Tag: bjp

bjp

  • Purba Bardhaman: ভাতারে বিজেপি প্রার্থীর বাড়িতে লাঠি, বাঁশ নিয়ে চড়াও! অভিযুক্ত তৃণমূল

    Purba Bardhaman: ভাতারে বিজেপি প্রার্থীর বাড়িতে লাঠি, বাঁশ নিয়ে চড়াও! অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি প্রার্থীর বাড়িতে দলবল নিয়ে হুমকি ও মারধরের অভিযোগ শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) ভাতারের বড়বেলুন গ্রামে। এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা। আপাতত পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে।

    ঘটনা কী ঘটল (Purba Bardhaman)?

    বিজেপির অভিযোগ, ভাতার ব্লকের (Purba Bardhaman) বড়বেলুন গ্রামের ৯২ ও ৯৮ নম্বর বুথের বিজেপি প্রার্থী বিমল দাস এবং তাঁর স্ত্রী মমতা দাস। ঘটনার দিন স্থানীয় তৃণমূল কর্মী অভিষেক পালের নেতৃত্বে ১০-১২ জন তৃণমূল কর্মী বিজেপি প্রার্থীর বাড়িতে লাঠি, বাঁশ নিয়ে চড়াও হয়। বিজেপি প্রার্থী বিমল দাস বাড়িতে না থাকায় তাঁর স্ত্রী ও কন্যাদের প্রথমে হুমকি এবং এরপর নির্যাতন চালায়। বিজেপির পক্ষ থেকে ভাতার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এর পর এই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

    বিজেপি প্রার্থীর বক্তব্য

    বিজেপি প্রার্থী বিমল দাস বলেন, আমরা মনোনয়ন করার পর থেকেই তৃণমূল থেকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, কেন বিজেপির প্রার্থী হলাম? আমি প্রচারের কাজে ছিলাম, সেই সময় অভিষেক পালের নেতৃত্বে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বাড়িতে ঢুকে (Purba Bardhaman) লাঠি, বাঁশ নিয়ে স্ত্রী, কন্যাকে হুমকি দিয়ে যায়। এরপর থেকে আমার পরিবার আতঙ্কিত। জেলার বিজেপি নেতা রাজকুমার হাজরা বলেন, আমরা অভিযোগ জানিয়ে কোর্টে যাব।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূলের জেলার নেতা প্রসেনজিত দাস বলেন, বিরোধীদের অভিযোগ মিথ্যা। জেলার (Purba Bardhaman) যেখানে যেখানে বিজেপি প্রার্থী দিয়েছে, সেখানে এখন প্রচারের জন্য লোক খুঁজে পাচ্ছে না। আর তাই সব দোষ তৃণমূলের ওপর চাপাচ্ছে। কিন্তু এই ভাবে তৃণমূলের বদনাম করেও বিজেপি জয়ী হতে পারবে না।  ওদের পরাজয় নিশ্চিত। তাই তৃণমূলকে কালিমালিপ্ত করার জন্য নানা পথ অবলম্বন করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: মানবাজারে বিজেপি কর্মীর রহস্যমৃত্যু, সিবিআই তদন্তের দাবি

