Tag: Gujarat

Gujarat

  • Teesta Setalvad: সুপ্রিম কোর্টে সাময়িক স্বস্তি তিস্তা শেতলবাদের

    Teesta Setalvad: সুপ্রিম কোর্টে সাময়িক স্বস্তি তিস্তা শেতলবাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছিল গুজরাট (Gujarat) হাইকোর্ট। এরই কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) জামিন মিলল সমাজকর্মী তিস্তা শেতলবাদের (Teesta Setalvad)। দেশের শীর্ষ আদালতের তিন বিচারপতির বেঞ্চ গুজরাট হাইকোর্টের নির্দেশের ওপর দেয় স্থগিতাদেশও।

    তিস্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    ২০০২ সালে গুজরাট হিংসায় তথ্যপ্রমাণ বিকৃত করার অভিযোগ ওঠে তিস্তার বিরুদ্ধে। সেই মামলায় তিস্তার জামিনের আর্জি খারিজ করে দেয় গুজরাট হাইকোর্ট। তাঁকে অবিলম্বে আত্মসমর্পণের নির্দেশও দেওয়া হয়। হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তিস্তা। তিস্তার বিরুদ্ধে ওঠে ষড়যন্ত্রমূলক প্রচার চালানোর অভিযোগও। তার জেরে ২০২২ সালের ২৫ জুন মুম্বই থেকে তিস্তাকে (Teesta Setalvad) গ্রেফতার করে গুজরাট পুলিশ।

    অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ

    ওই বছরেরই সেপ্টেম্বর মাসে তিস্তার অন্তর্বর্তী জামিন মঞ্জুর করে সুপ্রিম কোর্ট। সেই জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন জানান তিস্তা। সেই আবেদন খারিজ করে তাঁকে দ্রুত আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তিস্তা। তিস্তার আবেদনের শুনানি হয় বিচারপতি বিআর গাবাই, বিচারপতি এএস বোপন্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের এজলাসে। আবেদন দেখে আদালতের প্রশ্ন, “যদি অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ দেওয়া হয়, তাহলে কি আকাশ ভেঙে পড়বে! হাইকোর্ট যা করেছে, আমরা তা দেখে অবাক হচ্ছি। এত তাড়াহুড়োর কী আছে?” প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নির্দেশে এক সপ্তাহ পর মামলাটির শুনানি হবে একটি নিয়মিত বেঞ্চে। যার অর্থ, আগামী এক সপ্তাহ গ্রেফতার করা যাবে না তিস্তাকে (Teesta Setalvad)।

    আরও পড়ুুন: ওয়েস্ট ইন্ডিজের হার লজ্জার! ট্যুইট-বার্তায় বলছেন বীরেন্দ্র সেহবাগ

    এর আগে তিস্তার জামিনের আর্জির বিরুদ্ধে গুজরাট হাইকোর্টে সওয়াল করেছিল সে রাজ্যের সরকার। হাইকোর্টে গুজরাট সরকারের কৌঁসুলি জানিয়েছিলেন, তিস্তাকে জামিন দেওয়া হলে তিনি প্রমাণ লোপাট করতে পারেন। গুজরাট সরকারের হয়ে সওয়াল করেছিলেন আইনজীবী মিতেশ আমিন। তাঁর অভিযোগ, প্রয়াত কংগ্রেস নেতা আহমেদ পটেলের কাছ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন তিস্তা (Teesta Setalvad)। তাঁর বিনিময়ে তিনি ২০০২ সালের গুজরাট হিংসার পর নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন গুজরাটের বিজেপি সরকারকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: ‘বিপর্যয়’-ধ্বস্ত গুজরাট ঘুরে দেখলেন শাহ, দুর্গতদের দিলেন সাহায্যের আশ্বাস

    Amit Shah: ‘বিপর্যয়’-ধ্বস্ত গুজরাট ঘুরে দেখলেন শাহ, দুর্গতদের দিলেন সাহায্যের আশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের (Gujarat) ওপর আছড়ে পড়েছে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’ (Biparjoy)। তারপর দুদিন কেটে গেলেও ছন্দে ফেরেনি গুজরাট। প্রাণহানির কোনও ঘটনা অবশ্য ঘটেনি। শনিবারও উদ্ধারকাজ চালিয়েছে সেনা ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। বিপর্যয়-ধ্বস্ত গুজরাটবাসীর অবস্থা চাক্ষুষ করতে এদিন গুজরাটে যান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দেন। বৈঠক করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল সহ প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে। 

