Tag: bjp

bjp

  • Yusuf Pathan: ইউসুফ পাঠানের বিরুদ্ধে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ, নোটিস পেলেন তৃণমূল সাংসদ

    Yusuf Pathan: ইউসুফ পাঠানের বিরুদ্ধে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ, নোটিস পেলেন তৃণমূল সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি জমি জবরদখলের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC MP) বহরমপুরের সাংসদ ইউসুফ পাঠানের (Yusuf Pathan) বিপক্ষে। গুজরাটের ভাদোদরা পুরসভার তরফে প্রাক্তন ক্রিকেটারকে জমি দখলের অভিযোগে গত ৬ জুন নোটিস পাঠানো হয়েছে। উল্লেখ্য ভোটের ফল প্রকাশ পায় ৪জুন। তার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই বিপাকে পড়েন তৃণমূল সাংসদ।

    কবে, কেন পাঠানো হল নোটিস

    এবারের লোকসভা নির্বাচনে বহরমপুর কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের টিকিটে জিতেছেন ইউসুফ (Yusuf Pathan)। পাঁচ বারের সাংসদ তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীকে হারিয়ে নজির গড়েছেন তিনি। কিন্তু ভোট মিটতেই বিপাকে পাঠান। ভাদোদরায় পুরসভার একটি জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা তৃণমূল সাংসদ (TMC MP) ইউসুফ পাঠানের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, গত ৬ জুন এই বিষয়ে নোটিস পাঠানো হয় পাঠানকে। সম্প্রতিই প্রাক্তন বিজেপি কর্পোরেটর বিজয় পওয়ার বিষয়টি সামনে আনতেই বৃহস্পতিবার ভাদোদরা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন (ভিএমসি)-র স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান শীতল মিস্ত্রি নোটিস পাঠানোর বিষয়টি স্বীকার করে নেন।  তিনি বলেন, ‘‘সম্প্রতি আমরা খবর পেয়েছি, একটি সরকারি জমিতে দেওয়াল তুলছেন ইউসুফ। তাই ৬ তারিখে আমরা ওঁকে একটি নোটিস পাঠাই। দেওয়াল সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে। আমরা দু’সপ্তাহ অপেক্ষা করব। তার পর পরবর্তী পদক্ষেপের কথা ভাবব। এই জমি পুরসভার, আমরা এটা ফেরত নেব।’’

    আরও পড়ুন: বাতিল অনুশীলন, রোহিতদের হোটেলও জলমগ্ন! ফ্লোরিডায় বন্যা, ম্যাচ সরানোর আর্জি

    পাঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    বরোদার এক বিজেপি কাউন্সিলর বিজয় পাওয়ার জানিয়েছেন, ২০১২ সালে এই জমি কিনে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন ইউসুফ (Yusuf Pathan)। প্রতি বর্গমিটারে ৫৭ হাজার টাকা করে দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছিলেন তিনি। পুরসভার বোর্ডের বৈঠকে সেই প্রস্তাব পাশ হয়। সে সময়ে পুরসভার অনুমতি পেয়েও গিয়েছিলেন। কিন্তু গুজরাটের তৎকালীন সরকার পুরসভার প্রস্তাবে ‘না’ করে দেয়। ওই জমি তৃণমূল সাংসদ (TMC MP) ইউসুফের বাড়ির লাগোয়া বলেও জানিয়েছেন পাওয়ার। সরকার জমি কেনার অনুমতি না দিলেও, জোরপূর্বক জমি দখল করে নেন পাঠান। পুরসভার ওই জমিতে পাঁচিলও তুলে দিয়েছেন তিনি। তাই পুরসভার তরফে এক প্রকার বাধ্য হয়ে ইউসুফকে নোটিস পাঠানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Nisith Pramanik: কোচবিহারে আক্রান্ত নেতা-কর্মীদের পাশে থেকে তৃণমূলকে কড়া হুঁশিয়ারি নিশীথের

    Nisith Pramanik: কোচবিহারে আক্রান্ত নেতা-কর্মীদের পাশে থেকে তৃণমূলকে কড়া হুঁশিয়ারি নিশীথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দলের দুষ্কৃতীদের দ্বারা আক্রান্ত বিজেপি নেতা-কর্মীদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়াছেন বিজেপি নেতা নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)। গতকাল বৃহস্পতিবার কোচবিহারের একাধিক হিংসা কবলিত এলাকায় প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ সহ জেলা সভাপতি সুকুমার রায়, বিধায়ক নিখিলরঞ্জন দে, জেলা সম্পাদক বিরাজ বসুদের এক বিশেষ প্রতিনিধি দল হিংসা কবলিত এলাকার একাধিক জায়গায় পরিদর্শন করেন। তাঁরা গ্রামের মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। একই সঙ্গে বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য প্রধানদের সঙ্গে দেখা করে সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে জেলা বিজেপি।

    কী বললেন নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)?

