Tag: bjp

bjp

  • Lok Sabha Election 2024: পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ শুরু রাজ্যে, জেনে নিন ৭ কেন্দ্রের প্রার্থী কারা?

    Lok Sabha Election 2024: পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ শুরু রাজ্যে, জেনে নিন ৭ কেন্দ্রের প্রার্থী কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) পঞ্চম দফায় রাজ্যে মোট ৭টি আসনে ভোটগ্রহণ করা হবে। সেই কেন্দ্রগুলি হল-হুগলি, আরামবাগ, শ্রীরামপুর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, বনগাঁ ও বারাকপুর। সকাল ৭ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ। মোতায়েন করা হয়েছে মোট ৬১৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। থাকছে ২৫ হাজার ৫১৪ জন রাজ্য পুলিশ। স্পর্শকাতর বুথগুলিতে রয়েছে কমিশনের বিশেষ নজর।

    কোন কেন্দ্রে প্রার্থী কে কে (Lok Sabha Election 2024)?

    এই পর্বের লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) ৭টি কেন্দ্রের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীসংখ্যা রয়েছে বনগাঁয় ১৫, বারাকপুরে ১৪, হাওড়াতে ১৪, উলুবেড়িয়াতে ১২, শ্রীরামপুরে ১১, হুগলিতে ১২ জন এবং আরামবাগে ১০ জন। মোট প্রার্থী রয়েছেন ৮৮ জন। গত শনিবার বিকেলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রচার শেষ করেছিল। ভোটারদের মন জয় করতে সবারই প্রচার ছিল বেশ জমজমাট। 

    এরাজ্যের ৭টি কেন্দ্রে মূল প্রার্থীরা হলেন-

    ১. হুগলি-লকেট চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস) ও মনোদীপ ঘোষ (সিপিএম)

    ২. শ্রীরামপুর-কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস), দীপ্সিতা ধর (সিপিএম) ও কবীরশঙ্কর বসু (বিজেপি)

    ৩. আরামবাগ-মিতালী বাগ (তৃণমূল কংগ্রেস), বিপ্লবকুমার মৈত্র (সিপিএম) ও অরূপকান্তি দিগর (বিজেপি)

    ৪. হাওড়া-প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস), রথীন চক্রবর্তী (বিজেপি) ও সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় (সিপিএম)

    ৫. উলুবেড়িয়া-সাজদা আহমেদ (তৃণমূল কংগ্রেস), আজহার মল্লিক (কংগ্রেস), অরুণউদয় পালচৌধুরী (বিজেপি)

    ৬. বনগাঁ-প্রদীপকুমার বিশ্বাস (কংগ্রেস), বিশ্বজিৎ দাস ( তৃণমূল কংগ্রেস) ও শান্তনু ঠাকুর (বিজেপি)

    ৭. বারাকপুর-অর্জুন সিংস (বিজেপি), পার্থ ভৌমিক (তৃণমূল কংগ্রেস) ও দেবদূত ঘোষ (সিপিএম)

    আরও পড়ুনঃ“ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মোট ভোটকেন্দ্র কত?

    এই পর্বের নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) সাত কেন্দ্রে ১৩,১৮১টি ভোটকেন্দ্র থাকছে। সাতটি লোকসভা কেন্দ্র মিলিয়ে মোট ৭৭১১টি স্পর্শকাতর কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে বনগাঁয় ৫৫০টি, ১০৬৯টি বারাকপুরে, ৬০৫টি হাওড়াতে। পঞ্চম দফার ভোটে সোমবার ১০০ শতাংশ বুথে ওয়েব কাস্টিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। মোট ৯৩টি মডেল পোলিং স্টেশন থাকছে। সেই সঙ্গে মহিলা পরিচালিত ১৪৬০ ভোটকেন্দ্র থাকবে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: “ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Mamata Banerjee: “ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চমদফা নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এবার ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সন্ন্যাসীকে আক্রমণ করলেন। সাধুদের বিরুদ্ধে রাজনীতি করার অভিযোগ করেছেন তিনি। মমতা, কার্তিক মহারাজ সম্পর্কে বলেন, “তিনি সরাসরি রাজনীতি করছেন।” পাল্টা মহারাজ এই দাবিকে ‘মিথ্যা’ বলে অস্বীকার করেছেন। একই ভাবে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, মমতার মন্তব্যের বিরুদ্ধে ‘ইমামদের রাজনীতি’ করার কথা বলে পাল্টা নিশানা করেন।

    ঠিক কী বলেছেন মমতা (Mamata Banerjee)?

