Tag: Calcutta High court

Calcutta High court

  • Calcutta High Court: রাজ্যে ২২ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন! ধাপে ধাপে আসবে আরও

    Calcutta High Court: রাজ্যে ২২ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন! ধাপে ধাপে আসবে আরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটে প্রথমে ২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। রাজ্যের কোন কোন জেলায় বাহিনী মোতায়েন করা হবে, তার তালিকা দিয়েছেন রাজ্য পুলিশ এডিজি (আইনশৃঙ্খলা)। জানা গিয়েছে, ২২টি জেলায় ২২ কোম্পানি বাহিনী প্রথমে মোতায়েন করা হবে। পরে ধাপে ধাপে আসবে আরও বাহিনী। ইতিমধ্যেই মোট ৩৩৭ কোম্পানি বাহিনী পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করতে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। কমিশন সূত্রে খবর, বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে এদিন আবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে চিঠি পাঠানো হবে। প্রসঙ্গত, রাজ্য জুড়ে পঞ্চায়েত ভোট শান্তিপূর্ণ ভাবে যাতে হয়, সেই দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু। দাবি জানান, কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার। হাইকোর্ট এই দাবি মেনে নেয়। রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সুপ্রিম কোর্টও কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপরেই ভরসা রাখার কথা বলে। এরপরে মাত্র ২২ কোম্পানি বাহিনী চায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। পরে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) আবারও ভর্ৎসনার মুখে পড়ে কমিশন। অবশেষে আদালতের চাপে ৮২২ কোম্পানি বাহিনী চেয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

    প্রথম ধাপে কোন কোন জেলায় যাচ্ছে বাহিনী?

    প্রথম ধাপে ২২ কোম্পানি বাহিনী যে সব জেলায় আসছে, সেগুলি হল— আলিপুরদুয়ার, বাঁকুড়া, বীরভূম, কোচবিহার, দক্ষিণ দিনাজপুর, দার্জিলিং, হুগলি, হাওড়া, জলপাইগুড়ি, ঝাড়গ্রাম, কালিম্পং, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, উত্তর ২৪ পরগনা, পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, পূর্ব মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর দিনাজপুর।

    বেশি দফায় ভোট করানোর আর্জি শুভেন্দুর আইনজীবীর

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর আইনজীবী এদিন হাইকোর্টে বলেন, ‘‘৩৩৭ কোম্পানির চেয়ে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী এখন পাওয়া না গেলে পঞ্চায়েত ভোট কয়েক দফায় ভেঙে দেওয়া হোক। ২০১৩ সালে এভাবেই পাঁচ দফায় ভোট গ্রহণ হয়েছিল।’’

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি

    এ কথা শুনে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম বলেন, ‘‘কেন্দ্র বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী কবে পাঠাবে তা ২৮ জুন আদালতকে জানাতে হবে। রাজ্য নির্বাচন কমিশন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশ যথাযথ ভাবে মেনে চলছে কিনা তাও হলফনামা আকারে জানাতে হবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: সৌদিতে বসে মনোনয়ন! ২৮ জুনের মধ্যে রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: সৌদিতে বসে মনোনয়ন! ২৮ জুনের মধ্যে রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবে বসেই পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন করার অভিযোগ ওঠে শাসক দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ বসিরহাটের মইনুদ্দিন গাজী বর্তমানে রয়েছেন সৌদি আরবে অথচ তার মনোনয়ন জমা পড়ে গিয়েছে। এনিয়ে জল গড়ায় কলকাতা হাইকোর্ট পর্যন্ত (Calcutta High Court)। মামলাটি ওঠে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে। এদিন বিচারপতি অমৃতা সিনহা এই মামলায় কমিশনকে তদন্তের নির্দেশ দিলেন। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ ব্যাখা, কোন প্রক্রিয়ায় মনোনয়ন জমা নেওয়া হয়েছিল, সেখানে কারা সই করেছেন এসব বিষয়গুলি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে। ২৮ জুনের মধ্যে কমিশনকে তদন্ত রিপোর্ট হাইকোর্টের কাছে জমা দিতে হবে।

    বৃহস্পতিবার এনিয়ে কী বলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা?

