Tag: congress

congress

  • BJP Parliamentary Party: ‘লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে’, বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে বললেন মোদি

    BJP Parliamentary Party: ‘লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে’, বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় নেতাদের কঠিন লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকার বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবার নয়া দিল্লির পার্লামেন্ট কমপ্লেক্সে বিজেপির সংসদীয় দলের (BJP Parliamentary Party) সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকে তিনি এই বার্তা দেন বলে সূত্রের খবর। ত্রিপুরা (Tripura), মেঘালয় ও নাগাল্যান্ড বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। তাই প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান সাংসদরা। এর পরেই প্রধানমন্ত্রী চলে যান ‘কাজের কথা’য়। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী সাংসদদের বলেন, বিজেপি যেভাবে একের পর এক রাজ্যে জিতছে তাতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। এর ফলে বিজেপির ওপর বিরোধী দলগুলির আক্রমণ আরও বাড়বে। সেই জন্যই দলীয় নেতাদের কঠিন লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকার বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ…

    তিনি (BJP Parliamentary Party) বলেন, সময় যত গড়াবে বিজেপির ওপর রাজনৈতিক হামলা ততই বাড়বে। তাঁর কথায়, বিজেপির জয়ের সম্ভাবনা যত উজ্জ্বল হবে, বিরোধীরা ততই আক্রমণাত্মক হয়ে উঠবে। সূত্রের খবর, অরাজনৈতিক অথচ সামাজিক বিভিন্ন ইস্যুতে জোর দিতে বলা হয়েছে বিজেপি সাংসদদের। পরিবেশ রক্ষার ওপর বিশেষ নজর দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। দেশজুড়ে সংস্কৃত সংস্কৃতি পালন করতে হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। আগামী মাসের শেষ রবিবার সম্প্রচারিত হবে মন কি বাতের ১০০তম পর্ব। সে ব্যাপারেও ব্যাপক প্রচার করতে বলা হয়েছে। দলীয় সাংসদদের প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর নির্দেশও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: রামনবমী উপলক্ষে রাজ্যে ২১০০ শোভাযাত্রা হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের, অংশ নেবে বিজেপিও

    বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবস থেকে শুরু করে আম্বেদকর জয়ন্তী পর্যন্ত প্রত্যেক সাংসদকে নিজেদের এলাকায় সরকার ও দলের কাজকর্ম সম্পর্কে প্রচার চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশও দেন প্রধানমন্ত্রী। ১৫ মে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত সরকারের ৯ বছর পূর্ণ হলে সরকারের সব কাজ জনগণের কাছে পৌঁছানোয় জোর দিতেও বলেন তিনি। দলীয় শক্তি বাড়ানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে ওই বৈঠকে। 

    রাহুল গান্ধী ইস্যুতে একজোট হচ্ছেন বিরোধীরা। রাহুলের সাংসদ পদ খারিজের প্রতিবাদে সংসদে যেমন সোচ্চার হচ্ছেন কংগ্রেস সাংসদরা, তেমনি সোমবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাসভবনে আয়োজিত বিরোধীদের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রায় সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিই। রাজনৈতিক মহলের মতে, এমন আবহে প্রধানমন্ত্রীর এই বৈঠক (BJP Parliamentary Party) যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Giriraj Singh: ‘সাভারকারের মতো হতে গেলে রাহুলকে অনেকবার জন্মাতে হবে’, বললেন গিরিরাজ

    Giriraj Singh: ‘সাভারকারের মতো হতে গেলে রাহুলকে অনেকবার জন্মাতে হবে’, বললেন গিরিরাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাভারকারের (Savarkar) মতো হতে গেলে তাঁকে অনেকগুলো জন্ম নিতে হবে। সোমবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) আক্রমণ শানালেন বিজেপি (BJP) নেতা গিরিরাজ সিংহ (Giriraj Singh)।  মোদি পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের দায়ে দু বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। তার জেরে শুক্রবার খারিজ হয়েছে তাঁর সাংসদ পদ। সেই ঘটনার প্রেক্ষিতে শনিবার রাহুল বলেন, আমার নাম সাভারকার নয়, আমার নাম গান্ধী।

