Tag: bjp

bjp

  • Sukanta Majumdar: “জ্যোতিপ্রিয়র জ্যোতি নিভে যাচ্ছে, রাজনীতিতে ফেরার সুযোগ নেই”, কটাক্ষ সুকান্তের

    Sukanta Majumdar: “জ্যোতিপ্রিয়র জ্যোতি নিভে যাচ্ছে, রাজনীতিতে ফেরার সুযোগ নেই”, কটাক্ষ সুকান্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের জ্যোতি আস্তে আস্তে নিভে যাচ্ছে। তিনি হাসপাতালে কোনও রকমে দিদির দয়ায় বেঁচে আছেন। আমি তদন্তকারী সংস্থাকে বলব, তাড়াতাড়ি তাঁকে হাসপাতাল থেকে নিয়ে গিয়ে জেলে উপযুক্ত জায়গায় রাখা উচিত।’ বুধবার উত্তর দিনাজপুর জেলায় পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির বিরুদ্ধে জেলাশাসকের কাছে ডেপুটেশন কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক প্রসঙ্গে এমনটাই মন্তব্য করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) । তিনি কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেন, ‘আমি যতদূর খবর পেয়েছি বাকিবুর বলে দিয়েছিল যে ও মন্ত্রীকে টাকা দিয়েছিল। মন্ত্রীও স্বীকার করে নিয়েছেন যে ৯ কোটি টাকা বাকিবুরের কাছ থেকে নিয়েছেন। তাই, জ্যোতিপ্রিয়বাবুর রাজনীতিতে ফিরে আসার আর কোনও সুযোগ নেই। তাঁর জ্যোতি পুরো সুইচ অফ হয়ে গেছে।’ পাশাপাশি তিনি রাজ্য সরকার ও তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা-নেত্রীদের তীব্র কটাক্ষ করেন।

    লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস প্রসঙ্গে কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ” লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের প্রায় সাড়ে ৯ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করার জন্য ইডি আদালতে গেছে। এক সময় তো এক নেতার ভাইপো বড় বড় মুখ করে বলেছিল ‘আমার বিরুদ্ধে একটিও চুরি প্রমাণিত হয়, আমি ফাঁসি কাঠে ঝুলে যাব।’ ফাঁসি কাঠ তো আমরা দেখতে পাচ্ছি না। চারিদিকে তাকাচ্ছি ফাঁসি কাঠটা কোথায়? লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস কার কোম্পানি সবাই জানেন। কাকু তো বিছানায় শুয়ে আছে। কাকু তো শ্রীখণ্ডি। পেছন থেকে তিরটা কে চালাচ্ছে? অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোম্পানি সবাই জানে লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস। তার মা-বাবার নাম আছে এখনও সেখানে। তাই এখন ফাঁসির মঞ্চ খুঁজে বেড়াচ্ছি আমি।”

    কামদুনি আন্দোলনকারীদের পাশে বিজেপি

    কামদুনি প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, কামদুনির বর্বরোচিত ঘটনার পরেও মুখ্যমন্ত্রীর তরফ থেকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে রাজ্য প্রশাসনের তরফ থেকে অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করা হয়েছে, তাই অপরাধীরা ছাড়া পেয়ে গেছে। যারা অভিযুক্ত তারা যাতে ছাড়া পেয়ে না যায়, সেজন্য কামদুনি আন্দোলনের যাঁরা প্রতিবাদী তারা সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছেন। কামদুনির প্রতিবাদীদের পাশে ভারতীয় জনতা পার্টির প্রত্যেকটি কর্মী আছেন। মহিলাদের উপর অত্যাচার বাংলায় ক্রমশ বাড়ছে এটা তার প্রমাণ। প্রত্যেকে তৃণমূল কংগ্রেসের ছত্রচ্ছায়ায় রয়েছে।

