Tag: bjp

bjp

  • BJP: মোদি-শাহ সম্পর্কে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্য! ৬০ তৃণমূল বিধায়কের নামে এফআইআর রাজ্য বিজেপির

    BJP: মোদি-শাহ সম্পর্কে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্য! ৬০ তৃণমূল বিধায়কের নামে এফআইআর রাজ্য বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের বিরুদ্ধে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্য! এই অভিযোগেই ৬০ তৃণমূল বিধায়কের নামে এফআইআর দায়ের করল বিজেপি। এর আগে বিজেপির (BJP) বিধায়কদের বিরুদ্ধে জাতীয় সঙ্গীত অবমাননার অভিযোগ এনেছিল তৃণমূল, লালবাজারের তলব করা হয়েছিল বিজেপি বিধায়কদের। যদিও হাইকোর্ট এই মর্মে নির্দেশ দেয় যে এই মামলায় বিজেপি বিধায়কদের কোনওভাবেই গ্রেফতার করা যাবে না। তৃণমূলের করা মামালায় অতিসক্রিয় হতে দেখা গিয়েছে পুলিশকে। এবার বিজেপির মামলায় পুলিশের ভূমিকা কী থাকে, সেটাই দেখার।

    হেয়ার স্ট্রিট থানায় দায়ের মামলা

    জানা গিয়েছে, হেয়ার স্ট্রিট থানায় এই অভিযোগ দায়ের করেছেন রাজ্য বিজেপির দুই বিধায়ক। তাঁরা হলেন, তুফানগঞ্জের বিজেপি (BJP) বিধায়ক মালতি রাভা রায় এবং দেবগ্রাম ফুলবাড়ী কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়। তৃণমূলের বিরুদ্ধে এই এফআইআর-এ নাম রয়েছে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, বাবুল সুপ্রিয়, শোভনদেব চট্টোপাধ্য়ায় সমেত প্রত্যেক প্রথম সারির নেতার।

    বিজেপির অভিযোগ

    বিজেপির (BJP) ওই অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ৩০ নভেম্বর বিকাল তিনটে নাগাদ বিধানসভায় অম্বেডকর মূর্তির পাদদেশে মোদি ও শাহের নামে কুরুচিকর স্লোগান দেন তৃণমূলের বিধায়করা। তৃণমূলের বিরুদ্ধে করা এই এফআইআর নিয়ে ট্যুইটও করতে দেখা গিয়েছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে।

    বিজেপির (BJP) দাবি, দেশের প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এরকম কুরুচিপূর্ণ স্লোগান গুরুতর অপরাধ। দুই শীর্ষস্থানীয় পদমর্যাদার ব্যক্তিকে অপমানই নয়, দেশের অসংখ্য মানুষের ভাবাবেগেও আঘাত দিয়েছে এই স্লোগান। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘ভোটের ফল দেখে ‘ইন্ডি’ জোটের পিন্ডি চটকে গিয়েছে’, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘ভোটের ফল দেখে ‘ইন্ডি’ জোটের পিন্ডি চটকে গিয়েছে’, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রীকে ‘জাতীয়তা বিরোধী’ বলে মন্তব্য করলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবার হাওড়ায় দলীয় কর্মসূচিতে এসে মমতা সরকারের ‘রাজ্য সংগীত’ চালু করার প্রসঙ্গে একথা বলেন তিনি। দলীয় সভায় শুভেন্দু বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৩৫ কোটি দেশবাসীর জন্য জাতীয় সংগীত লিখে গিয়েছেন, যা আমরা গেয়ে থাকি। আর তিনি পাকিস্তানে ভারত এয়ার স্ট্রাইক করলে তার প্রমাণ চান। রাজ্যে সেনাবাহিনী মহড়া করলে নবান্নে বসে বলেন আমার রাজ্য দখল করে নিচ্ছে। ওনার কাজে এটা প্রমাণিত উনি ‘জাতীয়তা বিরোধী’।

