Tag: bjp

bjp

  • Jalpaiguri: মোদির সভা ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে, আশায় বুক বাঁধছেন দলের কর্মী-সমর্থকরা

    Jalpaiguri: মোদির সভা ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে, আশায় বুক বাঁধছেন দলের কর্মী-সমর্থকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri) নির্বাচনী জনসভা করতে আসছেন নরেন্দ্রে মোদি। দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক কথায় বলা যেতেই পারে জলপাইগুড়ি লোকসভা আসনে এক ইঞ্চি মাটি ছাড়তে নারাজ বিজেপি শিবির। কোচবিহারের পর এবার জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি ব্লকের ময়নাতলিতে সভা করবেন নরেন্দ্র মোদি। মোদির সভা ঘিরে ইতিমধ্যেই ধূপগুড়ি ব্লকের মাগুরমারী ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ময়নাতলি লাল স্কুল এলাকায় সভাস্থল নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে জোর কদমে। সব মিলিয়ে মোদির সভাকে ঘিরে এই মুহুর্তে  উন্মাদনা তুঙ্গে জলপাইগুড়ি জুড়ে।

    সভাস্থলে প্রস্তুতি তুঙ্গে (Jalpaiguri)

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, জাতীয় সড়ক পার্শ্ববর্তী ময়নাতলি লাল স্কুল এলাকায় তিনি সভা করবেন। রাস্তার অপর প্রান্তেই তৈরি করা হচ্ছে হেলিপ্যাড। বেলা দুটো নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর আসার কথা রয়েছে। হেলিপ্যাড থেকে সড়কপথে উল্টো দিকের কৃষি জমিতে তার সভাস্থলে ঢুকবেন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার বিষয় মাথায় রেখে আধা সামরিক বাহিনীর ডগ স্কোয়াড ও বম্ব স্কোয়াড এর কড়া নজরদারিতে সভামঞ্চ তৈরির কাজ চলছে। হেলিপ্যাড থেকে শুরু করে সভাস্থল, সভামঞ্চ সবক্ষেত্রেই বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে। রীতিমতো ময়নাতলি এলাকা কেন্দ্রীয় বাহিনী ও পুলিশের কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনীতে সভা স্থল মুড়ে ফেলা হয়েছে। জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) আসনে গতবার জয়ন্ত রায় জয়ী হয়েছিলেন। এবার দল তাঁকে প্রার্থী করেছে। এই আসনটি ফের নিজেদের দখলে রাখতে খোদ প্রধানমন্ত্রী প্রচারে আসছেন। আবার ধূপগুড়ি বিধানসভা উপনির্বাচনের তৃণমূল প্রার্থীর জয়ের পর ধূপগুড়ি মহকুমা ঘোষণা এবং সেই প্রার্থীকেই লোকসভা আসনে মনোনীত করাকে ছোট করে দেখতে চাইছে না বিজেপি। প্রধানমন্ত্রীর সভা কে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই বিজেপি কর্মীদের মধ্যে শুরু হয়েছে তুমুল উচ্ছ্বাস। দলের নেতা-কর্মীরা দাঁড়িয়ে থেকে সমস্ত কাজ তদারকি করছেন। সভায় নেতা-কর্মী-সমর্থকদের যাতে কোনওরকম অসুবিধা না হয় তারজন্য পর্যাপ্ত জল এবং মেডিক্যাল টিমও থাকবে বলে বিজেপি সূত্রে জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এনআইএ-র উপর হামলা হয়েছে”, ভূপতিনগরের ঘটনায় সরব সুকান্ত-শুভেন্দু

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক শ্যাম প্রসাদ বলেন, মোদিজির সভায় কয়েক লক্ষ লোক হবে বলে আমরা আশা করছি। সাধারণ মানুষ দলীয় প্রার্থীকে ফের একবার আশীর্বাদ করবেন। এদিকে বায়ু সেনার হেলিকপ্টার দুদিন মহড়া দিয়ে গেছে অস্থায়ী হেলিপ্যাডে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বিজেপি ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে”, প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন মোদি

