Tag: bjp

bjp

  • Amit Shah: সনাতন ধর্মকে ডেঙ্গির সঙ্গে তুলনা স্ট্যালিন পুত্র উদয়নিধির, তীব্র প্রতিক্রিয়া শাহের

    Amit Shah: সনাতন ধর্মকে ডেঙ্গির সঙ্গে তুলনা স্ট্যালিন পুত্র উদয়নিধির, তীব্র প্রতিক্রিয়া শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মকে ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গির সঙ্গে তুলনা করেছিলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের পুত্র উদয়নিধি স্ট্যালিনের। এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কড়া প্রতিক্রিয়া জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। প্রসঙ্গত তামিলনাড়ু সরকারের মন্ত্রী উদয়নিধি স্ট্যালিনের মন্তব্য ছিল, ‘‘কিছু জিনিসের প্রতিবাদ করা যায় না। সেগুলির অবলুপ্ত ঘটানো দরকার। আমরা ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া কিংবা করোনার বিরোধিতা করতে পারি না। আমরা সেটা নির্মূল করি। ঠিক সেভাবেই আমাদের সনাতন ধর্মকে নির্মূল করতে হবে।’’ জুনিয়র স্ট্যালিনের আরও দাবি ছিল যে সামাজিক ন্যায় এবং সাম্যের বিরুদ্ধে রয়েছে সনাতন ধর্ম। তাই সমাজ থেকে যেকোনও মূল্যে এই ধর্মকে উপড়ে ফেলতে হবে।

    সনাতন ধর্ম বিরোধী এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া অমিত শাহের (Amit Shah)

    ইন্ডিয়া জোটের অন্যতম শরিক ডিএমকে নেতার এই মন্তব্যে তোপ দাগলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। রাজস্থানে বিজেপির সাংগঠনিক কর্মসূচি পরিবর্তন যাত্রার অনুষ্ঠানে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেই অনুষ্ঠান থেকেই উদয়নিধি স্ট্যালিনের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করে তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘উদয় নিধি স্ট্যালিন যে কথা বলেছেন তা আসলে ইন্ডিয়া জোটের প্রত্যেক শরিকের মনের কথা।’’ অমিত শাহের (Amit Shah) আরও সংযোজন, ‘‘ওই জোট হিন্দু ধর্মের বিরোধী এবং হিন্দুত্বকে ঘৃণা করে।’’ জুনিয়র স্ট্যালিনের এই মন্তব্য যে সনাতন ভারতীয় ঐতিহ্যকে আঘাত করেছে তাও এদিন স্পষ্ট করে দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।  অমিত শাহের (Amit Shah) আরও সংযোজন, ‘‘উদয়নিধি স্ট্যালিনের মন্তব্য লস্কর-ই-তৈবার থেকেও ভয়ঙ্কর।’’

    কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    এদিন কংগ্রেস নেতার রাহুল গান্ধীকেও এক হাত নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) এবং তিনি বলেন, ‘‘বিরোধীদের এই জোট সাম্প্রদায়িক তোষণের রাজনীতি করছে।’’ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Amit Shah) আরও সংযোজন, ‘‘জোটের নেতারা বলছেন মোদি পুনরায় ক্ষমতায় এলে সনাতন ধর্মের রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে। তাদের জানা উচিত সনাতন ধর্ম মানুষের হৃদয়ে রয়েছে। কেউ সেটাকে সরাতে পারবে না। প্রসঙ্গত বিজেপি নেতা অমিত মালব্য উদয়নিধি স্ট্যালিনের এই মন্তব্যের বিরোধিতা করেছেন। অমিত মালব্যর, দাবি স্ট্যালিন পুত্র গণহত্যারও ডাক দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan Woman Stripped Case: আদিবাসী মহিলাকে বিবস্ত্র করে ঘোরানোর ঘটনায় প্রবল চাপে রাজস্থানের গেহলট সরকার

    Rajasthan Woman Stripped Case: আদিবাসী মহিলাকে বিবস্ত্র করে ঘোরানোর ঘটনায় প্রবল চাপে রাজস্থানের গেহলট সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিবাসী মহিলাকে বিবস্ত্র করে ঘোরানোর ঘটনায় তোলপাড় রাজস্থান (Rajasthan Woman Stripped Case)। এই বর্বরোচিত ঘটনায় কংগ্রেসকে আক্রমণ করেছেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি জগত প্রকাশ নাড্ডা। সমানেই রাজস্থানের বিধানসভা নির্বাচন। আর তাই এই নারী নির্যাতনের ঘটনায় তীব্র চাপে পড়েছে রাজস্থান কংগ্রেসের গেহলট সরকার। তড়িঘড়ি তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট।

    ঘটনা কী ঘটেছ (Rajasthan Woman Stripped Case)?

