Tag: China

China

  • G 20 Meeting: কাশ্মীরে বৈঠক, তাই জি২০-তে অংশ নেবে না চিন! কড়া জবাব ভারতের

    G 20 Meeting: কাশ্মীরে বৈঠক, তাই জি২০-তে অংশ নেবে না চিন! কড়া জবাব ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে জি২০ সম্মেলনের (G 20 Meeting) বৈঠকে অংশ নেবে না চিন। কাশ্মীরের (Kashmir) জমি ‘বিতর্কিত’ এমনই অভিমত পড়শি দেশের। এ বিষয়ে নিজেদের আপত্তির কথা জানিয়েছিল তুরস্কও। আগামী ২২ মে থেকে ২৪ মে জম্মু-কাশ্মীরের শ্রীনগরে জি-২০ বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে এবার মুখ খুলল ভারত। নয়াদিল্লি জানিয়ে দিল, নিজস্ব ভূখণ্ডে কোথায় তারা বৈঠক আয়োজন করবে, সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে দেশেরই প্রশাসন। অন্য দেশের ‘পরামর্শ’ যে, এ ক্ষেত্রে গ্রহণ করা হবে না, তা-ও স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।

    কড়া মনোভাব ভারতের

    বিতর্কিত কাশ্মীরে (Kashmir) জি-২০ বৈঠকের (G 20 Meeting) আয়োজন কেন করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চিন। এদিকে, তুরস্ক ও সৌদি আরবও জি-২০ বৈঠকে যোগ দেবে না বলে জানা গিয়েছে। শুক্রবারই চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনলবিন বলেন, “যে কোনও বিতর্কিত এলাকায় জি-২০ বৈঠকের আয়োজনের তীব্র বিরোধিতা করছে চিন এবং আমরা এই ধরনের কোনও বৈঠকে যোগ দেব না”। অন্যদিকে, ভারতের তরফেও চিনের এই আপত্তির কড়া জবাব দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে সাফ জানানো হয়েছে, ভারত নিজের জমিতে যে কোনও জায়গায় বৈঠক করতে পারে। চিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য সীমান্তে শান্তি ও স্থিতাবস্থা অত্যন্ত জরুরি, এই কথাও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে। চিনের এই অবস্থানের পিছনে পাকিস্তানের প্রভাব দেখছে নয়া দিল্লি। 

    আরও পড়ুন: জি৭-এর মঞ্চ থেকেই চিন, পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    কাশ্মীরে জি২০ বৈঠকের শেষ পর্বের প্রস্তুতি

    জি২০ গোষ্ঠীভুক্ত (G 20 Meeting) দেশগুলির পর্যটন সংক্রান্ত বৈঠকটি এ বার আয়োজিত হবে কাশ্মীরে। ২২ থেকে ২৪ মে পর্যন্ত উপত্যকার এই বৈঠকে বিভিন্ন দেশের প্রায় ৬০ জন প্রতিনিধির যোগ দেওয়ার কথা। এই বৈঠকের জন্য কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরকে। সেনা বাহিনী থেকে শুরু করে মেরিন কম্যান্ডো ও ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ডও মোতায়েন করা হয়েছে। ডাল লেক সংলগ্ন শের-ই-কাশ্মীর কনভেনশন সেন্টারে এই বৈঠক হওয়ার কথা। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্য়াহারের পর এই প্রথম উপত্যকায় এত বড় মাপের কোনও আন্তর্জাতিক বৈঠক হতে চলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: ভারত মহাসাগরে ডুবে যাওয়া জাহাজ খুঁজতে ভারতীয় নৌসেনার সাহায্য নিল চিন!

    Indian Navy: ভারত মহাসাগরে ডুবে যাওয়া জাহাজ খুঁজতে ভারতীয় নৌসেনার সাহায্য নিল চিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন বারবার সীমান্ত চুক্তি লঙ্ঘন করলেও, বেজিং-কে মানবিক সহায়তা দিতে পিছপা হল না ভারত। বুধবারই, ভারত মহাসাগরে বড় ধরনের দুর্ঘটনার কবলে পড়ে চিনের একটি মাছ ধরার জাহাজ। জাহাজটিতে ৩৯ জন নাবিক ছিলেন বলে জানা গেছে। ‘লু পেং ইউয়ান ইউ ০২৮’ নামে ওই জাহাজে শুধু চিনা নয়, ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপিন্সের নাগরিকরাও ছিলেন। ডুবে যাওয়া জাহাজটির যাত্রীদর উদ্ধারের জন্য ভারত, অস্ট্রেলিয়া-সহ বেশ কয়েকটি দেশের সহায়তা চেয়েছিল বেজিং। সময় ব্যয় না করে দ্রুত সাহায্যের হাত বাড়াল ভারত (Indian Navy)।

