Tag: bjp

bjp

  • Rahul Gandhi: মুখে বাজার-বিরোধী বক্তব্য, রাহুল নিজে ৬.৭ কোটি টাকার শেয়ারের মালিক! ফাঁস করল বিজেপি

    Rahul Gandhi: মুখে বাজার-বিরোধী বক্তব্য, রাহুল নিজে ৬.৭ কোটি টাকার শেয়ারের মালিক! ফাঁস করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের শেয়ার বাজার সম্পর্কে ভিত্তিহীন ভয় ছড়াচ্ছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এমনই অভিযোগ বিজেপির তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের প্রধান অমিত মালব্যের।  মালব্যর দাবি দেশের শেয়ার মার্কেট নিয়ে রাহুলের বক্তব্যগুলি রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য তৈরি করা হয়েছে। যাতে সাধারণ ভারতীয়রা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আর্থিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে না পারে।

    অযথা আতঙ্ক সৃষ্টির প্রয়াস

    সম্প্রতি, রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ভারতীয় শেয়ার বাজারের সততা এবং স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। মালব্য জানান, রাহুলের মন্তব্যগুলিকে অসত্য এবং অযথা আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী শেয়ার বাজার নিয়ে ভয় ছড়াচ্ছেন কারণ তিনি এবং তাঁর দলের সদস্যরা ভয় পেয়ে গিয়েছেন যে ভারতীয়রা বৈধভাবে অর্থ উপার্জন করছে এবং দারিদ্র্য থেকে উত্তরণের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।”

    মধ্যবিত্ত ভারতীয়কে প্রভাবিত করার চেষ্টা

    মালব্যের অভিযোগ, গান্ধীর (Rahul Gandhi) এমন বক্তব্য ভারতের মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে প্রাভাবিত করার জন্য। সাধারণ মানুষের বাজারে বিনিয়োগের প্রতি যে আস্থা তৈরি হয়েছে, তা ভেঙে দেওয়ার জন্য। ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করছেন রাহুল। তিনি ভারতের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রতি সমর্থন জানিয়ে, সিএলএসএ এবং মোতিলাল ওসওয়ালের মতো স্বীকৃত ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক ভবিষ্যদ্বাণীর উল্লেখ করেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলি দীর্ঘমেয়াদি ভারতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী, যা মোদি সরকারের সংস্কারের ফলে অর্জিত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘সন্ত্রাসবাদের কারণে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে’’, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    রাহুল গান্ধীর নিজের পোর্টফোলিও

    মালব্য এক্ষেত্রে রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ব্যক্তিগত আর্থিক বিনিয়োগের বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি দাবি করেন, রাহুল গান্ধীর শেয়ার পোর্টফোলিও ২০১৪ সালে সামান্য ছিল, কিন্তু ২০২৪ সালের মধ্যে তাঁর শেয়ার পোর্টফোলিও প্রায় ৬.৭ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। কংগ্রেস দলের ঐতিহ্যগত পরস্পরবিরোধিতার কথাও তুলে ধরেন মালব্য। তিনি বলেন, “এটা ক্লাসিক কংগ্রেসের দুইমুখী নীতির উদাহরণ। তাঁরা ‘গরিবী হটাও’ স্লোগান দিয়েছিল, কিন্তু বাস্তবে ভারতকে দরিদ্র এবং সরকারি ভাতা-নির্ভর রেখে দিয়েছিল। আর গান্ধী পরিবার গোপনে বাজার থেকে বিপুল সম্পদ সঞ্চয় করে গিয়েছে, যা এখন মানুষ বুঝতে পারছে।” মালব্য মন্তব্য করেন, “রাহুল গান্ধীর প্রধানমন্ত্রী মোদির শাসনের প্রতি বাড়তি আত্মবিশ্বাস তাঁর খালি কথাবার্তার চেয়ে অনেক বেশি জোরালো। তিনি শেয়ার বাজারের বিরুদ্ধে নন—তিনি সাধারণ ভারতীয়দের অর্থ উপার্জন এবং ধনী হওয়া দেখতে চাইছেন না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্রের কুর্সিতে ফিরছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহাযূতি জোট, বলছে সমীক্ষা

    Maharashtra Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্রের কুর্সিতে ফিরছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহাযূতি জোট, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের কুর্সিতে ফিরছে মহাযূতি জোট। অন্তত এমনই ইঙ্গিত মিলল বুথফেরত সমীক্ষায়। জানা গিয়েছে, বিজেপি (BJP), শিবসেনার একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠী এবং এনসিপির অজিত পাওয়ার গোষ্ঠীর জোট (Maharashtra Assembly Election 2024) পেতে পারে ১৫০ থেকে ১৭০টি আসন।

