Tag: bjp

bjp

  • Sukanta Majumdar: ‘ললিত-সৌরভের পিছনে মমতা-অভিষেকের হাত!’ তোপ দাগলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘ললিত-সৌরভের পিছনে মমতা-অভিষেকের হাত!’ তোপ দাগলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে আক্রমণকারী ললিত ঝা প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বললেন, “সংসদ হামলায় অভিযুক্ত ললিত ঝা, সৌরভ চক্রবর্তী সহ আরও অনেকের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত রয়েছে। সেই সঙ্গে ভাইপো অভিষেকের হাতও থাকতে পারে। তদন্ত হলেই বেরিয়ে আসবে আসল তথ্য। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এর দায় এড়াতে পারবেন না।”

    অত্যাধুনিক এলএইচবি কোচ সংযুক্ত বালুরঘাট-শিয়ালদা নতুন ট্রেনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ২৪ ডিসেম্বর কলকাতায় ভার্চুয়াল এই ট্রেনের উদ্বোধন করবেন তিনি। রবিবার বালুরঘাটে কেন্দ্র সরকারের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে জেলাবাসীর জন্য এমনই সুখবর শোনালেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার দৌলতপুর রেল স্টেশনের উন্নতির জন্য সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।

    গীতাপাঠের সঙ্গে উদ্বোধন ট্রেন

    আগামী গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে যোগদান করতে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অপর দিকে তিনি কলকাতায় এলে ভার্চুয়ালি এই ট্রেনের শুভ উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে এই ট্রেনের যাত্রা শুরু হবে বলে সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জানান। দেশের বিকাশ যাত্রায় এই ট্রেনও একটি বড় মাধ্যম হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন (Sukanta Majumdar),“সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২৪ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী বালুরঘাট শিয়ালদহ ট্রেনের ভার্চুয়ালি শুভ উদ্বোধন করবেন। এই ট্রেনের প্রতিটি কোচ অত্যাধুনিক হবে। এলএইচবি কোচ হবে সবগুলি। যা আরও বেশি সুরক্ষিত। ফলে দীর্ঘদিনের চাহিদা পূরণ হবে বালুরঘাট তথা সমগ্র জেলাবাসীর।”

    বিভিন্ন ইস্যুতে সরব সুকান্ত

    ডায়মন্ড হারবার জেলা পুলিশ জেলাকে সেরা তকমা পাওয়া নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন (Sukanta Majumdar), “ডায়মন্ড হারবার পুলিশের কাছে সেরার সেরা তো হবেই। ভাইপোর পদ লেহন করার জন্য এক্সপার্ট পুলিশ। তাঁদের জিভ ১ ফিট পর্যন্ত বের করা থাকে। ডায়মন্ড হারবারের পুলিশকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তো বাহবা দেবেনই। বাড়ির মালিক যা বলেন চাকর তাতে তো প্রশংসা দেবেনই; এটাই তো স্বাভাবিক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “ভোট লুট, অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপে সেরা অভিষেকের ডায়মন্ড হারবার” কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ভোট লুট, অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপে সেরা অভিষেকের ডায়মন্ড হারবার” কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লোকসভা কেন্দ্র হল ডায়মন্ড হারবার। এবার এই জেলাকে এই বছর ডায়মন্ড হারবার জেলা পুলিশ ‘সুরক্ষিত পুলিশ জেলা’ বলে ঘোষণা করছে। অভিষেক নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এই ঘোষণাকে বিনিময় করে অভিনন্দন জানিয়েছেন। কার্যত এই বিষয়কে নিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) তীব্র কটক্ষ করেছেন। তিনি বলেছেন, “ভোট লুট, অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপে সেরা অভিষেকের ডায়মন্ড হারবার”।

    কী বলেছেন অভিষেক?