    শাহি সফর

    ঝড়ে সব চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল কচ্ছ ও সৌরাষ্ট্র। এদিন ওই দুই এলাকা ঘুরে দেখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। ঘুরে দেখে জাখাউ বন্দরও। মান্ডভি জেলার খাতদা গ্রামে গিয়ে কথা বলেন দুর্গতদের সঙ্গে। শাহের সঙ্গে বিপর্যয়-বিধ্বস্ত এলাকা ঘুরে দেখেন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল এবং প্রশাসনের কয়েকজন আধিকারিক। ত্রাণ ঠিকঠাক পাচ্ছেন কিনা, সে ব্যাপারে খোঁজখবরও নেন। পরে ভুজে কালেক্টরেট অফিসে মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল সহ রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকও করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কত? জানতে চাইলেন শাহ

    উপকূলবর্তী কচ্ছ ও সৌরাষ্ট্রে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কত, সে ব্যাপারে খোঁজখবর নেন তিনি। কীভাবে অতি দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা যায়, আলোচনা করেন সে ব্যাপারেও। এদিকে, ঝড়ের দাপট কমলেও, নাগাড়ে হয়ে চলেছে বৃষ্টি। শনিবারও রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় প্রবল বৃষ্টি হয়েছে। গভীর নিম্নচাপটি দুর্বল হওয়ায় রবিবার থেকে কচ্ছ ও সৌরাষ্ট্র উপকূল এলাকায় কমেছে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ।

    শাহ (Amit Shah) বলেন, “বিপর্যয় যখন আছড়ে পড়ে, সেই ক্ষণ থেকেই আমি একটি সমীক্ষা করেছিলাম। ঘূর্ণিঝড়টি প্রতি ঘণ্টায় ১৪০ কিমি বেগে আছড়ে পড়েছিল। তৃতীয় দিনে আমরা দেখলাম, ঝড়ে একজনেরও মৃত্যু হয়নি। অর্থাৎ আমরা সফলভাবে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পেরেছি। প্রাণহানির ঘটনা না ঘটলেও, আহত হয়েছেন ৪৭ জন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Godhra: উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণের অভাব, গোধরাকাণ্ডে বেকসুর খালাস পেলেন ৩৫ জন

    Godhra: উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণের অভাব, গোধরাকাণ্ডে বেকসুর খালাস পেলেন ৩৫ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণ নেই। তাই ২০০২ সালের গুজরাট (Godhra) হিংসায় বেকসুর খালাস পেলেন অভিযুক্ত ৩৫ জন। গুজরাটের পঞ্চমহল জেলার হালোল শহরের এক নিম্ন আদালত তাঁদের মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেয়। ঘটনার ২১ বছর পর এবার গরাদ থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, গুজরাট হিংসায় অভিযুক্ত ছিলেন ৫২ জন। তাঁদের মধ্যে বিচার চলাকালীন মারা যান ১৭ জন। বাকিরা পেলেন মুক্তির স্বাদ। আদালত এও বলেছে, “এই হিংসা স্বতঃস্ফূর্ত, পরিকল্পনামাফিক নয়।” নিম্ন আদালতের বিচারক হর্ষ ত্রিবেদীর পর্যবেক্ষণ, “ছদ্ম ধর্মনিরপেক্ষ কিছু গণমাধ্যম আর রাজনীতিবিদ যাঁরা এই হিংসার ঘটনাকে পরিকল্পনামাফিক বলেছিলেন, তাঁরা আসলে হিংসার ক্ষতে নুনের ছিটে দিয়েছেন।”

    আদালতের বক্তব্য

    গোধরা (Godhra)-উত্তর কালে খুন করা, প্ররোচনা দেওয়া ও তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ উঠেছিল ৫২ জনের বিরুদ্ধে। চলছিল তদন্তও। তদন্তে বয়ান নেওয়া হয় ১৩০ জন সাক্ষীর। বিচারক হর্ষ ত্রিবেদী বলেন, “সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনায় অন্য সম্প্রদায়ের মানুষেরা বহু নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেন। কিন্তু কোনও নিরপরাধ মানুষ যাতে সাজা ভোগ না করেন, তা দেখা আদালতের কাজ।”