    ‘ইন্ডি’ জোট নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    ‘ইন্ডি’ জোট প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘তিন রাজ্যের ভোটের ইন্ডি জোটের পিন্ডি চটকে গিয়েছে। আমি ওই জোটের নেতাদের বলব গয়াতে গিয়ে পিন্ডি দেওয়ার কাজটা শেষ করে আসুন। আমরা বলছি মমতা চোর। রাজ্যে ও কেন্দ্রে মন্ত্রিসভার গঠন কাদের নিয়ে হবে সেটা সেই রাজ্যের বা কেন্দ্রের সাংবিধানিক প্রধান ঠিক করেন। এখানে রাজ্যপাল হস্তক্ষেপ করতে পারেন না। রাজ্যে যে চুরি ও দুর্নীতি হয়েছে তার দায় মুখ্যমন্ত্রীকেও নিতে হবে। মমতার মন্ত্রিসভা বলে ক্ষীর খাব, আর তাঁর মন্ত্রীদের অধীনে থাকা দফতরে দুর্নীতি হলে তার দায় নেব না! এক যাত্রায় পথক ফল হয় না।’

    এনসিআরবি রিপোর্ট নিয়ে সরব হলেন বিরোধী দলনেতা

    সোমবার রাজ্যের মন্ত্রী এনসিআরবি রিপোর্ট অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গ অপেক্ষাকৃত কম অপরাধপ্রবণ রাজ্য বলে দাবি করেন। এদিন সেই বক্তব্য কার্যত উড়িয়ে দিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) পালটা বলেন, ‘আমি থিয়োরিতে বিশ্বাসী নয়, বিশ্বাস করি বাস্তবকে। ২০২১-এর নির্বাচন হওয়ার পর এক লক্ষ হিন্দুকে কেন ঘর ছাড়া হতে হয়েছিল, কেন মানস সাহা-সহ ৫৭ জন বিজেপি কর্মীর হত্যা হয়েছিল? পঞ্চায়েত নির্বাচনে  ৫৫জনের মৃত্যু হয়েছে কেন? যেখানে দেশে পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন সম্পন্ন হলেও কারও মাথাও ফাটেনি, সেখানে এই রাজ্যে নির্বাচনে এত হিংসা কেন জানতে চাই।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mizoram: কংগ্রেস, এমএনএফ-এর ভরাডুবি মিজোরামে, বাড়ছে বিজেপি, সরকার গড়ছে জেডপিএম

    Mizoram: কংগ্রেস, এমএনএফ-এর ভরাডুবি মিজোরামে, বাড়ছে বিজেপি, সরকার গড়ছে জেডপিএম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য মিজোরামে (Mizoram) চলছে ভোট গণনা। বিকাল ৪টা পর্যন্ত যে পরিসংখ্যান মিলেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম এখনও পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছে ২৭ আসনে। অন্যদিকে ‘মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট’ বা এমএনএফ এগিয়ে রয়েছে ১০টি আসনে। বিজেপি এগিয়ে ৩ আসনে, অন্যদিকে কংগ্রেস মাত্র ১ টি আসন পেয়েছে। ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম-এর প্রতিষ্ঠাতা তথা প্রাক্তন আইপিএস অফিসার লালডুহোমার নেবেন মুখ্যমন্ত্রীর শপথ। সেখানকার সংবাদ মাধ্যম বলছে যে ইতিমধ্যে তিনি সরকার গঠনের দাবিও জানিয়েছেন। ৭৪ বছর বয়সী লালডুহোমার ছিলেন দুঁদে আইপিএস। ইন্দিরা গান্ধীর নিরাপত্তা বিষয়টিও তিনি দেখভাল করেন। ১৯৮৪ সালেই তিনি এই দল প্রতিষ্ঠা করেন।

    ভরাডুবি কংগ্রেসের

    ২০১৮ সালে সেখানে কংগ্রেস জোটের ভরাডুবি হয়। এরপর কংগ্রেস ২০১৮ সালের ফলাফলও চলতি বিধানসভা নির্বাচনে ধরে রাখতে পারল না। ২০১৮ সালেও কংগ্রেস পেয়েছিল ৪টি আসন। এবার তারা খুইয়েছে ৩টি আসন। দেশের হিন্দি বলয়ের রাজ্যগুলিতে গতকাল যে ধরনের বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে কংগ্রেস, সেই একই চিত্র বজায় থাকল উত্তর-পূর্ব ভারতেও। মিজোরাম (Mizoram)  বিধানসভায় মোট আসন রয়েছে ৪০টি। ম্যাজিক সংখ্যা হল ২১। সেটা অনেক আগেই পেরিয়ে গিয়েছে ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম।

    বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা পরাস্ত হয়েছেন

    তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের মতোই সেখানে বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা (Mizoram) পরাস্ত হয়েছেন। এমএনএফ পার্টির মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। আইজল পূর্ব-১ কেন্দ্রে এদিন জেডপিএম প্রার্থীর পরাস্ত হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এমএনএফ-কে হারিয়ে সরকার গঠন করতে চলেছে ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম। অনেকটাই পিছনে পিছিয়ে রয়েছে (Mizoram) ‘মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট’। এদিন সকাল থেকে ভোট গণনা শুরু হতেই জোর টক্কর চলছিল জেডপিএম এবং এমএনএফ-এর মধ্যে। ভোট গণনা শুরু হতেই উভয় দল ছটি করে আসনে এগিয়ে যায়। এরপর থেকেই গতি বাড়তে থাকে জেডপিএম-এর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Telangana: তেলঙ্গানায় বিজেপির ভোট বেড়ে দ্বিগুণ, ১৪ শতাংশ ভোট সমেত মিলল ৮ আসন

    Telangana: তেলঙ্গানায় বিজেপির ভোট বেড়ে দ্বিগুণ, ১৪ শতাংশ ভোট সমেত মিলল ৮ আসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই চার রাজ্যের বিধানসভার ফলাফল ঘোষণা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে ১১৯ আসন বিশিষ্ট তেলেঙ্গানাতে (Telangana) বিজেপি প্রার্থীর কাছে গোহারা হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর। ধরাশয়ী হয়েছেন কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি রেভানাথ রেড্ডি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা জানাচ্ছেন, এই নির্বাচন তেলঙ্গানাতে (Telangana) বিজেপির কাছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তার কারণ ২০১৮ সালের নির্বাচনের সাপেক্ষে প্রায় দ্বিগুণ ভোট বৃদ্ধি হয়েছে বিজেপির।

    তেলঙ্গানায় বাড়ছে বিজেপি

    দেখা যাচ্ছে ২০১৮ সালে যেখানে সারা তেলঙ্গানা জুড়ে গেরুয়া শিবির ভোট পেয়েছিল ৭%, সেখানে চলতি বিধানসভা নির্বাচনে সেই ভোট দাঁড়িয়েছে ১৩.৮৮ শতাংশে। ২০১৮ সালে তেলঙ্গানাতে গেরুয়া শিবির একটি মাত্র আসনে জিততে সমর্থ হয়। ২০২৩ সালের ভোটে বিজেপির সেই আসন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮। অন্যদিকে সেখানকার জনপ্রিয় নেতা টি রাজা সিং একমাত্র প্রার্থী হিসাবে ২০১৮ সালের বিধানসভা ভোটে (Telangana) জয়লাভ করেছিলেন। চলতি বছরের বিধানসভা ভোটে তিনি আবার জিতেছেন। সবথেকে জোর চর্চা চলছে তেলঙ্গানার (Telangana) কামারেড্ডি আসনকে নিয়ে। এখানেই কেভিআর-এর কাছে পরাস্ত হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর এবং রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি রেভানাথ রেড্ডি।

    মোদির ট্যুইট

    বিজেপি যে বাড়ছে একথা উঠে আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ট্যুইট বার্তাতেও। তিন রাজ্যে জয়ের পরেই শুভেচ্ছা জানান মোদি। তেলঙ্গানাকে নিয়ে আলাদা ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী। নিজের ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) লেখেন, ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি। ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানের ফলাফল এটা দেখায় যে সাধারণ মানুষ সুশাসন এবং উন্নয়ন চান, যা বিজেপির মূল মন্ত্র। এই রাজ্যের বাসিন্দাদের সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ। তাঁদের জন্য নিরলসভাবে কাজ করতে চাই। দলের কার্যকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁদের প্রত্যেকেই উদাহরণ স্থাপন করেছেন। তাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেন এবং বিজেপির উন্নয়নের যে পরিকল্পনা তা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: জেলায় জেলায় বিজেপির বিজয়োল্লাস, মিছিল, কালীমন্দিরে পুজো দিলেন সুকান্ত

