Tag: bjp

bjp

  • South 24 Parganas: ১০০ দিনের গরিবের টাকাও খেল শাসক দল! তৃণমূল নেতাকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ

    South 24 Parganas: ১০০ দিনের গরিবের টাকাও খেল শাসক দল! তৃণমূল নেতাকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শতাধিক গরিব মানুষের ১০০ দিনের টাকা মেরে খাওয়ার অভিযোগে তৃণমূল নেতাকে ঘিরে বিক্ষোভ অভিযোগ উঠল। লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূলের বিরুদ্ধে এলাকার মানুষের এই ক্ষোভ সামনে চলে আসায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) মথুরাপুর লোকসভার কুলপি ব্লকে চরম বিপাকে শাসক দল। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (South 24 Parganas)

    লোকসভার ঢাকে কাঠি পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোট প্রচারের ময়দানে নেমে পড়েছেন সব দল। মহিলাদের লক্ষ্মীর ভান্ডারকে হাতিয়ার করে অক্সিজেন পাওয়ার চেষ্টা করছে তৃণমূল। এই অবস্থায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) মথুরাপুর লোকসভার কুলপি ব্লকের করঞ্জলি গ্রাম পঞ্চায়েতের কৃষ্ণচন্দ্রপুর গ্রামে ১০০ দিনের টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ করল করঞ্জলি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে। খাল কাটা থেকে শুরু করে শ্মশানের ঘাস কাটার কাজ করেছিলেন এলাকার মহিলা ও পুরুষেরা। প্রাক্তন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য তথা অঞ্চল সভাপতি স্বপন  মাঝির নেতৃত্বে কাজ করেছিলেন এই এলাকার গরিব মানুষেরা। সেই টাকা তুলে খাওয়ার অভিযোগ উঠল করঞ্জলি গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, “আমরা কাজ করার পরও টাকা পেলাম না। অথচ যারা কাজ করেনি, তাদের কাছে সেই টাকা চলে গেল। খাতায় কলমে দেখানো হল, টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।”এরপরই তৃণমূল নেতা স্বপন মাঝিকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান এলাকার মহিলা থেকে সাধারণ মানুষ সকলে।

    আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে যোগ! কেন বারবার ভিন রাজ্যের জঙ্গিরা বাংলাতেই আশ্রয় নেয়?

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    তৃণমূল নেতা স্বপন মাঝি বলেন, আসলে টাকা সকলে পাননি, এটা ঠিক। সেই কারণে এলাকার মানুষ এসেছিলেন। বিষয়টি নিয়ে সামনে বৈঠক বসে সমাধান করব। বিজেপি নেতা অরুনাভ দাস বলেন, দুর্নীতি ছাড়া তৃণমূল বাঁচতে পারে না। গরিবের টাকও মেরে খাচ্ছে। মানুষ এবার নিজের দাবি আদায়ে পথে নেমেছেন। তৃণমূল যত দিন থাকবে, মানুষ ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হবেন। সামনের নির্বাচনে দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলকে উৎখাত করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bengaluru Cafe Blast: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে যোগ!  কেন বারবার ভিন রাজ্যের জঙ্গিরা বাংলাতেই আশ্রয় নেয়? 

    Bengaluru Cafe Blast: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে যোগ! কেন বারবার ভিন রাজ্যের জঙ্গিরা বাংলাতেই আশ্রয় নেয়? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণকাণ্ডে (Bengaluru Cafe Blast) জড়িত ২ আইএস জঙ্গি ২৮ দিন ধরে আস্তানা গেড়েছিল এ রাজ্যেই। এমনটাই জানা গিয়েছে এনআইএ সূত্রে। লোকসভা ভোটের আগে রাজ্য থেকে জঙ্গিদের খোঁজ মেলায় তৃণমূল সরকারকে  তুলোধনা করেছে বিজেপি। তবে, মুখ্যমন্ত্রীর কথা মতো জঙ্গিরা নাকি দুই দিন, বাংলার অতিথি য়ে এসেছিলেন। প্রশ্ন একটাই অতিথি-ই বটে! বাংলা এখন জঙ্গিদের ঘোরার জায়গা। তাদের মুক্তাঞ্চল। এই প্রথম নয়। এর আগেও, একাধিকবার বাংলা থেকে ধরা পড়েছে বহু জঙ্গি। তৃণমূল সরকারের আমলে বাংলা যেন জঙ্গিদের সেফ-আস্তানা হয়ে উঠেছে বাংলা।

