Tag: bjp

bjp

  • Siliguri: ভোটার তালিকায় কারচুপি রুখতে শিলিগুড়িতে বৈঠক বিজেপির, কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হল?

    Siliguri: ভোটার তালিকায় কারচুপি রুখতে শিলিগুড়িতে বৈঠক বিজেপির, কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্য লোকসভা নির্বাচন। তার আগেই রাজ্যের শাসকদল ভোটার তালিকায় যাতে কারচুপি করতে না পারে তারজন্য নজরদারি চালাবে বিজেপি। এজন্য বিশেষ অভিযানে নামার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ভোটার চেতনা মহাঅভিযান।’ রবিবার বিজেপির শিলিগুড়ি (Siliguri) সাংগঠনিক জেলা কার্যালয়ে উত্তরবঙ্গে বিজেপির ৯টি সাংগঠনিক জেলাকে নিয়ে এই বিষয়ে বৈঠক হয়। এই বৈঠক উপস্থিত ছিলেন সাংসদ তথা দলের পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজকুমার চাহার, বিধায়ক দীপক বর্মন, বিজেপির রাজ্য সহ-সভাপতি সঞ্জয় সিংহ, উত্তরবঙ্গের সব বিজেপি বিধায়ক এবং উত্তরবঙ্গের জেলা সভাপতিরা।

    ‘ভোটার চেতনা মহাঅভিযানে’ কী কী করা হবে? (Siliguri)