    এদিন রায়গঞ্জের কর্ণজোড়ায় অবস্থিত প্রশাসনিক চত্বরে এই ডেপুটেশন কর্মসূচি উপলক্ষে একটি বিরাট মিছিল করে উত্তর দিনাজপুর জেলাশাসকের দফতরের দিকে রওনা হয় বিজেপির নেতা-নেত্রীরা। এই মিছিলে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ছাড়াও রায়গঞ্জের সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী, শিলিগুড়ির বিধায়ক শংকর ঘোষ সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা অংশগ্রহণ করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “রাজ্যে কোনও কর্মসংস্থান নেই”, মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দাগলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “রাজ্যে কোনও কর্মসংস্থান নেই”, মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দাগলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট ব্লকের গোপালপুর এলাকার এক কৃষি মেলাতে গিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছে থাকা দরকার। বাংলাতে মমতা সরকার থাকা প্রায় ১২ বছরের বেশি হয়ে গেল এখনও পর্যন্ত কোনও শিল্প কলকারখানার লাল ফিতে কাটতে বাংলার মানুষ দেখেননি। মুখ্যমন্ত্রী শিল্পায়নের চেষ্টা করেননি। জমি না দেওয়ার জন্য ৪০ এর বেশি রেলওয়ে প্রজেক্ট আটকে আছে এই রাজ্যে, এই জেলার প্রজেক্ট আটকে আছে জমি না দেওয়ার জন্য। এই ভাবে চলতে পারে না রাজ্য। রাজ্য অন্ধকারে ডুবে যাচ্ছে। কোনও কর্মসংস্থান নেই রাজ্যে। দুবাইয়ে চলে যাচ্ছে সবাই কাজের জন্য। তারা সেখানে গিয়ে অত্যাচারিত হচ্ছে, আমাদেরকে গিয়ে তাদেরকে ফিরিয়ে আনতে হচ্ছে। এটাই হল আমাদের রাজ্যের অবস্থা।

    কালীঘাটের কাকু নিয়ে কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    রাজ্য পুলিশের কয়েকজন আধিকারিকের পাশাপাশি মহুয়া মৈত্রের ফোনে নজরদারি চালানোর অভিযোগ প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, তৃণমূল আমাদের ফোন ট্র্যাপ করে সেটা আমরা জানি। স্বাভাবিকভাবে আমরা জানি কোন কথা বলতে হবে কোন কথা বলতে হবে না। রাজীব কুমার বিদেশে কোথায় গিয়েছিলেন। কী আনতে গিয়েছিলেন, তা আমরা জানি। কালীঘাটের কাকু প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, কালীঘাটের কাকুর অবস্থা শেষ। কাকুর কণ্ঠস্বর আগামীদিনে বাইরে আসবে এবং প্রচুর খোলসা হবে। কাকু জেল থেকে বের হবে বলে আমাদের মনে হয় না।

    সিএএ নিয়ে কী বললেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি?

    সিএএ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আমরা বার বার বলছি সিএএ হবে, কেউ আটকাতে পারবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দম নেই সিএএ আটকানোর। সিএএর মাধ্যমে যারা বাংলাদেশ থেকে ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত হয়ে আমাদেরর রাজ্যে এসেছে, তাদেরকে আমরা নাগরিকত্ব দেব। পাশাপাশি এদিন বালুরঘাট ব্লকের গোপালপুর এলাকায় কৃষি মেলার উদ্বোধন করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: তৃণমূলেও রাম নাম! মেদিনীপুরে রাম মন্দির সংস্কার করল শাসকদলের পুর-বোর্ড

    Ram Mandir: তৃণমূলেও রাম নাম! মেদিনীপুরে রাম মন্দির সংস্কার করল শাসকদলের পুর-বোর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের জন্য জোর কদমে প্রস্তুতি চলছে। ২২ জানুয়ারি মন্দির উদ্বোধন হবে। ঠিক এই সময়ে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর শহরে কয়েক দশকের পুরানো মন্দিরের সংস্কার করা হল। সেই মন্দিরে হনুমানের সঙ্গে ছিল রাম-সীতার মূর্তিও। যদিও পুজো মিলত মূলত রামভক্তেরই। স্থানীয়রা মহাবীর মন্দির বলেন। অনেকে আবার রাম মন্দিরও বলতেন। দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে মন্দিরটি বেহাল হয়ে পড়েছিল। তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার টাকায় সেই মন্দির নতুন করে সেজে উঠেছে। জনগণের উন্নয়নের টাকায় মন্দির সংস্কার করা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ঠএক একইভাবে এর আগে প্রশ্ন উঠেছিল, পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘায় রাজ্যের টাকায় এবং হিডকোর তত্ত্বাবধানে জগন্নাথ মন্দির গড়া নিয়েও।

