Tag: Haryana

Haryana

  • Narendra Modi: দুই রাজ্যে পরিকাঠামোয় জোর, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন মোদি

    Narendra Modi: দুই রাজ্যে পরিকাঠামোয় জোর, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার ২৪ অগাস্ট পাঞ্জাব (Punjab), হরিয়ানা (Haryana) সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। এদিন দুই রাজ্যেই একটি করে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, প্রথমে হরিয়ানার ফরিদাবাদে ‘অমৃতা হাসপাতাল’ (Amrita Hospital) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর মোহালির ‘হোমি ভাবা ক্যান্সার হাসপাতাল ও রিসার্চ সেন্টার’ (Homi Bhabha Cancer Hospital and Research Centre) নামে বিশ্বমানের একটি ক্যান্সার হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন তিনি।   

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    পিএমও সূত্রে জানা গিয়েছে, নবনির্মিত এই হাসপাতালে ২ হাজার ৬০০টি বেডের পাশাপাশি অত্যাধুনিক চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়া যাবে এবং এই গোটা হাসপাতালটি দেখভালের দায়িত্ব থাকবে মাতা আনন্দময়ী মঠ। হাসপাতালটিতে থাকবে ৫৩৪টি ক্রিটিক্যাল কেয়ার বেড, ২৫০০ জন প্যারা মেডিক্যাল কর্মী, ৮০০ জন চিকিৎসক। ১ কোটি বর্গফুট জায়গাজুড়ে গড়ে উঠেছে এই হাসপাতাল। হাসপাতাল তৈরিতে মোট ৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে। হাসপাতাল চালু হওয়ার ফলে ফরিদাবাদ ও জাতীয় এনএসআরের মানুষদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে অনেকটাই সুযোগ সুবিধা হবে।        

    অন্যদিকে প্রতিবেশী রাজ্য পাঞ্জাবের মোহালিতে বিশ্বমানের ক্যান্সার হাসপাতাল উদ্বোধনের ফলে এই অঞ্চলের মানুষ ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে পারবেন। পারমাণবিক শক্তি বিভাগের আওতায় থাকা টাটা মেমোরিয়াল সেন্টার ৬৬০ কোটি টাকা ব্যায়ে এই হাসপাতালটি তৈরি করেছে। এই ক্যান্সার হাসপাতালে ৩০০টি বেডের পাশাপাশি উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রাংশ বসানো হয়েছে। এই হাসপাতালে অপারেশন, রেডিও থেরাপি, কেমোথেরাপি, ইমিউনোথেরাপি এবং বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের মতো সব ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসা হবে বলেই জানা গিয়েছে। এই হাসপাতাল ক্যান্সার চিকিৎসার হাব হিসেবেই ব্যবহার করা হবে। 

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ‘আত্মনির্ভরতা’! দেশীয় সারমেয় মুধল হাউন্ডে ভরসা, জানেন এর বৈশিষ্ট্য

    হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর জানিয়েছেন, প্রত্যেক জেলায় জেলায় মেডিক্যাল কলেজ তৈরির কাজ চলছে। এই মুহূর্তে রাজ্যে ১৩টি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে। ৮টি মেডিক্যাল কলেজ নির্মাণের কাজ চলছে। ১৩,০০০ চিকিৎসক রয়েছে। সরকার সেই সংখ্যা বাড়িয়ে ২৮,০০০ করতে চায়। অর্থাৎ প্রতি বছর ২,৬৫০ জন চিকিৎসক তৈরি হবেন। 

     

     

  • Partition Painful: দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    Partition Painful: দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশভাগ খুব বেদনাদায়ক। পূর্ব এবং পশ্চিম জার্মানির ( East Germany and West Germany) মতোই যদি আবার বাংলাদেশ (Bangladesh) এবং পাকিস্তানের (Pakistan) সঙ্গে ভারত (India) এক হয়ে যায়, তাহলে স্বপ্নপূরণ হবে।  এমনই মন্তব্য করলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী (Haryana Chief Minister) মনোহরলাল খট্টর (Manohar Lal Khattar)। ঐক্যবদ্ধ ভারত এক স্বপ্ন বলে জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: আগামী ৭৮ বছরে জনসংখ্যা হ্রাস পাবে ৪১ কোটি ! জানুন কী বলছে সমীক্ষা