    বিজেপির রাজ্য সহ-সভাপতি সঞ্জয় সিং বলেন, আমরা মানুষের মধ্যে ভোটার তালিকায় নাম তোলার ব্যাপারে সচেতনতা প্রচার করব। এমন অনেক ভোটার রয়েছেন তাদের ভোটার কার্ড থাকলেও ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ গিয়েছে। আবার অনেকে মারা গিয়েছেন, তাদের ভোটার তালিকায় নাম থেকে গিয়েছে। এই সংযোজন ও সংশোধন করার পাশাপাশি খুঁজে বের করা হবে বয়স হওয়া সত্বেও কারা এখনও ভোটার তালিকায় নাম তোলেননি। কেননা প্রত্যন্ত অঞ্চলে এমন ঘটনা দেখা যায় যে, বহু মানুষ নানান ঝামেলার কারণে ভোটার তালিকায় নাম তুলতে চান না। অনেকে জানে না কোথায় কীভাবে ভোটার তালিকায় নাম তুলতে হয়। আমরা এই দিকটিতে ভোটারদের মধ্যে সচেতনতা আনার জন্য এই ‘ভোটার চেতনা মহাঅভিযান’ কর্মসূচি নিয়েছি। আগামী ২৫ ও ২৬ অগাস্ট উত্তরবঙ্গে আমাদের ৯টি সাংগঠনিক জেলায় বুথ স্তর পর্যন্ত এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে অভিযান চলবে। এদিন শিলিগুড়িতে (Siliguri) সাংগঠনিক বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    ভোটার তালিকায় কারচুপি প্রসঙ্গে কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির রাজ্য সহ-সভাপতি  সঞ্জয় সিং বলেন, সরকারিভাবে যারা ভোটার তালিকা সংশোধন ও সংযোজনের কাজ করেন তাঁরা অনেক জায়গাতেই যান না। ঠিক মতো বাড়ি বাড়ি পৌঁছন না। এতে ভোটার তালিকার বাইরে থেকে যান অনেকে। আবার মারা গিয়েও অনেকের নাম ভোটার তালিকায় জ্বলজ্বল করে। বিজেপির শিলিগুড়ি (Siliguri) সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অরূপ মণ্ডল বলেন, ভোটার তালিকায় রাজ্যের শাসক দল প্রভাব খাটিয়ে কারচুপি করে থাকে। দেখা গিয়েছে সরকারিভাবে যারা ভোটার তালিকার কাজ করেন তাদের বেশিরভাগই রাজ্যের  শাসক দলের বিভিন্ন সংগঠনের নেতা বা সদস্য। তাই আমরা এব্যাপারে মানুষকে সচেতন ও সতর্ক করে তুলতে এই অভিযান চালিয়ে যাব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: বরানগরে বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Barrackpore: বরানগরে বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। শনিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বারাকপুর (Barrackpore) মহকুমার বরানগরের কুটিঘাট এলাকায়। আক্রান্ত বিজেপি কর্মীর নাম শ্যামল দাস। তিনি কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কেন হামলা?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শ্যামলবাবু পেশায় গাড়ির চালক। শনিবার নিজের কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরে পাড়াতেই বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করছিলেন। সে সময়ই বেশ কয়েকজন তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী তাকে উদ্দেশ্য করে গালিগালাজ করে। তিনি প্রতিবাদ করতেই শ্যামলবাবুকে বেধড়ক পেটানো হয় বলে অভিযোগ। তৃণমূলের কাউন্সিলারের স্বামী ও তাঁর দলবল এই হামলা চালায় বলে অভিযোগ। গুরুতর আহত অবস্থায় রাতেই তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বরানগর রাজ্য সাধারণ হাসপাতালে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে কামারহাটি কলেজ সাগর দত্ত হাসপাতালে ভক্তি করা হয়। সেখানেই আক্রান্ত বিজেপি কর্মীর সঙ্গে দেখা করতে আসেন বিজেপি কলকাতা উত্তর শহরতলি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অরিজিৎ বক্সি। তারপরেই ওই বিজেপি কর্মীর অবস্থার আরও অবনতি হলে তাঁকে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। এই ঘটনায় বারাকপুর (Barrackpore) সাংগঠনিক জেলাজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। জখম বিজেপি কর্মীর পরিবারের লোকজনের অভিযোগ, ঘটনার তদন্তের আবেদন জানিয়ে বরানগর থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে তাদের থানা চত্বরেই ঢুকতে দেয়নি পুলিশ কর্মীরা।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির কলকাতা উত্তর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অরিজিৎ বক্সি বলেন, শ্যামল দাস দীর্ঘদিন এলাকার অসামাজিক কাজকর্মের বাধা দিয়ে এসেছে। সে কারণে তার উপর এর আগেও তাঁকে হামলা চালানো হয়েছিল। আবারও হামলা হল। অসামাজিক কাজের পিছনে সক্রিয় মদত রয়েছে পুলিশের।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল কাউন্সিলার নিবেদিতা বসাক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এলাকার যুব সমাজকে বিনে পয়সায় বিভিন্নরকম নেশায় আসক্ত করার কাজ করছিলেন এই বিজেপি কর্মী। শনিবার রাতে এমনই ঘটনার খবর পান স্থানীয় কিছু যুবক। তারই প্রতিবাদ করতে গেলে প্রতিবাদকারীদের উপর চড়াও হন শ্যামল দাস। এমনকী এক প্রতিবাদকারীর উপর তিনি হামলা চালান। তবে, ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: এলাকায় দাদাগিরি! শিলিগুড়িতে আতঙ্কিত ব্যবসায়ীদের পাশে বিজেপি বিধায়ক

    Siliguri: এলাকায় দাদাগিরি! শিলিগুড়িতে আতঙ্কিত ব্যবসায়ীদের পাশে বিজেপি বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাথায় স্থানীয় এক তৃণমূল নেতার হাত রয়েছে। আর সেই সাহসেই প্রকাশ্যে এক ব্যক্তির  দাদাগিরি চালাচ্ছে এলাকায়। আর তার দাদাগিরি অত্যাচারে অতিষ্ঠ শিলিগুড়ির (Siliguri) শক্তিগড় এলাকার ব্যবসায়ীরা। এলাকার তৃণমূল কাউন্সিলার, পুলিশ এবং শিলিগুড়ির মেয়র সবাইকে জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি। চরম আতঙ্কে রয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

    ঠিক কী অভিযোগ? 

