Tag: congress

congress

  • Lok Sabha Elections 2024: কেন্দ্রে ফিরছে এনডিএ সরকার, ফের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন নরেন্দ্র মোদিই

    Lok Sabha Elections 2024: কেন্দ্রে ফিরছে এনডিএ সরকার, ফের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন নরেন্দ্র মোদিই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৯৬টি লোকসভা কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট (Lok Sabha Elections 2024)। বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’ রয়েছে ঢের দূরে। তারা এগিয়ে রয়েছে মাত্র ২২৭টি আসনে। লোকসভায় নির্বাচন হয়েছে ৫৪৩টি আসনে। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসনের। গেরুয়া পার্টি যা পেতে চলেছে বলে ভোটের ফল গণনার ট্রেন্ড বলছে।

    পদ্ম-পার্টির জয়জয়কার (Lok Sabha Elections 2024)

    ৪ জুন সকালে শুরু হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল গণনা। সেখানেই দেখা যাচ্ছে জয়জয়কার হতে চলেছে পদ্ম-পার্টির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-র। প্রত্যাশিতভাবেই প্রধানমন্ত্রী পদে তৃতীয়বারের জন্য বসবেন বিজেপির নরেন্দ্র মোদি। যদিও এবার সংসদে তাঁকে দক্ষ হাতে মোকাবিলা করতে হবে শক্তিশালী বিরোধীদের। কারণ গণনার ট্রেন্ড (Lok Sabha Elections 2024) বলছে শ’খানেক আসন পেতে পারে কংগ্রেস একাই। এদিন বেলা ১টা নাগাদ পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই ৯৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ পেয়েছিল ৩০৩টি আসন। সেবার কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ৫২টি আসন।

    বিজেপির জয় ছিল সময়ের অপেক্ষা

    এবার লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির স্লোগান ছিল, ‘আব কি বার ৪০০ পার’। ৪০০ পার যে হচ্ছে না, তা জানিয়ে দিয়েছিল বিভিন্ন সংস্থার করা বুথ ফেরত সমীক্ষা। তবে পদ্ম-পার্টি যে গতবারের মতো এই নির্বাচনেও তিনশোর কাছাকাছি আসন পাবে, তা বলেছিলেন ভোট কূশলী তথা জন সুরাজ পার্টির প্রধান প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে। দেশের মধ্যে লোকসভার সব চেয়ে বেশি আসন রয়েছে উত্তরপ্রদেশে। সংসদে এ রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করেন ৮০ জন সাংসদ। গত লোকসভা নির্বাচনেও এ রাজ্যে ভালো ফল করেছিল বিজেপি। জয়ী হয়েছিল ৬২টি আসনে। এবার পদ্ম-পার্টি এগিয়ে মাত্র ৩৬টি কেন্দ্রে।

    আর পড়ুন: ফের সন্দেশখালিতে ধুন্ধুমার! পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মহিলারা

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর শক্তি বাড়িয়েছে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি। তার প্রমাণ, এবার তারা এগিয়ে ৩৩টি আসনে। উনিশের ভোটে এ রাজ্যের একটি কেন্দ্রের রাশ গিয়েছিল কংগ্রেসের হাতে। এবার শক্তি বেড়েছে তাদেরও। গণনার ট্রেন্ড বলছে তারা জিততে পারে ৮টি আসনে। বারাণসী কেন্দ্রে জয়ের পথে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ইন্ডি জোটে রয়েছে সমাজবাদী পার্টি। এই জোটেই রয়েছে তৃণমূলও। পশ্চিমবঙ্গে এই দলটি এগিয়ে রয়েছে ২৯টি আসনে। উনিশের নির্বাচনে ঘাসফুল ফুটেছিল এ রাজ্যের ২২টি কেন্দ্রে। এবার ফুটতে পারে ২৯টি কেন্দ্রে। তবে তাতেও শেষ রক্ষে হবে না। কেন্দ্রের কুর্সিতে ফিরছেন মোদিই। ছুঁয়ে ফেলবেন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রেকর্ড (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Results 2024: গণনা চলছে ওড়িশা, অন্ধ্র বিধানসভা ভোটেরও, কোন রাজ্যের কুর্সিতে কে?