    অভিযোগ, মিনাখাঁর কুমারজুলির তৃণমূল প্রার্থী মইনুদ্দিন গাজি সৌদি আরবে বসে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবারই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহার প্রশ্ন, “এটা কীভাবে সম্ভব হল? তাঁর আরও প্রশ্ন, সশীরের উপস্থিত না থেকেও কি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যায়? যদি তাই হবে, তাহলে এত প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিতে গিয়ে মার খেলেন কেন? আর ওই প্রার্থীই বা বিদেশে থেকে মনোনয়নপত্রে স্বাক্ষর করলেন কীভাবে?” মামলাকারীর অভিযোগ, তৃণমূলের গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রার্থী মহিরুদ্দিন গাজি হজ করতে সৌদি আরবে গিয়েছেন ৪ জুন, ফিরবেন ১৬ জুলাই। ভারত সরকারের হজ কমিটির তালিকায় নামও রয়েছে তাঁর। অথচ তাঁর মনোনয়নপত্র জমা নিয়েছেন রিটার্নিং অফিসার। মামলাকারীর যুক্তি, কীভাবে এই মনোনয়নপত্র গৃহীত হল? এটা বেআইনি। কারণ মনোনয়নপত্রে প্রার্থীর স্বাক্ষর প্রয়োজন। তাঁরা এও আবেদন জানিয়েছেন, কোনও স্বাধীন সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করানোর নির্দেশ দিক আদালত (Calcutta High Court)। পাশাপাশি বাতিল করা হোক মনোনয়ন।

    একদল মনোনয়ন দিতে পারছেনা, অপর দল বিদেশে থেকেও তা জমা করছে 

    বৃহস্পতিবার বিচারপতি সিনহা শাসক দলকে চরম ভর্ৎসনা করে বলেন, “পরিস্থিতিটা একবার দেখুন। এক দল মনোনয়ন দিতে গিয়ে বাধা পাচ্ছে, মার খাচ্ছে। আর এক দল বিদেশে বসে মনোনয়ন দিচ্ছে।” তিনি আরও বলেন, “মনোনয়নপত্রে প্রার্থীর স্বাক্ষর থাকা প্রয়োজন। তাহলে তিনি স্বাক্ষর করলেন কীভাবে?”

    আরও পড়ুন: নদিয়া সীমান্তে গরু পাচারে বাধা, বিএসএফকে লক্ষ্য করে বোমা, গুলিবিদ্ধ পাচারকারীরা

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: প্রার্থী বসে সৌদি আরবে, পঞ্চায়েতে তৃণমূলের হয়ে জমা পড়ে গেল মনোনয়ন!

    Calcutta High Court: প্রার্থী বসে সৌদি আরবে, পঞ্চায়েতে তৃণমূলের হয়ে জমা পড়ে গেল মনোনয়ন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই রাজ্য জুড়ে চলছে হিংসা। সব ঘটনাতেই জড়িয়েছে শাসক দলের নাম। এনিয়ে দায়ের হয়েছে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) একাধিক মামলা। তবে এবার অন্যরকম মামলা দায়ের হল। বসিরহাটের শাসকদলের প্রার্থী রয়েছেন বিদেশে, অথচ তাঁর নমিনেশন হয়ে গেছে। এই অভিযোগেই সরব বিরোধীরা।

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

    এবার বসিরহাটের মিনাখাঁর কুমারজুলির শাসক দলের এক প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদেশে থেকে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগ উঠল। এই মামলার জল গড়িয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট পর্যন্ত। অভিযোগ, কুমারজুলির তৃণমূল প্রার্থী মইনুদ্দিন গাজি সৌদি আরবে বসে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। কিন্তু তা কীভাবে সম্ভব? এই অভিযোগ তুলে মামলা দায়ের করার আবেদন জানানো হয় কলকাতা হাইকোর্টে। মামলাটি বৃহস্পতিবার বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে শুনানির জন্য ওঠে।

