Tag: bjp

bjp

  • Asansol: কুলটি বোরোতে ৮৭ লাখ টাকা উধাও, এফআইআর নিয়ে টালবাহানা মেয়রের, সরব বিজেপি

    Asansol: কুলটি বোরোতে ৮৭ লাখ টাকা উধাও, এফআইআর নিয়ে টালবাহানা মেয়রের, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোল (Asansol) পুরনিগমের কুলটি বোরো অফিস থেকে ৮৭ লাখ টাকা উধাও হয়ে যাওয়ার কথা ওঠে, পুরনিগমের গত মাসের বোর্ড সভায়। এই বিশাল অঙ্কের টাকা উধাও হয়ে যাওয়ায় এবার বিরোধীদের নিশানায় শাসকদল তৃণমূল। বিজেপির অভিযোগ তৃণমূল নেতাদের বাঁচাতে মেয়র থানায় এফআইআর করছেন না।

    কী ভাবে ঘটল ঘটনা (Asansol)?

    পুরনিগমের ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেসের কাউন্সিলর গুলাম সরোবর বোর্ড মিটিং এ এই টাকা উধাও হয়ে যাওয়ার কথা তোলেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, কুলটি বোরো অফিসের অর্থ বিভাগের প্রায় ৮৭ লাখ টাকা পুরনিগমে জমা দেয়নি। বিভাগের কর্মীরা এই টাকা খেয়ছে। এই বিষয়ে ৩ জানুয়ারি ২০২১ সালে স্থানীয় কুলটি (Asansol) থানায় জেনারেল ডায়েরি হয়েছিল। এখনও কোনও এফআইআর হয়নি কেন? জানতে চান গুলাম সরোবর। তাঁর আরও দাবি, পুরনিগমের অর্থ বিভাগের দায়িত্ব নিয়মিত পরীক্ষা করা। কিন্তু সেই দপ্তরের আধিকারিক বা কর্মীরা কেন তার উপর নজর দেয়নি! একই ভাবে সরব হয়ে প্রতিবাদী হয়েছে বেজেপি।

    বিজেপির বক্তব্য

    এই অভিযোগে সরব হয়ে বিজেপির কাউন্সিলার চৈতালি তিওয়ারি জানিয়েছেন, ২০২১ সালে কুলটি বোরোতে (Asansol) ৮০-৯০ লাখ টাকা চুরির অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু এই অভিযোগের সঙ্গে যুক্ত সরকারি আধিকারিকরা কেন কোনও ব্যবস্থা নিলেন না! প্রশ্ন করেন। মেয়র সব দুর্নীতির কথা শুনে কেন সক্রিয় হননি! কেন দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হল না। তাহলে কী এই টাকা চুরির মধ্যে কোনও তৃণমূলের নেতারা জড়িয়ে রয়েছেন। ঠিক এইভাবেই অভিযোগ করে বিজেপি নেত্রী কাউন্সিলার চৈতালি তিওয়ারি।

