Tag: Calcutta High court

Calcutta High court

  • SSC Recruitment: এসএসসি মামলায় প্যানেল বাতিল! স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট

    SSC Recruitment: এসএসসি মামলায় প্যানেল বাতিল! স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি মামলায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে কোনও স্থগিতাদেশ (SSC Recruitment) দিল না সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পর্দিওয়ালা, বিচারপতি মনোজ মিশ্রের এজলাস জানিয়েছে, আগামী সোমবার ফের এই মামলার শুনানি হবে। এর ফলে চাকরি বাতিলের নির্দেশই বহাল রইল। শুনানিতে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, ‘‘প্যানেলের বাইরে নিয়োগ করা হয়েছে। এটা তো সম্পূর্ণ জালিয়াতি।’’

    শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ

    এর পাশাপাশি দেশের শীর্ষ আদালত এদিন পর্যবেক্ষণে (SSC Recruitment) বলে, ‘‘কেন সুপার নিউমেরারি পোস্ট তৈরি করা হল?’’ এদিন চাকরিহারাদের আইনজীবীর বক্তব্য ছিল, নির্বাচনের ডিউটিতে অনেকেই রয়েছেন তাই এই মামলার স্থগিতাদেশ দেওয়া হোক। কিন্তু তা শোনেনি সুপ্রিম কোর্ট। অন্যদিকে এসএসসির তরফ থেকে যোগ্য এবং অযোগ্যদের বাছাই করার বিষয়ে বলা হয়। সেক্ষেত্রে বিচারপতিদের বেঞ্চ প্রশ্ন করেন, ‘‘ওএমআর শিট তো সম্পূর্ণভাবে নষ্ট করা হয়েছে, তাহলে কীভাবে আপনারা কারা যোগ্য সেটাকে আলাদা করবেন!’’ তবে ওএমআর শিট সম্পূর্ণ হবে নষ্ট হয়ে গেলেও আজব দাবি জানিয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশন এবং তাদের আইনজীবী বলেন, ‘‘আমরা যোগ্য-অযোগ্যদের আলাদা করতে প্রস্তুত রয়েছি।’’

    সুপ্রিম কোর্টে ভর্ৎসিত এসএসসি

    রাজ্যের আইনজীবী শীর্ষ আদালতের এদিন সওয়াল করে বলেন, ‘‘এই সময় নির্বাচন চলছে, এখন সিবিআই তদন্ত করলে পুরো মন্ত্রিসভা জেলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে সুপার নিউমেরিক পোস্ট তৈরি নিয়ে তদন্তে স্থগিতাদেশ চায় রাজ্য (SSC Recruitment)। সুপ্রিম কোর্ট তা মঞ্জুর করে। এসএসসির আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী আদালতে প্রশ্ন তোলেন জানান, ৮ হাজার জনের নিয়োগ বেআইনি ভাবে হলেও ২৩ হাজার চাকরি কেন বাতিল করা হল?’’ পাল্টা প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, ‘‘বেআইনি ভাবে নিয়োগ হয়েছে, এমন অভিযোগ জানার পরেও কী ভাবে সুপার নিউমেরিক পোস্টের অনুমোদন দিল মন্ত্রিসভা? কেন সুপার নিউমেরিক পোস্ট (বাড়তি পদ) তৈরি করা হল?’’

    হাইকোর্টের রায়

    প্রসঙ্গত, সোমবারই এসএসসি মামলা (SSC Recruitment) ২০১৬ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়াকে সম্পূর্ণ বাতিল করে দেয়। কলকাতা হাইকোর্ট বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির রায়ের ফলে ২৫ হাজার ৭৫৩ জন  শিক্ষক ও শিক্ষা কর্মীর চাকরি চলে যায়। সাদা খাতা জমা দিয়ে যারা মেয়াদ উত্তীর্ণ প্যানেলে চাকরি পেয়েছিলেন, তাদেরকে ১২ শতাংশ সুদসহ বেতন ফেরত দিতে বলা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC recruitment Verdict: প্রায় ২৬ হাজার বাতিল চাকরির মামলা এবার সুপ্রিম কোর্টে, সোমেই শুনানি