    সোমবার গুরুগাঁওয়ে বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে ভারতের একতার কথা বলতে গিয়ে খট্টর টেনে আনেন দেশভাগের প্রসঙ্গ। তাঁর কথায়, ‘‘যখন পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানি এক হতে পারে, তখন পাকিস্তান ও বাংলাদেশও ভারতের সঙ্গে জুড়ে এক হতে পারে। খুব বেশি দিন আগে তো নয়। এই তো ১৯৯১ সালে বার্লিন প্রাচীর ভেঙে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তেমনি ভারতও আবার অখণ্ড হতে পারে।’’ তাঁর সংযোজন, ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার সময় ‘দেশভাগ খুব যন্ত্রণার।’ এর মাধ্যমেই ধর্মীয় বিভাজন তৈরি করা হয়। এর পর দেশে সংখ্যালঘুদের উন্নয়নের কথা বলতে গিয়ে খট্টর বলেন, ‘‘সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের ‘সংখ্যালঘু’ তকমা দেওয়ার কারণ ছিল। যাতে তাঁরা ভয়ে এবং নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে না থাকেন, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।’’

    আরও পড়ুন: ‘ভারতে গরীব শুধু স্বপ্ন দেখে না, পূরণও হয়

    বিজেপি নেতার দাবি, মোদি (Modi) সরকারের আমলে প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘‘ভারত সব সময় চায়, প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকুক।’’ কংগ্রেসকে খোঁচা দিয়ে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে বরাবর সঙ্ঘের নামে মিথ্যা ভয় দেখিয়েছে কংগ্রেস। কিন্তু মানুষ এখন সত্যিটা বুঝতে পারছে। কংগ্রেসের আদর্শ ধরা পড়ে গিয়েছে। চিরকাল সংখ্যালঘুদের নিয়ে ভোটের রাজনীতি করেছে কংগ্রেস দাবি মনোহর লাল খট্টরের। সেখানে বিজেপির লক্ষ্য় ”সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস।” 

  • Haryana: মেয়ে সিবিএসই বোর্ডে ১০০% নম্বর পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় মা, পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী

    Haryana: মেয়ে সিবিএসই বোর্ডে ১০০% নম্বর পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় মা, পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিএসই বোর্ডের (CBSE Board) দশম শ্রেণির (10th Result) পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ নম্বর! সন্তানের এ হেন ফলে খুশির সাগরে ভাসবেন যেকোনও অভিভাবক৷ কিন্তু হরিয়ানার (Haryana) অঞ্জলি যাদবের (Anjali Yadav) বাড়িতে ধরা পড়ল সম্পূর্ণ বিপরীত ছবি৷ মেয়ের দুর্দান্ত রেজাল্টেও দুশ্চিন্তায় অঞ্জলির মা৷ কী করে মেধাবী মেয়ের উচ্চশিক্ষার খরচ যোগাবেন সেই চিন্তাতেই ঘুম উড়েছে৷ নুন আনতে পান্তা ফুরোয় যে পরিবারের, সে পরিবারে মেধাবী হওয়াও যেন এক বিলাসিতা।

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফল প্রকাশিত, পাশের হার ৯৪.৪০%

    অঞ্জলির বাবা চাকরি করতেন প্যারামিলিটারিতে৷ ২০১০ সালে এক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন৷ শারীরিক অক্ষমতার কারণেই ২০১৭ সালে চাকরি থেকে অবসর নেন৷ ছোট ভাই পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে৷ পরিবারে একমাত্র রোজগেরে অঞ্জলির মা। খানিকটা জমি আছে। কিন্তু তাতে প্রয়োজন মেটে না। এই পরিবারে উচ্চ শিক্ষিত হওয়া যেন এক দিবা স্বপ্ন৷ কিন্তু সেই স্বপ্নই এবার সত্যি হতে চলেছে। উচ্চ শিক্ষার জন্যে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেছিলেন অঞ্জলি। কথা রেখেছেন হরিয়ানা মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর। করে দিয়েছেন অঞ্জলির বৃত্তির ব্যবস্থা৷