    গিরিরাজ সিংহ (Giriraj Singh) বলেন…

    তিনি বলেন, গান্ধীরা কারও কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না। এর পরেই রাহুলকে নিশানা করেন গিরিরাজ। তিনি বলেন, তিনি (রাহুল) বলছেন যে তিনি গান্ধী, কিন্তু তাঁর স্পেশিফাই করা উচিত কোন গান্ধী তিনি? তাঁর দাদু যে গান্ধী ছিলেন? গিরিরাজ (Giriraj Singh) বলেন, তিনি যদি আদালতে গরহাজির না হতেন, ক্ষমা প্রার্থনা করতেন, তাহলে এটা ঘটত না। এর পরেই গিরিরাজ বলেন, সাভারকার জাতির জন্য প্রাণ বলি দিয়েছিলেন। তাই তাঁর (সাভারকার) সঙ্গে তাঁর (রাহুলের) তুলনা করা ভুল হবে। সাভারকারের মতো হতে গেলে রাহুলকে অনেকবার জন্ম নিতে হবে।

    রাহুলকে নিশানা করেছেন বিজেপির আরও এক নেতা অনুরাগ ঠাকুরও। তিনি বলেন, রাহুল গান্ধী স্বপ্নেও সাভারকার হতে পারবেন না। ট্যুইট-বাণে অনুরাগ বলেন, বীর সাভারকার দেশপ্রেমিক। ফাঁসির আগে স্বয়ং ভগৎ সিং তাঁর বই থেকে নোট নিয়েছিলেন। সাভারকারের মতো স্বাধীনতা যোদ্ধাকে রাহুল অপমান করছেন। সাভারকারের দেশপ্রেম ও সাহসের কাছে মাথা নত করতেন বড় বড় নেতারাও। এমন কী কংগ্রেসও ১৯২৩ সালে কাঁকিনাড়া অধিবেশনে সাভারকারকে নিয়ে প্রস্তাব পাশ করে। ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সাভারকারের নামে একটি স্ট্যাম্পও তৈরি করেছিলেন বলে মনে করিয়ে দেন অনুরাগ। স্বাধীনতা যুদ্ধে সাভারকারের অবদান মনে করিয়ে দিতে ইন্দিরা গান্ধী একটি চিঠি লিখেছিলেন বলেও জানান অনুরাগ।

    তিনি জানান, ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ভারত সরকার সাভারকারের ওপর একটি ডকুমেন্টরিও করেছিল। অনুরাগ বলেন, সাভারকারকে শ্রদ্ধা জানাতে এত করেছিলেন রাহুলের ঠাকুমা। তাই সাভারকারকে অপমান করে রাহুল একই সঙ্গে তাঁর ঠাকুমাকেও অপমান করলেন।

    আরও পড়ুুন: শাহি দরবারে শুভেন্দু, পঞ্চায়েতের আগে কী আলোচনা হল দু’ জনের?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ সংবিধান মেনে হয়নি’, কর্নাটকে দাবি অমিত শাহের  

    Amit Shah: ‘মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ সংবিধান মেনে হয়নি’, কর্নাটকে দাবি অমিত শাহের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুসলিমদের জন্য যে ৪ শতাংশ সংরক্ষণের ব্যবস্থা ছিল কর্নাটকে (Karnataka), দিন দুই আগে তা তুলে দেয় সে রাজ্যের বিজেপি (BJP) সরকার। এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, সংখ্যালঘুদের যে রিজার্ভেশন দেওয়া হয়েছে, তা সংবিধান অনুযায়ী হয়নি। সংবিধানে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের কোনও বিধান নেই। কংগ্রেসের তুষ্টির রাজনীতির কারণে সংখ্যালঘুদের সংরক্ষণের সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, বিজেপি ভোক্কালিগা ও লিঙ্গায়েত সম্প্রদায়কে সংরক্ষণ দিয়েছে।  

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন…

    মাসখানেক পরেই বিধানসভা নির্বাচন কর্নাটকে। সেই কারণেই কর্নাটক যেতে শুরু করেছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। শনিবার কর্নাটকে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। করেছিলেন রোড শো-ও। এদিন যান অমিত। রায়চুরে বিজেপি আয়োজিত এক নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তার আগে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এদিন কর্নাটকের ওই জনসভায় কংগ্রেসকেই নিশানা করেন শাহ। বলেন, কংগ্রেস যে সংখ্যালঘুদের সংরক্ষণ দিয়েছে, তা সংবিধান অনুসারে নয়। সংবিধানে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের কোনও বিধান নেই। কর্নাটক সরকার মুসলমানদের জন্য চার শতাংশ ওবিসি সংরক্ষণের অবসান ঘটিয়েছে এবং এটি দুটি প্রধান সম্প্রদায়, বীরশৈব-লিঙ্গায়ত ও ভোক্কালিগাদের মধ্যে বিলি করেছে।

