Tag: Diabetes

Diabetes

  • Hypertension: নাক থেকে রক্তপাত, ঝাপসা দৃষ্টি! কোন রোগের লক্ষণ? কোন দিকে বাড়তি সতর্কতা জরুরি?

    Hypertension: নাক থেকে রক্তপাত, ঝাপসা দৃষ্টি! কোন রোগের লক্ষণ? কোন দিকে বাড়তি সতর্কতা জরুরি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বয়স বাড়লে হানা দেয় নানা রোগ। বিশেষত জীবন যাপন সংক্রান্ত নানা রোগ যেমন ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের সমস্যা কিংবা উচ্চ রক্তচাপ সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই কম বয়সে অনেকেই এই রোগ নিয়ে বিশেষ নজর দেন না। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, পরিস্থিতি বদলে যাচ্ছে। দেশের তরুণ প্রজন্মের একাংশ ডায়াবেটিসের মতোই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন। বয়সের সীমারেখায় আর রোগ আটকে থাকছে না। খুব কম বয়স থেকেই অনেকে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় (Hypertension) ভুগছেন। কিন্তু উপসর্গ সম্পর্কে সতর্ক না থাকার জেরে নানান বিপদের আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে।

    কেন উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি? (Hypertension)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপ একাধিক জটিল রোগের কারণ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ১২০/৮০ হল যে কোনও প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের স্বাভাবিক রক্তচাপ। ১৪০/৯০ রক্তচাপ ছাড়ালেই তাঁর উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে বলা যেতে পারে।
    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ভারতে হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের অন্যতম কারণ অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ। তাঁরা জানাচ্ছেন, গত কয়েক বছরে ভারতে স্ট্রোক এবং হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা মারাত্মক ভাবে বাড়ছে‌। আর তার কারণ উচ্চ রক্তচাপ। বিশেষত কম বয়সীদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে সচেতনতা একেবারেই তলানিতে। তাই অনেক সময়েই স্ট্রোক কিংবা হার্ট অ্যাটাকের মতো বড় বিপদ এড়ানো কঠিন হয়ে যায়। কম বয়স থেকেই অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ মানসিক স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকারক। এর ফলে অবসাদ এবং মানসিক চাপের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
    এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় দীর্ঘদিন ভুগলে ডিমেনশিয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাচ্ছে। এদেশে ডিমেনশিয়া একটি মহামারির আকার ধারণ করছে। দীর্ঘদিন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ব্যহত হচ্ছে বলেও মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কীভাবে বুঝবেন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় (Hypertension) আক্রান্ত হলে ক্লান্তিবোধ, বমি ভাবের মতো নানান উপসর্গ দেখা দেয়। তবে এছাড়াও আরও কিছু লক্ষণ জানান দেয় উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা।

    নাক থেকে রক্তক্ষরণ

    লাগাতার সর্দি-কাশি কিংবা সাইনাসের মতো সমস্যা না থাকলেও হঠাৎ নাক থেকে রক্তপাত (Nosebleeds) হলে সতর্কতা জরুরি। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নাক থেকে রক্তপাত উচ্চ রক্তচাপের (Hypertension) লক্ষণ। মাঝেমধ্যে নাক থেকে ফোঁটা ফোঁটা রক্তপাত হলে একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়।

    তীব্র মাথার যন্ত্রণা

    নানান কাজের চাপে অনেকের প্রায় মাথার যন্ত্রণা হয়। বিশেষত যারা দিনের দীর্ঘ সময় ল্যাপটপের সামনে বসে কাজ করেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই মাথার যন্ত্রণায় ভোগেন। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই মাথা যন্ত্রণার কারণ উচ্চ রক্তচাপ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে বারবার মাথা যন্ত্রণার মতো লক্ষণ দেখা যায়। তীব্র মাথার যন্ত্রণা হলে, বিশেষত মাথার পিছনের অংশে যন্ত্রণা অনুভব হলে সতর্কতা জরুরি। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার।

    ঝাপসা দৃষ্টিতে বাড়তি সতর্কতা জরুরি (Hypertension)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকেই হঠাৎ চোখে ঝাপসা দেখেন। হয়তো চোখে জল দিয়ে ধুয়ে সাময়িক সমস্যা মেটান। কিন্তু বারবার দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গেলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হলে রেটিনা ও তার আশপাশের রক্তনালীতে চাপ বাড়ে। এর ফলেই দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে যাদের চোখ ঝাপসা হয়ে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দেয়, তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি।

    শ্বাসকষ্টের সমস্যা

    শরীরে রক্তচাপ ওঠানামা করলে ফুসফুসের উপরে মারাত্মক চাপ পড়ে। তাই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    বিশেষজ্ঞ মহলের পরামর্শ, উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ দেখা দিলে একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো জীবন যাপন জরুরি। ধুমপান কিংবা মদ্যপানের মতো অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস ত্যাগ করা জরুরি। কারণ এগুলো এদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বাড়িয়ে দিচ্ছে। সময় মতো পর্যাপ্ত ঘুম এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা (Hypertension) নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Bread: রোজ রাতে শিশুকে রুটি খাওয়ান? শরীরে এর কী প্রভাব পড়ে জানেন?

    Bread: রোজ রাতে শিশুকে রুটি খাওয়ান? শরীরে এর কী প্রভাব পড়ে জানেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    এক বেলা সবজি-মাছ-ভাত খেলেও, অনেকেই রাতে নিয়ম করে রুটি (Bread) খাওয়ায় অভ্যস্ত! নিয়মিত রুটি খেলে শরীরে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুর বয়স সাত-আট মাস পেরোলেই অনেকে নিয়মিত রুটি খাওয়ানোতে অভ্যস্ত করেন। ফলে শিশুদের শরীরেও এই খাবারের প্রভাব পড়ে। তাই নিয়মিত রুটি খাওয়ার আগে কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া দরকার বলেই মত বিশেষজ্ঞদের একাংশের। এখন দেখে নেওয়া যাক, নিয়মিত রুটি খেলে কী হয়?

    রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে (Bread) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত রুটি খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাঁরা জানাচ্ছেন, কম বয়স থেকে অধিকাংশ ভারতীয় এখন রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন। বিশেষত উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুক্তভোগীদের সংখ্যা গত কয়েক বছরে শহুরে ভারতীয়দের মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। নিয়মিত রুটি খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার কিংবা স্ট্রোকের মতো বিপদের ঝুঁকিও কমে। তাই নিয়মিত রুটি খেলে উপকার পাওয়া যায়।

    হজম শক্তি বাড়ে

    পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, রুটি (Bread) নিয়মিত খেলে হজম শক্তি বাড়ে। তাঁরা জানাচ্ছেন, রুটিতে থাক্স ফাইবার থাকে। তাই এই উপাদান হজম শক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে। শিশুদের জন্যও তাই রুটি বিশেষ উপকারী। নিয়মিত রুটি খেলে শরীরে ফাইবারের জোগান ঠিকমতো হয়। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই শিশুরা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগে। নিয়মিত রুটি খেলে, সেই সমস্যা সহজেই মোকাবিলা হয়।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বিশেষ উপকারী (Bread) 

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য রুটি বিশেষ উপকারী বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ভাত খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য যা বিপজ্জনক। সেক্ষেত্রে রুটি তাঁদের জন্য বিশেষ উপকারী বলেই মত বিশেষজ্ঞদের একাংশের। তাঁরা জানাচ্ছেন, রুটিতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকে। তাই রক্তে শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    ওজন বাড়ে না

    ভারতীয় শিশুদের মধ্যে (Child) একটা বড় অংশ স্থূলতার সমস্যায় ভুগছে। তাই শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, শিশুদের খাবার দেওয়ার সময় ক্যালোরির দিকটি বিশেষ নজরদারি প্রয়োজন। তাঁরা জানাচ্ছেন, রুটিতে চর্বি জাতীয় উপাদান থাকে না। তাই রুটি খেলে ওজন বাড়ে না। স্থূলতার ঝুঁকিও তৈরি হয় না। তাই শিশুদের নিশ্চিন্তে নিয়মিত রুটি (Bread) দেওয়া যেতে পারে‌।

    কীভাবে রুটি খেলে বাড়তি উপকার পাওয়া যাবে?

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, যে কোনও খাবার কীভাবে খাওয়া হচ্ছে, তার উপরে খাবারের পুষ্টিগুণ অনেকটাই নির্ভর করে। রুটি খাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁরা জানাচ্ছেন, বাজরা কিংবা রাগীর মতো দানাশস্য দিয়ে তৈরি রুটি খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যাবে। এই ধরনের দানাশস্যে ফাইবারের পাশপাশি প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ থাকে। তাই শরীরে বাড়তি উপকার হয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাড়িতে তৈরি রুটির উপকার বেশি। তবে আটার রুটি (Bread) খেলেও শরীরে প্রচুর উপকার হয়। কিন্তু ময়দার তৈরি রুটি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ময়দা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। পাশপাশি তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই রুটির উপরে মাখন কিংবা ঘি ঢেলে দেন। নিয়মিত রুটির সঙ্গে অতিরিক্ত পরিমাণ ঘি কিংবা মাখন খেলে শরীরে উপকার হবে না। বরং হজমের সমস্যা‌ কিংবা কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার মতো বিপদ হতে পারে।
    পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত দুটি রুটির সঙ্গে ডাল কিংবা সবজি খেলে শরীরে ব্যালেন্স ডায়েট হয়। অর্থাৎ ভিটামিন, ফাইবার, প্রোটিন সবকিছুর চাহিদা সহজেই পূরণ হয়। ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Boiled rice: গরম থেকে বাঁচতে দু’বেলা ভাত! চলছে পান্তাও! অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে কোন রোগের ঝুঁকি বাড়ছে?

    Boiled rice: গরম থেকে বাঁচতে দু’বেলা ভাত! চলছে পান্তাও! অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে কোন রোগের ঝুঁকি বাড়ছে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বাঙালির নিত্যদিনের সঙ্গী ভাত! যত রকমের লোভনীয় পদ থাকুক না কেন, ভাত ছাড়া বাঙালির খাওয়া অসম্পূর্ণ! বৈশাখের তীব্র গরমে আবার কেউ কেউ দিনে একাধিকবার ভাত (Boiled rice) খাচ্ছেন। অনেকেই আবার গরম এড়াতে পান্তা ভাত খেতে পছন্দ করেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, বারবার ভাত খাওয়ার অভ্যাস একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। বরং এতে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। দিনের একাধিকবার ভাত খেলে শরীরে নানান রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। অনেক সময়েই প্রয়োজনের অতিরিক্ত পরিমাণ ভাত খাওয়া হয়‌। এর ফলে কিছু জটিল রোগের ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। দেখে নেওয়া যাক, একাধিকবার ভাত খেলে কোন রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে?