    তথ্য প্রমাণের অভাবেই মুক্তি

    গোধরা-পরবর্তী হিংসায় হিংসা ছড়িয়েছিল কালোল বাস স্ট্যান্ড, দেলোল গ্রাম সহ মোট চারটি জায়গায় হিংসা ছড়ানো, অগ্নিসংযোগ করা এবং তিনজনকে খুন করার অভিযোগ উঠেছিল ওই ৫২ জনের বিরুদ্ধে। ১৭ জন প্রয়াত হওয়ায় মামলা চলছে ৩৫ জনের বিরুদ্ধে। পুলিশ যে মামলা দায়ের করে, সেখানে বলা হয় তল্লাশি চালিয়ে ওই তিনজনের কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি। তিনজনই নির্দিষ্ট একটি সম্প্রদায়ভুক্ত। যদিও আদালত জানিয়েছে, তথ্য প্রমাণের অভাবেই মুক্তি দেওয়া হচ্ছে ৩৫জনকে।

    আরও পড়ুুন: বীরভূমে শাসক দলের দুষ্কৃতীদের দ্বারা আক্রান্ত বিরোধীরা, কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    ভারতে সাম্প্রদায়িক হিংসা যে নতুন নয়, ৩৬ পৃষ্ঠার রায়ে সে কথারও (Godhra) উল্লেখ করেছেন বিচারক। রায়ে বলা হয়েছে, “ভারতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দীর্ঘকাল ধরে অব্যাহত রয়েছে এবং সাধারণত তুচ্ছ বিবাদ এবং অসহিষ্ণুতা, ধর্মীয় শিল্পকর্মের হেরফের, উৎসবে অন্যদের অনুপ্রবেশ, বিরোধপূর্ণ প্রার্থনার সময়, উপাসনালয় নিয়ে বিবাদ, আন্তঃবিবাহ, পবিত্র স্থানের অপবিত্রতা, যৌনতা ইত্যাদির কারণে ঘটে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Biparjoy: অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে সৌরাষ্ট্রে আছড়ে পড়ল বিপর্যয়! ১লক্ষ মানুষকে স্থানান্তর

    Cyclone Biparjoy: অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে সৌরাষ্ট্রে আছড়ে পড়ল বিপর্যয়! ১লক্ষ মানুষকে স্থানান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের (Cyclone Biparjoy) ‘ল্যান্ডফল’ প্রক্রিয়া শুরু হল। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে সৌরাষ্ট্রে আছড়ে পড়েছে ‘বিপর্যয়’। ভারতীয় মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, আজ মধ্যরাত পর্যন্ত সেই ‘ল্যান্ডফল’ প্রক্রিয়া চলবে। ওই সময়ের মধ্যে ‘বিপর্যয়’-র গতিবেগ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৪০ কিমি হতে পারে। অর্থাৎ আগামী কয়েক ঘণ্টা গুজরাটে তাণ্ডব চালাবে ‘বিপর্যয়’। ইতিমধ্যে এক লক্ষ মানুষকে গুজরাটের উপকূলবর্তী এলাকা থেকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে।

    বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুতি 

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Biparjoy) স্থলভাগে আছড়ে পড়ার প্রক্রিয়া শুরু হতেই রূপেন ভান্ডার এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় ৭২ জনকে। গুজরাটের ওই এলাকা নীচু হওয়ায়, সেখানে জল ঢুকতে শুরু করে হু হু করে। এনডিআরএফের ৬টি দল হাজির হয়ে সেখান থেকে উদ্ধার করে ৭২ জনকে। যাঁদের মধ্যে ৩২ জন পুরুষ, ২৫ জন মহিলা এবং রয়েছে ১৫ শিশু। রূপেন ভান্ডার এলাকা থেকে উদ্ধার করে ওই ৭২ জনকে দ্বারকার একটি স্কুলে নিরাপদে রাখা হয়েছে। বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে এনডিআরএফ। ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে যাতে কোনওরকম প্রাণহানি না হয় তার জন্য আগেভাগেই সতর্ক প্রশাসন। 

    সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ গুজরাট উপকূলে আছড়ে পড়ে বিপর্যয় (Cyclone Biparjoy)। তখন ঝড়ের গতি ছিল ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার। ঝড়ের গতি ঘণ্টায় ১২৫ থেকে ১৫০ কিলোমিটার হতে পারে। ঝড়ের কারণে জামনগরে বেশ কিছু গাছ উপড়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই গুজরাটের একাধিক জায়গায় ঝোড়ো হাওয়ায় সম্পত্তির ক্ষতি হয়েছে। যদিও এখনও কোনও হতাহতের ঘটনা নেই। ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের গতিপথের দিকে কড়া নজর রয়েছে প্রশাসনের। গান্ধীনগরে রিভিউ মিটিং করেছেন গুজরাটের মুখ্য়মন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল।

    আরও পড়ুুন: মনোনয়নের শেষ দিনে ঝরল রক্ত, অগ্নিগর্ভ চোপড়ায় গুলিতে মৃত ২, জখম ১

    বিপর্যয়ের প্রভাব কেরল, মুম্বইয়েও

    বিপর্যয়ের (Cyclone Biparjoy) প্রভাব পড়তে পারে কেরল উপকূলেও। রাতে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ভিঝিনজাম থেকে কাসারাগোড় পর্যন্ত উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে প্রবল ঢেউ। ঢেউয়ের উচ্চতা হতে পারে ৩ থেকে ৩.৩ মিটার। ঘূর্ণিঝড় বিপযর্য়ের প্রভাব পড়েছে মুম্বইয়ের সমুদ্রেও। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Biparjoy: আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’! গুজরাটে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা

    Cyclone Biparjoy: আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’! গুজরাটে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’ (Cyclone Biparjoy)। ইতিমধ্যেই মহারাষ্ট্র ও গুজরাটের উপকূলীয় এলাকাগুলিতে ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আগামী পাঁচদিন গুজরাটের একাধিক জেলার জন্য সতর্কতা জারি করেছে আইএমডি। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ১৫ জুন, বৃহস্পতিবার এই ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল ঘটবে। সেই সময় এই ঘূর্ণিঝড়ের সর্বোচ্চ গতিবেগ ১৯৫ কিমি প্রতি ঘণ্টা হতে পারে।

    ল্যান্ডফল ১৫ জুন সন্ধ্যায়

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয় (Cyclone Biparjoy) ১৫ জুন সন্ধ্যার দিকে সৌরাষ্ট্র ও কচ্ছের ওপর দিয়ে যাবে। গুজরাটের জাখাউ বন্দরের ওপর দিয়ে ভূ-ভাগে আছড়ে পড়বে ‘বিপর্যয়’। গুজরাট উপকূলে জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। আজ ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ এই ঘূর্ণিঝড়টি পোরবন্দরের ৩০০ কিমি পশ্চিম দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এদিকে জাখাউ বন্দরের ৩৪০ কিমি দক্ষিণ দক্ষিণ-পশ্চিমে আছে এই ঝড়। দ্বারকার ২৯০ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে আছে বিপর্যয়। আজ পোরবন্দর, দ্বারকায় লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এছাড়া রাজকোট, জুনাগড়, জামনগর, কচ্ছ জেলায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এছাড়া গির সোমনাথ এবং মোরবিতে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

    ‘বিপর্যয়’ রুখতে প্রস্তুতি

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Biparjoy) যে শক্তি রয়েছে, তাতে ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া দফতর সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, গুজরাটের কচ্ছ, দ্বারকা এবং জামনগর জেলা সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সরকারের তরফে (Cyclone Biparjoy) আগাম প্রস্তুতি হিসেবে ২১ হাজারের বেশি নৌকাকে তীরে আনা হয়েছে। ঝুঁকির মধ্যে থাকা উপকূলবর্তী গ্রামের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। পর্যাপ্ত আশ্রয়স্থল তৈরির দাবি করেছে সরকার। এছাড়া ওষুধ ও জরুরি পরিষেবাও তৈরি রাখা হয়েছে। এসডিআরএফের ১০টি দলকে গুজরাটে পাঠানো হয়েছে। এনডিআরএফের তিনটি দল আগে থেকে গুজরাটে ছিল। আরও ১২টি দলকে সেখানে পাঠানো হয়েছে। এছাড়াও ১৫ টি দলকে জরুরি ভিত্তিতে বিমানে করে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় মোদিকে স্বাগত জানাবে ২১ গান স্যালুট! ভাবনা বাইডেন প্রশাসনের