    আসানসোল মেয়রের বক্তব্য

    আসানসোল (Asansol) মেয়র বিধান উপাধ্যায় বলেন, বোর্ড মিটিংয়ে এই অভিযোগ ওঠে, তাঁর মেয়র হওয়ার বহু পূর্বে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানান। বোর্ড মিটিংয়ে টাকা লোপাটের কথা ওঠায় সেই বিষয়ে তিনি জানতে পারেন। তিনি আরও বলেন, বোর্ড মিটিংয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে এই টাকা লোপাটের ঘটনার জন্য আসানসোল পুরনিগম থানায় এফআইআর করবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • BJP: শান্তিপুরে বিজেপি করার অপরাধে পুকুরে বিষ, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: শান্তিপুরে বিজেপি করার অপরাধে পুকুরে বিষ, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) কর্মীর পুকুরে বিষ মিশিয়ে মাছ মেরে দেওয়ার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। পুকুরের অধিকাংশ মাছ মরে গিয়েছে। শনিবার সাত সকালে পুকুরের এই অবস্থা দেখে চরম ভেঙে পড়েন বিজেপি কর্মী। এদিন  ঘটনাটি ঘটেছে শান্তিপুর থানার পুমলিয়া এলাকায়। বিষয়টি জানাজানি হতেই  রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    শান্তিপুর বেলঘড়িয়া এলাকার বাসিন্দা অমল বিশ্বাস এলাকায় সক্রিয় বিজেপি কর্মী হিসেবে পরিচিত। পঞ্চায়েত নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে তিনি প্রচুর খেটেছিলেন। অমলবাবুর বক্তব্য, আমার দেড় বিঘা জায়গার উপরে একটি পুকুর রয়েছে। দেড় থেকে দু কুইন্টাল মাছ ছেড়েছিলাম। এদিন সকালে পুকুরে গিয়ে দেখি, পুকুরের ধারে একাধিক মাছ মরে জলে ভাসছে। এদিন দুপুরের মধ্যে পুকুরের অধিকাংশ মাছ মরে গিয়েছে। পুকুরে বিষ দেওয়ার কারণেই এই ঘটনা ঘটেছে। আসলে আমি এলাকায় সক্রিয়ভাবে বিজেপি (BJP) করি। সেটাই অপরাধ। তাই, আমাকে শিক্ষা দিতেই তৃণমূল এই কাজ করেছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জেরে আমার এত বড় সর্বনাশ করা হয়েছে। আমার পুকুরের সব মাছ মরে গিয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) শান্তিপুর মণ্ডলের সভাপতি প্রদীপ সরকার বলেন, অমলবাবু আমাদের দলের সক্রিয় কর্মী। তৃণমূলের লোকজন পুকুরে বিষ মিশিয়ে চরম অন্যায় কাজ করেছে। আমরা থানায় অভিযোগ জানিয়েছি। এই ঘটনায় যে বা যারা জড়িত রয়েছে তাদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের শান্তিপুর ব্লকের সভাপতি সুব্রত সরকার বলেন, এই ধরনের জঘন্য কাজের আমরা তীব্র নিন্দা করছি। এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল কোনওভাবে জড়িত নয়। বিজেপি (BJP) আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে। পুলিশ প্রশাসনকে বলব অবিলম্বে দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির জয়ী প্রার্থীকে ব্যাগ ভর্তি টাকা নিয়ে কিনতে এসে ঘাটালে ঘেরাও তৃণমূল নেতা

    BJP: বিজেপির জয়ী প্রার্থীকে ব্যাগ ভর্তি টাকা নিয়ে কিনতে এসে ঘাটালে ঘেরাও তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাকা নিয়ে বিজেপির (BJP) জয়ী প্রার্থীদের কিনতে এসেছেন তৃণমূল নেতা। এই অভিযোগ তুলে তৃণমূল নেতাকে দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখলেন বিজেপি কর্মীরা। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল থানার সুলতানপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বালিডাঙ্গা এলাকায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। আটকে রাখার খবর পেয়ে পুলিশ ওই তৃণমূল নেতাকে উদ্ধার করে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    সুলতানপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট ২১ টি আসন রয়েছে। এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২১টি আসনের মধ্যে দশটি পেয়েছে তৃণমূল, দশটি বিজেপি এবং একটি নির্দল প্রার্থী দিয়েছে। ত্রিশঙ্কু হয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফল। তৃণমূলের বোর্ড গঠন করতে নির্দল সহ বিজেপি জয়ী প্রার্থীদের তৃণমূলের যোগদানের জন্য অনেকদিন ধরেই তৃণমূল চেষ্টা চালাচ্ছে বলে দাবি বিজেপির। অভিযোগ, শুক্রবার বিকালে টাকা ভর্তি ব্যাগ নিয়ে ঘাটালের মনসুকা এলাকার তৃণমূল নেতা অসিত গোস্বামী বিজেপি (BJP) প্রার্থীকে কেনার জন্য ফোন করেন এবং পৌঁছে যান ইড়পালা এলাকায়। সেখানেই জয়ী প্রার্থীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথাবার্তা হতেই অসিত গোস্বামী নামে ওই তৃণমূল নেতাকে আটকে রাখে এলাকার বিজেপি সমর্থকরা। ব্যাগ ভর্তি টাকা নিয়ে বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের কিনতে এসেছেন এই তৃণমূল নেতা অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ শুরু করেন। দীর্ঘক্ষণ তৃণমূল নেতাকে ঘেরাও করে রাখার পর খবর পেয়ে ঘাটাল থানার পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতা?