    হারছে মহা বিকাশ আঘাড়ি! (Maharashtra Assembly Election 2024)

    মহা বিকাশ আঘাড়ি (এই জোটে রয়েছে কংগ্রেস, শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী এবং এনসিপির শরদ পাওয়ার গোষ্ঠী) পেতে পারে ১১০ থেকে ১৩০টি আসন। অন্যরা পেতে পারে ৮ থেকে ১০টি আসন। মহারাষ্ট্র বিধানসভার মোট আসন সংখ্যা ২৮৮। ম্যাজিক ফিগার ১৪৫টি। ম্যাটরিজের (MATRIZE) বুথফেরত সমীক্ষা বলছে, বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট পেতে পারে ৪৮ শতাংশের বেশি আসন। আর কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন মহা বিকাশ আগাড়ি পেতে পারে ৪২ শতাংশ ভোট। বাকিরা পেতে পারে মোট ভোটের ১০ শতাংশ।

    ফিরছে বিজেপি!

    বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় ফিরতে পারে বলে ইঙ্গিত মিলেছে চাণক্যের (CHANAKYA) বুথফেরত সমীক্ষায়ও (Maharashtra Assembly Election 2024)।  এদের মতে, বিজেপি পেতে পারে ১৫২ থেকে ১৬০টি আসন। মহা বিকাশ আগাড়ি জোট পেতে পারে ১৩০ থেকে ১৩৮টি আসন। অন্যরা পেতে পারে ৬ থেকে ৮টি আসন। শতাংশের বিচারে কংগ্রেসের প্রাপ্ত ভোটের হার হতে পারে ৪২। অন্যরা পেতে পারে ১১ শতাংশ ভোট।

    আরও পড়ুন: ভারত-চিন সম্পর্ক এখন একটি নয়া সূচনাবিন্দুতে পৌঁছেছে, বলছে বেজিং

    পি-মার্কের বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট পেতে পারে ১৩৭ থেকে ১৫৭টি আসন। মহা বিকাশ আগাড়ি জোট পেতে পারে ১২৬ থেকে ১৪৬টি আসন। অন্যরা পেতে পারে ২ থেকে ৮টি আসন। পিপলস পালস প্রজেক্টের বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট পেতে পারে ১৮২টি আসন। মহা বিকাশ আগাড়ি পেতে পারে ৯৭টি আসন। অন্যদের ঝুলিতে যেতে পারে ৭ থেকে ১২টি আসন।

    টাইমস নাও এবং জেভিসির সমীক্ষা অনুযায়ী, মহাযূতি জোট (BJP) পেতে পারে ১৫০ থেকে ১৬৭টি আসন। মহা বিকাশ আগাড়ি জোট পেতে পারে ১০৭ থেকে ১২৫টি আসন। বাকিরা পেতে পারে ১৩-১৪টি আসন (Maharashtra Assembly Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh Waqf Board: শুক্রবারের ‘খুতবা’ দিতে হলে আগাম অনুমতি নিতে হবে, ছত্তিশগড়ের মসজিদগুলিকে নির্দেশ

    Chhattisgarh Waqf Board: শুক্রবারের ‘খুতবা’ দিতে হলে আগাম অনুমতি নিতে হবে, ছত্তিশগড়ের মসজিদগুলিকে নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নজিরবিহীন নির্দেশ ছত্তিশগড় ওয়াকফ বোর্ডের (Chhattisgarh Waqf Board)! তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, শুক্রবার নমাজ আদায়ের সময় দেওয়া সমস্ত ধর্মীয় বক্তব্যের আগাম অনুমোদন করাতে হবে (BJP)। রাজনৈতিক অশান্তি এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত বলেও জানিয়ে দিয়েছে ওয়াকফ বোর্ড। বোর্ডের চেয়ারম্যান সলিম রাজ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলেন, “মসজিদে দেওয়া ভাষণ হওয়া উচিত কেবল ইসলামি শিক্ষার ওপর ভিত্তি করে। বক্তৃতায় রাজনৈতিক বিষয় এড়িয়ে চলা উচিত।”

    কী বলছেন ওয়াকফ বোর্ড প্রধান? (Chhattisgarh Waqf Board)