    PM Modi: “বিজেপি ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে”, প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে সব কার্যকর্তাকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেল প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ, বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে আমি দেশজুড়ে দলের সমস্ত কার্যকর্তাকে শুভেচ্ছা জানাই। যারা কঠোর পরিশ্রম, লড়াই ও আত্মত্যাগ করে এত দিন ধরে দলকে গঠন করেছেন, তাঁদেরও স্মরণ করছে। আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি, আমরা ভারতের সব চেয়ে পছন্দের দল, যারা সর্বদা ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    তিনি (PM Modi) আরও বলেন, “এটা অত্যন্ত আনন্দের যে বিজেপি উন্নয়নমূলক দৃষ্টিভঙ্গি, সুশাসন ও দেশের প্রতি দায়ব্ধতার মাধ্যমে নিজেদের পরিচয় তৈরি করতে পেরেছে। আমাদের দল দেশের ১৪০ কোটি জনগণের স্বপ্ন ও আকাঙ্খারই প্রতিফলন। দেশের যুব প্রজন্ম আমাদের দলকে তাদের লক্ষ্যপূরণ ও একবিংশ শতাব্দীতে ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়ার দল হিসেবেই দেখে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কেন্দ্রেই হোক বা রাজ্যে, আমাদের দল বরাবর সুশাসনকেই প্রতিষ্ঠা করেছে। আমাদের প্রকল্প ও নীতিগুলি দেশের গরিব ও পিছিয়ে পড়া মানুষকে শক্তি জুগিয়েছে। যারা দশকের পর দশক ধরে অবদমিত হয়ে এসেছে, তারাও কণ্ঠ খুঁজে পেয়েছে, আশা দেখতে পেয়েছে আমাদের দলের মধ্যে দিয়ে। সকল ভারতীয়ের জীবনযাত্রাকে সহজ করার লক্ষ্যেই আমরা সব ক্ষেত্রে উন্নয়নের কাজ করেছি। আমাদের দল ভারতকে দুর্নীতি, জাতপাত, সম্প্রদায়িকতা ও ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির সংস্কৃতি থেকে মুক্ত করেছে। আজকের ভারত স্বচ্ছ শাসনের ওপরে জোর দেয়, যা গরিবদের কাছে কোনও ভেদাভেদ ছাড়াই উন্নয়নের ফসল পৌঁছে দিয়েছে।”

    নির্বাচন নিয়ে বার্তা

    দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। এদিন সে প্রসঙ্গেও বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “এনডিএর অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে আমরা গর্বিত। জাতীয় স্তরে উন্নয়ন ও আঞ্চলিক আকঙ্খার মেলবন্ধন এনডিএ। এই জোট ভারতের বিভিন্নতাকেই তুলে ধরেছে। আমরা এই অংশীদারিত্বকে গুরুত্ব দিই এবং আগামিদিনে এই জোট আরও শক্তিশালী হবে। ভারত নতুন লোকসভা নির্বাচন করতে প্রস্তুত। সাধারণ মানুষ আমাদের ফের আশীর্বাদ করে ক্ষমতায় আনবেন, এই বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বিগত এক দশকে আমরা যা কাজ করেছি, তার ওপর ভিত্তি করেই নতুন কাজ শুরু করতে পারি। বিজেপি এবং এনডিএ-র সমস্ত কার্যকর্তাকে শুভেচ্ছা জানাই।”

    BJP national president JP Nadda tweets “On the foundation day of the BJP, I pay my respects to all my senior leaders, who gave the organisation nationwide expansion through their sacrifice, dedication and hard work. On this occasion, heartiest wishes of the foundation day to all… pic.twitter.com/4UqP2yM4UU

    — ANI (@ANI) April 6, 2024

    আরও পড়ুুন: “মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এনআইএ-র উপর হামলা হয়েছে”, ভূপতিনগরের ঘটনায় সরব সুকান্ত-শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: ভাঙন ধরল ঘাস ফুল শিবিরে, ভোটের মুখে বিজেপিতে যোগদান ২৫০ তৃণমূল কর্মীর