    শিলিগুড়ি (Siliguri) পুরসভায় তৃণমূলের বোর্ড ক্ষমতায় রয়েছে। এই পুরসভারই এক তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত গোবিন্দ দাস নামে এক ব্যক্তি। তার বিরুদ্ধে মূলত অভিযোগ, শক্তিগড় এলাকায় টাকা না দিয়ে দোকান থেকে জিনিসপত্র সে তুলে নিয়ে যায়। রাতে বাড়ি ফেরার সময় মহিলা ব্যবসায়ীর পিছু নিয়ে অশ্লীল গালাগালাজ এবং প্রাণনাশেরও হুমকি দেয়। পুলিশে অভিযোগ জানিয়েও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রশাসনের এই নীরবতায় অভিযোগ উঠেছে ওই ব্যক্তির পিছনে তৃণমূলের স্থানীয় নেতৃত্বের প্রশ্রয় রয়েছে। গোবিন্দ দাস নামে ওই ব্যক্তি দিনের পর দিন এই কাণ্ড ঘটিয়ে চলায় ব্যবসায়ীরা এখন দোকান খুলতে ভয় পাচ্ছেন।

    কী বলছেন ব্যবসায়ীরা? (Siliguri) 

    সোমা সেনগুপ্ত নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, রাতে আতঙ্কে থাকি। ওই ব্যক্তি বহুদিন ধরেই এমন ঝামেলা করছে। গত বুধবার রাতে দোকান বন্ধ করে ফেরার সময় একই ঘটনা ঘটায়। বৃহস্পতিবার এনজেপি থানায় অভিযোগ দায়ের করি গোবিন্দ দাস নামে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। শনিবার মেয়রকে জানালে তিনি আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু,  কোনও ব্যবস্থা হয়নি। উল্টে শনিবার রাতেই আমার বাড়িতে এসে হুমকি দিয়ে গিয়েছে সে। শিলিগুড়ির (Siliguri) শক্তিগড় পিডব্লুইডি মোড় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক পার্থ ঘোষ বলেন, অনেকদিন ধরেই এই ঘটনা ঘটছে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে থানায় জানানোর পরও পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না।

    আতঙ্কিত ব্যবসায়ীদের পাশে বিজেপি

    রবিবার ওই এলাকার ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়ান বিজেপির স্থানীয় বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়। এদিন দুপুরে তিনি ওই এলাকায় গিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন। সোমা সেনগুপ্তের কাছ থেকে সম্পূর্ণ ঘটনা শুনে শিখা দেবী বলেন, গোটা রাজ্যে এই গুন্ডারাজ চলছে। শাসকদলের মদত রয়েছে বলেই পুলিশও ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। একজন মহিলা ব্যবসায়ী দোকান করে রাতে বাড়ি ফিরতে পারছেন না। রাস্তায় পিছু করে অশ্লীল গালাগালি প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু,তৃণমূলের মদতে এই গুন্ডাগিরি চালতে দেব না।

    তৃণমূলের মেয়র ও কাউন্সিলার কী বললেন?

    তৃণমূল কাউন্সিলার মৌসুমী মণ্ডল  বলেন, গোটা বিষয়টি শোনার পর আমি পুলিশে জানিয়েছি। পুলিশ কেন ব্যবস্থা নেয়নি খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। বিষয়টি নিয়ে আমরাও চিন্তিত। শনিবার টক টু মেয়র ফোন ইন লাইভ অনুষ্ঠানে মেয়র সোমাদেবীর অভিযোগ শুনে তাঁকে বলেছিলেন, এই ধরনের ঘটনা কখনই কাম্য নয়। পুলিশকে বলব যাতে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • jalpaiguri: দলীয় নেতার দেহ নিয়ে শ্মশানে এসে চক্ষু চড়কগাছ বিজেপি সাংসদ-বিধায়কদের, কেন জানেন?

    jalpaiguri: দলীয় নেতার দেহ নিয়ে শ্মশানে এসে চক্ষু চড়কগাছ বিজেপি সাংসদ-বিধায়কদের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় নেতার দেহ সৎকার করতে শ্মশানে এসে চক্ষু চড়কগাছ বিজেপি সাংসদ, বিধায়কদের। ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ধূপগুড়ি পুরসভার শ্মশানে। লাইন দেখে মনে হয়েছে যেন দোকানের বাইরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন অথবা রেশন দোকানে লাইনে রয়েছেন। তারপর আবার ঘুটঘুটে অন্ধকার। কিন্তু কে বলবে এটা শ্মশান? আর এই শ্মশানেই প্রয়াত বিজেপি নেতা সুভাষ চন্দ্র দাসের মৃতদেহ দাহ করতে এসে চরম বিড়ম্বনায় পড়েন বিজেপি সাংসদ-বিধায়করা।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Jalpaiguri)

