Tag: bjp

bjp

  • Maharashtra political crisis: সঙ্কট আরও ঘনীভূত,  বুধেই পদত্যাগ করছেন উদ্ধব ঠাকরে?

    Maharashtra political crisis: সঙ্কট আরও ঘনীভূত,  বুধেই পদত্যাগ করছেন উদ্ধব ঠাকরে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ডামাডোল। করোনা (Covid) সংক্রমিত হয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। ওই একই কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রাজ্যপালও। এদিকে, নিভৃতবাসে থেকে অনুগামী বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন সকাল থেকে খবর ছড়িয়ে পড়ে, পদত্যাগ করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। পরে ভার্চুয়াল বৈঠকে ঠিক হয়, আপাতত পদত্যাগ করছেন না উদ্ধব। অন্যদিকে, এদিন বিকেল পাঁচটার মধ্যে গুয়াহাটি থেকে ‘বিদ্রোহী’ বিধায়কদের মুম্বাই ফিরতে বলেছেন শিবসেনা নেতৃত্ব। এদিকে, এদিন একটি চার্টার্ড বিমানে করে চার বিধায়ককে নিয়ে গুয়াহাটি উড়ে যান মহারাষ্ট্রের বিজেপি সভাপতি চন্দ্রকান্ত পাটিল।

    আরও পড়ুন : উদ্ধব ঠাকরের বিরুদ্ধে একনাথ শিন্ডের ‘বিদ্রোহের’ নেপথ্য কারণ কী?

    ‘নরম হিন্দুত্ব’ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বিদ্রোহী মন্ত্রী একনাথ শিন্ডের সম্পর্কে চিড় ধরে। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে হনুমান চালিশা পাঠ করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার পর গ্রেফতার করা হয় বিজেপি সাংসদ নবনীত রাণা ও তাঁর বিধায়ক স্বামী রবি রাণাকে। এর পরেই উদ্ধব এবং একনাথের সম্পর্কের ফাটল চওড়া হয়। তার পরেই সঙ্গী ৪০ জন বিধায়ককে নিয়ে একনাথ প্রথমে চলে যান বিজেপি শাসিত গুজরাটে। সেখান থেকে মধ্য রাতে উড়ান ধরেন গুয়াহাটির। একনাথের দাবি, তাঁর সঙ্গে রয়েছেন ৪৬ জন বিধায়ক। তার মধ্যে ৩৪ জনই নেতা হিসেবে মেনে নিয়েছেন তাঁকে। 

    পরিস্থিতি সামাল দিতে এদিন বেলা একটায় বৈঠকে বসার সিদ্ধান্ত নেন মুখ্যমন্ত্রী। তার আগেই করোনা ধরা পড়ে তাঁর। তার আগে করোনা সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন রাজ্যপাল। পরে দলীয় বিধায়কদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন উদ্ধব। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়, এখনই পদত্যাগ করছেন না মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : কাউন্সিলর থেকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী, কে এই দ্রৌপদী মুর্মু?

    এদিকে, বিদ্রোহী বিধায়কদের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি চিঠি দিয়েছে শিবসেনা। এদিনই বিকেল পাঁচটার মধ্যে গুয়াহাটি থেকে মুম্বাই ফিরতে বলা হয়েছে তাঁকে। তা না হলে তাঁদের বহিষ্কার করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত বলেন, যতক্ষণ না সব বিধায়ক গুয়াহাটি থেকে ফিরে আসবেন, ততক্ষণ দলের তরফে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।  

     

    এদিকে, বিদ্রোহী বিধায়কের সংখ্যা আরও বাড়বে বলেই দাবি একনাথের। তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে ৬ নির্দল সহ ৪৬ জন বিধায়ক রয়েছেন। এই সংখ্যা ক্রমশ বাড়বে। এখনও পর্যন্ত আমরা বিজেপির তরফে কোনও প্রস্তাব পাইনি। তাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনাও চলছে না। তবে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে তাঁদের আর আলোচনার কোনও সম্ভাবনাই নেই বলেও স্পষ্ট করে দিয়েছেন একনাথ।

    ডামাডোলের এই পরিস্থিতিতে এদিনই বিকেলে বৈঠকে বসতে চলেছেন এনসিপি নেতৃত্বও। তবে এই মুহূর্তে সরকারের কোনও সঙ্কট নেই বলেই দাবি কংগ্রেসের।

     

  • Modi in Hyderabad: শুধু হিন্দু নয়! সব সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যান, বললেন মোদি

    Modi in Hyderabad: শুধু হিন্দু নয়! সব সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যান, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  হিন্দু নয়, দলকে সমস্ত সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যাওয়ার বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। হায়দরাবাদে (Hyderabad) বিজেপির (BJP) জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের শেষ দিনে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে এই কথা বলেন তিনি। রবিবার ওই বৈঠকে দলের নেতাকর্মীদের হিন্দু ছাড়াও অন্যান্য বঞ্চিত ও নিপীড়িত সম্প্রদায়ের মানুষের (downtrodden sections in other communities) সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করার কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। দলের এক নেতার কথায়, বৈঠকে মোদি বলেন, অন্যান্য সম্প্রদায়ের মধ্যেও বঞ্চিত এবং নিপীড়িত মানুষ আছেন।  শুধু হিন্দুদের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়লে চলবে না।  সমস্ত বঞ্চিত ও নিপীড়িতের জন্য কাজ করা উচিত। এ জন্য ‘স্নেহ যাত্রা’ শুরু করা উচিত, বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    প্রসঙ্গত, জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে যখন মোদি এ কথা বলছেন, তার ঠিক কয়েক দিন আগে উত্তরপ্রদেশে দু’টি উপনির্বাচনে জয়লাভ করেছে বিজেপি। ঘটনাচক্রে, সেই দুই লোকসভা আসন— আজমগড় ও রামপুরে জয়-পরাজয় স্থির করার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রয়েছে মুসলিম জনসংখ্যার। মনে করা হচ্ছে, মোদি এ কথা বলে আসলে ওই দুই এলাকার পাসমান্দা মুসলিমদের নিয়ে দলীয় নেতৃত্বকে বার্তা দিতে চাইলেন। যারা সামাজিক ও অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া। 