    আরও পড়ুুন: ‘অঙ্গদান করুন’, ৯৯তম ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    শাহ বলেন, কর্নাটকের আগের কংগ্রেস সরকার রাজ্যে মুসলমানদের সংরক্ষণ দিয়েছিল। কিন্তু বিজেপি মুসলমানদের জন্য চার শতাংশ সংরক্ষণ অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণিতে স্থানান্তরিত করেছে। বিজেপি সরকার সেই সংরক্ষণ বাতিল করেছে। ভোক্কালিগা ও লিঙ্গায়ত সম্প্রদায়কে রিজার্ভেশন দিয়েছে। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মেরুকরণের রাজনীতির অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তিনি বলেন, ভোটব্যাঙ্কের লোভে কংগ্রেস কখনওই যাঁরা স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের কথা বলেনি। বলেনি হায়দ্রাবাদের মুক্তির কথাও।

    প্রসঙ্গত, কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচনের আগেই রাজ্যে আসন সংরক্ষণ ৫০ থেকে বাড়িয়ে করা হল ৫৭ শতাংশ। তুলে নেওয়া হল মুসলমানদের জন্য বরাদ্দ ৪ শতাংশ কোটাও। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের জেরে এবার থেকে আর অনগ্রসর শ্রেণি হিসেবে সংরক্ষণের সুবিধা নিতে পারবেন না মুসলিমরা। কর্নাটকে অনগ্রসর শ্রেণির জন্য বরাদ্দ সংরক্ষণে এতদিন অন্তর্ভুক্ত ছিলেন রাজ্যের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষও। কিন্তু শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই মুসলিমদের জন্য বরাদ্দ সংরক্ষণ প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: ট্যুইটার হ্যান্ডেলে নয়া পরিচয়ে অবতীর্ণ রাহুল গান্ধী, কেন জানেন?

    Rahul Gandhi: ট্যুইটার হ্যান্ডেলে নয়া পরিচয়ে অবতীর্ণ রাহুল গান্ধী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্যুইটার হ্যান্ডেলে নয়া পরিচয়ে অবতীর্ণ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। রবিবার সকাল থেকে রাহুলের ট্যুইটারে তাঁর ছবির নীচে লেখা রয়েছে, এটি রাহুল গান্ধীর অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট। তিনি জাতীয় কংগ্রেসের (Congress) সদস্য। লেখা হয়েছে, ডিস’কোয়ালিফায়েড এমপি (অপসারিত সাংসদ)। এদিকে, রাহুলের সাংসদ পদ খারিজের প্রতিবাদে এদিন দেশজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলনে শামিল হয়েছে কংগ্রেস।

    রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)…

    কেরলের ওয়েনাড় কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন রাহুল। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে কর্নাটকের একটি জনসভায় মোদি পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। ওই জনসভায় তিনি (Rahul Gandhi) বলেছিলেন, মোদি পদবিধারীরা কেন চোর হন। রাহুলের এই মন্তব্যের জেরে গুজরাটের সুরাট আদালতে মামলা দায়ের করেন সুরাট পশ্চিমের বিধায়ক বিজেপির পূর্ণেশ মোদি। তার জেরে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন রাহুল। তাঁকে দু বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। করা হয় জরিমানাও। রাহুল যাতে উচ্চ আদালতে আবেদন করতে পারেন, সেজন্য তাঁকে ৩০ দিন সময়ও দেওয়া হয়। মুক্তি দেওয়া হয় জামিনে। কারাদণ্ড হওয়ায় রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে দেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। সংবিধানের ১০২ (১)-ই অনুচ্ছেদ ও জনপ্রতিনিধিত্ব আইন (১৯৫১)-র ৮ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে দেওয়া হয়।

    রাহুলের সাংসদ পদ খারিজের প্রতিবাদে এদিন মহাত্মা গান্ধীর সমাধিস্থল রাজঘাটে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ দেখান। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অবস্থান বিক্ষোভ চলার কথা। যদিও রাজঘাটে কংগ্রেসের সত্যাগ্রহে অনুমতি দেয়নি দিল্লি পুলিশ। রাজঘাট এলাকায় জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা।

    আরও পড়ুুন: ফের কর্ণাটকে বিঘ্নিত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা! কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা যুবকের

