Tag: bjp

bjp

  • Lok Sabha Election 2024: ষষ্ঠ দফার আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারকে বদলির নির্দেশ কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: ষষ্ঠ দফার আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারকে বদলির নির্দেশ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের মধ্যে ষষ্ঠ দফা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) আগে রাজ্যে আরও এক পুলিশকর্তার বদলির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার আইপিএস ধৃতিমান সরকারকে সারানোর নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। গতকাল সোমবার কমিশনের পক্ষ থেকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে। ঘটনায় রাজনীতির আঙ্গিনায় ব্যাপাক শোরগোল পড়েছে।

    কমিশনে সূত্রে খবর (Lok Sabha Election 2024)

    জানা গিয়েছে, আজ মঙ্গলবার মধ্যাহ্নের আগে রাজ্য সরকারকে পশ্চিম মেদিনীপুরের জন্য তিন জন অফিসারের নামের তালিকা পাঠানোর কথা বলা বলেছে কমিশন। প্রস্তাবিত নামের তালিকা থেকে একজনকে ঠিক করবে কমিশন। কমিশনের পক্ষ থেকে আরও স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ধৃতিমানকে নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) সংক্রান্ত কোনও দায়িত্বে বদলি করা যাবে না।

    আগেও বদলি হয়েছে

    সোমবার পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার বদলির নির্দেশের সঙ্গে পুরুলিয়ার নতুন পুলিশ সুপার, কাঁথির নতুন এসডিপিও-র নাম ঘোষণা করা হয়েছে। পুরুলিয়ার পুলিশ সুপার হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আইপিএস আশিষ মৌর্য্যকে। আবার কাঁথির এসডিপিও হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আজাহারউদ্দিন খানকে। তবে নির্বাচন কমিশনের কাছে অফিসার বদলি করার বিশেষ ক্ষমতা থাকে। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকেই আদর্শ আচরণবিধি লাগু হয়েছে। তাই কোনও অফিসার নিজের দায়িত্ব ঠিক মত পালন না করলে বা কর্তব্যে গাফিলতি মনে করলে কমিশন সেই অফিসারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে। এইবারের লোকসভা নির্বাচনের ক্ষেত্রে রাজ্যের ডিজি, জেলাশাসক, এসপি, এসডিও সহ একাধিক প্রশাসনিক আধিকারিকদের বদলির নির্দেশ দিয়েছিল কমিশন। সম্প্রতি বহরমপুর, বেলডাঙা, কসবা, ডায়মন্ড হারববারে একাধিক ক্ষেত্রে এমন বদলির নির্দেশ দেখা গিয়েছে। তবে এই সব আমলাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে বিজেপি একাধিকবার তৃণমূলের হয়ে কাজ করার অভিযোগ করেছিল। ফলে আগামী ২৫ মে হল ষষ্ঠ দফার ভোট, রাজনীতির আঙ্গিনায় তীব্র চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছে।  

    আরও পড়ুনঃকার্তিক মহারাজের পাশে সাধু-সন্তরা, মমতাকে ধিক্কার জানিয়ে হল প্রতিবাদ মিছিল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ষষ্ঠদফার আগেই পূর্ব মেদিনীপুরের তিন পুলিশকর্তাকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: ষষ্ঠদফার আগেই পূর্ব মেদিনীপুরের তিন পুলিশকর্তাকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ষষ্ঠদফা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) আগে ফের একবার তিন পুলিশকর্তাকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। মেদিনীপুরের কাঁথি, ভূপতি নগর এবং পটাশপুরের পুলিশ আধিকারিকদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে কমিশনের পক্ষ থেকে এই প্রথম পুলিশ আধিকারিকদের সরানো হয়নি। বহরমপুর, বেলডাঙাতেও পুলিশ আধিকারিকদের সারিয়ে দেওয়া হয়েছিল। অবশ্য আগামী ২৫ মে কাঁথি, তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের ভোট, তাই এই পুলিশ আধিকারিকদের সরানো অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

    কমিশন সূত্রে খবর (Lok Sabha Election 2024)

    কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির এসডিপিও দিবাকর দাস, ভূপতিনগর থানার ওসি গোপাল পাঠক, পটাশপুর থানার ওসি রাজু কুণ্ডুকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরিবর্তে নতুন তিনজন আধিকারিকদের ওই পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কমিশনের এই সিদ্ধান্তের পর থেকেই রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে। এই জেলার দুটি লোকসভা কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ ছিলেন রাজ্যের শুভেন্দু অধিকারীর বাবা শিশির অধিকারী এবং ভাই দিব্যেন্দু অধিকারী। এই এলাকা এক কথায় অধিকারী পরিবারের বিশেষ গড় বলে পরিচিত। এই তিনজন পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে আগেও নানা সময়ে একাধিক বার শাসকদল তৃণমূলের হয়ে কাজ করার অভিযোগ তুলে সরব হয়েছিল বিজেপি।

    নতুন আধিকারিক কে কে হবেন?

