Tag: bjp

bjp

  • Bankura: শুভেন্দুর সভায় যাওয়ার পথে বিজেপি কর্মীদের গাড়িতে লাঠি, টাঙ্গি নিয়ে হামলা তৃণমূলের

    Bankura: শুভেন্দুর সভায় যাওয়ার পথে বিজেপি কর্মীদের গাড়িতে লাঠি, টাঙ্গি নিয়ে হামলা তৃণমূলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর জনসভায় যোগ দিতে যাওয়ার পথে বিজেপি কর্মীদের গাড়িতে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়ার (Bankura) পাত্রসায়র থানার জামকুড়ি গ্রামে। ভোটের আগে তৃণমূলের সন্ত্রাসের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    বিজেপি কর্মীদের গাড়িতে লাঠি, টাঙ্গি নিয়ে হামলা তৃণমূলের (Bankura)

    মঙ্গলবার বাঁকুড়ার (Bankura) পাত্রসায়রে সভা করেন মুখ্যমন্ত্রী। পরে, বুধবার বিকালে বাঁকুড়ার বালসীতে সভা করার কথা ছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। সেই সভায় যোগ দিতে বুধবার বিকালে বিজেপির কোতুলপুর মণ্ডলের কর্মীরা একটি ছোট ট্রাকে করে বালসীর দিকে যাচ্ছিলেন। অভিযোগ, ট্রাকটি পাত্রসায়র ব্লকের জামকুড়ির কাছাকাছি যেতেই জনা দশেক দুষ্কৃতী হাতে লাঠি, টাঙি নিয়ে বিজেপি কর্মীদের ওপর চড়াও হয়। বিজেপি কর্মীদের গাড়ি থেকে নামিয়ে বেধড়ক মারধর করার পাশাপাশি ট্রাকটিতে ভাঙচুর চালানো হয়। ট্রাকটি লক্ষ্য করে একাধিক বোমাও ছোড়া হয়। যদিও সেই ভাঙা ট্রাকে চড়েই সভায় হাজির হন বিজেপি কর্মীরা। পরে, আক্রান্ত কর্মীরা সমস্ত বিষয়টি দলীয় প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ-র কাছে জানান। আক্রান্ত কর্মীদের বত্তব্য, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এই হামলা চালিয়েছে।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিষ্ণুপুরের (Bankura) বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ বলেন, “শুভেন্দু অধিকারীর জনসভায় মানুষের ভিড় দেখে তৃণমূলের কিছু ছিঁচকে আমাদের গাড়ির ওপর আক্রমণ করেছে। ভাবছে এই ভাবে সন্ত্রাস বজায় রাখবে। এখানে আমরাই জিতব। আমি কমিশনের অবজারভারের সঙ্গে দেখা করব। আর পাত্রসায়র, কোতুলপুর এই সব জায়গায় বারবার এমন হচ্ছে। আমি কথা বলব বিষয়টি নিয়ে।” যদিও বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার যুব তৃণমূলের সভাপতি সুব্রত দত্ত বলেন, “শুনছিলাম ওদের মিছিলে লোক আসতে চাইছে না। বিজেপি প্রার্থী সেই কারণে মদ- মাংসের ব্যবস্থা করেছিলেন। দেখুন নেশা করে দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে কি না। তৃণমূল এসবের সঙ্গে যুক্ত নয়। ওরা মিথ্যা অভিযোগ করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: দিলীপ ঘোষের পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে তুমুল বচসা, বর্ধমানে উত্তেজনা

    Dilip Ghosh: দিলীপ ঘোষের পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে তুমুল বচসা, বর্ধমানে উত্তেজনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) পদযাত্রায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বুধবার রাতে  উত্তেজনা ছড়ালো বর্ধমান শহরের বীরহাটা মোড়ে। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বিজেপি কর্মীরা। পরে, পুলিশি বাধার কারণে দিলীপবাবু আর পদযাত্রা করেননি। তবে, ভোটের আগে বিজেপি প্রার্থীকে জনসংযোগে পুলিশ এভাবে বাধা দেওয়ার ঘটনা রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Dilip Ghosh)