    BJP: মানবাজারে বিজেপি কর্মীর রহস্যমৃত্যু, সিবিআই তদন্তের দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের ঠিক আগে ফের পুরুলিয়ায় বিজেপি (BJP) কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধার হল। সোমবার এই জেলায় যান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগেই এদিন সকালে বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল পুরুলিয়া মানবাজার-২ ব্লকের বোরো থানার কেন্দাডি গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম বঙ্কিম হাঁসদা। তাঁর বাড়ি কেন্দাডি গ্রামে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মানবাজারের হেঁসলা অঞ্চলের ২০২ বুথের বিজেপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বঙ্কিম হাঁসদা। পঞ্চায়েত নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে এলাকায় তিনি দিনরাত পরিশ্রম করছিলেন। রবিবার রাত ১০ টা নাগাদ তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। তারপর থেকে আর বাড়ি ফেরেননি। পরিবারের লোকজন চারদিকে খোঁজ করলেও কোনও হদিশ মেলেনি। সোমবার সকালে গ্রামের অদূরে তাঁর মৃতদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। গোটা ঘটনায় রহস্য দানা বেঁধেছে এলাকায়। স্থানীয় বিজেপি (BJP) কর্মীরা পুলিশ কুকুর নিয়ে এসে ঘটনার তদন্তের দাবি জানান। কিন্তু, পুলিশ দাবি না মেনে ওই বিজেপি কর্মীকে ঘটনাস্থল থেকে জোর করে উঠিয়ে নিয়ে যায়। স্থানীয় বিজেপি কর্মীদের বক্তব্য, পুলিশ কুকুর নিয়ে এলে খুনি কে তা জানা যেত। কিন্তু, পুলিশ তা হতে দিল না।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    দলীয় কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধারের বিষয়টি জানার পরই এদিন বিজেপির (BJP) জেলা সভাপতি বিবেক রাঙ্গা, সাংসদ জ্যোর্তিময় সিং মাহাত সহ একাধিক জেলা নেতৃত্ব ঘটনাস্থলে যান। বিজেপি সাংসদ বলেন, তৃণমূল আদিবাসীদের উপর অত্যাচার করছে। খুন করছে। ওই বিজেপি কর্মী আমাদের দলের ভাল সংগঠক। তাঁকে পরিকল্পিতভাবেই খুন করা হয়ছে। এই মৃত্যুর জন্য তৃণমূলই একমাত্র দায়ী। এই এলাকায় বিজেপির শক্তি বেশি থাকায় দলীয় কর্মীদের মনে আতঙ্ক ছড়াতে তৃণমূল এই কাজ করেছে। আমরা এই ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। তৃণমূল নেতৃত্ব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের রক্তদান শিবিরে রক্তদাতাদের প্রেসার কুকার ও বিরিয়ানির প্যাকেট!

    TMC: তৃণমূলের রক্তদান শিবিরে রক্তদাতাদের প্রেসার কুকার ও বিরিয়ানির প্যাকেট!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) আয়োজিত রক্তদান শিবিরে উপঢৌকন দেওয়া হল রক্তদাতাদের। যা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। বিজেপির দাবি, এভাবে উপঢৌকন দিয়ে কারও কাছে রক্ত নেওয়া বেআইনি। রবিবার ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মনোজ তিওয়ারির উপস্থিতিতে হাওড়ায় রক্তদান শিবির আয়োজিত হয়। সেখানেই রক্তদাতাদের প্রেসার কুকার ও বিরিয়ানির প্যাকেট দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। যদিও মন্ত্রীর দাবি, উপহার দেওয়ার যে কথা বলা হচ্ছে, তা ঠিক নয়।

    উপঢৌকন দিয়ে রক্তদান শিবির

    রবিবার মধ্য হাওড়ার ক্ষীরোদতলা বাস স্ট্যান্ডের সামনে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে একটি রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। সেখানে রক্তদাতারা জানিয়েছেন, রক্ত দেওয়ার পর তাঁদের উপহার হিসাবে দেওয়া হয়েছে প্রেসার কুকার এবং বিরিয়ানির প্যাকেট। পরানো হয়েছে দলীয় উত্তরীয়। এতে ভালোই লাগছে বলে জানান রবিন হাজরা নামে এক রক্তদাতা। এই শিবিরে হাজির ছিলেন রাজ্যের ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ও শিবপুর কেন্দ্রের বিধায়ক মনোজ তিওয়ারি। তিনি মঞ্চে রক্তদাতাদের উত্তরীয় এবং ব্যাজ পরিয়ে সম্মান ও অভিনন্দন জ্ঞাপন করেন।

    কী বলছে তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    উপহার প্রসঙ্গে মনোজ তিওয়ারি বলেন, ‘‘আমরা সারা বছরই রক্তদান শিবির করি। সেখানে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে রক্ত দিতে আসেন। এখানেও মানুষ রক্ত দিতে এসেছেন। তবে কোনও উপহার দেওয়ার শর্ত ছিল না। তবে কেউ কেউ নিজে থেকে যদি উপহার দিয়ে থাকে, সেটা অন্য ব্যাপার। তবে উপহার দেওয়ার কথা ঠিক নয়।’’

    কী বলছে বিজেপি?

