Tag: bihar

bihar

  • Suvendu Adhikari: ‘‘আইন মেনে, সুদ সহ বদলা নেব’’, সন্দেশখালির সভায় মমতাকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘আইন মেনে, সুদ সহ বদলা নেব’’, সন্দেশখালির সভায় মমতাকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের শেষ দিন, মঙ্গলবার সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) জনসভা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানেই তিনি তীব্র আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি দিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ভুলে কেউ যাবে না। আমিও ভুলব না। এরাজ্যে বিজেপি সরকার হবে। সন্দেশখালির ঘটনায় কমিশন বসবে। আর যে মহিলাদের আপনি জেল খাটিয়েছেন, মিথ্যা মামলায় জেল খাটানোর জন্য আপনাকেও জেল খাটাবে বিজেপি। বদলা তো নেব। সুদ সহ নেব। আইন মেনে নেব। সংবিধানের মধ্যে থেকে নেব।’’

    মাঝ রাতে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে যাওয়া, ভুলে যাব আমরা?

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাল (সোমবার) বলে গিয়েছেন শাহজাহানের মাঠ থেকে। সন্দেশখালির মহিলারা ঘর থেকে না বেরোলে, রেখা-মাম্পিরা না লড়লে ওই মাঠটা শাহজাহানের নামেই থাকত। আপনি কাল বলেছেন, শিবু-শাহজাহানের কীর্তি ভুলে যান? বিঘার পর বিঘা জমি দখল, জলকর, শৌচাগার, আবাস, ১০০ দিনের কাজের টাকা লুট, এত মহিলা অত্যাচারিত, মাঝ রাতে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে যাওয়া, ভুলে যাব আমরা?’’

    চিরদিন কারও সমান যায় না

    এদিনও শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) দাবি করেছেন, ‘‘বসিরহাট লোকসভার সাংসদ হওয়া রেখা পাত্রের শুধু সময়ের অপেক্ষা।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘রেখা মামলা করেছে। হাজি নুরুলের নোমিনেশন ডিফেক্টিভ। একই গ্রাউন্ডে বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস ধরের বীরভূমের নমিনেশন কেটেছে। আর এখানে মমতার আমলারা পার পেয়ে যাবে? কয়েকদিন আগে হিয়ারিং ছিল। রাজ্য সরকার হলফনামা জমা দিতে গিয়েছিল। বিচারপতি হলফনামা বাতিল করে ক্ষমা চাইয়েছে। নিশ্চিন্তে থাকুন বিজেপির সাংসদ হবে। চিরদিন কারও সমান যায় না।’’

    তোপ সিপিএমকেও

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) আমার ভাড়া বাড়ি আছে। সেখানে আমি মাঝে মাঝে আসব। দলের সভা করতে নয়, গীতা বিতরণ করা হবে। জানুয়ারি মাস থেকে শুরু করব। সোশ্যাল মিডিয়ায় তারিখ জানিয়ে দবে। গীতা পড়ার অভ্যাস করতে হবে।’’ বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, ‘‘এত লুটপাট, চুরির পরেও বিজেপির ভোট এই রাজ্যে ৩৯ শতাংশ হয়েছে। আর মাত্র ৫ শতাংশ হিন্দু ভোট প্রয়োজন। নিরাপদবাবু মাঝে মাঝে লাল ঝান্ডা নিয়ে ঘোরেন। এরা হিন্দু ভোট কাটে তৃণমূলকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য। একটা মুসলিম ভোটও কাটে না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis17: টার্গেট আওয়ামি লিগ, বাংলাদেশে গ্রেফতার করা হয় হাসিনার দলের বেশিরভাগ মন্ত্রীকেও!

    Bangladesh Crisis17: টার্গেট আওয়ামি লিগ, বাংলাদেশে গ্রেফতার করা হয় হাসিনার দলের বেশিরভাগ মন্ত্রীকেও!

    অনেকেই বলছেন, হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বেছে বেছে যেমন মন্দির এবং ধর্মস্থানে অবাধে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘরবাড়িতে, একই সঙ্গে মারাত্মক বেড়ে গিয়েছে গণপিটুনি এবং খুন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু অথবা বিরোধী রাজনৈতিক কণ্ঠ। সারা বিশ্ব দেখছে, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের স্বরূপ। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস গ্রেফতার হওয়ার পর গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত। আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদের কী করুণ পরিণতি হয়েছে, তাও কারও অজানা নয়। প্রথম খণ্ডে আমরা ১২টি পর্বে তুলে ধরেছিলাম নানা অত্যাচারের কাহিনি। এবার সেসব নিয়েই আমাদের দ্বিতীয় খণ্ডের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ পঞ্চম পর্ব।

     

     আতঙ্কের বাংলাদেশে জঙ্গলের রাজত্ব-৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৫ অগাস্ট বিএনপি-জামাতের ষড়যন্ত্রে পতন হয় হাসিনা সরকারের (Bangladesh Crisis17)। তারপর থেকেই বাংলাদেশ চলতে থাকে জঙ্গলের রাজত্ব। পরিসংখ্যান বলছে, যখন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় ছিলেন তখন বাংলাদেশে প্রতিদিন গড়ে গ্রেফতার করা হত ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যক্তিকে। তবে ৫ অগাস্টের পরে চিত্রটা পুরো বদলে যায় এবং দেখা যায় ইউনূস সরকারের জমানায় প্রতিদিন এক হাজার মানুষকে গ্রেফতার করা হতে থাকে। ক্ষমতা হস্তান্তরের পরেই বাংলাদেশজুড়ে দেখা যায় যে মিথ্যা মামলা দায়ের হতে থাকে বিরোধীদের দমন করার জন্য।

