Tag: bjp

bjp

  • Lok Sabha Election 2024: কোন কোন বুথে হিংসা? গত লোকসভা, বিধানসভা ভোটের রিপোর্ট তলব কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: কোন কোন বুথে হিংসা? গত লোকসভা, বিধানসভা ভোটের রিপোর্ট তলব কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়রে লোকসভা ভোট (Lok Sabha Election 2024)। ইতিমধ্যেই বাংলায় চলে এসেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ভোটের আগে থেকে ক্রমশ উত্তপ্ত হচ্ছে বাংলা। তাই নির্বাচনের দিন কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আগে থেকেই সতর্ক নির্বাচন কমিশন। আগামী শনিবারই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে বৈঠকে বসছেন রাজ্যের বিশেষ পর্যবেক্ষক অলোক সিন্‌হা। তার আগে বৃহস্পতিবার গত বিধানসভা এবং লোকসভা ভোটের রিপোর্ট চাইলেন তিনি। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও)-এর কাছে ওই রিপোর্ট চেয়েছেন অলোক।

    কেন রিপোর্ট তলব

    গত বিধানসভা এবং লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) কোথায় কী রকম ভোট হয়েছিল, কোন কোন জায়গায় হিংসার ঘটনা ঘটেছিল, সিইও দফতরের কাছে তার বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়েছেন বিশেষ পর্যবেক্ষক অলোক সিনহা। কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে আগামী শনিবার বৈঠক ডেকেছেন তিনি। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর সূত্রের খবর, ওই বৈঠকে বিশেষ পর্যবেক্ষক ছাড়াও পুলিশ পর্যবেক্ষক অনিল শর্মা, সিইও আরিজ আফতাব, রাজ্য পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর নোডাল অফিসাররা থাকবেন। হিংসার রিপোর্ট শনিবারের বৈঠকেই পেশ করতে বলা হয়েছে। বিশেষ পর্যবেক্ষকের তলব পেয়েই সিইও দফতর জেলার রিটার্নিং অফিসারদের কাছে গত ভোটে হিংসার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে।

    আরও পড়ুন: আজ থেকেই নির্বাচন শুরু রাজ্যে! বাড়িতে বসে ভোট দিতে পারবেন প্রবীণ ও দৃষ্টিহীনরা

    রিপোর্টে কী কী জানতে হবে

    গত নির্বাচনে কোথায় কোথায় হিংসার ঘটনা ঘটেছিল। সেখানে উল্লেখ করতে হবে বিধানসভার নামও। ভোটারদের (Lok Sabha Election 2024) বাধা দেওয়ার অভিযোগ কোন জায়গা থেকে বেশি এসেছে তা-ও জানাতে হবে রিপোর্টে। এ ছাড়া রিপোর্টে জানাতে হবে, কোন কোন ভোটকেন্দ্রে ভোটের দিন পোলিং এজেন্ট বসাতে না পেরে অভিযোগ এসেছিল কোন কোন রাজনৈতিক দলের তরফে। বৃহস্পতিবারই রাজ্য বিজেপির এক প্রতিনিধিদল বিশেষ পর্যবেক্ষক অলোক সিন্‌হার সঙ্গে দেখা করেন। সূত্রের খবর, বিজেপি নেতৃত্ব তাঁর কাছে গত কয়েকদিনের বেশ কিছু হিংসার ঘটনা তুলে ধরেছেন। তাঁদের দাবি, সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করতে হবে। আগামী ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসন কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে ভোট গ্রহণ করা হবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rajya Sabha: রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন শমীক ভট্টাচার্য

    Rajya Sabha: রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন শমীক ভট্টাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই রাজ্যসভার সাংসদ শপথ নিলেন বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য। তাঁকে এদিন শপথ বাক্য পাঠ করান উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। বাংলাতেই শপথ নেন শমীক। শমীক ভট্টাচার্যের সঙ্গে এদিন শপথ নেন আরও ১৪ জন (Rajya Sabha)। তালিকায় ছিলেন সোনিয়া গান্ধীও। প্রসঙ্গত, রাজ্য বিজেপিকে সুশৃঙ্খল এবং তথ্য সহকারে উপস্থাপন করার জন্যে বিপুল জনপ্রিয়তা রয়েছে শমীকের। দীর্ঘ সময় ধরেই বিজেপির মুখপাত্রের দায়িত্ব সামলে আসছেন তিনি। প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গ থেকে এ রাজ্যে নির্বাচিত ২ জন সাংসদ রয়েছেন রাজ্যসভায়। শমীক বাবু ছাড়াও রয়েছেন অনন্ত মহারাজ।

