Tag: diamond harbour

diamond harbour

  • Suvendu Adhikari: ‘জানেন কীভাবে ৭ লক্ষ ভোটে জিতেছিলেন অভিষেক?’ বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘জানেন কীভাবে ৭ লক্ষ ভোটে জিতেছিলেন অভিষেক?’ বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) নিশানায় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্র থেকে ৭ লক্ষেরও বেশি ভোটে জয় পেয়েছিলেন অভিষেক। তাঁর এই ভোটের ব্যবধান নিয়ে প্রশ্ন তুললেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দুর বিস্ফোরক অভিযোগ, ৯০০ বেশি বুথে ইভিএম-এ টেপ লাগানো ছিল। প্রতি বুথে ৮ জন করে পোলিং এজেন্ট, আর বাইরে জাহাঙ্গির বাহিনী। ভোট না দিলে দেওয়া হয়েছিল মারধরের হুমকিও।

    কীভাবে ভোট হয়েছিল, বললেন শুভেন্দু

    সম্প্রতি এক সভামঞ্চ থেকে শুভেন্দু বলেন, “তিনি নাকি সাত লক্ষ ভোটে জিতেছেন। জানেন, ৯০০-র বেশি বুথে সেলোটেপ লাগানো ছিল। ৮ জন করে পোলিং এজেন্ট জাহাঙ্গির বাহিনীর। আপনি যদি গিয়ে ভিতর থেকে চিৎকার করেন, যে আমি পদ্মফুল বা অন্য কোনও প্রতীক খুঁজে পাচ্ছি না, তাহলে আপনি যখন বুথ থেকে বেরোবেন, তখনই মারবে। আবার যদি নাও টেপেন, শব্দ না হয়, তাও মারবে। এই করে সাত লক্ষ ভোটে জিতেছে।” শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) এই অভিযোগ নিছক রাজনৈতিক আক্রমণ নয়, বরং এর মধ্যেই তিনি তুলে ধরেছেন ভোটব্যবস্থার উপর আস্থার সংকট। তাঁর বক্তব্যে স্পষ্ট, ভোটারদের স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকারকে নষ্ট করে গোপনে কারচুপি চালানো হয়েছিল। অভিষেককে বিঁধে শুভেন্দু বলেছেন,“টাকা ছাড়া কিছু বোঝে না। কয়লা খায়, বালি খায়, গরু পাচার করে, দেশি মদের প্রতি বোতল থেকে আড়াই টাকা করে তোলে, ডিয়ার লটারি ওর ব্যবসা। ওই ৭ লাখ ১৫ হাজার ভোটে জিতেছে? প্রমাণ করে দেব ডায়মন্ড হারবারে কী কায়দায় ভোট হয়েছিল, কী কায়দায় লুট হয়েছিল?”

    সাজানো কারচুপির ফল

    উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে ডায়মন্ড হারবারে রেকর্ড সাত লক্ষ ১০ হাজার ভোটে জিতেছেন অভিষেক। আর এই জয়ের ব্যবধান নিয়েই সরব বিজেপি। কিছুদিন আগেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয় নিয়ে বিস্ফোরক এই একই অভিযোগ তুলেছিলেন বিজেপি নেতা অনুরাগ ঠাকুর। তিনি সাংবাদিক বৈঠক করে অভিযোগ করেছিলেন, ডায়মন্ডহারবারে কয়েক লক্ষ ভুয়ো ভোটার রয়েছে। এরপরই অবশ্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Suvendu-Abhishek) প্রতিনিধি পেনড্রাইভে তথ্য নিয়ে অনুরাগ ঠাকুরের বাড়িতে পৌঁছন। শুভেন্দু এদিন বলেন, “ডায়মন্ড হারবারে সোমেন মিত্র অনেক বড় নেতা ছিলেন, তিনি ৭০ হাজার ভোটে জিতেছিলেন। অনেক বড় নেতা আবু হাসনাত খান, তিনি ৫০ হাজার ভোটে জিতেছিলেন। অনেক বড় নেতা শমীক লাহিড়ি, তিনি ৯০ হাজার ভোটে জিতেছিলেন। অনেক বড় নেতা বামপন্থী অমল দত্ত, তিনিও সামান্য ভোটে জিতেছিলেন।” অভিষেকের এই জয় কোনওভাবেই স্বাভাবিক নয়, বরং সুচারুভাবে সাজানো কারচুপির ফল।

  • Cyclone Dana: ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘দানা’! পূর্ব রেলে জারি একগুচ্ছ প্রোটোকল, তৎপর বিমানবন্দরও