    বিজেপি এই উপঢৌকন দেওয়া নিয়ে কটাক্ষ করেছে। বিজেপির হাওড়া সদরের সভাপতি মনিমোহন ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘রক্তদান শিবিরে উপহার দেওয়া সম্পূর্ণ বেআইনি। যেভাবে মন্ত্রীর উপস্থিতিতে রক্তদাতাদের উপহার দেওয়া হয়েছে, তা ঠিক নয়। মন্ত্রী নিশ্চয়ই জানতেন রক্তদাতাদের এভাবে উপহার দেওয়া যায় না। আসলে তৃণমূলের সঙ্গে আর কেউ থাকতে চাইছে না। তাই প্রলোভন দেখিয়ে কাছে টানার চেষ্টা করা হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Alipurduar: কে পুলিশ, কে রাজীব, আর কে তৃণমূল? চেনা মুশকিল! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Alipurduar: কে পুলিশ, কে রাজীব, আর কে তৃণমূল? চেনা মুশকিল! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar) শেষ রবিবারের প্রচারে ঝড় তুললেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রবিবার জেলার তিন জায়গায় সভা করেন তিনি। বীরপাড়ার জুবিলি ক্লাবের মাঠ থেকে প্রচার শুরু করেন। সাধারণ মানুষকে চোরদের ভালো করে চিনে নিতে হবে এবং পঞ্চায়েতকে চোরমুক্ত করতে হবে বলে হুঙ্কার দেন শুভেন্দু অধিকারী।

    বীরপাড়াতে (Alipurduar) কী বললেন শুভেন্দু?

    বীরপাড়া (Alipurduar) জুবিলি ক্লাবের মাঠ থেকে রাজ্য সরকারকে তীব্র আক্রমণ শুরু করেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিন তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গের মানুষের আশা-আকাঙ্খা ততদিন পূরণ হবে না, যতদিন রাজ্যে বিজেপির সরকার প্রতিষ্ঠা হচ্ছে। পঞ্চায়েত নির্বাচন হচ্ছে কোয়ার্টার ফাইনাল। এই নির্বাচনে পিসি-ভাইপোর কোম্পানিকে বিদায় দিতে হবে। দুর্নীতিগ্রস্ত এই দলকে গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদে পরাজিত করতে হবে। এদিন শুভেন্দু প্রশ্ন তোলেন, শিলিগুড়িতে মিনি মহাকরণ হওয়ার কথা ছিল! কিন্তু কী হয়েছে সেখানে? কেউ কি কোনও জায়গা থেকে শিলিগুড়িতে প্রতিদিন কাজ করতে যান?

    অভিষেকের উদ্দেশে কী বললেন?

    এদিন ফালাকাটায় (Alipurduar), অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোলা অভিযোগকে খণ্ডন করেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, অভিষেক বলেছেন আমরা দিল্লি গিয়ে রাজ্যের পাওনা বন্ধ করে দিয়েছি। আমরা রাজ্যের পাওনা বন্ধ করিনি। আমরা এই রাজ্যের ভ্রষ্টাচার, দুর্নীতি বন্ধ করেছি। আমরা জনগণের টাকা নয়ছয় করতে দিতে পারি না! এদিন বীরপাড়ার সভার পর কালচিনির থানা মাঠে সভা করেন শুভেন্দু। এরপর সেখান থেকে কুমারগ্রামের বারোবিশা বিবেকানন্দ ক্লাবের মাঠে শুভেন্দুর সভা হয়।

    বঞ্চিত উত্তরবঙ্গ সম্পর্কে কী বললেন?