    ছোটখাট দলের নেতাদেরও ফাঁসানো হতে থাকে

    বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis17) সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, হাসিনা সরকারের পতনের মাত্র ৫১ দিনের মাথায় প্রায় ৯২ হাজার জনকে অভিযুক্ত করে ইউনূস সরকার এবং তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয় প্রায় দেড় হাজার মমলা। মামলাগুলিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আওয়ামি লিগের নেতাদেরকে টার্গেট করা হতে থাকে। শুধু আওয়ামি লিগ নয়, বাংলাদেশের ছোট ছোট রাজনৈতিক সংগঠন যেমন-ইসলামিক আন্দোলন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির মতো সংগঠনগুলিকেও টার্গেট করে ইউনূস সরকার। তাদের কর্মীদেরকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হতে থাকে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এর আগে এমনটা কখনও দেখা যায়নি।

    গ্রেফতার করা হয় আওয়ামি লিগের প্রাক্তন মন্ত্রীদের  

    ইউনূস সরকারের গণতন্ত্র এবং মূল্যবোধ নিয়ে উঠতে থাকে প্রশ্ন। ইউনূস সরকারের এমন প্রতিহিংসার রাজনীতির বিরুদ্ধে সরব হতে থাকে একাধিক মহল। কোনওরকমের অভিযোগ ছাড়াই মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হতে থাকে একের পর এক নেতাকর্মীকে। তাঁদেরকে গ্রেফতার করা হতে থাকে। পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশে যেসমস্ত প্রাক্তন মন্ত্রীদের গ্রেফতার করেছে ইউনূস সরকার তাঁদের মধ্যে রয়েছেন-প্রাক্তন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, প্রধানমন্ত্রী হাসিনা সরকারের (Targeting Minority) প্রাক্তন উপদেষ্টা সলমন রহমান, প্রাক্তন জাহাজমন্ত্রী শাহজাহান খান, প্রাক্তন মন্ত্রী তথা পার্টির সাধারণ সম্পাদক দীপু মণি, প্রাক্তন রাষ্ট্রমন্ত্রী স্বরাষ্ট্র দফতরের এবং ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক, প্রাক্তন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুন্সি, প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী সাধনচন্দ্র মজুমদার, প্রাক্তন রাষ্ট্রমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পালক, প্রাক্তন উপমন্ত্রী আরিফ খান, জয় হাজি, মহম্মদ শালিম, প্রধানমন্ত্রীর শক্তি বিষয়ক পরামর্শদাতা রফিক ইলাহি, প্রাক্তন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, প্রাক্তন রাষ্ট্রমন্ত্রী মহবুব আলি, প্রাক্তন অ্যাডভোকেট মিনিস্টার নুরুল ইসলাম সুজন, প্রাক্তন সংসদ সদস্য শাহ আলম, প্রাক্তন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ।

    গ্রেফতার আরও প্রাক্তন মন্ত্রীরা (Bangladesh Crisis17)

    বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis17) জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম কালের কন্ঠ তাদের প্রতিবেদনে লেখে, প্রাক্তন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন এবং যুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী এ বি তাজুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর পাশাপাশি প্রাক্তন পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মিনিস্টার ফারহাদ হোসেনকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। হাসিনা সরকারের প্রাক্তন পরিবেশ বিষয়ক মন্ত্রী এবং জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রী সাবির হোসেন চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয়।এই গ্রেফতার হওয়া মন্ত্রীদের মধ্যে ছিলেন, প্রাক্তন পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান, প্রাক্তন প্রাইমারি ও মাস এডুকেশন মন্ত্রী জাকির হোসেন, প্রাক্তন যুবমন্ত্রী আরিফ খান, প্রাক্তন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রজ্জাক।

    ৪ থেকে ৬ অগাস্টের মধ্যে ৮৭ জন আওয়ামি লিগের সদস্যকে হত্যা করে মৌলবাদীরা

    শুধুমাত্র প্রাক্তন মন্ত্রীরাই নন, আওয়ামি লিগের বেশ কিছু সাংসদকেও গ্রেফতার করে অন্তর্বর্তী সরকার। বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, ৪৫ জন আইন প্রণেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুধু তাই নয় গ্রেফতার করা হতে থাকে আওয়ামি লিগের ছাত্র সংগঠন, ছাত্র লিগের সদস্যদেরও। ছাত্রলিগ, যুবলিগ, স্বেচ্ছাসেবক লিগ, শ্রমিক লিগ, কৃষক লিগ, মহিলা লিগ কাউকে বাদ দেওয়া হয়নি। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে এই সমস্ত গ্রেফতারি শুধুমাত্র যে আওয়ামি লিগের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ থেকেছে তা নয়, ছোটখাট দলগুলির ওপরেও নেমে আসে সরকারের এমন অত্যাচার। জাতীয় পার্টির প্রাক্তন সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জুকে গ্রেফতার করে ইউনূস সরকার। ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৪ থেকে ৬ অগাস্টের মধ্যে ৮৭ জন আওয়ামি লিগের সদস্যকে হত্যা করে মৌলবাদীরা। প্রসঙ্গত, ৫ অগাস্ট গণভবন দখল হয়, জামাত-বিএনপির নেতৃত্বে। বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis17) মিডিয়া রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে ২০২৪ সালের ৭ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবরের মধ্যে বাংলাদেশে খুন করা হয়েছে ৩৭০ জন আওয়ামি লিগ নেতাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bihar: রোগ সারাইয়ের নামে মিশনারিদের বুজরুকি ‘চাঙ্গাই সভা’! সুস্থ না হওয়ায় সনাতনে ফিরলেন ধর্মান্তরিত খ্রিস্টান