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা কোচবিহারের প্রাক্তন সাংসদ নিশীথ প্রমাণিক (Nisith Pramanik) বলেন, “গতকাল বৈঠক করে আমরা রাস্তায় নেমেছি। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা সাধারণ মানুষের উপর অত্যচার করছে। বাড়িঘর ভাঙচুর এবং সম্পত্তি লুট করছে। আমরা অত্যাচারিত মানুষের পাশে সবসময় রয়েছি। প্রত্যেক আক্রান্ত কর্মীরা আমাদের ভাই, তাঁদের পরিবার আমাদের পরিবার। আমরা দলের পক্ষ থেকে সকলের পাশে রয়েছি। তৃণমূলের যে নেতারা চাঁদাবাজি করছে। দরকার হলে আমরাও তাঁদের ঘেরাও করব। জবাব চাইব আমরাও। চোখে চোখ রেখে লড়াই করব সকলে।” আবার কোচবিহার জেলা সভাপতি সুকুমার রায় বলেন, “ভোটের পর থেকেই উত্তরববঙ্গে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। সকল বিজেপি কর্মীদের একসঙ্গে একত্রিত হয়ে সংগঠিত হয়ে লড়াই করতে হবে। রাজনৈতিক ভাবে গণতান্ত্রিক উপায়ে আমাদের আন্দোলন করতে হবে।” আবার রুইডাঙা গ্রামপঞ্চায়েত প্রধান অশ্বিনী বর্মণ বলেছেন, “তৃণমূলের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করতে বলা হয়েছে। দল সকলের পাশে রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: লন্ডন উইম্বলডন প্রতিযোগিতায় লাইন আম্পায়ার শ্রীরামপুরের দুই যুবক

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তৃণমূলের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ বলেছেন, “জামাই ষষ্ঠী করার জন্য আমাদের প্রাক্তন এমপি নিশীথ (Nisith Pramanik) জেলায় ফিরছেন। ভোটে পরাজিত হয়ে পরের দিনই দিল্লি চলে গিয়েছিলেন। আজকে সংবাদপত্রে দেখেছিলাম, নিশীথ প্রামাণিক নাকি মাথাভাঙ্গায় আসবেন। মাথাভাঙ্গা মহকুমায় এসে নাকি আক্রান্তদের বাড়িতে দেখা করবেন। তবে যেখানে খুশি যেতে পারেন। তিনি নিরাপত্তা বাহিনী নিয়ে আসবেন আবার চলেও যাবেন। নিজের বাহিনীগুলিকে মানুষের নিরাপত্তায় ব্যবহার করুক, তাহলে উপকার হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: বিজেপিকে ভোট দেওয়ার শাস্তি! ঘোলা জল পরিষেবায় অভিযুক্ত বালুরঘাটের তৃণমূল পুরবোর্ড

    Balurghat: বিজেপিকে ভোট দেওয়ার শাস্তি! ঘোলা জল পরিষেবায় অভিযুক্ত বালুরঘাটের তৃণমূল পুরবোর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে ভরাডুবি হয়েছে গঙ্গারামপুর শহরে। তাই, জল, আলো বন্ধ করে পরিষেবা ব্যাহত করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার বিরুদ্ধে। এনিয়ে সরব হয়েছিল বিজেপি। গঙ্গারামপুরের বিজেপি বিধায়ক সত্যেন্দ্রনাথ রায় এনিয়ে মহকুমা প্রশাসনের কাছে অভিযোগও জানিয়েছিলেন। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার বালুরঘাট (Balurghat) শহরেও বেশ কয়েকদিন ধরে ঘোলা জল বের হচ্ছে। এতেই গঙ্গারামপুরের মতো বালুরঘাটেও রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছে বিজেপি। ঘোলা জলের পরিষেবায় ক্ষুব্ধ শহরবাসীও।

    ঘোলা পানীয় জল খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে অনেকে! (Balurghat)