    সেখানে আদালত কিছুটা বিস্ময় প্রকাশ করে বলে, যেখানে প্রার্থীরা সশরীরে গিয়েও মনোনয়ন জমা দিতে পারছেন না, তাঁদের ওপর আক্রমণ নেমে আসছে বলে অভিযোগ উঠছে, সেখানে একজন প্রার্থী বিদেশে থেকে কীভাবে মনোনয়ন জমা দিলেন? এটা কীভাবে সম্ভব? রাজ্যের আইনজীবী অবশ্য যুক্তি খাড়া করেন, আইন মেনে ওই প্রার্থীর প্রস্তাবক মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এখানেও প্রশ্ন ওঠে, ওই ব্যক্তি যখন বিদেশ রয়েছেন, তখন তাঁর সই কে করল? এসব বিষয়েই কমিশনকে জানানোর নির্দেশ এদিন দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছেও ওই ব্যক্তির বিদেশে থাকা সংক্রান্ত রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। শুক্রবার ফের এই মামলার শুনানি হতে পারে। 

    কী বলছেন মামলাকারীদের আইনজীবীরা?

    মামলাকারীদের আইনজীবী সলোনি ভট্টাচার্য ও শামিম আহমেদের দাবি, হজ কমিটি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, গত ৪ জুন সৌদি আরবে গিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী মইনুদ্দিন। আগামী ১৬ জুলাই তাঁর রাজ্যে ফেরার কথা। অর্থাৎ পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণার আগেই তৃণমূল প্রার্থী বিদেশে চলে গিয়েছেন। কিন্তু, মিনাখাঁর কুমারজুলি গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রার্থী হিসাবে মইনুদ্দিনের মনোনয়নপত্র জমা পড়ে গিয়েছে। তাঁরা এও আবেদন জানিয়েছেন, কোনও স্বাধীন সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করানোর নির্দেশ দিক আদালত (Calcutta High Court)। পাশাপাশি বাতিল করা হোক মনোনয়ন।

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের এত বেশি মামলায় বিরক্ত হাইকোর্ট (Calcutta High Court)

    পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে মামলা চলছেই বিভিন্ন ইস্যুতে। জানা গিয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টে বকেয়া রয়েছে প্রায় দুই লাখের বেশি মামলা। এরই মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলার চাপে অন্যান্য মামলা শোনার ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। সম্প্রতি এই প্রসঙ্গে বিরক্তি প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টকে। নিয়োগ দুর্নীতির মামলার শুনানিও পিছিয়ে যাচ্ছে এই কারণে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: নাটকীয় পরিবর্তন! রাজীব সিনহার জয়েনিং রিপোর্ট ফেরত পাঠিয়ে দিলেন রাজ্যপাল

    Panchayat Vote: নাটকীয় পরিবর্তন! রাজীব সিনহার জয়েনিং রিপোর্ট ফেরত পাঠিয়ে দিলেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের জয়েনিং রিপোর্ট ফেরত পাঠাল রাজভবন। দায়িত্ব নেওয়ার পরই পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote) ঘোষণা করেন রাজীব সিনহা। তখন থেকই শুরু হয় বিতর্ক। বিরোধীদের অভিযোগ, শাসকদলকে সুবিধা পাইয়ে দিতেই একের পর এক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজীব। কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রয়োজন নেই, এই মর্মে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ রাজীবই হয়েছিলেন। সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্টের রায় বহাল রাখলে পরে প্রতি জেলায় ১ কোম্পানি বাহিনী দেওয়ার কথা বলেন তিনি (রাজীব)। বুধবার সন্ধ্যায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নানা প্রশ্নের মুখে ফেলার পর দ্রুত ৮০০ কোম্পানির বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার যোগদান রিপোর্ট (জয়েনিং রিপোর্ট) ফেরত পাঠিয়ে দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এখন দেখার, রাজীব থাকেন নাকি সরতে হয় তাঁকে!