    গত মাসেই ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়েছেন সলিম। তিনি রাজ্যে বিজেপি-র সংখ্যালঘু শাখার প্রধানও। হোয়াটসঅ্যাপ বার্তার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। সলিম বলেন, “ধর্মীয় স্থানগুলোকে রাজনৈতিক আড্ডায় পরিণত করা উচিত নয়। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের জন্য, আর খুতবা (ধর্মীয় বক্তব্য) শুধুমাত্র ইসলাম ও আল্লাহ্-র বার্তার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত।”

    সরকার বিরোধী বক্তব্য

    জানা গিয়েছে, বোর্ড ৩ হাজার ৮০০টি মসজিদে এই নির্দেশ কার্যকর করার পরিকল্পনা করেছে। এটি শুরু হবে এই শুক্রবার থেকেই। সলিম জানান, এই পদক্ষেপটি নেওয়া হয়েছে কিছু মসজিদে সরকার-বিরোধী বক্তব্যের অভিযোগ পাওয়ার পরে। এই অভিযোগ এসেছে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি থেকে। সলিমের এই নির্দেশের কড়া সমালোচনা করেছে বিরোধী দলগুলি। এআইএমআইএমের পাশাপাশি কংগ্রেসও রয়েছে সমালোচকদের মধ্যে। এআইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়েইসি সলিমের এই সিদ্ধান্তকে অসাংবিধানিক বলে অভিহিত করেছেন।

    তাঁর দাবি, এটি (Chhattisgarh Waqf Board) সংবিধানের ২৫ নম্বর অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করে, যা ধর্মীয় স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেয়। তিনি বলেন, “ওয়াকফ বোর্ডের খুতবার আগে (Chhattisgarh Waqf Board) অনুমোদন নেওয়ার আইনি কোনও ক্ষমতা নেই। থাকলেও এটি অসাংবিধানিক হবে।” সমালোচনা করেছে কংগ্রেসও। তাদের বক্তব্য, এটি বাকস্বাধীনতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ। দলের মুখপাত্র সুশীল আনন্দ শুক্লা বলেন, “ওয়াকফ বোর্ড সম্পত্তি পরিচালনা করে। কিন্তু মসজিদে প্রদত্ত খুতবার বিষয়বস্তু নির্ধারণের কোনও ক্ষমতা তাদের নেই।”

    আরও পড়ুন: ‘‘এক দশকে দেশের ২৫ কোটি মানুষের দারিদ্রতা দূর করা গিয়েছে’’, জি২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    বিজেপির মুখপাত্র তৌকির রাজার বক্তব্য, ধর্মীয় স্থানে অবাধ রাজনৈতিক বক্তব্য উত্তেজনা বাড়াতে পারে। কাশ্মীরের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, “সেখানে ফতোয়া হিংসকে উৎসাহিত করেছে, যার ফলে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের ওপর আক্রমণ হয়েছে।” তিনি বলেন, “আমরা নিশ্চিত করছি যে (BJP) মসজিদগুলি যেন রাষ্ট্রবিরোধী বা বিতর্কিত কার্যক্রমে ব্যবহৃত না হয় (Chhattisgarh Waqf Board)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Sukanta Majumdar: বেলডাঙায় যাওয়ার পথে সুকান্তকে বাধা পুলিশের, রাস্তাতেই বসে পড়লেন মন্ত্রী

    Sukanta Majumdar: বেলডাঙায় যাওয়ার পথে সুকান্তকে বাধা পুলিশের, রাস্তাতেই বসে পড়লেন মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেলডাঙা যাওয়ার পথে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar) বাধা পুলিশের। অগত্যা রাস্তায়ই বসে পড়লেন সুকান্ত। সূত্রের খবর, বুধবার দুপুরে বেলডাঙার (Beldanga) দিকে যেতে গেলে পুলিশ বাধা দেয় সুকান্তকে। সুকান্ত এলাকায় গেলে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে। তাই তাঁকে বেলডাঙায় যেতে দেওয়া হয়নি বলেই পুলিশ সূত্রের খবর।

    কৃষ্ণনগরেই আটকে দেওয়া হল সুকান্তকে (Sukanta Majumdar)