    ঘোলা পানীয় জল খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেকে। বিজেপির ধারণা, ভোটে এই শহরেও পিছিয়ে থাকার জন্য শহরবাসীকে ‘শিক্ষা’ দিচ্ছে তৃণমূল পরিচালিত বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভা। এবারের ভোটে বালুরঘাট সহ জেলার তিনটি পুরসভাতেই ব্যাপক ভরাডুবি হয়েছে তৃণমূলের। শহরে পিছিয়ে যাওয়ার কারণেই সামান্য ব্যবধানে হার হয়েছে তৃণমূল প্রার্থীর। বালুরঘাট পুরসভার ২৫ টি ওয়ার্ড। পুরসভার ২৫ টি ওয়ার্ডে তৃণমূলের থেকে ২৫০০০ বেশি ভোট পেয়েছে বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার। তারজন্যই কি ঘোলা জল পরিষেবা সরবরাহ করে শহরবাসীকে শিক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে তৃণমূল? প্রশ্নটা কিন্তু এখন শুধু বিরোধী শিবিরেই আটকে নেই, ছড়িয়ে পড়েছে তিন শহরজুড়েই।

    আরও পড়ুন: বিজেপিতে যোগ দেওয়া এক ক্রিকেটারের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির (BJP) বালুরঘাট শহরের সভাপতি সমীরপ্রসাদ দত্ত বলেন, “বাড়ি বাড়ি পানীয় জল যেভাবে দেওয়া হয় তা অত্যন্ত বৈজ্ঞানিক। কোনওভাবেই ঘোলা বা নিম্নমানের জল যাওয়ার কথা নয়। কিন্তু, শহরে এমন ঘোলা জল সরবরাহ করে তৃণমূল তাদের রাগ মেটাতে চাইছে। গঙ্গারামপুর পুরসভার তৃণমূল প্রার্থীর চেয়ারম্যানের ভাই সেখানে যা কাণ্ড দেখাচ্ছেন,হয়তো তা দেখে পিছিয়ে থাকতে চাইছেন না বালুরঘাটের পুরপ্রধানও। আমরা তো রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছি।”

    বালুরঘাটের পুরপ্রধান কী বললেন?

    বালুরঘাটের (Balurghat) পুরপ্রধান অশোক মিত্র অবশ্য এতে কোনও রহস্য বা রাজনীতি নেই বলেই দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘তিনদিন ধরে ঘোলা জল এলেও আজ তা স্বাভাবিক হয়েছে। আসলে আত্রেয়ী নদীতে আচমকা জলস্তর বেড়ে গিয়েছে। তাই যে পরিমাণ জল ওভারহেড ট্যাংকে তোলা রয়েছে সেখানে ক্লোরিন ও অন্যান্য ওষুধের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হয়েছে। আমাদের বিশেষজ্ঞরা মানুষের শরীরের কথা ভেবে এই বিষয়গুলি দেখেন। এর ফলেই এই জল ঘোলা হয়েছে। এই জল যেমন অস্বাস্থ্যকর নয়, তেমনই এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Baranagar: বিজেপিতে যোগ দেওয়া এক ক্রিকেটারের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর

    Baranagar: বিজেপিতে যোগ দেওয়া এক ক্রিকেটারের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুভেন্দুর হাত ধরে ভোটের আগে বিজেপিতে যোগ দেন বিশেষভাবে সক্ষম এক ক্রিকেটার। নাম কমল সরকার। এবার বিজেপিতে যোগ দেওয়ার মাশুল গুনতে হল তাঁকে। রাস্তার মধ্যে প্রকাশ্যে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। ভোট পরবর্তী হিংসার এই ঘটনাটি ঘটেছে বরানগর (Baranagar) পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নর্দান পার্ক এলাকায়। এই ঘটনার পর আক্রান্ত বিজেপি কর্মী বরানগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    বাড়ি ফেরার পথে বিজেপি কর্মীর ওপর হামলা! (Baranagar)  