    Suvendu Adhikari: ভাঙন ধরল ঘাস ফুল শিবিরে, ভোটের মুখে বিজেপিতে যোগদান ২৫০ তৃণমূল কর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের (lok sabha vote 2024) মুখে ভাঙন ধরল ঘাসফুল শিবিরে। শুভেন্দু অধিকারীর হাত ধরে বিজেপিতে (BJP) যোগদান করলেন প্রায় ২৫০-এর অধিক তৃণমূল কর্মী। শুক্রবার সন্ধ্যায় নৈহাটির সিং ভবনে এক দলীয় কর্মসূচি থেকে তাঁদের হাতে বিজেপির পতাকা তুলে দেন শুভেন্দু অধিকারী (suvendu adhikari)। এদিন শুভেন্দুর হাত ধরে পদ্ম শিবিরে আসা নেতাদের মধ্যে প্রধান ছিলেন তৃণমূলের(TMC) বারাকপুর ১ ব্লক সভাপতি রানা দাশগুপ্তও।

    তৃণমূল নেতৃত্বের যোগদান বিজেপিতে

    এই সভায় এদিন উপস্থিত ছিলেন বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংও (arjun singh)। শুভেন্দু অধিকারী ও অর্জুন সিংয়ের উপস্থিতিতে এদিন ঋষি বঙ্কিম ব্লক-১ তৃণমূল সভাপতি রানা দাশগুপ্ত এবং জগদ্দল বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূলের সহ-সভাপতি শ্যামল তলাপত্র সদলবলে বিজেপিতে যোগ দিলেন।  এছাড়াও বীজপুর ও আমডাঙ্গা থেকে অনেকেই বিভিন্ন বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। যোগদান পর্বে উপস্থিত ছিলেন জেলার সভাপতি মনোজ ব্যানার্জি, মহিলা মোর্চার রাজ্য সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র, বারাকপুর (barrackpore) লোকসভা কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক বিজয় ওঝা প্রমুখ।

    কী বললেন শুভেন্দু

    ‘‘ভোট পরবর্তী হিংসায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ১৯ জন গুন্ডাকে অভিযুক্ত করেছিল। তাদের মধ্যে কেষ্ট মন্ডল, শেখ শাহজাহান, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এখন জেলে। কিন্তু পার্থ ভৌমিক-সহ ১৬ জন গুন্ডা এখনও জেলের বাইরে। নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি রাখবো, বাকি ১৬ জন গুন্ডার বিরুদ্ধে যাতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’’ শুক্রবার রাতে নৈহাটির(Naihati) সিং ভবনে দলীয় কার্যালয়ে যোগদান পর্বে হাজির হয়ে এমনটাই বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    আরও চাপে তৃণমূল

    একই সঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী এও জানান, শেখ শাহজাহান জেলে রয়েছে। এখন নারায়ণ গোস্বামী, পার্থ ভৌমিকদের মতো একাধিক নেতা জেলের বাইরে আছেন। তাদের বিরুদ্ধে লড়াই জারি থাকবে। আগামী ২০ মে ভোট রয়েছে বারাকপুরে। ফলে লোকসভা ভোটের (lok sabha vote 2024) মুখে এই যোগদানে বিজেপির শক্তি আরও বাড়াল বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। অন্যদিকে নির্বাচনের মুখে বারাকপুর (barrackpore) শিল্পাঞ্চলে খেলা ঘুরিয়ে শাসক দল কে আরও চাপে ফেললেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ! মমতার বিরুদ্ধে কমিশনে বিজেপি

    Election Commission: প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ! মমতার বিরুদ্ধে কমিশনে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে (Election Commission) অভিযোগ জানাল বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, কোচবিহারের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এর পাশাপাশি তৃণমূলের দলীয় সভাতে শিশুদের নিয়ে যাওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। এই মর্মে নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে বিজেপি। তৃণমূল সুপ্রিমোর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সরাসরি দিল্লিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের অভিযোগ জমা দিয়েছে বিজেপি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এই চিঠিটি পাঠিয়েছেন বিজেপি নেতার শিশির বাজোরিয়া। ঐ চিঠিতে তৃণমূল সুপ্রিমোর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, অত্যন্ত আপত্তিকর এবং অসংসদীয় শব্দ প্রয়োগ করার। ওই চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, আদর্শ আচরণবিধি চালু হওয়ার পরে এমন মন্তব্য করা যায় না। রাজনৈতিক দল ও তাদের নেতাদের সম্পর্কে গাইড লাইনও যেখানে প্রকাশ হয়েছে, সেখানে তিনি কিভাবে এমন মন্তব্য করেন এই প্রশ্ন তোলা হয়েছে চিঠিতে।

