Tag: bjp

bjp

  • Shah-Sourav: সৌরভের বাড়িতে শুভেন্দুকে নিয়ে নৈশভোজে যাচ্ছেন অমিত শাহ?

    Shah-Sourav: সৌরভের বাড়িতে শুভেন্দুকে নিয়ে নৈশভোজে যাচ্ছেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sourav Ganguly) বাড়িতে নৈশভোজে যেতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে যাওয়ার কথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu) অধিকারীরও। বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ স্বপন দাশগুপ্তেরও এদিন নৈশভোজ সারার কথা সৌরভের বাড়িতে। বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি তৃণমূল। ঘটনাটি নিছকই সৌজন্যমূলক বলে দাবি করেছে রাজ্যের শাসক দলের একাংশ।

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের ঠিক আগে আগে ভারতীয় ক্রিকেট তারকা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে গুঞ্জন ছড়ায়। তাঁকেই মুখ্যমন্ত্রী প্রজেক্ট করে বিজেপি ভোটে লড়বে বলেও জল্পনা ছড়ায়। এর পরে পরেই তড়িঘড়ি সৌরভের সঙ্গে দেখা করেন সিপিএম নেতা তথা শিলিগুড়ি পুরসভার প্রাক্তন মেয়র অশোক ভট্টাচার্য। সৌরভ যাতে পদ্ম-প্রার্থী না হন, সেই অনুরোধই জানাতে এসেছিলেন অশোক। যাবতীয় জল্পনায় বরফ ঠান্ডা জল ঢেলে পরে সৌরভও জানিয়ে দেন, বিজেপির প্রার্থী তিনি হচ্ছেন না।

    এর পর গঙ্গা দিয়ে গড়িয়েছে সময়ের স্রোত। রাজ্যের কুর্সি দখল করেছে তৃণমূল। দিন দুয়েক আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে নবান্নে বৈঠক করেন সৌরভ। পরে দুজনেই জানান, রাজ্যে স্টেডিয়াম গড়া নিয়ে কথা হয়েছে তাঁদের মধ্যে।

    এই আবহে শুক্রবার সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে যাওয়ার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর।তিনি একা গেলে হয়তো বিষয়টি নিয়ে চর্চাই হত না। তবে সৌরভের বাড়িতে এই শাহি নৈশভোজে যোগ দেওয়ার কথা বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী ও স্বপন দাশগুপ্তের। এর পরেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা।

    যদিও এই শাহি নৈশভোজে রাজনীতির রং লাগাতে চায় না রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তাদের মতে, অমিতের পুত্র জয় শাহ ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডে সৌরভের ডেপুটি। সেই সূত্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সৌরভের সম্পর্ক বেশ ভালো। তবে শাহের সঙ্গে ওই ভোজে কেন স্বপন এবং শুভেন্দু, তা বুঝতে পারছেন না তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। পুরো পরিস্থিতির ওপর তাঁরা নজর রাখছেন বলেও সূত্রের খবর।        

      

  • Uniform Civil Code: উত্তরাখণ্ডে চালু হতে চলেছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি? কী বললেন পুষ্কর ধামি

    Uniform Civil Code: উত্তরাখণ্ডে চালু হতে চলেছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি? কী বললেন পুষ্কর ধামি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খুব শিগগিরই উত্তরাখণ্ডে চালু হতে চলেছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform civil Code)। রবিবার দিল্লিতে আরএসএস (RSS)-এর  একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বলেন উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি (Pushkar Singh Dhami)। এই অনুষ্ঠানে দেশের অন্যান্য রাজ্যগুলিকে তাঁর উদাহরণ অনুসরণ করার আহ্বানও জানান ধামি। তিনি বলেন, এটা আমাদের সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায় ছিল। সেই মতো আমরা পদক্ষেপ করছি। খুব শিগগিরই রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বাস্তবায়িত হবে।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি হল জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে রাজ্যের সমস্ত নাগরিকের জন্য বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ, দত্তক নেওয়া, উত্তরাধিকার এবং উত্তরাধিকারের জন্য নাগরিক আইনের একটি বিধি তৈরি করা। ভারতে (India) ব্যক্তিগত আইন (Personal Law) রয়েছে। এই আইন যা বিশ্বাস ও ধর্মের ভিত্তিতে এক শ্রেণির লোকের জন্য প্রযোজ্য। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু হলে এই ব্যক্তিগত আইন বাতিল হয়ে যাবে। আইনজ্ঞদের মতে, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ধর্মের মৌলিক অধিকারকে প্রশ্নের মুখে ফেলবে।