    জানা গিয়েছে, কাঁথির পুলিশ আধিকারিক দিবাকর দাসের পরিবর্তে নতুন এসডিপিও-কে হবেন তা এখনও নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট করেনি। আবার ভূপতিনগর ও পটাশপুর থানার নতুন ওসি সোমবারই নিযুক্ত করা হয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, ভূপতিনগর থানার দায়িত্বভার সামলাবেন জয়ন্ত দাস। তিনি বীরভূমে সাব-ইন্সপেক্টর ছিলেন। অন্যদিকে পটাশপুর থানার দায়িত্বভার সামলাবেন রঞ্জিত বিশ্বাস। তিনি আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাব-ইন্সপেক্টর ছিলেন। ষষ্ঠদফা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) আগে একটি বড় সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে রাজনীতির একাংশের মানুষ।

    আরও পড়ুনঃ “তৃণমূলের কাছে রিপোর্ট কার্ড নেই, আছে রেটকার্ড”, চাকরি চুরি নিয়ে মমতাকে তোপ মোদির

    নির্বাচনী প্রচার জমজমাট

    লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) তমলুক কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এবং কাঁথির প্রার্থী হয়েছেন সুমেন্দু অধিকারী। এলাকায় অনেক দিন ধরে উক্ত পুলিশ আধিকারিকরা তৃণমূলের হয়ে পক্ষপাতিত্বের কাজ করছেন বলে বিজেপি নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছে। অপরে আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তমলুকে প্রচার সভা ছিল। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার কারণে অবতরণ করা সম্ভব হয়নি। তাই ঝাড়গ্রাম থেকে একযোগে তৃণমূলের বিরুদ্ধে আক্রমণ করেন আকাধিক ইস্যুতে। শেষ সময়ে এই দুই কেন্দ্রে নির্বাচনী প্রচার জমে উঠেছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “তৃণমূলের কাছে রিপোর্ট কার্ড নেই, আছে রেটকার্ড”, চাকরি চুরি নিয়ে মমতাকে তোপ মোদির

    Narendra Modi: “তৃণমূলের কাছে রিপোর্ট কার্ড নেই, আছে রেটকার্ড”, চাকরি চুরি নিয়ে মমতাকে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের পঞ্চমদফা ভোটের দিনেই ষষ্ঠদফা নির্বাচনে প্রচারে ফের আসলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। যদিও আজ প্রথমে তমলুকে প্রথমে সভা করার কথা ছিল। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার কারণে পৌঁছনো সম্ভবপর হয়নি। তাই ঝাড়গ্রাম থেকে একযোগে প্রচার করে তৃণমূলকে নিশান করলেন তিনি। মোদি বলেন, “কাল পর্যন্ত তৃণমূল কংগ্রেস, কংগ্রেসকে গালাগাল দিচ্ছিল, আজ বলেছে ইন্ডিজোটের অংশ। কংগ্রেস দুবন্ত জাহাজ, তৃণমূল কংগ্রেসের নৌকাতেও ছিদ্র হয়ে গিয়েছে, ডুবে যাবে।”

    গতকাল রবিবার পুরুলিয়া, মেদিনীপুর এবং বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে সন্ন্যাসীর অপমানের বিরুদ্ধে মমতাকে কটাক্ষ করেছেন মোদি। একই ভাবে মুসলমান কট্টরপন্থীদের চাপে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কাজ করছেন এমন কথা বলে রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে আক্রমণ করেছিলেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)?

    সোমবার ঝাড়গ্রামের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “এই নির্বাচন ভারতের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যাঁরা ভারতকে দশকের পর দশক ধরে পিছনের দিকে নিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের মানুষ বর্জন করেছেন। বিশ্বের বাকি দেশ অনেক এগিয়ে গিয়েছে কিন্তু ভারতকে পিছনের দিকে ঠেলে দিয়েছেন তাঁরা। গত ষাট বছর ভারতকে দারিদ্র্যতা মুক্তির কথা বললেও কংগ্রেস সরকার তা করতে সক্ষম হয়নি। কিন্তু বিশ্ববাসী আজ জেনে গিয়েছেন ভারত কীভাবে পঞ্চম অর্থ ব্যবস্থার দেশে পরিণত হয়েছে। দেশের পুরাতন সকল সমস্যার সমাধান করবে মোদি। ধারা ৩৭০ বাতিল হওয়ায় জঙ্গি সংগঠন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের পথে রয়েছে। পাকিস্তান ভারতের কাছ থেকে যোগ্য জবাব পেয়েছে। নকশাবাদীদের কোমর ভেঙে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ বিজেপি নেতা কৌস্তুব বাগচীর ওপর প্রাণঘাতী হামলা! অশান্তি একাধিক জায়গায়

    আর কী বললেন মোদি?