    বুধবারই হাইকোর্ট ভর্ৎসনা করে রাজীবকে

    রাজীব সিনহা দায়িত্ব নেন চলতি মাসের ৭ জুন। তারপর জয়েনিং রিপোর্ট নবান্ন পাঠায় রাজভবনে। কিন্তু সই না করেই তা ফেরত পাঠিয়ে দিলেন বোস। ঘটনাচক্রে, বুধবারই কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম তাঁর পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী সংক্রান্ত আদালতের নির্দেশ পালন করতে না চাইলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজ্যপালের কাছে গিয়ে ইস্তফা দিতে পারেন। তার পরেই রাতে জানা গেল, রাজীবের যোগদান রিপোর্ট ফেরত পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল।

    রাজভবন-আদালতের এই জোড়া চাপের পর রাজ্য নির্বাচন কমিশনার পদে আদৌ রাজীব সিনহা থাকবেন কিনা, তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে। ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে রাজভবনে ডাকা বৈঠকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার যোগ দেননি বলে ক্ষুব্ধ রাজ্যপাল, এমনটাও জানা গিয়েছে।

    কী বলছে বিজেপি?

    বিষয়টি নিয়ে বিজেপির কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘এই কাজের যোগ্য যে উনি নন, প্রথম দিন থেকেই তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। প্রস্তুতি ছাড়াই উনি ভোট ঘোষণা করেছিলেন। তল্পিবাহক হয়ে কাজ করছেন। প্রতিদিন খুন হচ্ছে। রাজ্যপালের যা কর্তব্য মনে হয়েছে করেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে ইডি-সিবিআই বহাল রাখল ডিভিশন বেঞ্চ

    Recruitment Scam: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে ইডি-সিবিআই বহাল রাখল ডিভিশন বেঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি (recruitment scam) মামলায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলির তদন্তের নির্দেশই বহাল রাখল বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী ও পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। প্রসঙ্গত, পুর-নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় সর্বপ্রথম সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। পরে সেই মামলা বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে সরে যায়। বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হার বেঞ্চও বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ বহাল রাখে। সিঙ্গল বেঞ্চের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। তবে বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ সিবিআই তদন্তের নির্দেশই বহাল রাখল।

    বড় ধাক্কা খেল রাজ্য

    রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, এতে বড় ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। উল্লেখ্য, পুর-নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) সিবিআই তদন্তের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টেরও আগে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল রাজ্য। পরে সেই মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছিল। তবে এবার হাইকোর্টে ধাক্কা খাওয়ায় ফের রাজ্য শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় কিনা তার দিকেই তাকিয়ে গোটা রাজ্য।

    ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ

    রায় ঘোষণার সময় ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, রাজ্যের অধীনে পুরসভা এবং শিক্ষা দফতরে একই ধরনের দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। দু’টি দুর্নীতি অবিচ্ছেদ্য ভাবে যুক্ত। যুক্ত রয়েছেন একই ব্যক্তিরা। এই মাপের দুর্নীতির জন্য মোহভঙ্গ হয়েছে তরুণ প্রজন্মের। তাই সিবিআই ছাড়া অন্য কোনও তদন্ত নয়। সিঙ্গল বেঞ্চের রায় যথার্থ ছিল। অসৎ উপায়ে টাকা সংগ্রহের জন্য এই দুর্নীতি। জনসাধারণের উপর এর প্রভাব পড়েছে। ফলে এই মুহূর্তে আদালত কোনও হস্তক্ষেপ করবে না।

    অয়ন শীল গ্রেফতার হতেই সামনে আসে পুর-নিয়োগ দুর্নীতি

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে বলাগড়ের তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেরা করেই উঠে আসে অয়ন শীলের নাম। অয়নের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে ইডি বেশ কিছু নথি ও ওএমআর শিটের হদিশ পায়। পরবর্তীতে প্রায় ৬০ পুরসভায় প্রায় ৩০০ কোটির নিয়োগ-দুর্নীতি সামনে আসে।

    আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে তৎপর আইন কমিশন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Raju Jha Murder: শক্তিগড়ে রাজু ঝা খুনের তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে দিল হাইকোর্ট