    জঙ্গিদের সেফ হেভেন

    বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণকাণ্ডের (Bengaluru Cafe Blast)  মূল ২ অভিযুক্ত আস্তানা গেড়েছিল কলকাতাতেই। ২ জনকে দিঘা থেকে গ্রেফতার করেছে এনআইএ। বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণের মূল চক্রীদের বাংলা থেকে গ্রেফতার হওয়ার ঘটনা আরও ভয়ঙ্কর তার কারণ সন্দেহভাজন জঙ্গিরা বাংলায় ২৮ দিন ধরে ছিল! এই শহরের বুকে একের পর একে হোটেলে আত্মগোপন করে ছিল! নাম ভাঁড়িয়ে কলকাতায় একের পর এক হোটেলে আস্তানা বদলেছে তারা। পুলিশ-গোয়েন্দাদের চোখে ধুলো দিয়ে জঙ্গিরা সোজা পাড়ি দিয়েছে বাঙালিদের অন্যতম পছন্দের উইক এন্ড ডেস্টিনেশন দিঘা। ভোটের আগে এই জঙ্গিরা ধরা পড়ায় ফের প্রশ্ন উঠেছে, বাংলা কি সন্ত্রাসবাসীদের ‘সেফ হেভেন’? জঙ্গিদের ‘স্লিপার সেল’গুলির আস্তানা? কেন বারবার ভিন রাজ্যের জঙ্গিরা বাংলাতেই আশ্রয় নেয়? 

    কবে, কোথায় কারা ধরা পড়েছে 

    কখনও লস্কর-ই-তৈবা তো কখনও আইএস। বাংলায় কেন সক্রিয় জঙ্গি কার্যকলাপ? এরাজ্যকে কি নিরাপদ মনে করছে তারা? অতীতেও, বাংলা থেকে ধরা পড়েছে একাধিক জঙ্গি। ২০০৭ সালে বেঙ্গালুরু তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় নাশকাত হামলার সঙ্গে যুক্ত জঙ্গি সংগঠন ‘আল বদর’-এর সদস্য ধৃত ফৈয়াজ স্বীকার করে, সে দীর্ঘদিন কলকাতায় ছিল। লালবাজারের কাছেই বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটের একটি ঠিকানায় পাসপোর্টও বানিয়েছিল সে। পুণের জার্মান বেকারি বিস্ফোরণে অভিযুক্ত জঙ্গি সংগঠন ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন (আইএম)-এর প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য ইয়াসিন ভটকল শুধু লুকিয়েই থাকেনি, কলকাতা থেকে বিস্ফোরকও নিয়ে গিয়েছিল। লস্কর-ই-তৈবার বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ আবদুল করিম টুন্ডাকে এ রাজ্য থেকেই ২০১৩-তে গ্রেফতার করেছিল দিল্লি পুলিশ। খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণ কাণ্ডে জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ’ (জেএমবি)-র সদস্য কওসর ওরফে বোমা মিজান, হাবিবুর এবং জেএমবির চিফ সালাউদ্দিন সালে এ রাজ্যে দীর্ঘদিন থেকে সংগঠন তৈরির পাশাপাশি বিস্ফোরক তৈরিও করছিল। ২০২১ সালে কলকাতার হরিদেবপুর থেকে তিন জেএমবি নেতা ধরা পড়ে। আল কায়দার উপমহাদেশীয় শীর্ষ নেতা আবু তালহা বহু দিন কোচবিহারে লুকিয়ে ছিল। সেখানে ভোটার কার্ড-সহ অন্য পরিচয়পত্রও বানিয়ে নিয়েছিল সে। ২০১৭-য় বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণের সঙ্গে যুক্ত অভিযুক্তদেরও এ রাজ্য থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরে আশ্রয় নেওয়া মুফাক্কির নামে এক বাংলাদেশি জঙ্গিকে ২০২৩-এ গ্রেফতার করে এনআইএ। ২০২১ সালে নিউটাউনে রাজ্য পুলিশের এসটিএফের সঙ্গে এনকাউন্টারে মারা যায় পাঞ্জাবের দুই গ্যাংস্টার জয়পাল ভুল্লার এবং যশপ্রীত জসসি।

    শুভেন্দুর দাবি

    পশ্চিমবঙ্গ আন্তর্জাতিক জঙ্গিদের মুক্তাঞ্চলে পরিণত হয়েছে। এই নিয়ে রাজ্য সরকারকে নিশানা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ আন্তর্জাতিক অপরাধীর মুক্তাঞ্চল, এটা আগেও প্রমাণিত। পঞ্জাব পুলিশ চপারে করে এখানে এসে পাঞ্জাবের দুষ্কৃতীদের এনকাউন্টার করেছে। মুজিবর রহমান খুনের দু’জন দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত খুনির একজন হাওড়ায় হোমিওপ্যাথ ডাক্তার হিসেবে ছিল। পরে পার্ক সার্কাস থেকে মাজেদকেও ধরা হয়। পার্ক সার্কাস মানে শহরের প্রাণকেন্দ্র। মমতা নিজে দেশবিরোধী কাজের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। দিল্লিতে জাহাঙ্গীরপুরীতে হনুমান জয়ন্তীর দিন যে ঘটনা ঘটেছিল, তার মূল অভিযুক্ত ফিরোজ৷ যে আমাকে হলদিয়ায় পাথর ছোড়ায় অভিযুক্ত, তার বাড়ি তমলুকের একটি গ্রামে। লাল্টু শেখ, আবদুল মান্নান ফেক আই কার্ড তৈরি করত। তারা গত বছর সোনারপুর থেকে গ্রেফতার হয়।”