    Bihar: রোগ সারাইয়ের নামে মিশনারিদের বুজরুকি ‘চাঙ্গাই সভা’! সুস্থ না হওয়ায় সনাতনে ফিরলেন ধর্মান্তরিত খ্রিস্টান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহার (Bihar), ঝড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়- এই সমস্ত রাজ্যগুলিতে নানা প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে জনজাতি সমাজকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করার ষড়যন্ত্র দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। খ্রিস্টান ধর্মপ্রচারকদের এমন চক্রান্ত আজ আর কোথাও গোপন নেই। জনজাতি সমাজকে অর্থের প্রলোভন যেমন দেওয়া হয়, একইভাবে তাঁদের নানা রকমের রোগ মুক্তির জন্য খ্রিস্টানরা আয়োজন করে ‘চাঙ্গাই সভা’। এমন চাঙ্গাই সভা আদতে বুজরুকি ছাড়া কিছুই নয়। মিশনারিরা দাবি করেন, এই সভাগুলির মাধ্যমে গুরুতর অসুস্থতাও দূর করা যায়, প্রভু যীশুর আশীর্বাদে। এইরকমই একটি ঘটনা উঠে এসেছে বিহারের একটি গ্রাম থেকে। যেখানে চাঙ্গাই সভাতে সুস্থ করার প্রলোভন দিয়ে এক হিন্দুকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়। কিন্তু সুস্থ না হওয়ায় (Bihar) তিনি পুনরায় সনাতন ধর্মে ফিরে এসেছেন।

    চাঙ্গাই সভায় সুস্থ না হওয়ায় হিন্দু ধর্মে ফিরে আসেন সোনালাল মারান্ডি

    জানা গিয়েছে, বিহারের (Bihar) জয়পুর জেলার ধেবাকুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা সোনালাল মারান্ডি এবং তাঁর পরিবারকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়। তাঁদেরকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় যে চাঙ্গাই সভার মাধ্যমে সোনালাল মারান্ডি তাঁর গুরুতর অসুস্থতা থেকে মুক্তি পাবেন। পক্ষঘাত সম্পূর্ণ সেরে যাবে সোনালালের। কিন্তু চাঙ্গাই সভার পরেও তাঁর অসুস্থতা না সারায় পুনরায় সনাতন ধর্মে ফিরে আসন সোনালাল। এ নিয়ে সোনালাল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমাকে প্রথমে বলা হয় খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করতে। তারপরে চাঙ্গাই সভার মাধ্যমে আমার রোগ সম্পূর্ণ নিরাময় করা হবে, এমনটা বলেন মিশনারিরা। কিন্তু অনেক সময় পার হলেও আমার অবস্থা ভালো হয়নি। তারপরেই আমি হিন্দু ধর্মে (Sanatan Dharma) ফিরে আসি।’’

    গঙ্গাস্নান করে হিন্দু ধর্মে প্রত্যাবর্তন 

    জানা গিয়েছে, এরপরেই সোনালাল মারান্ডি যোগাযোগ করেন তাঁরই গ্রাম প্রধান চুনিলাল মারান্ডির সঙ্গে। তাঁরই নির্দেশে এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের সম্পূর্ণ সহযোগিতায় সোনালাল সিদ্ধান্ত নেন পুনরায় তিনি সনাতন ধর্মে ফিরে আসার। জানা গিয়েছে, সোনালাল মারান্ডির সঙ্গে তাঁর স্ত্রী ফুলমণি, খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার পরে যাঁর নাম হয়েছিল পুলিনা এবং তাঁর মেয়ে মার্শিনা গঙ্গাস্নান করে নিজেদেরকে পরিশুদ্ধ করেন। এরপর এক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে খ্রিস্টান ধর্মকে ত্যাগ করেন এবং হিন্দু ধর্মে পুনরায় ফিরে আসেন। ঘরে ফিরে তাঁরা বাড়িতে (Bihar) মা দুর্গার প্রতিকৃতিও টাঙিয়ে দেন। এ নিয়ে সোনালাল মারান্ডির স্ত্রী ফুলমণিদেবী বলেন, ‘‘ যখন আমি আমার ধর্মে ফিরে এলাম, তখন আমি গভীর শান্তি লাভ করলাম।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • NDA: বিহার উপনির্বাচনে এনডিএ জোট চারে চার, শূন্য ‘ইন্ডি’, যোগীরাজ্যেও জয় ৭টিতে

    NDA: বিহার উপনির্বাচনে এনডিএ জোট চারে চার, শূন্য ‘ইন্ডি’, যোগীরাজ্যেও জয় ৭টিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে উপনির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার। উত্তরপ্রদেশ থেকে বিহার (Bihar)- সর্বত্র উপনির্বাচনে দেখা গিয়েছে গেরুয়া ঝড়। বিহারে চারটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হয়েছিল। চারে চার দখল করল এনডিএ জোট। চারটি আসনের মধ্যে বিজেপি জয়লাভ করেছে দুটি আসন। অন্যদিকে বাকি দুটি আসনের মধ্যে একটি পেয়েছে নীতীশ কুমারের জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ)। আরেকটি জিতন রাম মাঞ্জির হিন্দুস্তানি আওয়ামি মোর্চা (হাম)।