    আরও পড়ুন: আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে বিজেপি-রাজ, শীঘ্রই দখলে বাংলাও, প্রত্যয়ী শাহ

    দ্রৌপদী মুর্মুর মতো আদিবাসী নেত্রীকে দেশের রাষ্ট্রপতি পদের জন্য তুলে ধরে, দেশের আদিবাসী সম্প্রদায়ের কাছে সদর্থক বার্তা পৌঁছে দিতে পেরেছে বিজেপি। পাশাপাশি হিন্দু ছাড়াও অন্য সম্প্রদায়ের অর্থনৈতিক ও সামাজিক ভাবে দুর্বল জনসংখ্যাকেও পাশে পেতে ঝাঁপাবে বিজেপি, রবিবার মোদির বক্তব্যে তা-ও স্পষ্ট হল, এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক মহল। সূত্রের খবর, মোদি বৈঠকে বলেছেন, দ্রৌপদীর সহজ সরল জীবনযাত্রা, তাঁর লড়াইয়ের কথা তৃণমূল স্তরে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে হবে।

    কেন্দ্রে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশে মহিলাদের জীবনযাত্রার মানে প্রভূত উন্নতি হয়েছে। এর পেছনে রয়েছে বিজেপি সরকারের একাধিক জনহিতকর কর্মসূচি। হায়দরাবাদে বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের পর এক সভায় এই দাবিও করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন,উজ্জ্বলা যোজনা থেকে স্বচ্ছ্ব ভারত, কেন্দ্রের একাধিক প্রকল্পের সুফল পেয়েছেন তেলঙ্গানার মানুষ। এর ফলে গোটা দেশ ও তেলঙ্গানার মহিলাদের জীবনে পরিবর্তন বেড়েছে। দেশে মহিলাদের সংখ্যা বেড়েচ্ছে। দেশের নারী শক্তিকে রাষ্ট্রশক্তি বানানোর চেষ্টা করছে সরকার। 

    নিজামের শহরে জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে এদিন হায়দরাবাদকে ‘ভাগ্যনগর’ বলেও সম্বোধন করেন মোদি। আর তাতেই হায়দরাবাদের নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গে শুরু হয়েছে জোর জল্পনা।

  • Akhilesh Yadav: উপনির্বাচনে বিজেপির কাছে হারের ধাক্কা! দলীয় সব সংগঠন ভাঙলেন অখিলেশ

    Akhilesh Yadav: উপনির্বাচনে বিজেপির কাছে হারের ধাক্কা! দলীয় সব সংগঠন ভাঙলেন অখিলেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজবাদী পার্টির (Samajwadi Party) গড় হিসেবে পরিচিত, রামপুর এবং আজমগড়ে  (Rampur and Azamgarh) লোকসভা উপনির্বাচনে (Lok Sabha bypoll) পরাজিত হয়েছে সমাজবাদি পার্টি। এর এক সপ্তাহের মধ্যেই রবিবার দলের সমস্ত শাখা ভেঙে দিলেন সমাজবাদী পার্টির সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব (Akhilesh Yadav)। এদিন যুব ও মহিলা শাখা সহ দলের জাতীয়, রাজ্য ও জেলা কার্যনির্বাহী সমস্ত পদ ভেঙে দেওয়া হয়। 

    [tw]


    [/tw]

    রবিবার সমাজবাদী পার্টির করা ট্যুইট অনুসারে, রাজ্য ও জাতীয় পার্টি সংগঠনগুলি ভেঙে দেওয়ার কথা জানানো হয়। সমস্ত শাখা সংগঠন, মহিলা শাখাগুলিও ভেঙে দেওয়া হয়েছে। শুধুমাত্র দলের রাজ্য সভাপতি পদে নরেশ উত্তমকে বহাল রাখা হয়েছে। তবে কেন অখিলেশ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন,সেই বিষয়ে দলের তরফে কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। উত্তরপ্রদেশে (Uttar Pradesh) উপনির্বাচনে পরাজয়ের পর দলকে পুনর্গঠন করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। 

    আরও পড়ুন: ছয় মাসের মধ্যেই নির্বাচন! ভেঙে যাবে শিন্ডে সরকার দাবি পাওয়ারের

    রামপুর ও আজমগড় লোকসভা কেন্দ্র সমাজবাদী পার্টির শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব আজমগড়ের সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন। কিন্তু উপনির্বাচনে আজমগড় সমাজবাদী পার্টির হাতছাড়া হয়ে যায়। বিজেপি প্রার্থী দীনেশ লালা যাদব নিরহুয়া জয়ী হন। সামজবাদী পার্টির হাতছাড়া হয়ে যায় আজম খানের শক্ত দুর্গ রামগড়। জয়ী হন সমাজবাদী পার্টিরই প্রাক্তন কর্মী ঘনশ্যাম লোধি। তিনি কয়েকমাস আগেই সমাজবাদী পার্টি ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। উত্তরপ্রদেশে ক্রমেই সমাজবাদী পার্টির দ্বন্দ্ব এবং বেহাল অবস্থা প্রকট হচ্ছিল। এই পরিস্থিতিতে দলকে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত পার্টি সুপ্রিমোর, দাবি বিশেষজ্ঞদের। দলীয় সূত্র অনুসারে খবর, অখিলেশ শীঘ্রই বিভিন্ন দলীয় সংগঠন পুনর্গঠন করবেন এবং সেখানে নতুন কিছু মুখ নিয়ে আসা হবে।