    তৃণমূলের সভায় শিশুরা, কমিশনে বিজেপি

    চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে, বিজেপির হাতে এমন ভিডিও ফুটেজ আছে যেখানে স্পষ্টই শাসক দলের ব়্যালিতে বহু সংখ্যক শিশুদের দেখা যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, শিশুরা হাতে প্ল্যাকার্ড ধরে রয়েছে সেই ছবিও ধরা পড়েছে ভিডিয়োতে। নির্বাচনী প্রচারের ক্ষেত্রে শিশুদের ব্যবহার করার বিষয়টি একেবারে নির্বাচনী আদর্শ আচরণ বিধির পরিপন্থী। গেরুয়া শিবিরের দাবি, শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য (Election Commission) থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদারও হুগলির বিজেপির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে কুরুচিকর শব্দ প্রয়োগ করেছেন।

    কোচবিহারের সভা থেকে কী বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, কোচবিহারের সভায় তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, ‘‘বিনা পয়সায় রেশন দেব বলেছিলাম, আমরা দিই। মনে রাখবেন, ওরা যে সংখ্যাটায় দেয় সব লোককে দেয় না। ওরা ৪০ পারসেন্ট দিলে আমরা ১০০ পারসেন্ট দিই। বাংলার বাড়ি প্রকল্প? নামটা প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। আর তার ৫০ পারসেন্ট টাকা (Election Commission) আমাদের দিতে হয়। ৪০ পারসেন্ট টাকা আমরা দিই। আর জায়গাটাও আমরা দিই। তাহলে কত হল? ৫০ – ৫০। তাহলে তোমার নাম কেন থাকবে? বলছে রেশন দোকানে রেশন যাবে, তাতেও প্রধানমন্ত্রীর ছবি আর বিজেপির লোগো থাকবে। শালা আমি না খেতে পেয়ে মরে যাব। তবু আমি বলে দিচ্ছি আমি ওর মধ্যে যাব না।’’ পরক্ষণেই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘সরি আমি। উইড্র অ্যা ওয়ার্ড। আমার মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Atishi Marlena: নির্বাচনী বিধিভঙ্গ! আপ নেত্রী অতিশীকে শো-কজ নির্বাচন কমিশনের

    Atishi Marlena: নির্বাচনী বিধিভঙ্গ! আপ নেত্রী অতিশীকে শো-কজ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আম আদমি পার্টির নেত্রী তথা দিল্লির মন্ত্রী অতিশী মারলেনাকে (Atishi Marlena) শো-কজ করল নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার অতিশী দাবি করেছিলেন, ঘনিষ্ঠ সহযোগী মারফত তাঁকে বিজেপিতে (BJP) যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। রাজি না হলে একমাসের মধ্যে তাঁকে ইডি (ED) গ্রেফতার করবে। শুক্রবার অতিশীকে নোটিস পাঠিয়ে তাঁর মন্তব্যের কারণ জানতে চাইল কমিশন।

    নির্বাচন কমিশনের শোকজ

    গত মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলনে অতিশী (Atishi Marlena) বলেন, “প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপি মনোস্থির করে ফেলেছেন, তাঁরা আম আদমি পার্টি এবং তার নেতাদের চূর্ণ করে দিতে চান। বিজেপি আরও চারজন আপ নেতাকে গ্রেফতার করতে চায়, আমি, সৌরভ ভরদ্বাজ (Sourav Bharadwaj), রাঘব চাড্ডা এবং দুর্গেশ পাঠক।” তাঁর কথায়, ‘‘বিজেপিতে যোগ না দিলে আমাকেও গ্রেফতার করবে ইডি।’’ এ বার সেই মন্তব্যের জন্যই তাঁকে শো-কজ করল নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর, আগামী সোমবার দুপুর ১২টার মধ্যে সেই শো-কজের জবাব দিতে বলা হয়েছে আপ নেত্রীকে। এই নোটিস পাওয়ার পর কমিশনের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন অতিশী।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেসের ইস্তাহারে তাইল্যান্ড, নিউইয়র্কের ছবি! সমালোচনা বিজেপির