    Election Results 2024: গণনা চলছে ওড়িশা, অন্ধ্র বিধানসভা ভোটেরও, কোন রাজ্যের কুর্সিতে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে চলছে লোকসভা নির্বাচনের ফল গণনা। আজ, ৪ জুন ফল গণনা হচ্ছে ওড়িশা ও অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনেরও (Election Results 2024)। ওড়িশা বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৪৭। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন হয়েছে সাত দফায়। ওড়িশাবাসী লোকসভার পাশাপাশি ভোট দিয়েছেন বিধানসভায়ও। এ রাজ্যে নির্বাচন হয়েছে চার দফায়। প্রথম দফার ভোট হয়েছে ১৩ মে। শেষ দফার নির্বাচন হয়েছে পয়লা জুন, সপ্তম দফার লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে।

     এগিয়ে বিজেপি! (Election Results 2024)

    ওড়িশার কুর্সিতে রয়েছেন বিজু জনতা দলের নবীন পট্টনায়েক। গত চব্বিশ বছর ধরে তিনি রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। রাজ্যের সবক’টি আসনেই প্রার্থী দিয়েছে তারা। বিজেপিও প্রার্থী দিয়েছে সব আসনে। আর এক জাতীয় দল কংগ্রেস প্রার্থী দিতে পেরেছে মাত্র ১৪৫টি আসনে। সিপিআইয়ের প্রার্থীর (Election Results 2024) সংখ্যা ৭। বিভিন্ন এক্সিট পোলের ফল বলছে, এ রাজ্যে ভোট শেয়ার বাড়বে বিজেপির। তৃতীয় স্থান দখল করবে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি কংগ্রেস। তারা ভোট পেতে পারে ৪ শতাংশের মতো। 

    আর পড়ুন: নিরাপত্তা দিতে হবে কাউন্টিং এজেন্টদের পরিবারকেও, ফরমান নির্বাচন কমিশনের

    ‘অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া’র বুথ ফেরত সমীক্ষা বলছে, ওড়িশায় বিজেডি এবং বিজেপি জয়ী হতে পারে ৬২-৮০টি আসনে। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে পাঁচ থেকে আটটি আসন। এক্সিট পোলে এ-ও বলা হয়েছে, বিজেপি পেতে পারে ৪৮ শতাংশ ভোট, শাসক দল বিজেডি-র দখলে যেতে পারে ৪২ শতাংশ ভোট। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকের দল বিজেডি পেয়েছিল ১১২টি আসন। পঞ্চমবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। বিজেপি এ রাজ্যে পেয়েছিল ২৩টি আসন। কংগ্রেসকে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল মাত্র ৯টি আসন নিয়েই।

    গণনা চলছে অন্ধ্রপ্রদেশেও

    অন্ধ্রপ্রদেশে লোকসভা নির্বাচন হয়েছে ১৩ মে, এক দফায়। এদিনই নির্বাচন হয়েছে এ রাজ্যের বিধানসভারও। রাজ্যে বিধানসভার আসন রয়েছে ১৭৫টি। শাসক দল ওয়াইএসআরসিপি। টিডিপি প্রার্থী দিতে পেরেছে ১৪৪টি আসনে। পবন কল্যাণের নেতৃত্বাধীন জন সেনা পার্টি লড়াই করছে মাত্র ২১টি আসনে। বিজেপি প্রার্থী দিয়েছে ১০টি আসনে। এ রাজ্যে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন শাসক দলের ওয়াইএস জগমোহন রেড্ডি, টিডিপির এন চন্দ্রবাবু নাইডু এবং জেপিএসের পবন কল্যাণ (Election Results 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Malda: “দলের একাংশ কংগ্রেস-বিজেপির হয়ে কাজ করছে”, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে বিস্ফোরক তৃণমূল নেতা

    Malda: “দলের একাংশ কংগ্রেস-বিজেপির হয়ে কাজ করছে”, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে বিস্ফোরক তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তম দফায় দেশের লোকসভা নির্বাচন শেষ হয়েছে শনিবার। আগামীকাল ৪ জুন গণনা পর্ব। ঠিক তার আগেই শাসক দলের অন্দরে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে এসেছে। দলের অন্তরেই তৃণমূল নেতার বক্তব্য, “দলের একাংশ কংগ্রেস-বিজেপির হয়ে কাজ করছে।” এই কথা অকপটে স্বীকার করেছেন মালদা (Malda) জেলা পরিষদের সদস্য বুলবুল খান। এই মন্তব্যে রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল পড়েছে। যদিও লোকসভার টিকিট বণ্টন এবং ভোট প্রচার পর্বে এই জেলার নেতা-কর্মীদের মধ্যে একাধিক বার কোন্দলের চিত্র প্রকাশ্যে এসেছিল।

    ঠিক কী বললেন তৃণমূল নেতা (Malda)?

