Tag: bjp

bjp

  • Abhisekh Banerjee: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    Abhisekh Banerjee: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ জুন সপ্তম দফায় ভোট রয়েছে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে। এবছর এই কেন্দ্রে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhisekh Banerjee) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছেন বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস ওরফে ববি। তাই শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত তিনি। কিন্তু প্রচারে নামার আগেই বাধার সম্মুখীন হলেন ওই প্রার্থী। যদিও তাতে একেবারেই দমে যাননি তিনি, বরং এবার অভিষেকের গড়ে দাঁড়িয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেই হুংকার দিলেন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ অভিজিতের (Abhisekh Banerjee)

    মঙ্গলবার ডায়মন্ড হারবার কপাট হাট থেকে ডায়মন্ড হারবার (Diamond Harbour) স্টেশন বাজার পর্যন্ত দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করেন বিজেপি প্রার্থী। এরপর ডায়মন্ডহারবার এম বাজারের সামনে তিনি একটি স্ট্রিট কর্নার করেন। মূলত গাড়ির ওপরে দাঁড়িয়ে আলো-মাইক ছাড়াই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ জানালেন অভিজিৎবাবু।

    বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ  

    এদিন বিজেপি প্রার্থী অভিযোগ তোলেন, এম বাজারের সামনে সভার জন্য যে মঞ্চ বাঁধা হচ্ছিল, তার ডেকরেটরকে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে ভয় দেখিয়ে মঞ্চ বাঁধতে দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে লাইট, মাইক কোনও কিছুই লাগাতে দেওয়া হয়নি। আর তাই অগত্যা নিজের প্রচার গাড়ির উপরে দাঁড়িয়েই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhisekh Banerjee) বিরুদ্ধে হুংকার দিলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্য রাস্তায় মহিলার চুলের মুঠি ধরল পুলিশ! ক্লোজ করা হল তুফানগঞ্জের এসআইকে

    অভিষেকের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি

    এই স্ট্রিট কর্নার থেকে তিনি বলেন,”যদি এতই মানুষের জন্য কাজ করে থাকে, তাহলে বিরোধী দলের প্রার্থীদের ভয় পাচ্ছেন কেন উনি? কেন মঞ্চ বাঁধতে দেওয়া হচ্ছে না! লাইট, মাইক কেন দেওয়া হল না?” তিনি জানান, আসলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhisekh Banerjee) ভয় পেয়েছে। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, “এবারে লোকসভা নির্বাচনের লড়াই তৃণমূল, সিপিএম, কংগ্রেস এদের বিরুদ্ধে নয়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নামক যে ভাইরাস ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) যে সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে তার বিনাশ করার জন্য এই লড়াই।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে গ্রামবাসীরা রয়েছেন আতঙ্কে! নিজে গিয়ে অভিযোগ শুনলেন রেখা পাত্র

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে গ্রামবাসীরা রয়েছেন আতঙ্কে! নিজে গিয়ে অভিযোগ শুনলেন রেখা পাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বাগদি পাড়ায় গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র। তিনি বৃহস্পতি বার এলাকায় তৃণমূলের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ শুনেছেন। এলাকার মানুষ সমাজিক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে তৃণমূলের দিকে নিশানা করেছে গ্রামবাসীরা। একই ভাবে মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন রেখা। ফলে এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    এলাকার মানুষের অভিযোগ (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বাগদি পাড়ার মহিলারা তৃণমূলের বিরুদ্ধে আঙুল তুলে বলেন, “আমরা ভীষণ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। যখন তখন বাড়িতে ঢুকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে তৃণমূলের নেতার। সন্ধ্যা হলেই বাড়িতে অত্যাচার করতে আসছে, মারধর করছে। এমন কী যুবতী মেয়েকে মাটিতে ফেলে জামা টেনে ছিঁড়ে দিয়েছে। আমরা খুব আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছি। অনেক লোক ঘর থেকে বেরোতে ভয় পাচ্ছেন। ভোট হবে কীভাবে এলাকায়! পুলিশ তৃণমূলের কথা শুনছে। আমরা কীভাবে নির্বিঘ্নে ভোট দেবো?”

