Tag: bjp

bjp

  • Election Result: বুথ ফেরত সমীক্ষাকে ভুল প্রমাণিত করে হরিয়ানায় হ্যাটট্রিকের পথে বিজেপি!

    Election Result: বুথ ফেরত সমীক্ষাকে ভুল প্রমাণিত করে হরিয়ানায় হ্যাটট্রিকের পথে বিজেপি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেলা বাড়তেই বদলে গেল ছবি। প্রথম দুই ঘণ্টা পিছিয়ে থাকলেও তার পরই পালাবদল ঘটে। কমিশনের দেওয়া শেষ তথ্য অনুযায়ী, বিজেপি আবারও এগিয়ে গিয়েছে। বিজেপি বর্তমানে এগিয়ে ৫১টি আসনে এবং কংগ্রেস এগিয়ে ৩৪টি আসনে। এদিন সকালে পোস্টাল ব্যালট (Election Result) গণনার সময় এগিয়ে ছিল কংগ্রেস। কিন্তু বেলা বাড়তেই ঘুরে যায় খেলা। ইভিএম-এর ভোট গণনা শুরু হলে দেখা যায় ধীরে ধীরে কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যেতে থাকে বিজেপি।

    টানটান লড়াই

    সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে হরিয়ানার ৯০ আসনের গণনা। শুরুতে কংগ্রেস এগিয়ে গিয়েছিল ৬৫ আসনে। উৎসব শুরু হয়ে গিয়েছিল কংগ্রেসের দিল্লির সদর দফতরে। প্রায় ২ ঘণ্টা এভাবে চলার পর প্রবণতায় ঘটল আমূল পরিবর্তন। জয়ের পথে ফিরে আসে বিজেপি। সকাল পৌনে ১০টা নাগাদ গেরুয়া শিবির এগিয়ে ছিল ৪৬ আসনে। আর কংগ্রেসের এগিয়ে থাকা আসনের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছিল ৩৭-এ। এক এক করে বিভিন্ন বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতে ভোটগণনার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে। জুলানায় জয়ী হয়েছেন কংগ্রেসের ফোগাট। খড়খুদায় জয়ী হয়েছে বিজেপি। জিন্দ থেকেও জয় নিশ্চিত করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    আহিরওয়াল ভোট-ব্যাঙ্ক

    তিন ধাপে ভোটগ্রহণ হয়েছে হরিয়ানায় (Haryana)। গত দুই নির্বাচনেই জয়ী হয়েছিল বিজেপি। ২০১৯ সালে বিজেপিই ছিল বৃহত্তম দল, কিন্তু, একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে ৬টি আসন কম পেয়েছিল তারা। জেজেপির ১০ বিধায়কের সমর্থনে সরকার গঠন করেছিল বিজেপি। এবার অবশ্য বুথ ফেরত সমীক্ষায় অধিকাংশ সমীক্ষক সংস্থাই ইঙ্গিত দিয়েছিল, রাজ্যে এবার ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে কংগ্রেস। তবে, ফলফলের প্রবণতা এখনও পর্যন্ত তার সঙ্গে মিলছে না। হরিয়ানায় আহিরওয়াল বেল্ট দু’হাত তুলে সমর্থন করে বিজেপিকে। মূলত গুরুগ্রাম , রেওয়ারি এবং মহেন্দরগড় নিয়ে এই আহিরওয়াল বেল্ট। ২০১৪ সাল থেকেই এই অঞ্চলের বাসিন্দারা বিজেপি-র অনুগত ভোটার। ট্রেন্ড বলছে এ বারের বিধানসভা ভোটে এই বেল্ট থেকে সবচেয়ে ভালো ফলাফল হতে চলেছে গেরুয়া শিবিরের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    Birbhum: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) খয়রাশোলে কয়লাখনিতে বিস্ফোরণে সাতজনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিস্ফোরণ নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন! পুলিশকে ঘিরে প্রবল বিক্ষোভ দেখিয়েছে জনতা। রাজ্যের গেরুয়া শিবির গোটা ঘটনায় এনআইএ (NIA) তদন্ত দাবি করেছে। ঠিক এই আবহে ফের  টাকা দিয়ে মুখ বোজানোর রাজনীতি করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মৃতদের পরিবারপিছু একটি করে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সঙ্গে বিস্ফোরণে মৃতদের পরিবারকে মোট ৩০ লাখ টাকার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথাও ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানিয়ে দিলেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ।

    মূল ঘটনা (Birbhum)

