Tag: Canada

Canada

  • Canada Swaminarayan Temple: কানাডার স্বামীনারায়ণ মন্দিরে ভাঙচুর, দেশ-বিরোধী স্লোগান! ক্ষুব্ধ ভারত

    Canada Swaminarayan Temple: কানাডার স্বামীনারায়ণ মন্দিরে ভাঙচুর, দেশ-বিরোধী স্লোগান! ক্ষুব্ধ ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডার স্বামী নারায়ণ মন্দিরে ভারত-বিরোধী মন্তব্য লিখল খালিস্তানপন্থীরা। অভিযোগ ওই মন্দিরে ভাঙচুর চালায় দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার। মন্দিরে গায়ে নানান জায়গায় ভারত বিরোধী স্লোগান দেখা গিয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই কানাডায় থাকা ভারতীয় হাইকমিশনের পক্ষ থেকে কানাডা সরকারের কাছে তদন্তের আবেদন করা হয়েছে। ওই ঘটনার একটি ভিডিও সোশ্যাল সাইটে ছড়িয়ে পড়তেই এর নিন্দায় সরব হয় ভারতীয় হাইকমিশন। ভারত সরকারও এই ঘটনায় তীব্র আপত্তি জানিয়েছে।

    সূত্রের খবর, মঙ্গলবার কয়েকজন খালিস্তানপন্থী টরেন্টোর ওই মন্দিরে ঢুকেন পড়েন। মন্দিরের গায়ে হলুদ কালি দিয়ে ভারত বিরোধী স্লোগান লেখা হয়। স্লোগান লেখা হয়েছে মন্দিরের পিলারেও। পরে ওই খালিস্তানপন্থীদের মন্দির চত্বর থেকে বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ। 

    এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় হাইকমিশন ট্যুইট করে জনিয়েছে ‘আমরা টরন্টোতে অবস্থিত স্বামী নারায়ণ মন্দিরের ক্ষতি এবং মন্দিরের দেওয়ালে ভারতবিরোধী স্লোগান লেখার ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। কানাডা প্রশাসনের কাছে এই ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানাচ্ছি’। 

    আরও পড়ুন: মোদির মুখোমুখি শি, শেহবাজ! এবারের এসসিও সম্মেলনে ভারতের গুরুত্ব কতটা?

    ঘটনায় উদ্বেগপ্রকাশ করেছেন কানাডার ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদ সোনিয়া সিন্ধু। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন,’ কানাডা বহু সংস্কৃতির দেশ। বিভিন্ন বিশ্বাসের মানুষ এখানে নিরাপদে বসবাস করেন। এই ধরনের ঘটনায় সেই বিশ্বাস এবং নিরাপত্তায় ধাক্কা খেল’।

    এই বিষয় নিয়ে ট্যুইট করেছেন স্থানীয় মেয়র প্যাট্রিক ব্রাউন। ট্যুইটে তিনি জানান, ‘কানাডায় এই ধরনের ঘটনার কোনও স্থান নেই। আশা করছি, দ্রুত অভিযুক্তদের শাস্তি হবে’।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Job Vacancies In Canada: কানাডায় ১০ লক্ষ শূন্যপদ, যাবেন নাকি?  

    Job Vacancies In Canada: কানাডায় ১০ লক্ষ শূন্যপদ, যাবেন নাকি?  

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি খুঁজছেন? যোগ্যতা যাই হোক না কেন, কোনও না কোনও একটা চাকরি (Job) মিলবেই। তবে হ্যাঁ, দেশের কোনও প্রান্ত নয়, এজন্য আপনাকে যেতে  হবে কানাডায় (Canada)। আপাতত ১০ লক্ষ শূন্য পদে হবে ওই নিয়োগ। ২০২১ সালের মে মাসে এই সংখ্যাটা ছিল তিন লক্ষের কিছু বেশি। শুধু চাকরি নয়, পাকাপাকিভাবে সে দেশে থিতু হতে চাইলেও মিলবে নাগরিকত্ব (Citizenship)।

