Tag: Heart Disease

Heart Disease

  • Heart Disease: এখন যেকোনও বয়সেই রয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি, কোন লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন? 

    Heart Disease: এখন যেকোনও বয়সেই রয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি, কোন লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন হৃদরোগের (Heart Disease) জন্যে আর কোনও বয়স লাগে না। ৩৫-৪৫ বছর বয়সীরাও এই রোগে ব্যাপকহারে প্রাণ হারাচ্ছেন। চিকিৎসকদের মতে এর জন্য মূলত দায়ী আমাদের জীবনযাত্রা, খাওয়াদাওয়া! সময় মতো অনেকেই চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন না। তাতেও ঝুঁকি বেড়ে যায়। কাজের চাপ বা ডাক্তার দেখানোয় অনীহাও এর অন্যতম কারণ বলেই মনে করা হচ্ছে। আবার অনেকে সমস্যা আছে সেটাও বুঝতে পারেন না। তখন দেরি হয়ে যায়। চিকিৎসকদের হাতেও তখন আর কিছু থাকে না। তাই সময় থাকতেই সাবধান হোন। কয়েকটি বিষয়ে (Early Signs) লক্ষ্য রাখলেই বুঝতে পারবেন, আপনার হার্টে সমস্যা আছে কী না। 

    আরও পড়ুন: বর্ষায় মশার জ্বালায় অতিষ্ঠ? উপদ্রব কমাতে জানুন কিছু ঘরোয়া উপায়

    শ্বাসকষ্ট ও দম ফুরিয়ে যাওয়া: যদি আপনার শ্বাসকষ্ট বা অন্য কোনও সমস্যা না থাকে এবং হঠাৎ করে শ্বাস নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেয়, তবে সেটা খারাপ লক্ষণ। মূলত হৃদরোগ থেকে ফুসফুসে জল জমা-সহ বিভিন্ন জটিলতার কারণে ঠান্ডা ছাড়াও শ্বাস কষ্ট এর সমস্যা দেখা দিতে পারে। অল্পতেই দম ফুরিয়ে যাওয়া, মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়াও হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। 

    অতিরিক্ত ঘাম হওয়া: অতিরিক্ত ঘাম হওয়া হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ। বিশেষ করে ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা হওয়া ছাড়াও অতিরিক্ত ঘাম, হঠাৎ শরীর খারাপ লাগতে শুরু করলে অব্যশই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগে ওজন কমাতে চান? খাবারের সঙ্গে রাখুন এই ড্রিঙ্কসগুলো

    অজ্ঞান হয়ে যাওয়া: যদি কাজ করার মধ্যেই আপনি প্রায়ই হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে যান, তা হলে বুঝবেন হার্টের সমস্যা রয়েছে।

    গোড়ালি ফুলে যাওয়া: হার্ট ঠিক মতো পাম্প না করলে গোড়ালিতে ফ্লুইড জমা হয়। এটা হার্টের সমস্যার বড় লক্ষণ। 

    তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়া: আপনি কি অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন? কিছু ক্ষণ কাজ করলে বুক ধড়ফড় করে? তবে আপনি এখনই কোনও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। বিশেষ করে মহিলাদের হার্টের সমস্যার প্রধান লক্ষণ এটি।

    হজমে সমস্যা: পাক যন্ত্রে রক্ত কম পৌঁছলে হজমের সমস্যা হয়। সেই ক্ষেত্রে হার্টের সমস্যা হলে ঘন ঘন বদহজম হতে পারে। 

    হার্ট রেট বেড়ে যাওয়া: বুক ধড়ফড় করতে পারে। হার্টের রেট বেড়ে যেতে পারে। এরকম কইছু হলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Non-Communicable Disease: সাবধান! সংক্রামক রোগের পাশাপাশি ভয় ধরাচ্ছে ‘নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ’

    Non-Communicable Disease: সাবধান! সংক্রামক রোগের পাশাপাশি ভয় ধরাচ্ছে ‘নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বে মানুষের মৃত্যুর অন্যতম কারণ কী, তা নিয়ে একটি রিপোর্ট পেশ করা হল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফ (World Health Organisation) থেকে। জানা গিয়েছে, প্রতি ২ সেকেন্ডে ১জন করে ৭০ বছরের কম বয়সী মারা যান নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ-এ।

    নন-কমিউনিকেবেল ডিজিজ (non communicable disease) কী?

    এগুলো এমন ধরনের রোগ যা এক ব্যক্তির দেহ থেকে আর এক ব্যক্তির দেহে যায় না। এগুলো সংক্রামক রোগ নয়। হৃদরোগ (cardiovascular disease), ক্যানসার, শ্বাসজনিত সমস্যা এবং ডায়াবেটিস- এই ধরনের রোগের সংখ্যা হঠাৎ করেই অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে ভারতে, এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এগুলো সবকটাই নন-কমিউনিকেবেল ডিজিজ (non communicable disease)।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে যে রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে, সেখানে লেখা আছে, “লক্ষ লক্ষ মানুষ – বিশেষ করে যেসব দেশে রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা, উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই সেই দেশেই এই জাতীয় রোগে মারা যায় বেশি সংখ্যক মানুষ। প্রতি বছর ৭০ বছরের কম বয়সী ১৭ মিলিয়ন মানুষ এনসিডিতে মারা যায় এবং ৮৬ শতাংশ ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছ তারা নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বাস করে।”

    আরও পড়ুন: কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন জানেন?

    এতে উল্লেখ করা আছে যে, এই ননকমিউনিকেবল ডিজিসের মধ্যে কার্ডিওভাসকুলার রোগ (হৃদরোগ এবং স্ট্রোক), ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ- বিশ্বে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ মৃত্যুর কারণ। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ক্রমবর্ধমান এনসিডির পিছনের কারণগুলি হল সামাজিক, পরিবেশগত , বাণিজ্যিক এবং জেনেটিক। কিন্তু প্রতি ছয়জনের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয় – অর্থাৎ ৯৩ লক্ষ পরিবার প্রতি বছর ক্যান্সারে মারা যাচ্ছে।

    তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই সব রোগ এড়ানো যায় সুস্থ জীবনযাপনের মাধ্যমে। এছাড়াও পুষ্টিকর খাবার, সময়মতো খাবার খাওয়া, নিজের স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ নজর রাখার মাধ্যেমে সুস্থভাবে জীবনযাপন করা সম্ভব। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share