    ইতিমধ্যেই ৩৫ হাজারের বেশি মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ট্রেন পরিষেবা পুরোপুরি কিংবা আংশিক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। কেন্দ্রের তরফে খাদ্য, রেশন, চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য ভিত্তিক জরুরি পরিষেবা তৈরি রাখা হয়েছে। উপকূল এলাকায় কাজ করা শ্রমিকদের সরানো হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Biparjoy) মোকাবিলায় তেলের কূপগুলি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। সেইসব জায়গায় থাকা সব মানুষকে ফিরিয়ে আনতে নির্দেশ দিয়েছে সরকার। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IS Module in Gujarat: সুরাটে মিলল আইএস মডিউলের সন্ধান! ধৃত ১ মহিলা-সহ ৪

    IS Module in Gujarat: সুরাটে মিলল আইএস মডিউলের সন্ধান! ধৃত ১ মহিলা-সহ ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের সুরাটে মিলল আইএস (ISIS) মডিউলের সন্ধান! এক মহিলা-সহ চার অভিযুক্তকে পোরবন্দর থেকে গ্রেফতার করল গুজরাট (GUjarat) পুলিশের সন্ত্রাস-বিরোধী স্কোয়াড এটিএস। অভিযুক্তদের মধ্যে ওই মহিলা ছাড়া বাকিরা নাবালক। অভিযুক্তদের থেকে উদ্ধার করা হয়েছে আইএসের গোপন নথি ও পতাকা।

    আফগানিস্তানে যাওয়ার পরিকল্পনা

    সূত্রের খবর, এনআইএ-এর থেকে তথ্য পেয়ে এটিএস আইজি-র নেতৃত্বে একটি দল সুরাট সংলগ্ন পোরবন্দরে যায়। সেখান থেকেই সুমেরা নামে ওই মহিলাকে আটক করা হয়। অভিযুক্ত তিন নাবালক শ্রীনগরের বাসিন্দা। মহিলা এসেছিল সুরাট থেকে। তারা পোরবন্দর থেকে বোট ভাড়া করে আফগানিস্তানে যাওয়ার মতলব কষছিল বলে দাবি তদন্তকারীদের। এও জানা যাচ্ছে, সেখানে গিয়ে আইএস-খোরাসানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল তাদের।

    এটিএস সূত্রে খবর, টানা ৬ ঘণ্টা ওই মহিলাকে জেরা করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তদের থেকে আইএসের নথি ও পতাকা ছাড়াও পাওয়া গিয়েছে ভিডিও ও অডিও ক্লিপ। সেখানে সন্ত্রাসের উসকানিমূলক ভাষণ দিতে দেখা যাচ্ছে কাশ্মীরের তরুণদের উদ্দেশে।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় বাহিনীতে না, অথচ পঞ্চায়েতে ভিন্ রাজ্যের পুলিশে আগ্রহ নবান্নর

    সূত্রের খবর ওই মহিলা বিবাহিত এবং তার দুই সন্তান রয়েছে। তার স্বামী দক্ষিণ ভারতের বাসিন্দা। আড়াই বছর আগে ওই মহিলার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়।জানা যাচ্ছে, অভিযুক্তরা মাছধরার বোটে ক্যাপ্টেন ও জিপিএস কোঅর্ডিনেটরের দায়িত্বে কাজ করত। গত এক বছর ধরেই আইএসের মতো জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলছিল তারা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: পড়ুয়াদের ‘প্রেরণা’ দিতে নিয়ে যাওয়া হবে মোদির শৈশবের স্কুলে, কারা পাবে সুযোগ?

    PM Modi: পড়ুয়াদের ‘প্রেরণা’ দিতে নিয়ে যাওয়া হবে মোদির শৈশবের স্কুলে, কারা পাবে সুযোগ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তবে তিনিও প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ নিয়েছিলেন দেশের অতি সাধারণ একটি প্রাইমারি স্কুলে। নামীদামি কোনও ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে না পড়েও আজ বিশ্ববন্দিত তিনি। তিনি নরেন্দ্র মোদি। এবার তাঁর শৈশবের স্কুলই হতে চলেছে দর্শনীয় স্থান। দেশের শিশু-কিশোরদের প্রেরণা দিতেই এই ‘তীর্থে’ নিয়ে যাওয়া হবে তাদের। সম্প্রতি এই মর্মে একটি প্রকল্প ঘোষণাও করেছে কেন্দ্র। নাম দেওয়া হয়েছে ‘প্রেরণা’।