    দীর্ঘসময় ধরে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্রের দায়িত্ব সামলে আসছেন শমীক ভট্টাচার্য

    প্রসঙ্গত, দীর্ঘসময় ধরে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্রের দায়িত্ব সামলে আসছেন শমীক ভট্টাচার্য। রাজনৈতিক মহলে, সুবক্তা (Rajya Sabha) হিসেবে পরিচিত তিনি। দলের অবস্থান সম্পর্কে সংবাদ মাধ্যমের সামনে সুস্পষ্ট যুক্তিতে দলের প্রতিনিধিত্ব করতে দক্ষ এই রাজনীতিবিদ। দীর্ঘদিন ধরেই দলের অনুগত সৈনিক হিসেবে কাজ করছেন তিনি। সেই আনুগত্যের পুরস্কার পেলেন তিনি, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। আগামী দিনে রাজ্যসভায় বিজেপির ভাবধারা ও আদর্শ এবং সর্বোপরি জনসাধারণের নানা সমস্যা সম্পর্কে সংসদের উচ্চকক্ষে বক্তব্য পেশ করবেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: কেন বিজেপিতে? ‘কৈফিয়ত’ দিলেন অভিজিৎ, কী লিখলেন জানেন?

    শপথ নিলেন সোনিয়াও

    এদিনই শপথ নেন সোনিয়া গান্ধী। প্রসঙ্গত, শারীরিক কারণে লোকসভা ভোটে না দাঁড়ানো সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন (Rajya Sabha) সোনিয়া গান্ধী। এমত অবস্থায় রায়বেরেলি আসন থেকে তাঁর উত্তরসূরী নিয়ে কে হতে পারেন তা নিয়ে চলছে জল্পনা। প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর নামও শোনা যাচ্ছে। সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরেই রাজ্যসভায় নির্বাচিত হলেন সোনিয়া গান্ধী। তিনি রাজস্থান থেকে নির্বাচিত হয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “১০ বছরে যা হয়েছে, এটা তো ট্রেলার, আমাকে অনেক কাজ করতে হবে”, বললেন মোদি

    Narendra Modi: “১০ বছরে যা হয়েছে, এটা তো ট্রেলার, আমাকে অনেক কাজ করতে হবে”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন বিকশিত ভারত তৈরির সময়। ভারত বিকশিত হলে বাংলারও লাভ। বাংলার ভাইবোনেদের সবচেয়ে বেশি সুবিধা হবে। এটা দেশের নির্বাচন। দিল্লিতে মজবুত সরকার জরুরি। মোদি মজবুত সরকার দেয় কিনা? সেটা আপনারাই বলুন। দেশের সরকার বানাতে হবে। কাজ করার মতো সরকার বানাতে হবে। বৃহস্পতিবার কোচবিহারের বিদায়ী সাংসদ নিশীথ প্রামাণিকের সমর্থনে প্রচারে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একথা বলেন।

    আপনাদের স্বপ্নই মোদির সংকল্প (Narendra Modi)

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, স্বাধীনতার পর ৬-৭ দশক পর্যন্ত জনগণ কেন্দ্রে কেবল কংগ্রেসের মডেল দেখেছে, এবার গত দশ বছরে পূর্ণ ক্ষমতাসম্পন্ন বিজেপি সরকারের মডেল দেখেছে। আজ দুনিয়া বলে, মোদি মজবুত নেতা। আজ মানুষ বলে, মোদি বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো নেতা। আমি হাত জোড় করে বলছি, মোদি ভারতে জনতার সামান্য সেবক। মোদি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন কারণ তাঁর ওপর ১৪০ কোটি ভারতীয়র স্বপ্ন পূরণ করার দায়িত্ব আছে। আপনাদের স্বপ্নই মোদির সংকল্প, মোদির গ্যারান্টি। আজ গ্রামে গ্রামে ডিজিটাল হচ্ছে। ঘরে ঘরে ফোন পৌঁছে গিয়েছে। এত আধুনিক নেটওয়ার্ক দুনিয়ার অনেক বিকশিত দেশেও নেই। এসসি-এসটি ও গ্রামের মহিলাদের জীবনে সুযোগ এসেছে। গরিবি হঠাও সংকল্প নিয়েছে সরকার। দেশকে গরিবিয়ানা থেকে বার করে মোদি দেখিয়ে দিয়েছে। এটা সম্ভব হয়েছে, কারণ আমাদের ভাগ্য, সততা সঙ্গে রয়েছে। তাই আমি বলি, উদ্দেশ্য সঠিক, তাহলে পরিণামও সঠিক। মোদি আপনাদের ভবিষ্যতের চিন্তা করে।