    বিহারের তারারি আসনে  (NDA) জয়ী বিজেপি

    বিহারের তারারি আসনে বিজেপির বিশাল প্রশান্ত ৭৮,৭৫৫ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী)-এর রাজু যাদব পেয়েছেন ৬৮,১৪৩ ভোট। ওই একই আসনে প্রশান্ত কিশোরের জন সুরজ পার্টির (জেএসপি) প্রার্থী কিরণ সিং ৫,৬২২ ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন।

    রামগড়ে জয়ী  (NDA) বিজেপি

    রামগড় আসনে বিজেপির অশোক কুমার সিং ১,৩৬২ ভোটে বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) সতীশ কুমার সিং যাদবকে পরাজিত করেছেন। বিজেরি ঝুলিতে গিয়েছে ৬২,২৫৭ ভোট এবং বহুজন সমাজ পার্টির সতীশ সিং পেয়েছেন ৬০,৮৯৫ ভোট।

    বেলাগঞ্জে জনতা দল (ইউনাইটেড)

    বেলাগঞ্জ আসনে জনতা দল (ইউনাইটেড) এর মনোরমা দেবী ২১,৩৯১ ভোটে জয়ী হয়েছেন (NDA)। এই আসনে আরজেডির প্রার্থী ছিলেন বিশ্বনাথ কুমার সিং। তিনি পেয়েছেন ৫১,৯৪৩ ভোট।

    ইমামগঞ্জ আসনে (Bihar) জয়ী হিন্দুস্তানী আওয়ামী মোর্চা

    ইমামগঞ্জ আসনে (NDA) হিন্দুস্তানি আওয়ামি মোর্চার দীপা কুমারী ৫৩,৪৩৫ ভোট পেয়েছেন এবং তাঁর প্রতিদ্বন্দী আরজেডির রৌশন কুমারকে ৫,৯৪৫ ভোটে পরাজিত করেছেন। দীপা কুমারী হলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতন রাম মাঞ্জির পুত্রবধূ।

    উত্তরপ্রদেশের উপনির্বাচনেও ভালো ফল বিজেপির

    উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা উপনির্বাচনেও এনডিএ জয়জয়কার। ৯টি আসনের মধ্যে জোট জিতেছে ৭টিতে। এর মধ্যে বিজেপি জিতেছে ৬টি আসন, শরিক আরএলডি জিতেছে একটিতে। বিজেপির (NDA) ভালো ফলের জন্য খুশি ব্যক্ত করলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। শনিবার যোগী আদিত্যনাথ নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘‘উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা উপনির্বাচনে বিজেপি-এনডিএ-এর এই জয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফল নেতৃত্ব ও নির্দেশনার প্রতি মানুষের অটল বিশ্বাসের প্রমাণ।’’ যোগী আদিত্যনাথ আরও লিখেছেন, ‘‘এই জয় ডাবল ইঞ্জিন সরকারের সুরক্ষা, সুশাসন ও জনকল্যাণমূলক নীতি এবং নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল। আমি উত্তর প্রদেশের ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যারা উত্তর প্রদেশের সুশাসন ও উন্নয়নের জন্য ভোট দিয়েছেন এবং সমস্ত জয়ী প্রার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই! বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে। এক রেহেঙ্গে-সেফ রেহেঙ্গে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mass conversion: সিঁদুর সরিয়ে মহিলাদের কপালে ক্রস, বিহারে ধর্মান্তকরণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩ মিশনারি

    Mass conversion: সিঁদুর সরিয়ে মহিলাদের কপালে ক্রস, বিহারে ধর্মান্তকরণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩ মিশনারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের বক্সার (Buxar) জেলায় হিন্দুদের ধর্মান্তরিত (Mass conversion) করার অভিযোগ সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, তিনজন খ্রিস্টান মিশনারী ৫০ থেকে ৬০ জন হিন্দুকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করেছেন। এই রকমই একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে (যদিও ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ওই খ্রিস্টান মিশনারিরা হিন্দু মহিলাদের গঙ্গায় ডুব দেওয়ানোর পরে তাঁদের মাথায় ক্রস চিহ্ন এঁকে দিচ্ছেন এবং সিঁদুর সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ দিচ্ছেন। এই ভিডিও ভাইরাল হতেই হিন্দু সংগঠনগুলি প্রতিবাদে নামে। তারপরেই অভিযোগের ভিত্তিতে বিহার পুলিশ তিনজন মিশনারিকে গ্রেফতার করে। মিশনারিদের অবশ্য দাবি, ওই হিন্দুরা তাঁদের নিজেদের ইচ্ছাতেই ধর্মান্তরিত হয়েছেন এবং বাইবেল পড়ে তাঁরা ধর্মান্তরিত (Mass conversion) হয়েছেন। বিষয়টি প্রথম সামনে আসে ১৪ নভেম্বর। জানা গিয়েছে, এটি বিহারের বক্সার জেলার সিমরি থানার অন্তর্গত নাগপুরা গ্রামের ঘটনা।

    মিশনারিদের পরিচয় (Mass conversion)

    অভিযুক্ত তিন জন মিশনারির মধ্যে দুইজনের বাড়ি বিহারে। তাঁদের নাম রাজুরাম এবং রাজীব রঞ্জন। তৃতীয় জনের বাড়ি তামিলনাড়ুতে তাঁর নাম স্যামুয়েল। বিহারের মিশনারি রাজুরাম বলেন, ‘‘অনেক হিন্দুই তাঁর কাছে এসেছিলেন এবং নিজেদের অসুস্থতার কথা বলেছিলেন। আমি তাঁদেরকে ওষুধ খেতে বলি। তারপর তাঁদেরকে বলি যে আমি যিশুর কাছে প্রার্থনা করব। যাতে তাঁদের অসুস্থতা সেরে যায়। যাঁদের কষ্ট লাঘব হয়েছে, যাঁরা সুস্থ হয়েছেন তাঁরা স্বাধীনভাবেই খ্রিস্টান ধর্মকে গ্রহণ করেছেন।’’

    কী বলছেন সিমলি থানার ইনচার্জ?

