Tag: bjp

bjp

  • PM Modi: বঙ্গে দুর্নীতি নিয়ে ফের সরব মোদী, দিলেন টাকা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি 

    PM Modi: বঙ্গে দুর্নীতি নিয়ে ফের সরব মোদী, দিলেন টাকা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কোচবিহারের(CoochBehar) সভার আগে রাজ্যের বিজেপি(BJP) কর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। ভার্চুয়াল বার্তায় তার মুখে শোনা গেল বাংলায় ঘুষের রেট চার্ট। কোথাও ১ লাখ তো কোথাও ৫০ হাজার। কোন চাকরিতে কেমন ঘুষ সেই প্রসঙ্গ উঠে এল প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) কথায়। এমনকি নিয়োগের ক্ষেত্রে ঘুষের (Education Scam) টাকা ফেরানোর ফের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

    ফের দুর্নীতি প্রসঙ্গ (PM Modi)

    বঙ্গ সফরের আগে ফের দুর্নীতি প্রসঙ্গকে জন মানসে উস্কে দিলেন নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী। বিজেপি কর্মীদের প্রধানমন্ত্রীর বার্তা  এদিনের ভার্চুয়াল বার্তা প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট(ED)। চাকরির জন্য নেওয়া ঘুষের টাকা বাজেয়াপ্ত হয়েছে। কেউ এক লাখ টাকা দিয়েছিল কেউ দিয়েছিল পঞ্চাশ হাজার।  বিভিন্ন ধরনের চাকরির বিভিন্ন ধরনের রেট ছিল। আমি খোঁজ খবর নিতে বলেছি। যদি প্রমাণ হয়ে যায় গরিবের টাকা গিয়েছে ঘুষখোরদের পকেটে। তাহলে ক্ষতিগ্রস্ত গরীবদের টাকা ফেরত দেব।

    দুর্নীতি দমনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

    এর জন্য আইনজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে।” দুর্নীতি দমনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রধানমন্ত্রী  প্রসঙ্গত কয়েকদিন আগেই কৃষ্ণনগরের (Krishnanagar) বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছিলেন বাংলা থেকে ইডির বাজেয়াপ্ত করা প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত গরীব মানুষদের মধ্যে আইনের বাধা পেরিয়ে ফেরত দেওয়া যায় সেই বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছেন তিনি। এরপর ফের এদিন বঙ্গ বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার সময় ফের প্রধানমন্ত্রী ফের টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে আশ্বাস দেন। 

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস থেকে ছ’বছরের জন্য বহিষ্কার সঞ্জয় নিরুপম, যোগ দিচ্ছেন শিন্ডে-শিবিরে?

    বঙ্গে চাকরি দুর্নীতির সূত্রপাত প্রসঙ্গত বাংলায় চাকরি চুরির অভিযোগ ২০১৬ সালের পর থেকে জোরালো হতে শুরু করে। শিক্ষা, পুরসভা, স্বাস্থ্য, খাদ্য দফতর সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। শিক্ষা ও পুরসভার নিয়োগ মামলাটি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। আদালতের নির্দেশে রাজ্যের একের পর এক মন্ত্রী, আমলা, বিধায়করা গ্রেফতার হয়েছেন বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি মামলায়। শুধু নিয়োগ দুর্নীতি নয় গরীবের রেশন পর্যন্ত চুরির অভিযোগ উঠেছে। এই মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী। সিবিআই (CBI) ও ইডি (ED) দুর্নীতির তদন্ত চালাচ্ছে। তবে ২০১৬ এর আগে দুর্নীতির অভিযোগ যে ছিল না তা নয়। তার আগে বিভিন্ন ধরনের চিট ফান্ড মামলায় একাধিক তৃণমূল নেতার নাম আসে এবং তারা গ্রেফতার হন। ২০১১ থেকেই দুর্নীতির সূত্রপাত বলে অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Vijender Singh: অলিম্পিক্সে পদক জয়ী প্রথম ভারতীয় বক্সার বিজেন্দ্র কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে

    Vijender Singh: অলিম্পিক্সে পদক জয়ী প্রথম ভারতীয় বক্সার বিজেন্দ্র কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসের ১৯ তারিখে শুরু হচ্ছে দেশের প্রথম দফার লোকসভা ভোট। তার আগে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন অলিম্পিক্সের পদক জয়ী প্রথম ভারতীয় বক্সার বিজেন্দ্র সিং। বুধবারই দিল্লিতে বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওড়ের হাত ধরে তিনি পদ্ম শিবিরে সামিল হন। বিজেপিতে যোগ দিয়ে বিজেন্দ্র সিং (Vijender Singh) বলেন, ‘‘দেশ এবং দেশবাসী স্বার্থে কাজ করতে চাই, তাই এমন সিদ্ধান্ত।’’ প্রসঙ্গত ২০০৮ সালের অলিম্পিক্স অনুষ্ঠিত হয়েছিল বেজিংয়ে। সেখানেই ব্রোঞ্জ পদক জেতেন বক্সার বিজেন্দ্র সিং। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের আগে তিনি কংগ্রেসের যোগ দিয়েছিলেন।

    ২০১০ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কার পান বিজেন্দ্র

    হরিয়ানার বাসিন্দা বিজেন্দ্র সিংকে (Vijender Singh) দক্ষিণ দিল্লিতে প্রার্থী করে কংগ্রেস। ২০১৯-এর নির্বাচনে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে তার ভরাডুবি হয়। তৃতীয় স্থানে নেমে যান তিনি। বিজেপির রমেশ বিধুরি, আম আদ আদমি পার্টির রাঘব চাড্ডার পরে তৃতীয় স্থানে নেমে যান বিজেন্দ্র সিং। তিনি রাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কারও লাভ করেছেন। ২০১০ সালেই তিনি পান পদ্মশ্রী পুরস্কার। কংগ্রেস সূত্রে খবর মিলেছিল, ২০২৪ সালে নির্বাচনে মথুরা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী হেমা মালিনীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হওয়ার কথা ছিল বিজেন্দ্রর। কিন্তু এদিন সেই সমস্ত পরিকল্পনাতে জল ঢেলে দিলেন বিজেন্দ্র নিজেই।

    কী বললেন বিজেন্দ্র সিং?

    বিজেপিতে যোগ দিয়ে বিজেন্দ্র (Vijender Singh) বলেন, ‘‘হ্যাঁ, আমি ২০১৯ সালে কংগ্রেসের হয়ে লোকসভা নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলাম। পরাজিত হয়েছিলাম। আমি চাই দেখের উন্নয়নের জন্য কিছু করতে। তাই ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মানুষের ভালো করতে চাই আমি।’’কুস্তিগীরদের আন্দোলন নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এই বক্সার বলেন, ‘‘আমি সর্বদা ভুলকে ভুল এবং সঠিককে সঠিক বলে এসেছি। এখনও তাই করব। ভারতীয় জনতা পার্টিতে থাকলে আমি দেশের খেলোয়াড়দের আরও উন্নতি করতে পারব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: ভোটে লিড দিলেই মোটরবাইক পুরস্কারের টোপ তৃণমূলের, কমিশনে যাচ্ছে বিজেপি

    Darjeeling: ভোটে লিড দিলেই মোটরবাইক পুরস্কারের টোপ তৃণমূলের, কমিশনে যাচ্ছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) বিজেপি প্রার্থী  রাজু বিস্তার মনোনয়নে বুধবার জনজোয়ার হয়েছিল পাহাড়ে। বিমল গুরুংকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন জমা দেন বিজেপি প্রার্থী। বিজেপি-র এই জনজোয়ার দেখে বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে তৃণমূল। দলীয় প্রার্থীকে জেতাতে পুরস্কারের টোপ দেওয়া শুরু করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। ভোটে লিড দাও, পুরস্কার নাও। দলীয় নেতাদের উদ্দেশে এমনই বার্তা দিচ্ছেন তৃণমূল জেলা নেতৃত্ব। কমিশনে অভিযোগ জানাবে বিজেপি।

    কী পুরস্কারের কথা ঘোষণা করলেন তৃণমূল নেতৃত্ব? (Darjeeling)  

    দার্জিলিং (Darjeeling) লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী গোপাল লামাকে নিয়ে মহকুমার ফাঁসিদেওয়ার একাধিক জায়গায় প্রচার করেন দার্জিলিং জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি পাপিয়া ঘোষ। ছিলেন ফাঁসিদেওয়া সাংগঠনিক-২ ব্লকের সভাপতি তথা এসজেডিএ-এর সদস্য কাজল ঘোষ। সেখানে তাঁরা ঘোষণা করেছেন, দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রে জয়ী হলে বুথ সভাপতি থেকে অঞ্চল সভাপতিদের বাইক থেকে দামি সাইকেল উপহার দেওয়া হবে। একই কথা শোনা যাচ্ছে দার্জিলিং জেলা তৃণমূলের সভানেত্রী পাপিয়া ঘোষের মুখেও। তিনি অবশ্য নির্দিষ্ট করে কিছু বলছেন না। শুধুমাত্র উপহারের কথাই ঘোষণা করছেন। তৃণমূল নেতা কাজলের কথায়, “গ্রাম পঞ্চায়েতের অঞ্চল সভাপতিদের মধ্যে যিনি সব থেকে বেশি ভোটে লিড দিতে পারবেন তাঁকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে একটি মোটরবাইক দেওয়া হবে।” একই ভাবে সংশ্লিষ্ট চারটি অঞ্চলের সব বুথ সভাপতির মধ্যে যিনি সব থেকে বেশি ভোটের লিড আনতে পারবেন, তাঁকে একটি ‘ভাল মানের সাইকেল’ উপহার দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