  • 2002 Gujarat riots case:  মোদিকেও প্রশ্ন করেছিল সিট, কেউ ধর্না দেয়নি, কংগ্রেসের বিক্ষোভকে কটাক্ষ শাহের

    2002 Gujarat riots case: মোদিকেও প্রশ্ন করেছিল সিট, কেউ ধর্না দেয়নি, কংগ্রেসের বিক্ষোভকে কটাক্ষ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় রাহুল গান্ধীকে সমন জারি করে জেরা করেছে ইডি। এর প্রতিবাদে ইডির দফতরের বাইরে তুমুল প্রতিবাদ প্রদর্শন করেন কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা। এই নিয়েই রাহুলকে বিঁধছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর উদাহরণ দিয়ে  স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, ‘সিটের সামনে হাজিরা দিতে মোদিজি কোনও নাটক করেননি। গণতন্ত্রে সংবিধানকে কীভাবে সম্মান করা উচিত, সমস্ত রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কাছে তার একটি আদর্শ উদাহরণ উপস্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। মোদিজিকেও প্রশ্ন করা হয়েছিল, কিন্তু কেউ প্রতিবাদ করেনি, সারা দেশের কর্মীরা মোদিজির সাথে সংহতি প্রকাশ করেনি। আমরা আইনের সাথে সহযোগিতা করেছি। আমাকেও গ্রেফতার করা হয়। আমরা প্রতিবাদ করিনি। ’

    গুজরাট হিংসার ঘটনায় তৎকালীন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীকে ক্লিনচিট দিয়েছিল সিট। সিটের দেওয়ার তথ্যের ভিত্তিতেই নরেন্দ্র মোদিকে ক্লিনচিটের রায় দেয় গুজরাট হাইকোর্ট। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) মামলা করেছিলেন জাকিয়া জাফরি। শুক্রবার তাঁর সেই মামলা খারিজ করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। এরপরই বিরোধীদের একহাত নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রাহুল গান্ধীর নাম না করে তাঁকে কটাক্ষ করে অমিত বলেন, “মোদিজি নাটক করেননি।” শাহ জানান, বিশেষ তদন্তকারী দলের জিজ্ঞাসাবাদে বসতে মোদি কখনও না বলেননি। সত্যের জন্য অপেক্ষা করেছেন। তাঁকে জেরা করা হয়েছিল কিন্তু কেউ ধর্না দেয়নি। কোনও  দলীয় কর্মী তাঁর পাশে দাঁড়াতে আসেনি। তিনি কাউকে সে কথা বলেনওনি। 

    আরও পড়ুন: ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    বিজেপির ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’র জেরে ইডি-র মতো কেন্দ্রীয় সংস্থাকে কাজে লাগিয়ে সনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধীদের ‘হেনস্থা’ করা হচ্ছে, এই অভিযোগে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চালায় কংগ্রেস। কিন্তু কংগ্রেস জমানায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দলের সামনে বিভিন্ন মামলায় হাজিরা দিতে হয়েছিল নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহকে। তাঁরা কিন্তু কোনও প্রতিবাদ ছাড়াই তদন্তে সাহায্য করেছিলেন। কোনও নাটক হয়নি বলে দাবি রাজনৈতিক মহলেরও। 

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইডির জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি রাহুল গান্ধী। টানা কয়েকদিন ধরে দফায় দফায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। তা নিয়ে প্রথম দিনে থেকেই রাস্তায় নেমেছে কংগ্রেস। দেশজুড়ে বিভিন্ন রাজ্যে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘিরে কংগ্রেস কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় খণ্ডযুদ্ধ হয়েছে। উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম প্রায় সব রাজ্যেই একই ছবি। বিহারের পাটনা, ঝাড়খন্ডের রাঁচিতে রাস্তায় নামেন কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা। আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। বারবার পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। উত্তরপ্রদেশের লখনউতে বিক্ষোভ আন্দোলনে ডাক দেয় হাতশিবির। দিল্লি, বেঙ্গালুরু, জয়পুর, চণ্ডীগড়, আগরতলায়  রাস্তায় নেমেছিলেন কংগ্রেস নেতা ও কর্মীরা। কর্মসূচি ঘিরে ধুন্ধুমার হয় প্রায় সব জায়গাতেই। হায়দরাবাদে আন্দোলন ধ্বংসাত্মক হয়ে ওঠে। গাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মীরা।

    আরও পড়ুন: গুজরাট হিংসায় মোদির ক্লিনচিট বহাল সুপ্রিম কোর্টের, বিরোধীদের নিশানা বিজেপির

    উত্তরপ্রদেশের লখনউ তেতে ওঠে কংগ্রেসের বিক্ষোভে। কর্ণাটকে বিরোধী দলনেতা সিদ্দারামাইয়ার নেতৃত্বে বিক্ষোভ দেখিয়েছে কংগ্রেস। রাজস্থানের জয়পুরেও ব্যাপক বিক্ষোভ দেখানো হয়েছে কংগ্রেসের তরফে। রাহুল গান্ধীকে ইডির জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে দিল্লির রাজপথে বিরোধিতা করেছেন অধীর চৌধুরী, কেসি বেণুগোপাল, ভূপেশ বাঘেল, অজয় মাকেন, গৌরব গগৈয়ের মতো কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা। কিন্তু রাজনৈতিক মহলে বারবার প্রশ্ন উঠেছে একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষনেতার দিকে অভিযোগের আঙুল উঠেছে। তদন্তে সাহায্য করলেই হল। নির্দোষ হলে তো যে কেউ ছাড়া পাবেন, তাহলে এত নাটক কেন? কিসের ভয়?