    সোমবার লোকসভা ভোটের প্রচারে এসে রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে তীব্র আক্রমণ করে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “একদিকে মোদি কাজের বিচারে রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ করছে, ওপর দিকে তৃণমূলের কাছে রিপোর্ট কার্ড নেই আছে রেটকার্ড। তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যেক চাকরির জন্য রেটকার্ড তৈরি করে রেখেছে। টাকা দাও চাকরি নাও। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে তৃণমূলের নেতারা চাকরির নিলাম করেছেন। এই সবকিছু তৃণমূল শাসনের মধ্যেই হয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্থ নেতাদের বাঁচাতে চাইছে তৃণমূল সরকার। ইডি-সিবিআই-কে ঠিক ভাবে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না, এই রাজ্যে। প্রত্যেক দিন রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটছে। বিজেপি কর্মীদের প্রকাশ্যে খুন করা হয় এখানে। বাংলায় পরিবর্তন দরকার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: বিজেপি নেতা কৌস্তুভ বাগচীর ওপর প্রাণঘাতী হামলা! অশান্তি একাধিক জায়গায়

    Lok Sabha Election 2024: বিজেপি নেতা কৌস্তুভ বাগচীর ওপর প্রাণঘাতী হামলা! অশান্তি একাধিক জায়গায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে পঞ্চমদফা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) সকাল থেকেই অশান্তির খবর উঠে আসছে। বারাকপুর, হুগলি, হাওড়া একাধিক কেন্দ্রে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিরোধী এজেন্টদের মারধর, বুথজ্যাম, ছাপ্পার অভিযোগের খবর উঠে এসেছে। আবার বারাকপুরের বিজেপি নেতা কৌস্তভের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। তাঁর দাবি, “আমার ওপর প্রাণঘাতী হামলা করা হয়েছে।” এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে।

    গাড়ি ভাঙচুর কৌস্তভের (Lok Sabha Election 2024)

    নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) দিনে বারাকপুরের মন্ডলপাড়ায় প্রথমে বিজেপি নেতা কৌস্তভ বাগচীকে ঘিরে বিক্ষোভ এবং পরে গাড়ি ভাঙচুর করে তৃণমূল সমর্থকেরা। পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত মন্ডলপাড়া অশনি সংঘ ক্লাবের কাছে জমায়েত দেখে গাড়ি থেকে নামেন বিজেপি নেতা কৌস্তভ বাগচী। সেই সময় তাঁকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে স্থানীয় তৃণমূলের কর্মীরা। এরপর বিক্ষোভের পাশাপাশি শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি। এই বিজেপি নেতা অভিযোগ করে বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে বুথ জ্যাম করা হচ্ছে এরপর আমাকে হামলা করা হয়। সেই সঙ্গে ভেঙে দেওয়া হয় আমার গাড়ির কাচ।” খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় টিটাগড় থানার পুলিশ ও বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনী। এরপর জমায়েত সরিয়ে দেয় পুলিশ।

    টিটাগড়ে বুথ জ্যাম

    টিটাগড় পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024) অর্জুন সিং-কে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল। তাঁকে বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। ধ্স্তাধস্তিতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। অর্জুন সিং-কে কালো পতাকা দেখানো হয়। দেওয়া হয় গো ব্যাক স্লোগান। এরপর অর্জুনের সমর্থনে জড়ো হন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। পাল্টা চোর চোর স্লোগান দেওয়া হয়। পরে পুলিশকর্তাদের নির্দেশে বিরাট বাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

    কাউগাছিতে বিজেপি কর্মীদের ঢুকতে বাধা

    ভোটের দিনে (Lok Sabha Election 2024) বারাকপুর কাউগাছি ২ এলাকায় ৪৯, ৫০, ৫১ নম্বর বুথে বিজেপি এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছান বারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংহ। বিজেপি এজেন্টরা বুথে ঢুকাতে গেলে তৃণমূল কংগ্রেসের মহিলা কর্মী সমর্থকরা তাঁকে বাধা দেন। এরপর প্রার্থীকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। তবে শেষ পর্যন্ত বিজেপি এজেন্টদের বুথে ঢুকিয়ে দিয়ে সেখান থেকে বের হন প্রার্থী।

    আরও পড়ুনঃ মমতাকে আইনি নোটিস কার্তিক মহারাজের, ক্ষমা না চাইলে মামলার হুঁশিয়ারি

    আমডাঙায় ভোটারদের হুমকি

    আমডাঙা বিধানসভার বোদাই সরদারপাড়া এলাকার ১৩০ নম্বর বুথে সাধারণ ভোটারদের (Lok Sabha Election 2024) বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল বিরুদ্ধে। ঘটনায় বারাসাত পুলিশ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও কিউআরটি টিম পৌঁছায়। মানুষের অভিযোগ, ভোট দিতে গেলে রাতের বেলা বোম মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে হাত কেটে নেওয়া হবে। আর এই কারণে গ্রামের মহিলা থেকে পুরুষ কেউই ভোট দিতে যেতে পারছে না ভোট কেন্দ্রে। একই ভাবে দুই বিজেপি কর্মীকে মারধর করা হয় এবং রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁদের আমডাঙা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