    আরও পড়ুন: দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল সিবিএসই, পাশের হার ৯২.৭১%     

    রবিবার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর (Manohar Lal Khattar) যখন অঞ্জলিকে ভিডিও কলে শুভেচ্ছা জানান, তখন তাঁকে অর্থিক সমস্যার বিষয়ে জানান ওই পড়ুয়া৷ মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে তাঁর জন্য প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা বৃত্তির (Scholarship) ব্যবস্থা করে দেন৷ সেইসঙ্গে জানান, ভবিষ্যতে তাঁর পড়াশোনায় সবরকম সাহায্য করবে রাজ্য সরকার৷ বৃত্তির ঘোষণার পর যারপরনাই খুশি অঞ্জলি। বার বার ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীকে। 

    ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চান অঞ্জলি। পড়তে চান দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান দিল্লি এইমসে। সেই স্বপ্নই এবার উড়ান দেওয়ার পথে।  

    শিলারপুরের বাসিন্দা অঞ্জলি পড়েন ইন্ডাস ভ্যালি পাবলিক স্কুলে৷ তাঁর মা জানিয়েছেন, “অত্যন্ত পরিশ্রমী অঞ্জলি। কঠোর পরিশ্রমের কারণেই মেয়ের এই রেজাল্ট।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের এই অর্থনৈতিক অবস্থায় মেয়ের পড়াশোনা চালিয়ে নিয়ে যাওয়া অসম্ভব ছিল। তাই মুখ্যমন্ত্রী যখন ফোন করে শুভেচ্ছে জানান, তখন আমরা আমাদের অবস্থার কথা তাঁকে জানাই। মুখ্যমন্ত্রীর এই সাহায্যের জন্যে আমরা কৃতজ্ঞ।”

  • Rambai Dadi: ১০৫ বছর বয়সে ১০০ মিটার দৌড়ে জাতীয় রেকর্ড ভাঙলেন হরিয়ানার ‘রামবাই দাদি’

    Rambai Dadi: ১০৫ বছর বয়সে ১০০ মিটার দৌড়ে জাতীয় রেকর্ড ভাঙলেন হরিয়ানার ‘রামবাই দাদি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪৫.৪০ সেকেন্ডেই বাজিমাত। হয়ে গেলেন দেশের ‘সুপার গ্র্যান্ডমা’। বয়স যে শুধুই সংখ্যা বই আর কিছুই না, তা আরও একবার প্রমাণিত। এক মিনিটের কম সময়ে ১০০ মিটার দৌড়ে রেকর্ড গড়লেন হরিয়ানার ১০৫ বছরের রামবাই। সবার কাছে তিনি পরিচিত ‘রামবাই দাদি’ (Rambai Dadi) নামে।   

    যারা মনে করেন ৩০-৩৫ বছর বয়সেই শরীর দুর্বল হয়ে পড়েছে, কর্মক্ষমতা হারাচ্ছেন তাঁদের জন্যে রামবাইয়ের দৌড়ের ভিডিওটি অনুপ্রেরণা হতে পারে। মনের জোর যে প্রকৃতিকেও হার মানায়, তার প্রমাণ রামবাই। মনের  জোরে বয়সকে হার  মানিয়েছেন এই ‘সুপার গ্র্যান্ডমা’। ভারতের অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন (Athletics Federation of India) আয়োজিত ন্যাশনাল ওপেন মাস্টার্স অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে (National Open Masters Athletics Championships) এক অনন্য রেকর্ড গড়লেন তিনি। ৪৫.৪০ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড়ে ভাঙলেন জাতীয় রেকর্ড।

    আরও পড়ুন: “যোগ জীবনে শান্তি আনে” আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে অভিমত মোদির

