Tag: Canada

Canada

  • Khalistan: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, দেওয়ালে ভারত-বিরোধী পোস্টার

    Khalistan: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, দেওয়ালে ভারত-বিরোধী পোস্টার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের (Khalistan)। ভাঙচুর করা হল আস্ত একটা মন্দির। দেওয়ালে সাঁটিয়ে দেওয়া হল খালিস্তানের দাবি সম্বলিত পোস্টার। ঘটনাস্থল সেই কানাডা। এনিয়ে চলতি বছরে এ পর্যন্ত চারটি হিন্দু মন্দির ভাঙচুর করল খালিস্তানপন্থীরা।

    মন্দিরে হামলা

    কানাডার সারে এলাকায় রয়েছে লক্ষ্মী-নারায়ণের মন্দির। ব্রিটিশ কলম্বিয়া এলাকায় যে ক’টি পুরনো হিন্দু মন্দির রয়েছে, এই মন্দিরটি তার অন্যতম। শনিবার রাতে এই মন্দির ভাঙচুর করে খালিস্তানপন্থীরা। ভারত-বিরোধী স্লোগানও দিতে থাকে। সারে প্রশাসনের দাবি, খালিস্তানপন্থীরা লক্ষ্মী-নারায়ণ মন্দিরের দেওয়ালে খালিস্তানের দাবিতে পোস্টার সাঁটায়। জুনের ১৮ তারিখে মৃত্যু হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের। খালিস্তান (Khalistan) টাইগার ফোর্সের মাথা ছিলেন এই নিজ্জর। কানাডিয়ান আর্ম অফ শিখস ফর জাস্টিসেরও প্রধান ছিলেন তিনি। ১৮ জুন অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন তিনি। এই ঘটনায় ভারতের হাত দেখছে খালিস্তানপন্থীরা।  

    খালিস্তানপন্থীদের পোস্টার

    ওই ঘটনায় ভারতের কোনও ভূমিকা রয়েছে কিনা, তা জানতে কানাডা সরকারকে তদন্ত করার অনুরোধও করেছে খালিস্তানপন্থীরা। সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে, ওই রাতে মুখোশ পরা দুজন মন্দিরের দেওয়াল ও গেটে পোস্টার সাঁটাচ্ছে। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে স্বামী নারায়ণের মন্দিরে ভাঙচুর চালায় খালিস্তানপন্থীরা। মন্দিরটি রয়েছে ওন্টারিও এলাকায়। মিশিসুয়াগা এলাকায় একটি রাম মন্দিরেও হামলা চালায় খালিস্তানপন্থীরা। সেটা হয়েছিল ফেব্রুয়ারি মাসে। জানুয়ারি মাসে ব্রাম্পটনে একটি হিন্দু মন্দিরের দেওয়াল বিকৃত করা হয়। ভারত-বিরোধী স্লোগানে ভরিয়ে দেওয়া হয় মন্দিরের দেওয়াল।

    আরও পড়ুুন: “আমরা দেশের জন্য বাঁচি, কেউ থামাতে পারবে না”, গুজরাটের অনুষ্ঠানে বললেন শাহ

    কানাডায় খালিস্তানপন্থীদের (Khalistan) বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারত। কেবল কানাডা নয়, আমেরিকা এবং ইংল্যান্ডেও ভারত বিরোধী স্লোগান দিতে দেখা যায় খালিস্তানপন্থীদের। কানাডায় খালিস্তানপন্থীদের কার্যকলাপের জেরে কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে ভারত। সে দেশে খালিস্তানপন্থীদের জায়গা দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করে নয়াদিল্লি। যদিও ভারতের দাবি নস্যাৎ করে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেন, “কানাডা সব সময় সন্ত্রাসবাদের (Khalistan) বিরুদ্ধে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Justin Trudeau: “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কানাডা সব সময় পদক্ষেপ করেছে”, বললেন ট্রুডো

    Justin Trudeau: “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কানাডা সব সময় পদক্ষেপ করেছে”, বললেন ট্রুডো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কানাডা সব সময় কঠোর পদক্ষেপ করেছে।” বৃহস্পতিবার এমনই দাবি করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো (Justin Trudeau)। কানাডার অটোয়ায় ভারতীয় হাইকমিশনের কর্মীদের হুমকি দিয়েছে খালিস্থানপন্থীরা। ওই ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে ভারত। কানাডায় খালিস্তানিপন্থীদের বাড়বাড়ন্তের জন্য সে দেশের রাজনীতিকেই দায়ী করেছিল ভারত। সেই অভিযোগেরই এদিন জবাব দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী।

    হিংসার বিরোধী কানাডা!