    মানহানির মামলা বিজেপির

    অতিশীর (Atishi Marlena) এই বক্তব্যের জেরে আগেই বিজেপি তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছে। দলের মুখপাত্র প্রবীণ শঙ্কর কাপুর (Parveen Shankar Kapoor) আইনি নোটিস পাঠিয়ে আপ মন্ত্রীকে জনসমক্ষে ক্ষমা চাইতে বলেছেন। গত সোমবার ইডি দাবি করেছিল, আবগারি দুর্নীতি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদে অতিশী এবং ভরদ্বাজের নাম করেছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। ইডি জানায়, আপ সুপ্রিমো বলেছেন, বিজয় নায়ার তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতেন না, করতেন অতিশী মারলেনা এবং সৌরভ ভরদ্বাজের সঙ্গে। এরপরই অতিশী ওই মন্তব্য করেন। বিজেপির দাবি, ইডির ভয় থেকেই এই দাবি করছেন অতিশী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Krishnanagar: প্রার্থীর সামনেই সম্মুখসমরে দুই গোষ্ঠী, চাপে মহুয়া

    Krishnanagar: প্রার্থীর সামনেই সম্মুখসমরে দুই গোষ্ঠী, চাপে মহুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহুয়া মৈত্রর (Mahua moitra) নির্বাচনী প্রচারে ভরদুপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। তৃণমূল নেতা (TMC) জেবের শেখের নামে গো ব্যাক স্লোগান দিল তৃণমূল কর্মীরা। এদিন কৃষ্ণনগর (Krishnanagar) লোকসভা কেন্দ্রের চাপড়া (Chapra)  থানার হাতিশালা (hatishala) জিদা এলাকায় চলছিল মহুয়া মৈত্রের নির্বাচনী প্রচার(Election campaign)। এরপরই তাঁর গাড়িতে দেখা যায় জেবের শেখকে। জেবের শেখ দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল করলেও ২০২১ এর বিধানসভা ভোটে তৃণমূলের বিরুদ্ধে নির্দল হয়ে লড়াই করেছিলেন। জমানত বাজেয়াপ্ত হওয়া নির্দল (Independent) জেবের শেখকে মহুয়া মৈত্র জেলা সভাপতি হওয়ার পর পুনরায় তৃণমূলে যোগদান করিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

    তৃণমূল কর্মীকে হুমকি মহুয়ার

    এদিন মহুয়া মৈত্রের পাশে তাঁকে দেখতে পেয়েই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে অন্যান্য তৃণমূল নেতৃত্ব। জানা যায়, গাড়ি থেকে জেবের শেখকে নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপরেই জেবের শেখের নামে গো ব্যাক স্লোগান দিতে থাকে তারা। যদিও ক্ষুব্ধ কর্মীদের থামাতে দেখা যায় মহুয়া মৈত্রকে। কর্মীদের থামানোর সময় মহুয়াকে ধমক দিতে দেখা যায়। সেই সময়কার ঘটনা ক্যামেরাবন্দী করছিলেন এক তৃণমূল কর্মী। মহুয়া তাঁকে হুমকির সুরে বলেন, “ক্যামেরা বন্ধ কর। ছবি ডিলিট কর। নাহলে আমার কাছে খাবে এক।”

