Tag: Hamas

Hamas

  • Hamas Israel War: বিপুল কর্মসংস্থান! প্যালেস্তিনীয়দের ছাঁটাই করে ১ লক্ষ ভারতীয়কে নেবে ইজরায়েল সরকার?

    Hamas Israel War: বিপুল কর্মসংস্থান! প্যালেস্তিনীয়দের ছাঁটাই করে ১ লক্ষ ভারতীয়কে নেবে ইজরায়েল সরকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, ‘কারও পৌষ মাস, তো কারও সর্বনাশ’! ক্যালেন্ডারে কার্তিক মাস হলেও, আক্ষরিক অর্থে ভারতীয় নির্মাণ শ্রমিকদের পৌষ মাস হতে চলেছে। বিষয়টি তাহলে খুলেই বলা যাক। আজ, মঙ্গলবারই হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের (Hamas Israel War) মাসপূর্তি হয়েছে।

    যুদ্ধবিরতি নয়

    এদিনই ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জানিয়ে দিয়েছেন, গাজা স্ট্রিপে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিতে সাময়িক যুদ্ধ বন্ধ করা যেতে পারে, তবে যুদ্ধবিরতি নয়। এর পর বেলা গড়ালে জানা যায়, হাতে মারার পাশাপাশি এবার প্যালেস্তাইনের নাগরিকদের ভাতে মারতে চায় ইজরায়েল। সে দেশের বিভিন্ন আবাসন প্রকল্প ও শিল্পক্ষেত্রে ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে প্যালেস্তিনীয় নাগরিকদের ছাঁটাই করতে চায় ইজরায়েল সরকার। তার পরিবর্তে তারা সুযোগ দেবে ভারতীয়দের। প্রত্যাশিতভাবেই এটি ভারতীয় নির্মাণ শ্রমিকদের কাছে একটা বড় সুযোগ।

    বড় সুযোগ ভারতীয়দের 

    এক মার্কিন সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে দিন (Hamas Israel War) কয়েক আগেই ইজরায়েল বিল্ডার্স অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট হাইম ফেইগলিন জানিয়েছিলেন, তাঁদের দেশের নির্মাণ শিল্পে কর্মরত ৯০ হাজারেরও বেশি প্যালেস্তিনীয়কে ছাঁটাই করা হবে। তার বদলে সুযোগ দেওয়া হবে এক লক্ষ ভারতীয়কে। সোমবার এ বিষয়ে প্রস্তাব গ্রহণ করেছে ওই অ্যাসোসিয়েশন। এদিন ফেইগলিন বলেন, “আমরা ভারতের সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা করছি। ইজরায়েল সরকারের অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করছি। তবে আমরা আশাবাদী, ভারত থেকে ৫০ হাজার থেকে এক লক্ষ শ্রমিক এনে এই সেক্টরকে সচল রাখতে পারব।”

    আরও পড়ুুন: মমতার বিদেশ সফরের খরচ জানতে আরটিআই, জবাব না পেয়ে আদালতের পথে শুভেন্দু!

    ৭ অক্টোবর ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলের ওপর আচমকাই হামলা চালায় ইসলামি রাষ্ট্র প্যালেস্তাইনের জঙ্গি সংগঠন হামাস। গাজা স্ট্রিপ থেকে তারা প্রথমে আক্রমণ করে ইজরায়েলকে। পরে প্রত্যাঘাত করে তেল আভিভ। গত এক মাস ধরে চলছে সেই যুদ্ধ। ইতিমধ্যেই দু’ পক্ষের অন্তত ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার গাজা স্ট্রিপে এয়ার স্ট্রাইক চালায় ইজরায়েলি সেনা। তাতে জঙ্গিদের সাড়ে চারশোটি ডেরা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি তাদের। হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের জেরে জনজীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছে গাজায়। গাজার সাধারণ মানুষকে শহরের দক্ষিণে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি সেনা (Hamas Israel War)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hamas Israel War: “যুদ্ধ থামানোর কোনও প্রশ্নই নেই”, যুদ্ধের মাসপূর্তিতে সাফ জানালেন নেতানিয়াহু

    Hamas Israel War: “যুদ্ধ থামানোর কোনও প্রশ্নই নেই”, যুদ্ধের মাসপূর্তিতে সাফ জানালেন নেতানিয়াহু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যুদ্ধ (Hamas Israel War) থামানোর কোনও প্রশ্নই নেই। আমরা সে কথা ভাবছিও না। তবে ত্রাণ ও অন্যান্য প্রয়োজনে সাময়িকভাবে মাঝেমধ্যে যুদ্ধ থামাতে আপত্তি নেই ইজরায়েলের।” সাফ জানিয়ে দিলেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। আন্তর্জাতিক চাপের মুখেও যে মাথা নত করবে না তেল আভিভ, নেতানিয়াহুর কথায়ই তা স্পষ্ট।

    ‘যুদ্ধবিরতি নয়’

    সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ত্রাণ ইত্যাদি বিশেষ প্রয়োজনে সাময়িকভাবে আমরা যুদ্ধ আগেও থামিয়েছি, ভবিষ্যতেও থামাব। ত্রাণসামগ্রী পাঠানো, আমাদের পণবন্দিদের উদ্ধার করে দেশে ফেরানোর জন্য কোথাও এক ঘণ্টা, কোথাও দু’ ঘণ্টার বিরতিতে আমাদের আপত্তি নেই। কিন্তু সাধারণভাবে যুদ্ধবিরতি এখনই হচ্ছে না।” ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত কোনও যুদ্ধবিরতি নয়।”

    হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের মাসপূর্তি 

    আজ, মঙ্গলবারই একমাস পূর্ণ হল হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের। তার পরেও বিরতি নেই গোলাগুলি বর্ষণে। ৭ অক্টোবর প্রথম ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলে হামালা চালায় ইসলামি রাষ্ট্র প্যালেস্তাইনের জঙ্গি সংগঠন হামাস। গাজা স্ট্রিপ থেকে হামলা চালায় তারা। প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইজরায়েল। যার জেরে ইতিমধ্যেই দু’ পক্ষে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১০ হাজার। ইজরায়েল ও গাজা (Hamas Israel War) স্ট্রিপের বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে স্বজন হারানোর কান্নায়। খাবার এবং প্রয়োজনীয় ত্রাণ না পেয়ে অসহায়ভাবে দিন কাটাচ্ছেন গাজা স্ট্রিপের বাসিন্দারা।

    হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু সোমবার মানবিক কারণে গাজায় যুদ্ধের ‘কৌশলগত বিরতি’ ও অপহৃতদের মুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, “আমরা এই লড়াইয়ে অস্থায়ী ও স্থানীয়ভাবে বিরতির জন্য সমর্থন অব্যাহত রাখব।”

    আরও পড়ুুন: “এই রাজভবন জনতার হয়ে উঠেছে”, রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাত শেষে সুকান্ত

    এদিকে, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের (Hamas Israel War) মাসপূর্তিতে গাজা স্ট্রিপে হামলার তীব্রতা আরও বাড়িয়েছে ইজরায়েলি সেনা। গাজার আল সাতি শরণার্থী শিবিরে এয়ার স্ট্রাইক চালায় তারা। এতে ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। এর মধ্যে রয়েছে জঙ্গি জামাল মুসাও। ইজরায়েলি সেনার দাবি, গত ২৪ ঘণ্টায় হামাসের সাড়ে চারশোরও বেশি ঠিকানা ধূলিসাৎ করে দেওয়া হয়েছে। আইডিএফের মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি বলেন, “আমাদের সেনা গাজা স্ট্রিপকে দুই অংশে ভাগ করে দিয়েছে। আপাতত সেনা ট্যাঙ্ক নিয়ে জঙ্গিদের ঠিকানাগুলি ধ্বংস করছে। সাধারণ মানুষকে সাউথ গাজায় চলে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Israel Hamas War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে মোদিকে ফোন সুনকের

    Israel Hamas War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে মোদিকে ফোন সুনকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেক হতে চলল যুদ্ধ চলছে হামাস ও ইজরায়েলের (Israel Hamas War) মধ্যে। নিত্য ঘটছে প্রাণহানি। পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগে রাষ্ট্রনেতারা। এমতাবস্থায় হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ নিয়ে বার্তালাপ হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের। ৭ অক্টোবর প্রথমে হামাস আঘাত হানে ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলের ওপর। প্রত্যাঘাত করে তেল আভিভ। তার পর থেকে আজও অব্যাহত যুদ্ধ।

    মোদি-সুনক কথা 

    এহেন পরিস্থিতিতে গত কয়েকদিন ধরে সুনক কথা বলছেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে। শুক্রবার বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিটের তরফে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলের ওপর যেভাবে হামাস হামলা (Israel Hamas War) চালিয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে মোদি ও সুনকের মধ্যে। ওই পরিস্থিতির পরিবর্তন হওয়া যে জরুরি, তা নিয়েও হয়েছে আলোচনা। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায় এটা স্পষ্ট যে, হামাস কোনওভাবেই প্যালেস্টাইনের প্রতিনিধি নয়। ইজরায়েলের হামালায় গাজা স্ট্রিপে যে বহু নিরীহ মানুষ বিপন্ন হয়ে পড়েছেন, তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এঁদের যাতে সাহায্য করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। এর পাশাপাশি সুনকের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য নিয়েও কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কিছু চুক্তির বিষয়েও কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্র প্রধানের।

    সন্ত্রাসবাদ নিয়ে উদ্বেগ

    এদিকে, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগে মোদিও। গত কয়েক দিন ধরে তিনিও পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন ইজরায়েল, জর্ডন , মিশর ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রধানদের সঙ্গে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধে সাধারণ মানুষের জীবনহানি এবং নিরাপত্তা পরিস্থিতির ক্রমাবনতি (Israel Hamas War) নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধানই। তাঁরা দুজনেই আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব এবং মানবিক সাহায্যের বিষয়ে সহমত পোষণ করেছেন।