    প্রশ্ন উঠেছে কংগ্রেসের জমানাতে গুজরাত দাঙ্গা নিয়ে ১২ বছর আগে সিবিআইয়ের জেরার মুখে পড়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ। বিজেপি তো তখন এত বিরোধিতা করেনি! 

    আরও পড়ুন: জাকিয়া জাফরির কষ্টকে ব্যবহার করেছেন তিস্তা শেতলবাদ! অভিমত সুপ্রিম কোর্টের

    ৯ ঘণ্টা জেরা ও ১০০ টি পর পর প্রশ্ন। প্রসঙ্গ ছিল গুজরাতের বুকে ২০০২ সালের বিধ্বংসী হিংসার ঘটনা। যে ঘটনা নিয়ে খোদ সেরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নরেন্দ্র মোদি পড়েছিলেন সিবিআই জেরার মুখে। একের পর এক প্রশ্ন। অথচ ধৈর্য্য হারাননি। এড়াননি একটা প্রশ্নও। ৯ ঘণ্টার ম্যারাথন জেরায় এক কাপ চা-ও পর্যন্ত নেননি নরেন্দ্র মোদি। গুজরাট দাঙ্গায় মোদিকে জিজ্ঞাসাবাদ পর্বে এমন সব তথ্য উঠে এসেছিল তদন্তকারী দলের প্রধান আরকে রাঘবনের লেখা বইয়েও।   গান্ধীনগরে সিটের অফিসে জেরার জন্য হাজিরা দিতেও সম্মত হয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সে নিয়ে ‘আ রোড ওয়েল ট্রাভেলড’ বইয়ে রাঘবন লিখেছেন,”মুখ্যমন্ত্রীর কর্মীদের আমরা বলেছিলাম, সিটের অফিসে তাঁকে আসতে হবে। অন্য কোথাও হলে তা তদন্তে প্রভাবিত করতে পারে। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছিলেন। সিটের অফিসে আসতে সম্মত হন।” সিটের অফিসে ৯ ঘণ্টার জেরায় ১০০টির কাছাকাছি প্রশ্ন করা হয়েছিল তৎকালীন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। কোনও প্রশ্নই এড়িয়ে যাননি তিনি। এমনকি উত্তর সাজানোর চেষ্টা করেছেন বলেও মনে হয়নি।’ ২০১০ সালে মোদিকে টানা ১৩ ঘণ্টা জেরা করেছিল সিট। ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে গুজরাট দাঙ্গার তদন্ত শেষ করে রিপোর্ট দেয় সিট। ক্লিনচিট পান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রিপোর্টে বলা হয়, দোষী সাব্যস্ত করার মতো কোনও প্রমাণই মেলেনি।  

    সোহরাবুদ্দিন ভুয়ো সংঘর্ষ মামলায়  রাজ্যছাড়া ছিলেন অমিত শাহ। গুজরাতে প্রবেশ করতে পারতেন না। তার আগে তাঁকে গ্রেফতারও করেছিল সিবিআই। গ্রেফতারির ঠিক আগে আমদাবাদের বিজেপি দফতরে গিয়ে শাহ বলে এসেছিলেন, সব অভিযোগ মিথ্যা। কিন্তু কোনও দলীয় কর্মীদের নিয়ে জমায়েত করতে যায়নি বিজেপি। পরে আদালতে নিষ্কৃতি পান অমিত। তাহলে সেসময় কি কংগ্রেস তদন্ত সাজিয়েছিল? প্রশ্ন উঠছে তা নিয়েও।

  • Uddhav Thackeray: “সেদিন থেকেই পতন শুরু…”, উদ্ধবকে ট্যুইট-বাণ রাজ ঠাকরের

    Uddhav Thackeray: “সেদিন থেকেই পতন শুরু…”, উদ্ধবকে ট্যুইট-বাণ রাজ ঠাকরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ একজন ব্যক্তির সেদিন থেকেই পতন শুরু হয়, যেদিন সে সৌভাগ্যকে নিজের ব্যক্তিগত কৃতিত্ব হিসেবে ভুল বোঝে।” মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) ইস্তফার পর কয়েক ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই তাঁকে এই ভাষায়ই আক্রমণ শানালেন মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা (MNS) প্রধান রাজ ঠাকরে (Raj Thackeray)। হিন্দিতে করা একটি ট্যুইটে উদ্ধবের পতন শুরু হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

    মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে উদ্ধব-রাজের দ্বন্দ্ব বেশ পুরানো। ঠাকরে মুখ্যমন্ত্রী পদে আসীন হতেই সেই দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করেছিল। প্রকাশ্যে উদ্ধব ও তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে বিবৃতি দিতেও দেখা গিয়েছে বালাসাহেবের ভাইপো রাজকে। গত কয়েক দিন ধরে রাজ্যে রাজনৈতিক ডামাডোল চললেও, শারীরিক অসুস্থতার কারণে মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন রাজ। মুখ খুললেন শিন্ডে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর। নিক্ষেপ করলেন ট্যুইট বাণ।

    আরও পড়ুন : সাধারণ অটোচালক থেকে মহারাষ্ট্র রাজনীতির মধ্যমণি, কে এই একনাথ শিন্ডে?