    তৃণমূলের ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “এটা খুব খুশির খবর, আমি অত্যন্ত আনন্দিত। ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলাকে ২০২২ সালের জন্য সেরা সুরক্ষিত জেলা হিসেবে নির্বাচিত করেছে। এই সাফল্য আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা। প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য বিশাল প্রশংসা, যাঁরা এটিকে সম্ভব করেছেন। এই সম্মান আমার জেলার জন্য অত্যন্ত সুখবর।” এই বক্তব্যকেই তীব্র সমালোচনা করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)।

    শুভেন্দুর পালটা বক্তব্য (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যের পুলিশ প্রশাসন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সাম্পাদকের কথায় তাঁর সংসদীয় ক্ষেত্রকে শিরোনাম করতে চেয়েছেন বলে নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পাল্টা লেখেন, “কারও রাজত্বকে শীর্ষ স্থানে দেখানোর প্রচেষ্টা অত্যন্ত নিন্দনীয়। পুলিশের এই আচরণে আমি অত্যন্ত বিস্মিত। কার্যত পুরস্কারের নামে এখানে বিষয়কে ছোট করা হয়েছে। এর যাথার্থ নামকরণ করা উচিত ছিল বিরোধিতা দমনের জন্য সেরা জেলা ডায়মন্ড হারবার। অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপ, ভোট লুট এবং সেরা বেআইনি কার্যকলাপের জেলা হল এই অভিষেকের লোকসভা কেন্দ্র ডায়মন্ড হারবার।”

    পুলিশ প্রশাসন প্রত্যেক বছর ঘোষণা করে থাকে

    রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে প্রত্যেক বছর এই ধরনের একটি ঘোষণা করা হয়ে থাকে। ২০২২ সালের জন্য পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ডায়মন্ড হারবারকে নির্বাচন করা হয়েছে। পুলিশের তরফ থেকে বলা হয়, এই জেলায় অপরাধ প্রবণতা অনেকটাই কম। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার দিক থেকে অনেকটাই সুরক্ষিত।

    বিজেপির অবশ্য দাবি, কার্যত ভাইপোকে মডেল করতে পুলিশ এই কাজ করেছে। গত বিধানসভা, পঞ্চায়েত নির্বাচনে সাধারণ মানুষের জনজীবন সবথেকে বেশি বিপন্ন হয়েছে এই জেলায়। বোমা বিস্ফোরণ, গোষ্ঠী সংঘর্ষ, হত্যা, ধর্ষণ এবং অনুপ্রবেশের সমস্যা সব থেকে বেশি এই জেলায় হয়েছে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আগেও বারবার সংবাদ মাধ্যমের কাছে এই নিয়ে সরব হয়েছেন। তাই লোকসভার ভোটের আগে পুলিশকে ব্যবহার করে ভাইপো নিজের ছবিটা বদলাতে চাইছেন। ঠিক এমনটাই মনে করছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় নারী সুরক্ষা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার বালুরঘাটে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সুকান্ত বলেন, বাংলার নারী সুরক্ষা কোথায় গেছে সেইটা আপনি আমি সবাই জানি। দিল্লিতে যে রিপোর্ট পাঠাতে হয় সেখানে মুখমন্ত্রী লিখবেন পশ্চিমবাংলায় একটাও ধর্ষণ হয়নি। এইবার যেমন লিখে পাঠিয়েছেন বাংলাতে একটিও নাকি রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটেনি, কত বড় মিথ্যে কথা। এতো বড় মিথ্যে কথা যে কেউ বলতে পারেন তা আমাদের ধারণার বাইরে ছিল।  পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজনৈতিক হিংসার বলি হয়েছেন ৪০ জন। এমনকী তৃণমূলের লোক মারা গিয়েছেন, সেইটা পর্যন্ত মুখমন্ত্রী স্বীকার করছেন না।

    ১০০ দিনের প্রকল্প নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ১০০ দিনের কাজ নিয়ে রাজ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সরকারি কর্মীও ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠছে। সেই জন্য কেন্দ্র সরকার অডিট রিপোর্ট দেওয়ার কথা বলছে। যারা দুর্নীতি করেছেন তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করুন, তাঁদেরকে গ্রেফতার করার ব্যাবস্থা করুন। আবার টাকা চালু হয়ে যাবে, তা মুখমন্ত্রী করছেন না। এই চোরেদের প্রতি মুখ্যমন্ত্রী কী মোহো আছে তা বুজতে পারছি না। উচ্চ মাধ্যমিকে সিলেবাস পরিবর্তন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, দেখুন কী উদ্দেশ্যে এখন সিলেবাস পরিবর্তন হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভালো হলে ভালো। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনী পড়ানোর জন্য যদি সিলেবাস পরিবর্তন হয় তাহলে ভাবতে হবে।

    আরও পড়ুন: গাজোল-হিলি রাস্তা সম্প্রসারণ নিয়ে সংসদে পরিবহণ মন্ত্রীর দ্বারস্থ সুকান্ত

