Tag: India US relation

India US relation

  • India US Relation: ইউ টার্ন আমেরিকার! “ভারতে রয়েছে ভাইব্র্যান্ট ডেমোক্রেসি”, বললেন মার্কিন কর্তা  

    India US Relation: ইউ টার্ন আমেরিকার! “ভারতে রয়েছে ভাইব্র্যান্ট ডেমোক্রেসি”, বললেন মার্কিন কর্তা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউ টার্ন আমেরিকার! দিন কয়েক আগেই যে দেশ ভারতকে চিনের সঙ্গে এক পঙতিতে বসিয়ে ‘জেনোফোবিক’ (বিদেশিদের ভয় পায় যারা) তকমা দিয়েছিল, সেই দেশের মুখেই কিনা ভারত-প্রশস্তি! ফিরে আসা যাক খবরে। সম্প্রতি ভারতে শেষ হয়েছে চতুর্থ দফার নির্বাচন। রাত পোহালেই সোমবার হবে পঞ্চম দফার ভোট গ্রহণ-পর্ব।

    কী বললেন মার্কিন কর্তা? (India US Relation)

    তার আগে হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কমিউনিকেশনস অ্যাডভাইসার জন কিরবি বলেন, “ভারতের চেয়ে বেশি ভাইব্র্যান্ট ডেমোক্রেসি আর কোথাও নেই। আপনারা জানেন, গণতন্ত্রের উৎসবে ভারতীয় জনগণের অংশগ্রহণকে আমরা প্রশংসা করি। তাদের ভোটদানের উদ্যম, ভবিষ্যতের সরকার নিয়ে তাদের আলোচনাও প্রশস্তি-যোগ্য। অবশ্যই, পুরো প্রক্রিয়াটিকে আমরা শুভেচ্ছা জানাই।” ভারতে চলতি লোকসভা নির্বাচন নিয়ে (India US Relation) এক প্রশ্নের উত্তরেই এমন মন্তব্য করেন কিরবি। এদিন কিরবির মুখে মোদি-স্তুতিও শোনা যায়। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলে বিশেষ করে বাইডেন প্রশাসনের গত তিন বছরে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক আরও পোক্ত হয়েছে।”

    ‘জেনোফোবিক’ তকমা সেঁটে দিয়েছিল আমেরিকা

    এরই কয়েক দিন আগে ভারতের গায়ে ‘জেনোফোবিক’ তকমা সেঁটে দিয়েছিল আমেরিকা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জাপান এবং ভারতকে ‘জেনোফোবিক’ আখ্যা দিয়ে বলেছিলেন, “এরা (ভারত ও জাপান) বিদেশিদের স্বাগত জানায় না। চিন এবং রাশিয়াও তা-ই করে। এই চার দেশের তুলনায় আমেরিকায় ইমিগ্রেশন বেশি।” মার্কিন প্রেসিডেন্টের যুক্তি ছিল, সেই কারণেই আমেরিকার অর্থনীতির ভিত এত পোক্ত। মার্কিন প্রেসিডেন্টের এহেন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছিল ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্টের সেই মন্তব্যের ক্ষতে প্রলেপ দেওয়ারও চেষ্টা করেছেন কিরবি।

    আর পড়ুন: চিনের সঙ্গে ব্যবসা! ‘জাতীয় নিরাপত্তা’ মাথায় রাখতে উদ্যোগপতিদের ‘প্রস্তাব’ জয়শঙ্করের

    বলেন, “গত সফরে আমরা বিভিন্ন ধরনের নতুন উদ্যোগ নিয়েছি, জটিল এবং বর্তমানে চলছে এমন প্রযুক্তি নিয়ে আমরা একযোগে কাজ করছি, ইন্দো-প্যাসিফিক কোয়াডের প্রাসঙ্গিকতা নিয়েও আমরা আলাপ-আলোচনা চালাচ্ছি। ভারতও এর অংশীদার। আমরা মুখোমুখি আলোচনাও করছি। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যেও আমরা বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করি।” এর পরেই তিনি বলেন, “এটি (ভারত) খুবই ভাইব্র্যান্ট, আমাদের অংশীদারিত্বও খুবই সক্রিয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ (India US Relation)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India US Relation: পান্নুনকে হত্যার চেষ্টা নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট অযৌক্তিক, ভিত্তিহীন, সাফ জানাল ভারত