    আরও পড়ুন : “ঐতিহাসিক তথ্যগুলিকে এখনই…”, জ্ঞানবাপী নিয়ে বড় মন্তব্য আরএসএসের

    এক দেশ, এক আইনের (One Nation, One Law) পক্ষেই বিজেপি (BJP)। আরএসএসও নানা সময়ে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগুর জন্য সওয়াল করেছে। ১৯৯৮ সালের লোকসভা নির্বাচনেও অভিন্ন দেওয়ানি বিধিকে ভোট প্রচারে হাতিয়ার করেছিল বিজেপি। পরে আর লাগু হয়নি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। উত্তরাখণ্ডই প্রথম রাজ্য, যা ওই আইন লাগু করতে চলেছে বলে দাবি ধামির।

    বস্তুত, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর প্রতিশ্রুতি দিয়েই উত্তরাখণ্ডের কুর্সিতে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এসেছে ধামির দল বিজেপি। ধামি নিজে অবশ্য হেরে গিয়েছিলেন। তবে দলকে জিতিয়ে দিয়েছিলেন। তারই পুরস্কার স্বরূপ ধামিকে বসানো হয় উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পদে।

    আরও পড়ুন : নেহরুর মানসিকতা ছিল ঔপনিবেশিক? বিস্ফোরক আরএসএস শিক্ষাবিদ

    ক্ষমতায় আসীন হয়েই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করতে কোমর কষে নামে ধামির সরকার। মার্চ মাসে ওই আইনের খসড়া তৈরির জন্য একটি প্যানেল ঘোষণা করেছিলেন তিনি। সেই প্যানেলের কাজ প্রায় শেষের মুখে। ধামির রাজ্যে অচিরেই লাগু হবে নয়া এই আইন।

    ভারতীয় সংবিধানের (Indian Constitution) ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ওই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, রাষ্ট্র ভারতের সমগ্র অঞ্চল জুড়ে নাগরিকদের জন্য একটি অভিন্ন নাগরিক আইন সুরক্ষিত করার চেষ্টা করবে। সেই মতোই এগোচ্ছে ধামির সরকার।  

     

  • Dona Ganguly: রাজ্যসভায় যাচ্ছেন সৌরভ-পত্নী ডোনা? জোর জল্পনা রাজ্য রাজনীতিতে

    Dona Ganguly: রাজ্যসভায় যাচ্ছেন সৌরভ-পত্নী ডোনা? জোর জল্পনা রাজ্য রাজনীতিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হ্যাঁ বা না, এখনও পর্যন্ত কিছুই বলেনি বেহালার গঙ্গোপাধ্যায় পরিবার। মুখ খোলেননি বিসিসিআই (BCCI) সভাপতি সৌরভ (Sourav)। মুখে কুলুপ ওড়িশী নৃত্যশিল্পী ডোনা (Dona) গঙ্গোপাধ্যায়েরও। সোমবার রাজ্য বিজেপি (BJP) সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) মন্তব্যের এখনও কোনও প্রতিক্রিয়াও আসেনি বেহালা থেকে। ফলে জল্পনা বাড়ছে। ‘ডিনার-পলিটিক্স’এ কি এবার তাহলে সাফল্য এল?

    ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়কে রাষ্ট্রপতি মনোনীত রাজ্যসভার সদস্য করার প্রস্তাবে এবার কি এক ঢিলে তিন পাখি মারছে বিজেপি? কারণ-

    ১) ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের (2024 Loksabha Elections) বছরেই ওড়িশাতে (Odisha) বিধানসভা নির্বাচন। ওড়িশী নৃত্যশিল্পী হিসেবে দেশজুড়ে সমাদৃত বাঙালি ডোনা গাঙ্গুলি। নির্বাচনী প্রচারে বাংলা ওড়িশা দুই রাজ্যের আবেগকেই কাজে লাগাতে পারবে বিজেপি।
    ২) রাষ্ট্রপতি মনোনীত সদস্য হলে কোন রাজনৈতিক রংও লাগছে না গায়ে। 
    ৩) আবার সৌরভ-জায়াকে রাজ্যসভায় পাঠিয়ে সৌরভকেও পাশে রাখতে পারছে বিজেপি।   

