Tag: Election Commission

Election Commission

  • Lok Sabha Vote: রাজনৈতিক দলগুলি প্রতিশ্রুতি পূরণে আদৌ সক্ষম? জানার অধিকার রয়েছে ভোটারদের, বার্তা কমিশনের

    Lok Sabha Vote: রাজনৈতিক দলগুলি প্রতিশ্রুতি পূরণে আদৌ সক্ষম? জানার অধিকার রয়েছে ভোটারদের, বার্তা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন এগিয়ে এলেই যেন ভোটারদের কথা মনে পড়ে রাজনৈতিক দলগুলির নেতা-নেত্রীদের। ইস্তেহারগুলিতে এমন কিছু কথা রাখে রাজনৈতিক দলগুলি যা পূরণ করা কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়ে। তবুও ভোটের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলি এমন কাজ করে থাকে। ভোট (Lok Sabha Vote) মিটলে সেই সব প্রতিশ্রুতি বেমালুম ভুলে যান নেতা-নেত্রীরা। নির্বাচনী ইস্তেহারে রাজনৈতিক দলগুলির মিথ্যা প্রতিশ্রুতি আটকাতে দীর্ঘদিন ধরেই দাবি উঠছে। এনিয়ে মামলাও চলছে বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে। এবার এই বিষয়টি নিয়ে সাফ বার্তা দিতে দেখা গেল মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারকে। শনিবার রাজীব কুমার সাফ জানিয়েছেন, ভোটারদের (Lok Sabha Vote) জানার অধিকার রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিশ্রুতির বিষয়ে। এর পাশাপাশি তিনি এও জানিয়েছেন বর্তমানে বিষয়টি কোর্টের বিচারাধীন রয়েছে।

    কী বললেন রাজীব কুমার?

    শনিবার এ নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। এবং তিনি জানিয়েছেন যে কমিশন এ ব্যাপারে একটি প্রোফর্মা তৈরি করছে। যা প্রতিটি রাজনৈতিক দলকেই দেওয়া হবে। নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘‘ভোটারদের জন্য কী কী করতে চায় রাজনৈতিক দলগুলি তা নির্বাচনী ইস্তেহারে (Lok Sabha Vote) জানানোর সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলির। সাধারণ ভোটারদের ঠিক করতে হবে তাঁরা রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিশ্রুতিতে ভরসা রাখবেন কিনা।’’

    উপঢৌকন আটকাতে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে এজেন্সিগুলিকে

    ভোটের আগে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে দান-খয়রাতির রাজনীতির অভিযোগ ওঠে। ভোটারদের মন জোগাতে ও ভোট কিনতে উপঢৌকন বিলি করা হয়। তা রুখতে বিভিন্ন সংস্থাকে বাড়তি নজরদারি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেন, ‘‘এনফোর্সমেন্ট এজেন্সিগুলোকে সতর্ক থাকতে এবং নগদ ও বিনামূল্যের বিতরণ রোধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ন্যাশনাল পেমেন্ট কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়াকেও অনলাইন লেনদেন নিরীক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’’

    গত দু’দিন ধরে আলোচনা রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে

    প্রসঙ্গত গত দু’দিন ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজীব কুমার। ভোটের (Lok Sabha Vote) আগে রাজনৈতিক দলগুলির এই উপঢৌকন তত্ত্ব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিভিন্নভাবে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করে রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রীরা। এর মধ্যে মদ এবং নগদ টাকা বিতরণ সবথেকে বেশি দেখা যায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: পিছিয়ে জম্মু-কাশ্মীরও! লোকসভা ভোটে বাংলায় সর্বাধিক বাহিনী চাইল কমিশন

    Election Commission: পিছিয়ে জম্মু-কাশ্মীরও! লোকসভা ভোটে বাংলায় সর্বাধিক বাহিনী চাইল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটে (Loksabha Vote) সারা দেশের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের জন্যই সবচেয়ে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাইল কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। ইতিমধ্যে এবিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে চিঠিও পাঠিয়েছে কমিশন। লোকসভা ভোটে বাংলায় ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে চায় কমিশন। পশ্চিমবঙ্গের বেড়ে চলা রাজনৈতিক সন্ত্রাসকে এভাবেই সিলমোহর দিল কমিশনের এমন সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তে স্বাভাবিক ভাবেই খুশি হয়েছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। কমিশনের এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে রাজ্য বিজেপি।