    ১০ বছরে যে উন্নয়ন হয়েছে, এটা তো ট্রেলার

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আরও বলেন, মোদির লক্ষ্য সঠিক, তাই এত বছর পর জম্মু-কাশ্মীরে আর্টিকল ৩৭০ থেকে মুক্তি মিলেছে, নারীরা তিন তালাক প্রথা থেকে মুক্তি পেয়েছেন, ৫০০ সাল পরে অযোধ্যাতে রামমন্দির তৈরি হয়েছে। তাই দেশ বলে, যেখানে অন্যের থেকে চাহিদা শেষ হয়ে যায়, সেখান থেকেই মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়। বাংলার কোটি মানুষ বিনামূল্যে রেশন পাচ্ছেন, পাকা ঘর পেয়েছেন, বাংলার কোটি মানুষ শৌচাগার, বিদ্যুৎ, গ্যাস, জল সব মিলেছে, কারণ মোদির গ্যারান্টি ছিল। চাষিদের জন্য পিএম কৃষাণ সম্মান নিধিতে সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা সোজাসুজি দিই। ১০ সালে যে উন্নয়ন হয়েছে, তার লিস্ট অনেক লম্বা। বাংলার সব এলাকায় হয়েছে। তবে এটা মনে রাখবেন ১০ বছরে যে বিকাশ হয়েছে, এটা তো ট্রেলর। এখন তো আমাকে অনেক অনেক কাজ করতে হবে। দেশকে আরও অনেক এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। বাংলাকে অনেক আগে নিয়ে যেতে হবে। মোদী গ্যারান্টি দিয়েছে, ৩ কোটি ‘বোন’কে ‘লাখপতি দিদি’ বানানোর। নমো ড্রোন দিদি যোজনার মাধ্যমে মেয়েদের ড্রোন দিচ্ছি। ড্রোন পাইলট বানাচ্ছি। যাতে চাষের ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা হয়। বাংলার মেয়েদের আত্মনির্ভর বানাতে হবে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারে বহু সম্ভাবনা রয়েছে। এখানকার বিকাশের জন্য নিরন্তর কাজ করেছে চলেছে।

    আরও পড়ুন: “সন্দেশখালির দোষীদের সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে,” কোচবিহারে কড়া হুঁশিয়ারি মোদির

    তৃণমূল-বাম-কংগ্রেসের জোট কেবল রাজনীতি করতেই ব্যস্ত

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা করা, যাতায়াত সুবিধা যাতে হয়, তার চেষ্টা চলছে। কিন্তু তৃণমূল, বাম, কংগ্রেসের জোট কেবল রাজনীতি করতেই ব্যস্ত। ওরা মতুয়াদের কখনও পরোয়া করেনি। বিজেপি সরকার সিএএ এনেছে, তাহলে ওরা ভুল রটাচ্ছে। সব পরিবারকে নাগরিকতা দেওয়া মোদির গ্যারান্টি। বাংলার সব পরিবারকে বলছি, এই তৃণমূল-বাম-কংগ্রেস ভয় দেখাবে। লোকতান্ত্রিক পদ্ধতি নিয়ে ভুল কথা বলবে। কিন্তু দশ বছর ধরে আপনারা আমার কাজ দেখেছেন, এখন আমার গ্যারান্টির ওপর ভরসা রাখতে পারেন। এখানে তো তৃণমূল-বাম-কংগ্রেস সবাই লড়াই করছে। কিন্তু দিল্লিতে তো ওরা এক থালাতেই খায়। এক সঙ্গে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gourav Vallabh: “রামমন্দির উদ্বোধনের আমন্ত্রণপত্র প্রত্যাখ্যান মানা যায় না” , কংগ্রেস ছাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করলেন গৌরব

    Gourav Vallabh: “রামমন্দির উদ্বোধনের আমন্ত্রণপত্র প্রত্যাখ্যান মানা যায় না” , কংগ্রেস ছাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করলেন গৌরব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই ভোট (Lok Sabha Election)। তার আগেই যেন ক্রমশ হেরে যাচ্ছে কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার বিজেপিতে যোগ দিলেন এআইসিসির সদ্য-প্রাক্তন মুখপাত্র গৌরব বল্লভ। বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওড়ের উপস্থিতিতে দিল্লিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে ‘পদ্ম’ শিবিরে শামিল হলেন গৌরব। বৃহস্পতিবার বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন বিহার প্রদেশ কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি অনিল শর্মাও। 