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) শনিবার আরামবাগে তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে সাধুদের একাংশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বলেন, “কেউ কেউ করেন না। সব সাধু সমান হন না। বহরমপুরের একজন মহারাজ আছেন। কার্তিক মহারাজ। আমি শুনেছি তিনি বলেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এজেন্টকে বসতে দেবেন না। তাঁকে আমি সাধু বলে মনে করি না। তিনি সরাসরি রাজনীতি করছেন। দেশের সর্বনাশ করছেন। আমি চিহ্নিত করেছি কে কে করছেন।” এই প্রসঙ্গে আরও বলেন, “আসানসোলে একটি রামকৃষ্ণ মিশন আছে। সিপিএম যখন খাবার বন্ধ করে দিয়েছিল সেই সময় আমি পুরো সমর্থন করে ছিলাম, ইসকনকেও আমি ৭০০ একর জমি দিয়েছি। কিন্তু দিল্লি থেকে নির্দেশ আসে বলে বিজেপি-কে ভোট দেওয়ার জন্য বলো কেন করবেন সাধুসন্তরা এই কাজ? কিন্তু রামকৃষ্ণ মিশনকে সবাই শ্রদ্ধা করেন। তাঁদের কাছে একটা হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ আছে। ওঁদের আমি ভালবাসাতে পারি। কিন্তু ওঁরা ভোট দেয় না কখনও। আমি কেন তাহলে ওদের ভোট দিতে বলব। তবে কেউ কেউ ভায়োলেট করছে, সবাই নয়।”

    পাল্টা বক্তব্য কার্তিক মহারাজের

    ভারতসেবাশ্রম সঙ্ঘের স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ অর্থাৎ কার্তিক মহারাজ, মমতার (Mamata Banerjee), বক্তব্যের অভিযোগকে অস্বীকার করে বলেছেন, “আমি কোনও জায়গায় এই রকম বক্তব্য রাখিনি। আমার পক্ষে বলা অসম্ভব। আমি কোনও রাজনৈতিক দলের লোক নই। আমি একজন সন্ন্যাসী, তবে হিন্দু ধর্মের উপর যখন আঘাত আসে আমি প্রতিবাদ করি। আমাদের উপর আঘাত আসলে আমাদের অনুগামীরা নানা ভাবে প্রতিবাদ করে থাকেন। তবে এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে আমাদের ভক্তরা হাইকোর্টে যাবেন, মামলাও দায়ের করবেন।”

    আরও পড়ুনঃ কাকদ্বীপে গায়ের জোরে জমি দখল করে টোটো স্ট্যান্ড! অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    কী বললেন শুভেন্দু?

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী মমতার (Mamata Banerjee) এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে আক্রমণ করে বলেন, “ইমামেরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা? বিজেপির কোনও মঞ্চে তাঁরা ছিলেন না। তাঁরা বাংলায় সনাতন হিন্দুদের উপর আক্রমণের প্রতিবাদ করবেন। বিজেপি নুপুর শর্মাকে সাসপেন্ড করে কিন্তু মমতা হুমায়ুন কবীরের কথা চুপ করে শোনেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalyan Banerjee: কল্যাণের বাড়ির সামনে ‘হায় হায়’ স্লোগান! বিক্ষোভে সামিল মহিলারা

    Kalyan Banerjee: কল্যাণের বাড়ির সামনে ‘হায় হায়’ স্লোগান! বিক্ষোভে সামিল মহিলারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার পঞ্চম দফার ভোট রয়েছে শ্রীরামপুরে। তাই শনিবার ছিল শেষ বেলার প্রচার। কিন্তু আচমকাই শনিবার বিকেলে শ্রীরামপুরের (Sreerampur) তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দোপাধ্যায়ের (Kalyan Banerjee) আবাসনের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন এলাকার মহিলারা।

    ঠিক কী ঘটেছিল? 

    শনিবার প্রচার পর্ব শেষ করে নিজের ফ্ল্যাটে বসে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন শ্রীরামপুরের (Sreerampur) বিদায়ী সাংসদ তথা এবারের তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee)। ঠিক সেই সময়েই আবাসনের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন এলাকার মহিলারা। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ‘হায় হায়’ স্লোগান তুলে প্রতিবাদে সামিল একদল মহিলা। 

    কী কারণে এই বিক্ষোভ?