    অন্যদিকে, সিমলি থানার (Buxar) অফিসার ইনচার্জ কমল নয়ন পাণ্ডে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে যাঁদেরকে ধর্মান্তকরণ করা হয়েছে, তাঁদের প্রত্যেকেরই গ্রামে বাড়ি এবং বাইবেল অনুসারে তাঁদের ধর্মান্তকরণ করা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি দেখছে এবং ধর্মান্তকরণ বিরোধী আইন মোতাবেক কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    কী বলছেন গিরিরাজ?

    এই ঘটনায় বিবৃতি সামনে এসেছে (Mass conversion) বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘আগে আদিবাসীদের হয়রানি করা হত। এখন দরিদ্র আদিবাসীদের নানা প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তকরণ করা হচ্ছে। ধর্মান্তকরণ নিষিদ্ধ করার জন্য শক্তিশালী আইন প্রয়োজন। প্রতিটি জেলাতেই এই ধরনের ঘটনা ঘটছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আমাদের সরকার স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে”, বললেন মোদি

    PM Modi: “আমাদের সরকার স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের সরকার দেশের স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে।” বুধবার বিহারের (Bihar) এক জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    মোদি সরকারের লক্ষ্য (PM Modi)

    তিনি বলেন, “আমাদের প্রথম লক্ষ্য হল রোগ প্রতিরোধ করা। দ্বিতীয় লক্ষ্য হলো সঠিক রোগ নির্ণয় করা। তৃতীয় লক্ষ্য হল সাশ্রয়ী ও বিনামূল্যে সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা। আমাদের চতুর্থ লক্ষ্য হল ছোট শহরগুলিতেও উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা। পঞ্চম লক্ষ্য হল স্বাস্থ্যসেবায় প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করা।” এদিন প্রধানমন্ত্রী বিহারের দ্বারভাঙায় এইমসের (AIIMS) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। সেখানেই তিনি বলেন, “আমার সরকার দেশে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে, যা রোগ প্রতিরোধ থেকে শুরু করে চিকিৎসা পর্যন্ত বিস্তৃত।”

    দ্বারভাঙায় এইমসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

    দ্বারভাঙায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও প্রায় ১২ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধনের পর জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি দেশের স্বাস্থ্যসেবায় তাঁর সরকারের দৃষ্টিভঙ্গী ও অগ্রাধিকারের বিষয়গুলির উল্লেখ করেন। তাঁর দাবি, তাঁর সরকার সব সময় জাতির সেবা এবং জনগণের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দ্বারভাঙায় একটি এইমস প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এখানে এইমস নির্মাণের ফলে বিহারের স্বাস্থ্য খাতে বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে। এই সেবাকেন্দ্র মিথিলা, কোশি এবং তিরহুত অঞ্চলগুলোর পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ এবং আশেপাশের এলাকার মানুষকেও পরিষেবা দেবে। নেপাল থেকেও রোগীরা এখানে এসে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে পারবেন। দ্বারভাঙায় এইমস নির্মাণ বহু নতুন কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি করবে।”

    আরও পড়ুন: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আগে পরিস্থিতি খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। তখন খুব কম হাসপাতাল এবং ডাক্তার ছিল। ওষুধের দাম ছিল অনেক বেশি। আগের সরকারগুলি শুধু প্রতিশ্রুতি এবং দাবির মধ্যে আটকে ছিল, গরিব মানুষের প্রয়োজন নিয়ে তাদের কোনও সঠিক চিন্তা ছিল না। কিন্তু নীতীশ বিহারের (Bihar) দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এই সমস্যাগুলির সমাধানে সঠিক মনোযোগ দেওয়া হয়েছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

  • Bomb Threat in Train: চলন্ত ট্রেনে বোমার হুমকি! মাঝপথে থামল বিহার সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেস, আতঙ্কে যাত্রীরা

    Bomb Threat in Train: চলন্ত ট্রেনে বোমার হুমকি! মাঝপথে থামল বিহার সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেস, আতঙ্কে যাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিমানে বোমাতঙ্ক (Bomb Threat in Train) ছড়ানোর পর এবার চলন্ত ট্রেনেও এল বোমা রাখার হুমকি। মাঝ পথেই ট্রেন দাঁড় করিয়ে চলল তল্লাশি। আতঙ্ক ছড়াল যাত্রীদের মধ্যে। ১২৫৬৫ বিহার-সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেস ট্রেনে বোমা রাখার উড়ো খবর আসতেই আতঙ্ক ছড়ায়। তল্লাশির পর কিছু না মেলায় ট্রেন ফের গন্তব্যের দিকে রওনা দেয়।

