Tag: bjp

bjp

  • PM Modi: “এমন ব্যবস্থা নেব, আগামী প্রজন্ম দুর্নীতি করার আগে ১০০ বার ভাববে”, বাংলায় এসে তোপ মোদির

    PM Modi: “এমন ব্যবস্থা নেব, আগামী প্রজন্ম দুর্নীতি করার আগে ১০০ বার ভাববে”, বাংলায় এসে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের শেষবেলার প্রচারে মঙ্গলবার বাংলায় এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আগামী ১ জুন লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফার ভোটগ্রহণ। সপ্তম দফায় বাংলার নয়টি আসনে ভোট রয়েছে। ওই তালিকায় আছে কলকাতা উত্তর, কলকাতা দক্ষিণ, যাদবপুর, দমদম, বসিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার এবং বারাসত। আর শেষ দফা ভোটের আগে বারাসত কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদারের সমর্থনে আশোকনগর হরিপুর মাঠে জনসভা (BJP Campaign in Barasat) করছেন মোদি। আর এই সভা থেকেই বাংলায় কর্ম সংস্থান সহ একাধিক প্রসঙ্গে রাজ্য সরকারকে বিঁধলেন মোদি। 

    ‘একসময় লক্ষ লক্ষ দেশবাসীর রোজগারের উৎস ছিল বাংলা’

    এদিন মোদি বলেন, “গত ১০ বছরে বিজেপি সরকার পূর্ব ভারতের জন্য যত টাকা খরচ করেছে, তা গত ৬০-৭০ বছরেও হয়নি।” একইসঙ্গে রেল, রাস্তা, বিমানবন্দর সহ একাধিক ক্ষেত্রে উন্নয়নের কথা তুলে ধরেন তিনি। এর ফলে আয়ের উৎস বেড়েছে বলেও মন্তব্য করেন। এরপর পশ্চিমবঙ্গের সম্পদের কথা বলতে গিয়ে, মোদি (PM Modi) বলেন, “বাংলা একসময় লক্ষ লক্ষ দেশবাসীর রোজগারের উৎস ছিল। এখন কারখানা বন্ধ হয়ে আছে। শ্রমিকরা চলে যাচ্ছেন। বাংলার এমন দুর্দশা করল কারা? আমি জানতে চাই। প্রথমে কংগ্রেস, তারপর সিপিএম লুঠ করেছে। আর এখন তৃণমূল দু হাতে লুঠ করছে।” 

    বাংলাতে লুঠ হওয়া টাকা ফেরানোর আশ্বাস মোদির 

    এছাড়াও মোদি বাংলায় হওয়া দুর্নীতির প্রসঙ্গ তুলে আরও বলেন, “আমি কেন্দ্রীয় স্তরে ১০ বছরে একটাও দুর্নীতি হতে দিইনি। এখন দেশকে এবং পশ্চিমবঙ্গকে গ্যারান্টি দিচ্ছি যে দুর্নীতি করেছে, তাকে বাইরে বার করব। যাদের থেকে টাকা লুঠ হয়েছে, তাদের টাকা ফেরত দেব। এক এক টাকার হিসাব হবে। আমি আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছি। লুঠ হওয়া ১৭ হাজার কোটি টাকা মানুষকে ফেরত দিয়ে দিয়েছি। বাংলাতেও আপনাদের লুঠ হওয়া টাকা আপনাদের ফেরত পেতে সাহায্য করব। এমন ব্যবস্থা নেব যে এদের আগামী প্রজন্মও দুর্নীতি করার আগে ১০০ বার ভাববে।”  

    আরও পড়ুন: বালুর মদতেই ‘বাঘ’ হয়ে ওঠেন শাহজাহান? ইডির তদন্তে সামনে এল নতুন তথ্য

    অন্যদিকে এদিন ওবিসি ইস্যুতে সরব হন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “ভোট ব্যাঙ্ককে তোষণ করাই বিরোধীদের মূল উদ্দেশ্য। বাংলায় তৃণমূল ওবিসি-দের ধোঁকা দিয়েছে। কলকাতা হাইকোর্ট বলেছে ৭৭ মুসলিম সম্প্রদায়কে ওবিসি ঘোষণা করা অসাংবিধানিক। অর্থাৎ তৃণমূল লক্ষ লক্ষ ওবিসি-র অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছে। আর হাইকোর্টের নির্দেশের পর মুখ্যমন্ত্রী কী বলছেন, তা তো শোনাই যাচ্ছে। বিচারপতিদের নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। প্রশ্ন করতে চাই, বিচারপতিদের পিছনেও কি আপনারা গুণ্ডা লাগিয়ে দেবেন?” তাঁর বক্তব্য, তৃণমূল সত্যিটা মেনে নিতে পারে না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বাংলায় সব চেয়ে বেশি লাভবান হবে বিজেপি”, সপ্তম দফার আগেই জানিয়ে দিলেন মোদি