    ট্রুডো বলেন, “ওরা (ভারত) ভুল বলছে। হিংসা এবং হিংসার হুমকির ক্ষেত্রে কানাডা বরাবর কঠোর পদক্ষেপ করেছে। আমরা সব সময় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ করেছি। এবং আগামী দিনেও তা করব।” দিন কয়েক আগে কানাডার একটি গুরুদ্বারের ভিতরেই গুলি করে খুন করা হয় খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জারকে। তার পর থেকে সে দেশের খালিস্তানপন্থীরা ভারতের বিরুদ্ধে আরও বেশি করে সুর চড়িয়েছে। তাদের অভিযোগ, ভারতই খুন করিয়েছে নিজ্জারকে।

    ‘কিল ইন্ডিয়া’ পোস্টার

    এই আবহেই কানাডায় নিযুক্ত দূতাবাস কর্মীদের ছবি প্রকাশ করে ‘কিল ইন্ডিয়া’ পোস্টার সাঁটায় খালিস্তানপন্থীরা। তার পরেই ভারতের তরফে দেওয়া হয় কড়া প্রতিক্রিয়া। যে প্রতিক্রিয়ার পাল্টা দিতে গিয়ে এদিন ট্রুডো (Justin Trudeau) বলেন ওই কথা। তিনি বলেন, “কানাডা সব ধরনের হিংসার বিরোধী। এই বিষয়টি আমরা সব সময় গুরুত্ব দিয়ে দেখি।” কানাডার প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দেশে বহুস্বর রয়েছে। আমরা বাক স্বাধীনতাকে মূল্যও দিই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, আমরা হিংসাকে প্রশ্রয় দিই। আমরা বরাবর হিংসার বিরোধী। উগ্রপন্থার যে কোনও রূপেরই আমরা বিরোধী।”

    ট্রুডোর (Justin Trudeau) সুর শোনা গিয়েছে কানাডার বিদেশমন্ত্রী মেলানি জলির গলায়ও। তিনি বলেন, “হাতে গোণা কয়েকজন মানুষ একটা গোটা সম্প্রদায় কিংবা কানাডার কথা বলে না।” এদিকে, ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, কানাডা এবং অন্যত্র বাক স্বাধীনতার অপব্যবহার করছে ভারত-বিরোধীরা। ৮ জুলাই টরেন্টোয় খালিস্তান স্বাধীনতা মিছিল করবেন খালিস্তানপন্থীরা। ‘কিল ইন্ডিয়া’ পোস্টারেও নিজ্জার খুনে টরেন্টোয় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মা এবং কাউন্সেল জেনারেল অফ ইন্ডিয়া অপূর্ব শ্রীবাস্তবকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সেই প্রেক্ষিতেই বিদেশমন্ত্রকের তরফে দেওয়া হল কড়া প্রতিক্রিয়া।

    আরও পড়ুুন: “এখনও সময় আছে রাজধর্ম পালন করুন”, রাজীবকে হুঁশিয়ারি রাজ্যপালের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistan: কানাডায় গুলিতে খতম মোস্ট ওয়ান্টেড খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিংহ নিজ্জার

    Khalistan: কানাডায় গুলিতে খতম মোস্ট ওয়ান্টেড খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিংহ নিজ্জার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুলি করে খুন করা হল খালিস্তানি (Khalistan) জঙ্গি হরদীপ সিংহ নিজ্জারকে (Hardeep Singh Nijjar)। ভারত সরকারের তরফে তাকে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করা হয়েছিল। মাথার দাম ঘোষণা করা হয়েছিল ১০ লক্ষ টাকা। পাঞ্জাবের জলন্ধরের বাসিন্দা হরদীপ বর্তমানে কানাডায় (Canada) ছিল। কানাডিয়ান শিখ সংগঠন শিখ ফর জাস্টিসের সঙ্গে যুক্ত ছিল হরদীপ। সম্প্রতি ভারত সরকার ৪১ জন মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গির একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেই তালিকায় নাম রয়েছে হরদীপেরও।

    খালিস্তানপন্থীদের ইন্ধন দেওয়ার অভিযোগ

    বছর কয়েক ধরে কানাডায় বসবাস করছিল হরদীপ। সেখান থেকে খালিস্তানপন্থীদের ইন্ধন জোগাচ্ছিল সে। লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের অপারেটরদের রসদ এবং অর্থ সরবরাহও করতে শুরু করেছিল হরদীপ। সম্প্রতি তাকে জঙ্গি হিসেবে ঘোষণা করে ভারত সরকার। সম্প্রতি ফিলিপিন্স ও মালয়েশিয়া থেকে গ্রেফতার করা হয় হরদীপের দুই সাগরেদকে।