    জম্মু ও কাশ্মীরের চেয়েও বাংলায় বেশি বাহিনী চাইল কমিশন

    কমিশনের (Election Commission) এদিনের সিদ্ধান্তে দেখা গিয়েছে, জম্মু ও কাশ্মীরের চেয়েও বেশি বাহিনী চাওয়া হয়েছে বাংলার জন্য। অর্থাৎ বাংলায় শান্তিতে ভোট করানো যে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং তা আরও একবার বোঝা গেল কমিশনের সিদ্ধান্তে (Loksabha Vote)। উপত্যকায় সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন করানোর জন্য ৬৩৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাওয়া হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যের জন্য কমিশন চেয়েছে ২৫২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বিহার এবং ছত্তিসগড়ের জন্য যথাক্রমে ২৯৫ ও ৩৬০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাওয়া হয়েছে বলে কমিশন সূত্রে খবর।

    লোকসভার সঙ্গেই চার রাজ্যে বিধানসভা ভোট

    ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের সঙ্গেই অন্ধ্রপ্রদেশ, অরুণাচল প্রদেশ, ওড়িশা এবং সিকিমে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওড়িশার জন্য ২৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিমের জন্য যথাক্রমে ৭৫ ও ১৭ কোম্পানি বাহিনী (Loksabha Vote), ঝাড়খণ্ড ও পঞ্জাবের জন্য ২৫০ কোম্পানি বাহিনী চেয়েছে কমিশন (Election Commission)। মণিপুরের জন্য কমিশন চেয়েছে ২০০ কোম্পানি। গুজরাটে ভোট করাতে ২০০ কোম্পানি বাহিনীই চাওয়া হয়েছে।

    যত দফায় ভোট হোক, ৯২০ কোম্পানি বাহিনী সবসময়ই মোতায়েন থাকবে রাজ্যে

    কমিশনের তরফ থেকে কেন্দ্রকে যে চিঠি দেওয়া হয়েছে তাতে দেশ জুড়ে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে নির্বাচন করাতে অন্তত ৩ হাজার ৪০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে সব থেকে বেশি বাহিনী থাকছে। এখনও পর্যন্ত ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হয়নি। ফলে এ রাজ্যে কত দফায় ভোট হবে, তা এখনও অজানা। কমিশন (Election Commission) জানিয়েছে, যত দফাতেই ভোট হোক না কেন, সব দফাতেই ওই ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন (Loksabha Vote) থাকবে। গোটা ভোট পর্ব মিটলেই রাজ্য ছাড়বে তারা।

    কী বলছে বিজেপি?

    কমিশনের(Election Commission) এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল বলেন, ‘‘স্বাভাবিক ভাবেই বাংলায় অন্য রাজ্যের তুলনায় বেশি বাহিনী লাগবে। কারণ বাংলা চালায় তৃণমূল। সেখানে আইনশৃঙ্খলার কী পরিস্থিতি, তা আমরা দেখতে পাচ্ছি। গত বিধানসভা ভোট মিটতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে যাওয়ার পর আমরা ভোট পরবর্তী হিংসা দেখেছি। রাজ্যের মানুষ যাতে সুষ্ঠু ভাবে নিজের ভোট (Loksabha Vote) নিজে দিতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে বেশি বেশি বাহিনী প্রয়োজন।’’ বিজেপি নেতা সজল ঘোষ বলেন, ‘‘পঞ্চায়েত ভোটে বাংলায় কী ঘটেছে গোটা দেশ দেখেছে। জাতীয় নির্বাচন কমিশনও দেখেছে। তবে এই বাহিনী শুধু মোতায়েন করলেই হবে না, বাহিনী যেন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha Election: ১৫টি রাজ্যের ৫৬টি রাজ্যসভার আসনে ভোট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন

    Rajya Sabha Election: ১৫টি রাজ্যের ৫৬টি রাজ্যসভার আসনে ভোট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের পাঁচ আসন সহ ১৫টি রাজ্যের রাজ্যসভার (Rajya Sabha Election) মোট ৫৬টি আসনে ভোট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। এই ৫৬টি আসনের বর্তমান সাংসদের মধ্যে ৫০ জনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ২ এপ্রিলেই। বাকি ৬ জনের মেয়াদ শেষ হবে ৩ এপ্রিল। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মোট ৫টি রাজ্যসভার আসনে ভোটগ্রহণ হবে। এছাড়াও অন্ধ্রপ্রদেশের ৩, বিহারের ৬, ছত্তিশগড়ের ১, গুজরাতের ৪, হরিয়ানার ১, হিমাচল প্রদেশের ১, কর্নাটকের ৪, মধ্যপ্রদেশের ৫, মহারাষ্ট্রের ৬, তেলঙ্গানার ৩, উত্তরপ্রদেশের ১০, উত্তরাখণ্ডের ১, ওড়িশার ৩ এবং রাজস্থানের ৩ আসনে ভোট হবে এই দফায়।

    নির্বাচন কমিশন বিজ্ঞপ্তিতে কী জানালো (Rajya Sabha Election) ?