    রাজস্থানের প্রাতপগড় এলাকার শ্বশুরবাড়ির পরিবার, এক বিবাহিতা আদিবাসী মহিলাকে নগ্ন (Rajasthan Woman Stripped Case) করে ঘোরানোর ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে। এই ঘটনায় কংগ্রেস এবং বিজেপির মধ্যে শুরু হয়েছে তীব্র রাজনৈতিক উত্তেজনা। ঘটনাকে নিন্দা জানিয়ে কংগ্রেস চালিত সরকারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক হয়েছে বিজেপি। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা এবং নারী সুরক্ষার বিষয় নিয়ে বারবার গেহলট সরকারকে কাঠগড়ায় তুলছে বিজেপি। পাশাপাশি সমানেই রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচন, তাই নির্বাচনে নারী সুরক্ষার বিষয় প্রাধান্য পাবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা রাজস্থানের সরকারকে তীব্র সমালচনা করে বলেন, রাজস্থান সরকার কেবল মাত্র দিল্লির এক বিশেষ পরিবারকে খুশি করতেই ব্যস্ত। সাধারণ মানুষ এবং জনজীবনের কোনও মূল্য নেই গেহলট সরকারের কাছে। মহিলা নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত নন তাঁরা। তিনি এই প্রসঙ্গে আরও বলেন, রাজস্থানের কোনও আদিবাসী পরিবারের মা বোনেরা সুরক্ষিত নন (Rajasthan Woman Stripped Case)। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে কড়া জবাব দেবে রাজস্থানের সাধারণ মানুষ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, রাজস্থান সরকার ভণ্ডামি করছে। তিনি আরও বলেন, মণিপুরের ঘটনা নিয়ে রাহুল গান্ধী সোচ্চার হলেও রাজস্থানের মা বোনেদের উপর অত্যাচার নিয়ে মৌন রয়েছেন। তাঁর মতে, মণিপুরের মতো রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাওয়া উচিত।

    চাপে পড়ে কঠোর কংগ্রেস সরকার

    ঘটনা জানাজানি হতেই রাজস্থান কংগ্রেস সরকার বিষয়টি নিয়ে কড়া মনোভাব নিয়েছে। মুখ্যন্ত্রী অশোক গেহলট তীব্র নিন্দা করছেন। পুলিশের ডিজিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয় সম্পর্কে দ্রুত ভূমিকা পালনের কথা বলেছেন। ঘটনার সঙ্গে যুক্ত এবং অভিযুক্তদের দ্রুত চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তি দেওয়ার কথা বলেন। স্থানীয় কংগ্রেস বিধায়ক নাগরাজ মীনা জে্শাতহোসক এবং পুলিশ সুপারের সঙ্গে বেশ কয়েকবার বৈঠক করেন। ঘটনায় আদিবাসী মহিলার (Rajasthan Woman Stripped Case) স্বামী সহ আরও সাতজনকে ইতি মধ্যেই পুলিশ গ্রেফতার করছে বলে জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dhupguri: তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক যোগ দিলেন বিজেপিতে, ধূপগুড়িতে বড়সড় ধাক্কা খেল শাসকদল

    Dhupguri: তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক যোগ দিলেন বিজেপিতে, ধূপগুড়িতে বড়সড় ধাক্কা খেল শাসকদল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধূপগুড়়ি উপ নির্বাচনেই ঠিক আগেই বড়সড় ধাক্কা খেল রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। রবিবার সকালে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করলেন তৃণমূলের ধূপগুড়ির (Dhupguri) প্রাক্তন বিধায়ক মিতালি রায়। গত বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলকে হারিয়ে এই আসনে জয়লাভ করেছিল বিজেপি। ফলে, এমনিতেই এই আসনে তৃণমূল ব্যাকফুটে রয়েছে। শাসকদলের প্রাক্তন বিধায়ক দল বদল করায় তৃণমূল আরও ব্যাকফুটে চলে গেল বলে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছে।