    কেন বিজেপিতে যোগ

    কংগ্রেস ছাড়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বিজেপিতে যোগ দিলেন গৌরব বল্লভ। বৃহস্পতিবার সকালেই দু’পাতার চিঠি লিখে কংগ্রেস ছাড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন দলের মুখপাত্র বল্লভ। বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরে গৌরব বলেন, ‘‘কংগ্রেস এখন দিশাহীন ভাবে কাজ করছে। সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। চিঠিতে আমি আমার হৃদয়ের সমস্ত ব্যথা লিখেছি। যে ভাবে অযোধ্যায় ভগবান রামের মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পাওয়ার পরেও তা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে, আমার পক্ষে তা মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করা অসম্ভব। আমি আজ বিজেপিতে যোগ দিয়েছি এবং আশা করি ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমি আমার ক্ষমতা ও জ্ঞানের সদ্ব্যবহার করতে পারব।’’

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

    কংগ্রেসে গণতন্ত্র নেই

    গত মাসে পূর্ণিয়ার ‘বাহুবলী’ প্রাক্তন সাংসদ পাপ্পু যাদব কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার পরেই প্রতিবাদে দল ছাড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন বিহারের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি অনিল শর্মা। দলে গণতন্ত্র নেই, এমন অভিযোগ করে লোকসভা ভোটের আগে কংগ্রেস ছাড়েন তিনি। লালুপ্রসাদ যাদবের দল আরজেডির সঙ্গে জোটের বিরোধিতা করেছিলেন অনিল। এদিন বিজেপিতে যোগ দিয়ে তিনি বলেন,”গণতন্ত্র বাঁচানোর কথা বলে কংগ্রেস। কিন্তু দুঃখের বিষয়, কংগ্রেসে কোনও গণতন্ত্র দেখা যায় না। তাই এই সিদ্ধান্ত নিলাম।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “সন্দেশখালির দোষীদের সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে,” কোচবিহারে কড়া হুঁশিয়ারি মোদির

    Narendra Modi: “সন্দেশখালির দোষীদের সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে,” কোচবিহারে কড়া হুঁশিয়ারি মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্দেশখালির দোষীদের সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে।” কোচবিহারের মঞ্চ থেকে এমনই কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পর এই প্রথম বাংলায় মোদি। কোচবিহারের বিদায়ী সাংসদ তথা বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের সমর্থনে প্রচারে এসেছেন নরেন্দ্র মোদি। সভায় তাঁর পাশে উপস্থিত বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারও। কোচবিহারের রাসমেলা ময়দান থেকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা দেখেছেন তৃণমূল সরকার কীভাবে সন্দেশখালির অপরাধীদের বাঁচানোর জন্য পুরো শক্তি লাগিয়ে দিল! সেখানে মহিলাদের ওপর কী ধরনের অত্যাচার হয়েছে। এখন বিজেপি সংকল্প নিয়েছে, সন্দেশখালির দোষীদের শাস্তি দিয়েই ছাড়বে। সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে।

    আরও পড়ুন: “মতুয়া মেলা বন্ধ করার চক্রান্ত করছে তৃণমূল”, সরব শান্তুনু ঠাকুর

    তৃণমূলের দুর্নীতির জন্য প্রকল্প সময়ে শেষ হয় না রাজ্যে

    গরিবদের লুটেরাদের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ করেছে মোদি। দেশ যাতে ভ্রষ্টাচারমুক্ত হয়, দেশ যাতে আতঙ্কবাদ মুক্ত হয়, তার জন্য কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে। আপনারাই বলুন যারা আপনাকে লুটেছে, তাদের শাস্তি হওয়া উচিত কিনা? দিনরাত মোদিকে গালি দেয়। তোলাবাজি, খুন খারাবির রাজনীতি এভাবে চলছে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে দুর্নীতিতে যুক্তদের বিরুদ্ধে আরও কড়া পদক্ষেপ হবে। এটা তৃণমূলকে যোগ্য জবাব দেওয়ার সময়। বাংলার জনতার জন্য যে যোজনা আনি, বাংলার সরকার এখানে সেটা হতেই দেয় না। আয়ুস্মান ভারত প্রকল্পকে আটকেছে। তৃণমূল সরকার করতেই দিচ্ছে না। যদি এখানে এই প্রকল্প হত, তাহলে অন্য রাজ্যেও পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে চিকিৎসা হত। সব জেলাতে একটা করে মেডিক্যাল কলেজ করতে চায় বিজেপি। তৃণমূল সেটা করতে দিচ্ছে না। বাংলাকে রেকর্ড পয়সা দেওয়ার পরও দুর্নীতির জন্য প্রকল্প সময়ে শেষ হয় না। রেশন দুর্নীতিতে, শিক্ষা দুর্নীতি যারা জড়িত, তাদের বাঁচানোর চেষ্টা চলছে। তৃণমূলের মন্ত্রীদের থেকে নোটের পাহাড় উদ্ধার হয়েছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