    নির্বাচন কমিশন সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, রাজ্যসভার (Rajya Sabha Electoin) শূন্য হতে চলা আসনগুলির জন্য ভোটগ্রহণ করা হবে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি। আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ১৬ ফেব্রুয়ারি জমা পড়া মনোনয়নপত্রগুলিকে পরীক্ষা করে দেখা হবে এবং মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষদিন ২০ ফেব্রুয়ারি। এরপর ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোট গণনা ও ফলপ্রকাশ করা হবে। বাংলার ক্ষেত্রে রাজ্যসভার যে ৫ টি আসনের সাংসদদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে , তাঁরা হলেন নাদিমুল হক, আবিররঞ্জন বিশ্বাস, সুভাশিষ চক্রবর্তী, শান্তনু সেন ও অভিষেক মনু সিংহভি।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে খবর, ৪টি আসনের জন্য ফেব্রুয়ারি মাসের গোড়ায় রাজ্যসভার (Rajya Sabha Election) প্রার্থী ঘোষণা করা হতে পারে। সংখ্যাগরিষ্ঠতার নিরিখে তৃণমূলের ৪ প্রার্থীর জয় নিশ্চিত। পঞ্চম আসনটি নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্ভাবনা রয়েছে। গতবার ওই আসনে তৃণমূল কংগ্রেসের সমর্থনে বিজয়ী হয়েছিলেন অভিষেক মনু সিংভি। এবার প্রধান বিরোধী দল বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা বাড়ায় তারা পঞ্চম আসনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    বিধানসভার সাপেক্ষে জয় কতটা নিশ্চিত?

    বিধানসভা সূত্রের খবর, বর্তমানে খাতায়কলমে তৃণমূলের বিধায়ক সংখ্যা ২১৬। এছাড়া অন্য দল থেকে আসা বিধায়ক মিলিয়ে সেই সংখ্যা ২২৫। সেক্ষেত্রে বিধায়কের সংখ্যার নিরিখে রাজ্যসভার (Rajya Sabha Election) চারটি আসনে তৃণমূল প্রার্থীর জয় নিশ্চিত। রাজ্যে বিজেপির যেহেতু ৬৭ জন বিধায়ক রয়েছে তাই একটি আসন বিজেপি প্রার্থী দেবে বলেই মনে করা হচ্ছে। তাই প্রশ্ন উঠছে অভিষেক মনু সিংভিকে নিয়ে। গতবার কংগ্রেসের প্রার্থী সিংভিকে সমর্থন জানিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে কংগ্রেস ফের তাঁকে প্রার্থী করবে কিনা বা সেক্ষেত্রে তৃণমূল কংগ্রেস কী অবস্থান নেবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    কংগ্রেসকে কী ভোট দেবে তৃণমূল?

    লোকসভা ভোটের আসন ভাগাভাগি নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি প্রদেশ কংগ্রেস। তৃণমূল ইতিমধ্যে দুটি আসন ছেড়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছে। আসন ভাগাভাগি নিয়ে প্রদেশ নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলতে রাজ্যে এসেছিল এআইসিসি প্রতিনিধি দল। অবশ্য বঙ্গ কংগ্রেস জানিয়ে দিয়েছে, রাজ্যে কংগ্রেসে বাঁচিয়ে রাখতে হলে শাসকদলের হাত ধরলে চলবে না। তাই লোকসভা ভোটে যদি তৃণমূলের হাত না ধরে কংগ্রেস, তবে তার প্রভাব রাজ্যসভার (Rajya Sabha Election) ভোটে পড়তে পারে। যদিও অভিষেক মনু সিংভির সঙ্গে তৃণমূলের সস্পর্ক ভালো। আইনজীবী সিংভি তৃণমূল হয়ে মামলাও লড়েন। এই পরিস্থিতিতে তাঁকে রাজ্যসভায় পাঠাতে গররাজি হবে না দল। আবার দলের একাংশের মতে, অন্য দলের প্রার্থীকে সমর্থন না করে নিজের প্রার্থীদের সমর্থন দেওয়া উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Telangana: তেলঙ্গানায় চলছে ভোটগ্রহণ, ট্যুইট করে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হতে আহ্বান মোদির