    দিল্লিগামী ট্রেনে তল্লাশি

    বিহার সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেস (Bomb Threat in Train) দ্বারভাঙা থেকে নয়াদিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল শুক্রবার। সন্ধ্যায় উত্তরপ্রদেশের উপর দিয়ে যাওয়ার সময়ে ওই ট্রেনে বোমাতঙ্ক ছড়ায়। দিল্লির কন্ট্রোল রুম থেকে খবর আসে, ট্রেনে বোমা রাখা আছে বলে হুমকি পেয়েছেন তাঁরা। ঝুঁকি না নিয়ে তাই ট্রেন থামিয়ে দেওয়া হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ গোণ্ডা স্টেশনে ট্রেন থামিয়ে শুরু হয় তল্লাশি। বম্ব স্কোয়াডের কর্মীরা গোটা ট্রেন তন্ন তন্ন করে খোঁজেন। কিন্তু কোথাও বোমা বা বিস্ফোরক পদার্থ পাওয়া যায়নি। গোণ্ডার জিআরপি ইনস্পেক্টর নরেন্দ্র পাল সিং বলেন, ‘‘দিল্লির কন্ট্রোল রুম থেকে খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এখানকার জিআরপি, আরপিএফ এবং নিরাপত্তারক্ষীরা সতর্ক হন। গোণ্ডা স্টেশনে ট্রেন থামিয়ে বম্ব স্কোয়াড ডেকে তল্লাশি করানো হয়। কিছু পাওয়া যায়নি।’’

    আরও পড়ুন: ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    সরকারের পদক্ষেপ

    তল্লাশি পর্ব শেষ হলে ট্রেনটি (Bomb Threat in Train) গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেয়। এই সময়ের মধ্যে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছিল। এমনকি, ট্রেনের নিরাপত্তারক্ষীরাও বোমার হুমকি পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। ভুয়ো বোমাতঙ্ক কে বা কারা ছড়াল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি একের পর এক বিমানে বোমাতঙ্কের ঘটনার পর এবার ট্রেনেও বোমাতঙ্ক ছড়াল। শুধু তাই নয় সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক হোটেলেও বোমাতঙ্ক ছড়িয়েছিল। রবার এমন ভুয়ো বোমাতঙ্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রও। সরকারের তরফে একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে। কারা এই ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছে, তাঁদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Cabinet-Approves: রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রসারে ৬৭৮৯ কোটি টাকার অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    Cabinet-Approves: রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রসারে ৬৭৮৯ কোটি টাকার অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরে যোগাযোগ আরও বৃদ্ধি করতে, আনুষঙ্গিক খরচ এবং কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন কমাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Cabinet-Approves) ৬৭৮৯ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন করেছে। দীপাবলির আগে এই বরাদ্দ দেশবাসীর জন্য সুখবর। জানা গিয়েছে, বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানায় যোগাযোগকে আরও মজবুত করা হবে। একই ভাবে দুটি বিশেষ রেল প্রকল্প (Several Project) বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

    পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সহায়ক হবে (Cabinet-Approves)

    সামনেই দীপাবলি। দেশবাসী আলোর উৎসবে মেতে উঠবেন। ঠিক তার আগে কেন্দ্রের মোদি সরকারের কমিটি অফ ইকনমিক অ্যাফেয়ার্স (সিসিএ) একাধিক জনমুখী প্রকল্পের (Several Project) অনুমোদন করে দেশবাসীর জন্য উৎসর্গ করেছে। এই প্রকল্পে দুটি রেল সংযোগকে বাস্তবায়ন করার কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে একটি হল, নারকাতিয়াগঞ্জ-রক্সৌল-সীতামারি-দ্বারভাঙা অংশের সঙ্গে আরও ২৫৬ কিমি সংযুক্ত করে প্রকল্পের বাজেট দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই পথ উত্তর-পূর্ব ভারত এবং সীমান্ত অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগকে আরও শক্তিশালী করবে। পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সহায়ক হবে। এর ফলে আঞ্চলিক স্তরে আর্থিক প্রগতি-উন্নতির গতি আরও বাড়বে।

    ৮টি জেলাকে সংযুক্ত করে ৩১৩ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে

    অপর আরেকটি রেল প্রকল্প হল, অমারাবতী হয়ে এরুপালেম এবং নাম্বুরু হয়ে এনটিআর বিজয়ওয়াড়া, গুন্টুর, খাম্মাম জেলার মধ্যে একটি নতুন লাইন পাতার কাজ চলছে। এই রেল যোগাযোগও সুদুরপ্রসারী হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই সংযোগ মোট ৩টি রাজ্যের ৮টি জেলাকে সংযুক্ত করে ৩১৩ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। নতুন এই রেল লাইন প্রকল্পে (Cabinet-Approves) মোট ৯টি নতুন স্টেশন সহ প্রায় ১৬৮টি গ্রাম এবং প্রায় ১২ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে সুবিধা পাবেন। অপর দিকে সীতামারি থেকে মুজফফরপুর পর্যন্ত রেলের বিস্তারে ৩৮৮টি গ্রাম এবং প্রায় ৯ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবেন।

    আরও পড়ুনঃ দানা মোকাবিলায় প্রস্তুত ভারতীয় নৌসেনা ও উপকূলরক্ষী বাহিনী, কী কী ব্যবস্থাগ্রহণ?

    ৩১ এমটিপিএ মালবাহী ট্রেন চলাচল করবে

    এই রেলপথের বিস্তারে (Cabinet-Approves) কৃষিপণ্য, সার, কয়লা, লোহা আকরিক, ইস্পাত, সিমেন্ট ইত্যাদির মতো পণ্য পরিবহণের মাধ্যমে দ্রুত সরবরাহ করা যাবে। এই রুটে আনুমানিক ৩১ এমটিপিএ মাত্রার অতিরিক্ত মালবাহী ট্রেন চলাচল করতে সক্ষম হবে। একই ভাবে রেলকে পরিবেশবান্ধব, দূষণমুক্ত করতে বিশেষ নজর রাখা হবে। জলবায়ু এবং পরিবেশে যাতে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে, কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন যাতে কম হয়, সেই বিষয় সম্পর্কেও অভিনব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।   

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Prashant Kishor: দল গড়লেন পিকে, বিপদ বাড়ল তৃণমূলের?