    আরও পড়ুুন: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “গতকাল সন্ধেয় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের সঙ্গে কথা হয়েছে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্তিশালী করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়েও মত বিনিময় হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের কোনও জায়গা নেই বলেই আমরা সহমত পোষণ করেছি।” তিনি লিখেছেন, “সাধারণ মানুষের মৃত্যু উদ্বেগের। আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব এবং মানবিক সাহায্যের বিষয়ে কাজ করা প্রয়োজন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel Air Strike: গাজার সবচেয়ে বড় রিফিউজি ক্যাম্পে হানা ইজরায়েলের, খতম হামাসের শীর্ষ কমান্ডার

    Israel Air Strike: গাজার সবচেয়ে বড় রিফিউজি ক্যাম্পে হানা ইজরায়েলের, খতম হামাসের শীর্ষ কমান্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাজায় বড়সড় ধরনের হামলা চালাল ইজরায়েল (Israel Air Strike)। প্যালেস্তাইনের গাজা স্ট্রিপের সব চেয়ে বড় রিফিউজি ক্যাম্পে হামলা চালাল তেল আভিভ। ইজরায়েলি সেনার দাবি, এয়ারস্ট্রাইকে খতম হয়েছে হামাসের এক শীর্ষ কমান্ডার ও বেশ কিছু হামাস জঙ্গি। গাজার নাগরিকদের শহরের দক্ষিণে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইজরায়েলি সেনা আইডিএফ।

    ইজরায়েলের তীব্র আক্রমণ

    ৭ অক্টোবর ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলে হামলা চালায় মুসলিম রাষ্ট্র প্যালেস্তাইনের গাজা স্ট্রিপের জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস। হামাসের নৃশংস হামলার জবাব দিতে শুরু করে ইজরায়েল। তবে ইজরায়েল যাতে হামাস জঙ্গিদের নাগাল না পায় তাই গাজা স্ট্রিপে খোঁড়া হয়েছে অসংখ্যা সুড়ঙ্গ। সেই সুড়ঙ্গের হদিশ পাওয়ার পর আক্রমণ আরও তীব্র করেছে ইজরায়েল। মঙ্গলবার উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে গাজা স্ট্রিপের সব চেয়ে বড় রিফিউজি ক্যাম্প (Israel Air Strike)। ইজরায়েলি সেনার তরফে জানানো হয়েছে, এদিন গাজায় এয়ারস্ট্রাইক চালানো হয়।

    হত হামাস কমান্ডার 

    গাজার একটি রিফিউজি ক্যাম্পে হানায় মৃত্যু হয়েছে হামাসের সেন্ট্রাল জাবালিয়া ব্যাটেলিয়নের কমান্ডার ইব্রাহিম বিয়ানির। ওই হানায় আরও বেশ কয়েকজন হামাস জঙ্গি নিহত হয়েছে। ইজরায়েলের অভিযোগ, ইজরায়েলের ওপর প্রথম যে হামলা হয়, তার নেতৃত্বে ছিলেন বিয়ানি। ইজরায়েলি সেনার তরফে জানানো হয়েছে, এয়ারস্ট্রাইকে হামাসের মাটির নিচের একাধিক গোপন ঘাঁটিও ধ্বংস করা হয়েছে। হামাসের মিলিটারি শাখা এজেদিন আল-কাশেম ব্রিগেডের হুঁশিয়ারি, ইজরায়েলি সেনার জন্য গাজা পরিণত হবে কবরস্থানে।

    আরও পড়ুুন: ‘পা ক্রমশ সরু হচ্ছে’! ফের জেল হেফাজত, কী হল অনুব্রতর?

    ইজরায়েলি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি বলেন, “পশ্চিম জাবালিয়ায় হামাসের একটি শক্তিশালী ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়া হয়েছে। হামাসের কমান্ডার ইব্রাহিম বিয়ানিকে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়া হামাসের প্রায় ৫০ জন যোদ্ধাকে হত্যা করা হয়েছে।” ইজরায়েলের অভিযোগ, তাদের হামলা থেকে বাঁচতে হামাস সদস্যরা সাধারণ লোকেদের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছে। এমনকি ভূগর্ভস্থ ট্যানেলেও লুকিয়ে রয়েছে হামাস বাহিনী। তাদের নিকেশ করতেই স্থলপথে হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি সেনা। আইডিএফের তরফে গাজার নাগরিকদের গাজা স্ট্রিপের দক্ষিণে চলে যেতে বলা হয়েছে। এহেন আবহে ফের ইজরায়েল (Israel Air Strike) সফরে যাচ্ছেন মার্কিন স্টেট সেক্রেটারি অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Kerala Blasts: কেরল বিস্ফোরণে মৃত আরও এক, তদন্ত শুরু এনআইএ, এনএসজি-র