    মহিলাদের অভিযোগ, মহিলাদের সম্পর্কে আপত্তিকর কথাবার্তা বলছেন তৃণমূল প্রার্থী (Kalyan Banerjee)। সেই কারণেই তাঁরা এই বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে বিক্ষোভ দেখাতে আসেননি তাঁরা। বিক্ষোভকারী এক মহিলা বলেন, ‘‘তিনি মহিলাদের সম্পর্কে বিভিন্ন রকম কথা বলে যাচ্ছেন। তাঁকে কে এই অধিকার দিয়েছে? মহিলাদের সম্পর্কে তিনি যে মন্তব্যগুলি করছেন, সেটা বন্ধ করা হোক।’’ বিক্ষোভরত মহিলাদের দাবি, তৃণমূল প্রার্থী যেন মহিলাদের কাছে ক্ষমা চান তাঁর মন্তব্যের জন্য। 

    আরও পড়ুন: প্রচারের শেষ বেলায় রচনা আর ধোঁয়া দেখার ‘রিস্ক’ নিলেন না!

    কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য (Kalyan Banerjee) 

    এ প্রসঙ্গে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য বাম-বিজেপি আঁতাতের অভিযোগ উস্কে দিয়েছেন। কল্যাণের বক্তব্য, ‘‘আমার মনে হয়, বিজেপি ও সিপিএম মিলে আমার উপর যে কোনও মুহূর্তে হামলা করতে পারে। সেলিমের সঙ্গে বিজেপির অসম্ভব ভাল সেট। সেলিম এখানে আসার পর থেকে বিভিন্ন রকমের ঘটনা ঘটছে। ওঁর সঙ্গে কবীরশংকর বোসেরও কথা হয়েছে। ওঁরা মিলিতভাবে আমার উপর আক্রমণ করতে পারে।’’ 
    অন্যদিকে আবার এ প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী কবীরশংকর বোস পাল্টা জবাব দিয়ে বলেছেন,‘‘ইন্ডিয়া জোটে কে আছে! তৃণমূল ও সিপিএম। বিজেপিকে ওঁরা ভয় পেয়ে গিয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: কাকদ্বীপে গায়ের জোরে জমি দখল করে টোটো স্ট্যান্ড! অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    South 24 Parganas: কাকদ্বীপে গায়ের জোরে জমি দখল করে টোটো স্ট্যান্ড! অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগে আবার শাসকদলের দাদাগিরি! আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও নিজের জায়গায় পাঁচিল দিতে পারছেন না অভিযোগকারী। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। ভোটের মধ্যেই এই আচরণ শাসক দলের। এই আচরণ দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Parganas) শোরগোল ফেলে দিয়েছে। যদিও তৃণমূলের বিরুদ্ধে এই জেলায় জোর করে জমি দখলের ঘটনায় বিজেপি বার বার অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে। 

    ঘটনা কোথায় ঘটেছে (South 24 Parganas)?

    ঘটনাটি দক্ষিণ ২৪ পরগনা (South 24 Parganas) জেলার কাকদ্বীপ বিধানসভার শ্রীনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের ৫ নম্বর হাট এলাকায়। উল্লেখ্য অভিযোগকারী চিত্তরঞ্জন হালদার পেশায় ব্যবসায়ী দীর্ঘ দিন ধরে নিজের রায়ত্ব জায়গায় পান, এরপর বরজের বিভিন্ন বাঁশ খুঁটি পাটকাঠি রেখে ব্যবসা করে আসছিলেন। কিন্তু  শ্রীনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের শাসক দলের প্রধানের স্বামী এবং তাঁর সঙ্গী-সাথীরা হঠাৎ করে জোর করে সেই জায়গার উপরে ঘর বেঁধে টোটো স্ট্যান্ড করে দেয়। এরপর জোড়া ফুলের পতাকা লাগিয়ে দেওয়া হয়। কাজে বাধা দিতে গেলে চিত্তরঞ্জন হালদার এবং তাঁর পরিবারের মহিলাদের উপরে নানা রকম অত্যাচার করা হয়। ঘটনার সেই ভিডিও দেখে আঁতকে উঠে পরিবার। আর সেই সময়ের ভিডিও ভাইরাল হয় সামজিক মাধ্যমে। সেখানে বিধায়কের নামের স্লোগান দিতে দিতে দখল করা হয় জায়গা। তবে এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম।

    দায়ের হয়েছে অভিযোগ (South 24 Parganas)