    এবছরই রাজ্যসভার রাষ্ট্রপতি মনোনীত দুই সাংসদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। দুই জনই বাঙালি। সাংবাদিক স্বপন দাশগুপ্ত ও অভিনেত্রী রূপা গাঙ্গুলির মেয়াদ পূর্ণ হচ্ছে ২০২২-এ। রাজনৈতিক মহলে জোর জল্পনা। তাহলে কি ঐ দুই শূন্য পদের একটায় আসতে চলেছেন সৌরভ-জায়া ডোনা। যিনি নিজেই একজন নামী ওড়িশী শিল্পী। যদিও এ বিষয় নিয়ে এখনও মুখ খোলেনি বেহালার গাঙ্গুলি পরিবার। তবে, সোমবার বিজেপি সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষের মন্তব্যে জল্পনা বেড়েছে বৈ কমেনি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে, দিলীপ ঘোষ বলেন, “তিনি খুশি হবেন যদি ডোনা গাঙ্গুলির মত কোন বিশিষ্টকে রাজ্যসভার জন্য বেছে নেন দেশের রাষ্ট্রপতি।” জল্পনা আরও বেড়েছে বিজেপির রাজ্য সভাপতির মন্তব্যে। সুকান্ত মজুমদার পুরোটাই ছেড়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সিদ্ধান্তের ওপর। সঙ্গে যোগ করেছেন,”আরও খুশি হব যদি সৌরভ গাঙ্গুলির মত কেউ রাজ্যসভায় যায়, রাষ্ট্রপতির মনোনীত সদস্য হিসেবে।

    এর আগেও সৌরভকে দলের প্রার্থী (election candidate) করতে চেয়ে ইচ্ছাপ্রকাশ করেছে রাজ্যের প্রায় সব রাজনৈতিক দলই। দলমত নির্বিশেষে সৌরভ রাজ্য রাজনীতির সব দলের কাছেই একটি গ্রহণযোগ্য নাম। সমস্ত রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই তাঁর সুসম্পর্ক রয়েছে। সবাই তাঁকে পাশে পেতে চায় ‘আইকন’ হিসেবে। কিন্তু সৌরভ কখনই কোনও রাজনৈতিক দলে নাম লেখাননি। ফলে তাঁর চাহিদা আর আকর্ষণ বেড়েছে প্রতিদিন। অমিত শাহের ছেলেকে পাশে নিয়ে বিসিসিআই সভাপতি হিসেবেও নিজের কর্মদক্ষতা দেখাচ্ছেন ক্যাপ্টেন সৌরভ। ফলে, বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গেও ভাল সম্পর্ক তাঁর।

    সরাসরি কোনও রাজনৈতিক দলে নাম না লেখালেও রাষ্ট্রপতি মনোনীত রাজ্যসভার সদস্য হওয়াই যায়। একাধিক উদাহরণও আছে গত ৭৫ বছরের ইতিহাসে। তবে, সৌরভ নিজে রাজি না হলেও ডোনাতে আপত্তি থাকার কোন কারণ নেই। ৬ মে গঙ্গোপাধ্যায় পরিবারে নৈশভোজে আমন্ত্রিত ছিলেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সেখানে হাজির ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ স্বপন দাশগুপ্ত, রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu) অধিকারী ও সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। পাশে দাঁড়িয়ে সারাক্ষণ তদারকি করেছিলেন ডোনা। তাঁর আগে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে (Victoria Memorial) ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়ের ওড়িশী নৃত্য পরিবেশন দেখতে হাজির ছিলেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।  