    Kerala Blasts: কেরল বিস্ফোরণে মৃত আরও এক, তদন্ত শুরু এনআইএ, এনএসজি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের এর্নাকুলাম জেলার কালামাসেরি এলাকায় প্রার্থনা সভায় ধারাবাহিক বিস্ফোরণের (Kerala Blasts) ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে আরও একজনের। সোমবার ভোরে মৃত্যু হয়েছে বছর বারোর লিবিনার। এ নিয়ে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ওই প্রার্থনা সভায় বিস্ফোরণের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৩। জখম হয়েছেন ৫০ জনেরও বেশি। তদন্তকারীদের পাশাপাশি কেরল পুলিশেরও দাবি, ওই প্রার্থনা সভায় আইইডি ব্যবহার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে এনআইএ।

    একাধিক সংস্থার তদন্ত

    ঘটনার নেপথ্যে হামাসের উসকানি রয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির। তিনদিনের এই প্রার্থনা সভা শুরু হয়েছিল শুক্রবার। সেদিনই মুসলিম জঙ্গি সংগঠন হামাসের প্রাক্তন নেতা ভার্চুয়ালি প্যালেস্তাইনের পক্ষে ভাষণ দিয়েছিল। বিস্ফোরণ ঘটে রবিবার। সেদিনই ছিল প্রার্থনাসভার শেষ দিন। বিস্ফোরণের নেপথ্যে কার হাত রয়েছে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে একাধিক সংস্থা। এনআইএ-র পাশাপাশি তদন্ত করছে এনএসজিও। এই সংস্থা ব্ল্যাক ক্যাট নামেই পরিচিত। কেরল সরকারের নির্দেশে ২০ সদস্যের একটি দলও তদন্ত করছে।

    নাড্ডার নিশানায় কেরল সরকার

    ঘটনায় (Kerala Blasts) কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নকে একহাত নিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তিনি বলেন, “আমূল রাজনৈতিক পরিবর্তনের পক্ষপাতী হওয়ায় কেরলে এমন বিস্ফোরণ ঘটছে।” সোমবার কালামাসারি হাসপাতালে ভর্তি থাকা আহতদের দেখতে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। তিনি বলেন, “মৌলবাদ ও মৌলবাদীদের সঙ্গে বারংবার আপোস করছে কেরল সরকার। তার জেরে এমন ঘটনা ঘটছে।”

    আরও পড়ুুন: কেরল বিস্ফোরণের নেপথ্যে হামাসের উসকানি! তদন্ত দাবি বিজেপির

    কেরলের ঘটনার দায় স্বীকার করে রবিবারই স্থানীয় থানায় আত্মসমর্পণ করেছে এক ব্যক্তি। ডমিনিক মার্টিন নামের ওই ব্যক্তির দাবি, সে জিহোবা সাক্ষী (এই গোষ্ঠীই প্রার্থনা করছিল) নামে খ্রিস্টানদেরই একটি গোষ্ঠীর সদস্য। তবে তার বক্তব্য কতটা সত্য, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

    এদিকে, ঘটনার (Kerala Blasts) জেরে দিল্লি এবং বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। দেশজুড়ে জারি হয়েছে সতর্কতা। দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের আশঙ্কায় জনবহুল এলাকাগুলিতে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। বাজার সহ বিভিন্ন জনবহুল এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। গোয়েন্দা বাহিনীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে মুম্বইও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kerala Blast: কেরল বিস্ফোরণের নেপথ্যে হামাসের উসকানি! তদন্ত দাবি বিজেপির  

    Kerala Blast: কেরল বিস্ফোরণের নেপথ্যে হামাসের উসকানি! তদন্ত দাবি বিজেপির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ভার্চুয়ালি ভাষণ দিয়েছিলেন প্রাক্তন হামাস নেতা খালেদ মাশাল। তার আগে আগেই কেরলের মলপ্পুরমে মিছিল বের হয় প্যালেস্তাইনের সমর্থনে (Kerala Blast)। মিছিলের আয়োজক জামাত-ই-ইসলামির যুব সংগঠন। পরে আয়োজন হয় সভার। সেই সভায়ই ভার্চুয়ালি ভাষণ দেন খালেদ।

    খালেদের বক্তব্যের সঙ্গে বিস্ফোরণের যোগ!

    সেখানে প্যালেস্তিনীয় যোদ্ধাদের পক্ষে সমর্থন জোগাড় করতে বলা হয় শ্রোতাদের। ইহুদি সন্ত্রাসের হাত থেকে আল আকসা মসজিদ উদ্ধারের কথা বলেন এই মুসলমান নেতা। এর ঠিক দুদিন পরে রবিবার করলের একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত প্রার্থনা সভায় আইইডি বিস্ফোরণ ঘটে। প্রার্থনা সভাটিতে অংশ নিয়েছিলেন খ্রিষ্টানদের একটি সম্প্রদায়। খালেদের বক্তব্যের সঙ্গে এই বিস্ফোরণের যোগ রয়েছে কিনা, তা জানতে চেয়ে তদন্ত দাবি করেছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং বামেরা।