    পুরোহিত হত্যার অভিযোগ

    হরদীপের (Hardeep Singh Nijjar) বিরুদ্ধে ২০২২ সালে জলন্ধরে পুরোহিত হত্যার অভিযোগও ওঠে। এনআইএর দাবি, ওই পুরোহিতকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল খালিস্তান টাইগার ফোর্স। এই ফোর্সের প্রধান ছিল হরদীপ। এনআইএর তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে সন্ত্রাসবাদকে ছড়িয়ে দিতে খালিস্তানপন্থী সন্ত্রাসবাদী সংগঠন তৈরি করেছিল হরদীপ। এ জন্য সদস্য সংগ্রহ, তাদের প্রশিক্ষণ, অর্থের জোগান সব কিছুর সঙ্গেই সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল সে। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ব্যবহার করে উসকানিমূলক এবং বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গেও জড়িত ছিল হরদীপ। তাকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কার হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল ১০ লক্ষ টাকা।

    হরদীপের (Khalistan) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কানাডা সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল ভারত। পঞ্জাব পুলিশ হরদীপকে ভারতে ফেরানোর জন্য দাবি জানিয়েছিল কানাডার কাছে। রাজ্যে সন্ত্রাসবাদে উসকানি দেওয়ায় তাকে ওয়ান্টেড ঘোষণা করেছিল পঞ্জাব পুলিশ। ২০১৫ সালে তার বিরুদ্ধে লুকআউট সার্কুলার জারি করেছিল পুলিশ।পরের বছর জারি করা হয় রেড কর্নার নোটিশ। ২০২০ সালে হরদীপকে ইন্ডিভিজুয়াল টেরোরিস্ট ঘোষণা করে ভারত সরকার।

    আরও পড়ুুন: আমেরিকায় প্রবাসী ভারতীয়দের অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন মোদি

    জানা গিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের সারে শহরের গুরু নানক শিখ গুরুদ্বারের পার্কিং লটে হরদীপ যখন তার বাইকে বসছিল, সেই সময় অজ্ঞাতপরিচয় দুই বন্দুকধারী এসে খুব কাছ থেকে গুলি করে তাকে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় মোস্ট ওয়ান্টেড (Khalistan) এই জঙ্গির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • S Jaishankar: ট্যাবলোয় ইন্দিরা হত্যার দৃশ্য, “কানাডার জন্যও ভাল নয়”, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ট্যাবলোয় ইন্দিরা হত্যার দৃশ্য, “কানাডার জন্যও ভাল নয়”, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) ও কানাডার (Canada) সম্পর্কের জন্য এই দৃশ্য মোটেই ভাল নয়। কানাডার ঘটনায় এভাবেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। কানাডায় খালিস্থানপন্থীদের বাড়বাড়ন্ত নিয়েও মুখ খোলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। ৬ জুন ছিল অপারেশন ব্লু-স্টারের ৩৯তম বার্ষীকি। এই উপলক্ষে কানাডার ব্র্যাম্পটন শহরে শোভাযাত্রা বের করেছিলেন খালিস্থানপন্থীরা। শোভাযাত্রায় একটি ট্যাবলোর মাধ্যমে দেখানো হয়েছিল প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর হত্যা দৃশ্য। সেই শোভাযাত্রার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সে সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে কানাডায় খালিস্থানপন্থীদের বাড়বাড়ন্তের বিষয়ে মুখ খোলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)।

    জয়শঙ্করের প্রতিক্রিয়া

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, ভারতীয় সেনার পোশাকে বন্দুক হাতে দাঁড়িয়ে দুই শিখ জওয়ান। সাদা শাড়ি পরিহিত এক মহিলা রক্তাক্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে। সেই ট্যাবলোর পিছনে খালিস্থানি পতাকা হাতে হেঁটে চলেছেন বেশ কয়েকজন। এ প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, আমি মনে করি এই বিষয়টির সঙ্গে আরও বড় সমস্যা জড়িত…সত্যি কথা বলতে কী, ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি ছাড়া অন্য কোনও কারণে কেউ এমন করতে পারে বলে আমি মনে করি না। আমার মতে, সে দেশে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাড়বাড়ন্ত বৃহত্তর অন্তর্নিহিত সমস্যা। চরমপন্থীরা সহিংসতার পক্ষে। আমি মনে করি, এটি আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের জন্য ভাল নয়। কানাডার জন্যও এটা ভাল নয়।

    অপারেশন ব্লু-স্টার

    প্রসঙ্গত, খালিস্থানপন্থী জঙ্গি ভিন্দ্রেওয়ালাকে খতম করতে ১৯৮৪ সালে পঞ্জাবের অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দিরে অভিযান চালায় ভারতীয় সেনা। তার জেরে ওই বছরেরই ৩১ অক্টোবর শিখ দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। সম্প্রতি ফের মাথাচাড়া দিয়েছে খালিস্থানপন্থীদের আন্দোলন। গ্রেফতার করা হয়েছে আন্দোলনের নেতা অমৃতপালকে। 

    সেই ঘটনার প্রেক্ষিতে নানা সময় কানাডায় আন্দোলন করেছেন খালিস্থানপন্থীরা। সম্প্রতি যে শোভাযাত্রা হয়েছিল, সেখানেও ছিলেন তাঁরাই। সেই ঘটনার জেরেই কড়া প্রতিক্রিয়া জয়শঙ্করের (S Jaishankar)।