    প্রসঙ্গত, সোমবার সকালেই বীরভূমের (Birbhum) খয়রাশোল ব্লকের লোকপুর থানার অন্তর্গত ভাদুলিয়া গ্রামে বিস্ফোরণটি ঘটে। ভাদুলিয়ার গঙ্গারামচক মাইনিং প্রাইভেট লিমিটেড কোলিয়ারিতে (জিএমপিএল) বিস্ফোরণে নিহত হন জয়দেব মুর্মু, সোমলাল হেমব্রম, মঙ্গল মারান্ডি, জুডু মারান্ডি, পলাশ হেমব্রম, রুবিলাল মুর্মু। মৃতদের সকলেরই বয়স ৩০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে বলে জানা গিয়েছে৷ বিস্ফোরণের অভিঘাতে তাঁদের দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। এদিক ওদিক ছিটকে পড়ে দেহাংশ। ঘটনার পরেই এলাকা ছেড়ে পালান জিএমপিএল-এর আধিকারিক এবং উপরতলার কর্মীরা। এরপর পুলিশ পৌঁছলে তাদেরকে ঘিরে ধরেও চলে বিক্ষোভ। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, খনিতে বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য একটি ট্রাকেই বিস্ফোরক আনা হয়েছিল। যে পরিমাণ বিস্ফোরক দু’টি ট্রাকে আনা হয়, সোমবার তা একটি ট্রাকে করেই নিয়ে আসা হয়েছিল। তাই ওভারলোডিংয়ের জেরেই এই বিস্ফোরণ কি না, সে প্রশ্ন উঠেছে।

    এনআইএ দাবি বিজেপির 

    ইতিমধ্যেই এনআইএ (NIA) তদন্ত চেয়েছেন দুবরাজপুরের (Birbhum) বিজেপি বিধায়ক অনুপ সাহা। ঘটনাস্থলে গিয়ে মানুষজনের সঙ্গে সোমবার কথাও বলতে দেখা যায় তাঁকে। পরে সংবাদমাধ্যমকে অনুপ সাহা বলেন, ‘‘যা ঘটেছে, তা খুবই মর্মান্তিক৷ বিস্ফোরণে এতগুলো প্রাণ গেল। প্রশাসনের মদতে এই কয়লা খনি চলে। জঙ্গল কেটে খনি করা হয়, অনুমোদন ছা়ড়াই গভীর খনন করা হয়৷ আর বিস্ফোরক বোঝাই গাড়ি খোলা রাস্তা দিয়ে আসছে? আজ যদি এই বিস্ফোরণ জনবহুল এলাকায় ঘটত কী হত? প্রশাসন এ ভাবে দায়িত্ব এড়াতে পারে না৷ আমরা চাই এনআইএ তদন্ত হোক। তা হলেই সত্য সামনে আসবে।’’

    কীভাবে এত ডিনামাইট সেখানে মজুত হল? প্রশ্ন বিজেপি নেতার

    বীরভূমের কয়লা খনিতে বিস্ফোরণ নিয়ে ইতিমধ্যে সামনে এসেছে বিজেপি রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়ের বিবৃতিও জগন্নাথবাবু নিজের ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘‘পুলিশের উপর মানুষের কোনও আস্থা নেই। বীরভূমের ভাদুলিয়ায় খনিতে বিস্ফোরণের পর ৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। কীভাবে এত ডিনামাইট সেখানে মজুত হল? কোনও বিশেষজ্ঞ ছিলেন নাকি যে আদিবাসীদের প্রাণ গেল তাঁরাই ডিনামাইট ফাটিয়ে কয়লা তুলতো। এই অসাধু চক্রের মূলে আঘাত করতে হবে। না হলে মাননীয়ার পুলিশকে এভাবেই জনগণ তাড়িয়ে দেবে। সেই সঙ্গে এই সরকারটাকেও।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: অনুপ্রবেশে বদলে যাচ্ছে জনবিন্যাস! ক্ষমতায় এলেই ঝাড়খণ্ডে এনআরসি, আশ্বাস বিজেপির

    BJP: অনুপ্রবেশে বদলে যাচ্ছে জনবিন্যাস! ক্ষমতায় এলেই ঝাড়খণ্ডে এনআরসি, আশ্বাস বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডে ক্ষমতায় এলে সে রাজ্যে এনআরসি করার আশ্বাস দিল বিজেপি (BJP)। ঝাড়খণ্ডে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltration) এখন বড় রাজনৈতিক ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলগুলিতে জনবিন্যাসের পরিবর্তনও দেখা গিয়েছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশের কারণে। বিজেপির অভিযোগ, এই অনুপ্রবেশকে বরাবরই ভোট ব্যাঙ্ক হিসেবে ব্যবহার করেছে কংগ্রেস সহ বিরোধী দলগুলি। তাই এই নির্বাচনে বিজেপি (BJP) ক্ষমতায় এলে সে রাজ্যে এনআরসি হবে বলে দাবি করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। এর পাশাপাশি ঝাড়খণ্ডকে রক্ষা করারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। শিবরাজ সিং চৌহানের মতে, ‘‘অনুপ্রবেশ শুধুমাত্র ঝাড়খণ্ডের জনবিন্যাসের পরিবর্তন করেনি, এর পাশাপাশি উপজাতিদের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কাঠামোকেও তা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে।’’