    পুর-প্রধান কী বললেন? (Ram Mandir)

    মেদিনীপুর শহরের একপাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে কংসাবতী নদী। ইতিহাস ঘেঁটে জানা গিয়েছে, ১৯৪৮ সালে এখানে গান্ধীজি-র চিতাভস্ম ভাসানো হয়। তাই এই নদীঘাটের নাম গান্ধীঘাট। আগে থেকেই এখানে রাম-সীতা ও মহাবীর হনুমানের ছোট মন্দির ছিল। সেই মন্দিরটি (Ram Mandir) আরও বড় আকারে নতুন করে ঢেলে সাজানো হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। পুরসভার বক্তব্য, এখানকার ইতিহাস বাঁচিয়ে রাখতেই মন্দির তৈরিতে ‘সহযোগিতা’ করা হয়েছে। মেদিনীপুর পুরসভার পুরপ্রধান সৌমেন খান বলেন, গান্ধীঘাটের কাছে রাম-সীতা, মহাবীর মন্দির নির্মাণ করেছি আমরা। ১৫ জানুয়ারি পৌষ সংক্রান্তি  আমাদের কাছে একটি পবিত্র দিন। ওই দিনই আমরা মন্দির প্রতিষ্ঠা করব। তবে, শুধু মন্দির নয়, কারবালা মাঠের উন্নয়ন করেছি। গির্জার কাছে আলো লাগিয়েছি। রাস্তা করেছি। মন্দির নির্মাণেও সহযোগিতা করেছি।

    বিজেপি সাংসদ কী বললেন?

    বিজেপির সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেন, সারা দেশে রাম মন্দির (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠা হোক, এত দিন আমরাই চেয়েছি। মানুষের সমর্থন পেতে এখন সেই পথ সকলে অবলম্বন করছে। ভালো উদ্যোগ। তবে, আগে সংস্কার করা হলে আরও ভালো লাগত। তাঁর আরও দাবি, রাজ্যের নয়, কেন্দ্রের টাকাতেই সেজে উঠেছে গান্ধীঘাট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: পাখির চোখ লোকসভা ভোট! উত্তরবঙ্গ জুড়ে ম্যারাথন কর্মসূচি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: পাখির চোখ লোকসভা ভোট! উত্তরবঙ্গ জুড়ে ম্যারাথন কর্মসূচি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাখির চোখ লোকসভা নির্বাচন। তাই, এবার উত্তরবঙ্গ চষে বেড়াবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। লোকসভা নির্বাচনের আগে সংগঠনকে আরও চাঙা করাই লক্ষ্য বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। আগামীকাল ৩ তারিখ থেকে ৬ তারিখ পর্যন্ত উত্তরবঙ্গ জুড়ে ম্যারাথন কর্মসূচি রয়েছে বিজেপির রাজ্য সভাপতির।

    সভার পাশাপাশি সাংগঠনিক বৈঠক করবেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    দক্ষিণবঙ্গের তুলনায় উত্তরবঙ্গে বিজেপি অনেকটাই শক্তিশালী। সেক্ষেত্রে উত্তরবঙ্গের লোকসভা আসনগুলিকে পুনরায় ধরে রাখার পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের আরও আসন বাড়াতে চাইছে বিজেপি। সেক্ষেত্রে উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বিজেপি রাজ্য সভাপতি জনসভার পাশাপাশি দলীয় সাংগঠনিক বৈঠক করবেন বলে বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে। আগামী ৩ তারিখ উত্তর দিনাজপুর, ৪ তারিখ আলিপুরদুয়ার, ৫ তারিখ কোচবিহার এবং ৬ তারিখ জলপাইগুড়ি জেলা সফর করবেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। ৭ জানুয়ারি তিনি কলকাতা ফিরে যাবেন। মঙ্গলবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্য সভাপতি তাঁর ম্যারাথন কর্মসূচির কথা জানিয়েছেন। বালুরঘাট ব্লকের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন দল ছেড়ে বহু কর্মী এদিন বিজেপিতে যোগদান করেন।