    বেশ কয়েক বছর ধরেই অসুস্থতায় ভুগছিলেন বিজেপি নেতা সুভাষচন্দ্র দাস। শনিবার মৃত্যু হয় তাঁর। শেষ শ্ৰদ্ধা জানাতে রাতে শ্মশানে উপস্থিত হন জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলার বিজেপি সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায়, ফালাকাটার বিজেপি বিধায়ক দীপক বৰ্মণ সহ জেলার এবং স্থানীয় নেতৃত্ব। এরপরই হয়রানির অভিযোগ করেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, গ্রাম থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে মৃতদেহ সৎকার করতে নিয়ে এসে চরম হয়রানির এবং তিক্ত অভিজ্ঞতার স্বীকার হলেন মৃতের পরিবার এবং বিজেপি নেতারা। তাঁদের বক্তব্য, ঘুটঘুটে অন্ধকার শ্মশানের চারপাশ। নেই আলো। তারপর শ্মশানে আবার লম্বা লাইন। ভিতরে গিয়ে জানতে পারি, নষ্ট হয়ে গিয়েছে বৈদ্যুতিক চুল্লির তার। বন্ধ রয়েছে বৈদ্যুতিক চুল্লি। তাই, জ্বালানি কাঠ দিয়েই সৎকার করতে হবে দেহ। যা শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন মৃতের পরিবার সহ বিজেপি নেতারা।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

     জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) বিজেপি সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায় বলেন, মৃতের পরিবারের সদস্যরা ভেবেছিল বিদ্যুতিক চুল্লিতে শেষকৃত্য করবে। কিন্তু এখানে এসে তাদের হয়রানির শিকার হতে হল। চুল্লি নাকি খারাপ, যার কারণে মৃতদেহ এনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে জ্বালানি কাঠ জোগাড়ের জন্য। তৃণমূল পুরবোর্ডের শ্মশানের পরিষেবা উন্নত করার কোনও ইচ্ছে নেই।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলা সভাপতি মহুয়া গোপ বলেন, বিজেপি নেতারা জেনে শুনে গিয়েছেন? আসলে নির্বাচনের জন্য তাঁরা দেখানোর চেষ্টা করছেন তৃণমূল কাজ করে না। ওটা খারাপ হলে ঠিক করবেও তৃণমূল। মানুষের জন্য কাজও করবে তৃণমূল। তাই, এসব বলে কোনও লাভ নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সভা করার কথা আগেই পুলিশকে জানানো হয়েছিল। স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বের সভার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। অবশেষে পুলিশের অনুমতি না পাওয়ায় শনিবার সন্ধ্যায় নির্ধারিত সভা বাতিল করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) । এদিন খেজুরিতে সভা করতে গিয়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন বিরোধী দলনেতা। সভা করা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিরোধী দলনেতার বচসা বাধে। এরপর খেজুরিতেই সভা করার হুঙ্কার দিলেন শুভেন্দু। এ-বিষয়ে সোমবার আদালতের দ্বারস্থ হবেন বলেও জানিয়েছেন শুভেন্দু। শনিবার শুভেন্দু বলেন, ‘আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বেতন পায়। সোমবার আদালতে যাব। আগামী শনিবার আসব। আলিপুর বাজারেই আমি সভা করব।’

    কেন সভা?