    ১৫ জুন ভদোদরায় অনুষ্ঠিত এই টুর্নামেন্টের ১০০ মিটার দৌড়ের প্রতিযোগিতায় রামাবাই একাই দৌড়েছিলেন। প্রকৃতপক্ষে ৮৫ বছরের বেশি বয়সী মাত্র একজন প্রতিযোগীই এখানে অংশ নিতে পারেন। সেই কারণে রামাবাই কোনও প্রতিযোগীকে পাশে পাননি। তিনি একা ৪৫.৪০ সেকেন্ডে দৌড় সম্পূর্ণ করেন এবং জাতীয় রেকর্ড ভেঙে দেন। প্রতিযোগিতায় ১০০ এবং ২০০ মিটার দৌড়ে স্বর্ণপদক জিতেছেন রামবাই দাদি।

    আরও পড়ুন: করোনা আক্রান্ত অশ্বিন! সংশয়ে ইংল্যান্ড সফর

    এর আগে এই রেকর্ড ছিল মন কৌরের নামে, যিনি ৭৪ সেকেন্ডে দৌড় সম্পূর্ণ করেছিলেন। রামবাই- এর লক্ষ্য এখন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার পর এদিন রামবাই বলেন, “খুব ভালো একটা অনুভূতি। আমি আবার দৌড়তে চাই।” রামাবাইয়ের নাতিকে তাঁর খাবার ও জীবনযাপন সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, রামবাই একেবারে খাঁটি নিরামিষাশী। প্রতিদিন প্রায় ২৫০ গ্রাম ঘি এবং ৫০০ গ্রাম দই খান। সেই সঙ্গে দিনে দুবার ৫০০ মিলিলিটার করে বিশুদ্ধ দুধ খান।        

     

  • Rajya Sabha poll : টানটান উত্তেজনায় শেষ রাজ্যসভা নির্বাচন, হল ক্রস ভোটিংও

    Rajya Sabha poll : টানটান উত্তেজনায় শেষ রাজ্যসভা নির্বাচন, হল ক্রস ভোটিংও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানটান উত্তেজনার মধ্যে শেষ হল রাজ্যসভা নির্বাচন (Rajya Sabha Polls)। শুক্রবারই শুরু হয় গণনা। হয়েছে ক্রস ভোটিংও (Cross Voting)। এদিকে, রাজ্যসভা (Rajya Sabha) ভোটে অংশ নেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন জানিয়ে ছিলেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব মালিক (Nawab Malik)। তাঁর সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে বম্বে হাইকোর্ট (Bombay Highcourt)।

    ১৫টি রাজ্য মিলিয়ে রাজ্যসভার মোট ৫৭টি আসনে ভোট হওয়ার কথা ছিল। ৪১ জন আগেই জয়ী হয়ে যাওয়ায় ভোট হচ্ছে ১৬টি আসনে। এই ৫৭টি আসনের মধ্যে ২৩টিরই রাশ রয়েছে বিজেপির হাতে। কংগ্রেসের দখলে ৮টি। বাকি আসনগুলি রয়েছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের দখলে। রাজ্যসভা থেকে যাঁরা অবসর নিয়েছেন তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল, মুখতার আব্বাস নাকভি, কপিল সিব্বল , পি চিদাম্বরম প্রমুখ। নির্বাচন ঘিরে চার রাজ্যে নিয়োগ করা হয়েছিল বিশেষ পর্যবেক্ষক (Special Observers)। পুরো ভোটপর্ব ভিডিওগ্রাফি (Videography) করা হয়েছে। চার রাজ্যের ১৬টি আসনে ভোট হলেও, জোর লড়াই মূলত রাজস্থান ও মহারাষ্ট্রে।

    আরও পড়ুন : আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি, শক্তি খোয়াবে কংগ্রেস?