    Cyclone Dana: ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘দানা’! পূর্ব রেলে জারি একগুচ্ছ প্রোটোকল, তৎপর বিমানবন্দরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘দানা’ (Cyclone Dana)। খুব একটা আর দেরিও নেই। মাঝে মাত্র একদিন, এরপর বৃহস্পতিবার আছড়ে পড়তে পারে এই ঝড়। ঝড়ের সম্ভাব্য গতিবেগ হতে চলেছে ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। তাই ঝড়ের গতিবেগে রেলের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এই পরিস্থিতিতে আশঙ্কা করে রেলের পক্ষ থেকে একাধিক সতর্কতামূলক ব্যবস্থার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। পূর্ব রেলের (Eastern Railways) পক্ষ থেকে তাই একাধিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। হাওড়া, শিয়ালদা, মালদা এবং আসানসোলে একাধিক প্রোটোকলের (Emergency Protocols) ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কলকাতা বিমানবন্দরেও। 

    রেল লাইনের মধ্যে জল জমতে পারে (Cyclone Dana)

    পূর্ব রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝড়ের পূর্বাভাস শুনেই কন্ট্রোলরুম খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ২৪ এবং ২৫ অক্টোবর জরুরি কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে। একই ভাবে এই সেন্টারে লাগাতার নজর রাখতে উপস্থিত থাকবেন রেলের আধিকারিকরা। ঝড়ের (Cyclone Dana) ফলে রেল লাইনের মধ্যে জল জমতে পারে। তাই জায়গায় জায়গায় পাম্প বসানো হয়েছে। ট্রেন চলাচল ব্যাহত হতে পারে, এমন সম্ভাবনার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে যাত্রীদের আগে থেকে সতর্ক করতে (Emergency Protocols) এই ব্যবস্থার কথা জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ “অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি, দেখা করে কথা বলতে চাই”, অমিত শাহকে আর্জি অভয়ার বাবা-মায়ের

    স্টেশনে স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন

    যদি ঝড়ে (Cyclone Dana) বৃষ্টির পরিমাণ অত্যধিক হয় তাহলে, স্টেশন এবং প্লাটফর্মে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তার জন্য প্লাস্টিকের শিটের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। শিয়ালদা এবং কলকাতা স্টেশনে প্রস্তুত রাখা হয়েছে জরুরি আলো। যদি ওভারহেডের তারে সমস্যা হয় তাহলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যায় সেই দিকের কথাও ভাবা হয়েছে (Emergency Protocols)। একইভাবে টাওয়ার ওয়াগান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যে সব স্টেশনগুলিতে ঝড়ের প্রভাব বেশি পড়তে পারে তাতে পর্যাপ্ত ইঞ্জিনিয়র এবং টেলিকম স্টাফদের রাখা হয়েছে। তালিকায় রয়েছে ডায়মন্ড হারবার, হাসনাবাদ, নামখানা স্টেশন। একই ভাবে রেলের তরফে স্টেশনে স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করার কথা ভাবা হয়েছে। সেই সঙ্গে রেল চালক এবং গার্ডদের সতর্ক করা হয়েছে। ইতিমধ্যে শিয়ালদা, দমদম, বারাসত, নৈহাটি, রানাঘাটে থাকবে ডিজেল লোকো। ইতিমধ্যে স্টেশন থেকে প্রয়োজনীয় হোডিং সরিয়ে ফেলা হয়েছে (Emergency Protocols)।

    বিমান বন্দরেও বিরাট তৎপরতা

    ঘূর্ণিঝড় দানার (Cyclone Dana) কারণে যাতে বিমান চলাচলে কোনও অসুবিধা না হয় এবং বিপদ এড়ানো যায়, তাই তৎপর কলকাতা বিমানবন্দর। বিমানবন্দরের টার্মিনালের ঢোকা এবং বেরোনোর গেটে বালির বস্তা দিয়ে মোকাবিলা করার চিন্তাভাবনা করা হয়েছে। প্রস্তুতিকে ঘিরে তৎপরতা বেড়েছে। সতর্কে রয়েছেন বন্দরের আধিকারিকরা। আজ মঙ্গলবার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে (Emergency Protocols)। ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana) আছড়ে পড়ার আগে বিমানগুলিকে কীভাবে নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়ে যাওয়া হবে, কোথায় রাখা হবে, উড়ান বাতিল হবে নাকি ঘুরপথে চলবে, এই সমস্ত সামগ্রিক বিষয় নিয়ে এদিন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অভিষেক ৭ লক্ষ ভোটে জিতলেও ডায়মন্ড হারবারের ৪টি ওয়ার্ডে বাজিমাত বিজেপির!