    কৃতজ্ঞতা জানালেন মোদি

    কোচবিহারের রাসমেলা ময়দান থেকে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্যের শুরুতেই বলেন, যখন রাস্তা দিয়ে আসছিলাম, দেখে মনে হচ্ছিল, যেন কোনও রোড শো হচ্ছে। আপনাদের এই ভালোবাসা আমার মাথায় রয়েছে। আমি সবার প্রথমে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাইছি। ২০১৯ সালে যখন আমি এই ময়দানেই এসেছিলাম, তখন এখানে মাঝখানে একটা বড় মঞ্চ বানিয়ে ময়দানের জায়গা ছোট করে দিয়েছিলেন তিনি। যাতে মোদির কথা কেউ শুনতে না পারে। সেদিন আমি মমতাদিদিকে বলেছিলাম, দিদি আপনি এটা করে ভুল করলেন, মানুষ জবাব দেবে, সেটাই হয়েছে। কিন্তু, আজ মমতাদিদি সেরকম কিছুই করেননি। ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। আপনাদের সকলের মুখ আজ আমি দেখতে পারছি। বাংলার জনগণের মুখ দেখার জন্য কোনও বাধা না দেওয়ায় আমি কৃতজ্ঞতা জানাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Locket Chatterjee: সহযোদ্ধাদের লড়াইয়ে রসদ জোগানোর টোটকা দিলেন লকেট, কী বললেন?

    Locket Chatterjee: সহযোদ্ধাদের লড়াইয়ে রসদ জোগানোর টোটকা দিলেন লকেট, কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহেই ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়েছে দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে বলা হয়েছে বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢুকছে। তার ফলে অস্বস্তি বাড়বে। এই সপ্তাহেই অনেক জেলাতে ৪০ ডিগ্রি পার হবে তাপমাত্রার পারদ। ঠিক এমন সময়তেই বাংলায় আসন্ন লোকসভা নির্বাচন (lok sabha election 2024), আর ভোট আসতেই জেলায় জেলায় শুরু হয়ে গেছে ভোট প্রচার। তবে এই রোদে প্রতিদিন ভোট প্রচার (election campaign) থাকলেও নিজের শরীরের খেয়াল রাখতে ভুলছেন না হুগলী লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়।  

    লকেটের ডায়েট টিপস

    নিয়ম করে ডায়েট(diet) মেনে খাবার খেয়েই রোজ প্রচার সারছেন হুগলীর বিজেপি প্রার্থী। এই প্রচারের মাঝেই ভোটের বাকি প্রার্থীদের উদ্দেশ্যেও দিলেন ডায়েট টিপস। প্রচণ্ড গরমে সমস্ত প্রার্থীদের বেশী করে জল ও ঠান্ডা ভাত খেতে পরামর্শ দিলেন হুগলীর বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় (locket chatterjee), একই সঙ্গে তিনি নিজের খাদ্য তালিকাও ভাগ করে নিলেন। জানালেন, “আমি নিজে বেশী করে বাতাসা খাচ্ছি, জল খাচ্ছি। সবাইকে বলবো বেশি করে জল খান, মুড়ি জল খান। বিগত দিনে চারটি নির্বাচনে এই পদ্ধতিতে লড়েই ভালও থেকেছি।”

    আরও পড়ুন: প্রচারে বেরিয়ে শরীর সুস্থ রাখতে সুকান্তর ডায়েট চার্ট কী জানেন?

    লকেটের জনসংযোগ

    উল্লেখ্য এদিন হুগলির বিজেপি প্রার্থী(hoogly BJP candidate) লকেট চট্টোপাধ্যায় হাতে পদ্ম ফুল নিয়ে, ব্যান্ড পার্টি সহকারে সকাল থেকে প্রচারে বের হন। এরপর সিঙ্গুর  বিধানসভার পাঁচঘরা জলাপাড়া শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে এলাকায় পায়ে হেঁটে জনসংযোগ করলেন হুগলির বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। এরপর কখনও পায়ে হেঁটে আবার কখনো হুড খোলা টোটোয় প্রচার সারেন পাঁচঘরা পঞ্চায়েত এলাকায়। সে সময়ই প্রচারের মাঝে নিজের ডায়েট চার্ট জানালেন লকেট। সঙ্গে অন্যান্য প্রার্থীদেরকে (election candidate) ও দিলেন গরমে সুস্থ থাকার টিপস। তাই প্রবল গরমের মধ্যে লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election) প্রচার চালাতে অবশ্যই খেতে হবে বেশি করে জল ও তরল জাতীয় খাবার (liquid food)। আর পড়তে হবে হালকা রঙের ঢিলে ঢালা পোশাক। প্রবল তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজনীতির ময়দানে প্রচারে ঝড় তুলতে শরীর সুস্থ রাখতে এগুলিই হল চাবিকাঠি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: দিনভর জনসংযোগে কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী, জয়ের বিষয়ে আশাবাদী রানিমা