    বনগাঁ অসুস্থ প্রিসাইডিং অফিসার

    বনগাঁ লোকসভার নদিয়ার একটি কেন্দ্রে বিজেপির কর্মীদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বনগাঁর বুথ কেন্দ্রে অসুস্থ হয়ে পড়েন প্রিসাইডিং অফিসার (Lok Sabha Election 2024)। তাঁকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। বন্ধ হয় ভোট গ্রহণ কিছু সময়ের জন্য। ঘটনা ঘটেছে বনগাঁ পুরসভার বাগদার বয়রা গ্রাম পঞ্চায়েতের রামনগর ১০৭ নম্বর বুথে। অসুস্থ হলে তাঁকে বাগদা গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর আধঘণ্টা পর আবার ওই বুথে ভোট গ্রহণ শুরু হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “এটা ভারতের সময়, এ সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “এটা ভারতের সময়, এ সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপনি যদি বড় কিছু পেতে চান, তাহলে আপনার চিন্তাভাবনাটাও বড় করতে হবে।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, এমন পরিকল্পনা করতে হবে যা হাজার বছর পরেও লোকে মনে রাখে। তিনি বলেন, “এটা ভারতের সুসময়। এ সুযোগ হেলায় হারানো উচিত হবে না।” এ প্রসঙ্গে তিনি স্বাধীনতার পরে ভারতের একশো বছরের পরিকল্পনার প্রসঙ্গও টানেন। তাঁর মতে, এটা ভারতের ভিত পোক্ত করে দিতে পারে।

    হাজার বছর…(PM Modi)

    উদাহরণ স্বরূপ তিনি উল্লেখ করেন দেশের আমলাতন্ত্রের প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “কেবল প্রমোশনই লক্ষ্য হতে পারে না। নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা এবং অফিসারদের প্রশিক্ষণে বদল জরুরি। তাঁদের জানা উচিত, তাঁদের জীবনের উদ্দেশ্য কী।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ আমি আবারও বলছি, জীবনে কিছু ঘটনা ঘটে, যেগুলি আমাদের বেঁচে থাকতে বাধ্য করে আগামী হাজার বছর। আজ যা কিছু করা হচ্ছে, সেটা ভারতকে আগামী হাজার বছর ধরে একটা উজ্জ্বলতর ভবিষ্যৎ উপহার দেবে। এটা ভারতের সময়। তাই সুযোগ হাতছাড়া করা আমাদের উচিত হবে না।” তিনি বলেন, “মানুষের জীবনেও যেমন টার্নিং পয়েন্ট থাকে, তেমনি থাকে রাষ্ট্রের জীবনেও। আমি মনে করি, এটাকে কাজে লাগাতে হবে।”

    ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরা একটা বড় কাজ করছি, একটা বড় বুদ্ধিমত্তার অনুশীলন করছি। আমি এটা দীর্ঘদিন ধরে করছি। এবং সেই সব আধিকারিক, যাঁরা এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাঁরা অবসর নিয়েছেন। আমরা মন্ত্রী, সচিব এবং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়েছি।” তিনি বলেন, “লক্ষ্যে পৌঁছতে আমি বিভিন্ন ধাপ অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছি – ২৫ বছর, ৫ বছর, ১ বছর এবং ১০০ দিন। এর সঙ্গে আরও যুক্ত কিছু হবে, এক-দু’টো বাদও যেতে পারে। কিন্তু আমাদের সামনে একটা বড় পরিকল্পনা ছকা রয়েছে।” তিনি বলেন, “স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছরে আমরা পরিকল্পনা করতে শুরু করেছি। দেশের বয়স যখন একশো হবে, তখন পর্যন্ত তা কার্যকরী হবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছরের কথা ভাবছি না, ভাবছি একশো বছরের কথা। আমি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, দেশের বয়স একশো হলে আপনারা কী করবেন? আপনাদের প্রতিষ্ঠান থাকবে কোথায়? রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার নব্বই বছরের পরিকল্পনা রয়েছে। আমি বলেছিলেন, ঠিক আছে, তবে দেশের বয়স একশো হলে আপনারা কী করবেন?”

    যুবশক্তির সদ্ব্যবহার করা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি ছোট ছোট করে ভাবি না। মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যও আমি কাজ করি না। আগামিদিনে আমি জোর দিতে চাই কীভাবে যুবকদের সঙ্গে আমি যোগাযোগ করতে পারি, তাঁদের মধ্যে কীভাবে বড় কোনও স্বপ্নের বীজ বপন করতে পারি এবং সেই স্বপ্ন সফল করতে তাঁদের অভ্যাসে কী ধরণের পরিবর্তন আনা প্রয়োজন, তা তাঁদের বোঝাতে পারি। আমি বিশ্বাস করি (PM Modi), এই সব প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হবে।”

    দুয়ারে জয়

    ২০ মে, সোমবার দেশের ৪৯টি লোকসভা কেন্দ্রে চলছে নির্বাচন। অষ্টাদশতম লোকসভার নির্বাচন হবে সাত দফায়। এদিন চলছে পঞ্চম দফার নির্বাচন। তার আগে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েও তৃতীয়বার জয়ের বিষয়ে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এবার ৪০০ আসনে জিতে রেকর্ড গড়বে এনডিএ।” চারশো আসন পেলে এনডিএ সরকার সংবিধান বদলে দেবে বলে বিরোধীরা যা প্রচার করছেন, তা মিথ্যা বলেও দাবি প্রধানমন্ত্রীর।