    Raju Jha Murder: শক্তিগড়ে রাজু ঝা খুনের তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শক্তিগড়ে কয়লা মাফিয়া রাজু ঝা’কে গাড়ির মধ্যেই খুন (Raju Jha Murder) করা হয়। এবার এই খুনের ঘটনায় সিবিআই-কে তদন্তভার দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ৪ মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে হবে বলেও সময়সীমা এদিন বেঁধে দিয়েছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। প্রসঙ্গত, কয়লা পাচার মামলায় রাজু ঝাও ছিলেন ইডির রেডারে। বীরভূমের আবদুল লতিফ নামে ওই গাড়িতে থাকা আর এক জনের নাম ইতিমধ্যেই মিলেছে গরু পাচার মামলার চার্জশিটে। কয়লা পাচার মামলা এবং এই খুনের ঘটনায় যোগসূত্র থাকতে পারে বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা। বিচারপতি তাই হয়তো কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাকেই তদন্তভার তুলে দিলেন। রাজ্যকে ইতিমধ্যে কেস ডায়েরি সহ যাবতীয় নথি সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। তাঁর পর্যবেক্ষণ, খুনের তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে না গেলে ধাক্কা খাবে কয়লা পাচার তদন্ত।

    ইডি দফতরে হাজিরার ২ দিন আগেই খুন হন রাজু (Raju Jha Murder)

    প্রসঙ্গত, কয়লা পাচার মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত রাজু ঝা-র চলতি বছরের ৩ এপ্রিল ইডি দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল। তার ঠিক একদিন আগে  ১ এপ্রিল সন্ধ্যায় তিনি কলকাতার উদ্দেশে রওনা হন। রাত পৌনে আটটা নাগাদ রাজুর সাদা গাড়ি শক্তিগড়ে ২ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে একটি ল্যাংচার দোকানের সামনে এসে দাঁড়ায়। গাড়ির চালকের পাশের সিটে বসে ছিলেন রাজু ঝা। পিছনের আসনে বসে ছিলেন রাজু ঝার সহযোগী ব্রতীন মুখোপাধ্যায় ও গরু পাচার মামলায় ফেরার অভিযুক্ত আব্দুল লতিফ। গাড়ি দাঁড়ানোর কিছু সময়ের মধ্যেই সেখানে এসে দাঁড়ায় নীল রঙের একটি চারচাকা গাড়ি। অভিযোগ, ওই গাড়ি থেকে নেমেই দুই শার্পশুটার পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে পর পর গুলি চালিয়ে রাজু ঝার শরীর ঝাঁঝরা করে দিয়ে পালিয়ে যায়। রাজুর পিছনের সিটে বসে থাকা ব্রতীন মুখোপাধ্যায়ের হাতেও গুলি লাগে। এই হামলার সময়েই বেপাত্তা হয়ে যান আব্দুল লতিফ।

    তদন্তের গতিপ্রকৃতি

    রাজু ঝার গাড়ির চালক নূর হোসেন খুনের (Raju Jha Murder) পর পরই শক্তিগড় থানায় এফআইআর দায়ের করেন। তার ভিত্তিতে খুনের ধারায় মামলা রুজু করে ও ‘সিট’ গঠন করে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। ঘটনার ১৯ দিন পরে পুলিশ গ্রেফতার করে অভিজিৎ মণ্ডল নামে এক অভিযুক্তকে। অভিজিৎ দুর্গাপুর-আসানসোলের এক কুখ্যাত কয়লা মাফিয়ার গাড়ির চালক বলে জানা যায়। পুলিশের দাবি, জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন অভিজিৎ মণ্ডল ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তাকে বর্ধমান সিজেএম আদালতে পেশ করা হলে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, খুনের জন্য ব্যবহৃত গাড়িটি সরবরাহ করেছিল ইন্দ্রজিৎ গিরি ও লালবাবু কুমার নামের দুই ব্যক্তি। এর পরে মে মাসের ৩ তারিখে রাঁচি থেকে ইন্দ্রজিৎ ও লালবাবুকে গ্রেফতার করে সিট। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও একজনের নাম পায় পুলিশ। জুন মাসের ১৪ তারিখে ঘটনার তদন্তভার গেল সিবিআই-এর হাতে।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশকে স্বাগত শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশকে স্বাগত শুভেন্দুর