    Nadia: দিনভর জনসংযোগে কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী, জয়ের বিষয়ে আশাবাদী রানিমা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পরিবারের রাজবধূ অমৃতা রায়কে প্রার্থীকে করে মাস্ট্রার স্ট্রোক দিয়েছে বিজেপি। কারণ, বিজেপি প্রার্থী ও তাঁর বংশ নিয়ে তৃণমূলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু ছোট-বড় সব স্তরের নেতারা আক্রমণ করছেন। বোঝাই যাচ্ছে, রানিমা প্রার্থী হওয়ায় নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগরে তৃণমূল বেশ চাপে পড়ে গিয়েছে।

    জনসংযোগে রানিমা (Nadia)

    তৃণমূল লাগাতার আক্রমণ করলেও বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিয়ে রানিমা নিজের কেন্দ্রে দিনভর নিজেকে জনসংযোগে ব্যস্ত রাখলেন। বৃহস্পতিবার সকালে তিনি রাজবাড়ি থেকে বেরিয়ে কৃষ্ণনগর (Nadia) আমিনবাজারের পৌঁছান। সেখানে প্রচুর সংখ্যক কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে পদযাত্রা করেন। রানিমাকে দেখার জন্য রাস্তার দুধারে সাধারণ মানুষ জমায়েত হন। এরপর বিভিন্ন বাজার, রাস্তাঘাট সহ একাধিক এলাকাগুলিতে গিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ভোটের আবেদন করেন তিনি। তবে, একটা সময় গেছে বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া রানিমাকে অনেকে দর্শন করতে পারতেন না। কিন্তু, নির্বাচনে তাঁর নাম ঘোষণা হওয়ার পরে তিনি জনসমক্ষে বেরিয়ে আসেন। আর রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের বর্তমান রাজবধূকে একবার দেখার জন্য স্বাভাবিকভাবেই মানুষের মধ্যে এক অন্য অনুভূতি থেকেই থাকে। আর তাই প্রার্থীকে দেখার জন্য রাস্তায় ভিড় জমাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: “মতুয়া মেলা বন্ধ করার চক্রান্ত করছে তৃণমূল”, সরব শান্তুনু ঠাকুর

    জয়ের বিষয়ে আশাবাদী রানিমা

    ভোট প্রচারের মধ্যে দিয়ে অমৃতা রায় বলেন, ভোটে দাঁড়ানোর পর থেকেই কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী থেকে শুরু করে অন্যান্য রাজনৈতিকদলের প্রার্থীরা আমাকে বিভিন্ন ভাষায় মন্তব্য করছেন। কিন্তু, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। কারণ, মানুষ আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আমি আশাবাদী, লোকসভা নির্বাচনে মানুষের রায়ে আমি জয়যুক্ত হব। অন্যদিকে, নাকাশিপাড়া থানা এলাকায় এক তৃণমূল কর্মীকে খুন করার ঘটনায় তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, সকালে এই ঘটনার কথা আমি জানতে পারি। এই মর্মান্তিক ঘটনা, যে বা যারা করুক তারা যাতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পায় তার ব্যবস্থা করার জন্য পুলিশ প্রশাসনের কাছে আমি আর্জি জানাচ্ছি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: মুখ থুবড়ে পড়বে ‘ইন্ডি’, গাড্ডায় কংগ্রেস, অপ্রতিরোধ্য বিজেপি, বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Elections 2024: মুখ থুবড়ে পড়বে ‘ইন্ডি’, গাড্ডায় কংগ্রেস, অপ্রতিরোধ্য বিজেপি, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই তলিয়ে যাবে কংগ্রেস। আগের চেয়ে আরও কমবে আসন। গোহারা হারবে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) এমন ফলই হতে চলেছে বলে উঠে এল সাম্প্রতিক এক জনমত সমীক্ষায় (India TV-CNX Opinion Poll) । এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। গোটা দেশের বিভিন্ন আসনের সঙ্গে এ রাজ্যের তিন আসনেও এদিন হবে ভোট গ্রহণ। অবশ্য এই তিনটি আসনই উত্তরবঙ্গে। প্রাক-নির্বাচনী সমীক্ষায় প্রকাশ, বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ পাবে ৩৯৯টি আসন। আর ইন্ডি জোটের দৌড় থেমে যাবে ৯৪ এর ঘরে গিয়ে।