    পুরস্কার নিয়ে কী সাফাই দিলেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী পাপিয়া ঘোষ বলেন, “আমরা বাড়িতেও আমাদের ছেলেমেয়েদের রেজাল্ট ভাল করতে এ সব বলি। এটাও সে রকমই। এটা একেবারেই আমার দলের অন্দরের বিষয়। ব্যক্তিগত বিষয়।”

    কমিশনে যাচ্ছে বিজেপি

    এ নিয়ে শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, “ব্যক্তিগত স্তরে কারও কিছু দেওয়ার থাকলে দেবেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, প্রার্থী তো পাঁচ লক্ষ ভোটে হারবেন। আর এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট ভাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাব আমরা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “তৃণমূলের প্রধান একা ১৭টি আবাসের বাড়ি খেয়েছে”, বিস্ফোরক শুভেন্দু, হল যোগদান পর্ব

    Suvendu Adhikari: “তৃণমূলের প্রধান একা ১৭টি আবাসের বাড়ি খেয়েছে”, বিস্ফোরক শুভেন্দু, হল যোগদান পর্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসাল বিজেপি। বুধবার বিকালে বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী ডাক্তার নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে বহরমপুর টেক্সটাইল মোড়ে বিজয় সংকল্প সভা ছিল। সেখানেই কান্দি থেকে বিভিন্ন দলের হয়ে শতাধিক কর্মী শুভেন্দু অধিকারীর হাত থেকে বিজেপির পতাকা গ্রহণ করেন।

    মুর্শিদাবাদ জেলা অনুন্নয়নে এখনও এক নম্বর

    বহরমপুরে নির্বাচনী প্রচারে এসে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, বহরমপুরকে শেষ করেছে তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পোষণের রাজনীতি, দুর্নীতির রাজনীতি করেন। আর মোদিজির স্লোগান, সবকা সাথ সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস সবকা প্রয়াস। নরেন্দ্র মোদিজি ছিলেন বলে বহরমপুর বাইপাস তৈরি হয়েছে। বহরমপুর উন্নয়নের ছোঁয়া বইয়ে দিয়েছে। অধীরবাবু তো নিজে রেলের হাফ মন্ত্রী ছিলেন, তিনি যে কাজ করতে পারেননি, সেই কাজ অশ্বিনী বৈষ্ণব সহ আমরা নসিপুর রেল ব্রিজ করে দেখিয়েছি। তিনি বলেন, দলীয় প্রার্থী নির্মল কুমার সাহাকে লোকসভা ভোটে জয়যুক্ত করে আপনারা দিল্লি পাঠান। কীভাবে কাজ করতে হয় দেখাবো। মুর্শিদাবাদ জেলা অনুন্নয়নে এখনও এক নম্বর। এই জেলার মানুষ মোদিজির পাঠানো শৌচালায় পাননি, প্রধানমন্ত্রীর আবাস যোজনা পাননি। কিন্তু, এই জেলার নওদা তে তৃণমূলের এক প্রধান মোদিজির আবাস যোজনার একা ১৭ টি বাড়ি খেয়েছে। কাবিলপুরের প্রধান একা ৩৫টি বাড়ি হজম করেছে। আর এই রাজ্যে মোদিজি ১০ বছরে সরকারের ৪৫ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে।