    গত ১০ অগাস্ট খেজুরি গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন ছিল। খেজুরির ২৮টি আসনের মধ্যে ১৬টি আসন দখল করে বিজেপি ও ১২টি আসন পায় তৃণমূল। সেই বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে দুই দলের কর্মীদের বচসা হয়। পরে, হাতাহাতিতে পৌঁছায়। বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্বের দাবি, ওই দিনের ঘটনায় তৃণমূলের হামলায় বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর আহত ওই বিজেপি কর্মীদের নিয়ে শনিবার সভা করতে চেয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিন্তু, মেলেনি পুলিশি অনুমতি । পালটা পুলিশের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে গোটা এলাকায়। সভা অনুমতি না দেওয়ার প্রতিবাদেই বিরোধী দলনেতা এদিন শ্যামপুর মোড়ে আসেন। বিজেপি কর্মী- সমর্থকদের বার্তা দিয়ে তিনি বলেন, সোমবার আদালতের দ্বারস্থ হব।

    সভায় পুলিশি বাধা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?  (Suvendu Adhikari)

    এদিন বিজেপি নেতা গোপাল মাইতির বাড়িতে যান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) । অভিযোগ, পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠনের দিন তৃণমূলের হাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন আর তিনি। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। কিছুদিন আগে বাড়ি ফিরেছেন গোপাল । তাই গোপালের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু। এরপর খেজুরি বিদ্যাপীঠ এলাকায় একটি মিটিং হলে দলীয় জয়ী সদস্যদের নিয়ে তিনি সভা করেন। পুলিশ সভার অনুমতি না দেওয়া প্রসঙ্গে  শুভেন্দু বলেন, ‘আমাকে এরা ভয় পেয়েছে। তাই ১৪৪ ধারা জারি করেছে। আমি কথা দিয়ে যাচ্ছি, আগামী সোমবার হাইকোর্টে মামলা হবে। আদালতের অনুমতি নিয়েই আগামী শনিবার আলিপুর বাজারেই সভা করব। এই এলাকায় বিজেপি জিতেছে। তাই পুলিশের মদতে তৃণমূলের লোকেরা গণ্ডগোল করছে। আজকে আমাদের কর্মসূচি ছিল। তৃণমূলের কয়লা, বালি, গরু বিক্রির অনেক টাকা আছে। সেই টাকা দিয়ে আমাদের পঞ্চায়েত সমিতির দু’জনকে কিনেছে। দু’জনকে কেনার পরেও পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতি গঠনে আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ  আছি। আমাদের সাতজন সদস্য আছে, তিনজন প্রধান আছেন। এমপি, এমএলএ মিলিয়ে আমরা ১৩ জন আছি।’ এদিন শুভেন্দুর কনভয়ের সামনে দাঁড়িয়ে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা স্লোগান দেন। পালটা ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেন বিজেপি সমর্থকরা। তাতে কিছুক্ষণের জন্য পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। যদিও পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gram Panchayat Election: তৃণমূলকে হারিয়ে মথুরাপুরে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি, উচ্ছ্বাস

    Gram Panchayat Election: তৃণমূলকে হারিয়ে মথুরাপুরে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি, উচ্ছ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলকে হারিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মন্দিরবাজার বিধানসভার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েত (Gram Panchayat Election) বোর্ড গঠন করল বিজেপি। বোর্ড গঠনের পরই বিজেপি কর্মী সমর্থকরা পঞ্চায়েত অফিসের সামনে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন।

    কত আসন নিয়ে বোর্ড গড়ল বিজেপি? (Gram Panchayat Election)