    উত্তরবঙ্গ সফর নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    উত্তরবঙ্গ সফর নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন,লোকসভা নির্বাচন সামনে চলে এসেছে। নির্বাচনকে পাখির চোখ করে আগামীকাল থেকে আমার উত্তরবঙ্গ সফর শুরু হবে। প্রথমে রায়গঞ্জ তারপর আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি সব জায়গাতেই যাব।  রেশন ডিলারদের অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রেশন ডিলারদের নির্দিষ্ট কোনও দাবি আছে। ধর্মঘট কোনও সমস্যার সমাধান হয় না। এক জায়গায় বসে আলোচনার মধ্যে সমস্যা মেটানো ভালো। এক সময় রেশন ডিলারদের প্রচুর সুযোগ সুবিধা ছিল। কিন্তু, আসতে আসতে তাঁদের সমস্ত সুযোগ-সুবিধা ক্ষীণ হয়ে উঠছে। আগামীদিনে রেশন ডিলারদের আয় যেন ঠিক থাকে আমরা এই বিষয়ে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্র সরকারকে জানাব।

    নির্বাচনে ভিভিপ্যাড ব্যবহার নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    লোকসভা নির্বাচনে ১০০ শতাংশ ভিভিপ্যাডের দাবি বিরোধী জোটের। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আমাদের কোনও আপত্তি নেই ভিভিপ্যাড থাকলে। কিন্তু, অতগুলো ভিভিপ্যাড নির্বাচনের অল্প সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশন কোথায় থেকে পাবে? তাহলে নির্বাচন পিছিয়ে দিতে হবে। তাহলে আমাদের নরেন্দ্র মোদী আরো কয়েকদিন প্রধানমন্ত্রী থাকবে তা কি আমাদের বিরোধীরা মেনে নেবে!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    South 24 Parganas: বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মারধর করার পাশাপাশি বাড়িও ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ঠাকুরপুকুর মহেশতলা ব্লকের আশুতি-১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের চক চট্টা এলাকায়। বিজেপি কর্মীদের পাশাপাশি সিপিএম কর্মীদের উপরও হামলা চালানো হয়। ইতিমধ্যেই থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (South 24 Parganas)

    পঞ্চায়েত ভোটের পর থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ঠাকুরপুকুর মহেশতলা ব্লকের এই এলাকা উত্তপ্ত হয়েছিল। এর আগেও বিরোধীদের মারধরের জেরে মৃত্যু হয়েছিল এক বিজেপি কর্মীর। ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন সভায় বারে বারে দাবি করেছেন, বিরোধীরা যাতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজনীতি করতে পারে তার জন্য তিনি সহযোগিতা করবেন। আর তাঁরই লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে এমন ঘটনা আরও একবার প্রশ্নচিহ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। এটাই কি তাহলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডায়মন্ড হারবার মডেল! বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার রাতে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে চড়াও হয়। ইট দিয়ে জানলার কাচ ভেঙে দেয়। এছাড়াও একটি বাইক পুড়িয়ে দেওয়া হয়। বিজেপি ও সিপিআইএমের দুজন কর্মীকে বেধড়ক মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়। ইতিমধ্যেই কালীতলা আশুতি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। বিজেপি নেতা দ্বিজেন নস্কর বলেন, পঞ্চায়েত ভোটের পর থেকেই ওরা আমাদের নানাভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল। সোমবার সামান্য একটি বিষয় নিয়ে ঝামেলা হয়। এরপরই তৃণমূলের লোকজন দল বেঁধে আমাদের কর্মীদের বাড়িতে ভাঙচুর চালায়। কর্মীদের মারধর করে। প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।

    তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান কী বললেন?