    বর্ধমান শহরে পদযাত্রা করার জন্য দুদিন আগেই বিজেপির পক্ষ থেকে পুলিশের কাছে আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু, কোনও অজ্ঞাত কারণে পুলিশ অনুমতি বাতিল করে দেয় বলে বিজেপির অভিযোগ। দলীয় পতাকা ছাড়া বুধবার বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) পদযাত্রা করতে গেলে পুলিশ বর্ধমান শহরের বীরহাটার কাছে বাধা দেয়। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের কিছুটা ধস্তাধস্তি হয়। বিজেপি নেতা পুষ্পজিৎ সাঁই বলেন, আমাদের প্রার্থী কোনও রোড শো করছেন না। সকালে যখন মর্নিং ওয়ার্ক করেন, তখন কি পুলিশের অনুমতি লাগে? আসলে বিজেপির প্রতি মানুষের আস্থা দেখে তৃণমূল ভয় পেয়ে গিয়েছে। তাই, পুলিশ দিয়ে আমাদের প্রচারে বাধা দিচ্ছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। দিলীপ ঘোষ ২ লক্ষ ভোটে জয়ী হবে।

    পুলিশকে তুলোধনা করলেন দিলীপ ঘোষ

    বৃহস্পতিবার সকালে বর্ধমানের বড়নীলপুর মোড় থেকে বটতলা পর্যন্ত প্রাত:ভ্রমণের মাধ্যমে জনসংযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। পুলিশি বাধা প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী বলেন,’রোজ চমকাচ্ছে। পুলিশ প্রোগ্রাম ক্যানসেল করছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাতদিন বসে থেকে এই সব করে গেছেন। ওদের কাছে লোক নেই। পুলিশ আছে। আমি এবারে বিডিও, ডি এম ঘেরাও করব। শেষের দিকে ওর (আই সি-র) দম বের করে দেব। বের হতে দেব না ঘর থেকে। আরো উত্তেজিত হয়ে দিলীপ আই সি র উদ্দেশ্যে বলেন, ও ভেবেছে, এমন চামচাবাজি করে চলবে। কত বড় চামচা হয়েছে, আমি ওকে দেখছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: বারাকপুরে মোদির সভার নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা অর্জুনের, যাচ্ছেন কমিশনে

    Arjun Singh: বারাকপুরে মোদির সভার নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা অর্জুনের, যাচ্ছেন কমিশনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাকপুরে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভা করতে আসার প্রসঙ্গে তাঁর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে এবার নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হওয়ার কথা জানালেন বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং (Arjun Singh)। তিনি আজ সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, “বারাকপুরেও পাঞ্জাবে খালিস্তানীদের মতো তৃণমূলের সন্ত্রাসীরা নাশকতা মূলক চক্রান্ত করছে। রাজ্য প্রশাসন সব জেনেও নির্বাক।” পুলিশের বিরুদ্ধে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তিনি।

    কী বললেন অর্জুন সিং (Arjun Singh)?

    দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগামী ১২ মে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং-এর (Arjun Singh) সমর্থনে ভাটপাড়ায় জনসভা করতে আসার কথা রয়েছে। তবে তার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগ প্রকাশ করলেন বারাকপুরে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি আজ বলেন, “প্রধানমন্ত্রী যে মাঠে সভা করতে আসবেন সেই মাঠ ভাটপাড়া পুরসভার তত্ত্বাবধানে খুঁড়ে ফেলা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর মতো হাইপ্রোফাইল ব্যক্তির আসার বিষয় জানার পরেও হেলদোল নেই পুলিশ প্রশাসনের। পাঞ্জাবে খালিস্তানী জঙ্গিদের আচরণে একটি ব্রিজের উপরে ১০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছিল। দেশের সর্বোচ্চ পদের অধিকারী পদের নিরাপত্তা নিয়ে একই ভাবে এই রাজ্যের প্রশাসন তৎপর নয়। বারাকপুরে পুলিশ কমিশনার এই ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত। কিন্তু শাসক দলের কোন গড-ফাদার এই নির্দেশ দিয়েছেন তা অবিলম্বে তদন্ত করে বের করা হোক। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।”

    আরও পড়ুনঃএবার থেকে গরম ও পুজোর ছুটিতেও করাতে হবে অনলাইন ক্লাস! নির্দেশিকা জারি শিক্ষা সংসদের

    আর কী বললেন অর্জুন সিং?

    বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং (Arjun Singh) আরও বলেন, “রাজ্য প্রশাসনের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় থাকা আধিকারিকদের আমরা তথ্য দিয়ে অভিযোগ জানাবো। নির্বাচন কমিশনের কাছেও অভিযোগ জানাবো। আমি এটাও শুনেছি মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো এখানে একটা পথসভা করবেন তাই রাস্তার সকল লাইনের তার সরানোর জন্য পুলিশ কমিশনার নিজে রাস্তায় নেমে পড়েছেন। অথচ দেশের প্রধানমন্ত্রী সভা করতে আসবেন কিন্তু তা নিয়ে রাজ্য প্রশাসনের হেলদোল নেই।”   

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গায়ের রংয়ের ভিত্তিতে অপমান হজম করব না”, পিত্রোদার মন্তব্যকে কটাক্ষ মোদির

    PM Modi: “গায়ের রংয়ের ভিত্তিতে অপমান হজম করব না”, পিত্রোদার মন্তব্যকে কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গায়ের রংয়ের ভিত্তিতে অপমান হজম করবে না ভারত।” বুধবার কংগ্রেসের ওভারসিজ নেতা শ্যাম পিত্রোদার মন্তব্যের জবাব এই ভাষায়ই দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও আক্রমণ শানান তিনি। বলেন, “আমি এখন বুঝতে পেরেছি কী কারণে জাতীয় পার্টি (কংগ্রেস) প্রেসিডেন্ট পদে দ্রৌপদী মুর্মুকে রুখতে চেয়েছিল। কারণ তাঁর গায়ের রং কালো।”

    মোদির নিশানায় পিত্রোদা (Sam Pitroda)

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের দেশের লোকজন কী মানুষের ক্ষমতা কিংবা প্রতিভা যাচাই করবেন গায়ের রংয়ের ভিত্তিতে? গায়ের রং নিয়ে খেলার অধিকার শাহজাদাকে (রাহুল) কে দিল?” প্রসঙ্গত, সম্প্রতি পিত্রোদা বলেছিলেন, “পূর্ব ভারতের মানুষের সঙ্গে চিনাদের সাদৃশ্য রয়েছে, আর দক্ষিণ ভারতের লোকজন আফ্রিকানদের মতো দেখতে।” কংগ্রেস নেতার এই মন্তব্যেই এদিন কার্যত জ্বলে ওঠেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আজ আমি ভীষণ রেগে রয়েছি। আমায় যদি কেউ গালি দেয়, আমি রাগ করি না। সেটা আমি সহ্য করে নিই। কিন্তু শাহজাদার দর্শন আমায় এমন আঘাত করেছে যে, আমি এখন ভীষণ রেগে রয়েছি।”

    কী বললেন মোদি?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি জেনেছি, শাহজাদার ফিলোজফার এবং গাইড কাকু (পিত্রোদা) থাকেন আমেরিকায়। তিনি একটি বড় রহস্য ফাঁস করেছেন। যাঁদের গায়ের রং কালো, তাঁরা আফ্রিকা থেকে এসেছেন।” এই প্রথম নয়, এর আগেও বিতর্কিত মন্তব্য করে দলকে বিপাকে ফেলেছেন পিত্রোদা। কখনও উত্তরাধিকার ট্যাক্স, কখনও আবার রাম মন্দির এবং রাম জন্মভূমি নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেছেন। নির্বাচনের মুখে এবং ভোট চলাকালীন একের পর এক ‘বালখিল্য’ মন্তব্য করায় পিত্রোদার মন্তব্য একান্তই তাঁর নিজস্ব বলে দূরত্ব রচনা করেছে কংগ্রেস।

    আরও পড়ুুন: “সুপ্রিম কোর্টে আমার নাম নিয়ে দুই গালে চড় খেয়ে এসেছে”, তোপ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    এদিকে, পিত্রোদার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া যায় কিনা, তা বিবেচনা করছেন বলে জানিয়েছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ। তাঁর মতে, পিত্রোদার এহেন মন্তব্য বর্ণবাদী এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচায়ক। তিনি বলেন, “উত্তর-পূর্ব ভারতের মানুষের মধ্যে (PM Modi) ঐক্য রয়েছে। তাঁরা ভারতীয়, ভারতীয়দের সঙ্গেই একাত্মতা বোধ করেন।” কংগ্রেসের ‘ডিভাইড অ্যান্ড রুল পলিশি’রও এদিন কড়া সমালোচনা করেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Dev: “কেশপুরে ১০ দিনের মধ্যে খুন হবে বিজেপি, ফাঁসানো হবে তৃণমূলকে!”, দেবের মন্তব্যে পাল্টা এফআইআর হিরণের