  • Sidhu Moosewala: ক্ষোভের চাপ! ভিভিআইপিদের নিরাপত্তা ফেরাল পাঞ্জাবের আপ সরকার

    Sidhu Moosewala: ক্ষোভের চাপ! ভিভিআইপিদের নিরাপত্তা ফেরাল পাঞ্জাবের আপ সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঞ্জাবে (Punjab) গায়ক তথা কংগ্রেস নেতা সিধু মুসেওয়ালা হত্যাকাণ্ডের (Sidhu Moosewala Murder) পর থেকেই প্রশ্নের মুখে পড়েছে ভগবন্ত সিং মানের আপ সরকার (AAP Government)। প্রশ্ন উঠেছে, উপযুক্ত নিরাপত্তা না থাকার কারণেই কি এমন মর্মান্তিক পরিণতি হল মুসেওয়ালার। যেদিন সিধুর হত্যা হয় তার ঠিক একদিন আগেই পাঞ্জাব সরকার রাজ্যের ৪২৪ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির নিরাপত্তা কাটছাঁট করেছিল। কিন্তু এই ঘটনার পর থেকেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। যার জেরেই নিরাপত্তা নিয়ে সিদ্ধান্ত বদলাতে বাধ্য হল ভগবন্ত সিং মানের (Bhagwant Singh Man) সরকার। বাকি ৪২৩ জন বিশিষ্টকে আগের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    গত ২৯ মে দুই বন্ধু গুরবিন্দর এবং গুরপ্রীতকে নিয়ে বারনালাতে অসুস্থ এক আত্মীয়কে দেখতে যাচ্ছিলেন পাঞ্জাবের কংগ্রেস নেতা তথা জনপ্রিয় গায়ক সিধু মুসেওয়ালা (Sidhu Moosewala)। তখনই রাস্তায় মানসার কাছে তাঁকে গুলি করে খুন করা হয়। তাঁর দেহে ২০টি বুলেটের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছিল। এই ঘটনার ঠিক একদিন আগেই মুসেওয়ালার নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে নিয়েছিল ভগবন্ত মানের নেতৃত্বাধীন পঞ্জাব সরকার। তার পরই এই ঘটনা ঘটায়, আপ সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছিল বিরোধীরা। শুধু মুসেওয়ালাই নন। গত শনিবারই পাঞ্জাব সরকার খরচ কমাতে ৪২৪ জন ‘ভিআইপি’র নিরাপত্তা প্রত্যাহার করেছে। এই ব্যাপারে মান সরকারের বক্তব্য ছিল, তাঁরা ভিআইপি সংস্কৃতির অবসান চান, তাই এই সিদ্ধান্ত। যদিও পাঞ্জাব প্রদেশের ডিজিপি জানিয়েছিলেন, রাজ্যের বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য অতিরিক্ত বাহিনীর প্রয়োজন ছিল তাই নিরাপত্তা সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: তিন মাসেই পাঞ্জাবে আপ-সরকারের বিরুদ্ধে জমছে ক্ষোভ!

    অবশেষে জনসাধারণের চাপে, বৃহস্পতিবার আপ সরকারের তরফে একটি মুখবন্ধ খামে করে পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টে একটি রিপোর্ট পেশ করা হয়। সেখানে বলা হয়েছে, আগামী ৭ জুন থেকে যাঁদের নিরাপত্তা তুলে নেওয়া হয়েছিল তা ফিরিয়ে দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ওপি সিং হাইকোর্টে এই নিরাপত্তা সংক্রান্ত ইস্যুতে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। সেই মামলার শুনানিতেই রাজ্য সরকার এই সিদ্ধান্তের কথা জানায়।

     

  • Kashmir Killings: ফের জঙ্গি-নিশানায় হিন্দু পণ্ডিত, কাশ্মীরে ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে হত্যা

    Kashmir Killings: ফের জঙ্গি-নিশানায় হিন্দু পণ্ডিত, কাশ্মীরে ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে হত্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপত্যকায় আরও বাড়ল আতঙ্ক। সরকারি করণিক, দোকানের কর্মী, স্কুল শিক্ষিকার পর এ বার ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। আবার কাশ্মীরে (Kashmir) জঙ্গিদের গুলিতে খুন হলেন এক হিন্দু পণ্ডিত। বৃহস্পতিবার কুলগাম জেলার এলাকুয়াই দেহাতি ব্যাঙ্কের (Elaqahi Dehati Bank) ভিতরে ঢুকে বিজয় কুমার নামে ওই ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে (bank employee) গুলি করে খুন করে এক আততায়ী। সংবাদ সংস্থা সেই খুনের একটি সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করেছে। বিজয়, রাজস্থানের হনুমানগড়ের বাসিন্দা। কর্মসূত্রে তাঁর পোস্টিং ছিল উপত্যকায়।

    মঙ্গলবার জম্মুতে স্কুলে ঢুকে গুলি চালিয়ে এক হিন্দু স্কুল শিক্ষিকা খুন করে সন্ত্রাসবাদীরা। একইভাবে এদিনও আরে মোহনপুরা এলাকায় ব্যাঙ্কে ঢুকে ম্যানেজার বিজয়ের উপর গুলি চালায় এক অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতি। গুলিতে আহত বিজয়কে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। পুলিশ সূত্রের খবর, খুব কাছ থেকে গুলি লাগায় ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বিজয়ের।

    [tw]


    [/tw]

    গত কয়েকমাস ধরেই উপত্যকায় জঙ্গিদের নিশানায় কাশ্মীরি পণ্ডিতরা। কেন্দ্র এবং জম্মু-কাশ্মীর সরকার সুরক্ষার আশ্বাস দেওয়া সত্ত্বেও ভরসা করতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। হিন্দু পণ্ডিতদের একাংশ ফের উপত্যকা ছেড়ে চলে যেতে শুরু করেছেন। রাস্তায় ট্রাক দাঁড় করিয়ে কাশ্মীরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জম্মু ফিরে আসতে চাইছেন হিন্দু পণ্ডিতরা। ফারুক আবদুল্লার মতো প্রবীণ নেতারা আরজি জানিয়েছেন, ১৯৯০-এর দশকের মতো উপত্যকা ছেড়ে না যেতে। উপত্যকা আবারও অশান্ত হয়ে ওঠার পিছনে তিনি বিবেক অগ্নিহোত্রীর কাশ্মীর ফাইলস (The Kashmir Files) সিনেমাকে দায়ী করেছেন।