    দিলীপের অভিমত

    বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন, “জঙ্গিরা এখানে গা-ঢাকা মোটেই দেয়নি, ওরা জানে এখানে কেউ গায়ে হাত দেবে না। শেখ শাহজাহান তো দু’মাস ধরে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। পুলিশ কি জানত না? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও জানতেন শাহজাহান কোথায় আছে। কেন ধরেননি? ওরাই এই ধরনের লোককে আশ্রয় দিয়ে সাহায্য করছে।” তিনি আরও বলেন, “বাংলা হচ্ছে জঙ্গিদের সেফ করিডর। আজ পর্যন্ত যত জঙ্গি সব এখানেই ধরা পড়েছে। কারণটা হল কোন ভয় নেই। এছাড়া এখান থেকে আধার কার্ড, রেশন কার্ড করে তারা বাংলাদেশ থেকে আসছে। এখানে এসে ট্রেনিং নিয়ে সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে গিয়ে জঙ্গি কার্যকলাপ ঘটাচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: ২ ঘণ্টা দাবি মুখ্যমন্ত্রীর! দার্জিলিং থেকে দিঘা, ২৮ দিন রাজ্যে ছিল ধৃত আইএস জঙ্গিরা, পাল্টা এনআইএ

    দিলীপের সংযোজন, “হুজি থেকে শুরু করে করে আল-কায়দা, আইএস জঙ্গিরা, ভিনরাজ্যের গ্যাংস্টাররা এখানে ধরা পড়েছে। মাসের পর মাস ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর যখন উপর থেকে ডান্ডা দিয়েছে তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দু’ঘণ্টার মধ্যে জঙ্গিদের ধরে ফেললেন। অথচ তারা দু’মাস ধরে ঘুরছিল। তখন কী করছিলেন। এটা কি মামার বাড়ি পেয়েছে। জঙ্গিরা ঘুরে বেড়াবে আর আপনি তাদের খাওয়াবেন, পুষবেন, সুরক্ষা দেবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: “সবই তো আমি দিয়েছি, কেন বিজেপিকে ভোট দেন?,” আক্ষেপ মমতার

    Mamata Banerjee: “সবই তো আমি দিয়েছি, কেন বিজেপিকে ভোট দেন?,” আক্ষেপ মমতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গে খাতা খুলতে জেলায় জেলায় জনসভা করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। মুখ্যমন্ত্রীর সভায় জনজোয়ার দেখাতে ছোট ছোট মাঠে জনসভা করা হচ্ছে। তৃণমূলের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন জায়গা থেকে লোক এনে সেই ছোট মাঠ ভরাচ্ছেন। এমনই অভিযোগ বিরোধীদের। কিন্তু, মাঠ ভরা দেখেও স্বস্তিতে থাকছেন মুখ্যমন্ত্রী। মাঠ ভরলেই ভোট জয় নিশ্চিত তা মনে করছেন না তিনি। তাঁর সভায় যারা আসছেন, সবাই যে তৃণমূলকে ভোট দেবেন না তা মুখ্যমন্ত্রী বুঝে গিয়েছেন। শনিবার শিলিগুড়ি লাগোয়া জাবরকভিটা জুনিয়র হাইস্কুল মাঠে জলপাইগুড়ি আসনে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে প্রকাশ্য সভায় নিজের বক্তব্যে মুখ্যমন্ত্রী সেই আশঙ্কা প্রকাশ করেন।

     ঠিক কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী? (Mamata Banerjee)

    এদিন ডাবগ্রাম ফুলবাড়ি বিধানসভা এলাকায় একটি ছোট মাঠে মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) নির্বাচনী জনসভা ছিল। সেখানে বক্তৃতা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “২০২১-র বিধানসভা নির্বাচনে আমি এখানে গৌতম দেবের হয়ে জনসভা করতে এসেছিলাম। বড় মাঠ ভরে গিয়েছিল। ভেবেছিলাম গৌতম জিতবে। কিন্তু, পরে দেখলাম বড় ব্যবধানে ভোটে গৌতম হেরেছে।” মাঠ ভরলেই যে তৃণমূলে জয় নিশ্চিত নয়, নিজের এই আশঙ্কা এভাবেই এদিন তুলে ধরেন মুখ্যমন্ত্রী। তাই তিনি উত্তেজিত হয়ে প্রশ্নের সুরে বলেন, “বিজেপি কী দিয়েছে? সবই তো আমি দিয়েছি। কেন আপনারা বিজেপিকে ভোট দেন?”

    আরও পড়ুন: দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন, একের পর এক বিস্ফোরণ, দমদমে একী কাণ্ড?

    কী বলছে বিজেপি?

    ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভা এলাকার বিধায়ক বিজেপির শিখা চট্টোপাধ্যায় বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) কথা শুনতে আর লোক পছন্দ করছে না। কেননা সকলেই জেনে গিয়েছেন উনি মিথ্যা কথা বলেন। মিথ্যাবাদী ও চোরদের কথা আর মানুষ শুনতে চাইছেন না। সে কারণেই তাঁর জনসভায় সাধারণ মানুষ হয় না। লোক দেখাতে ছোট ছোট মাঠে জনসভা করা হচ্ছে। আইসিডএস কর্মী, আশা কর্মী এবং রাজ্য সরকারি কর্মীদের দিয়ে সেই ছোট মাঠ ভরিয়ে দেখানো হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর সভায় জনজোয়ার। সেটা মুখ্যমন্ত্রীও জানেন। আর সে কারণেই তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন মাঠ ভরলেই তৃণমূল জিতবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Basirhat: বসিরহাট কেন্দ্রে তৃণমূলে ভাঙন! দল ছাড়লেন জেলা সম্পাদক

    Basirhat: বসিরহাট কেন্দ্রে তৃণমূলে ভাঙন! দল ছাড়লেন জেলা সম্পাদক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না অভিযোগ জানিয়ে দল ছাড়লেন বসিরহাটের (Basirhat) এক তৃণমূল নেতা। নাম ভাস্কর মিত্র। তিনি আইএনটিটিইউসি-র (INTTUC) জেলা সম্পাদক ছিলেন। তিনি শুক্রবার দলের সমস্ত পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেন। তিনি একরাশ ক্ষোভ উগরে দেন।

    সমাজ মাধ্যমের পাতায় পোস্ট

    সমাজ মাধ্যমের পাতায় ওই নেতা অভিযোগ জানিয়ে লেখেন, দলের বেশ কয়েকটি শাখাকে গুরুত্ব দেওয়া হলেও আইএনটিটিউসিকে কোন গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। ঠিক সেই কারণেই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সংগঠনের কোনও কার্যক্রম হচ্ছে না। অন্যদিকে বিজেপি (BJP) সহ অন্যান্য দলগুলি শ্রমিক সংগঠনকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়। কিন্তু তাঁর নিজের বলে এই সংগঠন নাম কা ওয়াস্তে রেখে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ভাস্কর বাবুর। যদিও গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা মানতে নারাজ ওই নেতা। তিনি আরও লিখেছেন, “শ্রমিকরা আজ দিশেহারা। বছরে একটা মিছিল করা ছাড়া দলের তরফে আর কোন বার্তা শ্রমিকদের কাছে পৌঁছয় না। এরকম সংগঠনের সঙ্গী হয়ে কোন লাভ নেই।” যদিও একইসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন দলকে ভালবাসলে কোন পদের (Basirhat) প্রয়োজন হয় না।

    দলে গুরুত্ব নেই 

    দল ছাড়ার কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তিনি স্পষ্ট ভাবে বলেন, “বিজেপির প্রোগ্রামে টোটো, অটো, বাস ইউনিয়নের কর্মীরা ফ্ল্যাগ বেঁধে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। অথচ জেলা নেতৃত্বকে জানিয়েও কোনো লাভ হয় না। তাই শ্রমিক সংগঠনের পদে থাকার কোন মানে দাঁড়ায় না। জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে শ্রমিকদের কোনও সমন্বয় সাধন নেই। তাই আমি পদ ছেড়েছি।” বিজেপির দাবি, প্রত্যেক শ্রমিকের ব্যক্তি স্বাধীনতা আছে। যদিও তৃণমূল টোটো, অটো ও বাস সংগঠন সঙ্গে যুক্ত সকল শ্রমিকদের ভয় দেখিয়ে রাখে। তবে এটা ঠিক যে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনকে (Basirhat) কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয় না শুধু টাকা তোলার সময় নেতারা আছেন। শ্রমিকদের কথা ভাবার জন্য তারা কেউ নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: বাংলা নববর্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করবে বিজেপি! সঙ্কল্পপত্রে কী রয়েছে জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: বাংলা নববর্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করবে বিজেপি! সঙ্কল্পপত্রে কী রয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট গ্রহণ হবে ১৯ এপ্রিল। তার আগে ১৪ এপ্রিল ইস্তাহার প্রকাশ করবে বিজেপি (Lok Sabha Elections 2024)। ঘটনাচক্রে এই দিনটি বাংলা নববর্ষ। এই দিনেই ইস্তাহার প্রকাশ করবে পদ্ম-পার্টি। বিজেপির ইস্তাহারের নাম ‘সঙ্কল্প পত্র’। ইস্তাহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। ইস্তাহার কমিটির মাথায় রয়েছেন রাজনাথ। ইতিমধ্যেই এই কমিটির বৈঠক হয়ে গিয়েছে দু’বার। ইস্তাহার তৈরিতে বিজেপি দেড় মিলিয়নেরও বেশি প্রস্তাব পেয়েছে জনগণের কাছ থেকে।