    কানাডার জনসংখ্যা এমনিতেই কম। অথচ শিল্পোন্নত দেশ। স্বাভাবিকভাবেই শিল্পক্ষেত্রে লোকজন প্রয়োজন। জনসংখ্যা কম হওয়ায় কর্মপ্রার্থীর সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই কম। সেই কারণেই কানাডা সরকার অভিবাসীদের ঠাঁই দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। ২০২২ সালে তাদের এ ক্ষেত্রে তাদের টার্গেট ছিল ৪.৩ লক্ষ। ২০২৪ এর মধ্যে তারা এটাকেই নিয়ে যেতে চাইছে ৪.৫ লক্ষে। তাই যাঁরা দেশ ছেড়ে বাড়তি রোজগারের আশায় বিদেশ যেতে চান, তাঁদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ এটাই।

    আরও পড়ুন : শুরু হয়েছে আইবিপিএস পিও- র রেজিস্ট্রেশন, শূন্যপদ কত জানেন?

    গোটা দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রেই এই মুহূর্তে চলছে লোকাভাব। তবে অ্যালবার্টো এবং ওন্টারিও প্রদেশের ছবিটা খুবই করুণ। ওই দুই প্রদেশে, প্রতি দশ জনের জন্য শূন্য পদ ১১টি। অর্থাৎ যাঁরাই যাবেন, তাঁরাই চাকরি পাবেন। তা বাদেও থেকে যাবে শূন্যপদ। এপ্রিলে এই হার ছিল প্রতি দশজনে ১২ জন। আর চলতি বছরের গোড়ায় এটাই ছিল প্রতি ২০ জনে ২৪ জন। নিউফাউন্ডল্যান্ড ও ল্যাব্রাডর এই দুই প্রদেশে সাকুল্যে বেকার রয়েছেন চারজন। তাঁরা অবশ্য চাকরি নিতে চাননি বলেই বেকার। তাই এই দুই প্রদেশেও প্রচুর চাকরির সুযোগ।

    করোনা অতিমারির আগেও ছবিটা এত করুণ ছিল না কানাডায়। করোনা অতিমারির পর লোকজন তাড়াতাড়ি চাকরি ক্ষেত্র থেকে অবসর নিয়ে নিচ্ছেন। জন্মহারও ক্রমেই কমছে। চাকরি করতেও চাইছেন না সে দেশের বহু মানুষ। সব মিলিয়ে তৈরি হয়েছে বিপুল সংখ্যক শূন্যপদ। বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ, প্রোফেশনাল, ট্রান্সপোর্টেশন, ওয়্যারহাউসিং, ফিনান্স, ইন্স্যুরেন্স, অবসর ও বিনোদন এবং রিয়েল এস্টেস কর্মীর অভাব সর্বত্র। দেশের নির্মাণ সংস্থাগুলোতেও প্রচুর লোকের প্রয়োজন।

    এবার ভেবে দেখুন, তল্পিতল্পা গুটিয়ে কানাডা পাড়ি দেবেন কিনা!

    আরও পড়ুন : কর্মী নিয়োগ করবে ইন্ডিয়ান অয়েল, শূন্যপদ ১৮, সর্বাধিক বেতন ১,৮০,০০০ টাকা

  • Smoking Kali Controversy: ‘স্মোকিং কালী’ পোস্টার বিতর্ক, চলচ্চিত্র নির্মাতার বিরুদ্ধে এফআইআর দিল্লি, ইউপি পুলিশের