    প্রসঙ্গত, গোষ্ঠী সংঘর্ষের জেরে গত কয়েক দিন ধরেই উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা। অশান্তির আশঙ্কায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জন্য বারংবার রাজ্য প্রশাসনকেই কাঠগড়ায় তুলেছে পদ্ম শিবির। তোপ দেগেছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা। বিজেপির রাজ্য সভাপতির পাশাপাশি সুকান্ত কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও। এদিন তাঁকেই আটকে দেওয়া হয় কৃষ্ণনগরের কাছে। পুলিশের যুক্তি, বেলডাঙায় ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। তাই সেখানে যেতে পারবেন না সুকান্ত। গেরুয়া শিবিরের দাবি, সুকান্তকে যে জায়গায় আটকানো হয়েছে, সেখান থেকে বেলডাঙার দূরত্ব ৫০ কিলোমিটারেরও বেশি। তাই তাঁকে কেন এখানে আটকানো হল, সে প্রশ্ন তুলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন পদ্ম নেতারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে সুকান্ত মজুমদার সহ বিজেপির দুই বিধায়ক ও একাধিক বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। খবর ছড়িয়ে পড়তেই রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিজেপি কর্মীরা। এর প্রভাব পড়তে শুরু করে নদিয়া জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ১২ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে অবস্থান বিক্ষোভ করে বিজেপি।

    বন্ধ ইন্টারনেট

    এদিকে, মুর্শিদাবাদ জেলাজুড়ে এখনও (Sukanta Majumdar) বন্ধ রয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। জানা গিয়েছে, পরিষেবা বন্ধ থাকবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। ইন্টারনেট না থাকায় সমস্যায় পড়েছেন রাজ্যবাসী। ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি বিপাকে পড়েছেন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারাও। কলেজের কাউন্সেলিংয়ের জন্য পড়ুয়াদের যেতে হচ্ছে ভিন জেলায়। ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকায় স্বাস্থ্যসাথী কার্ড ব্যবহার করে অস্ত্রোপচারও করা যাচ্ছে না জেলায়। ব্লাড ব্যাঙ্ক থেকে মিলছে না রক্ত।

    আরও পড়ুন: “মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ”, মেইতেই হত্যাকাণ্ডে মন্তব্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

    অন্যদিকে, বেলডাঙার ঘটনায় রাজ্য সরকারের রিপোর্ট তলব করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, বেলডাঙার সংঘর্ষ নিয়ে উচ্চ পদমর্যাদার অফিসারের মাধ্যমে আজ, বুধবারের মধ্যেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে রিপোর্ট জমা দিতে হবে। বেলডাঙা-সহ মুর্শিদাবাদের মানুষের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কী কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, তাও জানানোর নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। সংঘর্ষ রুখতে কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে (Beldanga) রাজ্য সরকার, কাদের কাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, সেই রিপোর্টও দিতে হবে (Sukanta Majumdar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘‘ঝাড়খণ্ডে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের উৎখাত করতে হবে’’, বললেন বিজেপি প্রার্থী চম্পাই সোরেন

    BJP: ‘‘ঝাড়খণ্ডে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের উৎখাত করতে হবে’’, বললেন বিজেপি প্রার্থী চম্পাই সোরেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারাইকেলা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) প্রার্থী এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেন সোমবার ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে (Jharkhand Assembly Election) তাঁর দলের জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করেছেন। ইতিমধ্যে প্রথম দফার ভোট হয়ে গিয়েছে। বুধবার দ্বিতীয় দফার ভোট। তার আগে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন যে বিজেপি (BJP) এই রাজ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী? (BJP)

    এএনআই-এর সঙ্গে কথা বলার সময় বিজেপি (BJP) প্রার্থী চম্পাই সোরেন বলেন, ‘‘আমরা ঝাড়খণ্ডে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জিতব। সাঁওতাল পরগনায় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ সবচেয়ে বড় সমস্যা, আমাদের অনুপ্রবেশকারীদের উৎখাত করতে হবে।’’ এর আগে অসমের মুখ্যমন্ত্রী তথা ঝাড়খণ্ড নির্বাচনের বিজেপি সহ-ইনচার্জ হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেছিলেন যে প্রচারে ভালো সাড়া মিলেছে। এবার এই রাজ্যে জনগণ রাজ্যে একটি ডাবল ইঞ্জিন সরকার চায়। হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, ‘‘আমরা গত ৪ মাস ঝাড়খণ্ডে কাটিয়েছি। মানুষ প্রধানমন্ত্রী মোদির জন্য খুবই উচ্ছ্বসিত। মানুষ ডাবল ইঞ্জিনের সরকার চায়। ঝাড়খণ্ডে উন্নয়ন হওয়া উচিত। জনগণের আকাঙ্খা পূরণ করা এই নির্বাচনে আমাদের প্রধান লক্ষ্য।’’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘‘আমরা আত্মবিশ্বাসী যে এনডিএ রাজ্যে সরকার গঠন করবে। মানুষ চায় সরকার আসুক, অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, যুব ও মহিলাদের আশা পূরণ হোক। আমি মনে করি আমরা নির্বাচনে ভালো প্রচার চালিয়েছি। আমাদের দলে কর্মীরা একসঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে কাজ করেছে। আমি নিশ্চিত যে পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করব। ’’