    SSC recruitment Verdict: প্রায় ২৬ হাজার বাতিল চাকরির মামলা এবার সুপ্রিম কোর্টে, সোমেই শুনানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় রায় (SSC recruitment Verdict) দেবে দেশের শীর্ষ আদালত। মামলার শুনানির দিনক্ষণ জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। সম্প্রতি এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট একসঙ্গে ২৫ হাজার ৭৫৩ জন শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীর নিয়োগ বাতিল করেছে। কলকাতা হাই কোর্টের (calcutta high court) চাকরি বাতিলের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে এরপর সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য সরকার। সোমবারই সেই মামলারই শুনানি হতে পারে।

    প্রধান বিচারপতির বেঞ্চই শুনবে এই মামলা (SSC recruitment Verdict)

    শনিবার সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে জানানো হয়, আগামী সোমবার, ২৯ এপ্রিল এসএসসির প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল (SSC recruitment Verdict) মামলা শুনবে সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির বেঞ্চ শুনবে এই মামলা। প্রধান বিচারপতির সঙ্গে থাকবেন বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র। সূত্রের খবর, সোমবার বেলা ১২টা নাগাদ দেশের শীর্ষ আদালতে এই মামলার শুনানি শুরু হতে পারে।

    সুপ্রিম কোর্টে মামলা

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (SSC recruitment Verdict) বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি সব্বার রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের ঐতিহাসিক রায়দানের পরই ২০১৬ সালের নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ এবং গ্রুপ সি ও ডি-এর সব নিয়োগ বাতিল করা হয়। পাশাপাশি অনিময় করে যারা চাকরি পান তাঁদের চার সপ্তাহের মধ্যে ১২ শতাংশ হারে সুদ-সহ বেতন ফেরত দিতে বলা হয়েছে। হাই কোর্টের (calcutta high court) চাকরি বাতিলের এই রায়ের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। এরপর বুধবার সুপ্রিম কোর্টে মামলা করে রাজ্যের শিক্ষা দফতর, এসএসসি এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা হয়েছিল স্পেশাল লিভ পিটিশনও।

    আরও পড়ুন: গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে বাগুইআটিতে খুন তৃণমূল কর্মী! পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ, আটক ১৩

    ৩ মে শুনানি

    যদিও আগে জানা গিয়েছিল আগামী ৩ মে এসএসসি মামলায় (SSC recruitment Verdict) শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এদিন চূড়ান্ত দিন স্থির করল সুপ্রিম কোর্ট। প্রসঙ্গত, সোমবার এসএসসি দুর্নীতি (SSC Scam) মামলার রায়দান করতে গিয়ে হাইকোর্ট জানায়, বারংবার যোগ্য-অযোগ্যদের তালিকা কমিশনের কাছে চাওয়া হলেও তারা কোনো সহযোগিতা করেনি। বাধ্য হয়ে আদালতকে গোটা প্যানেল বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: রাম নবমীর মিছিলে বোমাবাজি হয়েছে, স্বীকার রাজ্যের, রিপোর্ট জমা হাইকোর্টে

    Calcutta High Court: রাম নবমীর মিছিলে বোমাবাজি হয়েছে, স্বীকার রাজ্যের, রিপোর্ট জমা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালের মতো চলতি বছরের রাম নবমীতেও (Calcutta High Court) রাজ্যের একাধিক জায়গায় অশান্তির ঘটনা ঘটে। সব থেকে বড় ঘটনা ঘটে মুর্শিদাবাদের রেজিনগর, বেলডাঙা প্রভৃতি জায়গায়। হাইকোর্টে দায়ের হয় মামলা। রাম নবমী সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল শুক্রবারই। রাম নবমীর অশান্তি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে ইতিমধ্যে রিপোর্ট জমা দিয়েছে রাজ্য। রাজ্য সরকার ও পুলিশ সুপার আলাদাভাবে দুটি রিপোর্ট হাইকোর্টে জমা দিয়েছে। এদিন হাইকোর্টে যে রিপোর্ট জমা দিয়েছে রাজ্য পুলিশ সেখানে বোমাবাজি ঘটনা কথা স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে।

    বোমাবাজির অভিযোগ 

    প্রসঙ্গত, মুর্শিদাবাদের রেজিনগরের শান্তিপুর এলাকায় যখন মিছিল যাচ্ছিল, তখনই বাড়ির ছাদ থেকে ঢিল ছোড়া হয় বলে অভিযোগ ওঠে। এমনকি মিছিলে বোমাবাজিও করা (Calcutta High Court) হয়। এই ঘটনার বেশ কয়েকজন আহত হয়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। গোটা এলাকায় পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশকে র‌্যাফ নামাতে হয়।

    পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে ১০ মে

    প্রসঙ্গত কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যের কাছে বহরমপুরের অশান্তি নিয়ে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছিল। শুক্রবারই সেই রিপোর্ট আদালতে জমা পড়েছে। জানা গেছে রাজ্যের রিপোর্ট দেখার পরে এনআইএকে এই বিষয়ে আলাদাভাবে একটি রিপোর্ট (Calcutta High Court) জমা দিতে বলা হয়েছে। এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে ১০ মে।

    উদ্বেগ প্রকাশ প্রধান বিচারপতির

    এর আগেও এ নিয়ে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি (Calcutta High Court) উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছিল এবং তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ‘‘যেখানে মানুষ আট ঘণ্টা শান্তিপূর্ণ ভাবে নিজেদের উৎসব পালন করতে পারেন না, সেখানে এই মুহূর্তে ভোটের প্রয়োজন নেই। কে এই ঘটনায় প্ররোচনা দিল, তা জানা দরকার।’’

    কী জানিয়েছেন মামলাকারী আইনজীবী

    মামলাকারী আইনজীবী কৃষ্ণেন্দু সরকার জানান, সিআইডি-র তরফে ঘটনার রিপোর্ট জমা দেওয়া হয় আদালতে। সেই রিপোর্ট দেখার পরই কেন্দ্রীয় সংস্থাকে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন প্রধান বিচারপতি। কেন্দ্রীয় সংস্থার পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত করবে সিআইডি। ১০ তারিখ তদন্ত রিপোর্ট জমা দেওয়ার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানাবে আদালত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: হঠাৎ কেন ওএমআর সংরক্ষণের সময় কমানো হয়েছিল ২০১৬-তে? উত্তর নেই এসএসসির কাছে

    SSC Scam: হঠাৎ কেন ওএমআর সংরক্ষণের সময় কমানো হয়েছিল ২০১৬-তে? উত্তর নেই এসএসসির কাছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগ্য়দের সংখ্যা থেকে শুরু করে কেন ওএমআর এর সংরক্ষণের সময় কমিয়ে ১ বছর করা হল এসএসসি-র (SSC Scam) কাছে এমন অনেক প্রশ্নের কোনও উত্তর নেই। এই প্রশ্নগুলির উত্তর পেলেই এত লোককে চাকরি হারাতে হত না মনে করছে রাজ্যের শিক্ষামহল। আসল ওএমআর থাকলে আইনি প্রক্রিয়া এত জটিল হত না, বলে দাবি আইনজীবীদের। আগে দীর্ঘদিনের জন্য সংরক্ষণ করা হত ওএমআর। কিন্তু ২০১৬ সালের তৎকালীন এসএসসি চেয়ারম্যানের আমলে নিয়ম পরিবর্তন করে ১ বছরের জন্য সংরক্ষিত হচ্ছে ওএমআর। আসল ওএমআর এর স্ক্যানড কপি সিস্টেমে থাকলে অনেক আগেই যোগ্য-অযোগ্যের বাছাই সম্ভব হত। প্রশ্ন উঠছে দুর্নীতি আড়াল করতেই কি এই পদক্ষেপ করা হয়েছিল।

    ওএমআর সংরক্ষণ

    এসএসসি-র (SSC Scam) দাবি, অযোগ্য বলে বিবেচনা করা হয়েছিল ৫২৫০ জনকে। কিন্তু হাইকোর্ট ২০১৬ সালের পুরো প্যানেলই বাতিল করে দেয় ফলে চাকরি গিয়েছে ২৫,৭৫৩ জনের। কিন্তু এসএসসি যাঁদের অযোগ্য বলেছিল আদালতের প্রশ্ন ছিল বাকিরা যে যোগ্য তার প্রমাণ কী? এর কোনও স্পষ্ট উত্তর নেই। বরং এসএসসি-র চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার মানছেন, ‘‘বাকিরা যে প্রত্যেকে যোগ্য, সেই বিষয়ে নিশ্চিত নই। পুরোপুরি শংসাপত্র দিতে পারব না।’’ আগে উত্তরপত্র (ওএমআর শিট) সংরক্ষণের নিয়ম ছিল তিন বছর। হঠাৎ ২০১৬ সালেই তা কমিয়ে এক বছর করা হয়েছিল কেন? এবারও নিরুত্তর এসএসসি চেয়ারম্যান। । চাকরিহারা এবং চাকরিপ্রার্থীদের আক্ষেপ, শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগের জন্য এসএসসি-র নেওয়া পরীক্ষার উত্তরপত্র সংরক্ষিত থাকলে হয়তো ২০১৬-তে নিযুক্ত সকলের চাকরি বাতিল করতে হত না হাইকোর্টকে। তাঁদের বক্তব্য, সে ক্ষেত্রে কারা যোগ্যতার নিরিখে চাকরি পেয়েছিলেন, তা বোঝা যেত।

    আরও পড়ুন: কালবৈশাখীর দেখা নেই, কলকাতার তাপমাত্রা ছুঁতে পারে ৪২ ডিগ্রি!

