোনা কয়েকটা সিসিটিভি লাগালেও, পরে সেগুলিকে খুলে নিয়ে চলে যায় চোরেরা। কিন্তু পুলিশ কোনও দোষীদের চিহ্নিত করে উঠতে পারেনি।

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    সিঙ্গুরে (Singur) এই নির্মাণ সামগ্রী চুরির ঘটনায় হুগলি জেলার বিজেপি যুবমোর্চার সদস্য সৌমিত্র পাখিরা শাসকদল তৃণমূলকে কটাক্ষ করে বলেন, “যখন রাজ্যে কারখানা নির্মাণ হওয়ার কথা ছিল, সেই সময় থেকেই নির্মাণসামগ্রী চুরি হতে শুরু করে। শিল্প চলাকালীন শ্রম চুরি হয়। রড, বালি, পাথর, কাঠ সব চুরি করে নিয়েছে তৃণমূলের নেতারা।”

    তৃণমূলের প্রতিক্রিয়া

    সিঙ্গুরে (Singur) তৃণমূল নেতা দুধকুমার ধারা বামেদের দিকে দোষ ঠেলে বলেন, “যত চুরি হয়েছে বাম আমলে। যে সময়ে চুরি হয়েছে সেই সময় রাজ্যের ক্ষমতায় সিপিএম ছিল। সব দায় তাঁদেরকেই নিতে হবে।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমূর্তির অধিষ্ঠান হবে সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনে, তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে

    Ram Mandir: রামমূর্তির অধিষ্ঠান হবে সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনে, তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে যে রামমন্দিরের (Ram Mandir) রামলালা বিরাজমান থাকবে ৮ফুট লম্বা এবং ৪ ফুট চওড়া সিংহাসনের ওপর। জানা গিয়েছে, মার্বেল পাথরের তৈরি এই সিংহাসনে থাকবে সোনার প্রলেপ দেওয়া। সূত্রের খবর, এই সিংহাসনটি বর্তমানে তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে এবং অযোধ্যা পৌঁছাবে আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে।

    ২২ ডিসেম্বর রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা, তার আগেই সম্পূর্ণ হবে মন্দির নির্মাণ

    প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ রামের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার (Ram Mandir) দিনক্ষণও স্থির করে ফেলেছে। আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। ওই দিনের অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ আমন্ত্রণ জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও। ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ জানিয়েছে, মন্দিরের নির্মাণ কাজ খুব দ্রুতগতিতেই চলছে। মনে করা হচ্ছে যে মন্দিরের নীচের তলার সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে ডিসেম্বর মাসের ১৫ তারিখের মধ্যেই। এই সময়ের মধ্যেই সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনও পৌঁছাবে অযোধ্যায়। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের ভিত্তিতেই অযোধ্যায় তৈরি হচ্ছে রামমন্দির। সুপ্রিম নির্দেশের পরেই তৈরি হয় ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট রামমন্দিরের ভূমি পূজন করেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি।

    ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ কী বলছে?

    ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ তৈরি হওয়ার আগে থেকেই সারাদেশের ভক্তরা শুধু অর্থই নয় সোনা এবং রূপোও দান হিসেবে দিয়েছেন। সোনা এবং রুপোর কয়েন এবং ইঁট দিতে দেখা গিয়েছে ভক্তদের। এই সমস্ত দানের জিনিস নিরাপদে রাখাটাও বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল বলে জানিয়েছেন ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর অন্যতম সদস্য অনিল মিশ্র। অনিল মিশ্রের কথায়, ‘‘রামমন্দিরের নীচের তলায় আশি শতাংশ কাজই সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। কর্মরত শ্রমিকের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে প্রয়োজন অনুসারে।’’ রামমন্দিরের মূলদ্বার তৈরির কাজও একেবারে শেষ মুহূর্তে বলেই জানা গিয়েছে। চলতি নভেম্বর মাসেই তা শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। প্রথম তলায় ১৯টি স্তম্ভ থাকবে। যার মধ্যে ১৭ টি স্তম্ভই বসানো হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fraud: চাকরির হাহাকার রাজ্যে, ধারদেনা করে ৫ লাখ টাকা দিয়ে প্রতারিত শিক্ষিত যুবক!