    Smoking Kali Controversy: ‘স্মোকিং কালী’ পোস্টার বিতর্ক, চলচ্চিত্র নির্মাতার বিরুদ্ধে এফআইআর দিল্লি, ইউপি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লীনা মণিমেকালাই (Leena Manimekalai)- এর ডক্যুন্টারি ফিল্ম ‘কালী’র পোস্টার নিয়ে ইতমধ্যেই তুমুল বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। ২ জুলাই ছবিটির পোস্টার মুক্তি পেয়েছে। ছবির পোস্টারে দেবী কালীকে ধূমপান (Smoking Kali) করতে দেখা যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, তাঁর এক হাতে ত্রিশূল এবং অন্য হাতে এলজিবিটি সম্প্রদায়ের রঙিন পতাকা। এ দুটি বিষয় নিয়েই বিতর্ক দানা বেঁধেছে। পোস্টারটি মুক্তি পেতেই  সোশ্যাল মিডিয়ায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। লীনা মণিমেকালাইয়ের গ্রেফতারির দাবিও করেছেন অনেকে। 

    আরও পড়ুন: মোদির উপহারে দেশীয় শিল্পের ছোঁয়া! অভিভূত রাষ্ট্রনেতারা

    [tw]


     [/tw]

    #arrestleenamanimekalai ট্রেন্ড করছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। নির্মাতারা পোস্টারে দেবী কালীকে অপমান করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। লীনা মণিমেকলাইয়ের বিরুদ্ধে হিন্দুদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দুই বন্ধুর চায়ে পে চর্চা! জি-৭ বৈঠকে আলাপচারিতায় মোদি-মাক্রঁ  

    লীনা মণিমেকালাই তাঁর তথ্যচিত্রের পোস্টারটি শেয়ার করে বলেছিলেন যে ছবিটি কানাডা চলচ্চিত্র উৎসবে (কানাডা রিদমস) মুক্তি পেয়েছে। এবার এই বিতর্কিত পোস্টারের বিষয়ে বিবৃতি জারি করল কানাডায় অবস্থিত ভারতীয় হাই কমিশন। কানাডা প্রশাসনকে বিষয়টির বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধও জানানো হয়। 

    [tw]


    [/tw]

    বিবৃতিতে জানানো হয়, কানাডার হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের কাছ থেকে অভিযোগ এসেছে। হিন্দু সম্প্রদায়গুলিকে জানানো হয়েছে যে, হাই কমিশনের তরফ থেকে কানাডা প্রশাসনকে বিষয়টি খতিয়ে দেখার অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়াও কানাডা চলচ্চিত্র উৎসব কমিটিকেও ছবিটি তুলে নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।

    ছবির নির্দেশক লীনা মণিমেকালাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে ইউপি পুলিশ। ইচ্ছাকৃত ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দেওয়ায় আইপিসির 120-B, 153-B, 295, 295-A, 298, 504, 505(1)(b), 505(2), 66 এবং 67 ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।

    রাজনীতিবিদরাও বিষয়টিতে সরব হয়েছেন। বিষয়টির তীব্র সমালোচনা করেছেন বিজেপি নেতা বিনীত গোয়েঙ্কা (Vinit Goenka)। ট্যুইটে ট্যুইটার কর্তৃপক্ষকে ট্যাগ করে লেখেন, “যারা মা কালীকে শক্তির প্রতীক হিসেবে আরাধনা করেন তাঁদের জন্যে এই ট্যুইটটি অপমানজনক। এইভাবে মা কালীকে প্রদর্শন করা শুধু হিন্দু নয় সব ভারতীয়দের অপমান। ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করে এই ট্যুইট। আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি এখনও কেন এই ট্যুইট তুলে নেওয়া হয়নি!” 