    অনুসন্ধানে ভারতীয় নৌসেনা 

    ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy) জানিয়েছে, ভারত থেকে প্রায় ৯০০ নটিক্যাল মাইল দূরে এয়ার মেরিটাইম রিকনস্যান্স ইকুইমেন্ট মোতায়েন করেছে। খারাপ আবহাওয়ার মধ্যেই পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসন্ধান চালানো হয়েছে। ইতিমধ্যে নিখোঁজদের মধ্যে ২ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই অভিযানে মোতায়েন করা হয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনীর পি৮আই এয়ারক্রাফ্ট। ইতিমধ্যে জাহাজের একাধিক সমাগ্রি চিহ্নিত করা হয়েছে। খারাপ আবহাওয়া সত্ত্বেও সেখানে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে ভারতীয় বাহিনী (Indian Navy)।

    বৃহস্পতিবার (১৮ মে), ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্রতিকূল আবহাওয়া সত্ত্বেও পি৮আই বিমান ওই অঞ্চলে একাধিকবার এবং ব্যাপক অনুসন্ধান চালিয়েছে। বেশ কিছু বস্তুর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, যেগুলি সম্ভবত ডুবে যাওয়া জাহাজটির অংশ ছিল। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসাবে, কাছাকাছি থাকা পিপলস লিবারেশন আর্মির নৌবাহিনীর জাহাজগুলির অনুরোধে, ভারতীয় বিমান থেকে ঘটনাস্থলে এসএআর (SAR) যন্ত্র মোতায়েন করা হয়েছে। সামুদ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিশ্বাসযোগ্য এবং দায়িত্বশীল অংশীদার হিসাবে ভারতের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর জন্য ভারতীয় নৌসেনা ওই এলাকার অন্যান্য ইউনিটগুলির সঙ্গে হাত মিলয়ে স্পেসিফিক অ্যাবসর্পশন রেট প্রচেষ্টাকে সমন্বিত করেছে এবং চিনা নৌবাহিনীর রণতরীগুলিকে ওই স্থানে আসতে সাহায্য করেছে।”

    আরও পড়ুন: চার দিনের ত্রিদেশীয় সফর প্রধানমন্ত্রী মোদির! আজ যাত্রা শুরু

    সাহায্যের হাত অস্ট্রেলিয়ার

    চিনের সরকারি সংবাদমাধ্যম তরফে জানানো হয়েছে যে দুর্ঘটনাগ্রস্থ জাহাজের নিখোঁজ নাবিকদের মধ্যে ১৭ জন চিনের নাগরিক। এছাড়া ইন্দোনেশিয়ার ১৭ জন এবং ফিলিপিন্সের ৫ জন নাগরিক রয়েছেন। এদিনই নিখোঁজ ক্রু সদস্যদের দুই জনের মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। তবে মৃতদেহগুলি কোন দেশের নাগরিকদের, সেই সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। এদিকে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকেও অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছে। ক্যানবেরায় নিযুক্ত চিনা রাষ্ট্রদূত জিয়াও কিয়ান এদিন জানিয়েছেন, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী পার্থ থেকে ৫,০০০ কিলোমিটার পশ্চিমে জাহাজটি ডুবে গিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে তিনটি বিমান এবং চারটি জাহাজ পাঠানো হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G-20: কাশ্মীরে জি২০-র বৈঠক কেন? প্রশ্ন তোলায় ভারতের নিশানায় রাষ্ট্রসংঘের বিশেষ প্রতিবেদক  

    G-20: কাশ্মীরে জি২০-র বৈঠক কেন? প্রশ্ন তোলায় ভারতের নিশানায় রাষ্ট্রসংঘের বিশেষ প্রতিবেদক  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর জি২০ (G20) বৈঠকের আয়োজক দেশ ভারত। গত সেপ্টেম্বরে এই দায়িত্ব পাওয়ার পরে পরেই ভারতের তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল, দেশের নানা প্রান্তের সঙ্গে সঙ্গে জি২০-র বৈঠক হবে জম্মু-কাশ্মীরেও। জম্মু-কাশ্মীর (Jammu-Kashmir) যে ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, সেই বার্তা পৌঁছে দিতেই গোটা দেশের সঙ্গে সঙ্গে জম্মু-কাশ্মীরেও আয়োজন করা হয়েছে জি২০ বৈঠকের। চিন এবং পাকিস্তানের পর এবার এনিয়ে সমালোচনা করলেন রাষ্ট্রসংঘের সংখ্যালঘু বিষয়ক বিভাগের বিশেষ প্রতিবেদক কানাডার ফার্নান্ড ডি ভারেনেস। তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীরে ভারত সরকার যা করে চলেছে, তা আন্তর্জাতিক অনুমোদনের জন্যই সেখানে জি২০ বৈঠক করতে চাইছে।