    স্থূলতার সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে (Boiled rice)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভাতে কার্বোহাইড্রেট থাকে। তাই দিনে একাধিকবার ভাত খেলে শরীরে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেড়ে যায়। বাড়তে পারে ক্যালোরি। যার ফলে ওজন বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত দু’বেলা ভাত খেলে শরীরের ওজন অনেকটাই বেড়ে যায়। বিশেষত, যাঁরা স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য দুবেলা ভাত যথেষ্ট বিপজ্জনক। অতিরিক্ত ওজন সুস্থ জীবন যাপনের পথে বাধা। তাই দিনে একাধিকবার ভাত খাওয়ার আগে এই বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরি বলেই পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ।

    রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, বাড়তি উদ্বেগ ডায়াবেটিসের

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভাত (Boiled rice) বারবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। এর ফলে ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বাড়তি বিপদ তৈরি হয়। বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, ডায়াবেটিস আক্রান্তদের কোনও ভাবেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া দিনে একাধিকবার ভাত খাওয়া উচিত নয়। ভাত শরীরের শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্ত নিয়মিত বারবার ভাত খেলে নানান শারীরিক জটিলতা বাড়তে পারে।
    তবে শুধুই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য নয়, নিয়মিত বারবার ভাত খাওয়ার অভ্যাস বিপদ বাড়াতে পারে সকলেরই। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকেই ডায়াবেটিস আক্রান্ত নন। তবে ডায়াবেটিস প্রবণ। তাঁদের জন্যও বাড়তি বিপদ তৈরি করে।

    অতিরিক্ত ঘুম কাজের ক্ষতি করতে পারে (Boiled rice)

    ভাত খেলে অতিরিক্ত ঘুম হয়। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত বারবার ভাত খেলে শরীরে ক্যালোরির পরিমাণ বেড়ে যায়। আর তার ফলেই অতিরিক্ত ঘুম হয়। তাই কাজ করার ইচ্ছে কমে। ক্লান্তি বোধ বাড়ে। এর জেরেই কাজের ক্ষতি হয়।

    পরিমাণের দিকে নজরদারি জরুরি

    তবে, বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, বারবার না খেলেও দিনে অন্তত একবার ভাত (Boiled rice) খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ মানুষ সেদ্ধ চালের ভাত খান। আর এই ভাতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়ামের এবং ক্যালসিয়ামের মতো উপাদান। পাশপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর হয়। তাই নিয়মিত এক কাপ ভাত খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। লোহিত কণিকার সংখ্যা বাড়ে। এর ফলে শরীরে এনার্জির জোগান‌ ঠিকমতো হয়‌। তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ বারবার জানাচ্ছেন, ভাতের পরিমাণের দিকে নজরদারি জরুরি। অতিরিক্ত পরিমাণ খাওয়া (Overeating) বিপদ ডাকতে পারে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Drumstick tree: বসন্তে নিয়মিত সজনে ডাঁটা খাচ্ছেন! কোন রোগের মোকাবিলায় কার্যকর এই সবজি?

    Drumstick tree: বসন্তে নিয়মিত সজনে ডাঁটা খাচ্ছেন! কোন রোগের মোকাবিলায় কার্যকর এই সবজি?

    মাধ্যম ডেস্কঃ তাপমাত্রার পারদ প্রতিদিন বাড়ছে। শুষ্ক আবহাওয়ায় অস্বস্তিও চরমে। এই সময়ে নানান রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ে। তাই চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত হালকা খাবার খাওয়া জরুরি। ঘরে তৈরি শুক্ত, হালকা সবজির তরকারি নিয়মিত খেলে শরীর ভালো থাকবে। এই সময়ে বাজারে সজনে ডাঁটা দেদার পাওয়া যাচ্ছে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাঙালিরা নানা রকমের তরকারিতে সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) দেয়। এই সবজির পুষ্টিগুণ প্রচুর। বিশেষত এই আবহাওয়ায় এই সবজি খেলে শরীরের বাড়তি উপকার হয়। এখন দেখা যাক, সজনে ডাঁটা খেলে কী উপকার হবে?

    পক্সের ঝুঁকি কমবে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বসন্ত (spring) ঋতুতে নানান ভাইরাসের দাপট বাড়ে। এই সময়েই চিকেন পক্সের মতো রোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ে। তাছাড়া সাধারণ ভাইরাস ঘটিত সর্দি-কাশি, জ্বর হয়। তাই নিয়মিত সজনে ডাঁটা খেলে এই সব রোগের ঝুঁকি কমে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর একটি সবজি। তাই এই সবজি নিয়মিত খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে, পক্সের ঝুঁকি কমে। আবার সজনে ডাঁটা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি খাবার। তাই এটি খেলে সাধারণ ভাইরাস ঘটিত সর্দি-কাশি এবং জ্বরের ভোগান্তিও কমে।

    হজমে সাহায্য করে

    মার্চ-এপ্রিল মাসে হঠাৎ করেই আবহাওয়ায় পরিবর্তন হয়। তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই বেড়ে যায়।‌ আবার পরিবেশ বেশ শুষ্ক হয়ে যায়। ফলে, এই সময়ে অনেকেই হজমের সমস্যায় ভোগেন। পেটের অসুখে ভোগান্তিও বাড়ে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সময়ে সজনে ডাঁটা খেলে হজম শক্তি বাড়ে। তাঁরা জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) আঁশ সমৃদ্ধ একটি সবজি। তাই এই খাবার খেলে পেটের সমস্যা কমে। হজম ভালো হয়।

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে (Drumstick tree) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাই উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তি নিয়মিত সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) খেলে তাঁর হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রেখে রক্তচাপের ওঠানামা ও কমায়।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বিশেষ উপকারী

    সজনে ডাঁটা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তেরা নিয়মিত সজনে ডাঁটা খেলে বাড়তি উপকার পাবেন।

    শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা কমাতে সাহায্য করে

    সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর সবজি। তাছাড়া সজনে ডাঁটায় অ্যান্টি অ্যালার্জি উপাদানও রয়েছে। তাই পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা নিয়মিত খেলে শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। বক্ষঃনালীতে সংক্রমণের ঝুঁকিও কমে।

    শরীরের ক্লান্তি সহজেই দূর করে (spring) 

    ঋতু পরিবর্তনের সময়ে অনেকের শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সারাদিন ক্লান্তি বোধ হয়। এর জেরে স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয়। তার ফলে নানান সমস্যাও বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সমস্যাও সমাধান করে সজনে ডাঁটা। তাঁরা জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের, ক্যালসিয়ামে ভরপুর একটি সবজি। তাই এই সবজি নিয়মিত খেলে শরীরের প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের চাহিদা সহজেই পূরণ হয়। ফলে শরীরে ক্লান্তিবোধ হয় না।

    ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি কমায়

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছেন। লিভারে অতিরিক্ত ফ্যাট জমে যাচ্ছে। এর ফলে হজম শক্তি কমছে। মাত্রাতিরিক্ত ওজন বাড়ছে। সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) ফেলে লিভারের এই বাড়তি ফ্যাট কমবে। লিভার সুস্থ থাকবে। সজনে ডাঁটা স্থূলতা কমাতেও সাহায্য করবে।

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, এই আবহাওয়ায় নিয়মিত পাতে থাকুক সজনে ডাঁটা। শিশু থেকে প্রবীণ সকলের জন্য উপকারি এই সবজি।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Cucumber: নিয়মিত একটা খেলেই ‘ম্যাজিক’! কোন কোন রোগে সাহায্য করবে শসা?

    Cucumber: নিয়মিত একটা খেলেই ‘ম্যাজিক’! কোন কোন রোগে সাহায্য করবে শসা?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তা কিংবা চোখের নীচে কালচে দাগ, শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় জেরবার। আবার ডায়াবেটিস কিংবা উচ্চ রক্তচাপের মতো শারীরিক সমস্যাও ভোগান্তি বাড়াচ্ছে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, এই সবেরই মুশকিল আসান করবে‌ শসা। নিয়মিত একটা শসা (Cucumber) একাধিক রোগের মোকাবিলা সহজ হয়ে যাবে। তাই নিয়মিত ডায়েটে শসা রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। এবার দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন রোগের মুশকিল আসান করবে শসা?

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেসাহায্য করে (Cucumber)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শসাতে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়ামের মতো খনিজ পদার্থ। এই উপাদানগুলো রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই উপাদানের জোগান ঠিকমতো হলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে। তাই তাঁদের পরামর্শ, কিডনির সমস্যা না থাকলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্তেরা নিয়মিত শসা খেলে খুবই উপকার পাবেন। হৃদরোগের ঝুঁকিও কমবে।

    রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করবে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য শসা বিশেষ উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, শসায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম। এর ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাশপাশি ইনসুলিনের ভারসাম্য রক্ষা করতেও বিশেষ সাহায্য করে।

    পেটের অসুখের ঝুঁকি কমায়

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শসা (Cucumber) পেটের জন্য বিশেষ উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, শসায় ডায়েটারি ফাইবার থাকে। এর ফলে অন্ত্র ভালো থাকে। শসা খেলে হজম তাড়াতাড়ি হয়। আবার পেটে ব্যথা হয় না। গ্যাস, অম্বলের মতো সমস্যাও কমে।

    হাড়ের রোগ রুখতে পারে

    শসা থেকে শরীর সহজেই ভিটামিন কে পায়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভিটামিন কে সুস্থ শরীরের জন্য বিশেষ প্রয়োজন। বিশেষত হাড়ের শক্তি বাড়াতে এবং হাড়ের ক্ষয়রোগ রুখতে ভিটামিন কে জরুরি। তাই নিয়মিত শসা খেলে হাড়ের রোগের ঝুঁকি কমে।

    স্থূলতা রুখতে সাহায্য করে (Cucumber)

    অনেকের বারবার খিদে পায়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই অসময়ে বারবার খাওয়ার ফলেই অনেকের দেহের ওজন বেড়ে যায়। তাই চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে শসা সঙ্গে থাকুক। তাঁরা জানাচ্ছেন, খিদে পেলেই শসা খাওয়া যেতে পারে। কয়েক টুকরো শসা সহজেই খিদে মেটাতে পারবে। কিন্তু শসায় ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম থাকে। ফলে দেহে অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। স্থূলতার সমস্যাও‌ কমবে।

    রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শসাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এই দুই উপাদান দেহের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত শসা খেলে একাধিক রোগের মোকাবিলা শক্তি বাড়তে থাকে।

    ত্বক ভালো রাখে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শসাতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে। তাই নিয়মিত শসা (Cucumber) খেলে দেহে জলের চাহিদা সহজেই পূরণ হয়‌। এর ফলে ত্বকের শুষ্কতা কমে। ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। আবার শরীরে পর্যাপ্ত জল থাকার জেরে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকিও কমে।

    তবে, শসা খাওয়ার ক্ষেত্রে একটি সতর্কতা অবশ্যই মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই নুন মাখিয়ে শশা খান। যা খুবই ক্ষতিকারক। তাঁরা জানাচ্ছেন, এর ফলে শসার উপকারিতা কমে যায়। বরং দেহে অতিরিক্ত নুন প্রবেশ করে। যা শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকারক। তাই নুন মাখিয়ে শসা খাওয়া চলবে না। বরং জলখাবার বা দুপুরের খাবারের সঙ্গে শসা নিয়মিত খেলে শরীর সুস্থ থাকবে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Beet juice: বিটের রসেই হবে বাজিমাত! কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে এই সবজি?

    Beet juice: বিটের রসেই হবে বাজিমাত! কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে এই সবজি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের রঙিন সবজি বিট। মরশুমের হলেও এখন সারা বছর বিট পাওয়া যায়। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত বিট খেলে বিশেষত বিটের রস খেলে শরীরে একাধিক উপকার পাওয়া যায়। আটকানো যাবে একাধিক সমস্যা। চিকিৎসকদের একাংশ বলছেন, দিনের নির্দিষ্ট সময় বিটের রস (Beet juice) খেলে বাড়তি‌ উপকার পাওয়া যায়। দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে বিট?