    India US Relation: পান্নুনকে হত্যার চেষ্টা নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট অযৌক্তিক, ভিত্তিহীন, সাফ জানাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোস্ট ওয়ান্টেড খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরুপতওয়ান্ত সিং পান্নুন খুনের চেষ্টার নেপথ্যে রয়েছেন র-এর এজেন্ট। মার্কিন (India US Relation) এক দৈনিকে প্রকাশিত এই রিপোর্ট খারিজ করে দিল ভারত। সাফ জানিয়ে দিল, মার্কিন দৈনিকের অভিযোগ অযৌক্তিক, ভিত্তিহীন।

    বিদেশ মন্ত্রকের প্রতিক্রিয়া (India US Relation)

    প্রতিবেদনটির প্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “সংগঠিত অপরাধী, সন্ত্রাসী ও অন্যদের নেটওয়ার্ক নিয়ে মার্কিন সরকারের নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু উদ্বেগের কথা আমাদের জানানো হয়েছিল। তা খতিয়ে দেখতে ভারত সরকার একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। সেই কমিটির তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। এই আবহে বিষয়টি সম্পর্কে অনুমানমূলক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য একদমই সহায়ক নয়।”

    র-কে নিশানা

    সম্প্রতি মার্কিন (India US Relation) দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্টের একটি রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসে। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিক্রম যাদব নামে র-এর এক এজেন্ট নাকি পান্নুন হত্যার জন্য একটি হিট টিমকে টাকা দিয়েছিলেন। এই হত্যাকাণ্ডের চেষ্টার পরিকল্পনায় নাকি অনুমোদন দিয়েছিলেন তৎকালীন র-এর প্রধান সমন্ত গোয়েল। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালও বিষয়টি জানতেন। ওয়াশিংটন পোস্টের এই দাবি খারিজ করে দিয়েছে ভারত।

    গত বছরের শেষের দিকেও পান্নুন খুনের চেষ্টায় যে ভারত জড়িত নয় তা জানিয়ে দিয়েছিল নয়াদিল্লি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বলেছিলেন, “খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা খুনের ষড়যন্ত্রে ভারত যোগের অভিযোগ সংক্রান্ত প্রমাণ দিলেই সরকার তা খতিয়ে দেখতে প্রস্তুত।” আইনের শাসনের প্রতি তাঁর সরকারের দায়বদ্ধতার কথাও সেদিন মনে করিয়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ট্রুডোর বক্তৃতা চলাকালীনই খালিস্তানের দাবিতে স্লোগান, কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    পান্নুন খুনের চেষ্টায় ভারতকে দোষারোপ আগেও করা হয়েছিল। এর আগেও একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, পান্নুন হত্যার ছক নিয়ে মার্কিন দাবির প্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু করে ভারত। সেই তদন্ত থেকেই জানা গিয়েছিল, র-এর এক প্রাক্তন এজেন্ট নাকি এই হত্যার ছক কষার নেপথ্যে থাকতে পারেন। যদিও ভারত সরকার নাকি এই ধরনের কোনও অভিযানের অনুমতি দেয়নি (India US Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India US Relation: ‘ভারতকে বোঝেইনি’, মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিল্লির

    India US Relation: ‘ভারতকে বোঝেইনি’, মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে অভিযোগ মার্কিন রিপোর্টে করা হয়েছে, তাকে পক্ষপাতিত্বমূলক আখ্যা দিল ভারত (India US Relation)। শুধু তাই নয়, আমেরিকার এই অভিযোগ ভারত সম্পর্কে দুর্বল মূল্যায়ন বলেও জানিয়েছে নয়াদিল্লি। মণিপুরে হিংসার আগুন নেভার পর সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি রিপোর্টে।

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক? (India US Relation)