    কমিশন বদ্ধপরিকর

    ইতিমধ্যে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ঘটনা নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন, উত্তর ২৪ পরগনার নির্বাচন কমিশনের আধিকারিককে দিয়ে বাড়তি নজর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এরপর আজ সকাল থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহল চলছে এলাকায়। বাগদি পাড়ায় বিজেপি প্রার্থীর রেখা পাত্র গেলে তাঁকে অভিযোগ জানান এলাকার মানুষ।“

    কিন্তু কমিশন বদ্ধপরিকর, জেলা প্রশাসন ও কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কড়া নির্দেশ দিয়েছে সন্দেশখালিতে যাতে ভোট নির্ভীক এবং শান্তিপূর্ণ হয়। অপরে সবরকম ব্যবস্থার বন্দোবস্ত করার কথা কমিশন বললেও প্রশাসনের নিস্ক্রিয়তায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বাগদি পাড়ার রামপুর কাঠপল এলাকার মানুষ। ইতিমধ্যে সিবিআই সন্দেশখালিকান্ডের বিষয় নিয়ে অভিযোগ দায়ের করার জন্য একটি পোর্টাল খুলেছে। কিন্তু তারপরেও কী কোনও প্রশাসনিক দুর্বলতা রয়েছে? নাকি নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ রাজ্য প্রশাসন সঠিকভাবে পালন করছে না। ভোটের মুখে এমন নানান প্রশ্ন উঠছে এলাকায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভগবানপুরে কান কাটা হল বিজেপি কর্মীর, বোলপুরে বাড়িতে আগুন, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    BJP: ভগবানপুরে কান কাটা হল বিজেপি কর্মীর, বোলপুরে বাড়িতে আগুন, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) করার অপরাধে বোলপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের পোলিং এজেন্টের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। গত চতুর্থ দফা লোকসভা নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী পিয়া সাহার পোলিং এজেন্ট ছিলেন তিনি। ভোটকেন্দ্র থেকে বাড়িতে ফেরার সময় তাঁকে ব্যাপক মারধর করা হয়। আবার পূর্ব মেদিনীপুরে বিজেপি কর্মী বাজার করে বাড়ি ফেরার সময় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে কান কেটে নিয়েছে বলে মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। ভোটের বাজারে জেলা জুড়ে বিজেপি কর্মীদের উপর আক্রমণের ঘটনায় রাজ্যজুড়ে শোরগোল পড়েছে।

    কান কাটা হল বিজেপির কর্মীর

    আগামী ২৫ মে ভোট পূর্ব মেদিনীপুরে। কিন্তু ইতিমধ্যে বিজেপি (BJP) করার অপরাধে এক কর্মীর কান কেটে নিয়েছে তৃণমূল দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরে। আহত বিজেপি কর্মীর নাম সুব্রত বাগ। তাঁর বাড়ি ইলাশপুরের কাছে হাড়মশানি গ্রামের হরিজনপল্লীতে। নিজের বাড়ির কাছেই তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। কান কাটার পর অসুস্থ অবস্থায় ভগবানপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এরপর আহত বিজেপির কর্মী বলেন, “আগে আমরা তৃণমূল করতাম, কিন্তু এখন বিজেপিতে যোগদান করেছি। এরপর থেকে আমাকে টার্গেট করা হয়। বাজার থেকে বাড়িতে ফেরার সময় দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে।”

    বিজেপি এজেন্টের বাড়িতে আগুন (BJP)