    PM Modi: “বাংলায় সব চেয়ে বেশি লাভবান হবে বিজেপি”, সপ্তম দফার আগেই জানিয়ে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলায় সব চেয়ে বেশি লাভবান হবে বিজেপি।” কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দু’দিনের সফরে মঙ্গলবার কলকাতায় এসেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিকেলে জনসভা করেন বারুইপুরে। সন্ধেয় কলকাতায় রোড-শো করার কথা। তার আগে সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে এক পেশে লড়াই হচ্ছে। এই লড়াই তৃণমূল লড়ছে স্রেফ অস্তিত্ব রক্ষার জন্য।”

    টিকে থাকার লড়াই তৃণমূলের! (PM Modi)

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়। সাত দফায় নির্বাচন হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গেও। ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে এখনও ভোট হয়নি ৯টি কেন্দ্রে। পয়লা জুন সপ্তম তথা শেষ দফায় নির্বাচন হবে এই কেন্দ্রগুলিতে। তার আগে দু’দিনের বঙ্গ সফরে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “বাংলার ভোটে তৃণমূল দল কেবল টিকে থাকার জন্য লড়াই করছে। আপনারা নিশ্চয়ই দেখেছেন বাংলায় বিজেপির তিনটি আসন ছিল। সেখান থেকে বেড়ে ৮০টি (আসলে ৭৭টি) হয়েছিল। গত লোকসভা নির্বাচনে আমরা প্রচুর সমর্থন পেয়েছিলাম।”

    বেস্ট পারফর্মিং রাজ্য

    এর পরেই তিনি বলেন, “গোটা দেশের মধ্যে বাংলা হবে বিজেপির বেস্ট পারফর্মিং রাজ্য। পশ্চিমবঙ্গে সব চেয়ে বেশি সাফল্য পাবে বিজেপি।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বাংলায় লাগাতার খুন আর হামলার ঘটনা ঘটছে। ভোটের আগে বিজেপি কর্মীদের জেলে ভরে দেওয়া হচ্ছে। এই সব অত্যাচার সত্ত্বেও বিপুল সংখ্যক মানুষ বেরিয়ে এসে নিজের ভোট নিজে দিচ্ছেন।” সাক্ষাৎকারে প্রত্যাশিতভাবেই ওঠে ওবিসিদের শংসাপত্র বাতিলের প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কলকাতা হাইকোর্ট বেআইনিভাবে দেওয়া ওবিসি সংরক্ষণ বাতিলের নির্দেশ দিয়েছে। তৃণমূল এখন উচ্চ আদালতকে আক্রমণ করছে। বিচার ব্যবস্থা সম্পর্কে খারাপ কথা বলছে।”

    আর পড়ুন: সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন বন্ধের নির্দেশ, সময় বেঁধে দিল হাইকোর্ট

    এদিন প্রধানমন্ত্রীর আক্রমণের লক্ষ্য ছিল কংগ্রেসও। তিনি বলেন, “ওদের একটা সুনির্দিষ্ট ছক রয়েছে। প্রথম পাপ ওরা করেছে অন্ধ্রপ্রদেশে। সেখানে মুসলমানদের সংরক্ষণ দেওয়ার পাপ করেছে। ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের কোনও বিধান নেই সংবিধানে। তাই সুপ্রিম কোর্ট তা খারিজ করে দিয়েছে। এবার ওরা পিছনের দরজা দিয়ে মুসলমানদের ওবিসির তালিকায় সংরক্ষণ দিতে চাইছে। কেড়ে নিতে চাইছে ওবিসিদের অধিকার।” নাম না করে ‘ইন্ডি’ জোটকেও আক্রমণ শানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “যাঁরা নতুন স্বপ্ন দেখে নতুন দৌড় শুরু করেছিলেন, তাঁদের কাছেও এটা শেষ দৌড়। কেবল নির্বাচনের নয়, ওদের অস্তিত্বেরই শেষ দৌড় (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Locket Chatterjee: হুগলিতে ইভিএম বদল হতে পারে! আশঙ্কায় স্ট্রং রুমে হানা দিলেন লকেট  

    Locket Chatterjee: হুগলিতে ইভিএম বদল হতে পারে! আশঙ্কায় স্ট্রং রুমে হানা দিলেন লকেট  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার হুগলির স্ট্রং রুম পরিদর্শন করতে যান বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee)। এই জেলার এইচআইটি কলেজে তৈরি করা হয়েছে স্ট্রং রুম। ইভিএম মেশিনের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, ইভিএম বদল হতে পারে। আর তাই আশঙ্কায় স্ট্রং রুমে হানা দিলেন তিনি। পাল্টা তৃণমূল বিজেপি প্রার্থীকে দেখে তৃণমূলের কর্মীরা গো ব্যাক স্লোগান দিলে, বিজেপিও জয় শ্রী রাম ধ্বনি তোলে। ফলে ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয় ঘটনাস্থলে। 

    ইভিএম বদল হয়ে যেতে পারে (Locket Chatterjee)?