    আয়রনের ঘাটতি কমায় (Beet juice)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বিটের পুষ্টিগুণ প্রচুর।‌এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। তাই নিয়মিত বিট খেলে বিশেষত বিটের রস খেলে শরীরে রক্তের ঘাটতি কমবে। বিশেষত যাঁরা আয়রনের অভাবে ভুগছেন, তাঁদের জন্য বিট খুবই উপকারী। গর্ভবতীদের জন্য বিট বাড়তি উপকার দেয়।

    রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবে

    বিট রোগ প্রতিরোধে বিশেষ সাহায্য করে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বিটে (Beet juice) প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই বিট খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। যে কোনও সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ হয়।

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করবে

    বিট উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন বিটে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ সহ একাধিক খনিজ পদার্থ। যা শরীরে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত বিটের রস খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ (Diseases) থাকে। যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য বিট বাড়তি উপকার দেয়।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্যও বাড়তি উপকারী (Beet juice)

    রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে বিটের উপকার অপরিসীম। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা রুখতেও বিট খুব সক্রিয়। খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ এই খাবার তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বাড়তি উপকারী বলেই মত পুষ্টিবিদদের একাংশের।

    অকাল বার্ধক্য ঠেকাতে সাহায্য করবে

    বলিরেখা রুখতে এবং বার্ধক্য ঠেকাতে বিটের গুরুত্ব অপরিসীম। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ত্বক টানটান রাখতে এবং বার্ধক্য রুখতে বিট খুবই উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, বিটে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি নাইট্রেট থাকে। যা শরীরে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত হয়। আর এই নাইট্রিক অক্সাইড শরীরে রক্তপ্রবাহে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর ফলে অকাল বার্ধক্য আটকানো যায়।

    স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করবে (Beet juice)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতেও বিট খুবই কার্যকরী। তাঁরা জানাচ্ছেন, বিট থেকে শরীর প্রচুর নাইট্রিক অক্সাইড পায়। শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন তাই সহজেই পৌঁছে যায়। এর ফলে মস্তিষ্ক আরও সক্রিয় থাকে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতেও বিট খুবই উপকারী।

    ত্বকের জন্য বাড়তি উপকারী

    ঠোঁট, গাল বা দেহের বিভিন্ন অংশে কালো ছোপ দূর করতে, ব্রণের সমস্যা মোকাবিলায় বিটের (Beet juice) উপকার অনেক। এমনটাই জানাচ্ছেন ত্বক রোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত বিট খেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এর ফলে একাধিক ত্বকের সমস্যা কমে। বিশেষত ব্রণর মতো সমস্যা মোকাবিলায় এটা খুবই কার্যকরী। তাছাড়া বিটে থাকে একাধিক ভিটামিন এবং আয়রন। এর ফলে ত্বকের স্বাভাবিক ময়েশ্চারাইজার পাওয়া যায়। ত্বকের শুষ্কতা কমে। ত্বক উজ্জ্বল থাকে। তাই নিয়মিত বিটের তরকারি বা বিটের রস খেলে ত্বক ভালো‌ থাকবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Pithe-Puli: পিঠে-পুলি আর পায়েসের আমেজে ওজন নিয়ন্ত্রণ কি বড় চ্যালেঞ্জ? কীভাবে সুস্থ থাকবেন?

    Pithe-Puli: পিঠে-পুলি আর পায়েসের আমেজে ওজন নিয়ন্ত্রণ কি বড় চ্যালেঞ্জ? কীভাবে সুস্থ থাকবেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীত মানেই নতুন গুড়! শীতের কুয়াশা আর বাঙালির পিঠে-পুলি (Pithe-Puli) যেন একসঙ্গে যোগ না হলে এই ঋতুর সৌন্দর্যে কিঞ্চিত ঘাটতি পড়ে। দুধপুলি থেকে পাটিসাপটা কিংবা নতুন গুড়ের পায়েসের গন্ধ! বাঙালির রান্নাঘর এই সময়ে ম ম করে! কিন্তু স্বাদের বাহারে স্বাস্থ্যের জন্য খানিকটা চিন্তা বাড়ে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শীতের মরশুমে বাড়তি খাওয়া-দাওয়া দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে বড় চ‌্যালেঞ্জ। আর তার জেরেই বাড়ে নানান বিপদ। তবে পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয়ে নজরে থাকলেই ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে‌। স্বাস্থ্যের একাধিক ঝুঁকিও সহজে এড়ানো যাবে।

    কীভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে? (Pithe-Puli)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতে অনেকেই নানান রকমের পুলি-পিঠে কিংবা পায়েস জাতীয় খাবার খান। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে মিষ্টির পরিমাণে। এই ধরনের খাবার মিষ্টিজাতীয়। কিন্তু শরীরে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ওজন নিয়ন্ত্রণ কঠিন। তাই মিষ্টি বা গুড়ের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। যতটা পরিমাণ কম মিষ্টি ব্যবহার করা যায়, ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে‌। আবার ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমবে‌। একাধিক পিঠে চালের গুঁড়ো দিয়েই তৈরি হয়। তাই কার্বোহাইড্রেট শরীরে পৌঁছয়। কার্বোহাইড্রেট অনেক সময়েই ওজন নিয়ন্ত্রণের কাজ কঠিন করে‌। তাই পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, দিনে একটা বা দুটো পিঠে খেলে, খাবারের তালিকা থেকে সেদিন ভাত বাদ দিতে হবে। যাতে শরীরে অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট না পৌঁছয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। আলু জাতীয় সবজি খাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। কারণ আলুতেও প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে।

    কখন খাবেন, কতখানি খাবেন?