    কমলবাবু জাতীয় স্তরের ক্রিকেট খেলেন। ভোটের কিছুদিন আগেই বরানগরে বিজেপির একটি জনসভায় তিনি বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেন। তারপর থেকে তৃণমূলের ছেলেরা তাঁকে হেনস্থা করার চেষ্টা করত বলে অভিযোগ। তবে, বিষয়টিকে তিনি গুরুত্ব দেননি। বুধবার রাতে তিনি বাড়ি ফেরার সময় ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর শান্তনু মজুমদারের নেতৃত্বে তাঁর ওপর হামলা হয়। কমলবাবু বলেন, তৃণমূল কাউন্সিলরের সঙ্গে আরও একজন ছিল। রাতে বাড়ি ফেরার সময় ওরা আমার রাস্তা আটকায়। মদ্যপ অবস্থায় ছিল বলে আমি চলে যেতে চাইছিলাম। এরপরই তাঁরা গালিগালাজ করতে থাকে। আমি প্রতিবাদ করলে কাউন্সিলরই আমার ওপর হামলা চালায়। আমার গালে জোরে থাপ্পড় মেরেছে। আমার কানেও লেগেছে। প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের দিন বরানগর (Baranagar) বিধানসভা উপ নির্বাচনের বামফ্রন্ট প্রার্থী তন্ময় ভট্টাচার্যের সঙ্গে ঝামেলা জড়িয়ে পড়েছিলেন এই কাউন্সিলর। তন্ময়বাবুর গায়ে হাত তোলার অভিযোগ ছিল তৃণমূলের ওই কাউন্সিলারের বিরুদ্ধে। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার বিজেপির ওই কর্মীর গায়ে হাত তোলার অভিযোগ উঠল।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতা কিশোর কর বলেন, ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় এই এলাকায় বহু বিজেপি কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন। এবার একজন বিশেষভাবে সক্ষম ক্রিকেট খেলোয়াড়ের গায়ে হাত তুলতে পিছপা হলেন না তৃণমূলের লোকজন। আমরা হামলাকারীদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। এই ঘটনায় অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর শান্তনু মজুমদারের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। বরানগর (Baranagar)  পুরসভার চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল অঞ্জন পাল বলেন, ” বিষয়টি আমার জানা নেই। এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে তা সমর্থনযোগ্য নয়। এটুক বলতে পারি, যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে অন্যায় হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pema Khandu: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    Pema Khandu: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও অরুণাচল প্রদেশে বিজেপি ঝড়। দেশে তৃতীয়বার জয়ের পাশাপাশি অরুণাচল প্রদেশেও (Arunachal Pradesh CM) অটুট রইল বিজেপির ঘাটি। বৃহস্পতিবার দর্জি খান্ডু কনভেনশন হলে টানা তৃতীয় বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন পেমা খান্ডু (Pema Khandu)। তাঁর সঙ্গেই উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছে চওনা মেইন। পেমা এবং মেইনের পাশাপাশি এদিন রাজ্যপাল কেটি পরনায়েকের কাছে মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছেন বিজেপির আরও ১০ জন বিধায়ক। শপথ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জে পি নাড্ডা সহ দলের সর্বভারতীয় নেতারা। 

    অরুণাচলে বিজেপি ঝড় (Arunachal Pradesh CM) 

    লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই এ বার অরুণাচল প্রদেশে বিধানসভা ভোট হয়েছিল। ৬০ সদস্যের বিধানসভায় ৪৬টি আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। উল্লেখ্য, ভোটের আগেই পেমা সহ বিধানসভার ১০ জন বিজেপি প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছিলেন। বাকি যে ৫০টি আসনে ভোট হয়েছিল তার মধ্যে ৩৬টিতে জিতে ৪৬-এ পৌঁছে গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রী পেমার (Pema Khandu) নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন বিজেপি। 

    আরও পড়ুন: চিঠিতে হাতের লেখা কার? রহস্য উন্মোচনে বালুর হস্তাক্ষরের নমুনা চায় ইডি

    পেমা খান্ডুর মন্তব্য (Pema Khandu)

    বুধবার এক সভায় সর্বসম্মতিক্রমে পেমা খান্ডুকে বিজেপির আইনসভা দলের নেতা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। এর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে তিনি বলেন, “আমার প্রতি বিশ্বাস রাখার জন্য আমি আমাদের সহ বিজেপি বিধায়কদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি আমাদের সাংসদ, দলের নেতা এবং কর্মীদেরও আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছি, দিনরাত কাজ করে ভোটে জয়লাভ নিশ্চিত করার জন্য।” এছাড়াও পেমা এদিন আরও বলেন যে, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সামঞ্জস্য রেখে উন্নয়নমুখী শাসনের আরেকটি মেয়াদে বিজেপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। 
    প্রসঙ্গত, ২০১৪-র বিধানসভা ভোটে জিতে অরুণাচলে কংগ্রেস সরকার (Arunachal Pradesh CM) গঠন করলেও পরবর্তী সময়ে মুখ্যমন্ত্রী পেমা (Pema Khandu) অধিকাংশ বিধায়ককে নিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর ২০১৯-এর ভোটে সেখানে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা পেয়েছিল পদ্মশিবির। সেই সফলতাকে সঙ্গে নিয়েই এবারও জয়ী হল বিজেপি।  কংগ্রেস, এনপিপির মতো বিরোধী দলগুলি থাকলেও অরুণাচলে বিজেপি নিজের ঘাটি ধরে রেখেছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nisith Pramanik: “ইভিএম বদল হয়েছে, যতদূর যেতে হয় যাব”, বিস্ফোরক নিশীথ প্রামাণিক