    BJP: জেলায় জেলায় বিজেপির বিজয়োল্লাস, মিছিল, কালীমন্দিরে পুজো দিলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠিক লোকসভা ভোটের আগে মধ্যপ্রদেশ-রাজস্থান-ছত্তিসগড় বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের উচ্ছ্বাস যেন বঙ্গেও দেখা গেল। সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া বুথ ফেরত সমীক্ষাকে বিজেপি পালটে দিল এই নির্বাচনী ফলাফলে। জেলায় জেলায় চলছে গেরুয়া আবিরের খেলা। সেই সঙ্গে চলছে মিষ্টি মুখ। বিজেপির (BJP) নেতা, কর্মীরা একাবারে ঢাক-ঢোল বাজিয়ে আনন্দ বিনিময় করলেন কীভাবে সেই দৃশ্য চোখে পড়ল আজ।

    উত্তর থেকে দক্ষিণ সর্বত্র কলকাতা, মেদিনীপুর, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালাদায় লক্ষ্য করা গেল বিজেপি কর্মীদের জয়ের উল্লাস। কাঁথিতে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির জয় নিয়ে বললেন, “লোকসভার ভোটে বাংলাও গেরুয়াময় হবে। পিসি-ভাইপোকে বিদাই নিতে হবে।” অপর দিকে বিজেপির জয়ে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বোল্লাকালী মন্দিরে পুজো দিলেন। বঙ্গবাসীর জন্য প্রার্থনা করলেন। 

    কলকাতায় বিজেপির উচ্ছ্বাস (BJP)

    তিনরাজ্যে বিজেপি (BJP) জয়ের পর সাংগঠনিক জেলা উত্তর কলকাতায় পালিত হল দীপাবলির পর ফের একবার দীপ উৎসব। এই দীপ উৎসবে প্রদীপ জ্বালিয়ে বাংলার জন্য শুভ কামনা করা হল বিজেপির তরফ থেকে। এই বিজয় উৎসবে উপস্থিত ছিলেন উত্তর কলকাতা জেলার বিজেপি সভাপতি তমোগ্ন ঘোষ এবং বিজেপি যুব মোর্চার সভাপতি ডাক্তার ইন্দ্রনীল খান। 

    বীরভূমে বিজয় উৎসব পালন

    মধ্যপ্রদেশ-রাজস্থান-ছত্রিশগড় বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি (BJP) জয়ী হওয়ায় গেরুয়া আবির খেলা হল। এই বিজয় উৎসবে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি বীরভূম জেলা কার্যালয়ের কর্মীরা। এই বিজয় উৎসব পালনে যোগদান করলেন রাজ্য বিজেপি সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা, দুবরাজপুর বিধানসভার বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা। সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলা ও মন্ডলের কর্মীরা। সিউড়িতে বের করা হয়েছে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল। একই ভাবে পূর্ব বর্ধমানের কালনাতে জেলা সভাপতি গোপাল চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে করা হয় বিজয় মিছিল।

    বোল্লাকালীকে পুজো দিলেন সুকান্ত

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সংসদ সুকান্ত মুজাদার তিন রাজ্যের বিজেপির বিপুলজয়ের কারণে দক্ষিণ দিনাপুরের বিজয় মিছিল বের করেছিলেন। পাশাপাশি এই রাজ্যের দুর্নীতি, চুরি থেকে মুক্তি পেতে বোল্লাকালী মায়ের কাছে পুজো দিলেন তিনি। এরপর উপস্থিত জেলার কর্মীদের নিয়ে এলাকায় মিষ্টি বিলি করলেন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি’’, তিন রাজ্যে জয়ের পর ট্যুইট বার্তা মোদির