    কী বললেন শিবরাজ

    শিবরাজ সিং চৌহান বলেন, ‘‘বিজেপির (BJP) বিস্তারিত ইস্তেহার শীঘ্রই প্রকাশ করা হবে। তবে এই নির্বাচন শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রী বেছে নেওয়ার নির্বাচন নয়। এই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা আমাদের জমি, আমাদের কন্যা এবং আমাদের জীবিকাকে রক্ষা করতে পারি। বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কারণে সাঁওতাল পরগনার জনবিন্যাসের পরিবর্তন উদ্বেগজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটা সময় উপজাতিদের জনসংখ্যা ৪৪ শতাংশ ছিল, যা বর্তমানে ২৮ শতাংশে নেমে এসেছে। অবিরাম অনুপ্রবেশের কারণেই এটা হয়েছে।’’

    নিশানা হেমন্ত সোরেনকেও 

    এর পাশাপাশি ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে নিশানা করে শিবরাজ সিং চৌহান আরও বলেন, ‘‘ভোট ব্যাঙ্কের লোভে সোরেন সরকার আধার কার্ড থেকে শুরু করে ভোটার তালিকায় নাম তোলা, সবটাই করে দিয়েছে এদের। অনুপ্রবেশকারীরা (Bangladeshi Infiltration) আমাদের জমি দখল করছে, আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করে তাদের শোষণ করছে এবং আমাদের মেয়েদের নির্মমভাবে হত্যা করছে।’’ প্রসঙ্গত, গত মাসে ঝাড়খণ্ড সফরের সময় প্রায় একই ধরনের কথা বলতে শোনা গিয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকেও এবং তিনিও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের উচিত শিক্ষা দেওয়ার কথা বলেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Medical Colleges: মঙ্গলে মেডিক্যাল কলেজগুলিতে ১২ ঘণ্টার প্রতীকী অনশন, ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    Medical Colleges: মঙ্গলে মেডিক্যাল কলেজগুলিতে ১২ ঘণ্টার প্রতীকী অনশন, ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে রাজ্যের সমস্ত মেডিক্যাল কলেজে প্রতীকী অনশনের ডাক দিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Medical Colleges)। সোমবারই একথা ঘোষণা করল জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট (Junior Doctors)। জানা গিয়েছে, আগামীকাল মঙ্গলবার এই অনশন কর্মসূচি হবে ১২ ঘণ্টার। সিনিয়র চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরাও যোগ দেবেন এই কর্মসূচিতে। একইসঙ্গে মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ শুরু হবে কলেজ স্কোয়্যার থেকে একটি মহামিছিল। অনশন মঞ্চ পর্যন্ত মিছিল যাবে বলে জানিয়েছেন ডাক্তাররা। সমাজের সমস্ত ক্ষেত্রের মানুষকে এই মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তারদের (Medical Colleges) সংগঠন। প্রসঙ্গত, ধর্মতলায় প্রশাসন ১৬৩ ধারা (পূর্বের সিআরপিসি-র ১৪৪ ধারা) জারি করেছে। এ সত্ত্বেও জুনিয়র ডাক্তাররা অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন।

    কী বলছেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors)?

    সোমবার ধর্মতলার অনশন মঞ্চ থেকে জুনিয়র ডাক্তাররা বলেন, ‘‘মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা অবধি প্রতীকী অনশন হবে। রাজ্যের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের (Medical Colleges) জুনিয়র ডাক্তার, সিনিয়র ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীরা এই অনশনে যোগ দেবেন।’’ প্রসঙ্গত, সোমবার ধর্মতলার অনশন কর্মসূচি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এক আইনজীবী। রাস্তা আটকে অনশন না করে অন্যত্র সরে যাওয়ার আবেদন করা হয়। তবে এবিষয়ে কোনও হস্তক্ষেপ করেনি হাইকোর্ট। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এপ্রসঙ্গে জানান, এই মামলা বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন, তাই এই বিষয়ে কোনও হস্তক্ষেপ করা হবে না।