    Panchayat Election: কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশকে স্বাগত শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম কোনও পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election) কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। রাজ্যে বেড়ে চলা রাজনৈতিক হিংসার পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালতের এই রায় তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ। পঞ্চায়েত মামলায় হাইকোর্টের রায়কে স্বাগত জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট

    রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election) করানোর পক্ষে মঙ্গলবারই রায় দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের নির্দেশ, ‘‘আপাতত স্পর্শকাতর জেলায় মোতায়েন করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাকি যে জেলাগুলিতে পর্যাপ্ত রাজ্য পুলিশ থাকবে না, সেই জেলাগুলিতেও মোতায়েন করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। সব বুথে লাগাতে হবে সিসিটিভি, না হলে ডিভিয়োগ্রাফি করতে হবে।’’

    আরও পড়ুন: “টাকার বিনিময়ে চাকরির কেলেঙ্কারি ধরা পড়েছে”, নাম না করে মমতাকে নিশানা মোদির

    নির্দেশ নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? 

    মঙ্গলবারই রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেন শুভেন্দু। তাঁর দাবি, ডায়মন্ডহারবারের পুলিশ সুপার বিজেপি প্রার্থীদের বাড়ি বাড়ি সন্ত্রাস চালানোর নিদান দিয়েছেন জেলার সব আইসি-দের।‘‘ এদিনের রায় পুলিশের প্রতি হাইকোর্টের অনাস্থা’’ এমনটাই বলেন শুভেন্দু। তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘ডিভিশন বেঞ্চ যে রায় দিয়েছে, তাতে একশো শতাংশ বা আমাদের সবগুলি পয়েন্ট হয়তো বিবেচনা করতে পারেনি। কিন্তু কম-বেশি হিংসামুক্ত নির্বাচনের জন্য় তাদের মানসিকতা অর্ডারে প্রকাশ পেয়েছে। ডিভিশন বেঞ্চের কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। তারা তো আইনকে লঙ্খন করতে পারে না।’’

    চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ভোটের কাজে লাগানো নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    এদিন বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘আমরা চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ভোটের (Panchayat Election) কাজে যাতে না লাগানো হয়, সেই দাবি জানিয়েছিলাম। কারণ চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের বেশিরভাগই তৃণমূল কর্মী। গত ১২ বছর ধরে রাজ্যে কোনও নিয়োগ হয়নি।’’

    আরও পড়ুন: রণক্ষেত্র ভাঙড়, ব্যাপক বোমাবাজি, গুলিবিদ্ধ আইএসএফ কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Panchayat Election:  উপযুক্ত কারণ না দেখালে মনোনয়ন প্রত্যাহার নয়! ঘোষণা কমিশনের

    Panchayat Election: উপযুক্ত কারণ না দেখালে মনোনয়ন প্রত্যাহার নয়! ঘোষণা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী মাসের ৮ তারিখ রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election) ঘোষণা করেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। শুরু হয়েছে মনোনয়ন পর্ব। তানিয়েও বিস্তর অভিযোগ বিরোধীদের। কোথাও প্রশাসনিক কর্তারা বৈষম্যমূলক আচরণ করছেন কোথাও বা সন্ত্রাস করছে শাসক দল। কেন্দ্রীয় মানবাধিকার কমিশন ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত ভোটে পর্যবেক্ষক নিয়োগ করার কথা ঘোষণা করেছে। এবার মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর তা নিয়ে এল বিশেষ নিয়ম। কমিশন জানিয়েছে, যদি ২০২৩ পঞ্চায়েত ভোটে প্রার্থী হিসাবে কেউ মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে চান, তাহলে উপযুক্ত কারণ দর্শাতে হবে। সোমবার কমিশনের তরফে এমনই নির্দেশ এসেছে রাজ্যের সমস্ত জেলাশাসকদের কাছে। প্রশাসনিক কর্তারা প্রথমে দেখে নেবেন, যিনি আবেদন প্রত্যাহার করতে এসেছেন তিনি আসল প্রার্থী কিনা! 

    আরও পড়ুন: বারাকপুরে মনোনয়নে এগিয়ে বিজেপি, এখনও প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে পারল না তৃণমূল

    বিরোধীদের চাপেই কি কমিশনের এমন সিদ্ধান্ত?

    ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, বিরোধীদের লাগাতার চাপের ফলেই কমিশন এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে। রাজভবন থেকে আদালত প্রতিটি সংস্তাই এখন কড়া নজর রাখছে পঞ্চায়েত নির্বাচনে। নজর দিচ্ছে মানবাধিকার কমিশনও। তাই রাজ্য নির্বাচন কমিশন অনেকটা বাধ্য হয়েই এমন সিদ্ধান্তগুলি নিচ্ছে, মত বিরোধী রাজনৈতিক মহলের একাংশের। ১৪৪ ধারা লাগু করার পরেও রোখা যায়নি রাজনৈতিক সন্ত্রাস। সোমবারই রাজ্যের একাধিক জায়গা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মনোনয়ন ঘিরে। বাঁকুড়ার সোনামুখীতে মাথা ফাটে বিজেপি বিধায়কের। 

    হাইকোর্টে বিজেপি

    পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election) শাসকদলকে একতরফা সুবিধা দিতেই সর্বদলীয় বৈঠক না ডেকে নির্বাচন ঘোষণা করেছে কমিশন, এমন অভিযোগ বিজেপি গত কয়েকদিন ধরেই করে আসছে। ইতিমধ্যে মনোনয়নের সময়সীমা বাড়ানো সহ একাধিক দাবিতে হাইকোর্টের দারস্থও হয়েছে বিজেপি। রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে সোমবার হাইকোর্ট জিজ্ঞেস করে, ‘‘আইনে কি কোথাও বলা আছে মনোনয়নের জন্য ৭ দিনের সময়সীমার কথা?’’ এর পরিপ্রেক্ষিতে কমিশনের উত্তর, ‘‘ না সেরকম কোনও আইন নেই।’’ তখনই রাজ্য নির্বাচন কমিশন হাইকোর্টে জানাল, ১৬ জুন পর্যন্ত সময়সীমা বাড়াতে প্রস্তুত তারা।

    আরও পড়ুন: লোডশেডিংয়ে জেরবার রাজ্যবাসী! আচমকা বিদ্যুৎ ভবনে ‘হানা’ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kaliaganj: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে হাইকোর্ট রিপোর্ট তলব করতেই ডিভিশন বেঞ্চে গেল রাজ্য

    Kaliaganj: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে হাইকোর্ট রিপোর্ট তলব করতেই ডিভিশন বেঞ্চে গেল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার বৃহস্পতিবারের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এবার ডিভিশন বেঞ্চে গেল রাজ্য। সোমবার হবে এই মামলার শুনানি।

    বৃহস্পতিবার কী নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি মান্থা? 

    প্রসঙ্গত, কালিয়াগঞ্জে নাবালিকা ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিয়ে বৃহস্পতিবারই রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করেন। সিটকে রাজ্য পুলিশ অসহযোগিতা করছে, একথাও বলতে শোনা যায় বিচারপতিকে। বিচারপতি মান্থার এই নির্দেশকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশনে বেঞ্চে গেল রাজ্য। রাজ্যের অভিযোগ, সিটে যাঁদের রাখা হয়েছে, অতীতে তাঁদের প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার ইতিহাস রয়েছে। 

    সিটে কারা রয়েছেন?

    কালিয়াগঞ্জে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় সিট গঠনের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। ওই বিশেষ তদন্তকারী দলে ছিলেন বর্তমান আইপিএস দময়ন্তী সেন এবং দুই প্রাক্তন আইপিএস উপেন বিশ্বাস ও পঙ্কজ দত্ত। এই সিটকে সাহায্য না করার অভিযোগ উঠেছে রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে। যা শুনে বৃহস্পতিবার অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারপতি মান্থা। বৃহস্পতিবার বিচারপতি বলেন, ‘‘সিটকে পুলিশ সাহায্য করছে না বলে অভিযোগ উঠছে। ফলে বলতে হচ্ছে, রাজ্য নিজেই নিজের বিপদ ডেকে আনছে। সিট যাতে কাজ করতে না পারে সেই চেষ্টা করছে রাজ্য। এবার কি সিবিআইকে তদন্তভার দিলে ভালো হবে?’’ পুলিশ কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা রাজ্যের কাছে রিপোর্ট আকারে বৃহস্পতিবারই চেয়ে পাঠান বিচারপতি মান্থা।