    Fraud: চাকরির হাহাকার রাজ্যে, ধারদেনা করে ৫ লাখ টাকা দিয়ে প্রতারিত শিক্ষিত যুবক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষিত ছেলেমেয়েদের হাতে এরাজ্যে কাজ নেই। আগে টাকার বিনিময়ে তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের ধরে কিছুটা সরকারি চাকরি হলেও নিয়োগ-দুর্নীতি সামনে আসতেই এখন সরকারি নিয়োগও খুব কম হচ্ছে। ফলে, ভালো চাকরি পাওয়ার আশায় শিক্ষিত অনেক বেকার ছেলেমেয়ে খপ্পরে পড়ে প্রতারণার (Fraud) শিকার হচ্ছেন। শুধু সরকারি নয়, টাকার বিনিময়ে বেসরকারি চাকরি পেতেও মরিয়া হয়ে উঠেছেন শিক্ষিত বেকার যুবকরা। এরকমই একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে এক যুবকের প্রায় ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠল। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড় থানা এলাকায়। পুলিশ একজনকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতের নাম সুদীপ ভট্টাচার্য। উত্তর ২৪ পরগণার নিমতা থানার ২ নম্বর শ্রীকৃষ্ণপল্লিতে তাঁর বাড়ি। বর্ধমান শহরের বাদামতলা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Fraud)

    পুলিশ সূত্রে খবর, কিছুদিন আগে শক্তিগড় থানার গাংপুরের যুবক অর্ঘ্য দাস একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে চাকরির জন্য অনলাইনে আবেদন করেছিলেন। পরের দিন তাঁর কাছে একটি ফোন আসে। তাঁর কাছ থেকে বিভিন্ন নথিপত্র চাওয়া হয়। তারপর নানা অজুহাতে তাঁর কাছ থেকে টাকা চাওয়া হয়। চাকরি পাওয়ার আশায় ওই বেকার যুবক প্রতারকদের পাতা ফাঁদে পা দেন। তিনি বাবা-মা এবং পরিচিতদের কাছ থেকে ধারদেনা করে ৪ লক্ষ ৭৬ হাজার ২৫৮ টাকা প্রতারকদের দেওয়া ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা করেন। কিন্তু, চাকরি হয়নি। উল্টে আরও ২ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা জমা করার জন্য বলা হয়। টাকা জমা না করলে চাকরি হবে না বলে তাঁকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়। বারবার টাকা চাওয়ায় সন্দেহ হয় অর্ঘ্যের। প্রতারিত (Fraud) হয়েছেন বুঝতে পেরে তিনি ঘটনার কথা জানিয়ে গত ১২ অক্টোবর শক্তিগড় থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তার ভিত্তিতে প্রতারণা এবং অর্থ আত্মসাতের ধারায় মামলা রুজু করে তদন্তে নামে পুলিশ। শক্তিগড় থানা ঘটনার কিনারা করতে সাইবার থানা থেকে প্রযুক্তিগত সাহায্য নেয়। অভিযুক্তদের ফোন নম্বর এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সূত্র ধরে সাইবার থানা জানতে পারে, কলকাতার বিরাটি থানা এলাকার একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখায় অর্ঘ্যর দেওয়া টাকা জমা পড়েছে। ব্যাঙ্কের নথি দেখে সেটি সুদীপের বলে নিশ্চিত হন তদন্তকারীরা। তাঁর অ্যাকাউন্টে ৪ দফায় টাকা জমা পড়ার নমুনা পান তদন্তকারীরা। তারপরই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    জেলা পুলিশের আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, এর পিছনে বড় প্রতারণা (Fraud) চক্র কাজ করছে। এর সঙ্গে অনেকেই রয়েছে। কারণ, এতবড় চক্র একজনের পক্ষে চালানো সম্ভব নয়। টাকা কার কার অ্যাকাউন্টে গিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনায় আমরা একজনকে ধরতে পেরেছি। ৬ দিনে হেফাজতে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এই চক্রের সঙ্গে যারা রয়েছে তাদের সকলকে ধরা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2023: সাত মণ্ডপে সাত কালী, পুজো করেন একজন পুরোহিতই!