    এদিকে মোদি পদবি নিয়ে কেবল রাহুলই (Rahul) নন, ২০১৮ সালে প্রায় একই রকম ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ করেছিলেন তৎকালীন কংগ্রেস নেত্রী খুশবু সুন্দর। তাঁর ট্যুইট-বার্তার নির্যাস, মোদি মানেই দুর্নীতি। তাঁর ওই মন্তব্যে একই বন্ধনীভুক্ত হয়েছিলেন নীরব, ললিত এবং নরেন্দ্র মোদি। পরে খুশবু বিজেপিতে যোগ দেন। এবার খুশবুর সেই ট্যুইট-বাণই হাতিয়ার করতে চলেছে কংগ্রেস। খুশবুর পুরানো ট্যুইটের স্ক্রিনশট শেয়ার করে কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহ লেখেন, মোদিজি এবার কী আপনার কোনও শিষ্য খুশবু সুন্দরের নামে মানহানির মামলা করবেন? এখন তো তিনি বিজেপির সদস্য। দেখা যাক…।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purnesh Modi: চা-ওয়ালা থেকে বিজেপি বিধায়ক, চিনুন রাহুলের বিরুদ্ধে মামলাকারী পূর্ণেশকে

    Purnesh Modi: চা-ওয়ালা থেকে বিজেপি বিধায়ক, চিনুন রাহুলের বিরুদ্ধে মামলাকারী পূর্ণেশকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে তাঁর মিল অনেক। দুজনেরই পদবি মোদি। দুজনেই ছিলেন চা-ওয়ালা। প্রথম জন দেশের প্রধানমন্ত্রী। আর দ্বিতীয়জন পূর্ণেশ মোদি (Purnesh Modi) তাঁরই দল বিজেপির (BJP) একনিষ্ঠ সদস্য। এই পূর্ণেশই বিপাকে ফেলেছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi)। তাঁর করা মামলায়ই গুজরাটের সুরাট আদালত রাহুলকে দু বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে। যার জেরে রাহুলকে খোয়াতে হয়েছে সাংসদ পদ। সুরাট আদালতের রায় উচ্চ আদালতেও বহাল থাকলে আগামী আট বছর কোনও নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না রাহুল। এবার জেনে নেওয়া যাক, পূর্ণেশের পরিচয়।

    পূর্ণেশ মোদি (Purnesh Modi)…

    ১৯৬৫ সালের ২২ অক্টোবর সুরাটে জন্মগ্রহণ করেছিলেন পূর্ণেশ (Purnesh Modi)। সুরাট পশ্চিমের বিধায়ক তিনি। দারিদ্রের কারণে এক সময় তিনি চা বিক্রি করতেন। করেছেন দিন মজুরির কাজও। বিকমের পাশাপাশি এলএলবিও পাশ করেছিলেন পূর্ণেশ। পেশায় আইনজীবী এই বিধায়ক এক সময় গুজরাট সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। ২০১৩ সালে বিজেপি বিধায়ক কিশোর ভাই মারা যান। বিজেপি টিকিট দেয় পূর্ণেশকে। জয়ী হন তিনি। ২০১৭ সালে রেকর্ড ভোটে জিতে ফের বিধানসভায় পা রাখেন তিনি।

    এক সময় পূর্ণেশ বিজেপির বুথ কনেভেনার ছিলেন। হয়েছিলেন ওয়ার্ড প্রমুখও। সুরাট মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের বিজেপি কর্পোরেটরও ছিলেন। ছিলেন বিজেপির স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান। ২০১০ সাল থেকে পর পর দুটো টার্ম বিজেপির সুরাট ইউনিটের প্রধানও ছিলেন তিনি। নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে পূর্ণেশ নিজেকে গুজরাটের প্রাক্তন মন্ত্রী বলে পরিচয় দিয়েছেন।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর তোপ, মমতার আক্ষেপ! বগটুই নিয়ে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্নাটকের এক জনসভায় রাহুল বলেছিলেন, সব চোরের পদবি কেন মোদি হয়। রাহুলের বক্তব্য নিয়ে হইচই হয় বিস্তর। রাহুলের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেন পূর্ণেশ (Purnesh Modi)। শুনানির পরে রাহুলকে দু বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় সুরাট আদালত। সঙ্গে করা হয় জরিমানাও। তবে ৩০ দিনের মধ্যে উচ্চ আদালতে আবেদন করার সুযোগও দেওয়া হয় রাহুলকে।

    এদিকে, দু বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ায় খারিজ হয়ে যায় রাহুলের সাংসদ পদ। সুরাট আদালতের রায় উচ্চ আদালতেও বহাল থাকলে আগামী আট বছরের জন্য তিনি কোনও নির্বাচনে প্রার্থীও হতে পারবেন না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Rahul Gandhi: নামে রয়েছে আরও মামলা! সাংসদ পদ খুইয়েছেন, আর কী কী খোয়াতে পারেন রাহুল?