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar) তিনি বলেন, রাজ্যের চা বাগানের শ্রমিকদের প্রাপ্য পারিশ্রমিক দিচ্ছেন না মুখ্যমন্ত্রী। উত্তরবঙ্গের নদীর বালি, পাথর চুরি করে অবৈধ ভাবে চালান করছে সরকারের আশ্রিত মাফিয়ারা। জঙ্গলের গাছ পাচার হচ্ছে। উত্তরবঙ্গের উন্নয়নের দিকে নজর নেই তৃণমূল সরকারের। লোকসভা, বিধানসভা নির্বাচনে এই এলাকার মানুষ বিজেপিকে আশীর্বাদ দিয়েছেন। কিন্তু এলাকার জন প্রতিনিধিদের এই তৃণমূল সরকার কাজ করতে দিচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, সরকারি যে কোনও কাজে বিজেপির জন প্রতিনিধিদের ডাকা হয় না। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে রাহুল নামক এক তৃণমূলের মাফিয়াকে দিয়ে গরু পাচারের কাজ করছে ভাইপো। পুলিশ প্রত্যক্ষভাবে সমস্ত অবৈধ কাজের অনুমোদন দিয়ে দুষ্কৃতীদের কাছ থেকে টাকা খাচ্ছে। তিনি খুব স্পষ্ট করে বলেন, উত্তরবঙ্গে রাজ্য লটারি খেলাকে ঘিরে অবৈধভাবে তৃণমূলের নেতারা দুর্নীতি করে চুরি করেছে। কে পুলিশ! কে রাজীব! আর কে তৃণমূল! চেনা মুশকিল!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: উত্তপ্ত বারাকপুরের পাতুলিয়া, ভোটের আগে বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষে জখম ২

    BJP: উত্তপ্ত বারাকপুরের পাতুলিয়া, ভোটের আগে বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষে জখম ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের আগে ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল বারাকপুর-২ ব্লকের পাতুলিয়া এলাকা। রবিবার এখানে বিজেপি (BJP)-তৃণমূল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। দুপক্ষের মোট দুজন জখম হয়েছেন। দুই দলের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পাতুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৫২ নম্বর বুথের বিজেপি (BJP) প্রার্থী মহেশলাল প্রজাপতিকে মারধর এবং প্রার্থীর মা-বাবার উপর অকথ্য ভাষায় গালিগালাজের অভিযোগ ওঠে শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, শম্ভু সাউ নামে এক তৃণমূল কর্মী পাম্পে কাজ করছিলেন। তখনই বিজেপি প্রার্থী দলবল নিয়ে এসে হামলা চালায়। তাতে শম্ভু সাউ জখম হন। তাঁকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    কী বললেন আক্রান্ত বিজেপি (BJP) প্রার্থী?

    বিজেপি (BJP) প্রার্থী মহেশলাল প্রজাপতি বলেন, সকাল বেলা আত্মীয়ের বাড়ি থেকে ফেরার সময় শম্ভু সাউ নামে এক তৃণমূল কর্মী আমাকে রাস্তায় আটকায়। আমার মা, বাবার নামে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। পরে, প্রতিবাদ করলে আমাকে মারধর করে। এর আগেও ওই তৃণমূল কর্মী হুমকি দিয়েছিলেন। বেশ কিছু দিন আগে রহড়া থানায় গিয়ে ওই তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে আমি নালিশ করেছিলাম। এটাই আমার অপরাধ। তাই, এদিন আমার উপর হামলা চালানো হয়।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    অন্যদিকে, তৃণমূল নেতা কিশোর বৈশ্য বলেন, এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোটের প্রচার চলছে। কোথাও কোনও সমস্যা নেই। বিজেপির ওই প্রার্থী দল বেঁধে এসে আমাদের দলীয় কর্মীকে পাম্প হাউসে এসে মারধর করে। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করি। থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আমরা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির প্রচারে হামলা, বোমা মেরে প্রাণনাশের হুমকি, এলাকায় অগ্নিমিত্রা

