Tag: Gujrat

Gujrat

  • Narendra Modi: মানবিক মোদি! রাত ১০টায় সভায় এসে চাইলেন ক্ষমা, অ্যাম্বুল্যান্সের জন্য ছাড়লেন রাস্তা

    Narendra Modi: মানবিক মোদি! রাত ১০টায় সভায় এসে চাইলেন ক্ষমা, অ্যাম্বুল্যান্সের জন্য ছাড়লেন রাস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি নিয়মের বাইরে নন। দেশের প্রধান হলেও নিয়ম তার জন্যও প্রযোজ্য। তাই রাত ১০টায় জনসভায় পৌঁছে মাইক ব্যবহার করলেন না। দেরিতে সভায় পৌঁছনোর জন্য চাইলেন ক্ষমা। সকলের সামনে আদর্শ স্থাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। শুক্রবার রাজস্থানের সিরোহির আবু রোডের একটি সভায় পৌঁছতে দেরি হয়ে যায় তাঁর। তাই সভায় বক্তব্য না রেখে মাইক ছাড়াই সমাবেশে উপস্থিত সকলের কাছে ক্ষমা চাইলেন মোদি। সকলের উদ্দেশে মোদি বলেন, ‘আমার পৌঁছতে দেরি হয়ে গিয়েছে। এখন রাত ১০ টা বাজে। আমার বিবেক বলে, আমার নিয়ম নীতি মেনে চলা উচিত। তাই আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা চাইছি।’

    পুনরায় ওখানে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মোদি আরও বলেন, ‘কিন্তু আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, আবার আসব আমি এখানে এবং আমাকে দেওয়া আপনাদের সব ভালবাসা সুদ সমেত ফিরিয়ে দেব।’ এই স্বল্প দৈর্ঘ্যের বক্তৃতাই এখন সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল। এরপরই মঞ্চে হাঁটু গেড়ে বসে ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান তোলেন মোদি। তাঁর সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত জনতাও স্লোগান দিয়ে ওঠেন। একাধিক বিজেপি নেতা এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা প্রধানমন্ত্রীকে ব্যবহারের প্রশংসা করেছেন। তাঁর মাইক্রোফোন এবং লাউডস্পিকারের নিয়ম অনুসরণ করার জন্য তাঁকে বাহবা দিয়েছেন।

    এর আগেও এদিন মোদির মানবিক রূপ দেখেন দেশবাসী। অ্যাম্বুল্যান্সকে জায়গা দেওয়ার জন্য থেমে যায় প্রধানমন্ত্রীর কনভয়। শুক্রবার আমেদাবাদ থেকে গান্ধীনগরে (Gujarat) যাচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে ধীরে ধীরে বাঁদিকে সরে গিয়ে অ্যাম্বুল্যান্সকে পথ করে দিচ্ছে মোদির কনভয়। প্রধানমন্ত্রীর ভিডিয়ো পোস্ট করে গুজরাটের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হর্ষ সাংভি লিখেছেন, ‘জনগণের সরকার। আমেদাবাদ থেকে গান্ধীনগর যাওয়ার পথে অ্যাম্বুল্যান্সকে পথ দিতে থামল প্রধানমন্ত্রীর কনভয়।’আর কিছু দিন বাদেই গুজরাটে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে নবরাত্রী উৎসবের মধ্যে নিজের রাজ্যে গিয়েছেন মোদি। গুজরাটে প্রায় ২৯ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প উদ্বোধন করছেন তিনি। শুক্রবার বন্দে ভারত এক্সপ্রেসেরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। 

  • Teesta Setalvad: মোদির যাতে ফাঁসি হয়, তার ছক কষেছিলেন তিস্তা শেতলবাদ? চার্জশিটে শিট