    আরও পড়ুুন: “শুভেন্দুকে চটি দিয়ে মারতাম”, তৃণমূলের সৌগতর মন্তব্যে স্তম্ভিত রাজ্য

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • The Kerala Story: বাংলায় নিষিদ্ধ! বিশ্ব মাতাচ্ছে বাঙালির তৈরি ছবি ‘দ্য কেরালা স্টোরি’

    The Kerala Story: বাংলায় নিষিদ্ধ! বিশ্ব মাতাচ্ছে বাঙালির তৈরি ছবি ‘দ্য কেরালা স্টোরি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় নিষিদ্ধ হলেও বিশ্ব মাতাচ্ছে বাঙালির তৈরি ছবি। বিতর্কের মাঝে রমরমিয়ে ব্যবসা করছে সুদীপ্ত সেন পরিচালিত ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story)। ৬ দিনে বক্স অফিসের সংগ্রহে ৮০ কোটি টাকা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডাতেও ২০০টির বেশি স্ক্রিনে মুক্তি পেল ‘দ্য কেরালা স্টোরি’। 

    তিন মেয়ের গল্প

    বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি ইতিমধ্যেই ছবিটিকে করমুক্ত ঘোষণা করেছে। তবে সমস্যা তৈরি হয়েছে তামিলনাড়ু এবং বাংলায়। তামিলনাড়ুর প্রেক্ষাগৃহ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে সুদীপ্ত সেনের ছবি, আর বাংলায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’কে (The Kerala Story) নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। গত ৫ মে তিন মেয়ের গল্প নিয়ে তৈরি ছবিটি মুক্তি পায়। কেরল থেকে নিখোঁজ হওয়ার পর এই তিন মেয়ের ধর্মান্তর করা হয়। পরে তারা আইসিস-এ যোগ দেয়।

    ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ হল এক মিশন

    ছবি প্রসঙ্গে পরিচালক সুদীপ্ত সেন জানান, ছবিটি একটি লক্ষ্য নিয়ে তৈরি হয়েছিল, যা শৈল্পিক উদ্দেশ্যের ঊর্ধ্বে। সাংবাদিক বৈঠকে সুদীপ্ত বলেন, “কেরল রাজ্যে দীর্ঘ দিন ধরে বিদ্যমান সমস্যাটিকে দেশ অস্বীকার করছিল। ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) হল এক মিশন, যা সিনেমার সৃজনশীল সীমানার বাইরে, একটি আন্দোলন, যা সারা বিশ্বের জনসাধারণের কাছে পৌঁছনো উচিত এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।” প্রযোজক বিপুল শাহের দাবি, এই সত্য লুকিয়ে রাখা হয়েছিল দিনের পর দিন, কিন্তু প্রকাশ্যে আনা জরুরি ছিল, তাই এই ছবিটি হওয়ার প্রয়োজন ছিল। ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ ছবিতে শালিনী উন্নিকৃষ্ণনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন অদা শর্মা। ট্যুইট বার্তায় আদা জানান, ‘‘আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ, যাঁরা এই ছবি দেখছেন, যাঁরা এই ছবি নিয়ে কথা বলছেন, যাঁরা এটাকে ট্রেন্ডিং করেছেন এবং যাঁরা আমার কাজের প্রশংসা করেছেন।”

    আরও পড়ুন: প্রথা ভেঙে বাংলাদেশে মুক্তি পাচ্ছে শাহরুখ খানের ‘পাঠান’! প্রথম ২ দিনের টিকিট প্রায় শেষ

    সম্প্রতি সাংবাদিক বৈঠকে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’-কে (The Kerala Story) নিষিদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের একাধিক শহরে সিনেমাহলগুলিতে এ নিয়ে বিক্ষোভ চলছে। ইতিমধ্যেই ‘দ্য কেরালা স্টোরি’-কে নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন দিলীপ ঘোষ-সহ বিজেপির শীর্ষ নের্তৃত্ব। পাশাপাশি এনিয়ে বিরোধীতা করেছেন শাবানা আজমি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ned Price: ‘জঙ্গিবাদের নিন্দা করে আমেরিকা’, হিন্দু মন্দিরে হামলা প্রসঙ্গে জানালেন মার্কিন মুখপাত্র

    Ned Price: ‘জঙ্গিবাদের নিন্দা করে আমেরিকা’, হিন্দু মন্দিরে হামলা প্রসঙ্গে জানালেন মার্কিন মুখপাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে তো বটেই, বিদেশেও মাথাচাড়া দিচ্ছে খালিস্তানি (Khalistani) আন্দোলন। নিরন্তর নিশানা করা হচ্ছে হিন্দু মন্দিরগুলিকে (Hindu Temples)। খালিস্তানিদের এই আন্দোলনের তীব্র নিন্দা করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (US)। মার্কিন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র নেড প্রাইস (Ned Price) বলেন, যে কোনও ধরনের হিংসা এবং জঙ্গি কার্যকলাপের নিন্দা করে আমেরিকা। তিনি বলেন, আমেরিকার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবোধ হল ধর্মীয় বহুত্ববাদ। নেড প্রাইস বলেন, যারা এর উল্টো কার্যকলাপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদেরও নিন্দা করে।