    Nisith Pramanik: “ইভিএম বদল হয়েছে, যতদূর যেতে হয় যাব”, বিস্ফোরক নিশীথ প্রামাণিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহারে পরাজিত হয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)। তৃণমূলের জগদীশ বর্মা বসুনিয়ার কাছে প্রায় ৩৯ হাজার ২৫০ ভোটে পরাজিত হয়েছেন তিনি। ভোটে হেরে যাওয়ার পর এবার মুখ খুললেন বিজেপি প্রার্থী। হারের জন্য ইভিএম বদলের কথাও বললেন তিনি।

    ঠিক কী বললেন বিজেপি প্রার্থী? (Nisith Pramanik)

    ভোটের ফল বের হওয়ার পর নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik) বলেন, “ভোট হয়ে যাওয়ার পর ইভিএম মেশিন সিল করা হয়েছিল। গালা সিল করে লক করা হয়। পরবর্তী সময় সেই ইভিএমের নম্বর কীভাবে বদলে যায়? এটা আমার অভিযোগ নয়, গণনা কেন্দ্রে আমাদের দলের যে সব কাউন্টিং এজেন্ট ছিলেন, তাঁরা এই অভিযোগ করেছেন। ফলে, বিষয়টিকে আমরা একেবারেই হালকাভাবে নিচ্ছি না। এজেন্টদের কথার আমরা গুরুত্ব দেব। ইভিএম বদল হয়েছে, এটা পরিষ্কার। আর সেই মতো আমরা পদক্ষেপ নেব। সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় একই ব্যক্তি বার বার বুথে গিয়ে ভোট দিয়েছেন। ছাপ্পা ভোট হয়েছে। সেই অভিযোগও আমার কাছে এসেছে। ফলে, এরজন্য যতদূর যেতে হয় যাব। এর শেষ দেখে ছাড়ব।”

    আরও পড়ুন: কুয়েতে মৃত ভারতীয়দের পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ, সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর

    তথ্য জোগাড় করে আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গের সব আসনে বিজেপি ভাল ফল করলেও কোচবিহারে নিশীথ (Nisith Pramanik) হেরেছেন। জানা গিয়েছে, গণনা কেন্দ্রে এজেন্টরা যে ধরনের অভিযোগ নিশীথকে করেছেন, সেই মতো তিনি রাজ্য নেতৃত্বকে সমস্ত বিযয়টি জানিয়েছেন। নিশীথ প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, কোচবিহারের ব্যাপারে খোঁজখবর করছি। কোচবিহারের ব্যাপারে তথ্য জোগাড় করার পরে আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূল নেতা পার্থপ্রতীম রায় বলেন, ফল বের হওয়ার আগে বিজেপি প্রার্থীর এসব মনে হয়নি। আসলে হারের বিষয়টা তিনি মানতে পারছেন না। তাছাড়া, উত্তরবঙ্গে বিজেপির অন্যরা জয়ী হয়েছেন, তিনি হেরে গিয়েছেন, সেটার জন্যই এখন নানা অজুহাত খাড়া করছেন। এসব করে কোনও লাভ নেই। মানুষই বিজেপিকে যোগ্য জবাব দিয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Charan Majhi: কথা রাখলেন বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী, পুরীতে জগন্নাথ দর্শন করা যাবে চার দ্বার দিয়েই

    Mohan Charan Majhi: কথা রাখলেন বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী, পুরীতে জগন্নাথ দর্শন করা যাবে চার দ্বার দিয়েই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বৃহস্পতিবার থেকে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের (Jagannath Temple) চারটি প্রবেশপথই ভক্তদের জন্য খুলে দেব আমরা।” বুধবার কথাগুলি বলেছিলেন ওড়িশার নয়া মুখ্যমন্ত্রী মোহনচরণ মাঝি (Mohan Charan Majhi)। এদিনই দুপুরে শপথ গ্রহণ করেন তিনি। তার পরেই বসে যান মন্ত্রিসভার বৈঠকে। এখানেই গৃহীত হয় এমনতর সিদ্ধান্ত। যে সিদ্ধান্তের জেরে উপকৃত হবেন জগন্নাথ দর্শনে আসা ভক্তরা।