    বিজেপির সঙ্কল্পপত্র

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, বিজেপির সঙ্কল্পপত্রে (Lok Sabha Elections 2024) আলোকপাত করা হবে মূলত উন্নয়নের ওপর। সমৃদ্ধশালী ভারত, মহিলা, যুব, গরিব এবং কৃষকের জন্য কী কী উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, থাকছে তাও। যেসব প্রতিশ্রুতি পূরণ করা যাবে, সেগুলির ওপরই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ইস্তাহারে। আলোকপাত করা হবে সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের ওপরও। ইস্তাহারের থিম, ‘মোদির গ্যারান্টি: ডেভেলপড ইন্ডিয়া ২০৪৭’।

    ইস্তাহার কমিটি

    বিজেপির এই ইস্তাহার কমিটিতে রয়েছেন ২৭ জন। কমিটির আহ্বায়ক নির্মলা সীতারামন। সহ-আহ্বায়ক পীযূষ গয়াল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মধ্যে কমিটিতে জায়গা হয়েছে ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং ভূপেন্দ্র যাদবের। বিজেপি শাসিত (Lok Sabha Elections 2024) চার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও রয়েছেন। এঁরা হলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব, ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই এবং গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। এই কমিটিতে বাংলার কোনও প্রতিনিধি নেই। যেমন ওই চার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে কমিটিতে জায়গা দেওয়া হলেও, ঠাঁই হয়নি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির তারকা প্রচারক যোগী আদিত্যনাথের। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের তারিক মনসুর ও অনিল অ্যান্টনি অবশ্য রয়েছেন ওই সাতাশজনের কমিটিতে।

    আরও পড়ুুন: হিন্দু, শিখদের সম্পত্তি ফেরাবে তালিবান সরকার! স্বাগত জানাল ভারত

    বাংলা নববর্ষের দিন বিজেপি ইস্তাহার প্রকাশ করলেও, কংগ্রেসের ‘ন্যায়পত্র’ (ইস্তাহারের পোশাকি নাম) প্রকাশিত হয়েছে ঢের আগে। এই ইস্তাহারে মূলত ২৫টি বিষয়ে গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে। যদিও বিজেপির দাবি, কংগ্রেসের ইস্তাহারে একাধিক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও, তা কীভাবে রূপায়িত হবে, তার কোনও সঠিক দিশা নেই। কংগ্রেসের ইস্তাহারকে ‘মিথ্যার ফুলঝুরি’ বলে কটাক্ষ করেছে বিজেপি (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: “আর বিজেপি করবি? বলেই হামলা চালাল তৃণমূলের লোকজন,” বললেন আক্রান্ত নেতা

    Balurghat: “আর বিজেপি করবি? বলেই হামলা চালাল তৃণমূলের লোকজন,” বললেন আক্রান্ত নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার তো বাড়ির মহিলারা পান। তারপরেও কেন বিজেপি করবি?’ প্রশ্ন করেই বিজেপির বুথস্তরের এক নেতাকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা এলাকার কুমারগঞ্জে। সুকান্ত মজুমদারের খাসতালুকে এই হামলার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Balurghat)

    বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভার কুমারগঞ্জ ব্লকের দিওর পঞ্চায়েতের জল্পর গ্রামে বিজেপির বুথ সহসভাপতি সঞ্জয় রায় বাড়িতে খেতে বসেছিলেন। সেই সময় পাশের গ্রামের কয়েকজন তৃণমূলের দুষ্কৃতী বাঁশ-লাঠি নিয়ে বিজেপি নেতার বাড়িতে চড়াও হয়। তাঁকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে বাড়ির বাইরে আসতে বলে। সঞ্জয়ের মা প্রথমে সামনে যান। খানিক বাদে সঞ্জয়ও সামনে আসেন। তখনই তাঁকে হামলাকারীরা বলেন, “লক্ষ্মীর ভান্ডার সুবিধা নিবি, আবার বিজেপি করবি।” এরপরই বেদম পেটাতে থাকে দুষ্কৃতীরা। এনিয়ে পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তবে, পুলিশ এই ঘটনায় কাউকে গ্রেফতার করেনি। আক্রান্ত বিজেপি নেতা সঞ্জয় রায় বলেন, ‘এর আগেও আমার ওপর আক্রমণ হয়েছে। বিজেপি করি বলে ভোট আসলেই আমার ওপর আক্রমণ নেমে আসে। এখনও অভিযোগপত্র থেকে নাম তুলে নিতে ফোনে হুমকি আসছে। আমাদের দাবি, দোষীদের শাস্তি দিতে হবে।’