    মালদা (Malda) জেলার তৃণমূলের জেলা পরিষদের সদস্য বুলবুল খান বলেন, “আমাদের পার্টির কাছে রিপোর্ট আছে, কারা দলের ভিতরে কাজ খারাপ করেছেন। যাঁরা এসব কাজ করেছেন, তাঁদের নজরে রাখা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। আমার কাছে খবর আছে, দলের হয়ে কিছু কিছু লোক কংগ্রেস ও বিজেপির হয়ে কাজ করেছেন।” তাঁর এই মন্তব্যে শাসক দলের মধ্যে কোন্দলের চিত্র ফের একাবার প্রকাশ্যে এলো। যদিও গণনার আগে তৃণমূল নেতার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বিজেপি, তৃণমূলের ঘর ভেঙে পড়ার ইঙ্গিত দিয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    দলের অন্দরে তৃণমূল নেতার এই মন্তব্যকে ঢাল করে বিজেপির মালদা (Malda) জেলা সম্পাদক রুপেশ আগরওয়াল বলেছেন, “৪ জুনের পর তৃণমূলের মধ্যে একটি বড় ভূমিকম্প হবে। এই ভূমিকম্পে তৃণমূলের দল ভেঙে ছাড়খার হয়ে যাবে। তৃণমূল দলের মধ্যে কে কাজ করছেন আর কে করছেন না, সেই তালিকা তাঁদের কাছ থেকে নেওয়াই ভাল। বিষয়টা তাঁদের দলের অভ্যন্তরীণ বিষয়। কিন্তু গণনার পর তৃণমূলকে ভূমিকম্পের কারণে খুঁজে পাওয়া যাবে না।”

    আরও পড়ুনঃরাতের অন্ধকারে আক্রমণ তৃণমূল দুষ্কৃতীদের! গণনা পর্যন্ত সন্দেশখালিতে জারি ১৪৪ ধারা

    কংগ্রেসর বক্তব্য

    একই ভাবে উত্তর মালদার (Malda) কংগ্রেস প্রার্থী মোস্তাক আলম তৃণমূলকে নিশানা করে বলেন, “প্রকাশ্যে না করলেও গোপনে অনেকেই বাম-কংগ্রেসকে সমর্থন করেছেন। প্রচুর মানুষ আছেন যাঁরা বাম-কংগ্রেসের পতাকা ধরতে ভয়পান। অনেক মানুষ নীরবে ভোট দানের মাধ্যমে বিপ্লব ঘটিয়েছেন।”

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arunachal Assembly Election 2024: অরুণাচল প্রদেশে ঢের এগিয়ে বিজেপি, সিকিমে সামনের সারিতে শাসক দল

    Arunachal Assembly Election 2024: অরুণাচল প্রদেশে ঢের এগিয়ে বিজেপি, সিকিমে সামনের সারিতে শাসক দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশটি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছিল বিজেপি। ২ জুন সকাল ছ’টায় শুরু হয়েছে অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভার ভোট (Arunachal Assembly Election 2024) গণনা। এদিন সকাল ৮টা পর্যন্ত খবর, ১১টি আসনে এগিয়ে রয়েছে পদ্ম শিবির। তিনটি আসনে এগিয়ে রয়েছে এনসিপি। অন্যরা এগিয়ে রয়েছে একটি আসনে।

    অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভা(Arunachal Assembly Election 2024)

    অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬০। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট হয়েছে ১৯ এপ্রিল। সেদিন এই লোকসভার পাশাপাশি অরুণাচল প্রদেশে হয়েছে বিধানসভার নির্বাচনও। অরুণাচল প্রদেশে ভোট পড়েছিল ৮২.৯৫ শতাংশ। লোকসভা নির্বাচনের ফল গণনা হবে ৪ জুন। তবে (Arunachal Assembly Election 2024) এদিন শুরু হয়েছে বিধানসভা নির্বাচনের ফল গণনা। গতবার অরুণাচল প্রদেশের ৪১টি কেন্দ্রে ফুটেছিল পদ্ম। সেবার জনতা দল ইউনাইটেড জিতেছিল সাতটি আসন, এনপিপির ঝুলিতে গিয়েছিল পাঁচটি, কংগ্রেস পেয়েছিল চারটি আসন। একটি আসনে জয়ী হয়েছিল পিপিএ। দু’জন নির্দল প্রার্থীও জয়ী হয়েছিলেন।