    মহারাষ্ট্রের মসনদে পালাবদল ঘটেছে বৃহস্পতিবারই। উদ্ধব ঠাকরে ইস্তফা দেওয়ার পরে মহারাষ্ট্রের রাশ এখন শিবসেনার বিদ্রোহী বিধায়ক একনাথ শিন্ডের হাতে। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন তিনি। এহেন পরিস্থিতিত মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছেন রাজ।

    সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব হিন্দুত্বের আদর্শ থেকে সরে এসেছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন শিন্ডে। উদ্ধব যাতে কংগ্রেস-এনসিপি জোট ছেড়ে বেরিয়ে আসেন, সেই দাবিতেই সোচ্চার হয়েছিলেন তাঁরা। রাজ নিজেকে হিন্দুত্ববাদী বলে দাবি করেন। শিন্ডে শিবিরের বিদ্রোহী বিধায়করা যদি বিজেপিতে যোগদান না করেন, তাহলে তাঁরা রাজের নবনির্মাণ সেনায় যোগ দিতে পারেন। ২৮৮ আসনের মহারাষ্ট্র বিধানসভায় নবনির্মাণ সেনার একজন বিধায়ক রয়েছেন। দিন কয়েক আগে শিন্ডে শিবিরের এক নেতা ফোন করেছিলেন রাজকে। ফোনে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। কেননা শিবসেনার বিদ্রোহীরা বিজেপিতে যোগ দিলে ক্ষমতার লোভের অভিযোগ উঠতে পারে তাঁদের বিরুদ্ধে। তাঁরা যদি রাজ শিবিরে যোগ দেন তাহলে একনাথ শিবিরের মান এবং কূল দুইই রক্ষা হবে। কেবল শিন্ডে নয়, বিজেপি নেতা দেবেন্দ্র ফড়নবিশের সঙ্গেও রাজের কথা হয়েছে বলেও সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন : বালাসাহেবের হিন্দুত্বের পথেই চলবে শিবসেনা, জানিয়ে দিলেন শিন্ডে

    এদিকে, উদ্ধবের সঙ্গে আপাতত রয়েছেন ১৬ জন বিধায়ক। তাঁদের মধ্যেও কয়েকজন শিন্ডে শিবিরের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন বলে খবর। এঁদের সিংহভাগ যদি শিন্ডে শিবিরে নাম লেখান, তাহলে উদ্ধবের ওপর চাপ আরও বাড়বে। সেক্ষেত্রে শিবসেনার প্রতীক পাওয়ার জন্য বিদ্রোহীদের নিয়ে রাজ স্বয়ং আসরে নামতে পারেন বলেও সূত্রের খবর।

     

  • BJP: হায়দরাবাদে শুরু বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, কেন বাছা হল নিজামের শহর?   

    BJP: হায়দরাবাদে শুরু বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, কেন বাছা হল নিজামের শহর?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাজো সাজো রব হায়দরাবাদ (Hyderabad) জুড়ে। আজ, শনিবার এখানেই বসেছে বিজেপির (BJP) দু দিনের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক (National Executive Meeting)। বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Narendra Modi)। পাঁচ বছর পর এই প্রথম নয়া দিল্লির বাইরে কোনও শহরে এই ধরনের বৈঠক করছে বিজেপি।

    ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন। তার আগে একের পর এক রাজ্য জয় করে চলেছে বিজেপি। গত কয়েক বছর ধরে একের পর এক রাজ্যের রশি এসেছে পদ্ম শিবিরের হাতে। বাকি রয়েছে তেলঙ্গানা। এখানে ক্ষমতায় রয়েছে তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি। রাজনৈতিক মহলের মতে, আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন তেলঙ্গানায়। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্যের রশি যাতে গেরুয়া শিবিরের হাতে আসে, তাই এখানেই আয়োজন করা হয়েছে বৈঠকের। সূত্রের খবর, এই বৈঠক শুরুর আগে বিজেপি তাদের বিভিন্ন নেতাকে পাঠিয়েছে রাজ্যের ১১৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে। জনগণের মন বুঝতেই পাঠানো হয়েছিল তাঁদের।

    আরও পড়ুন : বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

    বৈঠক উপলক্ষে সেজে উঠেছে গোটা হায়দরাবাদ শহর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ প্রথম সারির বিজেপি নেতাদের মুখের ছবি সম্বলিত পোস্টারে ছয়লাপ গোটা শহর। এদিন দুপুরে বৈঠকে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। রবিবার বক্তৃতা দেওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যদিও বৈঠকে যোগ দিতে শনিবারই হায়দরাবাদ এসে পৌঁছনোর কথা তাঁর। বৈঠকের পাশাপাশি হবে চিত্র প্রদর্শনীও। এর আগে যেসব জাতীয় কার্যকরী কমিটির বৈঠক হয়েছে, সেসবের ছবিও প্রদর্শিত হবে এদিন সন্ধ্যায়।

    আরও পড়ুন : “সেদিন থেকেই পতন শুরু…”, উদ্ধবকে ট্যুইট-বাণ রাজ ঠাকরের

    তেলঙ্গানা বিজেপির মুখপাত্র এনভি সুভাষ বলেন, ১৮ বছর পরে জাতীয় কার্যকরী কমিটির বৈঠক হচ্ছে হায়দরাবাদে। সেই উপলক্ষে সাজানো হয়েছে শহর। জাতীয় নেতারা, বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা এবং অন্যরা ঘুরে দেখছেন ১১৯টি বিধানসভা কেন্দ্র। রবিবার সমাবেশ হবে। প্রচুর মানুষ ওই সমাবেশে যোগ দেবেন বলেই আশা করছি। বিজেপি সূত্রের খবর, চব্বিশের লোকসভা নির্বাচন নিয়ে একট রেজলিউশন পাশ হওয়ার কথা এই বৈঠকে। তেলঙ্গানা সহ দেশের অন্যত্র কীভাবে সংগঠন আরও বিস্তার করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা।