    আরও পড়ুন: রাজ্যের আপত্তি শুনল না হাইকোর্ট, রামনবমীতে শ্রীরামপুরে মিছিলের অনুমতি

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    সঞ্জয়ের বাড়িতে যান বিজেপির জেলা (Balurghat) সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘নিশ্চিত হারার ভয়েই এভাবে আমাদের নেতা-কর্মীদের আক্রমণ করছে তৃণমূল। ভোটে ওদের হার নিশ্চিত। প্রশাসনকে সঠিক তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলব। তৃণমূল এই কাজে যুক্ত বলে মানতে নারাজ এলাকার বিধায়ক তোরাফ হোসেন মণ্ডল ও তৃণমূলের ব্লক সভাপতি উজ্জ্বল বসাক। উজ্জ্বলবাবু বলেন, ‘পঞ্চায়েতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে কুমারগঞ্জে। একটাও গণ্ডগোল হয়নি। এখন কেন হবে। সঞ্জয় রায় নামে বিজেপির কাউকে চিনি না। তবে, যদি তিনি নিরাপত্তার অভাব বোধ করেন, তবে আমরা অবশ্যই তাঁর নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করব। এই ঘটনার খোঁজ নিচ্ছি। দলের কেউ যুক্ত থাকলে অবশ্যই আমরা ব্যবস্থা নেব।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: বারাকপুরে ফের তৃণমূলে ধস, অর্জুনের হাত ধরে কয়েকশো কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    Arjun Singh: বারাকপুরে ফের তৃণমূলে ধস, অর্জুনের হাত ধরে কয়েকশো কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই বারাকপুরে অর্জুন সিংয়ের (Arjun Singh) হাত ধরে একাধিক বিধানসভা এলাকায় তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানপর্ব লেগেই রয়েছে। এবার ভাটপাড়া পুরসভার তৃণমূল কাউন্সিলর জ্যোতি পান্ডের স্বামী তথা দাপুটে তৃণমূল নেতা প্রিয়াঙ্গু পান্ডে সহ কয়েকশো কর্মী-সমর্থক বিজেপিতে যোগদান করলেন। লোকসভা ভোটের আগে এই যোগদানপর্বে বিজেপি কর্মীরা অনেতটাই অক্সিজেন পেলেন বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    বিজেপি আরও শক্তিশালী হল বারাকপুরে (Arjun Singh)

    শুক্রবার সন্ধ্যায় নৈহাটিতে বিজেপির দলীয় কার্যালয় সিং ভবনে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন ভাটপাড়া এলাকার নেতা প্রিয়াঙ্গু পান্ডে। তিনি পরিবহণ দফতরের আরটিএ’রও সদস্য ছিলেন। এছাড়া আমডাঙা বিধানসভা কেন্দ্রের বেশ কয়েকজন সংখ্যালঘু বাম কর্মীও এদিন বিজেপিতে যোগ দিলেন। যোগদান পর্বে হাজির ছিলেন বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং, দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় ও বারাকপুর জেলার সভাপতি মনোজ বন্দ্যোপাধ্যায়। অর্জুন সিং (Arjun Singh) বলেন, প্রিয়াঙ্গু বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় শুধু ভাটপাড়া লেখা নয়, গোটা বারাকপুর শিল্পাঞ্চলে বিজেপি শক্তিশালী হল। সারা বছর ধরে তিনি নানা সামাজিক কর্মকাণ্ড করে থাকেন। বহু মানুষ তার কাছ থেকে উপকৃত হয়। তিনি আসায় বারাকপুরে দল আরও মজবুত হল।

    আরও পড়ুন: রাজ্যের আপত্তি শুনল না হাইকোর্ট, রামনবমীতে শ্রীরামপুরে মিছিলের অনুমতি

    বিজেপিতে যোগদানকারী নেতার কী বক্তব্য?

    বিজেপিতে যোগদানকারী নেতা প্রিয়াঙ্গু পান্ডে বলেন, তৃণমূল দলটা করা যায় না। ওই দলে থেকে কাজ করার সেভাবে সুযোগ পাচ্ছিলাম না। বিজেপিতে যোগ দিলাম। যে দায়িত্বদল দেবে, আমি নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করব। আমার স্ত্রী সহ বহু কর্মী-সমর্থক আগামীদিনে বিজেপিতে যোগদান করবে।

    তৃণমূল প্রার্থী কী সাফাই দিলেন?

    যোগদান পর্ব প্রসঙ্গে তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক বলেন, ও তলে তলে অর্জুনের (Arjun Singh) সঙ্গে যোগাযোগ রাখত। অতীতেও বিজেপির হয়ে কাজ করেছে। দলে থেকে বিশ্বাসঘাতকতার থেকে প্রতিপক্ষ দলে চলে যাওয়া ভালো। তৃণমূলের শক্তি মানুষ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষের জন্য যা কাজ করেছেন। মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে এবারের ভোটে উজার করে ভোট দেবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ

  • Ram Navami: রাজ্যের আপত্তি শুনল না হাইকোর্ট, রামনবমীতে শ্রীরামপুরে মিছিলের অনুমতি 