    রাশ ছিল বিজেপির হাতেই

    অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির প্রেমা খাণ্ডু। খাণ্ডু চতুর্থবারের এমএলএ। এক মধ্যে তিনি তিনবার জিতেছিলেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। তাওয়াং জেলার মুক্তো বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তিনি। এ রাজ্যের সব আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি কংগ্রেস। বিজেপি ৬০টি আসনেই প্রার্থী দিলেও, কংগ্রেস দিয়েছে মাত্র ৩৪টিতে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির কিরেন রিজিজু অরুণাচল প্রদেশের। তিনি বলেন, “গত দশ বছরে মোদি সরকারের আমলে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে অরুণাচল প্রদেশে। তাই এ রাজ্যে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপিই (Arunachal Assembly Election 2024)।”   

    আর পড়ুন: তৃতীয় বার মোদি সরকার, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপিই, বলছে এক্সিট পোল

    এদিকে, সিকিম বিধানসভার ফল গণনাও শুরু হয়েছে এদিন। এ রাজ্যে বিধানসভার আসন সংখ্যা ৩২। উত্তর-পূর্বের এই ছোট্ট পাহাড়ি রাজ্যে ৪টি আসনে এগিয়ে রয়েছে শাসক দল সিকিম ক্রান্তিকারী মোর্চা। একটিতে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। এই রাজ্যে শাসক দল এসকেএমের সঙ্গে মূল লড়াই সিকিম ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট বা এসডিএফের। এ রাজ্যে বিজেপির পাশাপাশি প্রার্থী দিয়েছে কংগ্রেসও। তবে এদিন সকাল আটটা পর্যন্ত কোনও আসনে এগিয়ে নেই গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার সঙ্গে হয়েছে সিকিম বিধানসভার নির্বাচনও। এ রাজ্যে ভোট পড়েছে ৭৯.৮৮ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: ‘পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটা গিলে খেয়েছে কংগ্রেস’, দাবি বিজেপির বিজ্ঞাপনী ভিডিওয়

    BJP: ‘পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটা গিলে খেয়েছে কংগ্রেস’, দাবি বিজেপির বিজ্ঞাপনী ভিডিওয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তম দফার লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা পয়লা জুন। তার আগেও বিজেপিকে পরাস্ত করতে কংগ্রেসের হাতিয়ার সেই সংরক্ষণ। ‘ইন্ডি’ জোটের সব চেয়ে বড় দল কংগ্রেসকে এনিয়ে ফের নিশানা করল বিজেপি (BJP)। বুধবার “মেরা ভোট মেরা অধিকার, হোয়্যারইন ইট অ্যাটেম্পটড টু এক্সপোজ দ্য কংগ্রেস” শীর্ষক একটি ভিডিও বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে বিজেপি। এই ভিডিওতেই পদ্ম-পার্টির তরফে দেখানো হয়েছে কীভাবে দলিত, এসসি-এসটি, পিছিয়ে পড়া শ্রেণি এবং অতি পিছিয়ে পড়া শ্রেণির সংরক্ষণের কোটা খেয়ে ফেলে তালিকায় ঢোকানো হয়েছে সংখ্যালঘু (পড়ুন, মুসলমান) সম্প্রদায়কে।

    কংগ্রেসকে তোপ (BJP)

    ভিডিওটি মাত্র আটচল্লিশ সেকেন্ডের। সেখানে বিজেপি (BJP) তুলে ধরেছে, কীভাবে কংগ্রেস ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছে। এসসি-এসটি-ওবিসি সংরক্ষণ নিয়ে প্রান্তিক সম্প্রদায়ের মধ্যে গণ-হিস্টিরিয়া ছড়াচ্ছে। কংগ্রেস কীভাবে এসসি-এসটি-ওবিসিদের ওই তালিকা থেকে বের করে দিয়ে গিলে ফেলছে ওবিসিদের কোটা। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, কংগ্রেস কীভাবে ব্যাকওয়ার্ড শ্রেণির সংরক্ষণের বিরোধিতা করে আসছে, তা নিয়ে আলোচনা করছেন তরুণ প্রজন্মের কয়েকজন।

    বাবা সাহেবের কথা অমান্য!

    তাঁরা বলছেন, কংগ্রেস কীভাবে বাবা সাহেব আম্বেডকরের কথা অমান্য করেছে। তারা কখনওই উপজাতিদের ন্যায়বিচার দেয়নি। কংগ্রেসই একমাত্র রাজনৈতিক দল যারা সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া মিলিয়া এবং আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে এসসি-এসটি-ওবিসিদের সংরক্ষণ অনুমোদন করেনি। এই বিষয়েও আলোকপাত করেছেন ওই তরুণরা। বিজ্ঞাপনে থাকা তরুণদের এও বলতে শোনা গিয়েছে, কীভাবে ২০০৯ সালের নির্বাচনী ইস্তাহারে কংগ্রেস সরকারি চাকরি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ চালু করেছে কেরল, কর্নাটক এবং অন্ধ্রপ্রদেশে।