    Abhishek Banerjee: অভিষেক ৭ লক্ষ ভোটে জিতলেও ডায়মন্ড হারবারের ৪টি ওয়ার্ডে বাজিমাত বিজেপির!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়মন্ড হারবারে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) পেয়েছেন ১০ লক্ষের বেশি ভোট। জয়ী হয়েছেন ৭ লক্ষ ভোটের বেশি পেয়ে। কিন্তু তবুও পুরসভা এলাকার বেশ কিছু ওয়ার্ডে পিছিয়ে ধরাশায়ী হয়েছে তৃণমূল, আবার পাল্টা বাজিমাত করেছে বিজেপি। শুরু হয়েছে তৃণমূলের তরফে বিশ্লেষণ। বিজেপির দাবি, যেখানে যেখানে তৃণমূল পিছিয়ে রয়েছে সেখানে সেখানে ছাপ্পা মারতে পারেনি রাজ্যের শাসক দল।

    কোন কোন ওয়ার্ডে পিছিয়ে অভিষেক (Abhishek Banerjee)?

    ফল প্রকাশের পর জানা গিয়েছে, ডায়মন্ড হারবার পুরসভার ২, ৬, ৯ এবং ১১ এই চারটি ওয়ার্ডে শাসকদলের থেকে বেশি ভোটে পেয়েছে। এই পুরসভার মোট ১৬টি ওয়ার্ড। এই চার ওয়ার্ড বাদে বাকি ১২টি ওয়ার্ডে অবশ্য এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। গতবার ২০১৯ সালেও বেশ কয়েকটি পুর এলাকায় পিছিয়ে ছিলেন অভিষেক (Abhishek Banerjee)। কিন্তু সেই সময়ে তিনি তাঁর অনুগামীদের কড়া বার্তা দিয়েছিলেন। কিন্তু এই বারের নির্বাচনের পরও বেশ কিছু পুর এলাকায় পিছিয়ে রয়েছেন। সূত্রের খবর এই নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে অসন্তোষ ব্যক্ত করেছেন এই তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ডায়মন্ড হারবার বিধানসভার তৃণমূল পর্যবেক্ষক শামিম আহমেদ বলেছেন, “ওয়ার্ড ভিত্তিক ভোটের ফলাফল বিশ্লেষণ করার কাজ চলছে। যে ওয়ার্ডগুলোতে আমাদের প্রার্থী (Abhishek Banerjee) পিছিয়ে রয়েছেন, তার কারণ বিশ্লেষণ করে দেখা হবে। কেন সেখানকার মানুষ আমাদের ভোট দেননি, সেটাও দলীয়ভাবে খতিয়ে দেখে অবশ্যই আমরা তাঁদের কাছে খুব শীঘ্রই পৌঁছে যাব।”

    বিজেপির বক্তব্য

    আবার বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস, অভিষেকের (Abhishek Banerjee) বিরুদ্ধে ছাপ্পা ও রিগিংয়ের অভিযোগ তুলেছেন আগেই। তিনি বলেন, “ওই চারটে ওয়ার্ড ছাড়া বাকি ওয়ার্ডগুলোতে ভোট করতে দেয়নি তৃণমূলের গুন্ডারা। ২ নম্বর ওয়ার্ডে আমাদের কাউন্সিলর ছিলেন। আর এই চারটে ওয়ার্ডে ছাপ্পা মারতে পারেনি গুন্ডারা। আমাদের কমপক্ষে ১২টা ওয়ার্ডে লিড পাওয়ার কথা।”

    আরও পড়ুনঃ অয়নের মহাকাশ গবেষণায় বিরাট সাফল্য, বাঁকুড়া থেকে আমেরিকায় পাড়ি

    কলকাতায় ৪২টি ওয়ার্ডে এগিয়ে বিজেপি

    ২০১৪ সাল থেকে টানা তিনবারের জন্য সাংসদ হয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। ২০১৯ সালে তিনি ৩ লক্ষ ২০ হাজারের বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু এইবার ২০২৪ সালের ৪ জুন ফল প্রকাশের পর দেখা গিয়েছে, মোট ভোট পেয়েছেন ১০ লক্ষ ৪৮ হাজার ২৩০টি ভোট। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস পেয়েছেন ৩ লক্ষ ৩৭ হাজার ৩০০ ভোট। অভিষেকের জয়ের ব্যবধান বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লক্ষ ১০ হাজার ৯৩০ ভোট। কলকাতার ১৪৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে বিজেপি ৪২ ওয়ার্ডে এগিয়ে। অপর দিকে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেছেন, “গ্রাম বাংলায় যত ভোট পেয়েছে, শহরে তত ভোট পায়নি তৃণমূল। শহরের ভোট সুইং করে।”