    এই বিষয় নিয়ে আশুতি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান পার্থ কয়াল বলেন, হামলার কোনও ঘটনা ঘটেনি। পিকনিক করা নিয়ে দুটো পাড়ার মধ্যে ঝামেলার জেরে এই মারপিট বা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস কোনওভাবে যুক্ত নয়। বিরোধীরা আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘প্রতি মাসে ১০০ জন নন্দীগ্রামবাসীকে রাম মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হবে’, ঘোষণা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘প্রতি মাসে ১০০ জন নন্দীগ্রামবাসীকে রাম মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হবে’, ঘোষণা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় অর্ধশতকের আইনি লড়াইয়ের পর অযোধ্যার বিতর্কিত প্রাঙ্গনে রাম মন্দির তৈরির অনুমতি দেয় আদালত। রাম মন্দিরে জোর কদমে চলছে প্রস্তুতি। আগামী ২২ জানুয়ারি উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় উদ্বোধন হতে চলেছে রাম মন্দিরের। স্বাভাবিকভাবে ঐতিহাসিক এই দিনের সাক্ষী থাকতে চাইছেন দেশবাসী। রেলের পক্ষ থেকে দেশের সমস্ত প্রান্তের মানুষদের নিয়ে যাওযার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। নন্দীগ্রামের মানুষদের রাম মন্দির দর্শনে নিয়ে যাবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও (Suvendu Adhikari)। নন্দীগ্রামে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এই আশ্বাস দিয়েছেন শুভেন্দু।

    রাম মন্দির দর্শন নিয়ে ঠিক কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    রবিবার বছরের শেষ দিন নন্দীগ্রাম বজরং কমিটি আয়োজিত হনুমান পুজোয় অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। স্থানীয়দের আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, যাঁরা নিজের টাকায় রাম মন্দির দর্শনে যেতে পারবেন না, তাঁদের সঙ্গে সেবক শুভেন্দু সব সময় আছে। রাম মন্দির দর্শনের জন্য গোটা দেশ থেকে ৭০০ ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে ভারতীয় রেল। সেই সব ট্রেনে টিকিট কেটে উঠতে হবে। নন্দীগ্রামের যাঁরা টিকিট কেটে রাম মন্দির দর্শনে যেতে পারবেন না, প্রতি মাসে আমি ১০০ জন করে ট্রেনে যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দেব। জানুয়ারি মাসের ২২ তারিখের পর থেকে নন্দীগ্রামে রাম মন্দির দর্শন কর্মসূচি শুরু হবে। যাঁরা নিজেদের ক্ষমতায় যেতে পারবেন যাবেন, যাঁরা পারবেন না তাঁদের রাম মন্দির নিয়ে যাওয়ার সমরকম ব্যবস্থা আমি করে দেব।

    রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে দিঘায় জগন্নাথ মন্দির তৈরি করা হয়েছে। সেই প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, রাম মন্দির তৈরি হয়েছে সনাতনীদের দেওয়া অর্থ দিয়ে। সনাতনীরা বিশ্ব হিন্দু পরিষদকে যে টাকা দিয়েছেন, তা দিয়ে তৈরি হয়েছে এই রাম মন্দির। দিঘার জগন্নাথ কালচারাল সেন্টারের মতো সরকারি টাকায় তৈরি নয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hiran Chatterjee: পুলিশকে তৃণমূলের ‘গুন্ডা’ বলে আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দিলেন হিরণ

    Hiran Chatterjee: পুলিশকে তৃণমূলের ‘গুন্ডা’ বলে আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দিলেন হিরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন বিজেপির রাজ্য যুব মোর্চার ইনচার্জ তথা বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Hiran Chatterjee)। দলের নেতার সঙ্গে পুলিশ অমানবিক আচরণ করায় কার্যত ক্ষোভ উগরে দেন যুব মোর্চার এই নেতা। পুরাতন মালদার সেতু মোড়ে সাংবাদিক বৈঠকে পুলিশকে আক্রমণ করেন তিনি। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় দলীয় নেতা-কর্মীরা মনোবল ফিরে পেয়ে গিয়েছে।

    যুব মোর্চার নেতাকে অমানবিক অত্যাচার চালায় পুলিশ!