    Teesta Setalvad: মোদির যাতে ফাঁসি হয়, তার ছক কষেছিলেন তিস্তা শেতলবাদ? চার্জশিটে শিট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট (Gujrat) সরকারের ভাবমূর্তিতে কালি লাগাতে চেয়েছিলেন তিস্তা শেতলবাদ (Teesta Setalvad)। গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ছকও কষেছিলেন তিনি। ২০০২ সালে গোধরা পরবর্তী হিংসায় মোদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল বলে স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম, সংক্ষেপে সিটের (SIT) চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে।

    সম্প্রতি তিস্তা শেতলবাদ, পুলিশের প্রাক্তন ডিজি আরবি শ্রীকুমার এবং প্রাক্তন আইপিএস অফিসার সঞ্জীব ভাটের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করা হয়েছে। আহমেদাবাদ মেট্রো কোর্টে ওই চার্জশিট পেশ করা হয়েছে। সিটের জমা দেওয়া চার্জশিটে বলা হয়েছে, গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে হিংসার ঘটনার জেরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ছক কষেছিলেন অভিযুক্তরা। আরও মারাত্মক অভিযোগ হল, সরকারের অংশ হওয়া সত্ত্বেও আরবি শ্রীকুমার ও সঞ্জীব ভাট তিস্তার জন্য জাল নথিপত্র বানিয়েছিলেন। পরে সেগুলিকে সরকারি নথির সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়।

    কেন তাঁরা এরকম করেছিলেন? চার্জশিটে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক কেরিয়ার শেষ করে দিতে চেয়েছিলেন। চেয়েছিলেন তাঁর ভাবমূর্তিতে কালি লাগাতে। এজন্য একদল আইনজীবীকে ভাড়া করা হয়েছিল যাঁরা জাল নথিপত্র ও হলফনামা তৈরি করেন। সিটের দাবি, গোধরা পরবর্তী ওই হিংসার শিকার বলে যাঁদের বলা হচ্ছে, তাঁদের প্রভাবিত করা হয়েছে। জোর করে স্বাক্ষর করানো হয়েছে মনগড়া বিবৃতিতে। যেহেতু ওই বিবৃতির পুরোটাই ইংরেজিতে, তাই হিংসার শিকার বলে যাঁদের বলা হচ্ছে, তাঁরা বুঝতে পারেননি কোথায় স্বাক্ষর করছেন তাঁরা। তাঁকে যদি সমর্থন না করেন, তাহলে বিপদ হবে বলেও হিংসার সাক্ষীদের হুমকি দিয়েছিলেন তিস্তা শেতলবাদ।

    আরও পড়ুন : আহমেদ প্যাটেলের নির্দেশেই মোদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিলেন তিস্তা! দাবি সিটের

    সিটের আরও দাবি, তিস্তার সঙ্গে আরও যে আইপিএস অফিসাররা জড়িত তাঁরাও তিস্তাকে এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন। একবার আরবি শ্রীকুমার এক সাক্ষীকে হুমকিও দিয়েছিলেন। শ্রীকুমার এক সাক্ষীকে বলেছেন, আপনি যদি তিস্তাকে সমর্থন না করেন, মুসলমানেরা আপনার বিরুদ্ধে চলে যাবে এবং আপনি সন্ত্রাসবাদীদের টার্গেট হয়ে যাবেন। আমরা যদি আমাদের মধ্যে লড়াই করি, শত্রুরা লাভবান হবে। একইভাবে উপকৃত হবেন মোদিও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা (Urban Naxals)। এমনই অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন তাঁরা। শুক্রবার গুজরাটের (Gujrat) নর্মদা জেলার একতা নগরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ এনভায়রনমেন্ট মিনিস্টার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই তিনি নিশানা করেন শহুরে নকশালদের।