    Ram Navami: রাজ্যের আপত্তি শুনল না হাইকোর্ট, রামনবমীতে শ্রীরামপুরে মিছিলের অনুমতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের আপত্তি শুনল না কলকাতা হাইকোর্ট। রামনবমীর (Ram Navami) দিন শর্তসাপেক্ষে হুগলির শ্রীরামপুরে মিছিলের অনুমতি দিল আদালত (Calcutta High Court)। লোকসভা ভোটের আগে শান্তি বজায় রাখতে মিছিলে আপত্তি জানিয়েছিল রাজ্য সরকার। কিন্তু শুক্রবার রাজ্যের আপত্তি খারিজ করে মিছিল করার অনুমতি দেয় হাইকোর্ট। অশান্তি এড়াতে প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সহায়তা নিয়ে মিছিল করতে দিতে হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে আদালত। 

    কী বলল কলকাতা হাইকোর্ট

    শুক্রবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর বেঞ্চ (Calcutta High Court) জানিয়ে দেয়, শ্রীরামপুরে জিটি রোডের উপর দিয়ে ৭০০ মিটার এলাকা দিয়ে রামনবমীতে (Ram Navami) মিছিল করা যাবে। আদালত জানিয়ে দিয়েছে, ১৩টি মিছিলে ২০০ জন করে সর্বাধিক থাকতে পারবেন। আদালতের বক্তব্য, মিছিলে লোকসংখ্যা কম করার নির্দেশ দিলেও রুট বদলের প্রস্তাব মানা হবে না। আদালত মনে করে, হাজার পাঁচেক লোকের মিছিল সামাল দেওয়ার মতো দক্ষতা পুলিশের আছে। রাজ্য প্রয়োজন মনে করলে কেন্দ্রীয় বাহিনীরও সহায়তা নিতে পারবে। প্রসঙ্গত, গত বছর রামনবমীর মিছিলকে কেন্দ্র করে হাওড়া সহ রাজ্যের কয়েকটি জায়গা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। মিছিলে হিংসাও হয়। যার তদন্ত করছে এনআইএ।

    আরও পড়ুন: আজ জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাকাণ্ডের ১০৫ বছর পূর্তি, জানুন সেই ইতিহাস

    ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘকে অনুমতি

    একই সঙ্গে ১৪ এপ্রিল বাসন্তী পুজো উপলক্ষে শোভযাত্রা করার জন্য ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘকে অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। প্রতি বছর মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় বাসন্তী পুজো উপলক্ষে মিছিল বার করে ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ। গোলমালের আশঙ্কায় এবার তার অনুমতি দেয়নি রাজ্য সরকার। রাজ্যের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় সঙ্ঘ। তাদের মিছিলেরও অনুমতি দিয়ে আদালত। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত বলেন, ‘‘গত বিশ বছর ধরে ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ বাসন্তী পুজো উপলক্ষে এই শোভাযাত্রা করে। সেখানে তাদেরই স্কুলের পড়ুয়ারা হাঁটবে। সেখানে মিছিলে আপত্তির কারণ কতটা যুক্তিযুক্ত?’’ বিচারপতি সেনগুপ্তর বেঞ্চ বলে, ‘‘অশান্তি আশঙ্কা রয়েছে এই যুক্তিতে আমরা কি প্রতিদিনের কাজকর্ম বন্ধ করে বসে থাকব।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Congress clash: অধীরের গড়ে কংগ্রেস দুষ্কৃতীদের দাদাগিরি! বিজেপি কর্মীদের ব্যাপক মারধর

    BJP Congress clash: অধীরের গড়ে কংগ্রেস দুষ্কৃতীদের দাদাগিরি! বিজেপি কর্মীদের ব্যাপক মারধর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহরমপুরের (baharampore) স্কোয়ার ময়দানে একটি টিভি চ্যানেলের বিতর্ক (Debate) সভা চলাকালীন বিজেপির (BJP) যুব মোর্চার (youth morcha) সমর্থকদের ব্যাপক মারধর করার অভিযোগ (BJP Congress clash) উঠল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। মূল অভিযোগের তীর কংগ্রেস নেতা শিলাদিত্য হালদারের দিকে। তাঁর নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী মিলে হামলা করেছে বলে জানা গিয়েছে। রাজ্যের এক বৈদ্যুতিন সংবাদমাধ্যমের দ্বারা আয়োজিত এই বিতর্ক সভায় বিজেপির উদ্দ্যেশে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়ার পর উত্তর দিতেই মারমুখী হয়ে ওঠে কংগ্রেস (congress) কর্মীরা। কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরির গড়ে এই ঘটনা ঘটায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য (BJP Congress clash)

    মুর্শিদবাদ জেলার বিজেপি সহ-সম্পাদিকা অনামিকা ঘোষ বলেন, “বিতর্ক করতে শিক্ষিত সমাজের লোকেরা আসে। সেখানে কী করে এখানকার পাঁচটি টার্মের সাংসদ এইরকম দুষ্কৃতীদের পাঠালেন। তিনি কি ভয় পেয়ে গিয়েছেন? প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুষ্কৃতীরা ভারতীয় জনতা পার্টির কার্যকর্তাদের উপর হামলা (BJP Congress clash) করে। কংগ্রেসের মহিলা কর্মীরা বিজেপির যুব মোর্চাকর্মীদের ব্যাপক মারধর করছে। তবে বিজেপির যুবকর্মীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগে ফাঁসিয়ে দেওয়ার জন্য কংগ্রেসের মহিলা কর্মীদের লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদিও পাশে তৃণমূলের সমর্থকেরা ছিল কিন্তু তারা গোটা ঘটনাপর্ব চলাকালীন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে।”