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর, কটাক্ষ সুকান্তর

    আগামী বুধবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। এই নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন,,মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী যাচ্ছেন বকেয়া চাইতে, না পা ধরতে তা তিনি জানেন। পা ধরুন বা হাত ধরুন লাভ কিছুই হবে না। চোরেরা ভেতরে ঢুকবে। পাশাপাশি এদিন হিলি ও বালুরঘাটে দুটি পোস্ট অফিস উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বালুরঘাট হেড পোস্ট অফিসে শ্রমিক সংগঠনের ঘরও উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: দাদাগিরিতে ‘মাস্টার’ তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলেও! বাড়িতে ঢুকে হামলা, প্রসূতিকে মারধর!

    Malda: দাদাগিরিতে ‘মাস্টার’ তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলেও! বাড়িতে ঢুকে হামলা, প্রসূতিকে মারধর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলের দাদাগিরি! আর সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই শোরগোল মালদা (Malda) জেলা জুড়ে। যদিও ভিডিও’র সত্যতা যাচাই করেনি সংবাদ মাধ্যম। প্রতিবেশী আইনজীবীর বাড়িতে ঢুকে সদ্য প্রসূতিকে মারধর ও ভাঙচুর করার মতো গুরুতর অভিযোগ উঠেছে ওই ‘গুণধরের’ বিরুদ্ধে। বাবার ক্ষমতার অপব্যবহার করে এলাকায় দলবল নিয়ে হামলা করার অভিযোগে নাম জড়িয়েছে পুরাতন মালদা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর বশিষ্ঠ ত্রিবেদীর ছেলে সুমিত ত্রিবেদীর বিরুদ্ধে। এ নিয়ে সুর চড়িয়েছে বিরোধীরা। যদিও সাফাই দিয়েছে তৃণমূল। যা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপান-উতোর।

    ফেলে দেওয়া হয় খাবার

    জানা গিয়েছে, চলতি মাসের ৯ ই ডিসেম্বর রাত বারোটা নাগাদ পুরাতন মালদা (Malda) পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা পেশায় আইনজীবী অমরেশ দত্তের ছোট ছেলে অভিষেক দত্তের জন্মদিনের অনুষ্ঠান ছিল। সেই অনুষ্ঠানে বড় ছেলে অর্কপ্রভ দত্ত, তাঁর স্ত্রী এবং অন্যান্য আত্মীয়রা আসেন। হঠাৎ তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলে সুমিত ত্রিবেদী দলবল নিয়ে বাড়িতে চড়াও হয়। আর এই নিয়ে শুরু হয় দু’পক্ষের মধ্যে বচসা। বাড়িতে থাকা সমস্ত খাবার তারা ফেলে দেয় বলে অভিযোগ। পরবর্তীতে অর্কপ্রভ দত্ত তার স্ত্রী মৌসুমী মণ্ডলকে বাবার বাড়িতে রেখে এলে, সেখানে গিয়ে রাত ১ টা নাগাদ প্রথমে পেটে লাথি ও চুলের মুঠি ধরে তাঁর স্ত্রীকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। গোটা ঘটনা নিয়ে মালদা থানার দ্বারস্থ হন আইনজীবীর পরিবার। তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তদন্তে নেমেছে মালদা থানার পুলিশ।

    সাফাই তৃণমূল কাউন্সিলরের

    এই ঘটনা নিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলর বশিষ্ঠ ত্রিবেদীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে কিছুই বলতে চাননি। মৌখিকভাবে সাফাই দিয়েছেন। তিনি বলেন, “মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে আমার ছেলের বিরুদ্ধে। এরকম কোনও ঘটনাই ঘটেনি। ওইদিন রাতে সেখানে একজন পুরসভার (Malda) অস্থায়ী কর্মী মারা গিয়েছিল। সে কারণে গোটা এলাকা শোকস্তব্ধ ছিল। যারা অভিযোগ করছে, তারাই মাইক বাজিয়ে সেখানে পার্টি করছিল। আর তাতে স্থানীয়রা বাধা দিতে যায় এবং গন্ডগোল হয়। এখন আমার ছেলের বিরুদ্ধে যারা অভিযোগ করছে, তা যদি সত্য প্রমাণিত হয়, তাহলে আইন আইনের পথে চলবে।”