    গুজরাটের সর্দার সরোবর বাঁধ তৈরিতে প্রথম পদক্ষেপ করেছিলেন জওহরলাল নেহরু, ১৯৬১ সালে। এদিন সে  প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, নর্মদা নদীর ওপর এই সর্দার সরোবর বাঁধ প্রকল্প দীর্ঘ সময় আটকে রেখেছিলেন শহুরে নকশালরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষ। যার জেরে বাঁধ তৈরিতে নষ্ট হয়েছে বেশ কয়েকটা দশক। এই শহুরে নকশাল ও উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষের বাধার জেরে বাঁধ উঁচু করতে ঋণ দিতেও অস্বীকার করেছিল বিশ্বব্যাংক। মোদি বলেন, এই ষড়যন্ত্র বুঝতে কিছু সময় লেগেছিল। তবে শেষমেশ জয়ী হয়েছেন গুজরাটের বাসিন্দারা। বলা হয়েছিল, এই বাঁধ পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর। আজ সেই একই বাঁধ পরিবেশ রক্ষা করছে। এই শহুরে নকশালদের থেকে সতর্ক থাকতে বলেন মোদি।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    তিনি বলেন, শহুরে নকশালদের মতো গোষ্ঠীর থেকে প্রত্যেকের সতর্ক থাকতে হবে। জানা গিয়েছে, বিভিন্ন রাজ্যের ছ হাজারেরও বেশি পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র এবং সাড়ে ছ হাজারের বেশি জঙ্গল সংক্রান্ত ছাড়পত্র পড়ে রয়েছে। সে প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, এই প্রস্তাবগুলিকে তাড়াতাড়ি ছাড়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ঠিকঠাক থাকে। ব্যাকলগ থাকলে কোটি কোটি টাকা মূল্যের প্রোজেক্ট আটকে যাবে। মোদি বলেন, এটা অর্থনীতি এবং পরিবেশের পক্ষে একটা উইন-উইন পরিস্থিতি। অযথা পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোনও প্রকল্প আটকে রাখা ঠিক নয়। জীবনকে সহজ করতে যা করণীয়, তা করা হবে। তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি পরিবেশের ছাড়পত্র মিলবে, তত তাড়াতাড়ি হবে উন্নয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jignesh Mevani: ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    Jignesh Mevani: ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট (Gujrat) প্রদেশ কংগ্রেসের (Congress) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তথা বিধায়ক জিগনেশ মেবানিকে (Jignesh Mevani) ছ মাসের কারাদণ্ড দিল আমেদাবাদ আদালত (Ahmedabad Court)। ২০১৬ সালের একটি মামলায় সাজা দেওয়া হল গুজরাটের এই দলিত নেতাকে। কেবল জিগনেশ নন, ওই মামলায় আরও ১৮ জনকেও একই সাজা দেওয়া হয়েছে। ঘটনার জেরে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি গড়ে বড়সড় ধাক্কা খেল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি কংগ্রেস।

    গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ভবন তৈরির সময় ভবনের নাম সংবিধান রচয়িতা বিআর আম্বেদকরের নামে করার দাবিতে সোচ্চার হয়েছিলেন জিগনেশ ও তাঁর অনুগামীরা। সেটা ২০১৬ সালের ঘটনা। দাবি আদায়ের লক্ষ্যে রাস্তা অবরোধও করেছিলেন তাঁরা। বিশ্ববিদ্যালয় থানায় তাঁদের বিরুদ্ধে বেআইনি সমাবেশ ও দাঙ্গা-হাঙ্গামার অভিযোগ দায়ের হয়। সেই সময় জিগনেশ সহ মোট ২০ জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সেই মামলায়ই এদিন রায় দিল আদালত। তবে এদিন সাজা দেওয়া হয়েছে জিগনেশ সহ মোট ১৯ কে। কারণ বিচার চলাকালীন মৃত্যু হয়েছে এক অভিযুক্তের। তবে জিগনেশদের সাজা এখনই কার্যকর হচ্ছে না। তাঁরা যাতে আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আবেদন করতে পারেন, তাই কারাদণ্ডের সাজা ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত রেখেছেন বিচারক।