    Dev: “কেশপুরে ১০ দিনের মধ্যে খুন হবে বিজেপি, ফাঁসানো হবে তৃণমূলকে!”, দেবের মন্তব্যে পাল্টা এফআইআর হিরণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  আগামী ১০ দিনের মধ্যে বিজেপি কর্মীর একটা খুন হতে পারে কেশপুরে। আর এই খুনের দায় চাপানো হতে পারে তৃণমূলের উপরে। কিন্তু রাজ্যের তৃতীয় দফা নির্বাচনের পর কেন এমন ইঙ্গিত দিলেন ঘাটাল লোকসভা তৃণমূল প্রার্থী দেব (Dev)? অপরে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় নির্বাচনের পর তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগে সরব হয়েছে বিরোধীরা। ঠিক এর মধ্যেও তৃণমূল নেতার মুখে খুনের ইঙ্গিত! ঘটনায় শোরগোল পড়েছে এলাকায়।

    ঠিক কী বলেছেন দেব (Dev)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চাঞ্চল্যকর মন্তব্য করে তৃণমূল প্রার্থী দেব বললেন, “আগামী ১০ থেকে ২০ মে-র মধ্যে কেশপুরে খুন হতে পারেন এক বিজেপি কর্মী। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এবং তাঁর দলের কর্মীরা ষড়যন্ত্র করে খুন করতে পারেন। এই খুনের দায় তৃণমূলের উপর চাপানোর ষড়যন্ত্র চলছে। বিজেপির প্রার্থী হিরণ এবং দল যে ভাবে ঘটাল লোকসভায় জেতার জন্য পড়ে রয়েছেন তাতে কেশপুরে একটা বড় ঘটনা ঘটতে চলেছে। নিজের লোককে মেরে আমাদের লোকজনকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। গত দশ বছর ধরে এলাকাকে আমি শান্ত করে রেখেছি। সন্ত্রাস করার চেষ্টা হতে পারে তাই কমিশন এবং সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়ে রাখলাম।”

    আরও পড়ুনঃ “সুপ্রিম কোর্টে আমার নাম নিয়ে দুই গালে চড় খেয়ে এসেছে”, তোপ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত দেব!

    এদিকে বিজেপি প্রার্থী হিরণ পাল্টা দেবকে আক্রমণ করে বলেছেন, “আমরা এফআইআর করব। আমি কেশপুরের বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বলছি, সবাই নিশ্চিন্তে থাকুন। কারও দম নেই যে খুন করবে। তৃণমূল খুনের পরিকল্পনা করছে।”দেবের বিরুদ্ধে গরু পাচারের অভিযোগ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আগে থেকেই ছিল। একাধিক বার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তাঁকে হাজিরা দিয়ে তলব করেছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দেবের সিনেমায় গরুপাচারের টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। গরু পাচারের টাকা এনামূলের মাধ্যমে এসেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। একই ভাবে এই ঘটাল কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিরণও ধারাবাহিক ভাবে গরু পাচার বিষয়ে দেবকে আক্রমণ করেছেন। তাহলে কী দেব নিজের জন সমর্থন কমে গেছে বুঝতে পেরে আগাম বিস্ফোরক বা উস্কানি মূলক মন্তব্য করে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করছেন? অবশ্য রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মানুষ এমনটাই মনে করছেন।  তাঁর মন্তব্যে রাজনৈতিক হিংসার ইঙ্গিত রয়েছে বলে মনে করছে বিজেপি। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।          

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: “স্টিং ভিডিওটি পুরোটাই সাজানো,” বলছেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারাই

    Sandeshkhali: “স্টিং ভিডিওটি পুরোটাই সাজানো,” বলছেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বিজেপি নেতার স্টিং ভিডিও নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। ভিডিও সামনে আসার পর থেকেই বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র থেকে শুরু করে রাজ্যস্তরের নেতারা একে ফেক ভিডিও বলেছেন। এই আবহের মধ্যে সন্দেশখালির নির্যাতিতারা স্টিং ভিডিওকে পুরো ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।