    বিজেপিতে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে কী বললেন প্রাক্তন বিধায়ক? (Dhupguri)

    ২০১৬ – ২০২১ সাল পর্যন্ত তিনি ধূপগুড়ির (Dhupguri) বিধায়ক ছিলেন। ২০২১ সালে ফের তৃণমূল তাঁকে বিধানসভার টিকিট দিয়েছিল। সেই ভোটে তিনি পরাজিত হয়েছিলেন। তারপর থেকে তাঁকে দলে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছিল বলে অভিযোগ করেন মিতালি রায়। পাশাপাশি তিনি বলেন, রাজবংশী সমাজকে বাড়তে না দেওয়া এবং তাদের বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে রাখার উদ্দেশ্যেই তৃণমূল আমাকে কোণঠাসা করে রেখেছিল। ২০২১ এর ভোটের পর থেকেই আমি একপ্রকার ঘরেই বসেছিলেন। এবারের নির্বাচনেও আমি তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে ভোট প্রচারে নামেননি। মাঝে একদিন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের অনুরোধে আমি প্রচারে বেড়িয়েছিলাম। শনিবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভাতেও আমি মঞ্চে ছিলাম। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীর সমর্থনে বক্তব্যও রেখেছিলাম। কিন্তু, মঞ্চেই আমি বুঝতে পারি, আমার সঙ্গে সঠিক ব্যবহার করা হচ্ছে না। তখনই আমি দলত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিই। এলাকার মানুষের স্বার্থে বিজেপিতে যোগ দিয়েছি। ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, কেন আমাকে টিকিট দেবেনা তৃণমূল?  কামতপুর আন্দোলনে জড়িত ছিলেন, সেখান থেকে তৃণমূল আমাকে তাদের দলে নিয়ে আসে, জেলার মহিলা সভানেত্রীর পদ দেয়। আমিও মানুষের জন্য কাজ করেছি। তাহলে কেন আমার সঙ্গে দ্বিচারিতা করা হল? বানারহাটের হাতিনালা খালের পাকাপাকি সমাধানের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। এই সব কিছু চিন্তা করে আমি বিজেপিতে যোগদান করেছি।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    এই বিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ভোটের আগে এটা আমাদের মাস্টার স্ট্রোক। এতেই তৃণমূল ধরাশায়ী হবে। ধূপগুড়িতে (Dhupguri) বিজেপি অনেক ভাল ফল করবে। গত বিধানসভার থেকেও অনেক বেশি মানুষ আমাদের সঙ্গে রয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    মিতালি রায়ের বিজেপিতে যোগদান নিয়ে তৃণমূলের জলপাইগুড়ি জেলা সাধারণ সম্পাদক রাজেশ সিং বলেন, এতে আমাদের কোনও ক্ষতি হবে না। উল্টে লাভ হবে। কে গেলো আর কে এলো সেটা কোনও ব্যাপারই না। দলের চিহ্ন এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখেই ধূপগুড়িতে (Dhupguri) ভোট দেবে মানুষ। তার বিজেপিতে যোগদান করায় তৃণমূল আরও বেশী ভোটে জিতবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ৫০০ টাকায় গ্যাস দেব, অভিষেকের মন্তব্যে বিরক্ত জোট শরিক বাম-কংগ্রেস

    Abhishek Banerjee: ৫০০ টাকায় গ্যাস দেব, অভিষেকের মন্তব্যে বিরক্ত জোট শরিক বাম-কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়া জোট জিতলেই গ্যাসের দাম হবে ৫০০ টাকা, এমন ঘোষণা করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। অন্যদিকে, জোটের অপর দুই শরিক কংগ্রেস এবং সিপিএম নেতারা ডায়মন্ডহারবারের সাংসদের (Abhishek Banerjee) একতরফা ঘোষণাকে ভালভাবে নিচ্ছেন না। উপরন্তু তাঁদের বিরক্তি প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে। চলতি মাসের ৫ তারিখে উপনির্বাচন রয়েছে ধূপগুড়িতে। সেখানে নির্বাচনী প্রচারে এমন ঘোষণা করতে শোনা যায় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদককে। যা নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছে ইন্ডিয়া জোটের ভিতরেও। 