    খুলে গেল চার প্রবেশপথ

    মন্ত্রিসভার বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত মতোই বৃহস্পতিবার সকালে খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের চারটি দ্বারই। তার পরেই সাধারণ পুণ্যার্থীর মতোই মন্দিরে প্রবেশ করে পুজো দেন নয়া মুখ্যমন্ত্রী (Mohan Charan Majhi)। তাঁর সঙ্গে মন্দিরে গিয়ে পুজো দেন রাজ্যের দুই উপমুখ্যমন্ত্রী কেভি সিং দেও এবং প্রভাবতী পারিদা। মন্দিরের চারটি দ্বারই পুণ্যার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ায় বিজেপি সরকারকে ধন্যবাদ জানান পুরী বেড়াতে আসা পর্যটকরাও।   

    মন্দির রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ তহবিল

    এদিকে, দ্বাদশ শতকে তৈরি প্রাচীন এই মন্দির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিশেষ তহবিল গড়ার কথাও জানান মুখ্যমন্ত্রী (Mohan Charan Majhi)। মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পুরীর সাংসদ বিজেপির সম্বিত পাত্র, বালাসোরের সাংসদ প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গী এবং বিজেপি সরকারের অন্য মন্ত্রী ও নেতারা। জগন্নাথ মন্দিরে রয়েছে চারটি প্রবেশদ্বার। এতদিন পর্যন্ত দেবদর্শন করতে হলে ভক্তদের প্রবেশ করতে হত মন্দিরের সিংহ দুয়ার দিয়ে। আজ, বৃহস্পতিবার থেকেই মন্দিরের সবকটি দরজা দিয়েই ঢুকে জগন্নাথ দর্শন করতে পারছেন  পুণ্যার্থীরা।

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গেই হয়েছে ওড়িশা বিধানসভার নির্বাচনও। এই নির্বাচনের আগে পদ্ম-পার্টির তরফে প্রকাশিত ইস্তাহারে বিজেপি জানিয়েছিল, রাজ্যের ক্ষমতায় এলে পুরীর মন্দিরের চারটি দ্বারই উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে ভক্তদের জন্য। এদিনের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে ইস্তাহারে দেওয়া একটি প্রতিশ্রুতি পূরণ করল ওড়িশার বিজেপি সরকার (Mohan Charan Majhi)।

    আর পড়ুন: কুয়েতে মৃত ভারতীয়দের পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ, সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর

    ওড়িশার নয়া মন্ত্রিসভার সদস্য সূর্যবংশী সুরাজ বলেন, “নির্বাচন চলার সময়ই আমরা বলেছিলাম যে মন্দিরের (Jagannath Temple) চারটি প্রবেশদ্বারই খুলে দেব। সেই মতো আজ খুলে দেওয়া হল চারটি প্রবেশদ্বারই। মুখ্যমন্ত্রী-সহ রাজ্য মন্ত্রিসভার সমস্ত সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন পবিত্র মুহূর্তে।” তিনি বলেন, “গতকাল শপথ নেওয়ার পরে আজকেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করে মন্দিরের গেটগুলি খুলে দেওয়া হল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kalyani: ডায়ালিসিস করাতে এসে কল্যাণী হাসপাতালে রোগী মৃত্যু! আন্দোলনে বিজেপি

    Kalyani: ডায়ালিসিস করাতে এসে কল্যাণী হাসপাতালে রোগী মৃত্যু! আন্দোলনে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়ালিসিস করাতে এসে কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতে যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় উত্তেজনা ছড়াল নদিয়ার কল্যাণী (Kalyani) জেএনএম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম রাহুল সূত্রধর (২১)। হাসপাতালের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখান বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। এই বিক্ষোভ-আন্দোলনে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে ছিলেন কল্যাণীর বিজেপি বিধায়ক অম্বিকা রায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kalyani)