    বিজেপির (BJP) বিধায়ক শীতল কোপাটের বক্তব্য, টাকা ভর্তি ব্যাগ নিয়ে গত তিনদিন ধরেই ওই তৃণমূল নেতা এলাকায় ঘুরছিল। ফোনে জয়ী প্রার্থীকে টোপও দিয়েছিল। আমরা হাতেনাতে ধরে তাঁকে ঘেরাও করে রাখি। আমরা দোষী ব্যক্তির উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতি দিলীপ মাঝি বলেন, ওই নামে আমাদের দলে কোনও নেতা নেই। তিনি নিজের দায়িত্বে গিয়েছিলেন। এরসঙ্গে কোনও দল কোনওভাবেই জড়িত নয়। আমরা সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বেহাল রাস্তায় কচু গাছ পুঁতে বাঁকুড়ায় বিজেপির অভিনব প্রতিবাদ

    BJP: বেহাল রাস্তায় কচু গাছ পুঁতে বাঁকুড়ায় বিজেপির অভিনব প্রতিবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেহাল রাস্তায় জর্জরিত এলাকাবাসী। রাস্তা সংস্কারে তৃণমূল পরিচালিত বাঁকুড়া পুরসভার কোনও হেলদোল নেই। এবার রাস্তায় নেমে আন্দোলন শুরু করল বিজেপি। রাস্তা সংস্কারের দাবি জানিয়ে অভিনব প্রতিবাদ করল বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। যা দেখে খুশি শহরবাসীও। তাঁদের বক্তব্য, রাস্তা খানাখন্দে ভরা। বহুবার আবেদন করেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এলাকার মানুষের হয়ে পথে নেমে বিজেপি আন্দোলন করায় ভাল লাগছে। আমাদের দাবি, অবিলম্বে রাস্তা তৈরি করতে হবে।

    বিজেপি (BJP) নেতৃত্বের ঠিক কী অভিযোগ?

    কচু গাছ পুঁতে অভিনব প্রতিবাদ বিজেপির (BJP)। শুক্রবার বাঁকুড়া শহরের ব্যস্ততম লালবাজার এলাকার রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে বেহাল হয়ে রয়েছে। খানাখন্দে ভরা এই রাস্তা যান চলাচলের অযোগ্য বলে অভিযোগ। বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, ২০ নম্বর ওয়ার্ড লালবাজার এলাকায় একাধিক রাস্তা বেহাল। বিশালাকার গর্ত তৈরি হয়ে জমে আছে জল। পুরকর্তৃপক্ষ এই রাস্তা সংস্কারে কোন উদ্যোগ নেয়নি। এদিনের এই কর্মসূচিতে নেতৃত্বদানকারী বাঁকুড়া জেলা বিজেপি সম্পাদক উজ্জ্বল মণ্ডলের বক্তব্য, তৃণমূল পরিচালিত বাঁকুড়া পুরসভার ২৪ টি ওয়ার্ডের রাস্তা ঘাটের বেহাল দশা। লালবাজারের এই খানাখন্দে ভরা রাস্তার উপরেই হিন্দু হাইস্কুল। রাস্তার যা পরিস্থিতি তাতে যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মাঝে মাঝে রাস্তা সংস্কার করা হয়, ক’দিন পরেই আবার সেই একই অবস্থা। শুধুমাত্র ‘কাটমানি’র জন্য লোক দেখানো করে রাস্তা সারাই হয়। অবিলম্বে রাস্তা সংস্কার না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার তিনি হুঁশিয়ারি দেন।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল পরিচালিত বাঁকুড়া পুরসভার চেয়ারপার্সন অলকা সেন মজুমদার বলেন, বিজেপি (BJP) রাজনীতি করার জন্য এসব করছে। ওরা আমাদের কাছে আসতে পারত। কিন্তু, ওরা সেটা করেনি। বিজেপি এসব করে মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। কারণ, এই পুরসভা এলাকায় অধিকাংশ ওয়ার্ডে রাস্তা তৈরি হয়েছে। খুব শীঘ্রই আরও ২১ টি রাস্তা তৈরি করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: আরামবাগে বিজেপি বিধায়কের বাড়ির সামনে কাঁচা রাস্তায় পড়েনি পিচ, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    BJP: আরামবাগে বিজেপি বিধায়কের বাড়ির সামনে কাঁচা রাস্তায় পড়েনি পিচ, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরামবাগ পুরসভার অধিকাংশ ওয়ার্ডের রাস্তা কোথাও ঢালাই, কোথাও আবার পিচ দিয়ে মোড়া রয়েছে। একই চিত্র পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে। এই ওয়ার্ডের অলিগলি রাস্তা কংক্রিটের। কিন্তু, এই ওয়ার্ডের বিশেষ এলাকায় অবহেলায় পড়ে রয়েছে রাস্তা। রাস্তায় পিচ দেওয়া তো দূরে থাক ইট পাতার প্রয়োজন মনে করেনি পুর কর্তৃপক্ষ। অপরাধ ওই এলাকায় বিজেপি (BJP) বিধায়ক মধুসূদন বাগ থাকেন। তাই, তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার কর্মকর্তারা রাস্তা তৈরি করার বিষয়ে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন মনে করেনি বলে বিজেপির অভিযোগ। যার জেরে রাস্তার বেহাল দশা। কাদায় ভরে গিয়েছে রাস্তা। রাস্তার হাল দেখলে মনে হবে পঞ্চায়েত এলাকার প্রত্যন্ত কোনও গ্রামের রাস্তা।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) বিধায়ক?