    কেন বিজেপি (BJP) প্রার্থীর হয়ে বুথে এজেন্ট হয়েছিলেন? আর এই অপরাধেই আগুন দিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে বোলপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। আক্রান্ত কর্মীর নাম শম্ভু বাড়ুই। প্রথমে তাঁকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করা হয় এবং এরপর তাঁর বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। বাড়ির এক অংশ পুড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিজেপির ওই এজেন্ট বলেছেন, “আমাকে আগে থেকেই হুমকি দিচ্ছিল তৃণমূলের নেতারা। ভোটের আগে বেশ কয়েকবার ভয় দেখানো হয়েছিল। কিন্তু আমি ভোটে বিজেপির হয়ে কাজ করায় আমাকে ভোটের পরে আক্রমণ করা হয়।” যদিও ঘটনার দায় নিতে অস্বীকার করেছে তৃণমূল। বিজেপি হারবে তাই অপবাদ দেওয়া হয়েছে। মূলত গ্রাম্য বিবাদের কারণে ঘটনা ঘটেছে।

    আরও পড়ুনঃ মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    তৃণমূলের বক্তব্য

    এই ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে ভগবানপুর ব্লকের তৃণমূলের সভাপতি অম্বিকেশ মান্না বলেছেন, “বিষয়টি আদি ও নব্য বিজেপির মধ্যে গোলমাল হয়েছে, তাই এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। তৃণমূল ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: “সিএএ নিয়ে তৃণমূলের প্রচার ঠিক হলে আমি থুতু চাটব”, চ্যালেঞ্জ মিঠুনের

    Lok Sabha Election 2024: “সিএএ নিয়ে তৃণমূলের প্রচার ঠিক হলে আমি থুতু চাটব”, চ্যালেঞ্জ মিঠুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪২টি কেন্দ্রেরই প্রার্থী তিনি। অসুস্থতার পর ভোটপ্রচারে নেমে এমনই বলেছিলেন বিজেপির তারকা প্রচারক ‘মহাগুরু’ মিঠুন চক্রবর্তী। সেই কথামতো কাজও করছেন তিনি। বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে হাইভোল্টেজ প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন লাগাতার। ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে থেকেই সিএএ ইস্যু নিয়ে বিজেপিকে এক নাগাড়ে আক্রমণ শানিয়ে যাচ্ছে তৃণমূল। এবার সেই  আক্রমণেরই পাল্টা জবাব দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী। উল্লেখ্য, লোকসভা ভোটের আগেই সিএএ কার্যকর করার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেটাকে হাতিয়ার করেই তৃণমূলের শীর্ষ নেতা থেকে শুরু করে ছোট-বড়-মাঝারি সব মাপের নেতারা এক সুরে আক্রমণ শানাচ্ছেন বিজেপিকে। এমনকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোটের প্রচারপর্বে বলতে শোনা গিয়েছে যে, রাজ্যে সিএএ কার্যকর করতে দেওয়া হবে না। যদিও ইতিমধ্যেই একাধিকবার পাল্টা প্রতিক্রিয়া এসেছে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহের তরফে। আর এবার প্রতিক্রিয়া দিলেন মিঠুন চক্রবর্তীও।

    সিএএ প্রসঙ্গে মিঠুন

    লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে তৃণমূলকে একহাত নিয়ে মিঠুন বলেন, “এরা টাকার বিনিময়ে সব কিছু ভুয়ো করেছে। ভুয়ো আধার কার্ডও করেছে। যাদের ভুয়ো আধার কার্ড রয়েছে, তাদের সমস্যা হবে। কিন্তু আপনাদের জন্য কোনও সমস্যা হবে না। এটা আমার চ্যালেঞ্জ। তৃণমূল বলছে, সিএএ কার্যকর হওয়া মানে মুসলিমদের তাড়িয়ে দেবে। এরা যা বলছে, সেটা যদি সত্যি হয়, যদি একজনকেও তাড়ানোর চেষ্টা হয়, আমাকে ডাকবেন, এই মাঠে আপনারা থুতু ফেলবেন, আমি সেই থুতু চাটব।” তাঁর (Mithun Chakraborty) স্পষ্ট কথা, “সিএএ কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। কাউকে তাড়িয়ে দেওয়ার আইন নয়। নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন হল সিএএ।”