    প্যালেস্তাইনে হামলা হামাসের 

    ৭ অক্টোবর ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলে হামলা চালায় মুসলমানের দেশ প্যালেস্তাইনের জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস (Kerala Blast)। ইহুদিদের ধরে ধরে কার্যত কচুকাটা করে হামাসের জঙ্গিরা। এর পরেই প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইজরায়েল। তেল আভিভের পাশে দাঁড়ায় ভারত, আমেরিকা, কানাডা সহ বিশ্বের বহু দেশ। ইজরায়েলের হামলায় আক্ষরিক অর্থেই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে হামাসের জঙ্গিরা। আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের মতে, তাই চলছে হামাসের পক্ষে সমর্থন জোগাড়ের কাজ।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভাই-ভাইপো, বাড়ির কুকুর-বিড়াল দুর্নীতিতে যুক্ত’’, মমতাকে নিশানা দিলীপের

    শুক্রবার কেরলে যে জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল, তার আয়োজক ছিলেন জামাত-ই-ইসলামি সেন্ট্রাল কাউন্সিলের সদস্য আবুসালেম আহমেদ। প্যালেস্তাইনে বর্ণবিদ্বেষী শক্তি সংগঠিতভাবে গণহত্যা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয় সভায়। ভারতও ওই সংগঠিত শক্তির অংশ বলেও দাবি করা হয়। এর পরেই দেশজুড়ে শুরু হয় বিতর্ক। সভা ও মিছিলের অনুমতি দিয়ে বিপাকে পড়ে কেরলের বাম সরকার। কেরলের বিজেপি সহ সভাপতি ভিটি রেমা বলেন, “ভারতের মতো ধর্মনিরপেক্ষ দেশে ইসলামি সন্ত্রাসবাদীরা নিজেদের আসল চেহারা দেখাচ্ছে। সবাই জানে, হামাসই প্রথম ইজরায়েলকে আক্রমণ করেছিল।” কেরল বিজেপির সভাপতি কে সুরেন্দ্রণ বলেন, “মলপ্পুরমের সভায় হামাস নেতা খালেদ মাশালের ভাষণ অত্যন্ত উদ্বেগজনক। পিনারাই বিজয়নের কেরল পুলিশ কোথায়? প্যালেস্তাইন বাঁচাওয়ের নামে সন্ত্রাসীদের যোদ্ধা হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না।” পুরো ঘটনায় (Kerala Blast) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন সুরেন্দ্রণ।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর ঘটনাটিকে কংগ্রেস এবং সিপিএমের তুষ্টিকরণের রাজনীতি বলে অভিহিত করেছেন। কেরলে হিংসা এবং জিহাদ ছড়ানোর জন্য ইন্ডি জোট ভারতে হামাস জঙ্গিদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে বলেও অভিযোগ তাঁর। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “মিছিল হয়েছিল কেরলে। আইন-শৃঙ্খলা রাজ্যের বিষয়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত করবে বক্তৃতাটি লাইভ না রেকর্ড করা। রেকর্ড করা হলে কে এবং কীভাবে ভিডিওটি পেল তা তদন্ত করা হবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Israel Hamas War: গাজা স্ট্রিপজুড়ে সুড়ঙ্গ জাল, হামাসকে রুখতে স্পঞ্জ বোমা বানাচ্ছে ইজরায়েল!

    Israel Hamas War: গাজা স্ট্রিপজুড়ে সুড়ঙ্গ জাল, হামাসকে রুখতে স্পঞ্জ বোমা বানাচ্ছে ইজরায়েল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েলকে ঘায়েল করতে গাজা স্ট্রিপজুড়ে সুড়ঙ্গ খুঁড়েছে প্যালেস্তাইনের জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস (Israel Hamas War)। সেই সুড়ঙ্গ-জাল ধরেই ইজরায়েলে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে হামাসের নৃশংস জঙ্গিরা। হামাসের তৈরি এই সুড়ঙ্গ জালই এবার ছিঁড়ে ফেলতে চাইছে ইজরায়েল। তেল আভিভের মতে, হামাসের তৈরি এই সুড়ঙ্গ জাল অবরুদ্ধ করতে পারলেই কেল্লাফতে। সেই কারণেই এবার গাজার সুড়ঙ্গে স্পঞ্জ বোমা নিক্ষেপ করতে চলেছে ইজরায়েল। বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই জোরকদমে স্পঞ্জ বোমা তৈরি করতে শুরু করেছে ইজরায়েল।

    স্পঞ্জ বোমা কী?