    জি২০ (G20) নিয়ে দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য…

    কাশ্মীরে ভারতীয় সেনার মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত অভিযোগ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন ওই বিশেষ প্রতিবেদক। তার পরেই জেনেভার ভারতীয় মিশনের তরফে তাঁর ওই মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করে বিবৃতি দেওয়া হয়। তাতে বলা হয়েছে, জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে রাষ্ট্রসংঘের সংখ্যালঘু বিষয়ক বিশেষ প্রতিবেদক দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করেছেন। ২২-২৪ মে শ্রীনগরে হওয়ার কথা জি২০-র (G20) পর্যটন সংক্রান্ত কার্যকরী গোষ্ঠীর বৈঠক। তার প্রস্তুতিও শেষের পথে। বৈঠক চলাকালীন ভূস্বর্গে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে বা নিরাপত্তা লঙ্ঘিত না হয়, তা নিশ্চিত করতে উঠেপড়ে লেগেছে কেন্দ্র। গত কয়েকদিন ধরে দফায় দফায় চলছে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী অভিযান। ২৭০ কিলোমিটার ব্যাপী জম্মু-কাশ্মীরের জাতীয় সড়কে নিরাপত্তাও খতিয়ে দেখেছে সেনা ও নিরাপত্তা বাহিনী।

    আরও পড়ুুন: ‘চাকরিহারাদের তো নেকড়ের সামনে ফেলে দেওয়া হয়নি’! বললেন বিচারপতি তালুকদার

    জম্মুর সেনার হোয়াইট নাইট কর্পসের তরফে এক ট্যুইট-বার্তায় জানানো হয়েছে, ভারতীয় সেনা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলি যৌথভাবে নিরাপত্তা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করছে। জি২০ বৈঠকের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এক আধিকারিক বলেন, “সমগ্র কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটি নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে। শ্রীনগর ও গুলমার্গের চারপাশে বিশেষভাবে নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। কারণ প্রতিনিধিরা এই জায়গাগুলি (G20) দিয়েই যাবেন।“ যৌথবাহিনীর পাশাপাশি তল্লাশি চালাচ্ছে এনআইএ-ও। জাতীয় তদন্তকারী এই সংস্থার এক আধিকারিক বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিঘ্নিত করতে কাশ্মীর উপত্যকায় যেসব সক্রিয় সন্ত্রাসী সংগঠন ও তাদের শাখা সংগঠন রয়েছে, তাদের সহযোগীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।“ প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের মার্চে কাশ্মীরে হয়েছিল আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন। তাতে অংশ নিয়েছিলেন বিশ্বের ৩৬টি দেশের প্রতিনিধি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UNSC: রাষ্ট্রসংঘে জইশ জঙ্গিনেতাকে কালো তালিকাভুক্ত করতে ভারতকে বাধা চিনের

    UNSC: রাষ্ট্রসংঘে জইশ জঙ্গিনেতাকে কালো তালিকাভুক্ত করতে ভারতকে বাধা চিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের পথে ফের বাধা হয়ে দাঁড়াল চিন। সম্প্রতি, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) পাকিস্তানের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের শীর্ষ নেতা আব্দুল রউফ আজহারকে কালো তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব রেখেছিল ভারত। কিন্তু, সেই প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়েছে চিন। 

    জইশ প্রধান মাসুদ আজহারের ভাই রউফের জন্ম পাকিস্তানে ১৯৭৪ সালে। ১৯৯৯ সালে কান্দাহারে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের বিমান অপহরণ কাণ্ড সহ ভারতে একাধিক নাশকতামূলক ও সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে রউফ জড়িত। কোথাও হামলার ব্লু-প্রিন্ট তৈরি করা তো কোথাও জঙ্গি হামলায় নেতৃত্ব দেওয়া। ২০০১ সালে পার্লামেন্টে হামলা ও ২০১৬ সালে পাঠানকোট বায়ুসেনা ঘাঁটিতে হামলার সময়ও রউফ প্রত্যক্ষভাবে জড়িত বলে তদন্তে উঠে এসেছিল। 

    আরও পড়ুন: চলতি মাসেই কাশ্মীরে জি২০-র বৈঠক, বানচাল করতেই কি লাগাতার জঙ্গি হামলা?