    পঞ্চায়েতগুলি চুরি-দুর্নীতির আখড়া

    শুভেন্দু অধিকারী বলেন, এখন তৃণমূল নেতাদের জুতো পালিশ থেকে চণ্ডীপাঠ, বাজার করা থেকে স্কুলে বাচ্চাকে নিয়ে যাওয়া যারাই করে তারা বহরমপুরে ক্যাজুয়াল, কন্ট্রাকচুয়াল এর কাজ করেন। এই শহরটাকে ধ্বংস করে নিয়েছে এরা। তাই জোট বাঁধুন, তৈরি হন। এই সরকারের আমলে পঞ্চায়েতগুলি চুরি-দুর্নীতির আখড়া হয়েছে। সংখ্যালঘু মুসলিম ভাইরা আর কতদিন তৃণমূলের হাতের তামাক খাবেন, আপনাদেরকে তো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তেজপাতা বলে মনে করে। তরকারিতে লাগে কিন্তু খাওয়া যাবে না। আপনারা ২১ সালে লাইন দিয়ে ভোট দিয়েছেন, কী পেয়েছেন? আনিস খানকে আমতায় ধাক্কা মেরে ফেলে মেরেছে। রামপুরহাটের বকটুইয়ে সাত জন মুসলিম মহিলা এবং চারজন বাচ্চাকে মেরেছে মমতার দলের লোকেরা। ডবল ইঞ্জিন আনুন। লক্ষ্মীর ভান্ডারের ১০০০ টাকার পরিবর্তে ৩০০০ টাকা করে দেব। সাড়ে চারশ টাকায় গ্যাস দেব এবং যত পরিযায়ী শ্রমিক আছে, সবাইকে মুর্শিদাবাদে ফিরিয়ে কাজ দেব। প্রত্যেক বছর এসএসসি হবে। কেন্দ্রীয় হারে মহার্ঘ ভাতা সমস্ত সরকারি কর্মচারীরা পাবেন। এবং রাজ্য সরকারের যত পোস্ট ফাঁকা আছে এক বছরে তাপ পরিপূর্ণ করে দেয়া হবে। শুভেন্দু অধিকারী, আমরা কথা দিলাম। আপনারা ভোট দিয়ে আমাদের প্রার্থীকে জয়যুক্ত করার পর দেখবেন যেসব কথা দিয়ে গেলাম সেগুলি বাস্তবে পরিণত করে দেখাবে ভারতীয় জনতা পার্টি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: কেন বিজেপিতে? ‘কৈফিয়ত’ দিলেন অভিজিৎ, কী লিখলেন জানেন?

    Abhijit Gangopadhyay: কেন বিজেপিতে? ‘কৈফিয়ত’ দিলেন অভিজিৎ, কী লিখলেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি (Abhijit Gangopadhyay)। তাঁর একের পর এক রায়ের জেরে কাঁপন ধরেছিল দুর্নীতি-বৃক্ষের শিকড়ে। ভয়ে তাঁকে তাক করতে শুরু করেছিলেন বাংলার শাসক দলের হেদিপেঁচিরাও। তা সত্ত্বেও তাঁকে টলানো যায়নি দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাঁর লড়াই থেকে। এহেন এক বিচারপতি একদিন আচমকাই ইস্তফা দিয়ে হাতে তুলে নিলেন পদ্ম আঁকা ঝান্ডা।

    অভিজিতের ‘কৈফিয়ত’ (Abhijit Gangopadhyay)

    কেন তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন সম্প্রতি এক্স হ্যান্ডেলে সেই ‘কৈফিয়ত’ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি তথা তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। তিনি লিখেছেন, “আমার জন্মস্থান, আমার প্রিয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, এক সময় সংস্কৃতি, বাণিজ্য ও সৃজনশীলতার কেন্দ্র হিসেবে খ্যাত ছিল। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ সর্বদা ঐশ্বর্যের চেয়ে জ্ঞানের মহিমাকে প্রাধান্য দিয়ে এসেছে। যাই হোক, বর্তমান রাজ্য সরকারের অপশাসন রাজ্যকে দুর্নীতিতে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। তা জীবনের প্রতিটি স্তরকে প্রভাবিত করেছে এবং সম্মিলিতভাবে রাজ্যের মর্যাদাকে টেনে নামিয়েছে। এক সময় এ রাজ্য ছিল শিল্পায়নের কেন্দ্র, যার জন্য ছিল প্রচুর কর্মসংস্থান, যা এ রাজ্যকে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের থেকে আলাদা পরিচিতি দিত। কিন্তু সেই রাজ্য এখন প্রচণ্ড আর্থিক চাপের মধ্যে রয়েছে। পরিযায়ী শ্রমিকরা হয়ে উঠেছেন এ রাজ্যের সব চেয়ে বড় রফতানির বস্তু।”