    দুর্নীতিই কি উদ্দেশ্য

    ২০১৬ সালের পরে এসএসসি-তে (SSC Scam) নিয়োগ সংক্রান্ত পরীক্ষা আর হয়নি। সেই নিয়োগ প্রক্রিয়াই সম্প্রতি বাতিল করেছে হাইকোর্ট। ২০১৬-র উত্তরপত্র এক বছর সংরক্ষণ করার পরে তা নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে বলে এ দিন ফের জানিয়েছেন সিদ্ধার্থ। কেন? তার সদুত্তর দিতে পারেননি তিনি। তবে মেনেছেন যে, উত্তরপত্র সংরক্ষিত থাকলে হয়তো আইনি জটিলতা তৈরি হত না। তিনি জানান, ২০১৬ সালেই বদল করা হয়েছিল উত্তরপত্র সংরক্ষণ নীতি। সে বারই ওএমআর শিটের উপরে উত্তর লেখাও শুরু হয়। তার আগে এসএসসি-র উত্তরপত্র তিন বছর সংরক্ষণের নিয়ম ছিল। চাকরিপ্রার্থীদের অভিযোগ, দুর্নীতি করার উদ্দেশ্যেই ২০১৬-তে উত্তরপত্র সংরক্ষণের সময় কমিয়ে এক বছর করা হয়েছিল। হাইকোর্টের তরফে বলা হয়েছে, যোগ্য-অযোগ্যদের তালিকা আলাদা করে দেয়নি এসএসসি। আর তাতেই গোটা প্যানেল বাতিল করতে হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: আরও প্যাঁচে ‘কালীঘাটের কাকু’, সুজয়কৃষ্ণকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই

    CBI: আরও প্যাঁচে ‘কালীঘাটের কাকু’, সুজয়কৃষ্ণকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বরের নমুনা মিলেছে এমনটাই আদালতে জানিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। সেই আবহে জেলে গিয়ে তাঁকে জেরা করতে চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হল সিবিআই (CBI)। প্রয়োজনীয় অনুমোদনের জন্য বুধবার কলকাতার বিচার ভবনের বিশেষ আদালতে আবেদন করেছে সিবিআই। নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) কাণ্ডে তদন্তের জন্য তাঁকে জেরা করার প্রয়োজন আছে জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে সিবিআই (CBI)। এমনকি এই মামলায় দ্রুত অয়ন শীল ও শান্তনু বন্দোপাধ্যায়কেও জেরা করতে চায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (CBI)। আরও জানা গেছে আলিপুর আদালতকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে বলেছে এনিয়ে নগর দায়রা আদালত।

    রিপোর্ট জমা দেওয়া হয় বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার কলকাতার ফরেনসিক ল্যাবরেটরি থেকে একটি মুখ বন্ধ খামে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠস্বরের রিপোর্ট তাদের দফতরে আসে বলে ইডি সূত্রে খবর। এরপর সেই রিপোর্ট জমা দেওয়া হয় বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে। লাইভ স্ট্রিমিং চলাকালীন তদন্তের স্বার্থে কয়েকটি বিষয় প্রকাশ্যে আনেননি। তবে দুই পক্ষের কথোপকথন থেকে জানা যায় কণ্ঠস্বরের রিপোর্ট মিলেছে। তবে সেই রিপোর্টে খুশি নয় আদালত। কারণ কণ্ঠস্বর মেলার পর যা করণীয় তা করা হয়নি এমনটাই মনে করেছে আদালত। সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কল রেকর্ডিং এবং পরে সংগ্রহ করা কণ্ঠস্বরের নমুনা ইতিবাচক রয়েছে একথা আদালতে জানানো হলেও যার সঙ্গে কথা সুজয়ের কথা হয়েছিল তাঁকে এখনও হেফাজতে নেওয়া হয়নি বলেই জানা গেছে। কণ্ঠস্বরের নমুনার রিপোর্ট চলে আসায় সেই জটিলতা অনেকটাই কেটে গেছে বলে তদন্তকারী সংস্থা (CBI) সূত্রে খবর।