    জানা গিয়েছে, পরিষদের (UNSC) ১২৬৭ আইএসআইএল এবং আল কায়দা নিষেধাজ্ঞা তালিকায় আব্দুল রউফের নাম অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছিল নয়াদিল্লি। কিন্তু, সেই প্রস্তাবে আপত্তি তোলে বেজিং। ২০১০ সালে রউফকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এর আগে, গত বছরের অগাস্ট মাসে রউফকে ‘বিশ্ব সন্ত্রাসবাদী’ ঘোষণা করার যৌথ প্রস্তাব রেখেছিল ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ওই প্রস্তাব কার্যকর হলে বিশ্বব্যাপী রউফের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হত। তার বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ হত। কিন্তু, তখনও সেই প্রস্তাবেও ‘ভেটো’ দিয়েছিল পরিষদের অন্যতম স্থায়ী সদস্য চিন। 

    পাকিস্তানের ‘সব-ঋতুর বন্ধু’ বলে পরিচিত চিন। গত বছর একইভাবে নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) তোলা হাফিজ সঈদ, লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গি শাহিদ মাহমুদ এবং সাজিদ মিরকে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাবও আটকে দিয়েছিল বেজিং। একইভাবে, গত বছরই লস্করের ডেপুটি প্রধান আব্দুল রেহমান মাক্কিকে কালো তালিকাভুক্ত করার জন্য ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ প্রস্তাবেও আপত্তি জানিয়েছিল চিন। যদিও, গত জানুয়ারি মাসে হাফিজের ভাই মাক্কির ওপর থেকে চিন আপত্তি তুলে নেওয়ায় তাকে ‘বিশ্ব সন্ত্রাসবাদী’ ঘোষণা করা হয়।

  • India: ফের বিশ্ব জুড়ে মন্দার অশনি সংকেত! ভারতেও কি প্রভাব পড়বে?

    India: ফের বিশ্ব জুড়ে মন্দার অশনি সংকেত! ভারতেও কি প্রভাব পড়বে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শোনা যাচ্ছে মন্দার (Recession) পদধ্বনি! সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ওয়ার্ল্ড অফ স্ট্যাটিসটিকস। সেখানেই মিলেছে মন্দার অশনি সংকেত। ইতিমধ্যেই গোটা বিশ্বে একবার ধাক্কা দিয়েছে মন্দা। বহু কোম্পানি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। কর্মী ছাঁটাই করে মন্দার মোকাবিলা করার চেষ্টা করছেন বহু কোম্পানির মালিক। এমতাবস্থায় ফের ভয়ঙ্কর আশঙ্কার কথা শোনাল ওই রিপোর্ট। ওয়ার্ল্ড অফ স্ট্যাটিসটিকসের রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, মন্দার সব চেয়ে বেশি প্রভাব পড়বে ব্রিটেনে (Britain)। এখানে মন্দা হতে পারে ৭৫ শতাংশ।

    ভারতের (India) আশঙ্কা কত?

    ভারতীয় (India) বংশোদ্ভূত প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের দেশের পরেই জায়গা হয়েছে নিউজিল্যান্ডের। এখানে মন্দার প্রভাব হতে পারে ৭০ শতাংশ। তিন নম্বরে রয়েছে জো বাইডেনের আমেরিকা। এখানে মন্দার প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা ৬৫ শতাংশ। ইউরোপের আর এক দেশ ফ্রান্সেও মন্দার আশঙ্কা রয়েছে। তবে তা ব্রিটেনের মতো নয়। এখানে মন্দার প্রভাব পড়তে পারে ৫০ শতাংশ। ৬০ শতাংশ মন্দার প্রভাব পড়তে পারে কানাডা, ইতালি এবং জার্মানিতে। মন্দার অশনি সংকেত দেখা দিতে পারে দক্ষিণ আফ্রিকায়ও। এখানে মন্দার প্রভাব ৪৫ শতাংশ।

    ওয়ার্ল্ড অফ স্ট্যাটিসটিকসের ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ায় মন্দার আশঙ্কা রয়েছে ৪০ শতাংশ। রাশিয়ায় ৩৭.৫ শতাংশ। রাশিয়ার নীচে রয়েছে এশিয়ার দেশ জাপান। উদীয়মান সূর্যের এই দেশে মন্দার আশঙ্কা ৩৫ শতাংশ। দক্ষিণ কোরিয়ায় মন্দার সম্ভাবনা ৩০ শতাংশ। মেক্সিকোয় এই আশঙ্কা ২৭.৫ শতাংশ। স্পেনে মন্দার আশঙ্কা ২৫ শতাংশ। মন্দার কবলে পড়তে পারে সুইজারল্যান্ডও। এখানে মন্দার আশঙ্কা ২০ শতাংশ। ব্রাজিলে এই সম্ভাবনা ১৫ শতাংশ। এশিয়ার আর একটি দেশ চিনে মন্দার প্রভাব পড়তে পারে ১২.৫ শতাংশ।