    এই বিষয়ে হারু পয়েন্ট কোস্টাল থানায় (South 24 Parganas) একটি অভিযোগ দায়ের করা হয় পরিবারের তরফ থেকে। শুরু হয় পুলিশি তদন্ত, এমনকি চিত্তরঞ্জন হালদার কোর্টের দ্বারস্থ হয়ে নিজের জায়গায় পাঁচিল করার অনুমতি পায়। কিন্তু বর্তমানে কোর্টের নির্দেশে পাঁচিল করতে গেলে আবার শাসক দলের নেতারা জোর করে তাঁদের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    শাসকদলের দাদাগিরিতে অতিষ্ঠ পরিবার। নিজের রায়ত্ব জায়গায় দলিল রেকর্ড, কোটের অর্ডার বর্তমান থাকা সত্ত্বেও কেন ঘর করতে পারছে না, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছে পরিবার। অন্যদিকে এই বিষয় নিয়ে শাসকদলের তৃণমূলের যুব সভাপতি দেবপ্রসাদ প্রামাণিক বলেন, “এই জায়গাটি বিদ্যুৎ দফতরের জায়গা, চিত্তরঞ্জন হালদার ভুয়া কাগজপত্র করেছেন।” তবে এই বিষয় নিয়ে কাকদ্বীপের (South 24 Parganas) বিধায়ক মন্টুরাম পাখিরা সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনও কিছুই প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি।

    আরও পড়ুনঃ “ছত্রধর মাহাতো আপনার লোক হলে কিষেনজিও আপনার লোক”, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    বিজপির বক্তব্য

    তবে এই বিষয় নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। মথুরাপুর (South 24 Parganas) সাংগঠনিক জেলা বিজেপি কনভেনার অরুণাভ দাস বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস প্রশাসন, কোর্ট-আদালত কোনও কিছুই মানে না এই ছবি সর্বত্র রয়েছে। যদি বিদ্যুৎ দফতরের জায়গা হয় তাহলে বিদ্যুৎ দফতর কেন বাধা দিচ্ছে না, কেন পার্টি অফিসের টোটো স্ট্যান্ড করা হচ্ছে  সে প্রশ্নের কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “ছত্রধর মাহাতো আপনার লোক হলে কিষেনজিও আপনার লোক”, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ছত্রধর মাহাতো আপনার লোক হলে কিষেনজিও আপনার লোক”, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের পঞ্চম দফা নির্বাচনের ভোটের প্রচার জমে উঠেছে। শুক্রবার ঝাড়গ্রামে এসে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, “ছত্রধর মাহাতোর হাত ধরে জঙ্গলমহল চিনেছিলাম।” শনিবার এই কথার পাল্টা জবাব দিয়ে মমতাকে নিশানা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি তোপ দেগে বলেন, “ছত্রধর মাহাতো আপনার লোক হলে কিষেনজিও আপনার লোক।” গত বারের বিধানসভা নির্বাচনে ভোট প্রচারে জঙ্গলমহলের লালাগড়ে এসে মাওবাদীদের বন্ধু বলেছিলেন মমতা। লোকসভার এই ভোটে একবার ফের শোরগোল পড়েছে।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন লোকসভা ভোটের প্রচারের ময়দান থেকে তৃণমূলনেত্রীকে আক্রমণ করে বলেন, “তা হলে জ্ঞানেশ্বরী হত্যাকাণ্ডের (ট্রেন দুর্ঘটনা) দায়িত্ব মমতাকে নিতে হবে। তিনশোর বেশি নিরীহ যাত্রীকে হত্যা করা হয়েছিল। আপনি জঙ্গলমহল চিনতেন না। ২০১১ সাল, ৭ জানুয়ারি, সকাল ১০ টা ১৫। আমি লালগড়ের নেতাইয়ে গিয়ে দেহ কুড়িয়েছিলাম। আপনি কোথায় ছিলেন তখন? পরের দিন এসেছিলেন সাজানো বাগানে ফুল তুলতে। ছত্রধরবাবু ঝাঁপ বন্ধ করে দিয়েছিলেন তৃণমূলের। নাম দিয়েছিল জনসাধারণের কমিটির। আপনার দলটা উঠে গিয়েছিল এখানে।” আবার মুখ্যমন্ত্রীর চটিতে সেফটিপিন লাগানোর বিষয় নিয়ে খোঁচা দিয়ে তিনি আরও বলেন, “সেফটিপিন তো আপনার পায়ে ফুটেছে নন্দীগ্রামে। ১৯৫৬ ভোটে হেরেছেন। সেই সেফটিপিন তো আপনার কোনও দিন বেরোবে না। একই ভাবে প্রণত টুডুর পদত্যাগ আটকে দিতে চেয়েছিল তৃণমূল সরকার। কিন্তু হাইকোর্টের কান মুলে পদত্যাগ গ্রহণ করতে বাধ্য করে দিয়েছিল।”

    আরও পড়ুনঃ সোমবার ভোটের দিন ভিজবে বাংলা! ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস বেশ কিছু জেলায়