    BJP: বিজেপির প্রচারে হামলা, বোমা মেরে প্রাণনাশের হুমকি, এলাকায় অগ্নিমিত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিম বর্ধমানের রানিগঞ্জ থানার জে কে নগর এলাকায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে আক্রান্ত হলেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী ও নেতাকর্মীরা। বিজেপি নেতা ব্রিজমোহন, মহিলা নেত্রী সিন্টু বাউরি, মিঠু মাঝি নামে বিজেপির কর্মীর উপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    রবিবার জে কে নগর এলাকায় বিজেপি (BJP) কর্মী-সমর্থকরা পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচার করছিলেন। মূলত ভোটারদের বাড়়ি বা়ড়ি গিয়ে বিজেপির পক্ষে জনগণের সমর্থন চাইছিলেন কর্মী-সমর্থকরা। এমন সময় এলাকার তৃণমূল নেতা বিনোদ নোনিয়ার নেতৃত্বে বিজেপি কর্মীদের উপর হামলা চালানো হয়। এমনকী বোমা মেরে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। আক্রান্ত বিজেপি কর্মীরা বলেন, গণতান্ত্রিক পদ্ধতি মেনে কয়েকজন কর্মী-সমর্থক মিলে দলীয় প্রার্থীকে নিয়ে এলাকায় বাড়ি বাড়ি প্রচার করছিলাম। তখনই ওরা আমাদের উপর হামলা চালাল। ওদের হামলার জেরে আমাদের প্রচার ভেস্তে গেল।

    কী বললেন বিজেপি নেতা?

    এই হামলার খবর শুনে আসানসোলের দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়ক তথা রাজ্য বিজেপি (BJP) নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল জে কে নগর এলাকায় যান। দলীয় প্রার্থী ও নেতা কর্মীদের উপর হামলার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে ধর্নায় বসেন। তিনি বলেন, বিজেপিকে তৃণমূল এতটাই ভয় পাচ্ছে যে এলাকায় প্রচার পর্যন্ত করতে দিচ্ছে না। এসব চলতে পারে না। অবিলম্বে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল নেতা বিনোদ নোনিয়া বলেন, এই এলাকায় বিজেপির (BJP) কোনও জায়গা নেই। এখানে উন্নয়নের নিরিখে মানুষ ভোট দেবে। বিজেপি অকাণে বাজার গরম করতে এসেছিল। দলনেত্রীকে চোর চোর বলছিল। মানুষ প্রতিবাদ করেছে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে কোনও হামলা চালানো হয়নি। ওরা অকারণে আমাদের দলের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। মানুষ আমাদের সঙ্গে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: ‘বিরোধীদের ভোট দিলে বন্ধ হবে লক্ষ্মীর ভান্ডার’, হুঁশিয়ারি তৃণমূল বিধায়কের, ভিডিও ভাইরাল

    TMC: ‘বিরোধীদের ভোট দিলে বন্ধ হবে লক্ষ্মীর ভান্ডার’, হুঁশিয়ারি তৃণমূল বিধায়কের, ভিডিও ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল (TMC) প্রার্থীকে ভোট না দিলে লক্ষ্ণীর ভান্ডার বন্ধ হয়ে যাবে। পূর্ব বর্ধমানের ভাতাড়ে এরকম দেওয়াল লিখন ঘিরে জেলা জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। এবার সেই একই কথা শোনা গেল উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘির তৃণমূল বিধায়কের গৌতম পালের গলায়। তিনি বলেন, একটা ভোটও নির্দলকে আর জোটকে দেবেন না। কারণ সিপিএম-কংগ্রেসকে ভোট দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ হয়ে যাবে। সাগর দিঘিতে বায়রন জিতেছিল। লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বাধ্য হয়ে তিনি তৃণমূলে যোগ দান করেন। তাঁর এই বিস্ফোরক মন্তব্যের ভিডিও রীতিমত ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। যাকে ঘিরে শোরগোল পড়েছে রাজনৈতিক মহলে।

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে তৃণমূল (TMC) বিধায়ক ঠিক কী বলেছেন?