    নেড প্রাইস (Ned Price) বলেন…

    অস্ট্রেলিয়া, কানাডা সহ বিভিন্ন দেশে হিন্দু মন্দিরে হামলা চালাচ্ছে খালিস্তানিরা। এদিন সে প্রসঙ্গে মার্কিন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র (Ned Price) বলেন, হিংসার যে কোনও ধরনের রূপেরই আমরা নিন্দা করি। হিংসার হুমকি দেওয়ারও নিন্দা করি। যে কোনও ধরনের হিংসা, জঙ্গি কার্যকলাপেরও নিন্দা করি। তিনি বলেন, আমেরিকা এমন একটি দেশ যাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবোধ রয়েছে। এরই একটি হল, ধর্মীয় বহুত্ববাদ। সব ধর্মের মানুষের প্রতি সহনশীলতাও রয়েছে। যাঁরা কোনও ধর্মপথের অনুসারীও নন, তাঁদেরও আমরা শ্রদ্ধা করি। তিনি বলেন, যাঁরা এর উল্টো পথের যাত্রী, তাঁদের আমরা নিন্দা করি।

    কানাডার ব্রাম্পটনে রয়েছে গৌরী শঙ্করের মন্দির। চলতি বছরের জানুয়ারির প্রথম দিকে ওই মন্দিরে ভাঙচুর চালায় কেউ বা কারা। মন্দিরের দেওয়ালে লেখা হয় ভারত বিরোধী স্লোগান। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছিলেন কানাডায় নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। দূতাবাসের তরফে বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছিল, ব্রাম্পটনের গৌরী শঙ্করের মন্দির ভারতীয় ঐতিহ্যের প্রতীক। সেই মন্দিরের দেওয়ালে যে ভারত বিরোধী স্লোগান লেখা হয়েছিল, আমরা তার তীব্র নিন্দা করি। মন্দির ভাঙচুরের এই ঘৃণ্য ঘটনা কানাডায় বসবাসকারী হিন্দুদের ভাবাবেগে আঘাত করেছে। কানাডা সরকারের কাছে আমরা এ ব্যাপারে আমাদের উদ্বেগও প্রকাশ করেছি।

    আরও পড়ুুন: ‘এপাং ওপাং ঝপাং…’, মমতার অস্ত্রেই তৃণমূল বধ সুকান্তর!

    কেবল কানাডা নয়, অস্ট্রেলিয়ায়ও একাধিক হিন্দু মন্দিরে হামলা চালিয়েছে খালিস্তানিপন্থীরা। মেলবোর্নের অ্যালবার্ট পার্কে থাকা হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর চালানো হয় ২৩ জানুয়ারি। মন্দিরের দেওয়ালে লিখে দেওয়া হয় ভারত বিরোধী স্লোগান। অস্ট্রেলিয়ারই ক্যারাম ডাউনে শিব বিষ্ণুর মন্দিরেও ভাঙচুর চালিয়েছে খালিস্তানিরা। সেখানেও মন্দির গাত্রে লেখা হয়েছে ভারত বিরোধী স্লোগান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Chinese Spy Balloon: মার্কিন আকাশে চিনা গুপ্তচর বেলুন! পরমাণু অস্ত্র ঘাঁটিতে চিনের নজরদারি, দাবি পেন্টাগনের

    Chinese Spy Balloon: মার্কিন আকাশে চিনা গুপ্তচর বেলুন! পরমাণু অস্ত্র ঘাঁটিতে চিনের নজরদারি, দাবি পেন্টাগনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার আকাশে চিনা গুপ্তচর বেলুন! সূত্রের খবর, মার্কিন পরমাণু অস্ত্র ঘাঁটিতে নজরদারি চালাচ্ছে চিনা গুপ্তচর বেলুন। এমনটাই দাবি করেছে পেন্টাগন। বেলুনটি গুলি করে নামানোর কথা বিবেচনা করেছিলেন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন ও অন্যান্য পদস্থ সেনাকর্তারা। কিন্তু প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অনুরোধে সেই সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকেন। বেলুনটিকে গুলি করে নামানোর চেষ্টা হলে বড় ধরণের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন মার্কিন প্রশাসন। এই ঘটনায় মার্কিন-চিন সম্পর্ক নতুন করে অবনতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এছাড়াও এই ঘটনায় নতুন করে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে।

    পেন্টাগনের তরফে কী বলা হল?