    নিশানা টিএমসিকে

    অভিজিৎ (Abhijit Gangopadhyay) লিখেছেন, “টিএমসি দলের নেতারা রাজ্যের ইকোসিস্টেমটাকেই দুর্নীতিগ্রস্ত করে তুলেছে। রাজ্যের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও যুব সমাজের ভবিষ্যৎকে ধ্বংস করেছে। বাছাইয়ের ক্ষেত্রে যোগ্যতা আর মাপকাঠি নয়, বরং আর্থিক সামর্থ্যই এখন নির্ণায়ক।” তিনি লিখেছেন, “প্রোটোকল ও নিয়মাবলীর কারণে উচ্চ আসনে বসে আমায় অনেক ক্ষেত্রে নীরব দর্শক হয়ে থাকতে হয়েছে, যা আমার বিবেককে নাড়া দিচ্ছিল। তাই আমি আমার পথ পরিবর্তন করেছি। এবং এমন একটি পদক্ষেপ করেছি, যার মাধ্যমে এখন আমি রাজ্যের নৈতিক, সাংস্কৃতিক ও আর্থিক অবক্ষয় বন্ধ করার লড়াইয়ে যোগ দিতে পেরেছি, যা দীর্ঘকাল ধরে রাজ্যকে জর্জরিত করেছে।” পোস্টের শেষে তিনি (Abhijit Gangopadhyay) ট্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকেও।

    আরও পড়ুুন: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

    PM Modi: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দফার লোকসভা নির্বাচন হবে আর ঠিক ১৪ দিন পরে। এই দফায় দেশের একাধিক কেন্দ্রের সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন হবে বাংলার তিন আসনেও। উত্তরবঙ্গের এই তিন আসনেই যখন তুঙ্গে নির্বাচনী প্রচার, মাটি কামড়ে পড়ে রয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সেই সময় বাংলার বুথ সভাপতিদের কাছে বার্তা এল স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)।

    ‘মহিলা-তরুণদের কাছে যান’ (PM Modi)

    বলা হল, আরও বেশি করে মহিলা এবং তরুণ ভোটারদের কাছে যাও। আজ, লক্ষ্মীবারেই প্রধানমন্ত্রী আসবেন কোচবিহারের রাসমেলা ময়দানে, বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের সমর্থনে জনসভা করতে। তার আগের দিনই ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী মিলিত হন বাংলার বুথ সভাপতিদের সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বলেন, “কীভাবে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলির সুবিধা থেকে পশ্চিমবঙ্গের জনগণকে তৃণমূল সরকার বঞ্চিত করছে, তা প্রতিটি বুথের যুব সম্প্রদায় ও মহিলাদের বোঝান। এ জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরুন বুথ সভাপতিরা।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভোটারদের এই বলে ভরসা দিতে হবে যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে আমি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, কোনওভাবেই তা থেকে পিছপা হব না। এর পাশাপাশি আপনাদের প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রের সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে যে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের যে সব শরিক পশ্চিমবঙ্গে একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করার দাবি করছে, তারা আসলে জাতীয় স্তরে বিজেপি বিরোধিতায় একজোট হয়েছে। আর তাদের প্রধান ও একমাত্র উদ্দেশ্য হল, পরিবারবাদের রাজনীতি ও দুর্নীতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখা।” বুথস্তরের কর্মীদের নিয়ে ছোট ছোট দল গঠনের পরামর্শও দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রতিটি দলে অন্তত একজন বা দু’জন মহিলা কর্মী রাখার নির্দেশও দেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: পাখির চোখ বাংলা, বিজেপির পালে ঝড় তুলতে বাংলার আসরে মোদি-শাহ

    বলেন, “প্রতিটি দলের ওপর দায়িত্ব থাকবে ১০-১৫টি নির্দিষ্ট পরিবারের সঙ্গে জনসংযোগের। এই পরিবারগুলির সঙ্গে নিরন্তর যোগাযোগে থাকতে হবে বুথস্তরের ওই ছোট ছোট টিমগুলিকে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ওই পরিবারগুলির ভোট পাকা করতে হবে আমাদের। যে দল পোলিং বুথ জিতবে, সেই দলই লোকসভায় জিতবে, সেই দলই দেশের ভোট জিতবে।” তিনি বলেন, “বাংলায় প্রতিটি নির্বাচনের আগে বিজেপি কর্মীদের যেনতেন প্রকারে আটকানোর চেষ্টা করে তৃণমূল। গোটা দেশ তা দেখেছে। এখানে জীবন বাজি রেখে লড়াই করেন বিজেপি কর্মীরা (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Balurghat: জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত সুকান্ত, ভাবছেন এখন মার্জিন নিয়ে

