Tag: bjp

bjp

  • Nadia: কর্মীদের সঙ্গে আবির খেলে, দেওয়াল লিখন করে চুটিয়ে জনসংযোগে রানিমা অমৃতা রায়

    Nadia: কর্মীদের সঙ্গে আবির খেলে, দেওয়াল লিখন করে চুটিয়ে জনসংযোগে রানিমা অমৃতা রায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর হাত ধরে নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির রানিমা অমৃতা রায় বিজেপিতে যোগ দেন। সেই রানিমাকে এবার কৃষ্ণনগর কেন্দ্রে প্রার্থী করল বিজেপি। প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হতেই গেরুয়া আবির নিয়ে খেলায় মেতে উঠলেন কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির রানিমা। রাজবাড়ির চত্বরে দেখা গেল স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব থেকে শুরু করে কর্মী সমর্থকদের। সকলের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় সহ গেরুয়া আবিরে হোলি খেললেন তিনি। এমনকী রং তুলি হাতে দেওয়াল লিখতেও দেখা গেল কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়কে।

    কলকাতার লা মার্টিনের ছাত্রী রানিমা (Nadia)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, অমৃতার জন্ম ১৯৬১ সালের ডিসেম্বরে। তাঁর স্বামী সৌমিশ চন্দ্র রায়। তিনি কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির ৩৯তম কুলবধূ। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের সময় কাল থেকে ধরলে অমৃতা রায় নবম কুলবধূ। নদিয়া (Nadia) রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পরিবারের নবম পুরুষ সৌমিশ চন্দ্র রায়। তাঁরই স্ত্রী অমৃতা। আর অমৃতা রায়ের একমাত্র পুত্র মণীশ চন্দ্র রায়। তিনি পেশায় আইনজীবী। অমৃতার স্বামী এয়ার ইন্ডিয়াতে চাকরি করতেন। কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির ঐতিহ্যের সম্পত্তি দেখভালের জন্য লন্ডনে থাকাকালীন স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে কৃষ্ণনগরে চলে আসেন তিনি। বর্তমানে কৃষ্ণনগরের পাশাপাশি কলকাতা বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডেও বসবাস করেন বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়। শিক্ষা ক্ষেত্রে রানিমা বিড়লা উইমেন্স কলেজ থেকে আইএসসি পাশ করেন তিনি। লা মার্টিন স্কুলেও পড়াশোনা করেছেন অমৃতা। কলেজ পাশ করার পর মন্তেশ্বরী দেবী শিশু শিক্ষা কেন্দ্র ও ধন্তেশ্বরী টিচার্স ট্রেনিং স্কুল তৈরি করেন। শিল্পকলার অত্যন্ত পৃষ্ঠপোষক অমৃতা রায়। ডেকোরেশনের বিষয়েও তাঁর যথেষ্ট পারিদর্শিতা রয়েছে বলে জানা যায়। এক্ষেত্রে ইন্টিরিয়র ডেকোরেশনে তিনি বিশেষ পারদর্শী অমৃতা রায়। ক্রিয়েটিভ ডিজাইন নিয়েও কনসালট্যান্টের কাজ করেছেন তিনি। অমৃতা রায়ের বাবা কিশোরপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় কলকাতা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী ছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর রাজতন্ত্র উঠে যায়। তবুও, আজও রাজবাড়ি ঘিরে আবেগ জড়িয়ে রয়েছে কৃষ্ণনগরের মানুষের।