    আরও পড়ুন: ঘর ছাড়া কাশ্মীরি পণ্ডিতরা, জরুরি বৈঠক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের

    কাশ্মীরে একের পর এক গুলিচালনার ঘটনায় কাশ্মীরি পণ্ডিত (Kashmiri Pandit) থেকে অন্য সাধারণ মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। জম্মু-কাশ্মীরের বিজেপির (BJP) মুখপাত্র আলতাফ ঠাকুর জানিয়েছেন, “আবারও লজ্জাজনক এক জঙ্গি হামলার ঘটনায় মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। এলাকাই দেহাতি ব্যাঙ্কের ব্যাঙ্ক ম্যানেজার, রাজস্থানের বাসিন্দা বিজয় কুমার কুলগামে সন্ত্রাসবাদীদের বুলেটের কবলে পড়েন৷ এখন সরকারি কর্মচারীদেরও টার্গেট করছে জঙ্গিরা। এটি একটি গুরুতর বিষয় এবং উদ্বেগের বিষয়। সহিংস এই দুষ্টচক্র বন্ধ করার জন্য নিরাপত্তা সংস্থাগুলির একটি কৌশল তৈরি করা উচিত এ বার।” প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাও মৃত ব্যাঙ্ক কর্মীর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে ট্যুইট করেছেন।

  • Dilip Ghosh: “বাংলা অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয়, টেররিস্টদের হাব হয়ে গিয়েছে”, রাজ্য প্রশাসনকে  তুলোধনা দিলীপ ঘোষের

    Dilip Ghosh: “বাংলা অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয়, টেররিস্টদের হাব হয়ে গিয়েছে”, রাজ্য প্রশাসনকে  তুলোধনা দিলীপ ঘোষের

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: জাহাঙ্গিরপুরী (Jahangirpuri) গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গ-যোগ উঠে আসতেই এবার রাজ্য প্রশাসনকে একহাত নিল বিজেপি (BJP)। মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল সরকারকে (TMC Govt) তুলোধনা করলেন দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।

    দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‌বাংলা অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয়। বাংলাদেশে ক্রাইম করে এসে এখানে আশ্রয় নিচ্ছে। পাঞ্জাবে ক্রাইম করে এসে বাংলায় লুকোচ্ছে। এটা একটা টেররিস্টদের হাব হয়ে গিয়েছে। সমাজবিরোধী এবং গুন্ডাদের হাব বাংলা। এখানকার সরকার কতটা অকর্মণ্য তা এর থেকেই প্রমাণ হচ্ছে। বাংলার ইমেজ নষ্ট হচ্ছে।’‌

    খড়্গপুরের সাংসদ আরও বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর লজ্জা থাকা উচিত। ১১ বছর ধরে উনি পুলিশমন্ত্রী। কি করেছেন? প্রথমে বিরোধীদের ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। সফলও হয়েছেন। ওনার কথা চলছে না, শুনছে না তাহলে উনার পদত্যাগ করা উচিত।’‌

    প্রসঙ্গত, জাহাঙ্গিরপুরীতে গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় বৃহস্পতিবার বড় সাফল্য পায় দিল্লি পুলিশ। ঘটনার অন্যতম চক্রী ফরিদ ওরফে নিতুকে তমলুক থেকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। গোড়া থেকেই দিল্লি পুলিশ অভিযোগ করে আসছিল, জাহাঙ্গিরপুরী হিংসার অভিযুক্তরা পালিয়ে পশ্চিমবঙ্গে গা ঢাকা দিয়েছে। সেই মতো দিল্লি পুলিশের বিশেষ দল বেশ কয়েকদিন ধরে পূর্ব মেদিনীপুরে এসে তল্লাশি চালাচ্ছিল।  

    বৃহস্পতিবার গোপন সূত্রে দিল্লি পুলিশের দলটি জানতে পারে, কাকার বাড়িতে লুকিয়ে রয়েছে ফরিদ। এরপরই তার কাকার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন দিল্লি পুলিশের আধিকারিকরা। ধলহরা গ্রামের ওই বাড়িতে আত্মগোপন করেছিল ফরিদ। বৃহস্পতিবার বিকেলে সেখানে অতর্কিতে হানা দিয়ে অবশেষে নিতুকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ।

     

     