    মোদির স্কুলে (PM Modi) স্টাডি ট্যুর

    আগামী এক বছর ধরে দেশের প্রতিটি জেলার দুজন করে শিশুকে নিয়ে যাওয়া হবে গুজরাটের মেহসানা জেলার ভাদনগর প্রাইমারি স্কুলে (PM Modi)। স্টাডি ট্যুরের অংশ হিসেবেই এই স্কুল দর্শনে নিয়ে যাওয়া হবে শিশু শিক্ষার্থীদের। দেওয়া হবে দেশভক্তি এবং নৈতিকতার পাঠও। মঙ্গলবার কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, স্কুলটিকে প্রেরণা হিসেবে তুলে ধরা হবে খুদে দর্শনার্থীদের কাছে। গুজরাট সরকার ও কেন্দ্রের যৌথ উদ্যোগে তাদের শেখানো হবে কীভাবে গতিশীল জীবন যাপন করতে হয়। ঊনিশ শতকের এই স্কুলটিকে নতুন করে গড়ে তোলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগকে।

    নৈতিকতার পাঠ 

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রের প্রকল্প প্রেরণার অধীনেই দেশের প্রতিটি জেলার ২ জন করে পড়ুয়াকে নৈতিকতার পাঠ দেওয়া হবে এই স্কুলে। শিক্ষাদান হবে একাধিক পর্বে। প্রতি পর্বে বেছে নেওয়া হবে ৩০ জন পড়ুয়াকে। প্রকল্পটি চলবে ৫০ সপ্তাহ ধরে। দেশের ৭৫০টি জেলার দেড় হাজার ছেলেমেয়েকে নিয়ে যাওয়া হবে ওই শিক্ষামূলক ভ্রমণে। ১৮৮৮ সালে প্রতিষ্ঠা হয় ভাডনগর প্রাইমারি স্কুলের। ২০১৮ সাল পর্যন্ত পঠন-পাঠন (PM Modi) হয়েছিল। এই স্কুলেই প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ নিয়েছিলেন দেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে প্রধানমন্ত্রীর শৈশবের এই স্কুল দর্শনে ছাড়পত্র পাওয়ার মানদণ্ড কী হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

    আরও পড়ুুন: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    প্রসঙ্গত, ভাডনগর এক সময় যথেষ্ট সমৃদ্ধশালী নগর ছিল। বৌদ্ধ শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানও ছিল গুজরাটের এই এলাকা। ২০১৪ সালে প্রথম ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগ এখানকার গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগুলিকে প্রচারের আলোয় আনে। গুজরাট সরকারও এখানে একটি আর্কিওলজিক্যাল এক্সপেরিমেন্টাল মিউজিয়াম গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: রবীন্দ্র-প্রভাবেই জাতীয় শিক্ষানীতিতে মাতৃভাষায় জোর মোদির, জানালেন শাহ

    Amit Shah: রবীন্দ্র-প্রভাবেই জাতীয় শিক্ষানীতিতে মাতৃভাষায় জোর মোদির, জানালেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষাদানের গুরুত্ব বোঝালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মঙ্গলবার রবীন্দ্রজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলকাতায় এসেছিলেন তিনি। সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শাহ বলেন, “যে শিশু মাতৃভাষায় কথা বলতে পারবে না, পড়তে পারবে না, মাতৃভাষায় পড়ার সুযোগ দেওয়া হবে না, সেই শিশুর ভাবনা, বিচার করার ক্ষমতা থাকবে না”। তিনি জানান, সেই জন্যই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জাতীয় শিক্ষানীতিতে মাতৃভাষার ওপর জোর দিয়েছেন। রবীন্দ্র-তীর্থ শান্তিনিকেতনের শিক্ষা ব্যবস্থারও ভূয়সী প্রশংসা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “গোটা বিশ্বের শিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে অনুকরণযোগ্য হল শান্তিনিকেতন। আগামিদিনে শান্তিনিকেতনই সমস্ত বিশ্বকে শিক্ষার নয়া পথ দেখাবে”। তিনি বলেন, “শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠার মধ্যে দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Thakur) শিক্ষাকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছিলেন”।