    হুগলি লোকসভার কেন্দ্রের স্ট্রং রুমকে ঘিরে এই কলেজ এলাকার চত্বরকে সিসি ক্যামেরা দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে নিরাপত্তাকে সুনিশ্চিত করা হয়েছে। তবে একই সঙ্গে রাজ্য পুলিশ বাহিনীকেও নিরাপত্তার কাজে লাগানো হয়েছে। তবে নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যেই ইভিএম বদল হয়ে যেতে পারে। ঠিক এমনটাই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিজেপি প্রার্থী লকেট (Locket Chatterjee)। তাই রবিবার রাতে স্ট্রং রুমে হাজির হন তিনি। আবার স্ট্রং রুম এইচআইটি কলেজের পাশেই রয়েছে বেসরকারি ইঞ্জিনারিং কলেজ। ঠিক এই কলেজের পিছন দিয়ে অন্ধকার পুকুর পাড় দিয়ে স্ট্রং রুমে পৌঁছে যান তিনি। এরপর খবর পেয়ে চন্দননগর থানার পুলিশ এসে হাজির হয় ঘটনাস্থলে।

    কী বললেন লকেট?

    বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee) বলেন, “স্ট্রং রুম পাহার হচ্ছে কিন্তু পিছন দিকের জায়গা নিরাপদ নয়। পিছনে সিসিটিভি ক্যামেরা নেই। তাই এখানে নিরাপদ করতে ক্যামেরা লাগাতে হবে।” এরপর জেলা শাসকের কাছে অভিযোগ জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুনঃ রেমাল দুর্যোগে হাসপাতালে বন্ধ জেনারেটর, দেওয়া গেল না অক্সিজেন-নেবুলাইজার, মৃত্যু সদ্যোজাতের!

    তৃণমূলের বক্তব্য

    জেলার তৃণমূল নেতা গৌরীকান্ত মুখোপাধ্যায় বলেন, “নির্বাচনের বৈতরণী পাড় করতে চাইছেন। তিনি এখানে একটি গিমিক তৈরি করতে চাইছেন। দল নিয়ে ঢুকে পড়েছেন। বুথ এবং স্ট্রং রুমের মধ্যে বোধশক্তি হারিয়ে ফেলেছেন।” উল্লেখ্য এই কেন্দ্র হল তারাকা প্রার্থী কেন্দ্র। বিজেপির প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee) এবং তৃণমূলের প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ৪ জুন ফলাফল ঘোষণার দিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “বয়স্ক সাংসদ পোজ দিয়ে জল নিকাশির চেষ্টায়”, সৌগতকে খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “বয়স্ক সাংসদ পোজ দিয়ে জল নিকাশির চেষ্টায়”, সৌগতকে খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী শনিবারই শহরে সপ্তম দফা তথা ২০২৪ এর লোকসভা ভোটের শেষ দফার ভোট রয়েছে। কিন্তু তার আগেই রবিবার মধ্যরাতে রেমাল ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়েছে শহর ও শহরতলী। একটানা বৃষ্টির প্রভাবে জলমগ্ন হয়েছে কলকাতার একাধিক এলাকা। আর সেই আবহেই এবার তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায়ের (Sougata Roy) জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শন নিয়ে খোঁচা দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    শুভেন্দুর বক্তব্য (Suvendu Adhikari)

    দমদম লোকসভা কেন্দ্রে সাংসদ পদে হ্যাটট্রিক করেছেন সৌগত। এবারও সেই এলাকায় তৃণমূলের প্রার্থী তিনি। কিন্তু ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে তাঁর এলাকার জলমগ্ন পরিস্থিতির অবস্থা নিয়েই কার্যত খোঁচা দিয়েছেন শুভেন্দু। শুভেন্দুর বক্তব্য, সৌগতর (Sougata Roy) কাজ দেখে মনে হচ্ছে, তৃণমূলে তিনি নব্য। শুভেন্দু বলেন, ”১৫ বছর ধরে সাংসদ। ১৫ বছর ধরে পুরসভার ক্ষমতায়। ১৩ বছর ধরে রাজ্যে ক্ষমতায়। কিন্তু নির্বাচনের আগে, বেহাল নিকাশি ব্যবস্থার কারণে, জল জমে যাওয়ায় বাঁশ দিয়ে কি খোঁচাচ্ছেন উনিই জানেন! বাঁশটা কিন্তু ভোটারদের চিনিয়ে দিলেন, ১ জুন আপনার জন্য তোলা থাকল।” এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে এদিন এমনই মন্তব্য করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। আর পোস্টের ক্যাপশনে শুভেন্দু ‘দুর্বল চিত্রনাট্য’ ও ‘কাঁচা অভিনেতা’ বলে কটাক্ষ করেছেন। সঙ্গে আরও লিখেছেন, ‘বয়স্ক সাংসদ পোজ দিয়ে জল নিকাশির চেষ্টায়।’ 