    আরও পড়ুন:’নিজের মনে করেই সকলে আবির মাখাচ্ছে’, দোলে জনসংযোগ করে বললেন সুকান্ত

    দোল উৎসবে রাজবাড়িতে কর্মীদের সঙ্গে আবির খেললেন রানিমা

    এদিন সকাল থেকে রানিমার সঙ্গে দেখা করতে আসেন বিজেপি কর্মীরা। রাজবাড়ির মধ্যে এই প্রথম কোনও রাজনৈতিক দলের কর্মীরা আবির খেলায় মেতে ওঠেন। এ বিষয়ে রাজবধূ অমৃতা রায় বলেন, দোল উৎসবের এই শুভদিনে সকলের মঙ্গল কামনা প্রার্থনা করি। তবে, দীর্ঘদিন ধরেই মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আমি একটা জায়গা খুঁজছিলাম। সেই বৃহত্তর একটা জায়গা আমি খুঁজে পেলাম। বিগত দিনে আমাদের বংশধররা যেভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, ঠিক সেইভাবে আমিও মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাই। আমার দলের স্ট্যাটেজি যাই হোক আমি একজন সাধারণ মানুষ হয়েই মানুষের পাশে থাকবো। এদিনের বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে আবির খেলায় উপস্থিত ছিলেন কৃষ্ণনগর উত্তর সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি অর্জুন বিশ্বাস সহ একাধিক দলীয় নেতৃত্বরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Krishna Nagar: রানিমার নাম ঘোষণা হতেই দেওয়ালে লিখন শুরু, রাজবাড়ীতে বিজেপির উচ্ছ্বাস

    Krishna Nagar: রানিমার নাম ঘোষণা হতেই দেওয়ালে লিখন শুরু, রাজবাড়ীতে বিজেপির উচ্ছ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষ্ণনগর (Krishna Nagar) লোকসভায় রানিমার নাম ঘোষণা হতেই দেওয়ালে রঙ তুলি দিয়ে লিখন শুরু। গতকাল বিজেপির চতুর্থ প্রার্থী তালিকায় বাংলায় ১৯ আসনের নাম ঘোষণা হয়েছে। এই তালিকায় কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী হিসাবে রানীমা অমৃতা রায়ের নাম ঘোষণা হতেই রাজবাড়িতে কর্মী সমর্থকদের উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গেল। রাজবাড়িতে গেরুয়া আবিরে হোলি খেললেন সকলে মিলে। একই সঙ্গে দেওয়াল লিখনে অংশ গ্রহণ করলেন রানিমা। সেই সঙ্গে তৃণমূল প্রার্থীকে দিলেন হুঙ্কার।

    কী বলেন বিজেপি প্রার্থী রানি মা (Krishna Nagar)

    কৃষ্ণনগরের (Krishna Nagar) বিজেপি প্রার্থী রানিমা অমৃতা রায়, তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে প্রচার করার অনেক ইস্যু রয়েছে। সব কিছুকেই তুলে ধরব আমরা। জয় বিষয়ে আমি ১০০ শতাংশ সুনিশ্চিত।” এই রানিমার জন্ম ১৯৬১ সালে। তিনি কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির ৩৯ তম কুলবধূ। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সময় ধরলে তিনি নবম কুলবধূ। পরিবারের নবম পুরুষ হলেন সৌমিশ চন্দ্র রায়। তাঁর স্ত্রী হলেন অমৃতা। তাঁর একমাত্র পুত্র মনীশ চন্দ্র রায়। পুত্র পেশায় একজন আইনজীবী। তাঁর স্বামী এয়ার ইন্ডিয়াতে চাকরি করতেন। রাজবাড়ির সম্পত্তি দেখার জন্য স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে কৃষ্ণনগরে চলে আসেন।

    রানিমার পড়াশুনা

    রানিমা অমৃতা রায় কৃষ্ণনগরের (Krishna Nagar) পাশাপাশি বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের একটি বাড়িতেও থাকেন। তিনি বিড়লা উইমেন্স কলেজ থেকে আইএসসি পাশ করেন। লামার্টিন স্কুলে পড়াশুনা করেছেন। কলেজ শেষ করে মন্তেশ্বরী দেবী শিশু শিক্ষা কেন্দ্র ও ধন্তেশ্বরী টিচার্স ট্রেনিং স্কুল তৈরি করেন। শিল্পকলায় নিজে অসাধারণ পারদর্শী ছিলেন। ক্রিয়েটিভ ডিজাইনের উপর অনেক কাজ করেছেন। তাঁর বাবা ছিলেন কিশোর প্রসাদ মুখোপাধ্যায়। তিনি কলকাতা হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টের একজন স্বনামধন্য আইনজীবী ছিলেন। সম্প্রতি শুভেন্দু অধিকারীর হাত থেকে বিজেপির পতাকা নিয়ে দলে যোগদান করেছেন রানিমা। এবার লোকসভার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী হবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘নিজের মনে করেই সকলে আবির মাখাচ্ছে’, দোলে জনসংযোগ করে বললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘নিজের মনে করেই সকলে আবির মাখাচ্ছে’, দোলে জনসংযোগ করে বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসন্ত উৎসবের দিন সকালেই  জনসংযোগে বেরিয়ে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সোমবার সকালে বালুরঘাটের একাধিক ক্লাবে ক্লাব সদস্যদের সঙ্গে আবির খেলায় অংশগ্রহণ করেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এরই মাঝে চুটিয়ে জনসংযোগ সারেন তিনি।