    তাছাড়া, কখন কতখানি খাওয়া (Pithe-Puli) হচ্ছে, সেদিকে খেয়াল রাখাও জরুরি বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সন্ধ্যায় পিঠে জাতীয় খাবার খেলে, রাতের খাবার বন্ধ করা দরকার। পিঠে চাল, নারকেল, গুড়ের মতো উপাদান দিয়েই তৈরি হয়। এই খাবার যথেষ্ট ভারী হয়। তাই সন্ধ্যায় এই ভারী খাবার খাওয়ার পরে, রাতের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আবার হজমের গোলমালের ঝুঁকিও কমবে‌।

    হাঁটা জরুরি (Pithe-Puli)

    খাওয়ার পরে নিয়মিত হাঁটা জরুরি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতে ওজন বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ ঠিকমতো শারীরিক কসরত না করা।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, শীতে বড়দিন, পৌষ পার্বণের মতো একাধিক উৎসব থাকে। মানুষ উৎসব উদযাপনে বাড়তি খাওয়া-দাওয়া করেন। কিন্তু নিয়মিত শারীরিক কসরত অনেক সময়েই বাদ পড়ে যায়। শীতে অনেকেই ক্লান্তি অনুভব করেন। আর সব মিলিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হয়ে যায়। চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, ভারী খাবার খাওয়ার পরে অবশ্যই হাঁটাচলা করতে হবে। পিঠে-পায়েস অত্যন্ত ভারী খাবার। তাই এই খাওয়ার পরেই অন্তত পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট হাঁটাচলা করা দরকার। এতে সহজেই হজম হয়ে যাবে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

    ওজন নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কেন বাড়তি চিন্তা?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ওজন নিয়ন্ত্রণে (Weight control) রাখলে শরীরের একাধিক জটিল অসুখের ঝুঁকি সহজেই কমানো যায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, হৃদরোগ থেকে ডায়াবেটিস, যে কোনও রোগের অন্যতম কারণ দেহের অতিরিক্ত ওজন। শীতে নানান কারণে দেহের রক্তচাপ বাড়ে, হৃদরোগ, স্ট্রোকের ঝুঁকিও এই সময়ে বাড়ে। তাই ওজন বাড়িয়ে বাড়তি বিপদ তৈরি যেন না হয়, সে দিকে নজরদারি জরুরি। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • New Year 2025: নতুন বছরের দেদার উদযাপনে কোন দিকে খেয়াল রাখা জরুরি? কেন বিপদের আশঙ্কা? 

    New Year 2025: নতুন বছরের দেদার উদযাপনে কোন দিকে খেয়াল রাখা জরুরি? কেন বিপদের আশঙ্কা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    কাউন্ট ডাউন শেষ, শুরু হয়ে গিয়েছে ইংরেজি নতুন বছর (New Year 2025)! এর উদযাপনে মাতেন অনেকেই। শহর থেকে জেলা, কোথাও বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা আবার কোথাও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। আর উদযাপন মানেই বিশেষ খাওয়া-দাওয়া! বছরের এই পর্বে তাই রেস্তোরাঁয় উপচে পড়ে ভিড়। তবে নতুন বছর শুরুর উদযাপনে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা বিশেষ জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীর সুস্থ না থাকলে কোনও উদযাপন সম্পূর্ণ হয় না। তাই কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। আনন্দে গা ভাসিয়ে দেওয়ার আগে জেনে নিন, কোন দিকে বাড়তি খেয়াল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা? কেন দিতে হবে গুরুত্ব?

    স্বাস্থ্যবিধিতে বিশেষ নজরদারি (New Year 2025)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে বিশেষ সচেতনতা জরুরি। সেদিকে খেয়াল না রাখলে নানান সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই খাওয়ার আগে হাত পরিষ্কারের দিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে। যেখানে খাওয়া হবে, সেটা পর্যাপ্ত পরিষ্কার জায়গা কিনা সেদিকেও নজরদারি জরুরি। সেটা ঠিকমতো না হলে ডায়ারিয়া, কলেরার মতো একাধিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

    তাপমাত্রার পারদে নজর থাকুক

    রাজ্যের একাধিক জায়গায় হঠাৎ করেই তাপমাত্রার পারদ বেড়েছে। হঠাৎ করেই বদলে গিয়েছে আবহাওয়া। ঠান্ডার আমেজ কমে গিয়ে আবার ফিরছে। আর আবহাওয়ার এই বদল যথেষ্ট বিপজ্জনক বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, হঠাৎ করেই এই তাপমাত্রার পরিবর্তনের জেরে একাধিক ভাইরাস সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ফলে, ভাইরাসঘটিত সর্দি-কাশি এবং জ্বরের প্রকোপ বাড়তে পারে। দরকার বাড়তি সতর্কতা। রাতের দিকে বাইরে যাওয়ার আগে শীতের পোশাক পরা উচিত বলেই তাঁদের পরামর্শ।

    ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ থাকলে‌ বাড়তি সতর্কতা (New Year 2025)

    ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা থাকলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সময়ে‌ বারবার আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়। ফলে রক্তনালী বারবার সঙ্কুচিত ও প্রসারিত হয়। এতে হৃদযন্ত্রের উপরে চাপ পড়ে। ফলে, স্ট্রোক কিংবা হৃদরোগের মতো জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। তাই যারা ডায়বেটিস কিংবা উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যায় আক্রান্ত, তাঁদের চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত ওষুধ খাওয়া দরকার। কোনও ভাবেই যাতে ওষুধে ছেদ না পড়ে, সেদিকে খেয়াল‌ রাখা উচিত। আবার এই সময়ে উদযাপনের খানা-পিনায় সামিল হয় কেক, পেস্ট্রির মতো মিষ্টি জাতীয় খাবার, তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের সতর্ক থাকা উচিত। মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা দরকার।

    খাবারে থাকুক সচেতনতা

    উদযাপন (New Year 2025) মানেই অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস নয়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। ভালো-মন্দ খানা-পিনা স্বাস্থ্যের দিকে নজর রেখেই করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তাই উদযাপনের তালিকায় মদ্যপানে রাশ জরুরি।‌ কারণ এই অভ্যাস শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। পাশপাশি, অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রোটিন, ভিটামিন, ফাইবার সবকিছুর ব্যালেন্স যাতে থাকে, অর্থাৎ, উদযাপনের (Celebration) মেনুতে মাছ-মাংসের মতো প্রাণীজ প্রোটিনের সঙ্গে যুক্ত হোক পালং শাক, ব্রোকলির মতো শীতের সবজি। তবেই শরীর সুস্থ থাকবে। ওজন‌ নিয়ন্ত্রণে থাকবে‌।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Diabetes: ডায়াবেটিস রুখতে ভাত-রুটি কি একেবারেই বাদ দিতে হবে? জোর দেবেন কোন কোন খাবারে?