    এদিকে, ক্রস ভোটিং হয়েছে কর্নাটকে। এ রাজ্যের জনতা দল সেকুলারের দুই বিধায়ক ভোট দিয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থীকে। এদিন যাঁরা ভোট দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্বাই এবং হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর।

    ভোট শুরু হয় সকাল ৯টায়। বিকেল পাঁচটায় শুরু হয় গণনা। এদিন ভোট হয়েছে চারটি রাজ্যে। বাকি ১১টি রাজ্যের ৪১ জন প্রার্থী আগেই জয়ী হয়েছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা এবং রাজস্থানে শাসক ও বিরোধীর ভোটের অঙ্কে অতিরিক্ত প্রার্থী দিয়েছেন। তাই ক্রস ভোটিং হওয়ারই ছিল। হয়েছেও তাই।

    আরও পড়ুন : রাজ্যসভা নির্বাচনে ২২ আসনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, দেখুন তালিকা

    যে ১৬টি আসনে এদিন ভোট হয়েছে, তার মধ্যে রাজস্থানে রয়েছে ৪টি আসন। সেখানে দুটি আসনে কংগ্রেসের জয় নিশ্চিত। যদিও তাদের প্রার্থীর সংখ্যা তিন। এই তৃতীয় প্রার্থীকে জেতাতে তাদের প্রয়োজন আরও ১৫ জনের সমর্থন। কর্নাটকের চার আসনে লড়ছেন ছয় প্রার্থী। হরিয়ানায় আসন দুটি। যদিও লড়ছেন তিন জন। মহারাষ্ট্রে আসন ছটি হলেও, প্রার্থী রয়েছেন সাতজন।

     

  • Nitin Gadkari: অমৃতসর-ভাটিণ্ডা-জামনগর হাইওয়ের অসাধারণ ছবি শেয়ার করলেন নিতিন গড়কড়ি

    Nitin Gadkari: অমৃতসর-ভাটিণ্ডা-জামনগর হাইওয়ের অসাধারণ ছবি শেয়ার করলেন নিতিন গড়কড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল কাজ অমৃতসর-ভাটিণ্ডা-জামনগর (Amritsar-Bathinda-Jamnagar) হাইওয়ের। অবশেষে সেই কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আর এবার কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি (Nitin Gadkari) অমৃতসর-ভাটিণ্ডা-জামনগর হাইওয়ের বেশ কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ার শেয়ার করেছেন। ছবিগুলো দেখেই মনে হচ্ছে এগুলো যেন বিদেশের রাস্তা। কিন্তু আদৌ তা নয়। ভারতেই এই রাস্তা তৈরি হয়েছে মোদি (Modi) সরকারের আমলে। সরকারি সূত্রে জানা যাচ্ছে, অমৃতসর-ভাটিণ্ডা-জামনগর করিডর (Amritsar-Bathinda-Jamnagar Corridor) সম্পন্ন হতে খরচ হয়েছে ২৬ হাজার ৭৩০ কোটি টাকা। নিতিন গড়কড়ির দেওয়া রাস্তার ছবিকে সাধারণ মানুষ প্রশংসা করেছেন।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: ৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি মাত্র ১০৫ ঘণ্টায়! গিনেস বুকে নাম তুলল NHAI

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, তিনটি জাতীয় মহাসড়ক প্রকল্পের সূচনা করার সময়েই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গড়করি বলেছিলেন যে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লালের (Manohar Lal) নেতৃত্বে হরিয়ানা সারা দেশে এগিয়ে গিয়েছে। হরিয়ানায় প্রায় ৫০,০০০ কোটি টাকা ব্যয়ে হাইওয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। মহারাষ্ট্রের নরিমান পয়েন্ট থেকে গুরুগ্রাম পৌঁছানোর সময় মাত্র সাড়ে ১২ ঘণ্টা হতে চলেছে। আর মাত্র ২০-২৫ মিনিটের মধ্যেই গুরুগ্রাম থেকে দিল্লি-মুম্বই হাইওয়ে পৌঁছানো সম্ভব হয়ে উঠেছে।

    এছাড়াও হরিয়ানায় ডিজেলের পরিবর্তে বৈদ্যুতিক বাসের প্রস্তাব রেখেছে হরিয়ানার সরকার। অন্যদিকে জেওয়ার বিমানবন্দরের সঙ্গেও ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সংযোগ স্থাপন করা হবে। আবার দ্বারকা এক্সপ্রেস হাইওয়ের (Dwarka Express Highway) কাজও দ্রুত শেষ হতে চলেছে। এককথায় হরিয়ানার সরকারের হাত ধরেই হরিয়ানা উন্নতির মুখ দেখতে পাচ্ছেন, এমনটাই দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি।