    এই ভিডিওতেই মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে কীভাবে কংগ্রেস ২০০৪ সালে ক্ষমতায় এসেছিল। অন্ধ্রপ্রদেশের এসসি-এসটির কোটার বদলে তারা মুসলমানদের সংরক্ষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। যদিও সেবার তা করতে ব্যর্থ হয়েছিল তারা। তবে ২০১১ সালে গোটা দেশে এটা লাগু করার চেষ্টাও করেছিল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। ভোট ব্যাঙ্ক ধরে রাখতে কংগ্রেস পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটার ভাগ থেকে কিছুটা অংশ মুসলমানদের দিতে চাইছে বলেও দাবি করা হয়েছে ভিডিওতে। শেষে নাগরিকদের বিচার-বিবেচনা করে ভোট দেওয়ার আর্জি জানিয়েছে গেরুয়া পার্টি।

    আর পড়ুন: বিরোধীদের ‘ব্রহ্মাস্ত্রে’ই তাঁদের ঘায়েল করলেন প্রধানমন্ত্রী, কীভাবে জানেন?

    এদিকে, বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ করতে চাইছে বলেও অভিযোগ বিজেপির। দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, “সংবিধানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও সংরক্ষণ হবে না (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Slams Congress: আইয়ারের চিন-প্রীতি! কংগ্রেসকে ধুয়ে দিল বিজেপি

    BJP Slams Congress: আইয়ারের চিন-প্রীতি! কংগ্রেসকে ধুয়ে দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “১৯৬২ সালে ভারতে আগ্রাসন চালিয়েছিল চিন।” ভারত-চিন যুদ্ধকে এভাবেই ব্যাখ্যা করলেন কংগ্রেস নেতা মণিশঙ্কর আইয়ার। মঙ্গলবার (BJP Slams Congress) কল্লোল ভট্টাচার্যের লেখা একটি বইয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন আইয়ার। বইটির নাম ‘নেহরুজ ফার্স্ট রিক্রুটস: দ্য ডিপ্লোম্যাটস হু বিল্ট ইন্ডিপেনডেন্ট ইন্ডিয়াজ ফরেন পলিসি’। আইয়ার বলেন, “১৯৬২ সালের অক্টোবরে চিনারা ভারত আক্রমণ করেছিল।” ওই বছর অক্টোবর-নভেম্বরে হয়েছিল যুদ্ধ। ম্যাকমোহন লাইন পেরিয়ে এসে আক্রমণ করেছিল চিনাফৌজ। এই সময়ই তারা দখল করে নেয় আকসাই চিন। এই অঞ্চলটি আদতে ভারতেরই।

    আইয়ারের স্মৃতিচারণ (BJP Slams Congress)

    লালফৌজ যখন ভারত আক্রমণ(BJP Slams Congress) করে তখন ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিসের পরীক্ষা দিচ্ছিলেন আইয়ার। সেই সময়কার স্মৃতিচারণা করে তিনি বলেন, “লন্ডনে হচ্ছিল ফরেন সার্ভিস পরীক্ষা। সেদিন তাওয়াং দখল করে নিল। যখন এটা শেষ হল…।” তিনি বলেন, “আমি রাজনীতিতে দক্ষ ছিলাম। খবরের কাগজগুলো আমাকে কমিউনিস্ট ভেবে রেফারেন্স দিচ্ছিল। ওই পরীক্ষায় আমি পাশ করেছিলাম। ভালো ফলও করেছিলাম। তার পরেও আমায় কমিউনিস্ট দেগে দিয়ে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়নি।”

    বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে বিখ্যাত

    মাঝেমধ্যেই বিতর্কিত মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে এসেছেন আইয়ার। চলতি মাসের প্রথম দিকেই পাকিস্তানকে ‘শ্রদ্ধেয় দেশ’ বলে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন এই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা। তিনি বলেছিলেন, “ওদের(পাকিস্তানের) হাতে অ্যাটম বম্ব রয়েছে, তাই ভারতের উচিত সমঝে চলা। তাদের সঙ্গে আলোচনাও শুরু করা প্রয়োজন।” পাকিস্তানের নাগরিকদের ‘ভারতের সব চেয়ে বড় সম্পদ’ বলেও বিতর্ক বাঁধিয়েছিলেন আইয়ার।