    দোল উৎসবে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    রবিবার বিকেলে দিল্লি থেকে ফিরে বিভিন্ন ব্লকে অঞ্চল কমিটির মিটিং এ অংশগ্রহণ করেছিলেন। সোমবার সকাল থেকে গোটা জেলাবাসী বসন্ত উৎসবে মেতেছেন। বালুরঘাট শহরের একাধিক ক্লাবে তাঁর অনুষ্ঠানের অংশগ্রহণ করার কথা। সকাল ১১ টা নাগাদ তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে প্রথমেই যান বালুরঘাট নিউটাউন ক্লাবে। এরপর অভিযাত্রী ক্লাব, বালুরঘাট হাইস্কুলসহ আরও বিভিন্ন ক্লাবে যান তিনি। দুপুরে পার্টি অফিসে দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গেও বসন্ত উৎসবে যোগ দেন বিজিপি রাজ্য সভাপতি। বসন্ত উৎসবের দিন সুকান্ত মজুমদারকে পেয়ে খুশি বালুরঘাটবাসী। এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, রঙের উৎসব আজকের দিনটা সবার ভালো কাটুক। আমি সকালে বালুরঘাটে বিভিন্ন জায়গার দোল উৎসবে হাজির হয়েছি। পাশাপাশি জনসংযোগ করলাম। এই উৎসবে বারুদ-গুলি বাদে শুধু রঙ উড়ুক। আজ আমাকে বালুরঘাটবাসী নিজে এসে আবির মাখাচ্ছে। নিজের মনে করেই আমাকে আবির মাখিয়েছে। বালুরঘাটসহ পুরো জেলাবাসী আমার আত্মীয়। আমি তাঁদের পাশে সবসময় থাকবো।

    আরও পড়ুন: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    সন্দেশখালিতে বিজেপি প্রার্থীর নামে পোস্টার নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    সন্দেশখালিতে বিজেপির প্রার্থীর বিরুদ্ধে পোস্টার পড়েছে। শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, যারা প্রার্থী হতে পারে না তারা একটু বিক্ষোভ দেখায়। সন্দেশখালির ক্ষেত্রে যে প্রার্থী হয়েছেন তার বদলে অন্য প্রার্থী চায় এইরকম দাবি অনেক ওঠে, অনেকের ইচ্ছে থাকে প্রার্থী হওয়ার। আমরা বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। বিজেপি একবার যখন প্রার্থী ঘোষণা করে, তখন সেই সিদ্ধান্ত সবাইকে বোঝাতে হয়। আমরা বিভিন্ন দিক থেকে মানুষকে বোঝাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: রেখা পাত্র বিজেপি-র প্রার্থী হতেই বক্স বাজিয়ে রং খেলায় মাতলেন সন্দেশখালিবাসী

    Sandeshkhali: রেখা পাত্র বিজেপি-র প্রার্থী হতেই বক্স বাজিয়ে রং খেলায় মাতলেন সন্দেশখালিবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) নারী নির্যাতন নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন। শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে পথে নেমে আন্দোলন করেছিলেন। সেই প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে বসিরহাট লোকসভায় প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছে বিজেপি। রেখা পাত্র প্রার্থী ঘোষণা হতেই সন্দেশখালিতে রবিবার রাত থেকে রং খেলা শুরু হয়ে গিয়েছে।

    সাউন্ড বক্স বাজিয়ে উৎসবে মেতে ওঠেন সন্দেশখালিবাসী (Sandeshkhali)