    গত, ২৫ ডিসেম্বর গাজলের শহিদপুর মোড়ের বাড়ি থেকে যুব মোর্চার জেলার সাধারণ সম্পাদক প্রশান্ত মাহাতকে মোটর বাইক চুরির অপবাদ দিয়ে তাঁর উপরে অমানবিক অত্যাচার চালায় পুলিশ। এমনই অভিযোগ বিজেপি নেতা-কর্মীদের। পুলিশের মারে অচৈতন্য হয়ে পড়েন বিজেপির এই যুব মোর্চার নেতা। গাজল গ্রামীণ হাহপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হয়। তবে, সরকারি হাসপাতালে শারীরিক নির্যাতনের কথা উল্লেখ থাকলেও পুলিশ যে হামলা চালিয়েছে তা অভিযোগে কোথাও লেখা হয়নি বলে সরব হন বিজেপি নেতৃত্ব। প্রশান্তকে পাশে নিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন যুব মোর্চার রাজ্য নেতা (Hiran Chatterjee)।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য যুব মোর্চার ইনচার্জ? (Hiran Chatterjee)

    দলীয় নেতাকে মোটর বাইক চুরির মিথ্যে অপবাদ দিয়ে মারধরের অভিযোগ তুলে পুলিশকে ‘গুন্ডা’ বলে আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য যুব মোর্চার ইনচার্জ হিরণ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, যুব মোর্চার উপর অত্যাচার করে কর্মীদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ। তৃণমূলের দলদাস পুলিশ। তাই, পুলিশ গুন্ডার মতো কাজ করছে। আমাদের নেতাকে নৃশংসভাবে থানায় নিয়ে গিয়ে পুলিশ মারধর করেছে। এরই প্রতিবাদে আমরা আগামীদিন আন্দোলন শুরু করব। এছাড়া রাজ্যের ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল সলমন খানের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর নাচ নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি। তিনি বলেন, সলমন খান রাজ্যের পরিস্থিতি জানলে তিনি নাচা তো দূরের কথা বাংলাতেই আসতেন না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: বন্ধ পার্টি অফিস খুলে মন্ত্রী উদয়ন গুহ শুনলেন, অনেকেই চলে গেছে বিজেপিতে

    Cooch Behar: বন্ধ পার্টি অফিস খুলে মন্ত্রী উদয়ন গুহ শুনলেন, অনেকেই চলে গেছে বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহারের (Cooch Behar) দিনহাটার ভেটাগুড়িতে তৃণমূলের দুটি কার্যালয় বন্ধ ছিল। পঞ্চায়েত নির্বাচনর পর থেকে কার্যালয় খুলতে পারেনি তৃণমূল। পুলিশ-প্রশাসনের উপর ভরসা করেও সেভাবে কোনও লাভ হয়নি। এমনই অভিযোগ তৃণমূলের। দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে ভেটাগুড়িতে একাধিক কার্যালয় খুললেন মন্ত্রী উদয়ন গুহ। পার্টি অফিস খুলে দাপট দেখাতে গিয়ে ফের মুখ থুবড়ে পড়ল তৃণমূল। কারণ, ভেটাগুড়ির কাছে শীতলকুচির লালবাজার এলাকায় ধস নামল তৃণমূলে। শনিবার রাতেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের হাত ধরে স্থানীয় অঞ্চল তৃণমূলের সহ সভাপতি বিনোদ বর্মন সহ শখানেক কর্মী বিজেপিতে যোগদান করেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Cooch Behar)