    Diabetes: ডায়াবেটিস রুখতে ভাত-রুটি কি একেবারেই বাদ দিতে হবে? জোর দেবেন কোন কোন খাবারে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বদলে যাচ্ছে জীবন‌যাপনের ধরন। খাদ্যাভ্যাস, ঘুমের সময়, বদল এসেছে সব কিছুর। আর তার জেরেই বাড়ছে একাধিক রোগের দাপট। সেই তালিকায় প্রথম দিকেই রয়েছে ডায়াবেটিস। দেশ জুড়ে বাড়ছে ডায়াবেটিসের প্রকোপ। এই রোগ আর বয়সের সীমানায় আটকে নেই। শিশুদের মধ্যেও মারাত্মক ভাবে বাড়ছে। শিশুর শরীরে টাইপ টু ডায়াবেটিসের (Diabetes) প্রকোপ বাড়ায় উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল। ১৪ নভেম্বর ছিল ওয়ার্ল্ড ডায়াবেটিস ডে! দেশ জুড়ে চলেছে নানান সচেতনতা কর্মসূচি। সুস্থ জীবন এবং ডায়াবেটিসের প্রকোপ রুখতে খাবারকেই হাতিয়ার করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু কীভাবে রুখবেন ডায়াবেটিসের প্রকোপ? চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাদ্যাভ্যাসই ডায়াবেটিস রুখতে সব চেয়ে বেশি সাহায্য করে। আর পুষ্টিকর খাবারে অভ্যস্ত হলে সহজেই এই রোগের প্রকোপ কমানো যায়।

    কখন খাবেন? (Diabetes)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাবার কখন খাওয়া হচ্ছে, সেটা খুব জরুরি। ডায়াবেটিসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে ঠিক সময়ে খাওয়া দরকার।‌ অর্থাৎ, তাঁরা জানাচ্ছেন, সকালের জলখাবার ন’টার মধ্যে খেতে হবে। অনেকেই দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন। এর ফলে জলখাবার খাওয়া হয় না। একেবারেই দুপুরের খাবার খান। এই অভ্যাস অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর। নিয়মিত সকালের জলখাবার খাওয়া জরুরি। অন্তত তিন ঘণ্টার ব্যবধানে খাবার খেতে হবে। হালকা খাবার খাওয়ার দিকেই নজর দেওয়া জরুরি। অর্থাৎ একসঙ্গে অনেক পরিমাণ খাওয়ার পরিবর্তে বারবার হালকা খাবার খেলে শরীর ভালো থাকবে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকেই দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে একসঙ্গে অনেক পরিমাণ খাবার খান। আর এর ফলেই একাধিক সমস্যা দেখা যেতে পারে। দীর্ঘ সময় না খাওয়ার ফলে একদিকে রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করে। আবার হঠাৎ করেই অনেকটা খাবার খেয়ে নিলে শরীরের একাধিক উপাদান যেমন সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাসের মাত্রাও ওঠানামা করে। ফলে ডায়াবেটিসের বিপদ বাড়ে। রাতের খাবারের সময় নিয়েও সতর্কতা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ অনেক রাতে ভারী খাবার খাওয়ায় অভ্যস্থ হয়ে উঠছে।‌ এর ফলে লিভার এবং কিডনির উপরে মারাত্মক চাপ পড়ছে। তাই ডায়াবেটিসের জটিলতা বাড়ছে। কখনই রাত ন’টার পরে ভারী খাবার খাওয়া চলবে না বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কী খাবেন?

    ডায়াবেটিস রুখতে সব্জি, ফল এবং প্রোটিন জাতীয় খাবারের মধ্যে ব্যালান্স জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত সব্জি খেতে হবে। বিশেষ করে সবুজ সব্জি! পালং শাক, পটল, ঢ্যাঁড়শ, ফুলকপি, বাঁধাকপির মতো নানা রকমের সব্জি নিয়মিত মেনুতে থাকা জরুরি। সঙ্গে রাখতে হবে ডাল। মটর, ছোলার মতো নানান দানাশস্য নিয়মিত খাবারের তালিকায় থাকলে শরীরে ডায়াবেটিসের (Diabetes) প্রকোপ কমবে। শরীরে এনার্জির জোগান থাকবে। তবে প্রাণীজ প্রোটিনকেও মেনুতে রাখতে হবে। যদিও পরিমাণ নিয়ে সতর্কতা জরুরি। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলেও নিয়মিত মাছ, মাংস, ডিম খাওয়া যাবে। তবে পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ জরুরি। অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন নিয়মিত বেশি পরিমাণে খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা হতে পারে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। পাশপাশি পনির, ছানা এবং টক দই নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল‌। প্রতিদিন শশা, আপেল, পেয়ারা, কিউই, লেবু জাতীয় ফল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরের নানান খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিনের জোগান ঠিকমতো হলে ডায়াবেটিস জটিল আকার নিতে পারে না।