    গত কয়েকমাস ধরে জ্বলছে বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। সেখানকার দাপুটে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তবে ভয়ে মুখ খোলার সাহস ছিল না কারও। পরবর্তীতে ইডি হানাকে কেন্দ্র করে খানিকটা বিপাকে পড়েন শেখ শাহজাহান। বাধ্য হন এলাকা ছেড়ে আত্মগোপন করতে। কিন্তু, শাহজাহানের শাগরেদরা তখনও রীতিমতো নির্যাতন চালিয়েছে বলে অভিযোগ। এক পর্যায়ে এই দ্বীপ এলাকার বাসিন্দাদের ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে। জনরোষ ব্যাপক আকার নেয়। রেখা পাত্রের নেতৃত্বে পথে নেমে আন্দোলন করেন মহিলারা। লোকসভায় এই সন্দেশখালিকে শাসকদলের বিরুদ্ধে হাতিয়ার করে বিজেপি। প্রতিবাদী মুখ রেখার ওপর আস্থা রাখে পদ্মশিবির। আর তারপরই সন্দেশখালির বাসিন্দারা আনন্দে মেতে ওঠেন। রং খেলায় সামিল হন। সন্দেশখালির পুকুরপাড়ায় এদিন সকাল থেকে জোরে সাউন্ড বক্স বাজিয়ে মহিলাদের নাচ গান চলছে। রং খেলায় মেতে ওঠেন সকলে। তাঁরা বলছেন, “রেখা পাত্র প্রার্থী হয়েছেন। তাই খুশিতে নাচছি। আমাদের গর্ব যে সন্দেশখালির আন্দোলনকারী মহিলা প্রার্থী হয়েছেন।”

    আরও পড়ুন: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    ১৩ বছর হোলি খেলা হয়নি!

    বিজেপি প্রার্থী রেখা বলেন, “সন্দেশখালিতে রবিবার রাত থেকেই রং খেলা শুরু হয়ে গিয়েছে। ১৩ বছর ধরে আমি যে হোলি খেলা চোখে দেখতে পাইনি, সেই হোলি খেলা দেখলাম।”কেন এত বছর রং ছিল না সন্দেশখালিতে? বিজেপি প্রার্থী রেখার কথায়, “আমাদের সন্দেশখালির পরিস্থিতিটাই এমন ছিল। কেউ সাহসই পাননি রাস্তায় বেরিয়ে হোলি খেলবেন। মা বোনেদের বুকে সেই সাহসই ছিল না। এই আন্দোলনের পর সেই সাহসটা বেরিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    Abhijit Ganguly: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিচারপতি হিসেবে তাঁর ভূমিকা দেখেছেন রাজ্যবাসী। বহু বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীদের কাছে তিনি “ভগবান” হয়ে উঠেছিলেন। স্বচ্ছ ভাবমূর্তির সেই প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে (Abhijit Ganguly) তমলুক কেন্দ্রে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি। তবে, বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর থেকে তাঁর তমলুক কেন্দ্রে দাঁড়়ানোর বিষয়ে জল্পনা চলছিল। এবার সেই জল্পনাই সত্যি হল।

    প্রাক্তন বিচারপতির ওপর আস্থা রাখল বিজেপি (Abhijit Ganguly)

    গত ৩ মার্চ, বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন। তার পরদিনই কলকাতা হাইকোর্টে ছিল তাঁর শেষ দিন। গত ৫ মার্চ রাষ্ট্রপতিকে ইস্তফাপত্র পাঠান তিনি। আদালত কক্ষ ছেড়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতির ময়দানে পা রাখেন। হাতে তুলে নেন পদ্মশিবিরের পতাকা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিলিগুড়ির জনসভার মঞ্চেও দেখা যায় তাঁকে। সেই  সভায় দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলকে ভোট না দেওয়ার জন্য রাজ্যবাসীর কাছে আবেদন রেখেছিলেন। ইতিমধ্যে প্রার্থীর নাম ঘোষণার আগেই নন্দীগ্রামে ১ নম্বর ব্লকের হরিপুরে দেওয়াল লিখনও শুরু হয়। এবার সেই প্রাক্তন বিচারপতির ওপর আস্থা রাখল বিজেপি।

    আরও পড়ুন: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    তমলুকের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন রাজ্যবাসী

    তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে এবার তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য। রাজ্যের অন্যান্য প্রান্তের তুলনায় তমলুক বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। গতবার লোকসভা নির্বাচনে সেখানে জয়ী হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ভাই দিব্যেন্দু অধিকারী। যিনি বর্তমানে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। অন্যদিকে, বিচারপতি থাকাকালীন নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। রাতারাতি হাজার হাজার চাকরি প্রার্থীর ‘মসিহা’ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। সেই ক্যারিশ্মাকে কাজে লাগিয়ে তমলুক কেন্দ্রে গেরুয়া শিবির ভোট বৈতরণী পার করার চেষ্টা করছে বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো জনপ্রিয় স্বচ্ছ ভাবমূর্তির বিরুদ্ধে ভালো কোনও প্রার্থী খুঁজে পায়নি। তাই, তরুণ প্রার্থী দিয়ে তৃণমূল কতটা লড়াই করতে পারে সেটাই এখন দেখার। রাজ্যের মানুষ এখন সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    Nadia: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পরিবারের রাজবধূ অমৃতা রায় বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরই তাঁর প্রার্থী হওয়া নিয়ে জল্পনা চলছিল। বিজেপি-র দ্বিতীয় তালিকা প্রকাশ হতেই সেই জল্পনাতেই সিলমোহর দিল পদ্মশিবির। রাজবধূ তথা নদিয়ার (Nadia) রানিমাকে কৃষ্ণনগরে কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি।