    তৃণমূলের বক্তব্য

    রাজ্যের মন্ত্রী মানস ভূঁইয়া বলেন, “বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) নিজেকে বড় রাজনৈতিক নেতা ভাবেন। তার ভাবনা একদম ভুল।” আবার লালগড় ব্লক নির্বাচনী কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক শ্যামল মহাতো বলেন, “ছত্রধরদা তৃণমূল কোনও দিন ছাড়েননি। ২০০৯ সালে লোকসভা ভোটের সময়ও তৃণমূলের সঙ্গেই ছিল। পাশাপাশি অরাজনৈতিক গণসংগঠন তৈরি করেছিলেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির স্বার্থে সব করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক”, তোপ মোদির

    PM Modi: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির স্বার্থে সব করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করতে গিয়ে যা খুশি তা-ই করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক।” শনিবার এই ভাষায়ই বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’কে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর দাবি, ২০১৪ সালের আগে কংগ্রেস সরকার দিল্লির গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ১২৩টিরও বেশি জায়গা তুলে দিয়েছে ওয়াকফ বোর্ডের হাতে। ভোটের জন্যই তারা এটা করেছে বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর।

    প্রধানমন্ত্রীর তোপ (PM Modi)

    এদিন নর্থ-ইস্ট দিল্লির এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নিশানা করেন কংগ্রেস-আপের জোটকে। বলেন, “এই জোট দু’টি সুযোগসন্ধানী দলের জোট। গোটা বিশ্ব দেখছে কীভাবে একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দল অন্য একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার যদি কোনও উত্তরাধিকার থাকে, তবে সেটা এই ১৪০ কোটি ভারতীয়। যাঁদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আমি নিজেকে উৎসর্গ করেছি। আমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দেশের জন্য উৎসর্গীকৃত। দেশবাসীর স্বপ্ন পূরণই আমার জীবনের ব্রত।”

    উত্তরসূরী শাহ!

    সম্প্রতি জেল থেকে বেরিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়াল বলেছিলেন, পঁচাত্তর বছর বয়সে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) অবসর নেবেন কি না (আগামী সেপ্টেম্বরে ৭৫ বছর বয়সে পা দেবেন মোদি)। এর উত্তরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, বিজেপির সংবিধানে অবসরের কোনও বয়ঃসীমা নেই। তিনি এও জানিয়েছিলেন, পঁচাত্তরের পরেও দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই। এদিন কেজরিওয়ালের নাম না করে তাঁর তোলা প্রশ্নেরও জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমার উত্তরসূরী হিসেবে আমি অমিত শাহকেই বেছে নিয়েছি।”

    আর পড়ুন: “মমতার শেষ দেখে ছাড়ব”, জেলমুক্ত হয়েই হুঙ্কার সন্দেশখালির মাম্পির

    বিজেপির আমলে যেসব প্রজেক্ট রূপায়িত হয়েছে, এদিনের জনসভায় তারও ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গক্রমেই উঠে আসে দিল্লির নয়া সংসদভবনের কথা, ওয়ার মেমোরিয়ালের কথা। তিনি বলেন, “গণতন্ত্র রক্ষার জন্য আমি বাঁচি এবং কঠোর পরিশ্রম করি। আমার হৃদয়জুড়ে কেবলই রয়েছে গণতন্ত্র।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস-আপের জোট দিল্লি ধ্বংস করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এই জোটের নেতারা রাজনৈতিক স্ট্যান্ডার্ড হারিয়েছেন, ভেঙেছেন মানুষের বিশ্বাস।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস তাদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে, যারা ২০১৪ সালে ভোট ব্যাঙ্কের স্বার্থে ‘ভোট জিহাদে’র কথা বলেছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jhargram: তারিখ ২৩, সময় সকাল ৯টা! দেবকে নিয়ে বোমা ফাটানোর ইঙ্গিত দিলেন শুভেন্দু

    Jhargram: তারিখ ২৩, সময় সকাল ৯টা! দেবকে নিয়ে বোমা ফাটানোর ইঙ্গিত দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আবহেই ফের একবার ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থীকে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য সামনে আনার ইঙ্গিত দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। একেবারে দিনক্ষণ ঘোষণা করে জানালেন ২৩ মে, সকাল ৯টায় নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দেবকে নিয়ে সেই তথ্য প্রকাশ্যে আনবেন।

    শুভেন্দু অধিকারীর হুঁশিয়ারি  (Suvendu Adhikari)

    আগামী ২৫ মে ষষ্ঠ দফায় ভোট রয়েছে ঘাটালে। আর তার আগে শনিবার বিকেলে ঝাড়গ্রামে (Jhargram) এক নির্বাচনী প্রচার সভায় উপস্থিত ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই সভা থেকেই এদিন তিনি বলেন, “২৩ তারিখ সকালবেলা ঘাটালের প্রার্থীর সম্পর্কে আমি এমন জিনিস ছাড়ব, আর ওদিন ঘর থেকে বেরোবেন না। ২৩ তারিখ সকাল বেলা। ফলো করবেন। ৯টার সময়, এক্স হ্যান্ডেলে। ঘাটালের হিরোকে জিরো করব হিরণকে দিয়ে।” 

    কী প্রতিক্রিয়া দেবের? 