    সম্প্রতি মহারাষ্ট্রে ক্ষমতা দখল করেছে বিজেপি। শিবসেনার নেতৃত্বাধীন সরকার পড়ে গিয়েছে। বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে শিবসেনারই একটি অংশ সরকার গড়েছে সেখানে। উত্তর-পূর্ব ভারতের একটা বিরাট অংশ গেরুয়া শিবিরের দখলে। তাই আপাতত পাখির চোখ তেলঙ্গানা। এক সময়, তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কেসিআরের সঙ্গে মধুর সম্পর্ক ছিল বিজেপির। পরে কেন্দ্রের কাছ থেকে স্পেশাল প্যাকেজ না আসায় বিজেপির থেকে দূরত্ব বাড়াতে শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজনৈতিক মহলের একটি অংশের ব্যাখ্যা, কেসিআরের রাজ্যে থাবা বসাতেই সেখানে আয়োজন করা হয়েছে জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। যে বৈঠকের মধ্যমণি অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং।  

     

  • Maharashtra political crisis: দল বাঁচাতে কংগ্রেস-এনসিপি জোট ছাড়ার ইঙ্গিত উদ্ধবের

    Maharashtra political crisis: দল বাঁচাতে কংগ্রেস-এনসিপি জোট ছাড়ার ইঙ্গিত উদ্ধবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একনাথ শিন্ডের সঙ্গে সমঝোতার বার্তা দিলেন উদ্ধব ঠাকরে (Uddhab Thackrey)। শিবসেনার (Shibsena) মুখপাত্র প্রবীণ নেতা সঞ্জয় রাউত (Sanjay Raut) জানান, মহা বিকাশ আগাড়ি অর্থাত্‍ শিবসেনা কংগ্রেস-এনসিপির সঙ্গে জোট (Alliance) ত্যাগ করতে প্রস্তুত। তবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গুয়াহাটি থেকে বিধায়কদের মুম্বই (Mumbai) ফিরে আসতে হবে।

    মন্ত্রী একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর প্রধান দাবিই হল, কংগ্রেস এবং এনসিপি-র সঙ্গে জোট ভেঙে বেরিয়ে আসতে হবে উদ্ধবকে। তাঁরা চান উদ্ধবই মুখ্যমন্ত্রী থাকুন। ফিরুক পুরনো জোটে। অর্থাত্‍ বিজেপির সমর্থনে সরকার চালান উদ্ধব। সম্পর্ক ছিন্ন করুন কংগ্রেস এবং এনসিপি-র সঙ্গে। তবে, শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরের ইস্তফার আশ্বাসে তাঁর ভরসা নেই বলে জানিয়ে দিয়েছেন শিবসেনার বিদ্রোহী শিবিরের নেতা একনাথ শিন্ডে। বৃহস্পতিবার গুয়াহাটির হোটেল থেকে তিনি জানিয়েছেন, আগে কংগ্রেস-এনসিপির সঙ্গ ত্যাগ করার ঘোষণা করে মুখ্যমন্ত্রী পদ ছাড়তে হবে উদ্ধবকে। তার পরেই সমঝোতার প্রশ্ন।

    [tw]


    [/tw]

    এরপরই শিবসেনার তরফে সঞ্জয় রাউত জানান, একনাথকে শিন্ডের নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহীদের মুম্বই ফেরার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। জানিয়েছেন আগামী ২৪ ঘণ্টায় বিদ্রোহীরা মুম্বই ফিরে তাঁর সঙ্গে আলোচনায় বসুক। জোট ছাড়তে উদ্ধব বিন্দুমাত্র দ্বিধা করবেন না। কিন্তু গুয়াহাটি (Guwahati) বসে এই নিয়ে কোনও আলোচনা হবে না। আলোচনা করতে হলে মুম্বই এসে করতে হবে, বলে দাবি উদ্ধবের।

    তবে এর পাল্টা হিসেবে শিন্ডে জানিয়ে দেন, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে  সমস্ত ধরনের সমঝোতার দরজা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। শিন্ডে বলেন, “৪০ জন বিধায়ক আমাদের সঙ্গে আছেন। কে বলছে আমরা ফিরে যাব? আমাদের ফিরে যাওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই। গাড়ি অনেকটা এগিয়ে গিয়েছে। আমরা সবকিছুই চেষ্টা করেছি কিন্তু কিছুই হয়নি। আমরা সবাই একসঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেব কী করা যায়। সবার মতামত চাওয়া হবে তারপর আমরা এগোব। এটা আমার সিদ্ধান্ত নয়, সবার সিদ্ধান্ত।”

    আরও পড়ুন: দেশে সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! অভিযুক্ত ওয়াধওয়ান ভাতৃদ্বয়

    শিবসেনার জোট ছাড়া প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খড়্গে বলেন, “অনৈতিক ও অসাংবিধানিক ভাবে মহারাষ্ট্রে সরকার ফেলার চেষ্টা করছে বিজেপি। রাজ্যের এই পরিস্থিতির জন্য বিজেপি দায়ী। তারা পিছন থেকে এই কাজ করাচ্ছে। এভাবেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনও করাবে বিজেপি।” এনসিপি নেতা জয়ন্ত পাতিল বলেন,”শিবসেনার তরফে সরকারিভাবে এমন কোনও কথা এখনও জানানো হয়নি। তারা সরকারিভাবে কিছু জানালে তবেই ভাবনা-চিন্তা করা হবে।” এনসিপি নেতা ছগন ভুজবল বলেন,”যে কোনও দল নিজেদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তবে জোট ছাড়লে শিবসেনা তা এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ারকে জানাত। এখনও সেরকম কোনও খবর নেই।”

  • Presidential Election: রাষ্ট্রপতি পদে এগিয়ে দ্রৌপদী মুর্মু! ‘ঘরের মেয়ে’ কে সমর্থন নবীনের