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hilsa Fish: মরসুমের প্রথম ইলিশ ঢুকল ডায়মন্ড হারবারে, কত টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    Hilsa Fish: মরসুমের প্রথম ইলিশ ঢুকল ডায়মন্ড হারবারে, কত টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বর্ষা প্রবেশ করতে না করতেই বাজারে দেখা মিলল ইলিশের (Hilsa Fish)। গতকাল শুক্রবার এই মরসুমের প্রথম ইলিশ ঢুকেছে ডায়মন্ড হারবারের নগেন্দ্রবাজারে। প্রতিকেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৪০০ টাকা হিসাবে। ভোজন রসিক বাঙালিদের কাছে পছন্দের মাছ হল ইলিশ। ইলিশের ঝাল, ভাপা, পাতুরি, সর্ষে ইলিশের স্বাদ অতুলনীয়। বর্ষার মরশুমে ইলিশ মাছ পাতে না পড়লে যেন রসনা তৃপ্তি বাঙালির ভোজন সম্পূর্ণ হয় না। তাই ইলিশের নাম শুনলেই জিভে জল চলে আসে। যদিও মাত্র কয়েকদিন আগে গিয়েছে বাঙালির জামাইষষ্ঠীর উৎসব। কিন্তু সেই সময় টাটকা ইলিশের খোঁজ মেলেনি। তাতে অনেকেরই মন খারাপ ছিল। এইবার বর্ষা আসতেই ইলিশের নিয়ে আশার কথা শোনালেন মৎস্যজীবীরা।

    গত দুই মাস বন্ধ ছিল মাছ ধরা (Hilsa Fish)

    উল্লেখ্য গত দুই মাস সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ ছিল। অবশ্য এই দুই মাস মাছ ধরার জন্য সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। কারণ এই সময় পরিণত মাছগুলি ডিম দেয়। সেই জন্য মাছের বংশ বিস্তার এবং ছোট মাছ পরিণত হওয়ার সময় সমুদ্রে মাছ ধরার উপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এই বছর ১৫ জুনের পর থেকে মাছ ধরতে ট্রলার নিয়ে পাড়ি দিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। ডায়মন্ডহারবারের মৎস্যজীবীদের জালে উঠেছে প্রচুর ইলিশ (Hilsa Fish)। নগেন্দ্রনগর বাজারের আড়তদার এবং ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, শুক্রবার প্রায় ৩০০০ কেজি ইলিশ ঢুকেছে বাজারে।

    আরও পড়ুনঃ ২২ ঘড়া জল, দেড়মণ দুধ ঢেলে স্নান করানো হল প্রভু জগন্নাথকে, মাহেশে ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    বাজার সিমিতির বক্তব্য

    নগেন্দ্রনগর বাজার সমিতির সম্পাদক জগন্নাথ সরকার বলেছেন, “এই বছর ইলিশের (Hilsa Fish) মরসুমের শুরুতেই জালে ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে মাছের পরিমাণ কম হলেও ইলিশের আকার অনেক বড় বড় ছিল। দুই মাস সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ ছিল। মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছেন আবার। ভালো সাইজের মাছ ধরা পড়েছে। গত বছরের তুলনায় এই বছর ভালো পরিমাণে ইলিশ পাওয়ার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhisekh Banerjee: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    Abhisekh Banerjee: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ জুন সপ্তম দফায় ভোট রয়েছে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে। এবছর এই কেন্দ্রে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhisekh Banerjee) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছেন বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস ওরফে ববি। তাই শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত তিনি। কিন্তু প্রচারে নামার আগেই বাধার সম্মুখীন হলেন ওই প্রার্থী। যদিও তাতে একেবারেই দমে যাননি তিনি, বরং এবার অভিষেকের গড়ে দাঁড়িয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেই হুংকার দিলেন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ অভিজিতের (Abhisekh Banerjee)

    মঙ্গলবার ডায়মন্ড হারবার কপাট হাট থেকে ডায়মন্ড হারবার (Diamond Harbour) স্টেশন বাজার পর্যন্ত দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করেন বিজেপি প্রার্থী। এরপর ডায়মন্ডহারবার এম বাজারের সামনে তিনি একটি স্ট্রিট কর্নার করেন। মূলত গাড়ির ওপরে দাঁড়িয়ে আলো-মাইক ছাড়াই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ জানালেন অভিজিৎবাবু।

    বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ  

    এদিন বিজেপি প্রার্থী অভিযোগ তোলেন, এম বাজারের সামনে সভার জন্য যে মঞ্চ বাঁধা হচ্ছিল, তার ডেকরেটরকে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে ভয় দেখিয়ে মঞ্চ বাঁধতে দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে লাইট, মাইক কোনও কিছুই লাগাতে দেওয়া হয়নি। আর তাই অগত্যা নিজের প্রচার গাড়ির উপরে দাঁড়িয়েই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhisekh Banerjee) বিরুদ্ধে হুংকার দিলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্য রাস্তায় মহিলার চুলের মুঠি ধরল পুলিশ! ক্লোজ করা হল তুফানগঞ্জের এসআইকে

    অভিষেকের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি

    এই স্ট্রিট কর্নার থেকে তিনি বলেন,”যদি এতই মানুষের জন্য কাজ করে থাকে, তাহলে বিরোধী দলের প্রার্থীদের ভয় পাচ্ছেন কেন উনি? কেন মঞ্চ বাঁধতে দেওয়া হচ্ছে না! লাইট, মাইক কেন দেওয়া হল না?” তিনি জানান, আসলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhisekh Banerjee) ভয় পেয়েছে। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, “এবারে লোকসভা নির্বাচনের লড়াই তৃণমূল, সিপিএম, কংগ্রেস এদের বিরুদ্ধে নয়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নামক যে ভাইরাস ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) যে সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে তার বিনাশ করার জন্য এই লড়াই।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: “অভিষেক এইট ফেল”, বিস্ফোরক দাবি ডায়মন্ড হারবারের বিজেপি প্রার্থী ববির

    Abhishek Banerjee: “অভিষেক এইট ফেল”, বিস্ফোরক দাবি ডায়মন্ড হারবারের বিজেপি প্রার্থী ববির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) অষ্টম শ্রেণীর গণ্ডি পেরোননি। হাতে প্রমাণ রয়েছে।” আমতলার বাগরাহাট এলাকায় একটি পথসভা থেকে বিষ্ফোরক অভিযোগ করলেন ডায়মণ্ড হারবার (Diamond Harbour) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস ওরফে ববি।

    ঠিক কী বললেন অভিজিৎ দাস (Abhishek Banerjee)?

    ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস (Abhjit Das Bobby) সহ ডায়মন্ডহারবার সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সহ-সভাপতি সুফল ঘাটু ও স্থানীয় নেতৃত্বরা এদিন উপস্থিত ছিলেন মঞ্চে। এদিনের এই সভা থেকে সমাজের সচেতন মানুষকে ভোট দেওয়ার আগে রাজ্যের পরিস্থিতি একবার ভাবার কথা বললেন বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস। অন্যদিকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) ক্লাস এইটে ফেল করেছেন, এমন দাবি করলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, “আমার কাছে সম্পূর্ণ তথ্য রয়েছে এই বিষয়ে। তৃণমূল কংগ্রেস পুরোটাই দুষ্কৃতীবাহিনীর দ্বারা পরিচালিত হচ্ছ।” নাম করেই একাধিক জাহাঙ্গীর শামীম, শওকত মোল্লা থেকে শুরু করে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় আক্রমণ শানান তিনি। তাঁর আরও দাবি, দু-বছরের মধ্যেই বিজেপি বাংলার ক্ষমতা দখল করবে। তাই দুষ্কৃতীদের শুধরে যেতে বলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ছিল শাহজাহানের, মনে করিয়ে দিলেন দিলীপ ঘোষ

    অভিষেককে কেন অতিরিক্ত স্নেহ মমতার

    রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) সখ্যতার সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন তোলোন বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস। তাঁর মতে আকাশ বন্দ্যোপাধ্যায়, আবেশ বন্দ্যোপাধ্যায় থাকতে শুধু অভিষেককে কোন যোগ্যতার বিচারে অতিরিক্ত স্নেহ করেন মমতা, প্রশ্ন তোলেন ববি। অন্যদিকে বজবজ দু’নম্বর ব্লকের বাওয়ালি দাসপাড়া এলাকায় জলের পাইপ লাইন নিয়ে পথচারী গোপাল মালিক নামে এক বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মারধর করা হয়। তিনি এদিনের সভা থেকে হুঁশিয়ারির সুরে বলেন, “তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা যতই আক্রমণ করুক না কেন, কোনভাবে কিছু ঘটবে না। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যদি এক বাপের বেটা হয়ে থাকে, তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দেখাক। আপনার জামানত জব্দ যদি না হয়, আমি কথা দিলাম যে রাজনীতি আমি ছেড়ে দেব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diamond Harbour: ভোটের মুখে এবার উত্তপ্ত ডায়মন্ড হারবার, চলল গুলি, পড়ল বোমা, আহত শিশু-সহ ২