    প্রশ্ন হল, স্পঞ্জ বোমা কী? স্পঞ্জ বোমা দেখতে খানিকটা ফেনার মতো। প্রাথমিকভাবে মনে হতে পারে এটি কোনও রাসায়নিকের ফেনা। কিন্তু নিক্ষিপ্ত হওয়ার পরেই ফেনা পরিণত হয় কঠিন পদার্থে। আসলে দুটি তরল দিয়ে তৈরি এই ফেনা। রাখা থাকে একটি প্লাস্টিকের প্যাকেটের মধ্যে। লোহার প্রতিবন্ধক দিয়ে প্যাকেটের মধ্যে আলাদা করে রাখা হয় তরল দুটি। নিক্ষিপ্ত হওয়ার পর ঘটে বিস্ফোরণ। তখনই প্লাস্টিকের প্যাকেট ছিন্ন করে মিশে যায় তরল দুটি। তৈরি হয় ফোম। দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এই ফোম। বাতাসের সংস্পর্শে এসে জমাটও বাঁধতে থাকে দ্রুত। তার জেরে বন্ধ হয়ে যায় সুড়ঙ্গ কিংবা গুহামুখ।

    রাসায়নিক গ্রেনেডের পরীক্ষা

    গাজা স্ট্রিপে হামাসের (Israel Hamas War) তৈরি সুড়ঙ্গের মুখ এই স্পঞ্জ বোমা দিয়েই অবরুদ্ধ করে দিতে চাইছে ইজরায়েল। সুড়ঙ্গের মুখ বন্ধ করতে রাসায়নিক গ্রেনেডের পরীক্ষাও করছে ইজরায়েল। এই জাতীয় গ্রেনেডে কোনও বিস্ফোরক নেই। তবে সুড়ঙ্গ কিংবা গুহামুখ বন্ধ করতে ব্যবহার করা হয় এই ধরনের বোমা। বছর দুই আগেও গাজা স্ট্রিপ সীমান্তে থাকা কিছু সুড়ঙ্গমুখ বন্ধ করতে পরীক্ষামূলকভাবে এই জাতীয় গ্রেনেড ব্যবহার করেছিল ইজরায়েল।

    আরও পড়ুুন: আগেই ইডিকে তোপ! পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে বালুকে দেখে কি আতঙ্কিত সুজিত?

    ইজরায়েলকে পরাস্ত করতে নয়ের দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে গাজায় এই সুড়ঙ্গ তৈরির ছক কষে হামাস। ২০০৫ সালে যখন ইজরায়েল গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেয় এবং তার পরের বছর নির্বাচনে জয়ী হয় হামাস, তার পরেই শুরু হয় সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ। এই সুড়ঙ্গগুলিতে রয়েছে বাঙ্কার, স্টোরেজ এবং নানা ধরনের ফাঁদ। সূত্রের খবর, কয়েকশো কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে এই সুড়ঙ্গ (Israel Hamas War)। গভীরতা ৮০ মিটারের কাছাকাছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Israel Hamas War: উল্লেখ নেই হামাসের, রাষ্ট্রসংঘে ভোটদানে বিরত ভারত, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব খারিজ ইজরায়েলেরও

    Israel Hamas War: উল্লেখ নেই হামাসের, রাষ্ট্রসংঘে ভোটদানে বিরত ভারত, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব খারিজ ইজরায়েলেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘে গাজা সংক্রান্ত (Israel Hamas War) প্রস্তাবে ভোটদানে বিরত রইল ভারত। এই প্রস্তাবে হামাসের উল্লেখ ছিল না। কূটনৈতিক মহলের একাংশের দাবি, সেই কারণেই ভোটদানে বিরত রইল নয়াদিল্লি। তবে রাষ্ট্রসংঘের ১৯৩টি দেশের মধ্যে ১২০টি দেশের প্রতিনিধিরা ভোট দেওয়ায় সাধারণ সভায় পাশ হয়ে গিয়েছে প্রস্তাবটি। ঘটনাটিকে ‘মানবতার কালো অধ্যায়’ বলে অভিহিত করেছে ইজরায়েল।

    ইজরায়েলে হামলা হামাসের

    ২৪ দিন আগে ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলে হামালা চালায় মুসলমানদের দেশ প্যালেস্তাইনের গাজা স্ট্রিপের জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস। হামাসের নৃশংস আক্রমণে অকালে প্রাণ হারিয়েছেন ইজরায়েলের বহু মানুষ। তার পরেই প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইজরায়েল। গাজা স্ট্রিপের জঙ্গি ঘাঁটিগুলিতে আঘাত হানে তেল আভিভ। জঙ্গিদের উচিত শিক্ষা দিতে গাজা স্ট্রিপ সীমান্তে অবরোধ করে ইজরায়েল। তার জেরে ওষুধ থেকে শুরু করে অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস সেখানে পাঠানো বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এমতাবস্থায় রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় প্রস্তাবটি আনে জর্ডন। প্রস্তাবে হামাসের উল্লেখ না থাকায় ভারত ভোটদানের বিরত ছিল বলে ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের। কেবল ভারত নয়, এই প্রস্তাবে ভোট দেয়নি ইংল্যান্ড, ইউক্রেন, কানাডা এবং জাপানের মতো ৪৫টি দেশও।