    গ্রেফতার হওয়ার পর সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রের দীর্ঘদিন ঠিকানা ছিল হাসপাতাল

    নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়ার পর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের দীর্ঘদিন ঠিকানা ছিল হাসপাতাল। অসুস্থতার অজুহাতে কখনও সরকারি আবার কখনও বেসরকারি হাসপাতালে থেকেছেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। মাঝে একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর হার্টে অস্ত্রপচার করা হয় বলে জানানো হয়। তাঁকে হেফাজতে নিয়ে বারবার জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়েছে ইডি। যদিও জিজ্ঞাসাবাদে কী উঠে এসেছে তা এখনও জানা যায়নি। প্রসঙ্গত ৩ জানুয়ারি জোকা ইএসআই হাসপাতালে কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Primary Tet 2022: প্রাথমিক টেটের প্রশ্নে ভুল, খতিয়ে দেখেতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহায্য চাইল হাইকোর্ট

    Primary Tet 2022: প্রাথমিক টেটের প্রশ্নে ভুল, খতিয়ে দেখেতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহায্য চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সালের প্রাথমিক টেট (Primary Tet 2022) পরীক্ষার ভুল প্রশ্নপত্র নিয়ে পদক্ষেপ করল কলকাতা হাইকোর্ট। প্রশ্নপত্র যাচাইয়ে  যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে দিয়ে বিশেষ কমিটি গড়ার নির্দেশ দিল আদালত। এর আগে ২০১৭ সালে টেট পরীক্ষায় প্রশ্নপত্রে ভুল থাকার তদন্তে বিশ্বভারতী বিশ্বিবিদ্যালয়ের সাহায্য চেয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। 

    কী বলল আদালত

    ২০২২ সালে টেট (Primary Tet 2022) পরীক্ষায় মোট ২৩টি প্রশ্ন নিয়ে সংশয় রয়েছে। সেই ২৩ টি প্রশ্নের উত্তর নতুন করে যাচাই করতে যাদবপুরের উপাচার্যকে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কমিটি গড়ার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। হাইকোর্ট জানিয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে যাবতীয় নথি উপাচার্যকে দিতে হবে। তিনি কমিটিকে দিয়ে ওইসব প্রশ্নের সঠিক জবাব কি হতে পারে সে ব্যাপারে নিজেদের মতামত এক মাসের মধ্যে কোর্টকে জানাবেন। ১৯ জুন পরবর্তী শুনানিতে এই ব্যাপারে পরবর্তী নির্দেশ দেবে আদালত। ২০১৭ সালের মতো ২০২২ সালের প্রশ্নপত্রে ভুলের অভিযোগ তুলে হাই কোর্টে মামলা করেছিলেন কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী। বৃহস্পতিবার তাঁদের হয়েই আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী ফিরদৌস শামিম, বিক্রম বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দিব্যেন্দু চট্টোপাধ্যায়। 

    আরও পড়ুুন: দীর্ঘদিন ধরে চলে ফাঁদ পাতার কাজ! হিন্দু মহিলাদের কীভাবে টার্গেট করছে জেহাদিরা?

    আগেও প্রশ্নে ভুল

    ২০১৭ সালের টেটে (Primary Tet 2022) ২১টি প্রশ্নে ভুল ছিল কি না, তা নিয়ে বুধবারই কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছিল বিচারপতি মান্থার সিঙ্গল বেঞ্চ। তিনি জানান, টেটে প্রশ্নপত্র ভুল ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখবে বিশেষজ্ঞ কমিটি। সেই কমিটি গঠন করবেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। প্রাথমিকভাবে, প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় ১৩টি প্রশ্নে ভুল আছে বলে জানা গিযেছিল। এরপর জানা যায়, ১৩ নয় ১৫টি প্রশ্নে ভুল আছে। সেই সংখ্যা বেড়ে ২১টি হয়ে যায়। সবশেষে এখন নতুন করে যে মামলা হয়েছে, তাতে প্রশ্ন ভুলের সংখ্য়া বলা হচ্ছে ২৩টি। ১৫০টি প্রশ্নের মধ্যে ২৩টি প্রশ্নেই ভুল কী করে হয়, বিষয়টি নিয়ে আগেই ক্ষোভপ্রকাশ করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment Scam: ‘দাদা’ ধরে চাকরি পাওয়াদের খুঁজে বের করতে মাঠে নেমে পড়ল সিবিআই