    বিজেপি(BJP) বিধায়কের বক্তব্য, তৃণমূল বরাবরই নোংরা রাজনীতি করে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে গোটা রাজ্যজুড়ে ওরা কী করেছে তা রাজ্যবাসী দেখেছেন। কিন্তু, ওদের মানসিকতা এতটাই নীচ যে আমি বিজেপি দলের বিধায়ক বলে আমার এলাকায় ওরা পরিকল্পিতভাবে কোনও উন্নয়ন করবে। অথচ অন্যান্য রাস্তার কাজ হয়েছে, শুধু মাত্র বিজেপি বিধায়ক হওয়ার জন্যই আমার বাড়ির সামনে প্রায় ১০০ মিটার রাস্তা সংস্কারে তৃণমূল বোর্ডের নজর পড়েনি। তাই, সেখানে কোনও কাজ করা হয়নি। যার জেরে ওই রাস্তায় খানাখন্দে ভরে গিয়েছে। আমি ও আমার এলাকার লোকজনকে কাদা মেখে যাতায়াত করতে হয়। রাজনৈতিক কারণে দ্বিচারিতা করছে তৃণমূল পরিচালিত পুরসভা। এই ওয়ার্ডে এবারে জয়ী হয় বিজেপি। সেক্ষেত্রেও বিজেপির কাউন্সিলারকে কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ।

    কী বললেন পুরসভার চেয়ারম্যান?

    যদিও বিজেপির (BJP) এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আরামবাগ পুরসভার চেয়ারম্যান সমীর ভাণ্ডারি। তিনি বলেন, সব ওয়ার্ডে রাস্তার কাজ হয়েছে। তবে, ওখানেও কাজ করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হয়েছে পুরসভাকে। তাই রাস্তা করা সম্ভব হয়নি। যদি এবিষয়ে বিধায়ক পুরসভাকে আবেদন করেন তাহলে ফের বিষয়টি দেখা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপি করার অপরাধে বাড়ি ভাঙচুর, দোকানে আগুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: বিজেপি করার অপরাধে বাড়ি ভাঙচুর, দোকানে আগুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) কর্মীর বাড়িতে হামলার চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে মেদিনীপুর শহরের কালগাং এলাকায়। অভিযোগ, বিজেপি করার অপরাধে এদিন সকালে উত্তম পণ্ডিত নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে হামলা চালায় এলাকার জনা কয়েক তৃণমূল কর্মী। এরপর উত্তম পণ্ডিতের মাংসের দোকান ভাঙচুর চালিয়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। আর দল বেঁধে হামলা করার প্রতিবাদ করতে গেলে উত্তম পণ্ডিতের বাবা কাজল পণ্ডিতকে বেধড়ক মারধর করা হয়। পরে, হামলাকারীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। গুরুতর জখম  অবস্থায় কাজলবাবুকে উদ্ধার করে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) কর্মী?