    নিন্দা বিজেপির

    এই ঘটনার কড়া ভাষায় নিন্দা করেছেন মালদা (Malda) বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক গোপালচন্দ্র সাহা। তিনি বলেন, “ঘটনাটা শুনেছি। অনুষ্ঠানে কে কাকে ডাকবে, সে তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।সেখানে গিয়ে তৃণমূলের কাউন্সিলরের ছেলের এই সমস্ত করাটা ঠিক হয়নি। তৃণমূলের এটাই কালচার, সারা রাজ্য জুড়ে এসব চলছে। অভিযোগ হয়েছে, পুলিশ তদন্ত করবে এবং যথাযোগ্য ব্যবস্থা নেবে।” যদিও পাল্টা সাফাই দিয়েছেন জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি শুভময় বসু। তিনি বলেন, “ঘটনাটি শুনেছি। আমাদের কাছে এখনও পর্যন্ত এবিষয়ে দলগতভাবে কোনও খবর আসেনি। তবে প্রশাসনিক স্তরে যদি অভিযোগ হয়ে থাকে, তাহলে দলের যে কোনও স্তরের নেতাকর্মীই হোক না কেন, প্রশাসন ঘটনার সঠিক তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: তৃণমূল কংগ্রেস নেতার দাদাগিরি, হম্বিতম্বির ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল

    Asansol: তৃণমূল কংগ্রেস নেতার দাদাগিরি, হম্বিতম্বির ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি তথা পশ্চিম বর্ধমান জেলার জামুড়িয়া পঞ্চায়েত সমিতির (Asansol) সহ-সভাপতি সিদ্ধার্থ রানার দাদাগিরির ভাইরাল ভিডিও এল প্রকাশ্যে। ব্লক সভাপতির উপস্থিতিতে তাঁরই গাড়ির চালক অন্য এক গাড়ির চালককে মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ। রক্তাক্ত ওই দৃশ্য দেখে প্রতিবাদে গর্জে ওঠেন পথচলতি মানুষ। ব্লক সভাপতি তথা পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতির গাড়ি ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। এই সময় ওই নেতা নিজের গাড়ি থেকে নেমে রীতিমতো দাদাগিরি শুরু করে দেন এবং হুমকি দিতে থাকেন বলে অভিযোগ। আর ওই তৃণমূল নেতার হম্বিতম্বির ভিডিও রেকর্ডিং করে বিক্ষুব্ধ জনতা ছড়িয়ে দেয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাতে আসানসোলের জামুড়িয়ায় তপসি রেল ব্রিজের নিচে ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কে। যদিও ওই ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করেনি ‘মাধ্যম’।

    ঘটনার বিবরণ (Asansol)

    আসানসোল থেকে জামুড়িয়া ফিরছিলেন জামুড়িয়ার তৃণমূল কংগ্রেসের দু’নম্বর ব্লকের সভাপতি তথা জামুড়িয়া পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি সিদ্ধার্থ রানা। তপসি ব্রিজের কাছে রেলগেট পড়ে যায় এবং তা খোলার পরই যানজট লেগে যায়। অনেকেই রং সাইডে ঢুকে পড়েন। এরকমই এক গাড়ির চালককে গালিগালাজ করে বেধড়ক মারধর করেন সভাপতির গাড়ির চালক, এমনটাই অভিযোগ এবং ওই চালক হুমকি দিয়ে বলেন যে তাঁর মাথার উপর তৃণমূল নেতাদের হাত রয়েছে। কেউ কিছু করতে পারবে না। এই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সাধারণ পথচলতি মানুষ (Asansol)।

    কী বললেন তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি? (Asansol)

    সিদ্ধার্থ রানা বলেন, “আমি গাড়ি পাশে দাঁড় করিয়ে বাথরুম গিয়েছিলাম। এসে দেখি ঝামেলা হচ্ছে। এক ভদ্রলোকের মাথা ফাটা রয়েছে। আমি বলি, চিকিৎসা সংক্রান্ত খরচ ছাড়াও যদি সাত-দশ দিন চাকরিতে অনুপস্থিত থাকেন, তার যাবতীয় খরচও বহন করবো। তা সত্ত্বেও তারা মারমুখী হয়ে উঠেছিল। আমার গাড়ির চালক গাড়ি থেকে বাইরে বের হয়নি। তাহলে কে উনাকে মারল, তা উনি ভালো বলতে পারবেন।”