    Prashant Kishor: দল গড়লেন পিকে, বিপদ বাড়ল তৃণমূলের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছিল রুমাল। হয়ে গেল বেড়াল! আজ্ঞে হ্যাঁ, প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে-র (Prashant Kishor) কথাই বলছি। তিনি ছিলেন ভোট কূশলী। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে (Jan suraj party) পরামর্শ দিয়ে পার করিয়েছেন একের পর এক ভোট বৈতরণী। তাঁরই ‘হাতযশে’ (রাজনৈতিক মহলের দাবি) এখনও রাজ্যের কুর্সিতে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।

    দল খুললেন পিকে (Prashant Kishor)

    সেই তিনিই এবার খুলে ফেললেন আস্ত একটা রাজনৈতিক দল। অবশ্য তাঁর এই সিদ্ধান্তটা হঠাৎ নয়। জন সুরাজ পার্টি নামের দল যে তিনি তৈরি করতে চলেছেন, তা ঠিক হয়েছিল ঠিক দু বছর আগে, এই গান্ধী জয়ন্তীর দিনেই। আর দলও খুললেন বুধবার, সেই গান্ধী জয়ন্তীর দিনে, বিহারের রাজধানী পাটনায়। তিনি (Prashant Kishor) দলের সর্বময় কর্তা হলেও, সামনের সারিতে নেই। দলের কার্যকরী সভাপতি করা হয়েছে অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিক মনোজ ভারতীকে। মনোজ দলিত মুখ, মধুবনী থেকে উঠে এসেছেন। আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে বিহারে।

    দলের দায়িত্বে প্রাক্তন কূটনীতিক

    তার আগে মার্চেই নয়া সভাপতি বেছে নেবে জন সুরাজ পার্টি। তার আগে পর্যন্ত দলের দায়িত্ব সামলাবেন মনোজই। মনোজের নাম ঘোষণা করে প্রশান্ত বলেন, “আমি যখন বলেছিলাম, আমি নেতা হতে চাই না। তখন সাধারণ মানুষ জানতে চেয়েছিলেন আমার মতো কর্মক্ষম তাঁরা কোথায় পাবেন। মনোজ ভারতী আমাদের চেয়ে অনেক বেশি কর্মক্ষম। তিনি আইআইটিতে গিয়েছিলেন, আমি যাইনি। তিনি আইএফএস আধিকারিক হয়েছেন, আমি হইনি।”

    নবগঠিত জন সুরাজ পার্টির প্রাথমিক লক্ষ্য তিনটি – এক, বিহারের প্রতিটি গ্রামের বাসিন্দাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা, ভয় দেখিয়ে নির্বাচন প্রভাবিত করার রীতিতে বদল আনা এবং বিহারকে দেশের সেরা ১০টি রাজ্যের মধ্যে স্থান দেওয়া। তাঁর দল ক্ষমতায় এলে এক ঘণ্টার মধ্যে বদল আনবেন মদ নিষেধাজ্ঞায়।

    আরও পড়ুন: শিয়ালদহ স্টেশনের নাম বদলে শ্যামাপ্রসাদের নামে করার দাবি

    এক সময় কংগ্রেসকে রাজনৈতিক বুদ্ধি জুগিয়েছিলেন প্রশান্ত। এখন তাঁর সংস্থা আইপ্যাক বুদ্ধি জোগাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেসকে। আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচনে বিহারের সব আসনে প্রার্থী দেবে প্রশান্ত কিশোরের দল। তার পরের বছরই বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে বাংলায়। এখানে তাঁর সংস্থা রাজনৈতিক বুদ্ধি ‘বেচবে’ নাকি তাঁর দল প্রার্থী দেবে, তা বলবে সময় (Jan suraj party)। এ ব্যাপারে অবশ্য রা কাড়েননি প্রশান্ত (Prashant Kishor)।

    তৃণমূলের বিপদ বাড়ল না তো!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: নবাবিয়ানার সাক্ষ্য ও ঐতিহ্য়! মুর্শিদাবাদ যেন ইতিহাস ও শিল্পশৈলীর মেলবন্ধন

    Murshidabad: নবাবিয়ানার সাক্ষ্য ও ঐতিহ্য়! মুর্শিদাবাদ যেন ইতিহাস ও শিল্পশৈলীর মেলবন্ধন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা-বিহার-ওড়িশার শেষ স্বাধীন রাজধানী মুর্শিদাবাদ। ৫৪ বছরের নবাবিয়ানার সাক্ষ্য ও ঐতিহ্য বহন করে চলা এই মুর্শিদাবাদের প্রতিটি ধূলিকণায় মিশে রয়েছে সেই অতীত দিনের ইতিহাসের গন্ধ। মুর্শিদাবাদের প্রধান দ্রষ্টব্য হাজারদুয়ারি। ১৮৩৭ সালে বৃটিশ স্থপতি স্যার ডানকান ম্যাকলয়েডের নকশায় নগদ সাড়ে ষোল লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই সুরম্য প্রাসাদটি গড়ে তোলেন নবাব নাজিম হুমায়ূন জা। গথিক শিল্পশৈলীতে গড়া প্রাসাদটির ১০০০টি দরজা থাকার জন্য এর নাম হয়েছে হাজারদুয়ারি। তবে এই হাজারটি দরজার মধ্যে ৯০০টি দরজাই নকল। আসল দরজা কিন্ত ১০০টি। প্রাসাদের অভ্যন্তরে রয়েছে মিউজিয়াম। এখানে রয়েছে নবাব, আমির-ওমরাহদের ব্যবহৃত পালঙ্ক, তৈজসপত্র, পোশাক প্রভৃতি। এখানকার আর্ট গ্যালারিতে রয়েছে মার্শাল, টিটো প্রমুখ বিখ্যাত শিল্পীদের আঁকা অসাধারণ সব ছবি। হাজারদুয়ারি প্যালেস মিউজিয়ামের অন্যতম সেরা আকর্ষণ এখানকার অস্ত্রাগারটি। সেই সময় ব্যবহৃত ২৯০০০-এরও বেশি অস্ত্রশস্ত্র এখানে প্রদর্শিত হয়েছে।