    মন্দিরবাজার বিধানসভার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়তে (Gram Panchayat Election) মোট ১৯ টি আসন রয়েছে। যার মধ্যে বিজেপি দখল করেছে ১০ টি। তৃণমূল দখল করেছে ৫টি, আইএসএফ দখল করেছে ৩ টি এবং নির্দল দখল করেছে একটি আসন। তবে, নির্দল প্রার্থী এদিন বিজেপিতে যোগদান করায় মোট বিজেপি সদস্য সংখ্যা হয়ে দাঁড়ায় ১১ জন। ফলে, তৃণমূলকে হারিয়ে এই পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করে বিজেপি। নতুন বোর্ডে রাহুল সর্দার নামে বিজেপির জয়ী সদস্যকে প্রধান এবং রুপা হালদার নামে অন্য একজন জয়ী সদস্যকে উপপ্রধান নির্বাচিত করা হয়। প্রসঙ্গত, ফল ঘোষণার পর থেকেই এই পঞ্চায়েত বিজেপি বোর্ড গঠন করতে তা সকলের জানা ছিল। গত ১০ আগস্ট প্রশাসনের পক্ষ থেকে বোর্ড ঘোষণা করা হয়। নিয়ম মেনে ১০ তারিখ মন্দিরবাজার বিধানসভার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়তে বিজেপির পক্ষ থেকে বোর্ড গঠন করতে আসলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, পর্যাপ্ত পরিমাণে পুলিশ ফোর্স না থাকার কারণে বোর্ড গঠন করা সম্ভব নয়। এরপরই বিজেপি নেত্রী নেতৃত্বে পঞ্চায়েতের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছিলেন বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। এরপর এদিন পুলিশ প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বোর্ড গঠন শুরু হয়। মূলত কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে আজ পুলিশ প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পলের উপস্থিতিতে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল বলেন, আসলে এই পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) তৃণমূলের অন্যাচারের বিরুদ্ধে মানুষ রায় দিয়েছে। এই বোর্ড সাধারণ মানুষের বোর্ড। এই জয়, সাধারণ মানুষের জয়। এর আগে প্রশাসন বিজেপিকে বোর্ড গঠন করতে দেয়নি। এবার আদালতের নির্দেশে উপযুক্ত নিরাপত্তা দিয়ে বিজেপিকে বোর্ড গঠন করতে দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির পক্ষ থেকে বালুরঘাটে দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) জেলা বিজেপির কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হল শনিবারে। বিজেপির জেলা কার্যালয়ে কোর কমিটির বৈঠক এবং রেনুকা লজে জেলা কমিটির বৈঠক সম্পন্ন হল। বিজেপির জেলা কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির দুটি বৈঠকেই উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব। জেলা কমিটির বৈঠকে জেলা নেতৃত্ব ছাড়াও বিভিন্ন মণ্ডল সভাপতি উপস্থিত ছিলেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, দুটি বৈঠকেই সাংগঠনিক বিষয়ের পাশাপাশি আলোচনার মূল বিষয় ছিল, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রণকৌশল ঠিক করা। পাশাপাশি তোপ দেগেছেন মুখ্যমন্ত্রীকে।

    কী বললেন সুকান্ত (Dakshin Dinajpur)?

    আজ বালুঘাটের সাংসদ (Dakshin Dinajpur) তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানান, জেলার সাংগঠনিক বিষয়ে বৈঠক হয়েছে। লোকসভা নিয়ে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা এই প্রশ্নে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ইতিমধ্যেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে দলকে শক্তিশালী করতে যে কাজ করা দরকার বা পরিবর্তন করা দরকার, সে বিষয়ে এইদিনের বৈঠকে আলোচনা হয়।

    যাদবপুর র‍্যাগিংয়ের বিষয় নিয়ে কী বলেন?

    যাদবপুর হোস্টেলে সিনিয়রদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠে আসার তথ্য নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই যে তথাকথিত বামপন্থীদের নগ্ন চেহারা প্রকাশিত হয়েছে। বামেরা দিন দিন উলঙ্গ হয়ে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমরা বার বার বলছি, এদের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আস্কারা রয়েছে। ২০১১ সালে বামফ্রন্টকে সরানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত মাওবাদীদের হেল্প নিয়েছিলেন।

    র‍্যাগিং বন্ধের পদক্ষেপ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, র‍্যাগিং বন্ধ করার জন্য আমি আগেই বলেছি ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করলেই রাগিং বন্ধ হয়ে যাবে। ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করতে বলুন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। বৈঠকের পর বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) থেকে ধূপগুড়ি উপনির্বাচন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, উপনির্বাচনে সবাই ঝাঁপাবে। আমরাও ঝাঁপাচ্ছি এবং আমরা একশো শতাংশ জিতবো। আমরা ধূপগুড়ি উপনির্বাচন জিততে চলেছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: কলকাতার বুকে বুলডোজার চালিয়ে ভাঙা হল বিজেপি নেতার বাড়ি, অভিযুক্ত শাসক দল