    এ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের উত্তরে বৃহস্পতিবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “রিপোর্টটি (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের) দারুণভাবে পক্ষপাতিত্বমূলক। ওরা যে ভারতকে বোঝেনি, এই রিপোর্টেই তা স্পষ্ট। আমরা একে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি না। আপনাদেরও (সাংবাদিকদের) বলছি, একে এত গুরুত্ব দেওয়ার কিছু নেই।” সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে ‘২০২৩ কান্ট্রি রিপোর্টস অন হিউম্যান রাইটস প্র্যাকটিসেস: ইন্ডিয়া’ শীর্ষক রিপোর্ট। এই রিপোর্টেই মণিপুরের সাম্প্রতিক হিংসার উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে যে মেইতেই ও কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে হিংসার ঘটনা ঘটেছিল, ফলাও করে তাও বলা হয়েছে।

    মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ

    তার পরেই বলা হয়েছে, এর পরিণতিতে মণিপুরে তাৎপর্যপূর্ণভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে মানবাধিকার (India US Relation)। উল্লেখ্য যে, ঘটনাটিকে (মানবাধিকার লঙ্ঘনের) লজ্জাজনক আখ্যা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপ করার নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। ফেব্রুয়ারি মাসে যে রিপোর্ট স্টেট ডিপার্টমেন্টের তরফে প্রকাশ করা হয়েছিল, সেখানেও বলা হয়েছিল প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশের পরে পরেই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: রোজভ্যালি মামলায় সিবিআই চার্জশিটে সাধন-কন্যার নাম, আরও গাড্ডায় তৃণমূল

    মার্কিন রিপোর্টে বিবিসির দিল্লি ও মুম্বইয়ের অফিসে ১৪ ফেব্রুয়ারি আয়কর দফতর যে খানাতল্লাশি চালিয়েছিল, তারও উল্লেখ করা হয়েছে। সাংবাদিকদের যেসব ইক্যুইপমেন্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল, সেসবেরও উল্লেখ রয়েছে ওই রিপোর্টে। কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ‘মোদি’ পদবিকে অপমান করার যে অভিযোগ উঠেছিল তাও উঠে এসেছে মার্কিন রিপোর্টে। এই ঘটনার জেরে লোকসভার সাংসদ পদ খোয়াতে হয়েছিল রাহুলকে। পরে অবশ্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সেই পদ ফিরিয়ে দেওয়া হয় রাহুলকে। এ প্রসঙ্গেরও অবতারণা করা হয়েছে ওই রিপোর্টে (India US Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India US Relation: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হোক ভারত, ফের রাষ্ট্রসংঘে সুর চড়াল আমেরিকাও

    India US Relation: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হোক ভারত, ফের রাষ্ট্রসংঘে সুর চড়াল আমেরিকাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য করা হোক ভারতকে। দিন কয়েক আগে টেসলার সিইও ইলন মাস্ক এমনই দাবি করেছিলেন (India US Relation)। এবার তাঁর সুরে সুর মেলাল আমেরিকাও। যদিও মাস্কের ঢের আগেই এই একই দাবি জানিয়েছিল জো বাইডেনের দেশ। নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য সংখ্যা ৫। এই দেশগুলির প্রত্যেকেরই ভেটো প্রয়োগের ক্ষমতা রয়েছে।

    নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদের দাবি (India US Relation)

    বাকি চার দেশ ভারতের স্থায়ী সদস্য হওয়ার পক্ষে জোরালো সওয়াল করলেও, চিনের ভেটোর জেরে প্রতিবারই ছিটকে যেতে হয়েছে ভারতকে। লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে বিজেপির তরফে যে ইস্তাহার (সঙ্কল্পপত্র) প্রকাশ করা হয়েছে, তাতেও বলা হয়েছে ভারতকে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যে পরিণত করতে জোরদার চেষ্টা চালানো হবে। এহেন (India US Relation) আবহেই মাস্ক দাবি করলেন, নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদ পাওয়া উচিত ভারতের। একই দাবি আবারও করল আমেরিকা।

    কী বললেন বেদান্ত প্যাটেল?