    অভিষেকের (Abhishek Banerjee) মন্তব্যে ক্ষোভ জোটের অন্দরেই

    প্রসঙ্গত, মুম্বইয়ে বিজেপি বিরোধী জোটের সমন্বয় কমিটির সদস্য হয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল অবশ্য বলছে, ‘‘কো-অর্ডিনেশন বা সমন্বয় কমিটিতে যেহেতু রয়েছেন অভিষেক (Abhishek Banerjee), তাই সেই ক্ষমতাবলে নাকি তিনি এমন ঘোষণা করতেই পারেন।’’ কিন্তু কংগ্রেসের নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য অভিষেকের (Abhishek Banerjee) একতরফা ঘোষণার বিরোধ করেছেন। তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘‘এটা ওর ব্যক্তিগত মতামত। মুম্বইয়ে কমিটি গঠন হয়ে গিয়েছে। তাই এই সংক্রান্ত বিষয়ে একক ভাবে কোনওরকম মতামত প্রকাশ না করাই ভাল। যে (Abhishek Banerjee) যার মত কথা বলতে শুরু করলে, তাতে ভালো বার্তা যাবে না আমার মনে হয়। সবার মত নিয়েই আলোচনা করা উচিত।’’ অন্যদিকে অভিষেকের (Abhishek Banerjee) এই মন্তব্যের বিরোধ করেছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিও। পলিটব্যুরো সদস্য হান্নান মোল্লা বলেন, ‘‘এটাতো ফ্যাশন হয়ে গিয়েছে। যে যার মতো দান করে বেড়াচ্ছে। এমন উদ্ভট কথার কোনও মানে হয় না। তাই এ কথার আমি কোনও জবাব দেব না।’’ 

    জমে উঠেছে রাজ্য রাজনীতি

    এই আবহে বেশ জমে উঠেছে রাজ্য রাজনীতি,  রাজ্যে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেছে বাম-কংগ্রেস শিবির। তৃণমূলের সঙ্গে এক মঞ্চে বসতে দেখা গিয়েছে বাম-কংগ্রেস নেতাদের। যা নিয়ে জোটকে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, “বাংলায় এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কুস্তি করবেন। আর দিল্লিতে সীতারাম ইয়েচুরি ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাশাপাশি বসে বৈঠক করবেন, এটা কী ধরনের ব্যাপার। এটা তো চলতে পারে না। এখানে কুস্তি, দিল্লিতে দোস্তি আর মহারাষ্ট্রে মস্তি, এটা বেশিদিন চলবে না। বাংলার মানুষ ঝাঁটা নিয়ে তাড়া করবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিরোধী জোট শোচনীয় ভাবে পরাস্ত হবে লোকসভা ভোটে, তোপ বিজেপির

    BJP: বিরোধী জোট শোচনীয় ভাবে পরাস্ত হবে লোকসভা ভোটে, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইয়ে বিরোধী জোটের বৈঠককে তীব্র আক্রমণ শানাল বিজেপি (BJP)। সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপির (BJP) দাবি, লোকসভা ভোটে শোচনীয়ভাবে পরাস্ত হবে তথাকথিত বিরোধী জোট। বিজেপির (BJP) সদর দফতরে সাংবাদিক সম্মেলনে দলের নেতা রবি শঙ্কর প্রসাদ তোপ দাগেন বিরোধী জোটের বৈঠককে এবং তিনি বলেন, ‘‘তথাকথিত বিরোধীদের বৈঠকে আলোচনায় উঠে আসেনি কৃষক, মহিলা এবং শিশুদের নিয়ে কোনও প্রসঙ্গ। তাদের কোনও রকমের নীতি দেখা যায়নি ভারতের সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে, কোনও রকমের রূপরেখা তারা তৈরি করেনি দারিদ্র উন্নয়নের ক্ষেত্রে।’’ 