    তবে এই তালিকায় নেই নরেন্দ্র মোদির ভারত (India)। ওয়ার্ল্ড অফ স্ট্যাটিসটিকসের রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ভারতে মন্দার আশঙ্কা শূন্য। দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায় মন্দার প্রভাব পড়তে পারে ২ শতাংশ। সৌদি আরবে এটাই হতে পারে ৫ শতাংশ। জানা গিয়েছে, চলতি বছর এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বিশ্বের প্রধান অঞ্চলগুলির মধ্যে সব চেয়ে বেশি গতিশীল হবে। এতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে চিন ও ভারত (India)। আইএমএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ অঞ্চলের এই দুটি বৃহত্তম ও উদীয়মান অর্থনীতি চলতি বছরের বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির প্রায় অর্ধেক অবদান রাখবে। বাকি অর্ধেকের এক পঞ্চমাংশ হবে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Media Censorship: গরিবি ঢাকতে দারিদ্রের করুণ ছবি মুছছে চিনের কমিউনিস্ট সরকার!

    Media Censorship: গরিবি ঢাকতে দারিদ্রের করুণ ছবি মুছছে চিনের কমিউনিস্ট সরকার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরিবি হটানোর কোনও চেষ্টা নেই! যা আছে, তাহল গরিবি ঢাকার চেষ্টা। তামাম বিশ্বের সামনে চিনা (China) অর্থনীতির বেহাল দশার কথা তুলে ধরতে রাজি নয় সে দেশের কমিউনিস্ট সরকার। তাই দেশবাসীর করুণ অবস্থার ছবি তুলে ধরে যেসব ভিডিও পোস্ট করা হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়, তা মুছতে (Media Censorship) শুরু করেছে ‘গরিব দরদি’ সরকার। সম্প্রতি চিনে বাড়ছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। সেই গরিব মানুষদের দুঃসহ জীবনের ছবি সম্প্রতি ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিডিওতে স্পষ্ট, কীভাবে বহু চিনা নাগরিক আধ পেটা কিংবা প্রতিদিন ভরপেট খেতে না পেয়ে দুঃসহ জীবন যাপন করছেন।

    ভাইরাল ভিডিওয় কাঁচি (Media Censorship)…

    ভাইরাল ভিডিও থেকে জানা যাচ্ছে, চিনের অতি সাধারণ মানুষ ফি মাসে মুদিখানার সামগ্রী কেনার জন্য খরচ করতে পারেন মাত্র ১০০ ইয়েন। মার্কিন ডলারে যার পরিমাণ দাঁড়ায় ভারতীয় ১৪ টাকার মতো। কেবল ওই ভিডিও নয়, চিনের বেহাল অর্থনীতির খবর প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদ সংস্থা দ্য নিউইয়র্ক টাইমসও। সেখানেও উঠে এসেছে অতি সাধারণ চিনা নাগরিকদের দুর্বিষহ জীবনের করুণ ছবি। এক চিনা নাগরিক বলেন, প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মুখ ধুয়ে ফেলি। দাঁত (Media Censorship) মাজি। কিন্তু বিশ্বাস করুন, আমার পেট মুখের চেয়ে বেশি পরিষ্কার। কারণ সেখানে ময়লা জমার মতো কিছুই যাচ্ছে না।

    আরও পড়ুুন: পুলিশ কর্তা ও এনআইএ-র অফিসে নাশকতার ছক জঙ্গিদের! সতর্ক করলেন গোয়েন্দারা

    মার্কিন সংবাদপত্রের প্রতিবেদন মুছতে পারেনি চিনের শি জিনপিংয়ের সরকার। তবে দেশ থেকে যেসব ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে বেআব্রু হয়ে গিয়েছে চিনের ভুখা অর্থনীতির ছবি, যে ছবি ভাইরাল হওয়ার পর মুখ পুড়েছে কমিউনিস্ট শাসিত এই দেশের। তার পরেই ভাইরাল হওয়া দারিদ্রের করুণ কাহিনি সম্বলিত ছবি ডিলিট করতে উঠেপড়ে লেগেছে সে দেশের সরকার।