    Kali Puja 2023: সাত মণ্ডপে সাত কালী, পুজো করেন একজন পুরোহিতই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৩০০ বছর ধরে বালুরঘাটে হয়ে চলেছে একসঙ্গে সাত কালীর পুজো (Kali Puja 2023)। ডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের হাজিপুর এলাকায় গ্রামবাসীরা এই পুজো করে আসছেন। যদিও সাত কালীর মধ্যে বর্তমানে একটি কালীর পুজো বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এইসব পুজোর বিশেষত্ব হল, ওই এলাকায় সাতটি মণ্ডপে থাকা সাত কালীর পুজো করেন একজন পুরোহিতই। রাত পেরিয়ে সকালে হয় সর্বশেষ ঘাটকালীর পুজো। সারাদিন পুজো করার পরে সন্ধায় সব কালীর একসঙ্গে বিসর্জন হওয়ার রীতি রয়েছে এখানে।

    সাত কালী সাত বোন (Kali Puja 2023)

    এলাকাবাসীদের মতে, এই সাত কালীকে তাঁরা সাত বোন হিসেবেই দেখেন। আজ থেকে প্রায় ৩০০ বছর আগে ওই এলাকার সুকুল জমিদার এই পুজো শুরু করেন। একজন পুরোহিত পুরো এলাকা ঘুরে সাত কালীর পুজো সারতেন। সবশেষে ঘাটকালীর পুজো করতে গিয়ে সকাল হয়ে যেত। সেই থেকেই আজও অমাবস্যার তিথি পেরিয়ে গেলেও ঘাটকালীর পুজো সকালেই করা হয়। যা বিকেল পর্যন্ত চলে। এই পুজোর আরেক বিশেষত্ব হল, কালীপুজোর রাতে অন্য কালীপুজো হওয়ার পরের দিন ঘাটকালীর কাছে সব কালী প্রতিমা জমায়েত হয়। সেদিন বিকেলেই সব কালী একসঙ্গে বিসর্জন দেওয়া হয়। ওই এলাকার স্কুল মোড়ে রয়েছে বামাকালী, এক ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের সামনে সুরকালী, মাহিনগর এলাকায় চন্ডীকালী, নদীর পাড়ে নির্দয়া কালী, মিশন এলাকায় বুড়াকালী, সন্ন্যাসকালী ও বিসর্জনের ঘাটে ঘাটকালী। তবে বর্তমানে সন্ন্যাসকালী মণ্ডপের জায়গা সরকারি কৃষিফার্মের অধীনে চলে গিয়েছে। যার জেরে এই পুজো বন্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। প্রতি বছর ঘাটকালী পুজোর মাঠে বিশাল মেলা বসে ও প্রচুর মানুষের ভিড় হয় (Kali Puja 2023)। এই মন্দিরের ভিতরেই শীতলা দেবী, ষষ্ঠী দেবী ও মহাদেবের বেদী স্থাপিত রয়েছে।

    কালীদহ পুকুরেই বিসর্জন (Kali Puja 2023)