    আর পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    তিনি বলেন, “চারশো আসন পাওয়ার সঙ্গে সংবিধান বদলে দেওয়ার ভাবনাটা বোকা বোকা। ওরা আসলে এসব ইস্যুতে গোলমাল পাকিয়ে হাউসের কাজকর্ম বন্ধ করে দেবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ৪০০ আসন পাবই। ২০১৯ থেকে ২০২৪ এই পাঁচ বছর বিজেপির নেতৃত্বে সরকার চলছে। গত নির্বাচনে এনডিএ জিতেছিল ৩৬০টি আসন। আর এবার চারশোর বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরব আমরা (PM Modi)।” প্রসঙ্গত, সাত দফার লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ জুন। ফল ঘোষণা হবে ৪ জুন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: মমতাকে আইনি নোটিস কার্তিক মহারাজের, ক্ষমা না চাইলে মামলার হুঁশিয়ারি

    Mamata Banerjee: মমতাকে আইনি নোটিস কার্তিক মহারাজের, ক্ষমা না চাইলে মামলার হুঁশিয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক ভাবে আক্রমণ করার অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) আইনি নোটিস পাঠালেন কার্তিক মহারাজ। উল্লেখ্য এই সন্ন্যাসী মহারাজ ভারতসেবা আশ্রম সঙ্ঘের মহারাজ। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য বিভ্রান্তমূলক। সত্য প্রমাণ দিতে পারলে শাস্তি মাথা পেতে নেব।” তবে এটাও স্পষ্ট করলেন মমতা নিজের মন্তব্যে ক্ষমা না চাইলে আইনি মামলা করব। এই প্রেক্ষিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    কী বললেন কার্তিক মহারাজ (Mamata Banerjee)?

    ভারতসেবা আশ্রম সঙ্ঘের মহারাজ স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ ওরফে কার্তিক মহারাজ বলেন, “এই বিষয়ে আমি কিছু বলিনি। মমতা (Mamata Banerjee) পুরো মিথ্যা কথা বলেছেন। আমি কোথাও কোনও জায়গায় এই কথা বলিনি। তৃণমূল কর্মীদের বুথ থেকে বের করে দেবো এই কথাও বিলিনি। আমি সন্ন্যাসী, আমি কোনও দল করিনা। প্রমাণ দিতে পারবেন না, এটাও সত্য কথা।” আবার ভারতসেবা আশ্রম সঙ্ঘের অধ্যক্ষ দিলীপ মহারাজ বলেন, “দেশ জুড়ে তো প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে মুখ খুলেছেন। আমি আর কী বলব, প্রধানমন্ত্রী নিজে আমাকে মেসেজ পাঠিয়েছেন।”

    প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া

    সন্ন্যাসীকে মিথ্যা অভিযোগ এবং বাক্য বাণে আক্রমণের বিরুদ্ধে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গতকাল রাজ্যের নির্বাচনী প্রচারে এসে মমতাকে (Mamata Banerjee) নিশানা করছেন। তিনি পুরুলিয়ার সভামঞ্চ থেকে বলেছেন, “স্বামী বিবেকানন্দ বিদেশের মাটিতে গিয়েছিলেন, যখন ভারতের কথা বলেছিলেন তখন লাখ লাখ মানুষ তাঁর ভক্ত হয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে এমন এক ব্যক্তি ছিলেন যিনি ভারতের প্রতি বিদ্বেষী ছিলেন। বিবেকানন্দকে ধমকিয়ে ছিলেন। এমনকি অপমানও করেছিলেন। এখন আবার এখানে সেরকম হচ্ছে। বাংলার মাটিতে এই রকম ঘটনা ঘটছে। নির্বাচনের সময়ে বাংলার মানুষকে ভয় দেখানো ধমকানো, হিংসা করানোর ঘটনায় তৃণমূল সব সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। দেশে ইসকন, রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ নিয়ে পুরো বিশ্বে জনপ্রিয়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের প্রকাশ্যেই ধমকাচ্ছেন। মঞ্চ থেকেই হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন। বিশ্ব জুড়ে ইসকন, মিশনের লোক থাকেন। তাঁদের লক্ষ্য, মানুষের সেবা করা। নিজের ভোটব্যাঙ্ককে খুশি করতে এখন তাঁদেরকেই ধমকাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। লাখো মানুষের ভাবনার কথা ভাবছেন না”

    আরও পড়ুনঃ হুগলিতে বিজেপির এজেন্টদের বুথে ঢুকতে বাধা, টাকা ছড়াচ্ছে আইপ্যাক অভিযোগ লকেটের

    ঠিক কী বলেছিলেন মমতা?