    একুশ সালে দারিদ্রতার বিরুদ্ধে যুদ্ধের কথা ঘোষণা করেছিলেন (Media Censorship) চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। তিনি বলেছিলেন, এখনও বহু মানুষ দারিদ্র সীমার নীচে বসবাস করছেন। তবে আমাদের দেশের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির কথা আগে ভাবতে হবে। সেটা যে নিছকই কথার কথা ছিল, তার জ্বলন্ত প্রমাণ দেশের অর্থনীতির করুণ ছবি। যে ছবি মোছার চেষ্টা করছে ড্রাগনের দেশের সরকার।

    ছবি না হয় মোছা গেল, দারিদ্র ঘুঁচবে কি?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India China: “ভারত-চিন সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়,” কিনকে সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    India China: “ভারত-চিন সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়,” কিনকে সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-চিন (India China) সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়। এটা স্বাভাবিক হবে না যতক্ষণ সীমান্তে শান্তি এবং স্বস্তি বিঘ্নিত হচ্ছে। চিনা বিদেশমন্ত্রীকে এ কথাই জানিয়ে দিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) সদস্য দেশগুলির বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হয় গোয়ায়। বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া ওই বৈঠক চলে দুদিন ধরে। এই বৈঠকের পাশাপাশি হয়েছে পার্শ্ববৈঠকও। বৃহস্পতিবার চিনের বিদেশমন্ত্রী কিন গ্যাংয়ের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সেখানেই জয়শঙ্কর কিনকে সাফ জানিয়ে দেন, ডিসএনগেজমেন্ট প্রক্রিয়াকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আমি এটা খুব স্পষ্ট করে দিয়েছি। জনসমক্ষেও বলেছি। ভারত-চিন সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়। এটা স্বাভাবিক হবে না, যতক্ষণ সীমান্তে শান্তি ও স্বস্তি বিঘ্নিত হচ্ছে।

    ভারত-চিন (India China) সম্পর্ক নিয়ে বার্তা…

    এদিন পূর্ব লাদাখ সীমান্ত সমস্যা মিটিয়ে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর শান্তি ফিরিয়ে ভারত ও চিনের সম্পর্ক (India China) স্বাভাবিক করার বার্তা দিয়েছিলেন চিনের বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর তারই জবাব দিলেন বলে দাবি রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। তাজ এক্সোটিকা রিসর্টে বৈঠকে বসেন ভারত ও চিনের বিদেশমন্ত্রীরা। বৈঠক চলে আধ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে। বৈঠক শেষে ট্যুইটও করেন জয়শঙ্কর। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, কিছু পড়ে থাকা বিষয়ে সমাধান ও সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখা নিয়ে তিনি আলোচনা করেছেন কিনের সঙ্গে। জয়শঙ্কর বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের মধ্যে খোলাখুলি আলোচনা হয়েছে। আমরা সেই বিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।

    আরও পড়ুুন: শনিবারের বারবেলায় ডিএ আন্দোলনকারীদের মিছিল মুখ্যমন্ত্রীর পাড়ায়, প্রস্তুতি শুরু

    চিনের বিদেশমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ভারত-চিন সীমান্তের পরিস্থিতি স্থিতিশীল। তিনি বলেন, উভয় পক্ষের উচিত দুই দেশের নেতাদের দ্বারা উপনীত গুরুত্বপূর্ণ (India China) ঐকমত্য বাস্তবায়ন করা। তিনি আরও বলেছিলেন, প্রাসঙ্গিক চুক্তিগুলি কঠোরভাবে মেনে চলা, সীমান্ত পরিস্থিতি আরও শীতল ও সহজ করার জন্য জোর দেওয়া। যাতে সীমান্তে শান্তি বজায় থাকে। এর পরে পরেই জয়শঙ্কর বলেন, ইস্যু হল সীমান্ত এলাকায়, সীমানা বরাবর অস্বাভাবিক অবস্থান রয়েছে। আমরা এটা নিয়ে খুব খোলামেলা আলোচনা করেছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • India’s Economic Growth: এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অর্থনীতি টানছে ভারত-চিন! রিপোর্ট আইএমএফের