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর থেকেই উত্তপ্ত ছিল কোচবিহারের (Cooch Behar) দিনহাটার ভেটাগুড়ি এলাকা। তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে দফায় দফায়। ভেটাগুড়ির সব্জি বাজার এবং রেলগেটের পাশে অবস্থিত তৃণমূলের দুটি কার্যালয়ই বন্ধ ছিল। শনিবার মন্ত্রী উদয়ন গুহ, তৃণমূলের জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক-সহ জেলা নেতৃত্ব ওই দুটি কার্যালয়ে খোলার জন্য যান ভেটাগুড়িতে। দলীয় কার্যালয় খোলাও হয়। পাশেই পথসভা করছিল তৃণমূল। অভিযোগ, সেই সময় আচমকা তৃণমূলের কার্যালয় এবং পথসভায় পর পর দুটি বোমা মারা হয়। তৃণমূলের অভিযোগ, বিজেপি এই বোমাবাজির ঘটনায় জড়িত। যদিও বিজেপি নেতৃত্ব সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। মন্ত্রী উদয়ন গুহ বলেন, বিজেপির লাগামহীন সন্ত্রাসের কারণে স্থানীয় তৃণমূল কর্মী-সহ এলাকার মানুষ নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন। তৃণমূলের দুটি দলীয় কার্যালয় বন্ধ রয়েছে। ব্লক সভাপতিকে তির মারা হয়েছে। পুলিশের কাছ থেকে যে সহযোগিতা পাওয়ার কথা, তা পাও যাচ্ছে না। অন্যদিকে, মন্ত্রী উদয়ন গুহ বাইরে থেকে লোক নিয়ে এসে শান্ত ভেটাগুড়িকে অশান্ত করছেন। এই অভিযোগে মিছিল বের করেন ভেটাগুড়ির বিজেপি মহিলা সমর্থকেরা। মিছিল থেকে মন্ত্রীকে ঝাঁটাপেটা করার স্লোগান ওঠে। দিনভর দলীয় কার্যালয় খুলে তৃণমূল নিজেদের হারানো মাটি ফিরে পেয়েছে বলে দলীয় কর্মীদের বোঝানোর চেষ্টা করে। কিন্তু, কিছুক্ষণ পরই লালবাজার এলাকায় তৃণমূলের ধস নামে। অঞ্চল তৃণমূলের সহ সভাপতি বিনোদ বর্মন বিজেপিতে যোগদান করেন।

    বিজেপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে কী বললেন বিনোদ বর্মন?

    বিজেপিতে যোগ দেওয়া নেতা বিনোদ বর্মন বলেন, তৃণমূল দলটা কোন্দলে ভরে গিয়েছে। পদে থেকে আমি কোনও কাজ করতে পারছিলাম না। তাই, আমি দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলাম। দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলের বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করব।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক বলেন, এদিন বিনোদবাবুর নেতৃত্বে বহু কর্মী তৃণমূল ছেড়ে আমাদের দলে যোগদান করলেন। দলের সংগঠন আমাদের আরও মজবুত হল। যতদিন যাবে তৃণমূলের জমি তত আলগা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: এসএসকেএম-এ কথা মমতা ও বালুর? চাঞ্চল্যকর অভিযোগ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: এসএসকেএম-এ কথা মমতা ও বালুর? চাঞ্চল্যকর অভিযোগ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এবার বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শুক্রবারই মুখ্যমন্ত্রী যান এসএসকেএম হাসপাতালে। শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) দাবি সেখানে সুপারের ঘরে বৈঠক করেছেন মাননীয়া এবং ইন্টারকমের মাধ্যমে কথাও বলেছেন গ্রেফতার হওয়া মন্ত্রী বালুর সঙ্গে। প্রসঙ্গত, বর্তমানে গ্রেফতার হওয়া রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং অভিষেককে স্যার বলে সম্বোধন করা কালীঘাটের কাকু দুজনেই রয়েছেন এসএসকেএম হাসপাতালে। পুজোর পরেই রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে গ্রেফতার হন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। প্রথমে ইডি হেফাজতের পরে তাঁকে জেলে পাঠায় আদালত। সেসময়ই জেলে তিনি নিজেকে অসুস্থ বলে দাবি করেন। তাঁর হৃদরোগ না থাকলেও সেসময় তাঁকে কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি করে নেয় এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এবার বালুর সঙ্গে মমতার কথা বলা বিষয়ে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে এল।

    কী বললেন শুভেন্দু

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘গতকাল ২.৪৫ মিনিটে মুখ্যমন্ত্রী এসএসকেএমের সুপারের ঘরে বসেছিলেন। সন্ধ্যে ৭টা অবধি বৈঠক চলেছে। আমার কাছে নির্দিষ্ট খবর রয়েছে, সেখানে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। সেখান থেকে হেফাজতে থাকা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে ইন্টারকমে কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এর পরের বৈঠক হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে। অভিষেক ছিলেন। সেখানে নতুন ডিজি রাজীব কুমার ছিলেন। লোকসভা ভোটে কীভাবে ভোট লুট করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’’