    আরও পড়ুন : গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    এদিকে, সম্প্রতি আমেদাবাদের ভাস্ত্রালে একটি জনসভায় যোগ দিয়েছিলেন গুজরাট প্রদেশ কংগ্রেসের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিগেনশ। জিগনেশ ছাড়াও সভায় উপস্থিত ছিলেন তফশিলি জাতি বিভাগের চেয়ারম্যান হিতেন্দ্র পিথাদিয়া। আচমকাই জিগনেশের ওপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। ট্যুইটবার্তায় জিগনেশের দাবি, রাজ্যের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রদীপ সিং জাদেজার মদতপুষ্ট গুন্ডা বাহিনীই ওই হামলা চালিয়েছিল।

    দলিত মুখ হিসেবেই রাজনীতিতে দ্রুত উত্থান ঘটেছিল জিগনেশের। ২০১৭ সালে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সমর্থনে নির্দল প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। পরে অবশ্য কংগ্রেসে যোগ দেন। মাস কয়েক আগে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন হার্দিক প্যাটেল। তার পরেই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির দায়িত্ব বর্তায় জিগনেশের ওপর। সেই জিগনেশেরেই কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা হওয়ায় ভোটের আগে যারপরনাই বিব্রত গুজরাট কংগ্রেস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suicide over Beef: খুনের হুমকি দিয়ে গোমাংস খাইয়েছিলেন স্ত্রী, আত্মঘাতী হিন্দু যুবক

    Suicide over Beef: খুনের হুমকি দিয়ে গোমাংস খাইয়েছিলেন স্ত্রী, আত্মঘাতী হিন্দু যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু (Hindu) যুবককে জোর করে গোমাংস (Beef) খেতে বাধ্য করেছিলেন তাঁর মুসলিম (Muslim) স্ত্রী ও তার ভাই। অভিযোগ, তার পরেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হন ওই যুবক। জুন মাসে মৃত্যুর আগে ফেসবুকে লিখে গিয়েছিলেন সুইসাইড নোট (Suicide Note)। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে সেই নোট। তার পরেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে গুজরাটের (Gujrat) সুরাট (Surat) পুলিশ।

    সুরাটের রোহিত প্রতাপ সিং। তিনি বিয়ে করেছিলেন এক মুসলিম মহিলাকে। অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী ও তার ভাই জোর করে রোহিতকে গোমাংস খাওয়ায়। এর পরেই রোহিত ফেসবুকে সুইসাইড নোট আপলোড করেন। পরে গলায় দড়ি দিয়ে হন আত্মঘাতী। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে ফেসবুকের ওই পোস্ট। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মৃত ওই যুবকের দাবি, গোমাংস খেতে অস্বীকার করায় তাঁকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ফেসবুকে দেওয়া সুইসাইড নোটে তিনি লিখেছেন, আমি পৃথিবী ছেড়ে চলে যাচ্ছি। আমার মৃত্যুর কারণ আমার স্ত্রী সোনম আলি ও তার ভাই আখতার আলি। আমার সমস্ত বন্ধুদের অনুরোধ আমি যেন বিচার পাই। আমাকে খুন করার হুমকি দিয়ে গোমাংস খাওয়ানো হয়েছিল। আমি আর এ পৃথিবীতে বাঁচতে চাই না। সেই কারণে আমি আত্মহত্যা করছি। ঘটনার দু মাস পরে সুইসাইড নোটের কথা জানতে পারেন রোহিতের আত্মীয়রা। তার পরেই তাঁরা যোগাযোগ করেন সুরাট পুলিশের সঙ্গে।

    আরও পড়ুন : রোহিঙ্গাদের ভারত থেকে বের করে দেওয়া উচিত, মত বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    জানা গিয়েছে, সুরাটের একটি কারখানায় এক সঙ্গে কাজ করতেন রোহিত ও সোনম। পরে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। বিয়েও করতে চেয়েছিলেন দুজনে। সোনম ভিন ধর্মের হওয়ায় রোহিতের পরিবার এতে বাধ সাধে। সোনমকে বিয়ে করলে তাঁর সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করবে বলেও ভয় দেখায় রোহিতের পরিবার। তার পরেও রোহিত সোনমকে বিয়ে করে এবং তার সঙ্গেই থাকতে শুরু করে। যদিও পরিবারের সঙ্গে আর কোনও সম্পর্কই ছিল না রোহিতের। সুইসাইড নোট প্রকাশ্যে আসার পর সোনম ও আখতারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন রোহিতের মা বীণা দেবী। তাঁর ছেলের মৃত্যুর জন্য যারা দায়ী, তাদের শাস্তিও দাবি করেছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Sologamy in India: ভারতে প্রথম, মেহেন্দিতে সেজে নিজেকেই বিয়ে  তরুণীর ! কী কী হল অনুষ্ঠানে?