    Presidential Election: রাষ্ট্রপতি পদে এগিয়ে দ্রৌপদী মুর্মু! ‘ঘরের মেয়ে’ কে সমর্থন নবীনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  আগামী ১৮ জুলাই দেশের ১৬ তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election)। রাষ্ট্রপতি পদে বিজেপি (BJP) প্রার্থী ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন রাজ্যপাল তথা আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu)। অন্যদিকে বিরোধীদের পছন্দ অটলবিহারী বাজপেয়ী জমানার প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী যশবন্ত সিনহাকে (Yashwant Sinha)। ২১ জুলাই ভোটগণনা। শেষ পর্যন্ত কে হবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি, তার জন্য অপেক্ষা করত হবে গণনা শেষ হওয়া পর্যন্ত।  তবে, সংখ্যাতত্বের হিসেবে বা রাজনৈতিক মহলের মতে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ের পথে অনেকটাই এগিয়ে দ্রৌপদী মুর্মু। 

    [tw]


    [/tw]

    রাষ্ট্রপতি ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে বিজেপির প্রয়োজন ছিল ১২ হাজারের কাছাকাছি ভোট। রাষ্ট্রপতি পদে ওড়িশার ভূমিকন্যা তথা জনজাতি সমাজের প্রতিনিধি দ্রৌপদী মুর্মুকে দাঁড় করিয়ে সে রাজ্যের শাসক দল বিজেডির (BJD) ৩২ হাজার ভোট নিশ্চিত করে ফেলে বিজেপি। বুধবার দুপুরে ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক (Naveen Patnaik) ট্যুইট করে দলীয় সাংসদ, বিধায়কদের নির্দেশ দেন, পার্টি লাইনের উর্ধ্বে উঠে ওড়িশার কন্যা দ্রৌপদী মুর্মুকে রাষ্ট্রপতি পদে সমর্থন করতে। নবীন পট্টনায়েকের মন্ত্রিসভায় একটা সময় সদস্য ছিলেন তৎকালীন বিজেপি নেত্রী দ্রৌপদী। নবীন বলেন, ওড়িশা থেকে এই প্রথম কেউ রাষ্ট্রপতি হতে চলেছেন। তাই রাজ্যে বিজেপি প্রধান বিরোধী দল হলেও, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ঘরের মেয়ের দিকেই সমর্থনের হাত বাড়িয়ে দেবে বিজু জনতা দল।

    অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগন মোহন রেড্ডিও জানিয়েছেন তাঁর দল ওয়াইএসআর কংগ্রেস দ্রৌপদীকেই সমর্থন করবে। এরপর এবার বিজু জনতা দল। এনডিএ-র বাইরে থাকা দুই রাজ্যের দুই শাসক দলের সমর্থন পেয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে নিশ্চিত জয়ের পথে এগিয়ে গেলেন দ্রৌপদী মুর্মু। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ৪৯ শতাংশ ভোট আছে এনডিএ-র কাছে।  ফলে দ্রৌপদীর জয় নিশ্চিত করতে আরও অন্তত দু  শতাংস এনডিএ-র বাইরের দলের সমর্থন প্রয়োজন ছিল দ্রৌপদী-র। এবার এনডিএ-র বাইরের দুই দলের সমর্থন পেয়ে আরও ৫ শতাংশ ভোট নিশ্চিত করলেন দ্রৌপদী মুর্মু।  

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষে দেশের প্রথম নাগরিক সাঁওতালি কন্যা?

    কংগ্রেসের শরিক ঝাড়খণ্ডের শাসক দল জেএমএম-ও রাজ্যের জনজাতি সমাজের কথা মাথায় রেখে দ্রৌপদীকে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দ্রৌপদীর সমর্থনে সরব হয়েছেন সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পিএস তামাং-ও।  বাজপেয়ী মন্ত্রিসভায় নীতীশ কুমারের প্রাক্তন সতীর্থ ছিলেন বিরোধী প্রার্থী যশবন্ত সিনহা। কিন্তু তাঁর দল জেডিইউ এনডিএ পদপ্রার্থীকেই সমর্থন করবে বলে জানিয়েছেন নীতীশ।  টিআরএস, আম আদমি পার্টি, অকালি দল, বিএসপি এখনও জানায়নি তারা আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে কাকে সমর্থন করছে। তবে এই দলগুলির অবস্থান যা-ই হোক সংখ্যাতত্বের হিসেবে এখনই রাইসিনা হিলসের দৌড়ে অ্যাডভান্টেজ দ্রৌপদী মুর্মু।

  • Naveen Jindal: এবার প্রাণনাশের হুমকি বহিষ্কৃত বিজেপি নেতা নবীন জিন্দলকে

    Naveen Jindal: এবার প্রাণনাশের হুমকি বহিষ্কৃত বিজেপি নেতা নবীন জিন্দলকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাসপেন্ডেড বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার (Nupur Sharma) বক্তব্য সমর্থন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করায় রাজস্থানের উদয়পুরে (Udaipur) এক যুবকের মুণ্ডচ্ছেদ করেছে দুই যুবক। এই ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। এর মধ্যেই বুধবার ভোরে খুনের হুমকি দেওয়া ই-মেল পেলেন বহিষ্কৃত বিজেপি নেতা নবীন জিন্দাল। ওই খুনের ভিডিও শেয়ার করে নবীনকে (Naveen Jindal) হুমকি দিয়ে ওই মেলে বলা হয়েছে ‘এবার তোমার পালা’। সকাল ৬টা ৪৩ মিনিটে ওই মেল পান নবীন। ট্যুইট বার্তায় একথা জানান নবীন।

    আরও পড়ুন: “নৃশংস, ভীষণই নিন্দনীয় ঘটনা”, উদয়পুরের হত্যাকাণ্ডে সরব রাজনৈতিক মহল

    ট্যুইটারে পোস্ট করে নবীন জিন্দাল জানিয়েছেন, তাঁকে তিনটি মেল করা হয়েছে বুধবার সকালে। সেই মেলে পাঠানো হয়েছে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ভিডিওটিও। বলা হয়েছে, একই অবস্থা হতে চলেছে নবীন ও তাঁর পরিবারেরও। প্রসঙ্গত, পয়গম্বর বিতর্কে এর আগেও খুনের হুমকি পেয়েছেন নবীন। দিল্লি পুলিশকে এই মেলের কথা জানিয়েছেন তিনি। সরকার ও প্রশাসনের কাছে পরিবার ও তাঁর নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন নবীন।