    সোমবার সকালে ২৪ ঘণ্টার জন্য অনশনে যোগ দিয়েছেন কয়েক জন সিনিয়র ডাক্তারও 

    প্রসঙ্গত, শনিবার রাত থেকে আরজি কর কাণ্ডের বিচার এবং হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা-সহ ১০ দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন সাত জন জুনিয়র চিকিৎসক (Medical Colleges)। প্রথমে ছ’জন আমরণ অনশন শুরু করেছিলেন। রবিবার এই কর্মসূচিতে যোগ দেন আরজি করের জুনিয়র ডাক্তার তথা আন্দোলনের অন্যতম মুখ অনিকেত মাহাতো। অনশন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ধর্মতলা চত্বরে সাধারণ মানুষও জমায়েত করছেন। সোমবার সকালে ২৪ ঘণ্টার জন্য অনশনে যোগ দিয়েছেন কয়েক জন সিনিয়র ডাক্তারও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ratan Tata: রতন টাটার অসুস্থতা নিয়ে ছড়াল ভুয়ো খবর, নস্যাৎ করলেন শিল্পপতি নিজেই

    Ratan Tata: রতন টাটার অসুস্থতা নিয়ে ছড়াল ভুয়ো খবর, নস্যাৎ করলেন শিল্পপতি নিজেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার গভীর রাতে রক্তচাপের সমস্যা এবং শ্বাসকষ্ট নিয়ে মুম্বইয়ের (Mumbai) এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রতন টাটা (Ratan Tata)! সোমবার সকাল এমন ভুয়ো খবরে ছড়াতে থাকে। বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমও শিল্পপতির অসুস্থতা নিয়ে খবর করে। শুরু হয়ে যায় রতন টাটার শারীরিক অবস্থা নিয়ে জল্পনা। এমন খবরে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন তাঁর অনুরাগীরা। এর পরেই সমস্ত জল্পনা নস্যাৎ করে দিয়ে রতন টাটা নিজেই জানিয়ে দেন, সুস্থ রয়েছেন তিনি।

    আইসিইউ-তে ভর্তির খবরও ছড়ায়

    বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, রবিবার গভীর রাতে রতন টাটাকে (Ratan Tata) মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডিতে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিছু সংবাদমাধ্যম আর এক কদম এগিয়ে আরও দাবি করে, আচমকা তাঁর (টাটার) শারীরিক অবস্থার অবনতির কারণে তাঁকে আইসিইউতে ভর্তি করানো হয়েছে। কিন্তু সোমবার সকালেই এই সব জল্পনা উড়িয়ে দেন খোদ শিল্পপতি নিজেই। তিনি জানান, এ সবই ভুয়ো খবর। বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যার কারণে নিয়মমাফিক চেক-আপের জন্যই তিনি হাসপাতালে গিয়েছিলেন বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুন: ইদের তুলনায় পুজোর বোনাস কম পরিবহণ কর্মীদের! ‘মমতা সরকার সনাতন বিরোধী’, তোপ বিজেপি নেতার

    কী বললেন রতন টাটা (Ratan Tata)?

    রতন টাটা (Ratan Tata) বলেছেন, ‘‘সম্প্রতি আমার স্বাস্থ্য নিয়ে নানা জল্পনা রটেছে। আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাই, এ সব খবরই ভুয়ো। বিগত কয়েক দিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যার কারণে নিয়মমাফিক চেক-আপের জন্য হাসপাতালে (Mumbai) যেতে হচ্ছে। চিন্তার কোনও কারণ নেই। আমি সুস্থ আছি। জনগণ এবং সংবাদমাধ্যমের কাছে অনুরোধ, ভুয়ো খবর ছড়াবেন না।’’ প্রসঙ্গত, ১৯৩৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন শিল্পপতি রতন টাটা। বর্তমানে তাঁর বয়স ৮৬ বছর। ১৯৯১ থেকে ২০১২ ও পরবর্তীকালে ২০১৬ – ২০১৭ টাটা গোষ্ঠীর কর্ণধার ছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Yadav: বিজেপির সদস্যপদ গ্রহণ করলেন পদ্মশ্রী দুর্গা বাই ব্যাম, জানালেন মোহন যাদব

    Mohan Yadav: বিজেপির সদস্যপদ গ্রহণ করলেন পদ্মশ্রী দুর্গা বাই ব্যাম, জানালেন মোহন যাদব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোপাল নিবাসী পদ্মশ্রী পুরস্কারপ্রাপ্ত আদিবাসী শিল্পী দুর্গা বাই ব্যাম (Durga Bai Vyam) রবিবার বিজেপিতে যোগদান করেছেন। মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব (Mohan Yadav) এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে জানান। তিনি বলেন, ‘‘গত শনিবার ২০২২ সালে ভারতের শীর্ষ সম্মান পাওয়া দুর্গা বাই আমার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন। এরপর তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভাবনায় অনুপ্রাণিত হয়ে বিজেপিতে যোগদান করার সিদ্ধান্ত নেন। জনজাতি সমাজের প্রতিনিধি হয়ে তাঁর অবদান দেশের জন্য উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। বিজেপি আরও সমৃদ্ধ হবে।” উল্লেখ্য লোকসভার পর বিজেপির সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে সর্বভারতীয় সভাপতি জগতপ্রকাশ নাড্ডা সদস্য অভিযানের কথা ঘোষণা করেছিলেন। এরপর থেকে দেশব্যাপী চলছে সদস্যপদ গ্রহণের অভিযান।