    ঘাটকালী সেবা সমিতির সম্পাদক সৌভিক সরকার বলেন, ‘স্থানীয় বিশ্বাসে এই সাত কালীমাতা সাত বোন। তার মধ্যে সবচেয়ে ছোট বোন ঘাটকালী। তাই তার পুজো সবার শেষে করার রীতি চলে আসছে। সারারাত ধরে একজন পুরোহিত এই সব কালী পুজো করেন বলে ঘাটকালীর পুজো পরের দিন সকালে হয়। সেদিনই সন্ধ্যায় সব কালী প্রতিমা এসে ঘাট কালীর দর্শন করবেন। তখনই তাদের একসঙ্গে বিসর্জন দেওয়া হয়। এই সাত কালীপুজোর প্রতিষ্ঠাতা নদীতে প্রতিমা (Kali Puja 2023) বিসর্জন করতেন না। নদীর ধারে একটি পুকুর কেটে সেখানে বিসর্জন দেওয়ার রীতি চালু করেছিলেন। পুরনো সেই নিয়ম মেনে কালীদহ পুকুরেই বিসর্জন হবে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sikkim: পাহাড় কেটে চওড়া হচ্ছে সিকিম যাওয়ার জাতীয় সড়ক, সাময়িক ব্যাহত যান চলাচল

    Sikkim: পাহাড় কেটে চওড়া হচ্ছে সিকিম যাওয়ার জাতীয় সড়ক, সাময়িক ব্যাহত যান চলাচল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিকিমের (Sikkim) মেঘ ভাঙা বৃষ্টি এবং হড়ফা বানে, তিস্তার গ্রাসে চলে গিয়েছিল ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে এই সড়ক টানা বন্ধ ছিল ১৭ দিন। ফলে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে সিকিমের যোগাযোগের লাইফ লাইনে ব্যাপক বিপত্তি ঘটেছিল। প্রতিদিন ছোট ছোট গাড়ি চলছিল। মেল্লিবাজারের আগে পাহাড় কেটে, এই ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক চওড়া করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার থেকে এই প্রশস্তের কাজ শুরু হওয়ার কথা জানিয়েছে প্রশাসন। তবে সড়ক পুরোপুরি বন্ধ না থাকলেও যানচলাচলে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটবে বলে জানা গিয়েছে।

    জেলা প্রশাসনের বক্তব্য

    কালিম্পং জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “সিকিম যেতে জাতীয় সড়কের কাজ অবিরাম গতিতে চলছে। তিস্তাবাজার, রিয়াং, গেলখোলার মতো অনেক জায়গায় সড়ক সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে। আপাতত একমুখী যান চলাচল করছে। কাজের জন্য গাড়ি আটকে কিছুটা যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। তবে কোনও বিজ্ঞাপ্তি দিয়ে কাজ বন্ধ করা হয়নি। সাময়িক যাতায়াতের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।”  

    গত মঙ্গলবার, আচমকা গুজব রটে যায়, সিকিম (Sikkim) যেতে ১০ নম্বর সড়ক ঠিকঠাক করতে বন্ধ করা হবে। আর তাই পুলিশ এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাস্তা খোলা রেখেই কাজ করা হবে। দুই চাকা এবং ছোট চার চাকা চলবে। তবে বড় গাড়ি, ট্রাক, বাসগুলিকে লাভা-গরুবাথান ঘুর পথে ঘুরে যাবে।

    ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে বিপর্যয় (Sikkim)

    গত ৪ অক্টোবর ঠিক পুজোর মুখে সিকিমে বিরাট প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটেছিল। লোনাক হ্রদের জলে হড়পা বানে জাতীয় সড়কের অনেক অংশ জলে তলিয়ে যায়। এমনকি শ্বেতিঝোরা, রিয়াং এলাকায় বাস্তবে রাস্তা বলে কিছুই অবশিষ্ট ছিল না। শিলিগুড়ি থেকে সিকিমের গাড়ি চলছিল ঘুরপথে। ইতিমধ্যে কেন্দ্র সরকার ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল যোগাযোগ ব্যবস্থাকে ঠিক করার জন্য। আর সেই জন্যই প্রশাসন তৎপর হয়ে, রাস্তা মেরামতের কাজে নেমে পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: ব্রিজের নিচে দোকান তৈরিতে কাটমানি! তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে

    South 24 Parganas: ব্রিজের নিচে দোকান তৈরিতে কাটমানি! তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বছর আগে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) নামখানার হাতানিয়া দোয়ানিয়া ব্রিজের তলায় অবৈধভাবে পাটকাঠি এবং তেল রেখে ব্যবসা করার সময় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তাতেও শিক্ষা নেয়নি কেউ। প্রশাসনের নিষেধ অমান্য করেই ব্রিজের নিচে গজিয়ে উঠছে দোকান। কাটমানির বিনিময়ে দোকান তৈরি করতে মদত দিচ্ছে তৃণমূলের নতুন ব্যবসায়ী সমিতি। এমনই অভিযোগ পুরানো ব্যবসায়ী সংগঠনের। আর এই দোকান বসানোকে কেন্দ্র করেই তৃণমূলের ব্যবসায়ী সংগঠনের নতুন এবং পুরনো গোষ্ঠীর মধ্যে চরম বিতর্ক দেখা দিয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (South 24 Parganas)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনা (South 24 Parganas) জেলার নামখানার হাতানিয়া দোয়ানিয়া ব্রিজের তলায় ব্রিজ তৈরির সময় নামখানা ব্যবসায়ী সমিতি সঙ্গে প্রশাসনের একটি চুক্তি হয়। যেখানে উল্লেখ থাকে ব্রিজের তলায় কোনও দোকান বসতে পারবে না, কারণ ব্রিজে যে কোনও মুহূর্তে কোনও অঘটন ঘটতে পারে। সেই চুক্তিপত্র স্বাক্ষর হবার পর ব্রিজ তৈরি সম্পন্ন হয়। ২০১৮ সালে ব্রিজ চালু হয়। ইতিমধ্যে কলকাতার সঙ্গে বকখালির সরাসরি যাতায়াতে সংযোগ করেছে এই হাতানিয়া দোয়ানিয়া ব্রিজ। কিন্তু, সেই নিয়মকে অগ্রাহ্য করেই নামখানার হাতানিয়া দোয়ানিয়া ব্রিজের তলায় ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে দোকান। শাসকদলের নতুন ভাবে তৈরি হওয়া নামখানা ব্যবসায়ী উন্নয়ন সমিতি তার মদত দিচ্ছে বলে দাবি করেছে শাসকদলের বহু পুরনো নামখানা ব্যবসায়ী সমিতি। এই নিয়ে শাসক দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ তুঙ্গে।

    পুরনো নামখানা ব্যবসায়ী সমিতির কর্মকর্তাদের কী বক্তব্য?

    তৃণমূল পরিচালিত পুরনো নামখানা ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য সমীর দাস ও পল্লবকান্তি দাসের অভিযোগ, আমাদের সমিতির বিগত দিনের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যরা নতুন একটি সমিতি গড়ে তুলে এই অপকর্মগুলো চালাচ্ছে। ইতিমধ্যে ব্রিজের তলায় টাকার বিনিময়ে দোকান বসাতে শুরু করেছে। আমাদের বাধা মানছে না।

    নতুন ব্যবসায়ী সংগঠনের কর্তারা কী বলছেন?

    তৃণমূল পরিচালিত নতুন নামখানা ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক মনোরঞ্জন বেরার দাবি,  ২০১৪ সালে যখন ব্রিজ তৈরি শুরু হয়, তখন ৪০০ দোকান ভাঙা পড়ে। তাদের অনেকেই এখনও কোনও টাকা পায়নি। তাদের কথা চিন্তা করে দোকান বসানো হচ্ছে। টাকা নেওয়ার যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন।