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ এর লোকসভা ভোটে ঘাটালের দুবারের সাংসদ দেবকে (Dev) এবারও প্রার্থী করেছে তৃণমূল। আর তাঁর বিপরীতে বিজেপি প্রার্থী করেছে খড়্গপুরের বিধায়ক তথা বিজেপির তারকা নেতা হিরণ চট্টোপাধ্যায়কে। অর্থাৎ এবছর ঘাটালে দুই তারকার মুখোমুখি লড়াই হবে। বর্তমানে ভোটের শেষ মুহূর্তের প্রচারে একে অপরকে এক ইঞ্চিও জমে ছাড়তে নারাজ। 

    আরও পড়ুন: ক্ষমতায় থাকতে বিনামূল্যে কংগ্রেস কেন রেশন দেয়নি? তোপ প্রহ্লাদ যোশীর

    উল্লেখ্য, ভোটের মুখে একাধিক বিতর্কে নাম জড়াচ্ছে দেবের। তাঁর সহকারীর বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ সংক্রান্ত মামলা গিয়েছে হাইকোর্টে। একটি ভাইরাল অডিয়ো ক্লিপ ঘিরেও শুরু হয়েছে বিতর্ক। আর ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়ের শেয়ার করা সেই ভাইরাল অডিও ক্লিপ ঘিরে যখন ভোটের আগে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি, ঠিক সেই সময়ই ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য শোনা গেল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) গলায়। যদিও কী এমন বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে আনবেন, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু জানাননি বিরোধী দলনেতা। আর শুভেন্দুর এই হুঁশিয়ারি নিয়েও এখনও পর্যন্ত ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী দেবের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। ২৩ মে কী এমন তথ্য সামনে আসতে চলেছে সেদিকেই তাকিয়ে সকলে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সিবিআইয়ের অস্থায়ী শিবিরে শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমা পড়ল ভুরি ভুরি অভিযোগ

    Sandeshkhali: সিবিআইয়ের অস্থায়ী শিবিরে শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমা পড়ল ভুরি ভুরি অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশের পরেই তদন্তের জন্য একাধিকবার সন্দেশখালিতে  (Sandeshkhali) গিয়েছেন সিবিআই আধিকারিকেরা। অভিযোগকারীদের মধ্যে কয়েকজনের বাড়ি গিয়ে কথা বলা এবং জমি সংক্রান্ত নথিপত্রও খতিয়ে দেখেছেন তাঁরা। এবার সন্দেশখালি নিয়ে যাবতীয় অভিযোগ শুনতে সেখানেই অস্থায়ী শিবির বা ক্যাম্প অফিস তৈরি করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, সন্দেশখালিতে থেকেই এবার তদন্ত করবেন সিবিআই আধিকারিকেরা। ধামাখালিতে একটি ব্যাঙ্কের কাছে অস্থায়ী শিবির করেছে সিবিআই। সেখানেই শনিবার ভুরি ভুরি অভিযোগ জমা করেছেন গ্রামবাসীরা।

    একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে সিবিআই ক্যাম্পে (Sandeshkhali)