    বিজেপি (BJP) কর্মী উত্তম পণ্ডিত বলেন, ‘বিজেপি করি এটাই আমার অপরাধ। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় প্রচুর হুমকি দিয়েছে ওরা। হুমকি উপেক্ষা করেই দলের হয়ে কাজ করেছি। এর আগেও একাধিক সময় আমার বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। এবার ভোট পর্ব মিটে যাওয়ার পর  এবারও আমাকে শিক্ষা দিতেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। ঘটনার সময় আমি বাড়িতে ছিলাম না। আমাকে না পেয়ে আমার বাবাকে বেধড়ক পেটায়। ওরা এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতেই এসব করছে। বিষয়টি থানায় জানানো হয়েছে।’ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় গুড়গুড়িপাল থানার পুলিশ। ঘটনার পর থেকেই এলাকা ছাড়া অভিযুক্তরা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের মেদিনীপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে রাজনৈতিক যোগ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার জন্য পুলিশের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। কারণ, এরকমভাবে হামলা চালানো তৃণমূলের কালচার নয়। তবুও, এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রং না দেখে দোষী ব্যক্তিদের গ্রেফতার করতেও পুলিশকে জানানো হয়েছে। আমরা কোনওভাবে এই ধরনের ঘটনাকে সমর্থন করি না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলালেই দেখে নেওয়ার হুমকি তৃণমূল যুব নেতার

    TMC: বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলালেই দেখে নেওয়ার হুমকি তৃণমূল যুব নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই বিজেপি সহ বিরোধীদের উদ্দেশে হুমকি দেওয়া শুরু হয়েছিল। ভোট পর্ব শেষ হওয়ার পরও চলছে হুমকি। তৃণমূলের হুগলি জেলার পান্ডুয়া ব্লক সভাপতি সিপিএম নেতাদের নাম করে সরাসরি হুমকি দিয়েছিলেন। এরপর শহিদ দিবসের দিন মঞ্চ থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও করার ডাক দিয়েছিলেন। এরপর বিরোধী দলের জয়ী প্রাথীদের নিজের দলে নিয়ে আসার জন্য একাধিক জেলায় শাসক দলের নেতারা হুমকি দিয়ে চলেছেন।  এবার খোদ মুর্শিদাবাদ জেলায় বড়ঞা ব্লকের পাঁচথুপি এলাকায় বাবাই চৌধুরী নামে যুব নেতা  সোশ্যাল মিডিয়াতে বিরোধীদের হুমকি দিয়েছিলেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    তৃণমূলের (TMC) যুব নেতা কী হুমকি দিয়েছেন?

    তৃণমূলের (TMC) ওই যুব নেতা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন,’ তৃণমূল কংগ্রেসে  থেকে যারা পাঁচথুপি অঞ্চলে ভোটের সময় বা এখনও পর্যন্ত বিরোধীদের হাত মিলাচ্ছেন, সাবধান হয়ে যান। নাহলে আপনাদের বাপের দিন নাই আপনাদের কেউ বাঁচাবে। দলটার নাম তৃণমূল কংগ্রেস।’ সোশ্যাল মিডিয়াতে এইরকম হুমকি পোস্ট করার পর ওই তৃণমূল নেতা কোনও কথা বলতে চাননি।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    তৃণমূল (TMC) নেতা মাহে আলম বলেন, বাবাই চৌধুরী বাচ্চা ছেলে। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিষয়টি দেখেছি। ওর সঙ্গে কথা হয়েছে। আসলে আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দলে থেকে দলের বিরুদ্ধে  যারা কাজ করছে তাদের বার্তা দিয়েছেন, ঠিক একইভাবে সেই বার্তার মাধ্যমে হয় তো গ্রামগঞ্জের ওই ছেলে আবেগবশত এসব বলে দিয়েছেন। এটা নিয়ে অন্য কিছু বিষয় নেই।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এ বিষয়ে বিজেপি নেতা লাল্টু দাস বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যেভাবে হওয়া দরকার সেভাবে হয়নি। এখন চমকাবে,ধমকাবে,ভয় দেখাবে এটাই হচ্ছে তৃণমূল (TMC)। এখন ওদের শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভয় দেখানো, প্রশাসনের কাছে বলব এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: ডিপিএল ময়দানে সভা বাতিলে ব্যাপক বিক্ষোভ বিজেপির, তীব্র উত্তেজনা