    [tw]


    [/tw]

    স্রোতের বিপরীতে গা ভাসিয়ে ছবি নির্মাতাকে সমর্থন করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। এক সংবাদমাধ্যমের অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “আমার কাছে মা কালী মাংসভোজী, মদ পান করা একজন দেবী।”

    [tw]


    [/tw]

     এই ‘স্মোকিং কালী’ বিতর্ক নিয়ে ট্যুইট যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে নেট পাড়াও। এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী পোস্টারে অমিত শাহ এবং পিএমও-কে ট্যাগ করে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। 

    [tw]


    [/tw]

    অন্য একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন – “লজ্জা, আপনি মা কালীর যে প্রকৃতি দেখিয়েছেন তা আপনার, মা কালীর নয় এবং মা কালী নিজেই এর জন্য আপনাকে শাস্তি দেবেন। এই অপকর্মের জন্য আপনি ক্ষমার অযোগ্য।”

    [tw]


    [/tw]

     

  • Gandhi Statue Vandalized: ফের ভাঙা হল গান্ধীজির মূর্তি, তীব্র নিন্দা ভারতীয় দূতাবাসের

    Gandhi Statue Vandalized: ফের ভাঙা হল গান্ধীজির মূর্তি, তীব্র নিন্দা ভারতীয় দূতাবাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিদেশের মাটিতে গান্ধী মূর্তি ভাঙার চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এল। এবার কানাডার (Canada) ওন্টারিও (Ontario’)-এর রিচমন্ড হিলে (Richmond Hill ) মহাত্মা গান্ধীর (Mahatma Gandhi) একটি মূর্তি ভাঙল দুষ্কৃতীরা। কানাডায় গান্ধী মূর্তির অবমাননার এই ঘটনায় বুধবার অসন্তোষ প্রকাশ করেছে ভারত (India)। গতকালের এই ঘৃণ্য ঘটনার কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত।

    ভারতের হাই কমিশন (Indian High Commission) এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ট্যুইট করে লেখেন, ‘এই ঘৃ্ণ্য কাজ করে ভারতীয় সম্প্রদায়ের ওপর আঘাত আনার জন্যে আমরা ক্ষুব্ধ। এই অপরাধটি ভারতীয় সম্প্রদায়ের উদ্বেগ ও নিরাপত্তাহীনতা বাড়িয়েছে। আমরা কানাডা সরকারকে এই ঘটনার তদন্তের জন্য এবং অপরাধীদের যথাযোগ্য বিচারের জন্য দাবি জানিয়েছি।’

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার ছক! ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র করার ডাক জঙ্গিদের

    ইয়র্ক স্থানীয় পুলিশের (York Regional Police) মুখপাত্র কনস্টেবল অ্যামি বউড্রিউ (Const. Amy Boudreau) জানিয়েছেন, এটি একটি ঘৃণ্য ঘটনা। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, ‘যারা জাতি, ভাষা, বর্ণ, ধর্ম, বয়স, পরিচয়ের ভিত্তিতে অন্যদের আঘাত করেছে, তাদের যথাযোগ্য সাজা দেওয়া হবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘ইয়র্ক স্থানীয় পুলিশ কোনও ধরনের ঘৃণ্য অপরাধকে বরদাস্ত করে না।‘

    প্রসঙ্গত, প্রায় ৩০ বছর আগে ওই গান্ধি মূর্তিটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। এদিন কানাডার ভারতীয় দূতাবাসও ট্যুইট করে লেখে, ‘রিচমন্ড হিলের কাছে বিষ্ণু মন্দিরে মহাত্মা গান্ধীর মূর্তির অবমাননায় আমরা ক্ষুব্ধ। এই অপরাধমূলক, ঘৃণ্য ভাঙচুরের ঘটনা কানাডায় বসবাসকারী ভারতীয়দের আবেগে গভীরভাবে আঘাত করেছে। এই কাজের তদন্তের জন্য আমরা কানাডিয়ান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি।’

    আরও পড়ুন: শৃঙ্গার গৌরীর স্থলে পুজোর অধিকার চেয়ে আবেদন ৫ হিন্দু মহিলার, চলবে শুনানি

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, গান্ধী মূর্তি ভাঙচুরের এটি নতুন ঘটনা নয়। গত বছরের নভেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন শহরে ভাঙা হয়েছিল মহাত্মা গান্ধীর ব্রোঞ্জের মূর্তি। 

LinkedIn
Share