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গ্রহণ, গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হওয়ার আর্জি প্রধানমন্ত্রীর

    Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গ্রহণ, গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হওয়ার আর্জি প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটগ্রহণ শুরু মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডে। এক দফাতেই ভোট (Assembly Election 2024) হবে মহারাষ্ট্রে। অন্য দিকে, ঝাড়খণ্ডে দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোটগ্রহণ। অন্যদিকে, আজ বুধবার, উত্তরপ্রদেশের ৯টি কেন্দ্রে চলছে উপনির্বাচন। সেই সঙ্গে মহারাষ্ট্রের নান্দেদেও রয়েছে উপনির্বাচন। সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। ঝাড়খণ্ড থেকে শুরু করে মহারাষ্ট্র, সর্বত্রই বুথমুখী সাধারণ মানুষ। লাইনে দাঁড়িয়ে নিয়ম মেনে চলছে ভোটগ্রহণ। আগামী শনিবার ভোটগণনা। দুই রাজ্যের ভোটারদের স্ব-উৎসাহে ভোট দিতে অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    মহারাষ্ট্রে মতদান

    বুধবার মহারাষ্ট্রের ২৮৮ আসনে ভোটগ্রহণ (Assembly Election 2024) হচ্ছে। এ বার মহারাষ্ট্রের ৪১৩৬ জন প্রার্থীর জয়-পরাজয় নির্ধারণ করবেন ন’কোটি ৭০ লক্ষের বেশি মানুষ। মরাঠাভূমে (Maharashtra and Jharkhand) মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)-এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাজুটি’ এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ অঘড়ি’র মধ্যে। এ ছাড়াও বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক দলও লড়াইয়ে রয়েছে। মহারাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন জোটের গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা শিবসেনা প্রধান একনাথ শিন্ডে (কোপরি-পাচপাখাড়ি), দুই উপমুখ্যমন্ত্রী, এনসিপির অজিত পওয়ার (বারামতী) এবং বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়ণবীস (নাগপুর দক্ষিণ-পশ্চিম)।

    ঝাড়খণ্ডে কড়া নিরাপত্তা

    দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোট (Assembly Election 2024) চলছে ঝাড়খণ্ডের ৮১টির মধ্যে ৩৮টি বিধানসভা আসনেও। গত ১৩ নভেম্বর বাংলার পড়শি রাজ্যের ৪৩ আসনে ভোটগ্রহণ হয়েছে। জমি কেলেঙ্কারি, দুর্নীতির পাশাপাশি ‘জমি জিহাদে’ মদত দেওয়ার অভিযোগে সরগরম ঝাড়খণ্ডের (Maharashtra and Jharkhand) রাজনীতি। বিজেপি এবং তার শরিক দলের নেতারা বার বার প্রচারে গিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে সরব হয়েছেন। নরেন্দ্র মোদি থেকে অমিত শাহ— প্রচারে গিয়ে ঝাঁজ বাড়িয়েছেন হেমন্ত সোরেনের সরকারের বিরুদ্ধে। তার মধ্যে চম্পাই সোরেনের দল বদল। সব মিলিয়ে ভোটের আগে ঝাড়খণ্ডে ভাল জায়গায় রয়েছে বিজেপি। ঝাড়খণ্ডে দ্বিতীয় দফার ভোটে ৫০০ জনের বেশি প্রার্থীর ভাগ্যনির্ধারণ হবে বুধবার। সেই তালিকায় রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (বরহেট), তাঁর স্ত্রী কল্পনা (গাঁডেয়), ভাই বসন্ত (দুমকা)। বিজেপির টিকিটে লড়ছেন দলের রাজ্য সভাপতি বাবুলাল মরান্ডি (ধনওয়ার) এবং প্রাক্তন জেএমএম বিধায়ক তথা বর্তমানে বিজেপি নেত্রী হেমন্তের বৌদি সীতা (জামতাড়া)। দুই রাজ্যেই কড়া নিরাপত্তায় চলছে ভোট গ্রহণ। 

    এখানে বলে দেওয়া ভালো, ভোটগ্রহণের পর্ব মিটলে সন্ধ্যে সাড়ে ৬টা থেকে প্রকাশিত হতে শুরু হবে এক্সিট পোল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Karnataka Lokayukta: কমিশন মামলায় কর্নাটকের পূর্বতন বিজেপি সরকারকে ক্লিনচিট দিল লোকায়ুক্ত