    Balurghat: জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত সুকান্ত, ভাবছেন এখন মার্জিন নিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা আসনে বিজেপির (BJP) মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার আগে বালুরঘাট শহরে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেন সুকান্ত মজুমদার এবং তার সঙ্গে ছিলেন ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা (Manik Saha)।

    সুকান্তর মনোনয়নপত্র জমা (Balurghat)

    এছাড়াও উপস্থিত বিজেপির গঙ্গারামপুর, তপন, বালুরঘাট বিধানসভা বিধায়করা। বালুরঘাট শহরের বিজেপি মোড় এলাকা থেকে মিছিল করে বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার সহ অন্যান্য নেতৃত্ব জেলা শাসকের দপ্তরে এসে পৌঁছান। মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার সময় প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা সহ বিজেপির অন্যান্য নেতৃত্ব। বিজেপি পার্টির সূত্রের খবর আজকের এই মিছিলে অন্তত ১৫ হাজার মানুষের জমায়েত হয়েছিল। বিশাল মিছিল ও কর্মী সমর্থকদের ভিড়ে স্পষ্টতই খুশি বিজেপি জেলা নেতৃত্ব।

    কী বললেন সুকান্ত?

    মনোনয়ন পত্র জমা করে বাইরে বেরিয়ে এসেই সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আগেরবারের তুলনায় এবারে ভোটের ফলাফল আরও ভালো হবে এবং বালুরঘাটের আসনে বিজেপির জয়লাভ করবে। উন্নয়নের মিছিলে যেভাবে মানুষের উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে তাতে এটাই প্রমাণ করে যে এবারেও এই আসলে বিজেপিরই জয় সুনিশ্চিত।” এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা এই আসনে বিপুল ভোটে জিতব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমরা এই আসন উপহার দেব আজকে মানুষের উচ্ছাস দেখে বোঝায় যাচ্ছে এই সিটটা কে দখল করবে। আজকে আমার সঙ্গে মনোনয়ন জমাতে উপস্থিত ছিল ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। তিনিও আমাদের সাথে এই রোদের মধ্যে প্রায় ২ কিলোমিটার রাস্তা হেঁটেছে।” প্রসঙ্গত লোকসভার সেরা সাংসদের পুরষ্কার পেয়েছেন সুকান্ত মজুমদার। কেন্দ্র সরকারের বহু প্রকল্প বালুরঘাটকে উপহার দিয়েছেন সুকান্ত বাবু। সেই কারণে তার জয়ের ব্যাপারে সন্দেহ নেই বালুরঘাটবাসীর।
     
     
     
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Dilip Ghosh: “আবেদন-নিবেদন নয়, আমি অ্যাকশনে বিশ্বাসী”, প্রচারে স্ট্রেট ব্যাটে খেললেন দিলীপ ঘোষ

    Dilip Ghosh: “আবেদন-নিবেদন নয়, আমি অ্যাকশনে বিশ্বাসী”, প্রচারে স্ট্রেট ব্যাটে খেললেন দিলীপ ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলায় প্রতিবাদ এবং আন্দোলন করার একটা ফ্যাশন আছে। কাজ কিছু হয় না। আর আমি নিবেদন-আবেদন করি না কারও কাছে, আমি অ্যাকশন করি।” ভোটের প্রচারে বেরিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভার বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। আবার প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল প্রার্থীকে ভোটে হারিয়ে ‘প্যাক’ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেন তিনি।

     ভোটের জন্য  বেদখলের মতো কাজও মেনে নেয় রাজ্যের শাসকদল (Dilip Ghosh)