    ভোট বলেই কি সাংসদের এমন তৎপরতা?- উঠছে প্রশ্ন 

    প্রসঙ্গত, এদিন ঘূর্ণিঝড়ের পরে এলাকা পরিদর্শনে বের হন তৃণমূল প্রার্থী (Sougata Roy)। কখনও সটান পে লোডারের চালকের সিটে বসে পড়ছেন বছর ৭৬-এর সৌগত, আবার কখনও ধুতি গুটিয়ে নর্দমায় বাঁশ নিয়ে জলে জোর খোঁচাখুচি করছেন। আর ভোটের আগে তাঁর এই চিত্রকেই ‘চিত্রনাট্য’ বলে বর্ণনা করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।   
    অন্যদিকে সৌগত রায়ের (Sougata Roy) এমন কর্মকাণ্ডে প্রশ্ন উঠেছে, ভোট বলেই কি সাংসদের এমন তৎপরতা? যদিও শুধু সৌগত নয়, পে লোডারে তাঁর পাশে দেখা গিয়েছে বরানগর উপ নির্বাচনে এবারের তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও।  
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Remal: নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকল গ্রামে, সন্দেশখালিতে দুর্গতদের পাশে রেখা পাত্র

    Cyclone Remal: নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকল গ্রামে, সন্দেশখালিতে দুর্গতদের পাশে রেখা পাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে জন্ম নেওয়া ঘূর্ণিঝড় রবিবার রাতেই আছড়ে পড়েছে বাংলার বুকে। সুন্দরবনের ওপর দিয়ে দুই ২৪ পরগনা ছুঁয়ে  তা চলে গেছে বাংলাদেশের দিকে। সেই ঘূর্ণিঝড় রেমাল (Cyclone Remal) হাত ধরে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার সন্দেশখালি এলাকায় রবিবার রাত থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। রবিবার রাতে ঝড়টি বাংলাদেশের দিকে চলে গেলেও সোমবার সকাল থেকেই খবর আসতে থাকে পশ্চিমবঙ্গের উপকূল এলাকাতেও ব্যাপক ক্ষতি করেছে রেমাল।

    শিয়ালদা- হাসনাবাদ শাখাতেও ট্রেন চলাচল বন্ধ, দুর্ভোগ (Cyclone Remal)

    রেমালের (Cyclone Remal) দাপটে একাধিক গাছ উপড়ে পড়তে শুরু করে। ফলে, ভোরের আলো ফুটতেই বিপর্যয় মোকাবিলাকারী দল বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে গিয়ে গাছ কেটে জনজীবন স্বাভাবিক করার কাজ শুরু করে। রেমাল-দুর্যোগে শিয়ালদা- হাসনাবাদ শাখাতেও ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। বিভিন্ন জায়গায় ট্রেন লাইনের ওপর গাছ ভেঙে পড়ে। সপ্তাহের প্রথম কাজের দিনে ট্রেন বন্ধ থাকায় দুর্ভোগের শিকার হন হাজার হাজার ট্রেন যাত্রী। রেমালের প্রভাবে অতি বর্ষণে হিঙ্গলগঞ্জে ৬টি নদীবাঁধের বেহাল দশা হয়। রূপমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের গৌড়েশ্বর নদীর বাঁধকে প্লাস্টিক দিয়ে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেন গ্রামবাসীরা। আর এই ঘটনাই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন গ্রামের মানুষ। 

    আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রেমালের দাপটে সোমবার বিকেলেও বৃষ্টি শহরে, কবে কাটবে দুর্যোগ?

    সন্দেশখালিতে দুর্গতদের পাশে রেখা পাত্র

    এই ঘটনার পরেই সোমবার বিকেলে ঝড় বৃষ্টি (Cyclone Remal) মাথায় করে সন্দেশখালির খুলনা এলাকার অসহায় মানুষদের কাছে ছুটে যান এবারে বসিরহাট লোকসভার বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র। এলাকাবাসীদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত নদী বাঁধ পরিদর্শন করেন বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র।এদিন তিনি সাধারণ মানুষদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের অসহায় অবস্থার কথা শোনেন। পাশাপাশি এদিন তিনি নদীবাঁধের যা বর্তমান অবস্থা হয়েছে তা ক্ষতিও দেখেন এলাকায় গিয়ে। সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দেন। আর ঝড়ে যাদের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের পাশে থাকারও আশ্বাস দেন বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র।

    নদী বাঁধ কাটছে তৃণমূল!