    কত আসন পাবে বিজেপি? (Lok Sabha Elections 2024)

    ইন্ডিয়া টিভি-সিএনএক্সের প্রাক-নির্বাচনী জনমত সমীক্ষা (India TV-CNX Opinion Poll) অনুযায়ী, বিজেপি একাই পেতে পারে ৩৪২টি আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ৩৮টি আসন। বাংলার ১৯টি কেন্দ্রে ফুটতে পারে ঘাসফুল। ডিএমকে জিততে পারে ১৮টি লোকসভা কেন্দ্রে। জনতা দল ইউনাইটেড পেতে পারে ১৪টি আসন। আপ পেতে পারে ৬টি আসন। ১২টি আসন পেতে পারে তেলুগু দেশম। সমাজবাদী পার্টির ঝুলিতে যেতে পারে ৩টি কেন্দ্রের রাশ। অন্যান্যরা জিততে পারেন ৯১টি আসনে।

    মুখ থুবড়ে ইন্ডি জোট (Lok Sabha Elections 2024) 

    সমীক্ষায় (India TV-CNX Opinion Poll) জানা গিয়েছে, উনিশের নির্বাচনে কংগ্রেস পেয়েছিল ৫২টি আসন। এবার তা আরও কমে হতে পারে ৩৮টি। কংগ্রেস এবং বহুজন সমাজ পার্টিকে খালি হাতে ফেরাবে উত্তরপ্রদেশ। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে বিমুখ করতে পারে জম্মু-কাশ্মীর এবং অসমও। উত্তরপ্রদেশে বিজেপি জয় পেতে পারে ৭৩টি আসনে। এনডিএর শরিক আপনা দল এবং আরএলডি পেতে পারে দু’টি করে আসন। কংগ্রেস পেতে পারে বিহার, ছত্তিশগড়, মহারাষ্ট্র, মণিপুর, মেঘালয়, পশ্চিমবঙ্গ এবং লাক্ষাদ্বীপের কিছু আসন (Lok Sabha Elections 2024)। কংগ্রেসের তুলনায় তৃণমূল, ডিএমকে, ওয়াইএসআরপি, টিডিপি এবং বিজেডির মতো আঞ্চলিক দলগুলি স্ব স্ব রাজ্যে ভালো ফল করবে। সর্বভারতীয় দল হওয়া সত্ত্বেও, কংগ্রেস যা পারবে না। বাম শাসিত কেরালায় এবার ভালো ফল করতে পারে কংগ্রেস। এখানে সোনিয়া গান্ধীর দল পেতে পারে ৭টি আসন। কর্নাটক, পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু এবং তেলঙ্গনায় কংগ্রেস পেতে পারে যথাক্রমে ৪, ৩, ৮ এবং ৯টি আসন।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ, নিজাম প্যালেসে হাজিরা দুই তৃণমূল নেতার

    লোকসভার ৫৪৩টি আসনে হচ্ছে নির্বাচন। ক্ষমতায় আসতে গেলে কোনও রাজনৈতিক দল কিংবা জোটকে পেতে হবে অন্তত ২৭২টি আসন। কংগ্রেস বা ইন্ডি জোট যে তার ধারেকাছে ঘেঁষতে পারছে না, তা স্পষ্ট সমীক্ষায়ই (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Sukanta Majumdar: প্রচারে বেরিয়ে শরীর সুস্থ রাখতে সুকান্তর ডায়েট চার্ট কী জানেন?

    Sukanta Majumdar: প্রচারে বেরিয়ে শরীর সুস্থ রাখতে সুকান্তর ডায়েট চার্ট কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট। হাতে সময় খুব কম। তাই এই এপ্রিল-মে মাসের সূর্যের তেজেও দমে নেই বালুরঘাটের হেভিওয়েট বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের ভোট প্রচার। লড়াইয়ের ময়দানে মাথার ওপর চড়া রোদ নিয়ে প্রচারে নেমেছেন তিনি। তাই শরীর ঠিক রাখতে মানছেন কোন ডায়েট? (diet) মনোনয়ন জমা দেওয়ার আগে জীবনের অজানা কথা জানালেন  সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    কী বললেন সুকান্ত