    প্রতিবাদে থানা ঘেরাও

    এই রাজনৈতিক আক্রমণের ঘটনায় অশান্তির পর্ব শেষে বিজেপি (BJP) বহরমপুর (baharampore) থানা ঘেরাও করে। একইসঙ্গে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়। তবে বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, অবিলম্বে হামলাকারীদের (BJP Congress clash) গ্রেফতার করতে হবে। এরকম সমাজবিরোধী ও দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য যদি চলতে থাকে, তাহলে মানুষ ভোট দিতে পারবে না। অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে বড় আন্দোলন করা হবে বলে দাবি করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ ওড়িশায় লাভ জিহাদের শিকার তরুণী! খুন করে নদীতে ভাসিয়ে দিল যুবক 

    কংগ্রেসের বক্তব্য

    বিজেপি কর্মীদের এই হামলার (BJP Congress clash) ঘটনায়, পাল্টা কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়, “জনসমক্ষে নিজেদের কথা তুলে ধরতে না পেরে রণভঙ্গ করে বিজেপি ময়দান ত্যাগ করেছে। কংগ্রেসের কর্মীরা চিৎকার চেঁচামেচি কিছুই করেনি। হামলার ঘটনার সঙ্গে কংগ্রেস কোনও ভাবেই জড়িত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Attacks On BJP: বাঁকুড়ায় বিজেপির প্রচার গাড়িতে আক্রমণ তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের

    Attacks On BJP: বাঁকুড়ায় বিজেপির প্রচার গাড়িতে আক্রমণ তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) প্রচার গাড়ির ওপর হামলার (Attacks On BJP) অভিযোগের আঙুল উঠল তৃণমূলের (TMC) দিকে। বুধবার রাতে বিজেপির একাধিক প্রচার গাড়িতে ব্যাপক হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। বাঁকুড়ার (bankura) ইন্দাস থানার খোসবাগ এলাকায় রাতের অন্ধকারে গাড়িগুলি ভাঙচুরের ঘটনাটি ঘটে। শুধুমাত্র গাড়ি ভাঙচুরই নয় পাশাপাশি গাড়িতে থাকা প্রচারের সব ফ্লেক্স ছিঁড়ে ফেলে হামলাকারীরা। একই ভাবে কর্মীদের করা হয় ব্যাপক মারধর। তবে ঘটনায় অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের।

    বিজেপির অভিযোগ

    এই হামলার (Attacks On BJP) ঘটনায় স্থানীয় বিজেপির এক নেতা বক্তব্য দিয়ে বলেন, “এদিন রাতে নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিকশিত ভারতের প্রচার মূলক দুটি গাড়ি বর্ধমানের খণ্ডঘোষ এলাকা থেকে ইন্দাসের দিকে যাচ্ছিল। কারণ শুক্রবার ইন্দাস এলাকায় বিকশিত ভারতের একটি প্রদর্শনী হওয়ার কথা ছিল। তবে বৃহস্পতিবার রাতেই ইন্দাসের খোসবাগ এলাকায় আসতেই বিকশিত ভারতের ওই দুটি গাড়ির উপর তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। সেই সঙ্গে চলে ব্যাপক ভাংচুর এবং বিজেপি কর্মীদের উপর চলে ব্যাপক মারধর। তবে ভয় দেখিয়ে বিজেপিকে আটকানো যাবে না। মানুষ ভোটে জবাব দেবেন।”

    অভিযোগ নিতে অস্বীকার পুলিশের (Attacks On BJP)

    ঘটনায় গাড়ির চালকেরা ইন্দাস থানায় হাজির হয়ে অভিযোগ জানাতে গেলে ইন্দাস থানার পুলিশ (police) সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন। এরপরে ই-মেলের মাধ্যমে পুলিশকে ও নির্বাচন কমিশনকে গোটা ঘটনাটি জানায় বিজেপি নেতৃত্ব। একই সঙ্গে এই ঘটনার কড়া নিন্দা করে রাজ্যের শাসক দলকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি জেলা নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুনঃ “চেলা কাঠ কেন? গোটা কাঠও দেব”- তৃণমূলের হুমকির বিরুদ্ধে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলীপের

    তৃণমূলের বক্তব্য

    যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করে গোটা ঘটনাটিকে বিজেপির সাজানো বলে দাবি করা হয়েছে। তৃণমূলের দাবি, “এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। বরং বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ (saumitra khan) নিজের দলের লোকেদের দিয়ে ভাঙচুর (Attacks On BJP) করিয়ে সমবেদনা আদায়ের চেষ্টা করছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share