    নরেন্দ্র মোদির কাজে মুগ্ধ দুর্গা বাই যাদব (Mohan Yadav)

    রবিবার দিনের বেলায়, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব যাদব (Mohan Yadav), দুর্গা বাই ব্যামের (Durga Bai Vyam) বাড়িতে গিয়েছিলেন এবং সেখানেই তাঁকে বিজেপি সদস্যতার জন্য নাম নথিভুক্ত করান। দুর্গা বাই-এর এই বিজেপিতে যোগদান সম্পর্কে মোহন যাদব বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেভাবে জনজাতি সম্প্রদায়ের জন্য কাজ করে চলেছেন, তাকে তিনি সমর্থন করেছেন। সারা দেশে জনজাতি সমাজের সার্বিক বিকাশ এবং উন্নয়নের জন্য মুগ্ধ হয়েছেন আদিবাসী শিল্পী দুর্গা বাই ভ্যম। তিনি একাধারে অসামান্য চিত্র শিল্পী। তিনি গোন্ডদের নানা পৌরাণিক এবং লৌকিক কাহিনীর উপর পটচিত্র নির্মাণ করেছেন।”

    আরও পড়ুনঃ পাঁকে পড়েছে অর্থনীতি, ভারত সফরে উল্টো সুর ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচার চালানো মুইজ্জুর

    সমাজের পিছিয়ে থাকা মানুষের কাছে বিজেপি

    মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব আরও বলেন, “বিশিষ্ট গোন্ড জনজাতি সম্প্রদায়ের এই কীর্তিমান শিল্পী (Durga Bai Vyam) আমাকে বলেছিলেন, হিন্দু রানী দুর্গাবতীর গৌরব এবং সুশাসন বাড়ানোর জন্য আমাদের দেশের এবং রাজ্যের বিজেপি সরকার কাজ করে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেভাবে এই জনজাতি সমাজের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রেখেছেন, তাতে আমরা আপ্লুত। রানী দুর্গাবতী ছিলেন গোন্ডা রাজবংশের একজন কিংবদন্তী রানী, যিনি ষোড়শ শতাব্দীতে মুঘল বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিলেন। তাঁর কৃতিত্ব এবং গৌরব গাঁথা মধ্য-ভারতের নর্মদা নদী উপত্যকার কেল্লাগুলিতে সঞ্চিত রয়েছে। পরবর্তীতে ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনে গোন্ডা সম্প্রদায়ের বিরাট অবদান ছিল। ভারত মায়ের সেবায় এবার দুর্গা বাই ব্যামের যোগদান ভীষণভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হবে।” বিজেপি এই সদস্যার অভিযানে সমাজের পিছিয়ে থাকা মানুষের কাছে গিয়ে যে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে চাইছে, সেকথা ওয়াকিবহাল বহল একান্তভাবেই মনে করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohamed Muizzu: পাঁকে পড়েছে অর্থনীতি, ভারত সফরে উল্টো সুর ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচার চালানো মুইজ্জুর

    Mohamed Muizzu: পাঁকে পড়েছে অর্থনীতি, ভারত সফরে উল্টো সুর ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচার চালানো মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে এসেই উল্টো সুর মুইজ্জুর (Mohamed Muizzu)। ভারতকে মলদ্বীপের (Maldives) বন্ধু বলেই আখ্যা দিলেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু। একইসঙ্গে আরও দাবি করলেন, মলদ্বীপ সরকার ভারতের নিরাপত্তা কোনওভাবে বিঘ্নিত হতে দেবে না। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মলদ্বীপ-লাক্ষাদ্বীপ বিতর্ক, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কটাক্ষের পরই যেভাবে ভারতে ‘বয়কট মলদ্বীপ’-র ডাক উঠেছিল এবং পর্যটকরা মুখ ফিরিয়েছিলেন, তাতে ব্যাপক প্রভাব পড়েছিল মলদ্বীপের অর্থনীতিতে। বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন, পাঁকে পড়েই সুর নরম করল চিন ঘনিষ্ঠ মলদ্বীপ। এদিন কার্যত সুর নরম করে প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু (Mohamed Muizzu) বলেন, ‘‘প্রতিবেশী ও বন্ধুদের প্রতি সম্মান জানানো আমাদের ডিএনএ-তে মিশে আছে। ভারতীয়রা আমাদের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব রাখে। ভারতীয় পর্যটকদের আমাদের দেশে স্বাগত জানাচ্ছি।’’