    Durgapur: ডিপিএল ময়দানে সভা বাতিলে ব্যাপক বিক্ষোভ বিজেপির, তীব্র উত্তেজনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুর (Durgapur) নগর নিগম নির্বাচনকে দ্রুত করানোর দাবি সহ বিভিন্ন ইস্যুতে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপির পক্ষ থেকে জনসভার আয়োজন করা হয়েছে আগামী ৩ আগস্ট দুর্গাপুরের গ্যামন ব্রিজ সংলগ্ন ময়দানে। যে সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। কিন্তু বিজেপির অভিযোগ ওই ময়দান ডিপিএল কর্তৃপক্ষের অধীনে, ফলে ডিপিএল কর্তৃপক্ষকে বহু আগে থেকে আবেদন করেও, শেষ মুহূর্তে সভা করার অনুমতি দেয়নি কর্তৃপক্ষ। আর সভার অনুমতি না মেলায় এর বিরুদ্ধেই অভিযোগ তুলে প্রতিবাদে নেমেছেন বিজেপি।

    বিজেপির বক্তব্য

    দুর্গাপুর (Durgapur) পশ্চিম কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘোড়ুই অভিযোগ করে বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলিকে ওই ময়দানে সভা করার অনুমতি দিলেও রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপিকে অনুমতি দিতে টালবাহানা করছে কর্তৃপক্ষ। এমনকি পুলিশের অনুমতি মিলছে না। তাঁর আরও দাবি, শুভেন্দু অধিকারীর সভা ওই ময়দানে অনুষ্ঠিত হলে জনপ্লাবনে পরিণত হবে। আর রাজ্যের প্রধান বিরোধীদলের প্রতি মানুষের এই সমর্থনকে মেনে নিতে পারছে না শাসক দল তৃণমূল। তাই অজ্ঞাত কারণে ডিপিএল কর্তৃপক্ষ সভা করতে অনুমতি দিচ্ছেন না। বুধবার সকালে ময়দান পরিদর্শনের পাশাপাশি ডিপিএলের প্রশাসক ভবনে সাক্ষাৎ করতে যান বিজেপির এক প্রতিনিধি দল। কেন তাঁদের অনুমতি দেয়া হচ্ছে না, সেই বিষয়ে কথা বলতে যান বিজেপি। কিন্তু কর্তৃপক্ষ বিজেপি প্রতিনিধিদের সঙ্গে কোনও কথা বলেননি এই দিন। ক্ষুব্ধ বিজেপি বিধায়ক আরও দাবি করে বলেন, ডিপিএল অনুমতি দিক বা না দিক নির্দিষ্ট দিনেই নির্দিষ্ট সময় মেনে ওই ময়দানেই সভা হবে।

    ডিপিএল (Durgapur) এর বক্তব্য

    ডিপিএল কর্তৃপক্ষের এক আধিকারিক বলেন যে আমরা মূলত মেলা, পূজার জন্যই অনুমতি দিয়ে থাকি ওই ময়দানের জন্য। কোনও রকম রাজনৈতিক সভাসমিতির জন্য অনুমতি দেওয়া হয় না। সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন আগেও রাজনৈতিক সভা হয়েছে, এখন তাহলে কীসের সমস্যা! উত্তরে আধিকারিক বলেন, আমি আমার সময়ে যা নিয়ম দেখেছি তার সাপেক্ষেই ডিপিএল এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর বেশী কিছু বলতে পারব না।    