    Karnataka Lokayukta: কমিশন মামলায় কর্নাটকের পূর্বতন বিজেপি সরকারকে ক্লিনচিট দিল লোকায়ুক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকের পূর্বতন বিজেপি সরকারকে ক্লিনচিট দিল লোকায়ুক্ত (Karnataka Lokayukta)। রবিবার, ১৮ নভেম্বর রাজ্যের ঠিকাদারদের অ্যাসোসিয়েশনের প্রয়াত সভাপতি ডি. কেম্পান্না এবং সহ-সভাপতি আর অম্বিকাপথীর দায়ের করা ৪০ শতাংশ কমিশন (BJP) মামলায় আগের বাসবরাজ বোম্মাই সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ খারিজ করে দিল লোকায়ুক্ত। গত বছরই বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা এবং হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন ডি. কেম্পান্না এবং আর অম্বিকাপথী।

    কী বলছে বিজেপি? (Karnataka Lokayukta)

    সংবাদমাধ্যমে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপি নেতা আর অশোক বলেন, “অভিযোগকারীরা কখনওই ৪০ শতাংশ কমিশনের কোনও প্রমাণ দিতে পারেননি। অথচ  ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে এই অস্ত্রই প্রয়োগ করা হয়েছিল।” তিনি বলেন, “লোকায়ুক্ত কখনওই ঠিকাদারদের দেওয়া ৪০ শতাংশ কমিশনের কোনও প্রমাণ পায়নি। কেম্পান্না এবং অম্বিকাপথী কংগ্রেস পার্টির হাতিয়ার হিসেবে কাজ করেছিলেন এবং মামলা দায়ের করেছিলেন। কিন্তু লোকায়ুক্ত মামলাটি খারিজ করে দিয়েছে। কারণ অভিযোগ প্রমাণ করার জন্য কোনও প্রমাণ দেওয়া হয়নি।” অশোক আরও বলেন (Karnataka Lokayukta), “বর্তমান কংগ্রেস সরকার বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা দাবি এবং ভোটারদের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে কর্নাটকে ক্ষমতায় এসেছে।” তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী, “শাসক কংগ্রেস ভবিষ্যতে পরাজিত হবে এবং তাদের নেতারা বাড়িতে থাকতে বাধ্য হবেন।”

    লোকায়ুক্তের বক্তব্য

    লোকায়ুক্তও সাফ জানিয়ে দিয়েছে, অভিযোগের স্বপক্ষে কোনও মুখ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া বলেন, “ক্লিন চিট দেওয়া মানে কোনও অন্যায় হয়নি, এমন নয়।” তিনি বলেন, “বিজেপি দাবি করেছে যে তারা ক্লিন চিট পেয়েছে, তবে এর অর্থ এই নয় যে কোনও ভুল হয়নি। আদালতে একটি মামলা খারিজ হওয়ার দুটি উপায় রয়েছে। একটি উপায় হল পেশ হওয়া প্রমাণ অপরাধ প্রমাণ করতে সক্ষম নয়। আমি নিজে নির্দেশটি পড়িনি, তবে আমি এটি খতিয়ে দেখব।”

    আরও পড়ুন: পিএম-কিষানের টাকায় অর্থ সংগ্রহ! ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করার জঙ্গি-ছক ফাঁস

    প্রসঙ্গত, গত বছরই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কংগ্রেসকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন এই বলে যে, যদি তাদের কাছে ওই মামলায় বিজেপির বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ থাকে, তবে তারা আদালতে যেতে পারে। শাহের এই মন্তব্যের আগে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছিলেন, বিজেপি হল ভারতের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দল। দুর্নীতির ওই টাকা অন্যান্য দলের বিধায়কদের কিনে নিতে ব্যবহার করা (BJP) হয়েছে। তার প্রেক্ষিতেই কংগ্রেসকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন শাহ (Karnataka Lokayukta)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • West Bengal By Polls: বিজেপি প্রার্থীর ওপর হামলা তৃণমূলের, অভিযোগ অমিত মালব্যের

    West Bengal By Polls: বিজেপি প্রার্থীর ওপর হামলা তৃণমূলের, অভিযোগ অমিত মালব্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপনির্বাচনেও (West Bengal By Polls) অশান্তি বাংলায়! বুধবার বিজেপি নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya) অভিযোগ করেন, মাদারিহাট বিধানসভা উপনির্বাচনে পদ্ম প্রার্থী রাহুল লোহারের গাড়ি ভাঙচুর করেছে তৃণমূল কংগ্রেসের গুন্ডারা। কেবল গাড়ি ভাঙচুর নয়, দুষ্কৃতীরা ওই গাড়িতে প্রাণঘাতী অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ চালায় বলে অভিযোগ।