    নয়া মোড়কে মিঠুনের ‘জলঢোঁড়া’ সংলাপ

    অন্যদিকে লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে হুগলিতে জনসভায় এসে তিন বছর পর আবারও ‘জলঢোঁড়া’র সংলাপ খানিক ঘুরিয়ে আওড়ালেন মিঠুন। আগামী ২০ মে হুগলি জেলার শ্রীরামপুর, হুগলি, আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট রয়েছে। হুগলিতে এবারে লকেটের প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূলের রচনা। তাই ভোটের আগে শেষ লগ্নে মঙ্গলবার পাণ্ডুয়ায় বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে সভা করলেন মহাগুরু। মঞ্চে নিজের অভিনীত নানা ছবির সংলাপ বলেন বিজেপি নেতা। তাঁর কথায়, ‘‘সিনেমার ডায়লগ থেকে নাকি হিংসা হচ্ছে! যাই হোক, ডায়লগ তো আমি বলবই। তবে একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলব।’’ তার পরেই ‘অভিমন্যু’ ছবির সংলাপকে এদিক-ওদিক করে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেন, ‘‘আমি জলঢোঁড়াও নই, বেলেবোড়াও নই। আমি এই রকম একটা সাপ, যে গর্ত থেকে ছোট ছোট ইঁদুর বার করে নিয়ে আসে।’’  

    আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, নির্বাচন কমিশনে অভিযোগের পরামর্শ

    তাপস রায়ের সমর্থনে রোড শো

    চব্বিশের লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) রাজ্যের ৪২ কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র কলকাতা উত্তর। আর সেই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত জোড়াবাগান মিঠুনের পৈতৃক ভিটে। এখনও সেখানেই ভোট দেন তিনি। সূত্রের খবর, এবার সেই কেন্দ্রেরই বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের সমর্থনে রোড শো করবেন মিঠুন চক্রবর্তী। তবে  মিঠুনের রোড শো-র দিনক্ষণ এখনও স্থির হয়নি। এ বিষয়ে প্রাথমিকভাবে তাপস রায়ের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে মাত্র। তিনি জানিয়েছেন, দ্রুতই দিনক্ষণ ঠিক হয়ে যাবে। অর্থাৎ নিজের কথা মতোই বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঝড় তুলছেন মহাগুরু। কোথাও জনসভায় নিজস্ব স্টাইলে বক্তৃতা, কখনও আবার প্রার্থীকে পাশে নিয়ে রোড শো। রোজই প্রচার ময়দানে নানান মেজাজে দেখা যাচ্ছে মিঠুন চক্রবর্তীকে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Agnimitra Paul: মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    Agnimitra Paul: মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পলের (Agnimitra Paul) প্রচার সভায় হামলা করল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তায় বসে পথ অবরোধে সামিল হয় বিজেপি। পাল্টা তৃণমূলের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপির বিরুদ্ধের হিংসার অভিযোগ তোলা হয়েছে।

    রাজ্যের বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের উপর আক্রমণের ঘটনা নতুন নয়। আগেও বিধানসভা নির্বাচন, পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং এখন লোকসভা নির্বাচনে শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে একাধিকবার বিজেপির উপর হামলার অভিযোগ উঠেছিল। অগ্নিমিত্রা পল এই রাজ্যের তৃণমূল শাসনের একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। রাজ্যে যে আইনের শাসন নেই তা নিয়ে বিধানসভায় সোচ্চার হয়েছিলেন তিনি।

    ঘটনা কোথায় ঘটেছে (Agnimitra Paul)?

    গত মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা-১ ব্লকের জেড়থান বাজার এলাকায়। এরপরই পথ অবরোধ শুরু করেছিলেন বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পল (Agnimitra Paul)। এই কারণে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এলাকায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    কী বললেন অগ্নিমিত্রা?

    বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা (Agnimitra Paul) জানিয়েছেন, “এদিন আমি এগরায় নির্বাচনী প্রচার সভায় গিয়েছিলাম। প্রচার সভায় যেতে আমাকে বাধা দেওয়া হয় এবং আমাদের কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলা করা হয়। আমি এই বিষয়ে কমিশনকে জানাব। এখানকার পুলিশ-প্রশাসন তৃণমূলের দলদাস হয়ে কাজ করছে।”

    আরও পড়ুনঃ “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে অগ্নিমিত্রার (Agnimitra Paul) দাবিকে অস্বীকার করে বলা হয়েছে, খুব পরিকল্পিত ভাবে আমাদের উপর আক্রমণ করেছে বিজেপি। বিজেপি নেতা শান্তশীল বেরা এদিন তৃণমূল নেতা বিশ্বজিৎকে গালিগালাজ করেছে। প্রতিবাদ জানালে এরপর বিজেপি ঝামেলা শুরু করে। আবার পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ইতিমধ্যে অভিযোগ জমা পড়েছে। তদন্ত শুরু করেছি আমরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: সন্দেশখালির বিজেপি নেতা গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা নয়, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: সন্দেশখালির বিজেপি নেতা গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা নয়, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়ালের বিরুদ্ধে এখনই এগোবে না কোনও তদন্ত। তাঁর বিরুদ্ধে করা এফআইআরের ওপরও কোনও কড়া পদক্ষেপও করা যাবে না বলে মৌখিকভাবে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। আজ, মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হয় বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে। মামলার পরবর্তী শুনানি শুক্রবার।

    গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এফআইআর (Calcutta High Court)

    সন্দেশখালিকাণ্ড নিয়ে একটি ভিডিওকে কেন্দ্র করে গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন জনৈক শক্তিপদ রাউত। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য মামলায় দায়ের করা হয় এফআইআর। এই এফআইআরের ওপর রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন গঙ্গাধর। বিচারপতি সেনগুপ্তর মন্তব্য, “মিথ্যা মামলায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আর তাতে থানায় এফআইআর রুজু করা হল কীসের ভিত্তিতে? ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি সাপেক্ষে এই এফআইআর করার সিদ্ধান্ত হওয়া উচিত ছিল।” তিনি জানান, সন্দেশখালি মামলার তদন্ত চলছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের নজরদারিতে। সিবিআই তদন্ত করছে। এই আবেদনেরও শুনানি হওয়া উচিত প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে।

    আরও পড়ুুন: “চাবাহার বন্দর চুক্তিতে খুলে গেল বিনিয়োগের বৃহত্তর দ্বার”, বললেন জয়শঙ্কর

    আদালতে গঙ্গাধর

    বিজেপি নেতা গঙ্গাধর খবরে চলে আসেন সন্দেশখালিকাণ্ড নিয়ে দু’টি স্টিং অপারেশন পর্ব-১ ও পর্ব-২ প্রকাশ্যে আসার পর। প্রথম পর্বে গঙ্গাধরকে বলতে শোনা যায়, সন্দেশখালির ঘটনা সাজানো। ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যা। দ্বিতীয় পর্বের ভিডিওয় তাঁকে বলতে শোনা যায়, ৭২ জন মহিলাকে দু’হাজার করে টাকা দিয়ে ধর্ষণের মিথ্যা মামলা করানো হয়েছে। ভিডিও দু’টির সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। ভিডিও দু’টি ভাইরাল হতেই চাপে পড়ে যান গঙ্গাধর। কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা চেয়ে দ্বারস্থ হন কলকাতা হাইকোর্টের। তাঁর আরও অভিযোগ, তাঁর ছবি ব্যবহার করে ভুয়ো ভিডিও তৈরি করা হয়েছে। পরে তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সমাজমাধ্যমে। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলার অনুমতি চান গঙ্গাধর। সেই অনুমতি দিয়েছে বিচারপতি সেনগুপ্তের সিঙ্গল বেঞ্চ (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভোটের আগে হালিশহরের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানসহ বহু কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    BJP: ভোটের আগে হালিশহরের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানসহ বহু কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে বারাকপুর লোকসভায় ফের তৃণমূলে ধস নামল। হালিশহর পুরসভার তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান রাজা দত্ত বহু কর্মী-সমর্থক নিয়ে বিজেপিতে (BJP) যোগ দিলেন। কয়েকদিন আগেই তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের খাসতালুক নৈহাটিতে ধস নামিয়েছিল বিজেপি। অর্জুনের হাত ধরে তৃণমূলের যুব নেতা স্বপন ইন্দু সহ বহু কর্মী যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে। সেই জের কাটতে না কাটতে নির্বাচনের আগে হালিশহরে এই যোগদানে বিজেপি কর্মীরা চাঙ্গা হয়ে উঠেছেন।

    তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত (BJP)

    বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, হালিশহরের দাপুটে তৃণমূল নেতা ছিলেন রাজা দত্ত। তিনি দীর্ঘদিন পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। তাঁর মতো দাপুটে তৃণমূল নেতা বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় হালিশহরে গেরুয়া শিবিরের অনেকটাই শক্তিবৃদ্ধি হল বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। অর্জুনের হাত ধরে তিনি বিজেপি যোগদান করেন। বিজেপিতে যোগ দিয়ে রাজা দত্ত বলেন, তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত। দলের জন্য অনেক লড়াই করেছি। আমাকে দলে কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এখন দলে দুর্নীতিগ্রস্তরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আমরা এসবের বিরুদ্ধে সরব হয়েছি। আমি কোনওভাবেই এই দল করতে পারব না। তাই অর্জুনদার হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দিলাম। আমার এলাকায় বিজেপি লিড পাবে। হালিশহর, কাঁচরাপড়া জুড়ে তৃণমূল যা করে বেড়াচ্ছে তাতে ওদের পক্ষে আর ভোট নেই।

    আরও পড়ুন: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ অমিত শাহের

    অর্জুন সিংয়ের কী বক্তব্য?

    যোগদান নিয়ে বিজেপি (BJP) প্রার্থী অর্জুন সিং বলেন, প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই দলে যোগদান লেগেই রয়েছে। বীজপুর এলাকায় তৃণমূল নেতারা যা করে রেখেছে, তাতে মানুষ ওদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান সহ বহু কর্মী যোগ দিলেন। আগামীদিনে আরও অনেকে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করবে। আগেও বলেছি, নৈহাটিতে আমি লিড নেব। এবার বলছি, বীজপুরেও বিজেপি লিড পাবে। তৃণমূলের সঙ্গে মানুষ নেই তা ভোটের ফলে প্রমাণ হয়ে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    Amit Shah: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের পঞ্চমদফার নির্বাচনের আগে ফের ভোটের প্রচারে এসেছেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি এদিন বনগাঁয় নির্বাচনী সভা করেন। মতুয়া সমাজকে বিজেপির জন্য ভোট দানের কথা বলেন। তিনি বলেন, “বিশ্বের কোনও শক্তি নেই সিএএ আটকাতে পারবে না”। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক বার নাগরিকত্ব সংশোধন আইন নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। এবার অমিত শাহ, মমতাকে ফের আক্রমণ করলেন।

    কী বললেন আমিত শাহ (Amit Shah)?