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের ঠিক আগে উত্তর দিনাজপুর জেলার করণদিঘি বিধানসভার তৃণমূল (TMC) বিধায়ক গৌতম পালের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। বিরোধীদের ভোট দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ হয়ে যাবে বলে হুঁশিয়ারি দিতে দেখা যাচ্ছে তাঁকে। পাশাপাশি উদাহরণ হিসেবে, সাগরদিঘির বিধায়ক বায়রন বিশ্বাসের তৃণমূলে যোগ দেওয়ার ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। তিনি বলেন, সাগরদিঘিতে বিরোধীদের ভোট দেওয়ায় লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে বায়রন তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। পাশাপাশি, নির্দল হিসেবে যারা নির্বাচনে লড়াই করছে। ভোটের পরে তাদের ‘হিসেব’ নেওয়ার কথাও বলতে শোনা গিয়েছে তৃণমূল বিধায়কের মুখে। ভিডিও টিতে তৃণমূল বিধায়ক গৌতম পাল বলেছেন, নির্দল যারা করে তাদের ইতিহাস জানা আছে। আমরা সব হিসেব লিখে রেখেছি। ভোটের পরে হিসেব হবে। যাকে ঘিরে রীতিমতো শোরগোল পরেছে গোটা জেলা জুড়ে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই তৃণমূল (TMC) বিধায়কের এমন হুঁশিয়ারির পর নির্বাচন কতটা শান্তিপূর্ণ হবে তা নিয়ে যথেষ্টই চিন্তিত বিরোধী দলগুলি। বিজেপির জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ লাহিড়ী বলেন, লক্ষ্মীর ভান্ডার কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়। আসলে রাজবংশী সহজ সরল মানুষদের এসব মিথ্যা বলে ভোটের আগে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। নির্বাচনে মানুষ নিজের ভোট দিতে পারলে তৃণমূলে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: ভোটের ময়দানে জমে উঠেছে মা ও মেয়ের লড়াই

    Panchayat Election: ভোটের ময়দানে জমে উঠেছে মা ও মেয়ের লড়াই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) মা জয়ী হবেন, না মেয়ে? পূর্ব মেদিনীপুরের খেজুরি এই আলোচনায় সরগরম। এমনিতেই ভোটের ময়দানে কাকা-ভাইপো, দুই ভাই কিংবা দুই জায়ের লড়়াইয়ের একাধিক নজির রয়েছে। এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের লড়াইয়ের ময়দানে মা ও মেয়ে। ভোট প্রচারে বেরিয়ে মুখোমুখি হতেই হল সৌজন্য বিনিময়ও।

    মা ও মেয়ে কোন দলের প্রার্থী হয়েছেন?

    পরিবার ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) একই বুথে একে অপরের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে তাঁরা ভোট প্রচারও চালাচ্ছেন জোরদার। খেজুরির হলুদবাড়ি অঞ্চলের দেখালি ১৫৭ নম্বর বুথে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন পূর্ণিমা রানি দোলাই। ওই একই বুথে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন পূর্ণিমা রানি দোলাইয়ের মেয়ে তথা বিজেপি প্রার্থী পম্পা মাইতি। সকাল থেকেই বাড়ি বাড়ি ঘুরে ভোট প্রচার করছে যুযুধান দু পক্ষই। একদিকে মা শাসক দলের উন্নয়নকে সামনে রেখে ভোট প্রচার করছেন। অপরদিকে শাসক দলের দুর্নীতি ও এলাকার রাস্তাঘাটের সমস্যা নিয়ে বাড়ি বাড়ি ভোট প্রচার করছেন মেয়ে।

    কী বললেন তৃণমূল প্রার্থী মা?