    সাংবাদিকদের  ‘দু-পয়সার’ বলেছিলেন মহুয়া 

    মহুয়া মৈত্রর উগ্র মেজাজের কথা সকলেরই জানা। ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্ন কাণ্ডের তদন্তচলাকীন তদন্তকারীদের মেজাজ হারিয়ে অনেক কথা বলেছিলেন তিনি। পরে দোষী সাব্যবস্ত হয়ে তিনি তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন।  সাংবাদিকদের  ‘দু-পয়সার’ মন্তব্য করে নিন্দা কুড়িয়েছিলেন তিনি। এবার তার এলাকায় গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে নিজেদের দলের নেতাকেই তাড়ানো এবং ধমকের ঘটনায় তৃণমূলের নড়বড়ে সংগঠনের বিষয়টি প্রকাশ্যে চলে এল। যদিও এ বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের আধিকারিক প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ফের পুলিশে অনাস্থা! ময়নায় বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: ফের পুলিশে অনাস্থা! ময়নায় বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ময়নার বিজেপি কর্মী খুনের মামলায় সরাসরি এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে তদন্তের দায়িত্ব নিতে এনআইএ-কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত তাঁর নির্দেশে জানিয়েছেন, আগামী ২৪ এপ্রিলের মধ্যে আদালতের নির্দেশ কার্যকর করে আদালতে রিপোর্ট পেশ করতে হবে এনআইএ-কে। ভোটের আগে রাজ্যের একটি মামলায় হাইকোর্ট ফের এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দেওয়ায় অস্বস্তি বাড়ল রাজ্য সরকারের।

    বিচারপতির বক্তব্য

    একইসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ভূমিকাতেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে উচ্চ আদালত (Calcutta High Court)। বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, “এটা দুর্ভাগ্যজনক। হাইকোর্টের নির্দেশ কার্যকর করতে কোনও পদক্ষেপ করতে আগ্রহ দেখায়নি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। শুক্রবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের বেঞ্চে এই মামলার শুনানির সময় কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল আদালতে জানান, তিনি চিঠি দিয়ে হাই কোর্টের নির্দেশের কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সেই চিঠির কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। যা শুনে বিচারপতি মন্তব্য করেন, ‘‘এটা দুর্ভাগ্যজনক যে হাই কোর্টের নির্দেশ কার্যকর করতে আগ্রহ দেখায়নি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।’’ তার পরই তিনি সরাসরি এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দেন। 

    আরও পড়ুন: কংগ্রেসের ইস্তাহারে তাইল্যান্ড, নিউইয়র্কের ছবি! সমালোচনা বিজেপির

    কী ঘটেছিল

    গত বছর, ১ মে পঞ্চায়েত ভোটের আগে, বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে  অপহরণ করে খুনের অভিযোগ ওঠে। ঘটনার দিন বিকেল ৫টা নাগাদ বাড়ি ফেরার পথে, বিজেপি নেতার স্ত্রী-ছেলেকে মারধর করে, বাইকে চাপিয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয় বলে অভিযোগ ছিল। অভিযোগের আঙুল ওঠে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দিকে। ওই দিন, রাতেই বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে উদ্ধার হয় বিজয়কৃষ্ণের দেহ। মাথায় ভারী কিছু দিয়ে মেরে খুন করা হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান ছিল। নেতা খুনের প্রতিবাদে গভীর রাতে ময়না থানার সামনে বিধায়ক অশোক দিন্দার নেতৃত্বে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Congress Manifesto 2024: কংগ্রেসের ইস্তাহারে তাইল্যান্ড, নিউইয়র্কের ছবি! সমালোচনা বিজেপির

    Congress Manifesto 2024: কংগ্রেসের ইস্তাহারে তাইল্যান্ড, নিউইয়র্কের ছবি! সমালোচনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তাহারে বিদেশের ছবি ব্যবহৃত হয়েছে। শুক্রবার কংগ্রেসের সমালোচনা করে বিজেপি দাবি করে, রাহুল গান্ধীর প্রিয় গন্তব্য থাইল্যান্ডের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে পরিবেশ বিভাগে। নিউইয়র্কের বাফেলো নদীর ছবিও স্থান পেয়েছে জল সম্পদ বোঝানোর সময়। দেশের কোনও কিছুই দেখানোর মতো পায়নি কংগ্রেস, ব্যঙ্গ বিজেপির।

    কী বলল বিজেপি

    কংগ্রেসের ইস্তাহার প্রকাশের পর তা সমালোচনা করে দিল্লিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র বলেছেন, “কংগ্রেসের ইস্তাহারে জল ব্যবস্থাপনার একটি ছবি রয়েছে। এই ছবিটি নিউইয়র্ক রাজ্যের বাফেলো নদীর। এখনও পর্যন্ত কে  তাদের এই ছবি পাঠিয়েছে, তা  কি জানতে পেরেছে কংগ্রেস? পরিবেশ বিভাগের অধীনে, রাহুল গান্ধীর পছন্দের গন্তব্য তাইল্যান্ডের একটি ছবি দেওয়া হয়েছে। কে তাদের ইস্তাহারে এই সব রাখছে?” প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি।  