    মদিনা, ঘণ্টা মিনার এবং বাচ্চেওয়ালি তোপ

    ১৩০ মিটার দৈর্ঘ্য ও ৬১ মিটার প্রস্থ বিশিষ্ট এই প্যালেসটির ২৪ মিটার উঁচু পঙ্খের কাজ করা গম্বুজটিও আকর্ষণীয়। হাজারদুয়ারি প্রাসাদের বিপরীত দিকেই রয়েছে ইমামবাড়া। পূর্ব ভারতের সর্ববৃহৎ এই ইমামবাড়াটি ১৮৪৭ সালে নগদ ৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করেন নবাব নাজিম ফেরাদুন জা। হাজারদুয়ারির প্রাঙ্গণেই রয়েছে সিরাজের তৈরি মদিনা, ঘন্টা মিনার এবং বাচ্চেওয়ালি তোপ। সুবিশাল এই কামানটি ১৬৪৭ সালে ঢাকার বিশিষ্ট লৌহ শিল্পী জনার্দন কর্মকার তৈরি করেন। কামানটির ওজন ৭৭০০ কেজি, দৈর্ঘ্য ১৮ ফুট। এটি একবার দাগতে বারুদ লাগত ১৮ সের। কাছেই জাফরাগঞ্জ মকবারায় রয়েছে নবাব মীরজাফর সহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের মোট ১১০০ সমাধি। ২ কিমি দূরে মহিমাপুরে রয়েছে আজিমুন্নেসা বেগমের সমাধি। সামান্য দূরত্বে নসীপুরে দেবী সিং-এর রাজবাড়ি। এখানেও আছে মিউজিয়াম। আছে ফাঁসিঘর, নাটমঞ্চ, নবগ্রহের মন্দির প্রভৃতি।

    কাটরা মসজিদ

    মুর্শিদাবাদের পরবর্তী আকর্ষণ কাঠগোলা বাগান। ধনকুবের লক্ষ্মীপত সিং দুগ্গর এই বাগান ও প্রাসাদ, মন্দির নির্মাণ করেন। কাজেই জগৎ শেঠের বাড়ি ও মিউজিয়াম। মুর্শিদাবাদের অন্যতম সেরা দ্রষ্টব্য কাটরা মসজিদ। এখানে রয়েছে নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ-র সমাধি। এর কাছেই তোপখানায় রয়েছে জাহানকোষা কামান। একই সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় মোতিঝিল, আখড়া প্রভৃতিও। 
    ভাগীরথীর পশ্চিম তীরে রয়েছে খোশবাগ। এখানেই চির নিদ্রায় শায়িত রয়েছেন নবাব আলীবর্দী খাঁ, বাংলা-বিহার-ওড়িশার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রী লুৎফান্নেসা। এপাড়েই রয়েছে একান্ন সতীপীঠের অন্যতম কিরীটেশ্বরী মন্দির, ডাহাপাড়া জগদ্বন্ধু ধাম, বড়নগরে রানী ভবানীর ১৮ শতকে তৈরি মন্দিরগুলি, ফারহাবাগ প্রভৃতিও।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন?

    কলকাতা থেকে ট্রেনে মুর্শিদাবাদের দূরত্ব ১৯৭ কিমি। যাচ্ছে ১৩১০৩ ভাগীরথী এক্সপ্রেস, কলকাতা স্টেশন থেকে যাচ্ছে ১৩১১৭ ধনধান্য এক্সপ্রেস, শিয়ালদা স্টেশন থেকে যাচ্ছে লালগোলা প্যাসেঞ্জার প্রভৃতি ট্রেন। থাকা খাওয়া-এখানে ঘোরাঘুরির সুবিধার জন্য হাজারদুয়ারীর আশেপাশে থাকাটাই সুবিধাজনক। হাজারদুয়ারীর কাছেই রয়েছে হোটেল অন্বেষা এবং হোটেল হিস্টোরিকাল (দুটির ফোন নম্বর ৯৪৩৪১১৫৪৭০, হোটেল ফ্রেন্ডস এবং হোটেল পাপিয়া (৯৭৩২৬০৯০৮৪), হোটেল যাত্রিক (৯৭৩৩৯৭৫০২৪, ৬২৯৬৫১৯৭৩৯) প্রভৃতি। আর ঐতিহাসিক স্থান ঘোরাঘুরি করার জন্য প্রয়োজন হয় উপযুক্ত এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গাইডের। গাইডের জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন ৯৪৭৫৬৪৮৮৯ অথবা ৯৭৭৫৮৫৬৭০৫ নম্বরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share