    Narendra Modi: ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি’’, তিন রাজ্যে জয়ের পর ট্যুইট বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন রাজ্যে বিপুল জয় পেয়েছে বিজেপি। গেরুয়া ঝড়ের সামনে ধুলিস্যাৎ হয়ে পড়েছে কংগ্রেস। দেশজুড়ে আবেগে, উচ্ছ্বাসে আবির খেলায় মেতেছেন বিজেপি কর্মীরা। পশ্চিমবঙ্গেও চলছে বিজয়োৎসব। এরই মধ্যে বার্তা দিয়েছেন বিজেপির অন্যতম স্থপতি তথা দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। নিজের ট্যুইটে জনতার সামনে মাথা নত করার কথা লেখেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী লিখলেন মোদি

    নিজের ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) লেখেন, ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি। ছত্তিশগড়, মধ্য প্রদেশ এবং রাজস্থানের ফলাফল এটা দেখায় যে সাধারণ মানুষ সুশাসন এবং উন্নয়ন চান, যা বিজেপির মূল মন্ত্র। এই রাজ্যের বাসিন্দাদের সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ। তাঁদের জন্য নিরলসভাবে কাজ করতে চাই। দলের কার্যকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁদের প্রত্যেকেই উদাহারণ স্থাপন করেছেন। তাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেন এবং বিজেপির উন্নয়নের যে পরিকল্পনা তা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন।’’

    তেলঙ্গনার মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়ে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    তেলেঙ্গনাতেও বিজেপির আগের থেকে ফলাফল যথেষ্ট ভালো হয়েছে এবং সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও পরাস্ত হয়েছেন বিজেপির প্রার্থীর কাছে। বিকালে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) যে ট্যুইট করেন সেখানে তেলেঙ্গনার জন্য তিনি লেখেন, ‘‘আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা। আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিজেপিকে সমর্থন করার জন্য। বিগত কয়েক বছর ধরে এই সমর্থন শুধু বেড়েই চলেছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan Assembly Polls 2023: “ম্যাজিশিয়নের ম্যাজিক শেষ”, রাজস্থানে গেহলটকে কটাক্ষ বিজেপি নেতার

    Rajasthan Assembly Polls 2023: “ম্যাজিশিয়নের ম্যাজিক শেষ”, রাজস্থানে গেহলটকে কটাক্ষ বিজেপি নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ম্যাজিশিয়নের ম্যাজিক শেষ হয়ে গিয়েছে।” রবিবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। তিনি বলেন, “মানুষ মহিলাদের সম্মান রক্ষায় ভোট (Rajasthan Assembly Polls 2023) দিয়েছেন, গরিবদের কল্যাণে ভোট দিয়েছেন।”

    ফলের গতিপ্রকৃতি 

    রাজস্থান বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০০। কংগ্রেস প্রার্থীর মৃত্যুতে নির্বাচন হয়নি একটি আসনে। যে ১৯৯টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হয়েছে, তার মধ্যে ১০৮টিতে জয়ী হতে চলেছে বিজেপি। কংগ্রেস জয়ী হতে চলেছে ৭৫টি আসনে। রাজস্থানের কুর্সিতে রয়েছে কংগ্রেস। এবার হাত বদল হয়ে সেই রাশ যেতে চলেছে বিজেপির হাতে। গত বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস পেয়েছিল ৩৯.৩০ শতাংশ ভোট। বিজেপির প্রাপ্ত ভোটের হার ছিল ৩৮.৭৭ শতাংশ। পাশার দান উল্টে যেতে চলেছে এবার।

    ট্যাডিশন বজায় থাকছে এবারও

    প্রত্যাশিতভাবেই রাজস্থানের (Rajasthan Assembly Polls 2023) রশি হাতে আসতে চলেছে জেনে উচ্ছ্বসিত বিজেপি। বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের অশোক গেহলটকে নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। তিনি বলেন, “ম্যাজিশিয়ানের ম্যাজিক শেষ হয়ে গিয়েছে।” প্রসঙ্গত, রাজস্থানের এক ম্যাজিশিয়ানের পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন গেহলট। বাবা যখন ম্যাজিক দেখাতে যেতেন, এক সময় তাঁর সঙ্গে যেতেন গেহলটও। গত পঁচিশ বছর ধরে রাজস্থানে পালাবদলের যে ধারা দেখা যাচ্ছিল, এবারও অন্যথা হল না তার। কংগ্রেসের আগের টার্মে এ রাজ্যের কুর্সিতে ছিল বিজেপি। এবার ফের আসছে তারাই।

    আরও পড়ুুন: মধ্যপ্রদেশে ফিরছে বিজেপি, কী বললেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ?