    জগাখিচুড়ি জোট পরস্পরবিরোধী দলে ভর্তি

    রবি শঙ্কর প্রসাদের আরও দাবি, মুম্বইয়ের তথাকথিত বিরোধী জোটের তৃতীয় বৈঠকে সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ এ সমস্ত কিছু নিয়েও কোনও রকমের আলোচনা হয়নি। বিজেপির (BJP) আরও কটাক্ষ, ‘‘তিন তিনটে বৈঠক হয়ে যাওয়ার পরেও বিরোধী জোটের কোনওরকমের কনভেনার ঘোষণা করা হল না। কোনও কমিটিও তৈরি করা হল না।’’ প্রসঙ্গত, ওয়াকিবহাল মহলের মতে পরস্পর বিরোধী দলগুলি একত্রিত হয়েছে বটে কিন্তু  রাজ্যে রাজ্যে তাদের মধ্যে কোনও রকমের জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই। যেমন ইতিমধ্যে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি জানিয়ে দিয়েছে যে কেরলে তাদের সরাসরি লড়াই কংগ্রেসের সঙ্গে হবে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে তৃণমূলের সঙ্গে কংগ্রেস এবং সিপিএমের জোটের সম্ভাবনা নেই। আবার দিল্লির আম আদমি পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের লোকসভা ভোটে কোনও রকমে জোটের সম্ভাবনা নেই। অর্থাৎ এই জগাখিচুড়ি জোট লোকসভায় কতটা দাগ কাটতে পারবে তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।

    জোটে দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের ভিড়

    এদিন রবিশঙ্কর প্রসাদ আরও বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদি (BJP) হলেন বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় নেতা। যিনি তাঁর দূরদর্শিতা এবং নীতির মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। জনমুখী বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে উন্নয়ন হচ্ছে দেশে। অন্যদিকে বিরোধী জোটের নেতা-নেত্রীদের না আছে কোন নীতি না আছে কোন দূরদর্শিতা।’’ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত বিরোধী জোটের নেতাদেরও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি রবিশঙ্কর প্রসাদ। তাঁর মতে, ২জি স্ক্যাম, কয়লা কেলেঙ্কারি এ সমস্ত কিছুতে অভিযুক্ত কংগ্রেস। অন্যদিকে, পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির পরে আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদবকেও সেখানে দেখা যাচ্ছে (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: তৃণমূলের মদতেই আরামবাগে চলছে তোলাবাজি, রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভে ব্যবসায়ীরা

    Arambagh: তৃণমূলের মদতেই আরামবাগে চলছে তোলাবাজি, রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভে ব্যবসায়ীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দলের মদতেই এলাকায় রমরমে চলছিল তোলাবাজি। প্রতিবাদে পথে নামলেন ব্যবসায়ীরা। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্যের প্রতিবাদে দোকান বন্ধ রেখে রাজ্য সড়ক অবরোধের পাশাপাশি বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে আরামবাগের (Arambagh) মায়াপুর এলাকায়।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Arambagh)  