    প্রিয় খাবার থেকে ডায়েট চার্ট(Diet Chart), প্রচারে বেরিয়ে শরীর সুস্থ রাখতে মানছেন কোন ডায়েট সব নিজেই জানালেন বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী। সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘আমি সাধারণত হালকা খাবার পছন্দ করি। এখন প্রচারের ব্যস্ততায় কর্মীদের বাড়ি খেতে হচ্ছে। তবে বাড়ির খাবার পেলে বেশি ভাল হয়।’ উল্লেখ্য ১৯ এপ্রিল উত্তরবঙ্গে(north bengal) রয়েছে প্রথম দফার ভোট। ফলত হাতে ভোট প্রচারের সময় কমে আসছে ক্রমশ। তাই এই সময় প্রচণ্ড গরমেও প্রচারে পিছুপা হটছেন না সুকান্ত। আর প্রচারে নেমে জন সাধারনের মাঝে ঝড় তুলতে হলে, নিজেকে ফিট রাখাটাও একান্তই প্রয়োজন। খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রেও তাই অত্যন্ত সতর্ক বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

    মনোনয়নপত্র জমা দিলেন সুকান্ত

    বুধবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সুকান্ত মজুমদার(sukanta majhumdar)। আর মনোনয়ন জমা দেওয়ার আগে প্রতিপক্ষের উদ্দেশ্যে হুঁশিয়ারি বদলে তার গলায় শোনা গেল ইলিশ, চিংড়ির গল্প। সুকান্তর কথায়, “আমি বাঙাল। পছন্দের তালিকায় ইলিশ। তবে ইলিশ সিজানাল বলে বেশি চিংড়ি হয়। ” এই প্রচন্ড গরমে যখন চিকিৎসকেরা (doctor) শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন বেশি করে জল ,টক দই ও তরল জাতীয় খাবার খেতে বলছেন, সেই সময় বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী (balurghat BJP candidate) কি ডায়েটে রয়েছেন  সে কথাও জানালেন নিজেই। মনোনয়ন জমা দিতে যাওয়ার দিন  তিনি দুপুরে কি খেয়েছেন তা ভাগ করে নিলেন সকলের সঙ্গে।  জানালেন ভাত,আলু পটলের তরকারি, সজনে ডাটার তরকারি, মাছের ঝোল, কুলের চাটনি ও টক দই দিয়ে সেরেছেন দুপুরের মধ্যাহ্নভোজ (lunch), অতএব লড়াইয়ের ময়দানে শরীর ঠিক রাখতে সঠিক পথেই আছেন বালুরঘাটের হেভিওয়েট বিজেপি প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gourav Vallabh: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

    Gourav Vallabh: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগে ফের অস্বস্তিতে কংগ্রেস। সনাতন ধর্ম বিরোধী কোনও স্লোগান তুলতে পারবেন না বলে দল ছাড়লেন কংগ্রেসের সর্বভারতীয় মুখপাত্র গৌরব বল্লভ (Gaurav Vallabh)। বৃহস্পতিবার দলের সমস্ত পদ এবং প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দিলেন তিনি।

    কেন দল ছাড়লেন গৌরব

    মল্লিকার্জুন খাড়গেকে লেখা চিঠিতে গৌরব (Gaurav Vallabh) বলেছেন,”আজ আমি ব্যাথিত, দুঃখিত। অনেক কথা বলার ছিল। আমার সংস্কার আমাকে বাধা দিচ্ছে। কিন্তু সত্যগোপন করা অনুচিত।” এক্স হ্যান্ডলে গৌরব লিখেছেন, ‘‘কংগ্রেস দল আজ যে আজ যে দিশাহীনতার পথে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে আমি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছি না।’’ দলের বিরুদ্ধে হিন্দুবিরোধী আচরণের অভিযোগ তুলে গৌরব লিখেছেন, ‘‘আমি সনাতন ধর্মের বিরোধী স্লোগান তুলতে পারি না। দেশের সম্পদ সৃষ্টিকারীদের গালি দিতে পারি না। আমি কংগ্রেস পার্টির সমস্ত পদ এবং প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছি।’’ গৌরব বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন বলে জল্পনা শুরু হয়েছে।

    গৌরব (Gaurav Vallabh) অর্থনীতির অধ্যাপক ছিলেন। কংগ্রেসের হাত ধরেই তাঁর রাজনীতিতে আগমন। এর আগে কংগ্রেসের টিকিটে ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুর এবং রাজস্থানের উদয়পুরে ভোটে লড়েছেন তিনি। কিন্তু ভোটের আগে দল ছাড়লেন গৌরব। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেকে তিনি পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন। এর ফলে লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের বিপাকে পড়ল কংগ্রেস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share