    এদিন উত্তর আখড়াতলা এলাকায় বেতনী নদীর বাঁধ ভেঙে গ্রামের মধ্যে জল ঢুকতে শুরু করে। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন গ্রামবাসী। প্রথম পর্যায়ে গ্রামের ছেলেরা গিয়ে নদীর বাঁধ ভাঙ্গন রোখার চেষ্টা করেন। ততক্ষণে গ্রামের মধ্যে জল প্রবেশ করে আতঙ্কে নদীপাড়ে এসে ভিড় জমায় গোটা গ্রামবাসী। এদিকেই নদী বাঁধ ভাঙ্গন নিয়ে বিজেপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়। এই প্রসঙ্গে বসিরহাট সংগঠনিক জেলার বিজেপির ইনচার্জ শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় বলেন, মিনাখাঁ, সন্দেশখালি বিস্তীর্ণ এলাকায় নদীর বাঁধ তৃণমূলের পক্ষ থেকে কেটে দেওয়া হচ্ছে। আর এই বাঁধ কেটে দিয়ে সংস্কার করার আশ্বাস দিয়ে মানুষজনকে তাঁদের দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে তৃণমূল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: প্রধানমন্ত্রীকে রেকর্ড ভোটে জেতাতে বারাণসীতে বিজেপির তারকা প্রচারকের ভিড়

    Lok Sabha Elections 2024: প্রধানমন্ত্রীকে রেকর্ড ভোটে জেতাতে বারাণসীতে বিজেপির তারকা প্রচারকের ভিড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি বারাণসীর দু’বারের সাংসদ। এবারও বিশ্বনাথ ‘ধামে’ বিজেপির প্রার্থী তিনিই। সেই নরেন্দ্র মোদিকে বারাণসী কেন্দ্রে রেকর্ড ভোটে জেতাতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে বিজেপির তারকা প্রচারকের দল (Lok Sabha Elections 2024)। পয়লা জুন সপ্তম তথা শেষ দফায় নির্বাচন হবে বারাণসীতে। সোমবার বিশ্বনাথের রাজ্য জয়ে বারাণসীতে ভিড় গেরুয়া পার্টির হেভিওয়েট নেতাদের। এই দলের নেতৃত্বে ছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব এবং উপমুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক।

    কী বললেন জয়শঙ্কর? (Lok Sabha Elections 2024)

    এদিন তামিল জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মত বিনিময় করেন জয়শঙ্কর। পরে সাংবাদিক বৈঠকে বিদেশমন্ত্রী বলেন (Lok Sabha Elections 2024), “বিশ্ব দেখবে, আগামী ৪ জুন ভারতে মোদি ৩.০ সরকার গঠন হবে। বারাণসী নিজেই দেশের পুরো জনগণকে একটি বার্তা দিচ্ছে যে আগামী ৪ জুন তৃতীয়বারের মতো একটি বড় সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে গঠিত হবে মোদি সরকার।” তিনি বলেন, “আজ সারা বিশ্ব ভারতের বিদেশনীতি নিয়ে আলোচনা করছে, যা দেশবাসীর জন্য গর্বের। আজ ভারতের ছবি ও সুনাম সারা বিশ্বে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে, মোদির দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের কারণে।”

    বিদেশনীতিতে নয়া দিগন্ত

    জয়শঙ্কর বলেন, “মোদির নেতৃত্বে ভারত তার বিদেশনীতিতে নয়া দিগন্ত উন্মোচন করেছে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও উন্নত হয়েছে এবং গতিশীল হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন।” জয়শঙ্কর যখন বারাণসীর তামিল জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মত বিনিময় করছিলেন, তখন যাদব অধ্যুষিত সীর গোবর্ধনপুর এলাকায় জনসভা করছিলেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব। গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নমূলক নানা কাজকর্মের প্রসঙ্গ তোলেন তিনি।

    আর পড়ুন: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    এই সময়সীমায় দেশ কীভাবে এগিয়েছে, কীভাবেইবা বিশ্বের দরবারে ভারতের স্থান উঁচুতে হয়েছে, তা-ও জানান মোহন। এদিনই সিটি সাউথ বিধানসভা এলাকায় বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় বক্তৃতা দেন ব্রজেশ। মোদি সরকারের উন্নয়নমূলক নানা কাজকর্মের ফিরিস্তিও দেন তিনি। পরে বিজেপির এই তারকা প্রচারক দল বারাণসীর বিভিন্ন অংশে গিয়ে মত বিনিময় করেন ভোটারদের সঙ্গে।