          

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের জের! বরখাস্ত করা হল হুগলি গার্লস স্কুলের ৯ জন রাঁধুনিকে

    TMC: তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের জের! বরখাস্ত করা হল হুগলি গার্লস স্কুলের ৯ জন রাঁধুনিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ জন রাঁধুনিকে কাজ থেকে বরখাস্ত করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল (TMC) পরিচালিত স্কুল পরিচালন কমিটির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলি গার্লস হাইস্কুলে। মূলত এই রাঁধুনিরা তৃণমূল কাউন্সিলার ঝন্টু বিশ্বাসের অনুগামী ছিলেন। তাঁকে পরিচালন কমিটি থেকে সরিয়ে অন্যজনকে ওই পদে বসানো হয়েছে। এরপরই ওই ৯ জন রাঁধুনিকে ছাঁটাই করে দেওয়া হয়। এই ঘটনার প্রতিবাদে স্কুলে তাঁরা বিক্ষোভও দেখান। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    কী কারণ দেখিয়ে ৯ জনকে সরিয়ে দেওয়া হল?

    গত ৯ মার্চ ডিএ বৃদ্ধির দাবিতে এক দিনের ধর্মঘটে সামিল হয়েছিলেন সরকারি কর্মচারীরা। সেই ধর্মঘটকে সামনে রেখে সেদিন অনেকের মতোই স্কুলে আসেননি ৯ জন রাঁধুনিও। কিন্তু সঠিক কারণ দর্শাতে না পারায় তাঁদের ছাঁটাই করে দিল স্কুল পরিচালন কমিটি। মঙ্গলবার ওই স্কুলের মিড ডে মিলের ৯ জন রাঁধুনি কাজে এলে তাঁদেরকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়। বলা হয় তাঁদের আর কাজ করার প্রয়োজন নেই। কারণ তাঁরা ওইদিন ধর্মঘটে যোগ দিয়ে স্কুলে আসেননি। স্কুলের বাচ্চারা সেদিন খেতে পায়নি। বাইরে থেকে খাবার কিনে এনে পড়ুয়াদের খেতে দিতে হয়েছে। প্রথমে তাঁদের শো-কজ করা হয়েছিল। তাঁরা জবাবও দিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু স্কুল কমিটি তাতে সন্তুষ্ট হয়নি। এরপরই ওই ৯ কর্মীকে ছাঁটাই-এর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এদিন স্কুলে এসে কাজ চলে গেছে শুনেই কেঁদে ফেলেন তাঁরা। স্কুল গেট আটকে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা।

    কী বললেন বরখাস্ত হওয়া রাঁধুনিরা?

    বরখাস্ত হওয়া রাঁধুনিদের বক্তব্য, ৯ মার্চ প্রধান শিক্ষিকা সহ অনেক শিক্ষিকাই স্কুলে অনুপস্থিত ছিলেন। কিন্তু, তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমরা স্থানীয় কাউন্সিলার তৃণমূলের (TMC)  ঝন্টু বিশ্বাসের ঘনিষ্ঠ বলে আমাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, আসলে হুগলি গার্লস স্কুলের পরিচালন কমিটির মাথায় ছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলর ঝন্টু বিশ্বাস। কিন্তু, স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদারের সঙ্গে মনোমালিন্য চলায় ঝন্টুকে ছেঁটে সঞ্জনা সরকার নামে একজনকে পরিচালন কমিটির মাথায় বসানো হয়। এরপরই কোপ গিয়ে পড়ে ঝন্টুর পছন্দের লোকজনদের ওপর।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলার?

    এবিষয়ে তৃণমূল কাউন্সিলার ঝন্টু বিশ্বাস বলেন, এটা খুব দুঃখের বিষয়। বাম আমল থেকে ওই কর্মীরা মিড ডে মিলের কাজ করছেন। অত্যন্ত গরিব তাঁরা। এদের মধ্যে ২ জন বাদে বাকিরা বিধৰা। এইভাবে পেটের ভাত মারা ঠিক নয়। দিদি ক্ষমতায় আসার পর বলেছিলেন বদলা নয়, বদল চাই। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা যে এখন উল্টোটা হচ্ছে।

    কী বললেন পরিচালন কমিটির সভাপতি?