    অমিত শাহ (Amit Shah) উবাচ…

    স্বাধীনতা আন্দোলনেও যে রবীন্দ্রনাথের ভূমিকা ছিল, এদিন তাও স্মরণ করিয়ে দেন শাহ। তিনি (Amit Shah) বলেন, “স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতিটি নেতার অনুপ্রেরণা ছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ। বিশ্বের দরবারে ভারতের সাহিত্য-সংস্কৃতিকে তিনিই তুলে ধরেছিলেন। প্রথমবার সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারও তিনি এনেছিলেন। দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতাও ছিলেন রবীন্দ্রনাথ”। কেবল বাংলা নয়, শাহের রাজ্য গুজরাটের সঙ্গেও যে কবিগুরুর বিশেষ সম্পর্ক ছিল, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “গুজরাট ও গুজরাটি সাহিত্যের সঙ্গে গুরুদেবের বিশেষ সম্পর্ক ছিল। গুজরাটের অনেক সাহিত্য রবীন্দ্রনাথ বাংলায় অনুবাদ করেছেন এবং আহমেদাবাদের অনেকের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল। আজও আহমেদাবাদের মানুষ রবি ঠাকুরকে স্মরণ করেন”।

    আরও পড়ুুন: “স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরিকাঠামো না থাকা সরকারের ব্যর্থতা,” রাজ্যকে ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    এদিন সকালে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে গিয়ে শাহ শ্রদ্ধা জানান কবিগুরুকে। ঘুরে দেখেন ঠাকুরবাড়ি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন সন্ধেয় সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে আয়োজিত রবীন্দ্র সন্ধ্যায় যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ওপর একটি ‘লাইট অ্যান্ড সাউন্ড’ শো-র উদ্বোধনও করেন তিনি। তার আগে তিনি (Amit Shah) গিয়েছিলেন পেট্রাপোল সীমান্তে। সেখানে একটি থানার উদ্বোধন করেন শাহ। শিলান্যাস করেন দ্বিতীয় কার্গো গেটের। প্রশংসা করেন বিএসএফের। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আর্থিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা পেট্রাপোলের। পেট্রাপোল সীমান্তে বাণিজ্যের অঙ্ক বেড়েছে”। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলে সীমান্তবর্তী গ্রামগুলির যে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, তাও জানান শাহ।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: মিলল না স্বস্তি, ‘মোদি’ পদবি-মামলায় মঙ্গলে ফের শুনানি রাহুলের

    Rahul Gandhi: মিলল না স্বস্তি, ‘মোদি’ পদবি-মামলায় মঙ্গলে ফের শুনানি রাহুলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মোদি’ (Modi) পদবি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) দু বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে গুজরাটের সুরাটের নিম্ন আদালত। দু বছর কারাদণ্ড হওয়ায় সাংসদ পদ খারিজ হয় রাহুলের। তার জেরে গুজরাট হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন রাহুল। শনিবার হল এই মামলার শুনানি। পরবর্তী শুনানি হবে ২ মে।

    রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)…

    রাহুলের এই মামলা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন গুজরাট হাইকোর্টের বিচারপতি গীতা গোপী। তাই মামলা চলে যায় বিচারপতি হেমন্ত প্রচ্ছকের এজলাসে। রাহুলের হয়ে এদিন সেখানে সওয়াল করেন বর্ষীয়ান আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি। তিনি বলেন, যে শুনানিতে দোষ প্রমাণিত হয়েছে, সেই শুনানির প্রক্রিয়া নিয়ে যথেষ্ঠ প্রশ্ন রয়েছে। কোনও জনপ্রতিনিধি বা সাংসদের ক্ষেত্রে দোষী সাব্যস্ত করার আনুষঙ্গিক বেশ কিছু প্রভাব রয়েছে। এর প্রভাব যেমন একদিকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ওপর পড়ে, তেমনই পড়ে তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্র এবং পুনর্নির্বাচনের ওপরও।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজয়া দশমীর মতো উৎসবে পরিণত হয়েছে মন কি বাত’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    রাহুলের (Rahul Gandhi) সাংসদ পদ খারিজের ব্যাপারে লোকসভা সচিবালয়ের অতি সক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে রাহুলের আইনজীবী বলেন, আপনার ক্ষমতা রয়েছে বলেই আপনি যা খুশি করতে পারেন না। টেলিভিশনে অযাচিত বিভিন্ন পরামর্শ দেখে আমি অবাক। কেউ বলছেন, আমি থাকলে আট ঘণ্টার মধ্যে সাজা পুনর্বিবেচনার আর্জি দাখিল করতাম, কেউ বলছেন চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে আপিল করা উচিত ছিল। তিনি বলেন, সুপারসনিক আইনজীবী থাকতেই পারেন, কিন্তু আমরা তো এখানে সুপারসনিক ফাইলিং করতে আসিনি। তিনি বলেন, আমি তো মহামান্য আদালতে লাফিয়ে এসে বলতে পারি না, রায়ের অর্ধেকাংশের তর্জমা করতে পেরেছি মাত্র, তবে কালই তো সাংসদ পদ খারিজ হতে চলেছে, তাই তড়িঘড়ি আবেদন করতে এলাম।