    পেন্টাগন বৃহস্পতিবার দাবি করেছে, যে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া একটি চিনা গুপ্তচর বেলুনকে ট্র্যাক করেছে। মার্কিন সেক্রেটারি অফ স্টেট অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের বেইজিং সফরের কয়েকদিন আগেই এই ঘটনা ঘটল৷ পেন্টাগনের মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল প্যাট রাইডার বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার একটি উচ্চ-নজরদারি বেলুন শনাক্ত করেছে এবং সেটি ট্র্যাক করছে, যেটি এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আকাশসীমায় রয়েছে।” রাইডার আরও জানান, “নোরাড এটিকে নিবিড়ভাবে ট্র্যাক করছে ও পর্যবেক্ষণ করে চলেছে৷” তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার মন্টানার উপরে বেলুনটি দেখা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘রাষ্ট্রবাদী সংখ্যালঘু মুসলিমদের সঙ্গে বিজেপির কোনও বিরোধী নেই’, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    তবে এই ঘটনাই প্রথম নয়। পেন্টাগনের তরফে বিবৃতিতে আরও জানানো হয়েছে যে, অতীতেও এই ধরণের গুপ্তচর বেলুন দেখা গিয়েছিল মার্কিন ভূখণ্ডে। কিন্তু সেই সময় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ায়, তথ্য সংগ্রহের কাজে ব্যর্থ হয়েছিল বলে দাবি। বেলুনটির সর্বশেষ অবস্থান সম্পর্কে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে অবহিত করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর। জানা গিয়েছে, চিনা গুপ্তচর বেলুনটি কয়েক দিন আগে আমেরিকার আকাশসীমায় ঢুকেছিল এবং গোয়েন্দারা এর উপস্থিতি শনাক্ত করতে সক্ষম হন। তবে যে উচ্চতা দিয়ে বেলুনটি উড়ছে, তাতে খুব বেশি তথ্য গোয়েন্দা সংগ্রহ করতে পারবে না বলে মনে করা হচ্ছে।

    মার্কিন ভূখণ্ডে চিনা গুপ্তচর বেলুন ওড়ার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন মন্টানার বাসিন্দারা। আর তা পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গে হয়েছে ভাইরাল। বৃত্তাকার সন্দেহজনক বেলুটি দেখতে ধূসর রংয়ের।

  • Nuclear Bomb: ভারতের পারমাণবিক শক্তি ১৯৬৮তে ভয় ধরিয়েছিল আমেরিকাকেও?

    Nuclear Bomb: ভারতের পারমাণবিক শক্তি ১৯৬৮তে ভয় ধরিয়েছিল আমেরিকাকেও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৬৮ সালের জুন মাস। কানাডিয়ান নিউক্লিয়র ইনসপেক্টরদের একটি দল এসেছিলেন মুম্বইয়ের ট্রম্বেতে, কানাডা (Canada)-ইন্ডিয়া রিয়েক্টর পরিদর্শনে। তখনই তাঁরা জানিয়েছিলেন, ভারত নিউক্লিয়র ডিভাইস (Nuclear Device) উন্নত করতে দ্রুত এগোচ্ছে। আমেরিকার প্রতিদ্বন্দ্বীও হয়ে উঠছে। অস্ত্র (Nuclear Bomb) দৌড়ে শামিল হওয়ার ভয়ও দেখাচ্ছে এই দেশ। সম্প্রতি এমনই এক নথি প্রকাশ্যে এসেছে। প্রকাশ করেছে ওয়াশিংটন। পরে কানাডার ওই প্রতিনিধি দল মার্কিন কূটনীতিকদের বলেছিলেন, প্লুটোনিয়াম গ্রেড অস্ত্র বানানোর জন্য তারা (ভারত) কম বিকিরণ করে এমন জ্বালানি ব্যবহার করছে। ওই প্রতিনিধি দল এও জানিয়েছিল, ভারত যদি প্লুটোনিয়াম উৎপাদন করে, তাহলে যে রিয়েক্টরে কাজ হবে, সেটি বছরে ১২ কেজি পর্যন্ত উৎপাদন করতে পারবে।

    ভারতের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম…

    এ সংক্রান্ত নথিটি সংরক্ষিত রয়েছে ইউএস ন্যাশনাল সিকিউরিটি আর্কাইভে। এটা দেখেই ভারতের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম সম্পর্কে একটা ধারণা করতে পেরেছিল আমেরিকা। ভারত প্রথম নিউক্লিয়ার পরীক্ষা করে ১৯৭৪ সালের মে মাসে। তার ঢের আগেই তার শক্তি সম্পর্কে একটা ধারণা করে ফেলেছিল ওয়াশিংটন। এই গোপন নথি থেকে জানা যায়, ভারতের সর্বোচ্চ নিউক্লিয়ার অফিসাররা তখনই আমেরিকাকে একটি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছিল। ১৯৭০ সালের নভেম্বরে মার্কিন ডিমার্চে ভারত সরকারের কাছে বলেছিল, উৎপাদিত প্লুটোনিয়াম ব্যবহার করতে হবে মার্কিন-ভারতীয় চুক্তি অনুসারে। পিসফুল নিউক্লিয়ার এক্সপ্লোশান ডিভাইসগুলি এই ধরনের চুক্তির সঙ্গে বেমানান হবে। তিনি এও বলেছিলেন, আমরা এই ধরনের ব্যবহারে সব চেয়ে বেশি আপত্তি জানাব।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে কুখ্যাত জঙ্গির দোতলা বাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