    পরিবার সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, রাহুল সূত্রধর গত তিন দিন আগে হাসপাতালে (Kalyani) ভর্তি হন। পরপর তাঁর ডায়ালিসিস চলছিল। মঙ্গলবারও তাঁর ঠিকঠাক ডায়ালিসিস হয়েছে। বুধবার বেলা ১২টা নাগাদ তাঁর ডায়ালিসিস হওয়ার কথা। সেই মতো রোগীকে ডায়ালিসিস ওয়ার্ডে রেখে পরিবারের লোকজন নীচে অপেক্ষা করতে থাকেন। পরিবারের লোকজনকে জানিয়ে ওয়ার্ড থেকে রোগীকে ছাড়ার কথা। কিন্তু, সেটা না করেই ডায়ালিসিস হওয়ার পর রোগীকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। আর এরপরই ওই রোগী হাসপাতালের তিনতলা বিল্ডিং থেকে সিঁড়ি দিয়ে নামতে গিয়ে নীচে পড়ে যান। হাসপাতালের গেটের বাইরে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায় তাঁকে। কেউ তাঁকে সাহায্য করতে এগিয়ে যাননি। রোগীর পরিবারের লোকজনের অভিযোগ, এদিন সাড়ে তিনটে নাগাদ ওয়ার্ডে গিয়ে জানতে পারি, রোগী নেই। এরপরই আমরা রোগীকে খোঁজা শুরু করি। হাসপাতলের একপাশে রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে আমরা উদ্ধার করি। এরপর জরুরি বিভাগে তাঁকে ভর্তি করি। কিছুক্ষণ পরই রোগীর মৃত্যু হয়। হাসপাতালের গাফিলতির জন্য একটি তরতাজা প্রাণ চলে গেল। আমরা দোষীদের শাস্তি দাবি করছি।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর গড়ে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে গ্রামীণ ভোটেও থাবা বিজেপির

    দোষীদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ বিজেপির

    রোগী মৃত্যুর পরই পরিবারের লোকজন ও বিজেপি কর্মীরা বিক্ষোভে সামিল হন। কল্যাণীর (Kalyani) বিজেপির বিধায় অম্বিকা রায় বলেন, এই হাসপাতালের দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসার গাফিলতি  অভিযোগ রয়েছে। ডায়ালিসিস রুমে এসি নেই। দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা হয়ে গেল দেহ পড়ে রয়েছে, কোনও রকম প্রশাসনিক তৎপরতা নেই। আমাদের দাবি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডায়ালিসিস ইউনিটে বিকল এসি মেশিন ঠিক করতে হবে। নাহলে আমরা বৃহত্তরও আন্দোলনে নামব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: অনুব্রত-চন্দ্রনাথের বুথেও লিড বিজেপির, বোলপুরে ধরাশায়ী তৃণমূল

    Anubrata Mondal: অনুব্রত-চন্দ্রনাথের বুথেও লিড বিজেপির, বোলপুরে ধরাশায়ী তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) গড় বোলপুরে এবার লোকসভা ভোটে দাঁত ফোটাতে পারেনি তৃণমূল। পুরসভার অধিকাংশ ওয়ার্ডে লিড পেয়েছে বিজেপি। জেলার দুটি কেন্দ্রে বিপুল ভোটে তৃণমূল জয়লাভ করেছে। কিন্তু, বোলপুর শহরে শাসক দলের ভোট ব্যাঙ্কে কেন এরকম ভরাডুবি হল তা নিয়ে দলের অন্দরে চর্চা শুরু হয়েছে।

    অনুব্রত-চন্দ্রনাথের বুথেও লিড বিজেপির, বোলপুরে ধরাশায়ী তৃণমূল (Anubrata Mondal)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বোলপুর শহরে ২০টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৫টিতে তৃণমূলের থেকে বিজেপি এগিয়েছিল। সেবার অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) ওয়ার্ডেও বিজেপি পিছনে ফেলে দেয় শাসকদলকে। গত বিধানসভা নির্বাচনে বোলপুর আসন থেকে জয় এলেও শহরের ১৪টি ওয়ার্ডেই বিজেপি এগিয়েছিল। সেই নির্বাচনেও অনুব্রতের ওয়ার্ড থেকে জয় মেলেনি তৃণমূলের। যা অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায় দলীয় নেতৃত্বের কাছে। তবে, ২০২২ সালের পুরসভা নির্বাচনে বোলপুরে ২২টি ওয়ার্ডের মধ্যে একটিতেও প্রার্থী দিতে পারেনি বিজেপি। ১০টি ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয় তৃণমূল। এমনকী, ২০২২ সালের পুর-নির্বাচনে বোলপুরে বিরাট জয় পেয়েছিল তৃণমূল। আর, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে পুরসভার ২২টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৫টি ওয়ার্ডে তৃণমূলকে পিছনে ফেলে দিয়েছে বিজেপি। জেলবন্দি অনুব্রত মণ্ডল এবং মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার ওয়ার্ডও এ বার হাতছাড়া হয়েছে। দু’বছরের ব্যবধানে কেন শহরের ভোটারদের একাংশ মুখ ফেরালেন, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে শাসক শিবিরে। শুধু চর্চাই নয় শহরের একাধিক ওয়ার্ডে কেন তারা পিছিয়ে, তার কারণ অনুসন্ধানে নামতে চলেছে তৃণমূল। আগামী ১৩ জুন ও ২২ জুন বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেই বৈঠকে সব ওয়ার্ডের পুর-প্রতিনিধি, শহর সভাপতি ও শহর কমিটির দায়িত্বে থাকা সকলকে ডাকা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিটি ওয়ার্ড ধরে ধরে কোথায় খামতি রয়েছে তাও খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর গড়ে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে গ্রামীণ ভোটেও থাবা বিজেপির