  • Uttarakhand Murder: উত্তরাখণ্ডে তরুণী রিসর্ট কর্মীকে ‘হত্যা’ ছেলের, প্রাক্তন মন্ত্রীকে বহিষ্কার বিজেপির

    Uttarakhand Murder: উত্তরাখণ্ডে তরুণী রিসর্ট কর্মীকে ‘হত্যা’ ছেলের, প্রাক্তন মন্ত্রীকে বহিষ্কার বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনগনের দাবি মেনে নিয়ে উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশে (Rishikesh) অঙ্কিতা ভান্ডারি নামে এক তরুণীর খুনে মূল অভিযুক্ত পুলকিত আর্যর (Pulkit Arya) বাবা ও ভাইকে পার্টি থেকে বহিষ্কার করল বিজেপি (BJP)। দীর্ঘদিন ধরেই ওখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ জানিয়ে আসছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা বিনোদ আর্যর (Vinod Arya) ছেলে পুলকিত আর্যের (Pulkit Arya) রিসর্টে অনৈতিক কাজ চলছিল। কিন্তু সব জেনে শুনেও চুপ ছিল প্রশাসন। কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। অনৈতিক কাজ ধামাচাপা দিতে রিসর্টের রিসেপশনিস্ট অঙ্কিতাকে খুনের অভিযোগ ওঠে পুলকিতের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই পুলকিত সহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন অঙ্কিতা। শুক্রবার ওই রিসর্টকর্মীর দেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, জেরায় খুনের কথা কবুল করেছে ধৃতরা। অঙ্কিতা খুনের তদন্তে ইতিমধ্যেই  সিট গঠনের নির্দেশ দিয়েছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। পুলিশ সূত্রে খবর,রিসর্টে চলা অনৈতিক কাজের কথা বাইরে প্রকাশ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিতেই খুন করা হয় অঙ্কিতাকে।

    আরও পড়ুন: খাটের তলায় মিলেছিল ১৭ কোটি, গাজিয়াবাদ থেকে ধৃত গার্ডেনরিচের আমির

    খুনের ঘটনা সামনে আসতেই, ওই রিসর্ট ও সংলগ্ন কারখানা আগুন ধরিয়ে দেয় উত্তেজিত জনতা। শুক্রবারই এই রিসর্ট ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী। রাতেই বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় রিসর্টের বেশকিছু অংশ। এরপরই অভিযুক্তের বাবা বিনোদ আর্যকে বহিষ্কার করে বিজেপি। উত্তরাখণ্ড সরকারের অন্যান্য অনগ্রসর জাতির কমশিনের (Uttarakhand Other Backward Classes Commission) ডেপুটি চেয়ারম্যান পদ থেকেও সরানো হয় পুলকিতের ভাই অঙ্কিতকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • BJP at Calcutta HC: নবান্ন অভিযানে গিয়ে ‘মিথ্যা’ মামলায় গ্রেফতার, হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    BJP at Calcutta HC: নবান্ন অভিযানে গিয়ে ‘মিথ্যা’ মামলায় গ্রেফতার, হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি (SSC Recruitment Scam) সহ একাধিক মামলায় সম্প্রতি কড়া পদক্ষেপ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। তাই এবার বিচার চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি (BJP)। মঙ্গলবার নবান্ন অভিযান কর্মসূচি পালন করে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের আন্দোলন দমাতে সেদিন পুলিশ অনৈতিকভাবে ধরপাকড় চালিয়েছিল বলে অভিযোগ পদ্ম শিবিরের। দলীয় কর্মীদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে বলেও আদালতের দ্বারস্থ হল বিজেপি। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের বেঞ্চে ওই মামলার শুনানির আবেদন জানানো হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরফে।

    ১৩ সেপ্টেম্বর নবান্ন অভিযান কর্মসূচি পালন করে বিজেপি। ওই কর্মসূচিকে ঘিরে তপ্ত হয়ে ওঠে কলকাতা ও হাওড়া। হাওড়ার সাঁতরাগাছি, ময়দান থেকে আগত নবান্নমুখী মিছিল আটকালে আন্দোলনকারী-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ বাঁধে। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জখম হন বিজেপির কাউন্সিলর সহ কয়েকজন নেতা এবং কর্মী। জখম হন কয়েকজন পুলিশ কর্মীও। পরে আন্দোলনকারীদের দমন করে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ। ব্যবহার করা হয় জলকামানও। নির্বিচারে চালানো হয় লাঠি। অভিযান শুরুর সময়ই আটকে দেওয়া হয় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারে নেতৃত্ব হওয়া দুই মিছিলকে। তার পরেই শুরু হয় পুলিশের তাণ্ডব। রণক্ষেত্রের আকার ধারণ করে জোড়া শহর।