    SSC Recruitment Scam: ‘দাদা’ ধরে চাকরি পাওয়াদের খুঁজে বের করতে মাঠে নেমে পড়ল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাল থেকে কাঁকর বাছতে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়ল সিবিআই। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে শিক্ষকতার চাকরি খুইয়েছেন ২৬ হাজার জন (SSC Recruitment Scam)। এই ভিড়ে যোগ্যদের পাশাপাশি রয়েছেন অযোগ্যরাও, যাঁরা শাসকদলের নেতাদের এজেন্টদের টাকা দিয়ে চাকরি বাগিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। যোগ্যদের চাকরি কেন বাতিল হল, তা জানতে চেয়ে আন্দোলনে নেমে পড়েছেন চাকরি খোয়ানো ‘শিক্ষক’দের একাংশ।

    মাঠে সিবিআই (SSC Recruitment Scam)

    এহেন আবহে ঘুরপথে চাকরি পাওয়া ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় বলেই খবর। জানা গিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ৫ হাজার ২৪৩ জন অযোগ্য প্রার্থীর তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছে সিবিআই। এই মর্মে ইতিমধ্যেই চিঠি দেওয়া হয়েছে স্কুল শিক্ষা দফতরকে। ‘দাদা’ ধরে চাকরি পাওয়া ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে কেলেঙ্কারির গোড়ায় পৌঁছতে চাইছেন সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা।

    কেলেঙ্কারি কবুল 

    শিক্ষক নিয়োগে যে কেলেঙ্কারি হয়েছিল, সেকথা হাইকোর্টে স্বীকার করে নিয়েছিল এসএসসি। তবে বাঁকা পথে কারা চাকরি পেয়েছিলেন, সেই অযোগ্যদের নাম বলেননি এসএসসি কর্তৃপক্ষ। যাঁরা সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন, এসএসসি কর্তৃপক্ষের কাছে তাঁদের নামের তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এবার সেই একই মর্মে এসএসসি কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিল সিবিআই (SSC Recruitment Scam)।

    সোমবারই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও শব্বর রাশিদির ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশে চাকরি খোয়া যায় প্রায় ছাব্বিশ হাজারজনের। এই সময়ই আদালত নির্দেশ দিয়েছিল, সিবিআই যেমন অতিরিক্ত নিয়োগে রাজ্য মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত নিয়ে তদন্ত করতে পারবে, তারা অযোগ্যদের চিহ্নিত করে জিজ্ঞাসাবাদ করতেও পারবে। সেই প্রক্রিয়াই শুরু করেছে সিবিআই।

    আরও পড়ুুন: “মুম্বই হামলার পরেও ব্যবস্থা নেয়নি ইউপিএ সরকার”, তোপ জয়শঙ্করের

    হাইকোর্টের চাকরি বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে এসএসসি। বুধবারই এ বিষয়ে দেশের শীর্ষ আদালতে আবেদন করেছেন এসএসসি কর্তৃপক্ষ। এক সঙ্গে প্রায় ছাব্বিশ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিল হওয়ার বড় প্রভাব শিক্ষা ব্যবস্থায় পড়তে পারে বলে মনে করছে রাজ্যের শিক্ষা দফতর। এদিকে, রাজ্যের সরকারি স্কুলগুলির প্রধান শিক্ষকদের একটি করে ফর্ম পাঠিয়েছেন ডিআইরা। কোন স্কুলে কতজন চাকরি খুইয়েছেন, কোন কোন বিষয়ের শিক্ষকরা সেই তালিকায় রয়েছেন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়েছে ডিআইদের তরফে। দ্রুত ওই তালিকা সংশ্লিষ্ট জেলা ডিআইদের কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে (SSC Recruitment Scam)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Calcutta High Court: “সন্দেহ মিলে গিয়েছে”, কাকুর স্বর-রিপোর্ট জমা দিয়ে বলল ইডি

    Calcutta High Court: “সন্দেহ মিলে গিয়েছে”, কাকুর স্বর-রিপোর্ট জমা দিয়ে বলল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যা সন্দেহ করা হয়েছিল, তা মিলে গিয়েছে। বুধবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বরের নমুনা সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দিয়ে এমনই বলল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। সন্দেহের স্বপক্ষেই রিপোর্ট এসেছে বলে দাবি ইডির।