    আজ বৈঠক ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে

    চারদিনের ভারত সফরে এসেছেন মলদ্বীপের (Maldives) প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু। রবিবার তিনি বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে দেখা করেন। আজ, সোমবার সকালে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে রাজঘাটেও যান গান্ধীজির সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ অর্পণ করতে। আজই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও তাঁর একান্ত বৈঠকের কথা রয়েছে। তার আগে বিপাকে পড়ে বন্ধুত্ব ও সুসম্পর্ক নিয়ে বার্তা দিলেন মুইজ্জু। রবিবারই একটি সাক্ষাৎকারে মহম্মদ মুইজ্জু বলেন, ‘‘মলদ্বীপ এমন কিছু কখনও করবে না যাতে ভারতের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়। মলদ্বীপ-ভারতের সম্পর্ক পারস্পরিক সম্মান ও আগ্রহের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে। মলদ্বীপের বাণিজ্য ও উন্নয়নের অন্যতম অংশীদার ভারত। প্রতিরক্ষা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে মলদ্বীপের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক রয়েছে।’’

    ভারত বিরোধী মুইজ্জু (Mohamed Muizzu)

    প্রসঙ্গত, মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট (Mohamed Muizzu) নির্বাচনের সময় মহম্মদ মুইজ্জুর প্রধান ইস্যু ছিল ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচার। ভারত বিরোধী সুর চড়িয়ে ভোটে জিতেছিলেন তিনি। প্রেসিডেন্ট পদে বসেই তিনি ভারতের উপরে চাপ সৃষ্টি করেন মলদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের জন্য। প্রধানমন্ত্রী মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফর নিয়েও তীব্র কটাক্ষ করেছিলেন মলদ্বীপের নেতা-মন্ত্রীরা, যার জেরে ভারতে মলদ্বীপ বয়কটের ডাক ওঠে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ইদের তুলনায় পুজোর বোনাস কম পরিবহণ কর্মীদের! ‘মমতা সরকার সনাতন বিরোধী’, তোপ বিজেপি নেতার

    BJP: ইদের তুলনায় পুজোর বোনাস কম পরিবহণ কর্মীদের! ‘মমতা সরকার সনাতন বিরোধী’, তোপ বিজেপি নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইদের তুলনায় পুজোতে পরিবহণ কর্মীদের কম বোনাস দিচ্ছে মমতা সরকার! এনিয়ে তোপ দাগলেন বিজেপি (BJP) নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় (Jagannath Chattopadhyay)। রবিবারই জগন্নাথবাবু সমাজমাধ্যমের পাতায় একটি পোস্ট করেন। নিজের পোস্টে তিনি জানান, ইদের সময় পরিবহণ কর্মীদের ৬,০০০ টাকা করে বোনাস দেওয়া হয়েছে, দুর্গাপুজোর সময় এর পরিমাণ মাত্র ৩,৬০০ টাকা। ওই পোস্টে তিনি আরও জানান, দুর্গাপুজোর দিনগুলিতেই রাজ্যের বিএড ও এমএড কলেজগুলিতে ভর্তির দিনক্ষণ স্থির করেছিল মমতা সরকার। পরবর্তীকালে বিক্ষোভের কারণেই তা পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয় তৃণমূল সরকার। নিজের পোস্টে এসংক্রান্ত সরকারি বিজ্ঞপ্তি দুটিও জুড়ে দিয়েছেন এই বিজেপি (BJP) নেতা। ওয়াকিবহাল মহল জগন্নাথবাবুর (Jagannath Chattopadhyay) ফেসবুক পোস্টের বক্তব্যকে সিলমোহর দিয়ে বলছে, ‘‘তোষণ ও ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির কারণেই মমতা সরকার বোনাস বৈষম্য করছে। সরকারের দুর্গাপুজো নিয়ে কোনও শ্রদ্ধা বা আগ্রহ যে নেই, তা একাধিক সিদ্ধান্তে প্রতিফলিত হচ্ছে।’’ প্রসঙ্গত, একাধিক মণ্ডপে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পিতৃপক্ষে দুর্গাপুজোর উদ্বোধন করতে দেখা গিয়েছে। সনাতন ধর্মের রীতি অনুযায়ী যা করা যায় না। পণ্ডিত মহলের মত, দেবীপক্ষতেই মাতৃ আরাধনা শুরু করার নিয়ম। নিজের পোস্টে এনিয়েও সরব হন বিজেপির (BJP) এই রাজ্য নেতা।

     কী লিখলেন জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়?