    কংগ্রেসের ইশতেহার

    লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) ১৪ দিনের মাথায় শুক্রবার ৫ এপ্রিল দিল্লিতে কংগ্রেসের কার্যালয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব সনিয়া গান্ধী, মল্লিকার্জুন খাড়্গে, রাহুল গান্ধী, কেসি ভেনুগোপাল, পি চিদাম্বরমের উপস্থিতিতে দলের ইস্তাহার ‘ন্যায়পত্র’ প্রকাশ করল দল (Congress Manifesto)। দেশে দারিদ্র দূরীকরণের লক্ষ্যে দলের ইস্তাহারে মহালক্ষ্মী প্রকল্পের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কংগ্রেস। ক্ষমতায় এলে দরিদ্র পরিবার গুলোকে প্রতি বছর ১ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    এছাড়া দেশের ৩০ লক্ষ সরকারি শূন্যপদে নিয়োগ, ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নগদহীন স্বাস্থ্যবিমা, মহিলাদের আর্থিক সহায়তা সহ আরও একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে কংগ্রেসের ইস্তাহারে। তবে কংগ্রেসের এই প্রতিশ্রুতি যে শুধুই মুখের কথা তা স্পষ্ট করেছে বিজেপি। রাজস্থানের চুরুতে একটি জনসভায় বক্তৃতা করার সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদি কংগ্রেসের নাম না করে বলেন, “অন্যান্য দলগুলির মতো, বিজেপি শুধু ‘ঘোষনা পত্র’ জারি করে না, আমরা ‘সংকল্পপত্র’ নিয়ে এসেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: এবার প্রার্থী নয়, মোদির ফোন এল বিজেপি’র সাধারণ মহিলা কর্মীর কাছে!

    Narendra Modi: এবার প্রার্থী নয়, মোদির ফোন এল বিজেপি’র সাধারণ মহিলা কর্মীর কাছে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রার্থী ঘোষণার পর বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র ও কৃষ্ণনগরের প্রার্থী অমৃতা রায়কে ফোন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) । এবার কোনও প্রার্থী কিংবা দলীয় শীর্ষ নেতা নয় এক সাধারণ কর্মীকে ফোন করলেন প্রধানমন্ত্রী। খোঁজ নিলেন তৃণমূলের অত্যাচারে দলীয় প্রচারে কোন সমস্যা হচ্ছে কি না।

    বিজেপি কর্মী লতিকা হালদারকে (Latika Halder) ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী

    উত্তর মালদহের (Malda) হবিবপুরের (Habibpur) বিজেপি কর্মী লতিকা হালদারকে(Latika Sarkar) ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী। লতিকা হবিবপুরের গ্রাম পঞ্চায়েতের (GP Member) সদস্য। বৃহস্পতিবার তাকে ফোন করে প্রধানমন্ত্রী জানতে চেয়েছিলেন আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে দলের প্রচার কেমন চলছে। একইসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন বাংলায় রাজনৈতিক সন্ত্রাসের কথা।

    কী কথা হল?

    প্রধানমন্ত্রী লতিকাকে ফোন করে জানতে চান যারা দায়িত্বে রয়েছেন তারা ঠিকভাবে কাজ করছেন কি না। লতিকা জানান দলের সকলে ভালোভাবে কাজ করছে এবং বিকেল বেলায় তাকে সারাদিনে কি কাজ হল সে সম্পর্কে খবর দিচ্ছে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয় প্রশ্ন ছিল বাংলায় নির্বাচনের সময়( Poll Violence) যে হিংসা হয় সেই ধরনের সমস্যায় লতিকা ভুগছেন কিনা। লতিকা বলেন তিনি এবং তার সহকর্মীরা সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে প্রচার করছেন। যার জেরে এখনও এই ধরনের সমস্যা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) তৃতীয় প্রশ্ন করেন কেন্দ্রীয় সরকার যে প্রকল্পে বাংলার মানুষকে পৌঁছে দিচ্ছে সেগুলি মানুষ জানতে পারছে তো? উত্তরে লতিকা জানান মানুষ এখন সচেতন এবং জানে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্পগুলি সম্পর্কে। সবশেষে প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বুথ ও বিধানসভার স্তর পর্যন্ত তার অঞ্চলের কর্মীদের প্রত্যেক ভোটারের এর কাছে পৌঁছানো এবং তাদের তথ্য সংগ্রহ করার পরামর্শ দেন।