    কী বলল আদালত? (Calcutta High Court)

    তবে কথোপকথনের সঙ্গে কার কণ্ঠস্বরের নমুনা মিলিয়ে দেখা হয়েছে, তা জানায়নি ইডি। প্রসঙ্গত, দীর্ঘ টালবাহানার পর প্রাথমিকে নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেয়েছে ইডি। সেই রিপোর্টই জমা দেওয়া হল এদিন। যদিও ইডির জমা দেওয়া কণ্ঠস্বরের রিপোর্টে অসন্তোষ প্রকাশ করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। ইডির রিপোর্ট সংক্ষিপ্ত বলে অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। এদিন ইডির তরফে আদালতে (Calcutta High Court) যে রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে, তা পাঁচ পাতার। এর মধ্যে তিন পাতাজুড়ে রয়েছে কাকুর কণ্ঠস্বর সংক্রান্ত তথ্য। বাকি দু’পাতায় ছিল এই মামলায় ইডির সার্বিক তদন্তের রিপোর্ট।

    বিচারপতির প্রশ্ন

    সেই রিপোর্ট দেখেই বিচারপতির প্রশ্ন, “এত সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট কেন?” ইডির রিপোর্টের শেষ দু’পাতায় কাকুর ও প্রাথমিক মামলায় সার্বিকভাবে এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা কী কী সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে, তার হিসেব দেওয়া হয়েছে। ইডি জানিয়েছে, সুজয়কৃষ্ণের ১৩৪ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর পরেই বিচারপতি সিনহার প্রশ্ন, “২০১৪ সাল থেকে যে দুর্নীতি হচ্ছে, তাতে বাজেয়াপ্ত সম্পত্তির পরিমাণ এত কম কেন? টাকার অঙ্কই বা এত কম কেন?” এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১২ জুন।

    আরও পড়ুুন: দীর্ঘদিন ধরে চলে ফাঁদ পাতার কাজ! হিন্দু মহিলাদের কীভাবে টার্গেট করছে জেহাদিরা?

    ইডির উদ্দেশে বিচারপতি বলেন, “অভিযোগ উঠেছে যে চাকরি বিক্রি হয়েছে। এটা একটা স্ক্যাম। সত্যিই কি চাকরি বিক্রি হয়েছে? তার কি কোনও প্রমাণ আপনারা পেয়েছেন? টাকার উৎস জানতে আপনারা কি কোনও পদক্ষেপ করেছেন?” ইডির তরফে জানানো হয়, নিত্য এগোচ্ছে তদন্ত। আদালতের তরফে ফের রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ইডিকে। এদিন নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত মানিক ভট্টাচার্যের নামও উঠে আসে। ইডির দাবি, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আরও অনেক তথ্য পাওয়া যাবে (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Sukanta Majumdar: চাকরিহারা যোগ্যদের আইনি সহায়তার বার্তা সুকান্ত মজুমদারের

    Sukanta Majumdar: চাকরিহারা যোগ্যদের আইনি সহায়তার বার্তা সুকান্ত মজুমদারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC recruitment Scam) মামলায় হাইকোর্টের নির্দেশে প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল হয়েছে। আদালতের এই রায়ে অথৈ জলে পড়েছেন ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় চাকরি পাওয়া যোগ্য শিক্ষকেরা। এমন পরিস্থিতিতে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আজ সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে রাজ্য সরকার। একই ভাবে বুধবার সর্বোচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হল স্কুল সার্ভিস কমিশনও। অন্যদিকে চাকরি প্রার্থীদের পাশে থাকার বার্তা দিলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “আটা আর ভুষি আলাদা করতে হবে। যাঁরা অযোগ্য তাঁদের বাদ দিয়ে, যোগ্যদের পাশে থাকবে বিজেপি। চাকরিহারা যোগ্যদের আইনি সহায়তা দেবে বিজেপি।” শুধু তাই নয়, যোগ্য চাকরিহারাদের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সরকারকেই দায়ী করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। এখানেই শেষ নয়, “অযোগ্যদের ঢাল হয়ে রাজনীতি করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়”, ঠিক এমন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুনঃ বালুরঘাটে জনসভায় তৃণমূল প্রার্থীর সামনেই সুকান্তর প্রশংসা দেবের মুখে