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) গত শনিবার আরামবাগে তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থণে সাধুদের একাংশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বলেছিলেন, “সব সাধু সমান হন না। বহরমপুরের একজন মহারাজ আছেন। কার্তিক মহারাজ। আমি শুনেছি তিনি বলেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এজেন্টকে বসতে দেবেন না। তাঁকে আমি সাধু বলে মনে করি না। তিনি সরাসরি রাজনীতি করছেন। দেশের সর্বনাশ করছেন। আমি চিহ্নিত করেছি কে কে করছেন।” এই মন্তব্যকে হাতিয়ার করে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী পাল্টা ইমামদের নির্দেশ বিষয়ে মমতার চুপ থাকার কথা বলে সরব হয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: হুগলিতে বিজেপির এজেন্টদের বুথে ঢুকতে বাধা, টাকা ছড়াচ্ছে আইপ্যাক, অভিযোগ লকেটের

    Hooghly: হুগলিতে বিজেপির এজেন্টদের বুথে ঢুকতে বাধা, টাকা ছড়াচ্ছে আইপ্যাক, অভিযোগ লকেটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই রাজ্যে পঞ্চম দফা নির্বাচনে বিক্ষিপ্ত ঝামেলার মধ্যে দিয়ে লোকসভার নির্বাচন শুরু হয়েছে। একাধিক বুথ কেন্দ্রে শাসক দলের নেতা-কর্মীরা ভয় দেখাচ্ছে বলে বিজেপি অভিযোগ করেছে। এদিকে হুগলির (Hooghly) পুরশুড়ার বালিপুর মেলাতলা হাইস্কুলে বুথ নম্বর ২৬১তে বিজেপির এজেন্টকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে বিজেপি অভিযোগ জানিয়েছে। একই ভাবে খানাকুলের বালিপুর ২৫৯ এবং ২৬০ নম্বর বুথে বিজেপির এজেন্টদের গায়ের জোরে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। হুগলি কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় এলাকায় আইপ্যাক টাকা নিয়ে ভোট কেনার অভিযোগে সরব হয়েছেন।

    ঠিক কী বলেছেন লকেট (Hooghly)?

    বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় (Hooghly) তৃণমূলের আইপ্যাকের বিরুদ্ধে ভোটের আগেরদিন রাত থেকেই এলাকায় টাকা নিয়ে ভোট কেনার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, “রবিবার আইপ্যাকের জনা ২০ ছেলে ঢুকেছে এলাকায়। খবর এসেছে ওরা থলে ব্যাগে টাকা নিয়ে ঢুকেছে। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ছড়িয়ে আছে। আজকের দিন ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করবে। তবে ওদের হাতে কিছুই নেই।” ভোটের দিন সোমবার সকাল থেকেই ভোটের ময়দানে তিনি। নিজের জয় নিয়ে এই বিজেপি প্রার্থী ভীষণ আশাবাদী। একই ভাবে রচনাকে নিশানা করে তিনি বলেন, “সক্রিয় রাজনীতি করতে গেলে রচনাকে বিজেপিতে যোগদান করতে হবে।” আবার তৃণমূল দুষ্কৃতীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, “নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত, আমরাও প্রস্তুত। আমাদের প্রধান বিরোধিতা হল দুর্নীতির বিরুদ্ধে। এখানে কে অভিজ্ঞ, কে অনভিজ্ঞ, কে সিনেমা করে, কে কী করে তা বিষয় নয়। মানুষের জন্য আমি সবসময় থাকার চেষ্টা করেছি। তবে আমাদের বিজেপি পোলিং এজেন্টের গায়ে হাত পড়লে সেভাবেই ট্রিটমেন্ট করব।”

    আরও পড়ুনঃ বিজেপি কর্মীদের ওপর ধারাল অস্ত্রের কোপ, বিক্ষিপ্ত অশান্তি পঞ্চম দফায়

    পাল্টা রচনার বক্তব্য

    লকেটের অভিযোগকে অস্বীকার করে তৃণমূল প্রার্থী (Hooghly) রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আইপ্যাকের কাছে এক পয়সাও নেই। দেড় মাস ধরে খেটে কাজ করছি। ভোটের দিনের আবহাওয়া বেশ সুন্দর। গরম ততটা নেই। রোদের কষ্ট অনেক কম। সকলকে শুভেচ্ছা জানাই। সবাইকে বলেছি শান্ত ভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে। মাথা গরম করার সময় নয়। কেউ এসে উচ্চস্বরে কথা বললে আমরা রসগোল্লা খাইয়ে দেবো। আমরা অনেক পরিশ্রম করেছি। মানুষ আমাদের পাশে থাকবে। জয় নিয়ে আমি আশাবাদী।”

    ডোমজুড়ে উত্তেজনা

    শ্রীরামপুর (Hooghly) লোকসভার ডোমজুড়ে বিজেপির ক্যাম্প অফিস ভাঙচুরকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। দেবীপাড়ায় বিজেপির ওই কার্যালয়ে টেবিল-চেয়ার ভাঙচুর করেছে তৃণমূল। ইতিমধ্যে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠি উঁচিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তেড়ে যায়। বেশ কয়েক জন তৃণমূল কর্মী-সমর্থককে আটক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আবার মগরায় এক বুথকর্মীকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মগরা উত্তম চন্দ্র হাই স্কুলের ২৮৭ এবং ২৮৮ নম্বর বুথ থেকে কৃষ্ণা দত্ত নামে বুথকর্মীকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলকর্মী এক যুবকের বিরুদ্ধে।আবার ধনিয়াখালিতে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। তৃণমূল নেত্রী অসীমা পাত্র, বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়কে দেখে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দেন। পাল্টা তৃণমূল নেত্রীকে ‘চোর চোর’ স্লোগান দেন লকেট। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায় তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Baranagar: ভোটের মুখে বিজেপির সভায় তৃণমূলের হামলা, তুলকালাম বরানগর