    রানিমাকে প্রার্থী করে বাজিমাত করতে চাইছে বিজেপি (Nadia)

    গত লোকসভা নির্বাচনে মহুয়ার জয়ের নেপথ্যে ছিল নদিয়ার (Nadia) চাপড়া, পলাশীপাড়া ও কালীগঞ্জ বিধানসভা। ওই তিনটি বিধানসভা থেকে বিপুল ভোট পেয়েছিলেন মহুয়া। গত পাঁচ বছরে কালীগঞ্জ বিধানসভায় বিজেপির সংগঠন অনেক মজবুত হয়েছে। পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য দুর্নীতির দায়ে জেলবন্দি হওয়ায় ওই বিধানসভায় ছন্নছাড়া অবস্থায় শাসকদল। একমাত্র কাঁটা চাপড়া বিধানসভা। সেখানে এত দিন তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব থাকলেও ভোটের মুখে দলত্যাগী নেতাদের আবার দলে এনে বড় ব্যবধানে জিততে চাইছে তৃণমূল। তাই বিজেপিও পাল্টা চাইছে কৃষ্ণনগর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বড় ব্যবধানে জিততে। কৃষ্ণনগর উত্তর বিজেপির শক্ত ঘাঁটি বলেই পরিচিত। পদ্ম-শিবির সূত্রে খবর, সেখানে ভোটের ব্যবধান বৃদ্ধি করতে ‘রানিমা’র মতো এক জন স্থানীয়, প্রভাবশালী ও পরিচিত এবং স্বচ্ছ ভাবমূর্তির মুখকে প্রার্থী করে বাজিমাত করতে চাইছে গেরুয়া শিবির। জেলায় বিজেপির এক নেতা বলেন, “অমৃতা রায় রাজপরিবারের বিভিন্ন সামাজিকঅনুষ্ঠানে সক্রিয়ভাবে জনসংযোগ করেন। এ ছাড়াও জগদ্ধাত্রী পুজো, দুর্গাপুজা ও রাজবাড়ির বিভিন্ন অনুষ্ঠানের রাশ এখন তাঁর হাতে। ভোটারদের মধ্যে আবেগ রয়েছে রাজপরিবার নিয়ে।”

    আরও পড়ুন: বসিরহাট কেন্দ্রে চমক বিজেপির, সন্দেশখালির প্রতিবাদী রেখার ওপর ভরসা মোদির

    প্রার্থী হয়ে কী বললেন রানিমা?

    দ্বিতীয় দফায় রাজ্যে ১৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি। সেই তালিকায় অমৃতার নাম রয়েছে। প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হওয়ার পর রানিমা অমৃতা রায় বলেন, “নদিয়ার (Nadia) ইতিহাসে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের অবদান সকলে জানেন। ভারতে অন্তর্ভুক্তির ব্যাপারে কৃষ্ণনগর রাজপরিবারের ভূমিকা আজও সবাই মনে রেখেছেন। রাজবধূ নয়, সাধারণ জনতার কণ্ঠ হওয়ার জন্যই ভোটের ময়দানে আসা। আশা করি, মানুষ দু’হাত তুলে আশীর্বাদ করবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: ভোটের মুখে বিজেপি-র কর্মিসভায় হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    South 24 Parganas: ভোটের মুখে বিজেপি-র কর্মিসভায় হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে বিজেপির কর্মিসভায় তৃণমূলের হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) জীবনতলার মাঠেরদিঘি এলাকায়। হামলার জেরে বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মী জখম হন। পরে, বিজেপি প্রতিহত করার চেষ্টা করে। তাতে জখম হয়েছেন দুপক্ষের অন্তত সাতজন। আহতদের মধ্যে তৃণমূলের তিনজন এবং বিজেপির চারজন বলেই জানা গিয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (South 24 Parganas)