    ডায়াবেটিস রুখতে কি ভাত-রুটি বাদ? 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিস রুখতে কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrates) সম্পূর্ণ বাদ দিতে হবে, এই ধারণা একেবারেই ভ্রান্ত। বরং, ডায়াবেটিসের মোকাবিলার জন্য ব্যালান্স ডায়েট জরুরি। তাই‌ নিয়মিত ফল, সব্জি, মাছ-মাংসের জন্য দরকার কার্বোহাইড্রেট। অর্থাৎ ভাত কিংবা রুটি। কারণ ভাত-রুটির মতো কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার থেকেই শরীরে এনার্জি পাওয়া যায়। কার্বোহাইড্রেট শরীরে এনার্জি‌ জোগানে সব চেয়ে বেশি সাহায্য করে। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে শরীরে এনার্জির ঘাটতি দেখা‌ দিতে পারে। ফলে, নানান রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। তাই পরিমিত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট নিয়মিত খেতে হবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    চিনি, ধূমপান, মদ্যপান বিপদ বাড়াবে! (Diabetes)

    নিজে ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে কিংবা যাদের পরিবারে কেউ ডায়াবেটিস আক্রান্ত, তাদের বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন‌ চিকিৎসকদের একাংশ। কারণ, তাদের নানান জটিলতা ও ঝুঁকি তৈরি হয়। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে‌, বিপদ কমাতে একেবারেই চিনি খাওয়া চলবে না। বংশানুক্রমিক ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে প্রথম থেকেই মিষ্টি জাতীয় খাবারে রাশ টানতে হবে। চকলেট, পেস্ট্রি, প্যাকেটজাত পানীয় কিংবা রাসায়নিক উপাদান দেওয়া চটজলদি খাবার একেবারেই খাওয়া চলবে না। অর্থাৎ, বার্গার, পিৎজা থেকে বিরিয়ানি, খাবারের তালিকায় রাশ না টানলেই বিপদ‌ বাড়বে। আবার খাবারের পাশপাশি স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের দিকেও‌ নজর দিতে হবে। অর্থাৎ, মদ্যপান এবং ধূমপানের মতো অভ্যাস ছাড়তে হবে। এই ধরনের অভ্যাস ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। কিডনি এবং লিভারের জটিল রোগ তৈরি করতে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Stroke: স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে! উত্তরোত্তর মানসিক চাপই কি সঙ্কটের মূলে? 

    Stroke: স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে! উত্তরোত্তর মানসিক চাপই কি সঙ্কটের মূলে? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দেশ জুড়ে বাড়ছে বিপদ! কম বয়সিদের মধ্যে বাড়তি ঝুঁকি তৈরি করছে উদ্বেগ। চিকিৎসক মহল জানাচ্ছেন, আগাম সচেতনতা না বাড়লে এমন রোগের ঝুঁকি এড়িয়ে চলা কঠিন হয়ে যাবে। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে মৃত্যুর কারণ হিসেবে যেসব রোগের তালিকা রয়েছে, তাতে চতুর্থ স্থানে রয়েছে স্ট্রোক (Stroke)। যেসব রোগে শারীরিক অক্ষমতা তৈরি হয়, স্বাভাবিক জীবন‌যাপন ব্যাহত হয়, সেই তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে এই রোগ। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে। কয়েক বছর আগেও পঞ্চাশোর্ধ্বদের এই রোগের প্রকোপ বেশি ছিল। কিন্তু এখন পঁচিশ পেরনোর পরেই বহু মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।‌ এই প্রবণতা যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই তাঁরা মনে করছেন। 

     কেন বাড়ছে স্ট্রোকের ঝুঁকি? (Stroke)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেশ জুড়ে বাড়ছে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা দিচ্ছে। তাই স্ট্রোকের ঝুঁকিও বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেহে রক্তচাপ স্বাভাবিক না থাকলে স্নায়ুর উপরেও চাপ পড়ে। মস্তিষ্কের উপরেও তার প্রভাব দেখা যায়। উচ্চ রক্তচাপ তাই স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তরুণ প্রজন্মের অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ। 
    এছাড়াও মানসিক চাপ (Stress ও অবসাদ স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ বলেই মনে করছেন‌ চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের অনেকেই এমন সামাজিক ও কর্মজগতের চাপে থাকেন, তাতে মানসিক শান্তি ব্যাহত হয়। তাঁরা নানান অবসাদের শিকার হন। যার জেরে তাদের দেহে একাধিক হরমোন অধিক সক্রিয় থাকে। আবার পর্যাপ্ত ঘুম হয় না। এর জেরে মস্তিষ্কে নানান প্রতিক্রিয়া হয়। এর থেকেই স্ট্রোকের (Stroke) ঝুঁকি বাড়ে। 
    অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনকেও স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে জানান চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্ত হয়। এর ফলে শরীরে নানান সমস্যা দেখা দেয়। একাধিক রোগের কারণ এই অনিয়মিত অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই নিয়মিত বাজারের চটজলদি খাবার খান। এর ফলে তাঁদের অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যায়। আবার রক্তচাপের সমস্যাও দেখা যায়। কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ে। সবমিলিয়ে স্ট্রোকের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। 

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা? (Stroke) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীর ও মনের বিশ্রাম সবচেয়ে বেশি জরুরি। স্ট্রোকের মতো রোগের দাপট এড়াতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তাতে ঝুঁকি অনেকটাই কমবে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাড়তি নুন খাওয়া যাবে না।‌ কম তেলমশলার খাবার খাওয়া জরুরি। নির্দিষ্ট সময় অন্তর খাবার খাওয়া দরকার। 
    বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত যোগাভ্যাস জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, মানসিক চাপ দূর করতে এবং দেহের স্ট্রেস হরমোনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত যোগাভ্যাস দরকার। এতে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালোভাবে হবে‌। আবার স্ট্রেস হরমোন নিয়ন্ত্রণে থেকে মানসিক শান্তি বজায় থাকবে‌। 
    পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অপ্রয়োজনীয় রাত জাগার অভ‌্যাস ক্ষতিকারক। রাতে নির্দিষ্ট সময়ে অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমোনো দরকার। তাহলে স্ট্রোকের (Stroke) মতো রোগ প্রতিরোধ সহজ হয়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share