    এদিকে, রবিবারই বারাণসীতে ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, কেন্দ্রীয়মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এবং জয়শঙ্কর। নাড্ডা বলেন, “বারাণসী মোদির পরিবার। বারাণসীর বাসিন্দারা দেশের ঐতিহ্য সংরক্ষণ করেছেন (Lok Sabha Elections 2024)।” আজ, সোমবার বারাণসীতে বিশাল শোভাযাত্রার নেতৃত্ব দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • JP Nadda: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    JP Nadda: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যত দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হবে না।” বারাণসীতে সাংবাদিক সম্মেলনে সাফ জানিয়ে দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। বিজেপি বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের পরিকল্পনা করছে বলেও অভিযোগ করেন নাড্ডা। বলেন, “সংবিধানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ চলবে না।” তার পরেই তিনি জানিয়ে দেন, বিজেপি যতদিন ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হবে না।

    কী বললেন নাড্ডা? (JP Nadda)

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি (JP Nadda) বলেন, “আমাদের দলিত, উপজাতি, পিছড়েবর্গ এবং একেবারে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির সংরক্ষণে কাউকেই আমরা অনধিকার প্রবেশ করতে দেব না। আপনারা দেখবেন, ৪ জুন কী হয় (এদিনই ফল প্রকাশ হবে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের)।” নাড্ডা বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি মানে ছিল ডিভাইড অ্যান্ড রুল। কিন্তু এখন দেশে চলছে উন্নয়নের রাজনীতি।” দশ বছর আগে দেশের রাজনৈতিক অবস্থান কি ছিল, সে প্রশ্নও তোলেন নাড্ডা।

    গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক!

    তিনি বলেন, “ওই সময় ভারতকে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে গণ্য করা হত। কিন্তু বড় সমস্যা ছিল রাজনীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ উদাসীন থাকতেন। রাজনীতির প্রতি তাঁদের বিশ্বাস ভেঙে গিয়েছিল। এটা গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক। কিন্তু গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাধারণ মানুষের আস্থা ফেরাতে পেরেছেন। দেশে উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দিয়েছেন।” বিরোধীরা যে বর্ণ বিভাজনের রাজনীতি করতেন, তা-ও মনে করিয়ে দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বলেন, “বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন করত, কাস্টইজমে ইন্ধন জোগাত। এই সংস্কৃতির বিলোপ ঘটিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ দেশে চলছে উন্নয়নের রাজনীতি। এর ভিত্তিই হল, সবকা সাথ, সবকা প্রয়াস আউর সবকা বিশ্বাস।”

    আর পড়ুন: ইউপিএ জমানায় ৩৫ মুসলিম শ্রেণি ওবিসি তালিকাভুক্ত হয়েছিল মমতার সুপারিশে!

    এদিন কালভৈরব মন্দিরে পুজোও দেন না্ড্ডা। বলেন, “যখনই আমি বারণসীতে আসি, কালভৈরব মন্দিরে পুজো দিই। পুজো দিই সঙ্কটমোচন এবং কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও।” তিনি বলেন, “কাশীকে আমরা ধর্মীয় নগরী বলেই জানি। এই শহরই সনাতন ধর্মকে এগিয়ে নিয়ে যায়। এখানে এলে আমি নতুন করে শক্তি নিয়ে ফিরি (JP Nadda)।” প্রসঙ্গত, এই বারাণসী লোকসভা কেন্দ্রেই বিজেপির বাজি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি এই কেন্দ্রের দু’বারের সাংসদ। পয়লা জুন সপ্তম তথা শেষ দফায় নির্বাচন হবে এখানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Narendra Modi: ২৮ মে অশোকনগরে মোদির সভা, ঘূর্ণিঝড়কে উপেক্ষা করেই কর্মীদের প্রস্তুতি তুঙ্গে

    PM Narendra Modi: ২৮ মে অশোকনগরে মোদির সভা, ঘূর্ণিঝড়কে উপেক্ষা করেই কর্মীদের প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল ২৮ মে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) জনসভা করতে আসছেন রাজ্যে। ১ জুন হল শেষ দফা তথা সপ্তম দফা লোকসভা নির্বাচন। এই শেষ দফা নির্বাচনের আগে তিনি সভা করবেন উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে। কিন্তু রাজ্যে ইতিমধ্যে আছড়ে পড়ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। সভার প্রস্তুতি ঘিরে ইতিমধ্যে ব্যাপক বেগ পেতে হচ্ছে। কিন্তু বিজেপির বক্তব্য যে সভার প্রস্তুতি তুঙ্গে, লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে মোদির সভায়। অপর দিকে বিপর্যয় মোকাবেলা বাহিনী রাজ্যে উপকূলবর্তী এলাকায় যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করে চলেছে। ২৮ তারিখ কলকাতায় একটি রোড শো করার কথাও রয়েছে মোদির। 