    Rahul Gandhi: নামে রয়েছে আরও মামলা! সাংসদ পদ খুইয়েছেন, আর কী কী খোয়াতে পারেন রাহুল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি (Modi) পদবি নিয়ে কটাক্ষের জেরে দোষী সাব্যস্ত করে রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) দু বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে গুজরাটের (Gujarat) সুরাটের একটি আদালত। তার জেরে খারিজ হয়ে গিয়েছে রাহুলের সাংসদ পদ। উচ্চ আদালতে আবেদন করার জন্য রাহুলকে ৩০ দিন সময়ও দিয়েছে আদালত। নিম্ন আদালতের রায় যদি উচ্চ আদালতেও বহাল থাকে তবে সরকারি বাংলো থেকেও বঞ্চিত হতে হবে এই কংগ্রেস নেতাকে। এদিকে, রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ হয়ে যাওয়ায় তাঁর লোকসভা কেন্দ্র কেরালার ওয়েনাড আসনটি ফাঁকা হয়ে গিয়েছে। নির্বাচন কমিশন চাইলে ওই আসনে উপনির্বাচন হতে পারে। তবে আগামী আট বছরের জন্য প্রার্থী হতে পারবেন না কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি।

    রাহুলের (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে মামলার খতিয়ান…

    রাহুলের (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে এই প্রথম নয়, এর আগেও দেশের বিভিন্ন রাজ্যে দায়ের হয়েছে একাধিক মামলা। মানহানির মামলায় ২০১৯ সালে পাটনার একটি আদালত থেকে জামিন পান রাহুল। সেখানেও তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, জনসভায় দাঁড়িয়ে তিনি জনতাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, মোদি পদবি হলেই সেই ব্যক্তি চোর হয়? ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে নোটবন্দির সময় আমেদাবাদের জেলা সমবায় ব্যাঙ্ক বেআইনি নোট বদলিতে যুক্ত বলে অভিযোগ করেছিলেন রাহুল। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন ওই ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ। আমেদাবাদের একটি আদালত জামিন দেয় কংগ্রেস নেতাকে।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর তোপ, মমতার আক্ষেপ! বগটুই নিয়ে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি

    সাংবাদিক গৌরী লঙ্কেশ খুনের ঘটনাকে বিজেপি-আরএসএস মতাদর্শের সঙ্গে যুক্ত করেছিলেন রাহুল। তার জেরে আরএসএসের তরফে দায়ের করা হয় মানহানির মামলা। পরে মুম্বইয়ের একটি আদালত জামিন মঞ্জুর করে রাহুলের। ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে অসমের বরপেটা সাঁতরায় ঢুকতে আরএসএস তাঁকে বাধা দিয়েছিল বলে অভিযোগ করেছিলেন রাহুল (Rahul Gandhi)। ওই ঘটনার জেরে তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করে আরএসএস। ২০১৬ সালে গুয়াহাটির একটি আদালত ওই মামলায় জামিন দেয় রাহুলকে।

    রাহুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি বলেছিলেন, মহাত্মা গান্ধীকে খুন করেছিল আরএসএস। তার জেরে দায়ের হয় মামলা। সেই মামলায় জামিন মঞ্জুর করে মহারাষ্ট্রের ভিওয়ান্ডির একটি আদালত। রাহুলকে আদালতে স্বপক্ষ প্রমাণের নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। রাহুলের বিরুদ্ধে রয়েছে ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলাও। মামলাটি করেছিলেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। ওই মামলায় জামিনে মুক্ত রয়েছেন রাহুল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Rahul Gandhi: আর সাংসদ নন রাহুল গান্ধী! লোকসভার সদস্যপদ খারিজ করলেন স্পিকার ওম বিড়লা