    মা ও মেয়ে দুজনেই আশাবাদী, একে অপরকে টেক্কা দিয়ে পঞ্চায়েত ভোটে বাজিমাত করবেন। ভোটের ময়দানে (Panchayat Election) লড়াই যাই হোক না কেন, সম্পর্কে একটু ভাটা পড়বে, এমনটাই জানালেন দুই প্রার্থী। এক অপরকে ভোটে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে নারাজ। বাম আমলে খেজুরি ছিল সিপিএমের শক্ত ঘাঁটি। পালা বদলের পর তৃণমূল রাজত্ব করতে শুরু করে। কিন্তু, ২০২১ বিধানসভা ভোটে সেই রাজত্ব ভেঙে দিয়ে জায়গা করে নেয় বিজেপি। তাই এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে খেজুরিতে কার রাজত্ব কায়েম হয়, সেটাই এখন দেখার। তৃণমূল প্রার্থী পূর্ণিমা রানি দোলাই বলেন, উন্নয়নের নিরিখে মানুষের কাছে যাচ্ছি। ভালো সাড়া পাচ্ছি। মেয়ে নির্বাচনে লড়াই করলেও কোনও ফ্যাক্টর হবে না। আমি জয়ের বিষয়ে ১০০ শতাংশ আশাবাদী।

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী মেয়ে?

    বিজেপি প্রার্থী পম্পা মাইতি বলেন, পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election) মায়ের বিরুদ্ধে লড়াই হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু, আমি রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে লড়াই করছি। মায়ের সঙ্গে নয়। মায়ের জায়গা যেমন ছিল তেমন রয়েছে। মূলত পানীয় জলের সমস্যা, রাস্তা বেহাল সহ একাধিক অনুন্নয়ন নিয়ে আমরা সরব হয়েছি। সাধারণ মানুষ আমাদের সঙ্গে রয়েছে। ফলে, ভোটে জয়ী হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূল প্রার্থীর দুই রাজ্যের ভোটার তালিকায় নাম, জেলা জুড়ে শোরগোল

    TMC: তৃণমূল প্রার্থীর দুই রাজ্যের ভোটার তালিকায় নাম, জেলা জুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একই ব্যক্তির দুই রাজ্যের ভোটার তালিকায় নাম। এরকম একজনকে এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী করেছে তৃণমূল (TMC)। বিষয়টি জানাজানি হতে আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার জেমেরি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়  রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে বিজেপি।

    তৃণমূল (TMC) প্রার্থীর বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ?

    আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার জেমেরি গ্রাম পঞ্চায়েতের ২৪১ নম্বর বুথে তৃণমূল (TMC) কংগ্রেসের মনোনীত প্রার্থী পঙ্কজ কুমার যাদব। পঙ্কজ কুমার যাদব জে কে নগর এলাকায় বসবাস করেন। এখানকার তিনি ভোটার। এই সংসদ থেকেই তিনি ভোটে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন। কিন্তু, পঙ্কজ কুমার যাদবের বিহার রাজ্যের লক্ষ্মীসরাই জেলার ১৬৭ সুরোজগরা কেন্দ্রে পার্ট নম্বর ৩০৯ এবং সিরিয়াল নম্বর ২৭৭ এ নাম রয়েছে। এরকম একজন ব্যক্তিকে প্রার্থী করায় দলের অন্দরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) প্রার্থী?