    Baranagar: ভোটের মুখে বিজেপির সভায় তৃণমূলের হামলা, তুলকালাম বরানগর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রার্থী হওয়ার পর থেকে বিজেপি নেতা সজল ঘোষকে বরানগরে (Baranagar) নানাভাবে হেনস্থা করার চেষ্টা করেছে তৃণমূল। এবার বিজেপির দলীয় সভায় হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বরানগর বিধানসভা এলাকায়। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Baranagar)

    স্থানীয় ও বিজেপি সূত্রে জানা গেছে, বরানগর (Baranagar) বিধানসভার বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষের সমর্থনে বরানগরে একটি জনসভার আয়োজন করেছিল গেরুয়া শিবির। সন্ধ্যা সাড়ে আটটা নাগাদ জনসভা যখন চলছে তখন সেখানে আচমকা এসে পড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের একটি মিছিল। সভার মধ্যে ঢুকে পড়ে সভাতে থাকা বিজেপি নেতা-কর্মীদের লক্ষ্য করে তৃণমূলের লোকজন কটূক্তি করতে শুরু করেন বলে দাবি গেরুয়া শিবিরের। এরপরই বিজেপি কর্মীরা প্রতিবাদ করলে তৃণমূল হামলা চালায় বলে অভিযোগ। তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হল। পরে, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    আরও পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এপ্রসঙ্গে বরানগর (Baranagar) বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষ বলেন, “আমাদের সভা চলাকালীন আচমকা তৃণমূলের মিছিল ঢুকে পড়ে। তারপর চেঁচামেচি শুরু করে দেয়। এর ফলে আমাদের সভায় ব্যাঘাত হচ্ছিল। বিষয়টির প্রতিবাদ করায় ওরা আমাদের কর্মীদের ওপর চড়াও হয়। ওখানকার সাধারণ মানুষ সব দেখেছে। আমি শুধু একটা কথাই বলতে চাই এভাবে গুণ্ডামি করে কিছু হয় না। যা হবে তা মানুষের রায়েই হবে।” অন্যদিকে এই গণ্ডগোলের জন্য বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়কেই দায়ী করছেন স্থানীয় তৃণমূল কর্মীদের একাংশ। এপ্রসঙ্গে স্থানীয় তৃণমূল নেতা বলেন, “তাপস রায় যখন এখানকার তৃণমূল বিধায়ক ছিলেন তখন তো দুর্নীতি বা এলাকার উন্নয়ন নিয়ে কোনও কথা বলেননি। আজ দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর তিনি সবকিছুতেই দুর্নীতি দেখছেন। আজকের এই গণ্ডগোল তাঁর জন্যই হয়েছে। আমরা বিজেপির সভায় কোনও হামলা চালাইনি। সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ শুরু রাজ্যে, জেনে নিন ৭ কেন্দ্রের প্রার্থী কারা?

    Lok Sabha Election 2024: পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ শুরু রাজ্যে, জেনে নিন ৭ কেন্দ্রের প্রার্থী কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) পঞ্চম দফায় রাজ্যে মোট ৭টি আসনে ভোটগ্রহণ করা হবে। সেই কেন্দ্রগুলি হল-হুগলি, আরামবাগ, শ্রীরামপুর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, বনগাঁ ও বারাকপুর। সকাল ৭ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ। মোতায়েন করা হয়েছে মোট ৬১৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। থাকছে ২৫ হাজার ৫১৪ জন রাজ্য পুলিশ। স্পর্শকাতর বুথগুলিতে রয়েছে কমিশনের বিশেষ নজর।

    কোন কেন্দ্রে প্রার্থী কে কে (Lok Sabha Election 2024)?

    এই পর্বের লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) ৭টি কেন্দ্রের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীসংখ্যা রয়েছে বনগাঁয় ১৫, বারাকপুরে ১৪, হাওড়াতে ১৪, উলুবেড়িয়াতে ১২, শ্রীরামপুরে ১১, হুগলিতে ১২ জন এবং আরামবাগে ১০ জন। মোট প্রার্থী রয়েছেন ৮৮ জন। গত শনিবার বিকেলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রচার শেষ করেছিল। ভোটারদের মন জয় করতে সবারই প্রচার ছিল বেশ জমজমাট। 

    এরাজ্যের ৭টি কেন্দ্রে মূল প্রার্থীরা হলেন-

    ১. হুগলি-লকেট চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস) ও মনোদীপ ঘোষ (সিপিএম)

    ২. শ্রীরামপুর-কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস), দীপ্সিতা ধর (সিপিএম) ও কবীরশঙ্কর বসু (বিজেপি)

    ৩. আরামবাগ-মিতালী বাগ (তৃণমূল কংগ্রেস), বিপ্লবকুমার মৈত্র (সিপিএম) ও অরূপকান্তি দিগর (বিজেপি)

    ৪. হাওড়া-প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস), রথীন চক্রবর্তী (বিজেপি) ও সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় (সিপিএম)

    ৫. উলুবেড়িয়া-সাজদা আহমেদ (তৃণমূল কংগ্রেস), আজহার মল্লিক (কংগ্রেস), অরুণউদয় পালচৌধুরী (বিজেপি)

    ৬. বনগাঁ-প্রদীপকুমার বিশ্বাস (কংগ্রেস), বিশ্বজিৎ দাস ( তৃণমূল কংগ্রেস) ও শান্তনু ঠাকুর (বিজেপি)

    ৭. বারাকপুর-অর্জুন সিংস (বিজেপি), পার্থ ভৌমিক (তৃণমূল কংগ্রেস) ও দেবদূত ঘোষ (সিপিএম)

    আরও পড়ুনঃ“ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মোট ভোটকেন্দ্র কত?