    India’s Economic Growth: এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অর্থনীতি টানছে ভারত-চিন! রিপোর্ট আইএমএফের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের উন্নয়ন (India’s Economic Growth) দ্রুত গতিতে বাড়ছে, এমনটাই জানাল ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফাণ্ড। প্রসঙ্গত, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক সংকটে আর্থিক ঋণ দেয় এই সংস্থা। আইএমএফের মতে, এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের এই উন্নয়নে (India’s Economic Growth) সর্বাধিক ভূমিকা রয়েছে ভারত ও চিনের। আন্তর্জাতিক এই সংগঠনটির সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, ২০২২ সালে এই অঞ্চলে উন্নয়নের বৃদ্ধি ছিল ৩.৮ শতাংশ, চলতি বছরে তা হয়েছে ৪.৬ শতাংশ। বিশ্বের সার্বিক উন্নয়নে ৭০ শতাংশ ভূমিকা এই অঞ্চলের রয়েছে বলে জানিয়েছে এই সংস্থা। মোদি জমানায় ভারত যে ক্রমশ বিশ্বের মানচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান করে নিচ্ছে, তা আইএমএফের এই রিপোর্টেই বোঝা যাচ্ছে, এমনটাই বলছেন অর্থনীতিবিদদের একাংশ। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সাল থেকে কেন্দ্রে রয়েছে মোদি সরকার। দেশের অর্থনৈতিক বিকাশের (India’s Economic Growth) জন্য একাধিক নীতি গ্রহণ করেছে এই সরকার। জোর দেওয়া হয়েছে কর্মসংস্থান এবং দারিদ্র-দূরীকরণের বিভিন্ন প্রকল্পে। তারই ফল পাওয়া যাচ্ছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ।

    রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে দেওলিয়া হয়ে যাওয়া সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্কের প্রসঙ্গও

    রিপোর্টে বলা হচ্ছে, এশিয়া মহাদেশে উন্নয়ন প্রত্যাশা মতোই বাড়ছে, এবং এক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে ভারত ও চিন। রিপোর্টে উঠে এসেছে, বিশ্বের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাঙ্কের দেওলিয়া হওয়ার প্রসঙ্গও। চলতি বছরের মার্চ মাসে দেওয়ালিয়া হয়ে যায় সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্ক। আমানতকারীরা নিজেদের গচ্ছিত অর্থ নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন। বিশ্বের বিভিন্ন স্টার্ট-আপ প্রজেক্টগুলোতে ঋণও দিত এই সংস্থা।  মার্চের ১০ তারিখে সিলিকন ভ্যালি দেওলিয়া হয়ে যাওয়ার পরে বেশ কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ব্যাঙ্কও বন্ধ হয়ে যায়। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল রিপাবলিক ব্যাঙ্ক। করোনা পরবর্তী সময়ে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দাকে এর জন্য দায়ী করছেন অনেক অর্থনীতিবিদ।  

     

    পর্ব ১: গলায় সিসিটিভি-র তার পেঁচিয়ে, পাথর দিয়ে থেঁতলে খুন করা হয়েছিল অভিজিৎ সরকারকে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Manoj Pande: সাইবার যুদ্ধে চিন-পাকিস্তানের মোকাবিলা করতে নতুন ইউনিট গঠন ভারতীয় সেনার

    Manoj Pande: সাইবার যুদ্ধে চিন-পাকিস্তানের মোকাবিলা করতে নতুন ইউনিট গঠন ভারতীয় সেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাহিনীর একটি নয়া ইউনিট খুলতে চলেছে ভারতীয় সেনা (Indian Army)। মোদি জমানায় ভারতকে হাতে মারতে না পেরে সাইবার ওয়ারফেয়ারে টক্কর দিতে চাইছে চিন (China) ও পাকিস্তান (Pakistan)। এমতাবস্থায় এই দুই শত্রু দেশের মোকাবিলা করতে প্রয়োজন ছিল নয়া ইউনিটের। সেই ইউনিটই খুলতে চলেছে ভারতীয় সেনা। চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হয় আর্মি কমান্ডারর্স কনফারেন্স। উপস্থিত ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে (Manoj Pande)। সেই কনফারন্সেই সিদ্ধান্ত হয়েছে নয়া ইউনিট খোলার ব্যাপারে।

    কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের প্রয়োজন…

    সরকারি সূত্রে খবর, কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক যাতে ভেঙে না পড়ে, সেজন্য ভারতীয় সেনায় কমান্ড সাইবার অপারেশনস অ্যান্ড সাপোর্ট উইংস খোলা হচ্ছে। ওই সূত্র জানায়, বর্তমানে সেনায় সাইবার স্পেশ দিন দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। যুদ্ধক্ষেত্রেও এর প্রয়োজন রয়েছে। স্পেশালিস্ট ইউনিটের ওপর আলোকপাত এবং প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে ওই সূত্র জানিয়েছে, আমাদের শত্রু দেশগুলি সাইবার ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি করেছে। তাদের সঙ্গে পাল্লা দিতে গেলে এই ইউনিট খোলা খুবই প্রয়োজন। ভারতীয় সেনা দ্রুত নেট নির্ভর হয়ে পড়ছে। সেই কারণেই সব ক্ষেত্রেই আমাদের কমিউনিকেশন সিস্টেমের ব্যাপক উন্নতি ঘটাতে হবে। এই সূত্রই জানিয়েছে, এই নয়া ইউনিট ভারতীয় সেনার সাইবার সিকিউরিটি ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করবে।