    নির্বাচনী প্রচারে এসে প্রবীণ বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah) তৃণমূলকে একাধিক বিষয়ে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, “আপনারা কেউ জীবনে একসঙ্গে ৫০ কোটি টাকা দেখেছেন। তৃণমূলের মন্ত্রীর কাছে ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল, তাপস পাল অনেক নেতা কুলপতি হয়েছেন। কেউ চাকরি বিক্রি করেছেন আবার কেউ গরু পাচার করেছেন। রাজ্যের কয়লা, বালি, গরু পাচারকারী সকলকে জেলে যেতে হবে। সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বাংলার জন্য কিছুই করেননি। অনুপ্রবেশকারী এবং দুর্নীতিগ্রস্থ লোকেদের জন্য কেবল কাজ করে গিয়েছেন। দিদি আপনি যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন তখনও ইভিএম-ই ছিল।”

    আরও পড়ুনঃ জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফ-এর গুলিতে ঝাঁঝরা এক পাচারকারী

    আর কী বললেন?

    বনগাঁয় এদিন বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের সমর্থনে ভোট প্রচারে এসে অমিত শাহ(Amit Shah) বলেন, “সিএএ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছেন। মতুয়ারা নাগরিকত্ব পাবেনই। কেউ আটকাতে পারবেননা। দিদি আপনার সময় শেষ হতে চলেছে। দেশের কোনও এমন শক্তি নেই যে সিএএকে আটকাতে পারবে। নিমন্ত্রণ করা সত্ত্বেও রাহুল গান্ধী এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাননি। তাঁদের কাছে ভোটব্যাঙ্ক হল অনুপ্রবেশকারীরা। রামমন্দির নির্মাণে বড় বাধা দিয়েছিল কংগ্রেস, তৃণমূল, কমিউনিস্টরা। কিন্তু দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে মোদি জী রামমন্দির নির্মাণ করেছেন। দেশে ইতিমধ্যে ৩৮০টি আসনের ভোট হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৭০টি আসনে মোদি জয়লাভ করেছেন। বাংলায় ৩০টি আসনএ জয়ী হবে বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালি নিয়ে ফের নতুন আবেদন সুপ্রিম কোর্টে, কী বলছেন মামলাকারীরা?

    Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালি নিয়ে ফের নতুন আবেদন সুপ্রিম কোর্টে, কী বলছেন মামলাকারীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির মূল মামলার সঙ্গে যুক্ত হতে চেয়ে সুপ্রিম দুয়ারে আর্জি জানিয়েছিলেন সেখানকারই মহিলাদের একাংশ। মঙ্গলবার সেই আবেদন গ্রহণ করল শীর্ষ আদালত। বিচারপতি বিআর গাভাই এবং বিচারপতি সন্দীপ মেহতার বেঞ্চ মূল মামলার সঙ্গে সন্দেশখালির মহিলাদের একাংশের মামলা যুক্ত করার অনুমতি দিয়েছে। আগামী জুলাই মাসে সন্দেশখালির মামলার শুনানি রয়েছে। তখনই এই আর্জি শুনবে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ। 

    শীর্ষ আদালতের অভিমত

    সম্প্রতি একটি ভাইরাল ভিডিও-তে কিছু অনৈতিক দাবি করা হয়েছে।  সন্দেশখালির ওই ভিডিও নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সেখানকার স্থানীয় বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়াল। ভাইরাল ভিডিওর বিষয় নিয়ে আবার সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে তদন্ত চেয়ে আবেদন করেছেন সন্দেশখালির মহিলাদের একাংশ। তারা নিরপেক্ষ এবং স্বাধীন তদন্ত চান। সূত্রের খবর, শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মতো সন্দেশখালির মূল মামলার সঙ্গে গঙ্গাধর কয়ালের ভিডিও সংক্রান্ত মামলাটিও যুক্ত হতে পারে। সন্দেশখালি সংক্রান্ত মূল মামলাটির শুনানি কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে চলছে। সন্দেশখালিতে সিবিআই তদন্তের যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তার বিরোধিতা করে সু্প্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য সরকার। সেই সংক্রান্ত মামলার শুনানি আপাতত স্থগিত রেখেছে শীর্ষ আদালত। কলকাতা হাইকোর্টের রায়েও কোনও হস্তক্ষেপ করেনি সু্প্রিম কোর্ট। এই মামলার শুনানি আগামী জুলাই মাস পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বঙ্গে পঞ্চম দফায় ৭৬২, ষষ্ঠ দফাতে ১০২০ কোম্পানি বাহিনী!