    Sologamy in India: ভারতে প্রথম, মেহেন্দিতে সেজে নিজেকেই বিয়ে তরুণীর ! কী কী হল অনুষ্ঠানে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবাক হচ্ছেন? কিন্তু এই ঘটনা সত্যি। সাত পাকে নিজেই নিজেকে বাঁধলেন গুজরাতের (Gujrat) ভদোদরার (Vadodara) বাসিন্দা ক্ষমা বিন্দু (Kshama Bindu)। এক অভূতপূর্ব ঘটনার সাক্ষী হল ভারত। ২রা জুন তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোষণা করেছিলেন যে ১১জুন তিনি বিয়ে করতে চলেছেন নিজেকে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগেই ৮ই জুন বিয়ে সেরে ফেললেন তিনি।  হলুদপর্ব, মেহেন্দি থেকে শুরু করে সাত পাক, সিঁদুর দান সব প্রথাই পালিত হল বাড়িতে। তবে ছিল না কোনও পাত্র। ইন্সটাগ্রামে (Instagram) তাঁর ছবিও শেয়ার করেছেন ক্ষমা বিন্দু। বুধবার বিয়ে শেষে এক নজির সৃষ্টি করলেন ভারতের প্রথম সোলোগ্যামি (Sologamy)  কনে ক্ষমা বিন্দু। নিজের প্রতি ভালোবাসা থেকেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: এ কেমন শখ! মানুষ থেকে কুকুর হল জাপানি যুবক

    নির্ধারিত তারিখের আগেই বিয়ে করার কারণ জানতে চাইলে তিনি জানান, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনবরত আক্রমণ, সমালোচনা ও কটাক্ষের ফলেই বিয়ে এগিয়ে আনেন ক্ষমা। এইসব বিতর্কের জেরে পুরোহিতও বিয়ে করাতে মানা করে দেন। এমনকি ভদোদরা (Vadodara) বিজেপির (BJP) সহ সভাপতি সুনীতা শুক্লা (Sinita Shukla) এই বিয়ের তীব্র বিরোধিতা করেন।  যে মন্দিরে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল সেখানেও বিয়ের অনুষ্ঠান করাতে দেননি। সুনীতা শুক্লা ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি এমন বিয়ে কখনওই কোনও মন্দিরে হতে দেবেন না।কারণ তাঁর মতে এটি হিন্দুধর্মের অবমাননা।  হিন্দু যুবসমাজকে ভুলপথে চালনা করা।  এটিকে বিন্দুর ‘পাবলিসিটি স্টান্ট’ও (Publicity Stunt) বলেছেন তিনি। ফলে এইসব কারণেই শুধুমাত্র ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও পরিবারের উপস্থিতিতেই বিয়ে সারেন গুজরাটের এই কনে।

    আরও পড়ুন: এ কি কাণ্ড আমাজনের! প্লাস্টিকের বালতি, মগ বিক্রি হচ্ছে ২৬ হাজার টাকায়!