    অভিযোগ, তোলাবাজদের মাথায় শাসক দলের নেতাদের একাংশের হাত রয়েছে। শাসক দলের প্রভাব খাটিয়ে কিছু সমাজ বিরোধী ব্যাবসায়ীদের কাছে থেকে তোলা চাইছে। আর কেউ দিতে অস্বীকার করলে দুষ্কৃতীরা হুমকি দিচ্ছে। গোটা এলাকাজুড়ে যা খুশি তাই করে বেড়াছে। এমনকী সাধারণ মানুষের কাছে থেকেও তোলা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। শাসক দলের মদত থাকায় পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সাহস দেখাচ্ছে না। ওরা এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। যার জেরে ব্যাপক সমস্যায় এলাকার ব্যাবসায়ী থেকে সাধারণ মানুষ। তোলাবাজদের বিরুদ্ধে পুলিশকে বার বার  জানিয়েও কাজের কাজ কিছুই হয়নি বলে অভিযোগ। তাই এবার এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বাধ্য হয়ে এদিন মায়াপুর এলাকার ব্যাবসায়ীরা আরামবাগ-(Arambagh) কোলকাতা রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। বেশ কিছুক্ষণ অবরোধের পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে  দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে তাঁরা অবরোধ তুলে নেয়। একই আশ্বাস দেন হরিণখোলা- ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পার্থ হাজারিও। তবে, ব্যবসায়ীরা পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, শাসক দলের একাংশের মদতেই এসব হচ্ছে। এ ধরনের দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য ফের দেখা দিলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে করা হবে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপির আরামবাগ (Arambagh) সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বিমান ঘোষ বলেন, শাসকদলের দুষ্কৃতীরা বিভিন্ন এলাকায় তোলাবাজি চালাচ্ছে। ব্যবসাদার ও সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়ে তাঁদের কাছে থেকে তোলা আদায় করছে। মায়াপুরেতে দীর্ঘদিন ধরেই এই ঘটনা ঘটে চলেছে। পুলিশ, প্রশাসনকে ব্যবসায়ীরা বারবার জানিও কোন কাজ না হওয়ার কারণে এদিন ব্যবসায়ীরা বাধ্য হয়েই পথে নেমে প্রতিবাদ জানান।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    যদিও ঘটনার কথা অস্বীকার করেছে তৃণমূল। আরামবাগ (Arambagh) সংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি স্বপন নন্দী বলেন, তৃণমূলের কর্মীরা এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে কোনওরকমভাবেই জড়িত নয়। বিজেপি পরিকল্পিতভাবে আমাদের দলকে কালিমালিপ্ত করতে চাইছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ, এতে হতাশ বিরোধীরা’’, খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ, এতে হতাশ বিরোধীরা’’, খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ। পৃথিবীর মধ্যে ক্রমশ দ্রুত বেড়ে চলা প্রধান অর্থনীতি হয়ে উঠছে। শুক্রবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এমনই পোস্ট করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন এই পরিসংখ্যান তুলে ধরার পাশাপাশি মুম্বইয়ের অভিজাত হোটেলে চলা বিরোধী জোটের নেতাদের বৈঠককেও তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, অর্থনীতিবিদরা বলছেন যে ভারতের জিডিপি গত এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে বিশ্বের উন্নত দেশগুলির থেকেও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টের রিপোর্ট প্রকাশ, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের কোন রায় বছরের সেরা?

    কী লিখলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)? 

    শুক্রবার তিনি (Suvendu Adhikari) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘ভারতের অর্থনীতির দ্রুত এগিয়ে চলেছে এবং দেশের এই অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজীর দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণেই।’’ রীতিমতো পরিসংখ্যানও তুলে ধরেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানে দেখা যাচ্ছে, জিডিপির বৃদ্ধিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া, জাপান, চিনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত।

    বিরোধী জোটের নেতাদের নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    এই পরিসংখ্যান তুলে ধরার পাশাপাশি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন তীব্র আক্রমণ শানান মুম্বইয়ের গ্রান্ড হায়াত হোটেলে বিরোধী জোটের নেতা নেত্রীদেরও। তিনি বলেন, ‘‘মুম্বইয়ের গ্র্যান্ড ডাহায়াত হোটেলে নেতা-নেত্রীরা ভারতের এই অর্থনৈতিক উন্নতি দেখে নিশ্চয়ই হতাশ হবেন।’’

    আরও পড়ুুন: “দেদার ছাপ্পা চললেও, প্রাণভয়ে কিছু করতে পারিনি”! হাইকোর্টে স্বীকারোক্তি প্রিসাইডিং অফিসারের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে থানার আইসি-কে নিয়ে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষককে কী বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে থানার আইসি-কে নিয়ে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষককে কী বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট লুট, তৃণমূলকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ তো ছিলই। এবার এক সরকারী কর্মী কৌশিক চন্দ্র এবং বানারহাট থানার আইসি-কে ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনের কাজে ব্যবহার না করার জন্য কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের কাছে অনুরোধ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বৃহস্পতিবার ধূপগুড়িতে তিনি কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের সঙ্গে দেখা করেই এই আবেদন জানান তিনি।

    নব তৃণমূল নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    এদিন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, এখন তৃণমূল হচ্ছে নব তৃণমূল। এরা লিফট দিয়ে ওঠে আর প্যারাসুটে নামে। এরা সাইকেল চড়তে জানে না। এরা দামি গাড়ি চড়ে মানুষের সেবা করে। এই দলের নেতাদের অধিকাংশই বড় গাড়ি চড়ে বেড়ায়। পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেন, আমি যখন সেচমন্ত্রী ছিলাম, সেই সময় তখনকার ধূপগুড়ির বিধায়ককে ১০ কোটি টাকা দিয়েছিলাম সেচের কাজের জন্য। সেই টাকাও আত্মসাৎ হয়েছে। সেই বিধায়ক এখন ভোটের ময়দানেও নেই বলে টিপ্পনী কাটতেও ছাড়েননি তিনি। এছাড়া গোটা রাজ্যে যেভাবে সব কিছুতে লুট হচ্ছে, মানুষ সেটা দেখছে এবং দুর্নীতিমুক্ত সরকার গড়তে বিজেপিকেই ভোট দেবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