    বৃহস্পতিবার মার্কিন বিদেশ দফতরের প্রিন্সিপাল ডেপুটি মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, “রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্য পদ পেতে বাড়তি সমর্থন মিলেছে।” মাস্কের দাবির প্রেক্ষিতে বেদান্ত বলেন, “প্রেসিডেন্ট (জো বাইডেন) এ ব্যাপারে আগেও বলেছেন রাষ্ট্রসংঘের প্রায় সব সাধারণ সভায়। সেক্রেটারি সে বিষয়ে ইঙ্গিতও দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “আমরা চাই নিরাপত্তা পরিষদ-সহ রাষ্ট্রসংঘের সব ক্ষেত্রে সংস্কার হওয়া প্রয়োজন। কারণ আমরা বাস করছি একবিংশ শতাব্দীতে। রাষ্ট্রসংঘে সংস্কারের যে প্রয়োজন রয়েছে, তা আমরা স্বীকার করি।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘আরও বেশি করে ভোট দিন’’, পাঁচ ভাষায় প্রথম বারের ভোটারদের আবেদন মোদির

    জানুয়ারি মাসেই টেসলার সিইও মাস্ক বলেছিলেন, “নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্য পদ নেই, এটা মেনে নেওয়া যাচ্ছে না।” এক্স হ্যান্ডেলে করা পোস্টে মাস্ক লিখেছিলেন, “কিছু ক্ষেত্রে রাষ্ট্রসংঘের কাঠামোয় সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন। কিন্তু সমস্যা হল, যে সব দেশের হাতে প্রভূত ক্ষমতা রয়েছে, তারা তা ছাড়তে রাজি নয়। ভারতের মতো জনবহুল একটি দেশের নিরাপত্তা পরিষদে ঠাঁই না হওয়াটা আশ্চর্যের বিষয়। সামগ্রিকভাবে আফ্রিকারও স্থায়ী সদস্য পদ পাওয়া উচিত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (India US Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India US Relation: “ভারত আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার”, ফের জানালেন মার্কিন কর্তা

    India US Relation: “ভারত আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার”, ফের জানালেন মার্কিন কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ। এই দেশ আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার। আমি বিশ্বাস করি দুই দেশের এই সম্পর্ক বজায় থাকবে।” সোমবার কথাগুলি বললেন (India US Relation) মার্কিন স্টেট দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি পড়েনি। পশ্চিম এশিয়ার আকাশে ঘনাচ্ছে যুদ্ধে মেঘ। এমতাবস্থায় ভারতকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার’ অভিধায় ভূষিত করায় ভূরাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাচ্ছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা।

    মিলারের বক্তব্য (India US Relation)

    দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় কিছু দিন আগে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আপ সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তা (India US Relation) নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করেছিলেন এক মার্কিন কর্তা। এ নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি। এদিন কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি এবং গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি কংগ্রেসের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ নিয়েও প্রশ্ন করা হয় মিলারকে। তিনি বলেন, “আমরা এই বিষয়গুলির ওপর নজর রাখছি। এর মধ্যে রয়েছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেফতারিও। কর না দেওয়ায় কংগ্রেসের কয়েকটি অ্যাকাউন্ট যে ফ্রিজ করে দিয়েছে আয়কর দফতর, সেই বিষয়টিও নজরে রয়েছে। দোরগোড়ায় নির্বাচন। কয়েকটি অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ হয়ে যাওয়ায় নির্বাচনের মুখে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে কংগ্রেস।”

    ‘ভারত তার গণতন্ত্র নিয়ে গর্বিত’

    এই বিষয়গুলির অবসান স্বচ্ছ এবং আইনি পথে হবে বলেই আশা প্রকাশ করেন মিলার। তিনি বলেন, “ভারত তার শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়ানো এবং স্বাধীন গণতন্ত্র নিয়ে গর্বিত।” প্রসঙ্গত, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী গ্রেফতারির পর মার্কিন স্টেট দফতরের তরফে যে মন্তব্য করা হয়েছিল, তাকে ‘অনভিপ্রেত’ বলা হয়েছিল বিদেশমন্ত্রকের তরফে। ভারতের নির্বাচনে এবং লিগ্যাল প্রসেসে বহিঃশক্তির হস্তক্ষেপ পুরোপুরি অনভিপ্রেত বলেও জানিয়ে দিয়েছিল বিদেশমন্ত্রক।