    এই পর্বের নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) সাত কেন্দ্রে ১৩,১৮১টি ভোটকেন্দ্র থাকছে। সাতটি লোকসভা কেন্দ্র মিলিয়ে মোট ৭৭১১টি স্পর্শকাতর কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে বনগাঁয় ৫৫০টি, ১০৬৯টি বারাকপুরে, ৬০৫টি হাওড়াতে। পঞ্চম দফার ভোটে সোমবার ১০০ শতাংশ বুথে ওয়েব কাস্টিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। মোট ৯৩টি মডেল পোলিং স্টেশন থাকছে। সেই সঙ্গে মহিলা পরিচালিত ১৪৬০ ভোটকেন্দ্র থাকবে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: “ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Mamata Banerjee: “ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চমদফা নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এবার ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সন্ন্যাসীকে আক্রমণ করলেন। সাধুদের বিরুদ্ধে রাজনীতি করার অভিযোগ করেছেন তিনি। মমতা, কার্তিক মহারাজ সম্পর্কে বলেন, “তিনি সরাসরি রাজনীতি করছেন।” পাল্টা মহারাজ এই দাবিকে ‘মিথ্যা’ বলে অস্বীকার করেছেন। একই ভাবে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, মমতার মন্তব্যের বিরুদ্ধে ‘ইমামদের রাজনীতি’ করার কথা বলে পাল্টা নিশানা করেন।

    ঠিক কী বলেছেন মমতা (Mamata Banerjee)?

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) শনিবার আরামবাগে তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে সাধুদের একাংশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বলেন, “কেউ কেউ করেন না। সব সাধু সমান হন না। বহরমপুরের একজন মহারাজ আছেন। কার্তিক মহারাজ। আমি শুনেছি তিনি বলেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এজেন্টকে বসতে দেবেন না। তাঁকে আমি সাধু বলে মনে করি না। তিনি সরাসরি রাজনীতি করছেন। দেশের সর্বনাশ করছেন। আমি চিহ্নিত করেছি কে কে করছেন।” এই প্রসঙ্গে আরও বলেন, “আসানসোলে একটি রামকৃষ্ণ মিশন আছে। সিপিএম যখন খাবার বন্ধ করে দিয়েছিল সেই সময় আমি পুরো সমর্থন করে ছিলাম, ইসকনকেও আমি ৭০০ একর জমি দিয়েছি। কিন্তু দিল্লি থেকে নির্দেশ আসে বলে বিজেপি-কে ভোট দেওয়ার জন্য বলো কেন করবেন সাধুসন্তরা এই কাজ? কিন্তু রামকৃষ্ণ মিশনকে সবাই শ্রদ্ধা করেন। তাঁদের কাছে একটা হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ আছে। ওঁদের আমি ভালবাসাতে পারি। কিন্তু ওঁরা ভোট দেয় না কখনও। আমি কেন তাহলে ওদের ভোট দিতে বলব। তবে কেউ কেউ ভায়োলেট করছে, সবাই নয়।”

    পাল্টা বক্তব্য কার্তিক মহারাজের

    ভারতসেবাশ্রম সঙ্ঘের স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ অর্থাৎ কার্তিক মহারাজ, মমতার (Mamata Banerjee), বক্তব্যের অভিযোগকে অস্বীকার করে বলেছেন, “আমি কোনও জায়গায় এই রকম বক্তব্য রাখিনি। আমার পক্ষে বলা অসম্ভব। আমি কোনও রাজনৈতিক দলের লোক নই। আমি একজন সন্ন্যাসী, তবে হিন্দু ধর্মের উপর যখন আঘাত আসে আমি প্রতিবাদ করি। আমাদের উপর আঘাত আসলে আমাদের অনুগামীরা নানা ভাবে প্রতিবাদ করে থাকেন। তবে এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে আমাদের ভক্তরা হাইকোর্টে যাবেন, মামলাও দায়ের করবেন।”

    আরও পড়ুনঃ কাকদ্বীপে গায়ের জোরে জমি দখল করে টোটো স্ট্যান্ড! অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    কী বললেন শুভেন্দু?

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী মমতার (Mamata Banerjee) এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে আক্রমণ করে বলেন, “ইমামেরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা? বিজেপির কোনও মঞ্চে তাঁরা ছিলেন না। তাঁরা বাংলায় সনাতন হিন্দুদের উপর আক্রমণের প্রতিবাদ করবেন। বিজেপি নুপুর শর্মাকে সাসপেন্ড করে কিন্তু মমতা হুমায়ুন কবীরের কথা চুপ করে শোনেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share