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    বিজেপির দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলার কনভেনর অরুণাভ দাস বলেন, শাসক দলের একটি নতুন নাটক। ভাগে কম হওয়ার জন্য একে অপরের দিকে ঢিল ছুড়ছে। এই দোকান বসানোর ক্ষেত্রে সবার ভূমিকা রয়েছে। দোকান বসিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2023: মালদার হবিবপুরে মুসলিম মহিলার হাতেই পুজো পান ‘শেফালী কালী’

    Kali Puja 2023: মালদার হবিবপুরে মুসলিম মহিলার হাতেই পুজো পান ‘শেফালী কালী’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মা কালীর পুজো। সেটাও আবার করছেন একজন মুসলিম মহিলা! ভাবতে অবাক লাগলেও এমনটাই দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে ঘটে আসছে মালদায়। আরও স্পষ্ট করে বললে মালদার হবিবপুর থানার বুলবুলচন্ডী এলাকার মধ্যম কেন্দুয়া গ্রামে। এই গ্রামেরই এক মুসলিম বিধবা মহিলা শেফালী বেওয়ার হাতে পূজিতা হন মা কালী। তাও সমস্ত শাক্ত রীতি-নীতি মেনে। জেলায় ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে অন্যতম আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে মুসলিম মহিলা আয়োজিত এই কালীপুজো (Kali Puja 2023)।

    পুজো শুরুর ইতিহাস (Kali Puja 2023)

    এই পুজোর সূত্রপাত প্রায় চার দশক আগে। মধ্যম কেন্দুয়া গ্রামের বাসিন্দা শেফালী বেওয়া এক সময় জটিল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তিনি জানান, সে সময় কোনও চিকিৎসায় কাজ না হওয়ায় প্রাণের আশা প্রায় ত্যাগ করে ফেলেছিলেন। হঠাৎ করেই মা কালীর স্বপ্নাদেশ পান তিনি। সেই স্বপ্নাদেশে ভর করেই তিনি শুরু করেন মা কালীর পুজো। একজন মুসলিম হয়ে এই পুজো শুরু করাটা মোটেও সহজ কাজ ছিল না। তবে প্রথম প্রথম এক রকম চুপিসারেই নিজের উদ্যোগে মা কালীর পুজো শুরু করেন তিনি। ক্রমে লোকমুখে প্রচারিত হয় শেফালী বেওয়ার এই পুজোর কথা। এমনকি তাঁর পূজিতা কালী অত্যন্ত জাগ্রত বলেও এলাকার মানুষ মানতে শুরু করেন। তারপর থেকেই শাক্ত‌ রীতিতে ধুমধাম করেই কালীপুজো (Kali Puja 2023) করে আসছেন শেফালী বেওয়া।

    সমস্তটাই নিজের তত্ত্বাবধানে (Kali Puja 2023)

    আর দিন কয়েক বাদেই শুরু হবে সেই পুজো। মধ্যম কেন্দুয়া গ্রামে রেল লাইনের ধারেই ছোট্ট এক চিলতে ঘরে বসবাস শেফালী বেওয়ার। সেই ঘরের সামনেই ছোট বেদীতে চলছে মা কালীর মূর্তি তৈরীর কাজ। মূর্তি তৈরি থেকে পুজো সমস্তটাই নিজের তত্ত্বাবধানে করেন শেফালী বেওয়া। শেফালী বেওয়ার নাম অনুসারে এই কালীপুজো শেফালী কালী নামেই বেশি পরিচিত।

    প্রার্থনা নিয়ে ভক্তরা ছুটে আসেন (Kali Puja 2023)