    আরও পড়ুুন: ডায়মন্ড হারবারে অভিষেককে মাত দিতে বিজেপির বাজি শ্রমিক নেতা অভিজিৎ দাস

    রাশিয়া নির্ভরতা কমিয়ে সামরিক বাহিনীকে ঢেলে সাজাতে ভারত যে সচেষ্ট হয়েছে, তাকেও সাধুবাদ জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ভারত যে বিশ্ব নেতা হিসেবে নিজেকে তুলে ধরেছে, তাও মেনে নিয়েছে জো বাইডেনের দেশ। মার্কিন লেফটেন্যান্ট জেনারেল জেফরি ক্রুজ এক সময় বলেছিলেন, “গত কয়েক বছরে জি২০ সম্মেলনের আয়োজন করে ভারত নিজেকে বিশ্বনেতা হিসেবে তুলে ধরেছে। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের মোকাবিলা যে একমাত্র ভারতই করতে পারে, তাও প্রমাণ করেছে নয়াদিল্লি (India US Relation)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India US relation: ভারতের পাশে রয়েছে আমেরিকা, জানালেন মার্কিন কর্তা

    India US relation: ভারতের পাশে রয়েছে আমেরিকা, জানালেন মার্কিন কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) পাশে রয়েছে আমেরিকা (America)। সম্প্রতি একথা জানিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। রাশিয়া (Russia) -ভারত সম্পর্ক বহু পুরানো। তখন বন্ধু (Partner) খুঁজতে তারা প্রস্তুত ছিল না বলেও জানিয়েছে আমেরিকা।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে বদলে গিয়েছে বিশ্বরাজনীতি। গোটা বিশ্ব ভাগ হয়ে গিয়েছে আড়াআড়িভাবে। একটা অংশ দাঁড়িয়েছে ইউক্রেনের পাশে। আর একটি অংশ রাশিয়ার পাশে। ইউক্রেনের পাশে রয়েছে ইউরোপ ও আমেরিকা। এমতাবস্থায় ভারত এখনও সম্পর্ক রেখে চলেছে রাশিয়ার সঙ্গে। রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কিনতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল আমেরিকা। বাইডেন প্রশাসনের যে নিষেধাজ্ঞা কানে তোলেনি সাউথব্লক। যুদ্ধের আবহেও নিয়মিত জ্বালানি কিনে চলেছে ভারত। এ নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারির মুখেও পড়তে হয়েছে। তার পরেও দমানো যায়নি মোদির ভারতকে। কূটনৈতিক মহলের মতে, তাই ভারতের সঙ্গে ‘সন্ধি’ করতে চাইছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

    আরও পড়ুন : রাশিয়া থেকে গ্যাস কেনা কি যুদ্ধে মদত নয়? পশ্চিমকে তোপ ভারতের

    মার্কিন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেন,  আমাদের ভারতীয় বন্ধুদের সঙ্গে নানা বিষয়ে একাধিকবার আলোচনা হয়েছে। মস্কোর সঙ্গে বিভিন্ন দেশ আলাদা আলাদা সম্পর্ক রেখে চলেছে।

    এক সময় সৌদি আরব থেকে প্রচুর পরিমাণ তেল কিনত ভারত। তবে বর্তমানে সৌদি আরবকে পিছনে ফেলে দিয়েছে রাশিয়া। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার জেরে মার্কিন ডলারে তেল কেনা যাচ্ছে না রাশিয়া থেকে। প্রত্যাশিতভাবেই সস্তা হয়েছে পুতিনের দেশের তেল। এই পরিস্থিতিতে তেলের ভাঁড়ার পূরণ করে নিতে মরিয়া ভারত। সেই কারণেই এখন রুপি-রুবেল মেকানিজম দিয়ে লেনাদেনা চালিয়ে যাচ্ছে মোদির ভারত ও পুতিনের রাশিয়া। কূটনৈতিক মহলের মতে, এটাই মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আমেরিকার।

    আরও পড়ুন : ভারতকে না কেনার হুঁশিয়ারি দিয়ে যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়া থেকে বেশি তেল কিনেছে আমেরিকা!