    সাজানো ঘটনা দাবি শুভেন্দুর 

    গত ৪ মে-র পর থেকে এখনও পর্যন্ত সন্দেশখালি নিয়ে একাধিক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সোমবারই সন্দেশখালি প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেছেন, ”এইসব ভিডিও করার পিছনে ভাইপোর মস্তিষ্ক রয়েছে। আইপ্যাককে দিয়ে এই কাজ করানো হয়েছে।” রাজ্যের পুলিশও এই ষড়যন্ত্রে যুক্ত বলে দাবি শুভেন্দু। পরপর ভাইরাল হওয়া ভিডিওকে কেন্দ্র করে রবিবার উত্তপ্ত হয়েছিল সন্দেশখালি। ওই ঘটনায় চারজন বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিশ। এলাকার বিজেপি কর্মী সমর্থকদের দাবি, ধৃত এই চারজন বিজেপি কর্মী গোলমালের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়। তৃণমূল পরিকল্পনা করিয়ে পুলিশকে দিয়ে তাদের গ্রেফতার করিয়েছে! সোমবার ভোট শেষের পর বিকেলে সেই গ্রেফতারির প্রতিবাদেই পথে নামেন সন্দেশখালির মহিলারা। উত্তপ্ত হয় পরিস্থিতি। টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন বিচারপতি

    Calcutta High Court: ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন বিচারপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তমলুক কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা কলকাতা হাই কোর্টের (Calcutta High Court) প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। 
    এর আগে তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু হয়েছিল। সেই ইস্যুতে পাল্টা কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। মঙ্গলবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এই মামলা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বিচারপতি। আপাতত মামলা চলে গেছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। পরবর্তী বিচারপতি নির্ধারণ করবে সেই বেঞ্চ। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিচারপতি, এমনটাই জানা গেছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Calcutta High Court) 

    উল্লেখ্য গত ৪ মে তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay) মনোনয়ন জমা দেন। তমলুকের রাজবাড়ি ময়দান থেকে বর্ণাঢ্য পদযাত্রা বের হয়। নেতৃত্বে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তবে ওইদিন হাসপাতাল মোড়ে মিছিল পৌঁছতেই ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে। কারণ সেখানেই চাকরিহারাদের নিয়ে তৃণমূল শিক্ষক সংগঠনের অবস্থান বিক্ষোভ করছিল। অভিযোগ, অনশনরত শিক্ষক–শিক্ষিকাদের উপর হামলা করা হয়। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay) ও শুভেন্দু অধিকারীর মদতেই বিজেপির দুষ্কৃতীরা হামলা করে বলে অভিযোগ।
    অন্যদিকে আবার গত ৫ মে তমলুকে অভিজিতের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা, হামলা ও ভাঙচুর-সহ একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের হয়। অস্ত্র আইনেও মামলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। ঘটনাচক্রে, প্রাক্তন বিচারপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন এসএসসি মামলার রায়ে চাকরিহারা শিক্ষকদের একাংশ। তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু করেছিল পুলিশ। সেই ইস্যুতে পাল্টা কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: নির্দিষ্ট সময়ের আগেই আসছে বর্ষা! সুখবর জানাল আবহাওয়া দফতর

    হাইকোর্টের দ্বারস্থ অভিজিৎ 

    নির্বাচনী প্রচারে সমস্যা হচ্ছে। এই যুক্তি দিয়ে হাই কোর্টে (Calcutta High Court) তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া এফআইআর খারিজ করার আর্জি জানান অভিজিৎ। মঙ্গলবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শুনানির আগেই এই মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন বিচারপতি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share