    বুধবার দলীয় কর্মীদের নিয়ে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দিলীপ (Dilip Ghosh) মালির বাগান মাঠে হাঁটছিলেন। সেই সময় কয়েক জন বিজেপি প্রার্থীকে কাছে পেয়ে এলাকার খেলার মাঠ নিয়ে সমস্যার কথা বলেন। স্থানীয়েরা দিলীপকে জানান, বেআইনিভাবে মাঠের জায়গায় বহুতল নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে মাঠ ছোট হয়ে আসছে। এ বিষয়ে দিলীপকে পদক্ষেপ করতে আবেদন করতেন তাঁরা। প্রত্যুত্তরে দিলীপ বলেন, “মেনটেন করা তো আমাদের হাতে থাকবে না। তবে কব্জা যাতে না হয়ে যায়, সেটা দেখা আমার দায়িত্ব। তার পর সময়ে অনেক কিছুই হবে।” এই প্রেক্ষিতেই দিলীপ বলেন, “বাংলায় প্রতিবাদ এবং আন্দোলন করার একটা ফ্যাশন আছে। কাজ কিছু হয় না। আর আমি নিবেদন-আবেদন করি না কারও কাছে, আমি অ্যাকশন করি।” বর্ধমান শহরের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের সূর্যনগর মালির মাঠে গিয়ে স্থানীয়দের ওই খেলার মাঠ নিয়ে অভিযোগ শোনার পর দিলীপের মন্তব্য, “উত্তরপ্রদেশে, অসমে কেমন ‘ট্রিটমেন্ট’ হচ্ছে দেখেছেন তো।” মেদিনীপুরের বিদায়ী সাংসদ আরও বলেন, “খড়্গপুরে আমি ছিলাম। সেখানে প্রচুর মাঠ রেলের। যে পারছে, বসে যাচ্ছে। নড়াচড়া করতে বললেই সে বলবে, ‘আমরা তো এত বছর ধরে আছি।’ এই ভাবে বড় বলবে, ‘আমরা তো এত বছর ধরে আছি।’ এই ভাবে বড় মাঠের একটা অংশ বাংলাদেশিরা ঢেকে নিচ্ছে। অর্ধেকটা কব্জা হয়ে গিয়েছে।” দিলীপের অভিযোগ, ভোট রাজনীতির জন্য জায়গা বেদখলের মতো কাজও মেনে নেয় রাজ্যের শাসকদল।

    তৃণমূল প্রার্থীকে নিয়ে কী বললেন দিলীপ ঘোষ?

    পাশাপাশি কঙ্কালেশ্বরী কালীবাড়িতে গিয়ে তৃণমূল প্রার্থী তথা প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদকে আবার নিশানা করেন দিলীপ (Dilip Ghosh)। কীর্তি তাঁকে উদ্দেশ্য করে ‘পাগল’ বলে কটাক্ষ করেছেন। তা নিয়ে দিলীপের জবাব, “কে পাগল, সেটা ভোটের ফলের দিন দেখা যাবে। এমন হারাব যে জীবনে ভোটে দাঁড়াবেন না (কীর্তি)।” তাঁর সংযোজন, “উনি বিহারে চলে যান। ওঁর কথা ওঁর দলের লোকেরাই বোঝেন না। বাংলার মা-বোনেরা কী বুঝবেন। ওঁকে ভাল করে প্যাক করে দেব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Jalpaiguri: বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রচার সেরে ফেরার পথে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়ের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Jalpaiguri)

    বুধবার জয়ন্ত রায়ের প্রচার কর্মসূচি ছিল মাল ব্লকের (Jalpaiguri) ওদলাবাড়ি ও আশেপাশের এলাকায়। দিনভর প্রচার কর্মসূচি সেরে তিনি যখন ফিরছিলেন সেই সময় মাল ব্লকের মীনা মোড়ে ২০-৩০ জনের একটি দল তার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে এবং তাঁর গাড়ির ওপর হামলা চালাতে শুরু করে। অভিযোগ তাদের হাতে ধারালো অস্ত্রও ছিল। ঘটনার শুরুতেই তার নিরাপত্তারক্ষীরা গাড়ি থেকে নেমে তাকে সুরক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাদেরও বাধা দেন বিক্ষোভকারীরা। জয়ন্ত রায়ের গাড়ির সঙ্গে প্রচারে যাওয়া আরেকটি গাড়ির ওপর হামলা চালায় বিক্ষোভকারীরা। সেই গাড়ির কাঁচ ভেঙ্গে দেওয়া হয়। গাড়িতে থাকা বিজেপি সমর্থকদের ওপর হামলা চালানো হয়। তাদের মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। খবর পেয়ে পুলিশ এলেও বিক্ষোভকারীরা সেখান থেকে যেতে নারাজ ছিলেন। পরে অবশ্য জয়ন্ত রায়ের নিরাপত্তারক্ষী ও পুলিশের হস্তক্ষেপে বিক্ষোভকারীরা সেখান থেকে সরে যান। জয়ন্ত রায় অভিযোগ করেন তাদের প্রাণে মারার চক্রান্ত করেছিল হামলাকারীরা। স্থানীয় তৃণমূল নেতা রাজেশ ছেত্রীর নাম করে জয়ন্তবাবু অভিযোগ করেন। ওই ব্যক্তির নেতৃত্বেই তার এবং তার সঙ্গীসাথীদের ওপর হামলা চালানো হয়। গোটা ঘটনা পুলিশের উপস্থিতিতেই হয় বলে জানান জয়ন্ত বাবু। অন্যদিকে জয়ন্ত রায়ের সঙ্গে থাকা বিজেপি কর্মী শংকর দাসের ওপরও হামলা করা হয় বলে অভিযোগ। তাকে বেধড়ক মারধর করা হয়। কোনওক্রমে প্রাণ হাতে নিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে বাঁচেন।

    বিজেপি প্রার্থী কী বললেন?