    প্রসঙ্গত, ২৩ মার্চ সুরাটের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে লোকসভার সচিবালয় রাহুলের (Rahul Gandhi) সাংসদ পদ খারিজ করে দেয়। কংগ্রেসের এতজন আইনজীবী নেতা-সাংসদ থাকা সত্ত্বেও দোষী সাব্যস্ত হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কেন রাহুলের হয়ে কেউ সাজাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা করলেন না, সে প্রশ্ন তোলে বিজেপি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Rahul Gandhi: দায়রা আদালতেও ধাক্কা, ‘মোদি’ অবমাননা মামলায় জেলে যাচ্ছেন রাহুল গান্ধী?

    Rahul Gandhi: দায়রা আদালতেও ধাক্কা, ‘মোদি’ অবমাননা মামলায় জেলে যাচ্ছেন রাহুল গান্ধী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সুরাট দায়রা আদালতেও ধাক্কা খেলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। স্বাভাবিকভাবেই তৈরি হল জেলে যাওয়ার সম্ভাবনাও। ২৩ মার্চ গুজরাটের (Gujarat) সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালত রাহুলকে অপরাধমূলক মানহানির মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে যে রায় দিয়েছিল, অতিরিক্ত দায়রা আদালতের বিচারক আরপি মোগেরা বৃহস্পতিবার তার ওপর স্থগিতাদেশ দেওয়ার আবেদন খারিজ করে দেন। রাহুলের আবেদন খারিজ করার পাশাপাশি মোদি (Modi) উপাধি নিয়ে মন্তব্যের জেরে রাহুল গান্ধীর সাজা স্থগিত হবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে আদালত। আদালতের এই রায়ের জেরে আপাতত কেরলের ওয়েনাড়ের সাংসদ পদ ফিরে পাচ্ছেন না রাহুল। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা নিয়েও সংশয় তৈরি হল।

    রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)…

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে কর্নাটকের কোলারে মোদি পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের দায়ে রাহুলকে (Rahul Gandhi) ২৩ মার্চ দু বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় গুজরাটের সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। রায় কার্যকর করতে ৩০ দিনের সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছিল আদালত। রাহুলের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছিলেন বিজেপি বিধায়ক তথা গুজরাটের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদি। তার প্রেক্ষিতেই ওই রায় দেয় আদালত। প্রসঙ্গত, উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে এক জনসমাবেশে রাহুল বলেছিলেন, সব চোরেদের পদবি কীভাবে মোদি হতে পারে? আদালতের ওই সিদ্ধান্তের জেরে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, আইনের অধীনে আমাদের কাছে এখনও সব বিকল্প পথ খোলা রয়েছে। আমরা সেগুলির সদ্ব্যবহার করার কথা ভাবছি।

    আরও পড়ুুন: রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তীতে কলকাতায় অমিত শাহ! নববর্ষের পর ফের জনসভা বাংলায়

    আদালতের রায়ের জেরে ২৪ মার্চ লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা রাহুলের (Rahul Gandhi) সাংসদ পদ খারিজ করে দেন। তাঁকে দোষী ঘোষণা ও সাজার ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে ৩ এপ্রিল সুরাটেরই দায়রা আদালতে আবেদন করেছিলেন রাহুল। সেই আবেদনই খারিজ হয়ে গেল এদিন। আইনজীবীদের মতে, আদালতের এই রায়ের ওপর যদি হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ না দেয়, তাহলে আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না রাহুল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share