    Rahul Gandhi: আর সাংসদ নন রাহুল গান্ধী! লোকসভার সদস্যপদ খারিজ করলেন স্পিকার ওম বিড়লা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সাংসদ পদ খারিজ। শুক্রবার লোকসভা সচিবালয়ের তরফে জানানো হল এ খবর। মোদি (Modi) পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের দায়ে দু বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয় রাহুলকে। তার জেরে বাতিল হল তাঁর সাংসদ পদ। রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করলেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা।  প্রসঙ্গত, মোদি পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের দায়ে বৃহস্পতিবারই কংগ্রেস (Congress) নেতাকে দু বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল গুজরাটের সুরাট জেলা আদালত। তার জেরে সংবিধানের ১০২(১)-ই অনুচ্ছেদ ও জনপ্রতিনিধিত্ব আইন (১৯৫১)-র ৮ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী খারিজ করা হল রাহুলের সাংসদ পদ।

    রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) বলেছিলেন…

    ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্নাটকের কোলারে কংগ্রেস আয়োজিত এক জনসভায় মোদি পদবি নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছিলেন, সব চোরদের পদবি মোদি কেন। তার জেরে অভিযোগ দায়ের করেন বিজেপি নেতা তথা গুজরাটের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদি। বৃহস্পতিবার রাহুলের বিরুদ্ধে দায়ের করা ফৌজদারি মানহানি মামলায় রায় দেয় সুরাট আদালত। রাহুলকে দোষী সাব্যস্ত করে দু বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি ১৫ হাজার টাকা জরিমানা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়। উচ্চ আদালতে আবেদনের জন্য তাঁকে ৩০ দিনের সময়ও দেওয়া হয়েছে। এদিকে, সাজা ঘোষণার পরপরই জামিন পেয়ে যান রাহুল। আদালতের রায়কে স্বাগত জানান সুরাটের সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী দর্শনা জারদোশ। তিনি বলেন, রাহুল গান্ধীর মন্তব্যে কেবল সুরাটেই নয়, গুজরাটের পুরো ওবিসি সম্প্রদায়ের মধ্যেই ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছিল।  

    আরও পড়ুুন: বিজেপির উদ্যোগে রমজান মাসেই বেরোবে মোদির ‘মন কি বাত’-এর উর্দু সংকলন

    প্রসঙ্গত, আইন অনুযায়ী, কোনও জনপ্রতিনিধি যদি দুই বা তার অধিক বছরের জন্য কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন, তবে ততক্ষণাৎ তাঁর পদ খারিজ হয়ে যাবে। সেই যুক্তিতেই খারিজ হয়ে গিয়েছে রাহুলের সাংসদ পদ। ওই আইন অনুযায়ী, আগামী ৬ বছর রাহুল কোনও ভোটেও লড়তে পারবেন না।

    রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ হতেই খেপে গিয়েছে কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপপ্রয়োগের অভিযোগ তুলে আন্দোলনে নেমেছে সোনিয়া গান্ধীর দল। এদিনই দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে ১২টি বিরোধী দলের নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে বাম, জেডি (ইউ) এবং ডিএমকের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন আম আদমি পার্টির প্রতিনিধিও। বৈঠক শেষে সংসদ ভবন থেকে মিছিল করে তাঁরা যান রাষ্ট্রপতি ভবনে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘গণতন্ত্রের সমস্ত সীমা অতিক্রম করেছেন রাহুল গান্ধী’, আক্রমণ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘গণতন্ত্রের সমস্ত সীমা অতিক্রম করেছেন রাহুল গান্ধী’, আক্রমণ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণতন্ত্রের সমস্ত সীমা অতিক্রম করেছেন তিনি। এভাবেই রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) আক্রমণ শানালেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। শনিবার তিনি বলেন, তাঁকে (রাহুল গান্ধীকে) গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে লক, স্টক এবং ব্যারেল প্যাকিং করে পাঠানো উচিত। চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিজেপির ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার ন্যাশনাল ইউথ পার্লামেন্ট। ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন নাড্ডা। সেখানেই নিশানা করেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে। বিজেপির সভাপতি বলেন, যাঁরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না, গণতন্ত্রে তাঁদের কোনও ঠাঁই নেই। তিনি বলেন, কংগ্রেস মানসিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে।