    ধূপগুড়ি পুরসভা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?(Suvendu Adhikari)

    বিজেপি প্রার্থী তাপসী রায়ের সমর্থনে ধূপগুড়িতে সভা করেন বিরোধী দলনেতা। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি (Suvendu Adhikari) অভিযোগ করেন, ধূপগুড়ি পুরসভাতে লুট হয়েছে। কোনও কাজই পুরসভা করেনি। যে পুরসভা জঞ্জাল সাফ করতে পারে না, একটা ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি করতে পারে না, তারা কোনও দিনও সুশাসন দিতে পারে না। এই পুরসভায় বিভিন্ন কাজের টাকা লুট হয়েছে। অবৈধ নিয়োগও হয়েছে। গোটা রাজ্য জুড়ে চুরি করছে। প্রত্যেক জায়গায় তাদের এজেন্ট বসিয়ে রেখেছে। তারা টাকা তুলে তৃণমূলকে পৌঁছে দিচ্ছে। এরা টাকা রোজগারের জন্য দল করে না। কয়লা, গরু, বালি তো আছেই, এবার তারা পঞ্চায়েত ভোটে ব্যালটও খেয়েছে। তার ওপর তাদের আরও আয় ডিয়ার লটারি থেকে। এই লটারি প্রচুর পরিবার ধ্বংস করে দিচ্ছে। ১ কোটি টাকার লোভ দেখিয়ে মানুষকে সর্বসান্ত করে দিচ্ছে। আর এর প্রাইজ পাচ্ছে অনুব্রত মন্ডল, তার মেয়ে বিভিন্ন বিধায়ক সহ দলের বড় বড় নেতারা। তাই এই ভোটে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। যদি এই ভোটে তৃণমূল জয়ী হয় তাহলে সেটা চোরেদের জয় হবে। চুরি আটকাতে তাই তৃণমূলকে ভোট নয়। এদিন তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, যদি এই বিধানসভায় বিজেপি জেতে তা হলে রেল, জাতীয় সড়ক সহ আরও অনেক কিছু উন্নতি করবে বিজেপি। এদিন গরমকে উপেক্ষা করে প্রচুর মানুষ ভিড় করেছিলেন সভায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: লক্ষ্য ২০২৪ লোকসভা ভোট! সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক জোর দিচ্ছে বিজেপি

    BJP: লক্ষ্য ২০২৪ লোকসভা ভোট! সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক জোর দিচ্ছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। প্রচারের কাজে কোনও রকম ফাঁক রাখতে চাইছে না বিজেপি (BJP)। ২০২৪ লোকসভা ভোটে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেশের অধিকাংশ মানুষের কাছে পৌঁছানোর পরিকল্পনা নিয়েছে গেরুয়া শিবির (BJP)। বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে যে দেশের ৩০ শতাংশ মানুষের কাছে পৌঁছানো হবে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমের মধ্য দিয়ে। ২০২৪ সালের জয়ের লক্ষ্যে অগাস্ট মাসের ২৭ তারিখ থেকে উত্তরপ্রদেশে শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর কার্যশালা, যা চলবে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত.

    সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাবশালীদের কাছে টানছে গেরুয়া শিবির (BJP)

    জানা গিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়াতে জনপ্রিয় রয়েছেন এমন ব্যক্তিত্বদের সঙ্গেও যোগাযোগ করছে বিজেপি (BJP)। যাঁদের সাবস্ক্রাইবার ২০ হাজার থেকে ১ লাখ পর্যন্ত রয়েছে তাঁদেরকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে বিজেপির প্রচারের কাজে লাগানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, জেলাস্তর ধরে কাজ করার জন্য বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার পর্যন্ত যাঁদের ফলোয়ার রয়েছে তাঁদেরকেও জোড়া হচ্ছে বিজেপির সঙ্গে। পাশাপাশি নতুন দুটি অ্যাপও আনতে চলেছে বিজেপি (BJP)। জানা গিয়েছে, কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছাড়াও জনসাধারণের সঙ্গেও সংযোগ করতে কাজে লাগবে এই অ্যাপ দুটি।

    সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যাপক ব্যবহার করতে চাইছে বিজেপি (BJP)

    ভারতবর্ষে ৭৯ কোটি মানুষ স্মার্ট ফোন ব্যবহার করেন। ৭৬ কোটিরও বেশি ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে। মনে করা হচ্ছে, এই সংখ্যা ৯০ কোটিতে পৌছাবে ২০২৫ নাগাদ। লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভারতে স্মার্ট ফোন, ইন্টারনেট ব্যবস্থা এবং সোশ্যাল মিডিয়াকে ভরপুর ব্য়বহার করতে চাইছে বিজেপি (BJP)। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার মাধ্যমে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও এখন পৌঁছে গেছে স্মার্ট ফোন। এই সুবিধায় মোদি সরকারের জনমুখী কর্মসূচির প্রচার সেরে ফেলতে চাইছে গেরুয়া শিবির (BJP)। ২০১৪ সালে ২৮২টি আসন নিয়ে কেন্দ্রের মসনদে বসে বিজেপি। সেই সময় সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক প্রচার চালানো হয়েছিল। দেশের যুবসমাজকে বিজেপির কাছে আনতে সাহায্য করেছিল সোশ্যাল মিডিয়ার প্রচার। এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। ২০১৯ সালেও সোশ্যাল মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে বিজেপির জয়ে। ২০২৪-এর ভোটেও একইভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার ভরপুর ব্যবহার করতে চাইছে বিজেপি (BJP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির জন্মদিন, দেশজুড়ে দু’সপ্তাহব্যাপী ‘সেবা পক্ষ’ কর্মসূচি বিজেপির

    PM Modi: ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির জন্মদিন, দেশজুড়ে দু’সপ্তাহব্যাপী ‘সেবা পক্ষ’ কর্মসূচি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ৭৩ তম জন্মদিন। এই দিনটিতে ভারতীয় জনতা পার্টি সারা দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। বিজেপি সূত্রে খবর, শুধুমাত্র ১৭ সেপ্টেম্বর নয়, বরং দু’সপ্তাহ ধরে পালিত হবে ‘সেবা পক্ষ’। অর্থাৎ ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর গান্ধী জয়ন্তী পর্যন্ত চলবে এই সেবামূলক কর্মসূচি। তবে এমন কর্মসূচি যে ২০২৩ সালে নতুন ভাবে হচ্ছে, এমনটা নয়। ২০২২ সালেও বিজেপি প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জন্মদিনকে সামনে রেখে আয়োজন করেছিল নানা কর্মসূচি। গত বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) জীবনীর উপর বিভিন্ন প্রদর্শনীশালাও করা হয় বিজেপির কার্যালয়গুলিতে।

    সেবা সপ্তাহ নিয়ে ইতিমধ্যে বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের

    সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জন্ম দিবসে দেশব্যাপী কর্মসূচিকে সফল করতে ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি বৈঠক করেছেন বিজেপি জাতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুঘ, বিনোদ তাওরে, সুনীল বনশল এবং কৈলাস বিজয়বর্গীরা। বর্তমানে বিজেপির কর্মসূচি চলছে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’। এনিয়েও একপ্রস্থ আলোচনা হয়েছে ওই বৈঠকে। সেবা পক্ষের মাঝে পড়বে পন্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়ের জন্ম দিবস (২৫ সেপ্টেম্বর) অন্যদিকে, গান্ধী জয়ন্তীর পাশাপাশি ২ অক্টোবর লালবাহাদুর শাস্ত্রীরও জন্মদিন। সেদিনটিও সাড়ম্বরে পালন করবে বিজেপি।

    ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জন্ম হয় নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর গুজরাটের ভাদনগরে জন্মগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশের কাজে নিজের সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বাল্য অবস্থাতেই যুক্ত হন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সঙ্গে। তাঁর জন্মদিনকে বিশেষভাবে পালন করতে চায় বিজেপি। নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভাবনা এবং জীবনীকে দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরতে চায় গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন: জানেন কোন ২১ জন বিধায়ক পশ্চিমবঙ্গকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share