    রাজস্থানের জয়ের কৃতিত্বও প্রধানমন্ত্রীকে দিচ্ছেন বিজেপি নেতারা। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রাজ্যবর্ধন রাঠোর বলেন, “আজকের এই লড়াই হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সুশাসনের বিরুদ্ধে কংগ্রেসের অপশাসনের লড়াই। বিজেপি বিপুল জনসমর্থন নিয়ে জয়ী হবে। বিজেপি বিপুল জনসমর্থন নিয়ে সরকার গড়বে বলে আমরা আত্মবিশ্বাসী। বিপুল সংখ্যক মানুষ ভোট দিয়েছে, তার মানে তাঁরা পরিবর্তন আনতে চান।” রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী পদে কে বসবেন? এ প্রসঙ্গে রাঠোর বলেন, “দলের শীর্ষ নেতৃত্বই ঠিক করবেন, কে হবেন মুখ্যমন্ত্রী। ভোটের ফল প্রকাশের পরই শীর্ষ নেতৃত্ব মুখ্যমন্ত্রী বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নেবেন। নির্বাচন হল দলগত লড়াই। তবে কাউকে তো নেতৃত্ব দিতেই হবে। দলের শীর্ষ নেতৃত্বই সেই সিদ্ধান্ত নেবেন (Rajasthan Assembly Polls 2023)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: ‘বিজেপি বেশি বাড়াবাড়ি করলে হাত-পা ভেঙে দেব’, নিদান দিলেন গৌতম দেব

    Siliguri: ‘বিজেপি বেশি বাড়াবাড়ি করলে হাত-পা ভেঙে দেব’, নিদান দিলেন গৌতম দেব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি বেশি বাড়াবাড়ি করলে হাত-পা ভেঙে দেব। নিদান দিলেন শিলিগুড়ি মেয়র গৌতম দেবের। শিলিগুড়ির (Siliguri) কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা করা নিয়ে প্রতিবাদে সরব হয়েছে বিজেপি। সেইসঙ্গে শিলিগুড়িতে সিন্থেটিক ট্র্যাক সহ আধুনিক নতুন স্টেডিয়াম তৈরির দাবি জানিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। রবিবার বিজেপির এই প্রতিবাদ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে শিলিগুড়ির মেয়র তৃণমূল নেতা গৌতম দেব বলেন, বিজেপি বিক্ষোভ দেখাতে পারে। আমরাও চুড়ি পড়ে বসে নেই। বেশি বাড়াবাড়ি করলে বিজেপির হাত পা ভেঙে দেব।

    ফুটবল লিগের খেলা বন্ধ করে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর সভা!

    চলতি সপ্তাহে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরবঙ্গ সফরে আসছেন। শিলিগুড়িতে (Siliguri) তাঁর একটি প্রশাসনিক সভা রাখা হয়েছে। সেই সভা করার জন্য কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে ফুটবল লিগ বন্ধ করে তার প্রস্তুতি শুরু হচ্ছে সোমবার থেকে। খেলা বন্ধ করে এ ধরনের অনুষ্ঠানকে মেনে নিতে পারছেন না বিজেপির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। এর আগেও কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে গর্ত করে মুখ্যমন্ত্রীর সভা করার জন্য মঞ্চ তৈরি হয়েছিল। তাতে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। তারপর ফের খেলা বন্ধ করে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে এ ধরনের অনুষ্ঠান মেনে নিতে পারছে না শিলিগুড়ির ক্রীড়া মহল। বিজোপি বিধায়ক এনিয়ে এদিন প্রতিবাদ মিছিল করেন। তার প্রেক্ষিতেই ওই হুমকি দেন গৌতম দেব।

     মুখ্যমন্ত্রীর সভা করা নিয়ে মেয়র কী সাফাই দিলেন?