    নাড্ডার (JP Nadda) অভিযোগ…

    নাড্ডার (JP Nadda) অভিযোগ, রাহুল গান্ধী আমেরিকা এবং ইউরোপিয় দেশগুলিকে ভারতের অভ্যন্তরীণ  ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতে উৎসাহিত করছেন। ভারতে গণতন্ত্র বিপন্ন বলে যে মন্তব্য তিনি করেছেন, তাতেই এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এর পরেই তিনি বলেন, রাহুল গান্ধী গণতন্ত্রের সমস্ত সীমা লঙ্ঘন করেছেন। বিজেপি সভাপতির প্রশ্ন, কী ধরনের বাক্য তিনি ব্যবহার করেছেন? বলেছেন, ভারতবাসী তাঁর কথা শোনেন না, কেবল সহ্য করেন। এর পরেই বিজেপির সভাপতি বলেন, এহেন লজ্জাজনক মন্তব্য করে রাহুল গান্ধী কেবল দেশকে অপমান করেননি, তিনি অপমান করেছেন দেশের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকেও। দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে বিদেশি শক্তিকে হস্তক্ষেপ করতেও আহ্বান জানাচ্ছেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ধৃত খলিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংহের পিছনে পাক যোগ?

    শুক্রবারই একটি ভিডিও বার্তায় রাহুলের লন্ডন সফরের বক্তব্যকে হাতিয়ার করে বিজেপির সভাপতি (JP Nadda) বলেছিলেন, উনি (রাহুল গান্ধী) দেশবিরোধী স্থায়ী টুলকিট হয়ে উঠেছেন। রাহুল দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছেন। ভিডিও বার্তায় নাড্ডা আরও বলেছিলেন, এটা দুর্ভাগ্যজনক যে কংগ্রেস দল দেশবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত হচ্ছে। দেশবাসী তাদের বারবার প্রত্যাখ্যান করার পর রাহুল গান্ধী এখন দেশবিরোধী টুলকিটের স্থায়ী অংশ হয়ে উঠেছেন।

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সভায় গণতন্ত্রহীনতা নিয়ে বলতে গিয়ে রাহুল বলেছিলেন, ভারতে গণতন্ত্র বিপন্ন। তিনি আরও বলেছিলেন, এটি আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা। এর সমাধান ভারতের অভ্যন্তর থেকেই আসতে চলেছে। এটা বাইরে থেকে আমদানি করা যায় না। রাহুল এও বলেছিলেন, ভারতে গণতন্ত্রের প্রভাব শুধু তার ভৌগোলিক সীমানার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। যদি ভারতে গণতন্ত্র ভেঙে পড়ে, তাতে গোটা বিশ্বেরই ক্ষতি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘দেশের কপালে কালো টিকা লাগাচ্ছেন এঁরা’, নাম না করে কংগ্রসকে নিশানা মোদির

    PM Modi: ‘দেশের কপালে কালো টিকা লাগাচ্ছেন এঁরা’, নাম না করে কংগ্রসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে বর্তমানে অনেক শুভ কাজকর্ম হচ্ছে। তাই কিছু লোক দেশ মাতৃকার কপালে কালো টিকা লাগানোর দায়িত্ব নিয়েছেন। নাম না করে কংগ্রেসকে (Congress) এই ভাষায়ই আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ইন্ডিয়া টুডে কনক্লেভ ২০২৩-এ ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নিশানা করেন কংগ্রেসকে। ভারতের (India) ওপর যাতে কারো নজর না লাগে তাই কালো টিকা পরাচ্ছেন তাঁরা। তিনি বলেন, একটা সময় ছিল, যখন বিশ্ব ভাবত ভারতের সময় এসেছে। তখন কথা হত কেবলই হতাশার। ভারতকে নীচে নামানো হত, ভাঙা হত নৈতিকতা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জানি কালো টিকা পরানোর ঐতিহ্য। সেই কাজই করার দায়িত্বই নিয়েছেন ওই লোকগুলো।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন…

    ২০২৩ সালের প্রথম ৭৫ দিনে মোদি (PM Modi) সরকারের সাফল্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ গোটা বিশ্ব বলছে, এটা ভারতের সময়। বর্তমানে বিভিন্ন দেশের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে কোন দেশ আগে ভারতের হৃত প্রত্নবস্তু ফেরত দেবে, তা নিয়ে। তিনি বলেন, আগে প্রায়ই খবরের হেডলাইন হত কত লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। লোকেরা রাস্তাঘাটে তা নিয়ে বলাবলি করত। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হত। এসব এখন অতীত। এখন সংবাদের শিরোনাম হয় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্তদের রাস্তা দিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে আসা হয়। তিনি জানান, বর্তমানে বিরোধী দলের বহু নেতা তদন্তকারী সংস্থার নজরে রয়েছেন।

    আরও পড়ুুন: এভারেস্টে বরফের নীচে চাপা পড়ে আছে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া, দাবি বিজ্ঞানীদের