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা বলেন, “কেন এই খারাপ ফল হল শহরে, তা আমরা দেখব। একই সঙ্গে শহরের ভোটারেরা কেন মুখ ফেরালেন, তা-ও সকলের সঙ্গে কথা বলে জানার চেষ্টা করা হবে। কারণ, শহরের উন্নয়নের জন্য আমরা প্রচুর কাজ করেছি। তারপরও এই ধরনের ফল আশা করিনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Naihati: বুথে হেরেছেন পার্থ, তৃণমূলের হামলায় রক্ত ঝরল বিজেপি কর্মীর, শোরগোল

    Naihati: বুথে হেরেছেন পার্থ, তৃণমূলের হামলায় রক্ত ঝরল বিজেপি কর্মীর, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটে বুথে হেরেছেন পার্থ ভৌমিক। আর তার জেরেই বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে নৈহাটির (Naihati) মামুদপুর এলাকায়। রক্তাক্ত অবস্থায় সাধন ঘোষ নামে আক্রান্ত বিজেপি কর্মীকে উদ্ধার করে কল্যাণী এইমস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

    বুথে হেরেছে পার্থ, তৃণমূলের হামলায় রক্ত ঝরল বিজেপি কর্মীর (Naihati)

    স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নৈহাটির (Naihati) মামুদপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মাদারপুর মণ্ডলপাড়া বুথে এবার লিড পেয়েছে বিজেপি। তৃণমূল এই বুথে ধরাশায়ী হতেই শাসক দলের নেতা-কর্মীদের রোষানলে পড়েন বিজেপি কর্মীরা। কয়েকদিন ধরেই বিজেপি কর্মীদের হুমকি দেওয়া চলছিল। এবার বিজেপি কর্মীর ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, সাধন ঘোষ নামে ওই বিজেপি কর্মী টোটো চালিয়ে সংসার চালান। মঙ্গলবার টোটো নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে হামলা চালানোর ঘটনা ঘটে। তৃণমূলের স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যা করবী বিশ্বাসের স্বামীর নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ। এমনকী তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যা করবী বিশ্বাস দাঁড়িয়ে থেকে হামলার নেতৃত্ব দেন। পরে, আক্রান্ত বিজেপি কর্মীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর গড়ে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে গ্রামীণ ভোটেও থাবা বিজেপির

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা

    বিজেপির (Naihati) জগদ্দল মণ্ডলের সম্পাদক দশরথ সরকার বলেন, এবার বুথের ক্যাম্প অফিস দলীয় কর্মী সাধন ঘোষের বাড়ির সামনে করেছিলাম। তিনি ও তাঁর স্ত্রী এলাকায় সক্রিয় বিজেপি কর্মী। ওই বুথে পার্থ ভৌমিক ৬৫ ভোটে হেরে গিয়েছে। আর তার প্রতিশোধ নিতেই এই হামলা। এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে তৃণমূল। অন্যদিকে, তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যা করবী বিশ্বাস বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। আমার স্বামী সাইকেল করে বাড়ি ফিরছিলেন। উলটোদিক থেকে সাধন ঘোষ টোটো এনে দাঁড় করিয়ে দেয়। টোটো সরাতে বললে আমার স্বামীকে বেধড়ক মারতে থাকে। বাড়়ির কাছে ওই ঘটনা দেখে আমিও ছুটে যাই। আমাকেও মারধর করে। আমার স্বামী নৈহাটি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। দুপক্ষই পুলিশে অভিযোগ জানিয়েছেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share