    Diamond Harbour: ভোটের মুখে এবার উত্তপ্ত ডায়মন্ড হারবার, চলল গুলি, পড়ল বোমা, আহত শিশু-সহ ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে উত্তপ্ত ডায়মন্ড হারবার (Diamond Harbour), পড়ল বোমা, চলল গুলি। ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের রবীন্দ্রনগরের চার নম্বর ওয়ার্ডের গুলজার বাগ এলাকায় দুই তৃণমূল গোষ্ঠীর মধ্যে জমি দখলকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায়। অশান্তির মাঝেই আচমকাই বোমা পড়তে শুরু করে এলাকায়। প্রায় ২৫টি বোমা পড়ে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে চলে গুলিও। তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লোকসভাকেন্দ্রে এই ঘটনা ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য

    স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, “শূন্যে তিন রাউন্ড গুলি চালানো হয়। বোমার স্প্লিন্টার ছিটকে এসে একটি শিশুও আহত হয়েছে। আরও এক ব্যক্তি মারাত্মক ভাবে আহত হয়েছেন। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।” এই ঘটনার প্রসঙ্গে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “গোলাব, মিনু আরও একজন ছিল। বোমা ফেলছিল তারা। এখন হুমকি দিচ্ছিল যে গোটা পাড়ার মানুষকে মেরে ফেলব তারা। আমার বাড়ির পাশেও বোমা ফেলে। একই ভাবে আমার ঘরে বৃদ্ধ মা রয়েছেন। গুন্ডারা বলছে উড়িয়ে দেব সব।”

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    এই ঘটনায় তৃণমূলের (TMC) একপক্ষের অভিযোগ, জমি দখলে বাধা দিলে অপরপক্ষের লোকজন ঝামেলা শুরু করে, তারপরেই শুরু হয় মারধর, আশান্তি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় রবীন্দ্রনগর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশের সঙ্গে নামানো হয় র‍্যাফ। এরপর অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাজা বোমা উদ্ধার করে স্থানীয় পুলিশ।

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে এবার উত্তপ্ত ডায়মন্ড হারবার, চলল গুলি, পড়ল বোমা, আহত শিশু-সহ ২

    আগেও বোমাবাজি হয়েছে

    উল্লেখ্য এর আগেও গত ১৮ মার্চ ওই একই জায়গায় বোমা বাজির ঘটনা ঘটেছিল। আর এবার ফের একই ঘটনায় আতঙ্কে এলাকাবাসী। তবে প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। কেন বারবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhisekh Banerjee) গড়ে এমন বোমাবাজি অশান্তির ঘটনা ঘটছে? নাকি ভোটের মুখে এসব বোমাবাজি, গোলাগুলির ঘটনা কি ইচ্ছে করেই ঘটাচ্ছে রাজ্যের শাসক দল! সাধারণ মানুষের মনে এক প্রকার আতঙ্ক যে সৃষ্টি হয়েছে সে কথা এলাকার অনেক মানুষ মনে করছেন। যদিও গোটা ঘটনায় এখনও পর্যন্ত স্থানীয় কোনও তৃণমূল নেতৃত্বের তরফে প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diamond Harbour: ডায়মন্ড হারবারে বিসর্জনে রাম গান বাজানোয় দুষ্কৃতীদের হামলা! পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

    Diamond Harbour: ডায়মন্ড হারবারে বিসর্জনে রাম গান বাজানোয় দুষ্কৃতীদের হামলা! পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) রক্ষাকালী পুজোর বিসর্জনের সময় রাম নামের গান বাজানোয় হামলা করেছে দুষ্কৃতীরা। রাজ্যে রাম নবমীর আগে এই ধরনের ঘটনায় ইতিমধ্যেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে বিজেপি। এক্স হ্যান্ডেলে ঘটনার ভিডিয়ো পোস্ট করে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে মমতা সরকারকে কড়া আক্রমণ করেছে বিজেপি। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে এলাকায়। উল্লেখ্য এই কেন্দ্র থেকেই তৃণমূল প্রার্থী হয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। 

    বিজেপির অভিযোগ (Diamond Harbour)