    তক্ষণাৎ জবাব দিয়েছিল ভারতও। নয়াদিল্লি সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, তারা নিউক্লিয়ার অস্ত্র ডেভেলপ করতে চায় না। তারা দেখছে নিউক্লিয়ার টেকনোলজি ব্যবহার করে কী কী সুফল ঘরে তোলা যায়। তারা এও জানিয়েছিল, এ সবই হচ্ছে শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে। এবং এজন্য যা ডেভেলপমেন্ট করা প্রয়োজন, ভারত তা করবে। এবং ভারত যে নিউক্লিয়ার প্রযুক্তি শান্তির জন্যই ব্যবহার করছে, তার উল্লেখ রয়েছে ওই নথিতেও। সেখানে বলা হয়েছে, একজন (ভারত) নিউক্লিয়ার ডেভেলপমেন্ট করে চলেছে শান্তির উদ্দেশ্যে, মিলিটারি উদ্দেশ্যে নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Swaminarayan Mandir: মৌলবাদী শক্তিগুলি স্বাধীনতার অপব্যবহার করছে, কানাডার খালিস্থান সমর্থকদের প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর

    Swaminarayan Mandir: মৌলবাদী শক্তিগুলি স্বাধীনতার অপব্যবহার করছে, কানাডার খালিস্থান সমর্থকদের প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডা প্রশাসনের সামনে খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী সম্পর্কিত সমস্যাগুলি উত্থাপন করেছে ভারত। সোমবার অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় এমনটাই জানালেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলিয়ার বিদেশমন্ত্রী পেনি ওংয়ের পাশে বসে একথা বলেছেন জয়শঙ্কর। সম্প্রতি কানাডায় ভারত বিরোধী কার্যকলাপ (Swaminarayan Mandir) বেড়েছে। সেই বিষয়ে কথা বলতে গিয়েই এই কথা বলেন বিদেশমন্ত্রী।   

    এই মুহূর্তে অস্ট্রেলিয়া সফরে আছেন এস জয়শঙ্কর। এটি তাঁর চলতি বছরের অস্ট্রেলিয়ায় দ্বিতীয় সফর। এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসেও গিয়েছিলেন মেলবোর্ন-এ চর্তুদেশীয় অক্ষ বা কোয়াড-এর বৈঠকে যোগ দিতে।

    কিছুদিন আগেই কানাডার টরোন্টোর স্বামীনারায়ণ মন্দিরে (Swaminarayan Mandir) ভাঙচুর চালায় দুষ্কৃতিরা। খালিস্তানের দাবিতে একদল দুষ্কৃতি গ্রাফিটি দিয়ে মন্দিরটিকে বিকৃত করে। মন্দিরে গায়ে নানান জায়গায় ভারত বিরোধী স্লোগান দেখা গিয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এর আগে অন্টারিওর ব্রাম্পটনে খালিস্তানকে কেন্দ্রে করে একটি গণভোটের আয়োজন করা হয়েছিল। ইতিমধ্যেই কানাডায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের পক্ষ থেকে কানাডা সরকারের কাছে তদন্তের আবেদন করা হয়েছে। ওই ঘটনার একটি ভিডিও সোশ্যাল সাইটে ছড়িয়ে পড়তেই এর নিন্দায় সরব হয় ভারতীয় হাইকমিশন। ভারত সরকারও এই ঘটনাযর তীব্র নিন্দা করেছে ।   

    জয়শঙ্কর ক্যানবেরায় বলেন, “সব সময় আমরা কানাডিয়ান সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। আমরা গণতান্ত্রিক সমাজে স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছি। যা আসলে সহিংসতা, সহিষ্ণুতার জন্ম দেয়। মৌলবাদী শক্তি যেন এর অপব্যবহার না করে।” তিনি আরও বলেন, “প্রতিটা দেশের এটা বোঝা উচিৎ, নিজের ঘরে গণতন্ত্র বজায় রাখলেই শুধু চলবে না। এক গণতন্ত্রের অন্য গণতন্ত্রের প্রতিও দায়িত্ব থাকে।”