    গৌতম দেব বলেন, আমরাও খেলাধূলো ভালোবাসি। মুখ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠান তাই বিকল্প কোথাও খেলাধূলার আয়োজন করার প্রস্তাব যদি শিলিগুড়ি (Siliguri) মহকুমা ক্রীড়া পরিষদ দেয় আমরা সহযোগিতা করব। কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রী সভার জন্য তাদের ছেড়ে দিতেই হবে। আর স্টেডিয়াম সংস্কারের কাজ আমরা শুরু করেছি। কয়েকদিন পরে হলেও খেলোয়াড়দের মাঠ ছাড়তে হবে সেই কাজের জন্য।

    কী বললে বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ?

    শিলিগুড়ি (Siliguri) কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামেকে এভাবে প্রশাসনিক বৈঠকের নামে রাজনৈতিক কর্মসূচির  জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মনে করেন বিজেপি বিধায়ত শঙ্কর ঘোষ। তিনি বলেন, বারবার এটা হচ্ছে। কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম খেলার জন্য। খেলা বন্ধ করে মুখ্যমন্ত্রী অনুষ্ঠান কখনই কাম্য নয়। এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: দিল্লির বিজেপি দফতরে চলছে আবির খেলা, মিষ্টিমুখ, সন্ধ্যায় আসছেন মোদি

    Narendra Modi: দিল্লির বিজেপি দফতরে চলছে আবির খেলা, মিষ্টিমুখ, সন্ধ্যায় আসছেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে বিজেপির জয়জয়কার। সকাল থেকেই দিল্লির বিজেপি কার্যালয়ে ভিড় করছেন কর্মী-সমর্থকরা। নির্বাচনের গণনাপর্ব যত এগিয়ে চলেছে, জয়ের নিশ্চয়তা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতিমধ্যেই উৎসবমুখর তীব্র উল্লাসের চিত্র ধরা পড়েছে রাজ্যগুলিতেও। সেই প্রভাব এবার দিল্লিতেও পড়েছে, গেরুয়া ঝড়ে সরগরম বিজেপি অফিস। চলছে মোদির নামে জয়ধ্বনি। গেরুয়া আবির খেলে, বাদ্যবাজনা বাজিয়ে মিষ্টিমুখ করানোর মধ্যে দিয়ে উৎসাহ এবং উদ্দীপনার চিত্র লক্ষ্য করা গেল বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে। সন্ধ্যেবেলায় বিজেপি দফতরে আসবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তিনি দলের কর্মী, সমর্থক, নেতাদের উদ্দেশ্যে দেবেন শুভেচ্ছাবার্তা, দলীয় সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।

    কখন পৌঁছাবেন মোদি (Narendra Modi)?

    রবিবার সকাল থেকেই রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে গেরুয়া ঝড়। দলের এই উৎসাহের আবহে কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সন্ধ্যাবেলায় সাড়ে ৬ টা থেকে ৭ টার মধ্যে দিল্লির রাজধানী কার্যালয়ে পৌঁছাবেন তিনি। অবশ্য সকাল থেকেই পার্টি অফিসে উৎসবের আবহ চলছে। সন্ধ্যায় মোদি অফিসে গেলে উচ্ছ্বাসের বাঁধ যে ভাঙবে, তা বলাই বাহুল্য। এই ব্যাপক সাফল্যের পর দলের কর্মীদের দেবেন বার্তা। তাই দলের কর্মীরাও অপেক্ষায় রয়েছেন, আর কত সময়ে এসে পৌঁছান নমো।