    আরও পড়ুন :নবান্ন অভিযানের পুলিশি অত্যাচারের তদন্তে বিশেষ কমিটি গঠন বিজেপির

    বিজেপির দাবি, ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় মোট ১২৩৫ জনকে। তাঁদের নামে করা হয়েছে মিথ্যা মামলা। এদিন দ্রুত শুনানির আবেদন জানানো হয়েছে হাইকোর্টে। অভিযানের দিন পুলিশে তাণ্ডব শেষ হলে বিজেপির তরফে কলকাতা হাইকোর্টেই দায়ের করা হয় একটা মামলা। সেই মামলায় স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করেন প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব। ১৯ সেপ্টেম্বর রাজ্যের তরফে সেই রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা। ওই দিন আদালত এও নির্দেশ দিয়েছিল, অকারণে কাউকে আটকে রাখা যাবে না বলে। ওই মামলার শুনানি শেষের আগেই শুক্রবার ফের মামলা দায়ের হল বিজেপির তরফে।

    প্রসঙ্গত, নবান্ন অভিযানের দিন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, সাংসদ বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়, রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি রাহুল সিনহা সহ বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট নেতানেত্রীকে গ্রেফতার করা হয়। ছেড়ে দেওয়া হয় সন্ধের দিকে। বিজেপির অভিযোগ, মিথ্যা মামলায় কর্মীদের ফাঁসানো হচ্ছে। এরই বিহিত চাইতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি। এদিকে, শুক্রবার রাজ্যের সব থানা ঘেরাওয়ের কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। মিছিল হতে পারে কলেজ স্কোয়ার থেকেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Dilip Ghosh at Suvendu House: কাঁথিতে অধিকারীদের ‘শান্তিকুঞ্জে’ দিলীপ ঘোষ, কী কথা হল?

    Dilip Ghosh at Suvendu House: কাঁথিতে অধিকারীদের ‘শান্তিকুঞ্জে’ দিলীপ ঘোষ, কী কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুভেন্দু (Suvendu) অধিকারীর বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারলেন বিজেপির (BJP) কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। শুক্রবার কাঁথি আদালতে যান দিলীপ। সেখানে তাঁর সঙ্গে দেখা হয় তমলুকের সাংসদ তৃণমূলের দিব্যেন্দু অধিকারীর সঙ্গে। তার পরেই বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতিকে নিয়ে কাঁথিতে দিব্যেন্দুর বাড়ি শান্তিকুঞ্জে ফেরেন দুজনে। সেখানেই দিলীপ সারেন দ্বিপ্রাহরিক আহার।

    তৃণমূলনেত্রীর সঙ্গে মতানৈক্যের জেরে একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপিতে যোগ দেন শুভেন্দু। পরে বিজেপিতে যোগ না দিলেও, কাঁথিতে বিজেপি নেতা অমিত শাহের সভায় উপস্থিত ছিলেন শান্তিকুঞ্জের গৃহকর্তা বর্ষীয়ান সাংসদ তৃণমূলের শিশির অধিকারী। এরপরেই শান্তিকুঞ্জে একাসনে বসত করে বিজেপি-তৃণমূল। কারণ শুভেন্দুর এক ভাই দিব্যেন্দু এখনও তৃণমূলেই রয়েছেন। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে তিনি জয়ী হয়েছিলেন তৃণমূলের টিকিটে।

    শুভেন্দুর তৃণমূল-ত্যাগ এবং তৎপরবর্তীকালে অমিত শাহের সভায় শিশিরের হাজিরা- এই জোড়া কারণে অধিকারী পরিবারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয় তৃণমূলের। যার জেরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা রাজনীতিতে এক প্রকার কোণঠাসা হয়েই রয়েছেন দিব্যেন্দু-শিশির।

    এই আবহে এদিন কাঁথি আদালতে দিব্যেন্দুর সঙ্গে দেখা হয় দিলীপের। সৌজন্য সাক্ষাতের পরে দুজনে যান শান্তিকুঞ্জে। বিজেপি নেতার শান্তিকুঞ্জে আগমন প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা দিব্যেন্দু বলেন, কেউ যদি বাড়িতে যান তাঁকে যা আপ্যায়ণ করা হয়, দিলীপ ঘোষকেও তাই করা হবে। সৌজন্যের খাতিরে বাড়ি যেতে চাইলে, তাঁকে কি কেউ না বলতে পারে। তাঁর যুক্তি, বাম আমলে সিপিএমের উঁচুতলার নেতারা যেতেন শান্তিকুঞ্জে। তৃণমূলের আমলেও বহু কংগ্রেস নেতা এসেছেন তাঁদের বাড়িতে।