    ৩৭ বছর পর ফের প্রধানমন্ত্রীর সভা (PM Narendra Modi)

    জানা গিয়েছে, আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) সভাকে ঘিরে অশোকনগরে তৈরি করা হচ্ছে হেলিপ্যাড। অন্যদিকে কাজ চলছে সভমঞ্চ তৈরি করার। প্রায় ৩৭ বছর পর এই এলাকায় পা রাখতে চলেছেন দেশের আরও এক প্রধানমন্ত্রী। ১৯৮৭ সালে শেষবারের জন্য এসছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী, এবার আসবেন মোদি। এখন তাই হরিপুর ময়দানে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সভাস্থলের কাজ চলছে। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ কি বড় বাধা হবে? এটা বড় প্রশ্ন। ইতিমধ্যে মাঠে জমেছে জল। কিন্তু সব বাধাকে অতিক্রম করে বিজেপির কর্মীরা ময়দানে নেমে পড়েছেন।

    আরও পড়ুন: রেমালে বিপর্যস্ত হাওড়া, জলমগ্ন নিচু এলাকা, বেহাল জনজীবন! নামখানায় মৃত ১

    রেন কোট পরে কাজ চলছে

    সভার প্রস্তুতির কাজ শেষ করতে ইতিমধ্যে বিজেপির কর্মীরা রেন কোট পরে কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রীর সভার কয়েক কিলোমিটার দূরে করা হয়েছে দুটি হেলিপ্যাড গ্রাউন্ড, এখানেই নামবেন প্রধানমন্ত্রী। খারাপ আবহাওয়ার জন্য ইতিমধ্যে বায়ুসেনা মহড়া দিতে শুরু করেছে। তবে আবহাওয়া কেমন থাকে, সেটা একটা দুশ্চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। হেলিপ্যাডের দায়িত্বে থাকা আধিকারিকরা বেশ চিন্তিত। কাজ আজকের মধ্যেই শেষ করতে হবে। বিজেপির দাবি, এই সভায় লক্ষাধিক মানুষের জমায়েত হবে। তবে নিরাপত্তার বিষয়ে খামতি রাখছে না প্রশাসন। মোদি (PM Narendra Modi) নামবেন বিধানচন্দ্র ক্রীড়াঙ্গনে, এখান থেকে সভাস্থল পর্যন্ত দুই ধারে কয়েক কিমি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ব্যারিকেড। এলাকায় বিজেপির কর্মীদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সভাকে ঘিরে রয়েছে ব্যাপক উচ্ছ্বাস।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: “বিজেপি নেতা গ্রামে এলে পিছমোড়া করে বেঁধে রাখুন”, নিদান তৃণমূল নেতার

    Lok Sabha Election 2024: “বিজেপি নেতা গ্রামে এলে পিছমোড়া করে বেঁধে রাখুন”, নিদান তৃণমূল নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনও শেষ দফা ভোট (Lok Sabha Election 2024) বাকি রয়েছে। ১ জুন বারাসত লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। সপ্তমদফা ভোটের আগে বিজেপির জেলা সভাপতিকে তীব্র আক্রমণ করলেন বনগাঁর তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। তৃণমূল প্রার্থীর মন্তব্যকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। তৃণমূল প্রার্থীর মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল প্রার্থী? (Lok Sabha Election 2024)

    গত ২০ মে বনগাঁ লোকসভায় ভোটের (Lok Sabha Election 2024) দিন মালিদা ১১৭ নম্বর বুথে তৃণমূল ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ঝামেলা হয়। হামলা এবং পাল্টা হামলার জেরে দুপক্ষের কর্মী-সমর্থক জখম হন। তবে, তৃণমূলের হামলায় বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মী জখম হন। জখম কর্মীদের দেখতে গিয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি দেবদাস মণ্ডল তৃণমূলের হামলার প্রতিবাদ করেছিলেন। কর্মীদের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে শাসক দলকে আক্রমণ করেছিলেন তিনি। বিজেপির জেলা সভাপতি ঘুরে যাওয়ার পর আক্রান্ত তৃণমূল কর্মীদের দেখতে যান তৃণমূল প্রার্থী তথা বনগাঁর জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস। ভোটপ্রচারে বেরিয়ে তাঁর মতো তৃণমূল নেতার মুখে শোনা গেল বিতর্কিত মন্তব্য। তিনি বলেন, “বিজেপির জেলা সভাপতি গ্রামে এলে পিছমোড়া করে তাঁকে বেঁধে রাখবেন।” কর্মীদের এই নিদান দেওয়ায় তৃণমূলের জেলা সভাপতির সমালোচনায় মুখর হয়েছে গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন: রেমালে বিপর্যস্ত হাওড়া, জলমগ্ন নিচু এলাকা, বেহাল জনজীবন! নামখানায় মৃত ১

    বিজেপির জেলা সভাপতি কী বললেন?