    সদ্য বিবাহিতা কনে জানান, তাঁর এতদিনের স্বপ্ন আজ পূ্র্ণ হল। তাঁর বিয়েতে পাত্র ও পুরোহিত ছাড়া সবকিছুই ছিল। তিনি এদিন লক্ষ্মী গণেশের পুজো করে সাতপাক ঘোরেন ও নিজের সিঁথিতে সিঁদুর দেন। তিনি আরও জানান, তাঁর মায়েরও এই বিয়েতে সম্মতি ছিল। আগে ইনস্টাগ্রামে তার ফলোয়ার ছিল ১৭৯০০, কিন্তু এই সোলোগ্যামি ঘোষণার পর আরও ১০,০০০ অনুগামী বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ২৭,৮০০। ক্ষমা বিন্দু জানিয়েছেন তিনি ইতিমধ্যেই প্রভাবশালী (Influencer) হয়ে উঠেছেন। ক্ষমাকে বহু মানুষ কটাক্ষ  করলেও অনেকে আবার ক্ষমার পাশে দাঁড়িয়ে তাঁকে সাহসও জুগিয়েছেন।

     

     

  • Modi Utkarsh Samaroh: “বাবার জন্য চিকিৎসক হতে চাই”, কিশোরীর কথা শুনে বাকরুদ্ধ আবেগতাড়িত মোদি

    Modi Utkarsh Samaroh: “বাবার জন্য চিকিৎসক হতে চাই”, কিশোরীর কথা শুনে বাকরুদ্ধ আবেগতাড়িত মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ ও দেশবাসীর দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। দেশের ভালোর জন্য অনেক সময়েই তাঁকে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়। কিন্তু যে কোনও কঠিন সিদ্ধান্তই তিনি সব সময় চোয়াল শক্ত করে নেন। তাঁকে আবেগপ্রবণ হতে কজন দেখেছেন! কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হলেও তিনি আদ্যন্ত রাজনীতিবিদ। সর্বোপরি মানুষ। ফলে সময়ে-অসময়ে তিনিও আবেগতাড়িত হন। বৃহস্পতিবার গুজরাতে উৎকর্ষ সমারোহের অনুষ্ঠান চলাকালীন আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি আয়ুব প্যাটেল নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছিলেন। যিনি চোখে দেখতে পান না। গুজরাত সরকারে উন্নয়ন প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন। এই প্রকল্পের জন্য প্রথমেই মোদিকে ধন্যবাদ জানান তিনি। বার্তালাপের সময় আয়ুব বলেন, তাঁর তিন মেয়ে রয়েছে। তাঁদেরই একজন চিকিৎসক হতে চায়। এই কথা শুনে প্রধানমন্ত্রী ওই ব্যক্তির কন্যাকে প্রশ্ন করেন, কেন তিনি চিকিসক হতে চান? প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নের উত্তরে মেয়েটি জানান, তাঁর বাবাকে সুস্থ করার জন্য ও সাহায্য করার জন্য তিনি চিকিসক হতে চান। এই উত্তরে  আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী।  কিছুক্ষণ চুপ করে থাকেন তিনি। ওই মেয়ের মনের জোর এবং জেদের প্রশংসা করেন মোদি। তিনি জানান, অনেক ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার থেকে অভিজ্ঞতার শক্তি বেশি। নিজেদের জীবন এবং লড়াই থেকেই অনেক কিছু শেখা যায়। পাশে থাকার কথা জানিয়ে ওই ব্যক্তিকে মোদি বলেন, “আপনার মেয়ের স্বপ্নপূরণে কোনও সাহায্যের প্রয়োজন হলে আমাকে জানান।” 

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে জানানো হয়েছে এই উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ১২ হাজার ৮৫৪ জন রয়েছেন। যাঁদের অভাবের সময় সাহায্য করা হয়। গুজরাত সরকারের চারটি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবে একশো শতাংশ প্রয়োগ করা হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখেন প্রধানমন্ত্রী তথা গুজরাতের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, “প্রকল্পগুলি কখনও খাতায় কলমে থেকে যায়, কখনও বা ভুল লোকের হাতে চলে যায়। কিন্তু আমি আপনাদের সঙ্গে আছি। সবকা সাথ, সবকা বিকাশ এই ভাবনা নিয়েই কাজ করি আমি। এটাই ঠিক পথ বলে আমার বিশ্বাস।” গুজরাতবাসীকে অভিনন্দন জানিয়ে মোদি বলেন, তিনি আজ দেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁকে এই জায়গায় পৌঁছতে সাহায্য করেছে গুজরাতের সাধারণ মানুষ।