    সিটের সদস্যই সিবিআই-এর পক্ষে সওয়াল করেছেন বৃহস্পতিবার

    বিশেষ তদন্তকারী দলের অন্যতম সদস্য হলেন উপেন্দ্রনাথ বিশ্বাস। তিনিও রাজ্যের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ করেন বৃহস্পতিবার। সিটের পক্ষ থেকে প্রাথমিক রিপোর্টও (Kaliaganj) আদালতে (Calcutta High Court) জমা দেওয়া হয়েছে বলে গতকালই জানান তিনি। উপেন বিশ্বাস প্রাক্তন সিবিআই কর্তা। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, ‘‘সব তথ্যের স্ক্রুটিনি করা হয়েছে। আমাদের কেউ সাহায্য করেনি। যদি ওই পরিবার ও রাজ্যবাসীর বিশ্বাস ফেরাতে হয়, তাহলে রাজ্য পুলিশের উপর নির্ভর করলে হবে না। সিবিআই-কে ছাড়া এই তদন্ত সম্ভব নয়।’’

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Suvendu Adhikari: ‘আদালতের অনুমতি ছাড়া চূড়ান্ত রিপোর্ট নয়’, শুভেন্দুর কনভয়কাণ্ডে হাইকোর্ট

    Suvendu Adhikari: ‘আদালতের অনুমতি ছাড়া চূড়ান্ত রিপোর্ট নয়’, শুভেন্দুর কনভয়কাণ্ডে হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) কনভয়ের ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছিল এক ব্যক্তির। ওই মামলার শুনানিতে বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার নির্দেশ, আদালতের অনুমতি ছাড়া চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দেওয়া যাবে না। শুভেন্দু অধিকারীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিআরপিএফ আধিকারিকদের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করা যাবে না। অন্তর্বর্তী নির্দেশে আদালত জানিয়েছে, রাজ্য তদন্ত চালাতে পারবে। বিচারপতি মান্থার নির্দেশ, মামলা বিচারাধীন, রাজ্য পুলিশ নোটিশ পাঠালেও তাতে সাড়া দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৩ জুন।

    হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু অধিকারি (Suvendu Adhikari)…

    পূর্ব মেদিনীপুরের চণ্ডীপুরের কাছে নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারির (Suvendu Adhikari) কনভয়ের এক গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হয় শেখ ইস্রাফিল নামের বছর তেত্রিশের এক ব্যক্তির। পরে মৃতদেহ নিয়ে শুভেন্দুর বাড়ির সামনে মিছিল করে তৃণমূল। ওই ঘটনায় সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দেয় রাজ্য সরকার। পরে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। শুভেন্দুর অভিযোগ, যে রুটে তাঁর কনভয় যাচ্ছে, সেখানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করছে না রাজ্য সরকার।

    আরও পড়ুুন: ‘পদ্ম-বার্তা’ পৌঁছে দিতে পথে বিজেপি, যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা গেরুয়া শিবিরের

    সেদিন রাজ্যের তরফে আদালতে দাবি করা হয়, মাঝে মধ্যেই পাইলট কারকে অতিক্রম করে চলে যায় শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) কনভয়। এই মামলার প্রেক্ষিতে ভিআইপিদের নিরাপত্তার জন্য কী ব্যবস্থার আয়োজন করা হয় তা বিস্তারিত জানতে চেয়েছিলেন বিচারপতি মান্থা। কীভাবে রুট লাইনিং করা হয়, কী বন্দোবস্ত থাকে, সে ব্যাপারে যাবতীয় তথ্য জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছিল আদালত। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই মামলায় কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ নয় বলেও জানিয়ে দেন বিচারপতি মান্থা।

    আরও পড়ুুন: ‘কানমলা খাওয়ার আগে উনি নিজেই এনআইএ মেনে নিয়েছেন’, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share