    কানাডার প্রস্তাব

    প্রস্তাব পেশের সময় কানাডা জানায়, প্রস্তাবের একটি অংশে হামাসের হামলার নিন্দা করা হোক। এর পক্ষে মত দেয় ভারত সহ ৮৭টি দেশ। রাষ্ট্রসংঘের নিয়ম অনুযায়ী, দুই তৃতীয়াংশ সদস্য পক্ষে না থাকলে সংশোধনী প্রস্তাব গৃহীত হয় না। এ ক্ষেত্রে সংশোধনী ছাড়াই পেশ হয় প্রস্তাবটি। এদিকে, রাষ্ট্রসংঘের যুদ্ধ বিরতির (Israel Hamas War) প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল ইজরায়েল। তাদের দাবি, ইজরায়েল হামাসকে বিশ্ব থেকে মুছে ফেলতে চায়, যেমনভাবে নাৎসী এবং আইসিসকে খতম করা হয়েছিল।

    শুক্রবার ইউএনএর তরফে যুদ্ধ বিরতির পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক্স হ্যান্ডেল থেকে রাষ্ট্রসংঘের এই সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করার সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। রাষ্ট্রসংঘে ইজরায়েলের পক্ষ থেকে স্থায়ী সদস্য জানান, এই সভায় সত্যের কোনও গুরুত্ব নেই। আজকের অধিকাংশ সম্প্রদায়ই দেখিয়ে দিয়েছে যে তারা আইন মেনে চলা ইজরায়েলকে নয়, বরং নাৎসী বাহিনীর সন্ত্রাসবাদীদের সমর্থন করছে। যারা সত্যিকারের হিংসা রুখতে আগ্রহী তারা যেন এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন না জানায়। তিনি জানান, ইজরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে। এই ধরনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে সেজন্য হামাসকে (Israel Hamas War) নির্মূল করা হবে।

    আরও পড়ুুন: সময় দেওয়া হল মহুয়াকে, তবে ২ নভেম্বর হাজিরার চিঠি ধরাল এথিক্স কমিটি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Israel Hamas War: মিসাইল হামলায় উড়ল গাজার হাসপাতাল, হত অন্তত ৫০০, কাঠগড়ায় প্যালেস্তাইন

    Israel Hamas War: মিসাইল হামলায় উড়ল গাজার হাসপাতাল, হত অন্তত ৫০০, কাঠগড়ায় প্যালেস্তাইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিসাইলের হামলায় উড়ে গেল আস্ত একটা হাসপাতাল। চোখের পলকে অকালে প্রয়াত হলেন অন্তত পাঁচশো জন মানুষ। সুস্থ হতে কিংবা রোগীর আত্মীয়-পরিজন হিসেবে যাঁরা এসেছিলেন হাসপাতালে। যুদ্ধের সঙ্গে যাঁদের পরোক্ষভাবেও কোনও সম্পর্কই নেই। গাজার (Israel Hamas War) স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে এ খবর জানানো হয়েছে। হামাসের অভিযোগ, ইজরায়েলের ছোড়া মিসাইলেই ভেঙে পড়েছে আস্ত হাসপাতালটি।

    অভিযোগ অস্বীকার ইজরায়েলের

    যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর দেশ। তাদের দাবি, প্যালেস্তাইনের ছোড়া রকেটের আঘাতেই এই বিপর্যয়। এই ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই খুলে গেল অপপ্রচারের মুখোশ। ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করে ইজরায়েল জানায়, গাজার হাসপাতালে যে রকেট আছড়ে পড়ে ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে, তা হামাসের ছোড়া। মিসফায়ার করে ওই রকেট হাসপাতালে গিয়ে পড়ে। দোষ চাপানোর চেষ্টা হয় ইজরায়েলের ওপর।  

    হামাস-ইজরায়েলের যুদ্ধ

    দিন দশেকেরও বেশি সময় ধরে চলছে হামাস-ইজরায়েলের যুদ্ধ (Israel Hamas War)। ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলকে শিক্ষা দিতে হামলা চালায় মুসলমানের দেশ প্যালেস্তাইন। এই প্যালেস্তাইনের গাজা ভূখণ্ডে ঘাঁটি গেড়ে থাকা জঙ্গি হামাসরাই প্রথম হামলা চালায়। প্রতিরোধ গড়ে তোলে তেল আভিভ। তার জেরে ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ।

    ইজরায়েল-হামাসের এই সংঘর্ষ থেকে গাজার আল আহলি হাসপাতালে আশ্রয় নিয়েছিলেন শতাধিক সাধারণ মানুষ। হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন কিছু রোগীও। তাঁদের দেখতে এসেছিলেন তাঁদের পরিজনেরা। আচমকাই আছড়ে পড়ে একটি মিসাইল। ভেঙে পড়ে হাসপাতালের একটি বড় অংশ। দাউদাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। গাজা স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দাবি, মিসাইলের ঘায়ে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৫০০ জনের। এর পরেই শুরু হয়েছে ইজরায়েল-প্যালেস্তাইনের (Israel Hamas War) মধ্যে দোষারোপ-পাল্টা দোষারোপের পালা। ইজরায়েলের দাবি, যে সময় হাসপাতালটি ভেঙে পড়ে, সেই সময় প্যালেস্তাইনের জিহাদি সংগঠন রকেট হামলা চালিয়েছিল। কোনও একটি রকেটের উৎক্ষেপণ ব্যর্থ হয়। সেটিই আছড়ে পড়ে গাজার ওই হাসপাতালের ওপর।