    সাধারণ মানুষ বিপদে, তোপ বিজেপির

    বিজেপির আসানসোল (Asansol) জেলা সভাপতি বাপ্পা চট্টোপাধ্যায় বলেন, “যেভাবে কংগ্রেস গোটা দেশ থেকে এক প্রকার শেষ হয়ে যাচ্ছে, ঠিক সেই ভাবেই তৃণমূল কংগ্রেস শেষ হয়ে যাবে। কেউ তাদের নেতাকর্মীকে খুঁজে পাবে না। তাদের সম্বন্ধে কারও কাছে কোনও খবর থাকবে না। তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী থেকে নেতা সকলেই যে ভাবে গোটা রাজ্য জুড়ে অত্যাচার শুরু করেছে, তাতে সাধারণ মানুষ চরম বিপদে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: উত্তরকন্যায় শুভেন্দুকে ঢুকতে বাধা, আদালতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিল বিজেপি

    Suvendu Adhikari: উত্তরকন্যায় শুভেন্দুকে ঢুকতে বাধা, আদালতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরবঙ্গ সফর সেরে শিলিগুড়ি ছাড়তেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) নেতৃত্বে বিজেপি-র উত্তরকন্যা অভিযানকে কেন্দ্র করে তুমুল উত্তেজনা ছড়ায়। পুলিশের বিরুদ্ধে অভব্য আচরণ করার অভিযোগ তুলে সরব হন বিরোধী দলনেতা। পুলিশি বাধার প্রতিবাদে এবার আদালতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিল রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। উত্তরবঙ্গের সরকারি সচিবালয় উত্তরকন্যায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ অন্যান্য বিধায়কদের ঢুকতে পুলিশ বাধা দেয় বলে অভিযোগ। এরপরই পুলিশের বিরুদ্ধে জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ঘোষণা করেন বিরোধী দলনেতা। আদালতের অনুমতি নিয়েই তিনি এবং অন্যান্য বিধায়করা উত্তরকন্যায় যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন। এই ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল উত্তরকন্যায়? (Suvendu Adhikari)

    শিলিগুড়ির এক সভা থেকে উত্তরকন্যায় যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন শুভেন্দু অধিকারী। তা ঠেকাতে আগেভাগেই প্রস্তুত ছিল পুলিশ। উত্তরকন্যার সামনে পৌঁছতেই শুভেন্দু অধিকারী সহ বিজেপি বিধায়কদের ব্যারিকেড করে আটকে দেয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বিরোধী দলনেতা। পুলিশের সঙ্গে তুমুল বচসা শুরু হয়। উত্তরবঙ্গের সরকারি সচিবালয় উত্তরকন্যায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী- (Suvendu Adhikari) সহ অন্যান্য বিধায়কদের ঢুকতে পুলিশ বাধা দেয় বলে অভিযোগ। এরপরই ক্ষোভে ফেটে পড়েন বিরোধী দলনেতা। শেষে অবশ্য রাজ্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে এক আধিকারিক শুভেন্দু অধিকারীকে উত্তরকন্যার ভিতরে নিয়ে যাওয়ার জন্য বাইরে আসেন। কিন্তু ওই আধিকারিকের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেন শুভেন্দু অধিকারী।  

    পুলিশি বাধা নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    উত্তরকন্যায় যাওয়ার পথে পুলিশের বাধা পেয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেছিলেন, উত্তরকন্যা থেকে কীভাবে সাধারণ মানুষ উপকৃত হচ্ছেন তা সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে উত্তরকন্যা পরিদর্শনে যেতে চেয়েছিলাম। সঙ্গে দলীয় অন্যান্য জনপ্রতিনিধিরা ছিলেন। উত্তরবঙ্গের সচিবালয়ে ঢুকতে অন্যায়ভাবে বাধা দেওয়া হয়। পুলিশের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে এবার জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে আবেদন জানাতে চলেছেন বিজেপির উত্তরবঙ্গের বিধায়করা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mohan Yadav: মধ্যপ্রদেশে ধর্মীয় স্থানে নিষিদ্ধ মাইক, মুখ্যমন্ত্রী হয়েই বড় নির্দেশ মোহনের