    আইয়ার এবং কংগ্রেসের চিন-প্রীতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপির ন্যাশনাল ইনফর্মেশান অ্যান্ড টেকনোলজি দফতরের ইনচার্জ তথা পশ্চিমবঙ্গের কো-ইনচার্জ অমিত মালব্য। আইয়ারকে আক্রমণ শানিয়েছেন নেটিজেন ঋষি বাগরিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “১৯৬২ সালে চিন যখন ভারত আক্রমণ করে, তখন আইয়ার ইংল্যান্ডে চিনাফৌজের জন্য অর্থ সংগ্রহ করছিলেন। ইতিহাসের এই অংশটি আমাদের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখা হয়েছে (BJP Slams Congress)।”

    আর পড়ুন: লাহোর চুক্তি ভঙ্গ হয়েছিল, ‘দোষ’ কবুল পাকিস্তানের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “বাংলায় সব চেয়ে বেশি লাভবান হবে বিজেপি”, সপ্তম দফার আগেই জানিয়ে দিলেন মোদি

    PM Modi: “বাংলায় সব চেয়ে বেশি লাভবান হবে বিজেপি”, সপ্তম দফার আগেই জানিয়ে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলায় সব চেয়ে বেশি লাভবান হবে বিজেপি।” কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দু’দিনের সফরে মঙ্গলবার কলকাতায় এসেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিকেলে জনসভা করেন বারুইপুরে। সন্ধেয় কলকাতায় রোড-শো করার কথা। তার আগে সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে এক পেশে লড়াই হচ্ছে। এই লড়াই তৃণমূল লড়ছে স্রেফ অস্তিত্ব রক্ষার জন্য।”

    টিকে থাকার লড়াই তৃণমূলের! (PM Modi)

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়। সাত দফায় নির্বাচন হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গেও। ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে এখনও ভোট হয়নি ৯টি কেন্দ্রে। পয়লা জুন সপ্তম তথা শেষ দফায় নির্বাচন হবে এই কেন্দ্রগুলিতে। তার আগে দু’দিনের বঙ্গ সফরে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “বাংলার ভোটে তৃণমূল দল কেবল টিকে থাকার জন্য লড়াই করছে। আপনারা নিশ্চয়ই দেখেছেন বাংলায় বিজেপির তিনটি আসন ছিল। সেখান থেকে বেড়ে ৮০টি (আসলে ৭৭টি) হয়েছিল। গত লোকসভা নির্বাচনে আমরা প্রচুর সমর্থন পেয়েছিলাম।”

    বেস্ট পারফর্মিং রাজ্য

    এর পরেই তিনি বলেন, “গোটা দেশের মধ্যে বাংলা হবে বিজেপির বেস্ট পারফর্মিং রাজ্য। পশ্চিমবঙ্গে সব চেয়ে বেশি সাফল্য পাবে বিজেপি।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বাংলায় লাগাতার খুন আর হামলার ঘটনা ঘটছে। ভোটের আগে বিজেপি কর্মীদের জেলে ভরে দেওয়া হচ্ছে। এই সব অত্যাচার সত্ত্বেও বিপুল সংখ্যক মানুষ বেরিয়ে এসে নিজের ভোট নিজে দিচ্ছেন।” সাক্ষাৎকারে প্রত্যাশিতভাবেই ওঠে ওবিসিদের শংসাপত্র বাতিলের প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কলকাতা হাইকোর্ট বেআইনিভাবে দেওয়া ওবিসি সংরক্ষণ বাতিলের নির্দেশ দিয়েছে। তৃণমূল এখন উচ্চ আদালতকে আক্রমণ করছে। বিচার ব্যবস্থা সম্পর্কে খারাপ কথা বলছে।”

    আর পড়ুন: সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন বন্ধের নির্দেশ, সময় বেঁধে দিল হাইকোর্ট

    এদিন প্রধানমন্ত্রীর আক্রমণের লক্ষ্য ছিল কংগ্রেসও। তিনি বলেন, “ওদের একটা সুনির্দিষ্ট ছক রয়েছে। প্রথম পাপ ওরা করেছে অন্ধ্রপ্রদেশে। সেখানে মুসলমানদের সংরক্ষণ দেওয়ার পাপ করেছে। ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের কোনও বিধান নেই সংবিধানে। তাই সুপ্রিম কোর্ট তা খারিজ করে দিয়েছে। এবার ওরা পিছনের দরজা দিয়ে মুসলমানদের ওবিসির তালিকায় সংরক্ষণ দিতে চাইছে। কেড়ে নিতে চাইছে ওবিসিদের অধিকার।” নাম না করে ‘ইন্ডি’ জোটকেও আক্রমণ শানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “যাঁরা নতুন স্বপ্ন দেখে নতুন দৌড় শুরু করেছিলেন, তাঁদের কাছেও এটা শেষ দৌড়। কেবল নির্বাচনের নয়, ওদের অস্তিত্বেরই শেষ দৌড় (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিজেপি কখনওই ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না। পরিবর্তন করবে না সংরক্ষণনীতিও।” সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh)। ১৯৭৬ সালে কংগ্রেস সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলে দিয়েছিল বলেও দাবি তাঁর।