    [tw]


    [/tw]

    উল্লেখ্য, মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ ধানমণ্ডি এলাকার ওই দরজির দোকানে ঢোকে অভিযুক্ত দুই যুবক মহম্মদ রিয়াজ আখতার ও মহম্মদ গোশ। তারা শুরুতে নিহত দরজির কাছে জামার মাপ দেয়। এরপরই ধারালো অস্ত্র দিয়ে ওই ব্যক্তির মাথায় ও গলায় আঘাত করে। গোটা ঘটনার ভিডিও রেকর্ডও করে হত্যাকারীরা। এরপর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়। ভিডিওতে একাধিক বিষয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করে অভিযুক্তরা। এমনকী প্রধামন্ত্রীকে খুনের হুমকি দেওয়া হয়। 

     

  • Droupadi Murmu: কাউন্সিলর থেকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী, কে এই দ্রৌপদী মুর্মু?

    Droupadi Murmu: কাউন্সিলর থেকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী, কে এই দ্রৌপদী মুর্মু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে (Presidential Election) শেষমেশ দ্রৌপদী মুর্মুকেই (Droupadi murmu)  প্রার্থী করল এনডিএ (NDA) জোট। ওড়িশার প্রাক্তন বিজেপি নেত্রী দ্রৌপদী সে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী। মোদি (Modi) সরকারের আমলে ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল পদেও ছিলেন তিনি।

    জুলাই মাসের ১৮ তারিখে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এনডিএর তরফে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী ঠিক করতে মঙ্গলবারই বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতৃত্ব। সকাল থেকে বেঙ্কাইয়া নাইডুর নাম ভেসে বেড়ালেও, একেবারে শেষ মুহূর্তে ঘোষণা করা হয় দ্রৌপদীর নাম। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা বলেন, এনডিএ শরিকদের সঙ্গে আলোচনায় সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ২০ জনের নাম এসেছিল। শেষ পর্যন্ত সর্বসম্মতভাবে চূড়ান্ত হয়েছে দ্রৌপদী মুর্মুর নাম।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা

    দ্রৌপদীর জয়ের পথ সুগম বলেই রাজনৈতিক মহলের ধারণা। কারণ ভোটমূল্যের প্রাথমিক হিসাবে কংগ্রেস-তৃণমূল-বাম সহ ১৮টি বিরোধী দলের প্রার্থী যশবন্ত সিনহার তুলনায় বেশ কিছুটা এগিয়ে রয়েছেন দ্রৌপদী।

    [tw]


    [/tw]

    রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী কুড়ি জনের নাম এনডিএর বৈঠকে উঠে এলেও, দ্রৌপদীই যে বিজেপির তুরুপের তাস হতে চলেছেন, সে ইঙ্গিত দিয়েছিল মাধ্যম। রাজনৈতিক মহলের মতে, দলিত নেতা রামনাথ কোবিন্দের পরে আদিবাসী সম্প্রদায়ের দ্রৌপদীকে প্রার্থী করে এবার বিজেপি বিরোধী জোটকে টেক্কা দিল গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদের লড়াইয়ে মুখ ফেরালেন মমতার তিন প্রার্থীই

    ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ জেলার রায়রাংপুর কেন্দ্রের প্রাক্তন বিধায়ক দ্রৌপদী। পেশায় শিক্ষিকা দ্রৌপদীর রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়েছিল রায়রাংপুর পুরভোটে জিতে। অনুন্নত এলাকায় বেড়ে ওঠা। দ্রৌপদীর ছোটবেলা কেটেছে দারিদ্রের মধ্যে। এই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বেড়ে উঠেও চালিয়ে গিয়েছেন পড়াশোনা। ভুবনেশ্বরের রামদেবী মহিলা কলেজ থেকে স্নাতক হন। স্বামী শ্যামচরণ মুর্মু মারা যাওয়ার পর কিছুদিন কাজ করেছিলেন সেচ দফতরের কেরানি হিসেবে। পরে যোগ দেন শিক্ষিকার পদে। তারও পরে যোগ দেন রাজনীতিতে। তার পর আর ফিরে তাকাতে হয়নি প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বেড়া ওঠা দ্রৌপদীকে। ২০০০ ও ২০০৪ সালের বিধানসভা ভোটে জিতে নবীন পট্টানায়েকের নেতৃত্বে বিজেডি-বিজেপি জোট সরকারের মন্ত্রী হয়েছিলেন তিনি। ২০০৭ সালে ওড়িশার সেরা বিধায়ক হয়েছিলেন তিনি। ২০১৫ সালের মে মাস থেকে ২০২১ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপালও ছিলেন দ্রৌপদী।

    বিজেপি বিরোধী শিবিরে মূলত তিনজনের নাম উঠে এসেছিল রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে। এঁরা হলেন, এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার, ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লা এবং পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল কংগ্রেসের গোপালকৃষ্ণ গান্ধী। তিনজনেই রাষ্ট্রপতি পদের দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেন। তার পরেই চূড়ান্ত হয় যশবন্তের নাম। এদিকে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটাভুটি এড়াতে চেষ্টা করেছিলেন বিজেপির রাজনাথ সিং। বিরোধীদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা করলেও, তা ব্যর্থ হয়। তাই এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে ১৮ জুলাই সম্মুখ সমরে নামতে চলেছেন দ্রৌপদী মুর্মু ও যশবন্ত সিনহা।

    রাইসিনা হিলসে শেষমেশ কে পৌঁছান, তা বলবে সময়।

     

LinkedIn
Share