    Mohan Yadav: মধ্যপ্রদেশে ধর্মীয় স্থানে নিষিদ্ধ মাইক, মুখ্যমন্ত্রী হয়েই বড় নির্দেশ মোহনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের ধর্মীয় স্থান এবং জনবহুল এলাকাতে মাইক বাজানো নিষিদ্ধ হল। বুধবারই প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন মোহন যাদব (Mohan Yadav)। তারপরেই এমন বড় সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে শোনা গেল মধ্যপ্রদেশের নবনির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীকে। বুধবার মুখ্যমন্ত্রী জানান, রাজ্যের সমস্ত ধর্মস্থান এবং জনবহুল এলাকায় মাইক নিষিদ্ধ করা হল। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এটাই তাঁর প্রথম জারি করা নির্দেশ। বুধবার থেকেই নিজের দফতরে কাজে মনোনিবেশ করেছেন মোহন যাদব। কাজ শুরু করার আগে এদিন তাঁর দফতরে পুজোও করেন মুখ্যমন্ত্রী।

    তিনবারের বিধায়ক মোহন যাদব

    প্রসঙ্গত, উজ্জয়নী দক্ষিণ কেন্দ্র থেকে পরপর তিনবার বিধায়ক নির্বাচিত হলেন মোহন যাদব (Mohan Yadav)। এর আগে শিবরাজ মন্ত্রিসভার শিক্ষামন্ত্রীও ছিলেন তিনি। মোহন যাদব ওবিসি সম্প্রদায়ভুক্ত। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, মধ্যপ্রদেশের ৪৮ শতাংশ মানুষই ওবিসি সম্প্রদায়ভুক্ত। তাই সে রাজ্যের বৃহত্তম জনগোষ্ঠী থেকেই বেছে নেওয়া হল মুখ্যমন্ত্রী। ৫৮ বছর বয়সী মোহনকে মধ্যপ্রদেশের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেওয়া হয় গত ১১ ডিসেম্বর। তিন রাজ্যে বিপুল জয়ের পরে মুখ্যমন্ত্রী স্থির করতে পর্যবেক্ষক দল নিয়োগ করে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। গত ১৭ নভেম্বর এক দফাতেই মধ্যপ্রদেশের সমস্ত আসনে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। ৩ ডিসেম্বর ফলাফল বের হতে দেখা যায় বিজেপির জয়জয়কার। ২৩০ টির মধ্যে ১৬৩ টি আসনে জেতে বিজেপি এবং কংগ্রেস জেতে ৬৬ আসনে।

    ১৯ তম মুখ্যমন্ত্রী হলেন মোহন

    প্রসঙ্গত, মধ্যপ্রদেশের ১৯তম মুখ্যমন্ত্রী হলেন মোহন যাদব (Mohan Yadav)। এর আগে শিবরাজ সিং চৌহ্বান ছিলেন এই রাজ্যের চারবারের মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার মোহন যাদব শপথ নেওয়ার আগে ভোপালের একটি মন্দিরে গিয়ে পুজোও দেন। এর পাশাপাশি ভারতীয় জনতা পার্টির অন্যতম দুই স্থপতি পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় এবং শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধাও জানান তিনি রাজ্য বিজেপির কার্যালয়ে গিয়ে। মোহন যাদবের সঙ্গে এদিন উপ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন রাজেন্দ্র শুক্লা এবং জগদীশ দেওরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: বিজেপি কর্মীদের ঝাঁটা মারার নিদান দিলেন তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার

    Paschim Medinipur: বিজেপি কর্মীদের ঝাঁটা মারার নিদান দিলেন তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব বিজেপি কর্মীদের মেরে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার নিদান দিয়েছিলেন। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার পশ্চিম মেদিনীপুরে (Paschim Medinipur) দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূলের মুখপাত্র জয়প্রকাশ মজুমদার বিজেপি কর্মীদের ঝাঁটা মারার নিদান দিলেন। লোকসভা ভোট যত এগিয়ে আসছে বাংলায় ততই যেন চড়ছে রাজনৈতিক পারদ। তার সঙ্গে কুকথার বুলি ছুটছে নেতাদের মুখে। তৃণমূল নেতার এই বক্তব্যে জেলাজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূলের মুখপাত্র? (Paschim Medinipur)  

    পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipur) চন্দ্রকোনা বিধানসভার উদ্যোগে চন্দ্রকোনার শ্রীনগর এলাকায় একটি তৃণমূলের প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেই সভা থেকেই কেন্দ্রের বঞ্চনার বিরুদ্ধে সুড় চড়ান তৃণমূলের মুখপাত্র জয়প্রকাশ মজুমদার। তিনি নিদান দেন ঝাঁটা মারার। তিনি বলেন, ‘ভোট চাইতে এলেই ঝাঁটা মেরে তাড়াবেন বিজেপি-কে। এ রাজ্য থেকে ওদের তাড়াতে আমাদের দরকার হবে না। মায়েরাই যথেষ্ট, ঝাঁটা মেরে ওদের তাড়াতে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিজেপি নেতারা বাড়িতে ভোট চাইতে এলে আগে বলবেন, দিন টাকা, না হলে মারব ঝাঁটা।’ প্রসঙ্গত, একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র। এই অভিযোগ তুলে বারংবার সরব হয়েছে তৃণমূল। আগামী ১৭ তারিখ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলতে দিল্লি যাচ্ছেন। কেন্দ্রীয় এই বঞ্চনার অস্ত্রে ধার দিয়েই ২৪-এর লোকসভা ভোটের বৈতরণী পার করতে চাইছে এ রাজ্যের শাসকদল।

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন?

    এভাবে কুকথা বলে সাধারণ মানুষের সমর্থন আদায় করতে পারবে না তৃণমূল। এমনই দাবি বিজেপি নেতৃত্বের। চন্দ্রকোনা বিধানসভার বিজেপি নেতা সুদীপ কুশারি বলেন, তৃণমূল দলটা কেমন তা রাজ্যের মানুষ দেখতে পাচ্ছেন। এভাবে কুকথা বলে মানুষের থেকে ওরা আরও দূরে সরে যাচ্ছে। এবার লোকসভায় মানুষ ওদেরই ঝাঁটা মেরে বের করে দেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan CM : প্রথমবার বিধায়ক হয়েই মরুরাজ্যের দায়িত্বে! রাজস্থানের নয়া মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল

    Rajasthan CM : প্রথমবার বিধায়ক হয়েই মরুরাজ্যের দায়িত্বে! রাজস্থানের নয়া মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তারুণ্যের জোয়ার! ফের নতুন মুখকেই কুর্সিতে বসাল বিজেপি। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হলেন ভজনলাল শর্মা। রাজনাথ সিংয়ের হস্তক্ষেপে জট কাটল মরুরাজ্যে। মঙ্গলবার জয়পুরের সর্দার পটেল মার্গে বিজেপি-র রাজ্য দফতর থেকে ঘোষণা করা হয় নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম। মঙ্গলবার বিকেলে জয়পুরে দলীয় বিধায়ক এবং পর্যবেক্ষকদের এক বৈঠকের পর বিজেপি জানিয়েছে, পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ভজনলাল শর্মাকে বেছে নেওয়া হয়েছে। 

    রাজস্থানের রাজনীতিতে চেনা নাম ভজনলাল

    আরএসএসের ঘনিষ্ঠ ভজনলাল শর্মা হলেন রাজস্থানের ভরতপুরের নেতা। সাঙ্গানের থেকে এবার বিধানসভা ভোটে বিপুল ব্যবধানে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের পুষ্পেন্দ্র ভরদ্বাজকে ৪৮ হাজার ৮১ ভোটে এবার পরাজিত করেন তিনি। মজার বিষয় হল, এই নির্বাচনেই প্রথমবার বিধায়ক হিসেবে জয়ী হয়েছেন ভজনলাল শর্মা। নির্বাচনী ময়দানে ভজনলালএই প্রথম নামলেও, রাজনীতিতে তিনি বেশ পোড় খাওয়া নাম। রাজস্থানে চারবার রাজ্য সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব সামলেছেন তিনি।

    মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নাম ঘোষণা হওয়ার পরই এদিন ভজনলাল শর্মাকে দেখা যায় রাজনাথ সিংয়ের পাঁ ছুঁয়ে প্রণাম করতে। উল্লেখ্য, গত ৩ ডিসেম্বর বিপুল জনসমর্থন নিয়ে মরুরাজ্যে ক্ষমতায় ফেরে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে উঠে আসে একাধিক নাম। এদিন রাজস্থানের দুই উপমুখ্যমন্ত্রীও বেছে নিয়েছে গেরুয়া শিবির। মুখ্যমন্ত্রীর দৌড়ে থাকা রাজপুত দিয়া কুমারীকে উপমুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। এছাড়াও প্রেমচাঁদ বেরোয়াকেও বসানো হয়েছে এই পদে। আর বিধানসভার অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করবেন বাসুদেব দেবনানী।