    সরকারি অনুমতি নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) জীবনতলার মাঠেরদিঘি এলাকায় বিজেপি-র কর্মিসভা হচ্ছিল। সেখানেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ঢুকে পড়ে। বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মারধর করে হামলাকারীরা। বিজেপির দাবি, পুলিশকে হামলার কথা জানানো হয়। তা সত্ত্বেও আহত দলীয় কর্মীদের উদ্ধারে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যদিও হামলার অভিযোগ সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল। ভোটের আগে এই অশান্তিকে কেন্দ্র করে থমথমে জীবনতলা থানার মাঠেরদিঘি এলাকা। বিজেপির হাতাহাতিতে জখম দুপক্ষের অন্তত সাতজন। আহতদের মধ্যে তৃণমূলের তিনজন এবং বিজেপির চারজন বলেই দাবি। ক্যানিং হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বিজেপির দুই কর্মীকে। যাঁদের মধ্যে সুব্রত দাস নামে এক মণ্ডল সভাপতির অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনার পর পরিস্থিতি সামাল দিতে ক্যানিংয়ের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক রামকুমার মণ্ডলের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ক্যানিং থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: বিজেপি প্রার্থীর গাড়িতে হামলা, কর্মীদের মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপির জয়নগর সাংগঠনিক জেলার (South 24 Parganas) সাধারণ সম্পাদক বিকাশ সর্দার বলেন, দলীয় কর্মিসভায় তৃণমূল পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়। কর্মীরা জখম হন। সন্ত্রাস করে সব কিছু শেষ করে দেওয়ার চেষ্টা করছে তৃণমূল। তৃণমূলের ক্যানিং পূর্ব কেন্দ্রের বিধায়ক শওকত মোল্লা বলেন, “আমাদের দলীয় কর্মীরা বাইকে চড়ে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় বিজেপির লোকজনেরা কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করে। তা থেকে গণ্ডগোলের সূত্রপাত। অশান্তির জেরে আমাদের কয়েকজন কর্মীও আহত হয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: বিজেপি প্রার্থীর গাড়িতে হামলা, কর্মীদের মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Nadia: বিজেপি প্রার্থীর গাড়িতে হামলা, কর্মীদের মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রচারে বেরিয়ে নদিয়ার (Nadia) রানাঘাটে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের হামলার মুখে পড়েন। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার চাকদা বিধানসভার এক নম্বর চাঁদুড়িয়া এলাকায়। বাধা দিতে গিয়ে বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মীকে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ছিঁড়ে নেওয়া হয় এক বিজেপি কর্মীর সোনার চেন। পরিকল্পিতভাবেই এই হামলা বলে অভিযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার।

     ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Nadia)

    রবিবার নদিয়ার (Nadia) চাকদা বিধানসভার এক নম্বর চাঁদুড়িয়া মালাপাড়া মোড়ে স্থানীয়দের উদ্যোগে হরিনাম সংকীর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে যোগ দিতে যান রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাওয়ার সময় বিজেপি প্রার্থীর গাড়ি পৌঁছতেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁর গাড়ির ওপর চাড়াও হয়। গাড়ির ওপর চল, কিল,ঘুসি মারতে থাকে। গাড়ির ভিতরেই ছিলেন জগন্নাথবাবু। বিজেপি কর্মীরা এসে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাঁদের বেধড়ক মারধর করা হয়। বেশ কয়েকজন কর্মীকে, ছিঁড়ে দেওয়া হয় জামাকাপড়। এছাড়াও সোনার চেন ছিনতাই করার চেষ্টা করে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। পরে, বিজেপি প্রার্থীর নিরাপত্তা রক্ষীরা হামলাকারীদের সরিয়ে দেন। এই ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। অভিযোগ পুলিশ প্রশাসনকে জানানো সত্ত্বেও কোনওরকম পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন। এই ঘটনার পিছনে প্রশাসনের মদত আছে বলে অভিযোগ তুলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। দুষ্কৃতীদের মারে আহত বিজেপির বুথ সভাপতি নীলকান্ত হালদার বলেন, বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার আমাদের আমন্ত্রনে হরিনাম সংকীর্তন এ উপস্থিত হয়েছিলেন। কিন্তু, আচমকা তাঁর গাড়িতে হামলা চালানো হয়। আমরা প্রতিবাদ করাই আমাদের বেধড়ক মারধর করে তৃণমূলের লোকজন।