    গ্রামেরই বাসিন্দা রেখা ঘোষ জানালেন, “মুসলিম মহিলা হলেও তিনি একেবারে হিন্দু মতেই দীর্ঘদিন ধরে এই কালীপুজো (Kali Puja 2023) করে আসছেন। তাঁর কালী পুজো দেখতে গ্রামের মানুষের পাশাপাশি দূর-দূরান্ত থেকেও বহু মানুষ ছুটে আসেন। এই কালী অত্যন্ত জাগ্রত। মনের নানারকম প্রার্থনা নিয়ে ভক্তরা ছুটে আসেন শেফালী কালীর কাছে। এই পুজোয় কোনও রকম ভেদাভেদ থাকে না।” গ্রামে যদি কারও অসুখ বা কোনও সমস্যা হয়, তখন এই শেফালিদেবীর কাছেই ছুটে আসেন গ্রামবাসীরা।  গ্রাম ছাড়াও জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে এই মায়ের কাছে ছুটে আসেন অনেক ভক্তরা।মায়ের মূর্তির সামনে থাকা পুকুরে ১৫ দিন পরে বিসর্জন করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Onion: বাজারে পেঁয়াজের দামে আগুন! বিপাকে মধ্যবিত্ত, কত দামে বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    Onion: বাজারে পেঁয়াজের দামে আগুন! বিপাকে মধ্যবিত্ত, কত দামে বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজারে পেঁয়াজের (Onion) দামে আগুন লেগেছে। তাই মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ খাবেন না কেবল ছুঁয়ে দেখবেন, তাই নিয়ে শোরগোল পড়েছে। মধ্যবিত্তের হেঁসেলে পেঁয়াজ একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় সব্জি। কিন্তু, কিনতে গেলেই হাতে আগুনের ছ্যাঁকা লাগছে। দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজোর পর আসছে কালীপুজো-ভাইফোঁটা। তাই নভেম্বরের শুরুতেই পেঁয়াজের দাম আগের তুলানায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। সাধারণ মানুষের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। অবশ্য এর পিছনে অনেকে মধ্যসত্ত্বভোগী ফোড়েদের ভূমিকা আছে বলে মনে করেছেন। পেঁয়াজের অগ্নিমূল্যে সাধারণ মানুষের মাথায় হাত পড়েছে। প্রশ্ন উঠছে রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়েও।

    অগ্নিমূল্য পেঁয়াজ (Onion)

    পেঁয়াজের (Onion) দাম বেশি হওয়ায় ইতিমধ্যে সব খাবারেই পেঁয়াজের ব্যবহার কমতে শুরু করেছে। কয়েকদিন আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল, চন্দ্রকোণা সহ বিভিন্ন এলাকায় পেঁয়াজের দাম ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কিলো। বর্তমানে সেই দাম হয়েছে ৬০ টাকা। দাম নিয়ে নাজেহাল সাধারণ মানুষ।

    কেন দাম বৃদ্ধি?

    বিক্রেতাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, পেঁয়াজ (Onion) নাসিক এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে সড়কপথে খড়গপুর হয়ে রাজ্যের বিভিন্ন জেলার বাজারগুলিতে পৌঁছায়। কিন্তু এই বছর কর্ণাটক এবং মহারাষ্ট্রতে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায়, ফলন অনেক কম হয়েছে। আর এর ফলে জোগানের সঙ্গে চাহিদার ভারসাম্য না থাকায় মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। তবে আগে যে পরিমাণে পেঁয়াজ মজুত ছিল, তাই এখন ৬০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে।

    চাষিদের বক্তব্য

    পেঁয়াজের (Onion) দাম নিয়ে চাষিরা বলছেন, পেঁয়াজের এই চড়া মূল্য বেশিদিন থাকবে না। নতুন পেঁয়াজ উঠলেই দাম আরও অনেক কমে যাবে। আগামী নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকেই দাম অনেকটাই কম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক চাষি জানিয়েছেন, “যে পেঁয়াজের দাম ছিল ৩০-৪০ টাকা, বর্তমানে তার মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৫ টাকা। অনেক মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীরা অধিক মুনাফা লাভের কারণে দাম বৃদ্ধি হয়েছে।”

    কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে পেঁয়াজের ন্যূনতম মূল্য বেঁধে দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৯ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬৭ টাকার আশেপাশে দাম রাখার কথা বলা হয়েছে।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share