    Telangana: তেলঙ্গানায় চলছে ভোটগ্রহণ, ট্যুইট করে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হতে আহ্বান মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকেই তেলঙ্গানার (Telangana) ১১৯টি বিধানসভা আসনে নির্বাচন শুরু হয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত উৎসবের মেজাজে ভোট হচ্ছে এই দক্ষিণী রাজ্যে। জানা গিয়েছে, ১০৬টি বিধানসভা আসনে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোট হবে। ১৩টি বিধানসভা আসন মাওবাদী অধ্যুষিত হওয়ায় সেখানে ভোট বিকাল ৪টেতেই শেষ করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। এদিন সকালেই ভোট দান করেছেন প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক মহম্মদ আজহারউদ্দিন এবং দক্ষিণী অভিনেতা আল্লু অর্জুন।

    তেলঙ্গানাবাসীকে অভিনন্দন জানিয়ে ট্যুইট করলেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সকালেই ট্যুইট করে তেলঙ্গানাবাসীকে (Telangana) অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং গণতন্ত্রের উৎসবে শামিল হতে আহ্বান করেছেন।

    তেলঙ্গানা রাজ্যে মোট ভোটার ৩কোটি ২৬ লক্ষ

    তেলঙ্গানা রাজ্যে রয়েছে ৩ কোটি ২৬ লক্ষ ভোটার। এর মধ্যে ১ কোটি ৬৩ লক্ষ ১৩ হাজার ২৬৮ জন রয়েছে পুরুষ ভোটার। অন্যদিকে মহিলা ভোটারের সংখ্যা ১ কোটি ৬৩ লক্ষ ২ হাজার ২৬১ জন। ১১৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২,২৯০ জন প্রার্থী। এর মধ্যে তেলঙ্গানার বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর পুত্র কে টি রামারাও, তিনিও প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। বিজেপির লোকসভার সাংসদ সঞ্জয় কুমার এবং ডি অরবিন্দ এবং কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি এর রেভানাথ রেড্ডিও বিধানসভার প্রার্থী হয়েছেন। দক্ষিণী রাজ্যতে (Telangana) আদর্শ নির্বাচন বিধি নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে জারি করা হয় গত ৯ অক্টোবর। ভারত রাষ্ট্র সমিতি যা কিনা তেলঙ্গানার (Telangana) শাসক দল, তারা ১১৯ টি আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। অন্যদিকে, বিজেপির সঙ্গে জোটে রয়েছে অভিনেতা পবন কল্যাণের জনসেনা। বিজেপি ১১১ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে এবং  জনসেনা ৮টি আসনে ভোটে লড়ছে। অন্যদিকে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট রয়েছে সিপিআই-এর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: রাজ্যে ৪ জেলায় নতুন জেলাশাসক আনল কমিশন, কারা পেলেন দায়িত্ব?

    Election Commission: রাজ্যে ৪ জেলায় নতুন জেলাশাসক আনল কমিশন, কারা পেলেন দায়িত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছে গত শনিবারই। তারপর থেকেই কার্যকর হয়ে গিয়েছে আদর্শ আচরণবিধি (Election Commission)। এরফলে সরকারি অফিসার, আমলা, পুলিশ বদলির নির্দেশের বিশেষ ক্ষমতা এখন সরকারের বদলে নির্বাচন কমিশনের হাতে। বৃহস্পতিবারই রাজ্যের চার জেলাশাসককে দায়িত্ব থেকে সরানোর নির্দেশ দেয় কমিশন। এবার বাংলার ওই চার জেলার নতুন জেলাশাসকদের নামও ঘোষণা করে দিল কমিশন। কমিশনের তরফে পূর্ব মেদিনীপুর, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান ও ঝাড়গ্রামের নতুন জেলাশাসকের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

    নতুন চার জেলা শাসক

    পূর্ব মেদিনীপুরে নতুন জেলাশাসক (Election Commission) হিসেবে ২০১০ সালের ব্যাচের আইএএস জয়শী দাসগুপ্তর নামে সিলমোহর দেওয়া হয়েছে কমিশনের তরফে। বীরভূমের জেলাশাসক পদে কমিশন এনেছে শশাঙ্ক শেঠিকে। জানা গিয়েছে,  ইনিও ২০১০ সালের ব্যাচের আইএএস। পূর্ব বর্ধমানের নতুন জেলাশাসক করা হচ্ছে ২০১১ সালের ব্যাচের রাধিকা আইয়ারকে। এর পাশাপাশি ঝাড়গ্রামের নতুন জেলাশাসক করা হয়েছে ২০০৭ সালের ব্যাচে মৌমিতা গোদারা বসুকে। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ অর্থাৎ, শনিবার সকাল ১০টার মধ্যে তাঁদের নতুন দায়িত্বে কাজে যোগ দিতে হবে।

    অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে চেয়ে সক্রিয় কমিশন

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার একসঙ্গে এই রাজ্যের ৪ জেলাশাসককে বদলি করে কমিশন (Election Commission)। এর মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক ছিলেন তনভির আফজল। ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক ছিলেন সুনীল আগরওয়াল। পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক ছিলেন বিধান রায় এবং বীরভূমের জেলাশাসক ছিলেন পূর্ণেন্দুকুমার মাজি। শুক্রবার, নতুন ৪ জনকে নিযুক্ত করল কমিশন। অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য কমিশন যে সদা সক্রিয় থাকবে সেই বার্তা ভোটঘোষণার দিনই অর্থাৎ গত ১৬ মার্চ দিয়ে রেখেছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। সেদিন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ‘৪ এম’-এর কথা বলেন। অর্থ (Money), পেশিশক্তি (Muscle), ভুল তথ্য (Misformation) এবং আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন (MCC Violation)। এই ‘৪ এম’-কে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্রিয় কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: কেউ আইএএস নন! বাংলার ৪ জেলাশাসককে সরিয়ে দিল কমিশন

    Lok Sabha Elections 2024: কেউ আইএএস নন! বাংলার ৪ জেলাশাসককে সরিয়ে দিল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। তার আগে পশ্চিমবঙ্গের চার জেলাশাসককে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। এই জেলাগুলি হল, পূর্ব মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম এবং বীরভূম। অবিলম্বে নির্দেশিকা কার্যকর করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। গুজরাটের ছোটা উদয়পুর ও আমেদাবাদ গ্রামীণের এসপিকেও বদলি করা হয়েছে।

    বদল হয়েছে ডিজিপি-ও (Lok Sabha Elections 2024)

    ১৮ মার্চ বাংলায় সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল ডিজিপি রাজীব কুমারকে। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন বিবেক সহায়। পরের দিনই সরিয়ে দেওয়া হয় তাঁকেও। তাঁর জায়গায় বসানো হয় (Lok Sabha Elections 2024) আইপিএস সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়কে। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পদে ছিলেন তনভির আফজল। ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক ছিলেন সুনীল আগরওয়াল। পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক ছিলেন বিধান রায়। আর বীরভূমের ডিএম ছিলেন পূর্ণেন্দ মাজি। এই চারজনকেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কমিশন সূত্রে খবর, ওই চার জেলার জেলাশাসকেরা কেউই আইএএস ক্যাডারের অফিসার নন। তাঁরা ডব্লিউবিসিএস আধিকারিক। তাই তাঁদের জেলাশাসক পদ থেকে সরানো হল।

    তিন রাজ্যের ডিএম-এসপি বদল

    পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি গুজরাট, পাঞ্জাব ও ওড়িশার বিভিন্ন ডিএম ও এসপিদের বদলির নির্দেশও দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বদলি করা হয়েছে পঞ্জাবের পাঠানকোট, জলন্ধর গ্রামীণ ও মালেরকোটলা জেলার এসপিদের। সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ওড়িশার ঢেঙ্কানলের জেলাশাসক, দেওঘর ও কটক গ্রামীণের এসপিদেরও। বদলি করা হয়েছে পঞ্জাবের ভাটিন্ডার এসএসপি, অসমের শোনিতপুরের এসপিকেও বদলি করা হয়েছে সেখানকার স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার জন্য (Lok Sabha Elections 2024)। নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চের বৈঠকের শেষেই জারি করা হয় বিজ্ঞপ্তি। প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চে রয়েছেন তিনজন। জাতীয় মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের সঙ্গে বৈঠকে বসেন নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার ও সুখবীর সিং সান্ধু।

    আরও পড়ুুন: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    গত সপ্তাহেই ঘোষণা হয়ে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। দেশজুড়ে নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। এদিন ভোট হবে দেশের ১০২টি আসনে। নিয়ম অনুযায়ী, নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পরেই লাগু হয়ে যায় আদর্শ আচরণ বিধি। তখন আর সরকার নয়, ক্ষমতার ভরকেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায় নির্বাচন কমিশন। সেই কমিশনের নির্দেশেই সরিয়ে দেওয়া হল বাংলার চার ডিএমকে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