    প্রাইস বলেন, ভারত-রাশিয়া সম্পর্ক কয়েক দশকের পুরানো। এই সম্পর্ক এমন সময় বিকশিত হয়েছিল যখন আমেরিকা বন্ধু বেছে নিতে প্রস্তুত ছিল না। বর্তমানে এই পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে আমরা যে বন্ধুত্বে আগ্রহী, সে কথা আমরা আমাদের ভারতীয় বন্ধুদের জানিয়ে দিয়েছি।

     

  • India US Relation: মার্কিন সামরিক শক্তির ভরকেন্দ্র পেন্টাগনে প্রবেশের অধিকার পেল ভারত, কেন জানেন?

    India US Relation: মার্কিন সামরিক শক্তির ভরকেন্দ্র পেন্টাগনে প্রবেশের অধিকার পেল ভারত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন সামরিক শক্তির ভরকেন্দ্র পেন্টাগনে (Pentagon) কোনও বিশেষ এককর্টের (Escort) সাহায্য ছাড়াই এবার প্রবেশ করতে পারবে ভারত (India)। দুই দেশের মধ্যে গড়ে ওঠা বিশ্বাস ও সহযোগিতার কারণেই এই সম্মানজনক অধিকার দেওয়া হচ্ছে ভারতকে। অবশ্য কেবল ভারতের ডিফেন্স অ্যাটাশেই (Defence Attache) আমেরিকার (America) দেওয়া এই বিশেষ অধিকার ভোগ করতে পারবেন।

    স্বাধীনতার পঁচাত্তরতম বর্ষে দেশজুড়ে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব পালন করে ভারত। ১৫ অগাস্ট, স্বাধীনতা দিবসে পালিত হয় ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবস। তার পরে পরেই আমেরিকার কাছে ভারত পেল মার্কিন সামরিক শক্তির আঁতুড়ঘর পেন্টাগনে আন এসকর্টেড প্রবেশাধিকার। ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের তরফে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা জানান মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের গুরুত্বপূর্ণ এক আধিকারিক ফ্র্যাঙ্ক কেন্ডিল। কেন্ডিল মার্কিন বায়ুসেনার সেক্রেটারি। তিনি বলেন, এই উদ্যোগের মধ্যে দিয়ে ভারত ও আমেরিকার সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় ও মজবুত হচ্ছে।

    আরও পড়ুন :আগ্রহী খোদ আমেরিকা, ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে মোদির দেশ?

    পেন্টাগন হল মার্কিন সেনার হেড কোয়ার্টার। বছরভর চব্বিশ ঘণ্টাই এলাকাটি দুর্ভেদ্য নিরাপত্তার বলয়ে মোড়া থাকে। উচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা সংক্রান্ত অধিকার না পেলে সেখানে প্রবেশ করতে পারেন না কোনও মার্কিন নাগরিকও। সেখানেই এবার থেকে এই অধিকার পেতে চলেছেন ভারতের ডিফেন্স অ্যাটাশে। কেন্ডিল বলেন, আপনারা যদি মনে করেন আন এসকর্টেডভাবে পেন্টাগনে প্রবেশাধিকার কোনও বড় ঘটনা নয়, তাহলে জেনে নিন আমিই আন-এসকর্টেড হয়ে পেন্টাগনে প্রবেশ করতে পারি না। তিনি বলেন, ভারত এমন একটি দেশ, যাদের সঙ্গে আমরা আরও যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে পারি। অন্য যে কোনও দেশের তুলনায় ভারতের সঙ্গে আমরা এটা বারংবার করতে পারি। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক মজবুত। একে আরও শক্তপোক্ত করতে আগ্রহী আমরা। তিনি বলেন, আমরা এক সঙ্গে কাজ করতে চাই, যাতে এই অঞ্চল তো বটেই, গোটা বিশ্বেই আমরা একটি সুসংহত শক্তি হিসেবে কাজ করতে পারি।

    আরও পড়ুন : ভারত আমেরিকার উদ্বেগ সত্ত্বেও শ্রীলঙ্কার বন্দরে চিনা ‘গুপ্তচর জাহাজ’

     

LinkedIn
Share