    পঙ্কজ কুমার যাদব বলেন, আমার বাড়ি বিহারে। তবে, সেখানে আমি খুবই কম যাই। দল যখন আমাকে পঞ্চায়েত ভোটের প্রার্থী করার সিদ্ধান্ত নেয় তখন আমি জানতে পারি বিহারে আমার ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে। ২০২২ সালের ২৭ নভেম্বর আমি নির্বাচন কমিশনের কাছে বিহারে ভোটের তালিকায় নাম বাদ দেওয়ার জন্য আবেদন করি। তারপরই বিহারের ভোটার তালিকা থেকে আমার নাম বাদ দিয়ে দেওয়া উচিত ছিল। এই বিষয় নিয়ে আমি কিছুই জানি না।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই ঘটনা নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল। প্রার্থীপদ বাতিলের দাবিতে প্রয়োজনে আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, কীভাবে এক ব্যক্তির দুই জায়গায় ভোটার কার্ড থাকতে পারে। দ্রুত পঙ্কজ কুমার যাদবের প্রার্থী পদ বাতিল করতে হবে, নাহলে আমরা আদালতের দ্বারস্থ হব।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    আসানসোল দক্ষিণ গ্রামীণ তৃণমূল (TMC) কংগ্রেসের ব্লকের সহ-সভাপতি চঞ্চল মুখোপাধ্যায় বলেন, পঙ্কজ কুমার যাদবের জনপ্রিয়তা রয়েছে। বিরোধী প্রার্থীরা ভোটের ময়দানে পঙ্কজের কাছে বিপুল ব্যবধানে পরাজিত হতে বাধ্য। সেই জন্য বিরোধীরা পঙ্কজের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে। ২০২২ সালে নির্বাচন কমিশনের কাছে বিহারের ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার জন্য আবেদন করা হয়েছিল। বর্তমানে তাঁর শুধুমাত্র এক জায়গাতেই নাম রয়েছে। বিরোধীরা চক্রান্ত করে তাদের দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে। রানীগঞ্জের বিডিও অভীক কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এই বিষয় নিয়ে আমার কাছে কোনও অভিযোগ আসেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayate Vote: দক্ষিণ দিনাজপুরে বহু আদিবাসী পরিবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    Panchayate Vote: দক্ষিণ দিনাজপুরে বহু আদিবাসী পরিবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আর ৭দিন বাকি। তার আগে আবার তৃণমূলে ভাঙন। শনিবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডি বিধানসভার লোহাগঞ্জ এলাকায় একটি যোগদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়৷ যেখানে তৃণমূল ছেড়ে ২০টি আদিবাসী পরিবারের প্রায় ৯০ জন সদস্য বিজেপিতে যোগদান করেন। এদিন বিকেলে সদ্য যোগদানকারীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী। জেলা সভাপতির পাশাপাশি যোগদান শিবিরে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিজেপির অন্যান্য নেতৃত্ব৷ পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ২০টি আদিবাসী পরিবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করায় বিজেপির শক্তি (Panchayat Vote) বাড়ল বলেই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকায় তৃণমূল ছেড়ে মানুষ যেভাবে বিজেপিতে যোগাদান করছে, তাতে পঞ্চায়েত নির্বাচনে জেলায় বিজেপি ভালো ফল করবে বলে আশাবাদী দলের জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী।

    কী বললেন যোগদানকারীরা (Panchayat Vote)?

    এই বিষয়ে এক যোগদানকারী বলেন, তৃণমূল দল আমাদের দেখে না। আমরা তৃণমূলকে ভোট দিয়েছিলাম। কিন্তু তৃণমূল নেতারা বলে, আমরা তাদের ভোট (Panchayat Vote) দিইনি। তারা ভোটের সময় খাওয়াদাওয়া দিয়েছিল। সেই খাওয়াদাওয়া দিয়ে পরে বলে, আমরা তোমাদের ভোট কিনে নিয়েছি। তোমরা কোনও সুযোগ সুবিধা পাবে না। তাই আমরা তৃণমূল দল থেকে বেরিয়ে আজ বিজেপিতে ২০ টি পরিবার যোগদান করলাম।

    কী বললেন বিজেপির জেলা সভাপতি (Panchayat Vote)?

    বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, লোহাগঞ্জে এদিন ২০ টি আদিবাসী পরিবার তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগদান করল। যোগদানকারীরা সবাই তৃণমূল করত। কিন্তু তৃণমূল দল তাদের কোনও সুযোগ সুবিধা দেয়নি। তৃণমূল তাদের বার বার বলেছে, আমরা ভোট কিনে নিয়েছি, কেন সুযোগ সুবিধা দেব। তৃণমূল এইভাবে দিনের পর দিন এই লোহাগঞ্জ এলাকার মানুষদের বঞ্চিত করেছে। সেই জন্য আজ লোহাগঞ্জের ২০ টি আদিবাসী পরিবার বিজেপিতে যোগদান করল। এরা যোগদান করায় বিজেপির আরও শক্তি বাড়ল ও আগামী দিনে এই এলাকায় বিজেপি আরও ভাল ফলাফল (Panchayat Vote) করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share