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতি বছরই ডায়মন্ড হারবারের সরিষার (Diamond Harbour) কলাগাছিয়া এলাকায় গ্রামের বাসিন্দাদের তরফে রক্ষাকালী পুজোর আয়োজন করা হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আর সেই কালী প্রতিমা নিরঞ্জনের (Kali Idol Immersion ) সময় দুষ্কৃতীরা পরিকল্পনা করে আক্রমণ করে। কালী প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় এক যুবক গেরুয়া জামা পরেছিলেন। বাজানো হচ্ছিল শ্রীরামকে নিয়ে লেখা বিভিন্ন গান (Ram Song)। সেই সময় আচমকা তাঁদের উপর হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। এরপর পুড়িয়ে দেওয়া হয় গেরুয়া গেঞ্জি। নিরঞ্জনে অংশ নেওয়া সাধারণ মানুষকে বেধড়ক মারধরও করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় একাধিক বাড়িতে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশ দোষীদের গ্রেফতার না করে পাল্টা ১১ জন বিজেপি (BJP) কর্মীকে গ্রেফতার করে।

    আরও পড়ুনঃ ভোটের মুখে তালা পড়ল হাওড়া জুট মিলে! বিপাকে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক

    পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন!

    এই ঘটনায় নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে রাজ্য বিজেপি (BJP) পোস করে বলা হয়েছে, “পুলিশ ঘটনাস্থলে (Diamond Harbour) এলেও তাঁরা কার্যত নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছেন। দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করার পরিবর্তে পুলিশ বিজেপির নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করেছে। এগুলি পরিকল্পিত হামলার ছক। ভোটের কথা মাথায় রেখেই এগুলি করা হয়েছে।” উল্লেখ্য গতবারও রামনবমীর (ram navami) আগে উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিশ অভিযুক্তদের না ধরে বেছে বেছে বিজেপি সদস্যদের গ্রেফতার করেছে। নির্বাচনে যাতে ভাইপো (abhisekh banerjee) জেতেন তার জন্যই পরিকল্পনা করে এই সব করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, চলতি বছর ১৭ এপ্রিল রামনবমী। সেদিনও রাজ্যে অশান্তির ছবি ধরা পড়বে বলে মনে করছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য (amit malviya)। সেই সময় যাতে কোনও অশান্তি না হয় তার জন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (election commission) কাছে বাড়তি কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি জানিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diamond Harbour: চিকিৎসকের রহস্যমৃত্যুতে গ্রেফতার পুলিশকর্মী, নাম জড়াল মহিলা সাব ইন্সপেক্টরের

    Diamond Harbour: চিকিৎসকের রহস্যমৃত্যুতে গ্রেফতার পুলিশকর্মী, নাম জড়াল মহিলা সাব ইন্সপেক্টরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমস্যা থেকে সমাধান পেতে সাধারণ মানুষ সবার আগে পুলিশের দরজায় কড়া নাড়েন। কিন্তু, পুলিশ কি সব সময় সঠিক পদক্ষেপ নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ায়। প্রশ্নটা উঠেছে বর্তমানে রাজ্যের সব থেকে চর্চিত ঘটনা সন্দেশখালিতে। একই রকম অভিযোগ উঠছে ডায়মন্ড হারবারের চিকিৎসক কল্যাণাশিস ঘোষের রহস্যমৃত্যু নিয়ে। সেক্সটর্শন, অর্থিক প্রতারণা, ব্ল্যাকমেলের মত ঘটনায় কি জড়িয়ে পড়ছেন আইনের রক্ষকরাও? ডায়মন্ড হারবারের কল্যাণাশিস ঘোষ নামে এক চিকিৎসকের আত্মহত্যায় সেটাই মনে হচ্ছে।