    বিস্ফোরক অভিযোগ

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এই বিস্ফোরক অভিযোগ তুলতেই রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই বিরোধীদের অভিযোগ রয়েছে জেলে যাওয়া নেতা-মন্ত্রীদের আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে এসএসকেএম হাসপাতাল। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তো এই হাসপাতালকে অভয়ারণ্য বলেও কটাক্ষ করেছেন আগেই। নেতা-মন্ত্রীদের বেড মিললেও শয্যার অভাবে সাধারণ রোগীদের মৃত্যুর অভিযোগও উঠেছে এসএসকেএম হাসপাতালে। দিন কয়েক আগেই কালীঘাটের কাকুকে আইসিইউতে ভর্তি করতে সরানো হয় সদ্য অপারেশন হওয়া এক রোগীকে। এবার সেই হাসপাতাল ঘিরেই শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) তুললেন নয়া চাঞ্চল্যকর অভিযোগ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: নাম না করে অভিষেককে ‘দুর্নীতির মাস্টারমশাই’ বলে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: নাম না করে অভিষেককে ‘দুর্নীতির মাস্টারমশাই’ বলে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যা শহর আগামীদিনে গোটা বিশ্বের এক আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হতে চলেছে। শনিবার বালুরঘাটে সাংবাদিক সম্মেলন করে একথা বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, ঢেলে সাজানো হচ্ছে অযোধ্যা শহরকে। আগামী কয়েকবছরের মধ্যে অযোধ্যায় ফাইভ স্টার হোটেলে পরিণত হবে।

    আবাস যোজনার বাড়ি পেলেন তৃণমূল নেতা, তোপ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    টাকি পুরসভা তরফ থেকে সরকারি সম্পত্তি নামমাত্র টাকায় লিজ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সেই ঘটনা নিয়ে সিজিও কমপ্লেক্স থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, এখন পশ্চিমবঙ্গে নিলাম চলছে, সেল চলছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে রাজ্যকে বিক্রি করা হচ্ছে। যে যেভাবে পারছে লুটে নিচ্ছে। টাকি পুরসভার চেয়ারম্যান মমতা ব্যানার্জির কথা মতো তাই করছে। সব জায়গায় তো চেয়ারম্যানরা তো চোর হচ্ছে। আবাস যোজনা ঘর পেয়েছেন রাজারহাট নিউটাউন শহর তৃণমূল সভাপতি। যা নিয়ে জোর আলোড়ন শুরু হয়েছে। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, আবাসের ঘর পাওয়া তৃণমূল নেতাকে পুরস্কৃত করা উচিত। মুখ্যমন্ত্রী তো অনেক পুরস্কার চালু করেছেন। তাঁকে চোরশ্রী একটা পুরস্কার দেওয়া উচিত। বাংলার মানুষ দেখুক যে তৃণমূলের নেতারা কতটা ভিখারি, কতটা গরিব। তাঁরা পাকা বাড়িতে থেকেও প্রধানমন্ত্রীর আবাস যোজনার ঘর পাচ্ছে।

    নাম না করে অভিষেককে আক্রমণ করলেন সুকান্ত?

    ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম নিজের নিরাপত্তার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছেন। এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আরাবুলের দাপটে এলাকার মানুষ কাঁপে। সে কি না নিজে ভয় পাচ্ছে। তবে, ভয় পাচ্ছেন মানে সময় খারাপ আসছে। ডায়মন্ড হারবারে স্বাস্থ্য দফতরে ভুয়ো নিয়োগপত্র দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা বিষয়ে সুকান্ত বলেন, এটা নতুন কিছু না। সেখানে তো দুর্নীতির মাস্টারমশায় (অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়) বসে আছে, তিনি সব শেখাচ্ছেন। এখন সব হাতে খড়ি হচ্ছে। এখন ভুয়ো নিয়োগপত্র দিচ্ছে। এরপর হয়তো গরু পাচারের ট্রেনিং হবে, কয়লা পাচারের ট্রেনিং হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share