    এই সড়ক নির্মাণের প্রধান উদ্দেশ্যই হল দিল্লি থেকে চণ্ডীগড় পৌঁছানোর সময় যাতে কমানো যায়। এর ফলে এখন থেকে মাত্র আড়াই ঘণ্টার মধ্যেই পৌঁছে যাওয়া যাবে দিল্লি। হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী গড়কড়িকে হাইওয়ে নির্মাণের জন্য ও হরিয়ানায় সড়ক যোগাযোগকে আরও উন্নত করার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

  • National Anthem: মাদ্রাসাগুলিতে প্রার্থনার সময় গাইতে হবে জাতীয় সঙ্গীত, উত্তরপ্রদেশের পথে হরিয়ানাও?

    National Anthem: মাদ্রাসাগুলিতে প্রার্থনার সময় গাইতে হবে জাতীয় সঙ্গীত, উত্তরপ্রদেশের পথে হরিয়ানাও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদ্রাসা (madrassa) বা স্কুলগুলিতে প্রার্থনার পর জাতীয় সঙ্গীত গাইলে কারোর কোনও সমস্যা হতে পারে না, অভিমত হরিয়ানার (Haryana) শিক্ষামন্ত্রী কানোয়ার পালের। এই বিষয়ে উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh) সরকারের সঙ্গে একমত তিনি। সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের সব মাদ্রাসায় প্রার্থনার পর জাতীয় সঙ্গীত (National Anthem) বাধ্যতামূলক করেছে যোগী সরকার। এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে কানোয়ার জানান, হরিয়ানাতেও সব মাদ্রাসা বা স্কুলে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া বাধ্যতামূলক করার কথা ভাবছে সরকার।

    কানোয়ার বলেন, “জাতীয় সঙ্গীত সব জায়গায় গাওয়া যেতে পারে। এটা দেশবাসীর কাছে গর্বের। স্কুল হোক বা মাদ্রাসা, জাতীয় সঙ্গীত গাইলে কারোর বাধা দেওয়া উচিত নয়।” উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার থেকে উত্তরপ্রদেশের সমস্ত মাদ্রাসায় জাতীয় সঙ্গীত “জন গণ মন” গাওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) সরকারের তরফ থেকে বৃহস্পতিবার এই মর্মে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। 

    নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, প্রতিটি মাদ্রাসায় সকালে হয় জাতীয় সঙ্গীতের সুর বাজাতে হবে না হলে গাইতে হবে। এই নির্দেশিকা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। উত্তরপ্রদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের রেজিস্ট্রার এস এন পান্ডেও সমস্ত মাদ্রাসায় এই নির্দেশ জারি করেছেন বলে জানা গিয়েছে।       

    নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ক্লাস শুরুর আগে, রাজ্যের সমস্ত স্বীকৃত, সাহায্যপ্রাপ্ত এবং অ-সহায়ক মাদ্রাসায় আসন্ন শিক্ষাবর্ষ থেকে শিক্ষক এবং ছাত্রদের দ্বারা জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হবে। কিছু কিছু মাদ্রাসায় অবশ্য জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। তবে এবার প্রতিটি মাদ্রাসায় জাতীয় সঙ্গীত বাধ্যতামূলক করে দিল যোগী সরকার।  

    হরিয়ানাতেও কী এধরনের পদক্ষেপ করা হতে পারে? এই প্রশ্নের উত্তরে কানোয়ার জানান “জন গণ মন” গাওয়াতে কোনও সমস্যা নেই। হরিয়ানা সরকার বিষয়টি নিয়ে ভাবছে। হরিয়ানা সরকারের ক্লাস নাইনের ইতিহাস বইতে তথ্য বিকৃতির অভিযোগ করেছিল কংগ্রেস। সেই দাবি খারিজ করে দিয়ে কানোয়ার জানান, কোনও দলের ইচ্ছানুসারে ইতিহাস রচনা করা যায় না।

LinkedIn
Share