    অমিত মালব্যের ট্যুইট-বাণ

    এক্স হ্যান্ডেলে মালব্য লেখেন, “মুজনাই চা বাগানের বুথ নম্বর ১৪/৬২-তে মাদারিহাটের বিজেপি প্রার্থী রাহুল লোহারের ওপর আক্রমণ হয়েছে। রাহুল একজন আদিবাসী, চা বাগানের শ্রমিকদের নেতা। তৃণমূলের গুন্ডারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিজেপি প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুর করেছে এবং তাঁকে প্রাণঘাতী অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে, যা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশের তত্ত্বাবধানে ঘটেছে।” তিনি আরও লিখেছেন, “পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্র ও নাগরিক অধিকার একটি প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন মুখ্যমন্ত্রী কম, তিনি বরং একটি অপরাধ চক্রের প্রধানের চেয়ে বেশি।”

    কী বলছেন প্রার্থী

    বুধবার সকালে রাহুল মাদারিহাট বিধানসভা উপনির্বাচনে তাঁর ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। তিনি বলেন, “আমার নির্বাচনী ক্ষেত্রের জনগণ এই নির্বাচনে নারীদের ওপর হওয়া অত্যাচারের জবাব দেবে।” রাহুল বলেন, “২০১৪ সাল থেকে মাদারিহাটের মানুষ বিজেপিকে আশীর্বাদ করে (West Bengal By Polls) আসছেন… আমি আত্মবিশ্বাসী যে মানুষ এই উপনির্বাচনে সরকারের দুর্নীতি ও নারীদের ওপর হওয়া অত্যাচারের বিরুদ্ধে জবাব দেবে।” তিনি বলেন, “প্রতিটি পরিবারের প্রতিটি ভোটার নারীদের ওপর হওয়া অত্যাচারের বিরুদ্ধে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।” উপনির্বাচনে জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী রাহুল। বলেন, “আমরা ১০০ শতাংশ জিতব।”

    আরও পড়ুন: “রাজাকারদের লাগানো আগুনেই মৃত্যু হয়েছিল মা-বোনের”, খাড়্গেকে মনে করিয়ে দিলেন যোগী

    বিধানসভা নির্বাচনে মাদারিহাট কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন বিজেপি নেতা মনোজ টিগ্গা। লোকসভা নির্বাচনে আলিপুরদুয়ার কেন্দ্রে জিতে তিনি গিয়েছেন সংসদে। সেই কারণেই হচ্ছে উপনির্বাচন। এদিন উপনির্বাচন হয়েছে এ রাজ্যের পাঁচ জেলার ৬টি কেন্দ্রে। এগুলি হল আলিপুরদুয়ারের মাদারিহাট, কোচবিহারের সিতাই, বাঁকুড়ার তালডাংরা, উত্তর ২৪ পরগনার নৈহাটি ও হাড়োয়া এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর। এই (Amit Malviya) কেন্দ্রগুলির ফল ঘোষণা হবে ২৩ নভেম্বর (West Bengal By Polls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।   

     

  • Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের। পাল্টা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কংগ্রেস প্রার্থী। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ছে দেশ জুড়ে। উল্লেখ্য, কেরলের এই আসনে ২০২৪ সালের ভোটে জয়ী হয়েছিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। এবার আসনে লড়বেন তাঁর বোন।

    অপর দিকে বিজেপির প্রার্থী নব্যা হরিদাস। তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। কেরলের কোঝিকোড পুরসভার ২ বারের কাউন্সিলর ছিলেন। সেই সঙ্গে বিজেপি মহিলা মোর্চার রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদের দায়িত্বও পালন করেছিলেন।

    কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে (Wayanad)

    মঙ্গলবার এই নির্বাচনকে (Wayanad) ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। বিজেপি প্রার্থী সকাল থেকেই বুথ পরিদর্শন করছিলেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, “কংগ্রেস ভোটারদের প্রলোভন দিচ্ছে। টাকা, মদ উপহার বিলি করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। আসলে কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে। এখানে এমন একজন জনপ্রতিনিধি প্রয়োজন, যিনি এলাকার মানুষের সঙ্গে থেকে কাজ করবেন, এখানকার স্থানীয় সমস্যার কথা প্রতিদিন শুনবেন এবং সংসদে গিয়ে বক্তব্যকে তুলে ধরতে পারবেন।”

    আরও পড়ুনঃ ফের কেলেঙ্কারি, সরকারি তালিকায় নাম নেই, অথচ রিষড়ার সংস্থা থেকে ৬০ লক্ষ টাকার ওষুধ আরজি করে

    কী বললেন প্রিয়াঙ্কা?