    রবিবার নিজের পোস্টে জগন্নাথবাবু লেখেন, ‘‘মাননীয়ার সরকার মানসিকভাবে দুর্গাপুজো বিরোধী। সেই কারণে পিতৃপক্ষে পুজোর উদ্ধোধন হয়। নীচে বিজ্ঞপ্তি দুটিতে আরও কাণ্ড দেখুন। রাজ্যের বিএড-এমএড কলেজ গুলিতে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির জন্য সরকার পুজোর দিনগুলি নির্দিষ্ট করেছিল। ঠিক ৮ থেকে ১৪ অক্টোবর পুজোর দিনগুলিতে শিক্ষক শিক্ষণের কলেজগুলিকে খোলা রেখে ছাত্র ভর্তির বিজ্ঞপ্তি জারি করে দিয়েছিল। নোটিস সামনে আসার পর থেকে সরকারি-বেসরকারি বিএড কলেজ কর্তৃপক্ষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। বাধ্য হয়ে সেদিনই আলাদা একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে পুজোর পরে ভর্তির কথা জানায় বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু এই সরকার এতটাই দুর্গাপুজো বিরোধী যে প্রথম কারণ হিসাবে বলা হয়, রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতির জন্য সূচি বদল করা হল। কেউই জানে না এখন কোথায় বন্যা চলছে। নামমাত্র দুর্গাপুজোর কথা উল্লেখ করা হয়। বিএড কলেজগুলো কিন্তু শুধুমাত্র দুর্গাপুজোর কারণেই ভর্তি পিছিয়ে দিতে সরব হয়েছিল। সরকারের দুর্গাপুজো বিরোধী এই মানসিকতার কারণেই ইদের সময় পরিবহণ কর্মীদের ৬০০০ টাকা বোনাস দেওয়া হলেও দুর্গাপুজোয় তা দেওয়া হয়েছে ৩৬০০ টাকা। শিক্ষা থেকে পরিবহণ সর্বত্র সনাতন-বিরোধী মানসিকতা প্রকাশ পাচ্ছে। সমূলে এর উৎপাটন প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।’’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jaynagar: “পুজোতে জামাকাপড় না কিনে মেরুদণ্ড কিনুন”, জয়নগরকাণ্ডে পুলিশকে কটাক্ষ সুকান্তর

    Jaynagar: “পুজোতে জামাকাপড় না কিনে মেরুদণ্ড কিনুন”, জয়নগরকাণ্ডে পুলিশকে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে রবিবার কুলতলি থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। এই প্রতিবাদ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এবং বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল সহ জেলার কর্মী-সমর্থকরা। প্রসঙ্গত, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কুলতলি (Jaynagar) থানা এলাকায় চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন ও খুনের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। জয়নগরের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফের সরগরম হয়ে উঠেছে রাজ্য রাজনীতি। এদিন মহিলা মোর্চার পক্ষ থেকে ফাল্গুনী পাত্র এবং ভারতী ঘোষও উপস্থিত ছিলেন প্রতিবাদ সভায়।

    তৃণমূলের ঝাণ্ডা ধরা পুলিশের কাজ (Jaynagar)

    আরজি করের ঘটনার পর এবার খবরের শিরোনামে গ্রাম বাংলার জয়নগর (Jaynagar)। এই পৈশাচিক ঘটনায় রাজ্যের নারী সুরক্ষা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “বাংলার মহিলাদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ মমতার সরকার। ছাত্রী নিখোঁজের ঘটনার পরও কোনও পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ। সঠিক ভাবে সক্রিয় হয়ে যদি পুলিশ কাজ করত, তাহলে এই রকম অত্যাচারের ঘটনা ঘটত না। পুলিশের উচিত এখন উর্দি খুলে তৃণমূলের ঝাণ্ডা ধরা। পরিবারের দাবি, চতুর্থ শ্রেণির মাত্র নয় বছরের একটি মেয়েকে ধর্ষণ করে নির্মমভাবে খুন করা হয়েছে। যদিও এখনও ময়নাতদন্ত করা হয়নি। অকালে একটি মেয়ের প্রাণ চলে গেল। এই হত্যার প্রতিবাদে আমরা রাস্তায় নেমেছি। আমাদের আজকের থানা ঘেরাও কর্মসূচি কার্যত পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার বিরুদ্ধে।”

    আরও পড়ুনঃ জয়নগরে পুলিশ ফাঁড়ির বিরুদ্ধে বার বার নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে, কী বললেন গ্রামবাসীরা?