    এদিনের বৈঠকে বসুন্ধরা রাজে-সহ বিজেপির সকল বিজয়ী বিধায়কই অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক তথা প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং দুই সহ-পর্যবেক্ষক – বিজেপির জাতীয় সহ-সভাপতি সরোজ পান্ডে এবং জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওড়ে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: উত্তরবঙ্গের জন্য বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছেন মমতা, পরিসংখ্যান দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: উত্তরবঙ্গের জন্য বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছেন মমতা, পরিসংখ্যান দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার থেকে প্রতি মাসে দু’বার করে উত্তরবঙ্গ সফরে আসব। মঙ্গলবার দুপুরে কাশ্মীর কলোনির একটি প্রেক্ষাগৃহে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে বার বার আসব। প্রয়োজনে ডেলি প্যাসেঞ্জারি করব। শিলিগুড়িতে থাকার ব্যবস্থাও করে নিয়েছি। মূলত বিজেপির শক্ত ঘাঁটি অটুট রাখতে তিনি বার বার উত্তরবঙ্গ আসার কথা বলেছেন বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। একই সঙ্গে মমতার সফরে যে উত্তরবঙ্গে তৃণমূল যে দাঁত ফোটাতে পারবে না, তারও বার্তা দিলেন বিরোধী দলনেতা।

    মমতার জমানায় বঞ্চিত হয়েছে উত্তরবঙ্গ, তোপ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    উত্তরবঙ্গ সফরের শেষ দিনে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনিক বৈঠকে বক্তব্য রাখছিলেন, সেই সময় বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) তৃণমূল সরকারের বঞ্চনার পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। পরিসংখ্যান দিয়ে বিরোধী দলনেতা বলেন, ২০২১-২২ সালের বরাদ্দ ঘোষণা হল ৭৫৯ কোটি টাকা, দেওয়া হল ১৭০.২৯ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ সালে বরাদ্দ হল ৮০০ কোটি, দেওয়া হল ৩০৮ কোটি টাকা। দিনে দিনে উত্তরবঙ্গের জন্য বরাদ্দ কমানো হয়েছে। উত্তরবঙ্গকে মুখ্যমন্ত্রী উন্নয়নের দিক থেকে বঞ্চিত করেছেন। নির্বাচন এলে এখানে মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেন, বেড়াতে যাওয়ার জায়গা মনে করেন। ৩০ কোটি টাকা দিয়ে ব্যাডমিন্টন কোর্ট দিয়ে বড় বাড়ি তৈরি করেছেন। টাইগার হিল, গজলডোবা, চালসা, রাজাভাতখাওয়া মালদায় গেস্ট হাউস তৈরি করা হয়েছে কোটি কোটি টাকা খরচ করে। ফার্দিনান্দ মার্কোসও সাদ্দাম হোসেনের মতো প্রাসাদ বানিয়েছেন নিজের জন্য। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন ১৩ হাজার কোটি টাকা দিয়েছেন উত্তরবঙ্গকে। কিন্তু কোথায় সেই টাকা?

    চা মালিকরা ভাইপোর অ্যাকাউন্টে টাকা দেবেন!

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ১৬ তারিখ চা শ্রমিকদের সমাবেশে আবার আসব। চা বাগানের মালিকদের সঙ্গে যোগসাজশের কথা ওই দিন বলব। শ্রমিকদের ভাঙা ঘর মালিকদের ঠিক করার কথা। মালিকরা মেরামত করবে না। তাঁরা টাকা জমা দিয়ে দেবেন ভাইপোর অ্যাকাউন্টে। ওই ভাঙা ঘরগুলোর পাল্টে দেওয়ার নাম করে ৬০ হাজার চা বাগান শ্রমিকের তিন লক্ষের বেশি ভোট, মিথ্যে কথা বলে নেওয়া হয়েছে। উনি মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলে গিয়েছেন। ওই দিন তার উত্তর দেব। ওই দিন ভগবান বিরসা মুন্ডাকে কুমারগ্রামে সম্মান জানাব। চা বাগানের শ্রমিকদের সমাবেশ নাগরাকাটায়। আর কুমারগ্রামে আদিবাসী মূলবাসীদের নিয়ে সম্মেলন হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share