    এদিন জয়ন্তবাবু বলেন, তৃণমূলের পায়ের তলার মাটি সরে গেছে। মানুষ তাদের ছুড়ে ফেলতে চাইছে বুঝেই পরিকল্পিতভাবে এই হামলা করা হয়েছে। তৃণমূল ভোটের আগে একটা ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছে। যেমনটা পঞ্চায়েত ভোটে করেছিলো। কিন্তু তাতে কোনও লাভ হবে না। যদিও তৃণমূল নেতৃত্ব হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বঙ্গে রামের দলের নয়া মুখপাত্র রাধিকা, চেনেন তাঁকে?

    BJP: বঙ্গে রামের দলের নয়া মুখপাত্র রাধিকা, চেনেন তাঁকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গে রামের দলের (BJP) নয়া মুখ রাধিকা। লোকসভা নির্বাচনের আগে রাধিকা ভট্টাচার্য শাহকে বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র পদে বসালেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। দিলীপ ঘোষ যখন বিজেপির সভাপতি ছিলেন, তখন পদ্ম-দলে যোগ দেন রাধিকা। তবে এতদিন তাঁকে সেভাবে পদ্ম-পতাকা বহন করতে দেখা যায়নি। সদ্য দায়িত্ব দেওয়া হল রাধিকাকে। দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। বাংলার অন্যতম মুখপাত্র করা হয়েছে তাঁকে।

    রাধিকা ভট্টাচার্য শাহ (BJP)

    রাজনীতির জগতের কেউ নন রাধিকা। পেশায় কর্পোরেট জগতের আন্তর্জাতিক বিষয়ের পরামর্শদাতা। রাষ্ট্রসংঘে কাজ করার পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গ্রামীণ শিক্ষা নিয়ে কাজ করেন নিজস্ব বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে। মুর্শিদাবাদের জমিদার বংশের মেয়ে রাধিকা (BJP)। তাঁর মায়ের বাবা প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন জাহাজ ব্যবসায়ী। রাধিকার স্বামী প্রকাশ শাহ। তিনি ভেনেজুয়েলায় ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। আদতে গুজরাটের বাসিন্দা প্রকাশ রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধিও ছিলেন দীর্ঘদিন। দেশ-বিদেশে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও পালন করেছেন প্রকাশ।

    কী বলছেন রাধিকা?

    রাধিকা বলেন, “আমি সারাজীবন অনেক কাজ করেছি। মানুষের সেবা করেছি। এখন আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাজের সঙ্গেও যুক্ত হতে চাই। সেই কারণেই রাজনীতির আঙিনায়।” বর্তমানে মুম্বইতে থাকেন রাধিকারা। তবে এখন রাধিকা চলে আসবেন বাংলায়। বিজেপির নয়া এই মুখপাত্র বলেন, “আমার মায়ের বাবা প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতার বালিগঞ্জে এখনও প্রাসাদোপম বাড়ি রয়েছে তাঁর। আমি দীর্ঘদিন বিদেশেও ছিলাম। কিন্তু যেখানেই থাকি না কেন, বাংলার মাটির সঙ্গে আমার যোগ গভীর।”

    আরও পড়ুুন: ভোট-প্রচারে বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গে আসছেন মোদি, সভা করবেন কোচবিহারে

    সন্দেশখালি প্রসঙ্গেও মুখ খুলেছেন রাধিকা। বলেন, “সন্দেশখালির ঘটনা সকলের সামনে এসেছে। সেখানে কী পরিস্থিতি, তা আমরা সকলেই দেখেছি। মোদিজি মহিলাদের সার্বিক উন্নয়নে আগ্রহী। বাংলার মহিলারা তা নিশ্চয়ই বুঝবেন।” তিনি বলেন, “এখন আমাদের লক্ষ্য যাঁকে জিততে হবে, তাঁকে ভালো করে লড়তে হবে। বিজেপির কোনও স্ক্যাম বা স্ক্যান্ডেল নেই। আজ বাংলার মানুষ যা সিদ্ধান্ত নেবে, পরবর্তী প্রজন্ম তার ফল পাবে। আমরা পরিশ্রম করব। সমস্ত প্রার্থীদের পরিশ্রম করতে হবে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share