    পোশাকে অশোকস্তম্ভ লাগাবেন না

    সুকান্ত তৃণমূলকে আক্রমণ করে আরও বলেন, “দুর্গাপুজো এসে গিয়েছে, কিন্তু বাংলার মা-বোনেরা আজ সুরক্ষিত নন। উৎসবকে উপেক্ষা করে আজ আমরা জয়নগরের (Jaynagar) ময়দানে নেমেছি। কারণ বাংলার নারীদের সুরক্ষা চাই। দুর্গা মায়ের কাছে আমরা কোন মুখে আশীর্বাদ চাইব? রাজ্যে তো ধর্ষণ এবং খুনের খেলা চলছে। তৃণমূলের শাসনে কেউ সুরক্ষিত নয়। সব কিছুর দায় হল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। রাজ্যে আইনের শাসন নেই। দুষ্কৃতীরা শাসক ঘনিষ্ঠ। পুলিশ নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। পুলিশকে বলতে চাই, মমতা আপনাদের চাকরি কেড়ে নিতে পারবেন না। পুজোতে জামাকাপড় না কিনে মেরুদণ্ড কিনুন, নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করুন। আর যদি না পারেন, পোশাকে অশোকস্তম্ভ লাগাবেন না, হাওয়াই চটি লাগান। আপনারা অঞ্চলস্তরের তৃণমূল দলে যোগদান করুন, আমরা আর বলতে আসব না, বিচারও চাইব না। ভূপতিনগরেও একই ভাবে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে এক মহিলাকে। তাই সরকারকে উৎখাত করতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “বিজেপি পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে”, দাবি হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনির

    BJP: “বিজেপি পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে”, দাবি হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে এবার কংগ্রেসের দিকে পাল্লা ভারী বলে একাধিক এক্সিট পোল দাবি করেছে। কিন্তু, তাতে বিন্দুমাত্র বিচলতি নন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি। বরং, ফের বিজেপি (BJP) হরিয়ানায় (Haryana) সরকার গঠন করতে চলেছে বলে তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যে স্বাভাবিকভাবে চাঙ্গা গেরুয়া শিবির।

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী? (BJP)  

    মুখ্যমন্ত্রী (BJP) নয়াব সিং সাইনি শনিবার বলেন. “বিজেপি পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে। আমরা আত্মবিশ্বাসী। হরিয়ানার মানুষ গত কয়েক বছরের কাজ দেখেছেন। আমরা প্রতিটি এলাকায় সর্বস্তরের মানুষের জন্য কাজ করেছি। আমরা হরিয়ানাকে আঞ্চলিকতা এবং স্বজনপ্রীতি থেকে মুক্ত করেছি”। পঞ্চকুলা বিধানসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী গিয়ান চাঁদ গুপ্ত বলেন, “পঞ্চকুলায় শান্তিপূর্ণ ভোট হয়েছে। লোকেরা আমাদের কাজের প্রশংসা করেছে। সরকারে থেকে মানুষের জন্য আমরা যে উন্নয়নমূলক কাজ করেছি তার জন্য ভোট দিয়েছে।” প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি ৯০টি আসনের মধ্যে ৪০টিতে জিতেছিল। জেজেপি-র সঙ্গে জোট করে সরকার গঠন করেছিল বিজেপি। জেজেপি সেবার ১০টি আসন জিতেছিল। কংগ্রেস পেয়েছিল ৩১টি আসন। যদিও জেজেপি পরে জোট থেকে বেরিয়ে যায়।

    আরও পড়ুন: “নারী সুরক্ষা কোথায়”? জয়নগরকাণ্ডে সরব আরজি করের নির্যাতিতার বাবা-মা

    কংগ্রেস নেতৃত্ব কী দাবি করলেন?

    কংগ্রেস নেতা রশিদ আলভি আবার পাল্টা বলেছেন, “এগজিট পোলে আমার খুব একটা বিশ্বাস নেই। কিন্তু হরিয়ানায় এবার বিজেপির (BJP) বিরুদ্ধে ঢেউ ছিল। কংগ্রেস দল সেখানে (হরিয়ানায়) ৬০-৭০টি আসন জিততে পারে। দশ বছরে বিজেপি কোনও উন্নয়ন করেনি। সমাজকে বিভক্ত করেছে। হরিয়ানায় বিজেপির এমন কোনও নেতৃত্ব ছিল না যেখানে মানুষ আস্থা রাখতে পারে।” পঞ্চকুলা বিধানসভা আসন থেকে কংগ্রেস প্রার্থী চন্দর মোহন আস্থা প্রকাশ করেছেন যে, কংগ্রেস পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে। তিনি বলেন, “কংগ্রেস ৭০টি আসন জিতবে এবং বিজেপি ১৭টি আসন পাবে। আমরা পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করব”। একই দাবি করেন কংগ্রেস নেতা এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুডা। তিনি বলেন, “কংগ্রেসের পক্ষে মানুষ ভোট দিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share