    লতিকার কাছে স্বপ্ন ছোঁয়ার মত

    এর আগে কোন প্রধানমন্ত্রী এভাবে দলের তৃণমূল স্তরের কর্মীদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতেন এই উদাহরণ বিরল। নাম কা ওয়াস্তে হলেও কে কবে করেছেন তা মনে করতে পারছেন না তাবড় রাজনীতিবদরাও। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে বেজায় খুশি লতিকা সরকার। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর মন্ডল সভাপতি তাঁকে প্রধানমন্ত্রী ফোন করতে পারেন এ খবর দিয়েছিলেন। এরপর প্রধানমন্ত্রীর ফোন আসার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তিনি প্রধানমন্ত্রীর ফোন লতিকার কাছে স্বপ্ন ছোঁয়ার মত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “কামারের ঘা ওরা দেখেনি, সিধে হয়ে যাবে সব”, স্বভাবসিদ্ধ হুঁশিয়ারি দিলীপের

    Dilip Ghosh: “কামারের ঘা ওরা দেখেনি, সিধে হয়ে যাবে সব”, স্বভাবসিদ্ধ হুঁশিয়ারি দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এখনও দাদাগিরি শুরুই করিনি। ওরা এখন ঠুকঠাক করছে। যেদিন একটা ঘাম মারব না। কামারের ঘা ওরা দেখেনি সিধে হয়ে যাবে সব।”  বক্তা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। দিলীপবাবুর নয়া মন্তব্যের জেরে শুরু হয়ে গেছে রাজনৈতিক তরজাও। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পর্কে তাঁর মন্তব্যে শুরু হয়েছিল বিতর্ক। এখনও সেই রেশ কাটেনি। সেই ঘটনায় নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। তাঁর নিজের দল এবং জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে শো কজও করা হয়েছিল। দিন কয়েক আগে তার জবাব দিয়েছেন বর্ধমান-দুর্গাপুর (Bardhaman Durgapur) কেন্দ্রের প্রার্থী। পুনরায় দিলীপ ঘোষের ‘দাদাগিরি’ মন্তব্যের জেরে ফের জলঘোলা হচ্ছে রাজনৈতিক মহলে।

    সমর্থন বহু কর্মী ও ভোটারের

    তাঁর এই ধরনের মন্তব্যে দলের কর্মীরা অবশ্য বেজায় খুশি। তৃণমূলের অত্যাচারে মানুষ যেখানে সহ্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গিয়েছেন, সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে দিলীপবাবুর এমন সোজাসাপ্টা কথাবার্তায় ভোটারদেরও অনেকে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের সাফ কথা, বুনো ওলের জন্য এমন বাঘা তেঁতুলেরই প্রয়োজন। দিলীপবাবু অবশ্য ভোটার এবং দলের কর্মীদের এই পালস বুঝেই ভোটের ময়দানে সোজা ব্যাটে খেলা শুরু করেছেন।

    দিনভর বর্ধমানের কুড়মুন গ্রামে প্রচার চালান দিলীপ ঘোষ

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার দিনভর বর্ধমানের কুড়মুন গ্রামে প্রচার চালান দিলীপ ঘোষ। কুড়মুন (Kurmun) গ্রামে প্রচার চলাকালীন মন্দিরে গিয়ে পুজোও দিয়েছিলেন তিনি। তারপর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর এই দাদাগিরি মন্তব্য করে বসেন দিলীপবাবু (Dilip Ghosh)। দাদাগিরি মন্তব্যে বিতর্ক হচ্ছে জানানোয় দিলীপবাবু বলেন, “আমি মাঠে নেমে কাজ করি। ওদের মত খালি ভাষণবাজি করি না। আমার শিরোনামে আসার প্রয়োজন নেই। যাদের কাজ নেই তাঁরা এসব নিয়ে বেশি আলোচনা করছেন।”

     

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share