       

  • Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত নির্বাচনে রাজ্যের ছ’টি লোকসভা কেন্দ্র থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর টাকা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল মদ। তার জেরে এবার রাজ্যের ওই ছ’টি লোকসভা (Lok Sabha Elections 2024) আসনকে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। এই আসনগুলিতে কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থাকে নজরদারি চালাতে বলেছে কমিশন। কমিশনের বিচারে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ এই কেন্দ্রগুলি হল দার্জিলিং, মালদহ উত্তর ও দক্ষিণ, আসানসোল, বনগাঁ এবং কলকাতা উত্তর।

    নজর রাখছে ২২টি তদন্তকারী সংস্থা (Lok Sabha Elections 2024)

    কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থার জন্য রয়েছেন সমসংখ্যক পর্যবেক্ষক। সংস্থাগুলি নিয়মিত রিপোর্ট দেয় পর্যবেক্ষকদের। তাঁদের কাছ থেকে রিপোর্ট নেয় কমিশন। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) নির্ঘণ্ট ঘোষণার দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় রাস্তায় নাকা চেকিং। পুলিশের পাশাপাশি টহল দিতে শুরু করে কেন্দ্রীয় সংস্থাও। বাজেয়াপ্ত করা হয় নগদ টাকা, মদ। এই মদ ও টাকা বিলিয়ে ভোট কেনা হয় বলে অভিযোগ। যেহেতু রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ওই ছ’টিতে গত নির্বাচনে প্রচুর নগদ টাকা ও মদ বাজেয়াপ্ত হয়েছিল, তাই এবার আগেভাগেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। লোকসভার ওই ছ’টি আসনকে আর্থিক স্পর্শকাতর ঘোষণা করে কড়া নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    গত নির্বাচনে কত টাকা উদ্ধার হয়েছে?

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) এ রাজ্য থেকে উদ্ধার হয়েছিল ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে উদ্ধার হওয়া টাকার পরিমাণ একলপ্তে বেড়ে গিয়েছিল বেশ কয়েকগুণ। সেবার উদ্ধার হয়েছিল ৩০০ কোটি ১১ লাখ টাকা। ভোটে যাতে নোটের খেলা না চলে তাই চলতি সপ্তাহেই বাংলায় আসছেন তিনজন আয়-ব্যয় পর্যবেক্ষক। আসন্ন নির্বাচনে অর্থশক্তির ব্যবহার রুখতেই তিন পর্যবেক্ষককে পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। সব মিলিয়ে এদিন ভোট হবে ১০২টি আসনে। এদিন নির্বাচন হবে বাংলার তিন আসন আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারেও। জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ারের আয়-ব্যয়ের পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন শালম কে দুর্গেশ যাদব, জলপাইগুড়ির পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন মদনমোহন মিনা এবং কোচবিহারের পর্যবেক্ষক করে পাঠানো হচ্ছে সঞ্জয় কুমারকে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: একদিনেই বদল, বিবেকের জায়গায় রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

    Lok Sabha Election 2024: একদিনেই বদল, বিবেকের জায়গায় রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে (Lok Sabha Election 2024) রাজ্যের ডিজি পদে আসতে চলেছেন সঞ্জয় মুখোপাধ্য়ায় (DGP West Bengal)। রাজীব কুমারের জায়গায় রাজ্য পুলিশের ডিজির পদে নিয়োগের জন্য ৩ জন আধিকারিকের নাম রাজ্য সরকারের কাছে জানতে চেয়েছিল নির্বাচন কমিশন। সোমবার জানা গিয়েছিল, সেই তালিকায় রাজেশ কুমার, বিবেক সহায় এবং সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়ের নাম ছিল। প্রথমে বিবেক সহায়কে রাজ্য পুলিশের ডিজি করা হলেও মঙ্গলবার রাজ্যের প্রস্তাবের তিন নামের মধ্যে থেকে ডিজিপি হিসেবে সঞ্জয়ের নামেই  চূড়ান্ত সিলমোহর দিল কমিশন।