    আরও পড়ুন: ‘সজাগ থাকুন’, কানাডাবাসী ভারতীয়দের সতর্ক করল বিদেশমন্ত্রক

    এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এর আগে ভারতীয় হাইকমিশন বিবৃতি করে জনিয়েছে “আমরা টরন্টোতে অবস্থিত স্বামী নারায়ণ মন্দিরের ক্ষতি এবং মন্দিরের দেওয়ালে ভারতবিরোধী স্লোগান লেখার ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। কানাডা প্রশাসনের কাছে এই ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানাচ্ছি।” 

    কানাডায় বসবাসকারী ভারতীয়দের সজাগ করে বিদেশমন্ত্রক এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “এখনও পর্যন্ত এই সব অপরাধীদের বিরুদ্ধে কোনও আইনি ব্যবস্থা নেয়নি কানাডা। এই ধরণের ঘটনা ক্রমে বাড়ছে। তাই কানাডায় বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিক ও শিক্ষার্থী এবং যাঁরা ভ্রমণের জন্যে কানাডা যাচ্ছেন তাঁরা সজাগ থাকুন এবং সতর্কতা অবলম্বন করুন।” 

    বিদেশ মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, “একটি মিত্র দেশে যেভাবে চরমপন্থীদের এমন একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কার্যকলাপ করতে দেওয়া হয়েছে, তা অত্যন্ত আপত্তিজনক।” বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী জানান, ভারত কানাডা কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। এই বিষয়ে ভারতের পক্ষ থেকে কানাডাকে সমানে চাপ দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Canada: ‘সজাগ থাকুন’, কানাডাবাসী ভারতীয়দের সতর্ক করল বিদেশমন্ত্রক

    Canada: ‘সজাগ থাকুন’, কানাডাবাসী ভারতীয়দের সতর্ক করল বিদেশমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় (Canada) বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিল ভারতের বিদেশমন্ত্রক (MEA)। সেই দেশে ভারতীয়দের বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান বিদ্বেষমূলক অপরাধ, বিচ্ছিন্নতাবাদী হিংসা এবং ভারত-বিরোধী কার্যকলাপের থেকে ভারতীয় শিক্ষার্থী ও অন্যান্য ভারতীয় নাগরিদের সতর্কতা অবলম্বন করার এবং সজাগ থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার প্রকাশিত বিদেশমন্ত্রকের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “কানাডার সরকারের কাছে, এই ঘটনাগুলির বিষয়ে ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক এবং কানাডার ভারতীয় দূতাবাস উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং তদন্ত ও উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।”      
     
    বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “এখনও পর্যন্ত এই সব অপরাধীদের বিরুদ্ধে কোনও আইনি ব্যবস্থা নেয়নি কানাডা। এই ধরণের ঘটনা ক্রমে বাড়ছে। তাই কানাডায় বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিক ও শিক্ষার্থী এবং যাঁরা ভ্রমণের জন্যে কানাডা যাচ্ছেন তাঁরা সজাগ থাকুন এবং সতর্কতা অবলম্বন করুন।”

    আরও পড়ুন: মোটা মাইনের টোপ, মায়ানমারে বন্দি বহু ভারতীয়, সতর্কবার্তা বিদেশ মন্ত্রকের

    ভারত সরকারের পক্ষ থেকে কানাডায় বসবাসকারী ভারতীয়দের ওট্টাওয়া, টরোন্টো বা ভ্যাঙ্কুভারের ভারতীয় দূতাবাসে নাম নথিভুক্ত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, ভারত সরকারের ওয়েবসাইট madad.gov.in-এ ভারতীয় নাগরিকেরা নিজেদের নাম নথিভুক্ত করতে পারেন। কোনও বিপদের সময় বা জরুরি অবস্থায়, কানাডায় অবস্থিত ভারতীয় সঙ্গে যাতে দূতাবাস সহজেই যোগাযোগ করতে পারে তাই এই ব্যবস্থা। 

    এর আগে বৃহস্পতিবার, কানাডায় ‘খালিস্তান গণভোট’- এর তীব্র নিন্দা করেছে ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক। বিদেশ মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, “একটি মিত্র দেশে যেভাবে চরমপন্থীদের এমন একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কার্যকলাপ করতে দেওয়া হয়েছে, তা অত্যন্ত আপত্তিজনক।” বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী জানান, ভারত কানাডা কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। এই বিষয়ে ভারতের পক্ষ থেকে কানাডাকে সমানে চাপ দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: উত্তরাখণ্ডে তরুণী রিসর্ট কর্মীকে ‘হত্যা’ ছেলের, প্রাক্তন মন্ত্রীকে বহিষ্কার বিজেপির

    গত এপ্রিল মাসে টরন্টো শহরে এক ভারতীয় পড়ুয়াকে মেট্রোস্টেশনের সামনে গুলি করে খুন করা হয়। সেই ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সম্প্রতি টরন্টোয় স্বামীনারায়ণ মন্দিরের সামনে ভারত বিরোধী স্লোগান ঘিরে বিস্তর বিতর্ক হয়।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share