    প্রশাসনের মদতেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা হামলা চালিয়েছে

    এ বিষয়ে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার বলেন, সম্পূর্ণ প্রশাসনের মদতে হামলা চালিয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। আর এই ঘটনার জন্য চাকদা (Nadia) থানার আইসি দায়ী। শুধু আমার গাড়িতে হামলা হয়েছে তা নয়, আমাদের একাধিক কর্মীকে মারধর করেছে। পাশাপাশি গলার সোনার চেন সহ একাধিক জিনিস লুট করার চেষ্টা করেছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। আমার সামনেই দলীয় কর্মীদের বেধড়ক মারল তৃণমূলের লোকজন।

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুর হাত ধরে তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়কের ছেলে যোগ দিলেন বিজেপিতে

     তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    এ বিষয়ে নদিয়ার (Nadia) জেলা তৃণমূল নেতা সনৎ চক্রবর্তী বলেন, সামনে ভোট বিজেপি প্রার্থী নিজেও জানেন এবারে তিনি পরাজিত হচ্ছেন। সেই কারণে তারা নিজেরাই এই ঘটনা ঘটিয়ে তৃণমূলকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছে। এই ঘটনায় তৃণমূলের কোনও সম্পর্ক নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: অধীরগড়ে ভোটের মুখে  ৫০ হাজার কণ্ঠে গীতা পাঠ, জেলায় শোরগোল

    Murshidabad: অধীরগড়ে ভোটের মুখে ৫০ হাজার কণ্ঠে গীতা পাঠ, জেলায় শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অধীর চৌধুরীর খাসতালুক মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুরে জনপ্রিয় চিকিৎসক নির্মল সাহাকে প্রার্থী করে মাস্টার স্ট্রোক দিয়েছিল বিজেপি। এবার সেই বহরমপুরে লোকসভা নির্বাচনের ঠিক আগে ৫০ হাজার লোক নিয়ে গীতা পাঠের আসর করল পদ্ম শিবির। কয়েক মাস আগেই কলকাতায় মহাসমারোহে বসেছিল লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আসর। যোগ দিয়েছিলেন বিজেপির তাবড় তাবড় সব নেতারা। এবার বহরমপুরে সেরকমই গীতাপাঠের সেই আয়োজন করা হল। জেলাস্তরের বিজেপি নেতারা সেখানে অংশগ্রহণ করেন।

    চৈতন্যদেবের জন্মতিথিতে ৫০ হাজার কণ্ঠে গীতা পাঠের আয়োজন (Murshidabad)

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুর শহরের ফরাসডাঙ্গা লাগোয়া এলাকায় রবিবার ৫০ হাজার কণ্ঠে গীতা পাঠের আয়োজন করা হয় চৈতন্যদেবের জন্মতিথি উপলক্ষে। উদ্যোক্তা স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ। সূত্রের খবর, ব্রিগ্রেডের গীতা পাঠের অনুষ্ঠানের অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন এই প্রদীপ্তানন্দ। এদিন অনুষ্ঠান শুরু হতেই জেলার সমস্ত প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ ঐতিহাসিক এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য আসেন। সুমন্ত গনাই নামে শক্তিপুরের বাসিন্দা বলেন, ব্রিগেডের অনুষ্ঠানে আমি গিয়েছিলাম। এদিনও আমি বহরমপুরে এই কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসেছি। এত মানুষ এসেছে, দেখে খবু ভাল লাগছে। গীতা পাঠে আগ্রহ বাড়ছে দেখে আমাদের বেশ ভাল লাগছে।

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুর হাত ধরে তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়কের ছেলে যোগ দিলেন বিজেপিতে