    রয়েল ডিফেন্স ফোর্সের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, “একাধিক গোয়েন্দা সূত্রে খবর, হাসপাতালে রকেট হামলার জন্য ইসলামিক জিহাদ জঙ্গি সংগঠনই দায়ী। আইডিএফের অপারেশনাল সিস্টেমের মাধ্যমে জানা গিয়েছে, একগুচ্ছ রকেট ইজরায়েল লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছিল। তা ওই হাসপাতালের ওপর দিয়েই গিয়েছিল। কোনও একটি রকেট আছড়ে পড়েই শতাধিক মানুষের প্রাণহানি হয়েছে।” আইডিএফের মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি বলেন, “বিভিন্ন সূত্র থেকে আমরা জেনেছি, ইসলামিক জিহাদির এজন্য দায়ি। রকেট হামলা ব্যর্থ হওয়ায়ই ঘটেছে এই বিপর্যয়।”

    আরও পড়ুুন: “গ্রিন প্ল্যানেটের জন্য ব্লু ইকনমিকের দিকে যাচ্ছি”, মেরিটাইম সামিটে বললেন মোদি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

     

  • Hamas Israel War: ইজরায়েলের হানায় হত নুখবার শীর্ষ কমান্ডার, এবার হামাসের ঘরে ঢুকে জঙ্গি নিধন!  

    Hamas Israel War: ইজরায়েলের হানায় হত নুখবার শীর্ষ কমান্ডার, এবার হামাসের ঘরে ঢুকে জঙ্গি নিধন!  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েলি বায়ুসেনার হামলায় হত হামাসের (Hamas Israel War) এলিট বাহিনী নুখবার শীর্ষ কমান্ডার। মৃতের নাম বিলাল আল কেদরা। শনিবার রাতে গাজা ভূখণ্ডে থাকা হামাসের ডেরাগুলিতে লাগাতার বিমান হামলা চালায় ইজরায়েল। তেল আভিভের দাবি, সেই হানায়ই মৃত্যু হয়েছে নুখবার শীর্ষ কমান্ডারের। কেবল কেদরা নয়, ওই হামলায় মৃত্যু হয়েছে আরও কয়েকজন জঙ্গির।

    গাজা সীমান্তে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী

    এদিকে, এদিনই সেনার সঙ্গে গাজা সীমান্তে এসেছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। সব দিক থেকে সেনাদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। জানা গিয়েছে, নুখবা বাহিনীর কমান্ডার দক্ষিণ ইজরায়েলের কিবুৎজ নিরিম ও নির ওজে হামলার দায়িত্বে ছিল। মুসলমানদের দেশ প্যালেস্তাইনের হামাস অধিকৃত গাজা ভূখণ্ডের বাসিন্দাদের শনিবারের মধ্যে শহর ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে বলা হয়েছিল ইজরায়েলের তরফে। এর পর প্রচুর মানুষ গাজা ছেড়ে অন্যত্র চলে গিয়েছেন। এর পরেই গাজায় ঘরে ঢুকে হামাস জঙ্গিদের খতম করার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে ইজরায়েল ডিফেন্স ফোর্স।

    সীমান্তে ১০ হাজার সেনা

    জানা (Hamas Israel War) গিয়েছে, শনিবার পর্যন্ত শহর ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার যে সময়সীমা দেওয়া হয়েছিল, তা ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। তাই এবার সেখানে স্থল, জল এবং আকাশ – তিন পথেই হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইজরায়েল ডিফেন্স ফোর্স। ইজরায়েলের (Hamas Israel War) এই বাহিনীর তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চারদিক থেকে গাজায় হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গাজা সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। জড়ো করা হয়েছে ট্যাঙ্ক। নির্দেশ পেলেই হামাস ধ্বংস-যজ্ঞে নামবে ইজরায়েলি বাহিনী।

    আরও পড়ুুন: অপারেশন অজয়, চতুর্থ দফায় ইজরায়েল থেকে ফিরলেন ২৭৪ জন ভারতীয়

    ইজরায়েলের তরফে জারি করা বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, হামাস তাদের শক্তি দেখাচ্ছে। এ বার ইজরায়েল দেখাবে তাদের ক্ষমতা। এই বিশ্বে সন্ত্রাসের কোনও ঠাঁই নেই। তাই হামাসকে পৃথিবীর বুক থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার কাজ শুরু হবে দ্রুত। হামাসকে দুরমুশ করতে ইজরায়েলের (Hamas Israel War) পাশে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা। তারা আগেই একটি যুদ্ধ জাহাজ পাঠিয়ে দিয়েছিল। দ্বিতীয় রণতরীটিও পূর্ব ভূমধ্যসাগরে পাঠানোর তোড়জোড় করছে জো বাইডেনের দেশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share