    এদিন অন্য এক মঞ্চে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির থাকার কথা। বাইডেনের সভাপতিত্বে আয়োজিত গ্লোবাল করোনা সামিটে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। আজ ভার্চুয়াল এই সামিটে বক্তব্য রাখার কথা রয়েছে তাঁর। করোনা মহামারী পরিস্থিতিতে টিকাকরণে ভারতের ভূমিকা নিয়েই বার্তা দেওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী মোদির এমনই জানিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী।

  • Gujarat: কে এই তিস্তা শেতলবাদ? জানুন

    Gujarat: কে এই তিস্তা শেতলবাদ? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের (Gujarat)  সমাজকর্মী তিস্তা শেতলবাদ (Teesta Setalvad) গ্রেফতার। মুম্বইয়ের জুহু থেকে গুজরাট পুলিশের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড (Anti Terrorist Squad ) তাঁকে আটক করে। পরে করা হয় গ্রেফতার। তিস্তার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে এফআইআরও।  এখন প্রশ্ন ,কে এই তিস্তা শেতলবাদ? 
    ১৯৬২ সালে এক গুজরাটি পরিবারে জন্ম তিস্তা শেতলবাদের। বাবা আইজীবী অতুল শেতলবাদ। ১৯৮৩ সালে বম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিলোজফিতে স্নাতক তিস্তা। এরপরই তিনি যোগ দেন সাংবাদিককতায়।  তবে ১৯৯৩ সালেই সাংবাদিকতার মূল স্রোত থেকে সরে দাঁড়ান তিনি। তবে তিনি ও তাঁর স্বামী তখন একটি মাসিক পত্রিকা বের করতেন। যার নাম ‘ কমিউন্যালিজম কমব্যাট’। ২০০২ সালে গুজরাট হিংসার পরে তিস্তা  সিটিজেন্স ফর জাস্টিস অ্যান্ড পিস নামে একটি এনজিও তৈরি করেন । হিংসা মামলায় সহযোগী হিসেবে দ্বারস্থ হন আদালতের।

    আরও পড়ুন : গ্রেফতার তিস্তা, জালিয়াতি ও ষড়যন্ত্রের মামলা রুজু
     ২০০৭ সালের মার্চ মাসে গুজরাট হাইকোর্টে একটি বিশেষ ফৌজদারি মামলায় জনৈক জাকিয়া জাফরির সঙ্গে সহ আবেদনকারী হিসেবে নাম ছিল তিস্তার। মোদি সহ ৬১ জন রাজনীতিবিদ ও আমলার বিরুদ্ধে এফআইআরও দায়ের করেন তিনি। মোদির বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের দাবিও জানান। শেতলাবাদের সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এর পরেই উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। আদালত সিট গঠনের নির্দেশ দেয়। ২০১৮ সালে শেতলাবাদ ও তাঁর স্বামী জাভেদ আনন্দের বিরুদ্ধে আমেদাবাদের ডিসিবি থানায় এফআইআর দায়ের হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে এনজিওর অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ দায়ের করেন জনৈক রইস খান।  গুলবার্গ সোসাইটিতে মিউজিয়াম গড়তে বিদেশিদের থেকে অর্থ সাহায্য নিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ আছে তাঁর বিরুদ্ধে। 

    আরও পড়ুন : জাকিয়া জাফরির কষ্টকে ব্যবহার করেছেন তিস্তা শেতলবাদ! অভিমত সুপ্রিম কোর্টের
    তবে একাধিক অভিযোগ থাকলেও তাঁকে ২০০৭ সালে পদ্মশ্রী দেয় মনমোহন সরকার। বিজেপি আজ তাঁর বিরুদ্ধে কংগ্রেসের হয়ে কাজ করার অভিযোগ এনেছে। তবে একাধিক ঘটনার প্রেক্ষিতে তিস্তা শেতলবাদ যে এক বিতর্কিত চরিত্র, তাতে সন্দেহ নেই।  