    চিকিৎসকের রহস্য মৃত্যুতে গ্রেফতার পুলিশ কর্মী

    চিকিৎসকের পরিবার যে এফআইআর দায়ের করেছে তাতে নাম আছে কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল বাকিবিল্লা বোরহানি ও এক মহিলা সাব ইনস্পেক্টরের। গ্রেফতার করা হয়েছে বাকিবিল্লাকে। তদন্তে ডায়মন্ড হারবারের এক বারের মালিকের স্ত্রীর সঙ্গে কল্যাণাশিসের সম্পর্ক নিয়েও উঠেছে আসছে নানা তথ্য। ইতিমধ্যেই বারের মালিক অভিজিৎ দাস ও তার প্রাক্তন স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকিবিল্লা বোরহানি আবার রিয়ার প্রাক্তন স্বামী অভিজিতের বন্ধু। পাশাপাশি এলাকায় কান পাতলে শোনা যায়, এই পুলিশ কর্মীর সঙ্গেও নাকি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল রিয়ার। অভিযোগ, রিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কল্যাণাশিস ঘোষকে ব্ল্যাকমেল করত বাকিবিল্লা। মৃত ডাক্তারের ওপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালাত বাকিবিল্লা। জেরায় এই কথা জানিয়েছে, ধৃত বার মালিক অভিজিৎ। শুধু এই একজন পুলিশ কর্মী নয়, নাম উঠে আসছে আরেক মহিলা সাব ইনস্পেক্টরের। তিনি নাকি রিয়ার বন্ধু। এই ঘটনায় জড়িয়ে গিয়েছে তার নাম। রিয়ার সঙ্গে এতটাই ঘনিষ্ঠতা ছিল সেই মহিলা পুলিশ কর্মীর যে অন্যত্র বদলি হলেও মাঝে মধ্যেই একসঙ্গে দেখা যেত দু’জনকে। চলত আড্ডা। মাঝে মাঝে পুরুষ সঙ্গীদের নিয়ে নাকি লং ড্রাইভেও যেতেন দুই বান্ধবী। দুই পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠায় ঘটনা অন্য মাত্রা পেয়েছে তাতে সন্দেহ নেই।

    ডাক্তারকে ব্ল্যাকমেল!

    রিয়ার সঙ্গে চিকিৎসকের অনেক গভীরে সম্পর্ক ছিল। তাঁকে নানাভাবে ব্ল্যাকমেল করা হত বলে অভিযোগ। একাধিক পুরুষের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল বলে তাঁর স্বামী তাঁকে ডিভোর্স দিয়েছে বলে পুলিশকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু, বাস্তবে স্বামীর সঙ্গে বোঝাপরা করেই চলত এই সব কারবার। আর ব্ল্যাকমেল করে আদায় করা হত মোটা টাকা।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: চাকরি দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণা, রানাঘাট থেকে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    TMC: চাকরি দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণা, রানাঘাট থেকে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা করার অভিযোগে গ্রেফতার হলেন রানাঘাটের এক তৃণমূল (TMC) নেতা। রবিবার রাতে রানাঘাট থানার আইসতলা থেকে সৌভিক ঘোষ ওরফে গুড্ডু নামের ওই তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করে ডায়মন্ডহারবার জিআরপি পুলিশ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (TMC)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতারিত যুবকের নাম পার্থ মাইতি। তাঁর বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া এলাকায়। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে পার্থ মাইতির সঙ্গে বেশ কয়েকজনের আলাপ হয় শিয়ালদা ডায়মন্ড হারবার শাখার হোটর স্টেশনে। রাজ্য সরকারের কর্মচারী বলে নিজেদেরকে পরিচয় দেন তাঁরা। এমনকী পার্থ মাইতিকে তাঁরা জানান যে রাজ্য সরকারের গ্রুপ ডি তে তাঁরা চাকরি করে দিতে পারেন। এরপরেই অর্থের বিনিময়ে সরকারি চাকরি দেওয়ার মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রায় ৯ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন তাঁরা। এই ঘটনায় ডায়মন্ডহারবার জিআরপি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন পাঁশকুড়ার বাসিন্দা পার্থবাবু। অভিযোগের পর ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে রানাঘাটের এই তৃণমূল (TMC) নেতার নাম সামনে আসে। আর এর পরই রবিবার রাতে আইসতলা থেকে ওই তৃণমূলের নেতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। প্রসঙ্গত, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে নদিয়া জেলা পরিষদের আসনে আইসতলা থেকে তৃণমূলের টিকিটে প্রার্থী ছিলেন সৌভিক ঘোষ ওরফে গুড্ডু নামের ওই তৃণমূল নেতা। ধৃত সৌভিক ঘোষের পাশাপাশি আরও চারজনের নাম উঠে আসে তদন্তে। ধৃত সৌভিক ঘোষকে সোমবার ডায়মন্ড হারবার এসিজেএম আদালতে  হলে বিচারক ৫ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।

    অনেকের কাছে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা অভিযোগ

    এলাকায় যথেষ্ট প্রভাব ছিল তৃণমূল (TMC) নেতা সৌভিক ঘোষের। একাধিক মানুষের কাছ থেকে এই ভাবেই চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলেছে ওই তৃণমূল নেতা। যদিও বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে রানাঘাট ব্লক তৃণমূল নেতৃত্ব। অন্যদিকে, ওই তৃণমূল নেতাকে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র করে গ্রেফতার করেছে বলে দাবি করেছে ধৃত তৃণমূল নেতার পরিবারের লোকজন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share