    দিল্লি পার্টি অফিসে মোদি নামের জয়ধ্বনি

    দিল্লিতে ভোরের পর থেকেই বিজেপি কর্মীরা অধীর অপেক্ষায় ছিলেন নির্বাচনী ফলাফলকে নিয়ে। ক্রমশ বেলা বৃদ্ধির পর থেকেই বিজেপির জয় যেন নিশ্চিত হতে শুরু করে। ৬ নম্বর দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গের দলীয় কার্যালয়ে ঢাকঢোল, বাজি নিয়ে রীতিমতো প্রস্তুত ছিলেন কর্মীরা। জয় নিশ্চিত বুঝের কর্মীরা লাড্ডু দিয়ে মিষ্টি মুখ করেন। সেই সঙ্গে হালুয়া তৈরি করে চলে খাওয়া দাওয়া। চলতে থাকে মোদির নামে জয়ধ্বনি। মোদির (Narendra Modi) ছবিতে ধূপধুনো দিয়ে চলতে থাকে পুজো।

    কী বলেন শিবরাজ?

    নির্বাচনী সাফল্যের কথা বলে মধ্যপ্রদেশের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান বলেন, “মোদিজী (Narendra Modi) মধ্যপ্রদেশের মানুষের মনের মধ্যে রয়েছেন আর মোদিজীর মনের মধ্যে রয়েছে মধ্যপ্রদেশ। ডাবল ইঞ্জিনের সরকার, মানুষের কাছে দেওয়া মানুষের প্রতিশ্রুতিগুলিকে পালন করতে সক্ষম ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: সরকারি মঞ্চে অভিষেকের ছবি! প্রশাসনের ভূমিকায় উঠছে প্রশ্ন

    Abhishek Banerjee: সরকারি মঞ্চে অভিষেকের ছবি! প্রশাসনের ভূমিকায় উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার উলুবেড়িয়ার একটি পঞ্চায়েত সমিতি অফিসে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা ডায়মণ্ডহারবারের তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) ছবি রাখা নিয়ে জোর বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। বিরোধীরা এই বিষয়ে সরব হতেই রাতারাতি সেই ছবি সরিয়ে দেওয়া হয়। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার সরকারি অনুষ্ঠানেও লাগল রাজনীতির রং! এমনিই অভিযোগ করলো বিরোধীরা। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান শহরে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Abhishek Banerjee)

    রবিবার বর্ধমানের সংস্কৃতি লোকমঞ্চে দুর্গাপুজোর মা কার্নিভালের সম্মান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া পুজো কমিটি বা ক্লাবগুলির মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারীদের পুরস্কৃত করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ ও ইন্দ্রনীল সেন ও বর্ধমান পূর্বের সাংসদ সুনীল মণ্ডল। ছিলেন জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি সহ জেলা প্রশাসনের  আধিকারিকরা। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলেও গোল বাঁধে অন্য জায়গায়। অনুষ্ঠানে ব্যানারে দেখা যায় তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা ডায়মণ্ডহারবারের তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) ছবি। ব্যানারের বাঁদিকে উপরে রাজ্যের মুখমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। ঠিক তার নীচে তাঁর ছবি রয়েছে। তবে, এই বিষয়ে মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন বা জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি কিছু বলতে অস্বীকার করেন।

    অভিষেক সাংসদ, ছবি থাকতেই পারে সাফাই তৃণমূলের

    রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাসের সাফাই, বিজেপির অভিযোগ করা অভ্যাস। তাই তারা এসব অভিযোগ করছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) লোকসভার সাংসদ। তাই, তাঁর ছবি থাকতেই পারে। তৃণমূল কখনও সরকারি মঞ্চ ব্যবহার করে না।

    নির্লজ্জ প্রশাসন, সরব বিজেপি

    এই অনুষ্ঠান নিয়ে বিষোদগার করেন বিজেপি জেলা সভাপতি অভিজিৎ তা। তিনি বলেন,আসলে প্রশাসনের আধিকারিকরা এখন দু’কান কাটা হয়ে গেছে। সরকারি অনুষ্ঠানে এখানকার সাংসদকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। অথচ অনুষ্ঠানের ব্যানারে ছবি আছে ডায়মণ্ডহারবারের তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee)। কোনটা সরকারি আর কোনটা তৃণমূলের অনুষ্ঠান তা এখন বোঝা যায় না। নির্লজ্জ প্রশাসন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share