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    ভোটের মুখে গীতা পাঠ প্রসঙ্গে বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, কী বলব আর। আমি তো আর মানা করতে পারি না। গীতা পাঠের জন্য নির্বাচনের মরসুম বেছে নেওয়ার পিছনে রাজনৈতিক কারণ আছে। এটার মধ্য দিয়ে কী ভাল চাইছে জানি না। বহরমপুরে ওদের গীতা পাঠের অনুমতি কে দিল জানি না। আমাদের তো একটা মিটিং করতে দেওয়া হয় না। এমপি ল্যাডের কাজ সেটা করতে দেওয়া হয় না।আমরা যদি কোনও জায়গায় কাজ করি তাহলে সেখানে আমাদের নাম ঢেকে দেওয়া হয়। কিন্তু, নির্বাচনের সময় হঠাৎ করে গীতা পাঠের মাধ্যমে কি বার্তা দিতে চাইছে? আমার বাড়িতে গীতা আছে। সেই গীতা পাঠ আমি বাড়িতে করি। বহরমপুর সাংগঠনের জেলা বিজেপির সভাপতি শাখারভ সরকার বলেন, “গীতাপাঠের সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। আমি অধীরবাবুকে আমন্ত্রণ করছি। উনি নিজেও আসুন। গীতা পাঠ সবার। গীতা পাঠ সব রাজনৈতিক দলের। অফিসিয়ালি ওনাকে কার্ড দিয়ে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে। কিন্তু, তিনি আসবেন না। তিনি ভাবছেন গীতা পাঠে গেলে ওনার কিছু ভোট কমে যাবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: শুভেন্দুর হাত ধরে তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়কের ছেলে যোগ দিলেন বিজেপিতে

    Howrah: শুভেন্দুর হাত ধরে তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়কের ছেলে যোগ দিলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। প্রথমদফায় প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়ে গিয়েছে বিজেপির। চলছে চূড়ান্ত প্রস্তুতি। এই আবহে জেলায় জেলায় তৃণমূল ছে়ড়ে বিজেপিতে যোগদানের হিড়িক শুরু হয়ে গিয়েছে। এবার হাওড়ার (Howrah) জগৎবল্লভপুরের প্রাক্তন বিধায়কের ছেলে যোগ দিলেন বিজেপিতে। ২০০১ সালে ভোটে জিতে জগৎবল্লভপুরের বিধায়ক হন বিমান চক্রবর্তী। তাঁরই ছেলে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি অনিকেত চক্রবর্তী শনিবার বিজেপিতে যোগ দিলেন। তাঁর সঙ্গে প্রায় সাড়ে ৫০০ জন যোগ দেন বিজেপিতে।

    বিজেপি এবার ভাল ফল করবে (Howrah)

    শনিবার হাওড়ার (Howrah) জগৎবল্লভপুরের বড়গাছিয়া হসপিটাল মাঠে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী উপস্থিতি বিজেপিতে যোগ দেন অনিকেত। বিজেপিতে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, দল যেভাবে কাজ করতে বলবে, সেভাবেই কাজ করব। ছোট থেকে জগৎবল্লভপুর কেন্দ্র দেখে এসেছি। বাবাকে বিধায়ক দেখেছি, সভাপতি হিসাবে থাকতে দেখেছি। আমিও দীর্ঘদিন দায়িত্ব নিয়ে পদে থেকে কাজ করেছি। শ্রীরামপুর লোকসভার সার্বিক ফল নিয়ে বলার যোগ্যতা আমার আছে বলে মনে করি না। তবে, এটুকু বলতে পারি জগৎবল্লভপুরের ১৭টা অঞ্চলে বিজেপি কোনওদিন যে ফল করেনি তা এবার করবে।”

    আরও পড়ুন: বুকে-পেটে বিড়ির ছ্যাঁকা, ধানখেতে বিজেপি কর্মীর দেহ, খুনে অভিযুক্ত তৃণমূল

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    জগৎবল্লভপুর (Howrah) পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল সদস্য রঞ্জন কুণ্ডু বলেন, “জগৎবল্লভপুরে তৃণমূল একটা অটুট পরিবার। এখানে মাদার, মহিলা, যুব, সব একসঙ্গে রয়েছে। আর যিনি দল ছেড়েছেন বলে শুনছি তাঁকে নিয়ে বলার কিছু নেই। তিনি জগৎবল্লভপুরের তৃণমূলের এক সময়ের সদস্য ছিলেন। বছর দুই হয়ে গেল তিনি রাজনীতি থেকে এক প্রকার বিদায় নিয়েছিলেন। তাঁর মনে হয়েছে বিজেপিতে গেলে কিছু পাওয়ার আছে, তাই গিয়েছেন। বিশেষ কিছু এ নিয়ে বলার নেই। ফলে, তৃণমূলের বড় কেউ বিজেপিতে যোগ দেন নি।  আর ৫০০ জনের বেশি যোগদানের যে কথা বলা হচ্ছে তা ঠিক নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share