    স্টিং ভিডিওটি পুরোটাই সাজানো (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ঘটনার পর থেকেই নির্যাতিতারা রাজ্য জুড়ে বিজেপির সভা মঞ্চে গিয়ে তৃণমূলের অত্যাচারের কাহিনি তুলে ধরেছেন। শাহজাহান বাহিনী মহিলাদের ওপর কীভাবে অত্যাচার করেছে তা নির্যাতিতাদের মুখে রাজ্যবাসী শুনেছেন। উত্তরবঙ্গ-সহ একাধিক জেলায় বিজেপির প্রচারে থাকার পরে সন্দেশখালির নির্যাতিতারা ঝাড়গ্রামে এসেছেন। তাঁরা তাঁদের অত্যাচারের কাহিনি শোনাচ্ছেন ও জাগ্রত করছেন অন্য মহিলাদের। ভোট আবহের মধ্যে সম্প্রতি সন্দেশখালিতে বিজেপি নেতার স্টিং-ভিডিও প্রকাশ্যে আসে। সেই ভিডিওতে বিজেপি নেতার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, শুভেন্দুর পরিকল্পনাতেই টাকার বিনিময়ে সন্দেশখালির মেয়েদের দিয়ে নির্যাতনের মিথ্যা অভিযোগ করানো হয়েছে। তবে, শুভেন্দু এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে দাবি করেছেন, ভিডিওটি ডিপফেক প্রযুক্তিতে তৈরি হয়ে থাকতে পারে। ওই ভিডিও প্রসঙ্গে ঝাড়গ্রামে এসে সন্দেশখালির নির্যাতিতারাও বলেন, “ওই স্টিং ভিডিওটি পুরোটাই সাজানো। তৃণমূলের মন্ত্রীরা চোর। মেয়েদের নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। হাজার হাজার মহিলা কি মিথ্যা কথা বলছেন?” কারণ, সন্দেশখালির নির্যাতিতারা শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করেছেন। ফলে, তাঁদের এই বক্তব্যে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে, তৃণমূল পরিকল্পিতভাবে ভিডিও তৈরি করে হারানো মাটি ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছে।

    আরও পড়ুন: “রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মেরে মাথা ফাটিয়ে দিল তৃণমূল”, বললেন আক্রান্ত বিজেপি কর্মী

    কী বললেন বিজেপির মহিলা মোর্চার নেত্রী?

    বিজেপির মহিলা মোর্চার সভানেত্রী পুষ্প চেট্যালের বক্তব্য, “সন্দেশখালির (Sandeshkhali) নির্যাতিতাদের ওপর কী ধরনের অত্যাচার হয়েছে তা তাঁরা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে মহিলাদের শোনাচ্ছেন। এক হাজার টাকার লক্ষ্মীর ভান্ডারের পরিণতি মহিলারা শুনছেন। মহিলারা জেগে উঠছেন। এসব ফেক ভিডিও দেখিয়ে তৃণমূলের কোনও লাভ হবে না। মহিলা ভোট আমাদের পক্ষেই থাকবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ভাটপাড়ায় সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি, মাঠ খুঁড়ে দিল তৃণমূল! নালিশ অর্জুনের

    Narendra Modi: ভাটপাড়ায় সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি, মাঠ খুঁড়ে দিল তৃণমূল! নালিশ অর্জুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাকপুর লোকসভায় দলীয় প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ১২ ই মে বারাকপুর লোকসভায় বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং এর সমর্থনে ভাটপাড়া পুরসভার জিলিপি মাঠে জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আসার প্রস্তাবিত সেই মাঠ খুঁড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানাজানি হতেই রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই অর্জুন সিং বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী সভা করার প্রস্তাবিত মাঠ পরিদর্শন করতে যান। তিনি বলেন, পুরসভার পক্ষ থেকে সংস্কারের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। আপাতত তাদের কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    ভাটপাড়ার মাঠ খুঁড়ে দেওয়া হয়েছে (Narendra Modi)

    ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় দলীয় প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে ভাটপাড়া জিলিপি মাঠে জনসভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এবারও সেই মাঠকে প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিজেপির পক্ষ থেকে বাছাই করা হয়েছে। নিয়ম মেনে দলের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু, আচমকাই তৃণমূল পরিচালিত ভাটপাড়া পুরসভার পক্ষ থেকে গোটা মাঠটি খুঁড়ে দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি সামনে আসতেই রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার অর্জুন সিং দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে জিলিপি মাঠ পরিদর্শনে যান। বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং বলেন, প্রধানমন্ত্রী আসবেন সেটা জেনেই পরিকল্পিতভাবে তৃণমূল এই কাজ করেছে। আসলে বিজেপির প্রতি মানুষেরই আস্থা দেখে তৃণমূল ভয় পেয়ে গিয়েছে। কারণ, প্রতিদিনই তৃণমূল ছেড়ে দলে দলে মানুষ বিজেপিতে যোগদান করছে। আর সেই আতঙ্ক থেকেই ওরা এসব করছে। বিনয় মণ্ডল নামে দলীয় কর্মীকে তৃণমূলের লোকজন বেধড়ক মারধর করেছে। আমরা থানায় অভিযোগে জানিয়েছি। তৃণমূলের এই ধরনের নোংরামীকে সমর্থন করা যায় না।

    আরও পড়ুন: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    তৃণমূল বিধায়ক কী বললেন?

    জগদ্দল বিধানসভার তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, ভাটপাড়া জগদ্দল এলাকার হাজার হাজার ছেলেমেয়ে ওই মাঠে খেলা করে। মাঠের সংস্কার করার খুবই প্রয়োজন ছিল। তাই পুরসভার পক্ষ থেকে আমরা মাঠ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এখন শুনছি ওই মাঠে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আসছেন। আমরা আপাতত কাজ বন্ধ রেখেছি। প্রধানমন্ত্রী আসার আগে পর্যন্ত মাঠ আমরা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার সমস্ত রকম চেষ্টা করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kokata Police: সমাজ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়! মুখ্যমন্ত্রীর মিম-বিতর্কে পিছু হটল কলকাতা পুলিশ

    Kokata Police: সমাজ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়! মুখ্যমন্ত্রীর মিম-বিতর্কে পিছু হটল কলকাতা পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়ে পিছু হটল কলকাতা পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রীর মিম কে বানিয়েছে? তার উত্তর জানতে চায় পুলিশ। এ নিয়ে নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে পুলিশ।  রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে (Mamata Banerjee) নিয়ে মিম (Meme) বানানোয় কড়া হাতে ব্যবস্থা নেয় কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। ভোটের মাঝেই মমতাকে নিয়ে একটি মিম ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে স্পিটিং ফাক্টস নামে এক সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে। যা রীতিমতো ভাইরাল। ওই ভিডিয়ো কলকাতা পুলিশের নজরে পড়তেই বিপত্তি। 

    পুলিশের পদক্ষেপ

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর, অমর্যাদাকর ভিডিও বানানোর জেরে লালবাজারের সাইবার ক্রাইম বিভাগের তরফে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে জারি করা হয় নোটিস। সংশ্লিষ্ট ভিডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে মুছে ফেরার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কলকাতা পুলিশ তরফে। ওই ভিডিয়ো ডিলিট করার পাশাপাশি, আসল নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। নাম প্রকাশ না করা হলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। বলা হয়েছে, ‘যদি আপনি না জানান তবে ৪২ সিআরপিসিতে আপনার বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ এ সংক্রান্ত একটি পোস্টও করা হয়।

    এরপরই কলকাতা পুলিশের পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এমনকী, পোস্টকর্তাদের আসল নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়ে যে হুমকি-ট্যুইট করেছিল কলকাতা পুলিশ, তার  জবাবে একজন পোস্ট করেন এই বার্তা—

    একপ্রকার বাধ্য হয়ে নিজেদের পোস্ট সরিয়ে নেয় কলকাতা পুলিশ।

    আরও পড়ুন: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    মোদির সহনশীলতা

    বাংলায় যখন এমন ভিডিওকে ঘিরে পদক্ষেপ চলছে তখনই ভাইরাল হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এমনই এক ভিডিও। এক যুবক সেই ভিডিও পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখেন, ‘আমি এই ভিডিও পোস্ট করছি কারণ আমি জানি ‘একনায়ক’ এই ভিডিওর জন্য আমায় গ্রেফতার করাবেন না।’ পোস্টদাতার ওই বার্তার নাম না করে কটাক্ষ ছিল বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নরেন্দ্র মোদিকে ‘একনায়ক’ বলে আক্রমণ শানান প্রায়শই। সেই ভিডিও পোস্ট হওয়ার পর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে ক্যাপশনে লেখেন, ‘নিজেকে নাচতে দেখে আপনাদের মতো আমিও সেই নাচ উপভোগ করেছি। নির্বাচনের মরশুমে এমন ‘শিল্প’ সত্যিই মনকে আনন্দ দেয়।’ এরপর যেন সমালোচনা আরও তীব্র হয়। 