     

  • Steel Slag Road: নতুন চমক! ভারতে প্রথম তৈরি করা হল ইস্পাতের রাস্তা

    Steel Slag Road: নতুন চমক! ভারতে প্রথম তৈরি করা হল ইস্পাতের রাস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক নতুন চমক নিয়ে আসল মোদি সরকার। আস্ত একটা রাস্তা তৈরি করা হল ইস্পাত (Steel Slag) দিয়ে। এই রাস্তাটি তৈরি হয়েছে গুজরাটের (Gujrat) সুরাটে (Surat)। ভারতে এই প্রথম ইস্পাতের রাস্তা তৈরি করা হল। রাস্তাটি (Road) ছয় লেনের। কেন্দ্রীয় ইস্পাতমন্ত্রী (Steel Minister) রামচন্দ্র প্রসাদ সিং(Ramchandra Prasad Singh) এই নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেন।

    কিন্তু কি এই স্টিল স্লাগ?

    ইস্পাত তৈরির সময় যে বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয় তাকেই বলা হয় স্টিল স্লাগ (Steel Slag) ।

    আরও পড়ুন:৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি মাত্র ১০৫ ঘণ্টায়! গিনেস বুকে নাম তুলল NHAI

    এদিন মন্ত্রী বলেছেন, ‘১০০ শতাংশ ইস্পাত স্ল্যাগ দিয়ে নির্মিত এই রাস্তাটি, বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার  ও ইস্পাত শিল্পকে আরও উন্নত করার একটি বাস্তব উদাহরণ।‘  তিনি সুরাটে প্রথম ইস্পাত স্ল্যাগ দিয়ে তৈরি ছয় লেনের রাস্তাটি উদ্বোধন করতে গিয়ে জানান, সমস্ত বর্জ্য পদার্থকে সম্পদে রূপান্তর করে সম্পদ বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। রাস্তা তৈরির কাজে এই ধরণের পদার্থ ব্যবহার করলে রাস্তাটি অনেক বেশি মজবুত হয়। কারণ, রাস্তা তৈরিতে সাধারণত যে সব জিনিস ব্যবহার করা হয়, সেগুলির তুলনায় স্ল্যাগ নির্মিত রাস্তা তৈরির উপকরণের গুণ অনেক বেশি। এর পাশাপাশি  স্ল্যাগ বর্জ্য পদার্থ, তাই  রাস্তা তৈরির খরচও কমে যায়। আবার ভারতে স্ল্যাগ ভিত্তিক রাস্তা তৈরি করা হলে, দেশের জন্যও ভালো হবে। কারণ ভারতে রাস্তা তৈরির প্রাকৃতিক উপকরণগুলির অভাব রয়েছে। যদিও আশা করা হচ্ছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যেই ভারতে স্টিল স্ল্যাগের পরিমাণও বাড়বে ও এতে  রাস্তা তৈরির উপকরণের অভাবের সমস্যা দূর হবে। জানা যায়, ছয় লেনের ১ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণে প্রায় ১ লক্ষ টন স্টিল স্ল্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর সাইক্লিং রুট! কর্নাটক সৈকতের ছবি পোস্ট নরওয়ের কূটনীতিকের

    এএমএনএস,(AMNS)(Arcelor Mittal Nippon Steel ) থেকে জানানো হয়েছে যে, এই রাস্তাটি সেন্ট্রাল রোড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (Central Road Research Institute) ও কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চের এক গবেষণাগারের (Council of Scientific and Industrial Research)যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে। এএমএনএস-এর সিইও(CEO) দিলীপ ওম্মেন (Dilip Oommen) জানিয়েছেন, রাস্তা নির্মাণের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের বিকল্প পাওয়ায় তাঁরা গর্বিত। এই রাস্তা নির্মাণ দেশবাসীর কাছে এক নজির হয়ে থাকবে।

     

LinkedIn
Share