    স্কুল পরিচালন কমিটির সভাপতি সঞ্জনা সরকার বলেন, ধর্মধটের দিন রাঁধুনিরা না আসায় বাচ্চারা খেতে পায়নি। বাইরে থেকে খাবার কিনে খেতে হয়েছিল। এটা ঠিক নয়। তাই, পরিচালন কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই ব্যাপারে বিজেপি নেতা সুরেশ সাউ বলেন, এটা মূলত তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। যার শিকার হলেন ওই গরিব মহিলারা। তৃণমূল দল কেমন তা ওই রাঁধুনিরা হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: ধূপগুড়িতে তৃণমূলের বিজয় উৎসবে অশ্লীল নাচ, বিতর্ক

    TMC: ধূপগুড়িতে তৃণমূলের বিজয় উৎসবে অশ্লীল নাচ, বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের (TMC) বিজয় উৎসব ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে। বিজয় উৎসবে শালীনতার মাত্রা ছাড়ানোর অভিযোগ। আক্রমণ বিরোধীদের। পঞ্চায়েত নির্বাচনে জয়ের পর বিভিন্ন জায়গায় বিজয় উল্লাস পালন করছেন বিভিন্ন দলের কর্মী-সমর্থকরা। তবে একটা ভিন্ন দৃশ্য দেখা গেল তৃণমূলের বিজয় উল্লাসে। অভিযোগ, ডিজের তালে নাচতে দেখা গিয়েছে বৃহন্নলাদের। এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ধূপগুড়ি ব্লকের বারঘড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়।

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে কী রয়েছে ?

    ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, “খেলা হবে”, এই গানে কোমর দোলাচ্ছেন তৃণমূল (TMC) কংগ্রেসের দলীয় কর্মীরা। কিন্তু, বৃহন্নলাদের সঙ্গে তৃণণূল কর্মীরা কোমর দোলাচ্ছেন। সেই সঙ্গে চলছে নানান অঙ্গভঙ্গি। আর তৃণমূল নেতা-কর্মীদের এই ধরনের অশ্লীল নাচ নিয়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে রাজনৈতিক মহলে। পাশাপাশি পঞ্চায়েত নির্বাচনের বৈতরণী পার হতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যে সমস্ত প্রকল্প অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করেছে, সেই সমস্ত প্রকল্পের নাম লেখা পোস্টার শরীরে জড়িয়ে চলছে উদ্দাম নাচ।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলার সাধারণ সম্পাদক কমলেশ সিংহ রায় বলেন, তৃণমূল (TMC) অপসংস্কৃতির ধারক ও বাহক। এদের কাছ থেকে এর চাইতে বেশি কিছু আশা করা যায় না। তাছাড়া তৃণমূলের এই অপসংস্কৃতি আজকে নতুন নয়। এর আগেও বহুবার তারা এই ধরনের অপসংস্কৃতির নজির রেখেছে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের (TMC) জলপাইগুড়ি জেলার সম্পাদক রাজেশ সিং বলেন, কারা এটা করল, কেন এটা করল, এই বিষয়ে তাঁরা দলীয় ভাবে তদন্ত করবেন। আর এই ধরনের বিষয় তৃণমূল অনুমোদন করে না। দলীয় তদন্তে অভিযোগ প্রমাণ হলে দলীয়ভাবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্যদিকে, ধূপগুড়ির আরেক তৃণমূল নেতা দীনেশ মজুমদার বলেন, ভুল খবর ছড়ানো হচ্ছে। তারা স্থানীয় বাসিন্দা, তাদেরই আত্মীয়-স্বজন ভোটে জয়ী হয়েছে। তাই আনন্দে তারা নাচানাচি করেছে। এলাকার বেশ কয়েকজন ব্যক্তি মহিলা সেজে নাচানাচি করেন বলেও দাবি তৃণমূল নেতৃত্বের। তবুও তাঁরা দলীয় ভাবে বিষয়টির তদন্ত করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share