    আরও পড়ুুন: রামনবমী কাণ্ডে তদন্তভার এনআইএ-র হাতে যেতেই মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দু-সুকান্তর

    এই কনফারেন্সে ভারতীয় সেনার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে (Manoj Pande) দেখা হয়। অপারেশনাল প্রস্তুতিও খতিয়ে দেখা হয়। অগ্নিপথ প্রকল্পের অগ্রগতি সম্পর্কেও আলোচনা হয় এই কনফারেন্সে। কয়েকটি ক্ষেত্রে সমন্বয় সাধনের প্রয়োজন রয়েছে বলেও চিহ্নিত করেছেন সেনার শীর্ষ কর্তারা। সে সম্পর্কেও আলোচনা হয়। বাহিনীর কল্যাণ সাধনেও বেশ কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কমান্ড সাইবার অপারেশসন অ্যান্ড সাপোর্ট উইংস নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বাহিনীর পরিকাঠামো উন্নয়নের প্রয়োজন নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বাহিনীর জওয়ানদের কল্যাণেও নানা (Manoj Pande) আলোচনা হয়। যেসব সন্তান বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন তাঁদের সেনা জওয়ান বাবা যদি শহিদ হন, তবে তাঁদের প্রাপ্য দ্বিগুণ করে দেওয়ার সিদ্ধান্তও হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India China Meet: রাজনাথের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী, সম্পর্কের বরফ গলবে কি?

    India China Meet: রাজনাথের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী, সম্পর্কের বরফ গলবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গলতে পারে ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বরফ। পূর্ব লাদাখের গলওয়ানে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছিল দুই দেশের সেনার। দু পক্ষেরই বেশ কয়েকজন সেনার মৃত্যু হয়েছিল। তারপর এই প্রথম ভারত সফরে আসছেন চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি সাংফু। বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের (Rajnath Singh) সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি (India China Meet)। লাদাখের পাশাপাশি ডোকলাম ও অরুণাচল সীমান্ত নিয়েও দুই দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলোচনা হতে পারে বলে সূত্রের খবর।

    ভারত-চিন বৈঠকের (India China Meet) লক্ষ্য…

    চলতি সপ্তাহের শেষেই ভারতে হবে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনভুক্ত দেশগুলির প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। সেই বৈঠকের আগেই মুখোমুখি হতে চলেছেন রাজনাথ এবং সাংফু। রাজনাথের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই সোইগুরও। পূর্ব লাদাখে চিনা অনুপ্রবেশ এবং ঘাঁটি গেড়ে বসে থাকার ঘটনার পর কেটে গিয়েছে তিন বছর। সম্প্রতি অরুণাচল প্রদেশের একটি গ্রামের নামও বদলে দিয়েছে চিন। এসবের পরেও প্রতিবেশী দুই দেশের সম্পর্কের বরফ গলানোর চেষ্টা করেছে ভারত। তার পরেও পরিস্থিতি যথা পূর্বং, তথা পরং। এমতাবস্থায় ফের হচ্ছে দুই দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। লক্ষ্য সেই সম্পর্কের বরফ গলানো।

    আরও পড়ুুন: এবার মাথাভাঙাতেও অভিষেকের সভায় ব্যালট বক্স ছিনতাই! গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে মাথা ফাটল কর্মীর

    সাংহাই কো-অপারেশন কর্পোরেশনের সদস্য দেশগুলি হল ভারত (India China Meet), চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, কাজাকিস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান। এ বছর বৈঠক হবে নয়াদিল্লিতে। বৈঠকে পর্যবেক্ষক দেশ হিসেবে যোগ দেবে বেলারুস ও ইরান। সূত্রের খবর, সাংহাই কো-অপারেশন বৈঠকে যোগ দিতে যে সব দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা আসছেন, তাদের সকলের সঙ্গে আলাদাভাবে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন রাজনাথ। বিদেশমন্ত্রকের তরফে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সাংহাই কো-অপারেশনের অধীনস্থ দেশগুলির প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা, সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে মিলিত উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করবেন।

    জানা গিয়েছে, চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা ও সেনা প্রত্যাহারের বিষয়ে কথা বলবেন রাজনাথ (India China Meet)। অরুণাচল প্রদেশেও চিনা সেনার সাম্প্রতিক অনুপ্রবেশের চেষ্টা নিয়েও কথা বলতে পারেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share