    BJP: কলকাতার বুকে বুলডোজার চালিয়ে ভাঙা হল বিজেপি নেতার বাড়ি, অভিযুক্ত শাসক দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার বুকে বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হল বিজেপি (BJP) নেতার বাড়ির একাংশ। অভিযুক্ত শাসকদলের স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক এবং কাউন্সিলর। শুক্রবার কলকাতার বিজেপি নেতা সুনীল সিংয়ের বাড়ির একতলা ভেঙে দেয় পুরসভা। বর্তমানে সুনীল সিং বিজেপির কলকাতা জেলা কমিটির সদস্য। অতীতে শ্যামপুকুর বিধানসভার আহ্বায়কের দায়িত্বও সামলেছেন তিনি। সুনীল সিং সংবাদ মাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেন যে বিজেপি (BJP) করার অপরাধেই তাঁর বাড়ি ভেঙেছে তৃণমূল।

    সুনীল সিং-এর অনুপস্থিতিতেই ভাঙা হয় বাড়ি

    সূত্রের খবর, এদিন যখন বুলডোজার দিয়ে সুনীল সিংয়ের বাড়ির একাংশ ভাঙা হচ্ছিল তখন সে সময় এই বিজেপি (BJP) নেতা বাড়িতে ছিলেন না। সেখানে উপস্থিত ছিলেন তাঁর বৃদ্ধ বাবা, যিনি একজন ডায়ালিসিসের রোগী। আরও অভিযোগ, বাড়িতে বুলডোজার চালানোর আগে পর্যন্ত কোনও রকমের নোটিশ আসেনি, কিন্তু ঘটনাস্থলে পুলিশ এলেও তাদের সামনেই বুলডোজার চালানো হয় বলে অভিযোগ। সুনীল সিংয়ের বাড়ি ভাঙাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে বিডন স্ট্রিটের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে। শনিবারও রাজনৈতিক উত্তেজনার পরিবেশ রয়েছে সেখানে। বিজেপি নেতা সুনীল সিং জানিয়েছেন, এই ঘটনার জন্য তিনি আদালতের দ্বারস্থ হবেন। এদিন সুনীল সিং বলেন, ‘‘তৃণমূল সন্ত্রাসের রাজনীতি করতে চাইছে। আমি ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে সরব হয়েছিলাম, তাই পুরসভাকে দিয়ে আমার বাড়ির একতলার দোকান ঘর বুলডোজার দিয়ে ভেঙে দেওয়া হল।’’

    কী বলছে তৃণমূল?

    স্থানীয় তৃণমূল নেতা তথা ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তারকনাথ চট্টোপাধ্যায়, সুনীল সিংয়ের অভিযোগ অবশ্য উড়িয়ে দিয়েছেন। এবং তিনি বলেন যে ওটা ছিল বেআইনি নির্মাণ, এর সঙ্গে রাজনীতির (BJP) কোনও সম্পর্ক নেই।  কিন্তু তৃণমূলের এই যুক্তির সঙ্গে সহমত নন স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি, এই ধরনের আরও দোকান বাড়ি অজস্র রয়েছে। বিডন স্ট্রিট সমেত সারা কলকাতা জুড়ে, কিন্তু বেছে বেছে সুনীল সিংয়ের বাড়িকেই টার্গেট করা হলো। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার তত্ত্বকেও তুলছেন স্থানীয়রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Salboni: শালবনিতে বোর্ডে ক্ষমতা দখলের পরও পঞ্চায়েতে কেন তালা দিলেন বিজেপি কর্মীরা ?