    রাজনাথের নিশানায় ইন্দিরা (Rajnath Singh)

    তিনি বলেন, “অথচ ওরাই (কংগ্রেস) অযথা বিজেপিকে টার্গেট করছে। একে নির্বাচনী ইস্যু করছে।” রাজনাথ বলেন, “১৯৭৬ সালে প্রথমবার ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলে দেওয়া হয়েছিল। সেই কাজটি করেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।” তিনি (Rajnath Singh) বলেন, “আমাদের গণপরিষদ তখন এ ব্যাপারে ঐক্যমত্য হয়েছিল যে সংবিধানে প্রয়োজনে সংশোধন করা যেতে পারে। কংগ্রেস এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল এসব একাধিকবার করেছে। কিন্তু সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলের প্রশ্নই ওঠে না। কিন্তু তারা এটা করেছিল। এবং এখন আমাদের দোষারোপ করছে। বিজেপি এটা মনেই ঠাঁই দেয়নি।”

    ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ নয়

    বিজেপি ক্ষমতায় ফিরলে সংবিধান ছিঁড়ে ফেলে ছুড়ে ফেলে দেবে বলে নানা সময় নির্বাচনী প্রচারে দাবি করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের কয়েকজন নেতা আবার একধাপ এগিয়ে বলেছিলেন, সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে বিজেপি ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দটি বাদ দিয়ে দেবে। কাস্ট ভিত্তিক সংরক্ষণ বন্ধে বিজেপির যে কোনও পরিকল্পনা নেই, তাও জানান রাজনাথ। পাশাপাশি এও জানিয়ে দেন, ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ নৈব নৈব চ। তিনি বলেন, “কেন আমরা সংরক্ষণ তুলে দেব? ওবিসি, এসটিদের জন্য সংরক্ষণ এ দেশে প্রয়োজন। ওরা (বিরোধীরা) ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ করতে চায়। কিন্তু আমরা সাফ জানিয়ে দিচ্ছি, যেহেতু আমাদের সংবিধান ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ অনুমোদন করে না, তাই কোনও পরিস্থিতিতেই আমরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হতে দেব না।”

    আর পড়ুন: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    দেশে চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন। ভোটগ্রহণ হচ্ছে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১৯ এপ্রিল। ২৫ মে হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ জুন। ফল ঘোষণা হবে ৪ জুন। এবার ৪০০-র বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি, দাবি পদ্ম-পার্টির। তবে নির্বাচনের ফল ঠিক কী হবে, তা জানতে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকটা দিন (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং পয়েন্টের নামকরণও করত পরিবারের নামে”, কংগ্রেসকে তোপ মোদির  

    PM Modi: “চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং পয়েন্টের নামকরণও করত পরিবারের নামে”, কংগ্রেসকে তোপ মোদির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ড করেছিল চন্দ্রযান-৩। জায়গাটির নাম ‘শিব-শক্তি’। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) দাবি, এই নামটি দেওয়া হয়েছে যাতে ভারতের নাগরিক এই নামের সঙ্গে একাত্মতা বোধ করতে পারেন। সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে নিশানা করেন কংগ্রেসকে। তিনি বলেন, “কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকলে ওই জায়গাটির নাম পরিবারের কোনও সদস্যের নামে করে দিত।”

    শিব-শক্তি নাম কেন? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “চন্দ্রযান-৩ প্রথম যেখানে ভূমি স্পর্শ করেছিল তার নাম অন্য কিছুও হতে পারত। তবে তারা(কংগ্রেস) ক্ষমতায় থাকলে, তারা জায়গাটির নাম তাদের পরিবারের কারও নামে নামকরণ করতে পারত…কিন্তু আমি সেটা করতে পারি না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত তামাম বিশ্বকে একটা দর্শন (ফিলোজফি) দিয়েছে। আমি গর্ব অনুভব করি এই ভেবে যে এর (চাঁদের ওই ভূমি) যে নাম দেওয়া হয়েছে, সেই শক্তি মহাবিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করে।”

    পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমি যখন বলি শিব-শক্তি, ভারতের ১৪০ কোটি মানুষ এর সঙ্গে একাত্মতা অনুভব করেন। যদি একটা পরিবারের নামে এর নামকরণ করা হত, তাহলে জনগণের একটা অংশ মাত্র এর সঙ্গে নিজেকে রিলেট করত। শিব-শক্তি হল একটা নাম, যেটা আমাদের মোটিভেট করে, শক্তি জোগায়। এটা এমন একটা নাম যা কোটি কোটি মানুষকে গাইড করে।”

    আর পড়ুন: “ইভিএমেই মায়ের মৃত্যুর জবাব দিলাম,” বললেন নিহত বিজেপি মহিলা কর্মীর মেয়ে

    দেশে চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন। ভোটগ্রহণ হবে সাত দফায়। আজ, শনিবার হল ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে পয়লা জুন। তার আগে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কংগ্রেসকেই চাঁদমারি করেন প্রধানমন্ত্রী। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে নানা সময় তিনি পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ করেছেন। কংগ্রেসের আমলে চন্দ্রাভিযান-৩ সফল হলেও, যে তার ব্যতিক্রম হত না, এদিন প্রকাশ্যেই তা জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    প্রসঙ্গত, গত বছর অগাস্টে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রাখে চন্দ্রযান-৩। বিশ্বে ভারতই প্রথম দেশ, যারা এই অঞ্চলে ল্যান্ড করতে সক্ষম হয়েছিল। চন্দ্রযান-৩ প্রথম যে জায়গাটিতে ল্যান্ড করে, সেখানকার নাম দেওয়া হয় শিব-শক্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির স্বার্থে সব করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক”, তোপ মোদির

    PM Modi: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির স্বার্থে সব করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করতে গিয়ে যা খুশি তা-ই করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক।” শনিবার এই ভাষায়ই বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’কে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর দাবি, ২০১৪ সালের আগে কংগ্রেস সরকার দিল্লির গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ১২৩টিরও বেশি জায়গা তুলে দিয়েছে ওয়াকফ বোর্ডের হাতে। ভোটের জন্যই তারা এটা করেছে বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর।

    প্রধানমন্ত্রীর তোপ (PM Modi)

    এদিন নর্থ-ইস্ট দিল্লির এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নিশানা করেন কংগ্রেস-আপের জোটকে। বলেন, “এই জোট দু’টি সুযোগসন্ধানী দলের জোট। গোটা বিশ্ব দেখছে কীভাবে একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দল অন্য একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার যদি কোনও উত্তরাধিকার থাকে, তবে সেটা এই ১৪০ কোটি ভারতীয়। যাঁদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আমি নিজেকে উৎসর্গ করেছি। আমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দেশের জন্য উৎসর্গীকৃত। দেশবাসীর স্বপ্ন পূরণই আমার জীবনের ব্রত।”

    উত্তরসূরী শাহ!

    সম্প্রতি জেল থেকে বেরিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়াল বলেছিলেন, পঁচাত্তর বছর বয়সে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) অবসর নেবেন কি না (আগামী সেপ্টেম্বরে ৭৫ বছর বয়সে পা দেবেন মোদি)। এর উত্তরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, বিজেপির সংবিধানে অবসরের কোনও বয়ঃসীমা নেই। তিনি এও জানিয়েছিলেন, পঁচাত্তরের পরেও দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই। এদিন কেজরিওয়ালের নাম না করে তাঁর তোলা প্রশ্নেরও জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমার উত্তরসূরী হিসেবে আমি অমিত শাহকেই বেছে নিয়েছি।”

    আর পড়ুন: “মমতার শেষ দেখে ছাড়ব”, জেলমুক্ত হয়েই হুঙ্কার সন্দেশখালির মাম্পির

    বিজেপির আমলে যেসব প্রজেক্ট রূপায়িত হয়েছে, এদিনের জনসভায় তারও ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গক্রমেই উঠে আসে দিল্লির নয়া সংসদভবনের কথা, ওয়ার মেমোরিয়ালের কথা। তিনি বলেন, “গণতন্ত্র রক্ষার জন্য আমি বাঁচি এবং কঠোর পরিশ্রম করি। আমার হৃদয়জুড়ে কেবলই রয়েছে গণতন্ত্র।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস-আপের জোট দিল্লি ধ্বংস করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এই জোটের নেতারা রাজনৈতিক স্ট্যান্ডার্ড হারিয়েছেন, ভেঙেছেন মানুষের বিশ্বাস।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস তাদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে, যারা ২০১৪ সালে ভোট ব্যাঙ্কের স্বার্থে ‘ভোট জিহাদে’র কথা বলেছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share