    শনিবার বিজেপি নেত্রী তথা আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল সন্দেশখালি (Sandeshkhali) যান। গ্রামবাসীদের সঙ্গে তিনিও শিবিরে হাজির ছিলেন। আব্দুল মাজিদ শেখ নামে এক বাসিন্দা বলেন, বেড়মজুরে আমার ভেড়ি ছিল। শাহজাহান বাহিনী ২ লক্ষ টাকা দাবি করেছিলেন। সেই টাকা না দেওয়ায় আমার ভেরি ওরা জোর করে দখল করে রেখেছে। এদিন সিবিআই অফিসে আমি অভিযোগ জানাতে এসেছি। জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালে জেলা পরিষদের টেন্ডারের ভিত্তিতে ফেরিঘাট চালানোর দায়িত্ব পান সন্দেশখালির বাসিন্দা বিনা রায় অধিকারী। ফেরিঘাট ডাক ১০ লক্ষ টাকা দিয়ে নিলামে মাধ্যমে তাঁর নাম জেলা পরিষদে উঠলেও তিনি আজ ১০ বছর ঘাট চালাতে পারেননি। ঘাট চালাতে গেলে শেখ শাহজাহান, উত্তম সর্দার, শিবু হাজরা তাঁকে ঘাট চালাতে দেননি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তিনি ঘাট পেয়েছেন বলে দাবি করলেও কোনও কথা শুনেন নি তাঁরা। দশ বছর পর সেই ধামাখালিতে সিবিআই ক্যাম্প অফিসে অভিযোগ দায়ের করতে আসেন বিনা রায়। তিনি বলেন, দশ বছরের সুদে আসলে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ টাকার ওপরে হয়ে গেলেও, আমার প্রাপ্য জিনিস আমাকে করতে দেয়নি শিবু,উত্তমরা। বিচারের আশায় আমি সিবিআই ক্যাম্পে অভিযোগপত্র জমা দিলেন। মনে এখনও আশা তিনি তাঁর ফেরিঘাটে লাগানো সমস্ত টাকা ফেরত পাবেন।

    আরও পড়ুন: তৃণমূল বিধায়ক ঘনিষ্ঠ নেতার বাড়িতে বোমাবাজি, অভিযুক্ত ব্লক সভাপতি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    বিজেপি নেত্রী কী বললেন?

    বিজেপি নেত্রী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল সঙ্গে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) এলাকার মহিলারা ক্যাম্পে অভিযোগ দায়ের করতে যান। তিনি বলেন, সন্দেশখালির বাসিন্দাদের ওপর শাহজাহান বাহিনী প্রচুর অত্যাচার করেছে। এখনও অত্যাচার চলছে। দুদিন আগে এক মহিলাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। পুলিশ ঠিক মতো অভিযোগ জমা নিচ্ছে না। নির্যাতিতাদের আইনজীবী হিসেবে আমি এসেছি। পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পড়ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: দেশে চলছে পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ, কোন কোন আসনে নির্বাচন, হেভিওয়েট কারা?

    Lok Sabha Elections 2024: দেশে চলছে পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ, কোন কোন আসনে নির্বাচন, হেভিওয়েট কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সোমবার ২০ মে ভোট (Lok Sabha Elections 2024) রয়েছে দেশের ছয়টি রাজ্য এবং দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। মোট ৪৯টি লোকসভা আসনে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন পঞ্চম দফায়। বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, সাংসদ সহ ৬৯৫ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারিত হবে। আজকে ভোট রয়েছে মহারাষ্ট্র, বিহার, জম্মু ও কাশ্মীর, ঝাড়খন্ড, লাদাখ, ওড়িশা, উত্তর প্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে। চলতি বছরের ১৬ মার্চ নির্বাচন কমিশন লোকসভা ভোটের দামামা বাজিয়েছিল। প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। সপ্তম দফায় শেষ ভোট গ্রহণ (Lok Sabha Elections 2024) হবে ১ জুন। ষষ্ঠ দফার ভোট গ্রহণ রয়েছে ২৫ মে। ভোট গণনা হবে ৪ জুন। অন্যান্য দফার মত আজকেও সকাল সাতটা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হবে এবং তা চলবে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত।

    কোন কোন আসনে ভোট আজ

    মহারাষ্ট্র: ১৩ আসনে ভোট (Lok Sabha Elections 2024) আজ। এগুলি হল- মুম্বই উত্তর, মুম্বই উত্তর-পশ্চিম, মুম্বই উত্তর-পূর্ব, মুম্বই উত্তর-মধ্য, মুম্বই দক্ষিণ-মধ্য, মুম্বই দক্ষিণ, থানে, কল্যাণ, পালঘর, ধুলে, ডিন্ডোরি, নাসিক, ভিওয়ান্ডি

    উত্তরপ্রদেশ: ১৪টি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট আজ। এগুলি হল- লখনউ, আমেঠি, রায়বরেলি, মোহনলালগঞ্জ, জালাউন, ঝাঁসি, হামিরপুর, বান্দা, কৌশাম্বি, ফতেহপুর, গোন্ডা, বারাবাঙ্কি, ফৈজাবাদ, কায়সারগঞ্জ

    পশ্চিমবঙ্গ: ৭ আসনে ভোট আজ। এগুলি হল- হাওড়া, হুগলি, আরামবাগ, বনগাঁ, বারাকপুর, শ্রীরামপুর, উলুবেড়িয়া