    ব্রিটেনের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। এদিন রাহুলের নাম না করে সেই প্রসঙ্গও তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, কিছু লোক আমাদের গণতন্ত্র এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের সাফল্য হজম করতে পারছে না। সেই কারণে তারা আমাদের গণতন্ত্রকে আক্রমণ করছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতদসত্ত্বেও ভারত তার লক্ষ্যে পৌঁছবে। কিছুদিন আগে ব্রিটেনে গিয়ে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাহুল। সেখানে তিনি ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে বলতে গিয়ে বলেন, সকলে জানে ভারতের গণতন্ত্র আক্রমণের মুখে পড়ে কীভাবে বিপন্ন। আমি দেশের বিরোধী নেতা, কিন্তু বিরোধী পরসর খুঁজতে হাতড়ে বেড়াতে হচ্ছে। এর পরেই রাহুলের বিরুদ্ধে সুর চড়ায় বিজেপি। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • JP Nadda: ‘রাহুল গান্ধী দেশ-বিরোধী টুলকিটে পরিণত হয়েছেন’, কংগ্রেসকে নিশানা নাড্ডার

    JP Nadda: ‘রাহুল গান্ধী দেশ-বিরোধী টুলকিটে পরিণত হয়েছেন’, কংগ্রেসকে নিশানা নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক কংগ্রেস দলটা দেশবিরোধী কাজে জড়িয়ে পড়ছে। দেশবাসীর দ্বারা বারবার প্রত্যাখাত হয়ে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) এখন দেশবিরোধী টুলকিটের স্থায়ী অংশে পরিণত হয়েছেন। শুক্রবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস (Congress) সাংসদ রাহুল গান্ধীকে নিশানা করলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। লন্ডনে রাহুলের সাম্প্রতিক মন্তব্যের তীব্র সমালোচনাও করেন তিনি। রাহুলের এহেন মন্তব্যের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনার দাবিও জানান নাড্ডা।

    রাহুলের বক্তব্য…

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে ব্রিটেনে গিয়ে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাহুল। সেখানে তিনি ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে বলতে গিয়ে বলেন, সকলে জানে ভারতের গণতন্ত্র আক্রমণের মুখে পড়ে কীভাবে বিপন্ন। আমি দেশের বিরোধী নেতা, কিন্তু বিরোধী পরসর খুঁজতে হাতড়ে বেড়াতে হচ্ছে। এর পরেই রাহুলের বিরুদ্ধে সুর চড়ায় বিজেপি। রাহুলের এই মন্তব্যের জেরে গত কয়েক দিন ধরে উত্তাল হয়েছে সংসদও। টুলকিট হল এমন একটি মাধ্যম যেখানে নিজের মতামত বা পরিকল্পনাকে লিখিত ও ভিডিও-র মাধ্যমে সহজে শেয়ার করা যায়। যা এক ধরনের মাইক্রো ওয়েবসাইট যেখানে কোনও একটি বিষয়ে ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক বক্তব্য বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি (JP Nadda) বলেন, রাহুলের মন্তব্য দেশের নির্বাচিত সরকার ও ১৩০ কোটি দেশবাসীকে অপমান করেছে। তাঁর প্রশ্ন, রাহুলের মন্তব্য দেশদ্রোহীদের হাত শক্ত করেনি? বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে রাহুল গান্ধী বলছেন ভারতে গণতন্ত্র শেষ হয়ে গিয়েছে। এবং দেশে গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধারে ইউরোপ ও আমেরিকার সাহায্যও চেয়েছেন তিনি। এর থেকে লজ্জার আর কী হতে পারে! ভারত যে ক্রমেই শক্তিশালী একটি রাষ্ট্র হিসেবে নিজেকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেছে, এদিন সেকথা মনে করিয়ে দিয়ে নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। জি-২০-র বৈঠক হচ্ছে এ দেশে। আর রাহুল গান্ধী বিদেশের মাটিতে গিয়ে দেশ ও সংসদের অপমান করছেন। পাকিস্তান ও গান্ধী পরিবার কেন এক সুরে কথা বলছে, এদিন সে প্রশ্নও তোলেন নাড্ডা। জর্জ সোরেস (মার্কিন ধনকুবের) এবং রাহুল গান্ধী কেন একই ভাষায় কথা বলেন? প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি।

    আরও পড়ুুন: যত মত তত পথ! ‘‘উপাসনার অনেক পদ্ধতি, লক্ষ্য একটাই’’, বললেন মোহন ভাগবত

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

LinkedIn
Share