    Salboni: শালবনিতে বোর্ডে ক্ষমতা দখলের পরও পঞ্চায়েতে কেন তালা দিলেন বিজেপি কর্মীরা ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রাম পঞ্চায়েতের গেটে পড়ল তালা। তালা ঝুলিয়ে দিলেন স্থানীয় বিজেপির কর্মী, সমর্থকরা। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনির লালগেড়িয়া এলাকায়। এই পঞ্চায়েত এবার বিজেপির দখলে এসেছে। প্রধান, উপপ্রধান নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। বুধবার তাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, তা দেওয়া হয়নি বলেই প্রতিবাদে পঞ্চায়েতের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর, এদিন না হলেও শীঘ্রই নবনির্বাচিত প্রধান, উপপ্রধানকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন বিজেপির জেলা সহ-সভাপতি অরূপ দাস। তিনি বলেন, তৃণমূল একটা নোংরা খেলায় নেমেছে। শালবনির লালগেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড বিজেপি দখল করেছে। কিন্তু, প্রধান, উপপ্রধান এবং আমাদের পঞ্চায়েত সদস্যদের তৃণমূল প্রশাসনের সাহায্যে আমাদেরকে হেনস্তা করছে। পুরানো বোর্ডের যে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারটা থাকে সেটা তৃণমূল বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত করা হয়নি। এইসব করার জন্য  আমাদের পঞ্চায়েত এবং অঞ্চলের যেসব নেতা কর্মীরা রয়েছেন তারা গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে তালা মেরে দিয়েছে। আমরা এসব মেনে নেব না। আমরা তৃণমূলের অসহযোগিতার বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলনে নামব। 

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন, এবারের লালগেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতে আমরা দুটো আসনে মাত্র দু ভোটে হেরে গিয়েছিলাম। আমরা মানুষের রায় মাথা পেতে মেনে নিয়েছি। আগামী ১৮ই অগাস্ট  নির্ধারণ করা হয়েছে ক্ষমতা হস্তান্তকরণের। কিন্তু, বিজেপি এমন একটি বিশৃংখল দল কোনও কর্মী কোনও নেতৃত্বের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ নেই। ফলে, যা হওয়ার তাই হয়েছে। পঞ্চায়েতে গিয়ে বলা হয়েছে যে আজকেই ক্ষমতা হস্তান্তর করে দিতে হবে। নাহলে পঞ্চায়েতের কাজ করতে দেব না। পঞ্চায়েতের সমস্ত কর্মীদেরকে বের করে দিয়ে তালা লাগিয়ে দিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বড় চমক বিজেপির! ভোট ঘোষণার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

    BJP: বড় চমক বিজেপির! ভোট ঘোষণার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট। তার আগে চলতি বছরে রয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। এগুলি হল, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা, মিজোরাম। চলতি বছরের শেষের দিকে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে এই রাজ্যগুলিতে। এখনও পর্যন্ত ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেনি জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে ফেলল বিজেপি (BJP)। যা এককথায় বড় চমক। এমন ঘটনা কোনও রাজ্যেই এর আগে দেখা যায়নি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারনা, এভাবেই বিরোধীদের টেক্কা দিতে চাইলো গেরুয়া শিবির (BJP)। প্রচারে এগিয়ে থাকতেই এমন সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রসঙ্গত, পাঁচ রাজ্যের মধ্যে বিজেপি (BJP) ক্ষমতায় রয়েছে মধ্যেপ্রদেশে। মিজোরামে তারা জোটে ক্ষমতায় রয়েছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের ধারনা, ২০২৪ সালে বিজেপির পক্ষেই পাল্লা ভারী। তার আগে চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়েও এগিয়ে রয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: ‘‘২২ অগাস্ট স্বপ্নদীপের দিন, বিধানসভায় যেন প্রস্তুত থাকে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    প্রার্থী ঘোষণা মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে  

    ছত্তিশগড় রাজ্যে বিধানসভার আসন রয়েছে ৯০টি এবং মধ্যপ্রদেশে বিধানসভার আসন রয়েছে ২৩০টি।

    যার মধ্যে বিজেপি (BJP) ছত্তিশগড়ে ২১টি আসনে এবং মধ্যপ্রদেশের ৩৯টি আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল এদিন।

    প্রসঙ্গত, গতকালই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি একটি বৈঠক করে। যেখানে চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে রূপরেখা তৈরি হয়। ঘটনাক্রমে তার পরের দিনই বিজেপির (BJP) পক্ষ থেকে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share