    বিহার: ৫ আসনে ভোট আজ। এগুলি হল- মুজাফফরপুর, মধুবনি, হাজিপুর, সীতামারহি, সরণ

    জম্মু ও কাশ্মীর: বারামুল্লা লোকসভা আসনে ভোট

    লাদাখ: লাদাখ লোকসভা আসনে ভোট আজ

    ঝাড়খণ্ড: ৩টি লোকসভা আসনে ভোট আজ। এগুলি হল- চাতরা, কোডারমা, হাজারীবাগ

    ওড়িশা: ৫টি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট আজ। এগুলি হল- বারগড়, সুন্দরগড়, বোলাঙ্গির, কান্ধমাল, আস্কা

    উল্লেখযোগ্য প্রার্থী কারা (Lok Sabha Elections 2024)

    রাহুল গান্ধী (কংগ্রেস): রায়বরেলি

    দীনেশ প্রতাপ সিং (বিজেপি): রায়বরেলি

    স্মৃতি ইরানি (বিজেপি): আমেঠি

    কিশোরী লাল শর্মা (কংগ্রেস): আমেঠি

    রাজনাথ সিং (বিজেপি): লখনউ

    পীযূষ গোয়াল (বিজেপি): উত্তর মুম্বই

    চিরাগ পাসওয়ান (এলজেপি): হাজিপুর

    করণ ভূষণ সিং (বিজেপি): কায়সারগঞ্জ

    রাজীব প্রতাপ রুডি (বিজেপি): শরণ

    রোহিণী আচার্য (আরজেডি): শরণ

    ওমর আবদুল্লা (জেকেএনসি): বারামুল্লা

    অরবিন্দ সাওয়ান্ত (এসএসইউবিটি): মুম্বই দক্ষিণ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shantanu Thakur: শান্তনু ঠাকুরের বাইক র‍্যালিতে বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Shantanu Thakur: শান্তনু ঠাকুরের বাইক র‍্যালিতে বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ দিনের প্রচার ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠল নদীয়ার কল্যাণী। দলীয় প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের (Shantanu Thakur) বাইক র‍্যালিতে বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বিজেপি এলাকায় বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করছে পাল্টা অভিযোগ তৃণমূলের। ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার কল্যাণী থানার গয়েশপুর এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Shantanu Thakur)

    দলীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন। আজ ছিল প্রচারের শেষ দিনের সময়সীমা। সেই শেষ দিনটিতে প্রতিটি রাজনৈতিক দল সকাল থেকে প্রচার অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। এদিন কল্যাণীর গয়েশপুর এলাকায় একটি বাইক র‍্যালিতে  মাধ্যমে প্রচার শুরু করেন বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর। শান্তনু ঠাকুরের সমর্থনে বিশাল একটি বাইক মিছিল বের হয়। জানা যায়, শান্তনু ঠাকুরের (Shantanu Thakur) বাইক র‍্যালি যখন গয়েশপুরে গিয়ে পৌঁছায় তখন তৃণমূলের তরফে ওই এলাকায় একটি প্রচার কর্মসূচি করছিল। তৃণমূলের তরফ থেকে ওই এলাকায় বিজেপির মাইক কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ রাখতে বলে। তাই নিয়েই শুরু হয় দু পক্ষের মধ্যে  কথা কাটাকাটি শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত হাতাহাতিতে পৌঁছায় বিবাদ। খবর পেয়ে কেন্দ্র বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে কল্যাণী থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। দীর্ঘক্ষণ উত্তেজনা চলার পর পুলিশ কোনও রকম ভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর বিজেপির বাইক মিছিল সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: তৃণমূল বিধায়ক ঘনিষ্ঠ নেতার বাড়িতে বোমাবাজি, অভিযুক্ত ব্লক সভাপতি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এ বিষয়ে বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur) বলেন, তৃণমূল হারবে এখানে। তারা বুঝতে পেরেছে তাদের তলায় আর মাটি নেই। বিশেষ করে গয়েশপুরের তারা বুঝতে পেরেছে বিজেপি দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে। তাই, এই হামলা চালিয়েছে। তবে, এই হামলার জবাব মানুষ আগামী ২০ তারিখে ভোট বাক্সের মাধ্যমে দেবে। অন্যদিকে, ওই এলাকার তৃণমূল কর্মী গোসাই কর্মকারের পাল্টা অভিযোগ, আমাদের তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে একটি প্রচার কর্মসূচি চলছিল, আমরা সেই কারণে কিছুক্ষণের জন্য বিজেপির কর্মীদের মাইকটা বন্ধ রাখার অনুরোধ করি। তখনই আমাকে ওরা অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ দিতে থাকে এবং পরে মারধর শুরু করে দেয়। আমরা হামলা চালাইনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share