    অন্যদিকে ভোটদানের পর্ব শুরুর আগেই সামজিক মাধ্যমে সকলকে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের কথা জানিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) কংগ্রেস প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বলেন, “আমার প্রিয় ভাই-বোনেরা, আপনারা নির্ভয়ে নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করুন। আজ আপনাদের মতপ্রকাশের দিন। নিজেরা নিজেদের পছন্দের প্রার্থীদের বেছে নিন। সংবিধান আপনাদের যে অধিকার দিয়েছে তা প্রয়োগ করুন। চলুন আমরা একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Pollution: ‘দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বার’, আপ সরকারকে আক্রমণ বিজেপি নেতা শেহজাদ পুনাওয়ালার

    Delhi Pollution: ‘দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বার’, আপ সরকারকে আক্রমণ বিজেপি নেতা শেহজাদ পুনাওয়ালার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘন ধোঁয়াশার চাদরে ঢাকা রাজধানী (Delhi Pollution)। বুধবার সকাল হতেই পরিপূর্ণ গ্যাস চেম্বারে পরিণত হয়ে যায় দিল্লি, গুরুগ্রাম, নয়ডা সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। এদিন সকালে দিল্লি ও সন্নিহিত অঞ্চলে বায়ুদূষণের সূচক ছিল ‘খুব খারাপ’ ক্যাটিগরির। দিল্লির এই অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা (Shehzad Poonawalla)। দিল্লির বায়ুর গুণমানের মারাত্মক অবনতির জন্য তিনি আম আদমি পার্টিকে (AAP) দায়ী করেছেন। 

    আম আদমি পার্টি চুপ কেন

    পুনাওয়ালা (Shehzad Poonawalla) বলেন, “আপ আগে পাঞ্জাবের পোড়ানো খড়কে দিল্লির দূষণের কারণ হিসেবে দোষারোপ করত। তবে এখন পাঞ্জাবে ৬০০০টিরও বেশি খড় পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে, অথচ তারা এ বিষয়ে চুপ। বায়ু দূষণের জন্য আম আদমি পার্টি দীপাবলি, উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানাকে দায়ী করতে পছন্দ করে, কিন্তু দিল্লির অভ্যন্তরীণ কারণগুলো সম্পর্কে তারা একেবারে নীরব।” পুনাওয়ালা আরও বলেন, “চাহিদা অনুযায়ী কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না, ফলে দিল্লির পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বারে পরিণত হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ নিমেষে ধ্বংস হবে হাজার কিমি দূরের যুদ্ধজাহাজ, ডিআরডিও-র নয়া মিসাইলের পরীক্ষা শীঘ্রই

    দূষিত দিল্লি, শ্বাস নেওয়া সমস্যার

    উল্লেখ্য, ধোঁয়াশার কারণে দিল্লিতে (Delhi Pollution) দৃশ্যমানতা নেমে যাওয়ায় বুধবার সকালে অন্তত সাতটি বিমান ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়াও বেশ কিছু বিমান দেরিতে ছাড়ছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, ৬টি উড়ানকে জয়পুর এবং একটিকে লখনউয়ে পাঠাতে হয়। সকাল ৭টা পর্যন্ত বিমান ওঠানামায় খুবই বেগ পেতে হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দিল্লির বাতাসে দূষণের মাত্রা ছিল ৩১৬। কিন্তু, বুধবার ভোরের মধ্যে তা ৩৭০-এ পৌঁছে যায়। একইসঙ্গে দৃশ্যমানতা খুবই খারাপ স্তরে পৌঁছে যায়। এদিন সকালে কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের সূচকের মাত্রা অনুযায়ী দিল্লি-এনসিআর এলাকায় খুব খারাপ আবহাওয়ার কারণে ফের একবার জনস্বাস্থ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই মাত্রায় দূষণ থাকলে শিশু-বৃদ্ধ সহ সাধারণ বয়সের মানুষের মধ্যেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এদিন আনন্দ বিহারে দূষণের মাত্রা ছিল ৩৯৯। পাঞ্জাবিবাগ ও অশোক বিহারে তা ছিল ৩৮২ ও ৩৭৬। যা স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই হানিকারক। দিল্লি ছাড়াও নয়ডায় দূষণের মাত্রা ছিল ৩৫৩। গাজিয়াবাদে ৩৩৯, গুরুগ্রামে ৩৪৪ এবং ফরিদাবাদে ২৬২। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share