    মমতাকে তোপ সুকান্তর

    এরপর সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) নিশানা করে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যোগ্যদের পাশে থাকবেন সেকথা বলছেন না। উনি বলছেন, আমি সবার পাশে থাকব। মানে, যোগ্যদের সঙ্গে অযোগ্যদেরও পাশে থাকবেন। ওটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অযোগ্যদের বাঁচানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যোগ্যদের শিখণ্ডী করেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ব্রাত্য বসু কি পারতেন না, যারা ঘুষ দিয়ে চাকরি পেয়েছেন তাদের নামের তালিকা আলাদা করে আদালতের হাতে তুলে দিতে। তাহলেই তো যোগ্যদের কিছুই হত না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চালাকি করলেন। তিনি রাজনীতি করলেন। যে পাঁচ হাজার জনের কাছ থেকে তাঁর নেতারা পয়সা নিয়ে চাকরি দিয়েছেন, তাঁদের বাঁচানোর জন্য কুড়ি হাজার যোগ্য শিক্ষককে ঢাল করলেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে চাকরিহারা শিক্ষকদের লোন নিয়ে চিন্তায় ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ

    SSC Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে চাকরিহারা শিক্ষকদের লোন নিয়ে চিন্তায় ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) জেরবার রাজ্য। যোগ্য, অযোগ্য বিভেদ করা যাচ্ছে না। দুর্নীতি এমনভাবে সিস্টেমকে জড়িয়ে ধরেছে যে নাজেহাল সবাই। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এর ছাপ চোখে পড়ছে। হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি গিয়েছে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর। চিন্তায় পরিবার। কিন্তু, শুধুই কী চিন্তায় রয়েছে চাকরিহারা ও তার পরিবারের লোকজন? চিন্তায় পড়েছে ব্যাঙ্কও। কারণ, বহু শিক্ষক ব্যাঙ্ক থেকে গৃহ ঋণ, ব্যক্তিগত ঋণ বা গাড়ি কেনার জন্য লোন নিয়েছিলেন। সেই টাকা এবার পরিশোধ করবেন কীভাবে?

    ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের ভাবনা

    সরকারি চাকরি থাকলে ব্যাঙ্ক থেকে লোন পেতে দেরি হয় না। সরকারি চাকরিজীবীদের লোন দিতে অগ্রাধিকারও দেওয়া হয়। কারণ সরকারি চাকরি সহজে চলে যায় না। তবে রাজ্য সরকারি শিক্ষকদের অবস্থা দেখে চিন্তায় পড়েছে বিভিন্ন ব্যাঙ্কগুলি। সূত্রের খবর, জলপাইগুড়ি-ধূপগুড়ির এক রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক (SSC Scam) প্রায় ৭ কোটি টাকা সরকারি শিক্ষকদের ঋণ দিয়েছে। শুধু এই ব্যাঙ্ক নয়। গোটা জেলার ব্যাঙ্কগুলি ধরলে সেই টাকার পরিমাণ অনেক বেশি। পার্সোনাল লোন, হোম লোন নিয়ে অনেকে বাড়ি তৈরি করেছেন। সোমবার আদালতের নির্দেশে চাকরি গিয়েছে হাজার হাজার শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীর। তারপর থেকেই কোর্টের নির্দেশে রীতিমতো ঘুম উড়েছে ব্যাঙ্কেরও। ব্যাঙ্কের শাখাগুলি ইতিমধ্যেই বিষয়টি তাঁর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিতে সুপ্রিম দুয়ারে রাজ্য, ২৬ হাজর চাকরি বাতিল করা নিয়ে হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ

    কী বলছে ব্যাঙ্ক

    ধূপগুড়ির একটি ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের কথায়,‘পার্সোনাল লোন, হোম লোন মিলিয়ে আমাদের শাখা থেকে সাত কোটি টাকার বেশি লোন দেওয়া হয়েছে। এই টাকা কী করে আদায় করব ভেবে পাচ্ছি না। আমরা বিষয়টি ব্যাঙ্কের উপর মহলের নজরে এনেছি। ব্যাঙ্কিং সিস্টেমে যে টাকা আছে তা তো পাবলিক ফান্ডের। ঋণ শোধ করতে না পারলে পাবলিকের টাকা ক্ষতির মুখে পড়বে। ব্যাঙ্কিং সিস্টেম ভেঙে পড়বে। লোকজনের ব্যাঙ্কের উপর থেকে ভরসা উঠে যাবে।’ এখন থেকে সরকারি শিক্ষকদের ঋণ নেওয়ার পদ্ধতি অত সহজ হবে না, বলেও জানান তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share