    যদিও এ নিয়ে বনগাঁ জেলা বিজেপি সভাপতি দেবদাস মণ্ডলও পাল্টা এক হাত নেন বিশ্বজিৎ দাসকে। তিনি বলেন, তৃণমূলের কাজ হল হুমকি দিয়ে ভয় দেখানো। এসব বলে কোনও লাভ নেই। মানুষ আর ওদের সঙ্গে নেই। সেটা ওরা বুঝতে পেরেছে। তাই, এই ধরনের আওয়াজ দিচ্ছে। আমি দলীয় কর্মীদের ওপর হামলার পর ওই এলাকা. গিয়েছিলাম। আবারও যাব। আমি ওইসব হুমকি কে ভয় পাই না। তবে, এটুকু বলতে পারি, ৪ জুনের পর সাধারণ মানুষই বিশ্বজিৎ দাসকে বেঁধে রাখবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Remal: রেমালের থাবা ! দুর্গতদের পাশে দাঁড়ালেন মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত

    Cyclone Remal: রেমালের থাবা ! দুর্গতদের পাশে দাঁড়ালেন মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী শনিবার মথুরাপুর লোকসভায় রয়েছে সপ্তম দফার শেষ ভোট। ভোট প্রচারের ব্যস্ততার পরিবর্তে রেমাল আছড়ে পড়ার পর সোমবার সকালে দুর্গতদের পাশে দাঁড়ালেন মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত। কারণ, দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুরে ঘূর্ণিঝড় রেমালের (Cyclone Remal) কারণে একাধিক জায়গায় গাছ ভেঙে পড়েছে। কারও ঘরের চাল উড়ে গিয়েছে, কোথাও নদীবাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে। দুর্গতদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন বিজেপি প্রার্থী।  

    দুর্গতদের পাশে বিজেপি প্রার্থী (Cyclone Remal)

    রবিবার রাত সাড়ে দশটা থেকে রাত সাড়ে বারোটায় ঘূর্ণিঝড় রেমাল (Cyclone Remal) ল্যান্ডফল করেছে। বাংলাদেশের খেপুপাড়া ও সাগর আইল্যান্ডের মাঝে মোংলা বন্দরের দক্ষিণ পশ্চিমে ঘূর্ণিঝড় ল্যান্ডফল করেছে। ল্যান্ডফলের সময় এর গতিবেগ ছিল ১৩৫ কিমি প্রতি ঘন্টায়। বাংলার ওপর দিয়ে তাণ্ডব চালিয়েছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। তার ওপরে ভরা কোটাল। প্লাবিত ফ্রেজারগঞ্জ। জল ঢুকেছে নীচু এলাকায়। যে কোনও মুহূর্তেই ভাঙতে পারে বাঁধ। আশঙ্কায় স্থানীয় বাসিন্দারা। রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার একাধিক অঞ্চল বিদ্যুৎহীন। মূলত বিভিন্ন জায়গায় ইলেকট্রিক তারের ওপর গাছ পড়ে যাওয়াতেই এই সমস্যা। তাই, সকাল থেকেই পুরসভার কর্মীরা নানান জায়গায় গাছ কাটার কাজ করছেন। মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত নামখানার ফেজারগঞ্জ এলাকার সহ বিভিন্ন জায়গায় নদী বাঁধ পরিদর্শন করেন। দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তাদের পাশে থাকার বার্তা দেন। যত শীঘ্রই সম্ভব সেই নদী বাঁধ সংস্কার করার উদ্যোগ নেওয়ার কথা তিনি জানান। অন্যদিকে, তৃণমূল প্রার্থী বাপি হালদার প্রত্যন্ত সুন্দরবন এলাকার লালুয়া রায়দিঘি সহ বিভিন্ন এলাকায় এদিন সকাল থেকে দুর্গতদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন।

    আরও পড়ুন: সকালেও ঝোড়ো হাওয়ার দাপট, সঙ্গে ভারী বৃষ্টি, রেমালের রেশ সোমেও

    বিজেপি প্রার্থী কী বললেন?

    বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত বলেন, দুর্যোগ মাথায় নিয়ে এদিন সকালে ফ্রেজারগঞ্জ এলাকায় যাই। দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলি। তৃণমূলের দুর্নীতির কারণে বাঁধ সংস্কারের স্থায়ী সমাধান হয়নি। এবারও রেমালের (Cyclone Remal) দাপটে এলাকা প্লাবিত হয়েছে। আমরা দুর্গতদের নিরাপদ আশ্রয়ে রাখার ব্যবস্থা করেছি। দুর্গতদের পাশে আমরা সবসময় রয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share