    কেন কাঁথি আদালতে গিয়েছিলেন দিলীপ? জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালে অমিত শাহের সভাস্থলে গন্ডগোল সংক্রান্ত একটি মামলায় হাজিরা দিতে গিয়েছিলেন তিনি। ২০০১ সালের একটি মামলায় হাজিরা দিয়ে এদিন ওই আদালতেই গিয়েছিলেন দিব্যেন্দুও। সেখানেই দেখা হয় দুই মেরুর দুই রাজনীতিবিদের। কাঁথি আদালতে হাজিরার কারণ প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, দু’বছর আগে কাঁথিতে অমিত শাহজির সভার পর তৃণমূলের গুণ্ডারা আমাদের উপর হামলা চালায়। কিন্তু তাদের কিছু না বলে পুলিশ আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করে। এবং বন্দুক রাখা, বিস্ফোরক রাখা সহ ১১টি ফৌজদারি ধারায় মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়। সেই মামলায় জামিন নিতে আজ কাঁথি আদালতে উপস্থিত ছিলাম।

     

  • Sukanta on Anubrata: “বাঁচার চেষ্টা করবেন…বেশিদিন বাঁচতে পারবেন না”, কার সম্পর্কে একথা বললেন সুকান্ত?

    Sukanta on Anubrata: “বাঁচার চেষ্টা করবেন…বেশিদিন বাঁচতে পারবেন না”, কার সম্পর্কে একথা বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বীরভূমের (birbhum) তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি ডেরায় গিয়ে এবার অনুব্রতকে তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তৃণমূল (tmc) নেতার অসুস্থতা সম্পর্কে তাঁর ইঙ্গিত, কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের এড়াতেই ফের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিনি।

    বৃহস্পতিবার ডেউচা-পাঁচামিতে ‘উচ্ছেদ বিরোধী’ পদযাত্রায় যোগ দিতে বীরভূম গিয়েছিলেন সুকান্ত। ছিলেন তারাপীঠের একটি হোটেলে। শুক্রবার সকালে যান তারাপীঠ মন্দিরে (tarapith temple)। সেখানেই সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে অনুব্রতকে (Anubrata Mandal) নিয়ে মন্তব্য করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, “বেশ কিছুদিন অসুস্থ থাকবেন তিনি। আমরা জানি তো। তিনি অসুস্থ থাকবেন এবং অসুস্থ থেকে বাঁচার চেষ্টা করবেন। তবে বেশিদিন বাঁচতে পারবেন না এটুকু বলতে পারি।”

    সিবিআই গ্রেফতারি এড়াতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অনুব্রত। পরে ৬ এপ্রিল অসুস্থ হয়ে পড়ায় ভর্তি হন এসএসকেএম হাসপাতালে। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও, বুধবার রাতে ফের বুকে ব্যথা অনুভর করেন। এবার ভর্তি হন বাইপাসের ধারের এক বেসরকারি হাসপাতালে। এই নিয়েই কটাক্ষ করেন সুকান্ত।

    কেবল অনুব্রত নন, এদিন সুকান্তের নিশানায় ছিল রাজ্য সরকারও। মাসখানেকের মধ্যে শুধু বীরভূমেই চারটি ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। সেই প্রসঙ্গ টেনে সুকান্তের কটাক্ষ, রাজ্যে যেভাবে একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে, তাতে মা-বোনেরা সুরক্ষিত নন। মা-বোনেদের সুরক্ষা চাওয়ার জন্যই মা তারার কাছে আজ পুজো দেওয়া। বিজেপির রাজ্য সভাপতি জানান, ইতিমধ্যেই একাধিক ধর্ষণ ও অন্যান্য ঘটনায় আদালত সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। আদালতের এই সব নির্দেশেই স্পষ্ট, রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। রাজ্য পুলিশের ওপর আদালতের বিচারকের কোনও ভরসা নেই।

    আরও পড়ুন : “বাংলা জেহাদিদের আঁতুড়ঘর”, বিএসএফের রাইফেল ছিনতাইকাণ্ডে ট্যুইট সুকান্তর

    রাজ্য পুলিশকেও কটাক্ষ করেছেন সুকান্ত। তিনি বলেন, পুলিশ যে অপারগ, তা দেখা যাচ্ছে। যেখানে রাজনৈতিক কোনই ইন্ধন রয়েছে, সেখানে পুলিশকে দেখে বোঝা যাচ্ছে, তারা নখ-দন্তহীন কেমন একটা বাঘ।

     

LinkedIn
Share