    মালব্যর কটাক্ষ

    প্রধানমন্ত্রী নিজের নাচের ভিডিও শেয়ার করার পরই সরব হন বিজেপির আইটি সেল প্রধান অমিত মালব্য। তিনি মমতা ও মোদির দুটি ভিডিও এবং কলকাতা পুলিশের পোস্ট ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পোস্টের একটি কোলাজ বানিয়ে তা পোস্ট করেন এক্স হ্যান্ডেলে। সেই সঙ্গে ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘স্পট ‘দি ডিক্টেটর’। 

    এই প্রথম নয়

    তবে এই প্রথমবার নয়। বাংলার মুখ্য়মন্ত্রীকে নিয়ে নানারকম কার্টুন ও মিম তৈরির বিরুদ্ধে এর আগেও কড়া পদক্ষেপ করেছে কলকাতা পুলিশ। ২০২২ সালে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে মিম বানানোয় একজন ইউটিউবারকে নদিয়া থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই অভিযোগে আরও সাতজনের নাম ছিল।

    ২০১৯ সালে মুখ্য়মন্ত্রীর একটি বিকৃত ছবি ফেসবুকে পোস্ট করায় গ্রেফতার হয়েছিলেন বিজেপির এক যুবনেতা। ২০১২ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্য়ালয়ের প্রফেসর অম্বিকেশ মহাপাত্রকে গ্রেফতার করা হয়েছিল মুখ্য়মন্ত্রী সম্পর্কিত একটি কার্টুনকে ফরোয়ার্ড করায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “ক্ষমতায় এলেই এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করবে এনডিএ”, আশ্বাস রাজনাথের

    Rajnath Singh: “ক্ষমতায় এলেই এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করবে এনডিএ”, আশ্বাস রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এক দেশ, এক ভোটের পক্ষে দীর্ঘদিন ধরে সওয়াল করে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে বিরোধীদের বাধায় এতদিন তা কার্যকর হয়নি। এবার বিজেপি ক্ষমতায় এসেই এক দেশ, এক ভোট চালু করবে।” কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh)। অন্ধ্রপ্রদেশের কাদাপা জেলার জামলামাদগু এলাকায় এক নির্বাচনী জনসভায় ওয়াইএসআর কংগ্রেস সরকারকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, “দুর্নীতির নিরন্তর অনুশীলন করায় রাজ্যের ঋণের বহর ১৩.৫ লাখ কোটি টাকা।”

    কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী? (Rajnath Singh)

    ওয়াইএসআরসিপিকে আক্রমণ শানিয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “আইন-শৃঙ্খলার অবনতির কারণে রাজ্যের ক্ষমতাসীন দলের ওপর রাজ্যবাসী বিরক্ত। যদি এনডিএ সরকার ক্ষমতায় আসে, তাহলে অন্ধ্রপ্রদেশ দুর্নীতিমুক্ত হবে।” রাজনাথ (Rajnath Singh) বলেন, “অন্ধ্রপ্রদেশে লোকসভার পাশাপাশি বিধানসভা নির্বাচনও হচ্ছে। আমাদের দায়বদ্ধতা হল এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করা। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যেই দেশে চালু হয়ে যাবে এই ব্যবস্থা। এতে সময়ের পাশাপাশি বাঁচবে মানব শ্রমও।”

    কংগ্রেসকে নিশানা রাজনাথের

    প্রত্যাশিতভাবেই এদিন কংগ্রেসকেও আক্রমণ শানিয়েছেন রাজনাথ। বলেন, “যেভাবে পৃথিবী থেকে হারিয়ে গিয়েছিল ডাইনোসোর, তেমনি করেই দেশের রাজনৈতিক দৃশ্যাপট থেকে হারিয়ে গেল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। দশ বছর পরে যদি কোনও বাচ্চাকে জিজ্ঞাসা করা হয়, সে পাল্টা জিজ্ঞাসা করবে কংগ্রেস দলটা কী।” কংগ্রেস প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিমহা রাওকে অশ্রদ্ধা করে বলেও অনুযোগ করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। বলেন, “কংগ্রেস ভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিমহা রাওকে কোনওদিন সম্মান দেয়নি। তবে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার তাঁকে সম্মান করে। দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ভারতরত্ন পুরস্কারে ভূষিত করেছে তাঁকে।”