    নয়া ডিজি সঞ্জয়

    মঙ্গলবার রাজ্যের মুখ্যসচিব বিপি গোপালিককে চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Election 2024) জানায়, রাজ্য পুলিশের ডিজি পদে সঞ্জয়কে বসাচ্ছে কমিশন। বিকেল ৫টার মধ্যে রাজ্যকে জানিয়ে দিতে হবে যে, সঞ্জয়কে ডিজির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ১৯৮৯ ব্যাচের আইপিএস সঞ্জয় মুখোপাধ্য়ায় বর্তমানে দমকলের ডিজি-র দায়িত্বে আছেন। ভোটের সময় তাঁকেই দায়িত্ব দিল কমিশন। 

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কৃতজ্ঞতা বুলগেরিয়ার প্রেসিডেন্টের, “বন্ধুরা এর জন্যই”, বললেন জয়শঙ্কর

    কেন সরতে হল বিবেককে

    সোমবারই রাজ্যের মুখ্য সচিব গোপালিককে চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন। সেখানে জানায়, রাজ্য পুলিশের ডিজির (DGP West Bengal) পদ থেকে অবিলম্বে রাজীবকে সরাতে হবে। নির্বাচনের কোনও কাজে তাঁকে রাখা যাবে না। নতুন রাজ্য পুলিশের ডিজি নিয়োগের আগে পর্যন্ত এই দায়িত্ব সামলাবেন রাজীবের ঠিক নীচের পদে যে অফিসার রয়েছেন, তিনি। তারপরই রাজ্যের তরফে তিনজনের নাম পাঠানো হয়। সেখান থেকেই বিবেক সহায়কে বেছে নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। কিন্তু সূত্রের খবর, ‘সিনিয়ারিটি’র ভিত্তিতে বিবেক সহায়কে রাজ্য পুলিশের ডিজি করেছিল নির্বাচন কমিশন। এদিকে ৩১ মে বিবেক সহায়ের অবসর নেওয়ার কথা। দেশে সাত দফা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) শেষ দফা ভোট রয়েছে ১ জুন। সেক্ষেত্রে ডিজি পদে থাকলে ভোট শেষ হওয়ার আগেই বিবেক সহায় অবসর নিয়ে নিতেন। ভোটের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কমিশন একজনকেই ডিজিপি-র দায়িত্বে রাখতে চায়, তাই ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই কমিশনের তরফে ডিজি বদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশনের এই সিদ্ধান্তে রাজ্যে সবচেয়ে কম সময়ের জন্য ডিজি হিসেবে দায়িত্ব সামলালেন বিবেক সহায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ডিজি রাজীব কুমারকে দায়িত্ব থেকে সরানোর নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: ডিজি রাজীব কুমারকে দায়িত্ব থেকে সরানোর নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) ঘোষণার পরই  বড় পদক্ষেপ করল নির্বাচন কমিশন। রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে সরানোর নির্দেশ দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সোমবার রাজ্যের মুখ্য সচিব বিপি গোপালিককে চিঠি দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সেখানে জানিয়েছে, রাজ্য পুলিশের ডিজির পদ থেকে অবিলম্বে রাজীব কুমারকে (DG Rajeev Kumar) সরাতে হবে। নির্বাচন সংক্রান্ত কোনও দায়িত্বে তিনি থাকতে পারবেন না।

    কী বলল কমিশন

    আর্দশ আচরণবিধি লাগু হওয়ার পরই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Lok Sabha Election 2024) তরফে রাজীব কুমারকে (DG Rajeev Kumar) সরানোর নির্দেশ দেওয়া হল। রাজ্য পুলিশের নতুন ডিজি নিয়োগের আগে পর্যন্ত এই দায়িত্ব সামলাবেন রাজীবের ঠিক নীচের পদে যে অফিসার রয়েছেন, তিনি। এই পদে নতুন নিয়োগের জন্য সোমবার বিকেল ৫টার মধ্যে রাজ্য সরকারকে তিনটি নাম পাঠাতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। গত ডিসেম্বরে রাজ্য পুলিশের নয়া ডিরেক্টর জেনারেল বা ডিজি হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছিল রাজীব কুমারকে। এই আইপিএস অফিসারকেই রাজ্য পুলিশের সর্বোচ্চ পদে নিয়োগ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিয়োগের তিন মাসের মধ্যেই তাঁকে সরানোর নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। 

    বিতর্কের কেন্দ্রে রাজীব

    ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগেও রাজীবকে তদানীন্তন পদ থেকে সরানো হয়েছিল। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোট (Lok Sabha Election 2024) ঘোষণার পর রাজীবকে ডেপুটেশনে দিল্লি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে রাজীব (DG Rajeev Kumar) দীর্ঘদিন ছিলেন রাজ্যের তথ্য প্রযুক্তি দফতরের সচিব। কলকাতা পুলিশের কমিশনার থাকাকালীন একাধিক বিতর্কে নাম জড়িয়েছিল রাজীবের। ২০১৯ সালে সারদা মামলাতে রাজীবকে অভিযুক্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তে নামে সিবিআই। ২০১৩ সালে সারদা-কাণ্ডের তদন্তে ছিলেন রাজীবই। তাঁর বিরুদ্ধে সারদা মামলার তথ্য লোপাটের অভিযোগও ওঠে। 

    আরও পড়ুন: রাহুলের ‘শক্তি’-মন্তব্যকে কটাক্ষ করে বিরোধীদের চ্যালেঞ্জ মোদির, কী বললেন?

    অন্য রাজ্যেও বদল

    রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারের পাশাপাশি ছ’টি রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিবকেও লোকসভা ভোটের আগে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের সূত্র উদ্ধৃত করে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে— গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ড রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিবকে অপসারণের আদেশ জারি করা হল। মিজোরাম, হিমাচল প্রদেশের জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ডিপার্টমেন্টের সচিবকেও সরানোর নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত বাকি তথ্যও ওয়েবসাইটে আপলোড কমিশনের

    Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত বাকি তথ্যও ওয়েবসাইটে আপলোড কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছিল, নির্বাচনী বন্ডের (Electoral Bond) নম্বর প্রকাশ্যে আনতে হবে। সেই মতো রবিবার নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত বাকি তথ্যও ওয়েবসাইটে আপলোড করল নির্বাচন কমিশন। বৃহস্পতিবার প্রকাশ করা হয়েছিল প্রথম দফার কিছু তথ্য।

    দ্বিতীয় দফায় কোন তথ্য প্রকাশ (Electoral Bond) 

    দ্বিতীয় দফায় যে তথ্য আপলোড করা হয়েছে, তা থেকে জানা যাচ্ছে কত টাকার নির্বাচনী বন্ড কেনা হয়েছে, তা থেকে কতগুলি বন্ড ভাঙিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি ইত্যাদি। বন্ড কেনার তারিখ, বন্ডের সংখ্যা, এসবিআইয়ের কোন শাখা থেকে বন্ড কেনা হয়েছিল, সেই বন্ড কোন রাজনৈতিক দল ভাঙিয়েছে, সব তথ্যই আপলোড করা হয়েছে কমিশনের তরফে দেওয়া দ্বিতীয় দফার তথ্যে। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর ১২ মার্চ মুখবন্ধ খামে নির্বাচন কমিশনের হাতে এসব (Electoral Bond) তথ্য তুলে দিয়েছিল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।

    মমতার দলের আয় কত?

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে জানা গিয়েছে, নির্বাচনী বন্ড থেকে সব চেয়ে বেশি আয় হয়েছে সর্বভারতীয় দল বিজেপির। আঞ্চলিক দল হওয়া সত্ত্বেও বন্ড বাবদ রোজগারের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। নির্বাচনী বন্ড থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল আয় করেছে ১ হাজার ৬১০ কোটি টাকা। এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে আর একটি সর্বভারতীয় দল কংগ্রেস। নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে লাভবান হয়েছে আরও কয়েকটি আঞ্চলিক দল।

    আরও পড়ুুন: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে এসবিআইকে বিভিন্ন বন্ডের ইউনিক নম্বর জানাতে বলেছে। যাতে করে দল সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মানতে পারে। মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি জানিয়েছে, নির্বাচনী বন্ড থেকে তারা কোনও অনুদান পায়নি। সিপিএম এবং সিপিআইও জানিয়েছে, নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে কোনও অনুদান পায়নি তারা। তামিলনাড়ুর শাসক দল ডিএমকে নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে পেয়েছে ৬৫৬.৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে রয়েছে লটারি কিং সান্তিয়াগো মার্টিনের সংস্থা ফিউচার গেমিংয়ের দেওয়া ৫০৯ কোটি টাকাও। কংগ্রেস জানিয়েছে, নির্বাচন কমিশনকে এসবিআই যে তথ্য দিয়েছে, তা প্রকাশ্যে আনবে তারা। কংগ্রেসের গোয়া ইউনিট জানিয়েছে, ভাস্কো দা গামা ভিত্তিক কোম্পানি ভিএম সালগাওকরের কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকা অনুদান (Electoral Bond) পেয়েছে তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share