    আরও পড়ুুন: “মোদি সরকারের আমলেই সব চেয়ে বেশি চাকরি হয়েছে”, দাবি অর্থনীতিবিদের

    মোদি জমানায় যে দেশের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রাজনাথ। বলেন, “ভারতীয় অর্থনীতির চাকা দ্রুত গড়াচ্ছে। নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বে অচিরেই আমরা বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পঞ্চম থেকে তৃতীয় স্থানে চলে আসব।” মোদি সরকারের আমলেই যে দেশের ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার ওপরে উঠে এসেছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। মোদির কুশলী পদক্ষেপের জন্যই যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সাড়ে চার ঘণ্টার জন্য বন্ধ ছিল, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রাজনাথ (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Malda: ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা! পুলিশ আধিকারিককে ধমক দিলেন মালদা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    Malda: ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা! পুলিশ আধিকারিককে ধমক দিলেন মালদা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুথের মধ্যে ঢুকে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ এক পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মালদা (Malda) ইংরেজবাজারের ঝলঝলিয়া শিশু নিকেতন বিদ্যালয়ের ৯১ নম্বর বুথে। আর ওই বুথ থেকেই বিজেপির এজেন্টকে বের করা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি সামনে আসতেই রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। বিজেপি প্রার্থী বিষয়টি নিয়ে সরব হন। পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Malda)

    মালদা (Malda) দক্ষিণ কেন্দ্রে মঙ্গলবার সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছিল। আচমকা বিজেপি প্রার্থী শ্রীরূপা মিত্রের কাছে খবর আসে, ইংরেজবাজারের ৯১ নম্বর বুথে বিজেপি-র এজেন্ট সন্ধ্যা রাইকে বের করে দেওয়া হয়েছে। এই খবর পাওয়ার পর তিনি নিজে বুথে আসেন। এরপর এজেন্টকে সঙ্গে করে নিয়ে তিনি বুথে বসার ব্যবস্থা করেন। বুথের বাইরে বিশ্বরূপ বর্ধন নামে এক পুলিশ আধিকারিক ভোটারদের লাইনে দাঁড়িতে কথা বলছিলেন। এরপরই বিজেপি প্রার্থী সোজা পুলিশ আধিকারিকের কাছে চলে যান। এরপর তিনি বলেন,  “আপনি ডিস্টার্ব কেন করছেন? ভোটারদের সঙ্গে গল্প করা আপনার কাজ নয়।” যদিও বিজেপি প্রার্থীর কাছে ধমক খেয়ে পুলিশ আধিকারিক সেখান থেকে সরে যান। জানা গিয়েছে, ওই বুথে ভোটারদের আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এই ঘটনা শুধু ৯১ নম্বর ওয়ার্ডের নয়। পাশাপাশি ইংরেজবাজার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের মালদা বিভূতিভূষণ হাইস্কুলেও একই ঘটনা ঘটেছে। প্রার্থীর অভিযোগ শুনে ঘটনাস্থলে মালদার পর্যবেক্ষক সেখানে আসেন। তাঁর কাছে অভিযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী। পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে।

    বুথ আগলে রেখেছেন রাজ্য পুলিশের কর্মী

    বিজেপি প্রার্থী শ্রীরূপা মিত্র বলেন, “বুথ আগলে রেখেছেন রাজ্য পুলিশের কর্মী। বিশ্বরূপ বর্ধন নামে রাজ্য পুলিশের আধিকারিক ভোটারদের গাইড করছেন। জিজ্ঞাসা করছেন কত নম্বর আপনার। আমি আসার পর বাইরে গেলেন। উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এই সব করছেন। পঞ্চায়েত ভোটেও করেছেন। কিন্তু এটা লোকসভা ভোট। এখানেও ভোটকে কলুষিত করার চেষ্টা করেছেন। এসব চলতে পারে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share